• ৬ পৌষ ১৪৩২, বুধবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Militant

রাজ্য

ধৃত জঙ্গি আব্বাসের বাংলাদেশ ও পাকিস্তানযোগ, তদন্তে এসটিএফ

জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) জঙ্গি সন্দেহে ধৃত আব্বাস উদ্দিন মোল্লার সঙ্গে পাকাস্তিন ও বাংলাদেশের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। শুক্রবার জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের সম্পর্কে বীরভূমের রামপুরহাট মহকুমা আদালতে এমনটাই জানিয়েছে স্পেশাল ট্যাক্স ফোর্স। এদিন ধৃত তিনজনকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৯ মে জেএমবি জঙ্গি সন্দেহে বীরভূমের নলহাটি থানার বানিওর গ্রাম পঞ্চায়েতের চণ্ডীপুর গ্রাম থেকে আজমল হোসেন, মুরারই থানার চাতরা গ্রাম থেকে সাহেব আলি খান এবং পরদিন দক্ষিণ ২৪ পরগণার ডায়মন্ড হারবার থেকে আব্বাস উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেফতার করে স্পেশাল ট্যাক্স ফোর্স। তাদের প্রত্যেককে পুলিশি হেফাজতে পাঠানো হয়েছিল। শুক্রবার ফের তিনজনকে আদালতে তোলা হয়। সরকারি আইনজীবী সৈকত হাতি বলেন, ধৃত আব্বাস উদ্দিন মোল্লার সঙ্গে পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। স্পেশাল ট্যাক্স ফোর্স জিজ্ঞাসাবাদে এমনই তথ্য উঠে এসেছে। এর সঙ্গে আরও অনেকের জড়িত থাকার সম্ভবনা রয়েছে বলে তদন্তকারী অফিসার আদালতকে জানিয়েছেন। বিচারক তিনজনকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।

মে ২৪, ২০২৫
রাজ্য

জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজত, বাংলায় স্লিপার সেলের সন্ধানে জোরদার তদন্ত

বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা বাংলা টিমের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নওদা থেকে ধৃতদের মঙ্গলবার বহরমপুর সিজেএম আদালতে তোলা হয়। রাজ্য পুলিশের এসটিএফের পক্ষ থেকে ধৃতদের ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছিল। বিচারক দিলওয়ার হোসেন ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। ধৃতদের নাম সাজিবুল ইসলাম ও মুস্তাকিম মণ্ডল। ধৃতদের বিরুদ্ধে জঙ্গি যোগ সন্দেহ আরও মাত্রা পেল।বাংলাদেশে ইউনুসের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসতেই সীমান্তের পশ্চিমপাড়ে জঙ্গিদের স্লিপার সেলের একের পর এক সন্ধান মিলেছে। এবার এপারে জেএমবি অপেক্ষা আনসারুল্লা বাংলা টিমের দাপট অনেক বেশি।দিন কয়েক আগে আসম পুলিশ হঠাৎ হানা দেয় হরিহরপাড়ায়। হরিহরপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আব্বাস শেখ ও মিনারুল শেখ। আব্বাস শেখ স্থানীয় মসজিদের ইমাম ছিলেন। মিনারুল এলাকায় একটি খাদিজিয়া মাদ্রাসা চালাতেন। দুজনেই এবিটি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। তাদের জেরা করে আসাম পুলিশ ও রাজ্য পুলিশের এসটিএফ রবিবার রাত তিনটে নাগাদ নওদা থানার দুর্লভপুর থেকে সাজিবুল ইসলামকে ও পরে ভেলো গ্রাম থেকে মুস্তাকিম মণ্ডলকে জঙ্গিযোগ সন্দেহে আটক করে। ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর দুজনকে সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ১১৩-৩/৪/৫/৬, ৬১ বিএনএস ও ১৪-সি ফরেনার অ্যাক্টে মামলা রুজু করে মঙ্গলবার আদালতে তোলা হয়। দুজনকেই ১৪ দিনের জন্য পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। সাজিবুল ইসলাম ও মুস্তাকিম মণ্ডল কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল। সাধারণ দুই যুবকের সঙ্গে বাংলাদেশি জঙ্গিযোগ রয়েছে শুনে এলাকার মানুষ হতবাক হয়ে পড়েন। পুলিশ সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদ জেলায় একাধিক স্লিপার সেল রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে স্লিপার সেল থেকে এবিটির হয়ে কাজ করছিল আব্বাস, মিনারুল, সাজিবুল, মুস্তাকিরা। সাজিবুল কেরল থেকে ধৃত শাদ রবি ওরফে সাব শেখের পিসতুতো ভাই। আনসারুল্লা বাংলা টিমের প্রধান জসিমুদ্দিন রহমাণির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। সাব শেখ বহুবার নওদায় তার আত্মীয়ের বাড়িতে এসেছে বলেই তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন। জেলায় বাংলাদেশি জঙ্গিদের একাধিক ডেরা থাকলেও কেন জেলা পুলিশ কিছুই জানতে পারল না। এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪
রাজনীতি

শুভেন্দুর ওপর জঙ্গি আক্রমণ নিয়ে দিনভর চর্চা, প্রতিক্রিয়া দিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক

প্রথম থেকে বাংলাদেশ ইস্যুতে সোচ্চার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দুবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে গিয়ে সভা করেছেন, বাংলাদেশ হাইকমিশনে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। তারই পাশাপাশি সোচ্চার হয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এবার জল্পনা ছড়িয়েছে বাংলাদেশের দুটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন শুভেন্দুর ওপর হামলা চালাতে পারে। রাজ্যপুলিশকে এবিষয়ে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। এমন খবর ছড়িয়েছে। যদিও সরকারি ভাবে এই তথ্যের সত্য়াতা নিয়ে কোনও কথা বলেনি পুলিশ। তবে শুভেন্দু অধিকারী জঙ্গি হামলা নিয়ে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন।তাদের কাজ তারা করবে, আমার কাজ আমি করব। তাঁর ওপর জঙ্গি হামলার আশঙ্কা প্রসঙ্গে এমনই সরল প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু অধিকারীর ওপর জঙ্গি হামলার আশঙ্কা রয়েছে বলে রাজ্যকে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। শুভেন্দু অধিকারীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীদেরও এ ব্যাপারে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সে দেশের মৌলবাদীদের সম্পর্কে নানা মন্তব্য করেছেন বিরোধী দলনেতা। সেই কারণেই শুভেন্দু অধিকারীর উপর জঙ্গি হামলার আশঙ্কা বেড়েছে বলে জেনেছে কেন্দ্রীয় সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী।শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য, তাদের কাজ তারা করবে, আমার কাজ আমি করব। আগে তৃণমূল আক্রমণ করেছে, এখন জঙ্গিরা করতে চাইছে। আগে জনগণ সুরক্ষা দিয়েছে, এখনও জনগণই সুরক্ষা দেবে।উল্লেখ্য, ওপার বাংলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর কট্টরবাদীদের উপর্যুপরি হামলা নিয়ে প্রথম থেকেই সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন অভিযান করেছেন। ইউনূস সরকারের তুলোধোনা করে চলেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪
রাজ্য

এবার জঙ্গি-যোগ পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোটের যুবকের, চেন্নাই থেকে গ্রেফতার এসটিএফের

পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার পানাগড় ও নদীয়ার নবদ্বীপ থানার মায়াপুর মোল্লাপাড়া থেকে জঙ্গি যোগে গ্রেফতারের পর চেন্নাই থেকে এদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে আরেকজনকে গ্রেফতার করল এসটিএফ। মঙ্গলকোটের ভালুক গ্রামের বাসিন্দা শেখ আনোয়ারকে বেঙ্গল এসটিএফ-এর দল খবর পেয়ে চেন্নাই থেকে গ্রেপ্তার করে আনা হয় দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে। দুর্গাপুর মহকুমা আদালত এই জঙ্গিকে ১৪ দিনের এসটিএফ হেফাজতের নির্দেশ দেয়। সূত্র মারফত জানা যায়, ৪ বছর ধরে এই নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠীর সাথে যোগাযোগ ছিল তার। শেখ আনোয়ার কর্মসূত্রে চেন্নাইয়ে একটি লন্ড্রিতে কাজ করতো। আর জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগেই কাঁকসার পানাগড় ও নবদ্বীপ থেকে যে দুজন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছিল এসটিএফ তাদেরকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে পর চেন্নাইয়ে শেখ আনোয়ারের খোঁজ পায়। বেঙ্গল এসটিএফ-এর একটি দল শেখ আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করে দুর্গাপুরে নিয়ে আসে এবং আনোয়ারকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তদন্তের গতি আরও বাড়িয়ে নিয়ে যেতে চায় এসটিএফ। এই নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে শেখ আনোয়ার যুক্ত হয়ে কি কাজ করত সেটাও জানার চেষ্টা করছে এসটিএফ।

জুন ২৯, ২০২৪
দেশ

ফিরে এল পুলওয়ামার স্মৃতি, পুঞ্চে জঙ্গি হামলায় শহিদ ৫ সেনা জওয়ান-জখম বহু

পুলওয়ামার স্মৃতি ফিরল পুঞ্চে। বৃহস্পতিবার জম্মুতে জঙ্গিদের গ্রেনেড হামলায় পাঁচ সেনা জওয়ান শহিদ হয়েছেন। নর্দান কমান্ডের সদর কার্যালয়ের তরফে বলা হয়েছে, ঘটনার সময় অতিরিক্ত বৃষ্টি পড়ছিল। স্বভাবতই দৃশ্যমানতাও কম ছিল। সেই সুযোগেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ছোড়া গ্রেনেডে জওয়ানদের গাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন লেগে যায়। তাতেই প্রাণ হারান ৫ সেনা জওয়ান। জখম হন অনেকে।বৃহস্পতিবার দুপুর গড়িয়ে ৩টে নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার সময় সেনাবাহিনীর গাড়িটি রাজৌরি সেক্টরের ভিম্বার গালি এবং পুঞ্চের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। জানা গিয়েছে, নিহত জওয়ানরা রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্য। মূলত সন্ত্রাস দমনের জন্য তাঁদের উপত্যকায় নিয়োগ করা হয়েছিল। এই হামলায় মৃত্যুর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন সেনা জওয়ান আহতও হয়েছেন। জখমদের রাজৌরির সেনা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। জঙ্গি হামলার পর ঘটনাস্থল ঘিরে জোরদার তল্লাশি শুরু করেছেন সেনাবাহিনীর জওয়ানরা।পুঞ্চে সেনা জওয়ানদের গাড়িতে আগুন লেগে গিয়েছে, প্রথমে এই খবর জানানো হয়েছিল। অবশেষে সন্ধের পর সত্যিটা সামনে আসে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইটে লেখেন, পুঞ্চ জেলার (জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর) ট্র্যাজেডিতে মর্মাহত। সেখাানে একটি ট্রাকে আগুন লাগায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তার সাহসী সৈন্যদের হারিয়েছে। এই দুঃখজনক সময়ে, আমি মানসিকভাবে শোকাহত পরিবারগুলোর পাশে আছি। হামলার পর পর ভিম্বার গালি-পুঞ্চ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘুরপথে গাড়ি চলাচল করতে থাকে।

এপ্রিল ২০, ২০২৩
দেশ

নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম দুই জঙ্গি

নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াইয়ে লস্কর-ই-তইবার দুই জঙ্গি খতম হল। পাশাপাশি ধরা পড়ল তাদের এক সহযোগী। ঘটনাটি ঘটেছে সুরানকোটে এলাকার চট্টপানি-দুগরান গ্রামে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সন্ত্রাসবাদীদের ডেরা ঘিরে ফেলেছিল নিরাপত্তাবাহিনী। তারপর জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। রবিবার সকাল থেকে তীব্র গুলিযুদ্ধ শুরু হয় জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলার দুগরানের মুঘল রোড এলাকায়। শেষ পর্যন্ত দুই জঙ্গিকে খতম করা হয় আর একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ করোনায় আক্রান্ত জেপি নাড্ডা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জঙ্গিদের মধ্যে একজন স্থানীয় ও দুজন বিদেশি। তিনদিন আগে তারা নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতে ঢুকেছিল। জইশ-ই-মহম্মদ ও লস্কর-ই-তইবার যৌথ অভিযান চালানোর ছক ছিল। জম্মু ও কাশ্মীরের স্থানীয় নির্বাচনে ঝামেলা পাকানোর পরিকল্পনা কষেছিল।

ডিসেম্বর ১৪, ২০২০
রাজ্য

বীরভূম থেকে গ্রেফতার এক জঙ্গি

বীরভূম জেলা থেকে এক জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হল। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গোপন অভিযান চালিয়ে এসটিএফ ওই জঙ্গিকে পাইকর থানার কাবিলনগর থেকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে, খাগড়াকাণ্ডের পর থেকেই এসটিএফের নজরে ছিল বীরভূমের পাইকর থানা এলাকার কাবিলনগরের বাসিন্দা নাজিবুল্লা। তাকে নোটিসও দেওয়া হয়েছিল। মাস খানেক আগে এসটিএফের তরফে যোগাযোগ করা হয় পাইকর থানার সঙ্গে। জানানো হয়, সাকিব আলি নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে নাজিবুল্লার। সেখান থেকে দেশবিরোধী নানা প্রচারের অভিযোগও ওঠে ধৃতের বিরুদ্ধে। আরও পড়ুন ঃ জেপি নাড্ডার গাড়িতে হামলা, মুখ্যসচিব - ডিজিকে তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাইকর থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়, নাজিবুল্লার আচরণের উপর নজর রাখতে। এরপর বৃহ্স্পতিবার বীরভূমের কাবিলনগরে পৌঁছয় এসটিএফের আধিকারিকরা। গ্রেপ্তার করে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তিকে। গ্রেপ্তারির পাশাপাশি একটি ল্যাপটপ, কম্পিউটার, সিপিইউ-সহ বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক গেজেট বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, ধৃত ওই জঙ্গী নাজিবুল্লাহ(আনুমানিক ৫০ বছর) জেএমবি সংগঠনের সাথে সক্রিয় ভাবে যুক্ত ছিলেন। তিনি একটি ছাপাখানার মালিক বলে জানা যায়। তাকে আজ আদালতে তোলা হবে জানা গেছে।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
দেশ

কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াইয়ে খতম চার জঙ্গি

জম্মুর নাগরোটা টোল প্লাজায় নিরাপত্তা বাহিনী ও জঙ্গিদের মধ্যে গুলির লড়াইয়ে খতম চার জঙ্গি। সংঘর্ষের জেরে আহত হয়েছেন এক জওয়ানও। তাঁর ঘাড়ে চোট লেগেছে। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত স্থানীয় বান টোল প্লাজায় এই সংঘর্ষ এখনও চলছে। এর ফলে উধমপুরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। জঙ্গিরা মোট কতজন ছিল সে বিষয়ে এখনও সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি। আরও পড়ুন ঃ পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নের কাজে হাত মেলাতে চান , তারা চলে আসুনঃ দিলীপ আগে থেকেই খবর ছিল। তাই জঙ্গিদের তল্লাশিতে শুরু হয়েছিল নাকা চেকিং। সেই সময়ই আচমকা নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে গুলি চালাতে শুরু করে লুকিয়ে থাকা জঙ্গিরা। তারা দ্রুত পালিয়ে সামনের জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। এরপরই শুরু হয় গুলির লড়াই। জানা গিয়েছে, জঙ্গিরা বাসে করে জম্মু থেকে কাশ্মীরের দিকে যাচ্ছিল। এরপর থেকে ওই এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়ক আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। শুরু হয়েছে তল্লাশি। জঙ্গিদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
দেশ

পুলওয়ামায় ফের জঙ্গি হামলা, শহিদ ২ জওয়ান

ফের পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলা। ওই হামলায় শহিদ হয়েছেন ২ সিআরপিএফ জওয়ান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরও ৩ জওয়ানকে শ্রীনগরের সেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামার পাম্পোরে সোমবার দুপুর নাগাদ এই হামলা চালায় জঙ্গিরা। এদিন সিআরপিএফ-এর ১১০ নম্বর ব্যাটালিয়ন ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ সেখানে টহল দিচ্ছিলেন। কান্দিজাল সেতুর কাছে আসতেই আচমকাই তাদের ওপরে হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলার পরই এলাকা ঘিরে ফেলে নিরাপত্তা বাহিনী।চলে তল্লাশি।

অক্টোবর ০৫, ২০২০

ট্রেন্ডিং

কলকাতা

বাংলাদেশে হিন্দু খুনের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা, বাংলা হাইকমিশনের সামনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের বিক্ষোভ, ধুন্ধুমার

কলকাতার রাজপথ উত্তপ্ত হয়ে উঠল মঙ্গলবার। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের সামনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের বিক্ষোভ ঘিরে চরম উত্তেজনা ছড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতেই পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এই ঘটনায় একাধিক বিক্ষোভকারী আহত এবং কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।বিক্ষোভকারীদের দাবি, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন-সহ একাধিক ইস্যুতে প্রতিবাদ জানাতেই এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সম্প্রতি দীপুচন্দ্র দাসকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নৃংশস ভাবে হত্যা করে বাংলাদেশের মৌলবাদীরা। তাঁকে মারধর করে পোস্টে বেঁধে জীবন্ত জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তী বাংলাদেশ পুলিশ স্বীকার করে দীপু কোনওরকম সাম্প্রদায়িক কথা বলেনি। সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। এমনকী বাংলাদেশ পুলিশ তাঁকে না রক্ষা করে হত্যাকারীদের হাতে তুলে দেয় বলে অভিযোগ।বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর অত্য়াচারের প্রতিবাদেই এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কর্মী-সমর্থকরা হাইকমিশনের সামনে জমায়েত হতে শুরু করেন। প্রথমদিকে পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। বেগবাগান এলাকায় একাধিক পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যায় বিক্ষোভকারীরা।পুলিশ সূত্রে খবর, বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের মূল গেটের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বারবার মাইকে সতর্কবার্তা দিয়ে জমায়েত ছত্রভঙ্গ করার নির্দেশ দেওয়া হলেও তা অমান্য করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর ধস্তাধস্তি শুরু হলে পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।কূটনৈতিক স্থাপনার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এতে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে একাধিক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। লাঠিচার্জের পর পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে পুলিশ এবং মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত বাহিনী। সাময়িকভাবে যান চলাচলও ব্যাহত হয়।পুলিশ আধিকারিকদের দাবি, বিদেশি কূটনৈতিক মিশনের নিরাপত্তা রক্ষা করা প্রশাসনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে আরও অবনতি না ঘটে, সেই কারণেই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। অন্যদিকে, বিক্ষোভকারী সংগঠনগুলির বক্তব্য, তাঁদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করা হয়েছে। পুলিশের লাঠিচার্জের নিন্দা জানিয়ে তাঁরা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

ডিসেম্বর ২৩, ২০২৫
রাজ্য

হাঁসখালি কাণ্ডে তৃণমূল নেতার ছেলে সহ তিনজনের যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা আদালতের

নদিয়ার হাঁসখালি গণধর্ষণ, খুন ও প্রমান লোপাটের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ রায় ঘোষণা করে আদালত। গতকাল, সোমবার মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে তৃণমূল কংগ্রেসের এক নেতা সহ মোট ৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর আজ রাণাঘাট আদালত অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করে। মূল অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার ছেলে ব্রজ গয়ালী, প্রভাকর পোদ্দার ও রঞ্জিত মল্লিক তিনজনকে যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। বাকিদের সাজাও ঘোষণা করেছে আদালত। তৎকালীন পঞ্চায়েত সদস্য সমরেন্দ্র গয়ালীর পাঁচ বছর কারবাসের সাজা হয়েছে।আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সময় অভিযুক্তদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা, প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য এবং তদন্তকারী সংস্থার পেশ করা নথি ও তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতেই এই রায় দেওয়া হয়েছে। মামলায় সরকারি কৌঁসুলি সওয়ালে জানান, অভিযুক্তরা পরিকল্পিতভাবে অপরাধে যুক্ত ছিল এবং তা প্রমাণ করতে পর্যাপ্ত তথ্য আদালতের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। পুলিশ প্রথমে গ্রেফতার করেছিল ২ জনকে। তারপর হাইকোর্টের নির্দেশে এই মামলার তদন্তভার হাতে যায় সিবিআইয়ের ওপর।রায় ঘোষণার সময় আদালত চত্বরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। রায় শোনার পর দোষী সাব্যস্ত হওয়া অভিযুক্তদের সংশোধনাগারে পাঠানো হয়। আদালতের এই সিদ্ধান্তে হাঁসখালি সহ গোটা নদিয়া জেলায় রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। এই মামলাকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্ক চলছিল। বিরোধী দলগুলির অভিযোগ ছিল, অভিযুক্তদের মধ্যে শাসকদলের নেতা থাকায় তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটানোর চেষ্টা হয়েছে। উচ্চতর আদালতে যাবেন বলে আসামী পক্ষের আইনজীবী জানিয়েছেন।

ডিসেম্বর ২৩, ২০২৫
রাজ্য

হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাস খু.নের ঘটনায় ১৩ জন দোষী সাব্যস্ত, রায় মঙ্গলবার

সামসেরগঞ্জের জাফরাবাদ গ্রামে হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাস খু.ন কাণ্ডে ধৃত ১৩ জনকে দোষী সাব্যস্ত করলো জঙ্গিপুর আদালত। চলতি বছর তাঁদের নৃশংস ভাবে খুন করা হয়। এই মামলা রায়দান করা হবে মঙ্গলবার। রায়ের দিকে নজর রয়েছে সাধারণ মানুষের।দীর্ঘদিন ধরে জঙ্গিপুর আদালতে এই মামলার শুনানি চলে। ফরেনসিক রিপোর্ট, একাধিক সাক্ষী, পুলিশি তদন্ত রিপোর্ট এবং অন্যান্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীন আদালতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য উঠে আসে। যার ফলে মামলা গুরুত্বপূণ মোড় নেয়। চলতি বছরের ১২ ই এপ্রিল সামসেরগঞ্জের জাফরাবাদ গ্রামে খুন করা হয় হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাসকে। সেই সময় হিংত্মাক আন্দোলন চলছিল ওই মুর্শিদাবাদের এই এলাকায়। দীর্ঘ শুনানির পর অবশেষে জঙ্গিপুর আদালতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ১৩ জনকে। এদিন রায় ঘোষণা ও দোষী সাব্যস্ত করার ঘটনায় ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজনীতি

হুমায়ুন কবীরের নতুন দল ‘জেইপি’, মঞ্চ থেকেই একের পর এক হুঁশিয়ারি, ব্রিগেডে জনসভা জানুয়ারিতে

মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা খাগারুপাড়া মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করল হুমায়ুন কবীরের নতুন রাজনৈতিক দল জে ইউ পি (JUP)। দল গঠনের সঙ্গে সঙ্গেই সভাপতি হিসেবে নিজের নাম ঘোষণা করেন হুমায়ুন কবীর। সভার মঞ্চ থেকেই আগামী বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে একের পর এক বড় রাজনৈতিক ঘোষণা করেন তিনি।হুমায়ুন কবীর জানান, জেইউপি দলের হয়ে তিনি বেলডাঙা ও রেজিনগর, এই দুই বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রার্থী হবেন এবং ৩০ হাজার ভোটে দুটি আসনেই জয়লাভ করবেন। পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ জেলার আরও ছয়টি বিধানসভা আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেন তিনি।সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাসরি আক্রমণ করে হুমায়ুন কবীর বলেন, আপনি সাড়ে সাত লক্ষ কোটি টাকার ঋণের বোঝা বাংলার মানুষের মাথায় চাপিয়েছেন। এর জবাব ২০২৬ সালে বাংলার মানুষ দেবে।কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ব্রিগেডে সভা করব। ফিরহাদ হাকিম বেশি বাড়াবাড়ি করলে ব্রিগেড থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিয়ে মেয়র অফিস ঘেরাও করা হবে।সভায় উপস্থিত কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে হুমায়ুন কবীর বলেন, আজ যারা এখানে এসেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে যদি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, জেলায় হলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ডেপুটেশন, জেলার বাইরে হলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে থানার ইট খুলে নেব।তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করে হুমায়ুন কবীর ঘোষণা করেন, মুর্শিদাবাদ থেকে তৃণমূলকে নিশ্চিহ্ন করে দেব।একই সঙ্গে বিজেপিকেও সতর্ক করে তিনি বলেন, বিধানসভা থেকে মুসলিম বিধায়কদের চ্যাদোলা করে বাইরে ফেলবে, এমন স্বপ্ন দেখবেন না। বিরোধী দলনেতাকেও আক্রমণ করে বলেন, ২০০টি আসনে প্রার্থী দিলে ১০০টি আসন জিতব, তার মধ্যে ২০ জন হিন্দু বিধায়ক থাকবেন।মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যদি আপনার সৎ সাহস থাকে, তাহলে আপনার প্রিয় চ্যানেলে বসুন, আমার মুখোমুখি। সেদিন বাংলার মানুষ দেখবে আপনার মিথ্যাচার।সভা শেষে তিনি আগামী দিনের কর্মসূচিও ঘোষণা করেন৪ জানুয়ারি: ডোমকল জনকল্যাণ মাঠে জনসভা৫ জানুয়ারি: হরিহরপাড়া এলাকার একটি মাঠে জনসভাএদিনের সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে বহু কর্মী-সমর্থক জে ইউ পি দলে যোগদান করেন, যা দলটির ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের ইঙ্গিত বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজ্য

ভোটের আগে তৃণমূলে বড় ধাক্কা, আজ নতুন দল ঘোষণা হুমায়ুন কবিরের

বঙ্গ রাজ্য রাজনীতিতে আজ, সোমবার নয়া জল্পনা ও চমক। সাসপেন্ড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর আগামিকাল মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করতে চলেছেন। বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে তাঁর এই পদক্ষেপ ঘিরে জেলা ও রাজ্য রাজনীতিতে শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা।জানা গিয়েছে, বেলডাঙ্গায় আয়োজিত ওই জনসভা থেকেই নতুন দলের নাম, প্রতীক ও রাজনৈতিক রূপরেখা প্রকাশ করবেন হুমায়ুন কবির। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধে জড়িয়েছিলেন। দলবিরোধী মন্তব্য ও কার্যকলাপের অভিযোগে তাঁকে দল সাসপেন্ড করে। সেই ঘটনার পর থেকেই আলাদা রাজনৈতিক পথ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আসছিলেন তিনি। পাশাপাশি নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবেন বলেও জানিয়ে দিয়েছিলেন হুমায়ুন।হুমায়ুন কবিরের নতুন দলে কারা কারা যোগ দেবেন, তৃণমূল বা অন্য দল থেকে কোনও পরিচিত মুখ তাঁর সঙ্গে থাকবেন কি না, এই প্রশ্নগুলো ঘিরেই রাজনৈতিক মহলে কৌতূহল তুঙ্গে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলার রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব বিবেচনা করলে, এই নতুন দলের আত্মপ্রকাশ স্থানীয় রাজনৈতিক সমীকরণে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য না করলেও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে বিজেপি ও অন্যান্য বিরোধী দলও হুমায়ুন কবিরের ঘোষণার দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে।গত ৬ ডিসেম্বর হুমায়ুন বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছেন। তারপর থেকে নতুন দল গঠনের জন্য প্রস্তুতি বৈঠকও সেরেছেন। ভোটের আগে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা অনেকটাই নির্ভর করবে হুমায়ুন কবিরের সংগঠিনক শক্তি ও জনসমর্থনের উপর। আগামিকালের বেলডাঙ্গার সভা থেকেই স্পষ্ট হবে, এই নতুন দল রাজ্য রাজনীতিতে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। তবে বঙ্গ রাজনীতিতে ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনে নবাবের মুর্শিদাবাদ যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে তাঁর ঈঙ্গত রয়েছে।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজ্য

নরেন্দ্র মোদীর পর এবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, ৩০ ডিসেম্বর বৈঠক করবেন নেতৃত্বের সঙ্গে

একদিন আগেই রাজ্যে এসেছিলেন বিজেপির পোস্টারবয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগামী ৩০ডিসেম্বর বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন। ওই বৈঠকে আগামী ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের কৌশল রচনা করবেন। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করবেন অমিত শাহ। যদিও তাঁর এই বঙ্গসফরকে পাত্তা দিতে নারাজ তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁদের বক্তব্য, বাংলায় নরেন্দ্র মোদী হোক বা অমিত ষশাহ হোক, এঁরা কেউ এখানে বিজেপির জয় এনে দিতে পারবেন না। আগেও নির্বাচনের আগে বারে বারে এসেছেন এবারও আসবেন। তবে ব্যর্থ হবেন বলেই দাবি তৃণমূল কংগ্রেসের।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
রাজনীতি

বর্ধমানে পৌঁছল বিহারের ৫৫টি বাইক, উদ্দেশ্য ঘিরে তৃণমূল–বিজেপি সংঘাত তুঙ্গে

রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যেই পূর্ব বর্ধমানে শুরু হয়ে গেল রাজনৈতিক চাপানউতোর। শনিবার বিহারের নম্বর প্লেটযুক্ত ৫৫টি পুরনো মোটরবাইক বর্ধমান জেলা বিজেপি দলীয় অফিসের ঠিকানায় এসে পৌঁছানোকে ঘিরে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বাইকগুলি ট্রেন থেকে নামিয়ে বর্ধমান রেল স্টেশনের ইস্টার্ন রেলওয়ের পার্সেল অফিসের সামনে রাখা হয়।এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাস। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলের একাধিক নেতা ও কর্মী। বর্ধমান রেল স্টেশনে পার্সেল অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে তৃণমূল। বাইকগুলির মালিকানা, পরিবহণ সংক্রান্ত নথি এবং কেন শুধুমাত্র বিজেপির বর্ধমান জেলা অফিসের ঠিকানায় এই বাইক পাঠানো হয়েছে। তা প্রকাশ্যে আনার দাবি তোলেন বিধায়ক।বিক্ষোভে অংশ নেওয়া তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, বিহারের রাজেন্দ্রনগর থেকে সুনীল গুপ্তা নামের এক ব্যক্তির নামে এই ৫৫টি বাইক পাঠানো হয়েছে। তাঁদের দাবি, বিধানসভা ভোটের আগে পরিকল্পিতভাবেই বাইকগুলি রাজ্যে ঢোকানো হচ্ছে। তৃণমূল নেতৃত্বের আশঙ্কা, আগামী দিনে এই বাইক ব্যবহার করে বাইরের লোকজন বা দুষ্কৃতীদের রাজ্যে ঢোকানোর চেষ্টা হতে পারে। জানা গিয়েছে, এই ৫৫টি নয়, ২৩ জেলা মিলিয়ে প্রায় ৬০০০ মোটর বাইক আসার কথা।বিধায়ক খোকন দাস স্পষ্ট ভাষায় জানান, এতগুলো বাইক বিহার থেকে কী উদ্দেশ্যে বাংলায় আনা হয়েছে, তা পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। ভোটের আগে এই বাইক ব্যবহার করে রাজ্যে অশান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা থাকতে পারে। একই সঙ্গে তিনি রেল ও জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। দলের বর্ধমান শহর সভাপতি তন্ময় সিংহ রায়ও বাইকগুলির সম্পূর্ণ তথ্য জনসমক্ষে আনার দাবি জানান। তাঁর বক্তব্য, রেল কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি জেলা ও রাজ্য প্রশাসনকে এই পরিবহণের বিস্তারিত জানাতে হবে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রয়োজনীয় নথি প্রকাশ না হলে বাইকগুলি পার্সেল অফিস থেকে ছাড়তে দেওয়া হবে না।অন্যদিকে, তৃণমূলের সব অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে বিজেপি। জেলা বিজেপি নেতা দেবজ্যোতি সিংহরায় বলেন, কিছুদিন আগেই বিহারে নির্বাচন হয়েছিল। সেই সময় দলীয় কর্মীদের কাজে ব্যবহারের জন্য এই বাইকগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল। বিহারের ভোট শেষ হওয়ায় সেগুলি এখন পশ্চিমবঙ্গে আনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্ধমান জেলা বিজেপি অফিস রাঢ়বঙ্গ জোনের কেন্দ্রীয় অফিস হওয়ায় এখানকার ঠিকানাতেই বাইক পাঠানো হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রতি নির্বাচনের আগেই এভাবেই বাইক আনা হয় এবং বিষয়টি জেনেও তৃণমূল অহেতুক বিতর্ক তৈরি করছে। বাইক বিতর্কে প্রশাসনের ভূমিকা কী হয়, তা নিয়েই এখন রাজনৈতিক মহলে বাড়ছে কৌতূহল।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

এশিয়া কাপ ফাইনালে স্বপ্নভঙ্গ, দুবাইয়ে পাকিস্তানের কাছে লজ্জার হার ভারতের

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়ল ভারত। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৩৪৮ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আয়ুষ মাত্রের দল গুটিয়ে গেল মাত্র ১৫৬ রানে। ফলে ১৯১ রানের বড় ব্যবধানে হার স্বীকার করেই শিরোপা হাতছাড়া করতে হল টিম ইন্ডিয়াকে।টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। কিন্তু শুরু থেকেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পাকিস্তান। দলের হয়ে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন সামির মিনহাস। মাত্র এক ইনিংসেই তিনি করে ফেলেন ১৭২ রান। উসমান খানের সঙ্গে ৯২ রানের এবং আহমেদ হুসেনের সঙ্গে ১৩৭ রানের দুটি বড় জুটিতে ভর করে দ্রুত ৩০০ রানের গণ্ডি পেরিয়ে যায় পাকিস্তান।বিশেষজ্ঞদের মতে, একসময় পাকিস্তানের ইনিংস ২৭০২৮০ রানের মধ্যেই থামতে পারত। কিন্তু মিনহাসের ব্যাটে ভর করেই ৪৩ ওভারের মধ্যেই ৩০০ ছুঁয়ে ফেলে তারা। পরে তাঁর আউট হওয়ার পর পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে ধস নামে। ৩০২/৩ থেকে ৩২৭/৮ মাত্র ২৫ রানের মধ্যে পাঁচ উইকেট হারালেও ততক্ষণে ম্যাচ কার্যত একপেশে হয়ে গিয়েছিল।লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ভারতীয় ব্যাটিং সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ে। বৈভব সূর্যবংশী, আয়ুষ মাত্রে, অভিজ্ঞান কুণ্ডুর মতো পরিচিত নাম থাকলেও কেউই দায়িত্ব নিতে পারেননি। আশ্চর্যজনকভাবে দলের সর্বোচ্চ রান আসে ১০ নম্বর ব্যাটার দীপেশ দেবেন্দ্রনের ব্যাট থেকে। তিনি মাত্র ১৬ বলে ৩৬ রান করে লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিলেও তা যথেষ্ট ছিল না।এই হার যেন সাম্প্রতিক সিনিয়র দলের বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি ফিরিয়ে আনল। সেবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে, এবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মঞ্চ ফাইনাল, ফলাফলও প্রায় একই রকম হতাশাজনক।উল্লেখযোগ্যভাবে, ফাইনালে ওঠার আগে টুর্নামেন্টে একমাত্র অপরাজিত দল ছিল ভারত অনূর্ধ্ব-১৯। গ্রুপ পর্বে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, মালয়েশিয়া ও পাকিস্তানকে হারিয়েছিল তারা। অন্যদিকে পাকিস্তান গ্রুপে ভারতের কাছেই একমাত্র হেরেছিল। কিন্তু ফাইনালের মঞ্চে সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপে ধরা দেয় তারা। শেষ পর্যন্ত দুবাইয়ে দাপটের সঙ্গে জয় ছিনিয়ে নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ নিজেদের ঝুলিতে ভরল পাকিস্তান। আর ফাইনালে বারবার হোঁচট খাওয়ার প্রবণতা নিয়ে বড় প্রশ্নচিহ্ন থেকে গেল ভারতীয় যুব দলের সামনে।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal