• ১১ আষাঢ় ১৪৩২, শুক্রবার ২৭ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

মৃত্যু

রাজ্য

তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল , গুলিতে প্রাণ হারালেন তৃণমূল কর্মী

তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের জেরে গুলিতে প্রাণ গেল এক তৃণমূল কর্মীর। ঘটনাটি ঘটেছে দুর্গাপুরের অন্ডালে। মৃতের নাম ধরম লুনিয়া। সে দুর্গাপুরের অন্ডালের খাসকাজোরার বাসিন্দা। এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী হিসেবেই পরিচিত। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে , বুধবার রাতে দলের কয়েকজনের সঙ্গে মদের আসরে বসেছিলেন ধরম। কয়লার লিফটিংয়ের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে তা নিয়ে বিদ্যুত লুনিয়া নামে এক যুবকের সঙ্গে বচসা বাঁধে ধরমের। আরও পড়ুন ঃ পরিবারের স্বার্থ না দেখে সকলকে নিয়ে চলুনঃ শুভেন্দু বচসা থেকে শুরু হয়ে যায় হাতাহাতি। অভিযোগ, ধরমকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিদ্যুত। রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন ওই তৃণমূল কর্মী। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। আরও ২ জন আহত হন। এরপর ঘটনাস্থলে পৌছয় পুলিশ। দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেয় তারা। ঘটনার পর থেকে মূল অভিযুক্ত পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

নভেম্বর ১২, ২০২০
স্বাস্থ্য

স্বস্তি বাড়িয়ে রাজ্যে অনেকটাই কমে গেল মৃত্যুর হার

বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে বাংলায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৭২ জন। এ নিয়ে বুধবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ১৬ হাজার ৯৮৪। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৩২ হাজার ৮৩৬। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৩১ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার ৬৯৬ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯০.৩৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৭৪৫২। বুধবার ৪৪ হাজার ১৩১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৫০ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩৩৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে করোনায় সুস্থতার হার ৯০ শতাংশের বেশি অন্যদিকে , কলকাতায় একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৩৯ জন। উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৮২০ জন। ২০০ জনেরও বেশি করোনা সংক্রমিত হয়েছে হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা-সহ একাধিক জেলায়। দার্জিলিংয়ে একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৫১ জন। এছাড়াও জলপাইগুড়িতে ১১৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

নভেম্বর ১২, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে করোনায় সুস্থতার হার ৯০ শতাংশের বেশি

রাজ্য স্বাস্থ্য ভবনের দেওয়া বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় একদিনে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৮৯১ জন৷ এনিয়ে এ রাজ্যে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪,১৩,১১২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৪,৪১৫ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩,৭২,২৬৫ জন। বাংলায় সুস্থতার হার ৯০ শতাংশের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা প্রাণ কেড়েছে বাংলার ৫৩ জনের। আরও পড়ুন ঃ আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার ফলে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭,৪০৩। একদিনে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪, ১১৭ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫০, ০৩, ২০৪ জনের। অন্যদিকে , কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৬৯ জন। উত্তর ২৪ পরগনায় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৪৪ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে হুগলি।

নভেম্বর ১১, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে বাংলার ৩, ৯০৭ জনের শরীরে থাবা বসিয়েছে মারণ ভাইরাস। ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪, ০৯, ২২১ জন। বাংলায় করোনায় অ্য়াক্টিভ কেসের সংখ্যা ৩৪ হাজার ২১। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭,৩৫০। এই একদিনে সুস্থ হয়েছেন ৪, ৩৯৬ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৬৭ হাজার ৮৫০ জন। রাজ্য়ে সুস্থতার হার বেড়ে ৮৯.৮৯ শতাংশ। এই একদিন নমুনা পরীক্ষা হয়েছে মোট ৪৪, ৩৪৬ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৯, ৫৯, ০৮৭ জনের। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার অন্যদিকে , কলকাতায় একইদিনে ৮৬১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৮৫২ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩৮ জন। নদিয়ায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩২ জন । পিছিয়ে নেই দার্জিলিংও। সেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৪১ জন।

নভেম্বর ১০, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের রবিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯২০ জন। বর্তমানে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৫ হাজার ৩১৪ জন। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ হাজার ৩৮৩ জন। তার ফলে মোট কোভিড জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৬৩ হাজার ৪৫৪ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৮৯.৬৭ শতাংশ। আরও পড়ুন ঃ ফের রাজ্যে বাড়ল করোনায় মৃত্যুহার একদিনে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৫ হাজার ১৮৭ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৪৮ লক্ষ ৬৯ হাজার ৫৫৪ জনের করোনা পরীক্ষা হয়েছে। তার মধ্যে ৮.২৫ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৯ জনের। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনার বলি হয়েছেন ৭ হাজার ২৯৪ জন। কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮১৩ জন। ্তার ঠিক পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭৯৬ জন।

নভেম্বর ০৯, ২০২০
রাজ্য

তপনে একই পরিবারের পাঁচজনের রহস্যমৃত্যু

একই পরিবারের পাঁচজনের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল। ঘটনাটি ঘটেছে , দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানা এলাকার দক্ষিণ জামালপুরে। মৃতদের নাম কুলো বালা বর্মন (৬০), তাঁর ছেলে অনু বর্মন (৩২), অনু বর্মনের স্ত্রী মল্লিকা বর্মন (২৮), দুই শিশু সন্তান বিউটি বর্মন (১০) ও স্নিগ্ধা বর্মন (৭)। জানা গিয়েছে , রবিবার সকালে ওই বাড়ি থেকে কাউকে বের হতে দেখা যায়নি। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে গ্রেফতারের দাবি , রণক্ষেত্র হাওড়া প্রতিবেশীরা জানান, অনেক ডাকাডাকি করা হলেও সাড়া মেলেনি। এরপর তারা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে ৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করে। ৪ জনের দেহ ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় থাকলেও, অনু বর্মণের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য দেহগুলি পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে , তদন্ত শুরু হয়েছে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বাড়িতে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। ঘটনাটিকে খুন বলে অনুমান করছে পুলিশ।

নভেম্বর ০৮, ২০২০
স্বাস্থ্য

ফের রাজ্যে বাড়ল করোনায় মৃত্যুহার

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের প্রকাশিত শনিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯২৮ জন। বর্তমানে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ১ হাজার ৩৯৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডের কারণে ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার ফলে রাজ্যে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৭ হাজার ২৩৫ জন। তবে এই পরিস্থিতিতে আশা জোগাচ্ছে করোনায় সুস্থতার হার। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৩৩৯ জন। যা দৈনিক সংক্রমণের তুলনায় অনেকটাই বেশি। রাজ্যে মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭১ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৯.৪৬ শতাংশ। আরও পড়ুন ঃ আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ছে করোনায় সুস্থতার হার অন্যদিকে , একদিনে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৫ হাজার ২২৭ জনের। এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট কোভিড টেস্ট হয়েছে ৪৮ লক্ষ ৬৯ হাজার ৫৫৪ জনের। তার মধ্যে ৮.২৪ শতাংশ ব্যক্তির রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে কলকাতা। শহরে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫১ জন। সংক্রমিতের নিরিখে তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩৬ জন।

নভেম্বর ০৮, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ছে করোনায় সুস্থতার হার

স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৩, ৯৪২ জন। ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩, ৯৭, ৪৬৬। একদিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫৫ জনের। এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা ৭, ১৭৭। এই একদিনে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হয়েছেন বাংলার মোট ৪, ২৮৩ জন। অর্থাৎ ৮৯.২৫ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ৩, ৫৪, ৭৩২। এদিন মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৫, ৩৫২ জন। এখনও পর্যন্ত মোট করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৮, ২৩, ৩২৭ জনের। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে বাড়ল করোনা জয়ীর সংখ্যা সংক্রমণের নিরিখে ফের প্রথম স্থানে কলকাতা। সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪৬ জন। দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে নতুন করে সংক্রমিত ৮১৬। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একইদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৮৭ জন। হুগলিতে একইদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৪৮ জন। হাওড়ায় ২৩৯ জনের নতুন করে সংক্রমণ হয়েছে।

নভেম্বর ০৭, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে বাড়ল করোনা জয়ীর সংখ্যা

বাংলায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৪৮ জন। ফলে এনিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৯৩ হাজার ৫৭৪ জন। তবে চিকিৎসাধীন করোনা রোগীর সংখ্যা বেশ কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ৯৫৩ জন। স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনাকে জয় করেছেন ৪ হাজার ১৮৭ জন। ফলে বাংলায় করোনামুক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৫০ হাজার ৪৪৯ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৯.০৫ শতাংশ। রাজ্যে একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৪ জনের। ফলে বাংলায় করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৭ হাজার ১২২ জন। আরও পড়ুন ঃ আশা জাগিয়ে রাজ্যে কমল করোনায় মৃত্যুর হার এদিন কলকাতায় ৮৫৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ঘটেছে। এছাড়া উত্তর ২৪ পরগণায় একইদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩৬ জন। এদিকে দুশোর উপর করোনা সংক্রমিতের সন্ধান মিলেছে উত্তর ২৪ পরগণা, হাওড়া ও হুগলিতে। এছাড়াও দার্জিলিংয়ে ১৩৬ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। জলপাইগুড়িতে ১০২ জন একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়।

নভেম্বর ০৬, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশা জাগিয়ে রাজ্যে কমল করোনায় মৃত্যুর হার

স্বাস্থ্য দপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বুধবারে বাংলায় কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮৭ জন। এদিন রাজ্যে মোট করানা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫৭৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ১২৯ জন। ফলে রাজ্যে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমে দাঁড়াল ৩৬ হাজার ২৪৬ জন। উলটোদিকে কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লক্ষ ৪৬ হাজার ২৬২ জন। শতাংশের নিরিখে সুস্থতার বেড়ে হল ৮৮.৮৮। আরও পড়ুন ঃ আশঙ্কা বাড়িয়ে রাজ্যে বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণ তবে কিছুতেই কমছে না রাজ্যে করোনায় মৃত্যুহার। একদিনে বাংলায় মৃত্যু হয়েছে ৫৫ জন করোনা সংক্রমিতের। ফলে রাজ্যে মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৭ হাজার ৬৮ জন। রাজ্যে মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৮২ শতাংশ৷ আশঙ্কা বাড়িয়ে ফের সর্বাধিক আক্রান্তের হদিশ মিলেছে কলকাতায়। একদিনে কলকাতায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৯৪ জন। এরপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগণা। সেখানে একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৭৮ জন। উত্তরে শতাধিক করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে দার্জিলিং, কোচবিহার ও মালদায়।

নভেম্বর ০৫, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশঙ্কা বাড়িয়ে রাজ্যে বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণ

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৩৯৮১ জনের শরীরে মিলেছে করোনা ভাইরাস। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ৩ লক্ষ ৮১ হাজার ৬০৮। তবে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা সংক্রমণের চেয়ে বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪০৫৮ জন। এখন পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ৩ লক্ষ ৪২ হাজার ১৩৩ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার আশা জাগিয়ে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৮.৭৩ শতাংশ। অন্যদিকে , গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে । ফলে বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৭,০১৩ জনে৷ তবে সংক্রমণের শীর্ষে এখনও কলকাতা। এখানে করোনা অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ৭০০০১। কিছুটা পিছিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা, এখানে করোনার কবলে ৬৬৯৮ জন। করোনাযুদ্ধে সবচেয়ে এগিয়ে কালিম্পং, ঝাড়গ্রাম। এই দুই জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ১৫ ও ১১।

নভেম্বর ০৪, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৫৭ জন। এনিয়ে সোমবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লক্ষ ৮১ হাজার ৬০৮ জন। বাংলায় সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৬ হাজার ৫৭৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৬৯৫৭। এছাড়া আশা জাগিয়েছে করোনায় সুস্থতার হার। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৮৫ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৮ হাজার ৭৫ জন। আরও পড়ুন ঃ আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৮৮.৫৯ শতাংশ। সোমবার ৪৩ হাজার ২৩৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৪৬ লক্ষ ৪৪ হাজার ১১৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। অন্যদিকে , আশঙ্কা বাড়িয়ে কলকাতায় একইদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮২ জন। উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৭২ জন। রাজ্য প্রশাসনের ক্রমশ মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, পূর্ব বর্ধমান, নদিয়া এবং উত্তরের দার্জিলিং, কোচবিহারও।

নভেম্বর ০৩, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশা জাগিয়ে রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮৭ জন। এনিয়ে বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৬৫১ জন। রাজ্যবাসীকে সামান্য স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতার হার। একদিনে করোনা জয় করে প্রিয়জনদের কাছে ফিরে গিয়েছেন ৪ হাজার ৫৩ জন। ফলে বর্তমানে বাংলায় করোনাজয়ীর মোট সংখ্যা ৩ লক্ষ ৩৩ হাজার ৯৯০ জন। সুস্থতার হার ৮৮.৪৪ শতাংশ। বর্তমানে অ্যাকটিভ কেস ৩৬ হাজার ৭৬১। অন্যদিকে , গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর ফলে করোনায় রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯০০ জন। আরও পড়ুন ঃ আশঙ্কা বাড়িয়ে ফের বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ এদিকে শুধু কলকাতাতেই আক্রান্ত হয়েছেন ৮৯৪। এছাড়াও উত্তর ২৪ পরগনায় একইদিনে ৮৮০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। হাওড়ায় একইদিনে আক্রান্ত হয়েছে ২৪৪ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় একইদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৭২ জন। পশ্চিম মেদিনীপুরে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২২৬ জন । নদিয়ায় একইদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৮১ জন। এছাড়াও উত্তরের দার্জিলিংয়ে একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৮১ জন।

নভেম্বর ০২, ২০২০
কলকাতা

আগুনে পুড়ে মৃত্যু জ্যোতিষী জয়ন্ত শাস্ত্রীর

অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল জ্যোতিষী জয়ন্ত শাস্ত্রীর। নিজের বাড়িতেই বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে মারা গেলেন তিনি। জানা গিয়েছে , রবিবার সকালে কেষ্টপুর সমর সরণিতে জয়ন্ত শাস্ত্রীর বাড়িতে আগুন লাগে। সেই সময় ঘরেই ছিলেন তিনি। প্রতিবেশীরা আগুন দেখতে পেয়ে দমকল ও কেষ্টপুর থানায় খবর দেয়। জয়ন্তবাবুর বাড়ির দরজায় ধাক্কা বা তাঁকে ডাকাডাকিতেও কাজ হয়নি। আরও পড়ুনঃ বিরাজমান শুভেন্দু, নেই অভিষেক! খোদ কলকাতায় ব্যানার ঘিরে চাঞ্চল্য কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় দমকলের দুটি ইঞ্জিন। বাড়ির দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকেন দমকল কর্মীরা। বেডরুম থেকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয় জ্যোতিষীকে। বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ খুঁজতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

নভেম্বর ০১, ২০২০
স্বাস্থ্য

আশা জাগিয়ে ফের রাজ্যে কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ

শুক্রবারও কিছুটা কমল দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৭৯ জন। এর ফলে আক্রান্তের সংখ্যা মোট বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার ৬৭১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ১৫ জন। এনিয়ে বাংলায় মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৮৮৮ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৮৮.১৬ শতাংশ। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ৫৯ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৬ হাজার ৭৮৪ জন। আরও পড়ুন ঃ বাংলায় ফের দৈনিক করোনা সংক্রমণ চার হাজারের কাছাকাছি সংক্রমণের নিরিখে ফের শীর্ষে কলকাতা। একদিনে শহরে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮০ জন। কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে সংক্রমিত ৮৬৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ৪৩ হাজার ৭৭৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় এখনও পর্যন্ত মোট কোভিড পরীক্ষা হয়েছে ৪৫ লক্ষ ১২ হাজার ২৭০ জনের।

অক্টোবর ৩১, ২০২০
রাজনীতি

পুলিশ হেপাজতে কিশোরের মৃত্যুতে উত্তপ্ত মল্লারপুর , শনিবার ১২ ঘণ্টার বনধ বিজেপির

লকআপে ধৃতের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বীরভূমের মল্লারপুর। মৃতের নাম শুভ মেহেনা। মল্লারপুরের বারুইপাড়ার বাসিন্দা। শুভকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করেছে বিজেপি। এই ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার ১২ ঘন্টার মল্লারপুর বনধ ডেকেছে বিজেপি।জানা গিয়েছে , মোবাইল চুরির অভিযোগে সপ্তমীর রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । পরিবারের অভিযোগ, গত সপ্তমীর দিন চুরির মিথ্যা অভিযোগে মল্লারপুর থানার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে লকআপে রাখে। শুভকে আদালতে তোলেনি পুলিশ । লকআপে তাকে পুলিশ পিটিয়ে মেরেছে। শুক্রবার সকালে শুভর বাড়িতে মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়। মল্লারপুর বাহিনা মোড়ের ১৪নং জাতীয় সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অরবোধ করেন বিজেপি কর্মীরা। পুলিশের উপযুক্ত শাস্তির দাবি করেছেন তারা। যদিও এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলেই দাবি মল্লারপুর থানার পুলিশের। আরও পড়ুন ঃ ক্ষমতায় এলে সব রাজনৈতিক দলের কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা তুলে নেওয়া হবে : দিলীপ এবিষয়ে বীরভূমের পুলিশ সুপার শ্যাং সিং বলেন, লকআপে শুভ মেহেনা নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। যেহেতু থানায় মৃত্য হয়েছে, তাই পর্যাপ্ত তদন্ত হবে। আসল সত্য প্রকাশ্যে আসবে। জানা গিয়েছে, পুলিশ লক-আপে মৃত্যু ও ওসি-র শাস্তির দাবিতে শুক্রবার রাত ৯টায় রাজ্য যুব মোর্চার সভাপতি সৌমিত্র খাঁয়ের নেতৃত্বে মল্লারপুর থানা ঘেরাও করা হবে।

অক্টোবর ৩০, ২০২০
স্বাস্থ্য

বাংলায় ফের দৈনিক করোনা সংক্রমণ চার হাজারের কাছাকাছি

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮৯ জন। এদিনের হিসেব অনুযায়ী রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার ৬৯২ জন। বাংলায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩৭ হাজার ৯৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৬৭২৫। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৪৫ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ২১ হাজার ৮৭৩ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে ৮৮.০২ শতাংশ। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে করোনা সংক্রমণ কমলেও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃ্ত্যুর হার দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে রাজ্যের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কলকাতা । সেখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ৮৯৪ জন। এর ঠিক পিছনেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে একদিনে আক্রান্ত ৮৭৮ জন। ওদিকে উত্তরবঙ্গে শতাধিক করোনা আক্রান্ত হয়েছে দার্জিলিং ও মালদা জেলায়। এই দুই জেলায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছে যথাক্রমে ১১৯ ও ১০৮ জন। শতাধিক সংক্রমিত হয়েছেন নদিয়াতেও।

অক্টোবর ৩০, ২০২০
কলকাতা

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কলকাতা পুলিশের সাব ইন্সপেক্টরের

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল কলকাতা পুলিশের এক সাব ইন্সপেক্টরের। মৃত সাব ইন্সপেক্টরের নাম সঞ্জয় সিং। তিনি কলকাতা আর্মড পুলিশের তৃ্তীয় ব্যাটেলিয়নে কর্মরত ছিলেন। একেবারে সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে তিনি করোনার বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছিলেন ৷ সম্প্রতি হাসপাতালে ভরতি হন তিনি। সেখানে তাঁর করোনা পরীক্ষা করা হলে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আরও পড়ুন ঃ আগুন লেগে ভস্মীভূত এফডি ব্লকের পুজো মণ্ডপ প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসায় তিনি সাড়া দিলেও পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকায় তাঁকে আইসিইউতে ভরতি করা হয়। বুধবার ভোররাতে তাঁর মৃত্যু হয়। সঞ্জয়বাবুর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন নগরপাল অনুজ শর্মা ৷

অক্টোবর ২৮, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

শিশুর মাদকাশক্তি! উদ্ধারের উপায়? আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে আলোচনা সভা বর্ধমানের স্কুলের

প্রতি বছর ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী ও অবৈধ পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করায় মাদক ব্যবহারের ফলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং এবং অবৈধ মাদক পাচারের জন্য স্মাজের কি সমস্যা হয়। মাদক শরীর, মন এবং ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মাদক সেবনের ফলে যেরকম শরীরের ক্ষতি হয় ঠিক সেইভাবে মাদক সেবন একটি মানুষকে সমাজের মুল স্রোত থেকে দুরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে একাকী করে তুলতে পারে। মাদক সেবন মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং সুখী জীবন যাপন করতে বাধা দেয়।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মাদক থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে না বলতে হবে এবং বন্ধুদেরও মাদক থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী উপলক্ষে আজ সিএসআর বক্স থেকে কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে এসেছিলেন শ্রেয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বয়ঃসন্ধির সময় ছাত্রছাত্রীরা প্রধানত বিদ্যালয়ে কিরকম সমস্যার মধ্যে পড়ে এবং কিভাবে তার সমাধান করা উচিত সে বিষয়ে বিসদে আলোচনা করলেন। শ্রেণিকক্ষে তথা বন্ধুবৃত্তে নানা মানসিকতার পড়ুয়া থাকে, কেউ কেউ বেশি বয়সেরও হয়। তারা নেশার মতো নানারকম ক্ষতিকর অভ্যাসের দিকে অন্যদের আকর্ষণ করে। সহপাঠীর কাছ থেকে খারাপ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাহলে উপায়?বক্তা মদ খাওয়ার বিভিন্ন ক্ষতি ব্যাখ্যা করেন - শারীরিক আর মানসিক স্তরে। এইরকম খারাপ বন্ধু যেন সীমা লঙ্ঘন না করে এটা আগে থেকে দেখা উচিত। তিনি বলেন, কেউ প্রতিরোধ না করতে পারলে তৎক্ষণাৎ তোমদের শিক্ষকদের এবিষয়ে জানানো উচিত। যদি কোনও শিশু জোরপূর্বক মাদকাসক্তির শিকার হন, তাহলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে প্রথমে শিশু সুরক্ষার জন্য সহায়তা চাইতে পারে, এবং তারা তোমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ১০৯৮ নম্বরে নেশা নিয়ে সমস্যার বিষয়ে জানানো যায়। বা গুরুজনদের কাউকে অবশ্যই বলা উচিত।বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক ড.সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে জানান, এই জাতীয় প্রোগ্রাম আমরা সবসময়েই স্বাগত জানাই। সমাজে নেশার ক্রমবর্ধমান প্রকোপের দিকে তাকিয়ে তাদের রক্ষা করা আমাদের সবার কর্তব্য।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

অরিজিৎ সিং বর্ধমানে? শুটিংয়ের জায়গা খুঁজতে গেলেন বাংলা সিনেমার গ্রামে

মঙ্গলবার ঠিক সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ অরিজিৎ সিং এলেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের মৌখিড়া জমিদার বাড়ির কাছে। ঘুরে দেখলেন জেলার একমাত্র জঙ্গল মহলের কালিকাপুর রাজবাড়িও। ছবি তুললেন রাজবাড়ির পুরোহিত পিগলু ওরফে গোপাল চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাকে নিরাপত্তাহীন জঙ্গলের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখে অবাক হন অনেকে। শোনা যায় সম্প্রতি অরিজিৎ সিং বোলপুরে এসেছেন এবার এলেন আউশগ্রামে হঠাৎই। জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং একটি নতুন ছবির শুটিংয়ের জন্য রেকি করতে এসেছেন বলে জানান চিত্রনাট্যকার, লেখক, আউশগ্রামের ভূমিপুত্র রাধামাধব মণ্ডল। তিনি আরও জানান, যে তিনি ইলামবাজার সংলগ্ন অঞ্চলে শুটিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা খুঁজছেন বেশ কয়েক দিন ধরেই। তাঁকে এদিন হঠাৎ করে আউশগ্রামের রাস্তায় দেখেই চমকে ওঠেন সকলে। যদিও তাঁর আশার বিষয়টি ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয়।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

মুর্শিদাবাদের সীমান্ত এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশি গ্রেফতার

সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশী যুবককে গ্রেপ্তার করলো রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে রঘুনাথগঞ্জের তেঘরি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কাইয়ুম রেজা (২৪)এবং জাহির রহমান(৩৫)। উভয়ের বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ। বুধবার ধৃতদের জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ। যদিও কি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল ধৃতরা কিংবা কিভাবেই বা পার হয়ে এসেছে তারা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। ধৃতদের পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয়ে চিকিৎসার জন্য ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার দুই

অভিনব কায়দায় ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করলো বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে কয়েকজন পরিচিতের নাম বলে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার নিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত বছর নভেম্বর মাসের ২ তারিখে পেট্রাপোল থানার পুরাতন বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা অমিত হালদার বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে তার কয়েকজন পরিচিতের সুপারিশ নিয়ে তাকে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার দিতে বলেন। ঐ ব্যক্তি ফোন মারফত বলেন, তিনি ভারতে চিকিৎসা করাতে আসবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন এবং তাকে ধার দিতে অনুরোধ করেন, আশ্বাস দেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন। অমিত বাবু তার কথায় তাকে ২১ লক্ষ টাকা ধার দেন এবং পরবর্তীতে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অমিত বাবুর অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুই প্রতারক প্রানতোষ বনিককে শিলিগুড়ি থেকে এবং বিকাশ তামাংকে দার্জিলিং এর মিরিক থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বুধবার ৬ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করেছে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ জানতে চায় এই প্রতারনার পিছনে আর কারা কারা জড়িত এবং এই প্রতারনার জাল কতদূর ছড়িয়েছে।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

পর্যটনে জোর, পূর্ব বর্ধমান জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলি তুলে ধরতে শিবির

পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে একাধিক উদ্যোগ নিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আধুনিক পরিকাঠামো, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রচারে ঢালাও জোর দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধু রাজস্ব বৃদ্ধিই নয়, বাড়ছে স্থানীয় মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও। রাজ্য সরকারের সাথে সাথে জেলা প্রশাসন ও নানা উদ্যোগ নিচ্ছে পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে।পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন দুদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করল। বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলার সদরে নিউ কালেক্টর বিল্ডিংর রাসবিহারী সভাকক্ষে এই শিবিরে যোগ দেন পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান পর্যটন আধিকারিক ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা। বাংলার পর্যটন মানচিত্রে অবিভক্ত বর্ধমানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলির প্রচার ও প্রসার করতেই এই আয়োজন বলে জানানো হয়। শিবিরে যোগদান করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যটন বিভাগের অধ্যাপক মীর আব্দুল শফিক, দিলীপকুমার দাস, পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং (আইএএস)।দুদিনের শিবিরে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘিরে সার্কিট ট্যুরিজমের পরিকল্পনা নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। এছাড়াও বাঁকুড়া, বীরভুম, পশ্চিম বর্ধমান, নদীয়ার মত লাগোয়া জেলাগুলির পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গেও পূর্ব বর্ধমানকে কি ভাবে জোড়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরানিক মত অনুযায়ী সারা দেশের যে সতীর ৫১টি বা ৫২টি মূল শক্তিপীঠের তালিকা পাওয়া যায় তাতে পূর্ব বর্ধমানের একাধিক শক্তিপীঠ আছে। এছাড়াও অম্বিকা কালনা ও বর্ধমান শহরে দুটি ১০৮ শিব মন্দির, বিজয় তোড়ণ (কার্জন গেট), শের আফগান, কুতুবুদ্দিন ও নুরজাহানের সমাধির মতো ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং বলেন, জেলায় এতিহাসিক গুরুত্বের অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলি সংস্কারে উদ্যোগ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদেরও পর্যটনে শিল্পে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন শিল্পে নতুন জোয়ার এনেছে রাজ্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগ। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য ও ঐতিহাসিক স্থানের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের উপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং লোকসংগীতকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন জেলার পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরতে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিও তৈরি করেছে।রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, পর্যটন শুধু অর্থনীতির চাকা ঘোরায় না, এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়কে তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম। তাই আমরা একাধারে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের যুক্ত করে পর্যটনের প্রসারে কাজ করছি।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গাইড প্রশিক্ষণ, হোমস্টে উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ, সুন্দরবন, দার্জিলিং, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভুম সর্বত্র পর্যটনের নবজাগরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. শিবকালি গুপ্ত জনতার কথাকে জানান, পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে। এটা যেমন কিছু মানুষের বিনোদন আবার বহু মানুষের জীবিকাতে বিরাট প্রভাব ফেলে। তিনি আরও জানান, আগে প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যটক সেভাবে আসত না, এখন বহু বিদেশি পর্যটকও প্রত্যন্ত গ্রামে ভ্রমন করেন। তাঁরা হস্তশিল্প কিনছেন, খাবার খাচ্ছেন। সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে জোয়াড় আনতে সাহায্য করছেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের জেলায় পর্যটন অকর্ষনের অভাব নেই, জেলাকে ঘিরে আছে তিন তিনটে নদী (দামদর, ভাগীরথী, অজয়)। বিস্তীর্ন বনাঞ্চল, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, হস্তশিল্প, লোকশিল্প। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের শম্ভুনাথ কলেজের ভুগোলের অধ্যাপক ড. কুনাল চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে নানাবিধ প্রকল্প ঘোষনা করছে। রাজ্য সরকার Experience Bengal ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এতে বিভিন্ন সনামধন্য পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সাথে বহু গ্রামীন পর্যটন কেন্দ্রেও মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাঁর মতে পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ বছরে বাংলার পর্যটন শিল্প দেশের অন্যতম বড় আয়ের উৎস হয়ে উঠবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

পূর্ব বর্ধমানের প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিলের রান্নায় বিভেদ, হিন্দু-মুসলিমদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা

এই বাংলার স্কুলেও যে এমন বিভাজন রয়েছে প্রাথমিক স্কুলে তা জানা ছিল প্রশাসনেরও। প্রাথমিক স্কুলের মিড ডে মিলে হিন্দু, মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা। এখানে মিড-ডে মিলের হেঁসেল,রাঁধুনি ও রান্না করা খাবার। এই ঘটনা জানাজানি হতেই রাজ্যে তুমুল শোরগোল পড়ে গিয়েছে। নডেচড়ে বসেছে জেলা ও ব্লক প্রশাসন, স্থানীয় পঞ্চায়েত এবং প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। জেলাশাসক আয়েষা রাণী এই ঘটনা জেনে প্রশাসনিক তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন মহকুমা শাসকের কাছে।পূর্বস্থলীর প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিল রান্নার দুজন আলাদা ধর্মাবলম্বী রাঁধুনি। পূর্বস্থলীর নাদনঘাটে কিশোরীগঞ্জ-মনমোহনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়া সংখ্যা ৭২ জন। শিক্ষক ও শিক্ষিকা মিলিয়ে রয়েছেন চারজন। হিন্দু ও মুসলিম, উভয় সম্প্রদায়ের পরিবারের ছেলে মেয়েরা এই স্কুলের শ্রেণীকক্ষে একসাথে বসে শিক্ষকের কাছে পাঠ নেয়।স্কলের প্রধান শিক্ষক তাপস ঘোষ চেষ্টা করেও এই ব্য়বস্থা বন্ধ করতে পারেননি। স্কুলের রাঁধুনিদের একজন হিন্দু ,অপর জন মুসলিম । তাঁরাই জানিয়েছেন,বিদ্যালয়ে মড-ডে মিল রান্নার হেঁসেল আলাদা। হিন্দু রাঁধুনি সোনালী মজুমদার আলাদা গ্যাসের উনানে রান্না করনেন হিন্দু পরিবারের পড়ুয়াদের মিড- ডে মিল। আর অপর গ্যাসের উনানে মুসলিম রাঁধুনি গেনো বিবি রান্না করেন মুসলিম পরিবারের পড়ুয়াদের মিড -ডে মিল। শুধু আলাদা আলাদা ভাবে রান্না করাই নয়,হেসেলে দুই সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের মিড-ডে মিল রান্নার উপকরণ থেকে শুরু করে বাসনপত্র ,হাঁড়ি-কড়াই,খুন্তি -সেসবও আলাদা আলাদা রয়েছে। এমনকি হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের ৪৩ ও ২৯ জন পড়ুয়াকে মিড- ডে মিল খাওয়ানোও হয় আলাদা আলাদা স্থানে বসিয়ে। আজ থেকে ওই স্কুলে একসঙ্গে রান্না ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

জুন ২৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কৌশিক যেন কামিন্দু! আইপিএলে দেখছেন ক্লার্ক

কৌশিক মাইতি যা পারেন তা তিনিও পারেন না। বক্তা অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ডব্লিউটিসি ফাইনাল বা ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজ নয়, ক্লার্ক রয়েছেন ইডেনের কমেন্ট্রি বক্সে। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগের আসরে। সে প্রসঙ্গে পরে আসছি। আগে তুলে ধরি কৌশিকে ক্লার্কের মুগ্ধতার কথা।কৌশিক মাইতি। দুই হাতেই বল করতে ও ঘোরাতে পারেন। এমনিতে ডানহাতি। তবে বাঁ হাতে ঠিক তেমন বোলিং অ্যাকশন দেখে অভিভূত ক্লার্ক। দোভাষী শ্রীবৎস গোস্বামীকে নিয়ে ক্লার্ক কথা বললেন কৌশিকের সঙ্গে। আরও পরিশ্রমের পরামর্শ দিয়ে বললেন, কৌশিক আইপিএলে খেলবেন। তাঁকে কেউ না নিলে অবাকই হবেন। স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়রা যে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ চালু করেছেন তার সার্থকতার অন্যতম উদাহরণ ক্লার্ক-কৌশিক কথোপকথন। উল্লেখ্য, আইপিএলের ইতিহাসে দু-হাতেই বল করতে পারেন এমন একমাত্র ambidextrous বোলার কামিন্দু মেন্ডিস। শ্রীলঙ্কার এই প্লেয়ার আছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। ক্লার্কের ভবিষ্যদ্বাণী মিললে, কৌশিক ভারতের প্রথম ambidextrous বোলার হিসেবে আইপিএলে জায়গা করে নিতেই পারেন, যার মঞ্চ হবে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ।না, ইডেনে ৫০-৬০ হাজার লোক এই লিগ দেখতে আসবেন সেই ভাবনা নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু হয়নি। দর্শক সব সময় স্বাগত, ইডেনের দ্বার অবারিত, বিনামূল্যে খেলা দেখার বন্দোবস্ত করেছে সিএবি। কিন্ত স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এই লিগ চালু করেছেন বেশ কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। যার প্রথম হলো, বাংলার প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের নিজেদের প্রতিভা মেলে ধরার সুযোগ করে দেওয়া। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের আবহের মধ্যে থেকে।এই লিগকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্টার স্পোর্টস ও ফ্যানকোডে সম্প্রচার। দুর্ধর্ষ কমেন্ট্রি টিম। মাইকেল ক্লার্ক, ঝুলন গোস্বামী, মহম্মদ কাইফ, মন্টি পানেসর, চেতন শর্মা, নিখিল চোপড়া, রোহন গাভাসকর, অশোক মালহোত্রারা রয়েছেন। সঞ্চালিকাদের মধ্যে আছেন ম্যাথু হেডেনের কন্যাও। না, দেশের আর কোথাও টি২০ লিগে এমন তারকাখচিত কমেন্ট্রি টিম নেই। এর আরেকটি কারণ, তারকাদের কাছ থেকে প্রয়োজনে মূল্যবান টিপস নিয়ে সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। যে উৎসাহ কৌশিক ক্লার্কের কাছ থেকে পেলেন, তা ইডেনের প্রতিটি আসন ভর্তি থাকলেও হতো না!আইপিএল বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়ম ভাঙলে যেমন শাস্তির বিধান আছে তা আছে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগেও। ক্রিকেটার বা কোচিং স্টাফদের ম্যাচ সাসপেনশন বা জরিমানা হচ্ছে। দেখা হচ্ছে না কোন নাম কত বড়। এই লিগে এমন ব্যবস্থাপনায় ক্রিকেটাররা খেলার স্পিরিট, শৃঙ্খলার বিষয়ে সজাগ থাকবেন, যাতে বড় মঞ্চে গিয়ে মানিয়ে নিতে অসুবিধা না হয়। হক আই টেকনোলজি-সহ ডিআরএস রয়েছে। এতে আম্পায়ারিংয়ের মানের উন্নতি হতে বাধ্য, হচ্ছেও। আগেরবারের তুলনায় এবার টুর্নামেন্ট এগোচ্ছে মসৃণভাবে। যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তাতে খেলা চালানো যাচ্ছে মাঠ ঢেকে রাখা-সহ সিএবির উন্নতমানের পরিকাঠামোর জন্যেই।কথা হচ্ছিল এই লিগের শুরু থেকে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠের কাজে ২৪x৭ নিয়োজিত সিএবির ট্যুর অ্যান্ড ফিক্সচার ও টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় দাসের সঙ্গে। তিনি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করলেন। আইপিএল, ঘরোয়া বা আন্তর্জাতিক ম্যাচ নৈশালোকে হয়। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগও হচ্ছে নৈশালোকে। এতে সুবিধা ক্রিকেটারদের। কারণ, সিএবির সাদা বলের সব টুর্নামেন্টের সব ম্যাচ নৈশালোকে করা সম্ভব নয়। এই লিগের খেলা দিনেও হচ্ছে, রাতেও হচ্ছে সমান তালে। ফলে নৈশালোকে খেলার অভিজ্ঞতাও বাড়ছে ক্রিকেটারদের। যা সর্বভারতীয় টুর্নামেন্ট খেলার সময় তাঁদের লাভবানই করবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

বেহাল দশা রাস্তার, রাস্তায় ধান রোপন করে অবরোধ ও বিক্ষোভ বিজেপির

বাগদার নাটাবেড়িয়া থেকে নদীয়ার আইসমালি পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা সংস্কারের দাবিতে পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপন করে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ বিজেপির। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার না করলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বিজেপির। যান চলাচল সাময়িক বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শিকার সাধারণ মানুষ। প্রশাসনের আশ্বাসে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় অবরোধকারীরা।উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার নাটাবেড়িয়া ও নদীয়ার রানাঘাটের মধ্যে সংযোগকারী রাজ্য সড়কের আইসমালী পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। রাস্তার মাঝে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। যানবাহন চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। বেহাল রাস্তার কারণে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। দীর্ঘদিন রাস্তা সংস্কার করা হয়নি। সোমবার বিজেপি রাস্তা সংস্কারের দাবিতে নাটাবেরিয়া আইসমালি রাজ্য সড়কের পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপণ করে অবরোধ শুরু করে। অবরোধকারীদের দাবি অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রশাসন সংস্কারের আশ্বাস দিচ্ছে অবরোধ ততক্ষন চলবে। বিজেপি নেতা অমৃতলাল বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার করুণ দশা। মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে, বিপদ বাড়ছে সাধারণ পথ চলতি মানুষের। বর্তমান সরকার রাস্তা সংস্কারের কোন সদিচ্ছা দেখাচ্ছেন না। অবিলম্বে এই রাস্তা সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি, রাস্তা সংস্কার না হলে আগামীতে সমগ্র বাগদার মানুষ এখানে এসে প্রতিবাদ জানাবে।বিজেপির পথ অবরোধ শুরু হতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বাগদা পুলিশ প্রশাসন। অবরোধকারীদের সাথে কথা বলে অবরোধ তোলার চেষ্টা করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। পরবর্তীতে বাগদা বিডিওর প্রতিনিধি এসে রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস দিলে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এই বিষয়ে ভিডিওর প্রতিনিধি হিসেবে আসা প্রশাসনিক কর্তা শুভেন্দু বিশ্বাস বলেন, বিজেপি যে দাবি রেখেছে সেই দাবি ন্যায্য দাবি। আমি বিডিও সাহেবকে ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়টি জানাবো। কর্তৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই অনুযায়ী কাজ হবে।

জুন ২৩, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal