• ১০ পৌষ ১৪৩২, রবিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Book

রাজ্য

খুদেদের পাঠ্যপুস্তকের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে, বাড়ি বাড়ি ছুটছেন শিক্ষকরা

কোভিডের কারণে দীর্ঘ প্রায় দুবছর ধরে বন্ধ রাজ্যের সমস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়। খুদে পড়ুয়ারা দীর্ঘদিন ধরে স্কুল বিমুখ থাকার কারণে পাঠ্যপুস্তকের সঙ্গে তাঁদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। শুধু দূরত্ব তৈরী হওয়াই নয়, বইয়ের প্রতি অনীহাও বাড়ছে খুদে পড়ুয়াদের। এমনকি লেখাপড়া শেখার প্রতি শিশুরা আগ্রহও হারাতে বসেছে। শহর হোক কিংবা গ্রাম সর্বত্রই ধরা পড়ছে এমনই ছবি। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বিগ্ন শিক্ষকরা। এই পরিস্থিতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খুদে পড়ুয়াদের পাঠ্যপুস্তকের প্রতি আগ্রহ জাগিয়ে রাখতে আসরে নামলেন বর্ধমানের একদল মানুষ তৈরির কারিগর। শিক্ষকদের এই মহতি উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন অবিভাবক ও বর্ধমানে শিক্ষানুরাগীরা।শহর বর্ধমানে শ্যামসায়র এলাকার শ্রীরামকৃষ্ণ সারদা বিদ্যাপীঠের শিক্ষক-শিক্ষিকারা দল বেঁধে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরছেন। তাঁরা পড়ুয়াদের অবিভাবকদের বোঝাচ্ছেন, যাতে করে পড়ুয়ারা বাড়িতে পড়াশুনার অভ্যাসের মধ্যে থাকে। পাশাপাশি এই শিক্ষকরা পাঠ্যপুস্তকের প্রতি ভালবাসা না হারানোর জন্য পড়ুয়াদেরও অনরোধ করে চলেছেন। শ্রী রামকৃষ্ণ বিদ্যাপিঠের পড়ুয়ারা মূলত শহর বর্ধমানের রসিকপুর, বাবুরবাগ, সুভাসপল্লী, খোসবাগান, পাওয়ার হাউসপাড়া সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় থাকে। এই সকল এলাকায় গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের বাড়ি বাড়ি পৌছে শিক্ষক শিক্ষিকারা পড়ুয়াদের অভিভাবকদের প্রতিনিয়ত বোঝাচ্ছেন। বার্তা একটাই, বইয়ের বিকল্প নেই তাই পাঠ্যফুস্তক পড়ার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। একই সাথে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে চলছে ছাত্রছাত্রীদের বই ও স্কুল ড্রেস দেবার কাজও।স্কুলের প্রধান শিক্ষক পলাশ চৌধুরী বলেন, কোভিড পরিস্থিতিতে ছাত্রছাত্রীরা দীর্ঘদিন স্কুলে আসতে পারছে না। স্কুলের তরফে আমরা পড়ুয়াদের সাথে যোগাযোগ রাখাছি। ওদের পড়াশোনার অভ্যাসের মধ্যে রাখতে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাস করানোর ব্যবস্থা হয়েছে। তবে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে এসে সরাসরি শিক্ষকদের কাছে শিক্ষাগ্রহণ আর সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহণ, এই দুটো যে এক নয় তা এক বাক্যে স্বীকার করে নেন পলাশ বাবু। তিনি আরও বলেন, আমরা স্কুলের সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা যৌথ ভাবে প্রচেষ্টা চালচ্ছি যাতে ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার অভ্যাসের মধ্যে থাকে। সেকারণেই আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের সাথে দেখা করছি। সরকারি স্কুলে বিনামূল্যে বই, পোষাক, মিড ডে মিল, কম্পিউটার শিক্ষা সহ একাধিক সুবিধা পাওয়া যায়, এই বিষয়গুলি নিয়েও অভিভাবকদের কাছে যাওয়া হচ্ছে বলে জানান বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা হেমা চৌধুরী।শিক্ষক শিক্ষিকাদের এই প্রয়াসকে সাধুবাদ জানিয়েছে অভিভাবকরা। করোনা আবহে তাদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি বইয়ের প্রতি অনীহা বেড়েছে বলে স্বীকার করেন অভিভাবকেরা। স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের এই উদ্যোগ দেখে তাঁর সন্তানকে বেসরকারি স্কুল থেকে সরকারি স্কুলে ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বেশ কয়েকজন অভিভাবক। নরেশ ধীবর নামে এলাকার এক ব্যক্তি বলেন, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় বাড়ছে স্কুল ছুটের সংখা, এমন সময়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের এই প্রয়াস সত্যিই প্রসংসার দাবি রাখে।

জানুয়ারি ১৬, ২০২২
রাজনীতি

অভিষেকের 'ডায়মন্ডহারবার মডেল' নিয়ে তৃণমূল যুবনেতার ফেসবুক পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ডহারবার মডেল নিয়ে প্রকাশ্যেই তৃণমূল কংগ্রেসে বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সোশাল মিডিয়ায় দলের সাধারণ সম্পাদকের হয়ে গলা ফাটাতে শুরু করেছেন যুবনেতারা। তৃণমূলের রাজ্য যুব নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের পর এবার তৃণমূল যুবর রাজ্য সহসভাপতি শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় আই সাপোর্ট ডায়মন্ডহারবার মডেল লিখে ফেসবুক পোষ্ট করেছেন। ওই পোস্টে ইঙ্গিতে এক সাংসদের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবও দিয়েছেন শান্তনুবাবু।করোনা নিয়ে অভিষেকের কিছু ঘোষণা নিয়ে রাজনৈতিক মহল তোলপাড়। বিরোধীরা তা নিয়ে ইতিমধ্যে সমালোচনা করেছেন। বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেছেন, দলে থেকে ভালো সাজার চেষ্টা হচ্ছে। সিপিএমের বক্তব্য, এখন করোনা মোকাবিলায় ২ মাস রাজনৈতিক, ধর্মীয় সভা-সমাবেশ বন্ধ করার কথা বলছেন ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ। কিন্তু ডায়মন্ডহারবারের এমপি কাপে ভিড়ের কথা কী ভুলে গিয়েছেন তিনি। তাছাড়া পুরভোট বন্ধ নিয়ে এখনও রাজ্য সরকারের কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। এদিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেকের বক্তব্য নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্ক বাড়িয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্য কখনও ব্যক্তিগত হয় না। এটা একপ্রকার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতা করা। তবে রাজনৈতিক মহল তৃণমূল কংগ্রেসের এসব কান্ডকে এখনই গুরুত্ব দিতে নারাজ। এটা আদি-নব্য মতানৈক্য নাকি দলের রণকৌশল তা নিয়ে জল্পনা চলছে। সময় এর জবাব দিয়ে দেবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এদিকে রাজ্য তৃণমূল যুব নেতা তথা হুগলি জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্য়ায় তাঁর ফেস বুক পোস্টে সরাসরি অভিষেকের ডায়মন্ডহারবার মডেলকে সমর্থন করেছেন। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন-#I_Support_Diamond_Harbour_Modelরাজনীতি তে মানুষই শেষ কথা বলে।মমতা ব্যানার্জীর আদর্শে এবং তাঁর দেখানো পথে মানুষের পাশে অভিষেক ব্যানার্জী ছিল, আছে আর থাকবে। মানুষ এর আশীর্বাদ সাথে থাকলে কোনো অ-কল্যান কামি শক্তি কিছু করতে পারে না।মমতা ব্যানার্জী জিন্দাবাদ।।অভিষেক ব্যানার্জী জিন্দাবাদ।।#তফাৎছিল তফাৎআছে তফাৎ_থাকবে ।।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নামে জয়ধ্বনী দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অ-কল্যান কামী শব্দটি নিয়েই রাজনৈতিক মহল তোলপাড়। কেন অকল্যান অ-কল্যান হল, তা নিয়েই গবেষণা চলছে তৃণমূলে। যদিও এনিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেননি শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়। তাছাড়া তফাৎ কার সঙ্গে কার তা নিয়েও গুঞ্জন অব্যাহত।

জানুয়ারি ১৪, ২০২২
দেশ

Derek o' Brien: চেয়ারের দিকে রুলবুক ছুড়ে মারার অভিযোগে শীতকালীন অধিবেশনে সাসপেন্ড ডেরেক

শীতকালীন অধিবেশনে এবার সাসপেন্ড তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ওব্রায়েন। রাজ্যসভার ১২ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে অভব্যতা করেছেন বলে অভিযোগ ডেরেকের বিরুদ্ধে।মঙ্গলবার রাজ্যসভায় নির্বাচনী আইন সংস্কার বিল নিয়ে আলোচনার সময় ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করার প্রসঙ্গ টেনে গর্জে ওঠেন বিরোধীরা। অভিযোগ, সেই সময় উচ্চকক্ষের চেয়ারপার্সনের দিকে রুলবুক ছুড়ে মারেন ডেরেক।The last time I got suspended from RS was when govt. was BULLDOZING #FarmLawsWe all know what happened after that.Today, suspended while protesting against BJP making a mockery of #Parliament and BULLDOZING #ElectionLawsBill2021Hope this Bill too will be repealed soon Derek OBrien | ডেরেক ওব্রায়েন (@derekobrienmp) December 21, 2021সাসপেন্ড হওয়ার পর টুইটে ডেরেক লেখেন, এর আগে কৃষি বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সাসপেন্ড হয়েছিলাম। সেই সময় কী হয়েছিল, তা আমরা সকলেই জানি। সংসদকে প্রহসনে পরিণত করেছে বিজেপি। আজ এর বিরুদ্ধেই প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম। আর নির্বাচনী আইন সংস্কার বিলের বিরোধিতা করেছিলাম। এই বিলটিও শীঘ্রই বাতিল হবে।এদিকে কেন্দ্রীয় সরকারকে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। ডেরেকের বক্তব্য, প্রতিটি নিয়ম এবং নজির ভাঙার পরে, বিজেপির এখন রুল বুক নিয়ে কথা বলছে। এটাই সবথেকে বেশি হাস্যকর। রাজ্যসভার ভিতরে নিজের বক্তব্যের একটি ভিডিও মঙ্গলবার বিকেলে টুইট করেন ডেরেক ওব্রায়েন।TODAY. BULLDOZING of Election Laws.Attempted to stop the mockery being made of #ParliamentMy 5-min intervention for @AITCofficial pic.twitter.com/BDFylWAZKP Derek OBrien | ডেরেক ওব্রায়েন (@derekobrienmp) December 21, 2021গত বাদল অধিবেশনের শেষ দিনে সংসদে হইহট্টগোল করার জন্য তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ দোলা সেন ও শান্তা ছেত্রী-সহ মোট ১২ জন সাংসদকে শীতকালীন অধিবেশনে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শিবসেনার প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী ও অনিল দেসাই, সিপিএমের এলামারাম করিম, কংগ্রেসের ফুলোদেবী নেতাম, ছায়া বর্মা, আর বোরা, রাজামণি প্যাটেল, সৈয়দ নাসির হুসেন, অখিলেশ প্রসাদ সিং।

ডিসেম্বর ২১, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Sreelekha Mitra : 'আমি তখন অষ্টাদশীর ছোঁওয়ায়', টিউশন শেষ করে বাড়ি ঢুকছেন শ্রীলেখা!

টিউশন শেষ করে বাড়ি ঢুকছেন শ্রীলেখা মিত্র। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছবিসহ এমনই পোস্ট করলেন শ্রীলেখা। ছবিতে দেখা যাচ্ছে হালকা সেজে হাসিমুখে টলি অভিনেত্রী। আর তার এই পোস্ট মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল। অনেক মজার মজার কমেন্ট ও এসেছে। একজন কমেন্ট করেছেন রাস্তায় ফচকে কোনও ছোঁড়া সিটি মারেনি? উত্তরে শ্রীলেখার কুশলী জবাব কানে ইয়ারফোন ছিল শুনতে পাইনি। একজন আবার কমেন্ট করেছেন টাইমিংস বলো সাইকেল নিয়ে দাঁড়াবো। জবাবে অভিনেত্রী হাসির ইমোজি দিয়ে রিয়্যাক্ট দিয়েছেন তিনি। জনৈক এক ভক্ত তাকে কোন ক্লাসে পড় জিগ্যেস করলে তাঁর উত্তরে তিনি জানান ক্লাস টেন। আরজে রয় নামে এক ব্যাক্তি কমেন্ট করেছেন এ তো হাজার কবিতা, বেকার সবই তা, যার কথা কেউ বলে না--সেই মেয়ে। এরকম আরো অনেক কমেন্ট এসেছে তার পোস্টে। কিছু কিছু কমেন্টে শ্রীলেখা-র প্রত্যুতপন্নমতিত্ব দেখে একটা ভুল ধরনা সাধারন মানুষের কেটে যেতে বাধ্য, সেটা হল সব সুন্দরি-ই বোকা নয়। তিনি তার রসিক মনের পরিচয় এর আগেও বার বার দিয়েছেন। ক্লাস টেন-এ পড়েন এই কথাটাতেই বোঝা যায়, তিনি কখনই তার মনের বয়স টাকে বাড়তে দেননি।তাঁর এই রসিক, প্রতিবাদী, শিল্পমনস্ক মনোভাবের জন্যই, শ্রীলেখা মিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় যা পোস্ট করেন তাই সুপারহিট। এবার আরো একটি পোস্ট নেটিজেনদের নজর কাড়ল।

ডিসেম্বর ১০, ২০২১
বিদেশ

Facebook to Meta: ফেসবুকের নাম পরিবর্তনের ব্যাখ্যায় কী বললেন জুকারবার্গ?

বদলে গেল ফেসবুকের নাম। মার্ক জুকারবার্গের সংস্থার নতুন নাম হল মেটা । এই নাম বেছে নেওয়ার নেপথ্যে আসলে কী কারণ রয়েছে, তা জানিয়েছেন সংস্থার চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার তথা প্রতিষ্ঠাতা মার্ক।জুকারবার্গ জানান, ছোট থেকে তিনি ক্লাসিক পড়েছেন প্রচুর। সেখান থেকেই মেটা নামটি নিয়েছেন। মেটা এসেছে গ্রিক মাইথোলজি থেকে। যার অর্থ বিয়ন্ড বা ছাড়ানো। তিনি লেখেন, আমার মতে, এটা বোঝায় যে প্রতিনিয়ত আরও সৃষ্টি করতে হবে এবং সবেরই পরের অধ্যায় রয়েছে। একটা ছোট্ট ঘর থেকে শুরু হওয়া আমাদের গল্প যেমন আজ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। একে অন্যের সঙ্গে কথা বলতে বলতে এই ফ্যামিলি অ্যাপস ব্যবসা থেকে সম্প্রদায়, সেখান থেকে আন্দোলন করেন মানুষ। যা চটজলদি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।উল্লেখ্য, ফেসবুক সংস্থার নাম বদলালেও ফেসবুক অ্যাপের নাম বদলাচ্ছে না। নতুন যে নামে সংস্থা আত্মপ্রকাশ করছে তার অধীনে একটি অ্যাপের নাম হয়ে থাকবে ফেসবুক। মনে করা হচ্ছে, সংস্থার অধীনে যেহেতু এখন ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপের মতো একাধিক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, তাই সংস্থার নাম ফেসবুক হওয়া বাঞ্ছনীয় নয় বলেই মনে করছেন উচ্চপদস্থ কর্তারা। আর সেই নামবদল নিয়ে এক দীর্ঘ বিবৃতি দিয়েছেন জুকারবার্গ। সেখানে জানালেন, কোথা থেকে পেলেন এই নতুন নাম।ফেসবুককে বিশ্বের আইকনিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্র্যান্ড হিসাবে অবহিত করে জুকারবার্গ লিখেছেন, সোশ্যাল অ্যাপস তৈরি করা সবসময় আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আরও অনেক তৈরির বাকি আছে। কিন্তু সর্বতোভাবে এটাই শুধু আমরা করছি না। আমাদের ডিএনএ হল, মানুষকে একসঙ্গে আনা। আর মেটাভার্স হবে সেটাই, যেমনটা আমরা শুরুর সময়ও ছিলাম।

অক্টোবর ২৯, ২০২১
নিবন্ধ

Magazine: 'তোমাদের মনের মতো রঙীন পূজাবার্ষিকী -- আনন্দমেলা ' ---

খবরকাগজের প্রথম পাতার দক্ষিণ-পূর্ব কোণে তিন কলম জোড়া বিজ্ঞাপনটা দেখা দিলেই বুকের ভেতর ঢ্যাম কুড় কুড় ঢাকের বাদ্যি। তখনো মেঘমল্লারে সারা দিনমান বাজে ঝরণার গান... সন্ধ্যায় কাছেপিঠে জলজমা মাঠ-ঝোপ-নয়ানজুলি থেকে ব্যাঙেদের ঐকতান ... কখনো আকাশ অংশতঃ মেঘাচ্ছন্ন... ভিজে জুতোর ভ্যাপসা গন্ধে বারান্দা লুকোচ্ছে জলে ভেজা মুখ--- তবু প্রফেসর শঙ্কু-র নতুন কাহিনীর ঘোষণা দেখলেই মনের আকাশে মেঘ জমা শেষ হতো, বুকের মাটিতে ঝরে পড়তো একরাশ শিউলিফুল।আর দুচারদিন পরেই শারদীয়া দেশ পত্রিকার কার্টেন-রেজার। প্রধান আকর্ষণ ফেলুদা-র নতুন উপন্যাস-- প্রথমদিকে প্রতি বছর, পরের দিকে এক বছর অন্তর দেখা দিতেন গোয়েন্দা প্রদোষচন্দ্র মিত্র। বাকি নীললোহিত-কালকূট-রমাপদ চৌধুরী-দিব্যেন্দু পালিত-দের নিয়ে ঔৎসুক্য ছিল না সেই অমল কৈশোরে; ফেলুদা একাই একশো!তারপর শুধুই দিন গোনা-- একসময় বর্ষারাণীর বিদায়... শরৎ তার অরুণআলোর অঞ্জলি নিয়ে মোহন অঙ্গুলি ছাপিয়ে ছড়িয়ে পড়তো চরাচর জুড়ে... মহালয়ায় আলোর বেণু বেজে উঠলেই আত্মপ্রকাশ করতো একঝাঁক শারদীয়া-- আনন্দমেলা-শুকতারা-কিশোর ভারতী...আরও পড়ুনঃ শারদঅর্ঘ্যআমার শারদীয়া সাহিত্যের প্রথম শৈশবস্মৃতি ১৯৭৫-এর শারদীয়া আনন্দমেলা। তখনো আনন্দমেলা মাসিক পত্রিকা হয়ে দেখা দেয় নি, সপ্তাহের এক বিশেষ দিনে দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার শেষ পাতাতেই শুধু দেখা যেত তার হাসিমুখ। সেবারের সেই শারদীয়াটিতে ছিল মতি নন্দীর স্ট্রাইকার, গৌরকিশোর ঘোষের দুষ্টুর দুপুর, সত্যজিত রায়ের কর্ভাস,দুর্দান্ত একখানি রহস্যকাহিনী লা(লেখকের নাম মনে নেই )... শেষদিকে চমৎকার একটি ধাঁধার পাতা।এই শারদীয়া আনন্দমেলাতেই আত্মপ্রকাশ করেছে বাংলা কিশোরসাহিত্যের কতো মণিকণা। বিশেষতঃ আজো ভুলতে পারি না ১৯৮০ সালের বইটি-- মনরো দ্বীপের রহস্য (সত্যজিত রায় ).. গজ উকিলের হত্যারহস্য (আশাপূর্ণা দেবী ).. গোঁসাইবাগানের ভূত (শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়).. গুগুনোগুম্বারের দেশে (বুদ্ধদেব গুহ).. ডুঙ্গা (সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়).. টোরা আর বাদশা (শৈলেন ঘোষ)!!ভোলা যাবে না শারদীয়া কিশোর ভারতী-ও I আটটি উপন্যাসের সমাহারে অষ্টবজ্রসম্মেলন..নয়টি বড়গল্প নিয়ে নবরত্নসমাবেশ... কয়েকটি বিভাগে গাঁথা থাকত তার মালা। সুদূর মফস্বলে থেকে প্রতিবছর হাতে না পেলেও শারদীয়া কিশোর ভারতী-ই আমায় দিয়েছিল ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান-এর জীবন নিয়ে বাজাও আমারে বাজাও-এর মতো মহৎ কাহিনী.. ভালুক-বালক ভাবা-কে নিয়ে সুখপাঠ্য উপন্যাসগুলি..বিন্তির চাল...আরও পড়ুনঃ বাজলো তোমার আলোর বেণুতবে আমাদের ছোটবেলার পুজোসাহিত্যের অন্যতম সেরা আকর্ষণ ছিল দেব সাহিত্য কুটির -প্রকাশিত হার্ড-বাঁধাই পূজাসংকলনটি। কোনোবার তার নাম হতো মণিহার, কোনোবার অলকানন্দা ..বলাকা .. উত্তরায়ন .. উদ্বোধন ...। বাংলাভাষার জনপ্রিয় লেখকলেখিকাদের একগুচ্ছ উপন্যাস-গল্প-প্রবন্ধ-ছড়া-কার্টুন উপচে পড়তো তার পাতায় পাতায়। বগলামামার গল্পগুলি পড়ার জন্য প্রতিবছর অপেক্ষায় রইতাম অধীর আগ্রহে। এখানেই পড়েছিলাম সমরেশ বসুর অদ্বিতীয় গোগোল-গাথা সোনালী পাড়ের রহস্য বা থর হেইয়েরডাল-এর বালসা কাঠের ভেলায় চড়ে অতলান্তিক মহাসাগর পেরোনোর অবিশ্বাস্য বৃত্তান্ত কনটিকি এক্সপিডিশন।স্কুলের গন্ডী ছাড়াতে ছাড়াতে আগ্রহ সরে আসতে শুরু করলো বড়দের পত্রিকায়; তবে প্রথমদিকে তা আটকে ছিল শারদীয়া দেশ-এই। পরে একে একে দেখা দিল শারদীয়া আনন্দবাজার পত্রিকা ..আজকাল ..বর্তমান ..প্রতিদিন ..পত্রিকা ..ভ্রমণ ..সানন্দা ..দক্ষিণী বার্তা ...। শারদীয়া নবকল্লোল বা প্রসাদ সে ভাবে পড়া হয়ে ওঠে নি কোনোদিন, কিন্তু বাকিগুলির জন্য হাপিত্যেশ করে বসে থাকি এখনো। এবছর নতুন করে ধরলাম কৃত্তিবাসী শারদীয়া--চমৎকার হয়েছে।১৮৭২ সালে, অর্থাৎ প্রায় দেড়শো বছর আগে নাকি সাপ্তাহিক পত্রিকা সুলভ সমাচার প্রথম প্রকাশ করেছিল শারদ সংখ্যা, নাম ছুটির সুলভ --- সম্পাদক কেশবচন্দ্র সেন। রবীন্দ্রনাথও উৎসাহী ছিলেন শারদসাহিত্য নিয়ে। পুজো উপলক্ষ্যে প্রকাশিত, তাঁর নিজের সম্পাদনার সাধনা পত্রিকায় আমরা পেয়েছি ল্যাবরেটরি ,রবিবার , মেঘ ও রৌদ্র , তিনসঙ্গী, অতিথি ইত্যাদি গল্প, ও বেশ কিছু কবিতা। একেবারে শুরুতে আলাদা সংখ্যা নয়, বরং বিশেষ ক্রোড়পত্র হিসেবেই আসত শারদ প্রকাশনা। তারপর ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে তার নিজস্ব মহিমা; শারদপত্রগুলি হয়ে ওঠে বাংলা সাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।আজকের বঙ্গীয় সাহিত্য শারদসংখ্যা ছাড়া ভাবা যায় কি? অনেক অভিযোগ আছে বিদগ্ধমহলে এদের বিরুদ্ধে -- বেশির ভাগই নাকি অর্ডারি লেখা... তেমন কালোত্তীর্ণ সৃষ্টি নয়... অনেক লেখাই রগরগে, সুড়সুড়ি দেওয়া... বানিয়ামনোভাবাপন্ন ... ইত্যাদি ইত্যাদি। বাজার ধরতে শারদসংখ্যা প্রকাশ আজকাল শুরু হয়ে যায় আগস্ট মাস থেকেই! দামও বাড়তে বাড়তে আজ কালের নিয়মেই দুশো ছুঁই ছুঁই। তবু সাধ আর সাধ্যের মধ্যে সাযুজ্য রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পত্রিকা...বর্তমান ( ৬০/-)... এই সময় ( ৫০/-)... I মনে পড়ে যায় আট ও নয়ের দশকে প্রথম প্রকাশের দিন কুড়ি শতাংশ ছাড়ে শারদসংখ্যা কেনার জন্য আনন্দবাজার পত্রিকার অফিসের সামনে ভোর থেকে শয়ে শয়ে মানুষের সেন্ট্রাল এভিনিউ ছোঁয়া লাইন!আজকের বাণিজ্যসফল লেখকদের অনেকের সৃষ্টিই আমায় তেমন টানে না। বরং ভালো লাগে তাঁদের লেখা, যাঁদের যাতায়াত মূলতঃ গল্পের দুনিয়ায়। এঁদের কেউ কেউ আমার কমবেশি বন্ধুস্থানীয়-- শীর্ষ বন্দ্যোপাধ্যায়-ইন্দ্রনীল সান্যাল-সাত্যকি হালদার -মৃগাঙ্ক ভট্টাচার্য -দোলনচাঁপা দাসগুপ্ত -প্রাবন্ধিক দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত ও শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়...। প্রতি পুজোয় পথ চেয়ে থাকি এই বন্ধুরা কোথায় কী লিখলেন; কী নতুন সৃষ্টি করলেন বাণী বসু-প্রফুল্ল রায়-হর্ষ দত্ত -স্বপ্নময় চক্রবর্তী-ভগীরথ মিশ্র-তপন বন্দ্যোপাধ্যায়-ঝড়েশ্বর চট্টোপাধ্যায়-আবুল বাশার-আফসার আমেদ-নলিনী বেরা-অমর মিত্র-জয়া মিত্র-রমানাথ রায়-প্রচেত গুপ্ত -অভিজিত তরফদার -সিজার বাগচী -উল্লাস মল্লিক ...। পরিণত বয়সেও থেমে নেই শংকর-বুদ্ধদেব গুহ-সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়-সমরেশ মজুমদার-শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়-এর কলম। প্রবন্ধ-সম্ভারও শারদসাহিত্য মেলায় এখন অঢেল। পুজোয় জামাকাপড় যাই কেনা হোক না হোক, শারদীয়া জোটাই যতগুলি পারি! এই অধমের লেখাও (মূলতঃ ভ্রমণকথা) ক্ষমাঘেন্না করে প্রকাশ করেন কিছু লিটল ম্যাগাজিন, সেইসব নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিই প্রাণভরে।সব নিয়ে বেশ আছি। প্রতি বছর বইগুলি হাতে পেয়ে প্রথমেই শেষ করি শারদীয়া ভ্রমণ, আমার হৃদয়তন্ত্রীতে মিশে যাওয়া ভ্রমণপিপাসার টানে। তারপর কাজকম্মের ফাঁকে ফাঁকে গোগ্রাসে গেলা একটার পর একটা শারদীয়া! ছোটবেলায় দুএকটি বই নিয়ে টানাটানি ছিল ভাই বোনেদের মধ্যে, বন্ধুদের কত না ভজিয়ে জোগাড় করে পড়তাম আরো কিছু। আজ সহজেই কিনে ফেলতে পারি যাবতীয় শারদসম্ভার, কিন্তু হায়, এখন আর সময় জোটে না তাদের মধ্যে ডুবে থাকার! শুধু স্বপ্ন দেখি--অনেকদিনের পর মিলে যাবে অবসর, আশা রাখি পড়ে ফেলবো নিঃশেষে, যা যা বাকি রয়ে গেল!লেখকঃ ডঃ সুজন সরকারবর্ধমান।

অক্টোবর ১১, ২০২১
প্রযুক্তি

Whatsapp Facebook:হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক এর পরিসেবা ব্যহত

বিশ্বজুড়ে স্তব্ধ হয়ে গেল হোয়াটস অ্যাপ, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম। আজ রাত নটা থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক এর পরিসেবা ভেঙে পড়ে। দুই মাধ্যম দিয়ে কোনও রকম বার্তা পাঠানো যাচ্ছে না। একই সঙ্গে তিনটি সামাজিক মাধ্যম স্তব্ধ হয়ে যাওয়াতে কিছুটা অবাকই হন নেটিজেনরা। বারবার রিফ্রেস করতে থাকেন তাঁদের অ্যাকাউন্ট। কিন্তু কোনও মতেই কোনও লাভ হয় না। বিশেষ করে হোয়াটস অ্যাপ কাজ না করাতে অনেকেই সমস্যার মধ্যে পড়েন।বিশ্বের সব দেশেই এর ভয়ংকর প্রভাব পড়ে। বিভিন্ন জায়গাতে এই তিন সামাজিক মাধ্যম খোলা যাচ্ছে না বলে অনেকেই টুইট করতে থাকেন। ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটস অ্যাপের মতো প্লার্টফর্মগুলি নিঃস্তব্ধ হয়ে যাওয়াতে ব্যবহারকারীরা টুইটারের সাহায্যে বার্তার আদানপ্রদান করতে থাকেন। এই গভীর সমস্যার কথা জানিয়ে বহু মানুষ টুইট করতে থাকেন। অনেকেই জানান, হোয়াটস অ্যাপ কিংবা ম্যাসেঞ্জারে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করা হলে তা ডেলিভারি হয়নি।Were aware that some people are experiencing issues with WhatsApp at the moment. Were working to get things back to normal and will send an update here as soon as possible.Thanks for your patience! WhatsApp (@WhatsApp) October 4, 2021হোয়াটসঅ্যাপ কর্তিপক্ষ টুইটারে তাঁদের অভিব্যাক্তি জানিয়ে টুইট করে জানান এই মুহুর্তে কিছু মানুষের হোয়াটসঅ্যাপে যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে সে সম্বন্ধে আমরা অবগত। আমরা পরিসেবাগুলিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরানোর জন্য কাজ করছি এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এখানে এগুলি স্বাভাবিক হয়ে যায় তার প্রচেষ্টা চলছে।বিস্তারিত আসছেঃ......

অক্টোবর ০৪, ২০২১
বিদেশ

Modi-Biden meeting: ভারত-আমেরিকার বন্ধুত্ব তোলা থাকল ইতিহাসের পাতায়, স্বাক্ষর করলেন মোদি

শুক্রবারই প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে প্রথমবার মুখোমুখি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত জানুয়ারি মাসে জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট পদে বসলেও বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণের দাপটের জেরে নতুন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারেনননি প্রধানমন্ত্রী। শুভেচ্ছাবার্তা থেকে যাবতীয় বার্তালাপ ফোন ও ভার্চুয়াল মাধ্যমেই হয়েছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের মোট তিনবার সাক্ষাৎ হয়েছে, তবে প্রতিটিই ভার্চুয়াল মাধ্যমে। মার্চ মাসে কোয়াডের ভার্চুয়াল সামিট ও এপ্রিল মাসে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভার্চুয়াল সামিটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্টের। এদিনের বৈঠককে স্মরণীয় করে রাখতে ভারত-আমেরিকার বন্ধুত্বকে খাতায় কলমেও লিখে রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করোনাকালে মার্কিন সফর ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-র সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে হোয়াইট হাউস-এর রুজ়ভেল্ট কক্ষের ভিজিটরস বুকে স্বাক্ষর করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।Prime Minister @narendramodi signs the visitor book in the Roosevelt Room of the White House. Registering the spirit of 🇮🇳 🇺🇸 friendship in ink. pic.twitter.com/E2revXyrUK Arindam Bagchi (@MEAIndia) September 24, 2021হোয়াইট হাউসের পশ্চিম ভাগে অবস্থিত এই কক্ষটি দুই প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট থিয়োডর রুজ়ভেল্ট ও ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজ়ভেল্ট-র নামে নামাঙ্কিত। এই কক্ষেই রাখা রয়েছে অতিথিদের জন্য একটি স্বাক্ষর পুস্তিকা, যেখানে বিশেষ অতিথিরা এসে নিজেদের নাম ও কিছু কথা লিখে যান। এ বার সেই বইতে জ্বলজ্বল করবে প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষরও। বিদেশ মন্ত্রকের তরফেই প্রধানমন্ত্রীর এই স্বাক্ষর করার কথা জানানো হয়। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী টুইটে লেখেন, ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে কালিতে নথিভুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হোয়াইট হাউসের রুজ়ভেল্ট কক্ষে অতিথিদের জন্য রাখা পুস্তিকায় স্বাক্ষর করেছেন।A Partnership of Trust-globally we will make a difference!Vibrant discussions between PM @narendramodi @POTUS Joseph Biden on global, regional bilateral issues. An expansive agenda including defence, security, health, education, trade, IT, economic, ST, energy P2P ties. https://t.co/ylQwOPlMD8 Arindam Bagchi (@MEAIndia) September 24, 2021শুক্রবারের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, পারস্পরিক বিশ্বাস নিয়ে আলোচনা করেন। নতুন মার্কিন প্রশাসনের একাধিক উদ্য়োগের প্রশংসা করেও প্রধানমন্ত্রী জানান, কীভাবে এই উদ্যোগগুলির মাধ্যমে উপকার পাচ্ছেন মার্কিনবাসী-সহ অন্যান্য দেশের বাসিন্দারাও। বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক চলাকালীন, প্রধানমন্ত্রী ফের একবার করোনাযুদ্ধে ভারতকে সাহায্যের জন্য ধন্যবাদ জানান। একইসঙ্গে আমেরিকাও যেভাবে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে, তার প্রশংসাও করেন তিনি। জলবায়ু পরিবর্তন ও কোয়াড সম্মেলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে আমেরিকা যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে, সেই উদ্যোগকেও সাধুবাদ জানান তিনি।

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Mithun Chakraborty : বইয়ের পাতায় মিঠুন, সৌজন্য রামকমল মুখোপাধ্যায়

মিঠুন চক্রবর্তী। টলিউড থেকে বলিউড দুই ইন্ডাস্ট্রিতেই তিনি মহাগুরু নামে পরিচিত। তাঁর যে কত ফ্যান ফলোয়িং সেটা গুনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু হটাত মহাগুরুর কথা নিয়ে এত আলোচনা কেন? কারণ তিনি এবার অন্য রূপে। বলে রাখা ভালো বইয়ের পাতায় জায়গা করে নিচ্ছেন তারকা অভিনেতা। বুঝতে একটু অসুবিধা হচ্ছে? তাহলে পুরোটাই খোলসা করে বলা যাক।আসল ব্যাপার হলো হেমা মালিনী এবং সঞ্জয় দত্তের পর এবার রামকমল মুখোপাধ্যায় লিখলেন মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে নতুন বই মিঠুন চক্রবর্তী: দ্য দাদা অফ বলিউড। মিঠুন চক্রবর্তীর জীবনের চড়াই উতরাই সবটাই ফুটে উঠেছে দ্য দাদা অফ বলিউড এই বইতে। ইন্ডাস্ট্রিতে আউটসাইডার হিসেবে কাজ করে কিভাবে বিরাট সাম্রাজ্য তৈরি করে ফেলেন তিনি সবটাই আছে রামকমল মুখোপাধ্যায়ের বইতে। প্রায় দু বছর ধরে এই বই লিখেছেন রামকমল মুখোপাধ্যায়।টাইমস পফ ইন্ডিয়া কে রাম কমল মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন,দাদা নিজের আত্মজীবনী লিখতে চাননি। তাঁর গল্প বলায় আমি খুব আগ্রহী ছিলাম। মিঠুন কে নিয়ে কিছু বই আছে কিন্তু বেশিরভাগটাই বাংলাতে। জাতীয় আইকন, মেগাসস্টার ও একজন লেজেন্ড হিসাবে আমার মনে হয় তাঁকে নিয়ে একটা বই হওয়া উচিৎ।হেমা মালিনীর আত্মজীবনী লেখার পরেই এই বইটি লেখার কাজে হাত দেন তিনি। ২ বছর লাগলো তাঁর পুরো কাজটা শেষ করতে। বইটির দাম ধার্য করা হয়েছে ৫০০ টাকা।

আগস্ট ২৭, ২০২১
রাজনীতি

Manoranjan Bapari: বিধায়কের ফেসবুক পোস্ট নিয়ে বিভ্রান্তি হুগলির তৃণমূলে, মুচকি হাসছে গেরুয়া শিবির

ফেসবুক পোস্ট থেকে বিরাম নেই বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারীর। তাঁর সোশাল মিডিয়ায় লাগাতার পোস্ট অস্বস্তিতে ফেলছে দলকে। এমনকী জনপ্রিয় স্লোগান খেলা হবে তুলে ধরে সরাসরি তিনি বিঁধেছেন বলাগড়ের দলীয় নেতৃত্বের একাংশকে। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ দলের কেউ কেউ। রিক্সাচালক সাহিত্যিকের এমন ফেসবুক পোস্ট দেখে মুচকি হাসছে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির হাতে নির্বাচন-পরবর্তী হিংসায় আক্রান্ত এবং শয্যাশায়ী তৃণমূল কর্মী বাপ্পা ঘোষ কিছুতেই বিধায়কের খেলা হবে মানতে পারছেন না।আরও পড়ুনঃ এবার দলের কর্মীদের দিয়ে পায়ে জুতো গলিয়ে বিতর্কে বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়কবলাগড়ের তৃণমূল বিধায়কের বিতর্কিত ফেসবুক পোস্ট তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এনেছে। তাঁর আক্রমণের তিরে প্রাক্তন বিধায়ক তথা বর্তমানে তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক অসীম মাঝি, হুগলি জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের রাজ্য সহ সভাপতি শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ব্লক সভাপতি নবীন গঙ্গোপাধ্যায়। প্রাক্তন বিধায়ককে নির্বোধ বলতেও ছাড়েননি, গদ্দার ও বেইমান তকমা তো রয়েছে! বিধায়ক বলেছেন, যাঁরা ভেবেছিলেন লোকসভা ভোটে ৩৬ হাজার ভোটে পিছিয়ে থাকা আসনে আমি হারব, আমি জেতায় তাঁরা সহ্য করতে পারছেন না। তাঁরা ভোটের সময় কাজ করেনি, বরং অন্য প্রার্থীকে ভোট দিতে বলেছে। আমি দলের জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে গোটা বিষয় জানিয়েছি। বিধায়কের ফেসবুক পোস্ট দেখে তৃণমূল কর্মীরাও বিভ্রান্ত।জিরাট কলেজের সামনে ফ্লেক্সে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির নীচে অসীম মাঝি ও শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি ছিল। জানা গিয়েছে, ওই ফ্লেক্স সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেন বিধায়ক। তা সরিয়ে শৌচাগারের কাছে রাখা হয়। তা দেখে দলনেত্রীকে অসম্মানের অভিযোগে অধ্যক্ষের কাছে প্রতিবাদ জানান ছাত্র-ছাত্রীরা। পরে ফের তা লাগানো হলেও তৃণমূল নেতৃত্বই পরে গিয়ে ফ্লেক্সটা খুলে নেয়। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ওই ফেসবুকে শেয়ার করেছেন বিধায়ক। যদিও তাঁর প্রচারে অংশ না নেওয়ার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেই সরব হয়েছে দলের একাংশ। সাধারণ কর্মীদের বিভিন্ন পোস্টে দেখা যাচ্ছে কীভাবে মনোরঞ্জন ব্যাপারীর সমর্থনে দিন-রাত খেটেছেন অসীম মাঝি, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়রা।আরও পড়ুনঃ এই শ্রাবণে...তোমার জন্যে গতকাল ফেসবুক পোস্টে মনোরঞ্জন ব্যাপারী লিখেছিলেন, যারা বন্দুক রিভলবার দেখিয়ে ভোটে জেতে তাদের জনগনের প্রতি কোন দায়বদ্ধতা থাকে না । তাঁরা মনে করে ওইভাবে বার বার জিতে যাবে। আমি তেমন ভাবে জিতি নি, জিততে চাই না। আমি জিতেছি মা মাটি মানুষের নেত্রী দিদি মমতা ব্যানার্জীর আশীর্বাদ আর আপনাাসায়। একাংশ মনে করছে বিধায়কের এই পোস্ট বিজেপির অভিযোগকে শক্ত করেছে। কারা বন্দুক, রিভলবার নিয়ে ভোটে জয়ী হয় সেই প্রশ্ন উঠেছে।আরও পড়ুনঃ ঘাটাল বাঁচাতে মুখ্যমন্ত্রীর মাস্টার প্ল্যান কী?শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও ভোটের সময় বন্দুক দেখিয়ে নমিনেশনে বাধাদানের কথা বিধায়ক লিখেছেন ফেসবুকে। যদিও বিধায়কের মন্তব্য নিয়ে কিছু বলতে রাজি নন শান্তনু এবং প্রাক্তন বিধায়ক অসীম মাঝি। বিরোধীদের কটাক্ষ, বলাগড়ে বহিরাগত বিধায়ক হওয়ায় বিপাকে পড়েছে তৃণমূল। তাঁর দলে থাকা নিয়েই সংশয়ে রাজনৈতিক মহল।আরও পড়ুনঃ পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে প্রধানকে শাসানোর অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধেদলের শীর্ষ নেতৃত্বের হস্তক্ষেপ চেয়ে সোচ্চার আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী বাপ্পা ঘোষ। ভোটের ফলপ্রকাশের পর বাপ্পা ঘোষ, তাঁর ভাই বাপন-সহ জনা পঁচিশ তৃণমূল কর্মীর উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল বিজেপির বিরুদ্ধে। বাপ্পার পেটে ছুরি চালানো হয়, বাপনের কাঁধে হাঁসুয়া দিয়ে কোপ মারা হয়। থানায় যে এফআইআর দায়ের হয় তাতে সাত নম্বরে নাম রয়েছে বিজেপির মণ্ডল সভাপতি বেচু নায়েকের। বেচুবাবু মনোরঞ্জন ব্যাপারীর বক্তব্য ফেসবুকে শেয়ার করছেন! বাপ্পা ঘোষ জানান, তার উপর হামলার পরদিন বিধায়ক বাড়িতে এসেছিলেন। তারপর আর খোঁজ নেননি। সেদিন রাতে বিধায়ককে ফোনে পাইনি। বিধায়কের সঙ্গী শ্যামাপ্রসাদ রায় বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন ধরে বলেছিলেন, দেখছি। তখন রাত ১১টা। কিন্তু হামলার খবর পেয়েই ছুটে এসেছিলেন শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপদে তাঁকে ছাড়া কাউকে পাশে পাইনি। তিনিই প্রথমে চুঁচুড়া ও পরে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করান, প্রয়োজনীয় রক্তের চাহিদা মিটিয়ে প্রাণ রক্ষা করেছেন। নাহলে কী যে হত! বাপ্পার বক্তব্য, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের কয়েকজন আমার পরিবারকে দেখছেন। এখনও আমি অসুস্থ। অথচ আক্ষেপ যে মণ্ডল সভাপতি অভিযুক্ত তাঁর বাড়িতে পুলিশ পর্যন্ত যায়নি। কেন যায়নি সেটা আজ তাঁর ফেসবুক পোস্ট দেখে বুঝছি।

আগস্ট ১০, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Ritwik: ঋত্বিককে কটূক্তির প্রতিবাদ করলেন রাহুল

সোশ্যাল মিডয়ায় ট্রোল করার বিরুদ্ধে সংক্ষিপ্ত অথচ তীব্র প্রতিবাদ জানালেন রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন গ্রুমিংয়ের ঋত্বিক প্রয়োজন। রাহুলের পোস্টে সহমত নেটিজেনরা।ছবিটিতে এখনও অবধি ভাললাগা, ভালবাসার প্রতিক্রিয়া ছাপিয়ে গিয়েছে ২৯ হাজার। মন্তব্য এসেছে অসংখ্য। তার মধ্যেই জনৈক নেটিজেন লিখেছেন, আপনার অভিনয় খুবই ভাল লাগে। কিন্তু আপনার একটাই সমস্যা আপনি নিজের গ্রুমিংয়ের প্রতি একটু খেয়াল রাখলে ব্যাপারটা আরও ভাল হত। হয়তো আপনার মনে হয় যে গ্রুমিংয়ের দরকার নেই । সেটা ভুল, গ্রুমিংয়েরও দরকার আছে বস!কিন্তু সায়নী রায় নামের ওই নেটিজেন ঋত্বিককে ট্রোল করতে এসে নিজেই ট্রোলড হয়ে গেলেন । তাঁর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন ইমোজিতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নেটিজেনরা। এসেছে পাল্টা উত্তরও। চুপ করে থাকেননি ঋত্বিক নিজেও। বলেছেন, গ্রুমিং মানে আমার অভিনয় অভিজ্ঞতা, উচ্চারণ, মানুষকে দেখা শেখা বোঝা জানা, এগুলো নিয়ে বলছেন, নাকি ত্বক চুল পেশি নিয়ে বলছেন সেটা তো বলুন। একটু শিখে নিই এই সুযোগে। নিজের গ্রুমিং বলতে ঠিক কী?-ট্রোলারের কাছেই জানতে চেয়েছেন অভিনেতা। ঋত্বিকের এই মন্তব্যে সমর্থন, ভালবাসা ও হাসির ইমোজি দিয়েছেন ৮৭৫ জন নেটিজেন।আরও পড়ুনঃ কত বেতন পান অনুষ্কার দেহরক্ষী?ঋত্বিক একা নন। নেটিজেনরাও সায়নীর কাছে জানতে চেয়েছেন, তিনি গ্রুমিং বলতে ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন? কেউ লিখেছেন, ঋত্বিকেরও গ্রমিং দরকার? এও দেখতে হচ্ছে! ফেলুদাভক্ত কোনও রসিকের মন্তব্য, ঋত্বিকের মতো অভিনেতার গ্রুমিং দরকার যিনি বলছেন, তাঁকে কাল্টিভেট করা প্রয়োজন! তাঁর মতো অধিকাংশ নেটিজেনই সহমত, গ্রমিং আবার কী! এলোমেলো ভাব-সহ বলিষ্ঠ অভিনয়টাই ঋত্বিক চক্রবর্তী।

জুলাই ২০, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Payel Mukherjee : ফেসবুক পেজে ১০ লক্ষ ফলোয়ার্স হল পায়েল মুখার্জির

বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী পায়েল মুখার্জি। কলকাতা থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, অনেকেরই পছন্দের অভিনেত্রীর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। এখন আবার তার অভিনয় হিন্দিতেও জায়গা করে নিয়েছে। আরও পড়ুনঃ গুগল পিসেমশাই জন্মদিনের তারিখ ভুল বলছে মনামীরঅল্প সময়ের মধ্যে পায়েলের জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়েছে যে আজ ফেসবুক পেজে তার ফলোয়ার্স ১০ লক্ষ হয়ে গেল। ছবিসহ এই খুশির খবরটা নিজের ফেসবুক পেজ ও ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করেছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন,ফেসবুকে ১ মিলিয়ন ফলোয়ার্স সেলিব্রেট করার এখনই সময় এসেছে। সকলকে ধন্যবাদ জানাই তাদের ভালবাসা ও সমর্থনের জন্য। এছাড়া তার ভেরিফায়েড প্রোফাইলটাও সকলকে ফলো করতে বলেন এই অভিনেত্রী। পায়েলের পোস্টটা দেখার পর ভারত ও বাংলাদেশ থেকে তাকে অনেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

জুলাই ১৩, ২০২১
রাজনীতি

Soumitra Khan: ফের ফেসবুকে পোস্ট করে কাকে বার্তা দিলেন সৌমিত্র খাঁ?

জল দুধের সাথে বন্ধুত্ব করল এবং নিজের স্বরূপ ত্যাগ করে দুধের সঙ্গে মিশে গেল। ফেসবুকে ফের দীর্ঘ পোস্ট দিলেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। আর তাঁর এই পোস্ট ঘিরেই নতুন করে জল্পনা শুরু হতে চলেছে। সাংসদের ব্যাখ্যা, শিক্ষা ও শিক্ষিত ছাত্রের মধ্যে রাজনীতিবিদরা ঢুকে পড়েছেন। বেনোজলরা এখন চাকরি পেয়ে যাচ্ছে। সেটাই বলতে চেয়েছেন। তবে, রাজনৈতিক মহলে কিন্তু ইতিমধ্যেই তাঁর এই পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে যখন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিচ্ছেন বাংলার চার সাংসদ, তখন যুবমোর্চার সভাপতি থেকে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন সৌমিত্র খাঁ। রাতে আবার জানান, বিএল সন্তোষ, অমিত শাহ ও তেজস্বী সূর্যের নির্দেশে ইস্তফার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করছেন! মাঝে আবার ফেসবুক লাইভে এসে শুভেন্দু অধিকারী ও রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে নিশানা করেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ। বলেন, যিনি বলছেন তাঁর নেতৃত্বে সব কিছু হয়েছে। আমি এলাকায় না প্রবেশ করে জিতেছি। আমার মনে হয়েছে যুবমোর্চার পদ দিয়েছে দল। লড়াই করেছি। এই যিনি বিধানসভার দলনেতা হয়েছেন তিনি নিজেকে জাহির করছেন, দলকে নয়। যেভাবে চলছে তাতে যুবমোর্চার সভাপতি হিসেবে লড়াই করা মুশকিল হয়ে উঠছে। এখন যিনি নেতা হয়েছেন পুরো ফোকাস এক জায়গায় চলে গিয়েছে। তিনি দিল্লি যাচ্ছেন বারবার। নেতাদের ভুল বুঝিয়ে প্রমাণ করতে চাইছেন তিনিই সবচেয়ে বড় নেতা। তিনি একসময় তৃণমূলে বড় নেতা দেখিয়েছেন। সৌমিত্রের কথায়, মাননীয় সভাপতিকে বললেও অর্ধেকটা বোঝেন, অর্ধেকটা বোঝেন না। বাংলা বিজেপি যেভাবে চলছে, তাতে ভালো কিছু হবে না। নতুন নেতা এসে দিল্লির নেতৃত্বকে বিভ্রান্ত করেছেন। দলটা একটা জেলার মধ্যে চলে যাচ্ছে। পরিষ্কার বলছি, নরেন্দ্র মোদি যতদিন বাঁচবেন বিজেপি করব।এরই মধ্যে ফের একবার ফেসবুক পোস্ট করে নতুন করে জল্পনার সৃষ্টি করলেন সৌমিত্র।

জুলাই ১০, ২০২১
কলকাতা

Shovon-Baishakhi: শোভনের সঙ্গে নতুন ইনিংস শুরু বৈশাখীর!

রাতারাতি বদলে গেল বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Baishakhi Banerjee) ফেসবুক প্রোফাইল। বৈশাখীর সঙ্গে জুড়ে গেল বন্ধু শোভনের নাম। শুধু নামই নয়, পালটে গিয়েছে তাঁর প্রোফাইল পিকচারও। ছবিতে হাসি হাসি মুখে একে অপরের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন শোভন ও বৈশাখী। ক্যাপশনে লেখা The journey from Me to We begins। অর্থাৎ শুধু আমি থেকে আমাদের একসঙ্গে পথচলা শুরু।তাঁদের বন্ধুত্ব নিয়ে চর্চার অন্ত নেই। রাজনীতির আঙিনাতেও বারবার তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কখনও বিরোধীরা তীব্র কটাক্ষ করেছেন তাঁদের বন্ধুত্ব নিয়ে, তো কখনও আবার শোভনপত্নী রত্না চট্টোপাধ্যায় প্রকাশ্যে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। কিন্তু কোনও সমালোচনা কিংবা কটাক্ষকেই গুরুত্ব দেননি শোভন ও বৈশাখী। ভাল-মন্দ সবসময়ই একে অপরের পাশে থেকেছেন। আনন্দ যেমন একসঙ্গে সেলিব্রেট করেছেন, তেমন দুঃসময়েও পরস্পরের ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বঙ্গ রাজনীতির সেই অতিচর্চিত জুটিই এবার নয়া ইনিংস শুরু করতে চলেছেন! তবে কি সম্পর্ককে বন্ধুত্বের ঊর্ধ্বে নতুন কোনও নাম দিতে চলেছেন তাঁরা? বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক প্রোফাইলের নাম বদলে যাওয়ার পর থেকে এমনই সব প্রশ্ন মাথাচাড়া দিতে শুরু করেছে।ফেসবুকে শোভনের নাম যুক্ত করা প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমে বৈশাখী জানিয়েছেন, প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের অনুমতি নিয়েই প্রোফাইলের নাম বদল। বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় নামে আর আলাদা কোনও প্রোফাইল রইল না। যদিও এখনই কেন এমন সিদ্ধান্ত, তা খোলসা করেননি তিনি।সম্প্রতি বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেওয়া শোভনের ফেসবুক লাইভ নিয়ে উত্তেজনার পারদ চড়েছিল। আরও একবার প্রকাশ্যে এসেছিল শোভন-রত্না গৃহবিবাদ। বেহালা পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন শোভন (Sovan Chatterjee)। রত্না চট্টোপাধ্যায় কটাক্ষ করে বলেন, দুজন কলঙ্কিত নায়ক-নায়িকা। ছাত্র-যুব সমাজকে কী শেখাচ্ছেন? তাঁরা যেন আমায় শিক্ষা দিতে না আসে। তারপরই বৈশাখীর প্রোফাইলের নামবদল ও নয়া পথচলা শুরুর বার্তা অত্যন্ত ইঙ্গিতবাহী বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

জুন ১৬, ২০২১
কলকাতা

Dilip Ghosh: ফেসবুকে বেসুরোদের কড়া বার্তা দিলীপের

মুকুল রায় (Mukul Roy) দল ছাড়ার পর নতুন করে ভাঙনের আশঙ্কায় গেরুয়া শিবির। তৃণমূলের দিকে আর কারা এবার পা বাড়াতে চলেছেন? মুকুল রায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন কারা? এটা নিয়েই কার্যত আতঙ্কে এখন বঙ্গ বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে ফেসবুক পোস্টে সুর চড়ালেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। প্রয়োজন পড়লে দলই বহিষ্কার করবে কর্মীদের, এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।রবিবার দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ ফেসবুক পোস্ট করেন মেদিনীপুরের সাংসদ। তাতে লেখা, দল ছাড়াটা অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বিজেপি সেই লোকেদের উপর নির্ভর করে যাঁরা রক্ত দিয়ে, ঘাম ঝড়িয়ে দলটাকে দাঁড় করিয়েছে। বিজেপিতে থাকতে হলে ত্যাগ তপস্যা করতে হবে। যারা শুধু ক্ষমতা ভোগ করতে চান, তাঁরা বিজেপিতে থাকতে পারবেন না, আমরাই রাখব না।বিজেপির অন্দরে ক্ষোভ-বিক্ষোভ, বেসুরোদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। তার মধ্যেই মুকুল রায়ের মতো শীর্ষ নেতার দল ছেড়ে যাওয়াটা দলের কাছে যেমন বড় ধাক্কা তেমনই আশঙ্কারও। তাঁর দলত্যাগে দলে যেন কোনও প্রভাব না পড়ে সেদিকে তাই সতর্ক গেরুয়া শিবির। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর মুকুল রায় বলেছেন, বিজেপি ছেড়ে অনেকেই চলে আসবেন। প্রবীণ এই রাজনীতিকের এহেন মন্তব্য নিয়ে বিজেপির অন্দরে আশঙ্কা তাই আরও বেড়েছে। মুকুল দল ছাড়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁরই অনুগামী হিসাবে পরিচিত বাগদার বিজেপি বিধায়ক (BJP) বিশ্বজিৎ দাস ও নোয়াপাড়ার প্রাক্তন বিধায়ক সুনীল সিংরা বেসুরো। কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দল বিরোধী পোস্ট করার পর শনিবার বিকেলে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের সঙ্গে আবার দেখা করে এসেছেন বিজেপির রাজ্য কমিটির আমন্ত্রিত সদস্য তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় (Rajib Banerjee)। এই পরিস্থিতি শক্ত হাতে মোকাবিলা করতেই ফেসবুক পোস্টে কর্মী-সমর্থকদের কড়া বার্তা দিলেন দিলীপ ঘোষ, তা বলাই বাহুল্য।

জুন ১৩, ২০২১
রাজনীতি

ফেসবুক লাইভ নিয়ে মদনকে ভর্ৎসনা মমতার

দলের সাংগঠনিক বৈঠকে ফেসবুক লাইভ নিয়ে দলনেত্রীর কাছে একপ্রকার ধমক খেতে হল কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রকে । তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মদনকে সাফ জানিয়ে দিলেন, এভাবে সামাজিক মাধ্যমে যখন তখন সব কথা বলা যায় না। যদিও মিটিং শেষে মদনবাবু বললেন, দলনেত্রী তাঁকে ফেসবুক লাইভগুলি আরও সুন্দরভাবে করতে বলেছেন।গতরাতে ফেসবুক লাইভে এসে মদন মিত্র প্রকাশ্যেই বলে বসেন, কামারহাটির পুর প্রশাসকের দায়িত্ব আমাকে দায়িত্ব দিয়ে দেখুন। তিন মাসে সব বদলে দেব। কলকাতা শহরের চেয়েও উন্নত করবেন কামারহাটিকে। যা তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়িয়ে দেয়। আজ দলের সাংগঠনিক বৈঠকে সেই প্রসঙ্গের উল্লেখ না করলেও মদন মিত্রকে মমতা তীব্র ভর্ৎসনা করেছেন বলেই সূত্রের খবর। তৃণমূল নেত্রী মদনকে স্পষ্ট সাবধান করে দিয়েছেন, এভাবে যাতে আর সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি কিছু না বলেন। যদিও, বৈঠক শেষে মদনের প্রতিক্রিয়া, দলনেত্রী আমাকে বলেছেন, তোমায় সবাই ভালবাসে। তুমি তোমার ফেসবুকগুলো আরও সাজিয়ে-গুছিয়ে সুন্দর ভাবে করবে। যাতে আমাদের সুবিধা হয়। সাংগঠনিক বৈঠকে বড় কোনও পদ পাননি। তা সত্ত্বেও তাঁর বক্তব্য, সুন্দর কমিটি হয়েছে। বেস্ট টিম ইন দ্য হিস্ট্রি অব ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি। এদিন ফের একবার ফেসবুক লাইভে এসে নেত্রীর মন্তব্য নিয়ে অভিমানও প্রকাশ করেন তিনি।

জুন ০৫, ২০২১
খেলার দুনিয়া

সৌরভকে রাজনীতিতে না আসার পরামর্শ অশোকের

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে রাজনীতিতে না আসার পরামর্শ দিলেন শিলিগুড়ির সিপিএম বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য। বুধবার নিজের ফেসবুক পেজে বিষয়টি পোস্ট করেন শিলিগুড়ির পুরপ্রশাসক। তাঁকে ক্রিকেটার হিসাবেই দেখতে চান তিনি। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে বেহালার বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজে গিয়েছিলেন অশোক ভট্টাচার্য। সেখানে রাজনীতি ও ক্রিকেট নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয় সৌরভ ও ডোনার সঙ্গে। নিজের ফেসবুক পেজে এদিন অশোক ভট্টাচার্য লিখেছেন, তিনি ভারতের ক্রিকেট আইকন সৌরভ গাঙ্গুলীকে রাজনীতিতে না আসার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি সৌরভকে বলেছেন, ক্রিকেট তাকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে। দেশের মানুষ চায় তা সৌরভের জনপ্রিয়তা যেন অক্ষুন্ন থাকে। সেই সঙ্গে শিলিগুড়ির ক্রিকেট নিয়েও বিস্তর আলোচনা হয়েছে। শিলিগুড়ির ক্রিকেটের উন্নয়নে সবরকম সহযোগিতা করার আশ্বাস মহারাজের কাছ থেকে পেয়েছেন বলেও দাবী করেছেন অশোক ভট্টাচার্য। সময় পেলে সৌরভ শিলিগুড়িতে আসবেন, তাঁর বাসভবনে আসবেন বলেও তাঁকে কথা দিয়েছে সৌরভ গাঙ্গুলী। ক্রিকেটের পাশাপাশি অশোক ভট্টাচার্যের সাথে রাজনীতি নিয়েও কথা হয়েছে সৌরভ জায়া ডোনার। ডোনা জানতে চেয়েছেন আসন্ন বিধানসভায় তিনি লড়ছেন কিনা। তারজন্য ডোনা আগাম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলেও নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছেন অশোক ভট্টাচার্য। সৌরভের বিজেপি যোগ নিয়ে বিস্তর জল্পনা ছড়িয়েছে। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের সঙ্গে একান্ত বৈঠক। তারপর এক মঞ্চে দিল্লিতে অমিত শাহর সঙ্গে দেখা গিয়েছে সৌরভকে। সেই জল্পনার মাঝেই সৌরভের বাড়িতে অশোক ভট্টাচার্যের মধ্যাহ্নভোজন, আলোচনা। পরে সিপিএম নেতার ফেসবুকে পোস্ট বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। ফেসবুকে অশোক ভট্টাচার্য লিখেছেন: আজ সৌরভ গাঙ্গুলির বাড়িতে বসে সৌরভ আর ডোনার সাথে অনেক গল্প হলো। শিলিগুড়ির খবর, ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা হলো। আমি ইলেকশনে লড়ছি কিনা তাও জানতে চাইলো! তার জন্যে আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়ে রাখলো। রাজনীতির কথা প্রসঙ্গে আমার মত,ওর রাজনীতিতে যুক্ত না হওয়া, তাও বলেছি। কথা প্রসঙ্গে বলেছি ক্রিকেট ওকে জন প্রিয়তার তুঙ্গে নিয়ে গেছে। দেশের মানুষ চায় তা যেন অব্যাহত থাকে। ওর সাথে শিলিগুড়ির ক্রিকেট নিয়েও কথা হয়। ও সব রকম সহযোগিতা করবে। একবার এসব নিয়ে কথা বলতে শিলিগুড়িতে আসবে। তখন আমাদের বাড়িতে গিয়ে ওর কাকিমার সাথে দেখা করে আসবে বললো। ছবিটা তুলেছে ডোনা।

ডিসেম্বর ৩০, ২০২০
রাজ্য

রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে খোঁচা উদয়নের

সম্প্রতি বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের কয়েকটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে। আর তার সূত্র ধরেই এবার নাম না করে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোঁচা দিলেন বিধায়ক উদয়ন গুহ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, হয় জলে (সেচ) অথবা জঙ্গলে (বন) না হলে পদ্মফুলে, যত মত তত পথ। উদয়ন গুহ তাঁর ফেসবুক পোস্টে কারও নাম উল্লেখ করেননি ঠিকই। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যের মুখ্যসচিব ও ডিজিকে তলব অসাংবিধানিক বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবকে চিঠি কল্যাণের তবে তাঁর এই পোস্ট যে আদতে বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোঁচা দিয়েই করা, সে বিষয়ে কোনও মতপার্থক্য থাকতে পারে না বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহলের অনেকেই। কারণ, একসময় রাজ্যের সেচ দপ্তর সামলাতেন মন্ত্রী রাজীব। আর বর্তমানে রাজ্যের বনমন্ত্রী তিনি। এছাড়া শুক্রবার শ্রীরামকৃষ্ণের বাণীকে হাতিয়ার করে যত মত তত পথ মন্তব্য করেছিলেন বিদ্রোহী মন্ত্রী। তাই উদয়ন গুহ যে আদতে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কেই খোঁচা দিয়েছেন তা স্পষ্ট।

ডিসেম্বর ১২, ২০২০
কলকাতা

সুদ সমেত ফেরত দেওয়ার হুমকি দিলীপের

বৃহস্পতিবার ডায়মন্ড হারবারে যাওয়ার পথে দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার শিরাকোলে বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কনভয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে৷ তার পরেই ফেসবুকে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের হুমকির সুর৷ ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমি বলছি পেটান, ততটাই পেটান যতটা পড়ে সহ্য করতে পারবেন৷ লাল ডায়েরিতে সব লিখে রাখছি৷ আরও পড়ুন ঃ আগুন নিয়ে খেলবেন না , মমতাকে হুশিয়ারি ধনকড়ের সুদ সমেত ফেরত দেব আমরা৷ বদল হবে, বদলাও হবে। পরে যতটা সহ্য করতে পারবেন, ততটাই মারুন৷ সব সুদ সমেত ফেরত দেব। সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্দেশে এমনই হুমকি দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ৷ ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, লাল ডায়েরিতে তিনি সব লিখে রাখছেন৷ যদিও দিলীপের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ৷ তাঁর অভিযোগ, সরাসরি হুমকি দিচ্ছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি৷

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
রাজনীতি

অগ্নিমিত্রা পলের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কড়া জবাব বৈশাখীর

বিধানসভা ভোটের আগে দলের কাজে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে যতই সক্রিয় করে তোলার চেষ্টা হোক না কেন, দলের মধ্যেকার বিরোধ যেন কিছুতেই মিটছে না। সম্প্রতি বিজয়া সম্মিলনীতে শোভনকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও বৈশাখীকে আমন্ত্রণ না করা নিয়ে জল অনেকদূর পর্যন্ত গড়ায়। সে প্রসঙ্গে বিজেপির মহিলা মোর্চার সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পল বলেন, এই ঘটনা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। সব অনুষ্ঠানে সকলে আমন্ত্রিত হবেন, এমন নয়। তাছাড়া বৈশাখী নিশ্চয়ই শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সমান মর্যাদা আশা করতে পারেন না। অগ্নিমিত্রা পলের এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে এবার পালটা জবাব দিলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। অগ্নিমিত্রা পাল যখন বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁর একটাই পরিচয় ছিল, তিনি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। যতদূর আমি জানি, আপনার কোনও রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। কখনও কোনও রাজনৈতিক ভূমিকাও পালন করেননি। তা সত্ত্বেও বিজেপি মহিলা মোর্চার প্রধানের মতো গুরুদায়িত্ব পেয়েছেন। আরও পড়ুন ঃ ভোল পালটে ছত্রধর মাহাতোকে দলে যোগ দেওয়ার বার্তা দিলীপের উনি বোধহয় অবগত নন। আমি ওয়েবকুপার জেনারেল সেক্রেটারি পদে ছিলাম। অনৈতিক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। পেজ ৩-তে আমার কখনও নাম আসেনি। পুরুলিয়া থেকে বর্ধমান, গোসাবা থেকে গড়িয়া, ধর্মতলা থেকে যাদবপুর পর্যন্ত ঘুরেছি, ভোটে টিকিট পাওয়ার জন্য নয়, আমার দলের সদস্যপদ বাড়ানোর জন্য। গার্হস্থ্য হিংসা, শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়ার চেষ্টা করেছি। কিছু ছবি পোস্ট করে জনসমর্থন পাইনি। মিটিং-মিছিলে অংশ নিয়ে মানুষের ভালবাসা অর্জন করেছি। আপনার পূর্বসূরী লকেট চট্টোপাধ্য়ায় সুহৃদয়ে আমায় বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আমন্ত্রণ জানাতেন। যার জন্য ওঁকে শ্রদ্ধা করি। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষও সে দলে আমার অবস্থান স্বীকৃতি দিয়েছেন। আপনার মন্তব্যে আমি ব্যথিত। কোনও বিরোধী দল নয়, আমার দলের সহকর্মীই আমাকে সমালোচিত করলেন। আমার কোনও গডফাদার নেই। মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্য়ায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে রাজনৈতিক মূল্যবোধ শিখেছি। বিজেপিতে রামলালজি, শিবপ্রকাশজি, মেননজি, অমিতাভদার থেকে অনেক উৎসাহ পেয়েছিশোভন আমার মেন্টর, আমি ওঁকে শ্রদ্ধা করিলকেট, রূপা, ভারতী ঘোষদের পছন্দ করি, যাঁরা আমার মতো একজন ক্ষুদ্র নেতাকে অনুপ্রাণিত করতে পারেন।

নভেম্বর ২৪, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • ›

ট্রেন্ডিং

বিদেশ

চীনে ইতিহাস! ৭০০ কিমি/ঘন্টা গতিতে ছুটল সুপারকন্ডাক্টিং ম্যাগলেভ ট্রেন

চীন বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে তাদের নতুন সুপারকন্ডাক্টিং ম্যাগলেভ ট্রেন পরীক্ষার মাধ্যমে। মাত্র দুই সেকেন্ডে ট্রেনটি ৭০০ কিমি/ঘন্টা গতিতে পৌঁছায়, যা এখন পর্যন্ত বিশ্বের দ্রুততম ম্যাগলেভ ট্রেন।জাতীয় প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ৪০০ মিটার দীর্ঘ ট্র্যাকে পরীক্ষাটি চালান। এক টন ওজনের এই ট্রেনটি দ্রুতগতিতে ছুটে পৌঁছায় রেকর্ড গতিতে, তারপর নিরাপদে থামানো হয়। পরীক্ষার ভিডিওতে ট্রেনটি যেন রূপালি আলোয় এক ঝলক দেখায়, চোখে ধরা প্রায় অসম্ভব, যা দেখলে মনে হয় কোনো বিজ্ঞান কল্পকাহিনী হচ্ছে।ট্রেনটি ট্র্যাকের উপরে ভাসে সুপারকন্ডাক্টিং চুম্বকের সাহায্যে, ফলে রেলরেলের সঙ্গে কোনো সংস্পর্শ নেই এবং ঘর্ষণহীন গতিতে চলে। পরীক্ষায় ব্যবহৃত ইলেকট্রোম্যাগনেটিক সিস্টেম এতটাই শক্তিশালী যে গবেষকরা বলছেন, এটি তাত্ত্বিকভাবে রকেট উৎক্ষেপণেও ব্যবহার করা যেতে পারে।এমন উচ্চ গতিতে, দূরবর্তী শহরের মধ্যে যাত্রার সময় কয়েক মিনিটে সীমিত করা সম্ভব। ভবিষ্যতে হাইপারলুপ বা ভ্যাকুয়াম টিউব ট্রান্সপোর্টের মতো আধুনিক প্রযুক্তির জন্যও এটি নতুন দিশা দেখাচ্ছে।দক্ষিণ চায়না মর্নিং পোস্টের খবর অনুযায়ী, এই সিস্টেম অনেক প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জকে কাটিয়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ গতির ইলেকট্রোম্যাগনেটিক প্রপালশন, সঠিক সাসপেনশন ও গাইডেন্স, শক্তিশালী পাওয়ার স্টোরেজ এবং উচ্চ-ফিল্ড সুপারকন্ডাক্টিং চুম্বক ব্যবহারের মতো বিষয়। অধ্যাপক লি জি বলেন, সফল পরীক্ষার ফলে চীনের উচ্চগতির ম্যাগলেভ গবেষণা অনেক দ্রুত এগোবে।গবেষণা দল প্রায় দশ বছর ধরে এই প্রকল্পে কাজ করছে। এর আগে, এই একই ট্র্যাকে জানুয়ারিতে ৬৪৮ কিমি/ঘন্টা গতি অর্জন করা হয়। প্রায় ৩০ বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয় চীনের প্রথম মানুষ বহনকারী একক বগির ম্যাগলেভ ট্রেন তৈরি করেছিল, যার ফলে চীন বিশ্বে তৃতীয় দেশ হিসেবে ম্যাগলেভ প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করে।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

হরমনপ্রীত কৌরের রেকর্ড জয়ের ধারা! মহিলাদের টি-টোয়েন্টিতে ইতিহাস গড়ল ভারত

ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এবার টি-টোয়েন্টিতেও মেয়েদের ক্রিকেটে ভারতের জয়যাত্রা অব্যাহত। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে তৃতীয় ম্যাচেও জয় পেয়ে সিরিজ নিজেদের পকেটে ভরিয়েছে ভারতীয় দল। আর এই জয়যাত্রার মধ্যে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর।ভারতীয় মেয়েদের ক্রিকেটে হরমনপ্রীত ১৩০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যার মধ্যে ৭৭টি ম্যাচ জিতেছেন। অর্থাৎ জয়ের হার ৫৮.৪৬ শতাংশ। এটি মহিলাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ টি-টোয়েন্টি জয়ের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক লেগ ল্যানিংয়ের নামে ছিল, যিনি ১০০টি ম্যাচে ৭৬টি জিতেছিলেন। যদিও ভারতের ঝুলিতে এখনও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসেনি, হরমনপ্রীতের নেতৃত্বে ভারতীয় দল যে পারফরম্যান্স দেখাচ্ছে, তাতে ভক্তরা আশা করছেন টি-টোয়েন্টিতেও সাফল্য আসবে।পুরুষদের ক্রিকেটেও এই রেকর্ড এখনও কারও নেই। রোহিত শর্মা ৬২ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ৪৯টি জয় পেয়েছেন। মহেন্দ্র সিং ধোনি ৭২ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ৪১টি জয় পেয়েছিলেন।শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন দীপ্তি শর্মা। মাত্র ১৮ রান দিয়ে তিনটি উইকেট তুলে নেন তিনি। এই জয়ে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মোট উইকেট সংখ্যা দাঁড়াল ৩৩৩। এর ফলে তিনি অস্ট্রেলিয়ার এলসি পেরিকে (৩৩১ উইকেট) ছাপিয়ে গেছেন। সব ফরম্যাট মিলিয়ে বর্তমানে দীপ্তি তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী, শীর্ষে রয়েছেন ঝুলন গোস্বামী, যাঁর উইকেট সংখ্যা ৩৫৫।মহিলাদের ক্রিকেটে এই রেকর্ড ও পারফরম্যান্স ভারতের খেলা ভক্তদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে, এবং আশা জাগাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সাফল্যের।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
বিদেশ

ঢাকার কেরানিগঞ্জে মাদ্রাসা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ চারজন আহত

ঢাকার কেরানিগঞ্জ থানার হাসনাবাদ এলাকায় উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার একতলা ভবনে শুক্রবার দুপুরে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে নারী ও শিশু-সহ চারজন আহত হন। মুহূর্তের মধ্যে ভবনের কয়েকটি কক্ষের দেয়াল উড়ে যায়। দুই কক্ষের দেয়াল সম্পূর্ণ ধসে পড়ে এবং ছাদ ও বিমে ফাটল দেখা দেয়। পাশের ভবনের দেয়াল ও জানালাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।মাদ্রাসায় প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করত। তবে শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় কোনও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন না, ফলে প্রাণহানির ঘটনা এড়ানো গেছে।বিস্ফোরণে মাদ্রাসার পরিচালক শেখ আল আমিন (৩২), তার স্ত্রী আছিয়া বেগম (২৮) এবং দুই ছেলে উমায়েত (১০) ও আবদুল্লা (৭) আহত হয়েছেন। আহতদের প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, বিস্ফোরণে তাদের ভবনের কিছু অংশ ফেটে গেছে এবং ঘরের আসবাবপত্রও ভেঙে পড়েছে। এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তিনি গাড়ি গ্যারেজে রাখার সময় ইটের আঘাতে অজ্ঞান হয়ে যান।ভবনের মালিক পারভীন বেগম জানিয়েছেন, তিন বছর ধরে মাদ্রাসাটি ভাড়া নিয়ে পরিচালনা করতেন মুফতি হারুন। তিনি মাঝে মাঝে মাদ্রাসায় আসতেন, কিন্তু ভবনের আড়ালে কী ঘটছিল, তা বুঝতে পারেননি। পুলিশ ভবনের ভেতর থেকে ককটেল, দাহ্য পদার্থ ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে।দক্ষিণ কেরানিগঞ্জ থানার ওসি সাইফুল আলম জানিয়েছেন, বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করেছে এবং ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে ক্রাইম সিন ইউনিট ও বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট তদন্ত চালাচ্ছে।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
দেশ

দিল্লিতে কুয়াশা ও দূষণের তাণ্ডব, জারি করা হল হলুদ সতর্কতা

দিল্লিতে কুয়াশা ও দূষণের জেরে স্বাভাবিক জীবন আজও ব্যাহত। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী দিনগুলোতেও আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে। ২৮ ও ২৯ ডিসেম্বর ঘন কুয়াশা দেখা যাবে, তবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে তা কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।শুক্রবার সকালেই দিল্লির বাতাসের সামগ্রিক গুণমান সূচক (AQI) ৩৩২-তে পৌঁছেছে, যা নির্দেশ করে রাজধানীর বাতাস প্রায় ভয়াবহ পর্যায়ে। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি দেখা গেছে নরেলা ও জাহাঙ্গীরপুরী (৪১৭), নেহরুনগর (৪০২), মুন্ডকা (৩৭৫), জেএলএন স্টেডিয়াম (৩৪০), আইজিআই বিমানবন্দর ও দ্বারকা সেক্টরে (২৪৮)।ধোঁয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা অনেকাংশে কমে গেছে, জনজীবনও ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়েছে। শিশু ও প্রবীণদের জন্য বাতাস বিশেষভাবে ক্ষতিকারক হয়েছে, অনেকেই চোখজ্বালা ও ক্রমাগত কাশির সমস্যায় ভুগছেন।দূষণ মোকাবিলার জন্য দিল্লিতে সর্বোচ্চ স্তরের নিয়ন্ত্রণবিধি জারি রয়েছে। প্রশাসন জল স্প্রে করে দূষণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এছাড়া, ক্লাউড সিডিং-এর তিনটি ট্রায়াল ব্যর্থ হয়েছে, যার ফলে প্রায় ১.০৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে, কিন্তু দূষণ কমানো সম্ভব হয়নি।শনিবারও দিল্লি ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা। মৌসম ভবন হলুদ সতর্কতা জারি করেছে রবিবার ও সোমবারের জন্য। ভোরের সময় দৃশ্যমানতা কম থাকার কারণে ট্রেন ও বিমান চলাচলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাত্রীদের বিমান ছাড়ার আগে সময় দেখে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
দেশ

জম্মুর পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে ৩০-৩৫ পাক জঙ্গি, তল্লাশি শুরু সেনার

জম্মুর উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে আছে প্রায় ৩০-৩৫ পাক জঙ্গি। গোপন সূত্রে খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় সেনা তল্লাশি অভিযান জোরদার করেছে। উপত্যকার কিস্তওয়ার ও দোদা জেলায় শুরু হয়েছে জঙ্গিদমন অভিযান।সূত্রের মতে, চলতি বছরের এপ্রিলে পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর সেনার অভিযান বাড়ায় পাক জঙ্গিদের স্থানীয় নেটওয়ার্ক দুর্বল হয়ে পড়েছে। এই কারণে তারা পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়েছে। শীতকালে সেই সব জায়গা বরফে ঢাকা থাকে এবং জনবসতিও নেই। তাই জঙ্গিরা নিরাপদে লুকোনোর জন্য পাহাড়ি এলাকা বেছে নিয়েছে।সেনা সূত্রে খবর, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, সিআরপিএফ, স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ, ফরেস্ট গার্ড ও ভিলেজ ডিফেন্স গার্ড যৌথভাবে এই অভিযান চালাচ্ছে। যৌথ বাহিনীর লক্ষ্য লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের কোণঠাসা করে দ্রুত নিধন করা। নইলে তারা সুযোগ পেলে জনবসতিপূর্ণ এলাকায় ঢুকে হামলা চালাতে পারে।প্রসঙ্গত, এপ্রিলে কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর সেনা পাল্টা অভিযান চালিয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডে নটি জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংস করে। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল অপারেশন সিঁদুর। ভারতীয় সেনার এই অভিযানের পর পাকিস্তানি সেনাও ভারতে হামলা চালায়, তবে দুদেশ সীমান্তে দিন দুয়েকের টানাপড়েনের পর সংঘর্ষবিরতিতে রাজি হয়।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
রাজ্য

মন্ত্রীর কন্যার নাম ভোটার তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও রি-ভেরিফিকেশনের নোটিশ! নতুন করে চাঞ্চল্য

মালদহের মোথাবাড়ির বিধায়ক ও রাজ্যের সেচ ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনের বড় মেয়ের নামে এসআইআর-এ রি-ভেরিফিকেশনের জন্য নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রী খুবই ক্ষুব্ধ। তাঁর অভিযোগ, এই ধরনের নোটিশ সাধারণ মানুষকেও হয়রানির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।মন্ত্রী জানিয়েছেন, তাঁর বড় মেয়ে ফিজা বিনতে আলম বর্তমানে আমেরিকায় পড়াশোনা করছেন। ইউএসএ-তে প্রায় দুই বছর ধরে তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় তাঁর নাম থাকার কথা নয়। ২০২৫ সালের তালিকায় নাম রয়েছে। সম্প্রতি এসআইআর শুরুর পর নিয়ম মেনে ফর্ম পূরণ করেছেন ফিজা। বাবার নাম এবং ভোটার কার্ড সংযুক্ত করেছেন তিনি। তারপরও খসড়া ভোটার তালিকায় তাঁর নাম এসেছে এবং হিয়ারিংয়ের জন্য নোটিশ দেওয়া হয়েছে।মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, এভাবেই বিজেপির প্রভাবেই কমিশন সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে। আমার মেয়ের নাম-ই শুধু নয়, অনেক সাধারণ ভোটার যথেষ্ট নথি দেওয়ার পরও হিয়ারিংয়ে নোটিশ পাচ্ছেন। এভাবে মানুষকে হয়রানি করে রাজ্যের বিধানসভা ভোটে কেউ জয়ী হতে পারবে না।এই ঘটনায় জেলা রাজনীতিতে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। জেলা বিজেপি নির্বাচন কমিশনের পাশে দাঁড়ালেও, তৃণমূল কংগ্রেস প্রকৃত ভোটারদের নাম বাদ না করার দাবিতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।ফিজা বিনতে আলমের পরিবার সম্পর্কে জানা গেছে, মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনের স্বামী মহম্মদ মেহবুব আলম কালিয়াচকের একজন ব্যবসায়ী। তাঁদের দুই মেয়ে রয়েছে, বড় মেয়ে বিদেশে পড়াশোনা করছেন। সাবিনা নিজে মোথাবাড়ি কেন্দ্রের বিধায়ক হলেও কালিয়াচকের চাঁদপুরের বাসিন্দা।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
বিদেশ

রকস্টার জেমসের শোয়ে তাণ্ডব, স্কুলের অনুষ্ঠানে আচমকা হামলায় আহত বহু

শুধু ভারতীয় শিল্পী নয়, এ বার বাংলাদেশি শিল্পীরাও হামলার মুখে। বাংলাদেশের জনপ্রিয় রকস্টার জেমসের অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শুক্রবার ফরিদপুর জেলার এক স্কুলের ১৮৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে গিয়েছিলেন জেমস ও তাঁর ব্যান্ড। সেই অনুষ্ঠান চলাকালীনই আচমকা হামলা চালায় একদল লোক।আয়োজকদের দাবি, কয়েকজন বহিরাগত জোর করে স্কুল চত্বরে ঢুকে অনুষ্ঠান দেখার চেষ্টা করছিল। বাধা দেওয়া হলে তারা ইট ও পাথর ছুড়তে শুরু করে। এর পর হামলাকারীরা মঞ্চের দিকে এগিয়ে গিয়ে জেমসের স্টেজ দখল করার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।ইট-পাথরের হামলার মধ্যে কোনও রকমে রক্ষা পান জেমস। তবে ঘটনায় অন্তত ১৫ জন পড়ুয়া আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আহতরা সবাই অনুষ্ঠান দেখতে এসেছিল। হামলার পর পড়ুয়াদের বিক্ষোভ শুরু হলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায়।পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলা প্রশাসনের তরফে অনুষ্ঠান বাতিল করে দেওয়া হয়। যদিও গায়ক জেমস আহত হননি বলে জানিয়েছে স্থানীয় সূত্র। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।উল্লেখ্য, সম্প্রতি ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ছায়ানট ও উদীচীর মতো সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছিল। তার রেশ কাটতে না কাটতেই এ বার জেমসের অনুষ্ঠানে হামলার ঘটনা বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতির নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিল।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫
রাজ্য

বারাসতের সাংসদের দুই ছেলে, মা ও বোনও হিয়ারিংয়ে, ক্ষোভ উগড়ে দিলেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার

এসআইআর প্রক্রিয়া তাড়াহুড়ো করে করা হচ্ছে বলে প্রথম থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের অসন্তোষ। কেন দুই বছরের কাজ মাত্র দুই মাসে করা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর থেকেই নানা অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। ডানকুনির পৌরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর সূর্য দে-র নামের পাশে মৃত লেখা রয়েছে।এবার এসআইআর শুনানিতে ডাকা হয়েছে খণ্ডঘোষের তৃণমূল বিধায়ক নবীনচন্দ্র বাগের মা, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রীকে। একইসঙ্গে বারাসতের তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের দুই পুত্র, মা ও বোনকেও শুনানিতে ডাকা হয়েছে। কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেন, খসড়া তালিকা দেখার সময় দেখা যায়, আমার দুই পুত্রের নাম নেই। হিয়ারিংয়ের জন্য ডাক এসেছে। আমরা রাজনৈতিক পরিবার, কিন্তু সাধারণ মানুষ কীভাবে এই প্রক্রিয়ায় হয়রানির মুখে পড়ছে, তা ভাবলে ভয় লাগে। প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ, যাদের যোগাযোগ কম, তারা হিয়ারিংয়ে কী চাইছে তা বুঝতে পারছে না। তাদের জবরদস্তি নাম বাদ দিয়ে বিপদে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমার মা ও বোনও অন্য বুথের ভোটার, তাঁদেরও নাম নেই।তবে ওই বুথের বিএলও কপিল আনন্দ হালদার জানিয়েছেন, সাংসদের পরিবারের সবার নাম খসড়া তালিকায় রয়েছে। হয়তো অন্য কোনও সংশোধনের জন্য ডাকানো হয়েছে। কাকলি ঘোষ দস্তিদারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পাল্টা কটাক্ষ করেছে বিজেপি। নেতা সজল ঘোষ বলেন, হেনস্থা করতে চাইলে সাংসদকেই ডাকতো। উনি কি মঙ্গল গ্রহ থেকে এসেছেন? এত মানুষকে ডাকা হয়েছে। তারপরও উনি হেনস্থা হচ্ছে বলছেন।এসআইআর প্রক্রিয়া ও শুনানিতে ডাকার ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গেছে, সাংসদের পরিবারের ওই সদস্যরা এদিন বিডিও অফিসে হাজির হন।

ডিসেম্বর ২৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal