• ১ শ্রাবণ ১৪৩২, শুক্রবার ১৮ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Birbhum

রাজ্য

Murder: শাশুড়িকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার জামাই

শাশুড়িকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হল জামাই। ধৃতের নাম প্রসেনজিৎ দলুই ওরফে জিৎ। তার বাড়ি বীরভূমের সিউড়ি থানার নিমদাসপুরে। বর্তমানে সে বীরভূমের বোলপুর থানার মিশন কম্পাউন্ড এলাকায় থাকে। মঙ্গলবার রাতে খুন হন পূর্ব বর্ধমানের ভাতার থানার মাহাতা গ্রামের ঠাকুরপাড়া নিবাসী শাশুড়ি লীলা আগরওয়াল (৪১)। এই খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে পূর্ব বর্ধমানের ভাতার থানার পুলিশ বুধবার রাতে বোলপুরের বাড়ি থেকে প্রসেনজিৎকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশের দাবি, জেরায় ধৃত তাঁর শাশুড়ি লীলা আগরওয়ালকে খুনের কথা স্বীকার করেছে।আরও পড়ুনঃ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ শুভেন্দুরসুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ বৃস্পতিবার ধৃতকে পেশ করে বর্ধমান আদালতে। তদন্তের প্রয়োজনে তদন্তকারী অফিসার ধৃতকে ৭ দিন নিজেদের হেপাজতে নিতে চেয়ে আদালতে আবেদন জানায়। সিজেএম ধৃতকে ৫ দিন পুলিশি হেপাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লীলা আগরওয়ালের প্রথম পক্ষের স্বামীর বাড়ি বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের মিশন কম্পাউণ্ড এলাকার। তাঁর প্রথম পক্ষের স্বামী রাজু আগরওয়ালের সেখানে একটি সাইকেল মেরামতির দোকান রয়েছে। লীলাদেবীর এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে আকাশ বোলপুর পুরসভার অস্থায়ী কর্মী। মেয়ে প্রীতি আগরওয়াল বিবাহিতা। তাঁরই স্বামী প্রসেনজিৎ। লীলা বর্ধমান শহরে ওষুধ ব্যবসায়ী সুদীপ্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন। ওই সময়ে লীলাদেবীর সঙ্গে সুদীপ্তবাবুর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারপর দেড় বছর হল লীলাদেবী পাকাপাকিভাবে সুদীপ্তবাবুর কাছেই রয়ে যান। সুদীপ্তবাবুর সঙ্গে লীলার সম্পর্ক মেনে নিতে না পেরে তাঁর স্ত্রী সুদীপ্তবাবুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এরপর থেকে সুদীপ্তবাবু ভাতারের মাহাতা গ্রামে বাড়ি ভাড়া করে সেখানে লীলাদেবীকে নিয়ে থাকা শুরু করেন। ভাতার থানার পুলিশ মঙ্গলবার রাতে সেই বাড়ি থেকেই লীলা আগরওয়ালের মৃতদেহ উদ্ধার করে । মৃতার গলায় কালশিটে দাগ ছিল।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠায়।আরও পড়ুনঃ দক্ষিণ কলকাতায় দেবীসম্মানের ক্যালেন্ডার শুটলীলাকে খুন করা হয়েছে বলে বুধবার ভাতার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন প্রথম পক্ষের স্বামী রাজু আগরওয়াল। তার ভিত্তিতে খুনের মামলা রুজু করে তদন্তে নামে ভাতার থানার পুলিশ। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে বেশিরভাগ সময়ে লীলার কাছেই থাকতো তাঁর প্রথমপক্ষের মেয়ে। তা নিয়ে লীলার মেয়ের সঙ্গে তাঁর স্বামী প্রসেনজিতের হামেশাই অশান্তি হত। শেষ পর্যন্ত প্রসেনজিৎ শাশুড়িকে খুনের পরিকল্পনা করে। মঙ্গলবার মাহাতা গ্রামের বাড়িতে এসে সে শ্বাসরোধ করে শাশুড়ি লীলাকে খুন করে পলায়। তদন্তে নেমে ভাতার থানার পুলিশ প্রসেনজিতের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন খতিয়ে দেখে ঘটনার সময় তাঁর মাহাতা গ্রামের বাড়িতে থাকার বিষয়ে নিশ্চিত হয়। এরপরেই পুলিশ বুধবার রাতে বোলপুরের বাড়িতে হানা দিয়ে জামাই প্রসেনজিৎকে গ্রেপ্তার করে।

আগস্ট ১৩, ২০২১
রাজ্য

BJP: ফের উদ্ধার ২ বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ

ফের রাজ্যে ঝুলন্ত বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার। বীরভূম জেলার খয়রাশোল থানার অন্তর্গত হজরতপুর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে ওই বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়। জানা গিয়েছে, বিজেপির বুথস্তরের কর্মী ইন্দ্রজিৎ সূত্রধর হজরতপুর পঞ্চায়েতের ৪৬ নম্বর বুথের সভাপতি ছিলেন। হাত-পা বাঁধা অবস্থায় তাঁর দেহ ঝুলছিল পরিত্যক্ত বাড়িতে। গলায় ফাঁস দিয়ে ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে খয়রাশোল থানার পুলিশ। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, এগরা বিধানসভার কসবা এগরা অঞ্চলের হরিপুর বুথের বিজেপি কর্মী তপন খাটুয়াকে রাতের অন্ধকারে ডেকে নিয়ে গিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। গতকাল থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। আজ তাঁর দেহ উদ্ধার হয় বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে।

আগস্ট ০৩, ২০২১
রাজ্য

Rupashree: রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা লোপাটের অভিযোগ

সরকারি প্রকল্পের টাকা নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ বার বার উঠেছে। ফের একবার একই অভিযোগ উঠল বীরভূমের রামপুরহাটে। রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ৮ মহিলার বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, নলহাটিতে রূপশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা লোপাটের অভিযোগ ওঠায় প্রশাসনিক পর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দিলেন বীরভূমের জেলাশাসক। রামপুরহাটের মহকুমা শাসককে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। জেলাশাসক জানিয়েছেন, প্রশাসনের কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।আরও পড়ুনঃ চুক্তিপত্রে সই না করায় প্রতিবাদের ঝড় ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে, কর্তাদের পদত্যাগ দাবিমিথ্যে পরিচয় দিয়ে রূপশ্রীর ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ৮ মহিলার বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে ৮ জনই বিবাহিত এবং এদের প্রত্যেকের সন্তান আছে। তবু নিজেদের অবিবাহিত বলে দাবি করে সরকারি প্রকল্পে টাকা তুলে নেন এই এই মহিলারা। এই প্রতারণার খবর প্রকাশ্যে আসতেই বিডিও হুমায়ুন চৌধুরী অভিযোগ করেন থানায়। অভিযোগের ভিত্তিতে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জালিয়াতির খবর পেয়েই তদন্তে নামেন নলহাটির বিডিও হুমায়ুন চৌধুরী। হাতনাতে ধরা পড়ে ওই ৮ জন। অভিযুক্তদের দাবি, গ্রামেরই এক ব্যক্তি সাড়ে ১২ হাজার টাকার বিনিময়ে তাঁদের এককালীন ২৫ হাজার টাকা পাইয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। সেইমতো অ্যাকাউন্টে টাকা জমা পড়ে। বিডিও অফিস থেকে কেন তথ্য যাচাই করা হয়নি সেই প্রশ্ন তুলেছেন অভিযুক্তরা। কারচুপির ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রামবাসীর খোঁজ মেলেনি।আরও পড়ুনঃ তারাপীঠ যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যু কলকাতার যুবকের, বরাত জোরে রক্ষা বন্ধুরএর আগেও ভুয়ো নথি দেখিয়ে রূপশ্রী প্রকল্পে ২৫ হাজার টাকা করে তোলার অভিযোগ উঠেছিল পঞ্চানন্দপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের সুলতানটোলার বাসিন্দা চেনো খাতুন ও সোনা বিবির বিরুদ্ধে। অভিযোগ পেয়েই তদন্ত নামে ব্লক প্রশাসন। গত ২ জুলাই পুলিশকে নিয়ে তদন্তকারী দল অভিযুক্ত দুই মহিলার বাড়িতে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বক্তব্যে অসঙ্গতি পেয়ে তাঁদের সোমবার শুনানির জন্য বিডিও অফিসে ডেকে পাঠানো হয়। কিন্তু এদিন তাঁরা আসেননি। ফের শুনানির জন্য আরও একবার সময় দেওয়া হয়। কিন্তু একদিন আগেই এদিন দুপুরে ওই দুই মহিলা এসে মুচলেকা লিখে তদন্তকারীদের কাছে ২৫ হাজার টাকা করে ফেরত দেন।

জুলাই ১৮, ২০২১
রাজ্য

দিনভর লুকোচুরি, কমিশনকেই দুষলেন অনুব্রত

রাত পোহালেই রাজ্যে অষ্টম তথা শেষ দফার নির্বাচন। বীরভূম-সহ মোট চার জেলার ৩৫টি আসনে ভোট। তবে ভোটের ২৪ ঘণ্টা আগে খবরের শিরোনামে রইলেন সেই বীরভূমের জেলা সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। নির্বাচন কমিশনের চোখে ধুলো দিয়ে বেলা ১২টা থেকে ঘুরে বেড়ালেন নানুর এবং সেই সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকা। শেষপর্যন্ত অবশ্য তারাপীঠের মন্দিরে তাঁর হদিশ মেলে। কিন্তু এজন্য যে তিনি দায়ী নন, পুরো দোষটাই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের, বুধবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সেকথাই বললেন বীরভূমের কেষ্ট।সন্ধ্যেবেলা সাংবাদিক সম্মেলনে এভাবে উধাও হয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে অনুব্রতকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এই ঘটনায় আমার দোষ কোথায়? এটা তো যাঁরা আমি আমাকে খুঁজে পায়নি, তাঁদের দোষ। আমি কি করব? আমি তারাপীঠে পুজো দিয়ে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। শেষপর্যন্ত জেলাশাসক ফোন করলেন। আমি বললাম কোথায় আপনার লোক? উনি বললেন, যাচ্ছে যাচ্ছে। একটু দাঁড়ান। আমি যদি চলে যেতাম তাহলে আমাকে ধরতেই পারত না। আমিই অপেক্ষা করলাম।এরপরই নির্বাচন কমিশনের কাঠগড়ায় তুলে তাঁর মন্তব্য, বীরভূমে নির্বাচন কমিশনারের নির্দেশে পুলিশ প্রকৃত অপরাধীদের ছেড়ে সাধারণ লোককে, আমাদের সমর্থকদের থানায় ডেকে পাঠাচ্ছে। আমি চাই শান্তিপূর্ণ ভোট হোক। এখানে একজন আসামী আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘুরছে অথচ তাকে ধরছে না। আমাকে প্রতিবারই নজরবন্দি করে। তাতে আমি কিছু মনে করি না। কিন্তু এইভাবে সাধারণ লোককে হেনস্তা করছে সেটা খারাপ লাগছে। আর কদিনই বা করবে। ২ তারিখের পর তো আর পারবে না। আগামীকাল খেলা হবে। তবে কীভাবে খেলব সেটা বলব না। খেলা মানে তো ঝগড়া মারামারি নয়। ভালোভাবেও তো খেলা যায়।

এপ্রিল ২৮, ২০২১
রাজ্য

'বাংলাকে কলঙ্কিত করছেন ভাইপো'

পরিবর্তন যাত্রার সূচনা করতে এসে বীরভূমের চিল্লার ময়দানে জনসভা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সেখান থেকে তাঁর অভিযোগ, তৃণমূল বাংলার সংস্কৃতি নষ্ট করছে। কুকথা নিয়ে তৃণমূলের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ শানান তিনি। দিন কয়েক আগে কাঁথির জনসভা থেকে শুভেন্দু অধিকারীর উদ্দেশে কুকথা বলেছিলেন অভিষেক। রীতিমতো তুই-তোকারি করেছিলেন তিনি। এবার সেই বক্তব্যকেই হাতিয়ার করলেন নাড্ডা। তাঁর কথায়, ভাইপো সভায় দাঁড়িয়ে এমন ভাষা প্রয়োগ করছেন, তা তো মুখে আনা যায় না। সকলের নামের সঙ্গে কোনও না কোনও বিশেষণ জুড়ে দিচ্ছেন। এটা কি বাংলার সংস্কৃতি? এরপরই তাঁর কটাক্ষ, সস্তায় ক্ষমতা পেয়েছেন তো, তাই মস্তি করছেন।নাড্ডার অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে বাংলার সংস্কৃতি সংকটে পড়েছে। তৃণমূল সকলকে বহিরাগত বলছে। ভাইয়ে ভাইয়ে লড়াই বাঁধানো হচ্ছে। তাই রাজ্যে সরকার বদলের ডাক দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। তাঁর কথায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বাংলায় বদল হচ্ছে। তাই তিনি বারবার এ রাজ্যে আসবেন।বাংলা ওঁর মনে রয়েছে। কখনও তিনি খালি হাতে এখানে আসেন না। তুলে ধরেন এবার সাধারণ বাজেটে বাংলার প্রাপ্তির কথা। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন ছুড়ে দেন নাড্ডা। জানতে চান, এত ভয় কীসের দিদি? কেন্দ্রের প্রকল্প রাজ্যের নামে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। তৃণমূলের স্লোগান নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। তাঁর কথায়, মায়ের কোনও চিহ্ন নেই এ দলে। মাটির প্রতি মমতা নেই। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতাও নে্ই এই সরকারের।

ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২১
রাজনীতি

রাজনীতিকদের দম্ভে আঘাত অভিনেত্রী সাংসদের, কী কৌশলে বাজিমাত?

ফেসবুকে বিদ্রোহ, তারপর কুণালের দৌত্য, অভিষেকের সঙ্গে বৈঠক, দিল্লি যাত্রা বাতিল। ২৪ ঘন্টা এভাবেই কাটল বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়ের। আপাতত তৃণমূলে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন অভিনেত্রী শতাব্দী রায়। বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ দলে থাকার কথা ঘোষনা করলেও কিন্তু একটা রয়েই গেল।তাঁর ক্ষোভের মূল কারণ, তিনি তার লোকসভা কেন্দ্রে সভা সমাবেশে যোগ দিতে পারছেন না, তাকে কাজ করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, মিটিংয়ে না যাওয়ার জন্য হুমকি পর্যন্ত শুনতে হচ্ছে। তাঁর কেন্দ্রের সাধারণ মানুষকে কী কৈফিয়ত দেবেন? এটাই শতাব্দীর মূল প্রশ্ন।সমস্যাগুলো নিয়ে বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে সেভাবে কোনও আলোচনা হয়নি বলেও জানিয়েছেন। অভিজ্ঞ মহলের মতে, ফেসবুক পোস্ট করে, শনিবার দিল্লি যাবেন বলে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টি করার কৌশলে আপাতত তিনি সফল। কিন্তু প্রকুত কার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেকথা তিনি প্রকাশ্যে এড়িয়ে গিয়েছেন। দীর্ঘ দিন রাজনীতিতে থাকা লোকজনদের একটা বড় অংশ অন্য পেশা থেকে কেউ রাজনীতিতে এলেই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বলেন উনি পলিটিক্যাল নন। একথা হজম করতেই হয়েছে অনেককেই। রাজনৈতিক মহলের মতে, একাংশ রাজনীতিকদের দম্ভে আঘাত করেছেন বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী। যে জেলার সভাপতি সারা রাজ্যের মধ্যে সব থেকে বেশি সাংগঠনিক সভা করেন। দলের সভাপতি দোর্দণ্ডপ্রতাপশালী অনুব্রত মন্ডলের ওপর কথা বলার ক্ষমতা নেই ওই জেলার দুই মন্ত্রীর। অনুব্রত গড়ের তৃণমূল সাংসদ বোমা ফাটালেন প্রকাশ্যে। দলকে ঢোক গিলতে হল। রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, দীর্ঘ দিনের ক্ষোভ কয়েক ঘন্টার বৈঠকে সমাধান হতে পারে? ছাই চাপা আগুনের কী হাল হয় তা সকলেরই জানা।বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক বিধায়ক, সাংসদ প্রকাশ্যে বিদ্রোহ ঘোষণা করছেন। এই সময়টাকেই বেছে নিয়েছেন নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য। ইতিমধ্যে অনেকেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। একাংশ বিজেপিতে যোগ দেবার লাইনে রয়েছেন। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজের দর বাড়িয়ে নিচ্ছেন। এমনটাই অভিমত রাজনৈতিক মহলের।রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, এক একজন ১৫ বছর, ১০ বছর বা কেউ ৫ বছর বিধায়ক, সাংসদ থাকার পর ভোটের মুখেই এভাবে ক্ষোভ ব্যক্ত করছেন। তাহলে কী তাঁরা সবাই ঝোপ বুঝে কোপ মারছেন? আপাতত তৃণমূলে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শতাব্দীরায়। আমি তৃণমূলেই আছি একথার যে অন্য একটা অর্থও হয় তা নিয়ে কারও কোনও সন্দেহ থাকতে পারে না। তৃণমূল সাংসদ ফুটবলার প্রসূণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। যাঁরা রাজনীতির লোক নয় বলে অন্যদের ছোট করে নিজেদের বড়াই করেন তাঁরা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন।

জানুয়ারি ১৬, ২০২১
রাজনীতি

অনুব্রত মন্ডলের গড়েই তৃণমূল সাংসদের 'বিদ্রোহ', শোরগোল রাজনীতিতে

ইতিমধ্যে এক সাংসদসহ একাধিক তৃণমূল বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। অনেকেই দলীয় লাইনের বাইরে গিয়ে কথা বলছেন। এবার নবতম সংযোজন বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়। এই জেলায় তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মন্ডল। সেই জেলার সাংসদ ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন ফেসবুকে। বৃহস্পতিবার শতাব্দী রায় ফ্যানস ক্লাব ফেসবুক পেজে তাঁর লেখা বয়ানে বিদ্রোহী মনোভাব স্পষ্ট বলেই মনে করেন রাজনৈতিক মহল। তাঁর বক্তব্যে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে বাংলার রাজনীতিতে।কী লিখেছেন তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়--বীরভূমে আমার নির্বাচন কেন্দ্রের মানুষের প্রতি-2021 খুব ভালো কাটুক। সুস্থ থাকুন, সাবধানে থাকুন।এলাকার সঙ্গে আমার নিয়মিত নিবিড় যোগাযোগ। কিন্তু ইদানিং অনেকে আমাকে প্রশ্ন করছেন কেন আমাকে বহু কর্মসূচিতে দেখা যাচ্ছে না। আমি তাঁদের বলছি যে আমি সর্বত্র যেতে চাই। আপনাদের সঙ্গে থাকতে আমার ভালো লাগে। কিন্তু মনে হয় কেউ কেউ চায় না আমি আপনাদের কাছে যাই। বহু কর্মসূচির খবর আমাকে দেওয়া হয় না। না জানলে আমি যাব কী করে? এ নিয়ে আমারও মানসিক কষ্ট হয়। গত দশ বছরে আমি আমার বাড়ির থেকে বেশি সময় আপনাদের কাছে বা আপনাদের প্রতিনিধিত্ব করতে কাটিয়েছি, আপ্রাণ চেষ্টা করেছি কাজ করার, এটা শত্রুরাও স্বীকার করে। তাই এই নতুন বছরে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করছি যাতে আপনাদের সঙ্গে পুরোপুরি থাকতে পারি। আপনাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। 2009 সাল থেকে আপনারা আমাকে সমর্থন করে লোকসভায় পাঠিয়েছেন। আশা করি ভবিষ্যতেও আপনাদের ভালোবাসা পাব। সাংসদ অনেক পরে, তার অনেক আগে থেকেই শুধু শতাব্দী রায় হিসেবেই বাংলার মানুষ আমাকে ভালোবেসে এসেছেন। আমিও আমার কর্তব্য পালনের চেষ্টা করে যাব।যদি কোনো সিদ্ধান্ত নিই আগামী 16 জানুয়ারি 2021 শনিবার দুপুর দুটোয় জানাব। শতাব্দী রায়

জানুয়ারি ১৪, ২০২১
রাজ্য

অনুব্রত মন্ডলের মাথায় রুপোর মুকুট, কটাক্ষ দিলীপের

কেউ বলছেন ঝেঁটিয়ে সাফ করে দিন। কেউ বলছেন থেকে ঠেঙিয়ে পগার পার করে দিন। ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের আগে জানুয়ারির প্রথমেই তাপ উত্তাপ চরমে উঠেছে। এসবের মাঝেই বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অনুব্রত মণ্ডল মাথায় রুপোর মুকুট পড়ে নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন।কোথায় পেলেন এই মুকুট? অনুব্রত গিয়েছিলেন নানুরের একটি মেলাতে। সেই মিলন মেলায় উদ্যোক্তারা তাঁকে একটি দু কেজি ওজনের রুপোর মুকুট উপহার দেন। তিনি সেই রুপোর মুকুট পরে মঞ্চে বসেছিলেন। সেই দৃশ্য দেখতে মঞ্চের সামনে হাজির জনতা হা করে তাঁর দিকে তাকিয়ে ছিলেন। অদ্ভুত সেই দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।মুকুট পরে হালকা মেজাজে থাকলেও বিজেপির বিরুদ্ধে হুঙ্কার দিতে ছাড়েননি বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। তাঁর হুঁশিয়ারি, ঠেঙিয়ে বিজেপিকে পগার পার করে দিন। এডাল থেকে ওডাল উঠলেই হবে নাকি। বড় হনু নাকি? মন্তব্য অনুব্রতর।এদিকে তাঁর মাথায় রুপোর মুকুট দেখে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ এর মুখ বন্ধ করে রাখতে পারেননি। তিনি কটাক্ষ করতে ছাড়েননি অনুব্রত মন্ডলকে। দিলিপের বক্তব্য, রাজ্য, রাজ্যপাট চলে যাবে। আর মুকুট পরার সময় পাবে না। তাই আগেভাগেই মুকুট পড়ে নিয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রত রুপোর মুকুট নিয়ে রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

জানুয়ারি ০২, ২০২১
রাজ্য

‘বিজেপি বহিরাগতদের এনে ব়্যালি করছে’, দাবি অনুব্রতর

ডাকবাংলো মোড় থেকে চৌরাস্তা গোটা রাস্তাতেই ব্যান্ড বাজছে। বাড়ির উপর থেকে ফুল পড়ছে। জনজোয়ারে ভেসে এগিয়ে চলেছেন অমিত শাহ। পরে শাহের জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে যেন জনতার বাঁধ ভাঙল। বোলপুরে এ দিন অমিত শাহের মেগা ব়্যালিতে ভিড় ছিল উপচে পড়া। তবে, একে আমল দিতে নারাজ খোদ বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। উল্টে এখানেও বহিরাগত তত্ত্ব হাজির করলেন নেত্রীর আস্থাভাজন কেষ্ট। দলীয় বঙ্গধ্বনী কর্মসূচির মাঝেই নিজস্ব কায়দায় বললেন, বিজেপি বহিরাগতদের এনে এই ব়্যালি করছে। আমি জেলার লোক নিয়ে মিছিল করি। কয়েকটা ব্লক নিয়ে মিছিল করলেই এর থেকে বেশি ভিড় জমিয়ে দিতে পারি। আরও পড়ুন ঃ রোড শোতে উপচে পড়া ভিড়, হুডখোলা গাড়ি থেকে পরিবর্তনের ডাক শাহের এখানেই থেমে থাকেননি অনুব্রত। উল্টে কিছুটা চ্যালেঞ্জের সুরেই তাঁর দাবি, আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় সভা শুরু হবে। প্রতিটা ব্লকে ৮০ হাজার করে লোক থাকবে। এরপরই তৃণমূল নেত্রীর পদযাত্রার প্রসঙ্গ উত্থাপ করে তিনি বলেন, মমতাদির সবা-মিছিল হলে পাঁচ-ছয়টা ব্লক থেকে মিছিল তাতেই চার-পাঁচ লাখ লোক হয়ে যায়। এসব আমাদের কাছে কোনও ব্যাপার নয়। বিজেপির এ দিনের কর্মসূচিতে যে ভিড় হয়েছে তাতে কি তিনি ভীত? অনুব্রত মণ্ডল বলেন, আমিত শাহ রোজ আসুন। এতে তৃণমূলের কোন ক্ষতি হবে না। উৎসাহিত হবে দলের কর্মীরা। একই সঙ্গে বলেন, শুভেন্দু হোক বা অন্য কেউ- তৃণমূল ছাড়লে ক্ষতি দলত্যাগীদের। ফের বাংলার ক্ষমতায় আসবে তৃণমূল।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
রাজ্য

বীরভূম থেকে গ্রেফতার এক জঙ্গি

বীরভূম জেলা থেকে এক জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হল। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গোপন অভিযান চালিয়ে এসটিএফ ওই জঙ্গিকে পাইকর থানার কাবিলনগর থেকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে, খাগড়াকাণ্ডের পর থেকেই এসটিএফের নজরে ছিল বীরভূমের পাইকর থানা এলাকার কাবিলনগরের বাসিন্দা নাজিবুল্লা। তাকে নোটিসও দেওয়া হয়েছিল। মাস খানেক আগে এসটিএফের তরফে যোগাযোগ করা হয় পাইকর থানার সঙ্গে। জানানো হয়, সাকিব আলি নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে নাজিবুল্লার। সেখান থেকে দেশবিরোধী নানা প্রচারের অভিযোগও ওঠে ধৃতের বিরুদ্ধে। আরও পড়ুন ঃ জেপি নাড্ডার গাড়িতে হামলা, মুখ্যসচিব - ডিজিকে তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাইকর থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়, নাজিবুল্লার আচরণের উপর নজর রাখতে। এরপর বৃহ্স্পতিবার বীরভূমের কাবিলনগরে পৌঁছয় এসটিএফের আধিকারিকরা। গ্রেপ্তার করে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তিকে। গ্রেপ্তারির পাশাপাশি একটি ল্যাপটপ, কম্পিউটার, সিপিইউ-সহ বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক গেজেট বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, ধৃত ওই জঙ্গী নাজিবুল্লাহ(আনুমানিক ৫০ বছর) জেএমবি সংগঠনের সাথে সক্রিয় ভাবে যুক্ত ছিলেন। তিনি একটি ছাপাখানার মালিক বলে জানা যায়। তাকে আজ আদালতে তোলা হবে জানা গেছে।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
রাজনীতি

দিলীপ ঘোষ একটা ফোর টোয়েন্টি, দালালঃ অনুব্রত

বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে ফের নজিরবিহীন ভাষায় আক্রমণ করলেন বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। মঙ্গলবার পূর্ব বর্ধমানের আলিগ্রামে তৃণমূল কংগ্রেসের বুথ ভিত্তিক কর্মী সম্মেলন ছিল। এদিন আউশগ্রাম ১ ব্লকের গুসকরা-২, দিগনগর-১, দিগনগর-২ এবং বিল্বগ্রাম এই চারটি অঞ্চলের কর্মীদের নিয়ে বুথ সম্মেলন হয়। এরপর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, দিলীপ ঘোষ একটা ফোর টোয়েন্টি দালাল। জানোয়ার, মহিলাদের সম্মান করতে জানে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নোংরা ভাষায় আক্রমণ করে। আরও পড়ুন ঃ এবার শুভেন্দুর সঙ্গে বর্ধমানের সাংসদের ছবি, তুঙ্গে বিতর্ক কয়েকদিন আগে দিলীপ ঘোষ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন ওই কার্ড কোন কাজ করবে না।সাংবাদিকরা এই প্রসঙ্গ তুলতেই তিনি মেজাজ হারান। তিনি বলেন ও পাগল ছাগল লোক। এদিনও তিনি ঘোষণা করেন আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস ২০০ থেকে ২২০ টা আসনে জয়লাভ করবে। তিনি কেন্দ্রীয় কৃষিবিল নিয়েও তোপ দাগেন। রাজ্যে মমতা ব্যানার্জীর সরকার না থাকলে স্বাস্থ্য সাথী, সবুজসাথী, কন্যাশ্রী থাকবে না। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা মাটি মানুষের সরকারকে প্রয়োজন। একথা মানুষ জানেন। শুরু থেকেই সভা নরমে গরমে চলছিল।তার মধ্যে বেশ কয়েকজন দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সভায় বিষোদগার করেন বীরভূম জেলা সভাপতি। সম্মেলনে নেতা কর্মীদের বারে বারে নির্দেশ দেন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর।পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে মানুষের কাছে সরকারি প্রকল্পের কথা সুবিধার কথা বলতে হবে।

ডিসেম্বর ০৮, ২০২০
রাজনীতি

অনুব্রতর গড়ে চ্যালেঞ্জ দিলীপের

বাংলাকে কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বুধবার সকালে বীরভূমের সিউড়িতে এক চা চক্রে যোগ দিয়ে দিলীপবাবু বলেন, পশ্চিমবঙ্গে এসে সব জঙ্গি আশ্রয় নিচ্ছে। মুর্শিদাবাদে ২৩ বার জঙ্গি ধরা পড়ল। সারা রাজ্যে জাল বিস্তার করেছে এই জঙ্গিরা। বীরভূমেও বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এখানেও জঙ্গি ধরা পড়েছে। কাশ্মীরেও এত জঙ্গি ধরা পড়ে না। পশ্চিমবঙ্গ হয়ে গিয়েছে দ্বিতীয় কাশ্মীর। এ জন্যই বাংলার মানুষ আগামী বিধানসভা ভোটে পরিবর্তন চাইছেন। তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে উপদ্রুত জেলা হচ্ছে বীরভূম। পার্টি অফিসে ঝুড়ি ঝুড়ি বোমা পাওয়া যাচ্ছে। এখানে পার্টির নেতার বাথরুমের মধ্যে বস্তায় বোমা পাওয়া যায়। একটাই কারখানা চলে, বোমার কারখানা। জেলাজুড়ে বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। বীরভূমে দাঁড়িয়েই তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে চ্যালেঞ্জও ছুঁড়েছেন দিলীপ ঘোষ। বলেছেন, লোকসভা ভোটে সিউড়ি পুরসভার ২১টার মধ্যে ১৮টা আসনেই লিড নিয়েছে বিজেপি। দম থাকলে আগামি ইলেকশন জিতে দেখান। ওদের খাতা খোলাই সমস্যা করে দেব।আমি বীরভূমে দাঁড়িয়ে চ্যালেঞ্জ করে যাচ্ছি, ওদের খাতা খোলারও সমস্যা করে দেব। কে ঢাক বাজাবে, কে ধামসা বাজাবে সময় এলে দেখতে পাবেন। পাশাপাশি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখার চেষ্টা করছে ৷ যদি হিম্মত থাকত ১১৮টি পুরসভার নির্বাচন বাকি রয়েছে, সেগুলি করিয়ে দিত। আরও পড়ুন ঃ জনসভায় ধর্ষণ নিয়ে অশালীন মন্তব্য অগ্নিমিত্রার তিনি এদিন আরও বলেন, বিজেপির কর্মসূচি অনুসরণ করছে তৃণমূল। অমিত শাহ আদিবাসী পরিবারের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারার পর তাঁকে অনুসরণ করে মুখ্যমন্ত্রী গেলেন। রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম দিলীপ ঘোষের মন্তব্যের পালটা প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেছেন, যেখানে ক্ষমতায় নেই সেখানে কাশ্মীর দেখছে বিজেপি। আর যে রাজ্যে ক্ষমতায় আছে সেখানে কাশ্মীর করার চেষ্টা করছে বিজেপি। উত্তরপ্রদেশে এনকাউন্টার করে খুন করা হচ্ছে।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজনীতি

অনুব্রতর হুমকির পাল্টাতেই কি উত্তপ্ত মল্লারপুর?

বিজেপিকে মেরে হাত, পা ভেঙে দেওয়ার নিদান গত জুলাই মাসের এক দলীয় সভায় দিয়েছিলেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সম্প্রতি অনুব্রতর ওই উস্কানিমূলক মন্তব্যের প্রতিবাদে মল্লারপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে বিজেপি। সেই ঘটনার রেশ ধরেই কি পাল্টা প্রতিরোধে সরগরম বীরভূমের মল্লারপুর? বাংলা আবাস যোজনার বাড়ি লিপিবদ্ধ করতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন এক পঞ্চায়েত কর্মী। ওই কর্মীকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগের তির বিজেপির দিকে। ঘটনাটি ঘটেছে ময়ূরেশ্বর ১ নং ব্লকে দক্ষিণগ্রাম পঞ্চায়েতের শিব গ্রাম মোড়ে৷ এই পঞ্চায়েত এখন তৃণমূলের দখলে এলেও দীর্ঘ ১৫ বছর এটি বিজেপির দখলে ছিল। বুধবার ১৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮.৩০ মিনিটে দক্ষিণগ্রাম পঞ্চায়েতে জিআরএস পদে কর্মরত অভিজিৎ গড়াই সরকারি নির্দেশমতো টাওসিয়া গ্রামে বাংলা আবাস যোজনার জিও ট্যাগ করতে যান। ঠিক সেই সময় কয়েকজন যুবক এসে গালিগালাজ করেন, কাজে বাধা দেন বলে অভিযোগ। কারণ জানতে চাইলে শুরু হয় বেপরোয়া লাথি, ঘুষি। প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। এদিন বিকেলে অভিজিৎ বাবু মল্লারপুর থানায় অভিযোগ জানান বিজেপি কর্মী সুশান্ত দে, দীপ কুণ্ডুর নামে। এই অভিযোগের জেরে বিজেপি নেতা তথা মণ্ডল সভাপতি সুশান্ত দে-কে মুক্তির দাবিতে মল্লারপুর থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। মল্লারপুর থেকে সাঁইথিয়া যাওয়ার রাস্তায় বসে বিক্ষোভ চলায় রাস্তা বেশ কিছুক্ষণ অবরুদ্ধ থাকে। এদিকে, ধৃত বিজেপি নেতাকে রামপুরহাট আদালতে তোলা হলে তাঁকে তিন দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক।

সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • ›

ট্রেন্ডিং

দেশ

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে ৫০০০ কোটির বেশি মূল্যের প্রকল্পের সূচনা করবেন

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন।১৯৫০ কোটি টাকার বেশি অর্থ বরাদ্দে তেল ও গ্যাস পরিকাঠামোয় প্রধানমন্ত্রী বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায় ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (BPCL)-এর সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন (CGD) প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঘরোয়া, বাণিজ্যিক ও শিল্পগ্রাহকদের PNG সংযোগ প্রদান করা হবে, রিটেল আউটলেটে CNG উপলব্ধ থাকবে এবং এই অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর-হলদিয়া প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের দুর্গাপুর থেকে কলকাতা পর্যন্ত ১৩২ কিমি দীর্ঘ অংশটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যা প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা (PMUG) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত জগদীশপুর-হলদিয়া ও বোকারো-ধামরা পাইপলাইন প্রকল্পের অংশ। আনুমানিক ১,১৯০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটি পূর্ব বর্ধমান, হুগলি ও নদিয়া জেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের জন্য এই পাইপলাইন নির্মাণকালে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং এখন লক্ষাধিক পরিবারকে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে সহায়তা করবে।পরিবেশবান্ধব শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর স্টিল থার্মাল পাওয়ার স্টেশন এবং রঘুনাথপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশনে ফ্লু গ্যাস ডিজালফারাইজেশন (FGD) সিস্টেম সংযোজনের প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার আনুমানিক ব্যয় ₹ ১,৪৫৭ কোটি টাকা। এটি এলাকার পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।রেল পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী পুরুলিয়া জেলার পুরুলিয়া-কোটশিলা রেললাইন দ্বিগুণ করার ৩৬ কিমি দীর্ঘ প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার ব্যয় প্রায় ৩৯০ কোটি। এই প্রকল্পটি জামশেদপুর, বোকারো ও ধানবাদের শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে রাঁচি ও কলকাতার সংযোগ উন্নত করবে, পণ্য পরিবহনের গতি বাড়াবে এবং শিল্প ও ব্যবসার ক্ষেত্রে লজিস্টিক্স সুবিধা উন্নত করবে।সেতু ভারতম প্রকল্পের অধীনে পশ্চিম বর্ধমানের তোপসি ও পাণ্ডবেশ্বরে নির্মিত দুটি রোড ওভার ব্রিজ (ROBs)-এর উদ্বোধনও প্রধানমন্ত্রী করবেন, যার মোট ব্যয় প্রায় ৩৮০ কোটি টাকা। এই সেতুগুলি রেল লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ এবং এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন

জুলাই ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থায় চেয়ারপারর্সন ও দুজন ভাইস চেয়ারপারর্সনের নাম ঘোষণা

বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নতুন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এবার ২জন ভাই চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। চেয়ারম্যান হয়েছেন উজ্জ্বল প্রামানিক। জামালপুরের বিধায়ক ছিলেন। ভাইস চেয়রাম্যান দুজন হলেন কাকলি তা গুপ্তা ও আইনুল হক। এর আগে বিডিএর চেয়ারপার্সন ছিলেন কাকলি তা গুপ্তা ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক। চেয়ারপার্সন থেকে ভাইস চেয়ারপার্সন হয়ে গেলেন কাকলি তা গুপ্তা। আগের পদে রইলেন আইনুল হক। বর্ধমান পুরসভার দীর্ঘ দিনের চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক।

জুলাই ১৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কালনা থানার মৈত্রী কাপ কলঙ্কিত করল কেএসএসএ

পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের উদ্যোগে কালনা থানার পরিচালনায় শনিবার থেকে শুরু হলো মৈত্রী কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। ১৬ দলকে নিয়ে দু-দিনের এই প্রতিযোগিতা হচ্ছে অঘোরনাথ পার্ক স্টেডিয়ামে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানো ও ফুটবল প্রতিভা অন্বেষণের লক্ষ্যে প্রশংসনীয় উদ্যোগ। যদিও প্রথম দিনেই এই টুর্নামেন্টে কালির দাগ লাগাল কালনা মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার কর্তা মানিক দাসের ভূমিকা।প্রি কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচে বিজাড়া সুহানা একাদশ যথাসময়ে দল নামাতে না পারায় ওয়াকওভার পায় পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি। সময়ানুবর্তিতার উপর জোর দিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছিলেন কালনা থানার আইসি সুজিত ভট্টাচার্য। এরপরেই শুরু হয় চালাকি। পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতিকে দ্বিতীয় ম্যাচের পরিবর্তে চতুর্থ ম্যাচ খেলতে বিজাড়ার এক কর্তা অনুরোধ করলেও তারা রাজি হয়নি। বিজাড়ার টিম লিস্ট জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া কেএসএসএ-র এক প্রভাবশালী আটকে দেন বলে অভিযোগ। এরপর তিনিই গিয়ে ওই দলের কয়েকজনকে কেএসএসএ-র হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নেন। যদিও ওই ফুটবলাররা মাঠে নামতেই বেঁকে বসে তৃতীয় ম্যাচে কেএসএসএ কোচিং ক্যাম্পের প্রতিপক্ষ দল মধুপুর মারাং বুরু ক্লাব। শেষ অবধি কালনা থানার আইসির নির্দেশে তিন ফুটবলারকে বসাতে বাধ্য হয় কেএসএসএ। কাহানি মে ট্যুইস্ট এখানেই। টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী পরাজিত দলের কাউকে খেলানো যাবে না। এমনকী রবিবারের খেলার যে নিয়ম প্রকাশ করা হয়েছে তাতে লেখা আছে, যদি কেউ এমন করে এবং তা প্রমাণিত হয় তাহলে সেই দলকে বহিষ্কার করা হবে। সেটাই যদি হবে, তাহলে যে দল এমন অপরাধ করল সেই দলের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে প্রতিপক্ষ মধুপুরকে জয়ী ঘোষণা করা হলো না সেই প্রশ্ন উঠছে। দর্শক মহলেও বিষয়টি নিয়ে চর্চা চলতে থাকে।এরপর সেমিফাইনালের আগে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি জানায় যে তিনজনকে আগেই জালিয়াতির জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে তাঁদের যেন না নামানো হয়। এই সময় সেই মানিক লোকজন জোগাড় করে আপত্তিকর আচরণ করেন। এমনকী মঞ্চে বসেই। প্রশ্ন হলো, টুর্নামেন্টে একটি দলের কর্তা এহেন আচরণ করেন কীভাবে, তাও পুলিশ আধিকারিকদের মঞ্চে বসে? প্রথমে জালিয়াতি করতে গিয়ে পার পাওয়া, তারপর মানিকের অস্ত্র হয়ে দাঁড়ায় রেফারি ম্যানেজ।সেমিফাইনালে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতির সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল কেএসএসএ-র। খেলা যখন ১-১, টাইব্রেকারের দিকে ম্যাচ গড়াচ্ছে তখন রেফারি চরম ভুল সিদ্ধান্ত নেন। যার মাশুল গুনতে হয় সংহতিকে।বল কেএসএসএ-র ফুটবলারের গায়ে লেগে গোললাইন অতিক্রম করলেও কর্নার দেন রেফারি! সংহতি প্রতিবাদ জানালেও রেফারি কর্ণপাত করেননি। সেই মুভ থেকে জয়সূচক গোল পায় টেইন্টেড কেএসএসএ। যা দেখে মাঠে উপস্থিত অন্য রেফারিরাও বলেন ওটি কর্নার ছিল না। কর্নার না হলে গোলটিও হতো না। যে রেফারিরা ম্যাচটি খেলালেন তাঁরা স্থানীয় রেফারি। তাঁরা সংশ্লিষ্ট মানিক দাসকে মানিকদা বলে অভিহিত করছিলেন। অভিযোগ, ওই মানিক কেএসএসএ-তে নিজের থাকার প্রভাব খাটিয়ে রেফারি ম্যানেজ করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে গোল জাজ রাখা হলো না কেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এই টুর্নামেন্ট খেলাতে এআইএফএফের রেফারি জোগাড়ের চেষ্টা করেছিল থানা। তবে তাঁদের পাওয়া যায়নি। এরপর সব ঠিক করা হয় মানিকের উপস্থিতিতেই। তিনি লটারির সময়েও হাজির ছিলেন। মানিকের এমন জালিয়াতির প্রচেষ্টা ও উদ্ধত আচরণে রুষ্ট অনেকেই।এক ক্লাবের কর্তা থেকে দর্শকদের কয়েকজন বলছিলেন, দেখে তো মনে হচ্ছে থানা নয়, মানিক সর্বেসর্বা! তিনি থানার কে? যদিও কালনা থানার উপর কোনও ক্ষোভ নেই কারও। পুলিশের টুর্নামেন্ট, রেফারির সিদ্ধান্ত শিরোধার্য বলে সবাই সব সিদ্ধান্ত মুখ বুজে মেনে নিলেন। কিন্তু আগাগোড়া পক্ষপাতদুষ্টতা কলঙ্কিত করল কালনা থানার সাধু উদ্যোগকে। সকলেই বলছিলেন, টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী যে দলের প্রথম ম্যাচেই বহিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সেই দল গায়ের জোরে ফাইনালে, এই বিষয়টি হাস্যকর। ফুটবলের স্পিরিটের সঙ্গে বেমানান। পুলিশের টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতার শিকার হয়ে রুষ্ট অনেকেই। যে মানিকের জন্য কলঙ্কিত হলো এমন দারুণ এক টুর্নামেন্ট, তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয় থানা ও কেএসএসএ-র তরফে সেটাই দেখার। আর কিছু না হলে ফুটবল মহলের কাছে কি সদর্থক বার্তা যাবে? প্রশ্ন থেকেই গেল।

জুলাই ১২, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal