• ২৯ কার্তিক ১৪৩২, মঙ্গলবার ১৮ নভেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Mamata

রাজ্য

Mamata: মমতার কপ্টার সফর বাতিল

খারাপ আবহাওয়ার জন্য জলমগ্ন খানাকুল সফর বাতিল করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কপ্টারে করে খানাকুলে যাওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। তবে সড়ক পথে উদয়নারায়ণপুরে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ত্রাণ শিবিরে গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ডিভিসি, মাইথন ও পাঞ্চেত বাঁধ থেকে জল ছাড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিষয়টা দেখার আশ্বাস দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। আপাতত হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরে প্রথমে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী। টানা বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। জলের তোড়ে ভেসে গিয়ে উদয়নারায়ণপুরে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরেই উদ্ধার করা হয় তার দেহ। মেয়েটির পরিবার জানিয়েছে, স্নান করতে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল মেয়েটি। জলের স্রোতে ভেসে বাড়ি থেকে কিছু দূরে পুকুরে পড়ে। সাঁতার না জানায় তলিয়ে যায়।

আগস্ট ০৪, ২০২১
রাজ্য

Khela Hobe: নেতাজি ইন্ডোরে খেলা শুরু করলেন মুখ্যমন্ত্রী

হুইল চেয়ারে বসে ফুটবল ছুড়ে দিচ্ছেন তিনি। তাতেই কাড়াকাড়ি পড়ে যেত মুহূর্তের মধ্যে। ছেলে, পুরুষ, মহিলা, বল ধরতে ছুটে যেতেন সকলেই। আদ্যোপান্ত রাজনৈতির সেই খেলাকেই এ বার পাকাপাকি ভাবে বাঙালির জীবনে প্রতিষ্ঠা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে খেলা হবে দিবসের সূচনা করলেন তিনি। আর সেই মঞ্চ থেকে প্রচারের সময়কার ভঙ্গিতেই বল ছুড়ে দিলেন দর্শকের দিকে।আরও পড়ুনঃ মনপ্রীতরা কি পারবেন ৪১ বছরের শাপমুক্তি ঘটাতে?১৯৮০ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষ বাধে। তাতে ১৬ জনের মৃত্যু হয়। ওই দিনটির স্মরণেই খেলা হবে দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা করেন মমতা। তার সূচনা করে ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের অধীনে থাকা ক্লাবগুলিকে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মমতা। জার্সি এবং ১ লক্ষ ফুটবলও উপহার দেওয়া হয়।নেতাজি ইন্ডোরে সোমবার মমতা বলেন, খেলা ছাড়া জীবন চলে না। খেলার মধ্য দিয়েই ঐক্য, সম্প্রীতি, সংহতি, সুস্বাস্থ্য এবং সভ্যতা গড়ে ওঠে। মমতা আরও বলেন, এই খেলা হবে কর্মসূচিকে কার্যকর করতে হবে। নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যেখানেই যেতাম, চিৎকার শুরু হয়ে যেত খেলা হবে, খেলা হবে। বাংলার মানুষ খেলা হবে স্লোগানকে ভালবেসে ফেলেছেন। এখন তো দেশের সংসদেই খেলা হবে রব উঠছে। স্লোগান শোনা যাচ্ছে উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থানেও। গোটা দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে খেলা হবে স্লোগান।

আগস্ট ০২, ২০২১
কলকাতা

Dilip Ghosh: তড়িঘড়ি উপনির্বাচন নিয়ে দিলীপের খোঁচা

ফের একবার উপনির্বাচন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোঁচা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর কটাক্ষ, লোকাল ট্রেন চালাতে পারছেন না, অথচ ভোট করাতে চাইছেন। দিলীপের কথায়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের মুখ্যমন্ত্রিত্ব ধরে রাখতেই তড়িঘড়ি উপনির্বাচনের পথে হাঁটতে চাইছেন। যদিও তৃণমূলের তরফে একাধিকবার দাবি করা হয়েছে, মূল নির্বাচন পর্ব যে সময় হয়েছিল, তখন সংক্রমণের হার শীর্ষে ছিল। সে তুলনায় এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। তাই ভোট করাতে কোনও বাধা থাকার কথা নয়। উল্লেখ্য, রাজ্যে সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন বাকি রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম ভবানীপুর কেন্দ্র। নন্দীগ্রামে হারের পর ছ মাসের মধ্যে কোনও একটি বিধানসভা থেকে জয়ী হয়ে আসতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে। এই প্রেক্ষিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, তাড়াতাড়ি উপনির্বাচন করতে। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলেই দাবি করেন তিনি।আরও পড়ুনঃ জয়ের হ্যাটট্রিক, দ্বিতীয় স্থানে থেকে অলিম্পিক হকির শেষ আটে ভারতশনিবার ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, উপনির্বাচন হওয়া উচিত। আমার মনে হয় যথা সময়েই তা হবে। বাংলায় কার্যত লকডাউন চলছে। দু বছর ধরে পুরসভার ভোট আটকে রয়েছে। অথচ মুখ্যমন্ত্রী খালি উপনির্বাচন নিয়ে বলছেন। ওনার যদি মনে হয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে তা হলে বিধিনিষেধ তুলে দিন। আসলে উনি নিজে মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন বলেই উপনির্বাচন নিয়ে এতটা সরব। এর আগে এই একই বিষয়ে কটাক্ষ করতে শোনা গিয়েছে শুভেন্দু অধিকারীকেও। তিনিও বলেছিলেন, রাজ্যে কোভিড পরিস্থিতি ও টিকাকরণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত উপনির্বাচনের পরিস্থিতি নেই।

জুলাই ৩১, ২০২১
রাজনীতি

Mamata Bannerjee: চব্বিশের লক্ষ্যে ২ মাস অন্তর দিল্লি যাবেন মমতা

মিশন ২০২৪ সফলে চেষ্টার খামতি রাখতে চান না তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই এবার থেকে নিয়মিত দিল্লিতে হানার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পাঁচ দিনের দিল্লি সফর শেষে কলকাতায় ফেরার আগে শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়ে গেলেন, এই মুহুর্তে দেশ বাঁচানোই একমাত্র লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্যে প্রতি দুমাস অন্তর দিল্লিতে আসবেন।বাংলায় তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরে সোমবার বিকালেই প্রথমবারের মতো রাজধানীর মাটিতে পা রেখেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মঙ্গলবার থেকেই ঠাসা রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। একদিকে যেমন রাজ্যের দাবিদাওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গড়কড়ির সঙ্গে বৈঠক করেছেন, তেমনই কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধি, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল-সহ বিভিন্ন দলের একাধিক নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী জোট গঠন নিয়ে বৈঠক করেছেন। তবে চলতি সফরে সব বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীদের সঙ্গে একত্রে বৈঠক করার কর্মসূচি থাকলেও তা সফল হয়নি। আরও পড়ুনঃ শহরের জলযন্ত্রণা নিয়ে খোঁচা শুভেন্দুরআগামী ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করেই যে তিনি এগোচ্ছেন, তা স্পষ্ট করে দেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এদিন দুপুরে দিল্লি ছাড়ার আগে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, দেশকে বাঁচাতে হলে গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে। তাই গণতন্ত্রকে বাঁচাতে একজোট হয়ে লড়াই করতে হবে। বহু বিরোধী নেতার সঙ্গে দিল্লিতে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। কোভিড নিয়মের জন্য সংসদের সেন্ট্রাল হলে যেতে পারিনি। তাই অনেকের সঙ্গে দেখা হয়নি। বিজেপি বিরোধী জোট গড়তে দীর্ঘদিন ধরেই জাতীয় রাজনীতিতে সক্রিয় এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পওয়ার। অথচ এবারের সফরে তাঁর সঙ্গে তৃণমূল সুপ্রিমোর কোনও বৈঠক না হওয়া নিয়ে বিজেপির নেতারা খোঁচা দিয়েছেন। তবে সেই খোঁচাকে গুরুত্ব দিতে চাননি মমতা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শরদজির সঙ্গে আমার সশরীরে দেখা না হলেও ওঁর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে।

জুলাই ৩০, ২০২১
দেশ

Mamata-Javed-Shabana: মমতার কাছে কৃতজ্ঞ জাভেদ, লিখতে চান 'খেলা হবে' গান

বিধানসভা নির্বাচনে জনপ্রিয় স্লোগান খেলা হবে নিয়ে এ বার বিশিষ্ট কবি জাভেদ আখতারকে গান লেখার অনুরোধ জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শাবানা আজমি, জাভেদ আখতার। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। সেখানে খেলা হবে স্লোগানের প্রসঙ্গ উঠলে মমতা জাভেদকে এই অনুরোধ করেন।আরও পড়ুনঃ সুপার হেভিওয়েট ক্যাটেগরির প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে ইতিহাস সতীশ কুমারেরবৃহস্পতিবার বৃষ্টিভেজা দিল্লিতে সকাল থেকে একের পর এক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। বিকেলে কথা বলতে মমতার সঙ্গে দেখা করতে আসেন জাভেদ-শাবানা। আলোচনা সেরে বেরিয়ে এসে জাভেদ বললেন, আমি মমতার কাছে কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে তিনি মনে করিয়ে দিলেন, যে ভাবে পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন চেয়েছেন মমতা, সে ভাবেই দেশেও পরিবর্তন চাইছেন। নিশ্চয়ই পরিবর্তন আসবে। বৈঠক শেষে বেরিয়ে মমতাকে পাশে দাঁড় করিয়েই সাংবাদিক বৈঠক করেন তাঁরা। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে খেলা হবে স্লোগান জনপ্রিয় হয়েছে। জাতীয় স্তরে পৌঁছে গিয়েছে এটি। একজন কবি হিসাবে এই স্লোগান ও তাকে ঘিরে উন্মাদনাকে কতটা জানতে চাইলে জাভেদ আখতার উত্তরে বলেন, এটা আর নতুন করে বলে দিতে হবে না। সকলের মুখে মুখে ফিরছে এই স্লোগান। আমার উত্তর দেওয়ার বদলে আপনারা বুঝে নিন, কতটা জনপ্রিয় হয়েছে এটি। এরপরেই শাবানা ও জাভেদের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা মমতা ঝুঁকে পড়ে জাভেদকে বলেন, খেলা হবে নিয়ে একটি গান লিখে দিন আপনি। প্রস্তাবকে স্বাগত জানান শাবানা আজমিও।বিরোধী জোটের মুখ কে হবেন, তা নিয়েও জাভেদকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। জাভেদ বলেন, কে নেতৃত্ব দেবেন, সেটি পরের বিষয়। গুরুত্বপূর্ণ হল আমরা কেমন ভারত চাই। আমরা ভারতের কেমন ঐতিহ্য, কেমন স্বাধীনতা, কেমন গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্রকে যতটা ভাল করা যায়, ততটাই ভাল করতে হবে।

জুলাই ৩০, ২০২১
রাজনীতি

Mamata-Sonia: সনিয়া-রাহুলের সঙ্গে বৈঠকের পর 'হোপ টোয়েন্টি ফোর'-এর বার্তা মমতার

বিজেপি-কে রুখতে হলে বিরোধীদের একজোট হতে হবে বলে বার্তা দিয়েছিলেন একুশের মঞ্চেই। দিল্লিতে সনিয়া গান্ধির সঙ্গে বৈঠক সেরেও একই বার্তা দিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনে বাকি এখনও বছর তিনেক। তবে এখন থেকেই বিজেপি বিরোধী জোটের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে বলে জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বলেন, বিজেপি-কে হারাতে সবাইেক একজোট হয়ে লড়তে হবে। আমি একা কিছু করতে পারব না। আমি লিডার নই, আমিও ক্যাডার। আমি স্ট্রিট ফাইটার। একসঙ্গে লড়াই করতে হবে সকলকে। ২০২৪-এ বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আশা জোগাতে হোপ টোয়েন্টি ফোর বার্তাও দেন মমতা।আরও পড়ুনঃ তিরন্দাজিতে পদকের আশা জাগিয়ে রাখলেন দীপিকা কুমারীতাঁর মতে, ২০২৪-এর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি-কে হারাতে হলে সব বিরোধী দলগুলিকে একজোট হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। সনিয়ার সঙ্গে জোট নিয়ে সদর্থক আলোচনা হয়েছে বলে জানালেও, বিরোধী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করা প্রয়োজন বলে সেখানে মন্তব্য করেন মমতা। বুধবার কংগ্রেস সভানেত্রী এবং রাহুল গান্ধির সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন মমতা। বিজেপি বিরোধী জোটে তিনিই নেতৃত্ব দেবেন কি না, তাঁর কাছে জানতে চান সাংবাদিকরা। জবাবে মমতা বলেন, বিজেপি-কে হারাতে হলে সকলকে একজোট হয়ে লড়তে হবে। একা আমি কিছু করতে পারব না। আমি লিডার নই, ক্যাডার। আমি স্ট্রিট ফাইটার।বুধবার ১০ নম্বর জনপথে সনিয়ার সঙ্গে রাহুলও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানান মমতা। তিনি বলেন, আমাকে চায়ের আমন্ত্রণ পাঠিয়েছিলেন সনিয়াজি। রাহুলজিও ছিলেন। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিরোধী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কথা হয়েছে পেগাসাস এবং কোভিড নিয়েও। ভবিষ্যতে ইতিবাচক ফল বেরিয়ে আসবে বলে আশাবাদী আমি।

জুলাই ২৮, ২০২১
রাজনীতি

Mamata Meeting: আজও দিনভর হেভিওয়েট বৈঠকে মমতা

মঙ্গলবারের মতো বুধবারও রাজধানীতে দিনভর কর্মসূচি রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মমতার। বুধবার তাঁর সঙ্গে একাধিক ওজনদার নেতার দেখা করার কথা রয়েছে। তৃতীয় দিনের দিল্লি সফরে আজ ১০ জনপথে যেতে পারেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সূত্রের খবর, আজ বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ সেখানে সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক করতে যাবেন তিনি। তার আগে দুপুর ১টায় সুখেন্দুশেখর রায়ের বাড়িতে দলীয় সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসবেন মমতা। সেখানে লোকসভা ও রাজ্যসভা উভয় সাংসদদের উপস্থিত থাকতে বলেছে তৃণমূল। আর সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাউথ অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হওয়ার কথা তৃণমূল নেত্রীর।আরও পড়ুনঃ কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে পদকের আরও কাছাকাছি পিভি সিন্ধুএ ছাড়া আজ বিজেপি বিরোধী একাধিক নেতার সঙ্গেও তাঁর দেখা করার কথা রয়েছে। ফলে আজ দিনভর মমতার গোটা কর্মসূচির উপর নজর থাকবে।

জুলাই ২৮, ২০২১
দেশ

Mamata-Kamalnath: মমতার 'ক্ষমতায়' বিশ্বাসী কমলনাথ

বিরোধী জোটে সিলমোহর দিতে দিল্লি সফরে গিয়েছেন। বুধবার তা নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধির সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে। তার আগে মঙ্গলবার দিল্লিতে মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা কমল নাথের সঙ্গে দেখা করলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী জোট গড়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন মমতা। এই সময় কমলনাথের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কারণ মমতা কংগ্রেস ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর, ২০০১ সালে বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল এবং কংগ্রেসের জোট গড়ার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল কমলনাথের। তাই সনিয়ার সঙ্গে জোট নিয়ে আলোচনার আগে কমলনাথের সঙ্গে পরামর্শ করেই মমতা এগোতে চাইছেন বলে জল্পনা।আরও পড়ুনঃ ইরাক থেকে সরবে মার্কিন সেনামঙ্গলবার দুপুর ২টো নাগাদ দিল্লিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলোয় মমতার সঙ্গে দেখা করতে পৌঁছন কমলনাথ। সেখানে দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দুজনের মধ্যে। দুপক্ষের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে তৃণমূল নেত্রী কোনও মন্তব্য করেননি যদিও। তবে ২০২৪-এ জোট গড়ার প্রসঙ্গ যে তাঁদের আলোচনায় উঠে এসেছে, তার ইঙ্গিত মিলেছে। মমতার সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমে কমলনাথ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিনন্দন জানাতে এসেছিলাম। মূল্যবৃদ্ধি, আইন-শৃঙ্খলা-সহ একাধিক বিষয়ে ওঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। ২০২৪-এর আগে জোট গড়া সম্ভব কি না, তা নিয়ে দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলব। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখিয়ে দিয়েছেন, মানুষ পাশে থাকলে, যে কোনও শক্তিকেই রোখা সম্ভব। ২০২৪-এ বিরোধী জোটের চালকের আসনে মমতাকে বসানোর ক্ষেত্রে কমলনাথ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিতে পারেন বলে জল্পনা রাজনৈতিক মহলে।

জুলাই ২৭, ২০২১
দেশ

Modi-Mamata: দুটি দাবি নিয়ে ২৫ মিনিটের বৈঠক মোদি-মমতার

ভ্যাপসা গরমের পর বৃষ্টিভেজা রাজধানীতে মঙ্গলবার ৪ টে বাজার মিনিট পাঁচেক আগেই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ৭ লোককল্যাণ মার্গে হাজির হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মিনিট ২৫-এর বৈঠক করেন। তারপর বেরিয়ে এসে মুখোমুখি হন সংবাদ মাধ্যমের। সেখানে মমতা জানান, সংক্ষিপ্ত এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মূলত দুটি দাবি জানিয়েছেন তিনি। প্রথমত, রাজ্যে করোনা টিকার সরবরাহ বৃদ্ধির আবেদন জানিয়েছেন। দ্বিতীয়ত, রাজ্যের নাম পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলায় পরিবর্তন করার বিষয়টি দেখতে বলেছেন তিনি।আরও পড়ুনঃ দিনভর হেভিওয়েটদের সঙ্গে বৈঠক মমতারনানা জল্পনা এবং রাজনৈতিক সম্ভবনার আবহেই প্রায় দেড় বছর পর মুখোমুখি বৈঠকে বসেছিলেন মোদি ও মমতা। সকাল থেকে এই হাইভোল্টেজ বৈঠকের দিকেই নজর ছিল রাজনৈতিক মহলের। সেই বৈঠক এ দিন ২৫ মিনিট স্থায়ী হয়। বৈঠক শেষে মমতা বলেন, তৃতীয়বার আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়েছিলাম। এটা সম্পূর্ণভাবে সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। নির্বাচনের পর দেখা করাটা সাংবিধানিক বাধ্যকতা। কী নিয়ে আলোচনা হল বৈঠকে? মমতা বলেন, আমি কোভিড নিয়ে আলোচনা করেছি। যা ভ্যাকসিন পাওয়া গিয়েছে তার থেকে আমাদের চাহিদা আরেকটু বেশি। প্রত্যেক রাজ্যই পাক, তাতে আমাদের কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু আমাদের রাজ্যের জনসংখ্যার অনুপাতে কম ভ্যাকসিন এসেছে।আরও পড়ুনঃ স্পেনের বিরুদ্ধে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়াল ভারতএই ছিল মমতার প্রথম দাবি। মুখ্যমন্ত্রীর দ্বিতীয় দাবিটি ছিল, পশ্চিমবঙ্গের নাম বদলের বিষয়টি যেন কেন্দ্রীয় সরকার বিচার করে। তাঁর কথায়, অনেকদিন হয়ে গেল। দয়া করে এ বার আপনি আমাদের রাজ্যের নামটা বদলের ব্যবস্থা করুন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সমস্ত আবেদন শুনেছেন বলেই এ দিন দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী।

জুলাই ২৭, ২০২১
রাজনীতি

CM-Delhi: দিনভর হেভিওয়েটদের সঙ্গে বৈঠক মমতার

সোমবার দিল্লি পৌঁছেছেন মমতা। তৃতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর এটিই তাঁর প্রথম দিল্লি সফর। চার দিনের সফরে রাজধানীতে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে মমতার। মঙ্গলবার বিকেল ৪টে নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠক রয়েছে। আবার মঙ্গলবার থেকেই বিজেপি বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গেও একে একে বৈঠক করার কথা তৃণমূল নেত্রীর। তৃণমূল সূত্রে খবর, আজ মোদি ছাড়াও সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে আরও তিন ওজনদার নেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন মমতা। দুপুর ২টোয় রয়েছে মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সঙ্গে বৈঠক। তার পরই রয়েছে কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মার সঙ্গে। মাঝখানে কিছু সময় মোদির সঙ্গে আলাপচারিতা। তার পর ফের সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ বিশিষ্ট আইনজীবী তথা কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিংভির সঙ্গে বৈঠক। যাঁকে ইদানীং তৃণমূলের হয়ে একাধিক মামলা লড়তে দেখা গিয়েছে। সব মিলিয়ে আজ দিনভর মমতার রাজধানী সফরের প্রতিটি মুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিকমহল।

জুলাই ২৭, ২০২১
রাজনীতি

Dilip Ghosh: মমতাকে কটাক্ষ করে দিল্লি গেলেন দিলীপও

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আজকের দিল্লি সফর নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে তুমুল চর্চা। এরই মধ্যে আজই আবার দিল্লি গেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। যাওয়ার আগে তাঁর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি দিলীপ ঘোষও । মমতার দিল্লি যাত্রা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, মোদির কাছে হাতজোড় করতে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমনকী, মুখ্যমন্ত্রীর সফরসূচির সমালোচনা করতেও ছাড়েননি তিনি।আরও পড়ুনঃ টি২০ সিরিজের প্রথম ম্যাচেই জিতল ভারতদিলীপ বলেন,সংসদে সেশন চলছে। গত সপ্তাহে বিরোধীরা সংসদে কিছু কাজ করতে দেয়নি ।আশা করবো এবারে তারা সহযোগিতা করবে যাতে সংসদীয় কাজ ঠিক মত চলে। বিল পাশ হয়। সাধারণ মানুষের সমস্যা তুলে ধরা সম্ভব হয়। পশ্চিমবঙ্গে অনেকগুলো সমস্যা চলছে, হিংসা চলছে, ভ্যাকসিন নিয়ে দুর্নীতি চলছে ,ভুয়ো অফিসার নিয়ে মানুষ জেরবার। তাই এখান থেকে খানিকটা রিল্যাক্স করার জন্য দিল্লী যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।আরও পড়ুনঃ শাহের দরবারে শুভেন্দু-সৌমিত্র, জল্পনাতিনি আরও বলেন, মোদিজির সঙ্গে দেখা করে উনি বলবেন যে বেতন দিতে পারছি না, মানুষের সেবা করতে পারছি না তাই সহযোগিতা করুন। না হলে তো আমার সরকার চলবে না। কংগ্রেসও খুব দুর্দশার মধ্যে আছে বিভিন্ন ঝামেলা নিয়ে। তারাও চাইছে ২৪ এর জন্য সেটিং শুরু করতে। এছাড়াও পেগাসাস নিয়ে ও বলতে শোনা যায় দিলীপকে। তিনি বলেন, পেগাসাস কি, খায় না মাথায় দেয় সাধারণ মানুষ জানেনা। কংগ্রেসের আজকে এত দুর্দশা কেন জানেন, সিপিআইএমের হাত ধরেছিল তাই। এখন তৃণমূলের হাত ধরতে চাইছে। কমপক্ষে ওই ঘটনা থেকে তৃণমূলের শিক্ষা নেওয়া উচিত।

জুলাই ২৬, ২০২১
রাজনীতি

Mamata-meeting: দিল্লি সফরের আগেই মন্ত্রিসভার বৈঠক মমতার

তৃণমূলের সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার দিল্লিতে তৃণমূলের চেয়ারপার্সন হিসেবে প্রথম বৈঠকে থাকবেন তিনি। ওই দিনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর দেখা করার কথা। অন্যদিকে, দিল্লি যাওয়ার আগে তড়িঘড়ি সোমবারই মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সূত্রের খবর, দিল্লি সফরের আগে সোমবার মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক ডেকেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিন কলকাতার ও আশেপাশের জেলার মন্ত্রীদের বৈঠকে থাকতে বলা হয়েছে। এই বৈঠকটি ২ অগস্ট হওয়ার কথা ছিল। তবে তড়িঘড়ি বৈঠক কেন সে ব্যাপারে মন্ত্রীদের জানায়নি মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়। শোনা যাচ্ছে, সোমবার কোনও বড় ঘোষণা করতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তা মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হবে। আরও পড়ুনঃ পোলিকারপোভাকে উড়িয়ে দারুণভাবে অলিম্পিক অভিযান শুরু করলেন সিন্ধুপ্রধানমন্ত্রী সাক্ষাতের সময় দিয়েছেন বলে আগেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সূত্রের খবর, বুধবার দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একান্ত বৈঠক হতে চলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ওই দিনই তৃণমূলের সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন হিসেবে প্রথম বৈঠকেও থাকবেন তিনি। উল্লেখ্য, একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে দ্রুত মোদি বিরোধী জোট গঠনের ডাক দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার, দিল্লি সফরে একাধিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক হতে চলেছে তাঁর। চব্বিশের নির্বাচনকে পাখির চোখ করে এবার থেকে একের পর এক কর্মসূচি আগামি দিনে মুখ্যমন্ত্রী নেবেন বলে মত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।

জুলাই ২৫, ২০২১
রাজনীতি

Rajyasabha: রাজ্যসভার প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের

রাজ্যসভার আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল তৃণমূল কংগ্রেস। প্রাক্তন আমলা ও প্রসারভারতীর প্রাক্তন সিইও রাজ্যসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হচ্ছেন। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস টুইট করে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এর আগে কে প্রার্থী হবেন তা নিয়ে অনেকের নাম নিয়েই জল্পনা চলছিল। যশবন্ত সিনহা, মুকুল রায়ের নাম নিয়ে যথেষ্ট গুঞ্জন ছড়িয়ে ছিল।নাম ঘোষণার পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন জহর সরকার। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, এটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য। আমার ৪২ বছরের সরকারি চাকরি জীবনে কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না, এখনও নেই। তবুও আমাকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।We are delighted to nominate Mr. @jawharsircar in the Upper House of the Parliament.Mr. Sircar spent nearly 42 years in public service was also the former CEO of Prasar Bharati. His invaluable contribution to public service shall help us serve our country even better! All India Trinamool Congress (@AITCofficial) July 24, 2021নির্বাচন কমিশন গত ১৬ জুলাই এরাজ্যে রাজ্যসভার একটি আসনে ভোটের দিন ঘোষণা করেছে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন আগামী ২৯ জুলাই। ভোটগ্রহণ ৯ অগাস্ট। দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া আসনে নির্বাচন হবে। কিন্তু এখনও মানস ভুঁইয়ার ছেড়ে যাওয়া রাজ্যসভার আসনেের ভোটের দিন ঘোষণা হয়নি।তৃণমূল সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী পদত্যাগ করায় এরাজ্য থেকে একটি আসন শূন্য হয়। পরে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। সেই আসনে তৃণমূলের প্রার্থী কে হবে তা নিয়ে জল্পনা ছিল। যশবন্ত সিনহা, মুকুল রায়ের নাম নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়ে ছিল।

জুলাই ২৪, ২০২১
রাজ্য

Utsoshree: শিক্ষকদের মমতার উপহার 'উৎসশ্রী' আসলে কী? জানুন

রাজ্যের শিক্ষকদের কথা ভেবে এবার মুখ্যমন্ত্রী উপহার উৎসশ্রী। রাজ্যের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বৃহস্পতিবার নতুন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মূলত যে শিক্ষকরা বদলি চান, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই এই প্রকল্পের সূচনা বলেন জানান মুখ্যমন্ত্রী। এই নতুন প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে উৎসশ্রী। এই প্রকল্পের সাহায্যে কোনও শিক্ষক যদি বাড়ির কাছাকাছি বদলি চান, তবে আবেদন জানাতে পারেন। যদিও সবাই মিলে একসঙ্গে বদলি চাইলে সেই দাবি পূরণ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন মমতা।আরও পড়ুনঃ রাজ কুন্দ্রা গ্রেফতারের পর ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দিলেন শিল্পামুখ্যমন্ত্রীর কথায়,উৎসশ্রী প্রকল্পটা মূলত শিক্ষকদের জন্য। যারা হয়তো নিজের জেলায়, বা বাড়ির সামনে বদলি চায় তাঁদের জন্য। তবে একটা স্কুলের ১০ জন শিক্ষকের মধ্যে ১০ জনই যদি একই জায়গায় বদলি চায় সেটা দেওয়া সম্ভব হবে না। কিন্তু এটা যেভাবে হোক অ্যাডজাস্ট করে আমরা করে দেব। এই বিষয়ে রাজ্যের একটা নীতি আমরা আগেই বলেছিলাম। শিক্ষকদের যাতে অনেক দূরে যেতে না হয়, যতটা কাছাকাছি তাদের পোস্টিং করা যায়, সেই চেষ্টা আমরা করব।বদলির আবেদন জানানোর জন্য উৎসশ্রী নামের একটি পোর্টাল তৈরি করা হচ্ছে বলে এ দিন ঘোষণা করেন মমতা। সেই পোর্টালে শিক্ষকরা নিজেরাই বদলির আবেদন জানাতে পারবেন। সেটা দেখার পর রাজ্য সরকার এবং শিক্ষা দপ্তর বদলির বিষয়ে নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু এই পোর্টালের নাম উৎসশ্রী কেন? ব্যাখা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, যেহেতু এটা শিক্ষার ব্যাপার। এবং শিক্ষা সমস্ত কিছুর উৎস, এবং উৎস সবকিছুর শ্রী-বৃদ্ধি করে, তাই এটার নাম দেওয়া হয়েছে উৎসশ্রী।

জুলাই ২৩, ২০২১
রাজ্য

Sand Mine: বালি খাদান নিয়ে কড়া বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

রাজ্যের বালি খাদান নিয়ে কড়া বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর। পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা ভোটপর্বে বিরোধীদের অন্যতম ইস্যু ছিল কয়লা-বালি পাচার-চুরির অভিযোগ। এনিয়ে শাসকদলের একাধিক নেতাকে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। তাই এবার শক্ত হাতে রাশ টানার উদ্যোগ নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের বালি খাদান নীতির কেন্দ্রীয়করণের কথা ঘোষণা করলেন। পাশাপাশি কড়া বার্তা দিয়ে জানিয়ে দিলেন, স্থানীয় সম্পদ লুঠ করা যাবে না।আরও পড়ুনঃ অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকছেন প্রণতি নায়েক, সুতীর্থা মুখার্জিরা মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অনেক সময় আমাদের কাছে অভিযোগ আসে। বহুদিন ধরে চেষ্টা করেও কিছু স্থানীয় মাফিয়ার জন্য এটা করা যাচ্ছিল না। বালি, কয়লা, সুরকি, পাথর এগুলি প্রাকৃতিক সম্পদ, রাজ্যের সম্পদ। এগুলি জেলাশাসক স্থানীয়স্তরে নিলাম করলে বা পাঁচ বছরের জন্য যদি কাউকে দেন তাহলে তাঁর যতটা নেওয়ার কথা তার চার গুণ নিয়ে পালিয়ে যায়। এর জেরে প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট হয়, পরিবেশের ক্ষতি হয় এবং সরকারের রোজগারও কমে যায়। তাই আমরা মিনারেল মাইনিং কর্পোরেশনকে শক্তিশালী করছি। জেলাশাসকদের হাতে আগে নিলাম করার দায়িত্ব ছিল। সেখান থেকে ওটা সরিয়ে নিয়ে এবার মিনারেল মাইনিং বোর্ডের কাছে দেওয়া হচ্ছে। চিফ ও ফাইনান্স সেক্রেটারি এর তদারকি করবেন। সিসিটিভি থেকে শুরু করে ডিজিটাল যা যা সিস্টেম আছে সব করা হবে। যাতে আগামী দিনে সকলেই মনে রাখে স্থানীয় সম্পদ লুঠ করা যাবে না।তিনি আরও বলেন, বালি প্রাকৃতিক সম্পদ। রাজ্যের সম্পদ। মাটি-সুরকি রাজ্যের সম্পদ। কয়লা কেন্দ্রীয় সরকারের আওতায়। কিন্তু, ওরা দোষ দিয়ে বেড়ায় অন্য লোকের। সিআইএসএফকেও একটু শক্তভাবে বিষয়টা দেখতে হবে। আমাদের আইন-শৃঙ্খলার মধ্যে যতটা পড়বে আমরা করব। এখন থেকে শক্ত হাতে বিষয়টাকে ধরার চেষ্টা করছি। জনগণের জন্য ফোন নম্বর দিয়ে দেওয়া হবে। যদি দেখেন কেউ আপনার এলাকায় এসব করে খাচ্ছে, সোজা অভিযোগ জানান। সেই অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তা সেই কোনও আধিকারিক হোক বা রাজনৈতিক নেতা বা কোনও কর্মচারী।

জুলাই ২২, ২০২১
দেশ

Dainik Bhaskar: কর ফাঁকির অভিযোগে 'দৈনিক ভাস্কর'-এ আয়কর হানা

ফের গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। এবার একটু অন্যরকমভাবে। কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে দৈনিক সংবাদপত্র দৈনিক ভাস্কর-এর একাধিক অফিসে হানা দিলেন আয়কর দপ্তরের আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার দিল্লি, মধ্যপ্রদেশের ভোপাল, রাজস্থানের জয়পুর, গুজরাতের আমদাবাদ-সহ পত্রিকার বেশ কয়েকটি অফিসে হানা দিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে নিশানা করলেন তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ ডেরেক ওব্রায়েন। টুইট করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।The attack on journalists media houses is yet another BRUTAL attempt to stifle democracy.#DainikBhaskar bravely reported the way @narendramodi ji mishandled the entire #COVID crisis and led the country to its most horrifying days amid a raging pandemic. (1/2) Mamata Banerjee (@MamataOfficial) July 22, 2021প্রসঙ্গত, কোভিড দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে দেশ জুড়ে চরম অব্যবস্থা নিয়ে লাগাতার লেখালেখি চলেছিল দৈনিক ভাস্কর-এ। বিরোধীদের দাবি, সরকারি তরফে সে সময়ে যা যা দাবি করা হয়েছিল, সেই সব দাবিকে খণ্ডন করে সত্য তুলে ধরার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিল এই সংবাদপত্র। তার জেরে সরকারের অস্বস্তি বেড়েছিল বলে দাবি তাঁদের। দৈনিক ভাস্করের অফিসে আয়কর দপ্তরের হানা দেওয়া প্রসঙ্গে টুইটারে মমতা লেখেন, দেশের সাংবাদিক এবং সংবাদমাধ্যমগুলির উপর আক্রমণ গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধেরই প্রচেষ্টা। অতিমারি পরিস্থিতির মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যর্থতাই তুলে ধরেছিল দৈনিক ভাস্কর। পরে আরও একটি টুইটে তিনি লেখেন, যারা সত্য তুলে ধরছে, তাদের মুখ বন্ধ করার এই প্রচেষ্টার তীব্র নিন্দা করছি। মিডিয়ার সঙ্গে যুক্তদের বলব, আপনারা শক্ত থাকুন। আমরা একসঙ্গে থাকলে স্বৈরাচারি শক্তি কোনও দিনই জিততে পারবে না।

জুলাই ২২, ২০২১
দেশ

TMC Mamata: দিল্লি অভিযানে মমতার নতুন স্লেগান

রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের প্রায় এক বছর আগে জয় বাংলা স্লোগান দিয়েছিল তৃণমূল। পুরো নির্বাচনী প্রচারে এই স্লোগান দিয়েছে তৃণমূল শিবির। দিল্লি অভিযানের ডাক দিয়ে ২১ জুলাই শহিদ দিবসে তৃণমূল সুপ্রিমোর মুখে নতুন স্লোগান। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখে জয় হিন্দুস্থান স্লোগান। বাংলা ছাড়িয়ে জাতীয় স্তরের রাজনীতিতে নতুন করে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে নতুন স্লোগান বেঁধে দিলেন মমতা।আরও পড়ুনঃ রাজ্যে সামান্য বাড়লেও দেশে করোনা সংক্রমণে স্বস্তিএবারও করোনা আবহে ২১ জুলাই শহিদ স্মরণের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রেখেছেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তিনি বক্তব্য শুরু করলেন জয় হিন্দ, বন্দেমাতরম, জয় বাংলা, জয় হিন্দুস্থান ধ্বনি দিয়ে। ভাষণের শেষেও ছিল জয় হিন্দুস্থান ধ্বনি। একেবারে নতুন ধ্বনির স্লোগান দিয়েই মোদীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন মমতা। তিন বার টানা বাংলা দখল সম্পূর্ণ করে এবার তাঁর নজর দিল্লির মসনদ। বিজেপি বিরোধী শক্তিকে এক জোটে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছেন তিনি।আরও পড়ুনঃ ফোন ট্যাপ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চান মমতাপ্রথম থেকেই জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে টানা প্রবল বিরোধিতা করে বিজেপি। গেরুয়া শিবির দাবি তোলে এটা বাংলাদেশের স্লোগান। বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গকে জুড়তে চাইছে তৃণমূল, তাই এই স্লোগান। এমনই দাবি ছিল বিজেপির। যদিও এই স্লোগান বিরোধী কোনও মন্তব্যকে পাত্তা দেয়নি তৃণমূল। প্রতিটি জনসভায় জয় বাংলা স্লোগান দিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে দেশব্যাপী লড়াইয়ে জয় হিন্দুস্থান ধ্বনিকে সঙ্গী করেই এগোতে চাইছে ঘাসফুল শিবির। শহিদ দিবসে সেই সুর বেঁধে দিলেন তৃণমূলনেত্রী।

জুলাই ২২, ২০২১
কলকাতা

United India: শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে 'ইউনাইটেড ইন্ডিয়া'র ডাক

শহিদ দিবসে তৃণমূল নেত্রীর বার্তা শোনাতে দিল্লির কনস্টিটিউশন হলে জায়ান্ট স্ক্রিন লাগানো হয়েছিল। সেই হলে এদিন অভিনব বিরোধী জোটের সাক্ষী রইল গোটা দেশ। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা শুনতে দিল্লির কনস্টিটিউশন হলে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা তথা দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম, দিগ্বিজয় সিং, এনএসপি প্রধান শরদ পওয়ার, নেত্রী সুপ্রিয়া সুলে, সমাজবাদি পার্টি নেত্রী জয়া বচ্চন। উপস্থিত ছিলেন রামগোপাল যাদব, ত্রিরুচি শিবা, কেশব রাও (টিআরএস), সঞ্জয় সিং, মনোজ ঝাঁ, প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী (শিব সেনা), বলবিন্দর সিং ভাণ্ডারি (অকালি দল)। রাজনৈতিক মহল বলছে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি বিরোধী জোটের সলতে এদিন পাকিয়ে ফেলল তৃণমূল।আরও পড়ুনঃ লন্ডনের পর্ন সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন রাজ কুন্দ্রা!শহিদ দিবসের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠান থেকে অবিজেপি নেতাদের তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, বাংলা দেখিয়েছে। সব রাজ্যকে বলছি, যান নিজেদের দলকে বোঝান। সবাই মিলে ফ্রন্ট বানান। রোগী মৃত্যুর পর ডাক্তার এলে কোনও লাভ হয় না। এখন আর সময় নেই। আমি দিল্লি যাচ্ছি। ২৬, ২৭, ২৮ এর মধ্যে কোনও মিটিং ডাকতে পারলে ডাকুন। সবাইকে মিলিয়ে আমরা ইউনাইটেড ইন্ডিয়া করতে চাই। এমনকী, জাতীয়স্তরে বিজেপি বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলারও ডাক দিয়েছেন তিনি। এদিন তিনি আরও বলেন, উন্নততর তৃণমূল গড়তে হবে। তবেই উন্নততর দেশ গড়তে পারব। তৃণমূল নেত্রীর কথায়, নির্বাচনের আগে আড়াই বছর এখনও বাকি।ভোটের আগে জোট বেঁধে লাভ হবে না। আমাদের এখন থেকেই জোট বাঁধতে হবে। ভারতবাসীকে আলো দেখাতে হবে।

জুলাই ২১, ২০২১
কলকাতা

Khela Hobe Diwas: ২৪-এর লক্ষ্যে রাজ্যে রাজ্যে 'খেলা দিবস' উদযাপন

খেলা এখনও শেষ হয়নি। বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে না সরানো পর্যন্ত খেলা চলবে। একুশের মঞ্চ থেকে জানিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘোষণা করলেন, ১৬ অগস্ট উদযাপিত হবে খেলা হবে দিবস হিসেবে। বাংলায় ভোটে খেলা হবে স্লোগান দিয়েছিল তৃণমূল। সেই খেলায় জয় হয়েছে নেত্রীর। তবে খেলা এখনও শেষ হয়নি। ২৪-র লক্ষ্য বেঁধে দিলেন মমতা। তাঁর কথায়,খেলা হবে। খেলা একটা হয়েছে। ৫ মে যার রেজাল্ট আপনারা দেখতে পেয়েছেন। খেলা আবার হবে। যত দিন বিজেপিকে ভারতবর্ষ থেকে বিতাড়িত না করতে পারি ততদিন রাজ্যে রাজ্যে খেলা হবে। খেলা হবে বুথে বুথে। সমস্ত জায়গায় খেলা হবে।আরও পড়ুনঃ পেগাসাস স্পাইওয়্যার! ভাবের ঘরে চুরি? আপনি কতটা সুরক্ষিত? আক্রান্ত কারা?খেলা হবে দিবস উদযাপনের কথা বিধানসভায় জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ দিন দিনক্ষণ বলে দিলেন। মমতা জানান,পশ্চিমবঙ্গে খেলা হবে দিবস আমরা পালন করব। ১৬ অগস্ট পালিত হবে। ওই দিন আমরা যে যেখানে পারব কিছু ফুটবল দেব। যারা এই সব নিয়ে খেলাধুলো করবে। খেলা ছাড়া জীবন গড়ে ওঠে না। খেলা সুস্থ, সভ্য, মানবিক সংস্কৃতির প্রতীক। আজ আমাদের দেশের স্বাধীনতা বিপদে। এদিকে মমতার ঘোষণার পরই তাঁকে নিশানা করে বিজেপি সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং-এর কালো অধ্যায়কে মনে করান। টুইটে স্বপন দাশগুপ্ত লেখেন, ১৬ অগস্টকে খেলা হবে দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৪৬ সালে এই দিনেই মুসলিম লিগ তাদের ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডে এবং গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং শুরু করেছিল। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে খেলা হবে স্লোগান বিরোধীদের উপর অত্যাচারের প্রতীক হয়ে উঠেছে।

জুলাই ২১, ২০২১
রাজনীতি

CM Speech: মমতার একুশের বার্তা শুনবে ৭ রাজ্য

মুখ্যমন্ত্রী একুশের বার্তা শুনবে ৭ রাজ্য। বিধানসভা নির্বাচনে ল্যান্ডস্লাইড ভিকট্রি পাওয়ার পর প্রথম শহিদ দিবস পালন হতে চলেছে। তাও দিল্লির দরবার থেকে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বার্তা প্রচার করবেন। এবারের কর্মসূচির একটা অন্যতম আকষর্ণ ভিনরাজ্যে মমতার ভাষণের সরাসরি সম্প্রচার। দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবের পাশাপাশি গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, অসম, ত্রিপুরা, তামিলনাড়ু, ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন এলাকায় তার সম্প্রচার হবে। আরও পড়ুনঃ আজ থেকে শুরু উচ্চ প্রাথমিকের ইন্টারভিউসূত্রের খবর, গুজরাতের ৩২টি জেলায় ৫০টি স্ক্রিন বসানোর কথা হয়েছে। প্রস্তুতি প্রায় চূড়ান্ত। তৃণমূল নেতৃত্বের কথায়, এবার বিধানসভা ভোটে বড় সাফল্যে পর স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের বাইরে নেত্রীর ভাষণ শুনতে চাইছেন অসংখ্য মানুষ। এছাড়া অবিজেপি রাজ্যে গিয়ে মমতার কর্মসূচি নিয়েও একপ্রস্থ আলোচনা সারা। একুশের কর্মসূচির কদিন পরই দিল্লি যাচ্ছেন মমতা। বাদল অধিবেশন চলছে এখন। ফলে এ সময় মমতাকে ঘিরে আলাদা আকর্ষণ তৈরি হবে। তিনি নিজেও জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। পাশাপাশি অবিজেপি দলগুলির নেতৃত্বের সঙ্গেও বৈঠকের পরিকল্পনা সামনে এসেছে। ফলে হাইভোল্টেজ সফর। তার আগে দিল্লির উদ্দেশে মমতার বার্তা চূড়ান্ত উচ্ছ্বাস তৈরি করেছে কর্মীসমর্থকদের মধ্যে।

জুলাই ১৯, ২০২১
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • ...
  • 33
  • 34
  • ›

ট্রেন্ডিং

বিদেশ

মদিনায় আগুনে পুড়ল ৪২ উমরাহ যাত্রীর দেহ! অধিকাংশই ভারতীয়—বাসে বেঁচে ফিরলেন মাত্র ১ জন

সৌদি আরবের মদিনার কাছে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিভে গেল কমপক্ষে ৪২টি প্রাণ। উমরাহ হজে যাওয়া ভারতীয় তীর্থযাত্রীদের নিয়ে মক্কার পথে যাচ্ছিল বাসটি। ভারতীয় সময় অনুযায়ী সোমবার রাত প্রায় একটা বেজে তিরিশ মিনিট নাগাদ মুফরিহাট এলাকায় একটি ডিজেল ট্যাঙ্কারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় বাসটির। প্রচণ্ড ধাক্কার পর মুহূর্তের মধ্যে আগুন ধরে যায় পুরো গাড়িতে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই বাসটি আগুনের গোলায় পরিণত হয়, আর তাতেই মৃত্যু হয় অধিকাংশ যাত্রীর।সৌদি পুলিশের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, দুর্ঘটনার সময় প্রায় সবাই ঘুমিয়ে ছিলেন। আগুন লাগার পর কেউ বেরোনোর সুযোগই পাননি। বাসটিতে ১১ জন মহিলা ও ১০ জন শিশু ছিলএমনটাই জানা গিয়েছে। মৃতদের অধিকাংশই ভারতের হায়দরাবাদের বাসিন্দা। এমন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দেহগুলি এতটাই পুড়ে গিয়েছে যে কারও পরিচয় নির্ণয় করতেও বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছেন তদন্তকারীরা। এই মর্মান্তিক ঘটনায় বেঁচে গিয়েছেন মাত্র একজনমহম্মদ আব্দুল শোয়েবযিনি এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনার পর শোকপ্রকাশ করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর। তিনি জানিয়েছেন, রিয়াধের ভারতীয় দূতাবাস এবং জেদ্দার কনস্যুলেট ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছে এবং প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে। হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়াইসি দ্রুত মৃতদেহগুলো ভারত ফেরাতে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।অন্যদিকে, তেলঙ্গনার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি বলেন, রাজ্য সরকার পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে। দিল্লি ও জেদ্দার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। পরিবারগুলিকে সাহায্যের জন্য জরুরি ভিত্তিতে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। শুরু হয়েছে একাধিক হেল্পলাইন নম্বরও।তেলঙ্গনা সরকারের হেল্পলাইন নম্বর: +91 7997959754, +91 9912919545জেদ্দা কনস্যুলেটের নম্বর: 8002440003সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল দেহ শনাক্তিকরণ। দেহগুলি এতটাই অগ্নিদগ্ধ যে DNA পরীক্ষার মতো জটিল প্রক্রিয়া ছাড়া পরিচয় জানা প্রায় অসম্ভব। ফলে দেহ দেশে ফেরানোও দীর্ঘ সময় নিতে পারে। ইতিমধ্যেই কূটনৈতিক স্তরে তৎপরতা বেড়েছে, কারণ পরিবারগুলির একমাত্র দাবিযেন দ্রুত প্রিয়জনদের দেহ বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
রাজ্য

কোথায় সেই শীত? ডিসেম্বরেও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে বাংলায়

রাজ্যজুড়ে শীতের আমেজ ধীরে ধীরে মিলছে ঠিকই, কিন্তু প্রত্যাশিত সেই ঠান্ডা এখনও অধরাই। ভোরের দিকে পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচে নামছে। সকালের হিমেল হাওয়া আর সন্ধ্যার শিরশিরে ঠান্ডায় মানুষ গরম জামা গায়ে দিচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু দিনের মাঝামাঝি রোদের তেজ এখনও বেশ ভালোভাবেই বোঝা যাচ্ছে। যার ফলে চেনা ডিসেম্বরের সেই কনকনে ঠান্ডা এখনও ফিরছে না বাংলায়।আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, এখনই জাঁকিয়ে ঠান্ডা নামবে না। বরং সংক্রান্তি পেরোলেই তাপমাত্রা আরও বাড়বে। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল, যা এখন শ্রীলঙ্কা উপকূলের কাছে অবস্থান করছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। এই অবস্থানের কারণেই বাংলার উপর দিয়ে বইতে থাকা উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমে যাবে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রাধান্য পাবে দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে আসা উষ্ণ বাতাস।বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গকোথাও বড় ধরনের বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া দফতর। তবে ভোরবেলা কুয়াশায় ঢেকে থাকবে আকাশ। দৃশ্যমানতা কমে যেতে পারে বিভিন্ন জায়গায়।আলিপুর দফতরের পূর্বাভাস বলছে, সোমবার থেকেই তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করবে। দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতে রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে। উত্তরবঙ্গেও রাতের দিকে শীত একধাক্কায় কমে যাবে। ফলে শীতের হিমেল স্পর্শ আরও কিছুটা পিছিয়ে যেতে পারে।এরই মধ্যে আরেকটি নতুন সিস্টেম তৈরি হওয়ার ইঙ্গিত মিলছে। মধ্য দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে নতুন একটি ঘূর্ণাবর্ত। আগামী ৭২ ঘণ্টায় সেটি শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এই পরিস্থিতি শীতকে আরও কয়েকদিন পিছিয়ে দিতে পারে।সব মিলিয়ে, শীতের অপেক্ষায় থাকা বাঙালিরা হয়তো ডিসেম্বরের শেষ দিকেই পেতে পারেন সেই পরিচিত ঠান্ডার ছোঁয়া। আপাতত আবহাওয়া বলছেশীত আসবে, তবে একটু দেরিতে।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
বিদেশ

ফাঁসি! মানবতা বিরোধী অপরাধে দোষী শেখ হাসিনা—বাংলাদেশে নজিরবিহীন রায়

বাংলাদেশের রাজনীতি যেন মুহূর্তে ঝড়ের চোখে ঢুকে গেল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সোমবার ঘোষণা করল সেই রায়, যার জন্য দেশজুড়ে উত্তেজনা তুঙ্গে ছিলমানবতা বিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আদালত তিনটি ধারায় তাঁকে দোষী ঘোষণা করে সরাসরি ফাঁসির সাজা শুনিয়েছে। সেই সঙ্গে একই অপরাধে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয়েছে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকেও। বাংলাদেশ পুলিশের প্রাক্তন আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনও দোষী প্রমাণিত হয়েছেন গণহত্যার মামলায়।রায় ঘোষণা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আদালত চত্বরের বাইরে এক অদ্ভুত নীরবতা নেমে আসে। তারপরই শুরু হয় দেশজোড়া তাণ্ডব। ঢাকার রাস্তায় বিক্ষোভ, ককটেল বিস্ফোরণ, আগুন লাগানোসব মিলিয়ে যেন বিস্ফোরণের মতো ছড়িয়ে পড়ে খবরটি। আদালতে ৪৫৩ পাতার রায় পড়তে সময় লাগলেও, রায়ের অভিঘাত সরাসরি গিয়ে লাগে রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে।আদালত জানায়, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকার সময় একাধিক গণহত্যা, নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। বহু সাক্ষ্য-প্রমাণ, ভিডিও ফুটেজ, গোপন নথি আদালতে পেশ করা হয়। বিচারক স্পষ্ট করে বলেন, এটি ইতিহাসে নথিবদ্ধ হওয়ার মতো অপরাধ। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংগঠিত হয়েছে।প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকেও একই ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়েছে। পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল্লাহ আল-মামুনও দোষী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। আদালতের মন্তব্যতিনজনের সমন্বিত ভূমিকার কারণেই এই ভয়াবহ ঘটনাগুলো দেশের নাগরিকদের জীবনে গভীর ক্ষত তৈরি করেছে।রায়ের পরই ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আদালত চত্বরে অতিরিক্ত পুলিশ, সেনা ও র্যাব নামানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রায় ঘিরে প্রচুর বিভ্রান্তি ও আতঙ্ক ছড়িয়েছে। আওয়ামী লিগ সমর্থকেরা রায়কে রাজনৈতিক প্রতিশোধ বলে দাবি করেছেন, অন্যদিকে সরকার সমর্থকেরা বলছেনএটা ইতিহাসের বিচার।বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে যে ঝড় চেপে বসেছে, তার রেশ এখন শুধুই রাস্তায় নয়সরাসরি দেশের ভবিষ্যতের ওপরও পড়ে যাচ্ছে।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

দাগী প্রার্থী পরীক্ষায় বসলেন কীভাবে? এসএসসি-র ব্যাখ্যায় বাড়ল রহস্য

একাদশদ্বাদশের এসএসসি ফলপ্রকাশ হতেই যে নামটি সবচেয়ে বেশি উত্তাপ ছড়িয়েছে, তা হল নীতীশরঞ্জন বর্মন। কয়েক মাস আগেই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এসএসসি যে দাগী প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছিল, সেখানে স্পষ্টভাবে ছিল নীতীশরঞ্জনের নাম। আর সেই নীতীশই এবার নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরীক্ষায় বসে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকও পেয়েছেন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছেএকজন দাগী প্রার্থী কীভাবে পরীক্ষায় বসলেন? কীভাবে ইন্টারভিউয়ের তালিকায় নাম উঠল? বিতর্ক মুহূর্তে চড়ে গিয়েছে মাথা তুলেই।এই অভিযোগ আদালতে তুলে ধরেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে মামলা গৃহীত হয়েছে। আদালতে শামিম জানান, নীতীশরঞ্জন বর্মন নামে ওই প্রার্থী অযোগ্য হয়েও পরীক্ষায় বসেছেন, এমনকি ভেরিফিকেশনের জন্যও ডাক পেয়েছেন। একই অভিযোগ করেছেন নীতীশরঞ্জনের স্ত্রীও, যাঁর সঙ্গে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে। তিনিই প্রথম আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি সামনে আনেন। তাঁর দাবি, নীতীশ দাগী হয়েও ভুলভাবে পরীক্ষায় বসেছেন এবং এখন ভেরিফিকেশন রাউন্ডেও জায়গা পেয়েছেন, যা সম্পূর্ণ বেআইনি।বিতর্কের ঢেউ যখন তুঙ্গে, তখন স্কুল সার্ভিস কমিশন মুখ খুলল। কমিশনের বক্তব্য, ৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট বিশেষভাবে সক্ষম প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কিছু ছাড়ের কথা বলেছিল। সেই নির্দেশ মানতেই নাকি কিছু ক্ষেত্রে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে এসএসসি একই সঙ্গে জানিয়েছে, সব তথ্যই যাচাই করা হচ্ছে। কারও ক্ষেত্রে যদি গরমিল ধরা পড়ে, দাগী হয়েও কেউ যদি সতর্কতা সত্ত্বেও তালিকায় ঢুকে পড়েন, তাহলে ভেরিফিকেশনের সময় সেই প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার পূর্ণ অধিকার কমিশনের রয়েছে।এদিকে আইনজীবীদের একাংশের বক্তব্য সম্পূর্ণ বিপরীত। তাঁদের দাবি, সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট ভাষায় বলেছেএকজনও দাগী প্রার্থী পরীক্ষায় বসতে পারবেন না। বিশেষভাবে সক্ষমদের জন্য যে ছাড়ের কথা বলা হয়েছিল, তা বয়স বা শারীরিক অবস্থার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, দাগী তালিকার ক্ষেত্রে নয়। ফলে নীতীশরঞ্জন বর্মন কীভাবে পরীক্ষায় বসলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আরও ঘনীভূত হচ্ছে। আদালতকক্ষে এই ব্যাখ্যার ওপরেই নজর এখন সবার।রবিবার দিনভর এই বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা চলেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তীব্র আলোচনার ঢেউ। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেনআইনের ফাঁক কি কাজে লাগাল নীতীশ? নাকি নিয়োগ ব্যবস্থার ত্রুটি এতটাই গভীর যে দাগী তালিকা থাকা সত্ত্বেও এমন ভুল সম্ভব? এখন অপেক্ষা আদালতের সিদ্ধান্তের, আর সেই সিদ্ধান্তই ঠিক করবে নীতীশরঞ্জনের মতো বিতর্কিত প্রার্থীর ভবিষ্যৎ।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

অভিজ্ঞতার ১০ নম্বর নিয়ে তোলপাড়! এসএসসি তালিকায় ১৯৯৭ পর জন্মেও ‘এক্সপেরিয়েন্স’?

এসএসসি-র এগারো-বারোর শিক্ষক নিয়োগে ফের নতুন করে বিতর্কে আগুন লেগেছে। উচ্চ কাট-অফের চাপে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নতুনরা। এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যে ৬০ নম্বরের মধ্যে পূর্ণ ৬০ পেলেও চাকরি হয়নি একাধিক প্রার্থীর। কমিশনের প্রকাশিত প্রাথমিক তালিকায় দেখা যাচ্ছে, মোট ২০ হাজারের সামান্য বেশি প্রার্থীকে ডাকা হয়েছে, আর সেই তালিকার বড় অংশেই ইন-সার্ভিস শিক্ষকেরা সুবিধা পেয়েছেন অভিজ্ঞতার অতিরিক্ত দশ নম্বরের জোরে। এই বাড়তি নম্বরেরই বিরোধিতায় এবার পথে নেমে সরব হয়েছেন নবাগত চাকরিপ্রার্থীরা।বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ আরও বিস্ফোরক। তাঁদের বক্তব্য, যাঁদের জন্ম ১৯৯৭ সালের পর, এমন বহু প্রার্থীও নাকি অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ১০ নম্বর পেয়েছেন বলে তালিকায় দেখা যাচ্ছে। বয়সের হিসাবে যা একেবারেই অসম্ভব। এই অভিযোগ ঘিরে শোরগোল বাড়তেই স্কুল সার্ভিস কমিশন নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। কমিশনের বক্তব্য, যে প্রাথমিক তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তা সম্পূর্ণই প্রার্থীদের অনলাইন মাধ্যমে দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি। আপাতত ৬০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার নম্বর যুক্ত করে প্রাথমিক তালিকা বানানো হয়েছে। এর পরেই তথ্য যাচাইকরণ চলবে। সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশনে কোনও গরমিল ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ যাবেন। পরে অঞ্চলভিত্তিক ইন্টারভিউ লিস্ট প্রকাশ করা হবে।এদিকে অভিযোগ উঠছে কাট-অফ এতই বেশি যে, ভালো নম্বর পেয়েও বহু প্রার্থী তালিকার বাইরে। ইংরেজিতে কাট-অফ ৭৭, বাংলায় ৭৩, অঙ্কে ৭১ এবং ইতিহাসে ৭৫এই অত্যাধিক কাট-অফের কারণেই নাকি পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তদের মধ্যেও বাদ পড়ার ঘটনা ঘটছে। যদিও কমিশন সূত্রের দাবি, যাঁদের ডাকা হয়েছে তাঁদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ফ্রেশার। কিন্তু কমিশনের এই ব্যাখ্যায় পরিস্থিতি শান্ত তো হয়নি, বরং ক্ষোভ আরও বেড়েছে।করুণাময়ী থেকে বিকাশ ভবন পর্যন্ত এ দিন রীতিমতো মিছিল করে বিক্ষোভ দেখান নবাগত চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, অভিজ্ঞতার অতিরিক্ত ১০ নম্বর প্রক্রিয়াটাই অবিচার। ফুল মার্কস পেয়েও যদি ইন্টারভিউর ডাক না আসে, তাহলে নিয়োগ পদ্ধতি প্রশ্নের মুখে পড়ে। ক্রমেই উত্তপ্ত হচ্ছে পরিস্থিতি, আর এই নিয়েই সরগরম রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগের অঙ্গন।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
বিদেশ

শেখ হাসিনার পরিবারের ইতিহাস এবার মুছে ফেলবে কে? ধানমন্ডি ৩২-এ রহস্যময় তৎপরতা

বাংলাদেশে যেন ইতিহাসের এক ভয়াবহ পুনরাবৃত্তি। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী মামলার ৪৫৩ পাতার রায় পড়া চলছে আদালতে, আর ঠিক সেই সময়েই ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাড়ির সামনে দেখা গেল দুটি পে-লোডার। দৃশ্যটি ছড়িয়ে পড়তেই মুহূর্তে তোলপাড় বাংলাদেশ। প্রশ্ন উঠলঅন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার কি তবে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সমস্ত চিহ্ন মুছে ফেলতে চাইছে?পুলিশ সূত্রে পাওয়া তথ্য আরও উদ্বেগ বাড়ায়। জানা গেছে, ধানমন্ডির বাড়ির যে অংশ এখনও দাঁড়িয়ে রয়েছে, সেটি সম্পূর্ণ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিতেই এই পে-লোডার আনা হয়েছিল। কিন্তু বাড়ির দিকের পুলিশি ব্যারিকেডে আটকে যায় তারা। এরপরই তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এলাকায় তখন উত্তেজনা টগবগ করছে।এদিকে কয়েক মিনিটের মধ্যেই পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেয়। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সেনা ও পুলিশের কার্যত মুখোমুখি সংঘর্ষ বেঁধে যায়। ব্যারিকেড তুলে বিক্ষোভ থামাতে চাইলে ক্ষুব্ধ জনতা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করে। দুটি পক্ষের সংঘর্ষে বহু বিক্ষোভকারী ও নিরাপত্তাকর্মী আহত হয়েছেন বলে খবর।পটভূমিটা আরও জটিল। ২০২৪ সালের ৫ অগস্ট আওয়ামী লিগ সরকারের পতনের পর, এবং শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাতের অন্ধকারে পে-লোডার এনে ভেঙে ফেলা হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি-বিজড়িত এই ৩২ নম্বর বাড়ি। পরে তাতে আগুন লাগানো হয়। দেশজুড়ে সেই ঘটনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। আর এবার আবারও, ঠিক রায়ের দিন, পে-লোডার নিয়ে বাড়ির সামনে হাজির হওয়ায় সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয়েছে।শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে কয়েকদিন ধরে উত্তপ্ত বাংলাদেশ। ঢাকার রাস্তায় ককটেল বোমা ফাটছে, সিলেট-ময়মনসিংহ-কুষ্টিয়া মিলিয়ে সাতটি বাস, ভ্যান, এমনকি অ্যাম্বুল্যান্সেও আগুন ধরানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার বাড়িতেও হামলা হয়েছে। নিষিদ্ধ আওয়ামী লিগ রবিবার থেকেই সারাদেশে শাটডাউন ডেকেছে।অবস্থা এতটাই ভয়ংকর যে ৫৫ হাজার পুলিশকে মোতায়েন করতে হয়েছে। সেনা ও বিজিবি নেমেছে রাস্তায়। প্রশাসন জানিয়ে দিয়েছেকোথাও আগুন লাগানো বা ককটেল ছোড়া দেখা গেলে সরাসরি গুলি চালানো হবে।এমতাবস্থায় ধানমন্ডি ৩২-এ পে-লোডারের উপস্থিতি শুধু উত্তেজনা নয়এক ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকেতও বয়ে আনছে। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির অবশিষ্টাংশ ভাঙার চেষ্টা আসলে প্রতীকীদেশের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারটিকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার আরেক প্রচেষ্টা কি? রায় ঘোষণার মাঝেই এমন দৃশ্য পুরো বাংলাদেশকে নতুন করে টালমাটাল করেছে।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
রাজ্য

‘কাগজ নেই, তাই ফিরছি’—এসআইআর শুরু হতেই সীমান্তে তিনশো বাংলাদেশির ভিড়

ভারতবাংলাদেশ সীমান্তের হাকিমপুর চেকপোস্টে সোমবার সকাল থেকেই ভিড় জমেছে শয়ে-শয়ে মানুষের। কারও হাতে ট্রলি ব্যাগ, কারও মাথায় বোঁচকা, আবার কেউ লোটা-কম্বল বেঁধে দাঁড়িয়ে কাতর চোখে তাকিয়ে রয়েছেন সীমান্তের দিকে। প্রত্যেকের একটাই লক্ষ্যযত তাড়াতাড়ি সম্ভব সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ফিরে যাওয়া। কারণ হিসেবে অনেকেই সরাসরি জানাচ্ছেন, এসআইআর-এর ভয়ে আর থাকতে সাহস পাচ্ছেন না ভারতে।বছরের পর বছর কোনও নথিপত্র ছাড়াই রুটি-রুজির খোঁজে ভারতেই বসতি গেড়ে ছিলেন অনেক বাংলাদেশি। কেউ কলকাতার বিরাটিতে, কেউ চিনারপার্কে, কেউ আবার উত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকায় গৃহকর্মী, দিনমজুর বা ছোটখাটো কাজ করে কোনও রকমে সংসার চালাচ্ছিলেন। কিন্তু বারোটি রাজ্যজুড়ে এবং পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গেও এসআইআর প্রক্রিয়া এগিয়ে চলায় আচমকাই তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। আর সেই আতঙ্কই যেন এখন তাঁদের ঠেলে দিচ্ছে সীমান্ত অভিমুখে।সোমবার সকাল থেকে দেখা যায়, স্বরূপনগর থানার অন্তর্গত হাকিমপুর সীমান্তে ভিড় জমছে শতাধিক বাংলাদেশির। দুপুরে সেই সংখ্যা তিনশো ছাড়িয়ে যায়। পুরুষ, মহিলা, কোলের শিশুসবাই মিলে বাড়ির আসবাবপত্র, কাপড়চোপড়, হাঁড়ি-পাতিল নিয়ে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। তাঁদের সামনে কাঁটাতারের বেড়া, আর পেছনে অনিশ্চয়তায় ভরা অস্থায়ী জীবনের স্মৃতি।এরই মধ্যে সীমান্তে মোতায়েন ১৪৩ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ জওয়ানরা তাঁদের আটকে নথিপত্র খতিয়ে দেখছেন। যাঁরা বৈধ কাগজ দেখাতে পারছেন না, তাঁদের সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করেই এগোচ্ছেন জওয়ানরা। স্থানীয় মানুষ এই দৃশ্য দেখে বিস্মিত, অনেকেই বলছেনএ রকম দৃশ্য বহু বছর পর দেখা গেল। যে বাংলাদেশিরা এতদিন গোপনে ভারতেই বসবাস করছিলেন, তাঁরা এবার নিজেরাই দেশে ফিরে যেতে চাইছেন।সাবিনা পারভিন নামে এক মহিলার কথায় উঠে এসেছে সেই আতঙ্কের ছবিটা। তিনি বললেন, বাংলাদেশেই আমার বাড়ি। কিন্তু বিরাটিতে থাকতাম। কোনও কাগজপত্র নেই। বেআইনিভাবেই ছিলাম। আরও এক ব্যক্তি স্বীকার করলেন, তিনি চিনারপার্কে গৃহকর্মীর কাজ করতেন। বললেন, আধারকার্ড নেই। বাংলায় এসেছিলাম পেটের দায়ে। এখন ভয় লাগছে, তাই ফিরে যাচ্ছি।সীমান্ত এলাকা জুড়ে এখন এক ধরনের চাপা উত্তেজনা। কেন এত মানুষ হঠাৎ দেশছাড়া হয়ে ফিরতে চাইছেন, তা নিয়ে নানা মহলে জোর আলোচনা। স্থানীয়দের চোখের সামনে একটি বড় পরিবর্তনের ছবিযে সীমান্ত দিয়ে একসময় বেআইনিভাবে ঢুকতেন বাংলাদেশিরা, আজ সেখানে দেখা যাচ্ছে উল্টো স্রোত। এসআইআর প্রক্রিয়ার আতঙ্কে এবার তাঁরা নিজের দেশেই ফেরার চেষ্টা করছেন।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

নির্বাচনের আগে নিউটাউনের গাড়ি থেকে মিলল টাকার পাহাড়? জিজ্ঞাসাবাদে মিলছে চাঞ্চল্যকর তথ্য

নির্বাচনের আগে বাংলায় ফের টাকার পাহাড় উদ্ধারকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য। সোমবার সকালেই নারায়ণপুরের আকাঙ্ক্ষা মোড়ে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আচমকা তল্লাশি চালায় বেঙ্গল এসটিএফ। আর সেখানেই একটি গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় প্রায় পাঁচ কোটি টাকার নগদ। মুহূর্তে এলাকা জুড়ে তৈরি হয় উত্তেজনা। বিপুল পরিমাণ টাকা-সহ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে গাড়িটি। আটক করা হয়েছে গাড়ির মালিক-সহ দুই জনকে। তদন্তকারীদের অনুমান, নিউটাউনের দিক থেকেই আনা হচ্ছিল এই টাকা। তবে টাকা কার, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল এবং কেনতা এখনো ধোঁয়াশা।ইতিমধ্যেই বাংলায় জোরকদমে চলছে এসআইআর অভিযান, অন্যদিকে দুয়ারে দাঁড়িয়ে ছাব্বিশের ভোট। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দলও সদ্য বাংলায় পরিদর্শন সেরে গিয়েছে। এর মধ্যেই গাড়ি ভর্তি এত টাকা উদ্ধারে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছেএই নগদের নেপথ্যে কি নির্বাচনী কারবার? নাকি সক্রিয় কোনও অন্য অর্থচক্র? সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছে এসটিএফ।টাকার উৎস জানার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে আটক দুই ব্যক্তিকে। কোথা থেকে টাকা তোলা হয়েছিল, কার নির্দেশে নেওয়া হচ্ছিল এবং এর সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক বা অন্য কোনও চক্র জড়িত কি না, তা জানতেই জোরদার তদন্ত।উল্লেখ্য, মাত্র গত সপ্তাহেই ইডি-র অভিযানে কলকাতার তারাতলায় এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল অঙ্কের নগদ। পুর নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে সেই তল্লাশি চালানো হয়েছিল। একই দিন বেলেঘাটা-সহ শহরের আরও কয়েকটি জায়গা জুড়ে চলে তল্লাশি। চলতি মাসের শুরুতেও কলকাতার একাধিক এলাকায় হানা দিয়েছিল ইডি। সল্টলেক সেক্টর ওয়ানেও হয়েছিল তল্লাশি।তবে আজকের উদ্ধার হওয়া পাঁচ কোটি টাকা দুর্নীতির কোনও চক্রের ফল, নাকি সম্পূর্ণ অন্য কারণে নগদ পরিবহণতা নিয়ে এখনই নিশ্চিত কিছু বলতে চাইছে না তদন্তকারী সংস্থা। এসটিএফ সূত্রে খবর, সবদিক খতিয়ে দেখে শিগগিরই সামনে আসতে পারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আপাতত আটক দুই ব্যক্তির জেরা চলছে, আর সেই জেরার দিকেই তাকিয়ে গোটা রাজ্য।

নভেম্বর ১৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal