• ৯ পৌষ ১৪৩২, শনিবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

কলকাতা

কলকাতা

Weather: আগামী সপ্তাহেই শীত রাজ্যে!

নিম্মচাপ আর বৃষ্টিতে তিতিবিরক্ত বাঙালি মুখিয়ে রয়েছে শীত আসবে কবে, সে দিকেই। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, শীতের জন্য আর বেশি অপেক্ষা করতে হবে না রাজ্যবাসীকে। আগামী সপ্তাহেই দেখা মিলবে শীতের। একই সঙ্গে সপ্তাহান্তে কুয়াশার সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। পাশাপাশি, পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছে তারা।ডিসেম্বর মাস পড়ে গেলেও মেঘ, বৃষ্টির জেরে স্যাঁতসেতে ঠান্ডা থাকলেও শীতের আমেজ কিন্তু সে ভাবে মিলছে না। আর তাতেই খানিকটা হতাশ আম বাঙালি। প্রশ্ন উঠছে, শীতের চেনা ঝকঝকে আকাশের দেখা কবে মিলবে? শীত এখনই না পড়লেও রাতের তাপমাত্রা কমবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

ডিসেম্বর ১১, ২০২১
কলকাতা

Coal Scam: কয়লা পাচার-কাণ্ডে বিকাশ মিশ্রকে গ্রেপ্তার করল সিবিআই

কয়লা পাচার-কাণ্ডে অভিযুক্ত বিনয় মিশ্রের ভাই বিকাশ মিশ্রকে গ্রেপ্তার করা হল। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পরই বৃহস্পতিবার বিকাশকে গ্রেপ্তার করল সিবিআই।সিবিআই সূত্রে খবর, শারীরিক অসুস্থতার কারণে বুধবার বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল বিকাশকে। আপাতত সেখানে চিকিৎসাধীন তিনি। হাসপাতাল থেকে বিকাশকে গ্রেপ্তার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।বুধবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালত বিকাশের আগাম জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছিল। সিবিআই আধিকারিকেরা আদালতে জানিয়েছিলেন, শারীরিক অসুস্থতার মিথ্যে কারণ দেখিয়ে জামিন পেয়েছিলেন বিকাশ। এর পর বিকাশের আবেদন খারিজ করে তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।

ডিসেম্বর ০৯, ২০২১
কলকাতা

BJP-Manifesto: 'কলকাতা জিতবে, জিতবে বিজেপি'-তে স্বচ্ছতা-শিক্ষা-সংস্কৃতি

আজ আসন্ন পুরভোটের গেরুয়া শিবিরের ইস্তাহারও প্রকাশিত হয়েছে। রয়েছে একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি। স্বাস্থ্য পরিষেবা থেকে শুরু করে স্বচ্ছতা, শিক্ষা এবং সংস্কৃতির উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে বিজেপির-ইস্তাহারে।আজ ইস্তাহার প্রকাশের সময় শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, কলকাতাতে স্বচ্ছ করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতায় গ্রিন সিটি,স্মার্ট সিটির রূপ দিতে চায় বঙ্গ বিজেপি। তিনি আরও জানিয়েছেন দীনেশ ত্রিবেদীর নেতৃত্বাধীন এক দল এই ঘোষণাপত্র তৈরি করেছে।আগামী দিনে স্বচ্ছ ভারত ২.০-র আওতায় কলকাতাকে পরিচ্ছন্ন শহরের তালিকায় শীর্ষস্থানে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারীরা। ইস্তাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, শহরের প্রতিটি বাড়িতে যাতে শৌচাগার থাকে তা নিশ্চিত করা হবে এবং শহরে সর্বজনীন শৌচাগারের সংখ্যা দ্বিগুণ করা হবে। এর পাশাপাশি কলকাতায় কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শুরু করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে বিজেপির ইস্তাহারে। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে ধাপার মাঠ পরিষ্কার করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।বাড়তি জোর দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উপরেও। নাগরিকদের সর্বোত্তম স্বাস্থ্য পরিষেবার অধিকার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। শহরের দূষণ মোকাবিলায় ১০ টি স্মগ টাওয়ার বসানো এবং ভুয়ো ভ্যাকসিন চক্রের হাত থেকে নাগরিকদের বাঁচাতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকাকরণের কথা বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ব্যবস্থার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে।বিজেপির পুরভোটের ইস্তেহারের প্রতিশ্রুতিগুলি নিম্নরূপ- ইস্তেহারের নাম দেওয়া হয়েছে কলকাতা জিতবে, জিতবে বিজেপি। পাড়ায় পাড়ায় হবে সরকারি চিকিৎসা কেন্দ্র। হর ঘর জল প্রকল্প ও আম্রুত প্রকল্পে মাধ্যমে ঘরে ঘরে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া হবে। বাড়ি-বাড়ি গিয়ে টিকাকরণ। কলকাতাকে দূষণ মুক্ত করতে ১০টি স্মোগ টাওয়ার তৈরি হবে। বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের বিশেষ ব্যবস্থা। আদিগঙ্গার পুনরজ্জীবন। দুর্গাপুজোর প্রতিমা তৈরি থেকে বিসর্জন-প্রতিটি ঘটনা তুলে ধরার জন্য জাদুঘর তৈরি হবে। দুর্গাপুজোর প্রধান মণ্ডপগুলি ঘুরিয়ে দেখানোর জন্য থাকবে সরকারি ট্যুর গাইড। রাজ্যের তৃণমূল সরকার দুর্গাপুজোর জন্য একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ক্লাবগুলিকে আর্থিক সাহায্য করা থেকে প্রতিমা বিসর্জনের সময় কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছে। পাড়ায়-পাড়ায় সংগীতের শিক্ষাকেন্দ্রে তৈরি হবে। কলকাতা মেট্রো, ট্রেন, ট্রাম, বাস যাত্রীদের জন্য ইউনিফায়েড কার্ড আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

ডিসেম্বর ০৮, ২০২১
কলকাতা

Foggy Morning: কুয়াশায় ঢাকা শহর, ২ ঘণ্টা উড়ল না কোনও বিমান

গত কয়েকদিন ধরে একটু একটু করে কুয়াশা বাড়ছে। শীত পড়ার পর থেকে আজ প্রথমবার ঘন কুয়াশায় ঢাকল শহর। বুধবার সকালে শহরের বেশির ভাগ অংশে দৃশ্যমানতা অনেকটাই কমে যায়। রাস্তায় যান চলাচলের গতি যেমন শ্লথ হয়ে যায়, অন্যদিকে প্রভাব পড়ল বিমান চলাচলেও। এ দিন সকালে বেশ কয়েকটি বিমান দেরিতে উড়েছে বলে জানানো হয়েছে কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে। সকাল ৫ টা ৩৭ থেকে ৭ টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত কোনও বিমান ওড়েনি কলকাতা বিমানবন্দর থেকে।কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বুধবার সকালে জানিয়েছে, এ দিন সকাল ৬ টায় দৃশ্যমানতা কমে হয় ১০০ মিটার। তার ফলে অনেক বিমান ওই সময়ে ওড়ার কথা থাকলেও, তা ওড়ানো সম্ভব হয়নি। কলকাতা বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকাই এ দিন কুয়াশায় ঢেকে গিয়েছিল।শুধু বিমানবন্দর নয়, নিউটাউন, রাজারহাট, সল্টলেক, ইএম বাইপাস-সহ একাধিক জায়গায় ঘন কুয়াশা দেখা যায় এ দিন। যার জেরে যান চলাচলেও সমস্যা দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তাই কুয়াশার কারণে এ দিন সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচলের গতি শ্লথ হয়ে যায়। অন্যদিকে আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন কলকাতার আকাশ মেঘলা থাকবে সারাদিন। সকালের দিকে ঘন কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা সরে যাবে। দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে ৯৮ শতাংশ। কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।১১ তারিখের পর দুতিন দিনের জন্য রাতের তাপমাত্রা একটু একটু করে কমবে বলে জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে আপাতত খুব শীতের কোনও খবর নেই। তাই ডিসেম্বর মাসে জাঁকিয়ে শীতের জন্য আরও সপ্তাহ দুই অপেক্ষা করতে হবে কলকাতাবাসীকে।

ডিসেম্বর ০৮, ২০২১
কলকাতা

BJP: পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার হুঁশিয়ারি রাজ্য বিজেপির

রাজ্যে ভয়মুক্ত নির্বাচন করানোর জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর আর্জি করেন শুভেন্দু অধিকারী । বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপির এক প্রতিনিধি দল আজ রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে এই দাবি জানিয়েছেন। চিঠিতে তারা বাকি পুরসভাগুলির নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কলকাতা পুরসভা নির্বাচনের ভোট গণনা স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে কমিশন কি পদক্ষেপ নিচ্ছে, তা জানানোর দাবি জানিয়েছেন। বিরোধী দলনেতা অভিযোগ করেন, বিধানসভা ভোটের পরবর্তী সময় থেকে প্রার্থী,নির্বাচনী,এজেন্ট-সহ বিরোধী কর্মীদের ভয় দেখানো হচ্ছে। তাই অবিলম্বে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্য নির্বাচন কমিশন দায়ী থাকবেন বলে বিরোধী দলনেতা স্পষ্ট জানিয়েছেন। এছাড়া ভোটদাতাদের যেকোনো ধরনের সংশয় দুর করতে ইভিএমের সঙ্গে ভিভিপ্যাট যন্ত্র রাখার দাবি জানিয়েছেন তারা। এর আগেও একাধিকবার এই আবেদন করা হয়েছে বিজেপি শিবিরের তরফে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী আনার কোনও পরিকল্পনা নেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে এবার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে রাজ্য বিজেপি।আজ শুভেন্দু অধিকারী কমিশন থেকে বেরিয়ে জানিয়েছেন, ভিভিপ্যাট যুক্ত ইভিএম ব্যবহার করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের রায় আছে এই বিষয়ে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিষয়েও বলেছি। কমিশন রাজ্য ও কলকাতা পুলিশের উপর আস্থা রাখছে। তিনি পুলিশের উপর খুশি। এই আস্থা থাকলে জাতীয় নির্বাচন কমিশন কেন বাহিনী আনবে? রাজ্যের পরিস্থিতি আলাদা, সেটা বুঝেই এখানে বিধানসভা ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তাঁর আরও বক্তব্য, প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিতে হবে। প্রচারে প্রার্থীরা যাতে নিরাপত্তা পান, তা দেখবে কমিশন। কলকাতা পুলিশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে জানানো হয়েছে। আমরা ওনার সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট নই।

ডিসেম্বর ০৭, ২০২১
কলকাতা

Youth Death: ঘরের সামনেই উদ্ধার রক্তাক্ত যুবকের দেহ

মঙ্গলবার সকালে বাঁশদ্রোণীর সোনালি পার্ক এলাকায় বাড়ির সামনে ওই ব্যক্তিকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর ভাই সকালে তাঁর দেহ দেখতে পান। তাঁর চিৎকারেই ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। শরীরে রক্তের দাগ দেখে, তাঁরা বুঝতে পান, এই মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। সোনালি পার্ক এলাকার ঘটনা। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের সোনালি পার্ক এলাকায়। মৃতের নাম মুকেশ সাউ (৪৩)। খবর দেওয়া হয় থানায়। পুলিশ গিয়ে দেহ উদ্ধার করে। তবে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির ডান হাতে একটি ছুরি ছিল। গলায় গভীর ক্ষত ছিল। ছুরি দিয়েই গলায় কোপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওই ছুরি দিয়েই গলায় আঘাত করা হয়েছে। ছুরিতেও রক্তের দাগ রয়েছে।তবে ওই ব্যক্তি নিজেই নিজের গলায় আঘাত করেছেন, নাকি তাঁকে কেউ খুন করেছেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। গলায় দিয়ে চাপ চাপ রক্ত বের হচ্ছিল। ভোর রাতেই ঘটনাটি ঘটেছে বলে অনুমান পুলিশের। মৃতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলছেন পুলিশ কর্তারা। মৃতের সঙ্গে কারোর কোনও বিবাদ ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই ব্যক্তি এলাকায় কোনও দুষ্কর্মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আপাতত মৃতের পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে, মুকেশ সম্পর্কে নানা তথ্য পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

ডিসেম্বর ০৭, ২০২১
কলকাতা

SSC Group D: সিবিআই তদন্ত নয়, গ্রুপ ডি মামলায় তদন্ত করবে সিট, নির্দেশ হাইকোর্টের

স্কুল সার্ভিস কমিশনের চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলায় সিবিআই তদন্ত হবে না। বদলে গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগে বেনিয়ম হয়েছিল কি না বা হলে কী ভাবে হয়েছিল, তা খতিয়ে দেখবে বিশেষ অনুসন্ধানকারী দল। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। একই সঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতিকে মাথায় রেখে বিশেষ অনুসন্ধানকারী দল গড়ে এই মামলার অনুসন্ধান করতে হবে।এসএসসি-র গ্রুপ ডি নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ নিয়ে এর আগে সিবিআইকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দিয়েছিল হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ। রাজ্য সরকার সেই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে পাল্টা আবেদন করে। সোমবার তারই শুনানি ছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে। শুনানিতে একক বেঞ্চের রায় খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, গ্ৰুপ-ডি নিয়োগ মামলার অনুসন্ধান করবে বিশেষ অনুসন্ধানকারী দল। প্রাক্তন বিচারপতি রঞ্জিতকুমার বাগের নেতৃত্বে ওই দলে থাকবেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের আশুতোষ ঘোষ, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সহ-সচিব( প্রশাসন) পারমিতা রায় এবং হাইকোর্টের আইনজীবী অরুণাভ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিন সদস্যের এই অনুসন্ধানকারী দল গঠন করে আদালত জানিয়েছে, দলের সমস্ত ব্যয়ভার বহন করবে রাজ্য। একই সঙ্গে দুমাসের মধ্যে অনুসন্ধানের কাজ শেষ করতে হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে হাইকোর্ট।

ডিসেম্বর ০৬, ২০২১
কলকাতা

Abhishek Bannerjee: পুরভোটের স্ট্র্যাটেজি বৈঠকে কড়া বার্তা অভিষেকের

সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করে জিততে হবে। কোনও অবস্থাতেই ভোটে জেতার জন্য প্রভাব খাটানো চলবে না। কলকাতায় পুরভোটে তৃণমূলের প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে শনিবার স্পষ্ট ভাষায় এ কথা জানিয়ে দিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা ভোলেননি অনেকেই। রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ উঠেছিল। জায়গায় জায়গায় ভোটদানে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ ওঠে। পরবর্তীতে সেই সব অভিযোগের প্রভাব খুব একটা ভালো হয়নি। সম্ভবত সেই কথা মাথায় রেখেই পুরভোটে দলীয় প্রার্থীদের কড়া বার্তা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।আজ পুরভোটের রণকৌশল সংক্রান্ত বৈঠকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি।শনিবারের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ১৪৪ টি ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী। ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিমের মতো নেতারা। ভোটের দিন যাতে কোথাও কোনও গণ্ডগোল না হয়. সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছেন অভিষেক। কোনও প্রার্থীর বিরুদ্ধে যদি কোথাও ভোটদানে বাধা দেওয়া বা অন্য কোনও বিশৃঙ্খলা অভিযোগ ওঠে, সে ক্ষেত্রে দল তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে বলেই জানিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।একুশের বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পর বর্তমানে তৃণমূলের কাছে পাখির চোখ ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচন। এর আগে ২০১৯- এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন বেড়ে গিয়েছিল এ রাজ্যে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ভাবমূর্তিতে যে ভাবে ক্ষুণ্ণ হয়েছিল, তারই প্রভাব লোকসভায় পড়েছিল বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। তাই এবার পুরভোটের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সাবধানী তৃণমূল কংগ্রেস। পুরভোটে যদি ভোটদানে বাধা দেওয়ার মতো ঘটনা সামনে আসে, তার প্রভাব পড়তে পারে ২০২৪- এর লোকসভা নির্বাচনে, সে জন্যই অভিষেকের এই বিশেষ বার্তা বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২১
কলকাতা

Cyclone JAWAD: বাংলায় জাওয়াদ-আতঙ্ক নেই, জানাল আলিপুর

বাংলার উপকূলে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ-এর আছড়ে পড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সুতরাং, আতঙ্কেরও কোনও কারণ নেই। শনিবার বিকেলে এমনটাই জানাল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ বর্তমানে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আগামী ছঘণ্টায় সেটি উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে।শুক্রবারের পূর্বাভাসে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছিল, এর পর উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে বাঁক নিয়ে ওডিশা উপকূল বরাবর সরে আগামী ৫ ডিসেম্বর অর্থাৎ রবিবার, দুপুর-বিকেল নাগাদ পুরী উপকূলের কাছে পৌঁছবে জাওয়াদ।শনিবার সন্ধ্যায় দেখা গেল, ওই পথেই এগোচ্ছে সে। হাওয়া অফিস জানায়, রবিবার দুপুরে পুরী পৌঁছে জাওয়াদ ধীরে ধীরে শক্তি হারিয়ে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। তার পর ধীরে ধীরে বাংলার উপকূলে ঢুকবে।কিন্তু বাংলায় যখন আসবে, তখন তার শক্তি কতটা থাকবে, তা নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা রয়েছে। এখনও অবধি মৌসম ভবন যা জানিয়েছে, তাতে গভীর নিম্নচাপ হয়েই জাওয়াদ-এর বঙ্গে ঢোকার সম্ভাবনা প্রবল। তবে উপকূলবর্তী এলাকায় বাতাসের বেগ থাকবে ঘণ্টায় ৩৫-৪৫ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার সর্বোচ্চ বেগ হতে পারে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এমনটাই জানাল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২১
কলকাতা

Dhankhar-Commission: ফের রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে ধনখড়

ফের রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করছেন তিনি। রাজভবনে সৌরভ দাসের সঙ্গে পুরসভার ভোটের প্রস্তুতি নিয়েই বৈঠক। সূত্রের খবর, কেন একদিনে হল না সব পুরসভার ভোট? এ বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে জানতে চেয়েছেন রাজ্যপাল। পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়েও সওয়াল করেছেন জগদীপ ধনখড়।এদিন কমিশনারকে নিরপেক্ষ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন রাজ্যপাল। টুইট করে রাজ্যপাল রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নিশানা করে বলেছেন যে, সাংবিধানিক নিয়ম নীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই তা মেনে চলা উচিত। এর আগেও কমিশনের সঙ্গে পুরভোট নিয়ে বৈঠক করেছেন জগদীপ ধনখড়। কমিশনকে ইতিমধ্যেই কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্যপাল। রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ ও কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে, রাজ্য সরকারের শাখা হিসাবে কাজ করলে চলবে না, তাদের কথা মতো চললেও হবে না। এমনই কড়া ভাষায় সর্তক করে দিয়েছিলেন রাজ্যপাল।১৯ ডিসেম্বরে কীভাবে ভোট হতে চলেছে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য নেবেন রাজ্যপাল। কলকাতা পুরসভার প্রায় ৫০০০ বুথে যে ভোট হতে চলেছে তাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করেছিল বিজেপি। যদিও রাজ্য সরকারের কাছে পর্যাপ্ত পুলিশ রয়েছে বলেই অভিমত। এই সমস্ত বিষয়ও উঠে এসেছে বৈঠকে। অর্থাৎ কলকাতা পুর নির্বাচনে কমিশনের প্রস্তুতি-সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হবে৷উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই পুরভোট সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে কড়া প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে।

ডিসেম্বর ০২, ২০২১
কলকাতা

BJP Candidate list: পুরনোদের উপর ভরসা রাখলেও বিজেপি-র প্রার্থিতালিকায় রইল একঝাঁক তরুণ মুখও

জল্পনা সত্যি করে কলকাতা পুরভোটের প্রার্থিতালিকায় পুরনোদের উপরই ভরসা রাখল রাজ্য বিজেপি। পুরভোটের প্রার্থী করা হল মীনাদেবী পুরোহিত, সুনীতা ঝাওয়ারদের মতো দলের পুরনো কর্মীদের।২২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী হয়েছেন মীনাদেবী। এই বার জিতলে টানা ছবার কাউন্সিলর হবেন তিনি। গত বিধানসভা নির্বাচনে জোড়াসাঁকো কেন্দ্রের প্রার্থী ছিলেন মীনাদেবী। একইভাবে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপি-র পাঁচ বারের কাউন্সিলর সুনীতা ঝাওয়ার। ১০২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী করা হয়েছে ইন্দিরা গঙ্গোপাধ্যায়কে।তবে বিজেপি-র প্রার্থিতালিকায় সব চেয়ে নজরকাড়া নাম ৫০ নম্বর ওয়ার্ড। প্রার্থী সজল ঘোষ। গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল থেকে বিজেপি-তে গিয়েছিলেন তিনি। গত ১২ অগস্ট মুচিপাড়া থানা এলাকায় একটি গোলমালে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সজল। এর পরই গেরুয়া রাজনীতিতে নতুন করে খ্যাত হয়ে যান তিনি।সজলকে প্রার্থী করলেও ১০২ নম্বর ওয়ার্ডে রিঙ্কু নস্করকে প্রার্থী করল না বিজেপি। বিধানসভা ভোটের আগে সিপিএম থেকে বিজেপি-তে আসেন তিনি। কলকাতা পুরভোটে যে প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করছে বিজেপি, সেখানে তরুণ মুখ ৪৫, মহিলা ৫০। আইনজীবী রয়েছেন পাঁচ জন, চিকিৎসক তিন জন, শিক্ষক চার জন।প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর শমীক ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের দলের কাজের একটা নির্দিষ্ট ধরন রয়েছে। কারও ব্যক্তিগত ইচ্ছা অনিচ্ছার উপর বিজেপির প্রার্থী তালিকা ঠিক হয় না। পার্টির ইচ্ছা, পার্টির ঐক্যমতই এখানে শেষ কথা। পার্টির সিদ্ধান্তই শেষ কথা। একই সঙ্গে বিজেপির প্রার্থী তালিকায় শহিদ পরিবারের সদস্যের নাম থাকতে পারে বলেও শোনা গিয়েছিল। এ ক্ষেত্রে কাঁকুরগাছির নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকারের প্রার্থী হওয়ার কথাও শোনা গিয়েছিল।এ প্রসঙ্গে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, আমরা পরিবারতন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। তৃণমূল বা কংগ্রেসী ঘরানার রাজনীতির সঙ্গে বিজেপির এখানেই পার্থক্য। আর শহিদ পরিবারকে রাজনীতির প্রাঙ্গনে নিয়ে এসে সব জায়গায় ব্যবহার করতে নেই। নির্দিষ্ট বিশ্বাস আছে। সেই আঙ্গিকে তাঁরা কথা বলবেন। কিন্তু তাঁদের এনে সামগ্রিক রাজনৈতিক লাভের রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাস করি না।

নভেম্বর ২৯, ২০২১
কলকাতা

TMC Candidate List: ১৪২টি ওয়ার্ডে প্রার্থী ঘোষণা তৃণমূলের, রইল পূর্ণাঙ্গ তালিকা

১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরসভায় ভোট। শুক্রবারই কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৪২টি ওয়ার্ডে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল। কালীঘাট থেকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেন দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়, দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী এবং সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।বিদায়ী কাউন্সিলরদের মধ্যে ৩৫ জনের নাম বাদ গিয়েছে। সেখানে নতুন মুখ আনা হয়েছে। এ ছাড়াও চারজন কাউন্সিলর প্রয়াত হয়েছেন। সেই জায়গাতে স্বভাবতই নতুন প্রার্থী দিয়েছে দল। এই ৩৫ জনের মধ্যে উত্তর কলকাতা থেকে বাদ পড়েছে ১৭ জন কাউন্সিলরের নাম। দক্ষিণ কলকাতায় তালিকাটা ১৮ জনের নামের।একই সঙ্গে নিজের ওয়ার্ড ছেড়ে অন্য ওয়ার্ডে গিয়ে প্রার্থী হয়েছেন দেবব্রত মজুমদার, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়, সন্দীপন সাহা, ঘনশ্রী বাগ, নিজামুদ্দিন শামস, সুশান্ত ঘোষ (স্বরূপ), অরূপ চক্রবর্তী, স্বপন সমাদ্দার, মিতালী বন্দ্যোপাধ্যায়।কলকাতা পুরসভার নির্বাচনে কোন ওয়ার্ডে কে টিকিট পেলেন, তার তালিকা নিম্নরূপ প্রার্থী কোনও বিধানসভা কেন্দ্রের আওতাধীন১. কার্তিকচন্দ্র মান্না কাশীপুর বেলগাছিয়া২. কাকলি সেন কাশীপুর বেলগাছিয়া৩. দেবীকা চক্রবর্তী কাশীপুর বেলগাছিয়া৪.গৌতম হালদার কাশীপুর বেলগাছিয়া৫. তরুণ সাহা কাশীপুর বেলগাছিয়া৬. সুমন সিং কাশীপুর বেলগাছিয়া৭. বাপি ঘোষ শ্যামপুকুর৮. পূজা পাঁজা শ্যামপুকুর৯. মিতালি সাহা শ্যামপুকুর১০. সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় শ্যামপুকুর১১. অতীন ঘোষ মানিকতলা১২. মীনাক্ষী গঙ্গোপাধ্যায় মানিকতলা১৩. অনিন্দ্যকিশোর রাউত মানিকতলা১৪. অমল চক্রবর্তী মানিকতলা১৫. শুক্লা ভোড় মানিকতলা১৬. স্বপন দাস মানিকতলা১৭. মোহনকুমার গুপ্ত শ্যামপুকুর১৮. সুনন্দা সরকার শ্যামপুকুর১৯. শিখা সাহা শ্যামপুকুর২০. বিজয় উপাধ্যায় শ্যামপুকুর২১. মীরা হাজরা শ্যামপুকুর২২. শ্যামপ্রকাশ পুরোহিত জোড়াসাঁকো২৩. সানোয়ারমল আগরওয়াল জোড়াসাঁকো২৪. ইলোরা সাহা জোড়াসাঁকো২৫. রাজেশ সিনহা জোড়াসাঁকো২৬. তারকনাথ চট্টোপাধ্যায় জোড়াসাঁকো২৭. মীনাক্ষী গুপ্তা জোড়াসাঁকো২৮. অয়ন চক্রবর্তী বেলেঘাটা২৯. ইকবাল আহমেদ বেলেঘাটা৩০. পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাস বেলেঘাটা৩১. পরেশ পাল মানিকতলা৩২. শান্তিরঞ্জন কুণ্ডু মানিকতলা৩৩. চিনু বিশ্বাস বেলেঘাটা৩৪. অলোকনন্দা দাস বেলেঘাটা৩৫. আশুতোষ দাস বেলেঘাটা৩৬. ঘোষণা হয়নি বেলেঘাটা৩৭. সোমা চৌধুরী জোড়াসাঁকো৩৮. সাধনা বোস জোড়াসাঁকো৩৯. মহম্মদ জসিমুদ্দিন জোড়াসাঁকো৪০. সুপর্ণা দত্ত জোড়াসাঁকো৪১. রীতা চৌধুরী জোড়াসাঁকো৪২. মহেশ শর্মা জোড়াসাঁকো৪৩. সগুফতা পরভিন জোড়াসাঁকো৪৪. রেহানা খাতুন চৌরঙ্গী৪৫. শক্তিপ্রতাপ সিং চৌরঙ্গী৪৬. প্রিয়াঙ্কা সাহা চৌরঙ্গী৪৭. বিমল সিং চৌরঙ্গী৪৮. বিশ্বরূপ দে চৌরঙ্গী৪৯. মোনালিসা বন্দ্যোপাধ্যায় চৌরঙ্গী৫০. মৌসুমী দে চৌরঙ্গী৫১. ইন্দ্রনীল কুমার চৌরঙ্গী৫২. সোহিনী মুখোপাধ্যায় চৌরঙ্গী৫৩. ইন্দ্রানী সাহা বন্দ্যোপাধ্যায় চৌরঙ্গী৫৪. আমিরুদ্দিন ববি এন্টালি৫৫. সবিতারানি দাস এন্টালি৫৬. স্বপন সমাদ্দার এন্টালি৫৭. জীবন সাহা এন্টালি৫৮. সন্দীপন সাহা এন্টালি৫৯. জলি বোস এন্টালি৬০. মহম্মদ ইয়েজুজার রহমান বালিগঞ্জ৬১. মনজর ইকবাল বালিগঞ্জ৬২. সানা আহমেদ বালিগঞ্জ৬৩. সুস্মিতা ভট্টাচার্য বালিগঞ্জ৬৪. সাম্মি জাহান বালিগঞ্জ৬৫. নিবেদিতা শর্মা বালিগঞ্জ৬৬. ফৈয়জ আহমেদ খান কসবা৬৭. বিজনলাল মুখোপাধ্যায় কসবা৬৮. তনিমা চট্টোপাধ্যায় বালিগঞ্জ৬৯. দিলীপকুমার বোস বালিগঞ্জ৭০. অসীম বোস ভবানীপুর৭১. পাপিয়া সিং ভবানীপুর৭২. সন্দীপরঞ্জন বক্সি ভবানীপুর৭৩. কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায় ভবানীপুর৭৪. দেবলীনা বিশ্বাস ভবানীপুর৭৫. নিজামুদ্দিন শামস কলকাতা পোর্ট৭৬. ষষ্ঠী দাস কলকাতা পোর্ট৭৭. শামিমা রেহান খান ভবানীপুর৭৮. সোমা দাস কলকাতা পোর্ট৭৯. রাম পেয়ারি রাম কলকাতা পোর্ট৮০. আনওয়ার খান কলকাতা পোর্ট৮১. জুঁই বিশ্বাস রাসবিহারী৮২. ফিরহাদ হাকিম ভবানীপুর৮৩. প্রবীর মুখোপাধ্যায় রাসবিহারী৮৪. পারমিতা চট্টোপাধ্যায় রাসবিহারী৮৫. দেবাশিস কুমার বালিগঞ্জ৮৬. সৌরভ বসু রাসবিহারী৮৭. মনীষা বোস সাউ রাসবিহারী৮৮. মালা রায় রাসবিহারী৮৯. মমতা মজুমদার রাসবিহারী৯০. চৈতালি চট্টোপাধ্যায় রাসবিহারী৯১. বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় কসবা৯২. অভিষেক মুখোপাধ্যায় কসবা৯৩. মৌসুমী দাস রাসবিহারী৯৪. সন্দীপ নন্দী মজুমদার টালিগঞ্জ৯৫. তপন দাশগুপ্ত টালিগঞ্জ৯৬. বসুন্ধরা গোস্বামী যাদবপুর৯৭. দেবব্রত মজুমদার টালিগঞ্জ৯৮. অরূপ চক্রবর্তী টালিগঞ্জ৯৯. মিতালী বন্দ্যোপাধ্যায় যাদবপুর১০০. প্রসেনজিৎ দাস টালিগঞ্জ১০১. বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত যাদবপুর১০২. সীমা ঘোষ যাদবপুর১০৩. সুকুমার দাস যাদবপুর১০৪. তারকেশ্বর চক্রবর্তী যাদবপুর১০৫. সুশীলা মণ্ডল যাদবপুর১০৬. অরিজিৎ দাসঠাকুর যাদবপুর১০৭. লিপিকা মান্না কসবা১০৮. সুশান্তকুমার ঘোষ কসবা১০৯. অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় যাদবপুর১১০. স্বরাজকুমার মণ্ডল যাদবপুর১১১. সন্দীপ দাস টালিগঞ্জ১১২. গোপালচন্দ্র রায় টালিগঞ্জ১১৩. অনিতা কর মজুমদার টালিগঞ্জ১১৪. বিশ্বজিৎ মণ্ডল টালিগঞ্জ১১৫. রত্না শূর বেহালা পূর্ব১১৬. কৃষ্ণা সিং বেহালা পূর্ব১১৭. অমিত সিং বেহালা পূর্ব১১৮. তারক সিং বেহালা পশ্চিম১১৯. ঘোষণা হয়নি বেহালা পশ্চিম১২০. সুশান্ত ঘোষ বেহালা পূর্ব১২১. রূপক গঙ্গোপাধ্যায় বেহালা পূর্ব১২২. সোমা চক্রবর্তী বেহালা পূর্ব১২৩. সুদীপ পোল্লে বেহালা পূর্ব১২৪. রাজীবকুমার দাস বেহালা পূর্ব১২৫. রত্না সরকার বেহালা পশ্চিম১২৬. ঘনশ্রী বাগ বেহালা পশ্চিম১২৭. মালবিকা বৈদ্য বেহালা পশ্চিম১২৮. পার্থ সরকার বেহালা পশ্চিম১২৯. সংহিতা দাস বেহালা পশ্চিম১৩০. অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় বেহালা পশ্চিম১৩১. রত্না চট্টোপাধ্যায় বেহালা পশ্চিম১৩২. সঞ্চিতা মিত্র বেহালা পশ্চিম১৩৩. রণজিৎ শীল কলকাতা পোর্ট১৩৪. শামস ইকবাল কলকাতা পোর্ট১৩৫. আখতারি নিজামি শাহজাদা কলকাতা পোর্ট১৩৬. শামসুজ্জামান আনসারি মেটিয়াবুরুজ১৩৭. রেহমত আলম আনসারি মেটিয়াবুরুজ১৩৮. ফরিদা পারভিন মেটিয়াবুরুজ১৩৯. শেখ মুস্তাক আহমেদ মেটিয়াবুরুজ১৪০. আবু মহম্মদ তারিক মেটিয়াবুরুজ১৪১. শিবনাথ গায়েন মেটিয়াবুরুজ১৪২. রঘুনাথ পাত্র বেহালা পূর্ব১৪৩. ক্রিস্টিনা বিশ্বাস বেহালা পূর্ব১৪৪. শেফালি প্রামাণিক পাত্র বেহালা পূর্ব

নভেম্বর ২৭, ২০২১
কলকাতা

Earthquake: কাকভোরে কেঁপে উঠল কলকাতা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৬.১

শুক্রবার ভোরে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ভারত-মায়ানমার সীমান্ত। দেশের জাতীয় ভূতাত্ত্বিক কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১।ভূমিকম্পের জেরে কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গ-সহ কলকাতাও। শুক্রবার ভোর সওয়া ৫টা নাগাদ কলকাতায় অনুভূত হয় কম্পন। কম্পনের স্থায়িত্ব ছিল ৩০ সেকেন্ড। কেন্দ্রীয় মৌসম ভবন জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎসস্থল মিজোরামের থেনজল থেকে ৭৩ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে ও ১২ কিমি গভীরে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম থেকে উৎসস্থল ১৭৪ কিমি পূর্বে। অসম, ত্রিপুরা এবং প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশেও অনুভূত হয়েছে কম্পন। বড়সড় ক্ষয়ক্ষতির খবরও পাওয়া যায়নি। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় কম্পন অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেটের মতো জায়গা কেঁপে উঠেছে।ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেসমলজির তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার কাকভোরে কেঁপে ওঠে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরা। ভোর ৫টা ১৫ মিনিট নাগাদ এই ভূকম্পন হয়। এখনও কোথাও কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। যেহেতু রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা ৬ পার করে গিয়েছে, তাই বিশেষজ্ঞদের পরিভাষায় এই ভূমিকম্প ভেরি স্ট্রং বা অতিরিক্ত তীব্র হিসাবেই ধরা হচ্ছে।

নভেম্বর ২৬, ২০২১
কলকাতা

Municipal Election: ৩০ এপ্রিলের মধ্যেই রাজ্যের সব পুরসভায় ভোট

আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের সব পুরসভার ভোটপর্ব শেষ হবে। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে পুরভোট সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানিতে এ কথা জানিয়েছেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতার পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। রাজ্যের সব পুরসভায় কেন এক সঙ্গে ভোট না হয়ে পৃথকভাবে কলকাতা পুরসভার জন্য নির্বাচনী বিজ্ঞপ্তি জারি হল, পুরভোট সংক্রান্ত একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানির সময় হাইকোর্টে সে প্রশ্ন তোলে বিজেপি।সপ্তাহ দুয়েক আগে কলকাতা হাইকোর্টে পুরভোট নিয়ে একটি জনস্বার্থ মামলা করেন বিজেপি নেতা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়। গত ১৬ নভেম্বর রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী পার্থসারথি সেনগুপ্ত হাইকোর্টকে জানিয়েছিলেন, জনস্বার্থ মামলার শুনানি যত দিন চলবে, তত দিন পুরভোট সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে না। বৃহস্পতিবার প্রতাপের এবং পুরভোট সংক্রান্ত অন্য একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানি-পর্বে বিজেপি-র আইনজীবী পিঙ্কি আনন্দ বলেন, কমিশন জানিয়েছিল, কোভিড পরিস্থিতির জন্য তারা এক সঙ্গে ভোট করতে চাইছে না। ত্রিপুরায় ভোট হচ্ছে। ভোটে আপত্তি নেই। কিন্তু এমন কথা বলার পরেও বিজ্ঞপ্তি কেন প্রকাশিত হল? কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে স্থগিতাদেশ জারিরও দাবি জানান তিনি।

নভেম্বর ২৫, ২০২১
কলকাতা

Municipal Election: কলকাতায় ১৯ ডিসেম্বর পুরভোট, ঘোষণা হয়নি হাওড়ার নির্ঘণ্ট

কলকাতা পুরনির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার সকালে এ নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কমিশন। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ে আগামী ১৯ ডিসেম্বর পুরভোট হবে কলকাতায়। ২২ ডিসেম্বর হবে গণনা। তবে কলকাতার পুরভোট ১৯ ডিসেম্বর হলেও হাওড়ার ভোটের ঘোষণা এখনও করা হয়নি।বিজ্ঞপ্তি জারি হয়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার থেকেই ভোটের মনোনয়ন জমা করতে পারবেন প্রার্থীরা। কলকাতা পুরসভার ভোটে ১ ডিসেম্বর মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ৪ ডিসেম্বর প্রার্থীপদ বাতিলের শেষ দিন। ১৯ তারিখ সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত হবে ভোটগ্রহণ। ২২ ডিসেম্বর হবে এই ভোটের গণনা। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ায় ২৫ নভেম্বর থেকেই শুরু হয়ে গেল নির্বাচনী আচরণবিধি। ফলপ্রকাশের দিন অর্থাৎ ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত জারি থাকবে তা।রাজ্য সরকারের সুপারিশ অনুসারে, আগামী ১৯ ডিসেম্বর নির্বাচন এবং ২২ ডিসেম্বর ফলপ্রকাশ হওয়ারই কথা ছিল। পুরভোট নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা করেন বিজেপি নেতা প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের সব পুরসভার ভোট কেন এক সঙ্গে হচ্ছে না সেই প্রশ্নই তুলেছিল বিজেপি। সে ব্যাপারে সোমবার হাই কোর্টে হলফনামা জমা দিয়েছে রাজ্য। সেখানে রাজ্য জানিয়েছে, কলকাতায় ৮৫ শতাংশ এবং হাওড়ায় ৫৫ শতাংশ দুটি টিকা সম্পূর্ণ হয়েছে। তাই এই দুই পুর এলাকায় প্রথম ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ধাপে ধাপে রাজ্যের বাকি পুরসভাগুলিতেও হবে নির্বাচন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী সোমবার। যদিও হাওড়ার ভোটের ঘোষণা এখনও অবধি করেনি কমিশন।

নভেম্বর ২৫, ২০২১
কলকাতা

SSC-CBI: এসএসসি নিয়ে এখনই সিবিআই তদন্ত নয়

স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় আপাতত তদন্ত শুরু করতে পারছে না সিবিআই। এ ব্যাপারে কলকাতা হাইকোর্টের একক বেঞ্চ যে রায় দিয়েছিল, তাতে তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ দিল ডিভিশন বেঞ্চ।স্কুলে গ্রুপ-ডি বা চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলায় সিবিআইয়ের হাতে প্রাথমিক তদন্ত ভার দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের একক বেঞ্চ। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য, স্কুল সার্ভিস কমিশন ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। বুধবার বিচারপতি হরিশ টন্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তর ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত শুনানির প্রয়োজন। তাই তিন সপ্তাহের জন্য ওই নির্দেশ স্থগিত থাকবে। এখন এসএসসি ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে সমস্ত তথ্য মুখবন্ধ খামে আদালতের কাছে জমা দিতে হবে। একক বেঞ্চের নির্দেশ মোতাবেক যা সিবিআইয়ের কাছে জমা দেওয়ার কথা ছিল।

নভেম্বর ২৪, ২০২১
কলকাতা

Swapan Debnath: গুরুতর অসুস্থ মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ

গুরুতর অসুস্থ রাজ্যের প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক স্বপন দেবনাথ। মঙ্গলবার দুপুরে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন স্বপন দেবনাথ। খবর দেওয়া হয় চিকিৎসককে। মন্ত্রীর রক্তচাপ কম থাকায় তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন চিকিৎসক।মঙ্গলবার কলকাতায় নিজের দপ্তরেই ছিলেন তিনি। দুপুরে আচমকা শ্বাসকষ্ট হয় তাঁর। বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় চিকিৎসককে। চিকিৎসক এসে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। ইসিজি করা হয় বর্ষীয়ান এই মন্ত্রীর। হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন চিকিৎসক। তাঁর রক্তচাপ কমে গিয়েছে। অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁকে হাসপাতালে পাঠানোর বন্দোবস্ত করা হয়। প্রথমে নিউটাউনের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হবে।বর্ধমানের রাজনীতিতে অত্যন্ত পরিচিত মুখ বর্ষীয়ান স্বপনবাবু। মমতার মন্ত্রিসভায় প্রথম দিন থেকেই মন্ত্রিত্বের ভার সামলাচ্ছেন স্বপনবাবু। রাজনীতির বাইরেও অন্য রকম পরিচিতি রয়েছে স্বপনবাবুর। পূর্ব বর্ধমান জেলার এই প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার যাত্রার প্রতি ভীষণ আগ্রহ রয়েছে। নিজেও যাত্রায় অভিনয় করেছেন। এমনকী যাত্রাদলের প্রযোজক হিসেবেও সমানতালে কাজ করেছেন স্বপন দেবনাথ।

নভেম্বর ২৩, ২০২১
কলকাতা

Dilip Ghosh: ত্রিপুরায় তৃণমূলের আন্দোলন নিয়ে খোঁচা দিলীপের

ত্রিপুরায় তৃণমূলের কার্যকলাপ নিয়ে ফের মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ। মঙ্গলবার সকালে প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে দিলীপের কটাক্ষ, পুরভোটের আগে নেতৃত্বের চোখে পড়ার চেষ্টা করছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।পুরভোটের আগে তৃণমূলের নেতারা খবরের শিরোনামে আসতে চাইছেন বলে মনে করেন দিলীপ। তিনি বলেছেন, ভোট আসছে। কেউ টিকিটের চেষ্টা করছেন তো কেউ পদের। খবরের শিরোনামে আসার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি চলছে নেতাদের চোখে পড়ার চেষ্টা। এখন এ রকম কিছু দিন চলবে।দিলীপের এই কথার প্রতিবাদে তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেছেন, দিলীপবাবুরা ভোটের আগে লাইমলাইটে থাকার জন্য গোলমাল করতেন। উনি নিজেও সে কথা বলছিলেন। সে সব করেও লাভ কিছু হয়নি। তাই আবার এ সব বলছেন। যদি একটু প্রচারের আলোয় আসা যায়।

নভেম্বর ২৩, ২০২১
কলকাতা

SSC-CBI: এসএসসি গ্রুপ ডি নিয়োগে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

এসএসসি গ্রুপ ডি নিয়োগ মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ সোমবার এই নির্দেশ দেয়। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের হলফনামার পর সিবিআইয়ের অনুসন্ধানের প্রয়োজন আছে বলেই মনে করছে হাইকোর্ট। সিবিআই কমিটি গঠন করে এই অনুসন্ধান করুক চায় আদালত। এদিন ৫০০ জনের তালিকা জমা নিল আদালত। কবে তাঁরা নিয়োগ হয়েছেন, সেটা জানাতে হবে।এদিন মামলাকারীদের তরফে ৫০০ জনের নামের তালিকা তুলে দেওয়া হয় আদালতে। এদের নিয়োগ নিয়ম বহির্ভূতভাবে হয়েছে বলে অভিযোগ। একই সঙ্গে এদিন বোর্ডের পক্ষ থেকে হলফনামা জমা পরে। সেখানে বলা হয়, কমিশনের পক্ষ থেকে যে সুপারিশ এসেছিল তার সফট কপি আছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে। তারা গ্রুপ সি ও ডি-র নিয়োগ সেখান থেকেই করেছেন। পেন ড্রাইভে তার তথ্য আছে।এদিন শুনানি চলাকালীন এজলাসে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় একের পর এক তিরষ্কার করেছেন। একদিকে রয়েছে কমিশন, অন্যদিকে বোর্ড। কমিশন যে সুপারিশ করেনি বলে বার বার দাবি করেছে, সোমবার হলফনামা দিয়ে বোর্ড জানাল কী ভাবে সেই সুপারিশ হয়েছিল। পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট জমা পড়েছে আদালতের কাছে। সফট কপি জমা পড়েছে, পেন ড্রাইভ দেওয়া হয়েছে। তার পরও কমিশন কী করে বলছে সুপারিশ করেনি, সে প্রশ্ন ওঠে এজলাসে।বিচারপতি জানতে চান, কমিশনের সুপারিশ যদি না-ই থাকে, তা হলে কার অদৃশ্য হাত এখানে রয়েছে? কার সুপারিশে ২৫ জন চাকরি পেলেন। দুবছর হতে চলল তাঁরা সে চাকরি করছেন। পাশাপাশি বিচারপতি বলেন, এই ঘটনার জন্য তিনি সিবিআই এনকোয়ারি চান। এর কারণ যে রাজ্য পুলিশে অনাস্থা এমনটা নয়। কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দলকে তিনি অসম্মান করতে চান এমনও নয়। যেহেতু এ ক্ষেত্রে একটা বড় ষড়যন্ত্র চলছে, মানুষের স্বার্থে তা কখনওই মেনে নেওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে কোথাও গিয়ে সিবিআইয়ের অনুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে। রাজ্য পুলিশের ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের অধীনে তাদের কাজ করতে হয়। তাই তিনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কথা বলেছেন।

নভেম্বর ২২, ২০২১
কলকাতা

Protest: অপসংস্কৃতির বিরোধিতায় বাংলা পক্ষ-র প্রতিবাদ প্রদর্শন

বাংলা ধারাবাহিক ও প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে বাঙালি জাতির সংস্কৃতি নষ্ট করার বিরুদ্ধে এবার পথে নামতে চলেছে ভারতের বাঙালি জাতির জাতীয় সংগঠন বাংলা পক্ষ।সংগঠনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, জি বাংলা চ্যানেলের বেশ কিছু বাংলা ধারাবাহিক ও প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে ক্রমাগতভাবে হিন্দি গান জুড়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন পর্বে। এছাড়া তাদের আরও অভিযোগ, বাংলা ও বাঙালি জাতির ইতিহাস বিকৃত করে দেখানো হচ্ছে করুণাময়ী রানি রাসমণি নামক ধারাবাহিকে। সংগঠনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে এই পথ যদি না শেষ হয় নামক ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে যে করবা চৌত নামক প্রথা নাকি বাঙালি সমাজে প্রচলিত। এছাড়াও বাঙালি বৌ অবাঙালি বর এবং রাখিবন্ধন নামক ধারাবাহিকও এই তালিকায় আছে।বাংলা পক্ষ আরো জানিয়েছে যে জনপ্রিয় ক্রিকেটার পরিচালিত দাদাগিরি নামক অনুষ্ঠান, ডান্স বাংলা ডান্স এবং সারেগামাপা নামক অনুষ্ঠানেও অনিয়ন্ত্রিতভাবে হিন্দি গান বাজানো ও প্রচার চালানো হয়। সংগঠনের তরফ থেকে উত্তর ২৪ পরগনা শহরাঞ্চল জেলা শাখার সম্পাদক পিন্টু রায় সরাসরি বলেছেন, আমরা কখনোই হিন্দি গান বা হিন্দিভাষী কলাকুশলীদের বিরোধী নই আমরা কেবল বাঙালি সংস্কৃতির ওপর হিন্দি সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার চ্যানেল গুলির যে প্রবণতা তার বিরোধী।তিনি এও বলেন আমাদের জেলার অন্তর্গত রাজারহাটের ডিআরআর স্টুডিওতে এই সমস্ত ধারাবাহিক ও অনুষ্ঠান গুলির শুটিং হয় তাই ওখানে গিয়ে ডেপুটেশন প্রদান ও শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে রবিবার ২১শে নভেম্বর সকাল ১১ টায়।

নভেম্বর ২২, ২০২১
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 22
  • ...
  • 58
  • 59
  • ›

ট্রেন্ডিং

দেশ

দীপু দাস খুনের পর অমৃত মণ্ডল, বাংলাদেশের জটিল পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে ভারত

ফের অশান্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে পদ্মাপারের দেশে। এই পরিস্থিতিতে আবারও আক্রান্ত হচ্ছেন সংখ্যালঘুরা। একের পর এক হিন্দু যুবককে খুনের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে বিভিন্ন এলাকায়। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। ইউনূস প্রশাসনকে কড়া বার্তা দিয়ে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কথা বলেছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।২০২৪ সালের অগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। পরে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও পরিস্থিতির বিশেষ উন্নতি হয়নি। সেই সময়েও হিন্দু-সহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার অভিযোগ উঠেছিল। তখনই ভারত বাংলাদেশ সরকারকে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিয়ে সতর্ক করেছিল।এবার ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ফের নতুন করে হিংসা ছড়িয়েছে। ময়মনসিংহে দীপু দাস নামে এক হিন্দু যুবককে মারধরের পর জীবন্ত পুড়িয়ে মারার অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনার প্রতিবাদে ভারতে বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাধারণ মানুষ। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই রাজবাড়ি জেলায় অমৃত মণ্ডল ওরফে সম্রাট নামে আরও এক যুবককে পিটিয়ে খুন করা হয়। গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, ওই যুবক তোলাবাজি ও সন্ত্রাস চালাত। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, সেই ক্ষোভ থেকেই তাঁর উপর হামলা চালানো হয়।বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর চলতে থাকা হিংসা নিয়েই বৃহস্পতিবার সরব হয় নয়াদিল্লি। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, হিন্দু যুবক দীপু দাসের হত্যার তীব্র নিন্দা করছে ভারত। তিনি জানান, বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ-সহ সংখ্যালঘুদের উপর একের পর এক হিংসার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই সমস্ত ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে বলে ভারত আশা করছে।বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র আরও জানান, বাংলাদেশের পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছে ভারত। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে এখনও পর্যন্ত সংখ্যালঘুদের উপর প্রায় ২ হাজার ৯০০টির বেশি হিংসার ঘটনা ঘটেছে বলেও দাবি করেন তিনি। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন রয়েছে। সেই নির্বাচন যেন অবাধ ও স্বচ্ছভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সে বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেছে ভারত।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
কলকাতা

৪৬ মৃত্যুর দায় কার? নির্বাচন কমিশনকে দুষে বিজেপির পাল্টা আক্রমণ

এসআইআর-এর শুনানি শুরুর ঠিক আগেই ফের নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হল তৃণমূল কংগ্রেস। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, এসআইআর পর্বে রাজ্যে যে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, তার দায় সম্পূর্ণভাবে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের উপর বর্তায়। তৃণমূলের দাবি, এসআইআর নিয়ে তৈরি হওয়া আতঙ্কই এই মৃত্যুগুলির কারণ।তৃণমূল যখন নির্বাচন কমিশনকে কাঠগড়ায় তুলছে, তখন পাল্টা আক্রমণে নামল বিজেপি। বিজেপি নেতা তাপস রায় তৃণমূলের অভিযোগকে যুক্তিহীন বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, কোনও পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর অনেক সময় পড়ুয়ারা আত্মহত্যা করে। তাই বলে কি পরীক্ষা নেওয়া বা ফল প্রকাশ বন্ধ করে দেওয়া উচিত? তাঁর বক্তব্য, কোনও মৃত্যু যদি আকস্মিক বা অন্য কোনও কারণে হয়, তা অবশ্যই দুঃখজনক। কিন্তু তার দায় কোনও প্রক্রিয়ার উপর চাপানো যায় না।তাপস রায় আরও বলেন, পরীক্ষায় আশানুরূপ ফল না হলে অনেক ছাত্রছাত্রী চরম সিদ্ধান্ত নেয়। তাই বলে কি পরীক্ষা নেওয়াই বন্ধ করে দেওয়া হবে? তাঁর দাবি, একই যুক্তি এসআইআর-এর ক্ষেত্রেও খাটে।উল্লেখ্য, এসআইআর পর্বে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একের পর এক মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। সেই সব ক্ষেত্রে মৃতদের পরিবার এবং শাসকদলের তরফে দাবি করা হয়েছে, এসআইআর সংক্রান্ত নোটিস ও আতঙ্কের জেরেই অসুস্থ হয়ে মৃত্যু বা আত্মঘাতী হয়েছেন তাঁরা।শনিবার থেকেই শুরু হচ্ছে এসআইআর-এর শুনানি। তার ঠিক আগের দিনই মুর্শিদাবাদ থেকে আসে আরও এক মৃত্যুর খবর। পরিবারের দাবি, বাবার পদবির সঙ্গে ছেলের পদবি না মেলায় এসআইআর-এর নোটিস এসেছিল। সেই বিষয়টি নিয়ে মানসিক চাপে পড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ওই যুবকের। একই রকমভাবে বীরভূমের সাঁইথিয়াতেও এক ভোটারের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে।এই সমস্ত মৃত্যুর জন্য বরাবরই নির্বাচন কমিশনকে দায়ী করে আসছে তৃণমূল কংগ্রেস। শুনানি পর্ব শুরু হওয়ার আগে ফের সেই ইস্যুকেই সামনে আনল শাসকদল। তার প্রেক্ষিতেই বিজেপির তরফে এই পাল্টা যুক্তি তুলে ধরলেন তাপস রায়।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
রাজ্য

এসআইআর শুনানির আগে বড় মোড়, মতুয়াদের ভোটাধিকার নিয়ে স্পষ্ট কমিশন

রাত পোহালেই শুরু হচ্ছে এসআইআর-এর শুনানি। তার ঠিক আগের দিন মতুয়াদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন। কমিশন স্পষ্ট জানিয়ে দিল, নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে সিএএ সার্টিফিকেট গ্রাহ্য করা হবে। ফলে মতুয়া সম্প্রদায়ের বহু মানুষের দীর্ঘদিনের ধন্দ কাটল।নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, যাঁদের নাম খসড়া ভোটার তালিকায় নেই, তাঁরা নতুন করে ফর্ম ৬ পূরণ করে আবেদন করতে পারবেন। পরে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হলে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করা হবে। এই ক্ষেত্রেও সিএএ নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট লিঙ্ক ডকুমেন্ট হিসেবে দেখানো যাবে।এতদিন প্রশ্ন ছিল, মতুয়ারা কি নো ম্যাপিং ভোটারের আওতায় পড়বেন? আর পড়লে ২০০২ সালের কোন নথি তাঁরা দেখাবেন? কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, যেহেতু সিএএ নাগরিকত্বের সার্টিফিকেটে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য থাকে, তাই ম্যাপিংয়ের ক্ষেত্রে ওই সার্টিফিকেটই লিঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ অনলাইনে ফর্ম পূরণের সময় এবার থেকে এই সার্টিফিকেটও গ্রহণযোগ্য হবে।তবে এই সিদ্ধান্ত ঘিরে রাজনৈতিক তরজাও শুরু হয়েছে। তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর বলেন, নির্বাচন কমিশন বলছে সার্টিফিকেট গ্রাহ্য হবে, কিন্তু আধার কার্ডকে কেন মানা হচ্ছে না, তা নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে।অন্যদিকে বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ইতিমধ্যেই প্রায় ৭০ হাজার মানুষ সিএএ-তে আবেদন করে নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট পেয়েছেন। তাঁদের ভোটার তালিকায় নাম থাকবেই। তাঁর দাবি, বাংলাদেশি হিন্দু শরণার্থীদের পাশে বিজেপিই রয়েছে।উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুতেই সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিল, নাগরিকত্ব নিশ্চিত হওয়ার পরেই ভোটাধিকার পাওয়া যাবে। শুধু আবেদন করলেই ভোটার তালিকায় নাম ওঠানো যাবে না। প্রধান বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর বেঞ্চ জানায়, আগে নাগরিক হতে হবে, তার পরেই ভোট দেওয়ার অধিকার মিলবে।এই নির্দেশের পর থেকেই মতুয়াদের মধ্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। কারণ অনেকেই সিএএ-তে আবেদন করেছেন এবং তাঁদের মোবাইলে নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট সংক্রান্ত মেসেজও এসেছে। কিন্তু সেই সার্টিফিকেট শুনানিতে আদৌ গ্রহণযোগ্য হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় ছিল। বিশেষ করে মতুয়াদের প্রায় ৯০ শতাংশই শুনানির নোটিস পাওয়ায় উদ্বেগ আরও বেড়েছিল।এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি বাংলা সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মতুয়াদের উদ্দেশে বার্তা দেন। তিনি বলেন, প্রত্যেক মতুয়া ও নমঃশূদ্র পরিবারের পাশে কেন্দ্রীয় সরকার রয়েছে। মর্যাদার সঙ্গে ভারতে থাকার অধিকার তাঁদের আছে এবং বিজেপি ক্ষমতায় এলে তাঁদের জন্য আরও কাজ করা হবে।এই সব কিছুর মধ্যেই শুনানির ঠিক আগে নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে মতুয়াদের জন্য বড় স্বস্তি বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। তবে কমিশন স্পষ্ট করেছে, সিএএ সার্টিফিকেট তখনই গ্রহণযোগ্য হবে, যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নতুন করে ফর্ম ৬ পূরণ করে আবেদন করবেন।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
কলকাতা

“এখন যুদ্ধের সময়”—এসআইআর আবহে বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূলকে চাঙ্গা করলেন অভিষেক

এসআইআর-এর শুনানি শুরুর আগেই তৃণমূলের অন্দরে কার্যত নির্বাচনী সুর বেঁধে দিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার দলের নেতৃত্বের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, এখন পরিস্থিতি যুদ্ধের মতো। বৈঠকে তিনি বারবার যুদ্ধ শব্দটি ব্যবহার করেন এবং বিপক্ষ হিসেবে বিজেপিকেই চিহ্নিত করেন।অভিষেক বলেন, আগে মানুষ ঠিক করত কে সরকার গড়বে, আর এখন সরকার ঠিক করতে চাইছে কারা ভোট দেবেন। তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট ছিল বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের সুর। কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মাথা নত করলে কেবল মায়ের কাছেই নত করব, আর কারও কাছে নয়।২০২৬ সালের বিধানসভা ভোট আর খুব দূরে নয়। এসআইআর ঘিরে তৈরি হওয়া আবহেই কার্যত ভোটের দামামা বেজে গিয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সেই প্রেক্ষিতেই ২০২১ সালের নির্বাচনের মডেলকেই সামনে আনতে চাইছেন অভিষেক। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ঠাসা কর্মসূচি, একেবারে বুথ স্তরে গিয়ে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগএই কৌশলের উপর জোর দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জানুয়ারি মাসের ১ তারিখ থেকেই শুরু হচ্ছে তৃণমূলের উন্নয়নের সংলাপ কর্মসূচি। প্রায় ৮০ হাজার বুথে ঘুরে ঘুরে রাজ্য সরকারের উন্নয়নের খতিয়ান তুলে ধরবেন দলের কর্মীরা। বুথ স্তরে জনসংযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়িতে গিয়ে কথাবার্তা বলার মতো কর্মসূচির কথাও উঠে এসেছে বৈঠকে।একদিকে যখন এই কর্মসূচি চলবে, অন্যদিকে সমান্তরালভাবে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলকে চাঙ্গা রাখতে এবং ভোটের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করতেই এই দ্বিমুখী কৌশল বলে মনে করছে তৃণমূল নেতৃত্ব।বৈঠকে অভিষেক আরও বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিরোধীরা হারছে এবং বিজেপি জিতছে। এই পরিস্থিতিতে এক মুহূর্তও শিথিলতা দেখালে বিপক্ষ সুযোগ নেবে। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, এখন বিশ্রামের সময় নয়, এখন লড়াইয়ের সময়। ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে দলের কর্মীদের মনোবল বাড়াতেই এই কঠোর বার্তা দিয়েছেন তিনি।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
কলকাতা

বাংলাদেশ ইস্যুতে বিক্ষোভ, পুলিশের দাবি খারিজ করে জামিন দিল আদালত

বাংলাদেশে দীপু হত্যার প্রতিবাদের আঁচ ছড়িয়ে পড়েছিল কলকাতাতেও। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শহর। সেই ঘটনার জেরে গ্রেফতার হওয়া ১২ জন বিক্ষোভকারীকে শুক্রবার শর্তসাপেক্ষে জামিন দিল আলিপুর আদালত। তিন হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে তাঁদের জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে।এই ঘটনায় মোট ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এর মধ্যে সাত জন আগেই জামিন পেয়েছিলেন। শুক্রবার বাকি ১২ জনের জামিন মঞ্জুর হওয়ায় এই মামলায় ধৃত সকলেই আপাতত মুক্তি পেলেন।মঙ্গলবার বেকবাগানে বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনের অফিসের সামনে তীব্র বিক্ষোভ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। অভিযোগ ওঠে, বিক্ষোভকারীরা পুলিশের দিকে কুশপুতুল পুড়িয়ে ছুড়ে মারেন। এই ঘটনায় আট জন পুলিশকর্মী আহত হন। হাই কমিশনের বাইরে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে বলে পুলিশের অভিযোগ।এই ঘটনার পর মোট ১৯ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বুধবার ধৃতদের আলিপুর আদালতে তোলা হয়। সেদিন আদালত ১২ জন পুরুষ অভিযুক্তকে দুদিনের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। শুক্রবার ফের তাঁদের আদালতে পেশ করা হয়।এদিন আদালতে পুলিশ ১২ জন অভিযুক্তের ১২ দিনের পুলিশি হেফাজত চায়। পুলিশের দাবি ছিল, ধৃতদের সঙ্গে কোনও আন্তর্জাতিক যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। সরকারি আইনজীবী জানান, তদন্তে ইতিমধ্যেই ১১ জন সাক্ষীর বয়ান সংগ্রহ করা হয়েছে। পুলিশের উপর হামলার প্রমাণ হিসেবে ইনজুরি রিপোর্টও জমা দেওয়া হয়েছে।সরকারি আইনজীবীর বক্তব্য, বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখা জরুরি। তাঁর দাবি, একই সংগঠন ফের বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। এতে আবার অশান্তি ছড়ালে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর প্রভাব পড়তে পারে। পুলিশকে এমনভাবে মারধর করা হয়েছে যে, হাসপাতালে থেকে ছাড়া পেলেও চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা এখনই কাজে যোগ দিতে পারবেন না।তিনি আরও জানান, হাই কমিশনের বাইরে গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে এবং কুশপুতুল পুড়িয়ে পুলিশের দিকে ছুড়ে মারা হয়েছে। সেদিন একই ঘটনা হাই কমিশনের ভিতরেও ঘটতে পারত বলেও আদালতে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এমনকি শুক্রবারও একই সংগঠন ফের কর্মসূচিতে নেমেছে বলে দাবি করে পুলিশ।অন্যদিকে অভিযুক্তদের আইনজীবী আদালতে বলেন, খুনের চেষ্টার ধারা যুক্ত করা হলেও তার স্বপক্ষে কোনও নির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ নেই। তিনি প্রশ্ন তোলেন, দুদিনের তদন্তে খুনের চেষ্টার কোনও প্রমাণ আদৌ পুলিশ পেয়েছে কি না।সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর আদালত ১২ জন অভিযুক্তকে শর্তসাপেক্ষে জামিন মঞ্জুর করে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশে হিন্দু খুনের প্রতিবাদে কড়া সিদ্ধান্ত, হোটেলে ‘নো এন্ট্রি’ বাংলাদেশিদের

বাংলাদেশে অশান্ত পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। দেশজুড়ে নৈরাজ্যের আবহে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর একের পর এক হামলার অভিযোগ উঠছে। দীপু চন্দ্র দাসের হত্যার পর এবার অমৃত মণ্ডল নামে আরও এক হিন্দু যুবককে খুন করা হয়েছে বলে খবর। প্রতিবেশী দেশের এই ঘটনায় আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল ভারত সরকার। এবার সেই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হল সাধারণ মানুষও।বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে কড়া সিদ্ধান্ত নিলেন মালদহ ও শিলিগুড়ির হোটেল ব্যবসায়ীরা। তাঁদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নো এন্ট্রি বোর্ড ঝুলবে হোটেলগুলিতে। দেশের স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন হোটেল মালিকেরা।হোটেল ব্যবসায়ীদের সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে বাংলাদেশি নাগরিকদের হোটেলে ঘর দেওয়া হবে না। তবে মানবিকতার কারণে যাঁরা মেডিক্যাল ভিসায় চিকিৎসার জন্য ভারতে আসছিলেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দেওয়া হচ্ছিল। এবার সেই ছাড়ও তুলে নেওয়া হল। মেডিক্যাল ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসায় আসা বাংলাদেশিদেরও আর হোটেলে জায়গা দেওয়া হবে না।হোটেল মালিক সংগঠনগুলির দাবি, বাংলাদেশে যেভাবে সংখ্যালঘুদের উপর নির্মম অত্যাচার চলছে এবং কিছু মহল থেকে শিলিগুড়ি করিডর ও সেভেন সিস্টার্স নিয়ে হুমকির মতো মন্তব্য করা হচ্ছে, তা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সেই কারণেই আর কোনও ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। শিলিগুড়ির একাধিক হোটেলে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।এই বিষয়ে হোটেল মালিক সংগঠনের এক প্রতিনিধি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। সেখানে যা ঘটছে এবং যে ধরনের মন্তব্য সামনে আসছে, তার প্রতিবাদ হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত। সংগঠনের অধীনে থাকা ১৮২টি হোটেল ছাড়াও আরও ৩০ থেকে ৪০টি হোটেল একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।উল্লেখ্য, গত বছরও বাংলাদেশে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরি হলে এবং হিন্দুদের উপর হামলার অভিযোগ ওঠার পর কলকাতা ও শিলিগুড়ি-সহ একাধিক জায়গায় বাংলাদেশি নাগরিকদের হোটেলে ঘর না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এবার ফের সেই একই পথে হাঁটলেন হোটেল ব্যবসায়ীরা।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
কলকাতা

ভোটার তালিকা যাচাইয়ে বড় পদক্ষেপ, সকাল ১১টা থেকে কলকাতায় শুনানি

রাত পোহালেই শুরু হতে চলেছে এসআইআর-এর দ্বিতীয় ধাপ। শনিবার সকাল ১১টা থেকে কলকাতায় শুরু হবে শুনানি। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধাপে প্রায় ৩২ লক্ষ ভোটারকে ডাকা হতে পারে। প্রথম পর্যায়ে মূলত যাঁদের নাম ভোটার তালিকায় নো ম্যাপিং হিসেবে চিহ্নিত, তাঁদের কাছেই নোটিস পাঠানো হয়েছে।শুনানির সময় ভোটারদের কাছে প্রয়োজনীয় নথিপত্র চাওয়া হবে। জমা দেওয়া নথি দেখে সন্তুষ্ট না হলে সেগুলি আরও ভালো করে খতিয়ে দেখবেন আধিকারিকরা। প্রতিটি বিধানসভা এলাকায় আটটি করে জায়গায় শুনানির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। একাধিক স্কুল ও সরকারি অফিসে এই শুনানি হবে।শুনানির দায়িত্বে থাকবেন ইআরও এবং এইআরও পদমর্যাদার আধিকারিকরা। একটি ভেন্যুতে এক দিনে সর্বাধিক ১৫০ জন ভোটারের শুনানি নেওয়া হবে। কলকাতায় বেলতলা গার্লস স্কুল, আলিপুর মাল্টিপারপাস গার্লস স্কুলে শুনানি হবে। এছাড়াও লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ, লরেটো ডে স্কুল, মর্ডান হাইস্কুল ফর গার্লস, মৌলনা আজাদ মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুল, ভবানিপুর গার্লস হাইস্কুল এবং হরিমোহন ঘোষ কলেজে শুনানির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কলকাতার পাশাপাশি বিভিন্ন জেলাতেও একইভাবে শুনানি চলবে। তবে কোনও পৌরসভা বা পঞ্চায়েত অফিসে শুনানির ব্যবস্থা রাখা হয়নি।শুনানিতে হাজির হওয়ার সময় ভোটাররা কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের দেওয়া পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে পারবেন। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার দেওয়া পরিচয়পত্রও গ্রহণযোগ্য। এছাড়া পেনশন পেমেন্ট কার্ড, ১৯৮৭ সালের আগে ইস্যু হওয়া পরিচয়পত্র বা শংসাপত্র, জন্মের সার্টিফিকেট, ভারতের পাসপোর্ট, মাধ্যমিক স্তরের সার্টিফিকেট, স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত নথি, রাজ্যের দেওয়া স্থায়ী বাসিন্দার শংসাপত্র, জাতিগত শংসাপত্রও দেখানো যেতে পারে। যেখানে এনআরসি চালু হয়েছে, সেখানকার শংসাপত্রও গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি রাজ্য বা স্থানীয় প্রশাসনের তৈরি ফ্যামিলি রেজিস্টার, সরকারি জমির নথি বা বাড়ির দলিলও দেখানো যেতে পারে।নির্দিষ্ট দিনে কোনও ভোটার যদি শুনানিতে হাজির হতে না পারেন, সে ক্ষেত্রে চিন্তার কারণ নেই। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, উপযুক্ত এবং বিশ্বাসযোগ্য কারণ দেখাতে পারলে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হবে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫
কলকাতা

নতুন বছরের আগে চমক! গেরুয়া শিবির ছেড়ে মমতার দলে পার্নো মিত্র

নতুন বছর আসার আগেই রাজনৈতিক জীবনে বড় সিদ্ধান্ত নিলেন টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পার্নো মিত্র। শুক্রবার বিজেপি ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন তিনি। কলকাতার তৃণমূল ভবনে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতিতে ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখান অভিনেত্রী।দল বদলের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পার্নো জানান, এই দিনটি তাঁর কাছে খুবই বিশেষ। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বড়দিন ছিল, আর শুক্রবার তাঁর কাছে আরও বড় দিনের মতো। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তিনি নতুন পথচলা শুরু করছেন। সেই পথেই তিনি এগোতে চান দিদি ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে।পার্নো স্পষ্ট করে জানান, ছয় বছর আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অনেক আশা নিয়ে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বুঝেছেন, যেভাবে তিনি ভেবেছিলেন সেভাবে বিষয়গুলি এগোয়নি। তাই নিজের ভুল শুধরে নেওয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, মানুষ ভুল করতেই পারে, কিন্তু সেই ভুল সংশোধন করাটাই আসল।২০১৯ সালের জুলাই মাসে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন পার্নো মিত্র। বরাহনগর কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে তিনি বিধানসভা নির্বাচনে লড়েছিলেন। সেই সময় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন তাপস রায়। তবে সময়ের সঙ্গে রাজনৈতিক সমীকরণ বদলেছে। বর্তমানে বরাহনগর কেন্দ্রের বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসের সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়।দলবদলের আগে থেকেই বিজেপি নিয়ে পার্নোর অসন্তোষের কথা শোনা যাচ্ছিল ঘনিষ্ঠ মহলে। শেষ পর্যন্ত সেই অসন্তোষই যে সিদ্ধান্তে রূপ নিল, তা এদিন তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদানের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেল। রাজনৈতিক মহলের মতে, অভিনেত্রীর এই পদক্ষেপ আগামী দিনে রাজ্য রাজনীতিতে নতুন আলোচনা তৈরি করবে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal