• ১১ আষাঢ় ১৪৩২, শুক্রবার ২৭ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Court

রাজ্য

Visva Bharati: বিশ্বভারতী-কাণ্ডে হাইকোর্টের কড়া নির্দেশ

বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বাড়ির সামনে থেকে অবস্থান বিক্ষোভ তোলার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের আরও নির্দেশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ মিটার এলাকার মধ্যে কোন বিক্ষোভ করা যাবে না। পুলিশকে নির্দেশ, উপাচার্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। দুপুর ৩টে থেকে প্রশাসনিক ভবন, উপাচার্যের বাসস্থান-সহ যেখানে যেখানে তালা বন্ধ করা রয়েছে, সমস্ত তালা শান্তিনিকেতন থানার পুলিশকে ভেঙে ফেলতে হবে। আরও পড়ুনঃ ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সিট-এর মাথায় অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুরহাইকোর্ট আরও নির্দেশ, পুলিশকে কোনও বাধা দেওয়া যাবে না। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কর্মীকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া যাবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের যাতে স্বাভাবিকভাবে চলে তার জন্য প্রশাসনকে কড়া নজর রাখতে হবে। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনওরকম মাইক ব্যবহার করা যাবে না। উপাচার্যের নিরাপত্তার জন্য শান্তিনিকেতন থানার তিনজন কনস্টেবলকে নিয়োগ করতে হবে। সমস্ত সিসি ক্যামেরা চালু করতে হবে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, নিজের হাতে আইন তুলে নেবেন না? এটা ট্রেড ইউনিয়ন নয়। ছাত্র ইউনিয়ন। এটা ভুলে যাবেন না। বিশ্বভারতী মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের।এই নির্দেশের পর বিক্ষোভরত ছাত্রছাত্রীরা জানিয়েছেন, তাঁরা আদালতের নির্দেশের কোনও কপি এখনও হাতে পাননি। নির্দেশ হাতে পেলে আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন। একই সঙ্গে তাঁদের অভিযোগ, তাঁরা কোনও গেটে তালা লাগাননি। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ সেই তালা লাগিয়েছেন।

সেপ্টেম্বর ০৩, ২০২১
কলকাতা

By Poll: ভোটের দাবিতে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা

ভবানীপুর-সহ রাজ্যের ৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটের ঘোষণা না হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হচ্ছে কলকাতা হাইকোর্টে। শুধু নির্বাচন কমিশন নয়, এই মামলায় পক্ষ হিসেবে যুক্ত করা হতে পারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব এমনকী, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককেও। আগামী সপ্তাহে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকারের দায়ের করা মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।আরও পড়ুনঃ প্রয়াত রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ চন্দন মিত্রবিধানসভা ভোটের ফলপ্রকাশের পর প্রায় চার মাস অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু তার পরও রাজ্যের দুটি কেন্দ্রে নির্বাচন এবং পাঁচটি কেন্দ্রে উপনির্বাচনের কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, কোনও কেন্দ্রের বিধায়ক পদ শূন্য হলে, ছমাসের মধ্যে সেখানে উপনির্বাচন করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতির উপর বাংলায় তার অন্যথা হতে পারে বলে আশঙ্কা আবেদনকারী আইনজীবীর। সে কারণেই হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করছেন তিনি। রাজ্যের ৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে দ্রুত ভোটের দাবিও জানাচ্ছেন। রমাপ্রসাদ জানিয়েছেন, রাজ্যে উপনির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয়তার জন্যই মামলা দায়ের করা হয়েছে।

সেপ্টেম্বর ০২, ২০২১
দেশ

Cow: বদলে যেতে চলেছে দেশের জাতীয় পশুর নাম? কী বলল এলাহাবাদ আইকোর্ট

ভারতের জাতীয় পশু কী, আট থেকে আশি সকলে উত্তরটা জানেন। সহজেই বলে দিতে পারবেন। এই যদি দেখেন হঠাৎ উত্তরটা পাল্টে গিয়েছে! গোরু হয়ে গিয়েছে ভারতের জাতীয় পশু। গোরক্ষা আইনের পর এবার গোরুকে জাতীয় পশু করার পক্ষে সওয়াল করল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি শেখরকুমার যাদব গোহত্যা সংক্রান্ত একটি মামলায় অভিযুক্তের জামিনের আবেদনের শুনানিতে বলেন, গোরু ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তাই গোরুকেই দেশের জাতীয় পশু করা উচিত।আরও পড়ুনঃ ফের বাড়ছে সংক্রমণ, চিন্তা বাড়াচ্ছে কেরলবুধবার এমনই সুপারিশ দিয়েছে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। যেখানে বলা হয়েছে, গোরুকে ভারতের জাতীয় পশু ঘোষণা করা উচিত। আদালতের পর্যবেক্ষণ, ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে গোরু ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে রয়েছে। এছাড়া যাঁরা গোরুকে ঈশ্বরের চোখে দেখে তাঁদেরও মৌলিক অধিকার রক্ষিত হবে। এমনকী, যারা গোরুর ক্ষতি করার চেষ্টা করে, সরকারের কাছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন আনারও সুপারিশ বিচারপতি শেখরকুমার যাদবের বেঞ্চ। এই সুপারিশ শোনানোর সময় বিচারপতি বলেন, বাঁচার অধিকার সবার উপরে। গো-হত্যা কোনও মতেই মৌলিক অধিকার হতে পারে না।ওই মামলার শুনানির পর উত্তরপ্রদেশ গোহত্যা বিরোধী আইনে অভিযুক্ত জাভেদ নামে এক ব্যক্তির জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি যাদব। জামিন খারিজের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জানান, গোরু সম্পর্কে ভারতীয় সমাজে ভাবাবেগ রয়েছে। অভিযুক্তকে জামিন দেওয়া হলে সামাজিক সম্প্রীতি বিঘ্নিত হবে। ভারতীয় নাগরিকদের মতোই গোরুর মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত করতে সংসদ বিল পাশ করিয়ে নতুন আইন প্রণয়নেরও সুপারিশ করেন তিনি। বিচারপতির মন্তব্য, গোরুর ভাল হলে তবেই দেশের ভাল হবে।

সেপ্টেম্বর ০২, ২০২১
রাজ্য

Post Poll violence: সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ রাজ্যের

ইঙ্গিত ছিলই। সেই মতো ভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল রাজ্য সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, বুধবারই এই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে। হাইকোর্ট যেভাবে খুন ও ধর্ষণের মামলায় সিবিআই-কে দিয়ে, ও অন্যান্য হিংসা মামলাগুলি সিটকে দিয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে, তাতে মোটেও সন্তুষ্ট নয় রাজ্য সরকার। বলা ভাল, হাইকোর্টের রায়ে যেভাবে রাজ্য ধাক্কা খেয়েছে, তাতে বেজায় অসন্তুষ্ট খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যে কারণে যাবতীয় জল্পনা সত্যি করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য।আরও পড়ুনঃ রাজ্যে শিল্প বিনিয়োগের লক্ষ্যে পানাগড়ে একাধিক বড় ঘোষণা মমতারহাইকোর্টের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রাজ্য যে সুপ্রিম কোর্টে যাবে, তা একপ্রকার অবশ্যম্ভাবী ছিল। তৃণমূল নেতৃত্বও তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। যদিও এতে খুব একটা লাভ হতে পারে, এমন কোনও সম্ভাবনা দেখছে না আইনজীবী মহল। কারণ, ভোট পরবর্তী হিংসার রায় ঘোষণার সময় বেঞ্চের পাঁচ বিচারপতির পর্যবেক্ষণ ভিন্ন হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু একটি বিষয়ে সকলেই সহমত হন। তা হল- খুন ও ধর্ষণের মতো অপরাধের তদন্ত যেন সিবিআই দ্বারা করা হয়। ঠিক এই জায়গাতেই সুপ্রিম কোর্টে গেলেও রাজ্যের আপত্তি ধোপে নাও টিকতে পারে। শীর্ষ আদালতও হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখার নির্দেশ দিতে পারে বলে মনে করছেন আইনজ্ঞরা। যদিও রাজ্য সরকারের আগাগোড়াই সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। ফলে আজকের সিদ্ধান্ত যে একেবারেই অপ্রত্যাশিত নয়, সেটা বলাই যায়।রাজ্য সরকার যদিও প্রথম থেকে বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসার কথা অস্বীকার করে এসেছে। কিন্তু হাইকোর্ট নিজের রায়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টকেই মান্যতা দিয়েছে, সেটা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে যাবতীয় খুন ধর্ষণের তদন্তভার তুলে দেওয়া হলেও গোটা বিষয়টির উপর আদালতের কড়া নজর থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

সেপ্টেম্বর ০১, ২০২১
দেশ

Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে রচিত হতে চলেছে নতুন ইতিহাস

শীর্ষ আদালতে রচিত হতে চলেছে নয়া ইতিহাস। কলোজিয়ামের সুপারিশেই আগেই শিলমোহর দিয়েছে কেন্দ্র। তিন মহিলা বিচারপতি-সহ মোট ৯ বিচারপতি শপথ নিচ্ছেন আজই। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণের উপস্থিতিতে শপথ নেবেন তাঁরা। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডিশনার বিল্ডিং কমপ্লেক্সের অডিটোরিয়ামে হবে সেই শপথ অনুষ্ঠান। এর আগে কখনও এ ভাবে নতুন বিচারপতিরা একসঙ্গে শপথ নেননি। তাই এ দিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে তৈরি হবে এক নয়া ইতিহাস।আরও পড়ুনঃ ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই রকেট হানা, ভয়ে কাঁপছে কাবুলবাসীআজ যাঁরা শপথ নেবেন, তাঁরা হলেন কর্নাটক হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি এএস ওকা, বিচারপতি বিভি নাগারত্ন, তেলঙ্গনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিমা কোহলি, গুজরাত হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বিক্রম নাথ, সিকিমের প্রধান বিচারপতি জেকে মহেশ্বরী, কেরল হাইকোর্টের বিচারপতি সিটি রবিকুমার, মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি এমএম সুন্দ্রেশ, গুজরাত হাইকোর্টের বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী ও আইনজীবী পএস নরসিমহা।সাধারণত প্রধান বিচারপতির ঘরেই শপথ নেন নতুন বিচারপতিরা। এ দিন ৯ বিচারপতি শপথ নিলে সুপ্রিম কোর্টে মোট বিচারপতির সংখ্যা হবে ৩৩। মোট ৩৪ বিচারপতি পদ রয়েছে দেশের শীর্ষ আদালতে। অর্থাৎ একটি পদ খালি থেকে যাবে। সুপ্রিমকোর্টের জনসংযোগ দপ্তর থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের ইতিহাসে প্রথমবার ৯ বিচারপতি একই সঙ্গে শপথ গ্রহণ করবেন। এ ছাড়া এই প্রথম শপথ অনুষ্ঠান হবে অডিটোরিয়ামে। কোভিড বিধি মেনে চলার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আগস্ট ৩১, ২০২১
রাজ্য

High Court: নথি যাচাই না করেই ১২ জন শিক্ষক নিয়োগ, প্রশ্নের মুখে রাজ্যের ভূমিকা

নথি যাচাই না করেই ১২ জন শিক্ষক নিয়োগে ঘটনায় রাজ্য সরকারকে একহাত নিল হাইকোর্ট। প্রয়োজনীয় নথি না থাকা সত্ত্বেও এক ব্যক্তি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকের চাকরি পেয়েছিলেন। পরে ত্রুটি ধরতে পারে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। ওই শিক্ষককে টেটের প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে বললেও তিনি তা দিতে পারেননি বলে অভিযোগ ওঠে। এরপরই তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন তিনি।আরও পড়ুনঃ অসমে বড়সড় জঙ্গি হামলায় মৃত কমপক্ষে ৫আদালতে শুনানি চলাকালীন হাইকোর্ট প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের ভূমিকায় উষ্মা প্রকাশ করে। নথি না দেখে চাকরি দেওয়ার ঘটনায় অসন্তোষ প্রকাশ করে। কিন্তু পরে নথি না পেয়ে চাকরি থেকে বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায়। এর পরই ওই অভিযুক্ত শিক্ষক আরও ১২ জনের নামের তালিকা আদালতের কাছে জমা দেন। অভিযোগ, এই ১২ জনের কারও প্রয়োজনীয় নথি না থাকা সত্ত্বেও তাঁরা এখনও চাকরি করছেন স্কুল শিক্ষক হিসাবে।এ রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ নিয়ে ভুরি ভুরি অভিযোগ। প্রাথমিক থেকে উচ্চ প্রাথমিক কিংবা বৃত্তিমূলক শিক্ষাক্ষেত্র, এমনকী শিক্ষক-চিকিৎসক নিয়োগ নিয়েও চূড়ান্ত অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠেছে এ রাজ্যে। কিছুদিন আগেই মেডিক্যাল কলেজগুলিতে শিক্ষক-চিকিৎসক নিয়োগে ব্যাপক বেনিয়মের অভিযোগে তোলপাড় শুরু হয় রাজ্যে। এমডিএমএসদের এড়িয়ে এমবিবিএসরা নিয়োগ পেয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। চিকিৎসা সংগঠনের একাংশ দাবি করে, এমবিবিএসকে সুযোগ করে দিতেই এই পথ অবলম্বন করেছে নিয়োগ সংক্রান্ত বোর্ড। এ নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি।

আগস্ট ২৭, ২০২১
দেশ

Pegasus: পেগাসাস ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা রাজ্যের

পেগাসাস ইস্যুতে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এমবি লোকুরের নেতৃত্বে ২ সদস্যের তদন্ত কমিশন তৈরি করেছিল রাজ্য সরকার। তাকে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়েছিল। এবার সেই ২ সদস্যদের কমিশনকে চ্যালেঞ্জ ইস্যুতে হলফনামা জমা দিল সরকার। নিরপেক্ষভাবে পেগাসাস ইস্যু খতিয়ে দেখতেই তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছে বলে শীর্ষ আদালতে স্বপক্ষে যুক্তি দিল রাজ্য।আরও পড়ুনঃ কর্মরত মহিলাদের আপাতত বাড়িতে থাকার পরামর্শ তালিবানেরসুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে গঠিত বেঞ্চ রাজ্যকে নোটিস দেয়। হলফনামায় রাজ্য বলে, তারা চায় পেগাসাসকাণ্ডে রাজ্য গঠিত কমিটিই তদন্ত করুক। রাজ্যের অভিযোগ, জনস্বার্থ মামলাকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আরএসএস যোগ আছে। গত ১৮ অগস্ট এই মামলার শুনানি হয়। প্রসঙ্গত, পেগাসাস ইস্যুতে রাজ্য সরকার যে বিচারবিভাগীয় প্যানেল তৈরি করেছে তা তৈরি করার সাংবিধানিক অধিকার রাজ্যের রয়েছে বলেই হলফনামায় দাবি করা হয়েছে। পেগাসাস ইস্যুতে যখন গোটা দেশ উত্তাল তখন কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে তদন্তের উদ্যোগ না নেওয়ায় রাজ্য সরকার তার সাংবিধানিক ক্ষমতার আওতায় প্যানেল গঠন করেছে। বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের আপত্তির কারণেই এই মামলা করা হয়েছে বলে রাজনৈতিক মহলের একাংশের দাবি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে হলফনামায় রাজনৈতিক উদ্দ্যেশের কথাই বলা হয়েছে।

আগস্ট ২৫, ২০২১
রাজ্য

Kidnap: বর্ধমান আদালতের ল’ক্লার্ককে অপহরণ করে মুক্তিপন দাবি, গ্রেপ্তার অপহরণকারী

বর্ধমান আদালতের লক্লার্ককে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবির ঘটনায় অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ। ধৃতের নাম মিরাজ আলি শেখ ওরফে শেখ সবুজ। পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষ থানার বরিশালি গ্রামে তার বাড়ি।মাধবডিহি থানার পুলিশ শুক্রবার বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার পর তার দেখানো এলাকার একটি মাটির বাড়ি থেকে উদ্ধার করে অপহৃতকে। সুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ। শনিবার ধৃতকে পেশ করে বর্ধমান আদালতে। লক্লার্কের গোপন জবানবন্দি এদিন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নথিভুক্ত করানো হয়। তদন্তের প্রয়োজনে ধৃতকে ৭ দিন নিজেদের হেফাজতে নিতে চেয়ে আদালতে আবেদন জানান তদন্তকারী অফিসার। সিজেএম ধৃতকে ৪ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।আরও পড়ুনঃ বড় ঘোষণা নির্মলা সীতারামনেরপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রবীন লক্লার্ক জগন্নাথ কুণ্ডুর বাড়ি মাধবডিহি থানার বিনোদপুরে। তাঁর বাড়িতে গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ যায় শেখ সবুজ। একটি বিয়ের রেজিস্ট্রির ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য সবুজ অনুরোধ করে জগন্নাথবাবুকে। বছর আটষট্টির জগন্নাথবাবু তাতে রাজি হয়ে যান। সেই কাজের জন্য এরপর তিনি সবুজের বাইকে চেপে বর্ধমানে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। তারপর তিনি আর বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। ওইদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ জগন্নাথবাবুর বাড়ির মোবাইলে একটি ফোন আসে। তাতে তাঁকে অপহরণ করে আটকে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়। একই সঙ্গে ফোনে বলা হয় জগন্নাথবাবুকে মুক্ত করতে হলে ৭৫ হাজার টাকা নিয়ে পরিবারের কাউকে বর্ধমান শহরের কার্জন গেট এলাকায় আসতে হবে। বিষয়টি পুলিশকে জানালে জগন্নাথবাবুকে খুন করে দেওয়া হবে বলেও ফোনে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। মুক্তিপণ চেয়ে এমন ফোন আসার পরেই জগন্নাথবাবুর পুত্রবধূ বৈশাখী কুণ্ডু মাধবডিহি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে মামলা রুজু করে মোবাইলের সূত্র ধরে তদন্ত চালিয়ে পুলিশ অপহরণকারী শেখ সবুজকে গ্রেপ্তার করে।

আগস্ট ২২, ২০২১
রাজ্য

Caveat: রাজ্যকে আটকাতে ক্যাভিয়েট দাখিল মামলাকারীর

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। সূত্রের খবর, হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার কথা ভাবছে রাজ্য সরকার। বৃহস্পতিবার রাতে, বা শুক্রবার সকালেই সুপ্রিম কোর্টে নতুন আরেকটি পিটিশন দায়ের করা হতে পারে। এই অবস্থায় শীর্ষ আদালতে যাতে কোনও ভাবেই একতরফা শুনানি না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করে রাখলেন জনস্বার্থ মামলার মামলাকারী।আরও পড়ুনঃ নতুন ছবির প্রযোজনায় অরোরাহাইকোর্টে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা নিয়ে যে দুই আইনজীবী মামলা করেছিলেন, তাঁরাই সুপ্রিম কোর্টে এই ক্যাভিয়েট দাখিল করেছেন। মামলাকারী দুই আইনজীবীর নাম, অনিন্দ্য সুন্দর দাস ও প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল। সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করার অর্থ, এ বার কোনও মামলায় শুধু রাজ্যকে রেখে একতরফা শুনানি করা যাবে না। রাজ্য সরকার যখনই হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাবে, তখন মামলাকারীদেরও শুনানিতে শামিল করা বাধ্যতামূলক হবে। অর্থাৎ, মামলাকারীরাও কার্যত এই পদক্ষেপের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন, এক চুলও পিছু হটতে তাঁরা নারাজ। যে মুহূর্তে তাঁরা জানতে পারবেন যে রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে, সেই মুহূর্তে নতুন করে প্রস্তুতি শুরু করবেন মামলাকারীরা।আরও পড়ুনঃ দেশের সাধারন মানুষের জন্য অর্থ সংগ্রহে নেমেছেন আফগান ক্রিকেটার রশিদ খানভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে সজোরে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাগুলির তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর হাতে। অন্যদিকে, বাকি হিংসার ঘটনার তদন্তের জন্য রাজ্য পুলিশের তিন সদস্যের একটি সিট গঠন করা হয়েছে। দুই দলকেই আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে আদালত।

আগস্ট ১৯, ২০২১
রাজ্য

Post-poll Violence: বড় খবর: ভোট পরবর্তী হিংসায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। অন্য ঘটনায় সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিদের নিয়ে সিট গঠনের নির্দেশও দিয়েছে হাইকোর্ট। খুন, ধর্ষণ, গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে তদন্তে সিবিআই। তদন্তভার দিল কলকাতা হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। ছসপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ। গত ৩ অগস্ট এই মামলার শুনানি শেষ হয়েছিল হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চে। এই মামলায় প্রথম থেকেই পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। হাইকোর্টের নির্দেশে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে রিপোর্ট তৈরি করে তা আদালতে জমা দেয় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। কিন্তু সেই রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলে রাজ্য। কমিশনের রিপোর্টে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে জানায় আদালত। এমনকী, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্যও রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। দুই তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ও পার্থ ভৌমিক এই মামলায় যুক্ত হতে চেয়েছিলেন। তাঁদের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত।আরও পড়ুনঃ অতিরিক্ত টোল আদায়, অভব্য আচরণের অভিযোগ বালি টোল সংস্থার বিরুদ্ধেভাঙচুর করা, আগুন লাগানো, মারধর করা, ঘরছাড়া করার মতো অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় সিট গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তিন আইপিএস আধিকারিক সুমনবালা সাহু, সৌমেন মিত্র এবং রণবীর কুমারের নেতৃত্বে গঠিত হবে সিট। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নজরদারিতে কাজ করবে সিট। সেই রিপোর্টও ছসপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে বলে এদিন নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট

আগস্ট ১৯, ২০২১
দেশ

NDA: মহিলাদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত সুপ্রিম কোর্টের

সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির প্রবেশিকা পরীক্ষায় মহিলারাও বসতে পারবেন। বুধবার একটি জনস্বার্থ মামলায় অন্তবর্তী রায় দিয়ে জানাল সুপ্রিম কোর্ট। পরীক্ষায় মহিলাদের বসতে না দেওয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় সেনাকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করে শীর্ষ আদালত। বিষয়টি লিঙ্গবৈষম্যের সামিল বলেও ব্যাখ্যা করেছে ওই বেঞ্চ।আগামী ৫ সেপ্টেম্বর ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির প্রবেশিকা পরীক্ষা হওয়ার কথা। ওই পরীক্ষায় মহিলাদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না, এই অভিযোগ তুলে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়েছিলেন দিল্লির আইনজীবী কুশ কালরা। তিনি জানিয়েছিলেন, শুধু মাত্র লিঙ্গের কারণে মহিলাদের পরীক্ষায় বসতে না-দেওয়ার সিদ্ধান্তে আদতে লঙ্ঘিত হয়েছে ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪, ১৫, ১৬ এবং ১৯। বুধবারের শুনানিতে আদালতে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, ভারতীয় সেনায় মহিলাদের সমান সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়ায় কোনও রকম মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হয় না।

আগস্ট ১৮, ২০২১
দেশ

Pegasus: পেগাসাস-কমিশন নিয়ে রাজ্যকে নোটিস শীর্ষ আদালতের

পেগাসাস নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গঠন করা তদন্ত কমিশন বাতিলের দাবিতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। ওই মামলায় এ বার রাজ্যকে নোটিস পাঠাল শীর্ষ আদালত। রাজ্যের গঠন করা তদন্ত কমিশন খারিজের দাবিতে বুধবার সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেছেন মামলাকারীর পক্ষে আইনজীবী সৌরভ মিশ্র। কিন্তু এখনই ওই কমিটি ভাঙার নির্দেশ দেয়নি আদালত।রাজ্য সরকার কমিটি গঠনের ঘোষণা করতেই বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। আইনজীবী মহলের একাংশের বক্তব্য ছিল, পেগাসাসের মতো আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে তদন্ত কমিশন গঠন করার এক্তিয়ারই নেই কোনও রাজ্য সরকারের। আদালতে মামলা হলেই খারিজ হয়ে যাবে ওই কমিটি। কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাও এ দিন বলেন, এই তদন্ত কমিশন অসাংবিধানিক, এটুকুই বলতেই পারি।আরও পড়ুনঃ ১০০ পুরসভায় বড়সড় রদবদলউল্লেখ্য, বিরোধী নেতা, বিচারপতি, সাংবাদিক এবং সমাজকর্মীদের ফোনে আড়িপাতার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর রাজ্যে তদন্ত কমিশন গঠন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রশান্ত কিশোরের ফোনেও নজরদারি চালানো হয়েছিল, এই রিপোর্ট সামনে আসতেই জুলাই মাসে দিল্লি সফরের আগেই তদন্ত কমিশন গঠনের ঘোষণা করে মমতা জানিয়েছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি মদন বি লোকুর নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে ওই দুই সদস্যের তদন্ত কমিশন। বাংলার সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তার পরই মামলা দায়ের হয় শীর্ষ আদালতে। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৫ অগস্ট।

আগস্ট ১৮, ২০২১
দেশ

Pegasus: ফোনে আড়ি পাতা হয়েছে কীভাবে? শুনছে সুপ্রিম কোর্ট

বাদল অধিবেশনের প্রথমদিন থেকেই বারবার পেগাসাস-কাণ্ড নিয়ে উত্তাল হয়েছে সংসদের উভয়কক্ষ। তদন্ত চাই, বিষয়টি সামনে আসুক এই দাবিতে দায়ের হয়েছে একাধিক পিটিশন। এবার আড়ি পাতা কাণ্ডে ৯ পিটিশনের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার শুনানি শুরু হয়েছে শীর্ষ আদালতে। প্রধান বিচারপতি এনভি রমনা ও বিচারপতি সূর্যকান্তের ডিভিশন বেঞ্চে উঠেছে এই মামলা।পেগাসাস কাণ্ডে তদন্ত চেয়ে প্রবীণ সাংবাদিক এন রাম ও শশী কুমার, রাজ্যসভার সিপিএম সাংসদ জন ব্রিটাস এবং আইনজীবী এম এল শর্মা সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছেন। এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, মিডিয়ায় প্রকাশিত তথ্য সত্যি হলে তা গুরুতজ। অন্যদিকে, এডিটর্স গিল্ডও সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে। বাকস্বাধীনতায় আঘাত ও ব্যক্তি পরিসরের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী বলে সওয়াল করা হয়েছে পিটিশনে। কপিল সিবল সওয়ালে বলেছেন, সরকারকে এক্ষেত্রে উত্তর দিতে হবে, কত টাকা দিয়ে কিনেছিল সরকার। কোথায় রাখা হয়েছ হার্ডডিস্ক।ইজ়রায়েলের এনএসও সংস্থা বহু দেশকে ফোন হ্যাক করার পেগাসাস স্পাইওয়্যার বেচেছিল। সেই তথ্যভাণ্ডার থেকেই সম্প্রতি ৫০ হাজার ফোন নম্বরের তালিকায় ফাঁস হয়ে গিয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-সহ বিশ্বের একাধিক দেশের সংবাদমাধ্যম তার তদন্তে নেমেছে। সেই তদন্তেই এ বার অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অরুণ মিশ্রর নাম উঠে এসেছে। তিনি ২০২০-র সেপ্টেম্বরে অবসর নেন। ২০১৯-এ নজরদারির তালিকায় তাঁর একটি নম্বর যোগ করা হয়। বিচারপতি মিশ্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি ২০১৪-য় এপ্রিলেই ওই ফোন নম্বর ব্যবহার করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তদন্তে উঠে এসেছে, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক প্রতারণায় অভিযুক্ত নীরব মোদির আইনজীবী বিজয় আগরওয়াল, অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ড হেলিকপ্টার কেনায় দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মিডলম্যান ক্রিশ্চিয়ান মিশেলের আইনজীবী আলজো জোসেফের নম্বরও সম্ভাব্য নজরদারির তালিকায় ছিল।

আগস্ট ০৫, ২০২১
রাজ্য

Marijuana : বাইকে গাঁজা পাচার, গ্রেফতার এক

প্রচুর গাঁজা সহ গ্রেপ্তার হল গাঁজা পাচারকারী চক্রের এক পাণ্ডা। ধৃতের নাম কাজী জাহিরুল আলম। তার বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রাম থানার মোড়গ্রাম এলাকায়। জেলার নাদনঘাট থানার পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় কালীতলা এলাকা থেকে তাকে গাঁজা সহ ধরে ফেলে। জাহিরুল আলমের কাছ থেকে ২৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশের দাবি। সুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ শুক্রবার ধৃতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করে ৫ দিনের জন্য নিজেদের হেপাজতে নিয়েছে। এত গাঁজা কোথা থেকে আনা হয়েছিল এবং গাঁজা পাচার চক্রে আরও কারা কারা যুক্ত রয়েছে তা জানতে পুলিশ ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সূত্রে বৃহস্পতিবার রাতে গাঁজা পাচারের খবর আসে। সেই খবর পেয়েই নাদনঘাট থানার পুলিশ গভীর রাতে কালীতলা এলাকায় পৌঁছে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই মোটরবাইকে চড়ে গাঁজা পাচারকারিরা নাদনঘাটের কালীতলা এলাকা দিয়ে নাদনঘাট মোড়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ দেখেই এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। ধরা পড়ে যায় কাজী জাহিরুল আলম। তার কাছ থেকে সাদা প্যাকেটে মোড়া অবস্থায় ২৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। তা বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি জাহিরুলকে গ্রেপ্তার করা হয় । জেরায় ধৃত জানায়, বিভিন্ন জেলা থেকে কম দামে গাঁজা কিনে এনে সে বিভিন্ন জায়গায় চড়া দামে সেই গাঁজা বিক্রি করে মুনাফা করে। পুলিশের ধারনা এই চক্রে আরও অনেকে জড়িত রয়েছে। পুলিশ তাদেরই এখন সন্ধান চালাচ্ছে।

জুলাই ৩১, ২০২১
রাজ্য

Cow-Coal Smuggling: আরও বিপাকে বিনয় মিশ্র, হাইকোর্টে খারিজ সব আবেদন

গোরু ও কয়লা পাচার কাণ্ডে ভার্চুয়ালি জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। এই আর্জি জানিয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কিংপিন বিনয় মিশ্র। কিন্তু সেই আর্জি আজ খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। গত রবিবার সিবিআই বিনয়ের এই আবেদন খারিজ করে দেয়। আজ সিবিআই-এর সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখল আদালত। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাত থেকে বহুদূর চলে গিয়েছেন গোরু ও কয়লা পাচারকারীর মাথা বিনয় মিশ্র। আপাতত প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুয়াতে বহাল তবিয়তে রয়েছেন বিনয়। আরও পড়ুনঃ খণ্ডঘোষ থানার পুলিশ কর্তাদের মানবতার দিশা দেখালেন ইব্রাহিম ও তারাপদতাঁকে সিবিআই-এর তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়, ভারতে এসে যথারীতি সময়ে হাজিরা দিতে। শুধুই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে গ্রেপ্তার করা হবে না। তখন বিনয় শর্ত দেন, তিনি ভারতে এখন আসবেন না, যা জিজ্ঞাসা করার যেন ভার্চুয়ালি করা হয় সব প্রশ্নের উত্তর দেবেন। কিন্তু সিবিআই সেই আর্জি খারিজ করে দেয় ও বিনয়ের আর কোনও দাবি না মানার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই মর্মে আদালতের কাছে আর্জি জানালেও তা খারিজ করে দেওয়া হয়। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআই তদন্তে কোনও হস্তক্ষেপ করবে না আদালত। নিজের মতো করেই তদন্ত করতে পারবে তারা। অর্থাৎ এবার সিবিআই হয়ত বিনয়কে গ্রেপ্তার করতেও পারে। অপরদিকে আজই নিজাম প্যালেসে বিনয়ের বাবা-মায়ের ভুয়ো কোম্পানি কাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হাজিরা দেওয়ার কথা থাকলেও আসেননি তারা। বেলা ১১ টায় হাজিরার সময় থাকলেও এখনও পাত্তা নেই বিনয়ের বাবার। আইনজীবি মহলের ধারণা বিনয়কে এখনই গ্রেপ্তার করা সিবিআই-এর তরফে অসম্ভব। কারণ সিবিআই ভালোই জানে ভানুয়াতুয়ার সঙ্গে ভারতের পণবন্দির চুক্তি নেই। আর থাকলেও এই করোনা পরিস্থিতিতে কার্যত অসম্ভব। আবার বিনয়ের কাছে একাধিক পাসপোর্ট রয়েছে, সিবিআই-এর তোড়জোড়ের খবর পেলেই হয়ত অন্য রাষ্ট্রে পালিয়ে গিয়ে একেবারেই গা ঢাকা দিতে পারে যেটা গোয়েন্দারা কখনই চাইবেন না।

জুলাই ২৮, ২০২১
কলকাতা

Pegusas: ফোন ট্যাপ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চান মমতা

শহিদ দিবসের মঞ্চে ভাষণের শুরু থেকেই পেগাসাস কাণ্ডে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমতো খড়গহস্ত হয়ে ওঠেন মমতা। সবার ফোনে সর্বক্ষণ আড়িপাতা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন। ভাষণ চলাকালীন একসময় হাত জোড় করে তিনি বলেন, সম্মানীয় শীর্ষ আদালতের কাছে আমার বিনীত আবেদন, দেশের সকলে আপনাদের ভীষণ সমীহ করে। যখন বিচারপতিদের ফোনও ট্যাপ করা হচ্ছে, তখন আপনারা কি একটা স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করতে পারেন না? আমি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের কাছে এই আবেদন জানাচ্ছি। একমাত্র আপনারাই পারেন দেশকে বাঁচাতে। উল্লেখ্য, ফোনের ক্যামেরার মাধ্যমে নজর রাখা হচ্ছে বলে মমতা নিজের ফোনের ক্যামেরা লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দিয়েছেন বলেও জানান। এমনকী, তা তুলেও দেখান।আরও পড়ুনঃ অগস্টের প্রথমেই ৫ কেন্দ্রের ভোটযন্ত্র পরীক্ষার নির্দেশমমতা বলেন, সকল রাজনৈতিক দলের ফোনও ট্যাপ করা হচ্ছে। ফোনটাই এখন রেকর্ডার হয়ে গিয়েছে। আপনারা যদি ঘরে থাকা স্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেন সেটাও রেকর্ড করা হচ্ছে। স্যর, দয়া করা এই দেশকে, এই গণতন্ত্রকে রক্ষা করুন। একটা স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করুন। না হলে একটি তদন্তকারী দল গঠন করে দিন। যে আপনাদের অধীনে কাজ করবে। যারা মনিটর করবে যে কার কার ফোনে আড়িপাতা হয়েছিল। আমার ফোনে তো হয়েছে স্যর।আরও পড়ুনঃ পেগাসাস স্পাইওয়্যার! ভাবের ঘরে চুরি? আপনি কতটা সুরক্ষিত? আক্রান্ত কারা?ফোন ট্যাপিং নিয়ে মমতার যুক্তি, যদি অভিষেকের ফোন ট্যাপ হয়ে থাকে, তবে তো আমার ফোনও হয়েছে। পিকে-র ফোনে হয়েছে। তাহলে তো আমি ওঁর সঙ্গে কথা বলি, আমারও হয়েছে। এমন বহু সাংবাদিক আছেন যাঁরা আমার সঙ্গে ফোনে কথা বলেন, তাঁদেরও হয়েছে। প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের উদাহরণ টেনে তাঁর অভিযোগ, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদেরও রেয়াত করা হচ্ছে না। তাই এই অবস্থায় গণতন্ত্রকে যদি কেউ রক্ষা করতে পারে সেটা একমাত্র দেশের বিচারব্যবস্থা, বলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

জুলাই ২১, ২০২১
রাজ্য

Court Order: আদালতের নির্দেশ ছাড়া উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ নয়

উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ নিয়ে বিশেষ নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ইন্টারভিউ চললেও আদলতের নির্দেশ ছাড়া উচ্চপ্রাথমিকে নিয়োগ নয়। কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি ছাড়া উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগপত্র দেওয়া যাবে না। মঙ্গলবার এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। ওই নির্দেশে ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে, ইন্টারভিউ লিস্ট অনুযায়ী ইন্টারভউ নিতে হবে। চাকরি প্রার্থীদের অরিজিনাল মার্কশিট আদালতে দিতে হবে। অভিযোগকারী প্রার্থীদের তথ্য ভান্ডার গড়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখবে হাইকোর্ট। তারপর নিয়োগ নিয়ে অনুমতি দেওয়া হবে।আরও পড়ুনঃ উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগে স্থগিতাদেশএদিকে ১৯ জুলাই থেকে উচ্চ প্রাথমিকে ইন্টারভিউ নেওয়া শুরু হয়েছে। চলবে ৪ অগাস্ট পর্যন্ত। প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করবে রাজ্য সরকার।

জুলাই ২০, ২০২১
কলকাতা

NHRC Report: ভোট পরবর্তী হিংসায় মানবাধিকার কমিশনের বিস্ফোরক রিপোর্ট, পালটা মমতা

পশ্চিমবঙ্গে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে হাইকোর্টে বিস্ফোরক রিপোর্ট জমা দিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধিদল। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো ভোট পরবর্তী হিংসায় কবলিত রাজ্যের একাধিক জায়গা ঘুরে আলাদতে এই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রাজ্যে আইনের শাসন নয়, শাসকের শাসন চলছে।এই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরই ক্ষোভে রীতিমতো ফেটে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পালটা তোপ দেগে তিনি বলেন, কমিশনের নামে মিথ্যা রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে আদালতে।আরও পড়ুনঃ আক্রান্ত সিন্ধু, আঙুলের নখে শোভা পাচ্ছে অলিম্পিক রিংমানবাধিক কমিশনের এই বিস্ফোরক রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসায় স্বাভাবিকভাবেই অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠকে বিষয়টি তোলা হলে তিনি ক্ষোভে ফেটে পড়েন। আদালতে জমা পড়া রিপোর্ট কেন প্রকাশ্যে এল সেই প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, সম্পূর্ণ পক্ষাপাতমূলক একটা রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। রাজ্যকে বদনাম করার চেষ্টা চলছে। উত্তরপ্রদেশের নদী থেকে লাশ গঙ্গায় ভেসে আসার সময় মানবাধিকার কমিশন কোথায় থাকে। যদিও বিষয়টি আদালতের বিচারাধীন, কোনও মন্তব্য করব না। কিন্তু যা হয়নি তা নিয়ে মিথ্যা প্রচার চলছে। উত্তরপ্রদেশ বিজেপি শাসিত রাজ্য বলে ওদের সাত খুন মাফ। ভোটের আগে যে হিংসা হয়েছে তখন নির্বাচন কমিশন দায়িত্বে ছিল। বিজেপি হার হজম করতে পারছে না। তাই হারের পর রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এইসব অভিযোগ তুলছে।আরও পড়ুনঃ জেএমবি-কাণ্ডে ধৃত মূল লিঙ্কম্যানভোট পরবর্তী হিংসার যে যে অভিযোগ রাজ্যে উঠেছিল, তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের ঘুরে দেখে একটি রিপোর্ট জমা দিতে বলেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই রিপোর্টই বৃহস্পতিবার আদালতে জমা পড়ে। রিপোর্টে উঠে আসে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, হিংসার ঘটনায় যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি রাজ্য সরকার চরম উদাসীন আচরণ দেখিয়েছে। এখানেই শেষ নয়। হিংসার ঘটনার কারণে একাধিক পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। খুন, অস্বাভাবিক মৃত্যু ও ধর্ষণের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের বাইরে মামলা হওয়া বাঞ্ছনীয় বলেও রিপোর্টে উল্লেখ করেছে মানবাধিকার কমিশন। এর পাশাপাশি ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে একটি সিট গঠন করে তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে। যারা আহত বা মৃত, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করেছে কমিশন।

জুলাই ১৫, ২০২১
কলকাতা

Nandigram-High Court: নন্দীগ্রামের ভোট সংক্রান্ত নথি সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

নন্দীগ্রামে (Nandigram) ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় নথি, ভিডিও সংরক্ষিত রাখতে হবে। বুধবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) মামলা গ্রহণ করে নির্বাচন কমিশনকে (Election Commission) এই নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এ দিন এই মামলায় সমস্ত পার্টিকে নোটিস পাঠিয়েছে আদালত। এ ছাড়া গণনাকেন্দ্রে যে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন তাঁকে ও নির্বাচন কমিশনকে নোটিসের একটি করে কপি দেওয়া হবে। এ ছাড়া মামলার নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সব নথি সংরক্ষণ করার কথা বলা হয়েছে। বিচারপতি শম্পা সরকারের এজলাসে চলছে এই মামলার শুনানি।আরও পড়ুনঃ কাপ্পার কবলে এবার রাজস্থানও নন্দীগ্রামের ভোটগণনায় কারচুপির অভিযোগ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ওই রায় চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করেছেন। তাঁর আবেদনপত্র স্ক্রুটিনি করেছেন রেজিস্টার। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী পিটিশনে কোন ত্রুটি নেই। এরপর নন্দীগ্রাম মামলা গ্রহণ করে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ভোট সংক্রান্ত সমস্ত নথি ও ভিডিও সংরক্ষণ করার জন্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে নির্দেশ দেয় আদালত। মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ অগস্ট। মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী পিটিশন মামলা ওঠে বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে। বিচারপতি চন্দের সঙ্গে বিজেপি যোগের অভিযোগ তুলে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। মামলা প্রভাবিত হওয়ার আশঙ্কায় অন্য বেঞ্চে সরানোর আর্জি করেন। বিচারপতি কৌশিক চন্দকেও চিঠি দেন। এরপর নন্দীগ্রাম মামলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন বিচারপতি চন্দ। একইসঙ্গে বিচারব্যবস্থাকে কলুষিত করার জন্য ৫ লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেন তিনি। সোমবার এজলাস বদল হয়। মামলা ওঠে বিচারপতি শম্পা সরকারের বেঞ্চে।

জুলাই ১৪, ২০২১
কলকাতা

High Court: কাঁকুড়গাছিতে নিহত বিজেপি কর্মীর ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ হাইকোর্টের

বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের দিন কাঁকুড়গাছিতে হিংসায় মৃত্যু হয় বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের। এবার অভিজিৎ সরকারের ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সাত দিনের মধ্যে মুখবন্ধ খামে তা জমা দেওয়ার জন্য রাজ্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।আরও পড়ুনঃ ভ্যাকসিনে ভাটা, বন্ধ হচ্ছে দিল্লির একাধিক টিকাকেন্দ্রভোট পরবর্তী হিংসায় নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিতের দেহ শনাক্ত করা যায়নি বলে হাইকোর্টে অভিযোগ জানিয়েছিল তাঁর পরিবার। মঙ্গলবার শুনানিতে হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, অভিজিতের ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে। কলকাতার কম্যান্ড হাসপাতাল নমুনা সংগ্রহ করবে। তার পর সেই নমুনা পাঠানো হবে সিএফএসএল (সেন্ট্রাল ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি)-এর কাছে। সেখানেই নমুনা পরীক্ষা হবে। এক সপ্তাহের মধ্যে সেই রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে জমা দিতে হবে আদালতের কাছে। এই পরীক্ষাটি অগ্রাধিকারের সঙ্গে করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। অভিজিতের দেহ শনাক্ত করার জন্য এই পরীক্ষা জরুরি বলেই জানিয়েছেন বিচারপতিরা। আরও পড়ুনঃ রাশফোর্ডদের বিরুদ্ধে বর্ণবৈষম্যমূলক মন্তব্য, সাউথগেটের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন উল্লেখ্য, গত ২ মে বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন কলকাতার কাঁকুড়গাছিতে হিংসায় মৃত্যু হয়েছিল বিজেপি কর্মী অভিজিতের। তাঁর পরিবার অভিযোগ করে, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা পিটিয়ে মেরে ফেলেছে অভিজিৎকে। গত ২ জুলাই হাইকোর্ট অভিজিতের দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেয়। কিন্তু আদালতে অভিজিতের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার জানান, তাঁর ভাইয়ের মৃতদেহ শনাক্ত করা যাচ্ছে না। তাঁরা নিশ্চিত হয়ে পারছেন না যে মৃতদেহটি অভিজিতেরই। তার পরেই এই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট।

জুলাই ১৩, ২০২১
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

শিশুর মাদকাশক্তি! উদ্ধারের উপায়? আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে আলোচনা সভা বর্ধমানের স্কুলের

প্রতি বছর ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী ও অবৈধ পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করায় মাদক ব্যবহারের ফলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং এবং অবৈধ মাদক পাচারের জন্য স্মাজের কি সমস্যা হয়। মাদক শরীর, মন এবং ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মাদক সেবনের ফলে যেরকম শরীরের ক্ষতি হয় ঠিক সেইভাবে মাদক সেবন একটি মানুষকে সমাজের মুল স্রোত থেকে দুরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে একাকী করে তুলতে পারে। মাদক সেবন মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং সুখী জীবন যাপন করতে বাধা দেয়।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মাদক থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে না বলতে হবে এবং বন্ধুদেরও মাদক থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী উপলক্ষে আজ সিএসআর বক্স থেকে কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে এসেছিলেন শ্রেয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বয়ঃসন্ধির সময় ছাত্রছাত্রীরা প্রধানত বিদ্যালয়ে কিরকম সমস্যার মধ্যে পড়ে এবং কিভাবে তার সমাধান করা উচিত সে বিষয়ে বিসদে আলোচনা করলেন। শ্রেণিকক্ষে তথা বন্ধুবৃত্তে নানা মানসিকতার পড়ুয়া থাকে, কেউ কেউ বেশি বয়সেরও হয়। তারা নেশার মতো নানারকম ক্ষতিকর অভ্যাসের দিকে অন্যদের আকর্ষণ করে। সহপাঠীর কাছ থেকে খারাপ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাহলে উপায়?বক্তা মদ খাওয়ার বিভিন্ন ক্ষতি ব্যাখ্যা করেন - শারীরিক আর মানসিক স্তরে। এইরকম খারাপ বন্ধু যেন সীমা লঙ্ঘন না করে এটা আগে থেকে দেখা উচিত। তিনি বলেন, কেউ প্রতিরোধ না করতে পারলে তৎক্ষণাৎ তোমদের শিক্ষকদের এবিষয়ে জানানো উচিত। যদি কোনও শিশু জোরপূর্বক মাদকাসক্তির শিকার হন, তাহলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে প্রথমে শিশু সুরক্ষার জন্য সহায়তা চাইতে পারে, এবং তারা তোমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ১০৯৮ নম্বরে নেশা নিয়ে সমস্যার বিষয়ে জানানো যায়। বা গুরুজনদের কাউকে অবশ্যই বলা উচিত।বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক ড.সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে জানান, এই জাতীয় প্রোগ্রাম আমরা সবসময়েই স্বাগত জানাই। সমাজে নেশার ক্রমবর্ধমান প্রকোপের দিকে তাকিয়ে তাদের রক্ষা করা আমাদের সবার কর্তব্য।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

অরিজিৎ সিং বর্ধমানে? শুটিংয়ের জায়গা খুঁজতে গেলেন বাংলা সিনেমার গ্রামে

মঙ্গলবার ঠিক সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ অরিজিৎ সিং এলেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের মৌখিড়া জমিদার বাড়ির কাছে। ঘুরে দেখলেন জেলার একমাত্র জঙ্গল মহলের কালিকাপুর রাজবাড়িও। ছবি তুললেন রাজবাড়ির পুরোহিত পিগলু ওরফে গোপাল চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাকে নিরাপত্তাহীন জঙ্গলের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখে অবাক হন অনেকে। শোনা যায় সম্প্রতি অরিজিৎ সিং বোলপুরে এসেছেন এবার এলেন আউশগ্রামে হঠাৎই। জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং একটি নতুন ছবির শুটিংয়ের জন্য রেকি করতে এসেছেন বলে জানান চিত্রনাট্যকার, লেখক, আউশগ্রামের ভূমিপুত্র রাধামাধব মণ্ডল। তিনি আরও জানান, যে তিনি ইলামবাজার সংলগ্ন অঞ্চলে শুটিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা খুঁজছেন বেশ কয়েক দিন ধরেই। তাঁকে এদিন হঠাৎ করে আউশগ্রামের রাস্তায় দেখেই চমকে ওঠেন সকলে। যদিও তাঁর আশার বিষয়টি ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয়।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

মুর্শিদাবাদের সীমান্ত এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশি গ্রেফতার

সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশী যুবককে গ্রেপ্তার করলো রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে রঘুনাথগঞ্জের তেঘরি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কাইয়ুম রেজা (২৪)এবং জাহির রহমান(৩৫)। উভয়ের বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ। বুধবার ধৃতদের জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ। যদিও কি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল ধৃতরা কিংবা কিভাবেই বা পার হয়ে এসেছে তারা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। ধৃতদের পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয়ে চিকিৎসার জন্য ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার দুই

অভিনব কায়দায় ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করলো বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে কয়েকজন পরিচিতের নাম বলে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার নিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত বছর নভেম্বর মাসের ২ তারিখে পেট্রাপোল থানার পুরাতন বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা অমিত হালদার বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে তার কয়েকজন পরিচিতের সুপারিশ নিয়ে তাকে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার দিতে বলেন। ঐ ব্যক্তি ফোন মারফত বলেন, তিনি ভারতে চিকিৎসা করাতে আসবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন এবং তাকে ধার দিতে অনুরোধ করেন, আশ্বাস দেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন। অমিত বাবু তার কথায় তাকে ২১ লক্ষ টাকা ধার দেন এবং পরবর্তীতে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অমিত বাবুর অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুই প্রতারক প্রানতোষ বনিককে শিলিগুড়ি থেকে এবং বিকাশ তামাংকে দার্জিলিং এর মিরিক থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বুধবার ৬ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করেছে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ জানতে চায় এই প্রতারনার পিছনে আর কারা কারা জড়িত এবং এই প্রতারনার জাল কতদূর ছড়িয়েছে।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

পর্যটনে জোর, পূর্ব বর্ধমান জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলি তুলে ধরতে শিবির

পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে একাধিক উদ্যোগ নিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আধুনিক পরিকাঠামো, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রচারে ঢালাও জোর দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধু রাজস্ব বৃদ্ধিই নয়, বাড়ছে স্থানীয় মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও। রাজ্য সরকারের সাথে সাথে জেলা প্রশাসন ও নানা উদ্যোগ নিচ্ছে পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে।পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন দুদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করল। বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলার সদরে নিউ কালেক্টর বিল্ডিংর রাসবিহারী সভাকক্ষে এই শিবিরে যোগ দেন পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান পর্যটন আধিকারিক ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা। বাংলার পর্যটন মানচিত্রে অবিভক্ত বর্ধমানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলির প্রচার ও প্রসার করতেই এই আয়োজন বলে জানানো হয়। শিবিরে যোগদান করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যটন বিভাগের অধ্যাপক মীর আব্দুল শফিক, দিলীপকুমার দাস, পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং (আইএএস)।দুদিনের শিবিরে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘিরে সার্কিট ট্যুরিজমের পরিকল্পনা নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। এছাড়াও বাঁকুড়া, বীরভুম, পশ্চিম বর্ধমান, নদীয়ার মত লাগোয়া জেলাগুলির পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গেও পূর্ব বর্ধমানকে কি ভাবে জোড়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরানিক মত অনুযায়ী সারা দেশের যে সতীর ৫১টি বা ৫২টি মূল শক্তিপীঠের তালিকা পাওয়া যায় তাতে পূর্ব বর্ধমানের একাধিক শক্তিপীঠ আছে। এছাড়াও অম্বিকা কালনা ও বর্ধমান শহরে দুটি ১০৮ শিব মন্দির, বিজয় তোড়ণ (কার্জন গেট), শের আফগান, কুতুবুদ্দিন ও নুরজাহানের সমাধির মতো ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং বলেন, জেলায় এতিহাসিক গুরুত্বের অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলি সংস্কারে উদ্যোগ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদেরও পর্যটনে শিল্পে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন শিল্পে নতুন জোয়ার এনেছে রাজ্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগ। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য ও ঐতিহাসিক স্থানের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের উপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং লোকসংগীতকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন জেলার পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরতে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিও তৈরি করেছে।রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, পর্যটন শুধু অর্থনীতির চাকা ঘোরায় না, এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়কে তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম। তাই আমরা একাধারে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের যুক্ত করে পর্যটনের প্রসারে কাজ করছি।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গাইড প্রশিক্ষণ, হোমস্টে উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ, সুন্দরবন, দার্জিলিং, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভুম সর্বত্র পর্যটনের নবজাগরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. শিবকালি গুপ্ত জনতার কথাকে জানান, পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে। এটা যেমন কিছু মানুষের বিনোদন আবার বহু মানুষের জীবিকাতে বিরাট প্রভাব ফেলে। তিনি আরও জানান, আগে প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যটক সেভাবে আসত না, এখন বহু বিদেশি পর্যটকও প্রত্যন্ত গ্রামে ভ্রমন করেন। তাঁরা হস্তশিল্প কিনছেন, খাবার খাচ্ছেন। সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে জোয়াড় আনতে সাহায্য করছেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের জেলায় পর্যটন অকর্ষনের অভাব নেই, জেলাকে ঘিরে আছে তিন তিনটে নদী (দামদর, ভাগীরথী, অজয়)। বিস্তীর্ন বনাঞ্চল, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, হস্তশিল্প, লোকশিল্প। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের শম্ভুনাথ কলেজের ভুগোলের অধ্যাপক ড. কুনাল চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে নানাবিধ প্রকল্প ঘোষনা করছে। রাজ্য সরকার Experience Bengal ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এতে বিভিন্ন সনামধন্য পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সাথে বহু গ্রামীন পর্যটন কেন্দ্রেও মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাঁর মতে পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ বছরে বাংলার পর্যটন শিল্প দেশের অন্যতম বড় আয়ের উৎস হয়ে উঠবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

পূর্ব বর্ধমানের প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিলের রান্নায় বিভেদ, হিন্দু-মুসলিমদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা

এই বাংলার স্কুলেও যে এমন বিভাজন রয়েছে প্রাথমিক স্কুলে তা জানা ছিল প্রশাসনেরও। প্রাথমিক স্কুলের মিড ডে মিলে হিন্দু, মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য় পৃথক ব্যবস্থা। এখানে মিড-ডে মিলের হেঁসেল,রাঁধুনি ও রান্না করা খাবার। এই ঘটনা জানাজানি হতেই রাজ্যে তুমুল শোরগোল পড়ে গিয়েছে। নডেচড়ে বসেছে জেলা ও ব্লক প্রশাসন, স্থানীয় পঞ্চায়েত এবং প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। জেলাশাসক আয়েষা রাণী এই ঘটনা জেনে প্রশাসনিক তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন মহকুমা শাসকের কাছে।পূর্বস্থলীর প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিল রান্নার দুজন আলাদা ধর্মাবলম্বী রাঁধুনি। পূর্বস্থলীর নাদনঘাটে কিশোরীগঞ্জ-মনমোহনপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়া সংখ্যা ৭২ জন। শিক্ষক ও শিক্ষিকা মিলিয়ে রয়েছেন চারজন। হিন্দু ও মুসলিম, উভয় সম্প্রদায়ের পরিবারের ছেলে মেয়েরা এই স্কুলের শ্রেণীকক্ষে একসাথে বসে শিক্ষকের কাছে পাঠ নেয়।স্কলের প্রধান শিক্ষক তাপস ঘোষ চেষ্টা করেও এই ব্য়বস্থা বন্ধ করতে পারেননি। স্কুলের রাঁধুনিদের একজন হিন্দু ,অপর জন মুসলিম । তাঁরাই জানিয়েছেন,বিদ্যালয়ে মড-ডে মিল রান্নার হেঁসেল আলাদা। হিন্দু রাঁধুনি সোনালী মজুমদার আলাদা গ্যাসের উনানে রান্না করনেন হিন্দু পরিবারের পড়ুয়াদের মিড- ডে মিল। আর অপর গ্যাসের উনানে মুসলিম রাঁধুনি গেনো বিবি রান্না করেন মুসলিম পরিবারের পড়ুয়াদের মিড -ডে মিল। শুধু আলাদা আলাদা ভাবে রান্না করাই নয়,হেসেলে দুই সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের মিড-ডে মিল রান্নার উপকরণ থেকে শুরু করে বাসনপত্র ,হাঁড়ি-কড়াই,খুন্তি -সেসবও আলাদা আলাদা রয়েছে। এমনকি হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের ৪৩ ও ২৯ জন পড়ুয়াকে মিড- ডে মিল খাওয়ানোও হয় আলাদা আলাদা স্থানে বসিয়ে। আজ থেকে ওই স্কুলে একসঙ্গে রান্না ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

জুন ২৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কৌশিক যেন কামিন্দু! আইপিএলে দেখছেন ক্লার্ক

কৌশিক মাইতি যা পারেন তা তিনিও পারেন না। বক্তা অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ডব্লিউটিসি ফাইনাল বা ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজ নয়, ক্লার্ক রয়েছেন ইডেনের কমেন্ট্রি বক্সে। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগের আসরে। সে প্রসঙ্গে পরে আসছি। আগে তুলে ধরি কৌশিকে ক্লার্কের মুগ্ধতার কথা।কৌশিক মাইতি। দুই হাতেই বল করতে ও ঘোরাতে পারেন। এমনিতে ডানহাতি। তবে বাঁ হাতে ঠিক তেমন বোলিং অ্যাকশন দেখে অভিভূত ক্লার্ক। দোভাষী শ্রীবৎস গোস্বামীকে নিয়ে ক্লার্ক কথা বললেন কৌশিকের সঙ্গে। আরও পরিশ্রমের পরামর্শ দিয়ে বললেন, কৌশিক আইপিএলে খেলবেন। তাঁকে কেউ না নিলে অবাকই হবেন। স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়রা যে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ চালু করেছেন তার সার্থকতার অন্যতম উদাহরণ ক্লার্ক-কৌশিক কথোপকথন। উল্লেখ্য, আইপিএলের ইতিহাসে দু-হাতেই বল করতে পারেন এমন একমাত্র ambidextrous বোলার কামিন্দু মেন্ডিস। শ্রীলঙ্কার এই প্লেয়ার আছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। ক্লার্কের ভবিষ্যদ্বাণী মিললে, কৌশিক ভারতের প্রথম ambidextrous বোলার হিসেবে আইপিএলে জায়গা করে নিতেই পারেন, যার মঞ্চ হবে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগ।না, ইডেনে ৫০-৬০ হাজার লোক এই লিগ দেখতে আসবেন সেই ভাবনা নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু হয়নি। দর্শক সব সময় স্বাগত, ইডেনের দ্বার অবারিত, বিনামূল্যে খেলা দেখার বন্দোবস্ত করেছে সিএবি। কিন্ত স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এই লিগ চালু করেছেন বেশ কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। যার প্রথম হলো, বাংলার প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের নিজেদের প্রতিভা মেলে ধরার সুযোগ করে দেওয়া। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের আবহের মধ্যে থেকে।এই লিগকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্টার স্পোর্টস ও ফ্যানকোডে সম্প্রচার। দুর্ধর্ষ কমেন্ট্রি টিম। মাইকেল ক্লার্ক, ঝুলন গোস্বামী, মহম্মদ কাইফ, মন্টি পানেসর, চেতন শর্মা, নিখিল চোপড়া, রোহন গাভাসকর, অশোক মালহোত্রারা রয়েছেন। সঞ্চালিকাদের মধ্যে আছেন ম্যাথু হেডেনের কন্যাও। না, দেশের আর কোথাও টি২০ লিগে এমন তারকাখচিত কমেন্ট্রি টিম নেই। এর আরেকটি কারণ, তারকাদের কাছ থেকে প্রয়োজনে মূল্যবান টিপস নিয়ে সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। যে উৎসাহ কৌশিক ক্লার্কের কাছ থেকে পেলেন, তা ইডেনের প্রতিটি আসন ভর্তি থাকলেও হতো না!আইপিএল বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়ম ভাঙলে যেমন শাস্তির বিধান আছে তা আছে বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগেও। ক্রিকেটার বা কোচিং স্টাফদের ম্যাচ সাসপেনশন বা জরিমানা হচ্ছে। দেখা হচ্ছে না কোন নাম কত বড়। এই লিগে এমন ব্যবস্থাপনায় ক্রিকেটাররা খেলার স্পিরিট, শৃঙ্খলার বিষয়ে সজাগ থাকবেন, যাতে বড় মঞ্চে গিয়ে মানিয়ে নিতে অসুবিধা না হয়। হক আই টেকনোলজি-সহ ডিআরএস রয়েছে। এতে আম্পায়ারিংয়ের মানের উন্নতি হতে বাধ্য, হচ্ছেও। আগেরবারের তুলনায় এবার টুর্নামেন্ট এগোচ্ছে মসৃণভাবে। যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তাতে খেলা চালানো যাচ্ছে মাঠ ঢেকে রাখা-সহ সিএবির উন্নতমানের পরিকাঠামোর জন্যেই।কথা হচ্ছিল এই লিগের শুরু থেকে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠের কাজে ২৪x৭ নিয়োজিত সিএবির ট্যুর অ্যান্ড ফিক্সচার ও টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় দাসের সঙ্গে। তিনি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করলেন। আইপিএল, ঘরোয়া বা আন্তর্জাতিক ম্যাচ নৈশালোকে হয়। বেঙ্গল প্রো টি২০ লিগও হচ্ছে নৈশালোকে। এতে সুবিধা ক্রিকেটারদের। কারণ, সিএবির সাদা বলের সব টুর্নামেন্টের সব ম্যাচ নৈশালোকে করা সম্ভব নয়। এই লিগের খেলা দিনেও হচ্ছে, রাতেও হচ্ছে সমান তালে। ফলে নৈশালোকে খেলার অভিজ্ঞতাও বাড়ছে ক্রিকেটারদের। যা সর্বভারতীয় টুর্নামেন্ট খেলার সময় তাঁদের লাভবানই করবে।

জুন ২৫, ২০২৫
রাজ্য

বেহাল দশা রাস্তার, রাস্তায় ধান রোপন করে অবরোধ ও বিক্ষোভ বিজেপির

বাগদার নাটাবেড়িয়া থেকে নদীয়ার আইসমালি পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা সংস্কারের দাবিতে পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপন করে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ বিজেপির। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার না করলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বিজেপির। যান চলাচল সাময়িক বন্ধ থাকায় ভোগান্তির শিকার সাধারণ মানুষ। প্রশাসনের আশ্বাসে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় অবরোধকারীরা।উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার নাটাবেড়িয়া ও নদীয়ার রানাঘাটের মধ্যে সংযোগকারী রাজ্য সড়কের আইসমালী পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। রাস্তার মাঝে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। যানবাহন চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। বেহাল রাস্তার কারণে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। দীর্ঘদিন রাস্তা সংস্কার করা হয়নি। সোমবার বিজেপি রাস্তা সংস্কারের দাবিতে নাটাবেরিয়া আইসমালি রাজ্য সড়কের পাঁচপোতাতে রাস্তায় ধান রোপণ করে অবরোধ শুরু করে। অবরোধকারীদের দাবি অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার করতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রশাসন সংস্কারের আশ্বাস দিচ্ছে অবরোধ ততক্ষন চলবে। বিজেপি নেতা অমৃতলাল বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার করুণ দশা। মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে, বিপদ বাড়ছে সাধারণ পথ চলতি মানুষের। বর্তমান সরকার রাস্তা সংস্কারের কোন সদিচ্ছা দেখাচ্ছেন না। অবিলম্বে এই রাস্তা সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি, রাস্তা সংস্কার না হলে আগামীতে সমগ্র বাগদার মানুষ এখানে এসে প্রতিবাদ জানাবে।বিজেপির পথ অবরোধ শুরু হতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বাগদা পুলিশ প্রশাসন। অবরোধকারীদের সাথে কথা বলে অবরোধ তোলার চেষ্টা করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। পরবর্তীতে বাগদা বিডিওর প্রতিনিধি এসে রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস দিলে এক ঘন্টা পর অবরোধ তুলে নেয় বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এই বিষয়ে ভিডিওর প্রতিনিধি হিসেবে আসা প্রশাসনিক কর্তা শুভেন্দু বিশ্বাস বলেন, বিজেপি যে দাবি রেখেছে সেই দাবি ন্যায্য দাবি। আমি বিডিও সাহেবকে ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়টি জানাবো। কর্তৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই অনুযায়ী কাজ হবে।

জুন ২৩, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal