• ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, রবিবার ০১ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Poison

রাজ্য

শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের খাবার খেয়ে একই পরিবারের ১৭ জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে

পূর্বস্থলী ২ নম্বর ব্লকের কালেখাতলা-১ পঞ্চায়েতের অন্তর্গত হৃষি এলাকায় শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের খাবার খেয়ে একই পরিবারের বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পরে। শুক্রবার বিকালের পর থেকেই তাঁরা অসুস্থতা বেশি বোধ করায় পূর্বস্থলী ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা করানোর জন্য আসে ১৭ জন।পূর্বস্থলী হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা জয়কৃষ্ণ দাস নামের এক ব্যক্তি বলেন, তার বাবা মারা যাওয়ার পর শ্রাদ্ধশান্তি অনুষ্ঠানের কাজ শেষে খাওয়াদাওয়ার করার পর বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে বমি পায়খানা শুরু হয়। আজ দুপুরের পর থেকে অবস্থা খারাপ হওয়ায় পূর্বস্থলী হাসপাতালে ১৭ জনকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। শনিবার সকালে ১২ জন পূর্বস্থলী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। খাবারে বিষক্রিয়া থেকেই এই ঘটনা বলে অনুমান হাসপাতালের স্বাস্থ্য আধিকারিক শুভ রায়ের।

অক্টোবর ২২, ২০২২
রাজ্য

অজস্র ডিম সমেত একাধিক বিষধর সাপ উদ্ধার করে আগলে রেখেছেন বন কর্মীরা

বর্ষা নামতেই বনকর্মীদের তৎপরতায় একের পর এক জায়গা থেকে উদ্ধার হচ্ছে ডিম সমেত বিষধর সাপ। এখন বর্ধমানের রমনাবাগান অভয়ারণ্যে বনদফতরের কর্মীদের রক্ষণাবেক্ষনে ও পরিচর্যার মধ্যে ডিম আগলে রয়েছে বিষধর সাপ গুলি। ডিম ফুটে কবে সাপের বাচ্চা বের হয় তারই অপেক্ষায় এখন অপেক্ষমান বন কর্মীরা।বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত কয়েক দিনের মধ্যে শহর বর্ধমান সহ জেলার অন্য কয়েকটি জায়গা থেকে ১০টি বিষধর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬টি গোখরো ও ৪ টি চন্দ্রবোড়া রয়েছে। বর্ধমান শহরের সরাইটিকর ভাসাপাড়া এলাকার একটি বাড়ি থেকে পাঁচটি ডিম সমেত প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা একটি মা গোখরো সাপ উদ্ধার করা হয়। রমনা বাগান অভয়ারণ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। মা সাপটিকে ডিম থেকে সরিয়ে উদ্ধার করতে হিমসিম খেতে হয়। ডিম সমেত সাপটিকে রমনা বাগান অভয়ারণ্যে নিয়ে গিয়ে রাখা হয়। সেখানেই পরে আরো ১১টি ডিম পাড়ে ওই সাপটি। এরপর ফের গত মঙ্গলবার রায়না থানার বাঁকুড়া মোড় এলাকার একটি রাইস মিলের ভিতর থেকে ২৭টি ডিম সহ প্রায় চার ফুট লম্বা একটি মা গোখরো সাপ উদ্ধার করে বন কর্মীরা। এই সাপটি ও তাঁর ডিম গুলিও রমনা বাগান অভয়ারণ্যে নিয়ে এসে রাখা হয়েছে।রমনাবাগানে কর্মরত বন দফতরের এক আধিকারিক অনিয়েছেন, ডিম সমেত মা সাপ গুলিকে প্রথমে কয়েকদিন একসঙ্গে রাখা হয়। কারণ সেই সময়ে সাপ ক্ষিপ্ত অবস্থায় থাকে। ফোঁসফোঁস আওয়াজ করে। ডিমগুলি ছেড়ে যেতে চায় না। ঝুঁকি নিয়ে তাদের সরানো হয়। আধিকারিকের কথায় আরও জানা গিয়েছে, প্রথমে ডিম গুলি দুটি পৃথক বাক্সে রাখা হয়। ডিম ফোটানোর জন্য বিশেষ পদ্ধতি নেওয়া হয়। যাতে বাক্সের মধ্যে তাপমাত্রা ঠিক থাকে।সেই মত ব্যবস্থাও নেওয়া হয় যাতে ২৬ থেকে ২৮দিনের মধ্যে ডিম ফুটে বাচ্চা বেরিয়ে আসে। বাচ্চা বেরিয়ে আসার পর প্রথম কিছুদিন তাদের পিঁপড়ে খাওয়ানো হবে। পরে মাংস দেওয়া হবে। একটু বড় হয়ে গেলে সেগুলিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। জেলার বন আধিকারিক নিশা গোস্বামী জানিয়েছেন, বর্ষা শুরুর প্রাক্কালে সাপের উপদ্রব বাড়তে শুরূ করায় মানুষজনকে সতর্ক ও সচেতন করার ব্যাপারে উদ্যোগী হয়েছে বন দফতর।

মে ১১, ২০২২
রাজ্য

বাড়িতে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী প্যারোলে মুক্তি পাওয়া বন্দি

কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হলেন প্যারোলে মুক্তি পাওয়া এক বন্দি। মৃতর নাম উদয় মালিক (৪০)। তাঁর বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের রায়না থানার শ্যামসুন্দরে। বৃহস্পতিবার সকালে উদয় মালিক নিজের বাড়িতেই কীটনাশক খেয়ে নেন। আশঙ্কাজনক অবস্থা তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন রাতে সেখানেই তিনি মারা যান। এই ঘটনা জানার পরেই নড়েচড় বসেছে প্রশাসন ও সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষ। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে,প্যারোলে মুক্ত থাকা বন্দির মৃতদেহের এদিন ময়নাতদন্ত হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বর্ধমান থানার পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্তও শুরু করেছে। পাশাপাশি বর্ধমানের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রে এই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করার জন্য ষষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দিয়েছেন।প্যারোলে মুক্তি পাওয়া বন্দির আত্মঘাতী হওয়ার বিষয়টি সম্বন্ধে রাজ্য ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। তা ছাড়াও সংশোনাগার কর্তৃপক্ষ কারাদফতরের উচ্চ মহলেও বিষয়টি জানিয়েছে। বর্ধমান থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের লালগোলা সংশোধনাগারে ছিলেন উদয় মালিক। কোভিড পরিস্থিতির জন্য তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।

ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২২
রাজ্য

বিষক্রিয়ায় মর্মান্তিক পরিণতি একই পরিবারের দুই শিশুর, হাসপাতালে ভর্তি ওই আরও চার

অজানা বিষক্রিয়ার ফলে মৃত্যু হল একই পরিবারের দুই শিশু সন্তানের। মৃতরা হল শুভঙ্কর ঘোষ (১২) ও রাহুল ঘোষ(৯)। তারা সম্পর্কে দুই ভাই। অসু্স্থ হয়ে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন পরিবারের আরও চার সদস্য। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে শহর বর্ধমানের রথতলা এলাকায়। ঘটনা নিয়ে এলাকায় জনমানসে ব্যাপক চাঞ্চল্যও চড়িয়ে পড়েছে। প্রকৃত কি কারণে দুই শিশুর মৃত্যু হল তার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শহর বর্ধমানের রথতলা এলাকায় বাড়ি মৃত শিশুদের পরিবারের। খাবারে বিষক্রিয়ার অসুস্থ হয়ে পড়ে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছে মৃত দুই শিশুর বাবা রবি ঘোষ, দিদি শর্মিলা ঘোষ, ঠাকুরমা সন্ধ্যা ঘোষ ও পিসি শমিষ্ঠা ঘোষ। রবি ঘোষ বর্ধমান সিএমওএইচ অফিসের গাড়ির চালক। এদিন হাসপাতালের বেডে শুয়েই বাবা রবি ঘোষ বলেন, মঙ্গলবার রাতে তাঁদের বাড়িতে মাংস রান্না হয়। মাংস খাওয়ার পর থেকেই একে একে তাঁদের পরিবার সদস্যরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। বুধবার সবার চিকিৎসা হলেও বৃহস্পতিবার ভোর থেকে পরিবারের সবার অসুস্থতা বাড়ে। তাই সবাই এদিন সকালে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানেই পরিবারের দুই শিশু সন্তান শুভঙ্কর ও রাহুলের মৃত্যু হয়। মৃত শিশুদের দিদিমা আভা চন্দ্র বলেন, বাড়িতে ইঁদুরের উপদ্রব বাড়ায় ইঁদুর মারার বিষ দেওয়া হয়েছিল। আভাদেবীর অনুমান ইঁদুর মারার ওই বিষ কোনভাবে বাড়িতে রান্না হওয়া খাবারে মিশে যাওয়ায় দুর্ঘটনা ঘটে গেল। তার জেরে অকালে প্রাণ গেল তাঁর দুই নাতির। মৃতদের প্রতিবশী সৌরভ চট্টোপাধ্যায় বলেন, অসুস্থ হয়ে পড়া ঘোষ পরবারের সদস্যদের তাঁরাই এদিন সকালে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু ওই পরিবারের দুই শিশু সন্তান মারা যাবে এটা তাঁরা কেউ কল্পনাও করতে পারেন নি। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার তপস ঘোষ জানিয়েছেন, অজানা বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। কি থেকে বিষক্রিয়া তা জানার জন্য এদিনই দুই শিশুর মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট হাতে আসলেই কি থেকে বিষক্রিয়া তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২২
কলকাতা

TMC-Teacher: তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন বিষপানকারী শিক্ষিকারা

বদলির প্রতিবাদে গত অগস্ট মাসে বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন পাঁচ শিক্ষক। তাঁরাই এ বার তৃণমূলে যোগ দিতে চলেছেন। সূত্রের খবর, আগামী ২১ নভেম্বর, রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারের রবীন্দ্র ভবনে তৃণমূলের সভায় শিক্ষক ঐক্য মুক্তি মঞ্চ-এর লক্ষাধিক সদস্য তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন। ওই সভায় হাজির থাকবেন বিধায়ক তথা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং তৃণমূলের ডায়মন্ড হারবার-যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী, বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা শক্তি মণ্ডল প্রমুখ।গত ২৪ অগস্ট সল্টলেকের বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন পাঁচ শিক্ষক, পুতুল জানা মণ্ডল, অনিমা নাগ, ছবি চাকী দাস, শিখা দাস এবং জ্যোৎস্না টুডু। তড়িঘড়ি তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। চিকিৎসার পর সুস্থ হন তাঁরা। শিক্ষক ঐক্য মুক্তি মঞ্চ-এর ব্যানারে শিক্ষকদের বদলি-সহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করছিলেন তাঁরা। সেই সংগঠনই এ বার তৃণমূলে বিলীন হতে চলেছে।বিষপানকারী এক শিক্ষিকা ছবি চাকী দাস বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা খুশি। আমাদের সংগঠন তাই তৃণমূলে মিশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

নভেম্বর ১৯, ২০২১
নিবন্ধ

বিষাক্ত গোলাপ - (ছোট গল্প)

মৌপিয়া আজ বড় শান্ত হয়ে মধুপ এর দেওয়া একগুচ্ছ গোলাপ বুকে নিয়ে শুয়ে আছে। আজ ওদের দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী। পাশে ডিভোর্স পেপার হাতে বসে আছে মধুপ। মৌপিয়া পেপার টা মধুপের হাতে দিয়েছে একটু আগে। সসে এ জীবন থেকে মুক্তি চায়। আমরা আজ মুক্ত------ বলে মধুপ। বলে চলে দুজন দুজনকে মুক্তি দিলাম পিয়া। কিন্তু আমি তো এটা চাইনি। আমি যে তোমাকে আজও ভালোবাসি। খুব খুব ভালোবাসি--- বলতে বলতে মধুপ শুয়ে পড়ে মৌপিয়ার পাশে। এই মৌপিয়ার সাথে মধুপের বিয়ে হয় দুবছর আগে ভ্যালেনটাইন ডে তে। তার ঠিক একবছর আগে ঐ দিন ওদের পরিচয় হয় বীরভূমের লাল মাটি তে। বড়ো ব্যবসাদার বাবার আদরের ছোটো ছেলে মধুপ, সখের ফটোগ্রাফার। সখের টানে গেছিল বীরভূম আর মৌপিয়া বন্ধুদের সাথে বেড়াতে গেছিল। সেখানেই দুজনের আলাপ। তারপর এক বছরে নদীতে কত জল বয়ে গেছে। বাড়িতে অমত থাকা সত্ত্বেও মৌপিয়ার সাথেই বিয়ে করে মধুপ। আদরের ছেলের জন্য সব মেনে নেয় মা বাবা। বেশ কাটছিল দুজনের। হঠাৎ করে ওদের জীবনে ঢুকে পড়লেন অরিত্র, মধুপের ছোট্ট বেলার বন্ধু। বিদেশে থাকার জন্য বিয়েতে থাকতে পারেনি তাই দেশে ফিরেই দামি উপহার নিয়ে দেখা করতে আসে। অবাধ যাতায়াত মধুপের বাড়িতে। সবাই বেশ ভালোবাসে অরিত্রকে। অরিত্র ফিল্ম মেকিং এর কাজ করে। নতুন ফিল্মে মৌপিয়া কে কাজের অফার দেয়। মৌপিয়া ও কথা দিয়ে ফেলে মধুপের সাথে না আলোচনা করে। এতে মধুপের খারাপ লাগে ঠিকই কিন্তু মুখে কিছু বলে না। কারণ ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। জীবনের পরিবর্তন শুরু হয় তখন থেকেই। আস্তে আস্তে সেটা সকলের চোখে লাগে। ছোটখাটো বিষয়ে অশান্তি লাগে। সব কিছু স্পষ্ট হয়ে যায় যে দিন আলমারি তে ডিভোর্সের পেপার টা দেখতে পায়। আর ফোনে বলা কিছু কথা কানে আসে মধুপের। সেদিন থেকেই মধুপের মনে মুক্তির চিন্তা আসে। ভাবে আর তো কটা দিন পরেই বিবাহ বার্ষিকী ঐদিন মুক্তি হবে অশান্তির জীবন থেকে। তাই আজ একগুচ্ছ বিষাক্ত গোলাপের সঙ্গে জীবন থেকে মুক্তি উপহার দেয়। নিজেও মৌপিয়ার পাশে চিরদিনের মত ঘুমিয়ে পরে। মুক্তি জীবন থেকে দুজনের।।লেখিকাঃ রাখি রায়

সেপ্টেম্বর ০৫, ২০২১
রাজ্য

Poisoned: একযোগে বিষপান 'লায়লা-মজনু' কাকিমা-ভাইপোর, মৃত এক, অন্যজন সংকটজনক

ভাসুরের ছেলের সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন কাকিমা। তা নিয়ে পরিবারে অশান্তি শুরু হওয়ায় যুগল রিতা হাজরা (৩০) ও অর্ণব হাজরা (২২)একসঙ্গে বিষপান করে নেয়। বিষপানে রিতা হাজরা মারা যান। আর বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে মৃতার প্রেমিক অর্ণব। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রাম থানার কোজলসা গ্রামে।অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেতুগ্রামের কোজলসা গ্রামের বাসিন্দা বিকাশ হাজরার সঙ্গে ১৫ বছর আগে বিয়ে হয় রিতাদেবীর। বিকাশবাবুদের পাশাপাশি বাড়িতে বসবাস তাঁরই খুড়তুতো দাদার ছেলে অর্ণবদের। হায়দ্রাবাদে রুটি কারখানায় কাজ করত অর্ণব। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে গত বছর অর্ণব কেতুগ্রামের বাড়িতে ফিরে আসে। পরিবারের সদস্যদের কথায় জানা গিয়েছে, অর্ণব হায়দ্রাবাদে থাকাকালীন বছর তিনেক আগে থেকেই রিতাদেবীর সঙ্গে অর্ণবের পরকীয়া সম্পর্ক তৈরি হয়। উভয় পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানতে পারলে তাঁদের এই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বোঝায়। কিন্তু তাতে কোনও কাজ হয়নি। মাঝে তাঁরা দুজন বাড়ি থেকে পালিয়েও গিয়েছিল। পরিবারের লোকজন বুঝিয়ে সুঝিয়ে তাঁদের ফের বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন। অর্ণব বাড়ি ফিরে আসার পর দু জনের মধ্যে ঘনিষ্টতা আরও বাড়ে। মঙ্গলবার বিকেলে রিতাদেবীর সঙ্গে দেখা করে অর্ণব। তারপর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে দুজনেই বিষপান করে।দুজনকেই উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন কেতুগ্রাম-১ ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখান থেকে অর্নব হাজরাকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।রিতাদেবীর অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানেই কিছু সময় পরেই রীতাদেবীর মৃত্যু হয়। সংকটজনক অবস্থায় অর্ণব বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে।

সেপ্টেম্বর ০১, ২০২১
কলকাতা

Bratya Basu: আন্দোলনকারী শিক্ষিকাদের বিজেপির ক্যাডার বলে তোপ শিক্ষামন্ত্রীর

বদলির প্রতিবাদে বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করা পাঁচ শিক্ষিকাকে বিজেপি ক্যাডার বলে তোপ দাগলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এই ঘটনা অনভিপ্রেত বলে ফেসবুকে একটি দীর্ঘ ফেসবুক পোস্ট করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, ওই পাঁচ শিক্ষিকার বিরুদ্ধে পুলিশ জামিন অযোগ্য ধারায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করেছে। তাঁরা সকলেই আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।অন্যায়ভাবে বদলির প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এসএসকে এবং এমএসকে শিক্ষিকারা। বদলির অস্বচ্ছতার দাবি তুলে রাস্তায় নামে শিক্ষক ঐক্য মঞ্চ। বিকাশ ভবনের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েই সেই বিক্ষোভ। তারপর তাঁরা মুখে কিছু ঢেলে দেন। এরপর মুখ দিয়ে গ্যাজলা বেরোতে থাকেন। যে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে তাঁদের বিক্ষোভ, সেই ব্রাত্য বসুই তাঁদের বিজেপির ক্যাডার বলে তোপ দাগলেন।আরও পড়ুনঃ পেগাসাস ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা রাজ্যেরশিক্ষামন্ত্রী ফেসবুকে দাবি করেন, বাম সরকারের আমলে পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন বিভাগের অধীনে এসএসকে এবং এমএসকে-র সহায়ক-সহায়িকা, সম্প্রসারক-সম্প্রসারিকরা নামমাত্র সাম্মানিকের বিনিময়ে কাজ করতেন। কাজের নিশ্চয়তা, আর্থিক নিরাপত্তা এবং অবসরকালীন সুযোগ সুবিধা বলে কিছু ছিল না। কিন্তু মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল সরকার শিক্ষা বিভাগের অধীনে এনে তাঁদের একটি সুসংবদ্ধ রূপ দেয়। সহায়ক-সহায়িকাদের সাম্মানিক বাড়িয়ে মাসিক ১০,৩৪০ টাকা এবং সম্প্রসারক সম্প্রসারিকাদের সাম্মানিক বাড়িয়ে ১৩,৩৯০ টাকা করা হয়েছে। এছাড়াও বাৎসরিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্ট চালু করা হয়েছে। তাঁদের প্রত্যেককে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের অধীনে নিয়ে আসা হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। শিক্ষামন্ত্রী দাবি করেন, যাঁরা ৬০ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন, তাঁদের অবসরের সময়ে প্রত্যেকের জন্য ৩ লক্ষ টাকা এককালীন অবসর-ভাতা চালু করা হয়েছে। এত কিছুর পরও যাঁরা আন্দোলন করছেন, তাঁরা শিক্ষক শিক্ষিকা নন, বিজেপি ক্যাডার।

আগস্ট ২৫, ২০২১
কলকাতা

Bikash Bhaban: বিকাশ ভবনের সামনে ধুন্ধুমার, বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ৫ শিক্ষিকার

বদলির প্রতিবাদে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন পাঁচ শিক্ষিকা। মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা। পুলিশ তাঁদের বাধা দিতে গেলে আচমকাই বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে অসুস্থও হয়ে পড়েন। পুলিশ পাঁচ জনকেই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে। ওই পাঁচ জনের মধ্যে চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।আরও পড়ুনঃ বেড পেতে গেলে আরেকটি শিশুর মৃত্যু অবধি অপেক্ষা করতে হবে!অসুস্থ পাঁচ শিক্ষিকাই ঐক্য মঞ্চের সদস্য। শিক্ষকদের এই সংগঠন বেশ কিছু দিন ধরেই শিক্ষকদের বদলি ইস্যুতে আন্দোলন করছে। এর আগে নবান্নের সামনে এমনকী, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর বাড়ির সামনেও বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁরা। শিক্ষকদের অভিযোগ, আন্দোলন করার শাস্তি হিসেবেই বদলি করে দেওয়া হয়েছে তাঁদের। এই অভিযোগ নিয়েই মঙ্গলবার বিকাশ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছিলেন তাঁরা।পুলিশ জানিয়েছে, আন্দোলনকারীরা মূল ফটক পেরিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলে তাঁদের বাধা দেওয়া হয়। সেই সময় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয় আন্দোলনকারীদের। এর পর আচমকাই ব্যাগ থেকে বিষ বার করে খেতে শুরু করেন। পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়।অভিযোগ, মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলার শিক্ষিকা ফাজিলাকে বদলি করে দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। মুর্শিদাবাদের অপর শিক্ষিকাকে বদলি করে দেওয়া হয়েছে জলপাইগুড়িতে। জ্যোৎস্না টুডু নামে এক শিক্ষিকাকে মেদিনীপুর থেকে বদলি করা হয়েছে জলপাইগুড়িতে। শিখা দাসকে পূর্ব মেদিনীপুর থেকে বদলি করা হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরে বদলি করা হয়েছে। পুতুল মণ্ডল নামে এক শিক্ষিকাকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে কেচাবিহারে বদলি করা হয়েছে। বৃত্তিমূলক শিক্ষিকাদের এই বদলি অনৈতিক বলে দাবি করছে শিক্ষক ঐক্যমঞ্চ।

আগস্ট ২৪, ২০২১
রাজ্য

Poison: মুখে বিষ ঢেলে সৎ মাকে খুনের দায়ে গ্রেপ্তার ছেলে ও বৌমা

মারধরের পর মুখে বিষাক্ত কিছু ঢেলে দিয়ে সৎ মাকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হল ছেলে ও বৌমা। মাতৃ হত্যার এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর থানার কালাড়াঘাট গ্রামে। পেশায় আশা কর্মী মা মণিকা বোস (৪৫)কে খুনের অভিযোগে ধৃতরা হল ছেলে সুভাষ বোস ওরফে বাবাই ও বৌমা আল্পনা বোস। মৃত ও ধৃত সকলেরই বাড়ি কালাড়াঘাট গ্রামে। মঙ্গলবার বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ মর্গে মৃতার দেহের ময়না তদন্ত হয়। অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক সাজার দাবি করেছেন মৃতার বাবা কাশিনাথ নন্দী ও তাঁর পরিজনরা।আরও পড়ুনঃ ১০০ পুরসভায় বড়সড় রদবদলমৃতা আশা কর্মী মণিকা বোসের বাপের বাড়ি জামালপুর থানা সন্নিকটে হাওয়াখানা পাড় এলাকায়। মণিকাদেবীর বাবা কাশীনাথ বাবু এদিন জানান, কালাড়াঘাট নিবাসী দিলীপ বোসের স্ত্রী পুত্রসন্তান সুভাষকে জন্ম দেওয়ার কয়েক বছর বাদ মারা যান। এরপর সংসার সামলানো ও নাবালক সন্তান সুভাষকে প্রতিপালনের জন্য ব্যবসায়ী দিলীপ বোস পুনর্বিবাহের মনস্থির করেন। বছর ১৬ আগে তাঁর মেয়ে মণিকার সঙ্গে বিয়ে হয় দিলীপ বোসের। মণিকা নিজে নিঃসন্তান থেকে গিয়ে সুভাষকে পুত্র স্নেহে বড় করে তেলেন। বছর ১০-১১ আগে দিলীপ ঘোষ মারা যান। তারপরেও সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। সংসারে অশান্তি তৈরি হয় সুভার তাঁর সৎ মা মণিকা দেবীর মতামতকে কোন গুরুত্ব না দিয়ে নিছের ইচ্ছায় ছয় মাস আগে বর্ধমানের বড়শুলের তরুণী আল্পনাকে বিয়ে করার পর থেকে। এই বিয়ে মেনে নিতে না পেরে মণীকাদেবী কালাড়াঘাটের একই বাড়িতে আলাদা থাকছিলেন।আরও পড়ুনঃ সুপার ড্যান্স শো তে ফিরলেন শিল্পাকাশীনাথ বাবু বলেন, সোমবার বিকালে সুভাষ তাঁকে ফোন করে জানায়, মা (মণীকা) কেমন করছে। এমনটা শুনেই তিনি মেয়ের বাড়িতে ছুটে যান। সেখানে গিয়ে দেখেন বাড়ির মেঝেতে মণিকা ছটফট করছে। মেয়ে মণিকার শরীরে আঘাতের দাগও দেখতে পান। কাশীনাথবাবু জানান, শারীরিক ওই কষ্টের মধ্যেই মেয়ে মণিকা তাঁকে জানায় মারধোরের পর তাঁর মুখে বিষ জাতীয় কিছু ঢেলে দিয়েছে ছেলে সুভাষ ও তাঁর বৌ আল্পনা। এমনটা শোনার পরেই পরিবারের লোকজন মণিকাদেবীকে দ্রুত জামালপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মণিকাদেবীকে মৃত বলে জানান।আরও পড়ুনঃ দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন ঘটিয়ে ঐতিহাসিক লর্ডসে অবিস্মরনীয় জয় ভারতেরএই ঘটনা সবিস্তার উল্লেখ করে সোমবার রাতেই কাশীনাথ নন্দী জামালপুর থানায় সুভাষ ও তাঁর স্ত্রী আল্পনার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। এসডিপিও আমিনুল ইসলাম খা জানিয়েছেন, দায়ের হওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে সুভাস বোস ও তাঁর স্ত্রী আল্পনার বিরুদ্ধে খুনের মামালা রুজু হয়েছে। এদিন তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃত দুজনকেই বুধবার পেশ করা হবে বর্ধমান আদালতে।

আগস্ট ১৭, ২০২১
রাজ্য

গলসিতে বিয়ে বাড়ির খাবার খেয়ে অসুস্থ ১০ শিশু সহ ৪৪ জন

বিয়েবাড়িতে খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন পরিবার পরিজন সহ কয়েকজন গ্রামবাসী। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানে গলসি থানার উচ্চগ্রামে। ১০ জন শিশুসহ ৪৪ জন অসুস্থকে ভর্তি করা হয়েছে পুরষা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে।আরও পড়ুনঃ সরকারের লিখে দেওয়া ভাষণে সত্যি উল্লেখ ছিল না, তাই বাধাহাসপাতালে ভর্তি অসুস্থরা বলেন, অনুষ্ঠান বাড়িতে আমন্ত্রিত ও প্রতিবেশীরা সবাই এদিন বেলা দশটার সময় মুড়ি, কুমড়োর তরকারি, বোঁদে খান। তারপরেই তাঁদের বমি শুরু হয়। খবর পেয়ে গ্রামে স্বাস্থ্যে কেন্দ্রের টিম যায়। পৌঁছায় ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ফারুক হোসেন। গ্রামে যান গলসি থানার ওসি দীপঙ্কর সরকার সহ পুলিশকর্মীরা। স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও পুলিশের উদ্দ্যোগে অসুস্থ ৪৪ জন স্থানীয় পুরষা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসক ডাঃ সৈফ আলি জানিয়েছেন, অসুস্থদের চিকিৎসার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন সবাই একটু সুস্থ রয়েছে । অসুস্থতার কারণ খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তরের টিম। আরও পড়ুনঃ আধপোড়া-নগ্ন মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার বর্ধমানে, তদন্তে পুলিশঅসুস্থদের আত্মীয় ক্ষেত্রনাথ বাগদী জানান, এই ঘটনার পরে গ্রামে আশেপাশের মানুষজনকে সেলাইন বিতরণ ও ওষুধ বিলি করা হয়েছে। পাশাপাশি এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় ব্লিচিং ছড়িয়ে মানুষকে সতর্ক করা হয়। এলাকায় ব্যবহৃত নলকুপটি বন্ধ করেদেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে পুলিশ ও স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে এলাকার পুকুরের জল ব্যবহার না করার জন্যে পোস্টার সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই ০২, ২০২১
রাজ্য

চোখে রং লাগায় কান্নায় ভেঙে পড়লেন লকেট

প্রথম দফা ভোটের দিনই আক্রান্ত লকেট চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। শনিবার সন্ধেয় চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগরের কালীতলা মাঠে কচিকাঁচা ও মহিলাদের সঙ্গে বসন্ত উৎসবে শামিল হয়েছিলেন চুঁচুড়ার বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ, উৎসব চলাকালীনই লকেটের উদ্দেশে দুষ্কৃতীরা বিষাক্ত রং ছুঁড়ে মারে। রং সরাসরি লকেটের ডান চোখে এসে লাগে। চোখে প্রচণ্ড জ্বালা ধরে। কর্মীরাই তাঁকে গাড়িতে তুলে দেন। চুঁচুড়ার লিচুবাগানের বাড়িতে গিয়েও চোখই খুলতে পারছেন না তিনি।TMC goons led by GP Pradhan Bidyut Biswas, Kodalia No. 2, attacked Locket Chatterjee, a BJP candidate from Chinsurah Assembly.The khela of hatred, violence harassment will be put to an end soon. This cowardly khela of harassing women is triggered by the fear of defeat! pic.twitter.com/yyLBbOMli2 BJP Bengal (@BJP4Bengal) March 27, 2021লকেট জানান, এদিন সন্ধেয় কোদালিয়ায় টোটো করে প্রচারে যাওয়ার সময় মাঠে বসন্ত উৎসব হচ্ছিল। সেখানে অনেক মহিলারা তাঁর সঙ্গে হাত মেলাতে এগিয়ে আসেন। মহিলাদের অনুরোধেই তিনি টোটো থেকে নেমে বসন্ত উৎসবে মাতেন। মহিলারা রং মাখাবেন বলে আবদার করলে করোনা পরিস্থিতিতে তাঁদের রং মাখাতে বারণ করেন লকেট। শেষ পর্যন্ত রঙের পরিবর্তে কপালে একটা টিপ পরেন। মহিলারা যখন তাঁকে টিপ পরাচ্ছিলেন, ঠিক তখন দুজন পুরুষ হঠাৎই সামনে এসে বলে, আজ আপনাকে রং মাখাব, কিছুতেই ছাড়ব না। ওই দুই দুষ্কৃতী মহিলাদের পিছনে চলে যায়। তারপরই হঠাৎ গুড়ো গুড়ো কিছু পদার্থ চোখে এসে পড়ে লকেটের। চশমার জন্য তাঁর চোখ অল্পের জন্য রক্ষা পেলেও কিছুটা হলেও চশমার ফাঁক দিয়ে রং চোখে ঢুকে যায়। প্রথমে চোখে প্রচণ্ড জ্বালা করছিল। তারপর একটু চোখ মেলে তাকিয়ে দেখেন পিছনেই তৃণমূলের ব্যাজ পরা তিন থেকে চারজন যুবক দাঁড়িয়ে সেখানে। তারা অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজও করছিল। লকেটের অভিযোগ, মহিলাদের ভিড়ের আড়াল থেকে তৃণমূলই তাঁর দিকে এই বিষাক্ত রং ছুঁড়েছে। লকেট কাঁদতে কাঁদতে বলেন, একজন মহিলাকে যে এরকমভাবে আক্রমণ করা যায়, আমি ভাবতেই পারি না।এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উত্তেজনা ছড়িয়েছে চুঁচুড়ায়। এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হয়েছে। চুঁচুড়ার তৃণমূল প্রার্থী অসিত মজুমদার বলেন, বিরোধী দলনেতা-নেত্রীদের অসম্মান করা তৃণমূলের সংস্কৃতি নয়। আসল কথা লকেট জেনে গিয়েছেন ৫০ হাজারের বেশি ভোটে হারবেন। তাই প্রচারে থাকার জন্য নাটক করছেন।

মার্চ ২৭, ২০২১

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

চন্দননগরে একই পরিবারের ৩ সদস্যের রহস্যমৃত্যু, তদন্তে নেমেছে পুলিশ

চন্দননগর, ৩০ মে: হুগলির চন্দননগরে বৃহস্পতিবার সকালে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার সাক্ষী থাকলো স্থানীয় বাসিন্দারা। একই পরিবারের তিন সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে ছড়িয়েছে ব্যাপক উত্তেজনা। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন পরিবারের কর্তা, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের কিশোর পুত্র। সূত্রের খবর, এদিন সকালে চন্দননগরের শ্রীপল্লি এলাকার একটি বাড়ি থেকে তিনজনের নিথর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, সকালবেলা দরজা না খোলায় সন্দেহ জাগে প্রতিবেশীদের। তারা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করে।সূত্রের খবর, বুধবার ভোর ২টার দিকে চন্দননগর থানা কোলুপুকুর গড়েরধর এলাকায় তিন পরিবারের সদস্যের অস্বাভাবিক মৃত্যুর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তারা প্রতিমা ঘোষ (৪৬) এবং তার মেয়ে পৌষালী ঘোষ (১৩) এর মৃতদেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন, মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রতিমার স্বামী বাবলু ঘোষ (৬২) কে দড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তদন্তের সময় পুলিশ জানতে পারে যে বাবলু একটি টিনের বাক্স তৈরির কারখানায় কাজ করত। তবে, কিছু সময়ের জন্য, সে টোটো (তিন চাকার গাড়ি) চালানো শুরু করে এবং অবশেষে তার বাড়িতেই একটি ছোট দোকান শুরু করে।প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, এটি হয় আত্মহত্যা, নয়তো পরিকল্পিত খুন। তবে ঘটনার প্রকৃত কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। বাড়ির ভিতরে কোনোরকম লুটপাটের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রতিবেশীদের অনেকেই জানিয়েছেন, পরিবারটি সদ্য আর্থিক সমস্যায় পড়েছিল এবং কিছুদিন ধরে মানসিক চাপের মধ্যে ছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেহগুলি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে এবং ঘটনার ফরেনসিক তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিশ পরিবারের আত্মীয়-পরিজন ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।চন্দননগর কমিশনারেটের এক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক জানান, আমরা সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছিআত্মহত্যা, পারিবারিক কলহ, অথবা বাইরের কোনো দুষ্কৃতীর হাত। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এই ঘটনায় গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

আইসিকে কদর্য ভাষা অনুব্রতর, FIR, শেষমেশ ক্ষমা প্রার্থনা

তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডলের একটি অডিও ক্লিপ ভাইরাল হতেই রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় পড়ে যায়। সেই অডিওর শোনা যাচ্ছে, বীরভূম জেলা তৃণমূল কোর কমিটির অন্যতম সদস্য অনুব্রত মণ্ডল বোলপুর থানার আইসি লিটন হালদারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছেন। দুদিন আগে এই অডিও ক্লিপটি যে কোনও কারণেই ভাইরাল হয়ে যায়। তারপরেই জেলা পুলিশ সুপার আমনদীপ সিং, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার বোলপুর রানা মুখোপাধ্যায় বৈঠক ডেকে আইসি লিটন হালদারকেও ডেকে পাঠান। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বোলপুর এসডিপিও রিকি আগরওয়াল সহ চার পুলিশ কর্তা। উল্লেখ্য, গতকালই অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নাগরিক কমিটির ডাকে বোলপুর থানায় এক বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীরা। অভিযোগ, আইসি লিটন হালদার বিভিন্ন জনের কাছ থেকে তোলাবাজি অর্থ দাবি করেন। অনুব্রত মণ্ডলকেও, এ ব্যাপারে সোচ্চার হতে দেখা যায়। যদিও এ ব্যাপারে পুলিশের তরফে কোন বক্তব্য জনসমক্ষে আসেনি। অনুব্রতর কদর্য বক্তব্য সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরই তীব্র নিন্দা হয় বিভিন্ন মহল থেকে। এমনকি বিজেপির রাজ্য শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব শাসকদলকে আক্রমণ করার হাতিয়ার পেয়ে যায়। একইসঙ্গে তৃণমূল দল থেকে নিজস্ব হ্যান্ডেলে অনুব্রত মণ্ডলের ঘটনার নিন্দা করা হয়। বলা হয় যে, অনুব্রত মণ্ডল একজন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তার সঙ্গে আমাদের দল সম্পূর্ণ দ্বিমত প্রকাশ করছে। এবং এই মন্তব্যকে ও সমর্থন করছে না। পাশাপাশি, দল তাকে নির্দেশ দেয় যে আগামী চার ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে দল শোকজ নোটিশ জারি করবে। ইতিমধ্যে, পুলিশের তরফে একটি মুখবন্ধ খামে চিঠি এসে পৌঁছায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে। অন্যদিকে, বোলপুর থানায় বিএনএস এর ৭৫, ১৩২, ২২৪ ও ৩৫১ ধারায় অনুব্রতর বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়। পাশাপাশি, অডিও ক্লিপটি কিভাবে ভাইরাল হল তা নিয়ে তদন্ত করা হবে বলে জানান, বীরভূমের পুলিশ সুপার আমানদীপ সিং। অবমাননাকর মন্তব্যের তদন্ত শুক্রবার বোলপুর দলীয় কার্যালয়ে অনুব্রত মণ্ডল একটি ভিডিও বার্তায় সকলের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেন, যে নানুরের শিঙ্গিতে তার এক দলীয় কর্মীর পা ভেঙে গুড়ো করে দেওয়া হয় সে ব্যাপারে তিনি আইসিকে দেখার অনুরোধ করেন। অনুব্রত বলেন, যে নুরুল নামে সেই দলীয় কর্মী গুরুতর অবস্থায় আহত হন। তারপর সেখান থেকে তাকে ফোন করা হয়। রাত্রি দশটায় ঘুমের ওষুধ খেয়ে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। ফোনে ঘুম ভেঙে যাওয়ার পর, তিনি আইসিকে বলেন যে, ওই আহত ব্যক্তিকে বাঁচানোর জন্য আপাতত হাসপাতালে ভর্তি করুন। একইভাবে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ ও আইসিকে অনুরোধ করেন। কিন্তু আইসি তাকে একটি খারাপ কথা বলেন। যেটা তিনি আর বলতে চাইছেন না। তার পক্ষে (অনুব্রতর) এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করা উচিত হয়নি। তিনি ক্ষমা চাইছেন।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

বিধানসভা ভোটের দামামা বাজিয়ে দিলেন মোদী, শিক্ষা থেকে হিংসা উঠে এল ভাষণে

২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আলিপুরদুয়ারের জনসভায় কড়া ভাষায় আক্রমণ শানালেন তৃণমূল কংগ্রেসকে। এই সরকারকে উৎখাতের ডাক দিয়েছেন মোদী। পাশাপাশি তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে মুর্শিদাবাদ, মালদার হিংসার কথা, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা বরবাদ বলেও উল্লেখ করেছেন মোদী।বৃহস্পতিবার নরেন্দ্র মোদী বলেন, মুর্শিদাবাদ, মালদায় যা হল তা এখানকার সরকারের নির্মমতা। দাঙ্গায় গরিব মা-বোনেদের জীবনভরের পুঁজি লুঠ হয়ে গেল। তুষ্টিকরণের রাজনীতি চলছে, গুন্ডাদের খোলামেলা ছুট দিয়ে রেখেছে সরকার। সরকারে থাকা লোকজন, পার্টির লোকজন মানুষের ঘর চিহ্নিত করে জ্বালাচ্ছে, পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখছে। এখানে কী পরিস্থিতি চলছে সেটা কল্পনাও করতে পারছি না। সরকার এভাবে চালাতে হয়? গরিব মানুষের উপর অত্যাচার হলেও সরকারের ভ্রুক্ষেপ নেই। সব কিছুতেই এখানে আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। বাংলার মানুষেরও আর তৃণমূলের সরকারের উপর ভরসা নেই। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ একাধিক সংকটে জেরবার বলেও দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একের পর এক ইস্যু তুলে ধরতে থাকেন নরেন্দ্র মোদী। এই ইস্যুতেও তৃণমূল পরিচালিত সরকারকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন মোদী। তাঁর কথায়, সংকটে জেরবার বাংলা। প্রথম সংকট, একদিকে হিংসা-অরাজকতা চলছে। দ্বিতীয়, মা-বোনেদের ওপর অত্যাচার চলছে। তৃতীয়ত, যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘোরতর নিরাশা তৈরি হয়েছে, কর্মহীনতার যন্ত্রণায় ভুগছে যুবরা। চতুর্থত, বেপরোয়া দুর্নীতি চলছে। পঞ্চম সংকট হল, এই রাজ্যের গরিবের অধিকার ছিনিয়ে নিচ্ছে শাসকদলের রাজনীতি।এরই পাশাপাশি অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিরা যা করেছে, সারা ভারতের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের লোকেদেরও তুমুল আক্রোশ ছিল। আপনাদের সেই আক্রোশ আমি ভালোই বুঝেছি। জঙ্গিরা আমাদের মা-বোনেদের সিঁদুর মোছানোর দুঃসাহস দেখিয়েছিল। আমাদের বীর সেনারা ওদের সিঁদুরের শক্তি কী সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। আমরা জঙ্গি ঘাটি ধ্বংস করেছি। পাকিস্তান এটা কল্পনাও করতে পারিনি। জঙ্গিদের ঠিকানা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমন শিক্ষা পাবে পাকিস্তান কল্পনাও করেনি। সন্ত্রাসের লালন পালন করে পাকিস্তান। ১৯৪৭-এর পর থেকেই ভারতে সন্ত্রাস পাকিস্তানের। বাংলাদেশে পাকিস্তানের অত্যাচার ভোলবার নয়। তিনবার পাকিস্তানকে ঘরে ঢুকে মেরেছে ভারত।SSC-এর নিয়োগ দুর্নীতির জেরে এই রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়েছে। শাসকদল তৃণমূলের তাবড় নেতা-মন্ত্রী পাহাড়-প্রমাণ এই দুর্নীতিতে আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের সভামঞ্চ থেকে রাজ্যের এই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শিক্ষাক্ষেত্রে এমন দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে বেনজির নিশানা করেছেন নমো।প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেছেন, তৃণমূলের নেতারা এত বড় পাপ করেও নিজেদের ভুল মানতে নারাজ। হাজার-হাজার পরিবারকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলা হয়েছে। গরিব পরিবারের ছেলে-মেয়েদের অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা বরবাদ। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেও তৃণমূলের নেতারা মানতে নারাজ। বাংলায় হাজার-হাজার শিক্ষকের কেরিয়ার বরবাদ। এখানকার যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘোরতর নিরাশা তৈরি হয়েছে। কর্মহীনতার যন্ত্রণায় ভুগছে যুবরা। বেপরোয়া দুর্নীতি নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে লাগাতার মানুষের বিশ্বাস কমছে।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

মেয়ের প্রথম জন্মদিনে রক্তদান শিবির! সাধুবাদ মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের

মেয়ের প্রথম বছরের জন্মদিনের মাধ্যমে মালদা মেডিকেল কলেজের ব্লাড ব্যাংকের রক্ত সংকট মেটানোর বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলেন দাস পরিবার। বুধবার সকাল থেকেই বাড়ির একমাত্র মেয়ের প্রথম বছরের এই জন্মদিনকে ঘিরেই ধুমধাম ভাবে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে ইংরেজবাজার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের পুরাটুলি এলাকার দাস পরিবার। বাড়ির সামনেই জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের ভ্রাম্যমান রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় দাস পরিবারের পক্ষ থেকে। আর এই রক্তদান শিবিরের প্রথম রক্তদাতা হিসাবে ছোট্ট এক বছরের আদিক্সা দাসের বাবা দেবাশীষ দাস স্বেচ্ছায় রক্তদান দিয়ে কর্মসূচি সূচনা করেন। এদিন এই জন্মদিন উপলক্ষে বিকেল পর্যন্ত দেবাশীষবাবুর আত্মীয় পরিজন, বন্ধু বান্ধব মিলিয়ে প্রায় ৫০ জন স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। দেবাশীষবাবুর এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ , স্বাস্থ্য দপ্তর এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।মালদা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডাঃ পার্থপতিম মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এটি খুব ভালো উদ্যোগ। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, বিভিন্ন সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন , নানান রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলি মাঝে মধ্যেই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করছেন। এদিন ইংরেজবাজার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের পুরাটুলি এলাকায় এক বছরের ছোট্ট আদিক্সা দাসের জন্মদিন উপলক্ষেই এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিলেন তাঁর বাবা দেবাশীষ দাস। সঙ্গ দিয়েছিলেন দেবাশিষবাবুর স্ত্রী কোয়েল সাহা দাস। এদিন জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এবং মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা নিয়ে ভ্রাম্যমান ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পের একটি বড় গাড়ি ছোট্ট মেয়ে আদিক্সা দাসের বাড়ির সামনে গিয়ে হাজির হয়। সেই ভ্রাম্যমান গাড়িতেই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় ব্যবসায়ী দেবাশিষবাবুর পুরাটুলি এলাকায় নিজস্ব বাড়ি রয়েছে। পরিবারের একমাত্র মেয়ে আদিক্সার জন্মদিনে এমন পরিকল্পনা অনেক আগে থেকে নিয়েছিলেন দেবাশিষবাবু এবং তার স্ত্রী কোয়েল সাহা দাস । আর সেটা কার্যত বাস্তবে করে দেখালেন। ব্যবসায়ী দেবাশিষ দাস বলেন, মেডিকেল কলেজে চিকিৎসারত রোগীর আত্মীয়েরা এক ইউনিট রক্তের জন্য কিভাবে ব্লাড ব্যাংকে ছোটাছুটি করছে। মাঝেমধ্যেই দেখি মেডিকেল কলেজের রক্তের সংকট রোগীদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। আমিও একসময় হয়রানির শিকার হয়েছিলাম। তাই এদিন মেয়ের জন্মদিনে এমন ভাবেই স্বেচ্ছায় রক্তদানের শিবির করেছি। আমার আত্মীয় পরিজন বন্ধু-বান্ধবরা অনেকেই এগিয়ে এসে স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছবি দাস জানিয়েছেন, এটা খুব ভালো উদ্যোগ । আমার এলাকার দাস পরিবার তাদের বাড়ির একমাত্র মেয়ের প্রথম জন্মদিনে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছেন । তাদের এই কর্মসূচিকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই সকলকে এগিয়ে আসা উচিত।

মে ২৯, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

বিশ্বের তারকা ফুটবলার ইয়ামালকে মনে আছে? বিশ্বের অন্যতম বড় ক্লাবে ১০ নম্বর জার্সির মালিক ১৭ বছরেই

মনে আছে লামিল ইয়ামালের কথা? গত বিশ্বকাপ ফুটবলে স্পেনের নাবালক তারকা ফুটবলার। জার্মানীর মাঠ কাঁপিয়ে দিয়েছিল এই ইয়ামাল। আগামী ২০৩১ পর্যন্ত ইয়ামাল লা লিগাতে বার্সেলোনার হয়েই খেলবেন। এই বয়সে মাল্টি মিলিয়নের চুক্তি হয়েছে বার্সেলোনার সঙ্গে ইমামালের। লা লিগাতে এই মরসুমে নিজে শুধু ১৮টি গোল করেননি, গোল করতে সহায়তা করেছেন আরও ১৩টি ক্ষেত্রে। বিপক্ষের ডিফেন্সে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টি করেন এই স্পেনের এই ফুটবলার। খ্যাতি পয়েছেন গত জার্মানী বিশ্বকাপে। স্পেনের দলে প্রয়োজনীয় ফুটবলার ছিলেন তিনি। জার্মানী শ্রম আইন অনুযায়ী ফাইন দিয়েও তাকে দলে রেখেছিল স্পেন। তার ফায়দাও পেয়েছিল তারা। এবার বার্সেলোনার সঙ্গে তার চুক্তি হয়েছে প্রতি মরসুমে তিনি পাবেন বেসিক হিসাবে ১৫ মিলিয়ন ইউরো, যা বোনাস নিয়ে ২০ মিলিয়নে দাঁড়াতে পারে। বার্সেলোনার হয়ে তিনি ইতিমধ্যে মোট ১০৬টি গোল করেছেন। মাত্র ১৭ বছরবয়েস ইয়ামাল যে অর্থ পাচ্ছেন তা যে কারও কাছে বড় স্বপ্ন। তা আগে কেউ পায়নি। তাছাড়া এই মরসুমে ইয়ামাল দলের ১০ নম্বর জার্সি পরবেন।

মে ২৯, ২০২৫
রাজ্য

মেমারিতে বাবা-মাকে খুন করে বনগাঁয় গিয়ে তান্ডব, গ্রেফতার গুণধর ছেলে, ধুন্ধুমার কাণ্ড

শুরু মেমারিতে, যার শেষ হল বনগাঁতে। গুনধর ইঞ্জিনিয়ার ছেলে বাবা-মাকে নৃশংস ভাবে খুন করে পালিয়েছিল বনগাঁয়। সেখানে গিয়ে এলোপাথারি ছুরি চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে জখম করেছে। তাকে জোর করে বের করার জন্য থানা আক্রমণ করেছে স্থানীয় ক্ষুব্ধ জনতা। পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে। ধুন্ধুমার কাণ্ড। বুধবার সকালে গলার নলি কাটা অবস্থায় বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে উদ্ধার হয় বৃদ্ধ মা ও বাবার রক্তাত মৃতদেহ। মোস্তাফিজুর রহমান (৬৫) ও মমতাজ পারভীন (৫৫)। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের মেমারি পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিয়ারা মুক্তারবাগান এলাকায়। জোড়া খুনের খবর পেয়ে জেলার পুলিশ সুপার সায়ক দাস দলবল নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। তবে মৃত দম্পতির ছেলে বাড়িতে না থাকায় পুলিশের সন্দেহ বাড়তে থাকে। তবে এটা যে খুনের ঘটনা তা নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত ছিল পুলিশ। খুনের পর বৃদ্ধ দম্পতিকে ঘর থেকে টেনে হিঁচড়ে বাইরে বের করে আনা হয়েছিল। সেই কারণে গোটা নানা জায়গায় রক্তের দাগ দেখা গিয়েছে। রাতে দিকে এই ঘটনার আঁচ গিয়ে পড়ে সীমান্ত এলাকায় উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁয়। জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির ছেলে হুমায়ূন কবির বাইরে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতো। হুমায়ুনের মানসিক সমস্যা আছে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। তাছাড়া বাড়ির সিসিটিভির হার্ড ডিস্ক উধাও বলে জানা গিয়েছে। বৃদ্ধ দম্পতির দেহ ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা নমুনা সংগ্রহ করেছেন। এদিকে বুধবার সন্ধ্যায় অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বনগাঁ খান শরীফে ঢুকে বেশ কয়েকজনের ওপরে ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে। এই ঘটনায় কয়েকজন আহত অবস্থায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। বনগাঁ খান শরীফের সামনে কিছুক্ষণ অবস্থান করে সংখ্যালঘুরা। জানা গিয়েছে, একদল বনগাঁ থানায় এসে আসামিকে ছাড়ানোর জন্য চেষ্টা করে এবং বনগাঁ থানায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং কয়েকজনকে আটক করেছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছান বনগাঁর এসপি দীনেশ কুমার। পরে পুলিশ জানতে পারে ওই যুবক মেমারিতে বাবা-মাকে খুন করে বনগাঁয় এসে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।বনগাঁ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার সাংবাদিকদের জানান, আক্রমণকারী যুবকের নাম হুমায়ন কবির। বয়স ৩৫ বছর, বাড়ি বর্ধমানের মেমারি। আজ সকালে এই ব্যক্তি তার বাবা-মাকে খুন করে এখানে এসেছে। তারা ছুরির আঘাতে চার জন আহত হয়েছে। এদিকে থানা ভাঙচুরের ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আঘাত পেয়েছেন একজন কনস্টেবল ও একজন এএসআই। এদিকে রাতেই মেমারি থানার পুলিশ পৌঁছে গিয়েছে বনগাঁ থানায়।

মে ২৯, ২০২৫
রাজ্য

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জের, যুবকের মাথা ফাটিয়ে, হাত কেটে দিল গৃহবধূ

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় যুবকের উপরে আক্রমণ ও তার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রতিবেশী গৃহবধূর বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বনগাঁয়। প্রতিবেশী গৃহবধূর সঙ্গে যুবকের চার বছরের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক। সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় যুবকের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া, ব্লেড দিয়ে হাত কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক গৃহবধূর বিরুদ্ধে। শুধু যুবকের উপর হামলা করেই থামেনি প্রতিবেশী ওই গৃহবধূ। যুবকের পরিবারের অভিযোগ, ওই গৃহবধূ তাদের বাড়ির খাবারে বিষ মিশিয়ে দিয়েছে এবং বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁ থানার সভাইপুর এলাকায়। সোমবার বনগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করে যুবক। যুবকের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে বনগাঁ থানার পুলিশ। অভিযুক্ত গৃহবধূকে মঙ্গলবার বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করে পুলিশ।

মে ২৮, ২০২৫
রাজ্য

গভীর রাতে বোমাবাজি ও গুলি হরিহরপাড়ায়, জখম এক, গ্রেফতার ৪

সোমবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থানার অন্তর্গত নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। অভিযোগ, ওই রাতে একদল দুষ্কৃতী এলাকায় বোমাবাজি চালানোর পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দা নাজিমউদ্দিন শেখ ওরফে কালুকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।গুলিতে তাঁর পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে হরিহরপাড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও পরে কলকাতার একটি হাসপাতালে রেফার করা হয়।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জমি দখলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল। সেই বিবাদের জেরেই এই হামলা বলে প্রাথমিক অনুমান। উল্লেখযোগ্য যে, দুই পক্ষই শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত বলে এলাকাবাসীর দাবি।এই ঘটনায় হরিহরপাড়া থানার পুলিশ ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করেছে। এলাকায় উত্তেজনা থাকলেও বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তদন্ত চলছে।হরিহরপাড়া থানার নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় বোমাবাজি ও গুলি চালানোর ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র গুলি উদ্ধারসহ চার জনকে গ্রেফতার করে বহরমপুর জেলা জজ আদালতে পাঠানো হলো। ধৃতদের তিনজনের বাড়ি নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় একজনের বাড়ি চোয়া এলাকায়

মে ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal