• ১৫ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Diet

টুকিটাকি

তীব্র গরমে কি খাবেন কি আর কি খাবেন না, জেনে নিন

২০২৪ র উষ্ণতম মাস এপ্রিল। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে জনজীবন। ভয়ঙ্কর দাবদহে রাস্তাঘাট শুনশান। পশ্চিমবঙ্গের আবহাওয়ায় অতিরিক্ত আদ্রতার কারনে এই সময় শরীর থেকে প্রচুর ঘাম ঝড়ে। অতিরিক্ত ঘামের কারনে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে ক্লান্তি, অস্বস্তি, মাথা যন্ত্রণা, মাথা ঘোড়ার মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়। তাই শরীরের জলের ভারসাম্য বজায় রাখতে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে জল বা পানীয় এবং জল যুক্ত ফল খেতে হবে।এই তীব্র গরমে কী কী ধরনের খাবার আমাদের শরীরের জন্য উপাদেয়, সে প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পুষ্টিবিদ অতসী সাহা দত্ত এই গরমেও শরীরকে সুস্থ্য রাখতে বেশ কিছু খাবারের কথা উল্লেখ করেছেন, যা এই তীব্র দাবদহেও শরীরকে সুস্থ রাখবে। দেখে নেওয়া যাক সেই সমস্ত খাবারের তালিকাঃজলঃপূর্ণবয়স্ক একজন নারীর সারাদিনে অন্তত ২.৫লিটার থেকে ৩ লিটার ও একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষ মানুষের দিনে ৩ লিটার থেকে ৩.৫ লিটার পরিশুদ্ধ জল পান করা উচিত। যাঁরা কিডনি রোগে ভুগছেন তাঁরা চিকিৎসকের সাথে কথা বলে তাঁর পরামর্শমত জল পান করবেন।এই তীব্র দাবদহে পাতিলেবু বা অন্য যেকোনও ফলের শরবত খাওয়া যেতে পারে। ডাবের জল, তরমুজ খুবই কার্যকর এইসময়ে। এই ধরনের ফল খুব সহজেই মানুশের শরীরের জলের চাহিদা পূরণ করে। ডাব বা ফলের শরবত খেলে জলের সাথে সাথে আমাদের শরীরের যে খনিজ লবণের প্রয়োজন তার চাহিদাও পূরণ হয়।সবজিঃফল বা জলের সাথে সাথে বেশ কিছু সব্জীও আমাদের শরীরে জলাভাব কাটাতে সাহায্য করে। যেমন, কাঁচা পেঁপে, পটল, ধুন্দুল, ঝিঙ্গে, শসা, চিচিঙ্গা, গাজর, কুমড়ো, লাউ, পালংশাক, টমেটোতেও জলের পরিমাণ বেশি থাকে। শরীরে জলাভাব কমাতে এই ধরনের সব্জী আমাদের অবশ্যই খাবার তালিকায় রাখাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, এই সময় রান্না যেন কোনোমতেই রিচ না হয়। এইসময়, আম বা তেঁতুল দিয়ে রান্না করা টক ডাল, সজনে ডাঁটা দিয়ে ডাল শরীর ঠান্ডা রাখতে খুব সাহায্য করে।মরসুমি ফলঃআমঃ এই সময় বাজারে খুব-ই সহজলভ্য কাঁচা আম। কাঁচা আম দিয়ে তৈরি ডাল, শরবত, বা কাঁচা আম পুড়িয়ে শরবত, আম পান্না শরীরের জল শূন্যতা দূর করার জন্য খুব উপকারি। কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। এছাড়া কাঁচা আমে ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি ও আছে, যা মানব দেহ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।তরমুজঃ এছাড়া এই সময় বাজারে প্রচুর পরিমাণে তরমুজ পাওয়া যায়, এই তরমুজ ও শরীর ঠান্ডা করার জন্য খুব উপকারি। তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও খনিজ লবণ, যা এই গরমে শরীরের জন্য ভীষণ দরকার।পেঁপেঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এবং যারা শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান (ওবেসিটি) তাদের জন্য ভিটামিনের একটি চমৎকার উৎস হতে পারে পেঁপে। কোলেস্টেরল কমাতে এবং রোগ প্রতিরোধ বাড়াতেও এই ফলের জুড়ি মেলা ভার। পেঁপেতে আছে ভিটামিন সি, ফাইবার এবং ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে।আখের রসআখের রস-ও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে খুবই কার্যকরী। আখের রসের সাথে বিট নুন, পুদিনাপাতা এবং পাতি লেবুর রস মিশিয়ে খেলে এর স্বাদও বৃদ্ধি পায়, সাথে সাথে পুষ্টিগুণও অনেকগুন বেড়ে যায়।বেলের শরবতবেলের আরেক নাম অমৃত ফল। একটি পাকা বেল রোজ খেলে বহু রোগ নিরাময় হয় বলে জানা যায়। বেলে আছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-১ এবং বি-২, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফাইবার। বেলের শরবত পাকস্থলী ঠান্ডা রাখতে খুব কার্যকর।পুদিনার শরবতশরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে ও পাকস্থলীতে গ্যাস নিয়ন্ত্রণে পুদিনার জুড়ি মেলা ভার। শরীর সতেজ রাখার জন্য পুদিনার শরবত অতুলনীয়।যা খাবেন নাকোনও ভাবেই তীব্র দাবদাহ মাথায় নিয়ে ঠান্ডা পানীয় পান করবেন না। সাময়িক আরাম আপনার ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে আনতে পারে। এই ধরনের কার্বনেটেড বেভারেজ (স্ফট ড্রিঙ্ক) আমরা গরমের সময় প্রচুর খেয়ে থাকি, যা একেবারেই স্বাস্থ্য সম্মত নয়। রোদ্দুরে দাঁড়িয়ে গরম চা বা কফি বা গরম কোনও খাবার এই সময় না খেলেই মঙ্গল।খাবেন নাঃ# বাইরের খোলা শরবত,# ঝাল মশালা যুক্ত খাবার,# ফাস্ট ফুড / জাঙ্ক ফুড# ভাজা বা পোড়া খাবার

এপ্রিল ১৯, ২০২৪
খেলার দুনিয়া

India :ভারতীয় ক্রিকেটারদের ডায়েট চার্ট নিয়ে বিতর্ক। খাওয়া যাবে না বিফ-পর্ক?

ক্রিকেটারদের ডায়েট চার্ট নিয়ে বিতর্কে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। সম্প্রতি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে ক্রিকেটারদের জন্য ডায়েট চার্ট প্রকাশ করা হয়েছে। সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ক্রিকেটাররা শুধু হালাল মাংস খেতে পারবেন। বিফ কিংবা পর্ক খাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে।টি২০ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারতীয় দল। কিউইদের হোয়াইট ওয়াশ করে মনোবল তুঙ্গে। এই অবস্থায় ক্রিকেট বোর্ডের এই বিজ্ঞপ্তি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে যে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, ক্রিকেট দলের নতুন ডায়েটে বিফ ও পর্ক নিষিদ্ধ। ক্রিকেটারদের ফিট থাকার জন্য ও সুস্বাস্থ্যের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদি কেউ মাংস খেতে চায়, তাহলে হালাল মাংস খেতে পারে। ক্রিকেটাররা অন্য কোনও মাংস খেতে পারবে না। ভারতীয় বোর্ডের যে বিজ্ঞপ্তির কথা বলা হয়েছে, সেখানে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ এবং খেলার পরে খাবারের কথা ছিল। বিজ্ঞপ্তির একেবারে নিচে পর্ক এবং বিফ খাওয়া যাবে না বলে উল্লেখ ছিল। সেখান থেকেই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত।বিজ্ঞপ্তিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই তোলপাড় শুরু হয়েছে। ক্রিকেটপ্রেমীরা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠেছে। একদল ক্রিকেট প্রেমী বলছেন, বোর্ড এই বিজ্ঞপ্তি জারি করে হিন্দু ভাবাবেগকে আঘাত করেছে। এই প্রসঙ্গে বোর্ডের তরফে এক কর্তা জানিয়েছেন, এমন কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। খেলোয়াড়রা আমিষ বা নিরামিষ যাই খান, সেটা তাদের নিজেদের পছন্দের বিষয়।আগামীকাল, অর্থাৎ ২৫ তারিখ থেকে কানপুরে ভারত এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে প্রথম টেস্ট অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। এই ম্যাচে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন অজিঙ্ক রাহানে। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা বিশ্রাম নিয়েছেন। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ মুম্বইয়ে। সেই টেস্টে দলে ফিরবেন বিরাট কোহলি।

নভেম্বর ২৪, ২০২১
স্বাস্থ্য

এই কোভিড-টু'তে ডিম খান আর সুস্থ থাকুন

আবার সে এসেছে ফিরিয়া। মানে, কোভিড। তার হাত ধরে লকডাউনও চলে আসবে কিনা, কেউ জানে না। কিন্তু এখনই বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, সাবধানে থাকুন, বেশি বেরোবেন না, রোজ বেরোবেন না। পারলে বাজার এক সপ্তাহের তুলে রাখুন। এই রকম পরিস্থিতিতে মাছ-আনাজ-মাংস-সয়াবিন যা-ই ঘরে মজুত রাখুন না কেন, সব চেয়ে কার্যকরী ডিম। চটজলদি যা-হোকক কিছু একটা বানিয়ে নেওয়া চলে ডিম দিয়ে। অনেকদিন ধরে ঘরে রাখাও চলে। আর শুধু তাই নয়, কোভিড সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করতেও ডিমের জুড়ি নেই!আর ডিম খেতে ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। প্রোটিনের জোগান দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই খাবার আমাদের শরীরে পৌঁছে দেয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভালো কোলেস্টরল, প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইত্যাদি। নানা রকমারি পদে বানিয়ে ফেলুন ডিমের নানা রেসিপি। আর মন ভরে খেতে থাকুন ডিম। রসনা তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে ইমিউনিটিও।

মে ০১, ২০২১
স্বাস্থ্য

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় কী কী খাবেন না, দেখুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

সকালে উঠে মাটিতে পা ফেলতেই ব্যথা শুরু। দু-একদিন পর হাত-পায়ের জয়েন্টেও একই অবস্থা। কিছুক্ষণ হাঁটাচলার পর ব্যথা কমছে ঠিকই, কিন্তু পুরোপুরি সারছে না। জয়েন্ট ফুললে সমস্যা আরও বাড়ছে। মাটিতে পা ফেলাটাই তখন বিভীষিকা। একজন সুস্থ, সবল মানুষ রাতারাতি শয্যাশায়ী। এতটাই মারাত্মক হতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা। কেন হয়-৪০ বছরের পর এমন সমস্যা হয়। তবে অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, প্রোটিনের আধিক্য, মদ্যপানের জন্য এখন অল্পবয়সিদের মধ্যেও এর প্রবণতা বাড়ছে। অনেকেই তাড়াতাড়ি ওজন কমাতে কার্বোহাইড্রেট বাদ দিয়ে প্রোটিন বেশি খান। সেখান থেকেই সমস্যা সূত্রপাত।মেটাবলিক ডিসঅর্ডারের জন্য শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট ইউরিক অ্যাসিডের ক্যালসিফিকেশনহয়, ফলে ইনফ্লেমেশন হয়ে ফুলে যায়। মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বেশি। মহিলাদের শরীরের ইস্ট্রোজেন হরমোন ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।কী খাবেন আর কী খাবেন না? ইউরিক অ্যাসিডের ডায়েট নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই টমেটো খাওয়া ছেড়ে দেন। রান্নায় টমেটো, পিঁয়াজ খেতে পারেন তবে কাঁচা পিঁয়াজ বা টমেটো খাবেন না। ভাত, রুটি, চিঁড়ে, মুড়ি, ভুট্টা খেতে পারেন। পালং, ফুলকপি, বাঁধাকপি অল্প খাবেন। বীজ আছে এরকম সবজিও খেতে পারেন, পরিমাণ কম। তৈলাক্ত নয় এমন মাছ খান। ইলিশে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। বর্ষাকালে এক-দুদিন ইলিশ খেলে সমস্যা নেই। সব ফল খেতে পারেন। তবে মিক্সড ফ্রুটের বদলে সারাদিনে যে কোনও একটা ফল খান। ড্রাই ফ্রুটস চলবে। ২০০-২৫০ এম.এল.-এর বেশি দুধ খাবেন না। দই, ছানা খেতে পারেন। খাবারের তালিকা থেকে প্রোটিনের পরিমাণ কমান। ৬০ কেজি ওজনের কেউ সারাদিনে ৬০ গ্রামের বেশি প্রোটিন খাবেন না। ডাল বা ডাল থেকে তৈরি জিনিস, রাজমা, সয়াবীন খাদ্যতালিকা থেকে সরিয়ে রাখুন।ডিমের সাদা অংশই খেতে পারেন। চিকেন চলবে। মাটন, মাটনের মেটে, চিংড়ি খাবেন না। অক্সালেট জাতীয় স্টোনের সমস্যা থাকলে দুধ বা দুগ্ধজাতীয় কিছু খাবেন না। ফলের রস খাবেন না। কারণ ফ্রুকটোজ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

মার্চ ১৭, ২০২১

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

ভয়ঙ্কর ঘটনা আসানসোলে, বাড়িতেই পুড়ে শেষ মা, বাবা ও ছেলে

বাড়িতে আগুন লেগে মৃত তিন, আহত এক। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান। শনিবার গভীর রাতের ঘটনা। এই ঘটনায় বাড়ির তিনজন মারা গিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির কর্তা কেবল চন, স্ত্রী গায়ত্রী চন ও এদের জামাই বাবলু সিং আগুন লাগার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। কেবল চনের মেয়ে শিল্পী সিংকে আশঙ্কা জনক অবস্থায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোল দক্ষিণ থানার ফতেপুর বৈশালী পার্কের কাছে। রাতে দমকল ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

জুন ২৯, ২০২৫
রাজ্য

অজানা ফোন কল থেকে সাবধান! ১ কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার পান্ডা

পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নামে পরিচয় দিয়ে ডিজিটাল অ্যারেস্টের নাম করে প্রতারণা। গ্রেপ্তার এক। গ্রেপ্তার করলে বিধানগর সাইবার ক্রাইম পুলিশ পুলিশ সূত্রে খবর সল্টলেক ডিএল ব্লকের বাসিন্দা শম্ভুনাথ চৌধুরী একটি ফোন কল আসে। সেখানে তাকে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে। আপনি ঘর বন্ধ থাকবেন। কোন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। এবং ধাপে ধাপে চারদিন ধরে প্রায় এক কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। তিনি প্রতারিত হয়েছেন বলে বুঝতে পেরে সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত নেমে নির্মল বিজয় নামে রাজস্থানের বাসিন্দার নাম উঠে আসে। দীর্ঘদিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে গতকাল নাগেরবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে বিধান নগর সাইবার থানার পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

কলকাতা 'ল কলেজে ঘটনার প্রতিবাদ সামশেরগঞ্জে, পথে বামেরা

কলকাতার ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে সামসেরগঞ্জেও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বামেরা। শনিবার বিকেলে DYFI এবং SFI এর নেতৃত্বে সামসেরগঞ্জের কাকুড়িয়ায় রাস্তা অবরোধ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।মুখ্যমন্ত্রীর কুশ পুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে বামেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও রাস্তা অবরোধে বাধা দেওয়ার সময় থেকেই পুলিশের সঙ্গে কার্যত ধস্তাধস্তি হয় বাম কর্মী সমর্থকদের। তামান্না খাতুনের খুনিদের শাস্তি দেওয়ার পাশাপশি কলকাতার কলেজে ধর্ষণ কাণ্ডে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বাম কর্মী সমর্থকরা।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

লালবাজারে আটক বঙ্গ বিজেপির সভাপতি, অবস্থান থেকে পুলিশ গাড়িতে তোলা হল ৩ কাউন্সিলরকে

কসবা ল কলেজে তৃণমূল ছাত্র নেতা মনোজিৎ মিশ্রকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার দুই সঙ্গীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিন গড়িয়াহাটে এই ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেখান থেকে রাজ্য সভাপতি ডঃ সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপি নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নারী নিরাপত্তার অবনতি এবং কসবা লকলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করছিল বিজেপি। এরপর দলের অন্যদের সঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে লালবাজারে আটক করে রেখেছে। সুকান্ত মজুমদার স্পষ্ট জানিয়েছে, ব্যক্তিগত বন্ডে এবার আর জামিন নেবেন না। রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সুকান্ত মজুমদার জামিন নেননি। তিনি দলের অন্যদের সঙ্গে এখন লালবাজারেই আছেন। অন্যদিকে এই সময় লালবাজারের সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করছিল বিজেপি। সেই অবস্থান থেকে বিজেপির তিন কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশ। সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত ও বিজয় ওঝাকে আটক করে পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

কসবা কাণ্ডে মদন মিত্র ও কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে তোলপাড় বাংলা, তৃণমূলের নিন্দা

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রের কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। তৃণমূল বলছে, দল দুই নেতার মন্তব্য সমর্থন করে না। কার্যত এই দুই নেতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দূরত্ব তৈরি করছে। বিজেপি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, যদি ওই মেয়েটি না যেত, তাহলে এই ঘটনা এড়ানো যেত, যদি সে কাউকে জানাত অথবা দুজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেত, তাহলেও সেদিনের এই ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি অপরাধীদের সমর্থন করতে চাইছে এই তৃণমূল নেতা। অন্য দিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, মানসিকতার পরিবর্তন না হলে হবে না। আইন বা পুলিশ দিয়ে কিছু হবে না। স্টুডেন্টরা যদি তাঁদের সহপাঠিনীকে রেপ করা তা প্যাথিটিক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি পুলিশ থাকবে? মূল অভিযুক্ত যে প্রাক্তনী তা এড়িয়ে গিয়েছেন কল্যান। এদিকে এই দুই নেতার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বক্তব্য, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।তৃণমূল বলছে আমাদের অবস্থান স্পষ্টমহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

'ফুড ব্লগ'! সস্তা জনপ্রিয়তার আড়ালে ভাইরাল 'অন্ধকার'

মুঠোফোন ধরে সামাজিক মাধ্যমে খানিক নাড়াচাড়া করতেই একের পর এক খাবারের দোকানের ভিডিও আসতে থাকে। প্লাস্টিকের চালা, একেবারেই অস্বাস্থকর পরিবেশ কিন্তু মানুষ লাইন দিয়ে খাবার খাচ্ছে। আবার সেই খাবার খেয়ে ক্যামেরার সামনে প্রস্বস্থি সূচক মন্তব্যও করে যাচ্ছেন। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের দাপট এতটায় যে, কেউ নতুন উদ্যোগ নিলে উদ্বোধনের দিন প্রথমেই যাঁদের কথা তাঁদের মনে করেন তাঁরা হলেন ফুড ব্লগার। সামাজিক মাধ্যম খুললেই আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুড ব্লগারদের কে দেখতে পাই। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁদের ফুড ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বহু সাধারণমানের খাবার স্টল রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গেছেন। আমরা কলকাতার নন্দিনীর ভাতের হোটেল দেখেছি, শিয়ালদার রাজুর পরটা, মোবাইল পরটা, বর্ধমানে মুনমুন দির পোলাও চিলি চিকেন ছাড়াও অনেক ভাইরাল ফুড ব্লগ দেখেছি, এরা প্রত্যেকেই সাধারণ থেকে খুব কম সময়ে অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আবার অন্যদিকে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁরা রীতিমত ফুড ব্লগিংয়ের নামে এক কথায় নোংরামি চালায় বলে অভিযোগ। আর এদের কারণেই প্রায় সময়েই বিক্রেতাদের নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।চিত্র পরিচালক সূর্য বলেন, এই সমস্ত ফুড ব্লগারদের অযৌক্তিক সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কোন বিক্রেতা হয়ে ওঠে খুব জনপ্রিয় আবার কেও হয় সমালোচনার শিকার। তাঁদের জীবন ও জীবিকা দুটোই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি - ফুড ব্লগ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন সূর্য। যেটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৮ শে জুন SD Entertainment youtube চ্যানেলে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র দেখা যাবে অভিনেতা অনুপম মুখার্জিকে। যিনি থিয়েটারের পাশাপাশি বিভিন্ন মেগা সিরিয়ালে নিয়মিত অভিনয় করে চলেছেন।এ ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন পুষ্পিতা বক্সী, রাজা মুখার্জি, সুদিপ চক্রবর্তী, অনিরুদ্ধ দাসগুপ্ত, আকাশ ব্যানার্জি সহ আরো এক ঝাঁক নতুন অভিনেতা। ছবিতে চিত্রগ্রাহকের দায়িত্ব ছিলেন সৌনক দাস ও অভ্রজিৎ নাথ।এখনো পর্যন্ত ফুডব্লগ ছবিটি ৯ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এ অংশগ্রহণ করে ৬ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে সেরা বাংলা ছবি, সেরা গল্প, সেরা পরিচালক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ ও নেপাল আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অন্যতম।ফুড ব্লগ ছবিটি প্রসঙ্গে পরিচালক সূর্য জানান আমি সর্বদা এমন ছবি তৈরি করতে পছন্দ করি যা এক সামাজিক বার্তা প্রদান করে। আশা করি এই ছবিটির মাধ্যমেও আমরা সমাজকে এক শিক্ষামূলক বার্তা দিতে পারবো।

জুন ২৮, ২০২৫
নিবন্ধ

সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে রসুনের উপকারিতা জানুন

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব সাধারণত বেড়ে যায় এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক এক চক্র। কয়েকটি কারণে বর্ষাকালে সাপের আনাগোনা বাড়ে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম, বন্যা ও জল জমা, সাপ সাধারণত মাটির গর্তে বাস করে। বর্ষায় সেই গর্তে জল জমে যাওয়ায় তারা শুকনো জায়গা খুঁজে বেরিয়ে আসে। আশ্রয় খোঁজা, বৃষ্টিতে সাপ আশ্রয় নিতে খোঁজে শুকনো ও উষ্ণ জায়গাযেমন: বাড়ির বারান্দা, রান্নাঘর, গ্যারেজ, বা স্টোররুম। এছাড়াও সাপ খাবারের খোঁজে বসতিতে ঢুকে পরে। ইঁদুর, ব্যাঙ ইত্যাদি জীব বর্ষাকালে উঁচু ডাঙ্গা জমি, বসত বাড়িতে উঠে আসে, তাদের অনুসরন করে সাপ মানুষের বসতিতে ঢুকে পড়ে। যেসব এলাকা বনাঞ্চল বা জলাভূমির পাশে, সেখানে বর্ষায় সাপ চলাচল বেশি হয়।সাপের উপদ্রব থেকে নিরাপদে দূরে থাকতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক স্প্রে করেন কেউ কেউ। কিন্তু আমাদের বাড়িতেই এক ভেষজ সবসমই থাকে সেই রসুন ব্যাবহার করে সাপ থেকে দূরে থাকা যায় বলে অনেকের-ই ধারণা। সাপের আসা-যাওয়ার পথে রসুন দেওয়ার পেছনে একটি প্রচলিত লোকবিশ্বাস রয়েছে। এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর পেছনে কিছু সাধারণ কারণ নিচে দেওয়া হলো:কেন রসুন দেওয়া হয়?তীব্র গন্ধ: রসুনের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র এবং এটি অনেক প্রাণীর জন্য খুবই অস্বস্তিকর। কিছু মানুষের ধারণা যে সাপ তাদের সংবেদনশীল জিহ্বা (জ্যাকবসন অঙ্গ) দিয়ে পরিবেশের গন্ধ বোঝে, আর রসুনের তীব্র গন্ধ তাদের বিরক্তি উদ্রেক করে।রসুনে অ্যালিসিনের মতো সালফার সমৃদ্ধ যৌগ থাকে, যা তীব্র গন্ধ তৈরি করে। এই গন্ধ সাপের সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় অঙ্গগুলিকে (বিশেষ করে জ্যাকবসন অঙ্গ, যা তারা তাদের জিহ্বার মাধ্যমে পরিবেশকে ঘ্রাণ নিতে ব্যবহার করে) জ্বালাতন করতে পারে বা অভিভূত করতে পারে।লোকবিশ্বাস ও অভ্যাসঃ গ্রামাঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই রসুন, পেঁয়াজ, নিমম বা কর্পূর ব্যবহারের মাধ্যমে সাপ দূরে রাখার চেষ্টা চলে আসছে। যদিও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ খুব একটা নেই, তবুও অনেকেই এটাকে কার্যকর মনে করেন। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে সাপ তাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে রসুন ব্যবহার একটি বিকল্প পদ্ধতি।বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে এখনও সরাসরি প্রমাণ নেই যে রসুন সাপকে নিশ্চিতভাবে তাড়াতে পারে। তবে কিছু গবেষণা বলেছে, সাপ সাধারণত তীব্র গন্ধ বা ঝাঁঝালো রাসায়নিক এড়িয়ে চলে, তাই কিছু ক্ষেত্রে রসুন কার্যকর হতে পারে।রসুন ব্যবহার পদ্ধতিঃ১। রসুন থেঁতো করে সাপের সম্ভাব্য চলাচলের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন।২। রসুন ও লবণের মিশ্রণ একটি কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন।৩। রসুন তেলের সঙ্গে ন্যাপথলিন মিশিয়ে ব্যবহার করেন অনেকে (সতর্কতার সঙ্গে)।তবে মনে রাখবেনঃ১। সাপ তাড়ানোর জন্য রেসকিউ টিম বা স্থানীয় বন দপ্তরে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।২। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার, ঘাসছাঁটা রাখা, ইঁদুর-মুরগির আনাগোনা কমানোএসব বেশি কার্যকর।সাপ তাড়ানোর জন্য কিছু নিরাপদ ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো, যা আপনি রসুনের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন:পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন (সবচেয়ে কার্যকর উপায়)১। বাড়ির চারপাশে ঝোপঝাড়, লম্বা ঘাস, ময়লা, কাঠের গুঁড়ি বা ইটের স্তূপ থাকলে সাপ আশ্রয় নিতে পারে।২। পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস সরিয়ে ফেলুন।৩। ইঁদুর বা ছোট প্রাণী থাকলে সাপ আসতে পারে, এদের নিয়ন্ত্রণ করুন।প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ১. রসুন ও পেঁয়াজঃ রসুন ও পেঁয়াজ থেঁতো করে মিশিয়ে সাপের চলাচলের পথে ছড়িয়ে দিন। আপনি চাইলে সেগুলোর রস করেও স্প্রে করতে পারেন।২. লবণ ও চুনঃ চুন ও লবণ (নুন) মিশিয়ে দেয়ালে বা জানালার আশপাশে ছিটিয়ে রাখুন৩. নিমের পাতা ও তেলঃ নিমের তেল সাপদের প্রচণ্ড অপছন্দের জিনিস। এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে সাপের আসা যাওয়ার পথে স্প্রে করতে পারেন।৪. সাদা ভিনিগারঃ ভিনিগার ও লবণ মিশিয়ে সাপের চলার পথে স্প্রে করুন। মাটির গন্ধ নষ্ট হওয়ায় সাপ এড়িয়ে চলে।কম্পন ও শব্দ ব্যবহারঃসাপ শব্দ-সংবেদনশীল (কম্পনে সাড়া দেয়)। মাটি কাঁপায় এমন যন্ত্র (যেমন: হাতুড়ি দিয়ে ঠোকাঠুকি), বা ব্যাটারিচালিত কম্পন-ডিভাইস সাপ দূরে রাখতে পারে।পোষা প্রাণীঃ কুকুর (দেশী বা বিদেশি) সাপের উপস্থিতি টের পেলে ঘন ঘন ডাকতে থাকে। গ্রামের অনেক বাড়িতে পোষা প্রাণী রাখার ফলে সাপ আসার সম্ভাবনা কমে যায়।যা করবেন নাঃসাপ দেখলে নিজে রিস্ক নিয়ে তাড়াতে যাবেন না।, পেট্রোল, অ্যাসিড বা আগুন ব্যবহার করবেন না। সাপটিকে না মেড়ে তারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও সাপ সামাজের ভারসাম্য রাখতে বিরাট ভুমিকা নেয়। সাপ দেখলে বা সন্দেহ হলে আপনার এলাকায় বন দফতর বা স্থানীয় সাপ উদ্ধারকারী দলের (snake rescuer) সঙ্গে যোগাযোগ করুন। অনেক জায়গায় হেল্পলাইন নম্বরও রয়েছে। প্রয়োজনে জেলার বনদপ্তরে ফোন করে সাহায্য নিন। এছাড়াও জেলায় জেলায় বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যাঁরা বসতি থেকে সাপ গুলিকে উদ্ধার করে নিরাপদে অরণ্যে পৌছাতে সাহায্য করেন। যেমন, বর্ধমান জেলায় তথাগত পাল আছেন, যিনি তাঁর দৈনন্দিন পেশার কঠিন চাপের ফাঁকেও এই ধরনের নোবেল জব করতে ভালবাসেন।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

এলাকায় মদের দোকান তৈরির প্রতিবাদে গাইঘাটার ইছাপুরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার ইছাপুরে গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট নামে একটি দোকানের উদ্বোধন হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দাবি মানুষকে বোকা বানাতে রেস্টুরেন্ট বলা হচ্ছে। কিন্তু এখানে হবে মদের দোকান, একটি ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে এমই দাবি করেন গ্রামবাসীরা। এবং ইছাপুর গ্রামের বাসিন্দারা মিছিল করে এসে দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাদের দাবি, দোকান মালিক পাশের জমির মালিকদের ভুল বুঝিয়ে রেস্টুরেন্ট কাম বারের লাইসেন্স বানিয়েছে।এলাকায় মদের দোকান হলে পরিবেশ নষ্ট হবে, নারী নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটবে ধ্বংস হবে যুবসমাজ। ফলে তারা কোনভাবেই মদের দোকান হতে দেবেন না। ঘন্টাখানেক বিক্ষোভ চলার পর বিক্ষোভে শামিল হন গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর । কোনভাবেই এখানে মদের দোকান হতে দেবেন না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তবে মালিক পক্ষের দাবি, তাদের যেকোনো লাইসেন্স থাকতে পারে। কিন্তু এখানে রেস্টুরেন্টই তৈরি হবে।

জুন ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal