• ৬ আষাঢ় ১৪৩২, রবিবার ২২ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

KK

খেলার দুনিয়া

আজব কান্ড!‌ পুরনো দলের নামই মনে করতে পারলেন না নাইট রাইডার্সের অ্যারন ফিঞ্চ?‌

আজব কান্ড! একসময় নিজেই খেলেছেন। আর সেই দলের নামই কিনা মনে করতে পারছেন না অ্যারন ফিঞ্চ? এটা বাস্তব। আসলে এত বেশি দলে খেলে ফেলেছেন, নামই মনে রাখতে পারছেন না অস্ট্রেলিয়ার সাদা বলের ক্রিকেটের এই অধিনায়ক। এবছর আইপিএলের মেগা নিলামে ইংল্যান্ডের ওপেনার অ্যালেক্স হেলেসকে দলে নিয়েছিল কলকাতা নাইট রাউডার্স। কিন্তু জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকতে থাকতে হাঁপিয়ে উঠেছেন ইংল্যান্ডের এই ওপেনার। তাই আইপিএল থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন। তাঁর পরিবর্তে অস্ট্রেলিয়ার সাদা বলের ক্রিকেটের অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চকে দলে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট। আইপিএলের মেগা নিলামে অবিক্রিত ছিলেন ফিঞ্চ। কলকাতা নাইট রাইডার্স নিয়ে আইপিএলে ৯টি ফ্র্যাঞ্চাইজির জার্সি গায়ে তুলবেন তিনি। যা আইপিএলে যে কোনও ক্রিকেটারের কাছে রেকর্ড। এখনও পর্যন্ত ৯টি ফ্র্যাঞ্চাইজির জার্সি কোনও ক্রিকেটারই গায়ে তুলতে পারেননি। ২০১০ সাল থেকে আইপিএলে খেলছেন অ্যারন ফিঞ্চ। প্রথম বার তিনি রাজস্থান রয়্যালসের জার্সি গায়ে তোলেন। এছাড়াও দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর, পুনে ওয়ারিয়র্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, গুজরাট লায়ন্স, পাঞ্জাব কিংসের জার্সি গায়েও খেলেছেন। সব দলের নাম মনে থাকলেও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরে খেলার কথা বেমালুম ভুলে গেছেন ফিঞ্চ। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফিঞ্চ বলেন, সব দলের নাম মনে আছে। কিন্তু একটা দলের নাম কিছুতেই মনে করতে পারছি না। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ছাড়া বাকি ৮ দলের নাম অবশ্য ঝরঝর করে বলে দেন ফিঞ্চ। এবার কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন তিনি। ফিঞ্চ বলেছেন, নাইট রাইডার্সের পক্ষ থেকে যখন আমাকে খেলার কথা বলা হয়েছিল, আমি ডিনার করছিলাম। তারপর অ্যামির সঙ্গে কথা বলে ব্রেন্ডন ম্যাকালামকে জানিয়েছিলাম। এবার আমি নাইট রাইডার্সে খেলার জন্য মুখিয়ে আছি।

মার্চ ২২, ২০২২
খেলার দুনিয়া

অনুশীলন শুরু কেকেআরের, কী বললেন অজিঙ্কা রাহানে?‌

চেন্নাই সুপার কিংসের খিদে যে কতটা বারবার প্রমাণ হয়ে চলেছে। গতমরশুমেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে আশ মেটেনি। লক্ষ্য ২০২২এর আইপিএল খেতাবও। সেই লক্ষ্যেই সপ্তাহখানের আগে অনুশীলনে নেমে পড়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। ধোনিদের পথ ধরে এবার প্রস্তুতি শুরু করল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সোমবার থেকে ডিওয়াইপাতিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে নেমে পড়লেন অজিঙ্কা রাহানেরা।এদিন থেকে নাইট রাইডার্সের প্রস্তুতি শুরু হলেও সব ক্রিকেটার এখনও অনুশীলনে যোগ দেননি। বিদেশি ক্রিকেটাররা এখনও মুম্বই এসে পৌঁছননি। ভেঙ্কটেশ আয়ার এখনও পুরোপুরি ফিট নন। বেঙ্গালুরুর জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাদেমিতে তাঁর রিহ্যাব চলছে। রিহ্যাব শেষ হলেই তিনি অনুশীলনে যোগ দেবেন। নাইট রাইডার্সের অধিনায়ক শ্রেয়শ আয়ার, উমেশ যাদব জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট খেলতে ব্যস্ত থাকায় এখনও শিবিরে যোগ দেননি। কদিন বিশ্রাম নিয়ে শ্রেয়স শিবিরে যোগ দেবেন বলে নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে উমেশ যাদব খুব শীঘ্রই অনুশীলনে যোগ দেবেন। বেশ কয়েকজন কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন। কোয়ারেন্টিন পর্ব কাটিয়ে তাঁরা মাঠে নামবেন।এদিকে, কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সি গায়ে মাঠে নামার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন অজিঙ্কা রাহানে। নাইট রাইডার্স তাঁর ওপর আস্থা রাখায় খুশি ভারতীয় টেস্ট দলের এই প্রাক্তন সহঅধিনায়ক। নাইটদের ওয়েবসাইটে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছেন, নাইটস রাইডার্স পরিবারের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই খুশি। একই সঙ্গে উত্তেজিত। নাইট টিম ম্যানেজমেন্ট আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ। আগের দুটি মরশুম নাইটদের খুব ভাল কেটেছে। আশা করছি এবারেও আমরা ভাল খেলতে পারব।

মার্চ ১৪, ২০২২
খেলার দুনিয়া

নিলামে অবিক্রিত থেকে যাওয়া এই বিশ্বজয়ী অধিনায়ককে কেন নিল কলকাতা নাইট রাইডার্স?‌

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার জন্য দীর্ঘদিন ধরেই জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে রয়েছেন ইংল্যান্ডের ওপেনার অ্যালেক্স হেলস। জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকতে থাকতে দম বন্ধ হয়ে এসেছে তাঁর। মানসিকভাবেও ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। তাই এবছর আইপিএল থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। তাঁর পরিবর্তে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চকে দলে নিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। অ্যালেক্স হেলস সরে দাঁড়ানোয় তাঁর পরিবর্তে একজন ভাল মানের বিদেশি ওপেনার খুঁজছিলেন নাইট রাইডার্স কর্তারা। বেশ কয়েকটি নাম তাঁদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত অ্যারন ফিঞ্চকেই বেছে নিলেন। অস্ট্রেলিয়ার সাদা বলের ক্রিকেটের নেতৃত্বে রয়েছেন অ্যারন ফিঞ্চ। গত বছর তাঁর নেতৃত্বেই টি২০ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। আইপিএলে খেলার জন্য এবছর মেগা নিলামে নিজের নাম নথিভূক্ত করেছিসলেন ফিঞ্চ। কিন্তু দুদিনের মেগা নিলামে কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজিই তাঁর প্রতি আগ্রহ দেখায়নি। অবিক্রিতই থেকে গিয়েছিলেন। অথচ আইপিএলে খেলার তাঁর যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। ৮৭ ম্যাচে ২ হাজারের বেশি রান করেছেন। দেড় কোটি টাকার বিনিময়ে ফিঞ্চকে দলে নিয়েছে নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট। দেশের হয়ে এখনও পর্যন্ত ৮৮টি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন ফিঞ্চ। রয়েছে ২টি সেঞ্চুরি ও ১৫টি হাফসেঞ্চুরি। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে মোট ২৬৮৬ রান। আইপিএলে ৮৭টি ম্যাচে তাঁর রান ২০০৫। কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হয়ে খেলেছেন তিনি। অ্যালেক্স হেলসের পরিবর্তে তাঁকে দলে নিয়ে খুশি কলকাতা নাইট রাইডার্স। ফ্র্যাঞ্চাইজির সিইও ভেঙ্কি মাইসোর বলেন, বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ককে কলকাতা নাইট রাইডার্স দলে পেয়ে আমরা খুশি। অ্যারন ফিঞ্চ আসায় আমাদের ব্যাটিং আরও শক্তিশালী হল। ফিঞ্চ নিজেও উত্তেজিত মুম্বইয়ে নাইট রাইডার্সের বাকি সদস্যদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য। ওর বিশাল অভিজ্ঞতা দলকে অনেক উপকৃত করবে। আগামী ২৬ মার্চ চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে আইপিএল অভিযান শুরু করবে কলকাতা নাইট রাইডার্স। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে অনুষ্ঠিত হবে এই ম্যাচ। তার আগে মুম্বইয়ে প্রস্তুতি শিবির বসবে কলকাতা নাইট রাইডার্সের। সেই শিবিরে সব ক্রিকেটাররা যোগ দেবেন।

মার্চ ১১, ২০২২
রাজ্য

বাংলার মেডিক্যালে ভর্তিতে 'ডমিসিয়াল-বি'-র অপব্যবহার নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ বাংলা পক্ষের

বাংলার মেডিকেল কলেজগুলিতে নিটের মাধ্যমে ছাত্র ভর্তিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এবছরও বাংলার ডাক্তারি কলেজে অবৈধভাবে বহিরাগত ঢোকানো ও জাল কাস্ট সার্টিফিকেটের কারনে বাংলার ছেলেমেয়েদের ডাক্তারি পড়ার স্বপ্ন কিভাবে ধ্বংস হচ্ছে। বহিরাগত স্বার্থে ডোমিসাইল-বি চলছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অমান্য করে। বাংলার কাস্ট সার্টিফিকেট ও ডোমিসাইল সার্টিফিকেট জলের দরে বিকোচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে বাংলা ও বাঙালি, বিস্ফোরক দাবি বাংলা পক্ষের।সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে নিট এর মাধ্যমে মেডিক্যালে ছাত্র ভর্তি হয়। যে রাজ্যে মেডিক্যাল-এ যত আসন আছে তার ৮৫% সেই রাজ্যের অধিবাসীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। এবং ১৫% সর্বভারতীয় ছাত্র ছাত্রী দের জন্য সংরক্ষিত। বাংলা পক্ষের শীর্ষ পারিষদ কৌশিক মাইতির দাবি, বাংলার যে ৪৫০০ মেডিক্যালে আসন আছে তার ৮৫% আসনে বিহার, উত্তরপ্রদেশ, ছত্তিসগড়, রাজস্থান সহ অনান্য রাজ্য থেকে আসা ছেলে মেয়েরা বাংলা থেকে ভুয়ো ডোমিসিয়াল-বি ও তপসিল সংসাপত্র বানিয়ে বাংলার ছেলে মেয়েদের আসনে ভাগ বসাচ্ছে। তাঁর আরও দাবি এই চক্রে স্বাস্থ দপ্তরের আধিকারিক সহ অনেক কেষ্ট-বিষ্টু জড়িত।তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বারংবার বিভিন্ন সভা সমাবেশে মেডিক্যালে ডোমিসিয়াল-বি বিল তুলে দেওয়ার কথা বলেছেন, কিন্তু স্বাস্থ্য দপ্তর তাঁর নির্দেশ কোনওভাবেই কর্নপাত করেনি। কৌশিক বাবু বর্তমান স্বাস্থ্য সচিবের দিকে মুলত তাঁর অভিযগের তীর নিক্ষেপ করেছেন। তিনি দীপ্ত কন্ঠে বলেছেন এবারে যে দুর্নীতি হয়েছে তা সবকিছুকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। বাংলা পক্ষ এর শেষ দেখে ছাড়বে, প্রয়োজনে আইনগত সবরকম ব্যবস্থা তাঁরা নেবেন।কৌশিক মাইতি বলেন, প্রথম লিস্টে নাম না থাকা প্রায় ৭০ জন ভিন রাজ্যের প্রার্থীর নাম ইতিমধ্যে দ্বিতীয় লিস্টে লিপিবদ্ধ হয়ে গেছে। তিনি জানান এরা সবাই রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখন্ড, মধ্যপ্রদেশ সহ বিভিন্ন রাজ্যের অধিবাসী। ভুয়ো ডোমিসিয়াল-বি সার্টিফিকেট বের করে বেআইনি পথে এখানে ঢুকছে। তাঁর দাবী, একজন অন্য রাজ্যের তালিকায় জেনেরাল কাস্ট-এ আছেন এবং বাংলার মেডিক্যাল-এ সিডিউল কাস্ট (SC) তালিকায় ঢুকলো কিভাবে। কিভাবে বাংলায় কাস্ট সার্টিফিকেট জালিয়াতি হচ্ছে? কৌশিক মাইতি জানান, এর পুরো তথ্য তাঁদের কাছে আছে। প্রয়োজনে আদালতে পেশ করবেন।বাংলা পক্ষ আপামর বাঙালি জনসাধরণের কাছে আবেদন রেখেছেন, তাঁরা যেনও চোখ খোলা রাখেন, তাহলেই দেখতে পাবেন কি ভাবে বাংলায় কাজ করা কিছু অপদার্থ ভিন রাজ্যের আমলার মদতে বাঙালির ছেলেদের ভবিষ্যৎ ভুলুন্ঠিত হচ্ছে। তাঁরা সমগ্র বাঙালি দের এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার আহ্বান জানিয়েছেন। কৌশিক মাইতি বলেন, স্বাস্থ্য ভবন জানিয়েছিল, ফর্ম ফিলাপের সময় যারা পশ্চিমবঙ্গ চয়েস দেবে তারাই রাজ্য কোটায় আবেদন করতে পারবে। তাহকে উত্তরপ্রদেশ সহ ভিন্ন রাজ্যের তালিকায় থাকা কেউ বাংলার তালিকায় ঢুকলো কিভাবে?বাংলা পক্ষের তরফ থেকে বেশ কিছু প্রার্থীর নাম উল্লেখ করে দাবি করেছেন একই ছেলে/মেয়ের নাম পশ্চিমবঙ্গের ও উত্তরপ্রদেশের বা অন্য রাজ্যের মেডিকেলের লিস্টে স্থানীয় হিসাবে আছে। তাঁদের অভিযোগ, কি করে একই ব্যক্তি একই সাথে দুই রাজ্যের ডমিসিয়াল হতে পারে? তাঁদের দাবি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাখন ডোমিসিয়াল-বি বিল বাতিলের পক্ষে মত দেন তখন কি করে স্বাস্থ সচিব সহ কিছু আমলা এই বিলটিকে এখনও বাতিল না করার সাহস দেখান? কে এর পিছনে? কি তাঁদের উদ্দেশ্য? বাংলা পক্ষ্যের ইঙ্গিত খুব স্পষ্ট। কৌশিক মাইতি একটি লিস্ট দেখিয়ে বলেন, এই ছেলে মেয়ে গুলো সব আমাদের রাজ্যেও কাউন্সেলিং করিয়েছে ডোমিসিয়াল-বি দিয়ে আবার নিজের রাজ্যেও আবেদন করেছেন। যদি এরা ভর্তি হয় সরকারি মেডিকেল কলেজ গুলোতে, তাতে তো আমাদের রাজ্যের ছেলে মেয়েদের আসন সংখ্যা কমে যাবে। যদি এদের দ্বিতীয় লিস্ট-র পর এদেরকে বাদ দেওয়াও হয় ভেরিফিকেশন এর সময়, আর যদি সিট গুলো ফিরে আসে মপ-আপ-রাউন্ড (Mop Up Round) এর জন্য তবুও ক্ষতি, কারণ তখন আমাদের যারা অন্য কোনো ডেন্টাল কিংবা প্রাইভেট কলেজে এ অ্যাডমিশন নেবে সিট না থাকায় তারা আর মপ-আপ-রাউন্ড (Mop Up Round) এ বসতে পারবে না নিয়মানুযায়ী। আর যদি এরা শুধুমাত্রই প্রাইভেট কলেজের স্টেট কোটা গুলো নেয় তবুও ক্ষতি। কারণ স্টেট কোটা রাজ্যের ছেলে মেয়েদের জন্য। ডোমিসিয়াল লাগে। এরা যদি প্রাইভেট এর স্টেট কোটা গুলো দখল করে তাহলে আমাদের এখানে স্টুডেন্ট গুলো চান্স পাবে না। আর যদি ডোমিসিয়াল-বি লাগিয়ে এখানে সরকারি মেডিকেল কলেজ এ ঢোকে তখন ও পাবে না।

মার্চ ১০, ২০২২
রাজ্য

কলকাতা বইমেলা'য় প্রথমবার অংশগ্রহণেই জমজমাট বাংলা পক্ষ'র স্টল, আজ প্রকাশিত হবে ম্যাগাজিন 'একদিন সব বাঙালির হবে'

সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক মাঠে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা ২০২২র শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মেলার উদ্বোধন করেন। বিশ্বের বৃহত্তম অ-বাণিজ্যিক বই মেলার উদ্বোধনি অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রীর ছাড়াও উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি, কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী সুজিত বসু, সাংসদ মালা রায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ।প্রায় ৬০০টি বইয়ের স্টল এবং ২০০ লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশক নিয়ে মেলার মাঠ প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকছে। ১৯৭৬ থেকে শুরু হওয়া কলকাতা বইমেলা তার সূচনালগ্ন থেকেই বাংলার সংস্কৃতি ও আবেগের এক বিরাট অংশ জুড়ে রয়েছে।প্রতি বছর-ই বইমেলা এক বিশেষ থিমের ওপর গড়ে ওঠে। এবছর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৫0 তম বছর। সেই কারনে বইমেলার এই সংস্করণে মেলার আয়োজক পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলারস গিল্ড বাংলাদেশকেই এবছরের থিম হিসাবে বিবেচনা করে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশে আমাদের অনেক ঐতিহ্য রয়েছে। দুই বাংলাকে কখনই সীমান্ত দিয়ে আলাদা করা যায় না। বাংলা ও বাংলাদেশের মধ্যে মানসিকতাই কোনও পার্থক্য নেই। বাংলাদেশের সকলকে আমার শুভেচ্ছা।মেলায় প্রথম বার অংশগ্রহণ করেই বাঙালির মন জয় করে নিয়েছে বাংলা পক্ষ। বুধবার উদ্বোধনী দিনে তাঁদের স্টলে উপস্থিত ছিলেন বাঙালীর প্রাণপুরুষ ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগরের উত্তরসূরী অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বাংলা ও বাঙালির পক্ষে জোরালো সওয়াল করলেন। অমিতাভ বাবু জানান তিনি বাংলা পক্ষের একজন একনিষ্ঠ সমর্থক। বাংলা পক্ষের শীর্ষ পারিষদ কৌশিক মাইতি জনতার কথাকে জানান, তাঁদের স্টলে বাংলা পক্ষ বার্তা, বই, টিশার্ট, ক্যালেন্ডার, কাপ, ব্যাজ, উত্তরীয়, স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে।বাংলা পক্ষর স্টলে মনোরঞ্জন ব্যাপারী, রাঘব চট্টোপাধ্যায়কৌশিক মাইতি আরও বলেন, আমাদের স্টলে সাধারণ মানুষের সমাগম চোখে পড়ার মত। প্রথমবার অংশগ্রহণেই এতটা আশা আমরা করিনি। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বহু বিশিষ্ট মানুষ-ও আসছেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনোরঞ্জন ব্যাপারী, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বংশধর অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, নানা রাজনৈতিক নেতা, সাহিত্যিক, চলচ্চিত্র পরিচালক স্টলে আসছেন। আরও অনেক আসবেন কথা দিয়েছেন। সঙ্গীত শিল্পী রাঘব চট্টোপাধ্যায় এসেছিলেন। বুধবার বাংলা পক্ষ স্টলে এসেছিলেন নতুন প্রজন্মের বাঙালি ব্যবসায়ীদের মধ্যে অন্যতম পরিচিত মুখ সায়ন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, পাহাড় থেকে মোহনা, বাঙালির মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠেছে বইমেলায় বাংলা পক্ষর ৫২৯ নম্বর স্টল।কৌশিক মাইতি আরও জানান, আমাদের স্টলে লেখক রনজিৎ রায়ের লেখা ধ্বংসের পথে পশ্চিমবঙ্গ ও জনম মুখার্জীর লেখা ক্ষুধার্ত বাংলা পাওয়া যাচ্ছে। ধ্বংসের পথে পশ্চিমবঙ্গ বইটি হু হু করে বিক্রি হচ্ছে। শনিবার বাংলা পক্ষের ম্যাগাজিন একদিন সব বাঙালির হবে প্রকাশিত হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের লক্ষ্য আপামর বাঙালির কাছে বাংলা পক্ষর আদর্শ পৌঁছে দেওয়া। বাংলা পক্ষর সাথে অনেকে যুক্ত হতে চান, কিন্তু কিভাবে যুক্ত হবেন সেটা জানেন না; সেক্ষেত্রে বইমেলায় বাংলা পক্ষের স্টল খুব সাহায্য করছে।তিনি জানান, বিভিন্ন জেলা ও বিভিন্ন রাজ্য থেকে বাঙালিরা আসছেন, দেখা করছেন, তাঁদের সমস্যার কথা মন খুলে বলছেন। বইমেলায় বাংলা পক্ষর মুখপত্র বাংলা পক্ষ বার্তা আমরা মানুষের কাছে সহজে পৌঁছে দিতে পারছি। বইমেলায় বাংলা পক্ষর স্টলে ভিড় সকলের নজর কাড়ছে। বাংলা পক্ষের স্টল নং- ৫২৯। এটি বইমেলার ২ নং গেটের বামদিকে, ৩ নং গেটের ডানদিকে।

মার্চ ০৫, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌নাইট রাইডার্সকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান?‌ রূপরেখা তৈরি শ্রেয়সের

আইপিএলের নিলামে তাঁকে নিয়ে দর চড়চড় করে বেড়েই চলেছিল। অন্যদিকে আমেদাবাদে ভারতীয় দলের টিম হোটেলে বসে সতীর্থদের সঙ্গে নিলাম দেখতে দেখতে রক্তচাপ ক্রমশ বাড়ছিল শ্রেয়স আয়ারের। একসময় নার্ভাসও হয়ে পড়েছিল। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে তাঁকে তুলে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। নাইট রাইডার্সের মতো ফ্র্যাঞ্চাইজির জার্সি গায়ে তুলতে পেরে গর্বিত শ্রেয়স আয়ার। আরও সম্মানিত তাঁর হাতে নাইট টিম ম্যানেজমেন্ট নেতৃত্বর দায়িত্ব তুলে দেওয়ায়। ২০২০ আইপিএলেদিল্লি ক্যাপিটালসের নেতৃত্বে ছিলেন শ্রেয়স আয়ার। দলকে ফাইনালেও তুলেছিলেন। ফাইনালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কাছে হেরে রানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। গত মরশুমে চোটের জন্য আইপিএলের মাঝপথে ছিটকে যান। শ্রেয়সের পরিবর্তে নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হয় ঋষভের হাতে। চোট সারিয়ে আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বে ফিরলেও তাঁকে আর নেতৃত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি। এই মরশুমের জন্য দিল্লি ক্যাপিটালস তাঁকে ধরেও রাখেনি। নাইট রাইডার্স কর্তারা এমন একজন ক্রিকেটারকে দলে চাইছিলেন নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই শ্রেয়স আয়ারের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছিল। কীভাবে দলকে পরিচালনা করতে চান, সেকথা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ওয়েবসাইটে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেকথা তুলে ধরেছেন শ্রেয়স আয়ার। তিনি বলেন, নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। দলের সকলের মধ্যে বোঝাপড়া ঠিক রেখে দলগত সংহতির ওপর ভর করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আইপিএলে একসময় ব্রেন্ডন ম্যাকালামের সঙ্গে খেলেছেন শ্রেয়স। এবার তাঁকে কোচ হিসেবে পাবেন। ম্যাকালামের সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন শ্রেয়স আয়ার। তিনি বলেন, খেলার সময় ম্যাকালাম আগ্রাসী ছিলেন। ঝুঁকি নিতেও ভালবাসতেন। ওর এই আগ্রাসী মনোভাব আমাকে দারুণ আকৃষ্ট করে। আশা করছি একসঙ্গে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২২
বিনোদুনিয়া

ক্লিক-এ (KLIKK) মুক্তি পাচ্ছে রাজা চন্দ'র 'কাটাকুটি'

Klikk ওরিজিনালস OTT প্ল্যাটফর্মের জন্যে জনপ্রিয় পরিচালক রাজা চন্দ এবার প্রথমবার ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করলেন। ছবির নাম কাটাকুটি। নিবেদনে রাজা চন্দ ফিল্মস। সিরিজের কাহিনি-চিত্রনাট্যকার অর্ণব ভৌমিক। শুধু রাজাই নন, কাটাকুটি-র হাত ধরে টেলিভিশনের ছোট পর্দা থেকে ওয়েব সিরিজে প্রথম পা রেখেছেন নায়িকা মানসী সেনগুপ্ত। তাঁর বিপরীতে দেখা যাবে সৌরভ দাসকে। অভিনেত্রী পিয়ান সরকার মানসির বোনের চরিত্রে আর দেবতনু তার স্বামীর চরিত্রে রয়েছেন।ছবির প্রেক্ষাপটে লাজুক আদিত্য আর স্পষ্টভাষী কৌশানি, দুজনের বিয়ে ঠিক হয় কিন্তু বিয়ের আগেই হঠাৎ কৌশানি মর্মান্তিক ভাবে খুন হয়। আর সেই খুনের কারণ বোঝা যায়, এক নৃশংস গ্যাং রেপ কেস। তার সাজানো স্বপ্নগুলি এরম নির্মম ভাবে চুরমার হতে দেখে ভেঙে পড়ে আদিত্য। কাহিনী এগোতে ইঙ্গিত পাওয়া যায় তিনজনের নাম, যারা করেছে এই ঘৃন্য অপরাধ! ঘটনাচক্রে তাদের মধ্যে একজন কৌশানির পরিবারের খুব কাছের সদস্য। আদিত্য বদলে যায়। কৌশানির মৃত্যুর বিচার সে তুলে নেয় নিজের হাতে। বেছে নেয় নির্মম প্রতিশোধের পথ। এই কাহিনীর পরোতে পরোতে রয়েছে রোমহর্ষক চমক আর অনবদ্য অভিনয়। ছয় পর্বের এই সিরিজ দেখা যাবে আগামী মার্চ মাসে Klikk OTT প্লাটফর্মে। কাটাকুটি তে অভিনয় করেছেন সৌরভ দাস, মানসী সেনগুপ্ত, পিয়ান সরকার, দেবতনু, অভিজিৎ গুহ, বিপ্লব বন্দোপাধ্যায়, সিরষা রক্ষিত, জ্যামি প্রমুখ।

ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২২
রাজ্য

বাংলা রঞ্জি ও কেকেআর দলে বাঙ্গালি খেলানোর দাবীতে গ্রেপ্তার ও লকআপে বাংলা পক্ষ সদস্য-র হাত ভেঙ্গে দেওয়া হয়

রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে অভাবনীয় ভাবে বরোদাকে পরাজিত করেছে বাংলা ঠিক সেই দিনই ইডেনের সামনে অহিংস প্রতিবাদে অংশগ্রহন করার উদ্দশ্যে যাত্রা শুরু করে বাংলা পক্ষ। তাঁরা ভূমিপুত্র সংরক্ষণের দাবি নিয়ে ইডেনে সামনে জমায়েত করেছিল। তাঁদের আজকের প্রতিপাদের মূল দাবি, বাংলা যে কোনও শ্রেনির ক্রিকেট সহ রঞ্জি দল ও বিনদনমূলক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স দলে বাঙালি খেলোয়াড়রা বঞ্চিত কেন? ঠিক দাবি নিয়ে বাংলা পক্ষর নীরব প্রতিবাদ কর্মসূচী রবিবার দুপুর তিনটে থেকে ইডেনের সামনে শুরু হয়।এই প্রতিবাদ কর্মসুচী তে অংশগ্রহণ করেন বাংলা পক্ষের শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি, বাংলা ক্রীড়া পক্ষর প্রধান জয়দীপ দে, অপর শীর্ষ পরিষদ সদস্য সোয়েব আমিন সহ অন্যান্যরা। তাঁরা দাবি তোলেন বাঙ্গালি বলেই কি ঋদ্ধিমান সাহা উপেক্ষিত? শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি অভিযোগ করেন। তাঁদের এই নীরব প্রতিবাদের উদ্দশ্যে প্রেস ক্লাব থেকে যাত্রা শুরু হতেই কলকাতা পুলিস তাঁদের প্রিজন ভ্যানে তুলে লালবাজার সেন্ট্রাল লক আপে নিয়ে আসে।তাঁদের কৌশিক মাইতি জানান গ্রেফতারের করেও বাংলা পক্ষকে থামান জাবেনা। তাঁরা এই প্রতিবাদ কর্মসুচী থেকে সরে আসছেন না। তাঁরা জানান বাঙালি খেলোয়াড়দের স্বার্থে বাংলা পক্ষ লড়ছে, লড়বে। কৌশিক মাইতি আরও জানান, এটাই প্রথম নয়, ভূমিপুত্র সংরক্ষণের দাবি নিয়ে এর আগেও বাংলা পক্ষ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল (সিএবি) সদর দফতরে স্মারকলিপি দিয়ে এসেছেন। শুধুমাত্র রঞ্জি ট্রফি নই, তাঁদের দাবি ঘরোয়া ক্লাব খেলা গুলোতেও ভূমিপুত্র সংরক্ষণের দাবি তুলেছিল বাংলা পক্ষ। এবং বাংলা ক্রিকেটের সদর দপ্তর ইডেন গার্ডেন্সের সামনে গিয়ে রীতিমত বিক্ষোভ দেখিয়ে এসেছিল তাঁদের সদস্যরা।কৌশিক মাইতি অভিযোগ করেন, বাংলার প্রধান শহর কলকাতার নাম ভাঙিয়ে দল করেছে মুম্বাইয়ের চিত্রতারকা শাহরুখ খান, সেই দলে বর্তমানে একজনও বাঙ্গালি ক্রিকেটার নেই। তিনি আরও বলেন, বর্তমান বাংলা রঞ্জি দলে প্রায় ৭ থেকে ৮ জন ভিন রাজ্যের ক্রিকেটার। আমাদের জেলার ক্রিকেটারদের বঞ্চিত করে বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা খেলোয়াড় দের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে আমাদের বাংলার ছেলেরা সেইভাবে অন্য রাজ্যে সুযোগ পাচ্ছে না শুধুমাত্র বাঙ্গালি বলে। কৌশিক মাইতি জানান, বাংলা পক্ষের এর আগের আন্দোলনের প্রভাবে সিএবির বয়স ভিত্তিক খেলায় প্রচুর ভুয়ো আধার কার্ড ও জন্মপঞ্জী ধরা পড়েছে।তাঁরা জানাই কলকাতা পুলিশ যাদের আটক করেছে তাদের মধ্যে রয়েছেন বাংলা পক্ষ শীর্ষ পরিষদের সদস্য কৌশিক মাইতি, সোহাইব আমিন, হাওড়া বাংলা পক্ষ সম্পাদক জয়দীপ দে, উত্তর 24 পরগানা গ্রামীণ বাংলা পক্ষ সম্পাদক দেবাশিস মজুমদার, কাকলি মজুমদার, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সিটিজেন অরুণ সেন এবং অন্যান্য সদস্য যথা, অভিজিৎ কুন্ডু, অভিজিত বার, সুমিত বকুলী ছাড়াও আরও অনেকে। তাঁরা আরও জানাই দেবাশীষ মজুমদারকে নির্দয়ভাবে মারধর করা হয় এবং লকআপে বহিরাগত অপরাধীরা তাঁর হাত ভেঙে দেয়। বাংলা পক্ষ সদস্যদের পরে ব্যক্তিগত জামিনে ছেড়ে দেওয়া হয়।বাংলা পক্ষ দাবি তোলে কেকেআর যদি বাঙ্গালি ক্রিকেটার দলে না নেই তাঁরা যেনও তাঁদের দল থেকে কলকাতা নামটা মুছে দেয়, আর শাহরুখ খান কে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার থেকে সড়িয়ে দেওয়া হয়। তাঁরা জানিয়েছে এই আন্দোলন থেকে সরছে না যতদিন না তাঁদের দাবি না মেনে নেওয়া হবে।

ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২২
কলকাতা

সমস্ত ব্যাংকে বাংলায় পরিষেবার দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করল বাংলা পক্ষ

রিজার্ভ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটা ব্যাংককে সেই রাজ্যের ভাষাতেও পরিষেবা দিতে হবে। অর্থাৎ বাংলার সমস্ত ব্যাংকে বাংলা পরিষেবা দেওয়াই আইন। না দেওয়া বেআইনি। অথচ বাংলায় ব্যবসা করা অধিকাংশ ব্যাংকই বাংলা ভাষায় পরিষেবা দেয় না। ২০১১-র আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলায় ৮৬% বাঙালি এবং বাঙালিদের মধ্যে ৮২% বাঙালি বাংলা ছাড়া অন্য ভাষা জানে না। ব্যাংকগুলো শুধুমাত্র হিন্দি ও ইংরেজিতে পরিষেবা দেয়, সমস্যায় পড়ে সাধারণ বাঙালি। নিজের মাটিতে কেন বঞ্চিত হবে বাঙালি? বাংলায় পরিষেবার দাবিতে গত চার বছরে প্রায় ৮০০ ব্যাংকে ডেপুটেশন দিয়েছে বাংলা পক্ষ।যাতে সমস্ত ব্যাংকে বাংলা ভাষায় পরিষেবা পাওয়া যায়, সেই দাবিতে আজ ১৭ ই ফেব্রুয়ারী বাংলা পক্ষর তরফে শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি জনস্বার্থ মামলা দাখিল করল কলকাতা হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির কোর্টে। বাংলা পক্ষর লিগ্যাল টিম এই বিষয়ে কাজ করেছে, নেতৃত্বে হাইকোর্টের আইনজীবী প্রসেনজিৎ দেবনাথ। আইনজীবী প্রসেনজিৎ দেবনাথ, সাগ্নিক ভট্টাচার্য ও পুনম বসু এই মামলা দায়ের করেন। কোর্টে উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষর সাধারণ সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায় ও শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি ও অন্যান্যরা।

ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌নাইটদের নেতৃত্বে এবার নতুন তারকা, দেখে নিন কে হল অধিনায়ক

আইপিএলের নিলামে তাঁর জন্য দারুণভাবে ঝাঁপিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। বেশ কয়েকটা ফ্র্যাঞ্চাইজিকে টপকে শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করেছিল কেকেআর কর্তারা। ১২ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় শ্রেয়স আয়ারকে তুলে নিয়েছিল। কেন ভারতীয় দলের এই তারকার জন্য নাইটরা ঝাঁপিয়েছিল, সেদিনই বিষয়টা পরিস্কার অনেকটাই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। আসলে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তাই শ্রেয়সের জন্য অল আউট ঝাঁপিয়েছিল নাইট রাইডার্স। তাঁর হাতেই এবার নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দিল টিম ম্যানেজমেন্ট।গত মরশুমে আইপিএলের প্রথম পর্বে নাইট রাইডার্সকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দীনেশ কার্তিক। তাঁর নেতৃত্বে দল একেবারেই ভাল খেলতে পারেনি। দীনেশ কার্তিককে সরিয়ে পরে ইওয়িন মর্গ্যানের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেন নাইট কর্তারা। দলকে ফাইনালে তুললেও মর্গ্যানও চ্যাম্পিয়ন করতে পারেননি। তাঁর নেতৃত্ব নিয়েও খুশি ছিলেন না নাইট কর্তারা। তাই ২০২২ মরশুমের জন্য নতুন নেতার খোঁজে ছিলেন। এমন একজন ক্রিকেটারকে তাঁরা চাইছিলেন, যার নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই শ্রেয়সের জন্যই ঝাঁপিয়েছিলেন নাইট কর্তারা। আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসকে একসময় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শ্রেয়স আয়ার। গত মরশুমের শুরুতে চোটের জন্য আইপিএল থেকে ছিটকে যাওয়ায় তাঁর পরিবর্তে দিল্লি ক্যাপিটালস কর্তারা নেতৃত্বের ব্যাটন তুলে দেন ঋষভ পন্থের হাতে। এবছর কলকাতা নাইট রাইডার্সের নেতৃত্ব পেয়ে খুশি শ্রেয়স আয়ার। তিনি বলেন, কেকেআরের মতো দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমি গর্বিত। আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়ার জন্য দলের মালিক ও টিম ম্যানেজমেন্টকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এবছর দারুণ দল গড়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। ক্রিকেটে কলকাতার একটা আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে। আমিও এবার সেই ঐতিহ্যে সামিল হতে চলেছি। আশা করছি নাইট রাইডার্স সমর্থকদের খুশি করতে পারব। দলের অধিনায়ক হিসেবে শ্রেয়স আয়ারকে পেয়ে খুশি নাইট রাইডার্স হেড কোচ ব্রেন্ডন ম্যাকালাম। তিনি বলেন, শ্রেয়স আয়ারের মধ্যে বড় অধিনায়ক হওয়ার সব গুনই রয়েছে। ওকে দলের অধিনায়ক হিসেবে পেয়ে আমি দারুণ খুশি। একসময় শ্রেয়সের খেলা ও নেতৃত্ব আমি উপভোগ করেছি। এখন জুটি বেঁধে নাইট রাইডার্সকে সাফল্য এনে দিতে চাই।

ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২
খেলার দুনিয়া

নাইট রাইডার্স আগ্রহ না দেখালেও দল পেলেন ঋদ্ধি

সীমিত ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরেই তিনি ব্রাত্য। টি২০ ক্রিকেটে দেশের জার্সি গায়ে তোলার কখনও সুযোগ হয়নি। জীবনের শেষ একদিনে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০১৪ সালের নভেম্বরে। টেস্ট ক্রিকেটেও তাঁকে নাকি আর দলে চান না নির্বাচকরা। সেই অভিমানে এবছর রনজি ট্রফি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন। আইপিএলের নিলামেও প্রথম দিন তাঁর প্রতি আগ্রহ দেখায়নি কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি। তাহলে কি ক্রিকেটজীবন শেষ ঋদ্ধিমান সাহার? প্রশ্নটা উঠেই গিয়েছিল। নিলামের দ্বিতীয় দিন একেবারে শেষলগ্নে অবশেষে দল পেলেন ঋদ্ধি। ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকায় তাঁকে তুলে নিল গুজরাট টাইটানস। ২০০৮ সাল থেকে আইপিএলের প্রতিটা সংস্করণে খেলছেন ঋদ্ধিমান সাহা। গত বছর ছিলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। উইকেটের পেছনে দুর্দান্ত পারফরমেন্স করলেও ব্যাট হাতে নিজেকে একেবারেই মেলে ধরতে পারেননি। কয়েকটা ম্যাচে তাঁর পরিবর্তে শ্রীবৎস গোস্বামীকেও খেলিয়েছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। শনিবার নিলামে ঋদ্ধিমানকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি। দ্বিতীয় দিন ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির পক্ষ থেকে নিলামে তোলার জন্য অবিক্রিত ক্রিকেটারদের তালিকা জমা দেওয়া হয়েছিল। সেই তালিকায় ঋদ্ধিমান সাহা ছিলেন। রবিবার নিলামের দ্বিতীয় দিন শেষদিকে অবিক্রিত উইকেটকিপারদের আবার নিলামে তোলা হয়। ঋদ্ধিমানের নাম উঠতেই চেন্নাই সুপার কিংস প্রথমে দর হাঁকায়। এরপর আসরে নামে গুজরাট টাইটানস। চেন্নাই সুপার কিংসের সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকায় ঋদ্ধিকে তুলে নেয় গুজরাট টাইটানস। ঋদ্ধির বেস প্রাইস ছিল ১ কোটি টাকা। ব্যাটিংয়ে তেমন দক্ষতা না থাকলেও তাঁর কিপিং দক্ষতা প্রশ্নাতীত। কিন্তু টি২০ ক্রিকেটে সব ফ্র্যাঞ্চাইজিই এমন উইকেটকিপার নিতে চায়, যার ব্যাটের হাত ভাল। এই জায়গাতেই পিছিয়ে ঋদ্ধি। তবুও কিন্তু ঋদ্ধির ব্যাটিং দক্ষতাকে একেবারেই অস্বীকার করা যাবে না। প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আইপিএল ফাইনালে সেঞ্চুরি রয়েছে ঋদ্ধির। পাঞ্জাব কিংস, কলকাতা নাইট রাইডার্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে বেশ কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন। আইপিএলে মোট ১৩৩টি ম্যাচ খেলেছেন। রান করেছেন ২১১০। ১টি সেঞ্চুরি, ৮টি হাফসেঞ্চুরি করেছেন। তবুও এবছর আইপিএলের নিলামে প্রথম দিন অবিক্রিত ছিলেন।

ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২২
খেলার দুনিয়া

ভাঁড়ার প্রায় খালি, দল গড়া অনেক বাকি, চিন্তায় কলকাতা নাইট রাইডার্স

আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারাইন, ভেঙ্কটেশ আয়ার, বরুণ চক্রবর্তীদের ধরে রাখতে অনেক টাকাই খরচ হয়ে গেছে। ৪৮ কোটি টাকা হাতে নিয়ে নিলামের ময়দানে নেমেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। প্রথম দিনে শেষে খরচ প্রায় ৩৫ কোটি। হাতে রয়েছে মাত্র ১৩ কোটি। দ্বিতীয় দিনের নিলামের আগে চিন্তায় কলকাতা নাইট রাইডার্স। কোন ক্রিকেটারকে কিনবে, তার জন্য পরামর্শ চেয়ে টুইট করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট। শ্রেয়স আয়ার, শিবম মাভি, নীতিশ রানা, প্যাট কামিন্সদের জন্য ঝাঁপাতে গিয়ে অনেকটাই টাকা খরচ করতে হয়েছে। সবথেকে বেশি অর্থ ব্যয় হয়েছে শ্রেয়স আয়ারের জন্য। আসলে দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রাক্তন অধিনায়কের জন্য দারুণভাবে ঝাঁপাতে হয়েছে KKR টিম ম্যানেজমেন্টকে। কারণ গতবছরের ক্যাপ্টেন ইওয়িন মর্গানকে নিলামের আগে ছেড়ে দিয়েছিল KKR। ধরে রেখেছিল আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারাইন, বরুণ চক্রবর্তী ও ভেঙ্কটেশ আয়ারকে। এদের মধ্যে কোনও ক্রিকেটারেরই দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্যতা নেই। তাই অধিনায়ক করার মতো নতুন কাউকে খুঁজছিল KKR টিম ম্যানেজমেন্ট। তাই শ্রেয়স আয়ারের জন্য ঝাঁপিয়েছিল। ২ কোটি টাকার বেস প্রাইস শ্রেয়স আয়ারের জনয় ৫টি ফ্র্যাঞ্চাইজি ঝাঁপিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ১২ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় শ্রেয়স আয়ারকে কিনতে হয় KKRকে। তাঁর হাতেই নেতৃত্ব তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা টিম ম্যানেজমেন্টের। যদিও KKR সিইও ভেঙ্কি মাইসোর বলেছেন, কোচের সঙ্গে কথা বলেই অধিনায়ক চূড়ান্ত করা হবে। শ্রেয়স আয়ারের মতো জাতীয় দলের ক্রিকেটারকে চেয়েছিলাম। সেই লক্ষ্য আমাদের পূরণ হয়েছে।নিলামের আগে প্যাট কামিন্স, নীতিশ রানাদেরও ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল কম টাকায় এদের আবার নিলাম থেকে কিনে নেওয়া। লক্ষ্যে সফল KKR। প্যাট কামিন্সের জন্য ৭ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়েছে। এত কম টাকায় কামিন্সকে পাবেন, ভাবেননি KKR কর্তারা। ২০২০ সালের নিলামে ১৫ কোটি টাকায় তাঁকে কিনতে হয়েছিল। নীতিশ রানার জন্য খরচ হয়েছে ৮ কোটি। শিবম মাভিকে KKR তুলেছে ৭ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায়। শেলডন জ্যাকসনকে ৬০ লক্ষ টাকায়। নিকোলাস পুরাণের জন্য ঝাঁপিয়েছিল KKR। নিকোলাসকে ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ তুলেছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।ডেভিড মিলার, মহম্মদ নবি, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, স্টিভ স্মিথরা এখনও অবিক্রিত রয়েছেন। দ্বিতীয় দিন এদের নিলামে তোলা হবে। এদের পাশাপাশি কেসি কারিয়াপ্পার দিকেও নজর রয়েছে KKR টিম ম্যানেজমেন্টের। বোলিং নিয়ে সমস্যায় না পড়তে হলেও ব্যাটিং নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে KKRকে। তাই দ্বিতীয় দিন নিলামে ব্যাটারদের দিকেই নজর থাকবে।

ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২২
রাজ্য

বাংলা গানে নিষেধাজ্ঞা, বাংলা পক্ষের বিক্ষোভে পিছু হটল কলকাতার নামীদামী রেস্তোরাঁ

শহর কলকাতার রেস্তোঁরাতে বাংলা গান চালাতে অস্বীকার করার প্রতিবাদে মুখর সঙ্গীত জগত থেকে শুরে করে সাধারন মানুষজন। বাংলা পক্ষও এই ব্যবস্থার চরম প্রতিবাদ জানাচ্ছে। সংস্থার মুখ্য পারিষদ কৌশিক মাইতি জনতার কথা কে জানান বাংলার রাজধানী বাঙালির রাজধানী কলকাতায় সেহগালের মালিকানাধীন ব্রডওয়ে রেস্তোঁরাতে বাংলা ভাষার গান প্রোহিবিটেড, নিষিদ্ধ। বাংলায় বহিরাগত যত বাড়বে তত কোনঠাসা হব আমরা আমাদের মাটিতে। আজ বাংলার রেস্তোরাঁয় বাংলা ভাষায় গান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, একদিন তোমার মুখে তোমার ভাষার গান, শব্দ নিষিদ্ধ করবে।রবিবার সন্ধায় বাংলা পক্ষের সদস্যরা গণেশ চন্দ্র এভিনিউতে চাঁদনীচক মেট্রো স্টেশন সংলগ্ন ওই বার কাম রেস্তোঁরাতে প্রতিবাদে মুখর হয়ে ওঠে। তাঁদের অভিযোগ, ওই বারে বারাসত থেকে শ্রীকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর পরিবার নিয়ে মধ্যাহ্নভোজ সারতে এসে টানা হিন্দী গান চলছে বলে একটা বাংলা গান শোনানোর অনুরোধ জানান। তাঁকে কতৃপক্ষ জানান এখানে বাংলা গান বাজানো নিষেধ আছে। মালিকের নির্দেশ ছাড়া তাঁরা এখানে বাংলা গান চালাতে পারবেন না।বাংলা পক্ষ তাঁদের প্রতিবাদ সভা থেকে আওয়াজ তোলেন ওই রেস্তোঁরাতে বাংলা গান নিষিদ্ধ হলে বাংলার বুকে ওই রেস্তোঁরাকেও নিষিদ্ধ করা হোক। এরপর তাঁরা ওই রেস্তোঁরাতে প্রবেশ করে দ্বীজেন্দ্রলাল রায়ের ধন ধান্য পুষ্পে ভরা গানটি সমবেত ভাবে গান এবং ওই রেস্তোঁরাতে উপস্থিত সকল বাঙালিকে অনুরোধ করেন গানটি তাঁদের সঙ্গে সমবেত ভাবে গাওয়ার জন্য। এর পর তাঁরা মুক্তির মন্দির সোপান তলে, আমি বাংলায় গান গাই- গেয়ে আরও জোরালো প্রতিবাদ তোলে বাংলা পক্ষ। বাংলাপক্ষ-র প্রতিবাদের ঝড়ে পিছু হঠে সেই রেস্তোঁরাতে বেজে ওঠে এই পথ যদি না শেষ হয়...... কৌশিক মাইতি আরও জানান, তাঁদের প্রতিবাদে পিছু হঠে রেস্তোঁরা মালিকপক্ষ ক্ষমা চেয়ে নেন। কতৃপক্ষ কথা দিয়েছে সেখানে বাংলা গান বাজবে। তিনি বলেন, বাঙালি এক হলে বাংলার শত্রুরা লেজ গুটিয়ে পালাবে। তিনি বলেন এই জয় প্রতিটা বাঙালি শিল্পী, প্রতিবাদী বাঙালির জয়। এভাবেই আমরা জিতব, বাঙালি জিতবে। প্রতিবাদ কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষর শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি, সোয়েব আমিন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার সম্পাদক প্রবাল চক্রবর্তী, উত্তর চব্বিশ পরগনা শিল্পাঞ্চলের সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ, বাংলা পক্ষর সামাজিক মাধ্যম সমন্বায়ক সায়ন মিত্র প্রমুখ।এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে সঙ্গীত শিল্পী রাঘব চট্টোপাধ্যায় বলেন বাংলা ভাষা আমাদের নিজেদের ভাষা, আমাদের বাংলায় আমরা বাংলায় কথা বলি, বাংলায় গান গাই, আবশ্যই অনান্য ভাষা যেমন হিন্দী, ইংরাজি এবং উর্দুর প্রতি আমাদের সমান শ্রদ্ধা আছে, সব ভাষাকেই সম্মান করি। বিশেষ করে নিজের মাতৃ ভাষাকে তো অবশ্যই সম্মান করি। তাই বাংলায় বসবাসকারী সকলকে আমার অনুরোধ আপনারা বাংলা গান, কবিতা, সাহিত্য, নাটক ও সিনেমাকে শ্রদ্ধা করুন ভালোবাসুন এবং আমাদের বাংলাকে আরও অনেক দুর এগিয়ে নিয়ে চলুন। আরও এক সঙ্গীত শিল্পী ভুমী ব্যন্ডের সৌমিত্র রায় বলেন, আজ ওখানকার ঘটনা শুনলাম মনটা খারাপ হয়ে গেলো, আমি বিশ্বাস করি গানবাজনায় কোনও জাতি বা কোনও ভাষা থাকে না। যে ভাষায় হোক সেটা উপভোগ করি। আমরা বিদেশে মন্টেরিয় জ্যাজ ফেস্টিভ্যাল মত অনুষ্ঠানে বাংলা ভাষায় গান গেয়েছি, ইউনাইটেড নেশন মত যায়গায় ভুমী বাংলায় গান করেছে, যেখানে কোনও বাঙ্গালি ছিলো না। ব্রডওয়ের মত একটা যায়গায় একটা দুটো বাংলা গান গাইলে ক্ষতিটা কি হত?এই ঘটনার প্রতিবাদ কি ভাবে করব আমি জানি না। আমার প্রতিবাদের ভাষা হচ্ছে গানকে গানের মত থাকতে দাও। ওদের গাইতে দাও। বাংলায় থেকে বাংলায় কথা বলতে দাও। বলতে দাও নয়, আপনারাও বলুন।সঙ্গীত শিল্পী ইমন সেন বলেন, বাংলায় থেকে যদি বাংলা গান না নিশিদ্ধ করা হয়ে থাকে, তাহলে ওই রেস্তোরাঁ কেই বাংলায় নিশি করা হোক। আর যদি পাব খোলা রাখতে হয় তাহলে বাংলা গান চালাতে হবে। এই প্রতিবাদ কর্মসুচীর জন্য বাংলা পক্ষ কে ধন্যবাদ জানান। জয় হৃদয় বলে তাঁদের জয় কামনা করেন।

ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০২২
কলকাতা

বাংলার ছেলেমেয়েদের বঞ্চিত করে ডোমিসাইল বি-র মাধ্যমে মেডিক্যালে ভর্তির প্রতিবাদে বাংলা পক্ষ-র ডেপুটেশন

বাংলার ছেলেমেয়েদের বঞ্চিত করে অন্য রাজ্যের ছেলেমেয়ের ডোমিসাইল বি-র মাধ্যমে রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজ গুলোয় রাজ্যের কোটায় ভর্তি করা যাবে না। এই দাবিতে আজ দুপুর ১ টায় স্বাস্থ্যভবনে গিয়ে ডেপুটেশন জমা দেয় বাংলা পক্ষ।বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালির আস্তিত্ব রক্ষায় বাংলা পক্ষ নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের বহু প্রতিবাদের ফসল-ও ফলতে শুরু করেছে। আজ তাঁরা পশ্চিমবঙ্গের ডাক্তারি পড়ার আসনে পশ্চিমবঙ্গ কোটায় অন্য রাজ্যের ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তি আটকাতে ডোমিসাইল বি বাতিলের দাবিতে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গর্গ চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি, ডঃ অরিন্দম বিশ্বাস, উত্তর চব্বিশ পরগনা শহরাঞ্চল সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক পিন্টু রায়, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার সম্পাদক প্রবাল চক্রবর্তী, উত্তর চব্বিশ পরগনা গ্রামীনের সম্পাদক দেবাশীষ মজুমদার, হাওড়ার সম্পাদক জয়দীপ দে, উত্তর চব্বিশ শিল্পাঞ্চলের সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ সামাজিক মাধ্যম সমন্বায়ক সায়ন মিত্র প্রমুখ।পাঁচ জনের প্রতিনিধি দল (গর্গ চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক মাইতি, তড়িৎ দত্ত, পিন্টু রায়, প্রীতি মিত্র) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা ডঃ দেবাশীষ ভট্টাচার্য এবং স্বাস্থ্য সচিব মাননীয় নারায়ণ স্বরূপ নিগমের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং স্মারকলিপি জমা দেন।

ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২২
রাজ্য

সাধারণতন্ত্রদিবস উপলক্ষে বিএসএফ এর ভিডিও বিভ্রান্তি

সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বিএসএফ (BSF) এর ভিডিও বার্তা নিয়ে তোলপাড় বাংলা। বিএসএফ-র সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে অফিসিয়াল ভিডিওতে নর্থ বেঙ্গল (North Bengal) বলে একটি রাজ্যের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল। সম্প্রতি সমগ্র পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বাংলা ভাষা রক্ষা-র দাবিতে জোরালো আন্দোলন চলছে। সেই আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন বাংলাপক্ষ বিএসএফ-র ভিডিও নিয়ে জোরালো প্রশ্ন তোলে, তাহলে বিএসএফ কি বাংলা ভাগ করতে চায়? তাঁরা বলেন, সে ভিডিওতে নানা ভাষা ব্যবহৃত হলেও কেউ বাংলা ভাষায় কথা বলেনি। অথচ বাংলার বর্ডার বিএসএফের সবচেয়ে বড় এলাকা। সেই কারণে বাংলা পক্ষ-র তরফ থেকে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমিত শাহকে চিঠি দিয়েছে বলে কৌশিক মাইতি জনতার কথাকে জানান। এবং তাঁরা এবিষয়ে সামাজিক মাধ্যম টুইটার-এ প্রচার-ও চালাচ্ছেন হ্যাসট্যাগ- #AntiBengalBSFvideoতাদের সমবেত প্রতিবাদের ঝড়ে পিছু হঠতে বাধ্য হল বিএসএফ, চাপে পড়ে বিএসএফ কতৃপক্খ পুনরায় বাংলা সহ নতুন তিনটে ভাষায় সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানালো। এবং শুধুমাত্র বাংলা ভাষার জন্য আলাদা আরও একটা ভিডিও বের করেছে। এটা তাঁদের নৈতিক জয় বলে মনে করছে বাংলা পক্ষ। বাংলা পক্ষের তরফে কৌশিক মাইতি আরও জানান সেই ভিডিও-তে রাজ্যের নাম নর্থ বেঙ্গল (North Bengal) মুছে দিয়ে, রাজ্যের নাম পশ্চিমবঙ্গ-ই (West Bengal) লিখেছে বিএসএফ। তিনি বলেন বিএসএফ চরম প্রতিবাদের সন্মুখে পিছু হঠে ভুল স্বীকার করে নিয়েছে, কারণ বাঙালি জেগে গিয়েছে। বাংলা পক্ষ দাবী তোলে, বিএসএফ কেন বারবার বাংলা ও বাঙালি ইস্যুতে বিতর্কে জড়াচ্ছে? এই ভিডিও বানানোর দায়িত্বে কে ছিল? তাঁকে চিহ্নিত করে তদন্ত শুরু করা হোক। শুধু মাত্র বহুল শুধরে নিলেই শেষ হ্যনা। এর পিছনে কোনও চক্রান্ত আছে কিনা তা খূজে বার করা হোক। বাংলা ভাগের গুরুতর বিষয়কে ইন্ধন দেওয়া বাঙালি কখনই ভালো ভাবে নেবে না। ভবিষ্যতে এমন হলে সমস্ত বাঙালি রাস্তায় নেমে লড়াই করবে।

জানুয়ারি ২৮, ২০২২
রাজ্য

ভারতীয় সেনায় বাঙালি রেজিমেন্টের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি বাংলা পক্ষর

ভারতীয় সেনায় বাঙালি রেজিমেন্টের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে চিঠি দিল বাংলা পক্ষ। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে যাতে এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয় সেই আবেদন জানিয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবকেও চিঠি দিয়েছে বাংলা পক্ষ। নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের জন্মজয়ন্তীতে ফের এই দাবি তুলেছে বাংলা পক্ষ। দীর্ঘ দিন ধরেই এই দাবি করে আসছে বাঙালির জন্য লড়াই করা এই সংগঠন।গতকাল ট্যুইটার ক্যাম্পেনও করেছিল বাংলা পক্ষ।হ্যাসট্যাগ ছিলঃ#Bengali_Regiment_in_Indian_Armyবাংলা পক্ষর দাবি, ভারতীয় সেনায় বাঙালি রেজিমেন্ট চাই। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরির পরীক্ষা বাংলা ভাষায় দেওয়ার সুযোগ চাই। বাংলার সরকার দিল্লির যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের কাছে এই দাবি জানাক।সংগঠনের দাবি, এই ঘোষণা হলে তবেই বীর সুভাষ চন্দ্র বসু ও অসংখ্য বাঙালি বিপ্লবীদের প্রকৃত শ্রদ্ধা জ্ঞাপন হবে। এদিন রাজ্য জুড়ে মহাসমারোহে বীর সুভাষের ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী পালন করে বাংলা পক্ষ। নানা জেলায় ট্যাবলো বেরিয়েছে এবং শোভাযাত্রা হয়েছে।

জানুয়ারি ২৩, ২০২২
বিনোদুনিয়া

‘চার এক্কে প্যাঁচ'-র জন্য জোড়া পুরস্কার পেলেন পরিচালক অরূপ সেনগুপ্ত

চালচ্চিত্র রোলিং অ্যাওয়ার্ড-এ জোড়া পুরস্কার পেল পরিচালক অরূপ সেনগুপ্তের ছবি চার এক্কে প্যাঁচ। গত ২ বছরের বন্দি দশা কাটিয়ে সাধারণ মানুষকে সিনেমা আবার হলমুখী করাচ্ছে। পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবির পাশাপাশি এই প্রতিযোগিতায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সামিল হয়েছে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবিও। আর এই প্রতিযোগিতায় বেস্ট কমেডি ফিল্ম এবং বেস্ট এন্থুসিয়াস্টিক ফিল্মমেকার পুরস্কার জিতল অরূপ সেনগুপ্তের স্বল্প দৈঘ্যের ছবি চার এক্কে প্যাঁচ।এই ছবির পুরো শুটিং এক দিনের শেষ করেছেন পরিচালক ও তার টিম। শুটিং হয়েছে বারুইপুর স্কুল ও যাদবপুরে। এখন বিভিন্ন ফেস্টিভ্যালের জন্য পাঠানো হয়েছে ছবিটা। সেইসব ফেস্টিভ্যাল থেকে ভালো কিছু ফিডব্যাক পাবেন আশাবাদী অরূপ সেনগুপ্ত।পরিচালক জনতার কথা-কে জানিয়েছেন, আমার ছবিটা ১৭ মিনিট এর। একটি কমেডি শর্টফিল্ম। এই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতে অভিনয় করেছেন অসীম রায়চৌধুরী, দেবমাল্য গুপ্ত, ঈশিকা রায়, রাজ্জাক হোসেন, প্রিয়াঙ্কা সরকার। ছবির গল্প লিখেছেন বোধিসত্ব মজুমদার। চিত্রগ্রাহক রতন মন্ডল। সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব সামলেছেন অরিন। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন নিখিল আগরওয়াল। এরকম একটা অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় পরিচালক হিসাবে ভালো কাজ করার উৎসাহটা আরও বেড়ে গেল।

জানুয়ারি ২১, ২০২২
রাজ্য

দিল্লিতে সাধারণতন্ত্র দিবসে বাংলার ট্যাবলো বাতিলের প্রতিবাদে হাওড়ায় বাংলা পক্ষর বিক্ষোভ কর্মসূচি

দিল্লিতে ২৬ শে জানুয়ারী সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বাংলার তৈরি ট্যাবলো বাতিল করেছে বাঙালির শত্রু বিজেপি শাসিত কেন্দ্র সরকার। বিজেপি শাসিত দিল্লি সুভাষের শত্রু। বাংলা ও বাঙালির শত্রু বিজেপি। এর প্রতিবাদে বাংলা পক্ষ হাওড়া জেলার পক্ষ থেকে বিক্ষোভ কর্মসূচি হল হাওড়ার রামরাজাতলায় কলাবাগান এলাকায় নতুন রাস্তার মোড়ে সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তির পাদদেশে।থ্রেডে যাও, ভোট দাও। #AntiNetajiBJP https://t.co/WTLVWScKpd বাংলা পক্ষ Bangla Pokkho (@BanglaPokkho) January 17, 2022বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে দাবি ওঠে, বাংলাকে বঞ্চনা করা চলবে না। বাংলার ট্যাবলোকে দিল্লির কুচকাওয়াজে স্থান দিতে হবে। সুভাষচন্দ্র বসু সারা ভারতের, কিন্তু তিনি অনেকের কাছে রাজনীতির কাঁচামাল মাত্র। কিন্তু বাংলা ও বাঙালির কাছে হৃদয় সম্রাট তিনি। স্বাধীনতা আন্দোলনে বাঙালির অবদান সবথেকে বেশি ছিল। তাই বাংলার তৈরি সুভাষ চন্দ্র বসু ও আজাদ-হিন্দ-ফৌজ কেন্দ্রিক ট্যাবলোর অনুমতি দিতে হবে। না-হলে লড়াই চলবে।

জানুয়ারি ১৭, ২০২২
রাজ্য

"নেতাজি" সুভাষচন্দ্র বসু-র ট্যাবলো বাতিল করলো কেন্দ্র সরকার, প্রতিবাদে মুখর 'বাংলা পক্ষ'

একদিকে যখন বিজেপি শাসিত কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করছে এই বছর ২৩ জানুয়ারি থেকেই সাধারণতন্ত্র দিবস পালন শুরু হবে, সরকার আরও জানিয়েছে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীকে মর্যাদা দিতেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া ২০১৯ এ নেতাজির জন্মবার্ষিকীকে পরাক্রম দিবস হিসেবে পালন করার কথা ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার, এবং এই উপলক্ষে কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমরিয়াল হলে এক মনোজ্ঞ অনুষ্টানের আয়োজন করে। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।অদ্ভুত ভাবে সেই সরকারই ২৬ শে জানুয়ারী-র সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ উপলক্ষে বীর সুভাষ ও আজাদ-হিন্দ-ফৌজ-কে কেন্দ্র করে তৈরি বাংলার ট্যাবলো বাতিল করেছে। একই সরকারের এই দ্বিমুখী আচরণে অবাক সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে বিদ্বজন।এই আচরণের তীব্র বিরোধিতা করে বাংলা পক্ষ। বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলা ও বাঙালি বিদ্বেষি কোনও ঘটনার প্রতিবাদে মুখর হয়ে উঠেছে এই বাংলা প্রেমী সংগঠন। তাঁরা তাদের টুইটার হ্যাণ্ডেল থেকে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছে। জনতার কথার প্রতিনিধি কে বাংলা পক্ষ জানিয়েছে, বাঙালির শত্রু বিজেপি শাসিত দিল্লির কেন্দ্র সরকার। বিজেপি ও হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী কেন্দ্র সরকারের সর্বদাই বাংলা ও বাঙালি বিরোধী চরিত্র দেখি আমরা।আরও পড়ুনঃ নেতাজির জীবন নিয়ে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলেবাংলা পক্ষ-এর তরফ থেকে আরও জানানো হয়েছে, যখন বাঙালি বীর সন্তানরা ভারতের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিচ্ছে তখন আরএসএস ব্রিটিশের দালালি করতো। ইতিহাসক্রমেই বিজেপি ও আরএসএস (RSS) সুভাষ বিরোধী। এবার সাধারণতন্ত্র দিবসে সুভাষের নামাঙ্কিত বাংলার ট্যাবলো বাতিল হওয়ায় দিল্লির সুভাষ বিরোধিতা আরও প্রকট ভাবে প্রকাশিত হল। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বাঙালি বিরোধী বিজেপি ও কেন্দ্র সরকারকে ধিক্কার জানিয়ে ট্যুইটার প্রচার শুরু করেছে বাংলা পক্ষ। যদিও এবিষয়ে আরএসএসের কোনও মন্তব্য মেলেনি।বাংলা পক্ষর শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি জানিয়েছেন, বাঙালিদের তাঁরা আহ্বান জানাচ্ছেন #AntiNetajiBJP হ্যাসট্যাগ ব্যবহার করে ট্যুইটারে ঝড় তোলার জন্য। এছাড়াও আরও একটি হ্যাসট্যাগ #BengalNetajibannedinDelhi তাঁরা ব্যবহার করছেন এই প্রচারে। হাজার হাজার ট্যুইটের মাধ্যমে সুভাষচন্দ্রের অমর্যাদার প্রতিবাদে গর্জে ওঠার আবেদন তাঁরা রাখছেন সমগ্র ভারতীয়দের কাছে। তাঁরা জানিয়েছেন সুভাষচন্দ্র শুধু বাঙালির গর্ব নয় সমগ্র ভারতবর্ষের অলঙ্কার।কৌশিক মাইতি আরও জানিয়েছেন, তাঁরা বাংলা পক্ষ এই ট্যুইটার প্রচারে আরও কয়েকটি দাবি রেখেছে সেগুলি হলঃ১. সুভাষ চন্দ্র বসু সম্পর্কিত সমস্ত ফাইল প্রকাশ করতে হবে।২. ভারতীয় সেনায় বাঙালি রেজিমেন্ট চাই।৩. ভারতীয় সেনাবাহিনীর পরীক্ষা বাংলা ভাষায় দেওয়ার সুযোগ চাই।

জানুয়ারি ১৬, ২০২২
খেলার দুনিয়া

নাইট রাইডার্সে ভারতীয় দলের প্রাক্তন বোলিং কোচ

একসময় ভারতীয় দলের বোলিং কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। এবার কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের বোলিং কোচের দায়িত্বে দেখা যাবে ভরত অরুণকে। শুক্রবারই তাঁকে নতুন দায়িত্ব দিল কলকাতা নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট।দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় দলের দায়িত্ব সামলেছেন ভরত অরুণ। গতবছর টি২০ বিশ্বকাপের পরই তাঁর সঙ্গে ভারতীয় বোর্ডের চুক্তি শেষ হয়। ভরত অরুণের জায়গায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড দায়িত্ব দিয়েছেন পরশ মামরেকে। এই মুহূর্তে ভরত অরুণ ফাঁকাই ছিলেন। তাঁর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চায় কলকাতা নাইট রাইডার্স টিম ম্যানেজমেন্ট। তাই ভরত অরুণকে বোলিং কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শোনা যাচ্ছিল আমেদাবাদ ফ্র্যাঞ্জাইজির বোলিং কোচের দায়িত্ব পেতে পারেন ভরত অরুণ। কিন্তু আশিস নেহরা আমেদাবাদের হেড কোচ নিযুক্ত হওয়ায় নতুন করে বোলিং কোচ রাখার সম্ভাবনা কম। তাই কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রস্তাব গ্রহন করলেন ভরত অরুণ।🚨 𝘼𝙉𝙉𝙊𝙐𝙉𝘾𝙀𝙈𝙀𝙉𝙏 🚨We are delighted to introduce you to our new bowling coach! Welcome to the Knight Riders family, Bharat Arun 💜💛#KKR #AmiKKR #IPL2022 #BharatArun pic.twitter.com/MpAXJMa67C KolkataKnightRiders (@KKRiders) January 14, 2022কোচ হিসেবে ভরত অরুণের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট। একসময় তিনি বাংলা ও তামিলনাডুর রনজি দলের কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। ২০১২ সালে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের কোচ ছিলেন। দীর্ঘদিন জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির বোলিং কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। দুদফায় ভারতীয় জাতীয় দলের বোলিং কোচ ছিলেন। আইপিএলেও কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বোলিং কোচের দায়িত্ব সামলেছেন।আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি করতে ব্যর্থ কোহলিরা, ভারত নেমে গেল পাঁচেএইরকম হাই প্রোফাইল কোচকে দায়িত্ব দিতে পেরে খুশি কলকাতা নাইট রাইডার্সের সিইও ভেঙ্কি মাইসোর। এক প্রেস বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ভরত অরুণের মতো দক্ষ বোলিং কোচ কলকাতা নাইট রাইডার্সের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। ওর অভিজ্ঞতা কলকাতা নাইট রাইডার্সকে আরও সমৃদ্ধ করবে। অন্যদিকে, কলকাতা নাইট রাইডার্সের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে খুশি ভরত অরুণও। তিনি বলেন, কেকেআরের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে ভাল লাগছে। দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।

জানুয়ারি ১৪, ২০২২
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

নৌকো ডুবিতে প্রাণ বাঁচল ১৩ জনের, নিখোঁজের তল্লাশিতে ডুবুরি

মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান ফেরিঘাটে মধ্যরাতে নৌকায় পারাপারে ঘটলো বড়সড় বিপত্তি। ১৩ জন প্রাণে বাঁচলেও নিখোঁজ এক শ্রমীক। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ১২ জন শ্রমীক ধুলিয়ান কলাবাগান সংলগ্ন ফেরিঘাট আসে মালদা যাওয়ার জন্য। ঘাটের নৌক রাত ৯ টার পর বন্ধ থাকায় দুই জন মৎস্যজীবীকে বলে নদী পারাপার করারা জন্য।জানা গিয়েছে, দুই মৎস্যজীবী রাজি হয়ে যায় ৮০০ টাকার বিনিময়ে। কিন্তু তাঁদের নিজের নৌক না থাকায়, রঞ্জন মন্ডলকে না জানিয়ে তাঁর নৌকা নিয়ে তাঁদের পারাপার করতে যায়। প্রশাসনের নিয়মকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নৌকা ঘাট বন্ধ থাকায় ছোট নৌকা করে প্রায় ১২ জন শ্রমীক নিয়ে ধুলিয়ান কলাবাগান সংলগ্ন ফেরিঘাট থেকে পারলালপুর ঘাটের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় হঠাৎ নৌকা উল্টে যায়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটি আসে সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ, বিএসএফ ও স্থানীয় মাঝিরা। রাতে জীবিত ১৩ জনকে উদ্ধার করা গেলেও নিখোঁজ হয়ে যায় এক ব্যাক্তি। নিখোঁজ ব্যক্তির পরিবার সুত্রে জানা যায়, নিখোঁজ ব্যক্তির নাম জাহাঙ্গীর শেখ। বয়স ৩৫ বছর। বাবার নাম লিয়াকত আলি। বাড়ি মালদা জেলার বৈষ্ণবনগর থানার বাখরাবাদ গ্রাম। সকাল থেকে নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার ও পুলিশ প্রশাসনের উদ্যোগ ডুবুরি টিম গঙ্গায় তল্লাশি চালাতে থাকে।পুলিশ সুত্রে জানা যায়, দুই জন মৎসজীবীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রাতে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ ও বৈষ্ণবনগর থানার পুলিশ। সকালে ডুবরির টিম তল্লাশি করছে। ইতিমধ্যে ডুবে যাওয়া নৌকা টিকে উদ্ধার করেছে সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ । পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।

জুন ২১, ২০২৫
রাজ্য

বারাসতে ভয়াবহ আগুন, মুহূর্মুহু বিস্ফোরণের শব্দ, ঘটনাস্থলে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন

ভয়াবহ অগ্নিকান্ড বারাসাত। বিধ্বংসী আগুনে জ্বলছে বামনমুড়ায় প্যাম্পার্স ফ্যাক্টরি। আগুনের ফলে বন্ধ করা হয়েছে বারাসাত টাকি রোডের যান চলাচলও। প্রথমে স্থানীয় আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেও ব্যর্থ। দমকলের ২০টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।শনিবার সন্ধ্যায় হঠাৎই আগুনের লেলিহান শিখা দেখা যায় বারাসাতের বামুনমুড়া এলাকায়। অগুন নজরে আসতেই প্রথমে স্থানীয়রা আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। ২০টি দমকল ইঞ্জিন পৌঁছালেও এখনও পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। গলগল করে ধোঁয়া বের হতে থাকে। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি। ব্যাপক ক্ষয়খতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জুন ২১, ২০২৫
রাজ্য

শৌচাগারের ট্যাঙ্কি বানাতে গিয়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা, মৃত দুই

নির্মীয়মান বাড়ির শৌচাগারের ট্যাঙ্কি ভেঙে মৃত্যু হল দুই ভাইয়ের। এই ঘটনায় জখম হয়েছে আরও একজন শ্রমিক । তাঁর চিকিৎসা চলছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। শনিবার সন্ধ্যা ছটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে ইংরেজবাজার শহরের সুকান্তপল্লি এলাকায়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত দুই ভাইয়ের নাম উজ্জল মন্ডল (২৮) এবং অসিত মন্ডল (২৫)। তাঁদের বাড়ি ইংরেজবাজার থানার বাগবাড়ি বাগরড এলাকায়। আহত হয়েছেন অমল মন্ডল(২৫)। তার বাড়ি রতুয়ার করমনি এলাকায়। এদিন তিনজন সুকান্তপল্লি এলাকার একটি নির্মীয়মান বাড়ির শৌচাগারের ট্যাঙ্কির ভেতরে সাটারিং খুলছিল। সেই সময় হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে সাটারিংয়ের কাঠ এবং কংক্রিটের চাঙর । এই দুর্ঘটনার সময় তিনজন জখম হলে তাদেরকে মালদা মেডিকেল কলেজে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নিয়ে আসে। মেডিকেল কলেজের কর্তব্যরত চিকিৎসাকেরা দুইজন শ্রমিককে মৃত বলে জানিয়ে দেয়। পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, বাড়ির মালিকের নাম প্রসেনজিৎ বর্মন। পেশায় তিনি স্কুল শিক্ষক। সেখানেই তিনি একটি নতুন বাড়ি তৈরি করছিলেন। পুলিশ বাড়ির মালিককে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।শৌচাগারের ট্যাঙ্কি বানাতে গিয়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা, মৃত দুই

জুন ২১, ২০২৫
রাজ্য

জলমগ্ন একাধিক গ্রাম, জল ছাড়ছে ডিভিসি, দুর্গাপুর ব্য়ারেজ পরিদর্শন সেচমন্ত্রীর

দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে মঙ্গলবার থেকে ভারি বৃষ্টিপাত চলছে। পাঞ্চেত, মাইথন থেকে জল ছাড়ার পরে দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকেও যথারীতি জল ছাড়া শুরু হয়েছে। আজ, শুক্রবার ৪৬ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে বলে সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া জানিয়েছেন। সেচমন্ত্রী মানস ভুইয়া দুর্গাপুর ব্যারাজের সংস্কারের কাজের পর চালু ব্যারাজ রাস্তা পরিদর্শনে আসেন। সেচমন্ত্রী বলেন, ৪৫ দিনের মধ্যেই কাজ শেষ করা হয়েছে। বর্ষা এসে গিয়েছে। ফলে বাকি যেসব কাজ রয়েছে তা বর্ষার পরেই শুরু হবে।দুর্গাপুর ব্যারাজের পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেচমন্ত্রী বাংলার প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের ইচ্ছাকৃত বঞ্চনার কথা তুলে ধরেন। সেচমন্ত্রী বারবার বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের যে দায়িত্ব রয়েছে তা পালন করছে না এবং রাজ্যের হকের টাকা কেন্দ্র দিচ্ছে না। তাই ড্রেজিং করা সম্ভব হচ্ছে না। রাজ্য ও ডিভিসির মধ্যে বারবার জল ছাড়া নিয়ে যে বিতর্ক দেখা দেয় তা নিয়ে কোন মন্তব্য না করে সেচমন্ত্রী বলেন, এই মুহুর্তে এই বিতর্কে যাব না। ৪৫ দিনের মধ্যেই কাজ শেষ করা হয়েছে। মাঝে ছয় দিন প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছিল বলে কাজে কিছু অসুবিধা দেখা দিয়েছিল। তবু কাজ ৪৫ দিনের মধ্যেই শেষ করা গিয়েছে। হায়দ্রাবাদ থেকে রাবার সিল আসছে তা দিয়ে কাজ করা হবে।সেচমন্ত্রী বলেন, দেড় মাস দুর্গাপুর ব্যারাজে জল ধরে রাখা হয়। এরপরে দুর্গাপুর, মাইথন ও পাঞ্চেত নিয়ে একটি সেল গঠন করা হয়েছে এবং মনিটরিং করা হচ্ছে জল ছাড়া নিয়ে যেন মানুষের ক্ষতি না হয়। সেচমন্ত্রী বলেন, প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে এবং বিভিন্ন জেলা এবং ঝাড়খণ্ডের জল নামছে ফলে সমস্ত বিষয়ের উপরে নজর রাখা হয়েছে।তেনুঘাট নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সেচমন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রী, সেচ দপ্তরের কর্তারা এবং আমি নিজে বারবার কথা বলেছি। তেনুঘাটকে নিয়ন্ত্রণে রেখে অপারেট করা যায়।সেচমন্ত্রী একাধিকবার বলেন, মুখ্যমন্ত্রী এবং সেচ দপ্তর মাইথন, পাঞ্চেত এবং দুর্গাপুর ব্যারাজের জল ছাড়া নিয়ে নজর রেখেছেন । আজ ৪১ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। বন্যার যন্ত্রণা যাতে পেতে না হয় তার প্রতি সজাগ রয়েছেন প্রশাসনিক কর্তারা এবং আজ বাঁকুড়ায় আসছেন পরিস্থিতি নিয়ে আলচনা করতে। রাস্তার বিষয় নিয়ে তিনি বলেন, পি ডাব্লু ডিকে নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বৃষ্টি কমলেই।সেচমন্ত্রী ব্যারাজগুলির গভীরতা কমে যাওয়ার জন্য কার্যত কেন্দ্রীয় সরকারের টাকা না দেওয়ার কথা তুলে ধরেন। সেচমন্ত্রী বলেন, ১২ বছর ধরে কেন্দ্রের জলসম্পদ দপ্তর, প্রধানমন্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার দেখছি দেখছি করে পার করে দিচ্ছে কিন্তু রাজ্যের হকের টাকা দিচ্ছে না। সেচমন্ত্রী বিজেপি সরকারের বাংলাকে বঞ্চনা করার কথা তুলে ধরেন। বন্যার প্রসঙ্গে সেচমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রার্থনা করছি যেন বন্যার মুখে পড়তে না হয় কিন্তু দেড় মাস জল ধরে রাখা হয় আর তারপরে রয়েছে প্রচন্ড বৃষ্টি, ফলে জলের চাপ বাড়ছে, সেদিকেই নজর রাখতে হচ্ছে।দুর্গাপুর ব্যারাজের এক নম্বর গেটে বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে । সাংবাদিকেরা এ নিয়ে সেচমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে সেচমন্ত্রী বলেন, সব দিক নজরে রাখা হয়েছে, সংস্কার হবে। তিনি এরপরে আবার বলেন, কেন্দ্রিয় সরকারের কাছ হতে এক কানা কড়ির সাহায্য পাইনি। মুখ্যমন্ত্রী নিজের রাজ্যের কোষাগার থেকেই খরচ করে কাজ করছেন। তিনি এরপরেই পরিসংখ্যান তুলে ধরেন কিভাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সীমিত আর্থিক ক্ষমতায় এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার পরেও কাজ করে চলেছেন। সেচমন্ত্রী জোড়ের সাথে বলেন, একটা নয়া পয়সা কেন্দ্রের সরকার দেয় নি। তবু একের পর এক কাজ হচ্ছে এবং এটাও করা হবে।

জুন ২০, ২০২৫
রাজ্য

সাতসকালে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা পুরুলিয়ায়, মৃত্যু মিছিল

সাতসকালে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৯ জনের ৷ পুরুলিয়ায় ১৮ নম্বর জাতীয় সড়কের নামশোল এলাকায় আজ, শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি বোলেরোর সংঘর্ষে ঘটে। তার ফলেই জেরেই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা ৷ গাড়িতে থাকা ৯ জনেরই প্রাণ গিয়েছে ৷ এরা সকলেই ঝাড়খন্ডের বাসিন্দা। বিয়ে বাড়ি থেকে ফিরছিলেন বলে জানা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, আজ শুক্রবার সকালে পুরুলিয়ার দিক থেকে চারচাকা বোলেরো গাড়িটি বলরামপুরের অভিমুখে যাচ্ছিল। সেই সময় গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টো দিক থেকে আসা একটি ট্রাককে সরাসরি ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বলরামপুর থানার পুলিশ। প্রথমে জখম সকলকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাঁশগড় ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায় পুলিশ। কর্তব্যরত চিকিৎসকরা আহতদের সকলকেই ঘোষণা করেন।

জুন ২০, ২০২৫
রাজ্য

দামোদরে বালি তুলতে গিয়ে বিরাট বিপত্তি, জলে ভাসছে ১৫টি লরি

দামোদরে বালি তোলায় কোনও লাগাম নেই। ডিভিসি থেকে জল ছাড়ার খবর থাকা সত্বেও বালি তোলার কাজ চলছিল। লরি নেমেছিল একেবারে নদের ভিতরে। জল ভরে টুইটুম্বুর হওয়ায় ভেসে গেল ১৫টি বালি বোঝাই লরি। পূর্ব বর্ধমানের গলসির গোহগ্রামের এই ঘটনায় বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে। পরে লরিগুলিকে উদ্ধারের তৎপরতা শুরু হয়।দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে জল ছাড়ার কথা ডিভিসি ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগাম ঘোষণা করা হয়েছিল। মাইথন ও পাঞ্চেত থেকে বুধবার জল ছাড়া হয় ৪০ হাজার কিউসেক। এরই মধ্যে নিম্ন দামোদর অববাহিকায় দুদিন ধরে টানা বৃষ্টি চলেছে। এই সব কারণে বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎ দামোদর নদে জলের পরিমাণ বেশ বেড়ে যায়। এতেই ঘটে যায় বিপত্তি।স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ১৫টি বালি বোঝাই লরি দামোদর নদের জলে ভাসতে থাকে। তার উপর বৃহস্পতিবার বেলা বাড়তে নদের জল আরও হু হু করে বাড়তে শুরু হয়। বিপদ বুঝে লরিগুলি নদী থেকে তোলার জন্য তৎপরতা শুরু করে চালকরা । ওই সময়েই সামনে থাকা দুটি লরি বিকল হয়ে যাওয়ায় লরি গুলি নদ থেকে পাড়ে তোলা আর সম্ভব হয়নি। জেসিবি মেশিন ব্যবহার করেও কাজ হয়নি। জল কমা পর্যন্ত লরিগুলো তুলতে অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

জুন ১৯, ২০২৫
রাজ্য

"কেশরী: চ্যাপ্টার ২" তে ক্ষুদিরাম বসু সহ বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অপমান, প্রতিবাদে গর্জে উঠল বাংলা পক্ষ

সম্প্রতি কেশরী: চ্যাপ্টার ২ নামের এক বলিউডি হিন্দি সিনেমায় ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সশস্ত্র সংগ্রামের উজ্জ্বল ইতিহাস তথা বীর বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পরিচয় ও ভূমিকা বিকৃত করে এক মনগড়া মিথ্যা ইতিহাস তুলে ধরার অভিযোগ উঠেছে। সিনেমাটিতে দেখানো হয়েছে যে ক্ষুদিরাম সিং ও বারীন্দ্র কুমার নামক দুই বিপ্লবী বৃটিশ পুলিশকর্তা কিংসফোর্ডকে বোমা মেরে হত্যার চেষ্টা করে ও তাদের বোমা তৈরীর প্রশিক্ষণ দেয় কৃপাণ সিং! যার সাথে বাস্তবের কোন মিল নেই। প্রকৃত পক্ষে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বাঙালি বিপ্লবীদের সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাসের এক যুগান্তকারী ঘটনা কিংসফোর্ড হত্যার প্রচেষ্টা ও পরবর্তীতে মানিকতলা বোমা মামলার ঘটনার কথা সম্পূর্ণ বিকৃত ভাবে এই সিনেমাটিতে দেখানো হয়েছে।সশস্ত্র সংগ্রামের লক্ষ্যে কলকাতার মানিকতলার যুগান্তর গুপ্ত সমিতিতেই অরবিন্দ ঘোষের নেতৃত্বে বোমা তৈরীর কর্মশালা গড়ে ওঠে, ইউরোপ থেকে বোমা তৈরী শিখে এসে এখানে বোমা তৈরী করে বিপ্লবীদের সরবরাহ করতেন হেমচন্দ্র কানুনগো, যিনি বলিউডের দৌলতে হয়েছেন কৃপাণ সিং। এই গুপ্ত সমিতির পক্ষেই ক্ষুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকী কিংসফোর্ডকে বোমা নিক্ষেপ করে হত্যার চেষ্টা করেন। মেদিনীপুরের বীর বাঙালি কিশোর ক্ষুদিরাম বসুর পদবী সিনেমায় হয়েছে সিং অন্যদিকে প্রফুল্ল চাকীর নামই মুছে গেছে, শোনা গেছে জনৈক বারিন্দর কুমারের নাম, যেকোন ইতিহাস সচেতন ব্যক্তিই বলতে পারবেন এই নাম আসলে মানিকতলা বোমা মামলার অন্যতম অভিযুক্ত ও পরবর্তীতে আন্দামানে দ্বীপান্তরিত বারীন্দ্র ঘোষের, যিনি সম্পর্কে অরবিন্দ ঘোষের ভাই। এই মানিকতলা বোমা মামলায় বিপ্লবীদের পক্ষে কোর্টে আইনি লড়াই করেন আরেক মহান বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। এই গৌরবজনক অধ্যায় সম্পূর্ণ ভাবে বিকৃত করা হয়েছে, যা বাঙালি জাতি তথা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতি চূড়ান্ত অবমাননা।এই বিকৃতির বিরুদ্ধে বাঙালির ক্ষোভের প্রকাশ দেখা যাচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী থেকে সংস্কৃতি জগতের নানান ব্যক্তিত্ব এই ইতিহাস তথা মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নাম বিকৃতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। ভারতীয় বাঙলির জাতীয় সংগঠন বাংলা পক্ষও সরব হয়েছে, আজ তারা পথে নেমে প্রতিবাদ করল কলকাতার বাংলা একাডেমী সংলগ্ন রানুছায়া মঞ্চে। এই প্রতিবাদ সভায় বাংলা পক্ষর সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি বলেন, কেশরী ২ সিমেমার মূখ্য অভিনেতা অক্ষয় কুমার, তিনি কাদের স্বার্থে বিকৃত ইতিহাস প্রচার করে সিনেমা তৈরি করেন এটা আমাদের সকলের জানা৷ বিজেপি ও বলিউডের উদ্দেশ্য বাঙালির গৌরবজনক বীরত্বের ইতিহাস মুছে দেওয়া। সেই উদ্দেশ্যেই বারবার এই ধরনের ঘটনা দেখা যাচ্ছে। বলিউড এর আগেও অভয় ২ সিরিজে বীর শহীদ ক্ষুদিরাম বসুকে ক্রিমিনাল, জঙ্গি হিসাবে দেখিয়েছিল। বাংলা পক্ষ তখন Zee5 কে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিল এবং সল্টলেকে Zee5 এর অফিসে বিক্ষোভ করেছিল। পরবর্তীতে Zee5 ক্ষমা চেয়ে সেই অংশ বাদ দিতে বাধ্য হয়। শীর্ষ পরিষদ সদস্য অরিন্দম চট্টোপাধ্যায় বলেন যতক্ষণ না পর্যন্ত কেশরী ২ সিনেমার নির্মাতারা ক্ষমা না চায়, বাংলা পক্ষর লড়াই চলবে। ক্ষমা চেয়ে এই দৃশ্য বাদ দিতে হবে। বাঙালি বিদ্বেষীদের কিভাবে ক্ষমা চাওয়াতে হয় সেটা বাংলা পক্ষ ভালো ভাবে জানে।শীর্ষ পরিষদ সদস্য সৌম্যকান্তি ঘোড়ই বলেন, ক্ষুদিরাম বসুকে অপমান মানে বাঙালিকে অপমান। প্রফুল্ল চাকীকে অপমান মানে বাঙালিকে অপমান৷ বীর বিপ্লবী বারীন ঘোষদের অপমানের বিরুদ্ধে এই লড়াই চলবে। অক্ষয় কুমারকে ক্ষমা চাইতেই হবে।এছাড়াও আজকের প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন কলকাতা জেলার সম্পাদক সৌম্য বেরা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা সম্পাদক কুশনাভ মন্ডল, শিল্পী পক্ষর অধিকর্তা প্রবাল চক্রবর্তী প্রমুখ। এর আগে বিধাননগর দক্ষিণ থানায় এই সিনেমা নিয়ে একই ইস্যুতে এফআইআর হয়েছে। এমনকী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পর্যন্ত ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন বাঙালি বীর বিপ্লবীদের ইতিহাস বিকৃতি করার জন্য।

জুন ১৯, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

লর্ডসের ঐতিহাসিক শতরানের আলোতেও সমুজ্জ্বল বোলার সৌরভের পারফরম্যান্স

লর্ডসে টেস্ট অভিষেক হয়েছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও রাহুল দ্রাবিড়ের। দিনটা ছিল ১৯৯৬ র ২০ জুন। এই টেস্টের কথা উঠলেই মহারাজকীয় শতরানের কথাই সবার আগে মনে আসে। যা এসেছিল ২২ জুন।তবে ২০ জুন বল হাতে কামাল দেখিয়েছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ইংল্যান্ডের তৃতীয় ও চতুর্থ উইকেট পড়েছিল চার রানের ব্যবধানে। দলের ৯৮ রানের মাথায় সৌরভের প্রথম শিকার হন তিন নম্বরে নামা নাসের হুসেন। ১১০ বলে ৩৬ রান করে তিনি ফেরেন বিক্রম রাঠোরের হাতে ক্যাচ দিয়ে। ১০২ রানে ইংল্যান্ডের চতুর্থ উইকেট পড়ে। ৯ বলে ১ রান করে গ্রেম হিক সৌরভের বলেই জাভাগল শ্রীনাথের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। প্রথম ইনিংসে সৌরভের বোলিং ফিগার ছিল ১৫-২-৪৯-২। বেঙ্কটেশ প্রসাদ পাঁচটি, শ্রীনাথ তিনটি ও সৌরভ ২টি উইকেট পান। পরশ মামব্রে, অনিল কুম্বলে ও সচিন তেন্ডুলকর উইকেট পাননি। দ্বিতীয় ইনিংসে সৌরভ তুলে নিয়েছিলেন প্রথম ইনিংসে শতরানকারী জ্যাক রাসেলের উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে মহারাজ ৩ ওভারে মাত্র ৫ রানের বিনিময়ে একটি উইকেট পেয়েছিলেন। ফলে লর্ডসের ঐতিহাসিক শতরানের আলোতেও সমুজ্জ্বল বোলার সৌরভের পারফরম্যান্স।

জুন ১৯, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal