• ১১ আষাঢ় ১৪৩২, শুক্রবার ২৭ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Central

রাজ্য

রাজ্যে আসছে ১২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

বঙ্গ বিধানসভা ভোটের সুর চড়ল আরও। চলতি মাসেই ১২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে চলেছে রাজ্যে। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহেই ধাপে ধাপে বাহিনীর জওয়ানরা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ঢুকতে শুরু করবে। ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাঁদের চলে আসার কথা। রাজ্যে ইতিমধ্যেই মোতায়েন থাকা বাহিনীর সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করবেন তাঁরা। ভোট ঘোষণার আগেও বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় টহলদারি চালাবেন বাহিনীর জওয়ানরা। চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আইনশৃঙ্খলা। তা মানছেন দিল্লির নির্বাচন কমিশনের কর্তারাও। কমিশনের ফুল বেঞ্চ ইতিমধ্যেই রাজ্যের পরিস্থিতি পরিদর্শন করে গিয়েছে তিনদিনের সফরে এসে। সেসময় তাঁরা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে, প্রশ্ন করা হয়েছিল, সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে কি ভোটের মাসখানেক আগে থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে বাংলায়? জবাবে তাঁরা জানিয়েছিলেন, নিয়ম মেনেই বাহিনী মোতায়েন করা হবে। ধাপে ধাপে সেই সংখ্যা বাড়ানো হবে। তাছাড়া ভোটের সময় কত বাহিনী হাতে থাকবে, তার উপর নির্ভর করবে কোথায় তাঁদের কীভাবে বিন্যস্ত করা যাবে। স্পর্শকাতর ও অশান্ত জায়গার বাসিন্দাদের মনে ভরসা জোগাতে এমনিতেও ভোটের দিন কয়েক আগে থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী সক্রিয় হয়ে ওঠে। এবারও তেমনটাই হতে চলেছে। তবে ফেব্রুয়ারির শেষ থেকেই রাজ্যে আধাসামরিক বাহিনী ঢুকতে শুরু করবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। সূত্রের খবর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ায় সবচেয়ে বেশি কোম্পানি আধাসেনা মোতায়েন করা হচ্ছে।

ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২১
রাজ্য

এরাজ্যে বিধানসভা ভোটঃ কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের বড় ঘোষণা

নির্বাচনের সময় বদলি হওয়া পুলিশ -প্রশাসনের কর্তাদের এক বছরের মধ্যে স্বপদে ফেরানো যাবে না। শুক্রবার এই নয়া নির্দেশের কথা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। এবার শুধু ভোটের সময় নয় ভোট পরবর্তী হিংসা রুখতেও কঠোর মনোভাব নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। গত দুদিন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ রাজ্য নির্বাচন কমিশন, মুখ্যসচিব, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করে। সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। তাঁদের অভিযোগ, মতামত নিয়েছে কমিশন।শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মিলিত হন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল আরোরা। আরোরা বলেন, গত লোকসভা নির্বাচনে দুই আইএএস ও এসপির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল এবং তাদের অপসারিত করা হয়েছিল। কমিশন বার আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে। নির্বাচনের সময় বদলি হওয়া পুলিশ -প্রশাসনের কর্তাদের এক বছরের মধ্যে স্বপদে না ফেরানোর স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। শুধু তাই নয়, তাঁদের উচ্চপদেও বসানো যাবে না। এমন ঘটনা হলে কমিশন কঠোর ব্যবস্থা নেবে। রাজ্য প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তবে রাজ্যর আইন শৃঙ্খলা নিয়ে কিছু ভালো রিপোর্ট পেয়েছে কমিশন। আবার বিরোধীরা নানা অভিযোগও তুলেছে। করোনা নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের রিপোর্টে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। এদিন সিইও বলেন, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার ওপর নজর রয়েছে আমাদের। নির্বাচনে তিনজন পর্যবেক্ষক আসবেন। আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে একজন, একজন জেনারেল পর্যবেক্ষক ও একজন ব্যায় সংক্রান্ত বিষয়ে দায়িত্বে থাকবেন। ভোটে মানিপাওয়ার ও কালোটাকার ব্যবহার খতিয়ে দেখবেন এক্সপেন্ডেচার পর্যবেক্ষক।এবার নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু ভোটের দায়িত্ব থেকে বাদ রাখা হবে সিভিক ও গ্রীন পুলিশদের। বুথের মধ্যে থাকবে শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোটের তিনমাস আগে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার কোনও পরিকল্পনা নেই কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের। এটা যে শুধুই জল্পনা তা সিইও-র কথায় পরিস্কার। সিইও বলেন, ভোটের দুমাস বা তিনমাস আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে না। ভিত্তিহীন খবর। নির্দিষ্ট সময়েই বাহিনী আসবে। বিএসএফ নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস যে অভিযোগ নিয়ে এসেছে তা উড়িয়ে দিয়েছে কমিশন। এদিন সুনীল আরোরা বিএসএফের ভুয়সী প্রশংসা করেছেন। দেশের সেরা নিরাপত্তা ফোর্স বলে বিএসএফকে সম্বোধন করেছেন আরোরা। এবিষয়ে তৃণমূল নির্দিষ্ট অভিযোগ দিতে পারেনি বলেই কমিশন জানিয়েছে। ভোট এপ্রিলেই হবে তার ইঙ্গিতও দিয়েছেন আরোরা।এবার করোনা বিধি মেনে ভোট হচ্ছে। সেই কারণে ২২ হাজার বুথ বাড়ছে। রাজ্যে এবার মোট ১ লক্ষ ১হাজার বুথ থাকবে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে সব বুথ থাকবে। ৮০ উর্ধ্ব নাগরিকদের জন্য পোস্টাল ব্যালেটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

জানুয়ারি ২২, ২০২১
রাজ্য

রোড শো’তে উপচে পড়া ভিড়, হুডখোলা গাড়ি থেকে পরিবর্তনের ডাক শাহের

রবিবার অনুব্রত মণ্ডলের খাস তালুকে রোড শো করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কর্মীদের ভিড় এতটাই ছিল এক কিলোমিটার রাস্তা পেরোতে সময় লেগে গেল এক ঘণ্টারও বেশি। শুধু তাই নয় রাস্তার দুপাশে বিজেপির কর্মী সমর্থকদের ভিড় এতটাই ছিল যে রাস্তার দুপাশে দড়ি দিয়ে আটকে রাখা যাচ্ছিল না কর্মী-সমর্থকদের। রীতিমতো পুলিশকে বেগ পেতে হয় কর্মী-সমর্থকদের আটকানোর জন্য। অমিত শাহের রোড শো এর একদম প্রথমে ছিলেন বীরভূমের পুলিশ সুপার। হুডখোলা গাড়িতে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ কে সঙ্গে নিয়ে এদিন রোড শো-র প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো মুডে দেখা গেল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রোড শো-র প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত গোলাপের পাপড়ি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে ছুঁড়তে ছুঁড়তে গেলেন অমিত শাহ। আরও পড়ুন ঃ পাহাড়ে বিমলের সভার আগে আদিবাসীদের হুঁশিয়ারি আগুন জ্বলবে এরপর হুডখোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে সুর চড়ালেন অমিত শাহ। বলেন, এরকম রোড শো জীবনে দেখিনি। এটা ঐতিহাসিক। ডাকবাংলো মোড় থেকে চৌরাস্তা পর্যন্ত রোড শোতে ভিড় প্রসঙ্গে বার্তা দেন শাহ। মেদিনীপুরের পর বীরভূমে অনুব্রতর গড়ে ফের পরিবর্তনের বার্তা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। এছাড়াও বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতায় আসলে সোনার বাংলা গড়ার ডাক শাহের। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কটাক্ষ করে শাহ বলেন, তোলাবাজি বন্ধে পরিবর্তন দরকার। বিজেপি বাংলার উন্নয়ন করবে। রোড শো ঐতিহাসিক। এরকম র্যালি আগে দেখিনি। মোদিজির প্রতি ভালবাসা দেখছি। হিংসা বদলে বদল জরুরি। ভাইপোর দাদাগিরি বন্ধ হবে। অমিতের দাবি, বাংলার উন্নয়ন করবে বিজেপির সরকারই। বলেন, যেখানে বিজেপির শাসন, সেখানেই উন্নয়ন। উন্নয়নের রাস্তা থেকে সরে গিয়েছে বাংলা। পাশাপাশি মানুষের কাছে বিজেপিকে ভোটে জয়ী করার আহ্বানও জানান তিনি। বলেন, এতদিন তো কংগ্রেস, কমিউনিস্ট, তৃণমূলকে দেখলেন। কিন্তু তাতে কি অবস্থার কোনও বদল হয়েছে? বিজেপিকে একটি বার সুযোগ দিন, সোনার বাংলা গড়ব।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
কলকাতা

'কেন্দ্র নির্লজ্জের মতো নাক গলাচ্ছে', টুইটে ক্ষোভ প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

আইপিএস বদলি ইস্যুতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন দেশের একাধিক বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দ। রবিবার সকালেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করে তাঁর পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার। আইপিএস ইস্যুতে রাজ্যের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এবার বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, পুলিশ অফিসারদের বদলি করে কেন্দ্র নির্লজ্জভাবে রাজ্যের এক্তিয়ারে নাক গলাচ্ছে। আরও পড়ুন ঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনওদিন দলবদল করেনি, দাবি সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের এর বিরুদ্ধে বাংলার পাশে দাঁড়ানোর জন্য ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলৌত, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং, ডিএমকে নেতা এমকে স্ট্যালিনকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে মজবুত রাখতে বাংলার প্রতি তাঁদের এই সমর্থনের জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তবে এই ইস্যুতে কিছুটা ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস। অধীর চৌধুরি, আব্দুল মান্নানের মতো কংগ্রেস নেতাদের দাবি, এর জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারই দায়ি। কারণ, রাজ্যের পুলিশ, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে বিরোধীদের খতম করার চেষ্টা হচ্ছে।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
রাজ্য

৭০ বছর পর ঐতিহাসিক সাফল্য ভারত সরকারের

৭০ বছর ধরে ভারত সরকার তেলের খোঁজ চালাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ১৯৪৯ সালে থেকেভারত সরকার খোঁজা শুরু করে এরপর ষাটের দশক থেকে ওএনজিসি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তেলের খোঁজ শুরু করে। কিন্তু বড় কোন সাফল্য দেখতে পাইনি ভারত সরকার। মোদি সরকারের নেতৃত্বে ২০১৪ সালে সরকার আরও জোর দিতে শুরু করে খনিজ তেলের ওপর। এরপরই পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাইগাছি এলাকায় শুরু হয় খননের কাজ। প্রথম পর্যায় অনেক প্রধান জানায় তিনি এলাকা পরিদর্শন করবেন।সেই মতই রবিবার সকালে উত্তর ২৪ পরগনার অশোক নগর বাইগাছি এলাকায় আসেন কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। মন্ত্রী নিজে খনিজ তেল উৎপাদন স্থলের কাছে গিয়ে হাত দিয়ে দেখে জানায় উৎকৃষ্টমানের তেল এই এলাকা থেকে পাওয়া যাচ্ছে। এরপর এই তেল হলদিয়ায় নিয়ে গিয়ে সংশোধন করা হবে বলে জানায় মন্ত্রী। এছাড়া তিনি জানায়, স্থানীয় উন্নতির আরো একধাপ নতুন পালক হয়ে উঠবে এই অশোকনগরের খনিজ তেল উৎপাদন কেন্দ্র। আরো দুধাপ জায়গা নিয়ে আরো বড় প্লান্ট তৈরি করা হবে। স্থানীয় যুবকদের কর্মসংস্থান আরো বাড়বে বলে দাবি করেন তিনি। আরও পড়ুন ঃ বিশ্বভারতীর সঙ্গীতানুষ্ঠানে যোগ দিলেন অমিত শাহ এছাড়াও রাজ্যের অর্থনীতি আরো ভালো তৈরি হবে বলে জানান তিনি।পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগর কেন্দ্রের যে তেল উৎপাদন হচ্ছে তা উৎকৃষ্টমানের তেল। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে তেল সাপ্লাই করা হবে। এর জন্য তিনি ধন্যবাদ জানান স্থানীয় ওএনজিসি কর্মীদের। মন্ত্রী জানায় স্থানীয় মানুষদের সাহায্য অত্যন্ত জরুরী এছাড়াও এখানে যে ট্রাক বা যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে তার ফলে স্থানীয় যুবকদের কর্মসংস্থান বাড়বে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাশক্তির বলে দেশ আরও আত্মনির্ভর হচ্ছে। পূর্ব ভারতে বেশি করে সাফল্য মিলছে। আমরা একদিকে যেমন সোনার বাংলা গড়বে পাশাপাশি জয় বাংলা স্লোগানও তুলব। তিনি বলেন, আমরা এই এলাকায় আরও অনুসন্ধানের কাজ শুরু করব। স্থানীয় প্রশাসনের তাতে সহযোগিতা চাই। যদিও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এদিনের অনুষ্ঠানে স্থানীয় প্রশাসন বা জনপ্রতিনিধিদের দেখা যায়নি।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
রাজ্য

বিশ্বভারতীর সঙ্গীতানুষ্ঠানে যোগ দিলেন অমিত শাহ

লাল মাটির বোলপুরে অমিত শাহর কর্মসূচি ঘিরে সাজো সাজো রব। শাহী পোস্টার এবং কাটআউটে ছেয়ে গিয়েছে বোলপুরের চারদিক। বোলপুরে সকালেই পৌঁছেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পৌঁছানোর পর উপাসনা গৃহ ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর সঙ্গীত ভবনে যান শাহ। সঙ্গীত ভবনের পড়ুয়াদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দর্শকাসনে বসে অনুষ্ঠান দেখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, দিলীপ ঘোষ ও রাহুল সিনহা। শান্তিনিকেতনে ভিজিটর্স বুকে নিজের প্রতিক্রিয়া লেখেন তিনি। সেখান থেকে বাংলাদেশ ভবনের অনুষ্ঠানে যোগ দেন শাহ। আরও পড়ুন ঃ কৃষক পরিবারে মধ্যাহ্নভোজন অমিত শাহর, খেলেন কলাপাতায় অমিত শাহ বলেন, আমি এসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে সম্মান জানালাম। আজ খুব সৌভাগ্যের দিন। জগতকে বাংলার সঙ্গে যুক্ত করতে শান্তিনিকেতন তৈরি করা হয়েছিল। শতবর্ষ উদযাপিত হতে চলেছে বিশ্বভারতীর। তাই এটাই সময় বাংলার শিক্ষা, সংস্কৃতি সঙ্গে সকলের পরিচয় ঘটানোর। কদিকে বাঙলি মনন-আবেগকে নাড়া দেওয়া, অন্যদিকে হিন্দুত্বের মোড়কে বিজেপির প্রচার। এই দুয়ের লক্ষ্যে ভোটের আগে এবার বঙ্গ সফরে অমিত শাহ।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
রাজনীতি

বিধানসভা ভোটের আগে দলের বৈঠকে সংগঠন মজবুতের উপর জোর অমিত শাহের

সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে দলের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। শনিবার রাতে নিউটাউনের হোটেলের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে নেতা-কর্মীদের হোম টাস্ক বেঁধে দিলেন অমিত শাহ। ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বিজেপির রাজ্য নেতাদের সমস্ত কর্মসূচি বেধে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যার মধ্যে সবচেয়ে জরুরি বুথস্তরে সংগঠন মজবুত করা। কীভাবে হবে সেই কাজ? ভোটার তালিকা স্ক্রুটিনির কাজে কর্মীদের বাড়ি-বাড়ি যেতে হবে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপির পতাকা হাতে নিয়ে শুভেন্দুর শ্লোগান তোলাবাজ ভাইপো হঠাও পাশাপাশি প্রতি বুথে পাঁচটি করে দেওয়াল লিখন করাতে হবে। এককথায়, এবার মাঠে নেমে গা ঘামাতে হবে বিজেপির বুথস্তরের কর্মীদের। যা দেখে কেউ কেউ বলছেন, তৃণমূল স্তরে ঘর গুছিয়ে তৃণমূলকে মাত দিয়ে চাইছেন শাহ। সেদিকে নজর রেখেই রাজ্যে আগামীদিনে শুভেন্দুকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এমনকী, নির্বাচনী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্বও পেতে পারেন তিনি। নিউটাউনের বৈঠকেই অমিত শাহ জানিয়েছেন, নতুন বছরে জানুয়ারি মাসে তিনদিন রাজ্যে আসবেন তিনি এবং জে পি নাড্ডা।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
রাজ্য

ক্ষুদিরাম বোসকে স্মরণ অমিত শাহের

ক্ষুদিরাম বোস যতটা বঙ্গ থেকে ছিলেন ততটা ভারতবর্ষের এবং পন্ডিত রাম প্রসাদ বিসমিল ততটাই উত্তরপ্রদেশ থেকে, যতটা পশ্চিমবঙ্গ থেকে। পশ্চিম মেদিনীপুরে শহীদ ক্ষুদিরাম বোসের মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর এই মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, আমরা দেশের জন্য মরার সুযোগ পাইনি, তবে আমরা দেশের জন্য বেঁচে থাকার সুযোগ পেয়েছি। আসুন আমরা সাহসী শহীদ ক্ষুদিরাম বোসকে স্মরণ করি এবং তাঁর নির্ধারিত পথে চলি এবং দেশের বিশিষ্ট প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী ও সুরক্ষিত ভারত গড়ে তুলি। আজ আমি সেই সাহসী শহীদ ক্ষুদিরাম বোসের জন্মস্থানে আসার সৌভাগ্য পেয়েছি যিনি দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর সর্বস্ব ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তাঁর জন্মস্থানে এসে এখানের মাটি, হাওয়ার স্পর্শ কপালে পেয়ে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। স্বাধীনতা সংগ্রামে পশ্চিমবঙ্গ ও বাঙালি পুত্রদের অবদান ভারত কখনই ভুলতে পারে না। ক্ষুদিরাম বোস ছিলেন এই ঐতিহ্যের বাহক। তিনি এমন সাহসী যুবক ছিলেন, যিনি কেবল ১৮ বছর বয়সে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করে হাতে গীতা নিয়ে ফাঁসির দড়িকে চুম্বন করার সাহস দেখিয়েছিলেন। এ সময় তাঁর জনপ্রিয়তা সারা দেশে এত বেশি ছিল যে কিছু তাঁতি ধুতিতে ক্ষুদিরাম বোস লিখতে শুরু করেছিলেন এবং তিনি বাংলার যুব সমাজের স্বাধীনতা আন্দোলনে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়েছিলেন। ফাঁসির দড়ি গলায় পরার আগে শহীদ ক্ষুদিরাম বোস দ্বারা উচ্চারিত বন্দে মাতরমের স্লোগানটি বঙ্গ ও ভারতের যুবকদের মুক্তির স্বপ্নে পরিণত হয়েছিল। আরও পড়ুন ঃ বিজেপিতে শুভেন্দু সহ একঝাঁক তৃণমূল নেতার যোগদান এটি একটি কাকতালীয় ঘটনা যে এই দিনে মহান দেশপ্রেমিক পন্ডিত রাম প্রসাদ বিসমিল, আশফাক উল্লা খান এবং ঠাকুর রওশন সিংকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। আজ এই তিন সাহসীদের শহীদ দিবসও। তিনি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দেশের স্বাধীনতার জন্য আত্মসমর্পণ করেছিলেন। আজ আমি সেই তিন সাহসী শহীদকেও প্রণাম জানাই। আমি যখন বাংলায় এসেছি, এখানে এসে এই মাটির মাটি মাথায় রেখে নতুন চেতনা এবং নতুন শক্তি অনুভব করছি। আমি আজ থেকে এখানকার তরুণদের বলতে চাই যে আমরা দেশের জন্য মরার সুযোগ পাই নি, তবে অবশ্যই দেশের জন্য বাঁচার সুযোগ পেয়েছি। আসুন আমরা সাহসী শহীদ ক্ষুদিরাম বোসকে স্মরণ করি এবং তাঁর নির্ধারিত পথে চলি এবং দেশের বিশিষ্ট প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী, শক্তিশালী ও সুরক্ষিত ভারত গড়ে তুলি। আমি আবারও সাহসী শহীদ ক্ষুদিরাম বোসের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে তাঁকে প্রণাম জানাই। বছরের পর বছর ধরে, তাঁর সর্বোচ্চ ত্যাগ দেশের যুব সমাজের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠবে, তাদের পক্ষে দেশের জন্য বেঁচে থাকার প্রতিশ্রুতি নিতে এবং যারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের সংকল্পকে শক্তিশালী করতে বাধ্য করবে। তাদের পরিবারের পায়ে মাথা নত করে আমি আবারও আমার কথা শেষ করি। এছাড়াও তিনি পশ্চিমবঙ্গবাসীর সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধি কামনায় মেদিনীপুরের মা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে প্রার্থনা করেন। মা কালীর ঐশ্বরিক আশীর্বাদই পারে সকলের সুস্বাস্থ্য ও সুখ নিশ্চিত করতে।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২০
রাজনীতি

আজ আমার জন্য সৌভাগ্য এবং আনন্দের দিনঃ অমিত শাহ

ফের বঙ্গ সফরে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শুক্রবার রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছনোর কথা ছিল তাঁর। তবে, বিমান বিভ্রাটের ফলে নির্ধারিত সময়ের বেশ খানিকটা পর রাত দেড়টা নাগাদ কলকাতা পৌঁছন তিনি। আপাতত দুদিন ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। আরও পড়ুন ঃ পাহাড়ের রাজনীতিতে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াইয়ের ডাক জিএনএলএফ-এর কুয়াশা বিভ্রাট কাটিয়ে কলকাতায় পা রাখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ শাহের বিমান কলকাতা বিমানবন্দরে নামার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু দিল্লিতে প্রচণ্ড কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কমে যায়। সেই কারণে নির্ধারিত সময়ে বিমান ছাড়তে পারেনি। শেষ মেশ রাত দেড়টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছন অমিত। রাতে বিমানবন্দরে অমিতকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন রাজ্য বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি মুকুল রায়। মধ্যরাতেও বিমানবন্দরের বাইরে বিজেপির সমর্থকদের ভিড় ছিল দেখার মতো। তাঁদের উদ্দেশে হাত নেড়ে গাড়িতে চেপে রওনা দেন অমিত। বিমানবন্দর থেকে তাঁর কনভয় ছোটে নিউটাউনের উদ্দেশে, সেখানেই একটি পাঁচতারা হোটেলে আগামী দুদিন থাকবেন তিনি। শনিবার সকালে এই পাঁচতারা হোটেলেই সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে ১০টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত এনআইয়ের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠক শেষ করেই অমিত যান স্বামী বিবেকানন্দের পৈত্রিক বাড়িতে। সিমলা স্ট্রিটে স্বামীজির বাড়ি থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অমিত শাহ বলেন, আজ আমার জন্য সৌভাগ্য এবং আনন্দের দিন। আমি সেই জায়গায় এসেছি যেখানে বিশ্বজুড়ে যিনি চেতনা জাগ্রত করেছেন সেই স্বামী বিবেকানন্দের জন্মভিটে এসেছি। ভারতের সংস্কৃতি দর্শনকে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন স্বামীজি। আমি এখানে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেছি। স্বামীজির সেই চেতনা নিয়েই এগিয়ে যাব। আজও প্রাসঙ্গিক রয়েছে সেই চেতনা। এখন খুব দরকার সেই চেতনার। বঙ্গবাসীর মন জিততে বাংলায় এদিন টুইট করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, পশ্চিমবঙ্গের প্রিয় ভাই এবং বোনেদের সাথে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আলাপচারিতার জন্য আমি উদগ্রীব রইলাম। অমিত শাহের সঙ্গে রয়েছে রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। কৈলাস বিজয়বর্গীয়, দিলীপ ঘোষ, অরবিন্দ মেনন, অগ্নিমিত্রা পলের মতো নেতা-নেত্রীরাও রয়েছেন শাহের সঙ্গে। বিবেকানন্দের পৈতৃক ভিটেতে মিউজিয়াম, শিবের মন্দির ঘুরে দেখেন তিনি।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২০
রাজ্য

বোলপুরে বিজেপির পোস্টার, অমিত শাহের ছবির নীচে স্থান পেলেন রবি ঠাকুর!

২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে বাংলা দখল করতে মরিয়া বিজেপি। নরেন্দ্র মোদি থেকে অমিত শাহ সবার মুখেই তাই এখন শোনা যাচ্ছে বাংলার নাম। প্রায় প্রতিদিনই দিল্লি থেকে কোনও না কোনও বিজেপি নেতা আসছেন বাংলায়, করছেন বাংলার মনীষীদের বন্দনা। আরও পড়ুন ঃ দুয়ারে-দুয়ারে নয়, যমের দুয়ারে যাচ্ছে তৃণমূল সরকার, বদলা নেওয়া হবে, হুঙ্কার দিলীপের এই ধারা বজায় রেখেই আগামী ২০ ডিসেম্বর বোলপুরে আসছেন নরেন্দ্র মোদির প্রধান সেনাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পা রাখবেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজরিত শহরে। যোগ দেবেন রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক অনুষ্ঠানে। তার আগে শুক্রবার সকাল থেকেই বোলপুর শহর ছেয়েছে বিজেপির পোস্টারে। আর তাতেই বেঁধেছে বিপত্তি। রবীন্দ্র প্রীতি দেখাতে গিয়ে নিজেদের অজান্তেই বিটর্কে জড়িয়েছে পদ্ম শিবির। এদিন বিজেপি পোস্টারে দেখা গিয়েছে অমিত সাহহের ছবির তলায় স্থান পেয়েছেন রবি ঠাকুর! তাঁর নিচে আবার স্থানীয় বিজেপি সাংসদ অনুপম হাজরার ছবি দেওয়া। এই ঘটনায় অমিত শাহের বোলপুর সফরের আগেই রীতিমতো ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে বিজেপি। নিন্দায় ফেটে পড়েছেন এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে শান্তিনিকেতনের প্রাক্তনী ও আশ্রমিকরা। একে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অপমান হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সমালোচনার মুখে পড়ে অবশ্য পোস্টার গুলি খোলার উদ্যোগ নিয়েছে বিজেপি।

ডিসেম্বর ১৮, ২০২০
কলকাতা

নাড্ডার কনভয়ে 'হামলা'র ইস্যুতে ফের মুখ্যসচিব, ডিজিপিকে তলব কেন্দ্রের

আইপিএস নিয়ে বিতর্কের ্মাঝেই মুখ্যসচিব এবং ডিজিপিকে তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। যদিও রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে এই মুহুর্তে যা পরিস্থিতি এবং কাজের চাপ রয়েছে সে ক্ষেত্রে কোনওভাবেই ডিজিপি এবং মুখ্যসচিবকে ছাড়া যাবে না। ভিডিয়ো কনফারেন্সিং-এ বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্য। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী এখনও এ বিষয়ে কোনও জবাব আসেনি কেন্দ্রের তরফে। নাড্ডার দু-দিনের রাজ্যসফরে কার্যত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল রাজ্য। তাঁকে ঘিরে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখানোর অভিযোগ ওঠে। আর তার ওপর হামলার অভিযোগেই কড়া পদক্ষেপ করে কেন্দ্র। এর আগে ১৪ ডিসেম্বর রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং ডিজিকে দিল্লিতে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূলের ক্ষতি হবে না, শুভেন্দুর দলত্যাগ প্রসঙ্গে সুব্রত যদিও নাড্ডা-কাণ্ডে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার জানায়, দিল্লিতে যাচ্ছেন না ডিজি ও মুখ্যসচিব। মুখ্যসচিবের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি দীর্ঘ চিঠিতে রাজ্য সরকার জেপি নাড্ডার সফরে তাঁদের দায়িত্ব, ভূমিকা ও হামলা-পরবর্তী তদন্তমূলক কাজকর্মের বিস্তারিত খতিয়ান ব্যাখ্যা করেছে এবং চিঠির একেবারে শেষে অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছে, যেহেতু রাজ্য সরকার গোটা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে, ফলে মিটিংয়ে স্টেট অফিসিয়ালসদের নিয়ে কেন্দ্রের বসাটা এই মুহূর্তে নিষ্প্রয়োজন।

ডিসেম্বর ১৮, ২০২০
দেশ

কৃষক আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন কৃষকরা, মোদিকে কটাক্ষ রাহুলের

কোনও কোনও সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী সংখ্যাটা ১১, আবার আন্দোলনকারীদের দাবি সংখ্যাটা ১৫। কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের নয়া কৃষি বিলের প্রতিবাদে পথে নেমেছেন কৃষকরা। আইন প্রত্যাহারের দাবিতে, পঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশের কৃষকরা গত ১৭ দিন ধরে প্রবল ঠাণ্ডার মধ্যেও দিন-রাত বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন দিল্লি সীমান্তে। প্রবল ঠাণ্ডায় এই বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন বেশ কয়েকজন কৃষক। তাঁদের সংখ্যা নিয়ে মতভেদ থাকলেও তা যে কোনও মতেই ১১ জনের কম নয় তা স্পষ্ট। আরও পড়ুন ঃ দিল্লিতে অভিষেকের বাড়িতে হামলা চালাল একদল দুষ্কৃতী এই কৃষক মৃত্যু নিয়ে এবার কেন্দ্রকে বিঁধলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। শনিবার এক টুইট বার্তায় তিনি এনিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন। এদিন একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনকে হাতিয়ার করে রাহুল লেখেন, কৃষি আইন রদ করতে আমাদের কৃষক ভাইদের আর কত বলিদান দিতে হবে?। উল্লেখ্য, কেন্দ্রের সঙ্গে কৃষকদের ছয় দফা আলোচনাতেও কোনও ফল মেলেনি। আইন প্রত্যাহারের দাবিতে অনড় কৃষকরা। লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন তাঁরা।

ডিসেম্বর ১২, ২০২০
কলকাতা

নাড্ডার কনভয়ে হামলার ঘটনায় তিন আইপিএস আধিকারিককে কেন্দ্রীয় ডেপুটেশনের জন্য তলব

জেপি নাড্ডার কনভয়ে হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে রাজ্যের সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বাংলার তিন আইপিএস আধিকারিককে কেন্দ্রীয় ডেপুটেশনে কাজ করাতে চায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তাই পুলিশের তিন শীর্ষ কর্তাকে তলব করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক। কেন্দ্র এই পদক্ষেপ করতে পারে না বলে রাজ্যও পালটা চিঠি দিয়েছে বলে খবর। আরও পড়ুন ঃ সঙ্কট মুক্ত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য তাতে সাফ জানানো হয়েছে, কেন্দ্র এভাবে কোনও রাজনৈতিক নেতার নিরাপত্তায় গাফিলতির কারণ দেখিয়ে আইপিএস আধিকারিকদের সেন্ট্রাল ডেপুটেশনে পাঠাতে পারে না। সূত্রের খবর, এই তিন আধিকারিক হলেন, ভোলানাথ পান্ডে (ডায়মন্ড হারবারের পুলিশ সুপার), রাজীব মিশ্র (দক্ষিণবঙ্গের এডিজি) এবং প্রবীণ ত্রিপাঠী (ডিআইজি, প্রেসিডেন্সি রেঞ্জ)। তিনজনই জেপি নাড্ডার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। উল্লেখ্য, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির বঙ্গ সফরে হামলার ঘটনায় কেন্দ্র বনাম রাজ্যের সংঘাত ক্রমশ বাড়ছে। রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট চায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এমনকী, রাজ্যের মুখ্যসচিব ও ডিজিকে তলব করে। কিন্তু ১৪ ডিসেম্বরের সেই বৈঠকে তাঁরা কেউ যাবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেয় রাজ্য।

ডিসেম্বর ১২, ২০২০
রাজ্য

জেপি নাড্ডার গাড়িতে হামলা, মুখ্যসচিব - ডিজিকে তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গতকালই রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট চেয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুক্রবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে নিজের রিপোর্ট পাঠিয়ে দিয়েছেন। সুত্রের খবর সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, নাড্ডা-সহ অন্য বিজেপি নেতাদের উপযুক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেনি রাজ্যের পুলিশ। রাজ্যপালের এই রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডিজিপি বীরেন্দ্রকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে হাজিরা দেওয়ার দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সুত্রের খবর। আরও পড়ুন ঃ চলতি মাসেই রাজ্যে অমিত শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক মনে করছে, রাজ্যের নিরাপত্তার দায় মুখ্যসচিব এবং ডিজিপির। রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার জন্য কোনও ভিআইপির নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করা যাবে না। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বীরেন্দ্রর কাছে আগামী ১৪ ডিসেম্বর পুরো ঘটনার রিপোর্ট তলব করা হবে। রিপোর্টে সন্তুষ্ট না হলে তাঁদের কড়া হুঁশিয়ারি দেওয়া হতে পারে। তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হতে পারে বলেও সুত্রের খবর।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
রাজ্য

চলতি মাসেই রাজ্যে অমিত শাহ

বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার পর এ মাসেই ফের বাংলায় পা রাখতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগামী ১৯ ও ২০ তারিখ দুদিন তাঁর রাজ্য সফরের সম্ভাবনা। ওই দুদিন তিনি উত্তরবঙ্গ সফর করতে পারেন বলে খবর। নভেম্বরের গোড়ায় দুদিনের রাজ্য সফরে এসেছিলেন অমিত শাহ। বাঁকুড়া এবং কলকাতায় সভা করেন, জনসংযোগের জন্য দলিত ও মতুয়া পরিবারে খাওয়াদাওয়া করেছিলেন। আরও পড়ুন ঃ মোদী সরকার কোনও সংবিধান মানছে নাঃ মমতা তবে শোনা যাচ্ছে, এবার তাঁর নজর উত্তরবঙ্গে। সেখানকার সংগঠন খতিয়ে দেখতে এ মাসের ১৯, ২০ তারিখ এ রাজ্যে ফের আসবেন অমিত শাহ। সূত্রের খবর, আসন্ন সফরে তিনি উত্তরবঙ্গে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক, জেলা সভাপতি, বিধায়ক, সাংসদদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। খতিয়ে দেখবেন সাংগঠনিক কাজকর্ম।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
কলকাতা

নাড্ডার সফরে পুলিশি নিরাপত্তায় ঢিলেমির অভিযোগ, শাহকে চিঠি দিলীপের

বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জয়প্রকাশ নাড্ডার রাজ্য সফরে পুলিশি নিরাপত্তার যথাযথ ব্যবস্থা করা হয়নি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে এই অভিযোগ জানালেন দিলীপ ঘোষ। এ বিষয়ে শাহকে চিঠি দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। দুদিনের রাজ্য সফরে এসেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। কিন্তু সেই সফরে একের পর এক বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে। কখনও তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হচ্ছে। তো কখনও আবার গন্তব্য পৌঁছনোর আগে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। দিলীপবাবুর অভিযোগ, বিক্ষোভকারীদের হাতে বাঁশ, লাঠি থাকতে দেখা গিয়েছে। আরও পড়ুন ঃ মমতার গড়ে জনসংযোগ নাড্ডার, পুজো দিলেন কালীঘাটে দলের হেস্টিংস কার্যালয়ের সামনে বুধবার বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় জে পি নাড্ডাকে। সেটা উল্লেখ করে দিলীপ ঘোষ শাহকে বলেছেন, পুলিশি নিরাপত্তায় ঢিলেমি ছিল। বলতে গেলে পুলিশ ছিলই না। বিক্ষোভকারীদের সরানো বা আটকানোর চেষ্টাও করেনি পুলিশ। অমিত শাহকে দিলীপ ঘোষের অনুরোধ, রাজ্য সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলুক কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উড়িয়ে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কোথাও বাঁশ, লাঠি নিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়নি। আর পুলিশি ঢিলেমির অভিযোগ থাকলে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দপ্তরে জানানো যে। কেন্দ্রকে চিঠি দিয়ে কী হবে! একইসঙ্গে তাঁর প্রশ্ন, এত এলাকা থাকতে মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এলাকায় কেন সভা করতে গেলেন তিনি?

ডিসেম্বর ১০, ২০২০
দেশ

টিকাকরণ নিয়ে ভোলবদলের অভিযোগে কেন্দ্রকে তোপ রাহুলের

এবার করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ শানালেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। বৃহস্পতিবার সকালে টুইটারে একটি পোস্ট করেন রাহুল। সেখানে তিনি করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে মোদি সরকারের অবস্থান জানতে চান। টুইটারে কেন্দ্র সরকারের তিনটি মন্তব্য তুলে ধরেছেন রাহুল। প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য- সকলে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পাবেন। দ্বিতীয়, বিহারে বিজেপির দাবি- ক্ষমতায় এলে বিহারে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন বিতরণ করা হবে। তৃতীয়, সরকারের বর্তমান দাবি- কখনই বলিনি সবাই ভ্যাকসিন পাবে। শেষে কংগ্রেস নেতার খোঁচা, প্রধানমন্ত্রীর কথার গুরুত্ব কোথায়? আরও পড়ুন ঃ কৃষকদের সম্মান ও মর্যাদা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রকে অনুরোধ অধীরের সম্প্রতি, স্বাস্থ্যমন্ত্রক বলেছে ৩০ কোটি মানুষ করোনার টিকা দেওয়া হবে। সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙতেই এই পদক্ষেপ করা হবে। সকল দেশবাসীর টিকার প্রয়োজন নেই। এরপরই ফের কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করেছে বিরোধীরা। সবমিলিয়ে ভ্যাকসিন ভারতে বাজারে আসার আগেই চরমে উঠেছে রাজনৈতিক বিতর্ক।

ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
দেশ

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রস্তাব খারিজ কৃষক সংগঠনগুলির

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর দেওয়া সব শর্ত উড়িয়ে দিল পঞ্জাবের কৃষক সংগঠনগুলি। ওই কৃষক সংগঠনগুলি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, তারা দিল্লি সীমানায় আন্দোলন চালিয়ে যাবে। উল্লেখ্য, নরেন্দ্র মোদি সরকারের নতুন কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে দেশের একাধিক রাজ্যে আন্দোলন শুরু করেছেন কৃষকরা। কৃষকদের প্রবল আন্দোলনের মুখে পড়ে শনিবারই সুর নরম করেছিল কেন্দ্র। শর্ত সাপেক্ষে চাষীদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কিন্তু রবিবার সেই প্রস্তাব খারিজ করে দিল কৃষক সংগঠনগুলি। ভারতীয় কিষান ইউনিয়নের সভাপতি জগজিৎ সিং রবিবার বলেন, যন্তর মন্তরের পরিবর্তে নয়াদিল্লির বুরারির মাঠে বিক্ষোভ প্রদর্শনের শর্তে কেন্দ্র যে বৈঠকে বসার প্রস্তাব দিয়েছিল তা সর্বসম্মতভাবে খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এখন সরকার কী ব্যবস্থা নেয় আমরা সকলেই সেদিকে তাকিয়ে আছি। আরও পড়ুন ঃ মোদি সরকারের আমলে সর্বোচ্চ সীমায় দেশে বেকারত্বের হার কৃষকদের আশঙ্কা, সরকারি নির্ধারিত স্থানে তাঁদের সরিয়ে নিয়ে গিয়ে কার্যত বন্দি করে রাখবে দিল্লি পুলিশ। অমিত শাহ জানান, কৃষকরা চাইলে ৩ ডিসেম্বরের আগেই সরকার বৈঠকে বসবে। তবে এজন্য কৃষক সংগঠনগুলিকে কিছু শর্ত মানতে হবে। শর্ত হিসেবে শাহ জানিয়েছিলেন সরকার নির্ধারিত স্থানে এই আন্দোলনকে সরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি দেখতে পাচ্ছি অনেক জায়গাতেই প্রবল ঠান্ডায় জাতীয় সড়কের উপর ট্রাক্টর এবং ট্রলিতে রাত কাটাচ্ছেন বহু বয়স্ক মানুষ। তাই আমি চাই, কৃষকরা বুরারি ময়দানে সরে আসুন। সেখানে তাঁদের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা করবে পুলিশ। কেউ কৃষকদের বাধা দেবে না। বরং পানীয় জল, অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করবে সরকার।

নভেম্বর ২৯, ২০২০
দেশ

মোদি সরকার গরিবদের জন্য কোনও কাজ করেনিঃ রাহুল

লকডাউন নিয়ে ফের কেন্দ্রীয় সরকারের কড়া সমালোচনা করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। শুক্রবার তিনি বলেন, প্রথমে তারা তুঘলকি কায়দায় লকডাউন করল। লক্ষ লক্ষ শ্রমিক দুর্দশায় পড়লেন। মনরেগা প্রকল্পে যে আয় করেছিল, তাও তারা ব্যাঙ্ক থেকে তুলতে পারল না। মোদী সরকার মুখে বড় বড় কথা বলছে। কিন্তু গরিবদের জন্য কিছুই কাজ করেনি। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যের সম্মতি ছাড়া কোনও তদন্তে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না সিবিআই , নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারত্ব নিয়ে বুধবারও রাহুল কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, মানুষ প্রতিদিন ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাঁর কথায় ব্যাঙ্কগুলি সমস্যায় পড়েছে। জিডিপি সম্পর্কেও একই কথা বলা যায়। আগে কখনও মূল্যবৃদ্ধি এত বেশি হয়নি। মানুষ হতাশ হয়ে পড়ছেন। একে কি উন্নয়ন বলে? প্রশ্ন তোলেন তিনি।

নভেম্বর ২০, ২০২০
রাজনীতি

খুনের রাজনীতি বন্ধে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবেঃ বাবুল

ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কড়া আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। শুক্রবার বাবুল সুপ্রিয় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছেন , হিংস্র সরকারকে থামানোর পথ কিন্তু সংবিধানে রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ভাবেন, ভয় দেখিয়ে মানুষকে ভোট দিতে যেতে দেবেন না, বিরোধীদের ওপর আক্রমণ করবেন, তা হলে সংবিধানে এসব থামানোর ব্যবস্থা আছে। আগামী ছমাসে নিজেকে শুধরে নিন মমতা। এভাবে হিংসার রাজনীতি কিন্তু চলবে না। আমরা এই নিয়ে বারবার রাস্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছি। হিংসার রাজনীতি, খুনের রাজনীতি কিন্তু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনমতা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলার মানুষ আমাদের পাশে রয়েছে। যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও ক্ষমতায় আসেন তবে ধরে নিতে হবে তা পুলিশ, প্রশাসনের উপর প্রভাব খাটিয়েই হয়েছে। আমরা আশাবাদী কমপক্ষে ২০০ আসন পেয়ে বাংলায় ক্ষমতায় আসব। বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসলে রাজ্যবাসী সবকিছুই পাবে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপি বিস্ফো্রণের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেঃ ফিরহাদ যদিও সাংসদ সৌগত রায় পালটা প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেন, বাবুল গানবাজনা নিয়ে থাকতেন। তাই তিনি রাজনীতির কিছুই বোঝেন না। এসব কথা বলে তৃণমূলকে ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না।

নভেম্বর ২০, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

শিশুর মাদকাশক্তি! উদ্ধারের উপায়? আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে আলোচনা সভা বর্ধমানের স্কুলের

প্রতি বছর ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী ও অবৈধ পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করায় মাদক ব্যবহারের ফলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং এবং অবৈধ মাদক পাচারের জন্য স্মাজের কি সমস্যা হয়। মাদক শরীর, মন এবং ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মাদক সেবনের ফলে যেরকম শরীরের ক্ষতি হয় ঠিক সেইভাবে মাদক সেবন একটি মানুষকে সমাজের মুল স্রোত থেকে দুরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে একাকী করে তুলতে পারে। মাদক সেবন মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং সুখী জীবন যাপন করতে বাধা দেয়।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মাদক থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে না বলতে হবে এবং বন্ধুদেরও মাদক থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী উপলক্ষে আজ সিএসআর বক্স থেকে কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে এসেছিলেন শ্রেয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বয়ঃসন্ধির সময় ছাত্রছাত্রীরা প্রধানত বিদ্যালয়ে কিরকম সমস্যার মধ্যে পড়ে এবং কিভাবে তার সমাধান করা উচিত সে বিষয়ে বিসদে আলোচনা করলেন। শ্রেণিকক্ষে তথা বন্ধুবৃত্তে নানা মানসিকতার পড়ুয়া থাকে, কেউ কেউ বেশি বয়সেরও হয়। তারা নেশার মতো নানারকম ক্ষতিকর অভ্যাসের দিকে অন্যদের আকর্ষণ করে। সহপাঠীর কাছ থেকে খারাপ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাহলে উপায়?বক্তা মদ খাওয়ার বিভিন্ন ক্ষতি ব্যাখ্যা করেন - শারীরিক আর মানসিক স্তরে। এইরকম খারাপ বন্ধু যেন সীমা লঙ্ঘন না করে এটা আগে থেকে দেখা উচিত। তিনি বলেন, কেউ প্রতিরোধ না করতে পারলে তৎক্ষণাৎ তোমদের শিক্ষকদের এবিষয়ে জানানো উচিত। যদি কোনও শিশু জোরপূর্বক মাদকাসক্তির শিকার হন, তাহলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে প্রথমে শিশু সুরক্ষার জন্য সহায়তা চাইতে পারে, এবং তারা তোমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ১০৯৮ নম্বরে নেশা নিয়ে সমস্যার বিষয়ে জানানো যায়। বা গুরুজনদের কাউকে অবশ্যই বলা উচিত।বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক ড.সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে জানান, এই জাতীয় প্রোগ্রাম আমরা সবসময়েই স্বাগত জানাই। সমাজে নেশার ক্রমবর্ধমান প্রকোপের দিকে তাকিয়ে তাদের রক্ষা করা আমাদের সবার কর্তব্য।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

অরিজিৎ সিং বর্ধমানে? শুটিংয়ের জায়গা খুঁজতে গেলেন বাংলা সিনেমার গ্রামে

মঙ্গলবার ঠিক সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ অরিজিৎ সিং এলেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের মৌখিড়া জমিদার বাড়ির কাছে। ঘুরে দেখলেন জেলার একমাত্র জঙ্গল মহলের কালিকাপুর রাজবাড়িও। ছবি তুললেন রাজবাড়ির পুরোহিত পিগলু ওরফে গোপাল চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাকে নিরাপত্তাহীন জঙ্গলের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখে অবাক হন অনেকে। শোনা যায় সম্প্রতি অরিজিৎ সিং বোলপুরে এসেছেন এবার এলেন আউশগ্রামে হঠাৎই। জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং একটি নতুন ছবির শুটিংয়ের জন্য রেকি করতে এসেছেন বলে জানান চিত্রনাট্যকার, লেখক, আউশগ্রামের ভূমিপুত্র রাধামাধব মণ্ডল। তিনি আরও জানান, যে তিনি ইলামবাজার সংলগ্ন অঞ্চলে শুটিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা খুঁজছেন বেশ কয়েক দিন ধরেই। তাঁকে এদিন হঠাৎ করে আউশগ্রামের রাস্তায় দেখেই চমকে ওঠেন সকলে। যদিও তাঁর আশার বিষয়টি ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয়।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

মুর্শিদাবাদের সীমান্ত এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশি গ্রেফতার

সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশী যুবককে গ্রেপ্তার করলো রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে রঘুনাথগঞ্জের তেঘরি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কাইয়ুম রেজা (২৪)এবং জাহির রহমান(৩৫)। উভয়ের বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ। বুধবার ধৃতদের জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ। যদিও কি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল ধৃতরা কিংবা কিভাবেই বা পার হয়ে এসেছে তারা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। ধৃতদের পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয়ে চিকিৎসার জন্য ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার দুই

অভিনব কায়দায় ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করলো বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে কয়েকজন পরিচিতের নাম বলে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার নিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত বছর নভেম্বর মাসের ২ তারিখে পেট্রাপোল থানার পুরাতন বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা অমিত হালদার বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে তার কয়েকজন পরিচিতের সুপারিশ নিয়ে তাকে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার দিতে বলেন। ঐ ব্যক্তি ফোন মারফত বলেন, তিনি ভারতে চিকিৎসা করাতে আসবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন এবং তাকে ধার দিতে অনুরোধ করেন, আশ্বাস দেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন। অমিত বাবু তার কথায় তাকে ২১ লক্ষ টাকা ধার দেন এবং পরবর্তীতে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অমিত বাবুর অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুই প্রতারক প্রানতোষ বনিককে শিলিগুড়ি থেকে এবং বিকাশ তামাংকে দার্জিলিং এর মিরিক থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বুধবার ৬ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করেছে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ জানতে চায় এই প্রতারনার পিছনে আর কারা কারা জড়িত এবং এই প্রতারনার জাল কতদূর ছড়িয়েছে।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

পর্যটনে জোর, পূর্ব বর্ধমান জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলি তুলে ধরতে শিবির

পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে একাধিক উদ্যোগ নিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আধুনিক পরিকাঠামো, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রচারে ঢালাও জোর দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধু রাজস্ব বৃদ্ধিই নয়, বাড়ছে স্থানীয় মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও। রাজ্য সরকারের সাথে সাথে জেলা প্রশাসন ও নানা উদ্যোগ নিচ্ছে পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে।পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন দুদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করল। বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলার সদরে নিউ কালেক্টর বিল্ডিংর রাসবিহারী সভাকক্ষে এই শিবিরে যোগ দেন পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান পর্যটন আধিকারিক ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা। বাংলার পর্যটন মানচিত্রে অবিভক্ত বর্ধমানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলির প্রচার ও প্রসার করতেই এই আয়োজন বলে জানানো হয়। শিবিরে যোগদান করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যটন বিভাগের অধ্যাপক মীর আব্দুল শফিক, দিলীপকুমার দাস, পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং (আইএএস)।দুদিনের শিবিরে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘিরে সার্কিট ট্যুরিজমের পরিকল্পনা নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। এছাড়াও বাঁকুড়া, বীরভুম, পশ্চিম বর্ধমান, নদীয়ার মত লাগোয়া জেলাগুলির পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গেও পূর্ব বর্ধমানকে কি ভাবে জোড়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরানিক মত অনুযায়ী সারা দেশের যে সতীর ৫১টি বা ৫২টি মূল শক্তিপীঠের তালিকা পাওয়া যায় তাতে পূর্ব বর্ধমানের একাধিক শক্তিপীঠ আছে। এছাড়াও অম্বিকা কালনা ও বর্ধমান শহরে দুটি ১০৮ শিব মন্দির, বিজয় তোড়ণ (কার্জন গেট), শের আফগান, কুতুবুদ্দিন ও নুরজাহানের সমাধির মতো ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং বলেন, জেলায় এতিহাসিক গুরুত্বের অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলি সংস্কারে উদ্যোগ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদেরও পর্যটনে শিল্পে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন শিল্পে নতুন জোয়ার এনেছে রাজ্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগ। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য ও ঐতিহাসিক স্থানের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের উপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং লোকসংগীতকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন জেলার পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরতে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিও তৈরি করেছে।রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, পর্যটন শুধু অর্থনীতির চাকা ঘোরায় না, এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়কে তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম। তাই আমরা একাধারে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের যুক্ত করে পর্যটনের প্রসারে কাজ করছি।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গাইড প্রশিক্ষণ, হোমস্টে উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ, সুন্দরবন, দার্জিলিং, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভুম সর্বত্র পর্যটনের নবজাগরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. শিবকালি গুপ্ত জনতার কথাকে জানান, পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে। এটা যেমন কিছু মানুষের বিনোদন আবার বহু মানুষের জীবিকাতে বিরাট প্রভাব ফেলে। তিনি আরও জানান, আগে প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যটক সেভাবে আসত না, এখন বহু বিদেশি পর্যটকও প্রত্যন্ত গ্রামে ভ্রমন করেন। তাঁরা হস্তশিল্প কিনছেন, খাবার খাচ্ছেন। সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে জোয়াড় আনতে সাহায্য করছেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের জেলায় পর্যটন অকর্ষনের অভাব নেই, জেলাকে ঘিরে আছে তিন তিনটে নদী (দামদর, ভাগীরথী, অজয়)। বিস্তীর্ন বনাঞ্চল, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, হস্তশিল্প, লোকশিল্প। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের শম্ভুনাথ কলেজের ভুগোলের অধ্যাপক ড. কুনাল চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে নানাবিধ প্রকল্প ঘোষনা করছে। রাজ্য সরকার Experience Bengal ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এতে বিভিন্ন সনামধন্য পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সাথে বহু গ্রামীন পর্যটন কেন্দ্রেও মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাঁর মতে পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ বছরে বাংলার পর্যটন শিল্প দেশের অন্যতম বড় আয়ের উৎস হয়ে উঠবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

পূর্ব বর্ধমানের প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিলের রান্নায় বিভেদ, হিন্দু-মুসলিমদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা

এই বাংলার স্কুলেও যে এমন বিভাজন রয়েছে প্রাথমিক স্কুলে তা জানা ছিল প্রশাসনেরও। প্রাথমিক স্কুলের মিড ডে মিলে হিন্দু, মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা। এখানে মিড-ডে মিলের হেঁসেল,রাঁধুনি ও রান্না করা খাবার। এই ঘটনা জানাজানি হতেই রাজ্যে তুমুল শোরগোল পড়ে গিয়েছে। নডেচড়ে বসেছে জেলা ও ব্লক প্রশাসন, স্থানীয় পঞ্চায়েত এবং প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। জেলাশাসক আয়েষা রাণী এই ঘটনা জেনে প্রশাসনিক তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন মহকুমা শাসকের কাছে।পূর্বস্থলীর প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিল রান্নার দুজন আলাদা ধর্মাবলম্বী রাঁধুনি। পূর্বস্থলীর নাদনঘাটে কিশোরীগঞ্জ-মনমোহনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়া সংখ্যা ৭২ জন। শিক্ষক ও শিক্ষিকা মিলিয়ে রয়েছেন চারজন। হিন্দু ও মুসলিম, উভয় সম্প্রদায়ের পরিবারের ছেলে মেয়েরা এই স্কুলের শ্রেণীকক্ষে একসাথে বসে শিক্ষকের কাছে পাঠ নেয়।স্কলের প্রধান শিক্ষক তাপস ঘোষ চেষ্টা করেও এই ব্য়বস্থা বন্ধ করতে পারেননি। স্কুলের রাঁধুনিদের একজন হিন্দু ,অপর জন মুসলিম । তাঁরাই জানিয়েছেন,বিদ্যালয়ে মড-ডে মিল রান্নার হেঁসেল আলাদা। হিন্দু রাঁধুনি সোনালী মজুমদার আলাদা গ্যাসের উনানে রান্না করনেন হিন্দু পরিবারের পড়ুয়াদের মিড- ডে মিল। আর অপর গ্যাসের উনানে মুসলিম রাঁধুনি গেনো বিবি রান্না করেন মুসলিম পরিবারের পড়ুয়াদের মিড -ডে মিল। শুধু আলাদা আলাদা ভাবে রান্না করাই নয়,হেসেলে দুই সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের মিড-ডে মিল রান্নার উপকরণ থেকে শুরু করে বাসনপত্র ,হাঁড়ি-কড়াই,খুন্তি -সেসবও আলাদা আলাদা রয়েছে। এমনকি হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের ৪৩ ও ২৯ জন পড়ুয়াকে মিড- ডে মিল খাওয়ানোও হয় আলাদা আলাদা স্থানে বসিয়ে। আজ থেকে ওই স্কুলে একসঙ্গে রান্না ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

জুন ২৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কৌশিক যেন কামিন্দু! আইপিএলে দেখছেন ক্লার্ক

কৌশিক মাইতি যা পারেন তা তিনিও পারেন না। বক্তা অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ডব্লিউটিসি ফাইনাল বা ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজ নয়, ক্লার্ক রয়েছেন ইডেনের কমেন্ট্রি বক্সে। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগের আসরে। সে প্রসঙ্গে পরে আসছি। আগে তুলে ধরি কৌশিকে ক্লার্কের মুগ্ধতার কথা।কৌশিক মাইতি। দুই হাতেই বল করতে ও ঘোরাতে পারেন। এমনিতে ডানহাতি। তবে বাঁ হাতে ঠিক তেমন বোলিং অ্যাকশন দেখে অভিভূত ক্লার্ক। দোভাষী শ্রীবৎস গোস্বামীকে নিয়ে ক্লার্ক কথা বললেন কৌশিকের সঙ্গে। আরও পরিশ্রমের পরামর্শ দিয়ে বললেন, কৌশিক আইপিএলে খেলবেন। তাঁকে কেউ না নিলে অবাকই হবেন। স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়রা যে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ চালু করেছেন তার সার্থকতার অন্যতম উদাহরণ ক্লার্ক-কৌশিক কথোপকথন। উল্লেখ্য, আইপিএলের ইতিহাসে দু-হাতেই বল করতে পারেন এমন একমাত্র ambidextrous বোলার কামিন্দু মেন্ডিস। শ্রীলঙ্কার এই প্লেয়ার আছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। ক্লার্কের ভবিষ্যদ্বাণী মিললে, কৌশিক ভারতের প্রথম ambidextrous বোলার হিসেবে আইপিএলে জায়গা করে নিতেই পারেন, যার মঞ্চ হবে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ।না, ইডেনে ৫০-৬০ হাজার লোক এই লিগ দেখতে আসবেন সেই ভাবনা নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু হয়নি। দর্শক সব সময় স্বাগত, ইডেনের দ্বার অবারিত, বিনামূল্যে খেলা দেখার বন্দোবস্ত করেছে সিএবি। কিন্ত স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এই লিগ চালু করেছেন বেশ কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। যার প্রথম হলো, বাংলার প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের নিজেদের প্রতিভা মেলে ধরার সুযোগ করে দেওয়া। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের আবহের মধ্যে থেকে।এই লিগকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্টার স্পোর্টস ও ফ্যানকোডে সম্প্রচার। দুর্ধর্ষ কমেন্ট্রি টিম। মাইকেল ক্লার্ক, ঝুলন গোস্বামী, মহম্মদ কাইফ, মন্টি পানেসর, চেতন শর্মা, নিখিল চোপড়া, রোহন গাভাসকর, অশোক মালহোত্রারা রয়েছেন। সঞ্চালিকাদের মধ্যে আছেন ম্যাথু হেডেনের কন্যাও। না, দেশের আর কোথাও টি২০ লিগে এমন তারকাখচিত কমেন্ট্রি টিম নেই। এর আরেকটি কারণ, তারকাদের কাছ থেকে প্রয়োজনে মূল্যবান টিপস নিয়ে সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। যে উৎসাহ কৌশিক ক্লার্কের কাছ থেকে পেলেন, তা ইডেনের প্রতিটি আসন ভর্তি থাকলেও হতো না!আইপিএল বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়ম ভাঙলে যেমন শাস্তির বিধান আছে তা আছে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগেও। ক্রিকেটার বা কোচিং স্টাফদের ম্যাচ সাসপেনশন বা জরিমানা হচ্ছে। দেখা হচ্ছে না কোন নাম কত বড়। এই লিগে এমন ব্যবস্থাপনায় ক্রিকেটাররা খেলার স্পিরিট, শৃঙ্খলার বিষয়ে সজাগ থাকবেন, যাতে বড় মঞ্চে গিয়ে মানিয়ে নিতে অসুবিধা না হয়। হক আই টেকনোলজি-সহ ডিআরএস রয়েছে। এতে আম্পায়ারিংয়ের মানের উন্নতি হতে বাধ্য, হচ্ছেও। আগেরবারের তুলনায় এবার টুর্নামেন্ট এগোচ্ছে মসৃণভাবে। যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তাতে খেলা চালানো যাচ্ছে মাঠ ঢেকে রাখা-সহ সিএবির উন্নতমানের পরিকাঠামোর জন্যেই।কথা হচ্ছিল এই লিগের শুরু থেকে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠের কাজে ২৪x৭ নিয়োজিত সিএবির ট্যুর অ্যান্ড ফিক্সচার ও টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় দাসের সঙ্গে। তিনি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করলেন। আইপিএল, ঘরোয়া বা আন্তর্জাতিক ম্যাচ নৈশালোকে হয়। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগও হচ্ছে নৈশালোকে। এতে সুবিধা ক্রিকেটারদের। কারণ, সিএবির সাদা বলের সব টুর্নামেন্টের সব ম্যাচ নৈশালোকে করা সম্ভব নয়। এই লিগের খেলা দিনেও হচ্ছে, রাতেও হচ্ছে সমান তালে। ফলে নৈশালোকে খেলার অভিজ্ঞতাও বাড়ছে ক্রিকেটারদের। যা সর্বভারতীয় টুর্নামেন্ট খেলার সময় তাঁদের লাভবানই করবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

বেহাল দশা রাস্তার, রাস্তায় ধান রোপন করে অবরোধ ও বিক্ষোভ বিজেপির

বাগদার নাটাবেড়িয়া থেকে নদীয়ার আইসমালি পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা সংস্কারের দাবিতে পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপন করে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ বিজেপির। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার না করলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বিজেপির। যান চলাচল সাময়িক বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শিকার সাধারণ মানুষ। প্রশাসনের আশ্বাসে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় অবরোধকারীরা।উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার নাটাবেড়িয়া ও নদীয়ার রানাঘাটের মধ্যে সংযোগকারী রাজ্য সড়কের আইসমালী পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। রাস্তার মাঝে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। যানবাহন চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। বেহাল রাস্তার কারণে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। দীর্ঘদিন রাস্তা সংস্কার করা হয়নি। সোমবার বিজেপি রাস্তা সংস্কারের দাবিতে নাটাবেরিয়া আইসমালি রাজ্য সড়কের পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপণ করে অবরোধ শুরু করে। অবরোধকারীদের দাবি অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রশাসন সংস্কারের আশ্বাস দিচ্ছে অবরোধ ততক্ষন চলবে। বিজেপি নেতা অমৃতলাল বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার করুণ দশা। মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে, বিপদ বাড়ছে সাধারণ পথ চলতি মানুষের। বর্তমান সরকার রাস্তা সংস্কারের কোন সদিচ্ছা দেখাচ্ছেন না। অবিলম্বে এই রাস্তা সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি, রাস্তা সংস্কার না হলে আগামীতে সমগ্র বাগদার মানুষ এখানে এসে প্রতিবাদ জানাবে।বিজেপির পথ অবরোধ শুরু হতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বাগদা পুলিশ প্রশাসন। অবরোধকারীদের সাথে কথা বলে অবরোধ তোলার চেষ্টা করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। পরবর্তীতে বাগদা বিডিওর প্রতিনিধি এসে রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস দিলে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এই বিষয়ে ভিডিওর প্রতিনিধি হিসেবে আসা প্রশাসনিক কর্তা শুভেন্দু বিশ্বাস বলেন, বিজেপি যে দাবি রেখেছে সেই দাবি ন্যায্য দাবি। আমি বিডিও সাহেবকে ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়টি জানাবো। কর্তৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই অনুযায়ী কাজ হবে।

জুন ২৩, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal