• ২৪ আশ্বিন ১৪৩২, মঙ্গলবার ১৪ অক্টোবর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

TMC

রাজ্য

BJP MP: আক্রান্ত জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ, অভিযুক্ত তৃণমূল

ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীদের (BJP Workers) ঘরে ফেরাতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ ডাক্তার জয়ন্ত কুমার রায় (Jayanta Kumar Roy)। আঙুল উঠল তৃণমূলের (TMC) দিকে। সাংসদের অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত গুন্ডারা তাঁকে বাঁশ দিয়ে মাথায় ও হাতে আঘাত করে। তাঁর সঙ্গে থাকা সঙ্গীরাও প্রহৃত হন বলে অভিযোগ জয়ন্ত কুমার রায়।জানা গিয়েছে, এদিন জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের ভান্ডারীগঞ্জ এলাকার ১৩ জন সংখ্যালঘু বিজেপি কর্মী এক মাসের ওপর ঘরছাড়া হয়ে একটি মন্দিরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সাংসদ ডাক্তার জয়ন্ত কুমার রায়ের দাবি, পুলিশের সঙ্গে কথা বলার পর এদিন বিকাল ৪টা নাগাদ তাঁদের বাড়ি ফেরাতে যান তিনি। ঠিক ওই সময় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাতে তিনি-সহ আরও দুজন গুরুতর জখম হন বলে দাবি বিজেপি সাংসদের। তাঁর আরও অভিযোগ, যখন তাঁদের এভাবে মারধর করছে দুষ্কৃতীরা, তখন দূর থেকে পুলিশ নীরব দর্শক ছিল। বিজেপি সাংসদের মন্তব্য, বাংলায় আইনের শাসন বলে কিছুই নেই।Fascism at its peak in Bengal. Today @AITCofficial goons attacked me and our party workers at Rajganj. Savagery and lawlessness are the order of the day today in Bengal. @HMOIndia @PMOIndia @jdhankhar1 @narendramodi @AmitShah @BJP4Bengal @DilipGhoshBJP pic.twitter.com/E5MF93Mf5q Dr. Jayanta Kumar Roy (@JayantaRoyJPG) June 11, 2021টুইটারে বিজেপি সাংসদ লেখেন, বাংলায় ফ্যাসিবাদ চরমে উঠেছে। আজ তৃণমূল আশ্রিত গুন্ডারা আমাকা ও আমার কর্মীদের আঘাত করেছে। বর্বরতা ও অপশাসন চলছে আজ বাংলায়। সেই টুইটে কেন্দ্রীয় স্বরা ষ্ট্রমন্ত্রক, প্রধানমন্ত্রী, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় ও দিলীপ ঘোষদের উদ্ধৃত করেন বিজেপি সাংসদ। আপাতত উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন জয়ন্ত কুমার রায়। যদিও বিজেপি সাংসদের উপর তৃণমূলের হামলার যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল শিবির।

জুন ১১, ২০২১
রাজনীতি

Mukul Roy: সাড়ে তিন বছর পর ঘাসফুলে সপুত্র মুকুল

সাড়ে তিন বছর পর ঘরে ফেরা। পুরনো দলে, পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে ফের রাজনৈতিক ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়া। বৃত্তটা যেন সম্পূর্ণ হল এতদিনে। বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি মুকুল রায় (Mukul Roy) ফিরলেন তৃণমূলে (TMC)। শুক্রবার তৃণমূল ভবনে দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদান করলেন। সঙ্গে পুত্র শুভ্রাংশুও। পিতাপুত্রের প্রত্যাবর্তনে আরও চাঙ্গা ঘাসফুল শিবিরও। তাঁকে ঘরের ছেলে বলে স্বাগত জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। ৬৭ বছর বয়সে ফের রাজনৈতিক কেরিয়ারে নতুন ধাপে পা রাখলেন মুকুল। এবার নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পালা। তৃণমূলে যোগদানের পর তিনি বললেন, বিজেপি থেকে বেরিয়ে খুব ভাল লাগছে। নতুন আঙিনায় এসেছি, পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে, কথা হচ্ছে। আর এটা ভেবে ভাল লাগছে, বাংলা আবার তার নিজের জায়গায় ফিরবে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন মমতা।নভেম্বর, ২০১৭। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দল তৃণমূল ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে নাম লিখিয়েছিলেন তৃণমূলের তৎকালীন সর্বভারতীয় সম্পাদক মুকুল রায়। পাশে ছিলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। কেন, কী ভেবে তিনি বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন, তা নিয়ে বিস্তারিত বক্তব্যও রেখেছিলেন। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে নারদ (Narada case) স্টিং অপারেশনের ভিডিওতে তৃণমূলের অন্যান্য নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে মুকুল রায়কেও দেখা গিয়েছিল। তা নিয়ে তোলপাড় হলেও, নির্বাচনে কার্যত তা ছাপ ফেলতে পারেনি। তৃণমূল হাসতে হাসতেই ফের বিপুল জনসমর্থন নিয়ে রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছিল। তবে মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্যায়দের উপর চাপ বাড়ে। রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের বিশ্বাস, সেই চাপেই বছর খানেক বাদে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে পা রেখেছিলেন মুকুল। তারও কয়েক বছর পর তাঁর ছেলে শুভ্রাংশুও (Subhrangsu Roy) দলবদল করেন। তবে একুশের নির্বাচনে চেনা জমিতেও হারের পর ইঙ্গিতপূর্ণ ফেসবুক পোস্টে বুঝিয়েছিলেন, বিজেপিতে বীতশ্রদ্ধ শুভ্রাংশু।এরপর ২০২০ সালে দলের হয়ে ভাল কাজ করার পুরস্কার হিসেবে বিজেপিতে সর্বভারতীয় সহ-সভাপতির দায়িত্ব পান। একুশের বিধানসভা ভোটে প্রায় প্রচার ছাড়াই কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্র থেকে বড় ব্যবধানে জিতেছেন তিনি। তা সত্ত্বেও অবশ্য বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার দৌড়ে তাঁকে পিছনে ফেলে পদ পেয়ে গিয়েছেন নন্দীগ্রামের জায়ান্ট কিলার (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানো) শুভেন্দু অধিকারী, তুলনায় যিনি বিজেপিতে অনেক নবীন। ফলে একটা অভিমান ছিলই বঙ্গ রাজনীতির চাণক্যর। সম্প্রতি স্ত্রীর অসুস্থতার সময়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতে জল্পনা উস্কে ওঠে, এ কি নিছকই সৌজন্যের নজির, নাকি রয়েছে কোনও রাজনীতির রসায়ন? শুক্রবার দেখা গেল, রসায়নই সত্যি।

জুন ১১, ২০২১
রাজনীতি

Mukul Roy: আজই ঘর ওয়াপসি? তৃণমূলভবনে চলছে বৈঠক

সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিজেপি ছেড়ে ঘর ওয়াপসি করতে চলেছেন মুকুল রায়। তৃণমূল ভবনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতাদের উপস্থিতিতে মুকুল এবং শুভ্রাংশুর রায়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কথা। শুক্রবার বাড়ি থেকে বেরিয়ে মুকুল নিজেও জানান, তৃণমূল ভবনেই যাচ্ছেন তিনি। দুপুর সাড়ে ৪টে নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক।ইতিমধ্যেই তিনি ছেলে শুভ্রাংশুকে নিয়ে তৃণমূল ভবনে চলে এসেছেন। চলে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। জল্পনা ঘোরাফেরা করছিলই। কয়েক বছর গেরুয়া শিবিরে কাটিয়ে, দলে বড় পদ পাওয়ার পর আর মন টিকছে না সেভাবে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের তাই ধারণা হয়েছিল, ফের ঘাসফুলের পথে পা বাড়াবেন বলে জমি তৈরি করছিলেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। সূত্রের খবর, তৃণমূল ভবনে এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা (Mamata Banerjee) সাংগঠনিক বৈঠক চলছে।

জুন ১১, ২০২১
রাজনীতি

Mukul Roy: আজই ঘর ওয়াপসি? তৃণমূলভবনে চলছে বৈঠক

সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিজেপি ছেড়ে ঘর ওয়াপসি করতে চলেছেন মুকুল রায়। তৃণমূল ভবনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতাদের উপস্থিতিতে মুকুল এবং শুভ্রাংশুর রায়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কথা। শুক্রবার বাড়ি থেকে বেরিয়ে মুকুল নিজেও জানান, তৃণমূল ভবনেই যাচ্ছেন তিনি। দুপুর সাড়ে ৪টে নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক।ইতিমধ্যেই তিনি ছেলে শুভ্রাংশুকে নিয়ে তৃণমূল ভবনে চলে এসেছেন। চলে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। জল্পনা ঘোরাফেরা করছিলই। কয়েক বছর গেরুয়া শিবিরে কাটিয়ে, দলে বড় পদ পাওয়ার পর আর মন টিকছে না সেভাবে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের তাই ধারণা হয়েছিল, ফের ঘাসফুলের পথে পা বাড়াবেন বলে জমি তৈরি করছিলেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। সূত্রের খবর, তৃণমূল ভবনে এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকা (Mamata Banerjee) সাংগঠনিক বৈঠক চলছে।

জুন ১১, ২০২১
রাজ্য

বজ্রপাতে মৃত নাবালিকার পরিবারের পাশে জামালপুরের তৃণমূল নেতৃত্ব

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখানো পথে হেঁটে বজ্রপাতে মৃত নাবালিকার পরিবারের পাশে দাঁড়ালো পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের তৃণমূল নেতৃত্ব ।গত রবিবার বজ্রপাতে মারা যায় জামালপুরের জ্যোৎশ্রীরাম পঞ্চায়েতের মাঠশিয়ালি গ্রামের নাবালিকা মন্দিরা পাখিরা। একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে শোকাতুর হয়ে পড়েছেন মন্দিরার বাবা ও মা । জেলা প্রশাসনের তরফে মঙ্গলবার সরকারি সাহায্য ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেওয়া হয় নাবালিকার বাবা মায়ের হাতে । পরিবারটির পাশে আলাদাভাবে দাঁড়িয়েছেন তৃণমূলের নেতারাও।এদিন বিকেলে নাবালিকার বাড়িতে যান জামালপুরের বিধায়ক অলোক মাঝি, ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মেহেমুদ খান, যুব তৃণমূলের সভাপতি ভূতনাথ মালিক-সহ অন্য নেতৃবৃন্দ। তাঁরা দুঃস্থ নাবালিকার বাবা-মায়ের হাতে আর্থিক সাহায্য ও খাদ্যসামগ্রী তুলেদেন।একই সাথে বজ্রপাতে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার জন্যে কি কি করণীয় সেই বিষয়েও তৃণমূল নেতৃত্ব এদিন ওই এলাকার জনগনকে সচেতনতার পাঠ দেন । ব্লক তৃণমূলের সভাপতি মেহেমুদ খান বলেন, কয়েকদিনে বজ্রপাতে গোটা রাজ্যে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে।বজ্রপাতে এক নাবালিকা-সহ জামালপুরের পাঁচ জন বাসিন্দারও মৃত্যু হয়। এইভাবে এক নাবিলাকার মৃত্যু অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাঁদের পরিবারটিও দুঃস্থ। তাই তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথে হেঁটে এদিন তাঁরাও মৃত নাবালিকার পারিবারের পাশে দাড়ালেন । বিধায়ক অলোক মাঝি বলেন, আগামী দিনেও তিনি পরিবারটির পাশে থাকবেন বলে কথা দিয়েছেন। পাশে দাঁড়ানোর জন্যে মৃতার বাবা সাহেব পাখিরা ও মা মানবি পাখিরা তৃণমূল নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

জুন ১০, ২০২১
রাজনীতি

সাংগঠনিক কাজে তৎপর সায়নী, আলোচনা সারলেন দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে

তৃণমূল ভবনে একাধিক দলীয় শীর্ষ নেতা ও রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতি সুব্রত বক্সি, বঙ্গ জননীর সভানেত্রী ও তৃণমূল সাংসদ মালা রায়, তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ, কেশপুরের বিধায়ক এবং তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা এস সি সেলের কার্যকরী সভানেত্রী শিউলি সাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তৃণমূলের যুব সভাপতি সায়নী ঘোষ। মঙ্গলবার তৃণমূল ভবনে হাজির ছিলেন যুব কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু ভট্টাচার্য , সৌম্য বক্সি, শক্তি প্রতাপ সিংহ ও বসুন্ধরা গোস্বামী। তৃণমূল ভবনে প্রথম দিনে মাননীয় সাংসদ ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক শ্রী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা ও যুব সংগঠন নিয়ে আলোচনা হলো, তার সুপরামর্শ ও সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞ। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের ও সর্ব স্তরের কর্মীদের আবেগকে সম্মান জানিয়ে দিদির উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখব। pic.twitter.com/O5Le0Mds86 Saayoni Ghosh (@sayani06) June 7, 2021সায়নী বলেন, আগামী দিনে আমরা কি করে সংগঠনকে আরো পোক্ত করে বাংলার জন্য কাজ করতে পারি, যুব তৃণমূল কিভাবে সমাজের নানান স্তরে পৌঁছে যেতে পারে এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নের ধারাকে বজায় রাখতে পারি সে বিষয়ে বিশদ পরিকল্পনা হল।

জুন ০৮, ২০২১
রাজনীতি

বড় খবরঃ এবার বেসুরো রাজীব, ৩৫৬ ধারার জুজু নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন

হঠাৎ উদয় রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দীর্ঘ দিন চুপ থাকার পর বেসুরো রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। সোশাল মিডিয়ায় ৩৫৬ ধারা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন এই বিজেপি নেতা। সমর্থন করলেন মমতা সরকারকে। রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কী ঘরে ফিরতে চাইছেন রাজীব? এদিকে বিজেপির রাজ্যকমিটির সদস্য সুজিত ঘোষ বিধানসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির পর অসহায় কর্মীদের পাশে না থাকার জন্য দলের জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সোশাল মিডিয়ায় তোপ দেগেছেন।এদিনই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। বলা হচ্ছে ৩৫৬ ধারা লাগু করার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রাজ্যে। ঠিক এমন সময়ে একমাস নীরবে থাকার পর দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন রাজীব। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে।বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন রাজীব। নির্বাচনে পরাজিত হন প্রাক্তন বনমন্ত্রী। তারপর থেকে প্রকাশ্য কর্মসূচিতে দেখা যাচ্ছে না তাঁকে। এমনকী বারংবার ফোন করেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি সাংবাদিকরা। তারপর এদিন এই ফেসবুক পোস্ট।কী লিখেছেন রাজীব?সমালোচনা তো অনেক হলো..........।মানুষের বিপুল সমর্থনে নির্বাচিত সরকারের সমালোচনা ও মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতা করতে গিয়ে কথায় কথায় দিল্লি, আার ৩৬৫ ধারার জুজু দেখালে বাংলার মানুষ ভালভাবে নেবে না। তারপরই তিনি লিখেছেন আমাদের সকলের উচিত রাজনীতির উর্দ্ধে উঠে কোভিড ও ইয়াস মোকাবিলায় বাংলার মানুষের পাশে থাকা। এভাবেই বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজীব।সোনালী গুহ, দিপেন্দু বিশ্বাসরা সহ একঝাঁক দলবদলু তৃণমূলে ফিরতে চান। এদিন বিজেপির হেস্টিংসে সাংগঠনিক বিঠকেও হাজির ছিলেন না রাজীব। দলকেও কিছু জানাননি। তৃণমূলে ফেরার পরিস্থিতি তৈরি করছেন বলে অভিমত রাজনৈতিক মহলের।এদিকে বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য সুজিত ঘোষ ফেসবুক পোস্টে দলের নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হতেই কর্মীদের বাড়ি, দোকান লুট হতে শুরু করে। তাঁরা ভীত ও সন্ত্রস্ত, পাশে নেই কোনও রাজ্য বা জেলা নেতৃত্ব। দলীয় নেতৃত্বের কেউ ফোন ধরছেন না। দিশা দেখাবার কেউ নেই। কর্মীদের নামে যথেচ্ছ মামলা করা হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামান্য সৈনিক হিসাবে এই পরিস্থিতিতে নিজেকে অসহায় লাগছে। অস্থির পরিস্থিতির জন্য বিরোধীদের দায়ী না করে, নিজেদের পর্যালোচনা করা উচিত।একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। তাঁর বক্তব্য, কেন ২রা মে-র ভরাডুবির পর জেলা নেতৃত্ব সামান্য কর্মীদের অসহায় পরিস্থিতিতে ফেলে কলকাতায় চলে গেলেন? তাহলে যে গুজব রটছে এটাকেই কি সাধারণ কর্মীরা সত্য বলে ধরবে? যে পরিযায়ী নেতারা রাজ্যের কিছু নেতার যোগসাজসে কিসের বিনিময়ে সিটগুলো বিক্রি করলেন এই অনুপযুক্ত লোকেদের কাছে?

জুন ০৮, ২০২১
রাজনীতি

বড় দায়িত্বে অভিষেক, ব্যাপক রদবদল তৃণমূলে

বড়সড় সাংগঠনিক পরিবর্তন হল তৃণমূল কংগ্রেসে। শনিবার তৃণমূল ভবনে দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ তথা মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হলেন। যুব তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি করা হয়েছে অভিনেত্রী তথা আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রের প্রার্থী সায়ণী বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এছাড়াও একাধিক পরিবর্তন হয়েছে এদিনের কর্মসমিতির বৈঠকে। তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, এক ব্যাক্তি এক পদের নীতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সায়ণী বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য যুব তৃণমূলের সভানেত্রী। কাকলি ঘোষ দস্তিদারকে মহিলা তৃণমূলের সভানেত্রী, ঋতব্রত বন্দ্য়োপাধ্যায়কে রাজ্য আইএনটিটিইউসির সভাপতি ও সর্বভারতীয় স্তরে শ্রমিক সংগঠনরে দায়িত্বে থাাকছেন সাংসদ দোলা সেন। কৃষক সংগঠনের দায়িত্ব পেয়েছেন পূর্ণেন্দু বসু। বঙ্গজননী বাহিনীর সভানেত্রী করা হয়েছে মালা রায়কে। দলের সাংস্কৃতিক সেলের সভাপতি বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী। এছাড়া কুনাল ঘোষ দলের রাজ্য় সাধারন সম্পাদক হলেন। সিঙ্গুরের বিধায়ক বেচারাম মান্না, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ আরও দুজনকে দলের রাজ্য সম্পাদক করা হয়েছে।

জুন ০৫, ২০২১
রাজ্য

খড়দহ থেকেই উপনির্বাচনে লড়বেন কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব

উপনির্বাচনে খড়দহ কেন্দ্র থেকেই তৃণমূলের প্রার্থী হচ্ছেন ভবানীপুরের পদত্যাগী বিধায়ক তথা রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। রবিবারই তৃণমূল হাইকম্যান্ড থেকে তাঁর প্রার্থীপদ নিশ্চিত করে বার্তা দেওয়া হয়েছে। ভবানীপুরে প্রার্থী হচ্ছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার শোভনদেব জানান, দলের নির্দেশে নেত্রীর জন্যই ভবানীপুর থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছি। ফের দলই বলেছে, তাই খড়দহের উপনির্বাচনে লড়াই করব। বিষয়টি নিয়ে এদিন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী।বিধানসভা ভোটে খড়দহ কেন্দ্র থেকে তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহা জিতলেও, করোনা আক্রান্ত হয়ে ভোটের ফলপ্রকাশের আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। ফলে সেখানে উপনির্বাচন। আরও একবার বিপুল ভোটে সেখানে তৃণমূল প্রার্থীর জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী দল। তবে ভবানীপুর কেন্দ্রের বিধায়ক পদ থেকে গত সপ্তাহে শোভনদেব ইস্তফা দেওয়ার পর আরও একটি জল্পনা তৈরি হয়েছিল তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে হয়ত শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে রাজ্যসভায় পাঠানো হতে পারে। কিন্তু তিনি নিজে রাজ্য রাজনীতিতেই থাকতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তাই তাঁকে খড়দহের প্রার্থী করা হয়েছে।

মে ২৪, ২০২১
রাজ্য

সেফ হোম ও কমিউনিটি কিচেন খুললেন নুসরত

করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে বিপর্যস্ত গোটা দেশ। কার্যত লকডাউনের পথে হেঁটে রোগ মোকাবিলার পথে হেঁটেছে রাজ্য প্রশাসন। প্রায় প্রতিদিনই উঠছে হাসপাতালে বেড এবং অক্সিজেনের আকালের অভিযোগ। এই পরিস্থিতিতে করোনা আক্রান্তদের ভাল রাখার উদ্যোগ অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত জাহানের। ভ্যাবলা পলিটেকনিক কলেজে সেফ হোম এবং কমিউনিটি কিচেন খুললেন তিনি।বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদের এহেন উদ্যোগকে নেটদুনিয়ায় কুর্নিশ জানিয়েছেন অনেকেই। করোনা কালে এই সেফ হোম এবং কমিউনিটি কিচেন খোলার ভাবনা সত্যিই যথেষ্ট ভাল বলেই জানিয়েছেন নেটিজেনদের একাংশ। তবে অনেকেই আবার তাঁর এই কাজের সমালোচনাতেও মুখর। সাংসদ হিসাবে নুসরত সাধারণ মানুষের জন্য তেমন কিছু করে উঠতে পারেননি বলেই দাবি তাঁদের। তবে এই প্রথমবার নয়। এর আগেও একাধিকবার নেটদুনিয়ায় সমালোচনার শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। মুসলমান পরিবারের সন্তান হয়ে শাঁখা, পলা পরা হোক কিংবা সাহসী পোশাকে ফটোশুট বারবার নেটিজেনদের তীর্যক মন্তব্যের শিকার হন বসিরহাটের সাংসদ। প্রতিবারের মতো এবারও সমালোচনায় কান দিতে নারাজ নুসরত। পরিবর্তে বসিরহাট বিধানসভার প্রতিটি কেন্দ্রে সেফ হোম তৈরির কথা ভাবছেন তিনি। স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এই কাজ করা সম্ভব হত না বলেও জানিয়েছেন নুসরত। বর্তমান কঠিন পরিস্থিতিতে সকলকে কোভিডবিধি মেনে চলারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

মে ২৩, ২০২১
রাজ্য

এবার 'ঘরে ফিরতে' চান মালদহের সরলা মুর্মু

সোনালি গুহর পর এবার সরলা মুর্মু । দলত্যাগ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করে তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবেদন জানালেন মালদহের নেত্রী। যদিও দলের তরফে জানানো হয়েছে, সরলা মুর্মুর কোনও আবেদন পাওয়া যায়নি এখনও। তবে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সরলাদেবী জানিয়েছেন, তিনি ভুল বুঝতে পেরেছেন। ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই কাজ করতে চান। ভোটের ফলপ্রকাশের পর দলবদলকারীদের যে স্বাগত জানিয়েছিলেন দিদি, তাতে সাড়া দিয়েই আবেদন জানিয়েছেন তিনি, এমনই দাবি মালদহ জেলা পরিষদের প্রাক্তন সভাধিপতি তথা বর্তমান সদস্য সরলা মুর্মুর।একুশের বিধানসভা ভোটের আগে দলবদলের গতানুগতিক কাহিনিতে খানিক ব্যতিক্রম সরলা মুর্মু। তাঁকে মালদহের হবিবপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেছিল তৃণমূল। কিন্তু সেই আসন পছন্দ হয়নি সরলাদেবীর। চেয়েছিলেন পুরাতন মালদহ থেকে লড়তে। কিন্তু সংরক্ষণ কাঁটায় তা সম্ভব হয়নি। তাতে অভিমান করেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তাতে পছন্দমতো আসন পাওয়া দূরঅস্ত, প্রার্থীই হতে পারেননি সরলা মুর্মু। ফলে গেরুয়া শিবিরে গিয়েও প্রায় নিষ্ক্রিয় হয়ে বসে ছিলেন মালদহের এই নেত্রী। ভোটের ফলপ্রকাশের পরও কার্যত কিছু করার ছিল না তাঁর।এই অবস্থায় আবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরই দলবদলকারীদের ফেরানো নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ওরা ফিরলে ফিরবে, ওয়েলকাম। অসুবিধা কী? এ কথা শুনেই মনটা ফের ঘাসফুলের দিকে ফিরছিল সরলাদেবীর। তবে এতদিন প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। শনিবার মমতার দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা, আরেক দলবদলকারী নেত্রী সোনালি গুহ দীর্ঘ টুইটে নিজের ভুল স্বীকার করে তৃণমূলে ফেরার ইচ্ছেপ্রকাশ করেন। তাতেই সম্ভবত অনুপ্রেরণা পান সরলা মুর্মু। তিনিও ঘনিষ্ঠ মহলে এবং সাংবাদিকদের জানান, বিজেপি আর পছন্দ নয়। এবার তৃণমূলে ফিরে দিদির সৈনিক হয়ে কাজ করতে চান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখানো পথে চলতে চান। এই মর্মে তিনি আবেদনও জানিয়েছেন।

মে ২৩, ২০২১
রাজনীতি

দলত্যাগী পুরনো সৈনিকরা ফিরতে চাইলে স্বাগত, জানালেন মমতা

ভোটের মুখে অনেকেই মুখ ফিরিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে। দল থেকে বেরিয়েই প্রাক্তন নেত্রীকে অভিযোগে বিদ্ধ করতে ছাড়েননি কেউই। ব্যাপক সাফল্য পাওয়ার পরও দলত্যাগীদের প্রতি এতটুকুও ক্ষোভ দেখা গেল না তৃণমূল সুপ্রিমোর চোখে-মুখে। উলটে কেউ ফিরতে চাইলে স্বাগত, এমনটাই বললেন তিনি।তৃণমূল ত্যাগীদের তালিকায় প্রথম নাম ছিল শুভেন্দু অধিকারীর। বিজেপিতে গিয়ে তিনি সাফল্য পেলেও, বাকি দলত্যগীদের অধিকাংশই ফিরেছেন শূন্যহাতে। যেমন নিজের কেন্দ্র ডোমজুর থেকে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেও সফল হননি প্রাক্তন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। ওয়াকিবহল মহলের মতে, তাঁর দলত্যাগকে ভালভাবে নেয়নি আমজনতা। একইভাবে জয়ের মুকুট পাওয়া তো দূর-অস্ত দ্বিতীয় স্থানও পাননি বৈশালী ডালমিয়া। একইভাবে পরাজিত হয়েছেন প্রবীর ঘোষাল, জিতেন্দ্র তিওয়ারি, শীলভদ্র দত্ত, মিহির গোস্বামী, বিশ্বজিৎ কুণ্ডু, রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, সব্যসাচী দত্ত-সহ একাধিক দলবদলু নেতা। স্বাভাবিকভাবেই দল বদলেও দাঁত ফোটাতে পারেননি যাঁরা তাঁদের রাজনৈতিক কেরিয়ার নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করছে। তবে কি ফের দল পালটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছত্রছায়ায় ফিরবেন তাঁরা? এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে। সেই সঙ্গে আরও একটি প্রশ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, বিপদ আশঙ্কা করে যে নেতারা দল ছেড়েছিলেন আর তাঁদের ফিরিয়ে নেবেন মমতা? সোমবার কালীঘাট থেকেই সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাফ বললেন, যাঁরা ফিরতে চান, ফিরুন না, কে বারণ করেছে, ওয়েলকাম। অর্থাৎ মান-অভিমান ভুলে পুরনো সৈনিকদের কাছে টেনে নিতে যে কোনও সমস্যা নেই, তা জানিয়ে দিলেন মমতা। উল্লেখ্য, রাজ্যে পরিবর্তন হতে চলেছে, এই আশঙ্কা করে গত কয়েকমাসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনেক বিশ্বস্ত সৈনিক দল ছেড়েছিলেন। তবে লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন নেত্রী। বিপুল আসন নিয়ে ফের বাংলা জয় করেছেন তিনি।

মে ০৩, ২০২১
রাজনীতি

গেরুয়া ঝড়ের অপেক্ষায় কী বাংলা? কত আসন পেতে পারে বিজেপি, তৃণমূলের সম্ভাবনা কতটা? আর সংযুক্ত মোর্চা!

টানটান উত্তেজনায় রাজ্যের ২৯২টি কেন্দ্রে নির্বাচন শেষ হল। শেষ দিনেও উত্তজনার পারদ ছিল চরমে। রক্তও ঝড়েছে। রাজ্যে মোট ৮ দফার ভোটে কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল এরা ভোট বানচাল করার চেষ্টা করছিল। বাহিনীর ওপর আক্রমণ শানিয়েছিল। যদিও নিরীহ ভোটারদের হত্যা করা হয়েছে বলে তৃণমূল অভিযোগ করেছে।ভোট শেষ হতেই এক্সিট৷ পোল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বে বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি চ্যানেলগুলো। কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে। শুরু হয়েও গিয়েছে। সংস্থার সঙ্গে অন্য বিশেষজ্ঞ টিমও রয়েছে। যদিও এক্সিট পোল বা কোন সমীক্ষাই শেষকথা বলে না।জনতার কথা নির্বাচনের একমাস আগে থেকেই গ্রাম-বাংলা, শহরের মানুষের সঙ্গে কথা বলেছে। তাঁদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছে। সেক্ষত্রে জঙ্গলমহলের আদিবাসী সম্প্রদায় এবারও ক্ষোভপ্রকাশ করেছে রাজ্য সরকারের ওপর। স্বাভাবিক ভাবে পদ্মশিবিরেই ঝুঁকে তাঁরা। সেখানে গত লোকসভার মতো এবারও ফের আসন বাড়তে পারে বিজেপির। এদিকে উত্তরবঙ্গের রাজবংশীদের একটা বড় অংশ গেরুয়া শিবিরে ভিড়ে আছে। সেক্ষেত্রে রাজবংশীদের ভোটের সামান্য অংশ তৃণমূল পেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছ। আবার মতুয়ারা এবারও বেশিরভাগ বিজেপির দিক থেকে মুখ ফেরায়নি। অভিজ্ঞ মহলের মতে দলিত, আদিবাসীদের ভোটে বাজিমাত করবে বিজেপি। তারওপর ব্যাপক অ্যান্টিএস্টাব্লিসমেন্ট ভোট। তাছাড়া মেরুকরণের ভোট আছে। উন্নয়নের নিরিখে ভোটে লড়েছে তৃণমূল। জাতপাতের বিরুদ্ধে লড়েছে। গ্যাস, পেট্রলের দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। এসব ক্ষেত্রে শহরে ভোটাররা প্রভাবিত হবে। গ্রামে কোনও কাজ আসবে না বলে অভিজ্ঞ মহলের মত। বরং গ্রামের পর গ্রাম হিসেব হয়েছে কী কী পায়নি। কেন আবাস যোজনার বাড়ি পায়নি। কেন এখনও কু্ঁয়ো বা পুকুরের জল পান করতে হয়। কাটমানি, আমফানের হিসেবও আছে। ভোট দেওয়ার পর এসব অনেক জায়গায় চোখেমুখে ফুটে উটেছে।এসব ছাড়া ভোটে হাজার ইস্যু কাজ করে। তার কোনও ইয়াত্তা নেই। এমন কোন ভোট পন্ডিত নেই যিনি ভোটের হারজিতের নির্দিষ্ট কারণ বলতে পারবেন। প্রচুর স্থানীয় কারণ থাকে। বোফর্স মামলায় দেশ হিলেছিল। কিন্তু এবার রাজ্য যে ৮ দফার ভোট হল তার নির্দিষ্ট কোনও ইস্যু ছিল না তা স্পষ্ট। তবে দক্ষিণবঙ্গের গড়ে অনেকটাই ভোটে লড়াই দিয়েছে তৃণমূল। এটাই ঘাসফুল শিবিরের এখন বড় ভরসা।২৯১ কেন্দ্রের যা পরিস্থিতি ওপরের বিশ্লেষন অনুযায়ী রাজ্যে শাসন ক্ষমতায় পরিবর্তনের সম্ভাবনা প্রবল। রাজ্যের জনতা মনে করছে বিজেপি ১৬০-১৮০টি আসন পেতে পারে। তৃণমূল পেতে পারে ১০০-১১০টি আসন। সংযুক্ত মোর্চার জুটতে পারে ২০-২৫টি। এটা জনতার কথা, তাঁদের মতামত। এবার অনেক রথী-মহারথীর আসন টলে যাবে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এইসব পরিসংখ্যান নির্ভুল হবে তার গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে না। তবে আগাম রাজনৈতিক বিশ্লেষণ তো থাকবেই। নেতা-নেত্রীরা ভোট ঘোষণার পর থেকে রোজ বলছে কোন দফায় কত আসন পাবে। তাহলে মোট আসন সংখ্যা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।হুইল চেয়ারে মমতা ম্যাজিক দেখার জন্য বসে আছে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। অভিজ্ঞমহলের মতেএটাও এবার খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনেক অঙ্ক ঘুরে বেড়াচ্ছে।

এপ্রিল ২৯, ২০২১
রাজ্য

বীরভূমের ভোটের আগে ফের নজরবন্দি অনুব্রত

ভোটের আগে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে ফের নজরবন্দি করল নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে ৩০ এপ্রিল সকাল ৭টা পর্যন্ত কমিশনের নজরবন্দি তিনি। কমিশনের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আইনি পথে হাঁটতে পারেন দাপুটে তৃণমূল নেতা ।অষ্টম দফায় অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল বীরভূমে ভোটগ্রহণ। তার আগে মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা থেকে সেই জেলার দাপুটে তৃণমূল নেতার উপর কড়া নজর রাখবে কমিশন। ভোটের মরশুমে এত দীর্ঘ সময় কোনও রাজনৈতিক নেতাকে নজরবন্দি করে রাখা নিঃসন্দেহে বেনজির সিদ্ধান্ত বলে দাবি করছে ওয়াকিবহাল মহল। উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে উনিশের লোকসভা নির্বাচনের সময় অনুব্রত মণ্ডলকে নজরবন্দি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কমিশন। তবে সেটা ছিল শুধুমাত্র ভোটের দিন। যদিও তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, সেবারের ভোটের সময়ে খোশমেজাজেই ছিলেন তিনি। কোথায় কেমন ভোট হচ্ছে, দিনভর সেই তথ্য নিজের নখদর্পণে রেখেছিলেন তিনি। এবারও ভোটের আগে থেকেই অনুব্রতকে নজরবন্দি করল কমিশন। যদিও কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিচলিত নন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। তাঁর কথায়, এটা তো কমিশনের রুটিন কাজ। প্রতিবারই করে। তবু খেলা হবে। ভয়ঙ্কর খেলা হবে। প্রয়োজনে সিআরপিএফের পায়ে বল দিয়ে দেব, ওঁরা খেলবে। কমিশনের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন, এবার অনুব্রতর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ হলে ও আদালতে যাবে। এদিন নেত্রীর কথা মনে করিয়ে অনুব্রত বলেন, আমি এবার কমিশনের বিরুদ্ধে আদালতে যাব।প্রসঙ্গত, এবার কমিশনের কড়া নজরে রয়েছে বীরভূম। ভোটের সময় জেলার পুলিশ সুপার করে পাঠানো হয়েছে নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠীকে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, ভোটের দিন কয়েক আগেই তৃণমূল নেতা অনুব্রতকে নোটিস পাঠিয়েছিল আয়কর দপ্তর। এমনকী, গোরুপাচার মামলায় তাঁকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সিবিআইও। যদিও কোভিড পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। এর পরই প্রকাশ্যে এল নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশিকা।

এপ্রিল ২৭, ২০২১
রাজ্য

গোরু পাচার মামলায় এবার সিবিআই তলব অনুব্রত মণ্ডলকে

গোরু পাচার মামলায় বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে তলব করল সিবিআই। সূত্রের খবর, আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার অনুব্রত মণ্ডলকে কলকাতায় সিবিআইয়ের দপ্তর নিজাম প্যালেসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি। বলে রাখা ভাল, ২৯ এপ্রিল অষ্টম অর্থাৎ শেষ দফায় বীরভূমের ১১টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ। তার আগেই জেলার দাপুটে তৃণমূল নেতাকে সমন পাঠানোর নেপথ্যে রাজনৈতিক অভিসন্ধি থাকার অভিযোগ উঠছে। উল্লেখ্য, দীর্ঘ তদন্তের পর গত ফেব্রুয়ারি মাসে গোরু পাচার কাণ্ডে চার্জশিট পেশ করেছিল সিবিআই। অভিযোগপত্রে চক্রের মূল পাণ্ডা এনামুল হক, বিএসএফ আধিকারিক সতীশ কুমার, গুলাম মুস্তফা ও আনারুল শেখ-সহ সাতজনের নাম ছিল। রাজ্যে বিধানসভা ভোটের আবহে গোরু ও কয়লা পাচার কাণ্ডে জড়িত রাঘব বোয়ালদের জালে আনতে তৎপর সিবিআই। দুই পাচারের অন্যতম মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারির পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় লাগাতার তল্লাশি চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা। পাশাপাশি, ধৃতদের টানা জেরা করেও জট খোলার চেষ্টায় মরিয়া তাঁরা। সিবিআই সূত্রে খবর, জেরায় নানা তথ্য উঠে আসছে, যার ভিত্তিতে তাঁরা তদন্তের পরবর্তী ধাপে পৌঁছনোর জন্য কাজ করছেন।প্রসঙ্গত, গোরু ও কয়লা পাচার কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তৃণমূল নেতা বিনয় মিশ্র ও তাঁর ভাই বিকাশ মিশ্রের। কয়েকদিন আগে নয়াদিল্লি থেকে বিকাশকে গ্রেপ্তার করে ইডি। তারপর থেকেই জোরকদমে তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি। এদিকে, আজই এক সভা থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে সিবিআই ডাকলেও সাড়া না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মমতা। তাঁর কথায়, আমি বলে দিয়েছি, একদম যাবি না। ইলেকশন প্রসেস ওভার হবে তারপর যাবি। আমি একটা পার্টির পলিটিক্যাল কর্মী। বাধা দেবেন না।

এপ্রিল ২৬, ২০২১
কলকাতা

করোনা প্রাণ কাড়ল খড়দহের তৃণমূল প্রার্থীর

রাজনৈতিক মহলে ক্রমশ চওড়া হচ্ছে করোনার থাবা। এবার করোনায় মৃত্যু হল খড়দহের তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহার। রবিবার সকালে বেলেঘাটা আইডি-তে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ষষ্ঠদফা ভোটের আগের দিন সকালে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বেলেঘাটার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিন সকালে পৌনে দশটায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি।

এপ্রিল ২৫, ২০২১
রাজ্য

শেষ দু'ফার ভোট একসঙ্গে সম্ভব নয়, জানাল কমিশন

করোনা আবহে একসঙ্গে করা হোক শেষ দুদফার ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। আর্জি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছিল তৃণমূল। কিন্তু রাজ্যের শাসকদলের সেই আর্জি মানা হল না। কমিশন জানিয়ে দিল, নির্বাচন জটিল প্রক্রিয়া। শেষবেলায় এসে আর ভোট একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। তাছাড়া, করোনা বিধি মেনে ভোট করার জন্য সমস্তরকম ব্যবস্থাও করেছে নির্বাচন কমিশন।চতুর্থ দফার ভোটের পরই বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বাকি চার দফার ভোট একসঙ্গে করার আরজি জানিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, বাকি চার দফার ভোট একসঙ্গে হয়ে গেলে আর প্রচারের কোনও ব্যাপার থাকবে না। ফলে সাধারণ মানুষের জমায়েত এড়ানো যাবে। কিন্তু কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বাকি ভোট আরও চার দফাতেই হবে। কিন্তু সংক্রমণের চোখ রাঙানি বাড়ার পর ফের ফের কমিশনের দ্বারস্থ হয় তৃণমূল।এবার তৃণমূলের তরফে চিঠি দিয়ে আবেদন করা হল, ২৬ এবং ২৯ এপ্রিলের ভোট প্রক্রিয়া একসঙ্গে করা হোক।তৃণমূলের এই চিঠির প্রেক্ষিতে কমিশন জানিয়ে দিল, শেষ দুদফার ভোট একসঙ্গে করানো হবে না। এমনিতেই করোনার কথা ভেবে ২০১৬ নির্বাচনের তুলনায় এবছর ১১ দিন কমিয়ে আনা হয়েছে। তাছাড়া এবছর বাংলায় বুথের সংখ্যা বেড়েছে ৩২ শতাংশ। তাছাড়া করোনার বাড়বাড়ন্তের জন্য সন্ধে ৭টা থেকে পরদিন সকাল ১০টা পর্যন্ত ভোটপ্রচার বন্ধ রাখা হয়েছে। ভোটের দিনের ৭২ ঘণ্টা আগে থেকে প্রচার বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কমিশনের যুক্তি, নির্বাচনের সূচি অনেক দিন আগে থেকে অনেক পরিকল্পনা করে তৈরি করা হয়। তাছাড়া নিয়ম অনুযায়ী, মনোনয়ন জমা থেকে ভোটের দিনের মধ্যে অন্তত ১৪ দিনের সময় দিতে হয়। তাই কোনওভাবেই শেষ দফার ভোট এগিয়ে আনা সম্ভব নয়।

এপ্রিল ২১, ২০২১
রাজ্য

নির্বাচন কমিশনকে চিঠি তৃণমূলের

করোনা আবহে একসঙ্গে করা হোক শেষ দুদফার ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। এমন আর্জি জানিয়েই এবার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিল তৃণমূল। এদিকে, নির্বাচনী প্রচারে লাগাম টানতে হাইকোর্টে করা জনস্বার্থ মামলা নিয়ে মঙ্গলবার কড়া মনোভাব দেখালেন কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি।চতুর্থ দফার ভোটের পরই বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বাকি চার দফার ভোট একসঙ্গে করার আর্পি জানিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, বাকি চার দফার ভোট একসঙ্গে হয়ে গেলে আর প্রচারের কোনও ব্যাপার থাকবে না। ফলে সাধারণ মানুষের জমায়েত এড়ানো যাবে। কিন্তু কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বাকি ভোট আরও চার দফাতেই হবে। কিন্তু সংক্রমণের চোখ রাঙানির মধ্যে ফের একই আরজি শোনা গেল তৃণমূলের তরফে। ২২ এপ্রিল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বঙ্গে ষষ্ঠ দফার ভোট। ফলে এই দফায় আর কোনও বদল আনা সম্ভব নয়। কিন্তু এবার তৃণমূলের তরফে চিঠি দিয়ে আবেদন করা হল, ২৬ এবং ২৯ এপ্রিলের ভোট প্রক্রিয়া একসঙ্গে করা হোক। তৃণমূলের এই দাবিতে কমিশনের প্রতিক্রিয়া কী হয়, এখন তারই অপেক্ষা।এদিকে, নির্বাচনী প্রচারে রাশ টানতে হাই কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এদিন তারই প্রেক্ষিতে নয়া নির্দেশ দিলেন হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি টিবিএন রাধাকৃষ্ণণ। ডিভিশন বেঞ্চের তরফে জানানো হয়, করোনা পরিস্থিতিতে সমস্ত বিধি মেনেই যাতে প্রচার ও ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তার দায়িত্ব কমিশনকেই নিতে হবে। প্রয়োজনে পুলিশ, প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে গোটা প্রক্রিয়া বলবৎ করতে হবে। এ ব্যাপারে কমিশনকে সাহায্য করার এক্তিয়ার রাজ্যের রয়েছে কি না, তা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যেই পরিষ্কার করে জানাতে হবে হাইকোর্টকে।

এপ্রিল ২০, ২০২১
কলকাতা

আক্রান্ত কামারহাটির বিজেপি প্রার্থী রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়

পঞ্চম দফার ভোটে অব্যাহত বিক্ষিপ্ত হিংসার ঘটনা। এ বার আক্রান্ত হলেন কামারহাটির বিজেপি প্রার্থী রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি-র অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই রাজুর গাড়ি লক্ষ্য করে ইট মেরে তাঁর গাড়ির কাচ ভেঙে দেয়। এমনকী, বোমাবাজিও করে। এই ঘটনায় রাজু আহত হয়েছেন বলেও গেরুয়া শিবিরের তরফে দাবি করা হয়েছে। রাজুর ইঙ্গিত, কামারহাটির তৃণমূল প্রার্থী মদন মিত্রই এই হামলার পিছনে রয়েছেন। যদিও এ সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল। শনিবারই নির্বাচন কমিশনের কাছে এই হামলার অভিযোগ করেছেন রাজু।বিজেপি সূত্রের খবর, শনিবার ভোট চলাকালীন বেলঘরিয়া ব্রিজের উপরে রাজুর গাড়িতে ইট মারা হয়। অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরাই এই কাজ করেছে। এই ঘটনায় রাজুর গাড়ির সামনের দিকের কাচ ভেঙে গিয়েছে। রাজুর ডান হাতে চোট লেগেছে বলেও দাবি বিজেপি-র। ঘটনার পর রাজু বলেন, সকাল থেকে কামারহাটির ভোটে অশান্তি ছড়াচ্ছেন মদন মিত্র। তাঁর দাবি, বহিরাগতদের এনে এলাকায় হামলা করানো হচ্ছে। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

এপ্রিল ১৮, ২০২১
রাজ্য

আইকোর মামলায় এবার মানস ভুঁইঞাকে তলব ইডির

পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর এবার ভুয়ো আর্থিক সংস্থা আইকোর মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তলব পেলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মানস ভুঁইঞা। সূত্রের খবর, তাঁকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। আগামী শুক্রবারের মধ্যে ইডি দপ্তরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ রয়েছে ওই নোটিসে। পাশাপাশি, একই মামলার তদন্তে তলব করা হয়েছে মদন মিত্রর ছেলে স্বরূপ মিত্রকে। তাঁকে ২৩ তারিখ ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। যদিও ইডির এই নোটিস প্রাপ্তি নিয়ে কেউই কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি।এর আগে বুধবার রাজ্যের বিদায়ী মন্ত্রী তথা বেহালা পশ্চিমের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও আগামী সপ্তাহে ইডি দপ্তরে হাজিরা দেওয়ার জন্য নোটিস পাঠানো হয়েছিল। সেই আইকোর মামলাতেই তাঁকে তলব করা হয়েছে। পাশাপাশি, কলকাতা পুরসভার এক বিদায়ী কাউন্সিলরকেও নোটিস পাঠানো হয়েছে। এর আগেও পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তবে নির্বাচনী ব্যস্ততার কারণে তিনি পরে দেখা করবেন বলে জানিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, আইকোরের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পার্থ ও বাপ্পাদিত্যকে মঞ্চে দেখা গিয়েছিল। চিটফান্ড সংস্থাটির সঙ্গে তাঁদের আর্থিক কোনও লেনদেন ছিল কি না, তা জানতেই ডেকে পাঠানো হয়েছে।এবার আইকোর মামলায় ইডির সেই তালিকায় যুক্ত হলেন মানস ভুঁইঞাও। তাঁকে এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে তদন্তকারীদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য। পাশাপাশি, তৃণমূলের আরেক নেতা মদন মিত্রর ছেলে স্বরূপকেও ডেকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মত, রাজ্যে নির্বাচন চলাকালীন কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি এভাবে বিভিন্ন মামলায় শাসকদলের নেতাদের স্ক্যানারে এনে চাপ তৈরির চেষ্টা করছে। আইকোর মামলায় ইডির নোটিস পেয়ে কি মানস ভুঁইঞা সরাসরি তদন্তকারীদের মুখোমুখি হবেন নাকি অন্যভাবে সাড়া দেবেন, সেদিকেই নজর ওয়াকিবহাল মহলের।

এপ্রিল ১৬, ২০২১
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • ...
  • 47
  • 48
  • ›

ট্রেন্ডিং

দেশ

বিহার বিধানসভা ভোটে বিজেপি ও আরজেডি কটা আসনে লড়ছে? শরিকরা কতগুলি আসন পেল?

রবিবার এনডিএ আগামী মাসে বিহার বিধানসভা নির্বাচনের জন্য আসন ভাগাভাগিতে সম্মত হয়েছে। বিজেপি এবং জনতা দল (ইউনাইটেড) ১০১টি করে আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সম্মত হয়েছে। জেডি(ইউ) জাতীয় কার্যকরী সভাপতি সঞ্জয় ঝা এবং বিজেপির নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ধর্মেন্দ্র প্রধানের দ্বারা নিশ্চিত করা এই চুক্তি অনুসারে, চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিকাশ) ২৯টি আসন পাবে, যেখানে জিতন রাম মাঝির হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা (ধর্মনিরপেক্ষ) এবং উপেন্দ্র কুশওয়াহার জাতীয় লোক মোর্চা (আরএলএম) ছয়টি করে আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।১৯৯৬ সালে জোট গঠনের পর এই প্রথমবারের মতো বিজেপি এবং জেডি(ইউ) বিধানসভা নির্বাচনে সমান সংখ্যক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। ২০২০ সালে, জেডি(ইউ) ১২২টি আসনে এবং বিজেপি ১২১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, জেডি(ইউ) তাদের ভাগ থেকে এইচএএম(এস)-কে সাতটি আসন দিয়েছিল এবং বিজেপি তাদের ভাগ থেকে ১১টি আসন মুকেশ সাহানির বিকাশশীল ইনসান পার্টি (ভিআইপি)-কে বরাদ্দ করেছিল।এই চুক্তির ফলে কয়েক সপ্তাহ ধরে জোটের মধ্যে আলোচনার অবসান ঘটে, যেখানে এলজেপি (আরভি) এবং এইচএএম(এস) আক্রমণাত্মকভাবে আরও বেশি আসনের জন্য চাপ দিয়েছিল। পাসওয়ানের দল প্রথমে ৪০টি এবং পরে ৩৫টি আসনের জন্য চাপ দিলেও, মাজি ১৫টি আসন দাবি করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে।এনডিএ সূত্র জানিয়েছে, যে জোট প্রথমে এলজেপি (আরভি)-কে ২০-২৫টি আসনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চেয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের নির্বাচনী প্রভাবের কারণে তা মেনে নেওয়া হয়েছিল। দিল্লিতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির (সিইসি) এক বৈঠকের পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং দিল্লি ও বিহারের শীর্ষ বিজেপি নেতৃত্ব হাজির ছিলেন।আলোচনায় এলজেপি (আরভি) এর দাবি একটি বড় বাধা ছিল। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দলটির শক্তিশালী পারফরম্যান্স, যখন তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা পাঁচটি আসনেই জয়লাভ করে এবং মোট ভোটের ৬% এরও বেশি ভোট অর্জন করে, তাদের দর কষাকষির ক্ষমতা দেয়। তবে বিজেপির সূত্র জানিয়েছে, যে দলটি রাজনৈতিক স্থায়িত্বের কারণে নয়, বরং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বের কারণে এই আসনগুলি জিতেছে।২০২০ সালে, বিভক্ত হওয়ার এক বছর আগে, এলজেপি বিহারের ২৪৩টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ১৩৫টিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, যার ফলে এনডিএকে চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। ৬৪টি আসনে, যেখানে দল তৃতীয় বা তার কম স্থানে ছিল, সেখানে জয়ের ব্যবধানের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিল। এই আসনগুলির মধ্যে, এটি সরাসরি ২৭টি আসনে জেডি(ইউ)কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, যেখানে এটি দ্বিতীয় স্থানে ছিল।এলজেপি (আরভি) এখনও তার প্রাপ্যের চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। আমরা প্রথমে দলের জন্য ২০টির বেশি আসনের পক্ষে ছিলাম না। পরে তা ২৩ এবং পরে ২৬-এ সংশোধন করা হয় কারণ চিরাগ ক্রমাগত চাপ প্রয়োগ করছিলেন। জোটকে শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ রাখার স্বার্থে, আমরা ২৯-এ সম্মত হয়েছি, বিহারের একজন প্রবীণ বিজেপি নেতা বলেন।আরেকজন বিজেপি নেতা বলেন, চিরাগ পাসোয়ান ছিলেন কঠোর দর কষাকষিকারী। যেহেতু তিনি কেন্দ্রে একজন গুরুত্বপূর্ণ মিত্র, তাই আমাদের তার দাবি মেনে নিতে হয়েছিল। এলজেপি ৪০টি আসন দিয়ে শুরু করে, পরে ৩৫টিতে নামিয়ে আনা হয় এবং অবশেষে ২৯টি আসন নিয়ে মীমাংসা করে। প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানের পর মাঝি ছয়টি আসন নিয়ে রাজি হন। ভবিষ্যতে তিনি একটি এমএলসি পদ দাবি করবেন বলে জানা গেছে।

অক্টোবর ১৩, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমান স্টেশনে ট্রেন ঢুকতেই হুড়োহুড়ি — পদপিষ্টে অন্তত ১২ জন আহত

রবিবার ছুটির সন্ধ্যায় বর্ধমান (Bardhaman) রেল স্টেশনে হুড়োহুড়িতে পদপিষ্টের ঘটনা ঘটে। বহু যাত্রী একযোগে ট্রেন ধরার চেষ্টায় মুখ্য সিঁড়ি ও ওভারব্রিজ এলাকায় ঠাসাঠাসিতে পদপিষ্ট হয়ে পড়েন। এই ঘটনায় অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিক খবর পাওয়া গেছে। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (Burdwan Medical College Hospital) ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশের অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল। ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া সূত্র অনুযায়ী, একসঙ্গে ৩৪টি ট্রেন ৪, ৫ ও ৬ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ছিল। যাত্রীরা ট্রেনে ওঠা ও নামার জন্য সিঁড়ি ও ওভারব্রিজ এলাকায় একসাথে ওটানামা করতে থাকেন, তখন ভিড় গিজ গিজ করছিল। সিঁড়িতে অতিরিক্ত চাপ ও ধাক্কাধাক্কির ফলে কয়েকজন পড়ে যান। এতেই আঘাত পান। প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেছেন, বেশ কিছু দিন ধরে ওভারব্রিজ একাধিক অংশ কাজ করছে না বা সংস্কার হচ্ছে, ফলে যাত্রীদের মূল সিঁড়িগুলো ব্যবহার করতে হয়। রেলের উদ্ধার দল ও রেলে নিয়োজিত স্টাফ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধারে মনোনিবেশ করে। রেল প্রশাসনের তরফে বলা হয়েছে, অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়ন করা হবে এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা এড়াতে পরিকল্পিত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অক্টোবর ১২, ২০২৫
বিদেশ

গাজা শান্তি সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধি কীর্তি বর্ধন সিং

মিশরের শর্ম-এল-শেখে সোমবার অনুষ্ঠিত হতে চলেছে গাজা শান্তি সম্মেলন। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ দূত হিসেবে ভারতকে প্রতিনিধিত্ব করবেন কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং।সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি শেষ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে আমন্ত্রণ জানান। তবে মোদি নিজে অংশ না নিয়ে প্রতিনিধিত্বের দায়িত্ব দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রীকে।এই সম্মেলনে অংশ নেবেন আরও বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতা জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জ, ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমমানুয়েল মাক্রোঁ, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদরো স্যাঞ্চেজ এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।কূটনৈতিক মহল মনে করছে, গাজা উপত্যকার সংঘাত পরিস্থিতি নিয়ে এই বৈঠকে আন্তর্জাতিক পরিসরে শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার রূপরেখা তৈরি হতে পারে। উল্লেখ্য গাজায় আপাতত যুদ্ধবিরতি চলছে।

অক্টোবর ১২, ২০২৫
রাজ্য

দুর্গাপুরে ডাক্তারি ছাত্রীর ‘গণধর্ষণ’, তিন অভিযুক্ত গ্রেফতার — সহপাঠীর ভূমিকাও প্রশ্নের মুখে

দুর্গাপুরে কলেজ ছাত্রীকে অপহরণ করে গণধর্ষণের অভিযোগে তীব্র চাঞ্চল্য। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে তিন অভিযুক্তকে। তাঁদের রবিবার দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।ঘটনাস্থল কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মাত্র ৭০০ মিটার দূরে, ঘন ঝোপঝাড়ে ঘেরা এলাকায়। পুলিশ জানায়, সেখানে দীর্ঘদিন ধরেই বসে নেশার ঠেকমদ ও গাঁজা বিক্রির আড্ডা। শনিবার রাতে ওই ঠেকেই ছিলেন তিন অভিযুক্ত। তখনই তাঁরা কলেজের ডাক্তারি ছাত্রী এবং তাঁর এক সহপাঠীকে রাস্তায় হাঁটতে দেখে প্রথমে তরুণীকে উত্ত্যক্ত করতে শুরু করেন। এর পর তাঁকে জোর করে টেনে নিয়ে গিয়ে জঙ্গলে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাকালীন তরুণীর মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্তরা। পরে তদন্তে ধৃতদের কাছ থেকেই তরুণীর ফোন উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ দাবি করেছে, তিন জনের বিরুদ্ধেই প্রত্যক্ষ প্রমাণ মিলেছে। তদন্তকারীদের একটি সূত্র জানিয়েছে, সহপাঠীকে পালিয়ে যেতে দেখে তরুণী কলেজের বন্ধুদের ফোন করেছিলেন। পরে তাঁর বন্ধুরাই ওই সহপাঠীকে ঘটনাস্থলে ফের যেতে বলেন। এই সময়েই নির্যাতিতাকে ধর্ষণ করা হয় বলে প্রাথমিক তদন্তে ধারণা পুলিশের।ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরেই পুলিশ ওই সহপাঠীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তাঁর বয়ানেই পুরো ঘটনার প্রাথমিক তথ্য মিলেছে বলে সূত্রের খবর। তরুণীর সঙ্গে কথা বলেছেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট রঞ্জনা রায়।কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, রাত ৭টা ৫৮ মিনিটে সহপাঠীর সঙ্গে ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়েছিলেন তরুণী। ৮টা ৪২ মিনিটে সহপাঠী একা ফিরে আসেন, গেটের কাছে কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করে ফের বাইরে যান। পরে রাত ৯টা ২৯ মিনিটে দুজন একসঙ্গে কলেজে ফেরেন। ৯টা ৩১ মিনিটে তরুণী নিজের হস্টেলে ফিরে যান।অভিযোগ, তরুণীর বাবার দাবি অনুযায়ী, তাঁর মেয়েকে বাইরে নিয়ে গিয়েছিলেন সেই সহপাঠীই, এবং ধৃত তিন জন ওই ছাত্রেরই বন্ধু। তাঁর কথায়, রাত ১০টার দিকে ওর বন্ধু ফোন করে জানায়, আমার মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে। ওর এক বন্ধু ওকে খেতে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু যখন দু-তিন জন মেয়েকে ঘিরে ধরে, তখন ওর বন্ধুটি পালিয়ে যায়।এখনও পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে পুলিশ মনে করছে, ঘটনায় আরও কয়েক জন যুক্ত থাকতে পারে। তাঁদের খোঁজে চলছে তল্লাশি অভিযান

অক্টোবর ১২, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

১৪ বছর পর কলকাতায় মেসি! “মাঠ কাঁপাবে” ডিসেম্বরে?

কলকাতার ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক বিশাল সুখবর! ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি (Lionel Messi) তাঁর বহু প্রতীক্ষিত GOAT Tour of India 2025-এর জন্য এ বছরের ডিসেম্বর মাসে কলকাতা ময়দান মাতাতে আসছেন। ১৪ বছর পর বিশ্বকাপজয়ী এই মহাতারকার ভারতে ফেরা নিঃসন্দেহে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে।আগামী ডিসেম্বরে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি তাঁর ভারত সফরের সূচনা করবেন কলকাতাতেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, তিনি ১২ই ডিসেম্বর রাতে মহানগরে পৌঁছাবেন এবং ১৩ই ডিসেম্বর কলকাতায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।কলকাতার আইকনিক সল্টলেক স্টেডিয়ামে (যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন) মূল অনুষ্ঠানগুলি হবে, যেখানে ২০১১ সালে মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খেলেছিলেন।GOAT কনসার্ট এবং GOAT কাপ, ১৩ই ডিসেম্বর এই দুটি প্রধান ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। GOAT কাপ হবে একটি সেলিব্রেটর সেভেন-এ-সাইড (seven-a-side) সফট-টাচ ফুটবল ম্যাচ। বেশ কয়েকজন ভারতীয় কিংবদন্তির উপস্থিতির সম্ভবনা ওই খেলায়, সুত্রের খবর, এই বিশেষ ম্যাচে মেসির সঙ্গে মাঠে নামতে পারেন ভারতীয় ক্রীড়া জগতের তারকারা, যেমন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাইচুং ভুটিয়া এবং লিয়েন্ডার পেজ প্রমুখ।ম্যচের শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে মেসিকে বিশেষ সংবর্ধনা দেওয়া হতে পারে। এছাড়াও এই সফরের অঙ্গ হিসাবে কলকাতা শহরে মেসির একটি মূর্তি উন্মোচন-র আয়োজন চলছে।এই সফরে নানাবিধ অনুষ্ঠানের মধ্যে, ফুড অ্যান্ড টি ফেস্টিভ্যালঅনুষ্ঠিত হবে। কলকাতায় তাঁর প্রিয় পানীয় আর্জেন্তিনীয় ভেষজ চা মাটে-এর সঙ্গে আসামের চায়ের ফিউশন করে একটি বিশেষ খাদ্য ও চা উৎসবের আয়োজন করা হবে।কলকাতা ছাড়াও মেসি ভারতে আরও কয়েকটি শহর সফর করবেন, সেকারনে তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কলকাতার পর মেসি আরও চারটি-শহরে সফর করবেন। যেগুলি হল আহমেদাবাদ, মুম্বাই এবং নয়া দিল্লী। ১৫ই ডিসেম্বর তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর ভারত সফর শেষ করবেন। এই সফরের ইভেন্টগুলোর টিকিটের মূল্য ৩,৫০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।মেসির প্রতিক্রিয়াদীর্ঘ ১৪ বছর পর ভারতে আসা নিয়ে মেসি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। একটি সরকারি বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই সফর করতে পারা আমার জন্য খুবই সম্মানের। ভারত খুব স্পেশাল একটি দেশ, এবং ১৪ বছর আগে আমার সেখানে কাটানো মুহূর্তগুলোর খুব ভালো স্মৃতি আছে এখানকার ভক্তরা ছিল অসাধারণ। ভারত ফুটবল প্রেমী দেশ (passionate football nation), এবং আমি ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসা নতুন প্রজন্মের ভক্তদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।২০২৫ এর ডিসেম্বর মাসে ফুটবল কিংবদন্তির আগমন শুধু কলকাতার নয়, গোটা ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এক বিশাল উৎসবের বার্তা নিয়ে আসছে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

সাংসদের ওপর হামলায় রাজ্যকে নিয়ে বড় প্রশ্ন মোদির, কড়া জবাব মমতার

বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলা নিয়ে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার পাল্টা কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া লিখেছেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যের এবং গভীর উদ্বেগের বিষয় যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোনো উপযুক্ত অনুসন্ধানের জন্য অপেক্ষা না করেই তা-ও আবার যখন উত্তরবঙ্গের মানুষ ভয়াবহ বন্যা ও ধসের সঙ্গে যুঝছেন।যখন সমগ্র স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ ত্রাণ ও উদ্ধারের কাজে ব্যস্ত হয়ে আছে, তখন বিজেপি নেতারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক গাড়ির কনভয় নিয়ে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে এবং স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে কোনো খবর না দিয়ে। রাজ্য প্রশাসন, স্থানীয় পুলিশ বা তৃণমূল কংগ্রেসকে কীভাবে এই ঘটনার জন্য দায়ী করা যাবে?এখানেই থামেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদের গরিমা নিয়েও। প্রশ্ন তুলেছেন মোদির নৈতিকতা নিয়েও। তাছাড়া কোনও প্রমান ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেসকে দায়ী করেছে বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেস এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওপর দোষারোপ করেছেন কিছুমাত্র প্রমাণ ছাড়া, আইনানুগ কোনো তদন্ত ছাড়া এবং কোনো প্রশাসনিক রিপোর্ট ছাড়া। এটা শুধু রাজনৈতিক নিম্নতা স্পর্শ করল না, যে সাংবিধানিক নৈতিকতা তুলে ধরতে প্রধানমন্ত্রী শপথ নিয়েছেন, সেই নৈতিকতারও লঙ্ঘন হল। যে কোনো গণতন্ত্রে আইন তার নিজস্ব পথ নেয় এবং কোনো ঘটনার দায় নির্ধারিত হয় যথাযথ প্রক্রিয়ায় -কোনো রাজনৈতিক বেদীর উচ্চতা থেকে করা একটি ট্যুইটের মাধ্যমে নয়।উত্তরবঙ্গ কাল যাবো, আজ কার্নিভাল !!!কার্নিভাল নাকি বাংলার ঐতিহ্য ! তা দশমীর চার দিন পর সরকারি অনুদান আর প্রশাসনিক চোখ রাঙানির জেরে প্রতিমা নিরঞ্জন আটকে রেখে, মিছিল করিয়ে ঘাটে যাওয়া কবে থেকে বাংলার ঐতিহ্য হয়ে গেলো?আর মুখ্যমন্ত্রী চটজলদি উত্তরবঙ্গ যেতে আগ্রহী নন কেন, pic.twitter.com/mD0TeqWIaz Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) October 5, 2025মমতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল একটি কেন্দ্রে, যেখানে মানুষ নিজেরাই বিজেপির একজন বিধায়ককে নির্বাচন করেছেন। তথাপি এই ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের তথাকথিত শক্তিমত্তা দেখায় প্রধানমন্ত্রী দ্বিচারিতা অনুভব করলেন না। এই ধরনের অসার এবং অতি-সরলীকৃত সাধারণীকরণ শুধু অপরিণতই নয়, তা দেশের সর্বোচ্চ পদের সঙ্গে মানানসইও নয়।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

বিজেপি সাংসদ ও বিধায়কের ওপর হামলা, নিন্দা নরেন্দ্র মোদীর, ফোন রাজনাথ সিংয়ের

বন্যা ও ভমি ধ্বসে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। এরই মধ্যে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মালদা উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তাঁদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেস প্রাণঘাতী হমলা করেছে বলে অভিযোগ। মাথা ফেটে রক্তাক্ত হয়েছেন খগেন মুর্মু। আঘাত পেয়েছেন শঙ্কর ঘোষ। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এবার এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জখম সাংসদের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আক্রমণের তীব্র নিন্দা করেছেন। নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।আমার Narendra Modi (@narendramodi) October 6, 2025আমার একান্ত কামনা পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেস এই কঠিন পরিস্থিতিতে হিংসায় লিপ্ত না হয়ে মানুষের সাহায্যে আরও মনোযোগী হোক। আমি বিজেপি কার্যকর্তাদের আহ্বান জানাই, তারা যেন জনগণের পাশে থেকে চলতি উদ্ধার কাজে সহায়তা করে যান।এদিকে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংজি। রাজ্য বিজেপি সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, তিনি টেলিফোনে আমার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চান এবং স্পষ্ট বার্তা দেন রাজনীতিতে হিংসার কোনো স্থান নেই। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এই অন্যায় ও অত্যাচার কখনো মেনে নেবে না। সবাই মিলে এই হিংসার রাজনীতি প্রতিহত করতে হবে। বাংলার মানুষ গণতন্ত্রের শক্তিতে বিশ্বাস রাখে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal