• ২৩ আশ্বিন ১৪৩২, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Attack

কলকাতা

বাংলায় ৮ দফা ভোট নিয়ে প্রশ্ন মমতার

পশ্চিমবঙ্গে আট দফায় ভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশনের ঘোষণায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তামিলনাড়ুর ২৪০ আসনে কেন একদিনে নির্বাচন? বাংলার ২৯৪ আসনের ভোট কেন ৮ দফায়? পশ্চিমবঙ্গে ভোট ঘোষণা নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে স্বাগত জানালেও এই প্রশ্ন তুললেন মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনকে সামনে রেখে গোটা প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য তৃণমূলের তরফে ১২ জনের একটি দল তৈরি হয়েছে বলে জানান দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বাংলা-সহ পাঁচ রাজ্যে ভোটের অন্তিম ঘণ্টা বাজিয়ে শুক্রবারই বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে দিল্লির নির্বাচন কমিশন। কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরিতে এক দফায় ভোটের দিন ঘোষণা হয়েছে। তবে ২৯৪ আসনের পশ্চিমবঙ্গে ভোট হবে ৮ দফায়। তামিলনাড়ুর ২৪০ আসনে একদফায় ভোট হলে, কেন বঙ্গে এত বেশি দফায় ভোট?নির্বাচন কমিশনের দিকে সরাসরি এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর আরও প্রশ্ন, কাকে সুবিধা করে দিতে এত দফা? নাম না করে কমিশনের এই সিদ্ধান্তেও বিজেপির যোগসাজশ রয়েছে বলে অভিযোগ তুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ, বাংলার নির্বাচনে কমিশনের তরফে দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষকদের যে তালিকা তিনি বিজেপি পার্টি অফিসে দেখেছিলেন, সেটাই আজ প্রকাশ্যে এল। মমতার আরও অভিযোগ, বিজেপি সব ভাগাভাগি করছে, ভোটের দফাতেও হিন্দু-মুসলিম ভাগ করছে। তবে বিজেপির এসব চক্রান্ত জনতাই ব্যর্থ করে দেবেন বলেও আত্মপ্রত্যয়ী সুরে জানিয়েছন তৃণমূল সুপ্রিমো।

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২১
রাজনীতি

স্কুটি নিয়ে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী, কী বললেন শুভেন্দু-রাজীব!

পেট্রল-ডিজেল-রান্নার গ্যাসের গাড়িতে মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে স্কুটার চেপে নবান্ন গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তা নিয়ে সুর চড়িয়েছেন বিজেপির দুই নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।ব্যারাকপুরের সভা থেকে তৃণমূলনেত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী বলেন, আজ একটা নাটক দেখেছেন সকাল বেলায়। মাননীয়া স্কুটি চেপে গিয়েছেন নবান্নে। ৬০টা মোটর সাইকেল ছিল। তার মধ্যে দুটি ছিল ব্যাটারি চালিত। ৫৮টা পেট্রল চালিত। পেট্রল দেওয়া গাড়ি নিয়ে গিয়েছেন নাটক করতে। পেট্রলের ৩৬ টাকা আপনি নিচ্ছেন, একটাকা ছাড় দিলেন কেন পুরো ৩৬ টাকা ছাড় দেন। তাহলে তো বলব মাননীয়া মানবিক। কম পয়সায় পেট্রল ও ডিজেল দিতে চাইছেন। আসল কথা হল ভোটের আগে গিমিক।ব্যাটারি চালিত স্কুটি প্রসঙ্গে সমালোচনা করতে গিয়ে কলকাতার বিদ্যুৎ পরিচালন সংস্থার বিল নিয়ে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, স্কুটি চালিয়েছেন ব্যাটারিতে। ব্যাটারি চার্জ হয় ইলেকট্রিকে। আপনার আমলেই সব থেকে বেশি ইলেকট্রিকের বিল দিতে হয়।এদিন বিকেলে হাওড়ার গোলাবাড়িতে বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ের উদ্বোধনে এসে মুখ্যমন্ত্রীর স্কুটিযাত্রাকে কটাক্ষ করেন বিজেপি নেতা রাজীব বন্দোপাধ্যায়। রাজীব বন্দোপাধ্যায় বলেন, দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ করতে হলে রাজ্যের ট্যাক্স কমিয়ে দিলে মানুষের উপকার হবে। এইভাবে কয়েক ঘণ্টা রাস্তা আটকে বহু বাইক ও গাড়ি নিয়ে মিছিল করে কিছুই হবে না।পাশাপাশি তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে রাজীব বলেন, তৃণমূলের গোড়া কেটে দেব। মাথা কাটার দরকার নেই, গোড়া কেটে দিলেই কাজ হয়ে যাবে। পাশাপাশি, বিজেপির গোড়া শক্ত করতে দল যা করতে বলবে সব কিছুই করবেন তিনি।

ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২১
রাজ্য

এসএসকেএম-এ জাকির, চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা মমতার

বোমাবাজিতে আহত খোদ রাজ্যের মন্ত্রী জাকির হোসেন।তাঁকে দেখতে এসএসকেএমে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কথা বললেন চিকিৎসকদের সঙ্গে। খোঁজ নিলেন মন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার। ঘটনার জন্য কেন্দ্রকে তোপও দাগেন মমতা। বলেন, জাকিরের ভাগ্নে বলেছে রিমোটে বোমা ফাটানো হয়েছে। পুরোটাই পরিকল্পনামাফিক। জাকির কমিটেড ছেলে। ওকে কদিন ধরেই দল ছাড়তে বলছিল কেউ কেউ। একসঙ্গে ৩০-৪০ জন থাকে সবসময়। তাই গুলি করে লাভ হবে না বুঝেই বোমা ছুঁড়েছে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, গুরুতর জখমদের পরিবার পিছু ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। সামান্য আহতরা পাবেন ১ লক্ষ টাকা।বিস্ফোরণের ঘটনায় মন্ত্রীর হাতের একটি আঙুল ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একটি পায়ের একাধিক জায়গায় স্প্লিন্টারের আঘাতের চিহ্ন মিলেছে।উল্লেখ্য, বুধবার রাতে রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী জাকির হোসেনকে লক্ষ্য করে বোমাবাজির ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ঘটনার তদন্তের দাবিতে সবর হয়েছিল সবমহল। বৃহস্পতিবার ঘটনার তদন্তভার হাতে নিয়েছে সিআইডি। বিস্ফোরণ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে নিমতিতা স্টেশনে গিয়েছে বম্ব স্কোয়াডের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। ঘটনাস্থলে যাবে সিআইডি। সেই কারণে ফরাক্কা-জঙ্গিপুর আজিমগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে নিমতিতা স্টেশন চত্বর। মন্ত্রী জাকির হোসেনের উপর হামলার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে দশটা থেকে জঙ্গিপুরের ওমরপুর ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। এই ঘটনার রেলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে তৃণমূল। প্রশ্ন করা হচ্ছে, মন্ত্রীর যাত্রার কথা থাকা সত্ত্বেও কেন যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হল না। সব মিলিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে জারি চাপানউতোর।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২১
কলকাতা

শুভেন্দুর গাড়িতে হামলা

তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষের জেরে উত্তেজনা ছড়াল ফুলবাগান থানা এলাকার কাঁকুড়গাছিতে। শুভেন্দু অধিকারীর গাড়িতে হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। আক্রান্ত বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা ও উত্তর কলকাতার জেলা বিজেপি সভাপতি শিবাজি সিংহরায়। ঘটনার পর বেশ কিছুক্ষণ পেরিয়ে গেলেও এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে স্থানীয় বিজেপি নেতা প্রসেনজিৎ সাউয়ের উপর হামলা হয়। বুধবার রাতে তার প্রতিবাদে জনসভা করেন শুভেন্দু। এরপর ডেপুটি কমিশনারের অফিসে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। অভিযোগ, সেই মিছিল ফুলবাগান মোড় থেকে ৪০০ মিটার পেরোতেই ইট, লোহার রড নিয়ে হামলা চালায় তৃণমূল আশ্রিত একদল দুষ্কৃতী। ইটবৃষ্টির মাঝেই শুভেন্দু অধিকারী গাড়ি ঘুরিয়ে ডিসি (ইএসডি)-র অফিসের দিকে চলে যান। সেখানেও বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল। জখম হন শঙ্কুদেব পণ্ডা ও উত্তর কলকাতার জেলা বিজেপি সভাপতি শিবাজি সিংহরায়-সহ অনেক বিজেপি কর্মী। তৃণমূলের পালটা অভিযোগ, বিজেপি হামলা চালিয়েছে। ঘটনার জেরে পরেশ পালের নেতৃত্বে ডিসি অফিসের সামনে বিক্ষোভ চলে।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২১
রাজ্য

বোমার আক্রমণে জখম খোদ রাজ্যের মন্ত্রী হাসপাতালে, উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদ

বোমাবাজিতে জখম হলেন খোদ রাজ্যের মন্ত্রী। শ্রম দফতরের প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এই ঘটনায় গুরুতর জখম হয়েছেন। জানা গিয়েছে, তাঁর হাতের আঙুল উড়ে গিয়েছে। তাঁকে প্রথমে জঙ্গীপুর সুপার স্পেশালিটি হাসাপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। তারপর তাঁকে নিয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় তাঁর সঙ্গী বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। মন্ত্রীর ওপর বোমাবাজির ঘটনায় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। জেলা পুলিশ সুপারের কাছে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের আবেদন করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি আবু তাহের।জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে জাকির হোসেন নিমতিতা রেল স্টেশনে যান কলকাতা যাওয়ার উদ্দেশ্যে ট্রেন ধরতে। নিজের গাড়ি থেকে নেমে তিনি সমর্থকদের সঙ্গে হাঁটছিলেন। জাকিরবাবু জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন তাঁর অনুগামীরা। তখন হঠাতই বোমার আওয়াজে নিমতাতা স্টেশনের দুনম্বর প্লাটফর্ম কেঁপে ওঠে। মুহূর্তের মধ্যে চিতকার চেঁচামেচি শুরু হয়ে যায়। বোমার আঘাতে জখম রাজ্যের মন্ত্রীকে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গীপুর হাসপাতালে। সেখান প্রাথমিক চিকিৎসা করিয়ে মন্ত্রীকে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়।মুর্শিদাবাদ জেলা তৃণমূলের সভাপতি আবু তাহের বলেন, কে কারা এই বোমাবাজির ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি। আমার সঙ্গে তিনি বিকেল পর্যন্ত ছিলেন। তিনি ব্যবসায়ী, সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। পুলিশ সুপারকে বলা হয়েছে ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করতে।এদিকে রাজ্যের বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃত্ব এই ঘটনার জন্য তৃণমূলকেই দায়ী করেছে। সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, এখানে তৃণমূলের মন্ত্রীরাও বাদ যাচ্ছেন না। দুদিন আগেই আমাদের উত্তর ২৪ পরগনার নেতা বাবু মাস্টারের ওপর বোমাবাজি হয়েছে। এদিন খোদ মন্ত্রীর ওপর হামলা হল। কীভাবে এরাজ্যে শান্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন হবে সেটাই চিন্তার বিষয়।এদিকে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি তথা বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরীর বক্তব্য, জাকির হোসেনের মত ভাল মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসে কখনও থাকতে পারেন না। এই দলে মন্ত্রীর ওপর হামলা হয়।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২১
রাজ্য

মালদায় তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে দুষ্কৃতী হামলা

ইংরেজবাজারের তৃণমূল বিধায়কের বাড়িতে সশস্ত্র দুষ্কৃতীর হামলা। ভাঙচুর করা হলো বিধায়কের বাড়ির আসবাবপত্র এবং অফিস ঘরের যাবতীয় সামগ্রী । আর এই ঘটনায় নাম জড়িয়েছে প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী এবং তৃণমূলের জেলার যুব সভাপতি প্রসেনজিৎ দাসের। এই দুইজনের বিরুদ্ধে সরাসরি সশস্ত্র দুষ্কৃতী নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূল বিধায়ক নিহার ঘোষ । সোমবার রাত ১১ টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে মালদা শহরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বেলতলা এলাকায় । সেখানে রয়েছে তৃণমূল বিধায়ক নিহার ঘোষের বাড়ি এবং দলীয় কার্যালয় । গভীর রাতে সশস্ত্র দুষ্কৃতী দল অতর্কিতে বিধায়কের বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর করে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। বিধায়ক নিহার ঘোষ এবং তার স্ত্রী তথা ইংরেজবাজার পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলার গায়ত্রী ঘোষের অভিযোগ, প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী এবং তৃণমূলের জেলা যুব সভাপতি প্রসেনজিৎ দাসের নেতৃত্বে এদিন তাদের বাড়িতেই বাঁশ,লাঠি, হাঁসুয়া নিয়ে সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে। ভাঙচুর করা হয়েছে সমস্ত আসবাবপত্র । এমনকী, বাড়িতে ঢুকে তাদেরকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা চালানো হয় বলে অভিযোগ।এদিকে রাতে এই গোলমালের ঘটনায় রীতিমতো উত্তেজনা তৈরি হয় মালদা শহরে বিনয় সরকার রোড সংলগ্ন বেলতলা এলাকায় । খবর পেয়ে ইংরেজবাজার থানার আইসি মদন মোহন রায়ের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয় । ততক্ষণে দুষ্কৃতীরা তাণ্ডব চালিয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ। পুরো ঘটনার ব্যাপারে বিধায়ক নিহার ঘোষ এবং তার স্ত্রী গায়ত্রী ঘোষ সংশ্লিষ্ট থানায় লিখিত অভিযোগ জানানোর কথা রাতেই জানিয়েছেন।বিধায়ক নিহার ঘোষের অভিযোগ, কিছুদিন আগে তাঁর পিতৃবিয়োগ হয়েছে।এনিয়ে তিনি শোকার্ত। কিন্তু এদিন হঠাৎ করে প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী এবং তৃণমূলের জেলা যুব সভাপতি প্রসেনজিৎ দাসের নেতৃত্বে তাঁর বাড়িতে একশোরও বেশি দুষ্কৃতী নিয়ে হামলা চালানো হয় । ওরা বাড়িতে ঢুকে চেয়ার, টেবিল সমস্ত জিনিস ভাঙচুর করে । ইংরেজবাজার থানার আইসি মদনমোহন রায় জানিয়েছেন, বিধায়কের বাড়িতে হামলার খবর শোনার পরই তদন্ত করা হয়েছে। আমাদের খুব খারাপ লাগছে কিছুদিন আগেই বিধায়কের বাবা প্রয়াত হয়েছেন। উনি এমনি মর্মাহত রয়েছেন। তারপরেই এই হামলা ঘটনা কারা চালিয়েছে, সেটি আমরা তদন্ত করে দেখছি। একটি সিসিটিভির ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে। সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রয়োজনে লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২১
রাজ্য

"তোদের খেলা তো হয়ে গিয়েছে, আমরা খেলব তোরা দেখবি", হুঁশিয়ারি দিলীপের

রবিবার পরিবর্তনের রথ চন্দ্রকোনার গাছশীতলা মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে বেরিয়ে কেশপুর ব্লকের বিভিন্ন জায়গা ঘোরে পাছখুরি হয়ে কেশপুর বাজারে এসে পৌঁছয়। পরিবর্তন যাত্রার রথ দেখতে সেখানে প্রচুর মানুষ ভিড় করেন।কেশপুরের খেতুয়া থেকে বাইক রেলির মধ্য দিয়ে বিজেপি কর্মীরা পাছখুরি বাজার এলাকায় রথকে স্বাগত জানান। এদিন কেশপুর উত্তর মণ্ডলের পক্ষ থেকে পাছখুরি বাজার এলাকায় একটি পথ সভারও আয়োজন করা হয় । কেশপুরের পরিবর্তন যাত্রায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে বলেন, রাম নামে সমস্ত দলের কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন দিদির দূত বেরিয়েছে। তৃণমূলের সেইসব দূত যখন আপনাদের পাড়ায় যাবে, তখন আপনারা ঝাঁটা নিয়ে বিতাড়িত করে পশ্চিমবাংলা থেকে তৃণমূল নামক লিমিটেড কোম্পানিকে উৎখাত করেবেন। এখন বাংলার রাজনীতি খেলা হবে নিয়ে সরগরম। তৃণমূল, বিজেপি, সিপিএম কেউ খেলার কথা বলতে ছাড়ছে না। এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, স্লোগান দিচ্ছে খেলা হবে, খেলা হবে। আমরাও বলছি খেলা হবে। পরিবর্তন হবে। বিজেপির সরকার হবে। এখন থেকে চিৎকার করে আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে খেলা হবে। তোরা কী খেলবি। তোদের খেলা তো হয়ে গিয়েছে। আমরা খেলব তোরা দেখবি। দেখার জন্য প্রস্তুত হও। হুঙ্কার দিয়ে তিনি বলেন, এবারের খেলায় দিদির ভাইদের শুনিয়ে রাখছি। এখনও দু-তিন মাস সময় আছে যেন ভদ্রলোক হয়ে যায়। নাহলে ভোটের আগে হাসপাতাল পাঠাব। আমি এখানে ঘোষণা করছি ক্যামেরার সামনে।এদিন রাস্তাঘাট উন্নয়ন সহ কৃষকদের উন্নয়ন করার লক্ষ্যে কার্যত বিজেপিকে রাজ্যে নিয়ে আসার আহ্বান জানান দিলীপ ঘোষ। কেশপুর বাজারে কার্যত তৃণমূল কংগ্রেসকে হু্ঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ভোটের দিন যে সমস্ত দিদির চামচারা ভয় দেখিয়ে ভোট লুট করতে আসবে, তারা যেন বাড়িতে বলে আসে তাদের আর ফেরা নাও হতে পারে l রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ২০১১ তে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার সময় যা দেনার পরিমাণ করেছিল, তার থেকে ১৫০ গুণ বেশি এই সরকার ১০ বছরে দেনা করেছে। তিনি বলেন, যে বাংলার স্বপ্ন স্বামী বিবেকানন্দ, সুভাষচন্দ্র বসুরা দেখেছেন, সেই স্বপ্ন সত্যি করতে একবার বিজেপিকে পাঁচ বছরের জন্য সুযোগ দিন। যদি দেখেন আমরা কাজ করতে পারলাম না, তখন আপনারা আবার পাল্টে দেবেন l

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২১
কলকাতা

বাবু মাস্টারের উপরে হামলায় উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনা

বিজেপি নেতা ফিরোজ কামাল গাজি ওরফে বাবু মাস্টারের উপর হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার রাজনীতি। কিছুদিন আগেই তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া আরেক নেতা মণীশ শুক্লাকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করেছিল দুষ্কৃতীরা। এবার আরেক দলবদলু নেতার উপর হামলা। বিজেপির অভিযোগ, বাবু মাস্টারকেও একইভাবে সরানোর চেষ্টা করছিল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি।বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের দাবি, বাবু মাস্টার বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই তাঁর উপর হামলার ছক কষা হচ্ছিল। পুলিশকে দিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছিল। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক তাঁকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছিলেন। হতে পারে গতকালের এই হামলা জ্যোতিপ্রিয়ই করিয়েছেন। অর্জুন সিংয়ের এই অভিযোগ স্পষ্টতই খারিজ করে দিয়েছেন তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সভাপতি মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তিনি বলেন, এটা নব্য বিজেপির সঙ্গে পুরনো বিজেপির লড়াইয়ের জের। দীর্ঘদিন ধরেই বাবু মাস্টারের অনেক শত্রু রয়েছে। একটা সময় সিপিএমের গৌতম দেবের ডান হাত ছিলেন বাবু। তখন থেকেই তাঁর অনেক শত্রু। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই বিজেপিতে যোগদান করেন ফিরোজ কালাম গাজি ওরফ বাবু মাস্টার নামের ওই ব্যক্তি। শনিবার বসিরহাটে সাংগঠনিক বৈঠক সেরে কলকাতা যাচ্ছিলেন তিনি। মিনাখাঁ থানার কাছে লাউহাটি মোড় এলাকায় পৌঁছতেই তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। বোমাবাজিও করা হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম হন কালাম গাজি। ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাঁর গাড়ি। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। সেখান থেকে তাঁকে কলকাতায় স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বাবু মাস্টারের দেহ থেকে একাধিক বোমের স্প্লিন্টার বের করা হয়েছে। তবে, আপাতত তিনি বিপদমুক্ত। রাতে তাঁকে হাসপাতালে দেখতে যান শুভেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপি নেতারা।

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২১
দেশ

জইশের নিশানায় অজিত ডোভাল, জারি কড়া সতর্কতা

পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের নিশানায় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। গত ৬ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হওয়া জইশ-ই-মহম্মদের এক জঙ্গিকে জেরা করার পরই সামনে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।গত ৬ ফেব্রুয়ারি হিদায়তউল্লা মল্লিক নামের ওই জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয় জম্মু ও কাশ্মীরের সোপিয়ান থেকে। তার কাছ থেকে অজিত ডোভালের অফিসের রেকি করার ভিডিওটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সেই ভিডিও ইতিমধ্যেই পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিয়েছে সে। জেরার মুখে নিজের কীর্তির কথা সবিস্তারে জানিয়েছে ধৃত জঙ্গি। ২০১৯ সালের ২৪ মে শ্রীনগর থেকে বিমানে নয়াদিল্লিতে আসে হিদায়ত। কেবল ভিডিও তোলাই নয়, পাশাপাশি সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখে সে। পরে তার তোলা ভিডিওটি সে হোয়াটসঅ্যাপে পাকিস্তানে পাঠিয়েও দেয়। নিজের পাক প্রভুকে ডক্টর বলে উল্লেখ করেছে ধৃত। পাকিস্তান থেকে কারা নির্দেশ দিত, সে সম্পর্কেও বহু তথ্য ফাঁস করেছে সে। দশটি ফোন নম্বর ছাড়াও তাদের নাম, সাংকেতিক নামও জানিয়েছে হিদায়ত।

ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২১
রাজ্য

রাসমেলা ময়দান থেকে মমতাকে খোঁচা অমিত শাহর

কোচবি্হারের মাটিতে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রীতিমতো কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন। খোঁচা দিয়ে বললেন, দিদি লোকসভা নির্বাচনের আগে আমাদের শূন্য দিচ্ছিলেন, এখন নিজেই নিজের জন্য আসন খুঁজে বেড়াচ্ছেন। এখানে লড়বেন না ওখানে লড়বেন, নাকি দুটি আসনে লড়বেন। বুঝে উঠতে পারছেন না। কোচবিহারের রাসমেলার ময়দান থেকে তিনি গগনভেদী জয় শ্রীরাম ধ্বনি তোলেন। বলেন, এত জোরে ধ্বনি তুলুন সবাই। এরপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে তাঁর খোঁচা, রামনাম উচ্চারণ করে গর্ববোধ করেন। কিন্তু মমতাজির তাতে আপত্তি। কারণ, উনি তোষণের রাজনীতি করেন। তবে ভোট শেষ হতে হতে আপনিও জয় শ্রীরাম স্লোগান তুলবেন।রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, শুভেন্দুর বিজেপিতে যোগদানের পর দুই মেদিনীপুর তথা জঙ্গলমহল এলাকায় দলের যাতে ক্ষতি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই নন্দীগ্রামে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন মমতা। কিন্তু অমিত শাহ তার ব্যাখ্যা দিলেন নিজের মতো করে। বলে দিলেন, নিজের জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত নন বলেই নিজের জন্য নিরাপদ আসন খুঁজে বেড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। কোচবিহারের সভা থেকে তাঁর খোঁচা,লোকসভা ভোটের আগে আমরা বলেছিলাম রাজ্যে আমরা কুড়িটির বেশি আসন জিতব। দিদি আমাদের বলেছিলেন আমরা নাকি শূন্য পাব। আজ উত্তরবঙ্গ থেকে রাজু সিং বিস্তা, নিশীথ প্রামাণিকরা সাংসদ হয়ে গিয়েছেন। আর আপনি নিজের জন্য আসন খুঁজে বেড়াচ্ছেন। এখানে দাঁড়াবেন না ওখানে দাঁড়াবেন, এক জায়গায় লড়বেন না দুই জায়গায় লড়বেন, বুঝতেই পারছেন না।#WATCH | Mamata didi keeps on quarrelling with Modi ji, she even quarrelled during Subhash babus program. It was Subhash babus event, you could have refrained from politics there: Union Home Minister Amit Shah in Coochbehar pic.twitter.com/iCFWzW65ou ANI (@ANI) February 11, 2021

ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২১
রাজ্য

'বাংলাকে কলঙ্কিত করছেন ভাইপো'

পরিবর্তন যাত্রার সূচনা করতে এসে বীরভূমের চিল্লার ময়দানে জনসভা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সেখান থেকে তাঁর অভিযোগ, তৃণমূল বাংলার সংস্কৃতি নষ্ট করছে। কুকথা নিয়ে তৃণমূলের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ শানান তিনি। দিন কয়েক আগে কাঁথির জনসভা থেকে শুভেন্দু অধিকারীর উদ্দেশে কুকথা বলেছিলেন অভিষেক। রীতিমতো তুই-তোকারি করেছিলেন তিনি। এবার সেই বক্তব্যকেই হাতিয়ার করলেন নাড্ডা। তাঁর কথায়, ভাইপো সভায় দাঁড়িয়ে এমন ভাষা প্রয়োগ করছেন, তা তো মুখে আনা যায় না। সকলের নামের সঙ্গে কোনও না কোনও বিশেষণ জুড়ে দিচ্ছেন। এটা কি বাংলার সংস্কৃতি? এরপরই তাঁর কটাক্ষ, সস্তায় ক্ষমতা পেয়েছেন তো, তাই মস্তি করছেন।নাড্ডার অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে বাংলার সংস্কৃতি সংকটে পড়েছে। তৃণমূল সকলকে বহিরাগত বলছে। ভাইয়ে ভাইয়ে লড়াই বাঁধানো হচ্ছে। তাই রাজ্যে সরকার বদলের ডাক দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। তাঁর কথায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বাংলায় বদল হচ্ছে। তাই তিনি বারবার এ রাজ্যে আসবেন।বাংলা ওঁর মনে রয়েছে। কখনও তিনি খালি হাতে এখানে আসেন না। তুলে ধরেন এবার সাধারণ বাজেটে বাংলার প্রাপ্তির কথা। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন ছুড়ে দেন নাড্ডা। জানতে চান, এত ভয় কীসের দিদি? কেন্দ্রের প্রকল্প রাজ্যের নামে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। তৃণমূলের স্লোগান নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। তাঁর কথায়, মায়ের কোনও চিহ্ন নেই এ দলে। মাটির প্রতি মমতা নেই। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতাও নে্ই এই সরকারের।

ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২১
দেশ

মোদির টুইট খোঁচা

রবিবারই রাজ্যে এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রথমবার হলদিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন রাজনৈতিক সভায়। সেই মঞ্চ থেকে একের পর এক ইস্যুতে রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় তোপ দেগেছেন তিনি। তবে সেখানেই শেষ নয়। হলদিয়া থেকে ঘুরে যাওয়ার পর ফের টুইটে বাংলার সরকারকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি নরেন্দ্র মোদি।সোমবার রাতের দিকে ওই টুইটটি করেন নরেন্দ্র মোদি। তাতে তিনি লেখেন, বাংলার মানুষ দুর্নীতি নয়, উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। এছাড়া ওই টুইটে হলদিয়ায় রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে রাখা বক্তব্যের একটি অংশও তুলে ধরেন মোদি। ভিডিওর শুরুতেই বাংলা ভাষায় বক্তৃতার অংশটি শোনা যায়। বাংলার সংস্কৃতির কথাও তাঁর টুইট করা ভিডিওতে শোনা গিয়েছে। হলদিয়া ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে সমৃদ্ধ সেকথাও তুলে ধরেন তিনি। তবে তারপর থেকেই শুরু হয় আক্রমণ। কেন বাংলা ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে, সেই প্রশ্ন তোলেন তিনি। বাম-কংগ্রেসের মতোই তৃণমূলের শাসনকালে রাজ্যে উন্নয়ন হয়নি বলেই দাবি তাঁর। সরাসরি নাম করে ওই ভিডিওতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোঁচা দিতেও শোনা যায়। মমতার বদলে বাংলার মানুষ নির্মমতার শিকার হয়েছেন বলেই দাবি করেন মোদি। এছাড়াও একাধিক ইস্যুতে বাংলার সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি।The emerging message from West Bengal is- they have faith in politics of development, not politics of corruption and criminalisation. pic.twitter.com/odyxYj8vFJ Narendra Modi (@narendramodi) February 8, 2021

ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২১
কলকাতা

হলদিয়ায় চেনা অস্ত্রে রাজ্যসরকারকে আক্রমণ মোদির

হলদিয়ার জনসভা থেকে ফের চেনা অস্ত্রে রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর অভিযোগ, শুধুমাত্র তৃণমূল সরকারের রাজনৈতিক দূরভিসন্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি, আয়ুষ্মান ভারতের মতো জনকল্যাণ মূলক প্রকল্পের সুবিধা রাজ্যবাসী পাননি। মোদির ঘোষণা, রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকেই চালু করা হবে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্প। শুধু তাই নয়, তৃণমূল সরকারের বাধার জন্য রাজ্যের লক্ষ লক্ষ কৃষক যে দুবছরের কিষাণ সম্মান নিধির টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সেটাও দেওয়া হবে রাজ্যবাসীকে।হলদিয়ার সভা থেকে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, বাংলার গরিবরা কি শুধু ভোট নেওয়ার জন্য? এটা সেই সরকার, যারা বিপদের সময়ও দুর্নীতির রাস্তা খোঁজে। আম্ফানের সময় মানুষের সাহায্যের জন্য কেন্দ্র যে টাকা পাঠিয়েছে, সেটা নিয়ে এঁরা কি করেছে তা সকলেই জানে। কেন্দ্রের দেওয়া বিনামূল্যে রেশনও এখানকার গরিবদের কাছে পৌঁছে দিতে পারেনি রাজ্য। আমাদের ভাগ্য ভাল যে বাংলার ৪ কোটি মানুষের জনধন অ্যাকাউন্ট ছিল। সেজন্যই সরাসরি কেন্দ্র টাকা দিতে পেরেছে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার খুব কষ্ট হয়, করোনার এই কঠিন সময়েও বাংলার লক্ষ লক্ষ কৃষক কোটি কোটি টাকা পাননি। করোনার সময় দেশের লক্ষ লক্ষ কৃষক কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার আওতায় হাজার হাজার কোটি টাকা পেয়েছেন। এর মধ্যে বাংলারও লক্ষ লক্ষ কৃষক থাকতে পারতেন। কিন্তু এখানকার একজন কৃষকও এই সুবিধা পাননি। কারণ, এখানকার সরকার এই যোজনায় যুক্তও হয়নি। বাংলার মানুষ ওদের সরিয়ে দেবে এটা বুঝতে পেরেই কদিন আগে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কেন্দ্রকে সম্মতি দিয়ে চিঠি লিখেছে। কিন্তু এঁরা চায় না সরাসরি কৃষকের অ্যাকাউন্টে টাকা যাক। ইতিমধ্যেই বাংলার ২৫ লক্ষ কৃষক রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ৬ হাজার কৃষকের নাম এঁরা জমা দদিয়েছে। সেই ৬ হাজার কৃষকেরও ব্যাংক ডিটেল কেন্দ্রকে এখনও দেয়নি রাজ্য সরকার। মা-মাটি-মানুষের কথা বলে অথচ তাঁর সংবেদনহীনতা গোটা রাজ্য দেখেছে। কারা কৃষকদের নাম নিয়ে রাজনীতি করছে, আর কারা কৃষকদের সমস্যার সমাধান করছে, গোটা দেশের লোক দেখছে।

ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২১
রাজ্য

মোদি সরকারকে তোপ অমিত মিত্রর

সেস বৃদ্ধি নিয়ে ফের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে সরব হলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। একইসঙ্গে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্য বাজেটে যা যা প্রকল্প প্রস্তাব করেছেন মুখ্যমন্ত্রী, তার জন্য কেন্দ্রের অনুদানও নিজের দক্ষতায় জোগাড় করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যার ফল পাবে রাজ্যবাসী।কোনও জিনিসের বিক্রয়মূল্যের উপর কর নেয় রাজ্য ও কেন্দ্র উভয় সরকার। কিন্তু সেই একই জিনিসের বিক্রয়মূল্যের উপর সেস বসানো থাকলে সেই অংশটুকু সম্পূর্ণরূপে যায় কেন্দ্রের ঘরে। এই ইস্যু তুলেই আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্র সরকার বারবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেস ও সারচার্জ বাড়াচ্ছে। মোদি সরকার যখন ক্ষমতায় এসেছিল তখন রাজ্য থেকে কেন্দ্রের মোট রাজস্বের ৮ শতাংশ সেস হিসাবে যেত। এখন সেটা বেড়ে ১৬ শতাংশ হয়ে গিয়েছে। রাজ্যগুলোকে এই বঞ্চনা আমাদের মেনে নিতে হচ্ছে। তাঁর প্রশ্ন, কেন্দ্র কেন সেস বৃদ্ধি করবে। এতে তো রাজ্যের করে ঘাটতি।কেন্দ্র রাজ্য থেকে করের যে টাকা কেটে নিয়ে যায়, তার ৪১ শতাংশ ফেরত দেয় রাজ্যকে। অর্থমন্ত্রীর অভিযোগ, সেই টাকাও তারা দিচ্ছে না। তাঁর কথায়, গত বছর রাজ্যের যা পাওনা ছিল তার মধ্যে ১৭ হাজার কোটি টাকা কম দিয়েছে। এ বছরও ১০ হাজার কোটি টাকা কম দেবে বলে আশঙ্কা করছি। তাঁর কথায়, সব বিরোধী দল প্রশ্ন করছে টাকা আসবে কোথা থেকে? বাজেট দেখলে বুঝতে পারবেন অর্থ দপ্তরের হাতে ১২ হাজার কোটি টাকা আছে খরচ করার জন্য। এ ছাড়া মুখ্যমন্ত্রী নিজে পরিকল্পনা খাতে ব্যয়ের জন্য পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের কাছে প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলেন। তা অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য হয়েছিল। ফলে রাজ্যের দাবিদাওয়া কেন্দ্রের বাজেটে অনুমোদন করা হয়েছে।

ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২১
রাজ্য

কারচুপি করেছে রাজীব, বিস্ফোরক মমতা

দলীয় কর্মিসভা থেকে সদ্য দলত্যাগীদের কড়া বার্তা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে নাম না করে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন তিনি। বন সহায়ক পদে চাকরি নিয়ে কারচুপির অভিযোগে সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে মমতাকে পাল্টা বিঁধেছে বিজেপি। দলে থাকাকালীন কেন একথা মনে পড়ল না, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের।মাসকয়েক আগে অষ্টম শ্রেণি পাশে বন সহায়ক পদে প্রচুর কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্য সরকার। অষ্টম শ্রেণি পাশের পাশাপাশি উচ্চশিক্ষিতরাও আবেদনপত্র জমা দেন। শুধুমাত্র ইন্টারভিউর মাধ্যমে নিয়োগ হওয়ায় লাইনও পড়ে বিস্তর। এই শূন্যপদ নিয়ে আলিপুরদুয়ারের প্যারেড গ্রাউন্ডের সভা থেকে মুখ খুললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম না-করে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। কারণ, সেই সময় তৃণমূলে ছিলেন রাজীব। ছিলেন রাজ্যের বনমন্ত্রীও। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, আমাদের সঙ্গে ছেলেটা ছিল। সে এখন আমাদের সঙ্গে আর নেই। আমার কাছে অভিযোগ এসেছে বন সহায়ক পদ নিয়ে কারচুপি হয়েছে। আমরা তদন্ত করে দেখছি। এর আগে একাধিকবার দলবদলকারী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অতিরিক্ত লোভ এবং টিকিট না পাওয়ার আশঙ্কায় দলবদলের সিদ্ধান্ত বলেও দাবি করেছেন। তবে এই প্রথমবার এহেন বিস্ফোরক অভিযোগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২১
কলকাতা

মমতাকে আক্রমণ স্মৃতির

ডুমুরজলার মঞ্চ থেকে নাম করে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তীব্র আক্রমণ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। বাংলার দুর্ব্যবস্থার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করেন তিনি। সভামঞ্চে বিজেপি সাংসদের নিশানায় ছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, কেন বাংলার গরিব মানুষের এই অবস্থা জবাব দিন দিদি। আপনাকে জবাব দিতেই হবে? তিনি বক্তব্য রাখতে উঠে বাংলায় বেশ কিছু বক্তব্যও রাখেন।

জানুয়ারি ৩১, ২০২১
দেশ

এটা শুধুই ট্রেলার, উদ্বেগে তদন্তকারীরা

দিল্লিতে ইজরায়েলী দূতাবাসের সামনে ঘটা বিস্ফোরণ ট্রেলার মাত্র। এই ঘটনা অনেক বড় মাপের কোনও ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত। এমনটাই মনে করছে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলো। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনস্থলে ফরেনসিক তদন্তের পর উঠে এসেছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিস্ফোরণে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আইইডি-তে আরডিএক্স থাকলে বিস্ফোরণে আরও বেশি ক্ষতি হতে পারত। স্প্লিন্টার হিসেবে বোমাটিতে ছিল বল বিয়ারিং। এছাড়া, বিস্ফোরণস্থলের কয়েকহাত দূরেই একটি ক্যামেরা, আধপোড়া লাল রঙের স্কার্ফ ও একটি চিঠি উদ্ধার করেন তদন্তকারীরা। চিঠিটি ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূতের উদ্দেশে লেখা হয়েছিলও বলে খবর।জিন্দাল হাউসের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে ট্যাক্সিতে আসা দুই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। তাদের খোঁজে ট্যাক্সিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এই বিস্ফোরণ আসলে বড় কোন নাশকতার ট্রেলার মাত্র বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা।বিস্ফোরণের পর ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূত রন মালকা জানিয়েছেন দূতাবাসের সমস্ত কর্মীরা সুরক্ষিত আছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো নড়েচড়ে বসেছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলো।

জানুয়ারি ৩০, ২০২১
দেশ

লালকেল্লার তাণ্ডবে ষড়যন্ত্র দেখছেন কৃষকরা

সাধারণতন্ত্র দিবসে লালকেল্লায় কৃষকদের তাণ্ডবের নেপথ্যে এবার এক বিজেপিপন্থী অভিনেতার হাত রয়েছে বলে দাবি বিক্ষোভকারী কৃষকদের। তাঁদের দাবি, পঞ্জাবি গায়ক ও অভিনেতা দীপ সিধুর উস্কানিতেই দিল্লিতে যাবতীয় অশান্তি ঘটেছে। এর পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র কাজ করছে বলেও দাবি করছেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়ন নামের এক কৃষক সংঠনের নেতা।বিকেইউ নেতা রাকেশ টিকাইত দাবি করেছেন, আমরা লালকেল্লায় যেতে চাইনি। অশান্তি যারা ছড়িয়েছে তাঁরা রাজনৈতিক দলের সদস্য। আমরা তাঁদের শনাক্ত করতে পেরেছি। কৃষকদের আন্দোলনকে কলুষিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এরপরই ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের হরিয়ানা ইউনিটের প্রধান গুরনাম সিং চাড়ুনি দাবি করেছেন,পঞ্জাবি গায়ক দীপ সিধুর নেতৃত্বেই কৃষকদের একটি দল লালকেল্লায় গিয়েছিল। ওই হিংসায় উস্কানি দিয়েছে। কৃষকদের দাবি, দীপ সিধুর বিক্ষোভে যোগ দেওয়া নিয়ে শুরু থেকেই আপত্তি ছিল তাঁদের। দীপ আসলে বিজেপি সাংসদ তথা অভিনেতা সানি দেওলের ঘনিষ্ঠ। গত লোকসভা ভোটে বিজেপির হয়ে প্রচারও করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ আছে বলে দাবি কৃষকদের।

জানুয়ারি ২৭, ২০২১
রাজ্য

'ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বদলা নেব', হুঁশিয়ারি অভিষেকের

বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শাসক-বিরোধী আক্রমণের ঝাঁঝ ক্রমশই বাড়ছে। বিজেপির তরফে বারবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করা হচ্ছে। রবিবার কুলতলির সভা থেকে পাল্টা বিরোধীদের আক্রমণের জবাব দিলেন ডায়মন্ডহারবারের তৃণমূল সাংসদ। এদিন সভার শুরু থেকেই বিরোধী গেরুয়া শিবিরকে তোপ দাগেন অভিষেক। প্রথমেই যতই নাড়ো কলকাঠি, নবান্নে আবার হাওয়াই চটি, স্লোগান দিয়ে সভা শুরু করেন তিনি। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণে সরব হন অভিষেক। তাঁর অভিযোগ, জিএসটির টাকা আটকে ভাতে মারতে চাইছে কেন্দ্র। বারবার বিরোধী বিজেপি স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা দিয়েছে। আরও একবার পাল্টা তার খোঁচা দেন অভিষেক। তিনি বলেন, দিলীপ ঘোষরা বলছেন স্বাস্থ্যসাথী আসলে ভাঁওতা। আবার ওনার পরিবারের লোকেই গিয়ে কার্ড নিচ্ছে। উন্নয়ন ও পরিসংখ্যানের নিরিখে লড়াই হোক। ১০-০ গোলে হারাতে না পারলে রাজনীতিতে পা রাখব না। এরা উন্নয়ন নিয়ে কথা বলতে পারে না। যত আক্রমণ করা হচ্ছে আমাকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগে আমার সঙ্গে লড়ুন। ভাইপো না বলে আমার নাম উচ্চারণ করে দেখান। কড়ায় গণ্ডায় সব বুঝিয়ে দেব। ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বদলা নেবো। তৈরি থাকো।দলবদলের পর থেকে বারবার একাধিক সভা থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না-করে তোলাবাজ ভাইপো বলে কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই ইস্যুতেও এদিন শুভেন্দুকে একহাত নেন অভিষেক। তিনি বলেন, তোমাকে টিভিতে টাকা নিতে দেখা গিয়েছে। আর তুমি আমাকে তোলাবাজ বলছো? সুদীপ্ত সেন বলেছিলেন তিনি শুভেন্দুকে টাকা দিয়েছেন। শুভেন্দু অধিকারীকে ৬ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। ১০ বছর খেয়ে মধু মীরজাফর এখন সাজছে সাধু। সুদীপ্ত সেন আদালতকে চিঠিতে লিখেছিলেন। এমন প্রমাণ আমার বিরুদ্ধে নেই। সুদীপ্ত সেনকে ব্ল্যাকমেল করতেন শুভেন্দু অধিকারী। আমি প্রমাণ দিয়েছি, আমার বিরুদ্ধে প্রমাণ দিতে পারবে? প্রমাণ দিতে পারলে ফাঁসির মঞ্চে মৃত্যুবরণ করব। টিভির পর্দায় টাকা নিয়েছ আর ভাইপো তোলাবাজ? পরিবারতন্ত্র ইস্যুতে গেরুয়া শিবিরের অভিযোগের পাল্টা জবাব দেন অভিষেক।

জানুয়ারি ২৪, ২০২১
রাজ্য

জেপি নাড্ডার গাড়িতে হামলা, মুখ্যসচিব - ডিজিকে তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গতকালই রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট চেয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুক্রবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে নিজের রিপোর্ট পাঠিয়ে দিয়েছেন। সুত্রের খবর সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, নাড্ডা-সহ অন্য বিজেপি নেতাদের উপযুক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেনি রাজ্যের পুলিশ। রাজ্যপালের এই রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডিজিপি বীরেন্দ্রকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে হাজিরা দেওয়ার দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সুত্রের খবর। আরও পড়ুন ঃ চলতি মাসেই রাজ্যে অমিত শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক মনে করছে, রাজ্যের নিরাপত্তার দায় মুখ্যসচিব এবং ডিজিপির। রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার জন্য কোনও ভিআইপির নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করা যাবে না। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বীরেন্দ্রর কাছে আগামী ১৪ ডিসেম্বর পুরো ঘটনার রিপোর্ট তলব করা হবে। রিপোর্টে সন্তুষ্ট না হলে তাঁদের কড়া হুঁশিয়ারি দেওয়া হতে পারে। তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হতে পারে বলেও সুত্রের খবর।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • ›

ট্রেন্ডিং

খেলার দুনিয়া

১৪ বছর পর কলকাতায় মেসি! “মাঠ কাঁপাবে” ডিসেম্বরে?

কলকাতার ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক বিশাল সুখবর! ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি (Lionel Messi) তাঁর বহু প্রতীক্ষিত GOAT Tour of India 2025-এর জন্য এ বছরের ডিসেম্বর মাসে কলকাতা ময়দান মাতাতে আসছেন। ১৪ বছর পর বিশ্বকাপজয়ী এই মহাতারকার ভারতে ফেরা নিঃসন্দেহে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে।আগামী ডিসেম্বরে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি তাঁর ভারত সফরের সূচনা করবেন কলকাতাতেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, তিনি ১২ই ডিসেম্বর রাতে মহানগরে পৌঁছাবেন এবং ১৩ই ডিসেম্বর কলকাতায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।কলকাতার আইকনিক সল্টলেক স্টেডিয়ামে (যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন) মূল অনুষ্ঠানগুলি হবে, যেখানে ২০১১ সালে মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খেলেছিলেন।GOAT কনসার্ট এবং GOAT কাপ, ১৩ই ডিসেম্বর এই দুটি প্রধান ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। GOAT কাপ হবে একটি সেলিব্রেটর সেভেন-এ-সাইড (seven-a-side) সফট-টাচ ফুটবল ম্যাচ। বেশ কয়েকজন ভারতীয় কিংবদন্তির উপস্থিতির সম্ভবনা ওই খেলায়, সুত্রের খবর, এই বিশেষ ম্যাচে মেসির সঙ্গে মাঠে নামতে পারেন ভারতীয় ক্রীড়া জগতের তারকারা, যেমন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাইচুং ভুটিয়া এবং লিয়েন্ডার পেজ প্রমুখ।ম্যচের শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে মেসিকে বিশেষ সংবর্ধনা দেওয়া হতে পারে। এছাড়াও এই সফরের অঙ্গ হিসাবে কলকাতা শহরে মেসির একটি মূর্তি উন্মোচন-র আয়োজন চলছে।এই সফরে নানাবিধ অনুষ্ঠানের মধ্যে, ফুড অ্যান্ড টি ফেস্টিভ্যালঅনুষ্ঠিত হবে। কলকাতায় তাঁর প্রিয় পানীয় আর্জেন্তিনীয় ভেষজ চা মাটে-এর সঙ্গে আসামের চায়ের ফিউশন করে একটি বিশেষ খাদ্য ও চা উৎসবের আয়োজন করা হবে।কলকাতা ছাড়াও মেসি ভারতে আরও কয়েকটি শহর সফর করবেন, সেকারনে তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কলকাতার পর মেসি আরও চারটি-শহরে সফর করবেন। যেগুলি হল আহমেদাবাদ, মুম্বাই এবং নয়া দিল্লী। ১৫ই ডিসেম্বর তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর ভারত সফর শেষ করবেন। এই সফরের ইভেন্টগুলোর টিকিটের মূল্য ৩,৫০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।মেসির প্রতিক্রিয়াদীর্ঘ ১৪ বছর পর ভারতে আসা নিয়ে মেসি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। একটি সরকারি বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই সফর করতে পারা আমার জন্য খুবই সম্মানের। ভারত খুব স্পেশাল একটি দেশ, এবং ১৪ বছর আগে আমার সেখানে কাটানো মুহূর্তগুলোর খুব ভালো স্মৃতি আছে এখানকার ভক্তরা ছিল অসাধারণ। ভারত ফুটবল প্রেমী দেশ (passionate football nation), এবং আমি ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসা নতুন প্রজন্মের ভক্তদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।২০২৫ এর ডিসেম্বর মাসে ফুটবল কিংবদন্তির আগমন শুধু কলকাতার নয়, গোটা ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এক বিশাল উৎসবের বার্তা নিয়ে আসছে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

সাংসদের ওপর হামলায় রাজ্যকে নিয়ে বড় প্রশ্ন মোদির, কড়া জবাব মমতার

বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলা নিয়ে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার পাল্টা কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া লিখেছেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যের এবং গভীর উদ্বেগের বিষয় যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোনো উপযুক্ত অনুসন্ধানের জন্য অপেক্ষা না করেই তা-ও আবার যখন উত্তরবঙ্গের মানুষ ভয়াবহ বন্যা ও ধসের সঙ্গে যুঝছেন।যখন সমগ্র স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ ত্রাণ ও উদ্ধারের কাজে ব্যস্ত হয়ে আছে, তখন বিজেপি নেতারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক গাড়ির কনভয় নিয়ে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে এবং স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে কোনো খবর না দিয়ে। রাজ্য প্রশাসন, স্থানীয় পুলিশ বা তৃণমূল কংগ্রেসকে কীভাবে এই ঘটনার জন্য দায়ী করা যাবে?এখানেই থামেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদের গরিমা নিয়েও। প্রশ্ন তুলেছেন মোদির নৈতিকতা নিয়েও। তাছাড়া কোনও প্রমান ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেসকে দায়ী করেছে বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেস এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওপর দোষারোপ করেছেন কিছুমাত্র প্রমাণ ছাড়া, আইনানুগ কোনো তদন্ত ছাড়া এবং কোনো প্রশাসনিক রিপোর্ট ছাড়া। এটা শুধু রাজনৈতিক নিম্নতা স্পর্শ করল না, যে সাংবিধানিক নৈতিকতা তুলে ধরতে প্রধানমন্ত্রী শপথ নিয়েছেন, সেই নৈতিকতারও লঙ্ঘন হল। যে কোনো গণতন্ত্রে আইন তার নিজস্ব পথ নেয় এবং কোনো ঘটনার দায় নির্ধারিত হয় যথাযথ প্রক্রিয়ায় -কোনো রাজনৈতিক বেদীর উচ্চতা থেকে করা একটি ট্যুইটের মাধ্যমে নয়।উত্তরবঙ্গ কাল যাবো, আজ কার্নিভাল !!!কার্নিভাল নাকি বাংলার ঐতিহ্য ! তা দশমীর চার দিন পর সরকারি অনুদান আর প্রশাসনিক চোখ রাঙানির জেরে প্রতিমা নিরঞ্জন আটকে রেখে, মিছিল করিয়ে ঘাটে যাওয়া কবে থেকে বাংলার ঐতিহ্য হয়ে গেলো?আর মুখ্যমন্ত্রী চটজলদি উত্তরবঙ্গ যেতে আগ্রহী নন কেন, pic.twitter.com/mD0TeqWIaz Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) October 5, 2025মমতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল একটি কেন্দ্রে, যেখানে মানুষ নিজেরাই বিজেপির একজন বিধায়ককে নির্বাচন করেছেন। তথাপি এই ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের তথাকথিত শক্তিমত্তা দেখায় প্রধানমন্ত্রী দ্বিচারিতা অনুভব করলেন না। এই ধরনের অসার এবং অতি-সরলীকৃত সাধারণীকরণ শুধু অপরিণতই নয়, তা দেশের সর্বোচ্চ পদের সঙ্গে মানানসইও নয়।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

বিজেপি সাংসদ ও বিধায়কের ওপর হামলা, নিন্দা নরেন্দ্র মোদীর, ফোন রাজনাথ সিংয়ের

বন্যা ও ভমি ধ্বসে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। এরই মধ্যে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মালদা উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তাঁদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেস প্রাণঘাতী হমলা করেছে বলে অভিযোগ। মাথা ফেটে রক্তাক্ত হয়েছেন খগেন মুর্মু। আঘাত পেয়েছেন শঙ্কর ঘোষ। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এবার এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জখম সাংসদের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আক্রমণের তীব্র নিন্দা করেছেন। নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।আমার Narendra Modi (@narendramodi) October 6, 2025আমার একান্ত কামনা পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেস এই কঠিন পরিস্থিতিতে হিংসায় লিপ্ত না হয়ে মানুষের সাহায্যে আরও মনোযোগী হোক। আমি বিজেপি কার্যকর্তাদের আহ্বান জানাই, তারা যেন জনগণের পাশে থেকে চলতি উদ্ধার কাজে সহায়তা করে যান।এদিকে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংজি। রাজ্য বিজেপি সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, তিনি টেলিফোনে আমার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চান এবং স্পষ্ট বার্তা দেন রাজনীতিতে হিংসার কোনো স্থান নেই। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এই অন্যায় ও অত্যাচার কখনো মেনে নেবে না। সবাই মিলে এই হিংসার রাজনীতি প্রতিহত করতে হবে। বাংলার মানুষ গণতন্ত্রের শক্তিতে বিশ্বাস রাখে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal