মেষ/ARIES: আজ মাতৃস্নেহ লাভ করতে পারেন।বৃষ/TAURUS: কোনও শোকসংবাদ পেতে পারেন।মিথুন/GEMINI: আজ গৃহবিবাদ হতে পারে।কর্কট/CANCER: সম্মানবৃদ্ধি পেতে পারে।সিংহ/LEO: কারোর গঞ্জনা ভোগ করতে পারেন।কন্যা/VIRGO: আজ নিরানন্দ থাকতে পারেন।তুলা/ LIBRA: কর্মে সুখ্যাতি লাভ করতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: আজ প্রণয়াসক্তি জন্মাতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: আজ ক্ষতি হতে পারে।মকর/CAPRICORN: ন্যায্য প্রাপ্তিতে বাধার সৃষ্টি হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: আগুনে ভয় হতে পারে।মীন/ PISCES: আজ নৈতিক জয় হতে পারে।
মেষ/ARIES: আজ অনুদান লাভ করতে পারেন।বৃষ/TAURUS: গুণীজন সঙ্গ পেতে পারেন।মিথুন/GEMINI: আজ অর্থব্যয় হতে পারে।কর্কট/CANCER: আয়বৃদ্ধি হতে পারে আজ।সিংহ/LEO: প্রেমে বাধা পেতে পারেন।কন্যা/VIRGO: শুভযোগাযোগ হতে পারে।তুলা/ LIBRA: আজ নেতৃত্ব দিতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: গৃহসংস্কারে ব্যয় করতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: চাকরীক্ষেত্রে বদনাম হতে পারে।মকর/CAPRICORN: আজ বিলাসিতা করতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS:কাজের প্রতি অনিহা দেখা দিতে পারে।মীন/ PISCES: অযথা ব্যয় হতে পারে।
মেষ/ARIES: পরীক্ষায় সাফল্য আসবে।বৃষ/TAURUS: পদমর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।মিথুন/GEMINI: শরীর খারাপ হতে পারে।কর্কট/CANCER: আজ অর্থব্যয় হতে পারে।সিংহ/LEO: নাটকীয় পরিবর্তন আসতে পারে।কন্যা/VIRGO: মানসিক অশান্তি দেখা দিতে পারে।তুলা/ LIBRA: আজ ভোগবিলাস করতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: প্রতিভার বিকাশ হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: ভাতৃবিরোধ হতে পারে।মকর/CAPRICORN: নতুন কোনও প্রচেষ্টা করতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS: আজ দাম্পত্য কলহ হতে পারে।মীন/ PISCES: কলানুশীলন করতে পারেন।
বহুজাত স্বর্ন বিপণী সংস্থার-র চমক ভরা ধনতেরাস অফার এবং নতুন গয়নার কালেকশন লঞ্চ করলেন অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরা,অভিনেত্রী ফালাক রশিদ রায়, সংস্থার দুই কর্ণধার রূপক সাহা,অর্পিতা সাহা। এই অফার আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর কলকাতার সমস্ত শোরুমে চলবে। থাকছে নানা রকম আকর্ষণীয় অফার।এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে অঙ্কুশ জানালেন,ব্রেসলেট আমার খুব ভালো লাগে পরতে। ঐন্দ্রিলাকে লাস্ট কবে গয়না দেওয়া হয়েছিল প্রশ্নের উত্তরে অঙ্কুশ জানালেন,ঐন্দ্রিলার জন্য গয়না কেনার জন্য অনেককিছু মাথায় রাখতে হয়। এসব ব্যাপারে ও প্রচণ্ড চুসি। টাকাটা আমারই যায় কিন্তু চয়েসটা ওরই থাকে। এসব ব্যাপারে ওর চয়েস অনেক ভালো।ফালাক রশিদ রায় জানালেন,সোনা, হিরে সবরকম গয়নাই আমি পছন্দ করি। এটায় আমার একটা উইকনেস আছে। আমার বর আগে থেকে ওয়ারনিং দিয়ে দেয়। গয়না চয়েসের ব্যাপারে নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই জানালেন,আমিই গয়না চয়েস করতে ভালোবাসি। নীল সেইভাবে গয়না চয়েস করতে পারে না।
মেষ/ARIES: ব্যবসায় সাফল্য আসতে পারে।বৃষ/TAURUS: মানসিক উদ্বেগে ভুগতে পারেন।মিথুন/GEMINI: মিথ্যাপবাদে জড়িয়ে পড়তে পারেন।কর্কট/CANCER: আশাতিরিক্ত লাভ হতে পারে।সিংহ/LEO: হঠাৎ প্রাপ্তি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: স্নায়ুরোগে ভুগতে পারেন।তুলা/ LIBRA: বাড়িতে আত্মীয় সমাগম হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: জ্বরাদিভোগ করতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: অপত্যস্নেহ পেতে পারেন।মকর/CAPRICORN: যানবাহনে বিপদ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS:রোগব্যাধিতে ভুগতে পারেন।মীন/ PISCES: সঞ্চয়ে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
মেষ/ARIES: পরীক্ষায় সাফল্য আসবে।বষৃ/TAURUS: আজ উদারতা দেখাবেন।মিথনু/GEMINI: শরিকি বিবাদে জড়িয়ে পড়তে পারেন।কর্কট/CANCER: আজ কার্যসিদ্ধি হবে।সিংহ/LEO: আজ অস্হিরতা বৃদ্ধি পেতে পারে।কন্যা/VIRGO: ভাগ্যোদয় হতে পারে।তুলা/ LIBRA: নৈতিক অবনতি হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: আজ পরোপকার করতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: স্বার্থত্যাগ করতে পারেন।মকর/CAPRICORN: ব্যবসায় মন্দা দেখা দিতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: বাড়িতে ধনাগম হতে পারে।মীন/ PISCES: বাড়িতে চোরের ভয় হতে পারে।
মেষ/ARIES: শেয়ার ব্যবসায় লাভ হবে।বষৃ/TAURUS: কষ্ট পেতে পারেন।মিথনু/GEMINI: সম্পর্কের উন্নতি হতে পারে আজ।কর্কট/CANCER: মনে নৈরাশ্যের ভাব আসতে পারে।সিংহ/LEO: আজ প্রাপ্তিযোগ রয়েছে।কন্যা/VIRGO: যকৃতের রোগে ভুগতে পারেন।তুলা/ LIBRA: স্বনিযুক্তি প্রকল্পে সাফল্য আসতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: বিলাসিতায় ক্ষয় হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: মনে বিরক্তিভাব আসতে পারে।মকর/CAPRICORN: দু-চাকার গাড়িতে বিপদ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: অংশীদারিতে লাভ হতে পারে।মীন/ PISCES: মন কোনও কারণে ঈর্ষান্বিত হতে পারে।
দুর্গাপুজো শেষ হয়ে গেলেও বৃষ্টির বিরাম নেই। লক্ষ্মীপুজোর আগে ফের দুর্যোগের ভ্রুকুটি। শনিবার মাঝরাত থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে কলকাতায়। রবিবারও বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। তার সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলেই জানিয়েছেন আবহবিদরা।উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং মধ্য বঙ্গোপসাগরের উপরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জেরে রবি ও সোমবার দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হবে। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, মেদিনীপুরে আজ ভারী বৃষ্টিপাত হবে। বঙ্গোপসাগরে তৈরি ওই নিম্নচাপের প্রভাবে শনিবার সন্ধে থেকে বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টি হবে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়।কলকাতায় আংশিক মেঘলা আকাশ থাকবে। কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে বৃষ্টিপাতের ফলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আগামী ২৪ ঘন্টায় এরকমই আবহাওয়া থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। ১৯ তারিখ থেকে আবহাওয়ার উন্নতি হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আওয়া দপ্তর।টানা বৃষ্টিতে ফের দুর্যোগ, দুর্ভোগের আশঙ্কা। দ্বাদশীতে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বইতে পারে ঝোড়ো বাতাসও। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ওপর জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। ভারী বৃষ্টি হলে লক্ষ্মীপুজোর আগে ফের সবজি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ক্ষতি হতে পারে ধানেরও।পুজোর আগে থেকেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। কপালে ভাঁজ উপকূলবর্তী জেলাগুলির বাসিন্দাদের। পূর্বাভাস সত্যি করেই দশমীতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়। কলকাতায় বৃষ্টি নামে শুক্রবার সন্ধ্যা হতেই। এবার ফের জোড়া নিম্নচাপের জের। ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস। এই মুহূর্তে নিম্নচাপটি মধ্য-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর রয়েছে। যা ধীরে ধীরে অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওডিশা উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এর প্রভাবে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করছে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ১৭ ও ১৮ অক্টোবর দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি হবে। তবে তার থেকেও উল্লেখ্য, এই দুই দিন ঝোড়ো বাতাস বইবে কলকাতা, হাওড়া, দুই ২৪ পরগনা ও দুই মেদিনীপুরে।
মেষ /ARIES: আজ আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হবে।বষৃ /TAURUS: শুভ সংবাদ পেতে পারেন।মিথুন /GEMINI: অসন্তুষ্ট হতে পারেন।কর্কট /CANCER: সাহসিকতা প্রদর্শন করতে পারেন।সিংহ /LEO: আজ ধনাগম হতে পারে।কন্যা /VIRGO: কারুর প্রতি অনুরাগ জন্মাতে পারে।তুলা / LIBRA: আজ ভাগ্যোদয় হতে পারে।বৃশ্চিক /Scorpio: পায়ের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।ধনু /SAGITTARIUS: অহেতুক অর্থনাশ হতে পারে আজ।মকর /CAPRICORN: উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে আজ।কুম্ভ /AQUARIUS: মানসিকতা পরিবর্তন হতে পারে আজ।মীন / PISCES: কোনও কারণে দুশ্চিন্তা হতে পারে আজ।
দীর্ঘদিন ঘরে ট্রফি আসেনি। চেন্নাই সুপার কিংসকে হারিয়ে কি এবারের আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে কলকাতা নাইট রাইডার্স? নাইট রাইডার্স শিবির যেমন চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দিকে তাকিয়ে রয়েছে, তেমনই ২০১২র আইপিএলের ফাইনালের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। সেবার নাইটদের কাছে হেরে খেতাব জয়ের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল মহেন্দ্র সিং ধোনিদের। হাইভোল্টেজ ফাইনালের আগে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নাইট রাইডার্স শিবির। মর্গ্যান ব্রিগেডের মনোবল বাড়িয়েছে সম্প্রতিক পারফরমেন্স। প্রথম পর্বে ৭ ম্যাচে ৫টিতে হেরে প্লে অফের লড়াই থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছিল নাইট শিবির। দ্বিতীয় পর্বে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন। এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বাঙ্গালোর, দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারিয়ে অবশেষে ফাইনালের ছাড়পত্র। এটাই আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে নাইট শিবিরের।চেন্নাই সুপার কিংসকেও পিছিয়ে রাখা যাবে না। আইপিএলের শুরু থেকেই দারুণ ছন্দে ছিল ধোনি ব্রিগেড। বিপক্ষের যাবতীয় চ্যালেঞ্জ হেলায় উড়িয়ে একের পর এক ম্যাচ জিতে লিগ টেবিলে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করেছিল। লিগ পর্যায়ে শেষদিকে কয়েকটা ম্যাচে হোঁচট খেতে হলেও প্লে অফের প্রথম কোয়ালিফায়ারে ৪ উইকেটে দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারিয়ে ফাইনালের ছাড়পত্র জোগাড় করে নেয় চেন্নাই সুপার কিংস। আবার ফিনিশারের ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। দলকে জিতিয়ে ধোনির যেমন আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেছে, চেন্নাই শিবিরেরও মনোবল তুঙ্গে। দুই দলের ফাইনালের লড়াই যে জমে উঠবে সেকথা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ফাইনালে মাঠে নামার আগে নাইট শিবিরকে স্বস্তি দিচ্ছে আন্দ্রে রাসেলের সুস্থ হয়ে ওঠা। খেলার জায়গায় চলে এসেছেন নাইটদের এই অলরাউন্ডার। হ্যামস্ট্রিংয়ে চোটের জন্য বেশ কয়েকটা ম্যাচে খেলতে পারেননি রাসেল। আপাতত তিনি ফিট। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে নেটে বোলিংও করেছিলেন। তিনি যে প্রথম একাদশে ফিরতে পারেন, তেমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন দলে মেন্টর ডেভিড হাসি। রাসেল ফিরলে দল আরও শক্তিশালী হবে, সেকথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। তবে কার জায়গায় তাঁকে খেলানো হবে, তা নিয়ে দ্বিধায় নাইট টিম ম্যানেজমেন্ট। রাসেলের পরিবর্তে এতদিন সাকিব আল হাসানকে প্রথম একাদশে সুযোগ দিয়েছিল। সুযোগ পেয়েই প্রতিটা ম্যাচে নিজেকে মেলে ধরেছেন সাকিব। দুবাইয়ের মন্থর উইকেটে তাঁর স্পিন বোলিং কার্যকরী হতে পারে। সবদিক মিলিয়ে প্রথম একাদশ নিয়ে দ্বিধায় নাইট টিম ম্যানেজেমন্ট।
গোপনও কথাটি রবে না গোপনে। রবিঠাকুরের এই গানটাই নুসরত ও যশের জীবনের সঙ্গে মিলে গেল গোপন কথা আর গোপন রইল না। অভিনেত্রী নুসরত জাহান তার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে সব গোপন কথার উত্তর দিয়ে দিলেন। প্রথমবার তাকে স্বামী হিসাবেও স্বীকার করলেন এই টলি অভিনেত্রী। রবিবার ছিল যশের জন্মদিন। শনিবার রাতেই ভালবাসার ইমোজি দিয়ে যশকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন নুসরত। কিন্তু রবিবার রাত বাড়তেই এক দোতলা কেকের ছবি শেয়ার করেন নুসরত। সেই কেকে লেখা যশের আদ্যাক্ষর ওয়াই ও ডি। এখানেই শেষ নয়, সঙ্গে লেখা হাজব্যান্ড। তার নিচে লেখা ড্যাড। যশ বাবা হয়েছেন কিছু দিন আগে। ছেলে ঈশানের জন্মের শংসাপত্রে তাঁরই নাম। কিন্তু স্বামী? প্রশ্ন উঠেছে তবে কি চুপিসারেই বিয়ে করে নিয়েছেন নুসরত ও তিনি?এখানেই শেষ নয়, যশের প্রতি ভালবাসার গোপন ইজহারও করেছেন তিনি। লিখেছেন, শুভ জন্মদিন ভালবাসা। সব মিলিয়ে প্রকাশ্যেই উথলে উঠেছে প্রেম। যে প্রেম সমালোচনার ধার ধারে না। আর নুসরতের এই ইন্সটাগ্রাম স্টোরি নেটিজেনদের আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে আবার।
আজ ১০ অক্টোবর। আজই অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের জন্মদিন। এদিন ৩৬ বছর পূর্ণ করলেন টলিউডের এই জনপ্রিয় অভিনেতা। বিশেষ দিনে শুভেচ্ছায় ভরেছে সোশ্যাল মিডিয়া। তবে আসল লক্ষ্য তো ছিল একজন কে নিয়েই। তিনি নুসরত জাহান। বিশেষ দিনে নুসরত কী করলেন, সেদিক থেকে কেউ চোখ ফেরাতে পারেনি। রাত ১২টা বাজামাত্রই অপেক্ষার অবসান। জানা গেল যশের জন্মদিনেই প্রকাশ পেল নুসরতের ভালবাসা।যশের জন্মদিন পালনের ক্ষেত্রে যদিও কোনও আড়ম্বরের ব্যবস্থা করেননি নুসরত। অন্তত সোশ্যাল মিডিয়ায় তেমন কোনও আভাস পাওয়া যায়নি। তা বলে মোটেও ভাববেন না যশের জন্মদিনের কথা ভুলে গিয়েছেন নুসরত। প্রিয় মানুষের জন্মদিনের কথা যে তিনি ভোলেননি তা ইনস্টাগ্রাম স্টোরির মাধ্যমে জানান দিলেন। ইনস্টা স্টোরিতে যশের ছবি পোস্ট করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। তার পাশেই লাল হার্ট ইমোজি দিয়েছেন নুসরত।ইনস্টা স্টোরিতে যশের ছবি পোস্টসন্তান হওয়ার পর অবসরযাপন করেননি নুসরত। ১২ দিন পরই কাজে ফিরেছিলেন। একটি স্যাঁলোর উদ্বোধন করতে দেখা গিয়েছিল নুসরতকে। তিনি এবং যশ ইশানকে নিয়ে ভাল সময় কাটাচ্ছেন বলেই জানান। এরপর শুটিং ফ্লোরে ফেরা থেকে শুরু করে সংসদীয় কাজ সবই করতে দেখা যায় তাকে।
পুজোর মিউজিক ভিডিও জানি দেখা হবে ও স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি কোড 706 এর সাংবাদিক সম্মেলন হয়ে গেল। দুটোই পরিচালনা করেছেন সৌভিক দে। জানি দেখা হবেতে অভিনয় করেছেন সৌভিক ব্যানার্জি ও মৌটুসী সর্দার। কোড 706 এ অভিনয়ে দেখা যাবে চাঁদনী সাহা ও অনিন্দ্য ব্যানার্জিকে।জানি দেখা হবে নিয়ে মৌটুসী জানালেন,পুজোর প্রেমের স্বাদ এই মিউজিক ভিডিওতে দেখা যাবে। পুজোর সময় কলকাতা যে আলাদা রূপ ধারণ করে, কলকাতার যে আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে সেটা ডিরেক্টর তুলে ধরেছে। আমি আর সৌভিক দা মিলে এটাকেই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।কোড 706 এ রয়েছেন চাঁদনী সাহা। দর্শকরা অনেক বাংলা ধারাবাহিকে চাঁদনী কে দেখেছেন। কোড 706 নিয়ে তিনি জানালেন,অনিন্দ্য দার সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে মনেই হয়নি যে একটা কাজ করছি। প্রচণ্ড মজার একটা মানুষ। কিছু কিছু সিনে তো মনিটারও দেখতে হয়নি আমাকে। এরকম অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে পারাটা বড় প্রাপ্তি। আমি আমার দিক থেকে ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।পরিচালক সৌভিক দে জানালেন,সবাই লকডাউনে ছিল। লকডাউনের পর সবাই একটু আনন্দ চায়। সেরকমই কিছু ভাবনা নিয়ে আমি দুটো কাজ করেছি। আশা করছি দর্শকদের ভালো লাগবে।জানি দেখা হবে গতকাল মুক্তি পেয়েছে তাইচি প্রোডাকশনের ইউটিউব চ্যানেলে। কোড 706 মুক্তি পাবে পুজোতে। কিন্তু মুক্তির দিন এখনও ঠিক হয়নি।
পরিচালক পাভেল, পরমব্রত চট্টপাধ্যায়, অঙ্কুশের সাথে ছবির শ্যুটিং-এ ব্যস্ত। তার মাঝেই কিছুটা সময় বের করে জনতার কথা-র প্রতিনিধি সায়ন্তন সেন এর সাথে দুর্গাপুজো নিয়ে এক্সক্লুসিভ আড্ডা দিলেন অভিনেতা ও পিআর সাহেব হালদার।জনতার কথা : তোমার এবারের পুজোর প্ল্যান কী?সাহেব : পুজো মানে এই নয় যে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে বেড়ানো। পুজো মানে আমার কাছে সারা দিনটা বাড়িতে থাকা। এই বছর অনেকগুলো সিনেমা তৈরী হচ্ছে। যেগুলো আমার কোম্পানি প্রোমোশন দেখছে। তাই চাপটা প্রচুর। তবে আশা করছি ভাল সময় কাটবে। পুজোতে আমি খুব কম ঠাকুর দেখি। পঞ্চমী, ষষ্ঠী পর্যন্ত আমাদের শুটিং চলে। এবছরেও পুজোয় খুব হেকটিক সিডিউল রয়েছে।জনতার কথা : বাড়িতে পুজোটা কীভাবে উপভোগ করো?সাহেব : খাওয়া-দাওয়া হয়। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিই। হয়তো দশমীর দিনে ঠাকুরটা দেখতে যাওয়া হয়। তাও বাড়ির পাশে ক্লাবের ঠাকুর দেখতে যাই। আমার ফ্ল্যাটের পাশে পুজো হয়।জনতার কথা : কোভিড পরিস্থিতিতে এবার পুজোতে অন্য কিছু কি পরিকল্পনা রয়েছে?সাহেব : এবারে আরও মজা হবে। আমি আমার ফ্ল্যাটটা শিফ্ট করেছি। আমার জানালার সামনেই পুজো হচ্ছে। আমার জানালা থেকেই প্যান্ডেলটা দেখা যায়। এবছর অনেকটা রাত জাগবো। তবে তার মানে রাত জেগে ঠাকুর দেখা নয়।জনতার কথা : এবছর পুজোর আগে সাহেব হালদার এতো প্রোজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত। পুজোটা কতটা স্পেশাল?সাহেব : না সেটা নয়। তবে হ্যাঁ পুজোর আগে আমার বেশ কয়েকটি প্রোজেক্ট আসছে। আসছে বছর আবার হবে পার্ট ২, শব, সত্যজিৎ দাসের কলঙ্কিনী রাধার শুটিং চলছে। ১৫ তারিখ থেকে একটা প্রোজেক্ট শুরু হওয়ার কথা।জনতার কথা : শব নিয়ে কিছু বলো।সাহেব : শবের জন্য সবার আগে ধন্যবাদ জানাবো সৌম্যজিৎ দা কে। সৌম্য দা খুব বিশ্বাস করে আমাকে চরিত্রটা দিয়েছে। অনেক কিছু শিখেছি দাদার কাছ থেকে। আর ডিরেক্টর সুমিত মন্ডলকেও অনেক থ্যাংকস। সৌরভ দাস খুব ব্রিলিয়ান্ট অ্যাক্টর। তাঁর সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতে পারাটা আমার কাছে বড় প্রাপ্তি।জনতার কথা : ১৫ তারিখের প্রোজেক্টটা নিয়ে আমরা কী কিছু জানতে পারি?সাহেব : আশা করছি এই প্রোজেক্টটা তোমাদের ভাল লাগবে। এটা বেসিক্যালি থ্রিলার একটা ওয়েব সিরিজ। ৬টা এপিসোড। এই থ্রিলার ওয়েব সিরিজে মার্ডার, রহস্য, ভালবাসা সবকিছুর বন্ধনে জড়িয়ে আছি আমি। (বাকি নামগুলো সাহেব বলতে চাইছিল না, কিন্তু অনেক বলার পর জানাল) এই ওয়েব সিরিজে রাহুল অরুণোদয় ব্যানার্জি রয়েছেন। এছাড়া আরও কিছু পরিচিত মুখ আছেন। এইটুকু এখন বলতে পারি।জনতার কথা : পুজোর আগে বড় বড় ছবির ঘোষণা করেছো। পাভেল এর কলকাতা চলন্তিকা, পরমব্রর চট্টোপাধ্যায় এর এন্টিডট। অঙ্কুশ, শুভশ্রীর সাথে কাজ। কি বলবে এগুলো নিয়ে?সাহেব : দেখুন এই ছবিগুলোর কাস্ট নাম শুনে বুঝতেই পারছেন ছবি গুলো বড় ছবি। তবে বড় ছবি যেহেতু তাই প্ল্যানটা খুব ভালো করে করতে হচ্ছে।
জন্মদিন। সকলের কাছেই জন্মদিন একটা স্পেশাল দিন। একটা আলাদা এক্সাইটমেন্ট থাকে এই বিশেষ দিনে। তবে অভিনেত্রী তনুশ্রী ভট্টাচার্যের কাছে এই বছরের জন্মদিনটা আরও বেশি স্পেশাল। কারণ তিনি মা হতে চলেছেন। তাই আপাতত শুটিং থেকে বিরতিও নিয়েছেন।নিজের স্পেশাল মানুষ শমীক বোস ও পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে এবারের জন্মদিনটা উদযাপন করলেন সকলের প্রিয় মা ভবতারিণী। ফেসবুকে তনুশ্রীর জন্মদিন উদযাপনের ছবি পোস্ট করেছেন তনুশ্রীর হাজব্যান্ড পরিচালক শমীক বোস। সেখানে সুন্দরভাবে ডেকরেশন করা একাধিক কেকের ছবিও দেখা গেছে। শমীকের দেওয়া স্পেশাল কেকে লেখা রয়েছে,হ্যাপি বার্থডে বৌ।সারাটা দিন কেমন কাটল সেটা জানতে জনতার কথা থেকে যোগাযোগ করা হয় তনুশ্রীর সঙ্গে। তনুশ্রী বলেন, এবছর আর বেরোনো হয়নি। বাড়িতেই রয়েছি। রাত্তিরে কালকে কেক কাটা হয়েছে। দুপুরে একটু বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া হল। আমার ননদরা,তাদের মেয়েরা, আমার বাবা, মা এসেছিল। রাতেও বাড়িতেই ছিলাম। আমার বর শুটিং-এ গিয়েছিল। শুটিং থেকে ফিরে রাতে একটা ভালো ডিশ বানিয়েছিল। ফ্যামিলির সঙ্গে মজা করা, খাওয়া-দাওয়া করা এইভাবেই সারাটা দিন কেটে গেল।
গত জুলাই মাস। বেশ কয়েকজন তরুণ যুবক মিলে যাত্রা শুরু করেছিল নতুন একটি প্রোডাকশন হাউসের। যার নাম ফ্যাশনফাস প্রোডাকশন হাউস। নতুন উদ্যমে ভালো কিছু করার লক্ষ্যে ফ্যাশনফাস তাদের জার্নি এগিয়ে নিয়ে যায়।জুলাই মাসে শুরু করার থেকেই অভিনব ফটোশুটে দর্শকদের মন জিতে নিয়েছে ফ্যাশনফাস প্রোডাকশন হাউস। বেশ ভালো কাজও করছে। সামনেই দুর্গাপুজো। তাই পুজোর আগে নতুন ভাবনা নিয়ে এসেছে কলকাতার এই প্রোডাকশন হাউস। আগের কাজগুলোর মতো এই ভাবনাতেও নতুনত্ত্ব রয়েছে। এবার পুজোর ফ্যাশনে ফ্যাশনফাস প্রোডাকশন হাউস। অন্বেষা, দীশানি ও কোয়েলের রুপসজ্জায় মহানগরীর রাস্তায় ধরা দিল ফ্যাশনফাসের চার মডেল স্নেহা, অপর্ণা, ফারদিন ও সিমরন। এই ফ্যাশন শুটের পুরো ভাবনাটা শুভ্রজিতের। তাকে এই কাজে সহযোগিতা করেছে তমোনাশ। ছবিগুলি ক্যামেরাবন্দী করেছে সৌরভ ও শান্তনু।
বর্ধমানের দুটি প্রসিদ্ধ মিষ্টি সীতাভোগ ও মিহিদানা। এখন এই দুই মিষ্টির কদর ও চাহিদা সমানভাবে বেড়েছে বিদেশের বাজারে। সেই চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার মধ্যপ্রাচ্যের বড়দ্বীপ বাহরাইনে পাড়ি দিয়েছিল রাজ আমলের ঐতিহ্যবাহী বর্ধমানের শতাব্দী প্রাচীন মিষ্টি মিহিদানা। এর ঠিক এক সপ্তাহ পর মহালয়ার আগের দিনের সকালে বর্ধমান সীতাভোগ এ্যন্ড মিহিদানা ট্রেডার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েটসের উদ্যোগে সীতাভোগ পাড়ি দিল ভিন দেশে। বিদেশের বাজারে বর্ধমানের প্রসিদ্ধ মিষ্টির চাহিদা বাড়ায় খুশি এখানকার মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীরা।সীতাভোগ এ্যণ্ড মিহিদানা ট্রেডার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েটসের সহ-সম্পাদক সৌমেন দাস এদিন বলেন, সপ্তাহ খানেক আগে ৩০টি প্যাকেটে মোট ১২ কেজি মিহিদানা বাইরাইনে পাঠানো হয়েছিল। সেখানকার মানুষজন বর্ধমানের মিহিদানা খেয়ে খুবই তৃপ্তি পেয়েছেন। আর এদিন গাওয়া ঘি দিয়ে তৈরী জিআই ট্যাগযুক্ত মোট ১২ কেজি সীতাভোগ হামাদ বিন ঈসা আল খলিফার রাজ্য বাহরাইনের দ্বীপে আলজাজিরার একটি স্টোরে উদ্দেশ্যে পাড়ি দিল।বর্ধমানের সীতাভোগ ও মিহিদানা জি আই স্বীকৃতি পাওয়ার পর ভারতীয় ডাক বিভাগ এই দুই মিষ্টিকে স্পেশাল কভারেজ দিয়েছে। সীতাভোগ ও মিহিদানকে মর্যাদা দিয়ে মাস দুয়েক ভারতীয় ডাক বিভাগ বাজারে ছাড়ে বিশেষ খাম। তারপর দেশজুড়ে সীতাভোগ ও মিহিদানার কদর আরও বাড়ে। আর এখন আন্তর্জাতিক বাজারেও এই দুই মিষ্টির চাহিদা ও কদর উত্তরোত্তর বেড়ে চলেছে।সীতাভোগ ও মিহিদানার উৎপত্তি নিয়ে নানা কাহিনী প্রলিত আছে। কথিত আছে বর্ধমানের মহারাজা বিজয়চন্দ মহাতাবকে ১৯০৪ সালে রাজাধিরাজ উপাধি দেয় ইংরেজ সরকার। সেই উপলক্ষ্যে বর্ধমান রাজপ্রাসাদে এক বিরাট অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে তৎকালীন বাংলার বড়লাট লর্ড কার্জন বর্ধমানে আমন্ত্রিত ছিলেন। বড়লাটকে খুশি করার জন্য এবং অনুষ্ঠানকে আরও উৎকর্ষপূর্ণ করার জন্য বর্ধমানের রাজা বিজয়চাঁদের নির্দেশে রাজ পরিবারের খাস মিষ্টি প্রস্তুত কারক ভৈরবচন্দ্র নাগ একদম নতুন দুটি মিষ্টি সীতাভোগ আর মিহিদানা তৈরি করেন। যার স্বাদ পেয়ে বেজায় খুশি হয়েছিলেন বড়লাট-সহ সকল অতিথিরা।সীতাভোগ তৈরির প্রধান উপাদান সীতাসের প্রজাতির গোবিন্দভোগ চাল। সীতাসের প্রজাতির গোবিন্দভোগ চাল থেকে প্রস্তুত হওয়ার কারণেই সীতাভোগের একটি নিজস্ব স্বাদ ও সুগন্ধ হয়। এই চাল গুঁড়ো করে তাতে ১:৪ অনুপাতে ছানা মিশিয়ে পরিমাণমত দুধ দিয়ে মাখা হয়। তারপর একটি বাসমতী চালের আকৃতির মত ছিদ্রযুক্ত পিতলের পাত্র থেকে ওই মিশ্রণকে গরম চিনির রসে ফেলা হয়। এর ফলে সীতাভোগ বাসমতীর চালের ভাতের মত দেখতে লম্বা সরু সরু দানাযুক্ত হয়। এর সঙ্গে ছোট ছোট গোলাপজাম এবং কখনও কখনও কাজুবাদাম ও কিশমিশ মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়। তবে সীতাভোগ নামটি নিয়ে বেশ দ্বন্দ্ব আছে পণ্ডিতমহলে। সুকুমার সেনের মতে, বানানটি হওয়া উচিত সিতাভোগ, সিতা অর্থে সাদা। আবার সিতা-র মানে মিছরিও হয়, তাই সাদা রঙের মিছরির মতন যে মিষ্টি বর্ধমান রাজবাড়ির হালুইকররা বানালেন, তার নাম হয়ে গেল সিতাভোগ।
বাংলা আবাস যোজনায় টাকা পেয়েও যাঁরা বাড়ি তৈরি করেননি তাঁদের বিরুদ্ধে এবার কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করলো প্রশাসন। টাকা পেয়েও দীর্ঘদিন ধরে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করেননি এমন ৪৩ জন উপভোক্তাকে মঙ্গলবার লাল চিঠি ধরালো পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষ ব্লক প্রশাসন। আগামী সাত দিনের মধ্যে ওই উপভোক্তারা বাড়ি তৈরির কাজ শুরু না করলে তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হবে বলেও প্রশাসনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন এমন কড়া সিদ্ধান্ত নেওয়ায় এবার মহা-ফাঁপড়ে পড়ে গিয়েছে বাড়ি তৈরির টাকা পেয়েও বাড়ি তৈরির কজ শুরু না করা উপভোক্তারা। প্রশাসন সূত্রে খবর এমন উপভোক্তার সংখ্যা জেলার অন্য অনেক ব্লকেও রয়েছে। তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রশাসন একই পদক্ষেপ নিতে চলেছে।খণ্ডঘোষ ব্লকের বিডিও সত্যজিৎ কুমার জানিয়েছেন, বাংলা আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরির অগ্রগতির ক্ষেত্রে গোটা জেলার মধ্যে খণ্ডঘোষ ব্লক সবথেকে এগিয়ে রয়েছে। এদিন যে ৪৩ জন উপভোক্তাকে লাল চিঠি ধরানো হয়েছে তাঁরা খণ্ডঘোষ ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা। তাঁদের কেউ দেড় বছর আগে আবার কেউ দুবছর আগে বাংলা আবাস যোজনায় প্রথম কিস্তির টাকা পেয়েছেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও তাঁরা বাড়ি তৈরির কাজই শুরু করেননি। বিডিও ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ওই ৪৩ জন উপভোক্তাকে এর আগে গ্রাম পঞ্চায়েত ও ব্লকের যুগ্ম বিডিও বাড়ি তৈরির কাজ শুরুর কথা জানিয়ে ছিলেন। কিন্তু তারপরেও তাঁরা কেউ হেলদোল দেখাননি। তাই এদিন ওই ৪৩ জনকে লাল চিঠি ধরিয়ে এক সপ্তাহের অন্তিম সময় বেঁধে দেওয়া হল। তাঁর মধ্যে ওই উপভোক্তারা বাড়ি তৈরির কাজ শুরু না করলে তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হবে।বিডিওর এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন খণ্ডঘোষ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা জেলাপরিষদ সদস্য অপার্থিব ইসলাম। তিনি বলেন, রাজ্য সরকার উপভোক্তাদের এ্যাকাউন্টে যথা সময়েই বাড়ি তৈরির প্রথম কিস্তির টাকা ঢুকিয়ে দিয়েছে। কিন্তু টাকা পেয়েও দীর্ঘ সময় ধরে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু না করার দায় একন্ত ভাবেই উপভোক্তাদের। এক্ষেত্রে প্রশাসনের এমন কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না ।খণ্ডঘোষের কিছু বাসিন্দা এই প্রসঙ্গে বলেন, এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যাঁরা বাড়ি তৈরির টাকা পেয়ে সেই টাকা ব্যবসায় লাগিয়েছে। আবার কেউ সুদে খাটাচ্ছে। তাই তাঁরা বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করতে পারেননি। লাল চিঠি পৌছে যাওয়ার এবার তাঁরা কি করেন সেটাই এখন দেখার বলে বাসিন্দারা মন্তব্য করেছেন। জেলাপরিষদের সহসভাধিপতি দেবু টুডু বলেন, বাংলা আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরি করবে বলে সরকারের টাকা নিয়ে বাড়ি তৈরি করবে না এমনটা হতে পারে না। যাঁরা বাংলা আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরির টাকা নিয়ে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করেননি তাঁদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে। প্রশাসন সঠিক কাজই করেছেন।
মেষ/ARIES: আগুনে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা।বষৃ/TAURUS: উচ্চশিক্ষার সুযোগ আসতে পারে।মিথনু/GEMINI: আজ বিত্তনাশ হতে পারে। কর্কট/CANCER: দাঁতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।সিংহ/LEO: আর প্রীতিলাভ করতে পারেন।কন্যা/VIRGO: অন্যায়ের বিরোধিতা করতে পারেন। তুলা/ LIBRA: আজ অসাধুতার শিকার হতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: বিদ্যায় সাফল্য আসতে পারে। ধনু/SAGITTARIUS: ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।মকর/CAPRICORN: অহেতুক অর্থব্যয় হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: পায়ের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।মীন/ PISCES: সাহসিকতা প্রদর্শন করতে পারেন।
অন্ধকার রাস্তায় মুখ চাপা দিয়ে আদিবাসী মহিলাকে নির্জন জায়গায় তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠলো দুস্কৃতিদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনা জানাজানি হতেই সোমবার সকাল থেকে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বর থানা এলাকায়। দুস্কৃতিরা আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ করেছে লোক মুখে এলাকায় ছড়িয়ে। এই খবর পেয়েই পুলিশ মন্তেশ্বরের বরুনা এলাকার ক্যানেল পাড়ে থাকা নির্যাতিতা মহিলাকে উদ্ধার করে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় মহিলাকে সেখান থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে কয়েকজনকে আটক করে শুরু হয়েছে পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদ।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,সোমবার ভোর রাতে মন্তেশ্বরের বরুনা গ্রামের ক্যানেল পাড়ে থাকা একটি ট্র্যাক্টরের ট্রলির নিচে পড়ে কাতরাচ্ছিলেন এক আদিবাসী মহিলা। তাঁর স্বামী মহিলার চোখে মুখে জল দিচ্ছিলেন। এমনটা দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা তাঁদের কাছে যান। কি হয়েছে জিজ্ঞাসা করতেই মহিলার স্বামী তাঁর স্ত্রীর উপর রবিবার রাতে হওয়া নির্যাতনের কথা স্থানীয়দের জানায়। স্থানীয়দের মাধ্যমে এই খবর পৌছায় মন্তেশ্বর থানার পুলিশের কাছে। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছায়। স্থানীয়রা বলেন,জিজ্ঞাসাবাদে মহিলা পুলিশকে বলে রবিবার সন্ধ্যায় তিনি তাঁর স্বামীর সঙ্গে মন্তেশ্বরের রাইগ্রামের বাজারে গিয়েছিলেন। বাজারে কাজ মেটাতে তাঁদের দেরী হয়। তাই তাঁর স্বামী রান্না করবে বলে ঘরে ফিরে যান। বাজারের কাজ মিটিয়ে সন্ধ্যার পর মহিলা একা ঘরে ফিরছিলেন। তাঁর অভিযোগ, অন্ধকার রাস্তা দিয়ে তিনি যখন একা হেঁটে আসছিলেন তখন কয়েকজন মিলে তাঁর মুখ চাপা দিয়ে জোরপূর্বক তাঁকে নির্জন জায়গায় তুলে নিয়ে যায়। তারা সেখানে তাঁর উপরে নির্যাতন চালানো শুরু করে। এছাড়াও মহিলার স্বামী পুলিশকে জানায়, অনেকটা সময় কেটে যাবার পরেও স্ত্রী ঘরে ফিরছে না দেখে তিনি স্ত্রীকে আনতে রাতের অন্ধকারেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন। কিছুটা যাওয়ার পরেই পুরুনিয়া এলাকায় পুকুর পাড়ে থাকা একটি জায়গা থেকে তিনি মহিলার আর্তনাদ শুনতে পান। সেখানে এগিয়ে যেতেই তিনি তাঁর স্ত্রীর উপর নির্যাতন চালানোর ঘটনা দেখতে পান। মহিলার স্বামীর অভিযোগ নির্যাতন চালাোর ঘটনায় জড়িত দু্কৃতিদের তিনি বাধা দিলে তারা তাঁকে মারধোর করে পালিয়ে যায়। দুস্কৃতিরা মিলে তাঁর স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে বুঝতে পেরে রাতে তিনি স্ত্রীকে ওই জায়গা থেকে উদ্ধার করে কিছুটা দূরে বরুনার ক্যানেল পাড়ে নিয়ে গিয়ে বসে পড়েন। মহিলার স্বামী এদিন সকালে স্থানীয়দের এই ঘটনা জানালে তাঁরাই পুলিশকে খবর দেয়।রাকিব মল্লিক নামে স্থানীয় বাসিন্দা জানান, নির্যাতিতা মহিলার বাড়ি কালনা মহকুমার নাদনঘাট থানা এলাকায়। মহিলা পেশায় খেত মজুর। খেত মজুরির কাজের জন্য মহিলা তাঁর সঙ্গে থাকা পুরুষ ব্যক্তি কয়েকদিন আগে তাঁদের গ্রামে এসেছেন। তাঁরা নিজেদের কে স্বামী স্ত্রী বলেই পরিচয় দিয়েছিলেন। মহিলার উপরে হওয়া নির্যাতনের কথা এদিন তাঁদের কাছ থেকেই জানতে পারেন বলে রাকিব মল্লিক জানিয়েছেন।জেলার পুলিশ সুপার কামনাশিষ সেন জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ কেস রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চালছে।