মেষ/ARIES: বাতের ব্যথা হতে পারে।বৃষ/TAURUS: প্রশংসনীয় কাজ করতে পারেন।মিথুন/GEMINI: মুর্ছা যেতে পারেন।কর্কট/CANCER: দাম্পত্যে ভাঙন দেখা দিতে পারে।সিংহ/LEO: স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: দানধ্যান করতে পারেন।তুলা/ LIBRA: সদানন্দ থাকতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: ঋণমুক্তি হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: অবৈধ প্রণয়ে জড়িয়ে পড়তে পারেন।মকর/CAPRICORN: বিষন্নতা অনুভব করতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS: আর্থিক লাভ হতে পারে।মীন/ PISCES: বিরোচিত কাজ করতে পারেন।
বছরের প্রথম দিনই অগ্নিকাণ্ড। বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত কৈখালির রঙের কারখানা। শনিবার সকালে কৈখালির ওই রঙের কারখানায় আগুন লাগে। কারখানায় প্রচুর রাসায়নিক পদার্থ মজুত থাকায় লহমায় ছড়িয়ে পড়ে আগুন। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় এলাকা। কারখানাটি বিমানবন্দর লাগোয়া হওয়ায় বাড়ে দুশ্চিন্তা। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে এনডিআরএফ-কে খবর দেওয়া হয়। এনডিআরএফ-এর দলও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে। যেহেতু রঙের কারখানা, তাই আগুন মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে। রঙের কারখানা থেকে ওই আগুন পাশের কারখানাতেও ছড়িয়ে পড়ে বলে স্থানীয়দের দাবি। দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন ছড়ানোর আশঙ্কা আরও বাড়ছে।ইতিমধ্যেই দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর সবরকম চেষ্টা করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। যেহেতু কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি পরিস্থিতি বাগে আনা কিছুটা কঠিন হচ্ছে। দমকলের প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। পাশেই রয়েছে বাচ্চাদের পোশাক তৈরির কারখানা। আগুনের লেলিহান শিখা সেই কারখানাকেও গ্রাস করেছে।রাজারহাট-গোপালপুরের বিধায়ক অদিতি মুন্সী ঘটনাস্থলে পৌঁছন। অদিতি মুন্সী বলেন, অনেকটাই আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। দমকল বাহিনী যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছে। আশা করা যায় কিছুক্ষণের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব। কী থেকে আগুন লাগল তা এখনও নিশ্চিত করা যায়নি। খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মূলত এটা একটা কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি। পাশে গেঞ্জির কারখানা। যা যা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসে গেলে তার চেষ্টা করব। এটা বসতি এলাকা। বহু বাড়ি রয়েছে আশেপাশে। এই ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য যে যে ব্যবস্থা নেওয়া যায় আমরা তা করব। স্থানীয়রা জানান, সেখানে বেশ কিছু দাহ্যবস্তু বোঝাই ড্রাম ছিল। আগুন লাগার পর বীভৎস শব্দে সেগুলি ফাটতে শুরু করে। এর জেরে দমকল কর্মীদের কাজ করতেই সাময়িক বেগ পেতে হয়। তাৎপর্যপূর্ণভাবে যেখানে আগুন লেগেছে, সেই এলাকা অত্যন্ত ঘিঞ্জি। জায়গা খুবই সঙ্কীর্ণ। এর ফলে দমকলের ফায়ার টেন্ডারগুলি ঢুকতেও সমস্যার মুখে পড়ে। অন্যদিকে অতিরিক্ত রাসায়নিক মজুত থাকার কারণে আগুন আরও বীভৎস রূপ নেয়।প্রশ্ন উঠছে, এই কারখানাগুলির বৈধতা নিয়েও। কীভাবে এরকম ঘিঞ্জি জায়গায় কারখানাগুলি তৈরি হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসীর একাংশ। বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ।
মেষ/ARIES: কর্মে ব্যুৎপত্তি লাভ করতে পারেন।বৃষ/TAURUS: আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হতে পারে।মিথুন/GEMINI: স্বজন বিরোধ করতে পারেন।কর্কট/CANCER: বদলির সম্ভাবনা রয়েছে।সিংহ/LEO: মূল্যবান দ্রব্যের ক্ষতি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: অনিষ্ঠের আশঙ্কা রয়েছে।তুলা/ LIBRA: ব্যবসায়ীদের জন্য শুভ।বৃশ্চিক/Scorpio: সমস্যার সমাধান।ধনু/SAGITTARIUS: অবৈধ প্রণয়ে জড়িয়ে পড়তে পারেন।মকর/CAPRICORN: অর্থ ও যশ লাভ করতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS: অস্থিরতা ভাব দেখা দিতে পারে।মীন/ PISCES: শোকাভিভূত হতে পারেন।
ট্রেনের ভাড়া কমানো ও ট্রেন সংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে ট্রেন অবরোধ করে রেখে বিক্ষোভ দেখালেন নিত্যযাত্রী ও সাধারণ যাত্রীরা। শুক্রবার পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া আমোদপুর শাখায় শিবলুন স্টেশনে এই অবরোধ বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে আরপিএফ ও জিআরপি ঘটনাস্থলে পৌছায়।তাঁরা অবরোধকারীদের দাবির বিষয়টি নিয়ে উচ্চ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিআকর্ষণের আশ্বাস দিলে ঘন্টা খানেক বাদ বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নেয়।বিক্ষোভকারীদের কথায় জানা গিয়েছে,অতিমারির কারণে দীর্ঘ সময় এই রাজ্যে বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন চলাচল। অতিমারির প্রভাব কমলে কয়েকমাস আগে বিভিন্ন শাখায় লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হয়। সেই সময়ে কাটোয়া স্টেশান থেকে বিভিন্ন শাখায় ট্রেন চলাচল শুরু হলেও থমকে থাকে কাটোয়া আমোদপুর শাখায় ট্রেন চলাচল। বহু টালবাহানার পর অবশেষে ২৯ ডিসেম্বর থেকে এই লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এদিন ট্রেন অবরোধ বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নিত্যযাত্রীরা অভিযোগে বলেন, আমোদপুর শাখায় ট্রেন চলাচল শুরু হলেও মাত্র দুটি ট্রেন দেওয়া হয়। ওই ট্রেন দুটি আবার স্পেশাল ট্রেন হিসাবে চালানো হচ্ছে। তার জন্য যাত্রীদের বেশী ভাড়া মিটিয়ে ট্রেনে চড়তে হচ্ছে। রেল দফতরের এমন সিদ্ধান্তের জন্য নিত্যযাত্রী ও সাধারণ যাত্রীদের ক্ষোভের পারদ চড়ে। এদিন তাই ট্রেনের ভাড়া কমানো ও ট্রেন সংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে তাঁরা ট্রেন অবরোধ করে রেখে বিক্ষোভ দেখান।যাত্রীরা এদিন হুঁশিয়ারি দেন, রেল দফতর তাঁদের দাবির বিষয়টিকে মান্যতা না দিলে আগামী দিনে তাঁরা বৃহত্ত্বর আন্দোলনে নামবেন।
পঁচিশে ডিসেম্বর সেন্ট জোসেফস চার্চের রাত ভরানো ডিং ডং -এর রেশ মেলাতে না মেলাতেই জল্পনাকল্পনার শুরু ; কে হবেন অনুষ্ঠানের সূত্রধার এবার ---শেখর সুমন, নাকি রাকেশ বেদী? মজহর খান, নাকি জয়ন্ত কৃপালনী? রঙ্গতামাশায় দুলিয়ে দেবেন কে --- শফি ইনামদার, সতীশ শাহ, যশপাল ভাট্টি, নাকি টুনটুন? ইন্ডিপপের ধুম মচাবেন কে কে --- আলিশা শেনয়, শ্যারন প্রভাকর, প্রীতি সাগর, পিনাজ মাসানি, পার্বতী খান? নাকি নব্যতারকা বাবা সায়গল, ইলা অরুণ,আনাইদা-- এরা কেউ? স্টার অ্যাট্রাকশন হচ্ছেন কে এবার? আশা ভোঁসলে বা শাহরুখ খানের মতো কেউ?আরও পড়ুনঃ কন্যা রুপেন সংস্থিতাসেই নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় দূরদর্শনের বর্ষশেষ যাপন অনুষ্ঠান যে কী পরিমাণ ঔৎসুক্য আর সাসপেন্স জাগাতো, আজকের প্রজন্মকে তা বোঝানো মুশকিল! বোকাবাক্সের জনপ্রিয় কুশীলবদের, আর বলিউডের একটু প্রান্তবাসী শিল্পীদের নিয়ে এই ধামাকা বর্ষশেষের রাত্তিরে আমোদপ্রত্যাশীদের এনে দিত বিনে পয়সায় দুশো মজা!একানব্বইয়ের একত্রিশে ডিসেম্বর, মেডিক্যাল কলেজের শিশুবিভাগে হাউসস্টাফশিপ চলছে তখন। কেমন অনুষ্ঠান হবে এবার? বছরখানেক আগে দূরদর্শনের মেট্রো চ্যানেল শুরু হওয়ায় বর্ষশেষের রাতে দু দুটো সমান্তরাল অনুষ্ঠান তখন। রীতিমতো সাসপেন্স-- কোন চ্যানেল জমিয়ে দেবে বেশি! চ্যানেল বদলানো নিয়ে ঝাড়পিট না লেগে যায়!আরও পড়ুনঃ পুজো শুরু হয়ে গেলবনফুল হস্টেলে ডাইনিং হলের পাশেই টি.ভি -র ঘর। শদেড়েক আবাসিকের কজনই বা দুটি ন্যাড়া লোহার খাটে বসতে পায়! বাকিরা সব গান্ধী ক্লাস, মানে সামনের মেঝেয় চটের বস্তায় লম্বমান। তাদের মধ্যে তালেবর কেউ কেউ হাতে নয়, লগার মতো বাড়ানো পায়ের আঙুল দিয়েই টি.ভি. চালাতে অভ্যস্ত। রিমোট -টিমোটের গল্পই নেই তখন!সেদিন আমার অ্যাডমিশন ডে। সারা দিন শিশুবিভাগে ভুতের খাটুনি খেটে, ছুটতে ছুটতে বনফুলে ফিরলাম রাত সাড়ে দশটা নাগাদ। হস্টেলের ঘরে ঘরে তখন বর্ষশেষের রঙ জমজমাট।আরও পড়ুনঃ তোমাদের মনের মতো রঙীন পূজাবার্ষিকী -- আনন্দমেলা ---হস্টেলের আশেপাশে সেন্ট্রাল এভিন্যু-ইডেন হসপিটাল রোড-কলেজ স্ট্রিট থেকে মাইকের অমায়িক আর্তনাদ তখন পাল্লা দিচ্ছে শব্দবাজির সঙ্গে। হস্টেলের কিছু কিছু ঘরে ততক্ষণে জলবিহার শুরু করেছে রসিকজন (মাত্র সতেরোশ টাকা মাসিক স্টাইপেন্ডের সে যুগে সুধা খাই জয় কালী বলে গাওয়ার ক্ষমতা কম হাউসস্টাফেরই ছিল; ব্যতিক্রম সেইসব মুষ্টিমেয় কয়েকজন, যাদের ঘরে প্রাক্তন কোনো আবাসিক দাদা ভাইবেরাদরি উদযাপন করতে আবির্ভূত হয়েছে এই সন্ধ্যায়, বা যারা মাঝেসাঝে নার্সিং হোমে স্যারকে অ্যাসিস্ট করে দুপয়সা বাড়তি উপায় করে, বা যাদের বাবার ব্যাঙ্কের বদান্যতা বজায় আছে তখনো!ঝটপট নৈশাহার সেরে টি.ভি.র সামনে চিৎপাত হওয়া গেল (সেদিন মাংসের ঝোলে বাড়তি খুদে দুটুকরো কুক্কুট-মাস, সঙ্গে একটি সৌজন্যমূলক রসগোল্লা!) দুরদর্শন এক / দুই মিলিয়ে জমিয়ে দিয়েছে মন্দ নয়। হঠাৎ বাইরে হই চই।আরও পড়ুনঃ শারদঅর্ঘ্যবেরিয়ে দেখি, মেসের চাকর হরিকে জাপটে ধরে সামলানোর চেষ্টা করছে কয়েকজন। বছর একুশের হরি অতিশয় চৌখশ ছোকরা; মেস ম্যানেজার অবন্তীবাবুর বিশ্বস্ত ম্যান ফ্রাইডে সে। তার প্রাইভেট প্র্যাকটিসও আছে --- ধুমপায়ী বাবুদের সুলভে সময় অসময়ে সিগারেট বেচার একচেটিয়া বেওসা করে বেশ দু পয়সা কামাই আছে তার। বলা বাহুল্য, সে ব্যবসায় ধারবাকির কারবার বেশ ভালোই!সেদিন সন্ধ্যে থেকেই বিশেষ বিশেষ কয়েকটি ঘরে দফায় দফায় তরল ও বায়বীয় রসদ সরবরাহে ব্যস্ত ছিল হরি-- সে সব ঘরেই বাবুরা ভালোবেসে তাকে দু চার চুমুক করে সেবার সুযোগ দিয়েছে! ফলতঃ ঘড়ির কাঁটা যখন নতুন বছর ছুঁই ছুঁই, হরির মগজেরও প্রতিটি কোষ টগবগ করে ফুটতে লেগেছে। ভয়ানক উত্তেজিত ও দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হরিকে ধরে রাখা যাচ্ছে না। কে একজন বললো, হরি, ওই ধনুবাবু আসছে!ধনুদা আমাদের এক ব্যাচ সিনিয়র, গম্ভীর প্রকৃতির দাপুটে আবাসিক। এহেন নামোল্লেখ হরির উত্তপ্ত চিত্তপটে কোনো ছায়াবিস্তার করলো না। হুংকার দিল সে , কে ধনুবাবু? নিয়ে আয়; অনেক টাকা বাকি! সেই রক্তচক্ষু আস্ফালন শুনে চোখ গোল গোল হয়ে গেল ধনুদার, আর বাকিরা বুঝলো -- বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে হরি, এখনই কিছু না করলে এবার জ্ঞান হারাতে পারে!আরও পড়ুনঃ বাজলো তোমার আলোর বেণুজনাপাঁচেক তাকে অতি কষ্টে চেপে ধরলো মেঝেতে; আর দুজন দুবালতি জল এনে হুড়হুড় করে ঢেলে দিল তার মাথায়! জলাভিষেকের ফলে সেই মাঝ-পৌষের মধ্য রাতে কাক-ভেজা হয়ে হি হি করে কাঁপতে কাঁপতে নেতিয়ে পড়ল হরি।তাকে জামাকাপড় ছাড়িয়ে সাবধানে শুইয়ে আসা হলো। ততক্ষণে টি.ভি.র পর্দায় কাউন্টডাউন হতে হতে এসে গেছে বিরানব্বই সাল। রঙিন বাজির রোশনাই পর্দা জুড়ে। পরস্পর কোলাকুলি, হাত মেলানো চললো বেশ কিছুক্ষণ ধরে।ওদিকে উনিশ নম্বর ঘরে জমে গেছে আরেক নাটক। আমার ব্যাচের চার বন্ধু সন্ধ্যে থেকেই পানি -গ্রহণে ব্যস্ত ছিল। মোটাসোটা সন্দীপ সাড়ে এগারোটা নাগাদ বাহ্যজ্ঞানলুপ্ত হয়ে খাটে চিৎপাত হয়ে পড়ে। তার বিশাল ভুঁড়ি ওঠানামা করছিল সশব্দ শ্বাসপ্রশ্বাসের তালে তালে। সেই বিকট শ্বাসলীলা শুনে হঠাৎই বাকি তিন সুরা-সিক্তের মনে হয়, সন্দীপ নির্ঘাৎ অ্যাসপিরেট করেছে (অর্থাৎ তার পাকস্থলীর মালপত্র খাদ্যনালী দিয়ে উঠে এসে শ্বাসনালী মারফত সেঁধিয়ে গেছে ফুসফুসে -- যা অনেক সময়েই দ্রুত প্রাণঘাতী হয় !) সুতরাং তৎক্ষনাৎ সন্দীপের প্রাণ বাঁচাতে বাকিরা খাটে উঠে পড়ে, ও মরীয়া হয়ে সন্দীপের হার্ট ম্যাসাজ করতে শুরু করে। টলটলায়মান হাতে ও বেপথু শরীরে সেই উদ্দাম ম্যাসাজ চলে বেশ কিছুক্ষণ। তারপর ক্লান্তিতেই হোক বা সন্দীপ বিপন্মুক্ত হয়েছে এই বিচারেই হোক, তারা রণে ভঙ্গ দেয়!এই শুভ সন্দেশ টি.ভি. রুমে পৌঁছোতেই সবার আক্কেল গুড়ুম; কারণ হার্ট ম্যাসাজ করতে গিয়ে দুচারটে পাঁজর ভাঙা সে যুগে ছিল খুবই সাধারণ ঘটনা, আর এক্ষেত্রে জীবনদাতারা কেউই ঠিক সজ্ঞানে নেই। এক দৌড়ে উনিশ নম্বরে ঢুকে দেখা গেল, দশাসই চেহারার সন্দীপ স্বামী ঘুটঘুটানন্দের মতো মইপাট হয়ে শুয়ে, তার ভুঁড়ি নাচছে ফররফোঁৎ.. ফররফোঁৎ...পরদিন নতুন বছরের সকালে স্নান-প্রাতরাশ সেরে শিশুবিভাগে যাচ্ছি; ইডেন হাসপাতালের তলার রাস্তায় দেখি ফিটফাট সন্দীপ হাতব্যাগ নিয়ে ওয়ার্ডে ঢুকছে। বাব্বা! ক্যালি আছে তো ছেলের! ভয়ে ভয়ে শুধোলাম, কি রে, ঠিক আছিস তো? জবাব এলো,একদম ফিট গুরু! হ্যাপী নিউ ইয়ার! তারপর ঈষৎ গলা নামিয়ে--- খালি বুকে খুব ব্যথা হয়েছে। কেন বুঝতে পারছি না!লেখকঃ ডঃ সুজন সরকার (বর্ধমান)
মেষ/ARIES: শারীরিক দুর্বলতা হতে পারে।বৃষ/TAURUS: অনুশোচনা হতে পারে।মিথুন/GEMINI: বঞ্চনার শিকার হতে পারেন।কর্কট/CANCER: পরনির্ভরতা জন্মাতে পারে।সিংহ/LEO: ক্লেশভোগ করতে হতে পারে।কন্যা/VIRGO: গৃহসংস্কারে ব্যয় করতে পারেন।তুলা/ LIBRA: সন্তানের জন্য চিন্তা হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: শুভপ্রয়াস হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: রত্নাদি ধারণ করতে পারেন।মকর/CAPRICORN: ভ্রাতৃবিরোধ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: গুণীজনসঙ্গ পেতে পারেন।মীন/ PISCES: যাত্রায় বিঘ্ন ঘটতে পারে।
দেশের রাজধানীর নাম কী?....দিল্লি।ভারতের জাতীয় পাখি কী?....ময়ূর। যে কোনও প্রশ্ন করলেই এক মুহুর্ত নষ্ট না করে সঠিক উত্তর দিচ্ছে একরত্তি মেয়েটা......!বয়স মেরে কেটে ২ বছর ২ মাস। এই বয়সে অনেকেই ভালভাবে কথা বলতে পারে না। আর একরত্তি মেয়েটার কিনা নথদর্পনে দেশের রাজধানীর নাম! জাতীয় পাখি, জাতীয় পশুর নামও বলে দিচ্ছে অনায়াসে! সবাইকে চমকে দিয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলার ডোমকলের শিবনগর থানার সাইকা হাসিন। তাঁর এই প্রতিভা দেখে অনেকেই সাইকাকে ডাকতে শুরু করেছে গুগল গার্ল নামে।ছোট থেকেই দুর্দান্ত স্মৃতিশক্তি সাইকা হাসিনের। মাত্র ৯ মাস বয়সে হাঁটতে শুরু করে সাইকা। ১ বছরের মধ্যেই কথা বলা শুরু। একবার যে জিনিস চোখের সামনে দেখে, কখনও ভোলে না। একবার কোনও জিনিস মাথায় গেঁথে গেলে সেটা আর মোছে না। ছবি দেখালেই ফুলের নাম, ফলের নাম, অনায়াসে বলে দিতে পারে। শুধু বাংলাতেই নয়, ইংরেজিতেও বলে দিতে সক্ষম সাইকা। ইংরেজী ১২ মাসের নাম মুখস্ত। এছাড়া আরও অনেককিছুই নখদর্পনে ২ বছর বয়সী এই গুগল গার্ল সাইকা হাসিনের।সাইকার বাবার সুরজ শেখ ব্যাংকে চতুর্থ শ্রেণী পদে কর্মরত। পড়াশোনা প্রাইমারির গন্ডিও পার করেননি। মায়ের কাছেই সবকিছু শেখা সাইকা হাসিনের। ছোট থেকেই মেয়েকে সবকিছু শেখাতে শুরু করেন সাইকার মা। বিভিন্ন দেশের নাম, রাজধানীর নাম, ফলের নাম, ফুলের নাম, পশুপাখির নাম, দেশ ও তাদের রাজধানীর নাম সবই বলতে পারে ছোট্ট সাইকা। এমনকি জাতীয় পতাকা দেখালেও বলে দিতে পারে সেটা কোন দেশের। তাঁর প্রতিভা দেখে মুগ্ধ এলাকাবাসী। দুরদূরান্ত থেকে অনেকেই তাকে একঝলক দেখতে হাজির। সাইকার এই প্রতিভার স্বীকৃতি পেতে ইতিমধ্যেই পরিবারের পক্ষ থেকে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডেস জন্য আবেদন করা হয়েছে।
মেষ/ARIES: মনে কষ্ট পাবেন।বৃষ/TAURUS: শোকপ্রাপ্তি হতে পারে।মিথুন/GEMINI: প্রতিবেশীর সঙ্গে বিবাদ।কর্কট/CANCER: উৎসাহ লাভ করতে পারেন।সিংহ/LEO: কোনও দ্রব্যের ক্ষতি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: ভাগ্যোদয় হতে পারে।তুলা/ LIBRA: উন্নতিতে বাধা সৃষ্টি হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: পারিবারিক অশান্তি হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: মানসিক স্বস্তি পেতে পারেন।মকর/CAPRICORN: সংক্রমণজনিত রোগ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: উচ্চশিক্ষার সুযোগ আসতে পারে।মীন/ PISCES: ধর্মে আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে পারে।
বিধায়ক পদে থাকুন বা না থাকুন সর্বদাই তিনি থাকেন রণংদেহী ভাবমূর্তি নিয়েই, এমন বিতর্ক রয়েছে। বিধানসভার ভিতরে বিরোধী রাজনৈতিক দলের বিধায়ককে কুকথা বলা কিংবা থানায় ঢুকে পুলিশ আধিকারিকদের চমকানো সবেতেই মেমারির প্রাক্তন বিধায়ক নার্গিস বেগমের নাম জড়িয়েছে। এবার সেই নার্গিস বেগমের বিরুদ্ধে বর্ধমানের পীরবাহারাম এলাকার এক তৃণমূল কর্মীর বাড়ি তৈরির কাজে যুক্ত রাজমিস্ত্রিদের মারধোরের অভিযোগ উঠলো। এই ঘটনা নিয়ে বুধবার সকালে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয় পড়ে। খবর পেয়ে বর্ধমান থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাক্তন বিধায়কের এমন আচরণের নিন্দায় সরব হয়েছেন বর্ধমানের পীরবাহারাম এলাকার সকল তৃণমূল কর্মী ও সমর্থক। বর্ধমান শহরের পীরবাহারাম ডাঙাপাড়া এলাকায় বাড়ি তৃণমূল কর্মী সেখ আনোয়ারের। তাঁর বাড়ির পাশেই রয়েছে মেমারির প্রাক্তন বিধায়ক নার্গিস বেগমের বাড়ি। সেখ আনোয়ার এদিন জানান, তাঁর বসত বাড়ির অবস্থা খারাপ থাকায় তিনি সরকারের কাছে একটি পাকা বাড়ির জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুর হয়। কয়েকদিন ধরে তাঁর পাকা বাড়ি তৈরির কাজ চলছে। আনোয়ার বলেন, নার্গিস বেগমের বাড়ির জানালার সোজা আমার বাড়ির জানালা হচ্ছে। এমন অভিযোগ তুলে নার্গিস বেগম এদিন আমার বাড়িতে কর্মরত রাজমিস্ত্রীদের উপর চড়াও হয়। ইট নিয়ে রাজমিস্ত্রিদের উপর হামলা চালায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ালে পুলিশ পৌছায়। সেখ আনোয়ারের আরও অভিযোগ, পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে প্রাক্তন বিধায়কের কথায় উল্টে তাঁদেরই শাসায়। এমনকি তাঁদের কোনও কথাই পুলিশ শুনতে চায়নি বলে আনোয়ারবাবু অভিযোগ করেছেন। যদিও এই বিষয়ে কিছু বলতে অস্বীকার করেন নার্গিস বেগম।এলাকার তৃণমূল নেতা সেখ ভীম জানান, নার্গিস বেগম ও তার পরিবারের সদস্যারা মিলে রাজমিস্ত্রীদের মারধর করেছে। যার বাড়িতে কাজ হচ্ছিল সেও একজন তৃণমূল কর্মী। নার্গিস বেগম যে ঘটনা ঘটালেন সেটা সত্যি লজ্জার বিষয়। দলের প্রাক্তন বিধায়কয়ের এমন আচরণের প্রতিবাদ করে এলাকার লোকজনও। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য মুখপত্র দেবু টুডু বলেন,কি হয়েছে জানি না। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। তবে আইনের উর্ধে কেউ নন।সবাইকেই নিয়ম মেনেই কাজ করতে হবে। দলের নেতা-নেত্রী বলে আইন আলাদা হবে না।
মেষ/ARIES: শান্তিভঙ্গ হতে পারে।বৃষ/TAURUS: পকেটমারী হতে পারে।মিথুন/GEMINI: বিদ্যুৎ থেকে বিপদ হতে পারে।কর্কট/CANCER: কর্মে অগ্রগতি হতে পারে।সিংহ/LEO: ক্রীড়ায় সাফল্য আসতে পারে।কন্যা/VIRGO: সন্তানের উন্নতি হবে।তুলা/ LIBRA: চিকিৎসায় সাফল্য আসবে।বৃশ্চিক/Scorpio: স্পষ্টকথায় বিপদ হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: মাথায় ব্যথা হতে পারে।মকর/CAPRICORN: শেয়ার ব্যবসায় লাভ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: বুদ্ধি বিভ্রম হতে পারে।মীন/ PISCES: পায়ের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।
দুর্দান্ত শুরু করেও শেষরক্ষা হল না। লুঙ্গি এনগিডি, কাগিসো রাবাডাদের সামনে অসহায় আত্মসমর্পন ভারতীয় ব্যাটারদের। তৃতীয় দিন সকালে ব্যাটিং বিপর্যয় ভারতের। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ভারতের ইনিংস গুটিয়ে গেল ৩২৭ রানে। ভারতীয় বোলারদেরও পাল্টা প্রত্যাঘাত। মহম্মদ সামি, যশপ্রীত বুমরাদের সামনে দিশেহারা ডিন এলগাররাও। বৃষ্টির জন্য মাঠ ভেজা থাকায় দ্বিতীয় দিন একবলও খেলা হয়নি। প্রথম দিনের তোলা ২৭২/৩ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে ভারত। আগের দিনের ১২২ রানের সঙ্গে মাত্র ১ রান যোগ করে আউট হন লোকেশ রাহুল। রাবাডার বলে উইকেটের পেছনে কুইন্টন ডিককের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। বড় রানের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন অজিঙ্ক রাহানে। ৪৮ রান করে এনগিডির বলে তিনি সেই উইকেটের পেছনেই ক্যাচ দেন। এদিন শুরু থেকেই বিধ্বংসী মেজাজে ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই জোরে বোলার লুঙ্গি এনগিডি ও কাগিসো রাবাডা। গতি ও সুইং দিয়ে বাজিমাত করে গেলেন দুজনে। উইকেটের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ অবশ্য কাজ অনেকটাই সহজ করে দিয়েছিল এই দুই জোরে বোলারের।লোকেশ রাহুল ও অজিঙ্ক রাহানে আউট হতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ভারতের ব্যাটিং। প্রথম ঘন্টাতেই ভারত এদিন ৬ উইকেট হারায়। তৃতীয় দিন সকালে ভারতের পঞ্চম উইকেট পড়ে ২৯১ রানে। সেখান থেকে ৩০৮ রানের মধ্যে চারটি উইকেট হারায়, মাত্র ১২ রানের ব্যবধানে। ঋষভ পন্থ (৮), রবিচন্দ্রন অশ্বিন (৪), শার্দুল ঠাকুর (৪), মহম্মদ সামি (৮) কেউই রান পাননি। যশপ্রীত বুমরার (১৪) সৌজন্যে ভারত ৩২৭ রানে পৌঁছয়। শেষ উইকেটের জুটিতে মূল্যবান ১৯ রান যোগ করেন বুমরা ও মহম্মদ সিরাজ (অপরাজিত ৪)। লুঙ্গি এনগিডি ৭১ রানে ৬টি, কাগিসো রাবাডা ৭২ রানে ৩টি উইকেট নেন। ১টি উইকেট নেন মার্কো জানসেন। ভারতের শেষ ৭ উইকেট পড়ে ৫৫ রানে। যদি সকালে লোকেশ রাহুল ও অজিঙ্ক রাহানে ঘন্টাখানেক উইকেটে কাটিয়ে দিতে পারতেন, তাহলে অনেক বড় স্কোর হত ভারতের। কিন্তু এনগিডি ও রাবাডা সেই সুযোগ দেননি। ব্যাট করতে নেমে স্বস্তিতে নেই দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে তোলে ৫৭।
অনেকটা যেন মানুষের মতো দেখতে। এমনই একটি বাচ্চার জন্ম দিয়েছে ছাগল। অসমের কাছাড়ের ঘটনা। এই খবর চাউর হতেই কাতারে কাতারে মানুষ ভিড় জমাতে শুরু করেন সেখানে। গঙ্গাপুর গ্রামের এমন ঘটনায় হতবাক অনেকেই।জানা গিয়েছে, ওই গ্রামেরই এক বাসিন্দার পোষ্য ছাগল যে বাচ্চা দিয়েছে তার মুখ, চোখ, নাক অবিকল মানুষের মতো। তবে কান ছাগলের মতোই। চারপেয়ে নয়, ছাগলের সেই বাচ্চার আবার দুটি পা। সদ্যোজাত ছাগলের বাচ্চাটিকে দেখতে ওই গ্রামে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারাও। ছাগলের মালিক জানিয়েছেন, সোমবার ছাগলটি এই বাচ্চার জন্ম দেয়। অদ্ভুত দেখতে সেই বাচ্চাকে দেখে ঘাবড়ে গিয়েছিলেন তিনি। যদিও বাচ্চাটি জন্মের পর বেশিক্ষণ বাঁচেনি। স্থানীয় পশু চিকিৎসকদের মতে, পরিপুষ্ট এবং স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি না পাওয়ায় এমন অদ্ভুত দেখতে হয়েছে।
মেষ/ARIES: পদমর্যাদা বৃদ্ধি পেতে পারে।বৃষ/TAURUS: সহায়তা লাভ করতে পারেন।মিথুন/GEMINI: প্রেমে বাধা সৃষ্টি হতে পারে।কর্কট/CANCER: সৌভাগ্যবৃদ্ধি পেতে পারে।সিংহ/LEO: চিকিৎসা বিভ্রাট ঘটতে পারে।কন্যা/VIRGO: জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে।তুলা/ LIBRA: ব্যবসায় মন্দা দেখা দিতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: প্রতিভার বিকাশ ঘটতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: বিশ্বাসভঙ্গ হতে পারে।মকর/CAPRICORN: প্রাপ্তিযোগ রয়েছে।কুম্ভ/AQUARIUS: সমৃদ্ধিলাভ করতে পারেন।মীন/ PISCES: অযথা অর্থব্যয় করতে পারেন।
বাংলা পক্ষ-র পশ্চিম বর্ধমান জেলার লড়াইয়ের ফলে বড়ো সাফল্য এল। এখন থেকে পোস্ট অফিসে বাংলা ভাষায় পরিষেবা পাওয়া যাবে। বাংলা পক্ষ কিছুদিন আগেই আসানসোল ও রানিগঞ্জ পোস্ট অফিসে ডেপুটেশন জমা দেয়। আজ পোস্ট বিভাগ বাংলায় পরিষেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে রানিগঞ্জ শাখার সম্পাদক দীপায়ন মুখার্জী, আসানসোল উত্তর শাখার সম্পাদক ঋষিক গাঙ্গুলি এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার জেলা সম্পাদক অক্ষয় বন্দ্যোপাধ্যায়।সমস্ত ব্যাংক, পোস্ট অফিস এবং বীমা পরিষেবায় বাংলা চাই, এই দাবিতে বাংলা পক্ষ-র লড়াই চলছে বাংলা জুড়ে। বাংলা পক্ষর পশ্চিম বর্ধমান জেলার এই সাফল্য, পুরো বাংলা পক্ষ সংগঠনকে আরও উজ্জীবিত করবে লড়াইয়ের ময়দানে।
মেষ/ARIES: পরিশ্রম বৃদ্ধি পেতে পারে।বৃষ/TAURUS: অসৎসঙ্গে ক্ষতি হতে পারে।মিথুন/GEMINI: কার্যে অনিহা।কর্কট/CANCER: ব্যভিচারের শিকার হতে পারেন।সিংহ/LEO: প্রণয়াসক্তি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: সৎকর্মে ব্যয় করতে পারেন।তুলা/ LIBRA: দাম্পত্যে ভাঙন হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: স্নায়ুরোগে আক্রান্ত হতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: মনোবাসনা পূরণ হতে পারে।মকর/CAPRICORN: সঞ্চয়চিন্তা হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: গুহ্যরোগে কষ্ট পেতে পারেন।মীন/ PISCES: ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে।
মেষ/ARIES: বিনিয়োগে লাভ হতে পারে।বৃষ/TAURUS: বৈষয়িক সমস্যা দেখা দিতে পারে।মিথুন/GEMINI: প্রাপ্তিযোগ রয়েছে।কর্কট/CANCER: ন্যায্য পাওনায় বিলম্ব হতে পারে।সিংহ/LEO: আরোগ্য লাভ করতে পারেন।কন্যা/VIRGO: বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারেন।তুলা/ LIBRA: স্বজনবিয়োগের সম্ভাবনা।বৃশ্চিক/Scorpio: অর্থক্ষতি হতে পারে।ধনু/SAGITTARIUS: দাম্পত্য সুখ ভোগ করতে পারেন।মকর/CAPRICORN: কলানুশীলন করতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS: মনস্তাপ করতে পারেন।মীন/ PISCES: ব্যবসায় লাভ করতে পারেন।
মেষ/ARIES: ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।বৃষ/TAURUS: পিঠের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।মিথুন/GEMINI: আইনি পরামর্শ লাভ করতে পারেন।কর্কট/CANCER: অত্যাধিক ব্যয় হতে পারে।সিংহ/LEO: কর্মে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: রক্তপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।তুলা/ LIBRA: কিঞ্চিৎ সাফল্য পেতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: মনোমালিন্য করতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: অর্থাগম হতে পারে।মকর/CAPRICORN: শুভ যোগাযোগ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: বিলাসিতায় ব্যয় করতে পারেন।মীন/ PISCES: সমাজসেবায় আনন্দ পেতে পারেন।
মেষ/ARIES: অযথা চিন্তা করতে পারেন।বৃষ/TAURUS: বিশ্বাসহানি ঘটতে পারে।মিথুন/GEMINI: প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।কর্কট/CANCER: আশাভঙ্গ হতে পারে।সিংহ/LEO: জ্বরাদিভোগ করতে পারেন।কন্যা/VIRGO: ব্যাকুলতা হতে পারে।তুলা/ LIBRA: স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে।ধনু/SAGITTARIUS: ঋণযোগ রয়েছে।মকর/CAPRICORN: সংঘর্ষে আহত হতে পারেন।কুম্ভ/AQUARIUS: গৌরব বৃদ্ধি পেতে পারে।মীন/ PISCES: নিরানন্দ হতে পারেন।
মেষ/ARIES: সন্তানের জন্য উদ্বেগ।বৃষ/TAURUS: সুনামহানি হতে পারে।মিথুন/GEMINI: নৈতিক অবনতি হতে পারে।কর্কট/CANCER: অলসতায় ক্ষতি হতে পারে।সিংহ/LEO: আঘাত পেতে পারেন।কন্যা/VIRGO: শিক্ষাক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটতে পারে।তুলা/ LIBRA: উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে।বৃশ্চিক/Scorpio: নতুন প্রচেষ্টা করতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: অর্শরোগে কষ্ট পেতে পারেন।মকর/CAPRICORN: আশাপূরণ হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: আর্থিক উন্নতি হতে পারে।মীন/ PISCES: উচ্চপদ পেতে পারেন।
মেষ/ARIES: নিঃসঙ্গতায় ভুগতে পারেন।বৃষ/TAURUS: পরিতাপ করতে পারেন।মিথুন/GEMINI: চঞ্চলতা বৃদ্ধি পেতে পারে।কর্কট/CANCER: গুপ্তশত্রুর ভয় হতে পারে।সিংহ/LEO: ন্যায্যপ্রাপ্তিতে বাধা সৃষ্টি হতে পারে।কন্যা/VIRGO: ভ্রমণে আনন্দ পেতে পারেন।তুলা/ LIBRA: সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারেন।বৃশ্চিক/Scorpio: ষড়যন্ত্রের শিকার হতে পারেন।ধনু/SAGITTARIUS: পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্তি হতে পারে।মকর/CAPRICORN: ক্লেশভোগ করতে হতে পারে।কুম্ভ/AQUARIUS: সন্তানের জন্য গর্বিত হতে পারেন।মীন/ PISCES: পরিশ্রম বৃদ্ধি হতে পারে।