• ১১ আষাঢ় ১৪৩২, শনিবার ২৮ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Body

রাজ্য

Unknown Body: যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার, ব্যাপক চাঞ্চল্য বর্ধমানে

যাত্রী প্রতীক্ষালয় থেকে উদ্ধার হল অজ্ঞাত পরিচিয় এক মহিলার মৃতদেহ। এই মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে শনিবার ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় পূর্ব বর্ধমানের দেওয়ানদিঘী থানার খেতিয়া এলাকায়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে খেতিয়া গ্রামের বাসযাত্রী প্রতীক্ষালয়ে পড়েছিল মহিলার মৃতদেহটি। স্থানীয়রা দেহটি দেখতে পেয়ে দেওয়ানদিঘী থানায় খবর দেয়। এলাকাবাসীর দাবি মহিলার দেহের নিম্নাঙ্গ রক্তাক্ত ছিল।এছাড়াও মহিলার দেহের একাধিক জায়গায় কালসিটে দাগও রয়েছে। এইসব দেখে এলাকাবাসী মনে করছেন অন্য কোথাও মহিলাকে ধর্ষনের পর খুন করে দুস্কৃতিরা রাতের অন্ধকারে খেতিয়া এলাকার যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে দেহ ফেলে দিয়ে পালিয়েছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য এদিনই বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।পুলিশের দাবি, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই মহিলার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। তদন্তে নেমে পুলিশ মহিলার পরিচয় উদ্ধারের চেষ্ট চালাচ্ছে।

সেপ্টেম্বর ১১, ২০২১
কলকাতা

Post Poll Violence: অভিজিতের দেহ নিয়ে পুলিশ-বিজেপি ধুন্ধুমার

ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের দেহ দীর্ঘ চার মাস পর অবশেষে হাতে পেল পরিবার। বৃহস্পতিবার কলকাতার এনআরএস হাসপাতালের মর্গ থেকে দেহ তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে। কিন্তু এই দেহ নিতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের চরম বচসা বাধে। হাসপাতাল চত্বরে কার্যত ধস্তাধস্তি চলে দুপক্ষের মধ্যে। অবশেষে দেহ নিয়ে বিজেপি কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা দেন পরিবারের সদস্য এবং বিজেপি নেতা-কর্মীরা। উল্লেখ্য, বুধবারই শিয়ালদা কোর্টের তরফে অভিজিৎ সরকারের দেহ ও ডিএনএ রিপোর্ট পরিবারের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আরও পড়ুনঃ ক্যালেন্ডার স্ল্যাম জয়ের দিকে আরও একধাপ এগোলেন জকোভিচবৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় মৃত বিজেপি কর্মীর পরিবারের হাতে দেহ তুলে দেওয়ার কথা ছিল। সেইমতো এনআরএস হাসপাতালের মর্গে পৌঁছে যান অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার-সহ পরিবারের সদস্যরা। সেখানে যান বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং, নেত্রী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল, শিবাজি সিংহ রায়, দেবদত্ত মাজি-সহ নেতা-কর্মী। অভিযোগ, পরিবারের হাতে দেহ তুলে দিতে ঢিলেমি করে পুলিশ। দেহ লোপাটের চেষ্টা করে প্রশাসন। এই অভিযোগে পুলিশের বিরুদ্ধে সরব হন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। দুপক্ষের মধ্যে বচসা শুরু হয়। বিজেপি নেতা দেবদত্ত মাজির বিরুদ্ধে পুলিশকে ধাক্কা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বিজেপি সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয় মৃত অভিজিৎ সরকারের দেহ।

সেপ্টেম্বর ০৯, ২০২১
রাজ্য

BJP: ফের উদ্ধার ২ বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ

ফের রাজ্যে ঝুলন্ত বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার। বীরভূম জেলার খয়রাশোল থানার অন্তর্গত হজরতপুর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে ওই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। জানা গিয়েছে, বিজেপির বুথস্তরের কর্মী ইন্দ্রজিৎ সূত্রধর হজরতপুর পঞ্চায়েতের ৪৬ নম্বর বুথের সভাপতি ছিলেন। হাত-পা বাঁধা অবস্থায় তাঁর দেহ ঝুলছিল পরিত্যক্ত বাড়িতে। গলায় ফাঁস দিয়ে ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে খয়রাশোল থানার পুলিশ। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, এগরা বিধানসভার কসবা এগরা অঞ্চলের হরিপুর বুথের বিজেপি কর্মী তপন খাটুয়াকে রাতের অন্ধকারে ডেকে নিয়ে গিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। গতকাল থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। আজ তাঁর দেহ উদ্ধার হয় বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে।

আগস্ট ০৩, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Anushka Sharma : কত বেতন পান অনুষ্কার দেহরক্ষী?

বলিউডের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সঙ্গে দেহরক্ষী সবসময় থাকে। তার ফলে দেহরক্ষীরা বেশ পরিচিত হয়ে যান। তাদের পরনে থাকে কালো পোশাক, চোখে কালো চশমা। যেকোনো পরিস্থিতিতেই দেহরক্ষীরা সেই তারকাদের পাশে থাকেন, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। রোদ, বৃষ্টি সব উপেক্ষা করে তারা এই কাজ করে থাকেন।এরকম একজন দেহরক্ষী সনু। তিনি হলেন অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মার দেহরক্ষী। এত ব্যস্ততার মধ্যে তার সারা বছরটা কাটে পরিবারের সঙ্গে দেখা করার সময়টা পান নাআরও পড়ুনঃ ইচ্ছে ছবির ১০ বছর, আবেগে ভাসলেন পরিচালকসোনুর আসল নাম প্রকাশ সিং। বর্তমানে শুধু অনুষ্কা শর্মাকেই নয়, ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলির ও দেহরক্ষী তিনি। এই সোনুর ই মাসিক বেতন যা সবাইকে চমকে দেবে। অনেক বড় অফিসার ও সেই বেতন পান না। বছরে মোট ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা পান তিনি। অর্থাৎ প্রতি মাসে তার আয় ১০ লক্ষ টাকা। বেতনের এই অঙ্ক দেখে অনেকেই চমকে উঠবেন।

জুলাই ১৮, ২০২১
রাজ্য

Devanjan Dev's Bodyguard: দেবাঞ্জনের দেহরক্ষীর সঙ্গে রাজ্যপালের ছবি! তদন্ত চায় তৃণমূল

গতকালই মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন ভূয়ো টিকাকাণ্ডে আরও ছবি থাকতে পারে। থাকলে তা শীঘ্রই প্রকাশ পাবে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভূয়ো করোনা টিকাকরণে অভিযুক্ত ভূয়ো আইএএস দেবাঞ্জনের নিরাপত্তা কর্মীর সঙ্গে রাজ্যপালের ছবি প্রকাশ্য আনল তৃণমূল কংগ্রেস। দলের সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় ওই ছবি দেখিয়ে তদন্তের দাবি করেছেন। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, কার কাছে যেত খাম ও সঙ্গে উপহার? তাও তদন্তকারী দলকে খতিয়ে দেখতে বলবে তৃণমূল কংগ্রেস। জানিয়ে দিলেন সুখেন্দুবাবু। আরও পড়ুনঃ ঘরোয়া পদ্ধতিতে বড় হবে আইল্যাশ, কীভাবে ? জেনে নিনবৃহস্পতিবার তৃণমূল ভবনে দেবাঞ্জনের দেহরক্ষী অরবিন্দ বৈদ্যর দুটি ছবি দেখিয়ে প্রশ্ন তোলেন সুখেন্দুশেখর রায়। তাঁর দেখানো একটি ছবিতে অরবিন্দকে দেখা যাচ্ছে দেবাঞ্জনের সঙ্গে, আরেকটি ছবিতে অরবিন্দ রাজ্য জগদীপ ধনকরের পরিবারের পিছনে দাঁড়িয়ে আছে। সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, এই অরবিন্দ দেবাঞ্জনের নিরাপত্তা কর্মী। তিনি কী করে রাজ্যপালের ব্যক্তিগত পরিসরে থাকতে পারেন। ওই ছবিতে সবাই রয়েছেন হাসিমুখে। তাঁদের পিছনেই অরবিন্দ।আরও পড়ুনঃ দীপার দীপ জ্বালিয়ে রাখলেন বাসচালক কন্যা প্রণতি শুধু ছবি দেখিয়েই ক্ষান্ত থাকেননি তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ। সুখেন্দুবাবু বলেন, এই নিরাপত্তা কর্মীর মাধ্যমে বিশেষ ব্যক্তির কাছে খাম যেত, যেত কিছু উপহারও। ইতিমধ্যে ভূয়ো টিকার তদন্তে সিট গঠন করেছে রাজ্য সরকার। এর আগে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে ছবি দেখা গিয়েছিল দেবাঞ্জন দেবের। এবার রাজ্যপালের সঙ্গে তাঁর নিরাপত্তা কর্মীর ছবি সামনে আনায় বিতর্ক নতুন মাত্রা পেল।আরও পড়ুনঃ আধপোড়া-নগ্ন মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার বর্ধমানে, তদন্তে পুলিশসুখেন্দুশেখর বলেন, রাজভবনে যিনি আলোকিত করে বসে আছেন তাঁর ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে দেবাঞ্জনের নিরাপত্তা কর্মীকে। তদন্তকারী সংস্থার গোচরে আনতে চাই বিষয়টা। আমরা চাই সমস্ত তথ্য উঠে আসুক। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, টিকাকাণ্ডের সঙ্গে মানুষকে যাঁরা অসুবিধায় ফেলতে চেয়েছেন তিনি যত গুরুত্বপূর্ণ হোক না কেন রেহাই পাবেন না। এই ছবি যদি সত্যি হয় তাহলে তা দেশের পক্ষে ভয়ঙ্কর। জৈন ডায়েরির পাতায় জগদীপ ধনকড়ের নাম ছিল এদিনও দাবি করেন তিনি।আরও পড়ুনঃ নির্যাতিতাদের অভিযোগ নথিভুক্ত করল জাতীয় মহিলা কমিশন রাজ্যপাল পদে যোগ দেওয়ার পর থকেই রাজ্যের সঙ্গে সংঘাত লেগেই রয়েছে জগদীপ ধনকরের। রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত এখন একেবারে ব্যক্তিগত পর্যায়ে চলে গিয়েছে। তৃণমূল নেতার দাবি, সুরেন্দ্র জৈন হাওলাকাণ্ডের মাথা ছিলেন। পরশু দিন তাঁর মৃত্যু হয়েছে আর তারপর ৪৮ ঘণ্টা নীরব রয়েছেন রাজ্যপাল। জমি কেলেঙ্কারিতেও তিনি জড়িয়েছেন। তাঁর দাবি, এত দুর্নীতির অভিযোগ কোনও রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ছিল না। এমন অভিযুক্ত লোককে রাজ্যপাল হিসাবে নিয়োগ করা উচিত নয়। অবিলম্বে বরখাস্ত করা প্রয়োজন। এবিষয়ে রাষ্ট্রপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করব। পাশাপাশি দুই সংসদে আইন অনুযায়ী পন্থা নেব।

জুলাই ০১, ২০২১
রাজ্য

Burn Dead Body: আধপোড়া-নগ্ন মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার বর্ধমানে, তদন্তে পুলিশ

অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার নগ্ন, আধপোড়া মৃতদেহকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল বর্ধমানের কাঞ্চননগরে। বর্ধমান পৌরসভার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাঞ্চননগরের মালিপাড়া কদমতলা এলাকায় মাঠের মধ্যে এই মহিলার মৃতদেহ পরে থাকতে দেখা যায়। বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয় মানুষজনের নজরে আসে এই মৃতদেহ। স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে বর্ধমান থানার পুলিশ।আরও পড়ুনঃ দীপার দীপ জ্বালিয়ে রাখলেন বাসচালক কন্যা প্রণতিদামোদরের পাশে মাঠের ধারে পড়েছিল দেহটি। মৃতদেহ মহিলার অনুমান করা গেলেও এমনভাবে পুড়েছে যে শনাক্ত করাই মুশকিল। পুলিশের অনুমান, প্রমান লোপাটের জন্য এমন কাজ করা হতে পারে। এলাকাবাসীদের অনুমান বাইরে থেকে খুন করে নিয়ে এসে এখানে মৃতদেহ ফেলে পালিয়েছে দুস্কৃতিরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।আরও পড়ুনঃ নির্যাতিতাদের অভিযোগ নথিভুক্ত করল জাতীয় মহিলা কমিশন স্থানীয় বাসিন্দা দেবাশিস ঘোষ বলেন, খবর পেলাম এখানে এক মহিলার মৃতদেহ পড়ে রয়েছে। দেহের ৭৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছে। এসে দেখলাম গলায় একটা ফাঁস রয়েছে। নগ্ন দেহ। স্থানীয় বলে মনে হচ্ছে না। এখানে এমন ঘটনা কখনও ঘটেনি। এই মাঠে রাতে ছেলেমেয়েরা আড্ডা দেয়। সম্ভবত এখানে দেহটি ফেলে দিয়ে গিয়েছে। কারণ, এখানে কেউ কোনও চিৎচার চেঁচামেচি বা আওয়াজ পায়নি।

জুলাই ০১, ২০২১
স্বাস্থ্য

পেঁপের বীজের আশ্চর্য গুণ, মুক্তি পাবেন অনেক রোগ থেকে

শরীরের জন্য ফলের থেকে বেশি উপকারী আর কোনও খাবার হতে পারে কী! শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন অসুখের মোকাবিলা করতেও সাহায্য করে বিভিন্ন ফল। এর মধ্যে পেঁপের কথা না বললেই নয়! কাঁচা অবস্থায় সবজি হিসাবে আর পাকা অবস্থায় ফল হিসাবে পেঁপে আমাদের নানা উপকারে লাগে। জন্ডিস থেকে ডেঙ্গি এমনকী, ক্যানসারের মতো মারণ রোগের ক্ষেত্রেও পেঁপে অত্যন্ত উপকারী!হজমের সমস্যার সমাধানে পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী। ত্বকের জন্যেও পেঁপে কতটা উপকারী তা আমরা অনেকেই জানি। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পেঁপে অত্যন্ত কার্যকরী। ভিটামিন সি আর ভিটামিন ই সমৃদ্ধ পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী। শুধু পেঁপেই নয়, পেঁপের বীজও খুবই উপকারী আর পুষ্টিগুণে ভরপুর! তাই পেঁপের বীজ ফেলে দেওয়ার আগে একবার দেখে নিন তার অজানা আশ্চর্য সব গুণ...১) শরীরের মধ্যে প্রোটিন ফাইবারকে ভেঙে বিপাক প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে পেঁপের বীজ।২) ডেঙ্গি প্রতিরোধে পেঁপের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য! ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলেই শরীরের প্লেটলেটের সংখ্যা কমতে শুরু করে। এই সময় নিয়মিত পেঁপে বীজ এবং পেঁপে পাতা খেতে পারলে প্লেটলেট কাউন্ট ফের স্বাভাবিক মাত্রায় ফিরে আসে।৩) যকৃত বা লিভারের সমস্যায় পেঁপের বীজ খেতে পারলে দ্রুত উপকার পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, সামান্য জল আর দইয়ের সঙ্গে পেঁপে বীজ মিশিয়ে নিয়মিত খেতে পারলে যকৃতের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।৪) ঋতুস্রাবের সময় অসহ্য যন্ত্রণার সম্পূর্ণ উপশমের জন্য পেঁপের বীজ অত্যন্ত কার্যকরী! পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব চলাকালীন পেঁপে বীজের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খান ১ চামচ করে খেতে পারলে ব্যথা অনেক কম বোধ হবে।৬) পেঁপে বীজে রয়েছে প্রোটিওলাইটিক নামের উৎসেচক যা আমাদের শরীরে বাসা বাধা নানা ক্ষতিকর জীবাণুকে মেরে ফেলে। এছাড়া শরীরে প্রোটিনের বিপাকে সাহায্য করে।

মে ১৪, ২০২১
দেশ

উত্তরপ্রদেশে এবার নদীর ধারে মিলল বালি চাপা দেওয়া লাশের সারি

গঙ্গা-যমুনা দিয়ে বয়ে চলেছে সার সার লাশ। কোথাও আবার নদীর ধারে জমা হচ্ছে মৃতদেহ। এবার নদীর ধারে বালিতে পুঁতে মৃতদেহ ফেলার খবর মিলল উত্তরপ্রদেশ থেকে। ঘটনাস্থল উন্নাও।স্থানীয় সূত্রে খবর, রাজধানী লখনউ থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে যমুনা নদীর পাড়ে মিলেছে প্রচুর দেহ। যেগুলি বালিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। তবে এগুলি কোভিড আক্রান্তদের দেহ কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, উন্নাওয়ের অন্তত দুটি এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে বালি চাপা দেওয়া লাশের সারি। একসঙ্গে বহু লাশ এভাবে সমাধিস্থ করা হয়েছে। যা দেখে অনেকে মনে করছেন, হাসপাতালগুলি কোভিড মৃত্যু লুকোতে গণকবরের রাস্তা বেছে নিয়েছে। মৃতদের পরিবার পরিজনকে না জানিয়েই দেহ এভাবে লোপাট করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করছেন অনেকে।এই ঘটনায় উন্নাওয়ের জেলাশাসক রবীন্দ্র কুমার জানিয়েছেন, অনেকে দেহ দাহ করেন না। তাঁরা নদীর ধারে দেহ সমাধিস্থ করে চলে যান। এটা সেরকমই কোনও ঘটনা কিনা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে। খবর পাওয়া মাত্র আধিকারিকদের ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছি। তাঁরা স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে আসল সত্য উদঘাটনের চেষ্টা করছেন। কোভিড রোগীদের দেহ কি এভাবে চাপা দিয়ে ফেলে রাখা হচ্ছে? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে জেলাশাসক জানান, এগুলি কোভিড রোগীদের দেহ, এমন কোনও প্রমাণ এখনও মেলেনি। তবে সরকারি আধিকারিকরা যাই বলুন না কেন, উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় এভাবে সার সার দেহ উদ্ধার হওয়ায় ব্যাপক চাপে যোগী সরকার।উল্লেখ্য, দিন কয়েক ধরেই বিহার, উত্তরপ্রদেশের পর এবার মধ্যপ্রদেশের নদীতে ভাসতে দেখা গেল মৃতদেহ। পান্না জেলার রুঞ্জ নদীর তীরে ভেসে ওঠে দুটি মৃতদেহ। কোভিড পরিস্থিতিতে যা ফের আতঙ্ক সৃষ্টি করল। যদিও প্রশাসনের দাবি, মৃতদের সঙ্গে করোনা ভাইরাসের কোনও সম্পর্ক নেই। দুজনেরই মৃত্যুর কারণ ভিন্ন।

মে ১৩, ২০২১
রাজ্য

ভোটের দিন কেশিয়াড়িতে উদ্ধার বিজেপি কর্মীর রক্তাক্ত দেহ

রাজ্যে ভোট শুরুর দিন একাধিক বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে আরও দুঃসংবাদ। ভোটের দিন সাতসকালে বাড়ির উঠোন থেকে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হল পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে। এই বিধানসভা কেন্দ্রের বেগমপুর বুথ এলাকার এই ঘটনায় তপ্ত হয়ে ওঠে কেশিয়াড়ি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগে সরব কেশিয়াড়ির বিজেপি প্রার্থী সোনালি মুর্মু। ঘটনার খবর পেয়ে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। স্থানীয় সূত্রে খবর, কেশিয়াড়ির বেগমপুরে মঙ্গল সোরেন নামে এক বিজেপি কর্মী শুক্রবার রাত প্রায় ৯টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। দীর্ঘক্ষণ না ফেরায় থানায় খবর দেয় তাঁর পরিবার। এদিন সকালে মঙ্গল সোরেনের আত্মীয় জানান, দুশ্চিন্তা হচ্ছিল, তাই রাতভর না ফেরায় থানায় গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু সকালের বাড়ির উঠোনেই তাঁর রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে তুমুল তরজা শুরু হয়েছে। কেশিয়াড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সোনালি মুর্মূর অভিযোগ, শুক্রবার রাতে তৃণমূল কর্মীরা মঙ্গলকে খুন করে বাড়ির সামনে উঠোনে ফেলে রেখে যায়। তাঁর মাথায়, ঘাড়ে আঘাত রয়েছে, আঁচড়ের দাগও রয়েছে। পিটিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছেন তিনি। সকালে হত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুলিশের পদস্থ কর্তারা। তদন্ত শুরু হয়েছে।

মার্চ ২৭, ২০২১
রাজ্য

বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, রণক্ষেত্র দিনহাটা

ভোট যত এগিয়ে আসছে, জেলায় জেলায় রাজনৈতিক হিংসার ঘটনাও বাড়ছে। বুধবার বিজেপি-র মণ্ডল সভাপতির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কোচবিহার জেলার দিনহাটায়। এই ঘটনায় সরাসরি তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছে বিজেপি। তাদের অভিযোগ, খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে দেহ।ঘটনাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় দিনহাটা। পরিস্থিতি সামাল দিতে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায় কমিশনের আধিকারিকরা।ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনের তরফে। স্থানীয় বিজেপি ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি করেছে। জানা গিয়েছে, ওই বিজেপি কর্মীর নাম অমিত সরকার। বুধবার সকালে দিনহাটার পশু হাসপাতালের বারান্দায় অমিতের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। বিজেপি রাজ্য কমিটির সদস্য তথা মুখপাত্র দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেছেন, ভোটে হেরে যাওয়ার ভয়ে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা খুন করে ঝুলিয়ে দিয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও জানিয়েছেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি-র সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্যও সরব হয়েছেন ঘটনা নিয়ে। বুধবার সকালে এই ঘটনা নিয়ে টুইট করে তৃণমূলের প্রতি আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়েছে দিনহাটার পরিস্থিতি। সেখানকার বিভিন্ন রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। কোচবিহারের সাংসদ তথা আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে দিনহাটার বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের নেতৃত্বে বিজেপি কর্মীরা থানায় যান। সেখানে দ্রুত তদন্তের দাবি জানান তাঁরা। থানা থেকে ফেরার পথে তৃণমূলের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে নিশীথের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। সে সময় বাধা দিলে পুলিশের উপরে চড়াও হন তাঁরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি চালিয়েছে পুলিশ। পুলিশের দিকেও পাল্টা ঢিল ছুড়তে থাকেন বিজেপি কর্মীরা। তখন কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। এর পরই এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে নামানো হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের কোচবিহার জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় বলেছেন, যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। যে বিজেপি নেতা বা কর্মী খুনের অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে, তিনি নিশ্চয় দেখে ওই দাবি করছেন। তাহলে পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করুক। এই ঘটনা সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। তাই না জেনে কিছু বলতে চাইছি না। ঘটনা নিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিও করেছেন তিনি। দুপুরে দিনহাটা শহরে মিছিল করে দিনহাটা সদর মহকুমা শাসকের দপ্তরে সামনে অবস্থানে বসলেন দিনহাটা বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের প্রার্থী উদয়ন গুহ। দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর এবং দিনহাটা শহরকে অশান্ত করার প্রতিবাদে অবস্থানে বসেছেন তিনি।

মার্চ ২৪, ২০২১
টুকিটাকি

গরমে শরীর, মন, পেট ঠান্ডা রাখবেন কীভাবে, জানুন

শীতে যেখানে খাওয়া দাওয়ার কোনও অন্ত থাকে না, সেখানে গরমকালে ঠান্ডা খাওয়ার খাবার চেষ্টা করেন অনেকেই। আপনাদের জন্য রইল তেমনই ঠান্ডা খাবার তালিকা।তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। গরমকালে ঠান্ডা খাওয়ার খাবার চেষ্টা করেন অনেকেই। তাতে শরীর ঠান্ডাও থাকে আবার হজমের সমস্যাও হয় না। রইল তেমনই কিছু ঠান্ডা খাবারের তালিকা।দইদই শুধুমাত্র অন্ত্রের জন্য ভাল না, পেট ঠান্ডা করতেও কাজে লাগে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় হজম শক্তি বাড়ায়। দই খাওয়া হার্ট এবং ত্বকের জন্য খুবই ভাল। দই ভাত বা রায়তা হিসাবে দই খেতে মন্দ না। এই গরমে ঘোল কিংবা লস্যি যেমন উপাদেয় পানীয়, তেমনই স্বাস্থকরও।পুদিনা পাতাপুদিনা পাতা মূলত গ্রীষ্মকালে খাওয়া হয়। চাটনি, রায়তা, কিংবা পুদিনা পাতার আইসক্রিম হিসাবে খাওয়া যেতে পারে। পুদিনা পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হজম আর ত্বকের পক্ষেও খুবই ভাল।শসাশীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যে কোনও সময়ে শসা খাওয়া যায়।স্যালাড হিসাবেই প্রধানত শসা খায় সবাই। শুধু তাই শসা হজমে কাজে লাগে। শসাতে খুবই কম ক্যালোরি আর ফ্যাট থাকে।লেবুর জলগরমে বাইরে থেকে ঘুরে লেবুর জল বা শরবৎ দেওয়া হয়। অল্প মিষ্টি যোগ করলে বেশ ভাল খেতে লাগে।শরীর ঠান্ডা হওয়ার পাশাপাশি মেটাবলিজমও বাড়ায় আর তাড়াতাড়ি খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

মার্চ ২১, ২০২১
কলকাতা

একই বাড়ি থেকে উদ্ধার বাবা-মা-ছেলের ঝুলন্ত দেহ

দক্ষিণ শহরতলির বেহালার ঠাকুরপুকুর এলাকার একটি বাড়িতে তিনজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ছড়াল তীব্র চাঞ্চল্য। খুন নাকি আত্মহত্যা, উঠছে প্রশ্ন। ইতিমধ্যেই তিনটি মৃতদেহকে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে জোকার মণ্ডলপাড়ায়। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, বুধবার সকালে ওই বাড়িটি থেকে কারো সাড়া-শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। প্রতিবেশী ডাকাডাকি করেও কোনও আওয়াজ পাননি। তখনই সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা পুলিশে খবর দেন। ঠাকুরপুকুর থানার পুলিশ এসে বাড়িতে ঢোকেন। গোটা বাড়ি তল্লাশি করতেই সামনে আসে চাঞ্চল্যকর দৃশ্য। ছাদের পাশের একটি ঘরে পর সিলিং থেকে ঝুলছে বাবা-মা ও ছেলের মৃতদেহ। মৃতরা হলেন চন্দ্রব্রত মণ্ডল (৫০), মায়ারানি মণ্ডল (৪৫) ও সুপ্রিয় মণ্ডল (২৮)। এমন দৃশ্য দেখে হতভম্ব এলাকার বাসিন্দারাও। দেহ তিনটি নামিয়ে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। তিনজনই একসঙ্গে আত্মঘাতী হয়েছেন নাকি ষড়যন্ত্র করে তাঁদের খুন করা হয়েছে, সেই তদন্তই শুরু করেছে পুলিশ। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পাশাপাশি খতিয়ে দেখা হচ্ছে কল রেকর্ডও। শেষবার তাঁরা কাকে ফোন করেছিলেন, কিংবা ফোনে কারও সঙ্গে বচসা হয়েছিল কিনা, সেসবই খতিয়ে দেখার চেষ্টা হচ্ছে। প্রতিবেশীদের কাছেও জানতে চাওয়া হচ্ছে, সম্প্রতি এই বাড়িতে পরিবারের মধ্যে কিংবা বাইরের কারও সঙ্গে কোনও ঝামেলা হয়েছিল কি না।

ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২১
বিদেশ

এরাজ্যের ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার রাজশাহীতে

বাংলাদেশের মেডিক্যাল কলেজে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার ভারতীয় ছাত্রের মৃতদেহ। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে।জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে রাজশাহীর বেসরকারি বারিন্দ মেডিক্যাল কলেজে উদ্ধার হয়েছে এক শিক্ষার্থীর দেহ। মৃত ইকবাল জাফর শরিফ (২৪) পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। এমবিবিএস পঞ্চম বর্ষের ছাত্র ছিলেন তিনি। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে কলেজের অধ্যক্ষ বিকে দাম জানান, করোনা মহামারির জন্য বেশ কয়েকদিন নিজের দেশেই ছিলেন ইকবাল। সম্প্রতি বাংলাদেশে ফিরেছিলেন তিনি। গত বুধবার তিনি রাজশাহীতে এসে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত হোস্টেলে ওঠেন। হোস্টেলে আগে প্রতি কক্ষে দুজন বিদেশি শিক্ষার্থী থাকলেও এখন করোনার কারণে একজন করে রাখা হচ্ছে। ঘটনার দিন নিজের ঘরেই ছিলেন ইকবাল। সন্ধ্যাবেলা সিলিং ফ্যানে তাঁর দেহ ঝুলতে দেখেন অন্য শিক্ষার্থীরা। সঙ্গে সঙ্গেই কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। তারপর দেহ নামিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। প্রাথমিক ধারনা, আত্মহত্যাই করেছেন ওই পড়ুয়া। মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষের দাবি, বহুদিন ধরেই মানসিক রোগে ভুগছিলেন ওই ছাত্র। পরিস্থিতি এমন জায়গায় দাঁড়িয়েছিল যে ইকবালকে দুবার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হয়েছিলেন।

জানুয়ারি ২৩, ২০২১
রাজ্য

পূর্বস্থলীতে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধা্র

ফের বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধা্র। এবার ঘটনাস্থল পূর্বস্থলী। মৃতের নাম সুখদেব প্রামাণিক। পুকুর থেকে তার দেহ উদ্ধা্র করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সুখদেবের বাঁ চোখে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, খুনের নেপথ্যে রয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে তৃণমূলের দাবি, বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই সুখদেব প্রামানিককে খুন করা হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপি কার্যালয়ে আগুন, দেওয়াল লিখন নিয়ে অশান্তি, দিনভর উত্তপ্ত বর্ধমান প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগানায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির কনভয়ে হামলা হয়। ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে শুক্রবার পূর্বস্থলীতে প্রতিবাদ সভা করে বিজেপি। জানা গিয়েছে, সেখানে হাজির ছিলেন সুখদেব প্রামানিকও। এরপরই পূর্বস্থলীতে অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে। আটকে রাখা হয়েছিল দলীয় কর্মীর দেহ। পরে পুলিশ গিয়ে বিজেপি কর্মী সুখদেবের দেহ উদ্ধার করে কালনা হাসপাতালে পাঠায় ময়নাতদন্তের জন্য।

ডিসেম্বর ১৩, ২০২০
রাজ্য

কোচবিহারে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

এক বিজেপি কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল তুফানগঞ্জের সুভাষপল্লী এলাকায়। বুধবার স্থানীয় এক স্কুলের সাইকেল স্ট্যান্ড এলাকায় ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় দেহ। বিজেপির অভিযোগ, বিজেপি করার অপরাধে মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আরও পড়ুন ঃ দুর্গাপুরে কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ভুলে একযোগে কাজের বার্তা মমতার জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল থেকেই নিখোঁজ ছিলেন তুফানগঞ্জ মহকুমার অন্দরানফুলবাড়ি ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সুভাষ পল্লী এলাকার বাসিন্দা স্বপন দাস (৩৫)। বিজেপি কর্মী স্বপনবাবু ছিলেন পেশায় স্বর্নকার। বুধবার সকালে স্থানীয় গার্লস স্কুলের সাইকেল স্ট্যন্ডের বারান্দায় স্বপন দাসের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। মৃতের স্ত্রী সকালে এসে তাঁর স্বামীকে শনাক্ত করেন। মৃতদেহের আশপাশে রক্তের দাগ থাকায় স্থানীয়দের অনুমান স্বপন দাসকে কে বা কারা মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে। এই ঘটনায় ব্যপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ঘটনাটি জানাজানি হতেই ঘটনাস্থলে ভিড় জমান স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। ঘটনাস্থলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বিজেপি কর্মীরা। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতেই ঘটনাস্থলে আসে তুফানগঞ্জ থানার বিরাট পুলিশ বাহিনী। বিজেপির অভিযোগ, বিজেপি করার অপরাধে স্বপন দাসকে মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। একই অভিযোগ করেছেন মৃতের স্ত্রী চুমকি দাস। তিনি তাঁর স্বামীর মৃত্যুর পূর্নাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছেন। ঘটনার রাজনৈতিক কোন রং রয়েছে কিনা তার তদন্ত শুরু করেছে তুফানগঞ্জ থানা পুলিশ। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান হয়েছে কোচবিহার জেলা হাসপাতালে।

ডিসেম্বর ০৯, ২০২০
টুকিটাকি

শরীর সুস্থ রাখতে শীতের মরশুমে নিয়মিত খান কমলালেবু

শীতের মরশুমে ফলের মধ্যে অন্যতম হল কমলালেবু। আর এই ফলের উপকারিতাও রয়েছে অনেক। অন্যদিকে কমলালেবু আমাদের বহু রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে থাকে। চলুন জেনে নিন কমলালেবুর নানা উপকারিতা সম্পর্কে.. ঠাণ্ডা লাগা, কানের সমস্যা দূর করতে ভীষণ উপকারী কমলা। কমলায় রয়েছে বিটা ক্যারোটিন; যা শরীরের কোষের ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। লিমোনয়েড নামে এক ধরনের পদার্থ রয়েছে কমলালেবুতে যা মুখ, ত্বক, ফুসফুস, স্তন, পাকস্থলীতে ক্যানসার প্রতিরোধে দারুণ সহায়ক। মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য জরুরি উপাদন ফলিক অ্যাসিডও যথেষ্ট পরিমাণে থাকে কমলায়। আরও পড়ুন ঃ সুস্থ থাকতে প্রতিদিন খান এক কোয়া রসুন বিশেষজ্ঞদের মতে, কমলায় থাকে ভিটামিন বি৬; যা মানবদেহে প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। কমলালেবু জাতীয় ফল আমাদের স্ট্রোক হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। তাই নিয়মিত কমলালেবু খেলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকটাই দূর হবে। কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেমে ভারসাম্য বজায় রাখতে ভীষণ সহায়ক কমলালেবু। কমলা খেলে খিদে বাড়ে, খাওয়ার রুচি তৈরি হয়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও কমলার জুড়ি মেলা ভার। লিভার কিংবা হার্টের বিভিন্ন রোগে কমলা খুবই উপকারী। হাইপারটেনশনের রোগীদের ক্ষেত্রেও কমলা খেলে উপকার মেলে।তবে শুধু কমলার কোয়াতেই নয়; এর খোসাতেও রয়েছে অনেক গুণ।যেমন, কমলার খোসা রূপচর্চায় অত্যন্ত উপকারী। স্কিনে ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সহায়ক পাঁকা কমলার খোসা। তাছাড়া কমলার খোসা একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁতের হলদে ভাব দূর করে। তাই কমলার তাজা খোসা বেঁটে টুথপেস্টের মতো ব্যবহার করা যায়।

নভেম্বর ২৩, ২০২০
রাজ্য

বৃদ্ধ দম্পতির দেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ছেলে

বন্ধ বহুতলে আবাসনের ভেতর থেকে উদ্ধার হল এক বৃদ্ধ দম্পতির পচাগলা দেহ। বাবা- মায়ের দেহের পাশেই রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ছেলেকে। ঘটনাটি ঘটেছে , হাওড়ার শিবপুরের ১৭, কৈপুকুর লেনের আবাসনে। মৃতের পরিবার ওই আবাসনের চারতলার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। বুধবার দুপুরে শিবপুর থানার পুলিশ দরজা ভেঙে দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতদের নাম প্রদ্যুৎ বোস(৭৫), গোপা বোস( ৭০)। বাবা - মাকে হত্যার অভিযোগে ছেলে শুভজিৎ বোসকে (৪২) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃত শুভজিৎ খুনের কথা স্বীকার করেছে। অসুস্থ রক্তাক্ত অবস্থায় ছেলেকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আনা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের দাবি , মানসিক অবসাদ থেকে ছেলে তার বাবাকে খুন করে নিজেও আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। আরও পড়ুনঃ স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করছে সমবায়ঃ শুভেন্দু জানা গিয়েছে , মৃত প্রদ্যুৎবাবুর দেহ পড়েছিল খাটে এবং শোফায় পড়েছিল গোপাদেবীর দেহ। পুলিশ আরও জানিয়েছে, মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণজনিত কারণে বেশ কয়েক বছর শয্যাশায়ী ছিলেন তিনি। তাঁর চিকিৎসার জন্য খরচ অনেক বেড়ে গিয়েছিল। একমাত্র ছেলে শুভজিৎ উচ্চশিক্ষিত। তিনি একটি বেসরকারি কলেজ থেকে এমসিএ পাশ করেন। কিন্ত্য তিনি চাকরি করতেন না। এর পাশাপাশি পাড়ায় কারও সঙ্গে কথা বলতেন না তিনি। তার বাড়ির লোক জানিয়েছেন, শুভজিৎ উচ্চশিক্ষিত ছিল। চাকরি না পেয়ে অবসাদে ভুগছিলেন। পরিবার দীর্ঘদিন আর্থিক অনটনে ভুগছিল। এই মানসিক অবসাদ থেকেই খুন বলে মনে করা হচ্ছে। পুলিশ ওই ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ছেলে স্বীকার করেছে যে বাবা-মাকে খুন করে সে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পুলিশ জানিয়েছে, মা, বাবাকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ছেলে শুভজিৎকে। সে খুনের কথা স্বীকার করেছে। শনিবার রাতে এই ঘটনাটি ঘটায়। এরপর সে আত্মহত্যার চেষ্টাও করে।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
রাজ্য

দলীয় কর্মীকে খুনের প্রতিবাদে বিজেপির ডাকা বন্ধে মিশ্র প্রভাব কল্যাণীতে

দলীয় কর্মীকে খুনের অভিযোগে বিজেপির ডাকা ১২ ঘণ্টার বন্ধে মিশ্র প্রভাব পড়ল কল্যাণীতে। গয়েশপুর এলাকায় বন্ধ কিছুটা সফল কল্যাণীর অন্যান্য এলাকায় বন্ধের কোনও প্রভাব পড়েনি। কল্যাণীর বিভিন্ন জায়গায় এদিন দেখা গিয়েছে বন্ধ উপেক্ষা করে যানচলাচল করছে । খোলা রয়েছে দোকানপাটও। এদিকে এদিন বন্ধের সমর্থনে বাইক মিছিল করে বিজেপি কর্মীরা। বন্ধ সমর্থনের জন্য সকালে মিছিলও বের করে বিজেপি। ইতিমধ্যে মিছিল করার অপরাধে কল্যাণী থেকে ৬ জন বিজেপি কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। কল্যাণীতে তারা টায়ার জ্বালিয়ে ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভও দেখায়। কিন্তু ওই পর্যন্তই। এদিন বিজেপি নেতাদের টিকিটাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। কোনওরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এদিন প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এদিকে তৃণমূলের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে , বিজেপির বন্ধকে আদৌ গুরুত্বই দেননি সাধারণ বাসিন্দারা। আরও পড়ুন ঃ ফের স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে সাধারণ যাত্রী উঠতে চাওয়ায় ধুন্ধু্মার বৈদ্যবাটি স্টেশনে প্রসঙ্গত , রবিবার সকালে নদিয়ার গয়েশপুরে গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় বিজেপি কর্মী বিজয় শীলের দেহ উদ্ধার হয় । তৃণমূলের বিরুদ্ধে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে খুনের অভিযোগে সরব হয়ে ওঠে বিজেপি। তখনই বিজেপি নেতৃত্ব সোমবার ১২ ঘণ্টার জন্য কল্যাণী বন্ধের ডাক দেয়। থানা ঘেরাও কর্মসূচির কথাও ঘোষণা করে। এদিকে , পরিবারের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে , বিজয় কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না।

নভেম্বর ০২, ২০২০
রাজ্য

ফের বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

ফের বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল। এবার ঘটনাস্থল নদিয়া জেলার গয়েশপুর। মৃতের নাম বিজয় শীল(৩৪)। পেশায় দিনমজুর ছিল সে। তিনি বিজেপি যুব মোর্চার কার্যকর্তা ছিলেন। আমগাছের ডালে ফাঁস লাগানো অবস্থায় বিজয়ের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। বিজেপির অভিযোগ , বিজয় শীলকে গলায় ফাঁস দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে দিয়েছে তৃণমূলের লো্কেরা। এই ঘটনার প্রতিবাদে আগামীকাল কল্যাণী বন্ধের ডাক দিল বিজেপি। এর পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত থানা ঘেরাও করা হবে বলে জানিয়েছে বিজেপি। জানা গিয়েছে , প্রতিদিনের মতো শনিবারও সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হন বিজয়। কিন্তু রাত পেরলেও সে বাড়ি ফেরেনি। ফলে তাঁকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তা সত্ত্বেও খোঁজ মেলেনি বিকাশের। রবিবার সকালে স্থানীয়রা তাঁর দেহ আমগাছের ডালে ফাঁস লাগা অবস্থায় দেখতে পান। আরও খবর ঃ উত্তরবঙ্গে সরকারি কর্মীরা রাজনৈতিক দলের অনুগতঃ ধনকড় এই ঘটনার নিন্দা করে টুইটে বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি মুকুল রায় লিখেছেন, একই কায়দায় ফের খুন হল বিজেপি কর্মী। রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। রাজ্যপালকে অনুরোধ , আপনি এই ধরণের ঘটনার বিচার করুন। ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং এই ঘটনার নিন্দা করে টুইট করেন। তিনি লেখেন , আগে রবিবার সকালে সকলে টিভি খুলে রামায়ণ ও মহাভারত দেখার জন্য অপেক্ষা করত। কিন্তু এখন টিভি খুলে সকলে রাজনৈ্তিক কর্মী খুনের খবর দেখতে পায়। বিজেপি নেতা অরবিন্দ মেনন এই ঘটনার নিন্দা করে টুইটে লিখেছেন , বিজেপি যুব মোর্চার কার্যকর্তা বিজয় শীলকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। টিএমসির গুন্ডাদের জন্য পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের ত্রাহি ত্রাহি রব উঠেছে। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য্য এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এই ঘটনার নিন্দা করে জানিয়েছেন , পশ্চিমবঙ্গে কিভাবে গণতন্ত্র ঝুলে আছে। প্রত্যেকটি জায়গায় একই ভাবে বিজেপি কর্মীদের খুনের ধারা অব্যাহত। আমরা থামবো না, খুন হওয়া সমস্ত কর্মীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে বিজেপি!

নভেম্বর ০১, ২০২০
রাজ্য

সবার অলক্ষ্যে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের সামনে পড়ে মহিলার দেহ, পুলিশি তৎপরতায় দেহ উদ্ধার

হাওড়া স্টেশনের সামনে এক অজ্ঞাতপরিচয় মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার হল। শুক্রবার রাতে হাওড়া স্টেশনের বাইরে যাত্রীদের বসার ছাউনির নিচে সিমেন্টের বেঞ্চের উপর ওই মহিলাকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর পেয়ে গোলাবাড়ি থানার পুলিশ এসে ওই মহিলাকে উদ্ধার করে হাওড়া জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। ভবঘুরে প্রকৃতির ওই মৃতা মহিলার পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। জানা গেছে, দীর্ঘক্ষণ ধরে তিনি ওইভাবেই সেখানে পড়েছিলেন। কিন্তু সেখানে বিষয়টি কারও নজরে আসেনি বলে অভিযোগ। হাওড়া স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করা কোনও যাত্রীও এই বিষয়টি নজরে আনেননি। শেষপর্যন্ত রাতে ঘটনাটি জানাজানি হলে গোলাবাড়ি থানার পুলিশ সেখানে আসে এবং পুলিশের তৎপরতায় ওই মহিলাকে উদ্ধার করে হাওড়া জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রশ্ন উঠেছে দীর্ঘক্ষণ ধরে এভাবে হাওড়া স্টেশনের বাইরে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের সামনে ওই মহিলা পড়ে থাকলেও কেন এই বিষয়টি সবার নজর এড়িয়ে গেল।

অক্টোবর ৩১, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

লালগোলা রাজবাড়ির ঐতিহাসিক রথযাত্রা, রাস্তায় মানুষের ঢল

সীমন্তের গঞ্জ শহর লালগোলা রাজবাড়ির রথযাত্রা উৎসবকে কেন্দ্র করে জেলার মানুষের বড় উন্মাদনা। ফলে রাজবাড়ির রথের রশি টানতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজির হন সাধারন মানুষ থেকে ভক্তগন। নিয়ম মেনে রাজবাড়ির জগন্নাথ মন্দিরে পুজাপাঠের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে রথ বাজারে মাসির বাড়ি পৌঁছয় জগন্নাথ দেব। সেই সঙ্গে রাজ বাড়ির রথকে ঘিরে বাসিন্দাদের উচ্ছ্বাস পরিনত হল সম্প্রীতির মহোৎসবে। রাজপরিবার সুত্রে জানা যায়, পুরীর আদলে পেতলের পাত দিয়ে মোড়া প্রায় ৪০ ফিট উচ্চতার ৬ চাকার এই রথটি ১৮৪০ সালে তৈরি করান লালগোলার মহারাজা মহেশ নারায়ণ রায়। অবশ্য এর আগে ১৮২৩ সালেও লালগোলায় একটি কাঠের রথ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বলে জানা যায়। লালগোলা রাজ পরিবারের কূল দেবতা দধিমানব দেব। এই দেবতাকেই রথের দিন জগন্নাথ দেব হিসেবে পুজা করা হয়। রথের দিন তাঁকে রথ বাজারে মাসির বাড়ি নিয়ে আসা হয়, সেখানে বিধি মেনে সাত দিন পুজা করার পর উল্টো রথের দিন ফের রাজ বাড়ির জগন্নাথ মন্দিরে নিয়ে যাওয়ায় রীতি। রথ উপলক্ষ্যে বেশ কয়েক দিন মেলা বসে রাজ বাড়ি প্রাঙ্গনে। সাকার্স রথমেলার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। শিশু কিশোরদের জন্য বসে হরেক কিসিমের নাগরদোলা। মহিলাদর জন্য সংসারের টুকিটাকি থেকে আধুনিক রেস্তোরাঁ। যেখানে পাওয়া যায় ভিন রাজ্যের খাবারের হরেক পদ। লালগোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য অজয় ঘোষ বলেন , লালগোলার রথের ঐতিহ্য বাংলা জুড়ে। ফলে মানুষ এই দিনের অপেক্ষায় থাকেন।রথের কদিন শ্বশুর বাড়ি থেকে ছেলে মেয়েদের নিয়ে বাপের বাড়ি লালগোলাতে ফেরেন বিবাহিত মহিলারা। এখানেই লালগোলার রথের বিশেষ মাহাত্ম্য। এদিকে রথের দঁড়িতে টান দিতে অন্যান্যদের সঙ্গে সমবেত হন সারজামান শেখ, সাহিল শেখ, ফিরোজ হোসেনদের মতো অনেকেই। তাদের দাবি, রাজ বাড়ির রথের সঙ্গে এলাকার মানুষের শেকড়ের সম্পর্ক। এখানে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে থেকেও বড় হয়ে ওঠে ভাবের আদান প্রদান,সম্প্রদায়ের মেল বন্ধন। তাছাড়া রথের মেলা কে ঘিরে এলাকার ছোট বড় সব মানুষ মেতে ওঠেন সমান ভাবে। লালগোলা রাজবাড়ির রথের পাশাপাশি জিয়াগঞ্জের সাদক বাগ আঁকড়ার বৈষ্ণবীয় রথ কে ঘিরে জেলার মানুষের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। নশিপুর রাজবাড়ির রথের ঐতিহ্য বেশ প্রাচীন। রথের মেলায় রকমারি ফুল ও ফলের গাছ পাওয়া যায়। ফলে গাছ প্রেমী মানুষের আকর্ষণ রয়েছে নশিপুর রাজবাড়ি মেলার প্রতি।

জুন ২৭, ২০২৫
কলকাতা

কলকাতার 'ল কলেজে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ, গ্রেফতার ৩, তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি

কসবা ল কলেজের ক্যাম্পাসের ভিতরে এক আইনের ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের ছাত্র নেতা মনজিৎ মিশ্র সহ অন্যান্য দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অন্য অভিযুক্ত জাইব আহমেদ ও প্রমিত মুখার্জি। মনজিৎ মিশ্র ওই ল কলেজের প্রাক্তনী এবং তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা ছিল এবং বাকি দুজন সেখানকার পড়ুয়া। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটানো হয় ২৫ জুন, বুধবার রাতে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই। শুধু ধর্ষণই নয়, ধর্ষিতার মুখ বন্ধ রাখতে ভিডিও রেকর্ডিং করে ভয় দেখায় অভিযোগকারীরা। পরবর্তীতে ধর্ষিতা যাতে অভিযোগ না জানান, তার জন্যও নানাভাবে চাপ দেওয়া হয় এবং অভিযোগের এফআইআর কপিতে অভিযুক্তদের নাম দেওয়ার বদলে তাদের নামের আদ্যক্ষর দিয়ে অভিযোগ লেখা হয়। এমন ঘটনা বোধহয় কেবলমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই ঘটা সম্ভব। ভারতীয় জনতা পার্টি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে। বিজেপির দাবি, কসবার গণধর্ষণের ঘটনা কোনও বিচ্ছিন্ন অপরাধের ঘটনা নয়, এটি অভয়া ধর্ষণ কান্ডের পর এই রাজ্যের নারী নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলার ব্যর্থতার আবারও এক জলজ্যান্ত উদাহরণ।এই বিষয়ে রাজ্য সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী ড. সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধকে ছোটখাটো বলে উপেক্ষা করেন, যা রাজ্যে এই ধরনের অপরাধ বৃদ্ধির জন্য দায়ী। তাঁর এই মনোভাব পুলিশ প্রশাসনকেও প্রভাবিত করে, যার ফলে অপরাধীরা নির্ভয়ে এই ধরনের কাজ করে। রাজ্যে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, কলকাতার মতো শহরে, যেখানে মুখ্যমন্ত্রীর নিজের কার্যালয় রয়েছে, সেখানে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিরাপদ বোধ করবে?২০২৪ সালে আরজি কর মেডিকেল কলেজের এক নারী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি উঠেছিল। রাজ্য সভাপতি সেই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, আরজি করের ঘটনায়ও মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন। এখনও তিনি একই ভুল করছেন।পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি অতিরিক্ত আনুগত্য দেখায়, যার ফলে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তিনি বলেন, পুলিশের কাজ অপরাধীদের ধরা, কিন্তু তারা শাসক দলের নেতাদের সুরক্ষা দিতে ব্যস্ত।এই বিষয়ে বিরোধী দলনেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেন, এই ঘটনা শুধুমাত্র একটি অপরাধ নয়, এটি তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের দ্বারা শিক্ষাঙ্গনকে কলুষিত করার একটি জ্বলন্ত প্রমাণ। তৃণমূলের ছাত্র নেতারা বারবার তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভয় ও অরাজকতার পরিবেশ তৈরি করছে। তিনি আরও বলেন, ঘটনার জন্য পুলিশ দায়ী । মনোজ ভার্মা থেকে শুরু করে বিনীত গোয়েল এবং বাকি সব পুলিশ দিঘায় রয়েছে । পুরো কলকাতা পুলিশকে নিয়ে চলে গিয়েছে ওখানে। দিঘায় তো লোকই হয়নি৷ তাই জামা খুলিয়ে পুলিশকে দিয়ে হাঁটাবে। এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে থাকার যোগ্যতা নেই। বিজেপি এই বিষয়টা নিয়ে লড়বে। খুব বড় পদক্ষেপ করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের এই সরকারকে উচিত শাস্তি দেওয়া উচিত।এদিনের ঘটনার প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপির বিধায়ক এবং সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী অগ্নিমিত্রা পা ৷ তিনি বলেন, শিউরে ওঠার মতো ঘটনা। অভয়ার ঘটনার পরে দশ মাসও কাটেনি আজকে আরেক অভয়া বোনের গণধর্ষণ হয়ে গেল। এই ঘটনা ঘটেছে বুধবার।এদিকে তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে দলীয় নেতৃত্ব ল কলেজের ঘটনাকে ঘৃণ্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে। অপরাধীদের কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, অভিযুক্তরা কেউ তৃণমূল কংগ্রেস বা টিএমসিপির নেতৃত্বে নেই। দলের সঙ্গে এখন তাদের কোন সম্পর্ক নেই। আর অভিযুক্তদের সঙ্গে নেতাদের ছবি প্রসঙ্গে তৃমূলের দাবি, বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বহু অপরাধীদের ছবি দেখা গিয়েছে।

জুন ২৭, ২০২৫
রাজ্য

রথযাত্রা ও জিলিপি বাংলার সংস্কৃতির একটি মিষ্টি সংযোগ

রথ দেখতে গিয়ে কলা না বেচলেও জিলিপি খাননা এরকম মানুষ মেলা ভার। রথযাত্রা ও জিলিপির সম্পর্কটি বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির একটি মিষ্টি সংযোগ। বিশেষত পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায়, রথযাত্রা মানেই একটি উৎসব, আর এই উৎসবের অনিবার্য অংশ হচ্ছে জিলিপি।কেন রথযাত্রায় জিলিপি খাওয়ার রেওয়াজ?ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি: জিলিপি একটি বহু পুরনো ও জনপ্রিয় ভারতীয় মিষ্টান্ন। রথযাত্রা উপলক্ষে ভোগ ও প্রসাদে মিষ্টির ব্যবহার প্রচলিত, এবং জিলিপি তার মধ্যে একটি প্রধান আইটেম।উৎসবের আনন্দে শামিল হওয়া: রথযাত্রার দিন সকালে বা রথ টানার পর জিলিপি খাওয়ার প্রথা বহু জায়গায় প্রচলিত। এটি যেন রথের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে।জাগন্নাথদেবের ভোগ: ওড়িশার পুরীতে রথযাত্রার সময় জগন্নাথদেবের জন্য যে ৫৬ ভোগ দেওয়া হয়, তাতে নানা রকমের মিষ্টির মধ্যে জিলিপির মতো মিষ্টিও থাকে (যদিও সেখানে জিলিপিকে স্থানীয়ভাবে অন্য নামে ডাকা হতে পারে)।লোকাচার ও বাজার সংস্কৃতি: বাংলার বিভিন্ন মেলাতে যেমন রথের মেলা হয়, সেখানে জিলিপি ও অন্যান্য মিষ্টি খাবার বিক্রি হয় ব্যাপকভাবে। এটি এক ধরনের লোকাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে রথ মানেই জিলিপি!রথ ও জিলিপির সম্পর্ক হলো উৎসব, ভক্তি ও ঐতিহ্যের এক অপূর্ব মেলবন্ধন। রথ টানার পর একগাদা গরম জিলিপি খাওয়ার আনন্দ বাঙালির হৃদয়ে বিশেষভাবে গেঁথে আছে।

জুন ২৭, ২০২৫
রাজ্য

শিশুর মাদকাশক্তি! উদ্ধারের উপায়? আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে আলোচনা সভা বর্ধমানের স্কুলের

প্রতি বছর ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী ও অবৈধ পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করায় মাদক ব্যবহারের ফলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং এবং অবৈধ মাদক পাচারের জন্য স্মাজের কি সমস্যা হয়। মাদক শরীর, মন এবং ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মাদক সেবনের ফলে যেরকম শরীরের ক্ষতি হয় ঠিক সেইভাবে মাদক সেবন একটি মানুষকে সমাজের মুল স্রোত থেকে দুরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে একাকী করে তুলতে পারে। মাদক সেবন মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং সুখী জীবন যাপন করতে বাধা দেয়।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মাদক থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে না বলতে হবে এবং বন্ধুদেরও মাদক থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী উপলক্ষে আজ সিএসআর বক্স থেকে কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে এসেছিলেন শ্রেয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বয়ঃসন্ধির সময় ছাত্রছাত্রীরা প্রধানত বিদ্যালয়ে কিরকম সমস্যার মধ্যে পড়ে এবং কিভাবে তার সমাধান করা উচিত সে বিষয়ে বিসদে আলোচনা করলেন। শ্রেণিকক্ষে তথা বন্ধুবৃত্তে নানা মানসিকতার পড়ুয়া থাকে, কেউ কেউ বেশি বয়সেরও হয়। তারা নেশার মতো নানারকম ক্ষতিকর অভ্যাসের দিকে অন্যদের আকর্ষণ করে। সহপাঠীর কাছ থেকে খারাপ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাহলে উপায়?বক্তা মদ খাওয়ার বিভিন্ন ক্ষতি ব্যাখ্যা করেন - শারীরিক আর মানসিক স্তরে। এইরকম খারাপ বন্ধু যেন সীমা লঙ্ঘন না করে এটা আগে থেকে দেখা উচিত। তিনি বলেন, কেউ প্রতিরোধ না করতে পারলে তৎক্ষণাৎ তোমদের শিক্ষকদের এবিষয়ে জানানো উচিত। যদি কোনও শিশু জোরপূর্বক মাদকাসক্তির শিকার হন, তাহলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে প্রথমে শিশু সুরক্ষার জন্য সহায়তা চাইতে পারে, এবং তারা তোমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ১০৯৮ নম্বরে নেশা নিয়ে সমস্যার বিষয়ে জানানো যায়। বা গুরুজনদের কাউকে অবশ্যই বলা উচিত।বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক ড.সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে জানান, এই জাতীয় প্রোগ্রাম আমরা সবসময়েই স্বাগত জানাই। সমাজে নেশার ক্রমবর্ধমান প্রকোপের দিকে তাকিয়ে তাদের রক্ষা করা আমাদের সবার কর্তব্য।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

অরিজিৎ সিং বর্ধমানে? শুটিংয়ের জায়গা খুঁজতে গেলেন বাংলা সিনেমার গ্রামে

মঙ্গলবার ঠিক সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ অরিজিৎ সিং এলেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের মৌখিড়া জমিদার বাড়ির কাছে। ঘুরে দেখলেন জেলার একমাত্র জঙ্গল মহলের কালিকাপুর রাজবাড়িও। ছবি তুললেন রাজবাড়ির পুরোহিত পিগলু ওরফে গোপাল চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাকে নিরাপত্তাহীন জঙ্গলের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখে অবাক হন অনেকে। শোনা যায় সম্প্রতি অরিজিৎ সিং বোলপুরে এসেছেন এবার এলেন আউশগ্রামে হঠাৎই। জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং একটি নতুন ছবির শুটিংয়ের জন্য রেকি করতে এসেছেন বলে জানান চিত্রনাট্যকার, লেখক, আউশগ্রামের ভূমিপুত্র রাধামাধব মণ্ডল। তিনি আরও জানান, যে তিনি ইলামবাজার সংলগ্ন অঞ্চলে শুটিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা খুঁজছেন বেশ কয়েক দিন ধরেই। তাঁকে এদিন হঠাৎ করে আউশগ্রামের রাস্তায় দেখেই চমকে ওঠেন সকলে। যদিও তাঁর আশার বিষয়টি ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয়।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

মুর্শিদাবাদের সীমান্ত এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশি গ্রেফতার

সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশী যুবককে গ্রেপ্তার করলো রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে রঘুনাথগঞ্জের তেঘরি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কাইয়ুম রেজা (২৪)এবং জাহির রহমান(৩৫)। উভয়ের বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ। বুধবার ধৃতদের জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ। যদিও কি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল ধৃতরা কিংবা কিভাবেই বা পার হয়ে এসেছে তারা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। ধৃতদের পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয়ে চিকিৎসার জন্য ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার দুই

অভিনব কায়দায় ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করলো বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে কয়েকজন পরিচিতের নাম বলে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার নিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত বছর নভেম্বর মাসের ২ তারিখে পেট্রাপোল থানার পুরাতন বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা অমিত হালদার বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে তার কয়েকজন পরিচিতের সুপারিশ নিয়ে তাকে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার দিতে বলেন। ঐ ব্যক্তি ফোন মারফত বলেন, তিনি ভারতে চিকিৎসা করাতে আসবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন এবং তাকে ধার দিতে অনুরোধ করেন, আশ্বাস দেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন। অমিত বাবু তার কথায় তাকে ২১ লক্ষ টাকা ধার দেন এবং পরবর্তীতে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অমিত বাবুর অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুই প্রতারক প্রানতোষ বনিককে শিলিগুড়ি থেকে এবং বিকাশ তামাংকে দার্জিলিং এর মিরিক থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বুধবার ৬ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করেছে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ জানতে চায় এই প্রতারনার পিছনে আর কারা কারা জড়িত এবং এই প্রতারনার জাল কতদূর ছড়িয়েছে।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

পর্যটনে জোর, পূর্ব বর্ধমান জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলি তুলে ধরতে শিবির

পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে একাধিক উদ্যোগ নিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আধুনিক পরিকাঠামো, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রচারে ঢালাও জোর দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধু রাজস্ব বৃদ্ধিই নয়, বাড়ছে স্থানীয় মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও। রাজ্য সরকারের সাথে সাথে জেলা প্রশাসন ও নানা উদ্যোগ নিচ্ছে পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে।পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন দুদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করল। বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলার সদরে নিউ কালেক্টর বিল্ডিংর রাসবিহারী সভাকক্ষে এই শিবিরে যোগ দেন পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান পর্যটন আধিকারিক ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা। বাংলার পর্যটন মানচিত্রে অবিভক্ত বর্ধমানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলির প্রচার ও প্রসার করতেই এই আয়োজন বলে জানানো হয়। শিবিরে যোগদান করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যটন বিভাগের অধ্যাপক মীর আব্দুল শফিক, দিলীপকুমার দাস, পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং (আইএএস)।দুদিনের শিবিরে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘিরে সার্কিট ট্যুরিজমের পরিকল্পনা নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। এছাড়াও বাঁকুড়া, বীরভুম, পশ্চিম বর্ধমান, নদীয়ার মত লাগোয়া জেলাগুলির পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গেও পূর্ব বর্ধমানকে কি ভাবে জোড়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরানিক মত অনুযায়ী সারা দেশের যে সতীর ৫১টি বা ৫২টি মূল শক্তিপীঠের তালিকা পাওয়া যায় তাতে পূর্ব বর্ধমানের একাধিক শক্তিপীঠ আছে। এছাড়াও অম্বিকা কালনা ও বর্ধমান শহরে দুটি ১০৮ শিব মন্দির, বিজয় তোড়ণ (কার্জন গেট), শের আফগান, কুতুবুদ্দিন ও নুরজাহানের সমাধির মতো ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং বলেন, জেলায় এতিহাসিক গুরুত্বের অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলি সংস্কারে উদ্যোগ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদেরও পর্যটনে শিল্পে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন শিল্পে নতুন জোয়ার এনেছে রাজ্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগ। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য ও ঐতিহাসিক স্থানের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের উপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং লোকসংগীতকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন জেলার পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরতে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিও তৈরি করেছে।রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, পর্যটন শুধু অর্থনীতির চাকা ঘোরায় না, এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়কে তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম। তাই আমরা একাধারে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের যুক্ত করে পর্যটনের প্রসারে কাজ করছি।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গাইড প্রশিক্ষণ, হোমস্টে উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ, সুন্দরবন, দার্জিলিং, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভুম সর্বত্র পর্যটনের নবজাগরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. শিবকালি গুপ্ত জনতার কথাকে জানান, পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে। এটা যেমন কিছু মানুষের বিনোদন আবার বহু মানুষের জীবিকাতে বিরাট প্রভাব ফেলে। তিনি আরও জানান, আগে প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যটক সেভাবে আসত না, এখন বহু বিদেশি পর্যটকও প্রত্যন্ত গ্রামে ভ্রমন করেন। তাঁরা হস্তশিল্প কিনছেন, খাবার খাচ্ছেন। সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে জোয়াড় আনতে সাহায্য করছেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের জেলায় পর্যটন অকর্ষনের অভাব নেই, জেলাকে ঘিরে আছে তিন তিনটে নদী (দামদর, ভাগীরথী, অজয়)। বিস্তীর্ন বনাঞ্চল, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, হস্তশিল্প, লোকশিল্প। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের শম্ভুনাথ কলেজের ভুগোলের অধ্যাপক ড. কুনাল চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে নানাবিধ প্রকল্প ঘোষনা করছে। রাজ্য সরকার Experience Bengal ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এতে বিভিন্ন সনামধন্য পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সাথে বহু গ্রামীন পর্যটন কেন্দ্রেও মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাঁর মতে পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ বছরে বাংলার পর্যটন শিল্প দেশের অন্যতম বড় আয়ের উৎস হয়ে উঠবে।

জুন ২৫, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal