• ৫ পৌষ ১৪৩২, মঙ্গলবার ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Actor

বিনোদুনিয়া

প্রয়াত অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়

প্রয়াত অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। রবিবার সকালে বাড়িতেই তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। অভিনেতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে বাংলা চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন জগতে। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। কোমরে সমস্যা থাকায় তিনি চলাফেরাও করতে পারতেন না। ১৯৩০ সালের ১ মার্চ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন মনু মুখোপাধ্যায়। তাঁর পিতার নাম অমরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। ১৯৪৬ সালে ভারতী বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাশ হওয়ার পর তিনি ভর্তি হন মনীন্দ্রচন্দ্র কলেজে। বিশ্বরূপায় প্রম্পটার হিসাবে কাজে যোগ দেন ১৯৫৭ সালে। ক্ষুধা নাটকে অভিনয়ের সুযোগ পান। কালী বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিপরীতে অভিনয় করেন। তারপর ধীরে ধীরে নেশাকেই পেশা হিসাবে বেছে নেন। কালী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মৃণাল সেনের কাছে যান। তারপর নীল আকাশের নীচে ছবির মাধ্যমে সিনে দুনিয়ায় প্রথম আত্মপ্রকাশ করেন অভিনেতা। সত্যজিৎ রায়ের জয় বাবা ফেলুনাথ ছবিতে মছলিবাবার চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এছাড়াও, গণশত্রু, পাতালঘর, মৃগয়ার মতো ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। বর্ষীয়ান অভিনেতাকে বহু ধারাবাহিকেও অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। আরও পড়ুন ঃ অভিনেত্রীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগে আটক কাস্টিং ডিরেক্টর মনু মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটে তিনি নিখেছেন, থিয়েটার ও ফিল্ম জগতের বর্ষীয়ান অভিনেতা মনু মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে শোকাহত। টেলি সম্মান পুরস্কারের আসরে ২০১৫ সালে আমরা তাঁকে জীবন কৃতি সম্মানে ভূষিত করেছিলাম। তাঁর পরিবার, সহকর্মী ও অনুরাগীদের প্রতি রইল আমার সমবেদনা।

ডিসেম্বর ০৬, ২০২০
বিনোদুনিয়া

বিয়ে করলেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য

দীর্ঘদিনের চেনা বান্ধবীর সঙ্গে বিয়েটা করে ফেললেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। রেজিস্ট্রি এবং সিঁদুরদানের মাধ্যমে বান্ধবী মধুরিমার সঙ্গে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে অভিনেতার। সল্টলেকের ন্যাশনাল মাইম ইনস্টিটিউটে করা হয়েছিল অনুষ্ঠানের আয়োজন। বিয়ের দিন লাল রঙের পোশাক বেছে নিয়েছেন অভিনেতা অনির্বাণ এবং তাঁর সহধর্মিণী মধুরিমা। অভিনেতার পরণে লাল প্রিন্টেড পাঞ্জাবি এবং ধুতি। মধুরিমা সেজেছিলেন লাল রঙের শাড়িতে। বিয়ে হিসাবে বলা যেতে পারে বেশ হালকা সাজেই নিজেকে সাজিয়ে তুলেছিলেন অনির্বাণ ঘরনি। গয়নাগাটিরও বেশি জাঁকজমক দেখা যায়নি। আরও পড়ুন ঃ ভারতী সিং ও তাঁর স্বামীর ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজত তবে বিয়ের পর এক্কেবারে টুকটুকে লাল বধূর বেশে ধরা দিয়েছেন তিনি। মাথা ভরতি সিঁদুরে স্বামী অনির্বাণের পাশে দাঁড়িয়ে পোজ দিলেন মধুরিমা। অনির্বাণ-মধুরিমা একত্রে বেশ কিছু নাট্য-প্রযোজনায় কাজও করেছেন। অনির্বাণের মতোই তিনিও সমাজ ও রাজনীতি সচেতন মানুষ। দুজনেই সংস্কৃতি জগতের, ফলে তাঁদের মনের মিল হতে বিশেষ সময় লাগেনি। এখন মধুরিমা তাঁর সদ্যবিবাহিতা স্ত্রী। সন্ধ্যে গড়াতেই তাদের বিয়ের ছবি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। আপাতত শুভেচ্ছার জোয়ারে ভাসছেন নবদম্পতি।

নভেম্বর ২৭, ২০২০
রাজ্য

সুজাপুরে প্লাস্টিক কারখানার বিস্ফোরণস্থলে ফরেন্সিক দল

অবশেষে শুক্রবার গভীর রাতে সুজাপুরে প্লাস্টিক কারখানার বিস্ফোরণস্থলে পৌঁছল ফরেনসিক দল। রাতেই শুরু হয় নমুনা সংগ্রহের কাজ। আর তা করতে গিয়ে ধন্দে পড়েছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। বিস্ফোরণস্থল দেখে তাঁদের প্রাথমিক ধারণা, এ নিতান্তই প্লাস্টিক কাটার মেশিন থেকে বিস্ফোরণ নয়। ঠিক কী ধরনের বিস্ফোরণ, তা বোঝার চেষ্টায় রয়েছেন তাঁরা। আজ বেলায় তারা ফের সেখানে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে এসটিএফও। আরও পড়ুন ঃ বিস্ফোরণস্থলে বিজেপির প্রতিনিধিদলকে ঢুকতে বাধা পুলিশের বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা নাগাদ মালদহের সুজাপুরে ৩৪ নং জাতীয় সড়কের পাশে একটি প্লাস্টিক কারখানা আচমকাই ভয়ংকর বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় উড়ে গিয়েছে কারখানার ছাদের চাল। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়েছে ৪ শ্রমিকের। পরে আরও ২ জনের মৃত্যু হয়। বিজেপির অভিযোগ, ওখানে প্লাস্টিক কারখানার আড়ালে চলছিল বোমা তৈরির কাজ। তা সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রদপ্তর। উলটে এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্তের কথা বলা হয়েছে।

নভেম্বর ২১, ২০২০
রাজ্য

বিস্ফোরণস্থলে বিজেপির প্রতিনিধিদলকে ঢুকতে বাধা পুলিশের

সুজাপুরে প্লাস্টিক কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় এবার তদন্তে নামল রাজ্য পুলিশের এসটিএফ। তাঁরা নমুনা সংগ্রহ করেন, ঘটনাস্থলের ছবি তোলেন। ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের যাওয়ার কথা থাকলেও, এদিন যাননি তাঁরা। এনআইএ এখনও সেখানে যাবে কি না, তা স্থির হয়নি। এ বিষয়ে মালদহের পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়ার বক্তব্য, কারখানা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি ধরেই তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তা স্পষ্ট হলে তবেই নির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের হবে। অন্যদিকে , শুক্রবার বেলায় সেখানে হাজির হয় কংগ্রেসের এক প্রতিনিধিদল। দলে ছিলেন কংগ্রেসের ছয় বিধায়ক। তাঁরা প্রত্যেক মৃতের পরিবারের কাছে যান। দলের তরফে প্রত্যেক পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে আহতদের পরিবারপিছু ১০ হাজার টাকা ঘোষণা করা হয়।কংগ্রেসের তরফে বিজেপি ও রাজ্যপালের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করা হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ নাম না করে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ শুভেন্দুর এদিকে , মালদহের সুজাপুরে প্লাস্টিক কারখানার বিস্ফোরণস্থলে বিজেপি প্রতিনিধিদল যেতে বাধা দেওয়া হয়। তদন্তের স্বার্থে এলাকাটি দ্বিস্তরীয় বলয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। ফলে সেই ব্যারিকেড পেরতে বাধা দিয়েছে পুলিশও। আর তাতেই বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, ওখানে বিজেপিকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে। তার কারণ, বিজেপি প্রতিনিধিরা গেলে স্থানীয়দের সঙ্গে কথাবার্তা বলে আসল সত্যটা জানত, তা চাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে এখন। বিজেপি রাজ্য সভাপতি এই ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন। প্রতিনিধিদলের নেতৃ্ত্বে ছিলেন স্থানীয় বিজেপি নেত্রী শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরি। বিজেপি প্রতিনিধিরা কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। পাড়ারই কয়েকজন যুবক তাঁদের ঘিরে ধরে জিজ্ঞেস করেন, এমন অসময়ে কেন এসেছেন তাঁরা? কার সঙ্গেই বা কথা বলবেন? কথা না বলতে পারলে আসল ঘটনা জানবেনই বা কীভাবে? এসব প্রশ্নে জর্জরিত করে বিজেপি প্রতিনিধিদলকে কার্যত এলাকা ছাড়তে বাধ্য করা হয় বলে অভিযোগ। তিনি এনআইএ তদন্তেরও দাবি জানিয়েছেন।

নভেম্বর ২০, ২০২০
রাজ্য

মালদার কালিয়াচকে প্লাস্টিক কারখানায় বিস্ফোরণে মৃত্যু ৫ জনের , ক্ষতিপূরণ ঘোষণা রাজ্যের

কালিয়াচকের সুজাপুরে প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হল ৫ জনের। বিস্ফোরণের ঘটনায় ্পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশবাহিনী। সুজাপুরের ঘটনার খবর শুনে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা স্থানীয় নেতা কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি। ইতিমধ্যেই মৃ্তদের পরিবারকে দু লক্ষ এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে। রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন , বিস্ফোরণের ঘটনায় নবান্নে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রশাসনিক কর্তারা।গোটা ঘটনার উপরে নজর রাখা হচ্ছে।বৃহস্পতিবার ক্ষতিপূরণের চেক পরিবারের হাতে তুলে দিতে মালদা যাচ্ছেন ফিরহাদ হাকিম। আরও পড়ুন ঃ ভাটপাড়ায় খুন তৃণমূল কর্মী জানা গিয়েছে , বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা নাগাদ মালদার কালিয়াচক থানা এলাকার স্কুলপাড়ায় এক প্লাস্টিক কারখানায় ক্রাশার বিস্ফোরণ ঘটে। ঘটনাস্থলেই পাঁচজন মারা যায়। আহতদের উদ্ধা্র করে ভরতি করা হয়েছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। মালদার পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া জানান, ওই কারখানায় প্লাস্টিক, লোহা ও পেতল পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার জন্য প্রক্রিয়াকরণের কাজ হত। স্থানীয় সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে যে, কারখানার ভিতরে কোনও যন্ত্র বিকল হওয়ার ফলেই বিস্ফোরণ ঘটে। ওই প্লাস্টিক কারখানায় ৫০ জন শ্রমিক কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী ওই কারখানার মালিক।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
বিনোদুনিয়া

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মান দেওয়ার কথা ভাবেনি রাজ্য সরকারঃ অধীর

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর তাঁর মরদেহ নিয়ে এই বাংলায় অনেক নাটক হয়ে গেল , রাজনীতি হয়ে গেল। অথচ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যে যে অধিকার দেওয়া হয়, যে সব পদে বসানো হয়, ২০১১ সালের পর সমস্ত কিছু এক এক করে কেড়ে নেওয়া হয়। বুধবার সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে গিয়ে পৌ্লমী বসুর সঙ্গে দেখা করার পর এই মন্তব্য করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল পর্যন্ত অনেক ছোটখাটো, মাঝারি, এপাড়ার-সেপাড়ার শিল্পীদের সম্মান দেওয়া হয়েছে। সৌমিত্রর মত আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মানুষকে সম্মান দেওয়ার কথা এই সরকার ভাবেনি। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর যে সমস্ত জায়গায় তাঁকে সম্মানিত করার সুযোগ ছিল, তা থেকে শিল্পীকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এরপরেই তিনি রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলেন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিকে মানুষের মনে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকার কোনও পদক্ষেপ করুন। একটা ভাল অডিটোরিয়াম করুন তাঁর নামে। আমরা খুশি হব। আমি নিজে ভারত সরকারের কাছে দাবি করতে চলেছি, এসআরএফটিআই-এ যেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে একটি চেয়ার উৎসর্গ করা হয়। সত্যজিৎ রায়ের অতি প্রিয় অভিনেতার নাম সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তাই একটি চেয়ার প্রদান করার আবেদন জানাব। আরও পড়ুন ঃ সাইবার ক্রাইম নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ সব্যসাচী তিনি আরও বলেন , সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় যে কত সাধারণ জীবনযাপন করতেন , তাঁর ঘরে ঢুকলেই বোঝা যায়। মনে হল , যেন তীর্থ দর্শন করলাম। এরকম একজন ব্যক্তিত্ব যিনি বাংলার প্রতীক। শুধু ভারতবর্ষের শিল্প জগৎ নয় , সারা বিশ্বে তাঁর পরিচিতি। সেইরকম একজন মানুষ এত সাধারণ জীবনযাপন করতে পারেন , সেটা এখানে না আসলে , না দেখলে বোঝা যেত না। আজও টেবিলের উপরে তাঁর আঁকা ছবি রয়েছে। যেন একটা তীর্থ দর্শন করে গেলাম।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
বিনোদুনিয়া

সাইবার ক্রাইম নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ সব্যসাচী

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজেকে এখনও পর্যন্ত দূরে সরিয়েই রেখেছেন সব্যসাচী চক্রবর্তী। কিন্তু তা সত্ত্বেও সাইবার অপরাধের শিকার হলেন তিনি। বাধ্য হয়েই তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হলেন। এছাড়াও তিনি স্ত্রী মিঠু চক্রবর্তীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার কোথাও তাঁর কোনও অ্যাকাউন্ট নেই তা ওই ভিডিও বার্তায় সাফ জানিয়ে দেন। তিনি অনুরোধ করেন , ফেসবুকে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে অসৎ উদ্দেশ্যে যারা এসব কাজ করছেন তা বন্ধ করুন। আরও পড়ুন ঃ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্রং উইম্যানের পোস্ট শ্রাবন্তীর অভিনেতার অভিযোগ, নেটদুনিয়ায় তাঁর নামে তৈরি করা হয়েছে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট। আর ওই অ্যাকাউন্টে তরুণীদের অশ্লীল ছবি পোস্ট করা হচ্ছে। ৩০ অক্টোবর প্রথম বিষয়টি নজরে আসে তাঁর। সে সময় অবশ্য বিশেষ পাত্তা দেননি। এরপর ১২ নভেম্বর সব্যসাচী চক্রবর্তী লালবাজারের দ্বারস্থ হন। কলকাতা পুলিশকে অভিযোগপত্রের সঙ্গে ওই অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা অশ্লীল ছবি প্রমাণ হিসাবে দাখিল করা হয়েছে। কেউ তাঁর ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে বলেই অভিযোগ অভিনেতার।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
বিনোদুনিয়া

গান স্যালুটের মাধ্যমে শেষ বিদায় কিংবদন্তী অভিনেতা  সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে

কিংবদন্তী অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে গান স্যালুটের মাধ্যমে শেষ বিদায় জানানো হল। রবিবার সন্ধ্যে ৬ টা ৪৫ মিনিটে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে গান স্যালুট দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন হল শেষকৃত্য। সন্ধে ৭টা নাগাদ পঞ্চভূতে বিলীন হলেন কিংবদন্তী শিল্পী সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। গান স্যালুটের সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন মেয়ে পৌলমী বসু। এদিন অভিনেতার মৃত্যুর পর তার কন্যা পৌ্লমী চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দুপুর দুটো নাগাদ তাঁর মরদেহ গলফগ্রীনের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর মরদেহে শ্রদ্ধা জানান পরিবারের সদস্য ও আত্মীয় স্বজনরা। বেশ কিছুক্ষণ তাঁর মৃতদেহ সেখানে রাখার পর সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়কে টেকনিশিয়ান স্টুডিওতে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্র জগতের কলাকুশলীরা। সেখান থেকে সাড়ে তিনটে নাগাদ দু ঘণ্টার জন্য অভিনেতার মরদেহ রবীন্দ্র সদনে নিয়ে আসা হয়। প্রিয় অভিনেতাকে শেষবারের মতো চোখের দেখা দেখতে রবীন্দ্র সদন চত্বরে ভিড় উপচে পড়ে। সেখানে তাকে বহু মানুষ শেষ শ্রদ্ধা জানান। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে বিদায় জানাতে সেখানে সিনেমা জগতের কলাকুশলীরাও উপস্থিত ছিলেন। বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ রবীন্দ্র সদন থেকে বেরয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মরদেহ শায়িত শববাহী গাড়ি। গন্তব্য কেওড়াতলা মহাশ্মশান। আরও পড়ুন ঃ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন টলিউড শিল্পী- পরিচালকদের কিংবদন্তী শিল্পীর শেষযাত্রায় পা মেলালেন অগণিত ভক্ত, অনুরাগীরা। শেষযাত্রায় মানুষের ঢল। জয়ধ্বনি দিতে দিতে এগিয়ে চলেছেন সবাই। তাঁর শেষযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন শাসক দলের নেতানেত্রীদের পাশাপাশি বিজেপি , বাম ও কংগ্রেসের নেতারাও। পদযাত্রায় পা মেলালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দেব, রুক্মিণী মৈত্র ও রাজ চক্রবর্তী। উপস্থিত ছিলেন বিমান বসু, সুজন চক্রবর্তীও। গান গাইলেন ইন্দ্রনীল সেন, অভিনেতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরই লেখা কবিতা পাঠ করলেন কৌশিক সেন। সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন টলিউড শিল্পী- পরিচালকদের

প্রয়াত অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মৃত্যু্তে শোকের ছায়া নেমে এসেছে চলচ্চিত্র জগতে। অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় জানান, বহুদিনের সম্পর্ক ছিল। একসঙ্গে কাজ করেছি প্রচুর। তাঁর কথায়, ওনার মৃত্যু কখনই হবে না। ও বেঁচে থাকবে। সৌমিত্রের প্রয়াণে ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় জানান, আমার কাছে মানুষ সৌমিত্র অত্যন্ত সহজ সরল একজন মানুষ। ওঁর মৃত্যুটা মেনে নিয়ে পারছি না।বর্ষীয়ান অভিনেত্রী লিলি চক্রবর্তী বলেন, আমরা প্রায় একই সঙ্গে কাজ শুরু করেছি। এত সুন্দর ওঁর ব্যবহার। একসঙ্গে থিয়েটার করেছি। শুধুই সুখস্মৃতির ভিড়। আরও পড়ুন ঃ সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীদের সত্যজিতের ফেলুদার স্মৃতিচারণায় সন্দীপ রায় জানান, ষাট বছরের বেশি সময় ধরে চিনি। পরিবারের একজনকে হারালাম আজ। শর্মিলা ঠাকুর জানান, উনি শুধু অভিনয়ে নন, একাধারে আরও অন্যান্য ক্ষেত্রেও ছাপ রেখে গেছেন তিনি। আক্ষেপ থেকে গেল, কেন যে ওঁর আবৃত্তিগুলো রেকর্ড করলাম না। অপর্ণা সেন বলেন , উনি আমার প্রথম ছবির প্রথম নায়ক। প্রথমে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে কাকা বলে ডাকতাম। পরে নাম ধরে ডাকলেও সেই শ্রদ্ধাটা ছিল। জুটি হিসেবে আমরা কখনও সফল ছিলাম কি না জানি না। তবে উনি একবার ঠাট্টা করে বলেছিলেন, তুই পরিচালক হলি আমাদের জুটিটা ভেঙে গেল। সৌমিত্রের মৃত্যুতে মুহ্যমান হয়ে পড়েছেন প্রসেনজিৎ। হয়ে পড়েছেন আবেগপ্রবণ। বাড়ি থেকে বেরোতে চাইছেন না। কথাও বলতে চাইছেন না। তবু তারই মধ্যে সৌমিত্রের মৃত্যুতে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ব্যক্তিগত ভাবে আমার কাছে তিনি পিতৃপ্রতিম এক ব্যক্তিত্ব। বাংলা তথা ভারতীয় ছবি ও নাটকে তাঁর অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।বিসিসিআই-র সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় টুইটারে লিখেছেন, আপনি প্রচুর কাজ করেছেন। শান্তিতে থাকুন।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীদের

অভিনেতা সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে গভীর শোকপ্রকাশ করলেন দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। তিনি টুইটে লিখেছেন , সত্যজিৎ রায়ের মাস্টারপিসে অপু ট্রিলজি এবং অন্যান্য সিনেমায় তাঁর স্মরণীয় অভিনয়ের জন্য সৌমিএ চট্টোপাধ্যায়কে আজীবন স্মরণ করা হবে। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের না ফেরার দেশে চলে যাওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগত আরও একজন কিংবদন্তি নায়ককে হারাল। সত্যজিৎ রায়ের মাস্টারপিসে অপু ট্রিলজি এবং অন্যান্য স্মরণীয় অভিনয়ের জন্য তাঁকে বিশেষভাবে স্মরণ করা হবে। অভিনয়ের নৈপুণ্যে তিনি ব্যাপক অবদান রেখেছিলেন। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় তাঁকে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার, পদ্মভূষণ এবং লেজিয়ান ডিহ্নেউর সহ একাধিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পুরষ্কার এনে দিয়েছে। তাঁর পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সমবেদনা রইল। চলচ্চিএ জগৎ এবং বিশ্বজুড়ে তাঁর অগনিত ভক্তদের জন্য রইল আমার সমবেদনা। শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে নরেন্দ্র মোদি লেখেন , সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণ চলচ্চিত্র জগত, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলের অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁর কাজের মধ্যে বাঙালির চেতনা , ভাবাবেগ ও নৈতিকতার প্রতিফলন পাওয়া যায়। তাঁর প্রয়াণে আমি শোকাহত। সৌ্মিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পরিবার ও অনুরাগীদের সমবেদনা জানাই। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে টুইট বার্তায় শোকজ্ঞাপন করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এদিন টুইটারে তিনি লেখেন, কিংবদন্তি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়জির মৃত্যুর খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। বাংলা চলচ্চিত্রকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সৌমিত্র দার মৃত্যু ভারতীয় রুপালি পর্দার অপূরণীয় ক্ষতি। আরও এক রত্নকে হারাল দেশবাসী। আমার সমবেদনা এবং প্রার্থনা তাঁর পরিবার এবং অগণিত অনুগামীদের সঙ্গে রয়েছে। ওম শান্তি শান্তি শান্তি। আরও পড়ুন ঃ বাবাকে আমরা সেলিব্রেট করব হাসিমুখেঃ পৌলমী বসু কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী টুইট বার্তায় শোক জ্ঞাপন করে লিখেছেন, দাদাসাহেব ফালকে পুরষ্কারপ্রাপ্ত শ্রী সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর খবরে দুঃখিত। তিনি বহু বছর ধরে গোটা জাতির কাছে শ্রদ্ধার পাএ ছিলেন। তাঁর পরিবার, বন্ধু এবং ভক্তদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা রইল। শোকজ্ঞাপন করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্যুইটে লেখেন, ফেলুদা আর নেই। বিদায় জানালেন অপু। বিদায় সৌমিত্র (দা) চট্টোপাধ্যায়। তিনি জীবন্ত কিংবদন্তী ছিলেন। আন্তর্জাতিক, ভারতীয় ও বাংলা চলচ্চিত্র একজন বিরাট ব্যক্তিত্বকে হারাল। আমরা তাঁর অভাব গভীরভাবে অনুভব করব। বাংলার চলচ্চিত্র জগৎ অনাথ হয়ে গেল। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র টুইট করে শোক প্রকাশ করেছেন। এদিন তিনি বলেন, উদয়ন পণ্ডিত অপরাজেয়। ৮৫ তে এসে ৪০ দিনের লড়াই থামেনি। তিনি অপরাজিত। তিনি বেঁচে আছেন, থাকবেন, তাঁর অমর সৃষ্টিতে, স্মৃতিতে, অসংখ্য মানুষের অন্তরের অন্তঃস্থলে। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধার্ঘ্য এবং তাঁর পরিবার,পরিজন ও অনুরাগীদের আমাদের সমবেদনা জানাচ্ছি। বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় টুইট বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন। এদিন টুইটে তিনি বলেন, আপনি সকলের হৃদয়ে মন জুড়ে থাকবেন।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

বাবাকে আমরা সেলিব্রেট করব হাসিমুখেঃ পৌলমী বসু

অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণের খবর প্রকাশ্যে আসতেই বেলা ১টা নাগাদ বেলভিউ হাসপাতালে পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মেয়ে পৌলমি বসুর সঙ্গে কথা বলেন। হাসপাতাল চত্বরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন কন্যা পৌলমী বসু। পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কান্না ধরা গলায় পৌলমী জানালেন, হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে ২টো নাগাদ বেরিয়ে গলফ্গ্রীনের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে মার কাছে নিয়ে যাওয়া হবে তাঁকে। এরপর টেকনিশিয়ান স্টুডিওতে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর ৩টের পর রবীন্দ্র সদনে যাব। সেখানে ২ ঘণ্টা রাখা হবে তাঁকে। এরপর কেওড়াতলা মহাশ্মশানে হবে শেষ কৃত্য। যে সম্মান ওঁর প্রাপ্য ছিল, তার থেকেও বেশি সম্মান দিয়েছেন বাবাকে। এত আপনজনের মতো ভালবাসা দেওয়ার জন্য আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। বেলভিউ নার্সিংহোমের প্রতিও কৃতজ্ঞ। অরিন্দম কর থেকে শুরু করে প্রত্যেককে অসংখ্য ধন্যবাদ যেভাবে ওনারা চেষ্টা করেছেন।তাঁর মতো চিকিৎসক আরও প্রয়োজন। বাবা চিরকাল আমাদের মধ্যে থেকে যাবেন। বাবাকে আমরা সেলিব্রেট করব হাসিমুখে। আরও পড়ুন ঃ প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন , সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু সত্যিই বেদনাদায়ক। চলচ্চিত্র জগৎ থেকে শুরু করে নাট্যজগৎ অনেক ক্ষেত্রেই ওঁর অগাধ বিচরণ ছিল। রবীন্দ্র সদন থেকে মহাশ্মশানে নিয়ে যাওয়ার পর সন্ধে ৬টা থেকে ৬:৩০-এর মধ্যে গান স্যালুট দিয়ে তাঁকে সম্মান জানানো হবে। উনি পার্থিবভাবে হয়তো চলে গিয়েছেন। কিন্তু তিনি আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকবেন। সৌমিত্রদার শূন্যস্থান কেউ পূরণ করতে পারবেন না। আপনি যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন। মুখ্যমন্ত্রী এদিন তাঁর শোকবার্তায় লেখেন , বাংলার তথা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের কিংবদন্তী নায়ক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় আমাদের ছেড়ে চলে যাওয়ায় বাংলার সকল মানুষের হয়ে আমি আমাদের গভীর মর্মবেদনা প্রকাশ করছি। যে প্রতিভাবান মানুষদের জন্য বিশ্বের দরবারে আমরা প্রতিনিধিত্ব পেয়েছি, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য ছিলেন। জগৎবরেণ্য চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায়ের চোদ্দটি ছবি সহ তিনি দুশতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলি হল অপুর সংসার, চারুলতা, অভিযান, অরণ্যের দিনরাত্রি, অশনি সংকেত, সোনার কেল্লা, জয় বাবা ফেলুনাথ, হীরক রাজার দেশে, ঘরে বাইরে, গণশত্রু, গণদেবতা, ঝিন্দের বন্দী, তিন ভুবনের পারে, ক্ষুধিত পাষাণ, কোনি ইত্যাদি। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় একাধারে ছিলেন প্রবাদপ্রতিম চলচ্চিত্র ও মঞ্চাভিনেতা, পাশাপাশি অসামান্য বাচিক শিল্পী, কবি, লেখক, নাট্যকার এবং নাট্যনির্দেশক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁকে ২০১২ সালে সারা জীবনের অবদানের জন্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, ২০১৫ সালে টেলি অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড (হল অফ ফেম) ও ২০১৭ সালে বঙ্গবিভূষণ সম্মানে ভূষিত করে। এছাড়াও তিনি তাঁর অসামান্য অভিনয়ের জন্য পদ্মভূষণ, দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার, বিএফজেএ অ্যাওয়ার্ড, ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড, সংগীত নাটক অ্যাকাডেমি টেগোর রত্ন অ্যাওয়ার্ড সহ বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছেন। ফ্রান্স সরকার সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে ২০১৮ সালে তাঁদের সর্বোচ্চ সম্মান- লিজিয়ন দ্য অনার- এ ভূষিত করে। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার বিশেষ শ্রদ্ধা ও প্রীতির সম্পর্ক ছিল। আমাদের আমন্ত্রণে তিনি বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার গ্রহণ করতে নজরুল মঞ্চে যেমন আমাদের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন, আবার পাশাপাশি কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে উপস্থিত থেকেছেন। তাঁর সসম্মান ও মর্যাদাপূর্ণ, আন্তরিক ব্যবহারে তিনি সকল সময়ে আমাদের চিত্ত স্পর্শ করেছেন। তাঁর মৃত্যু বাংলার জনজীবনে এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করল। আমি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পরিবার-পরিজন ও অসংখ্য অনুরাগীর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি ।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেতা  সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

চলে গেলেন বর্ষীয়ান টলিউড অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। রবিবার বেলা ১২টা বেজে ১৫ মিনিট নাগাদ হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। তাঁর মৃত্যু্ সংবাদে চলচ্চিত্র জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দীপাবলির দিনই চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছিলেন যে চিকিৎসায় আর সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। মাল্টি অর্গান ফেলিওরের পরই সম্পূর্ণ ভেন্টিলেশন সাপোর্টে রাখা হয়েছিল বর্ষীয়ান অভিনেতাকে। পূর্ণ মাত্রায় অক্সিজেন দেওয়া সত্ত্বেও তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা একেবারে কমে গিয়েছিল। রক্তচাপও কমছে শরীরে। কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হার্ট কাজ করছে না। আরও পড়ুন ঃ লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ডায়ালিসিস ও প্লাজমাফেরাসিসেও ফল মিলছে না। অভিনেতার মস্তিষ্কের স্নায়ুর সচেতনতা অর্থাৎ গ্লাসগো কোমা স্কেল প্রায় ৫-এর নীচে। ফলে পরিস্থিতি যে জটিলের থেকেও ভয়ঙ্কর পর্যায় পৌঁছেছিল, তা ডাক্তাররা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভরতি হয়েছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। সেদিন থেকেই তাঁর আরোগ্য কামনায় রত ছিল সারা বাংলা তথা গোটা দেশ। তাঁদের প্রার্থনার জোর যে ফেলুদাকে এই পরিস্থিতি থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসবেই, তাতে আশাবাদী ছিলেন সৌমিত্র-অনুরাগীরা। কিন্তু তা আর হল না। চলে গেলেন ফেলুদা ।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

এখনও শারীরিক অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের। এই অবস্থা থেকে কিংবদন্তি অভিনেতার ফেরার আশা প্রায় নেই বললেই চলে। শনিবার রাত নটার মেডিক্যাল বুলেটিনে বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে চিকিৎসক অরিন্দম কর জানান , গত প্রায় ৪০ দিন ধরে তাঁরা চেষ্টা চালিয়েছেন। বিভিন্ন রকম চিকিৎসা পদ্ধতিতে তাঁর চিকিৎসা করা হয়েছে। স্টেরয়েড, প্লাজমা থেরাপি, করা হয়েছে। চিকিৎসকদের বড় দল তাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য কাজ করেছে। নিউরোলজি, নেফ্রোলজি থেকে কার্ডিয়াক, অ্যান্টি-ভাইরাল সমস্ত বিভাগের বিশেষজ্ঞরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনও চিকিৎসাতেই সাড়া দিচ্ছেন না তিনি। এই অবস্থা থেকে একমাত্র অলৌকিক কিছু ঘটলেই তাঁকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আরও পড়ুন ঃ চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এর আগে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের চেতনাস্তর ৯ থেকে ১০-এর মধ্যে ছিল। তা পাঁচ পর্যন্ত নেমে গিয়েছিল। এই স্তর তিনে পৌঁছে গেলে ব্রেন ডেথ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি বুঝেছেন অবং পরিস্থিতির দাবি মেনে নিয়েছেন। আশা প্রায় না থাকলেও শেষ সময় পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে , বর্ষীয়ান অভিনেতার একাধিক অঙ্গ-প্রতঙ্গই আর কাজ করেছে না । শনিবার রাতের পরও তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। আপাতত শেষ চেষ্টা করছেন চিকিৎসকরা। পূর্ণ মাত্রায় অক্সিজেন দেওয়া সত্ত্বেও তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমছে। রক্তচাপ কমছে শরীরেও। কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হার্ট কাজ করছে না। ডায়ালিসিস ও প্লাজমাফেরাসিসেও ফল মিলছে না। অভিনেতার মস্তিষ্কের স্নায়ুর সচেতনতা অর্থাৎ গ্লাসগো কোমা স্কেল প্রায় ৫-এর নীচে। ফলে পরিস্থিতি জটিলের থেকে ভয়ঙ্কর।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
বিনোদুনিয়া

চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

চিকিৎসায় আর সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। চিকিৎসক অরিন্দম কর জানান, গত ২৪ ঘণ্টা ধরে সৌমিত্রবাবুর শারীরিক অবস্থা ভালো নেই। বিভিন্ন ধরনের লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে তাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য আমাদের চেষ্টা চলছে। তবে চিকিৎসায় আর সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্রবাবু। অভিনেতার উপর কোনও থেরাপিই আর কাজ করছে না। খুব সংকটে রয়েছেন তিনি। একমাত্র মিরাকলই সৌমিত্রবাবুকে সুস্থ করে তুলতে পারে। আরও পড়ুন ঃ মুক্তি পেল হাবজি গাবজির ট্রেলার তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়েছে। তিনি যাতে সুস্থ হয়ে ওঠেন তার জন্য চিকিৎসকরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে অভিনেতার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে বেসরকারি ওই হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছিল, বর্ষীয়ান এই অভিনেতার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তাঁর পরিস্থিতি ভাল নয়।

নভেম্বর ১৪, ২০২০
বিনোদুনিয়া

অত্যন্ত সংকটজনক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

অত্যন্ত সংকটজনক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। শুক্রবার বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. অরিন্দম কর জানান , বুধবার বর্ষীয়ান অভিনেতার ট্র্যাকিওস্টমি করা হয়েছিল। সফলভাবেই তা সম্পন্ন হয়েছিল। বৃহস্পতিবারই আবার তাঁর প্রথম পর্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস সম্পন্ন হয়। এর আগে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যারের চেতনাস্তর ৯ থেকে ১০-এর মধ্যে ছিল। আচমকা তা কেন নেমে গেল তা বোঝা যাচ্ছে না। অভিনেতার হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি। কিডনির অবস্থাও ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে। ইইজি ও সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। কিন্তু তাতে কোনও অস্বাভাবিকতার লক্ষণ দেখা যায়নি। আরও পড়ুন ঃ প্লাজমাফেরেসিস ভালভাবেই সম্পন্ন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের তার কথায় , চিকিৎসক টিমের পক্ষ থেকে বেস্ট পসিবল এফোর্ট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আচমকা অভিনেতার শারীরির অবস্থা এতটা খারাপ হয়ে গেল, তা বোঝা যাচ্ছে না। যতদিন ধরে হাসপাতালে কিংবদন্তি অভিনেতা ভরতি রয়েছেন শুক্রবার তাঁর পক্ষে সবচেয়ে খারাপ দিন। তিনি আরও বলেন , আমরা নিজেদের সেরাটা দিয়েছিলাম। কিন্তু সেটা বোধহয় ওনার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য যথেষ্ট ছিল না।

নভেম্বর ১৩, ২০২০
বিনোদুনিয়া

প্লাজমাফেরেসিস ভালভাবেই সম্পন্ন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের

অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস ভালভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। আপাতত তিনি স্থিতিশীল বলে জানানো হয়েছে বেলভিউ হাসপাতালের তরফ থেকে। বেলভিউ ক্লিনিকের চিকিৎসক ডাক্তার অরিন্দম কর জানান , অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়নি। তবে রক্তচাপ কম রয়েছে কিছুটা। তাতে তেমন চিন্তা নেই। ডায়ালিসিস এবং অন্যান্য বিষয়ে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আরও পড়ুন ঃ ট্র্যাকিওস্টমি ভালভাবেই সম্পন্ন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বৃহস্পতিবার তাঁর প্লাজমাফেরেসিস সফল হওয়ার খবরে খুশি পরিবার ও অনুরাগীরা। দুপুরে তাঁর সিটি স্ক্যান-সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা করা হয়। তার রিপোর্ট ভাল আসায় শুরু হয় প্লাজমাফেরেসিস। ৮৫ বছর বয়সি অভিনেতার সামান্য জ্বর রয়েছে। তবে ফুসফুস, লিভারের অবস্থা ভালই রয়েছে। চিকিৎসকরা এখন আশা করছেন, প্লাজমাফেরেসিস সফল হওয়ায় অভিনেতার আচ্ছন্নভাব ও অসংলগ্নতা অনেকটাই কেটে যাবে।

নভেম্বর ১৩, ২০২০
বিনোদুনিয়া

ট্র্যাকিওস্টমি ভালভাবেই সম্পন্ন অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের

ভালভাবেই বুধবার সম্পন্ন হয়েছে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের ট্র্যাকিওস্টমি। এদিন সন্ধ্যেবেলার মেডিক্যাল বুলেটিনে বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. অরিন্দম কর জানান, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের ট্র্যাকিওস্টমি করেছেন ইএনটি বিশেষজ্ঞ ডা. দীপঙ্কর দত্ত। সৌমিত্রবাবুর বয়স এবং অন্যান্য শারীরিক জটিলতার কারণে অস্ত্রোপচার বেশ কঠিন ছিল।তবে তা ভালভাবে সম্পন্ন হয়েছে। রক্তক্ষরণ বন্ধ করা গিয়েছে। এবার বর্ষীয়ান অভিনেতাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে বুধবারই প্লাজমাফেরেসিসের পথে হাঁটবেন চিকিৎসকদের দল। আরও পড়ুন ঃ প্লেটলেট কাউন্ট স্বাভাবিক হলেই হবে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস আশা করা হচ্ছে, প্লাজমাফেরেসিস সফল হলে অভিনেতার আচ্ছন্নভাব ও অসংলগ্নতা অনেকটাই কেটে যাবে। তাঁর শরীরের বাকি সমস্ত অঙ্গপ্রতঙ্গে কোনও সমস্যা নেই। নেই জ্বর। রক্তচাপ ও অক্সিজেন স্যাচুরেশনও স্বাভাবিক। প্লাজমাফেরেসিস পদ্ধতির পর সৌমিত্রবাবুর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে তাঁকে কিছুক্ষণের জন্য ভেন্টিলেশন থেকে বের করে আনার চেষ্টা করা হবে।

নভেম্বর ১২, ২০২০
বিনোদুনিয়া

প্লেটলেট কাউন্ট স্বাভাবিক হলেই হবে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস

অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেলভিউ কতৃপক্ষ। মঙ্গলবার রাতে বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. অরিন্দম কর মেডিক্যাল বুলেটিনে জানান, ফুসফুস স্বাভাবিকভাবে কাজ না করায় নিয়মিত ডায়ালিসিস করতে হচ্ছে সৌমিত্র বাবুর। প্লেটলেট কাউন্ট নিয়ে একটা সমস্যা হয়েছিল। সেই বিষয়টা খানিকটা স্বাভাবিক হলেই প্লাজমাফেরেসিস করা হবে। আর বুধবার সকাল কিংবা দুপুরের মধ্যেই ট্র্যাকিওস্টমি হবে। এই অস্ত্রোপচারের জন্য যা যা অগ্রিম সতর্কতা প্রয়োজন, সবই আমাদের তরফে নেওয়া হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ ফের বলিউডে কামব্যাক করতে চলেছেন তনুশ্রী দত্ত প্রতিটা সিদ্ধান্তই পরিবারের সঙ্গে আলোচনার পর নেওয়া হয়েছে। তাঁদের প্রতি মুহূর্তে সৌমিত্রবাবু শারীরিক পরিস্থিতির আপডেট দেওয়া হচ্ছে। তাঁরাও আমাদের উপর অগাধ ভরসা রেখেছেন। যে কোনও প্রয়োজনে পাশে থেকেছেন। তাই মন থেকে তাঁদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

নভেম্বর ১১, ২০২০
বিনোদুনিয়া

আগামীকাল ট্র্যাকিওস্টমি অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের

আগামীকাল ট্র্যাকিওস্টমি করা হবে প্রবীণ অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের। ট্র্যাকিওস্টমির ব্যাপারে তাঁর পরিবারের থেকে অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে বলেও জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বুধবার এই অস্ত্রোপচারের পর সৌমিত্রবাবুর ফুসফুসে বেশি অক্সিজেন পৌঁছবে বলেই ধারণা চিকিৎসকদের। ঠিক হয়েছে প্লাজমাফেরেসিসও হবে অভিনেতার। আরও পড়ুন ঃ করোনা আক্রান্ত দক্ষিণী সুপারস্টার চিরঞ্জীবী বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ডা. অরিন্দম কর সোমবার রাতের মেডিক্যাল বুলেটিনে জানিয়েছেন, অভিনেতার শারীরিক অবস্থা এখন একইরকম রয়েছে। মাঝে মাঝে তাঁর সংজ্ঞাও ফিরছে। তবে তা বেশিক্ষণের জন্য স্থায়ী হচ্ছে না। ঠিক হয়েছে পুনরায় অভিনেতার ইইজি করা হবে। নেফ্রোলজিস্টরা দেখছেন এই বয়সে আদৌ প্লাজমাফেরেসিস তাঁর পক্ষে কাজ করবে কিনা।

নভেম্বর ১০, ২০২০
রাজ্য

ডোমজুড়ে অগ্নিকাণ্ডের জেরে ভস্মীভূত ছয়টি কারখানা

অগ্নিকাণ্ডের জেরে পুড়ে ছাই হয়ে গেল ছয়টি কারখানা। ঘটনাটি ঘটেছে , হাওড়ার ডোমজুড় থানা এলাকার নারনায়। সোমবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ প্লাস্টিকের কারখানায় আগুন লাগে। সেখানে রাতে কাজ চলছিল। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ায় অন্য কারখানাগুলিও আগুন লেগে যায়। প্রায় ২০ হাজার বর্গ ফুট এলাকা জুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা জল ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। আরও পড়ুন ঃ রাজনীতির টুপি মাথা থেকে ফেলে আইন মেনে কাজ করুন , বার্তা ধনকড়ের কিন্তু তাতে আগুন আয়ত্তে না আসায় দমকলকে খবর দেওয়া হয়। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজে হাত দেয়। প্রায় ৬ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার সময় আহত হন এক দমকল কর্মী। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে , অন্যান্য কারখানাগুলিতে জামাকাপড়, চানাচুর এবং পাইপ তৈরি হত।দমকল সূ্ত্রে জানা গিয়েছে , প্রায় ২০ হাজার স্কোয়ার ফুট এলাকা জুড়ে ১০ - ১২টি কারখানা এখানে ছিল। এর মধ্যে ৬টি কারখানায় আগুন ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। দমকল কর্মীদের অনুমান, দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। কারখানাগুলিতে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা কতটা আঁটসাঁট ছিল তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। তবে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে অনুমান।

নভেম্বর ০৯, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাস খু.নের ঘটনায় ১৩ জন দোষী সাব্যস্ত, রায় মঙ্গলবার

সামসেরগঞ্জের জাফরাবাদ গ্রামে হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাস খু.ন কাণ্ডে ধৃত ১৩ জনকে দোষী সাব্যস্ত করলো জঙ্গিপুর আদালত। চলতি বছর তাঁদের নৃশংস ভাবে খুন করা হয়। এই মামলা রায়দান করা হবে মঙ্গলবার। রায়ের দিকে নজর রয়েছে সাধারণ মানুষের।দীর্ঘদিন ধরে জঙ্গিপুর আদালতে এই মামলার শুনানি চলে। ফরেনসিক রিপোর্ট, একাধিক সাক্ষী, পুলিশি তদন্ত রিপোর্ট এবং অন্যান্য তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীন আদালতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য উঠে আসে। যার ফলে মামলা গুরুত্বপূণ মোড় নেয়। চলতি বছরের ১২ ই এপ্রিল সামসেরগঞ্জের জাফরাবাদ গ্রামে খুন করা হয় হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাসকে। সেই সময় হিংত্মাক আন্দোলন চলছিল ওই মুর্শিদাবাদের এই এলাকায়। দীর্ঘ শুনানির পর অবশেষে জঙ্গিপুর আদালতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ১৩ জনকে। এদিন রায় ঘোষণা ও দোষী সাব্যস্ত করার ঘটনায় ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজনীতি

হুমায়ুন কবীরের নতুন দল ‘জেইপি’, মঞ্চ থেকেই একের পর এক হুঁশিয়ারি, ব্রিগেডে জনসভা জানুয়ারিতে

মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা খাগারুপাড়া মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করল হুমায়ুন কবীরের নতুন রাজনৈতিক দল জে ইউ পি (JUP)। দল গঠনের সঙ্গে সঙ্গেই সভাপতি হিসেবে নিজের নাম ঘোষণা করেন হুমায়ুন কবীর। সভার মঞ্চ থেকেই আগামী বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে একের পর এক বড় রাজনৈতিক ঘোষণা করেন তিনি।হুমায়ুন কবীর জানান, জেইউপি দলের হয়ে তিনি বেলডাঙা ও রেজিনগর, এই দুই বিধানসভা কেন্দ্রেই প্রার্থী হবেন এবং ৩০ হাজার ভোটে দুটি আসনেই জয়লাভ করবেন। পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ জেলার আরও ছয়টি বিধানসভা আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেন তিনি।সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাসরি আক্রমণ করে হুমায়ুন কবীর বলেন, আপনি সাড়ে সাত লক্ষ কোটি টাকার ঋণের বোঝা বাংলার মানুষের মাথায় চাপিয়েছেন। এর জবাব ২০২৬ সালে বাংলার মানুষ দেবে।কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ব্রিগেডে সভা করব। ফিরহাদ হাকিম বেশি বাড়াবাড়ি করলে ব্রিগেড থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিয়ে মেয়র অফিস ঘেরাও করা হবে।সভায় উপস্থিত কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে হুমায়ুন কবীর বলেন, আজ যারা এখানে এসেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে যদি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, জেলায় হলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ডেপুটেশন, জেলার বাইরে হলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে থানার ইট খুলে নেব।তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করে হুমায়ুন কবীর ঘোষণা করেন, মুর্শিদাবাদ থেকে তৃণমূলকে নিশ্চিহ্ন করে দেব।একই সঙ্গে বিজেপিকেও সতর্ক করে তিনি বলেন, বিধানসভা থেকে মুসলিম বিধায়কদের চ্যাদোলা করে বাইরে ফেলবে, এমন স্বপ্ন দেখবেন না। বিরোধী দলনেতাকেও আক্রমণ করে বলেন, ২০০টি আসনে প্রার্থী দিলে ১০০টি আসন জিতব, তার মধ্যে ২০ জন হিন্দু বিধায়ক থাকবেন।মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যদি আপনার সৎ সাহস থাকে, তাহলে আপনার প্রিয় চ্যানেলে বসুন, আমার মুখোমুখি। সেদিন বাংলার মানুষ দেখবে আপনার মিথ্যাচার।সভা শেষে তিনি আগামী দিনের কর্মসূচিও ঘোষণা করেন৪ জানুয়ারি: ডোমকল জনকল্যাণ মাঠে জনসভা৫ জানুয়ারি: হরিহরপাড়া এলাকার একটি মাঠে জনসভাএদিনের সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে বহু কর্মী-সমর্থক জে ইউ পি দলে যোগদান করেন, যা দলটির ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের ইঙ্গিত বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজ্য

ভোটের আগে তৃণমূলে বড় ধাক্কা, আজ নতুন দল ঘোষণা হুমায়ুন কবিরের

বঙ্গ রাজ্য রাজনীতিতে আজ, সোমবার নয়া জল্পনা ও চমক। সাসপেন্ড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর আগামিকাল মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করতে চলেছেন। বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে তাঁর এই পদক্ষেপ ঘিরে জেলা ও রাজ্য রাজনীতিতে শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা।জানা গিয়েছে, বেলডাঙ্গায় আয়োজিত ওই জনসভা থেকেই নতুন দলের নাম, প্রতীক ও রাজনৈতিক রূপরেখা প্রকাশ করবেন হুমায়ুন কবির। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধে জড়িয়েছিলেন। দলবিরোধী মন্তব্য ও কার্যকলাপের অভিযোগে তাঁকে দল সাসপেন্ড করে। সেই ঘটনার পর থেকেই আলাদা রাজনৈতিক পথ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আসছিলেন তিনি। পাশাপাশি নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবেন বলেও জানিয়ে দিয়েছিলেন হুমায়ুন।হুমায়ুন কবিরের নতুন দলে কারা কারা যোগ দেবেন, তৃণমূল বা অন্য দল থেকে কোনও পরিচিত মুখ তাঁর সঙ্গে থাকবেন কি না, এই প্রশ্নগুলো ঘিরেই রাজনৈতিক মহলে কৌতূহল তুঙ্গে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলার রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব বিবেচনা করলে, এই নতুন দলের আত্মপ্রকাশ স্থানীয় রাজনৈতিক সমীকরণে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য না করলেও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে বিজেপি ও অন্যান্য বিরোধী দলও হুমায়ুন কবিরের ঘোষণার দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে।গত ৬ ডিসেম্বর হুমায়ুন বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করেছেন। তারপর থেকে নতুন দল গঠনের জন্য প্রস্তুতি বৈঠকও সেরেছেন। ভোটের আগে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা অনেকটাই নির্ভর করবে হুমায়ুন কবিরের সংগঠিনক শক্তি ও জনসমর্থনের উপর। আগামিকালের বেলডাঙ্গার সভা থেকেই স্পষ্ট হবে, এই নতুন দল রাজ্য রাজনীতিতে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। তবে বঙ্গ রাজনীতিতে ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনে নবাবের মুর্শিদাবাদ যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে তাঁর ঈঙ্গত রয়েছে।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫
রাজ্য

নরেন্দ্র মোদীর পর এবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, ৩০ ডিসেম্বর বৈঠক করবেন নেতৃত্বের সঙ্গে

একদিন আগেই রাজ্যে এসেছিলেন বিজেপির পোস্টারবয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগামী ৩০ডিসেম্বর বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন। ওই বৈঠকে আগামী ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের কৌশল রচনা করবেন। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করবেন অমিত শাহ। যদিও তাঁর এই বঙ্গসফরকে পাত্তা দিতে নারাজ তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁদের বক্তব্য, বাংলায় নরেন্দ্র মোদী হোক বা অমিত ষশাহ হোক, এঁরা কেউ এখানে বিজেপির জয় এনে দিতে পারবেন না। আগেও নির্বাচনের আগে বারে বারে এসেছেন এবারও আসবেন। তবে ব্যর্থ হবেন বলেই দাবি তৃণমূল কংগ্রেসের।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
রাজনীতি

বর্ধমানে পৌঁছল বিহারের ৫৫টি বাইক, উদ্দেশ্য ঘিরে তৃণমূল–বিজেপি সংঘাত তুঙ্গে

রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যেই পূর্ব বর্ধমানে শুরু হয়ে গেল রাজনৈতিক চাপানউতোর। শনিবার বিহারের নম্বর প্লেটযুক্ত ৫৫টি পুরনো মোটরবাইক বর্ধমান জেলা বিজেপি দলীয় অফিসের ঠিকানায় এসে পৌঁছানোকে ঘিরে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বাইকগুলি ট্রেন থেকে নামিয়ে বর্ধমান রেল স্টেশনের ইস্টার্ন রেলওয়ের পার্সেল অফিসের সামনে রাখা হয়।এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাস। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলের একাধিক নেতা ও কর্মী। বর্ধমান রেল স্টেশনে পার্সেল অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে তৃণমূল। বাইকগুলির মালিকানা, পরিবহণ সংক্রান্ত নথি এবং কেন শুধুমাত্র বিজেপির বর্ধমান জেলা অফিসের ঠিকানায় এই বাইক পাঠানো হয়েছে। তা প্রকাশ্যে আনার দাবি তোলেন বিধায়ক।বিক্ষোভে অংশ নেওয়া তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, বিহারের রাজেন্দ্রনগর থেকে সুনীল গুপ্তা নামের এক ব্যক্তির নামে এই ৫৫টি বাইক পাঠানো হয়েছে। তাঁদের দাবি, বিধানসভা ভোটের আগে পরিকল্পিতভাবেই বাইকগুলি রাজ্যে ঢোকানো হচ্ছে। তৃণমূল নেতৃত্বের আশঙ্কা, আগামী দিনে এই বাইক ব্যবহার করে বাইরের লোকজন বা দুষ্কৃতীদের রাজ্যে ঢোকানোর চেষ্টা হতে পারে। জানা গিয়েছে, এই ৫৫টি নয়, ২৩ জেলা মিলিয়ে প্রায় ৬০০০ মোটর বাইক আসার কথা।বিধায়ক খোকন দাস স্পষ্ট ভাষায় জানান, এতগুলো বাইক বিহার থেকে কী উদ্দেশ্যে বাংলায় আনা হয়েছে, তা পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। ভোটের আগে এই বাইক ব্যবহার করে রাজ্যে অশান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা থাকতে পারে। একই সঙ্গে তিনি রেল ও জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। দলের বর্ধমান শহর সভাপতি তন্ময় সিংহ রায়ও বাইকগুলির সম্পূর্ণ তথ্য জনসমক্ষে আনার দাবি জানান। তাঁর বক্তব্য, রেল কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি জেলা ও রাজ্য প্রশাসনকে এই পরিবহণের বিস্তারিত জানাতে হবে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রয়োজনীয় নথি প্রকাশ না হলে বাইকগুলি পার্সেল অফিস থেকে ছাড়তে দেওয়া হবে না।অন্যদিকে, তৃণমূলের সব অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে বিজেপি। জেলা বিজেপি নেতা দেবজ্যোতি সিংহরায় বলেন, কিছুদিন আগেই বিহারে নির্বাচন হয়েছিল। সেই সময় দলীয় কর্মীদের কাজে ব্যবহারের জন্য এই বাইকগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল। বিহারের ভোট শেষ হওয়ায় সেগুলি এখন পশ্চিমবঙ্গে আনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্ধমান জেলা বিজেপি অফিস রাঢ়বঙ্গ জোনের কেন্দ্রীয় অফিস হওয়ায় এখানকার ঠিকানাতেই বাইক পাঠানো হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রতি নির্বাচনের আগেই এভাবেই বাইক আনা হয় এবং বিষয়টি জেনেও তৃণমূল অহেতুক বিতর্ক তৈরি করছে। বাইক বিতর্কে প্রশাসনের ভূমিকা কী হয়, তা নিয়েই এখন রাজনৈতিক মহলে বাড়ছে কৌতূহল।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

এশিয়া কাপ ফাইনালে স্বপ্নভঙ্গ, দুবাইয়ে পাকিস্তানের কাছে লজ্জার হার ভারতের

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়ল ভারত। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৩৪৮ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আয়ুষ মাত্রের দল গুটিয়ে গেল মাত্র ১৫৬ রানে। ফলে ১৯১ রানের বড় ব্যবধানে হার স্বীকার করেই শিরোপা হাতছাড়া করতে হল টিম ইন্ডিয়াকে।টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। কিন্তু শুরু থেকেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পাকিস্তান। দলের হয়ে বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন সামির মিনহাস। মাত্র এক ইনিংসেই তিনি করে ফেলেন ১৭২ রান। উসমান খানের সঙ্গে ৯২ রানের এবং আহমেদ হুসেনের সঙ্গে ১৩৭ রানের দুটি বড় জুটিতে ভর করে দ্রুত ৩০০ রানের গণ্ডি পেরিয়ে যায় পাকিস্তান।বিশেষজ্ঞদের মতে, একসময় পাকিস্তানের ইনিংস ২৭০২৮০ রানের মধ্যেই থামতে পারত। কিন্তু মিনহাসের ব্যাটে ভর করেই ৪৩ ওভারের মধ্যেই ৩০০ ছুঁয়ে ফেলে তারা। পরে তাঁর আউট হওয়ার পর পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে ধস নামে। ৩০২/৩ থেকে ৩২৭/৮ মাত্র ২৫ রানের মধ্যে পাঁচ উইকেট হারালেও ততক্ষণে ম্যাচ কার্যত একপেশে হয়ে গিয়েছিল।লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ভারতীয় ব্যাটিং সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ে। বৈভব সূর্যবংশী, আয়ুষ মাত্রে, অভিজ্ঞান কুণ্ডুর মতো পরিচিত নাম থাকলেও কেউই দায়িত্ব নিতে পারেননি। আশ্চর্যজনকভাবে দলের সর্বোচ্চ রান আসে ১০ নম্বর ব্যাটার দীপেশ দেবেন্দ্রনের ব্যাট থেকে। তিনি মাত্র ১৬ বলে ৩৬ রান করে লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিলেও তা যথেষ্ট ছিল না।এই হার যেন সাম্প্রতিক সিনিয়র দলের বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি ফিরিয়ে আনল। সেবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে, এবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মঞ্চ ফাইনাল, ফলাফলও প্রায় একই রকম হতাশাজনক।উল্লেখযোগ্যভাবে, ফাইনালে ওঠার আগে টুর্নামেন্টে একমাত্র অপরাজিত দল ছিল ভারত অনূর্ধ্ব-১৯। গ্রুপ পর্বে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, মালয়েশিয়া ও পাকিস্তানকে হারিয়েছিল তারা। অন্যদিকে পাকিস্তান গ্রুপে ভারতের কাছেই একমাত্র হেরেছিল। কিন্তু ফাইনালের মঞ্চে সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপে ধরা দেয় তারা। শেষ পর্যন্ত দুবাইয়ে দাপটের সঙ্গে জয় ছিনিয়ে নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ নিজেদের ঝুলিতে ভরল পাকিস্তান। আর ফাইনালে বারবার হোঁচট খাওয়ার প্রবণতা নিয়ে বড় প্রশ্নচিহ্ন থেকে গেল ভারতীয় যুব দলের সামনে।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
বিদেশ

প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারে হামলার পরও অকুতোভয় কর্তৃপক্ষ, সন্ত্রাসের নিন্দার ঝড় বিশ্বের সর্বত্র

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠল ঢাকায় প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের অফিসে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। দেশের দুটি প্রথম সারির সংবাদপত্রের দফতরে এই হামলার অভিযোগ সামনে আসতেই তীব্র প্রতিক্রিয়া ছড়িয়েছে সাংবাদিক মহল, নাগরিক সমাজ এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলির মধ্যে। বাংলাদেশ ছাড়িয়ে নিন্দার ঝড় বয়েছে অন্যত্র।ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর বাংলাদেশে আসার পর থেকেই উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ। পরবর্তীতে হিংসা ছড়িয়ে পরে নানা জায়গায়। নৃশংস ভাবে হিন্দু যুবক খুন থেকে সংস্কৃতি সংগঠনের ওপর হামাল। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর ক্রমাগত হামলা চলতে থাকে।প্রাথমিক অভিযোগ অনুযায়ী, ঢাকায় অবস্থিত প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের অফিসে একদল দুষ্কৃতী হামলা চালায়। তারা অফিসে ঢুকে ভাঙচুর চালায় এবং কর্মরত সাংবাদিক ও কর্মীদের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। আগুন লাগিয়ে দেয় এই অফিসদুটিতে। যদিও এই ঘটনায় বড় ধরনের শারীরিক ক্ষতির খবর নেই, তবে আচমকা হামলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং কিছু সময়ের জন্য সংবাদকর্ম ব্যাহত হয়। সংবাদপত্র প্রকাশনা বন্ধ রাখতে হয়। বৃহস্পতিবার রাতে অনলাইন পোর্টালেও আর খবর আপলোড করা যায়নি।হামলার ঘটনার পরপরই বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন ও সম্পাদকীয় মহল একে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে উল্লেখ করেছে। তাদের বক্তব্য, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা গণতন্ত্রের অন্যতম ভিত্তি, আর সংবাদমাধ্যমকে ভয় দেখিয়ে কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা গভীর উদ্বেগজনক। এই দুই সংবাদপত্র গোষ্ঠীও জানিয়ে দেয় তারা ভয় পায় না। খবর প্রকাশ করতে কোনও পরোয় তারা করবে না। এমনকী দফতরের সামনে মানব বন্ধন কর্মসূচি পালন করে।ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রশাসনের তরফে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীদের চিহ্নিত করতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের অফিসে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।এই ঘটনার পর প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের পক্ষ থেকে পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হুমকি বা হামলার মাধ্যমে সত্য প্রকাশ থামানো যাবে না। তারা দ্রুত, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে প্রশাসনের কাছে।আন্তর্জাতিক স্তরেও এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ও মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এবং মুক্ত সাংবাদিকতার পরিবেশ বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে। প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের অফিসে হামলার ঘটনা শুধু দুটি সংবাদপত্রের ওপর আঘাত নয়, বরং বাংলাদেশের সামগ্রিক গণতান্ত্রিক পরিবেশ ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ভবিষ্যৎ নিয়েই বড় প্রশ্ন তুলে দিল। এখন দেখার, প্রশাসনিক পদক্ষেপ কতটা দ্রুত ও কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয়।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

লাইভ মঞ্চে লগ্নজিতা চক্রবর্তীকে হেনস্থার অভিযোগ, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত, ওসির ভূমিকা নিয়েও তদন্ত

লাইভ পারফরম্যান্স চলাকালীন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী লগ্নজিতা চক্রবর্তীকে হেনস্থার অভিযোগে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক মহল। পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে একটি বেসরকারি স্কুলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করতে গিয়ে এই ঘটনার মুখে পড়েন তিনি। ঘটনার পর পুলিশ অভিযুক্ত এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে, যার নাম তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে জড়িয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যায় ভগবানপুরের একটি বেসরকারি স্কুল প্রাঙ্গণে। অভিযোগ অনুযায়ী, লগ্নজিতা চক্রবর্তী যখন জাগো মা গানটি পরিবেশন করছিলেন, তখন অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা ও ওই স্কুলের মালিক মেহবুব মল্লিক আচমকাই মঞ্চে উঠে আসেন। শিল্পীর অভিযোগ, তিনি গালিগালাজ করেন এবং চিৎকার করে বলেন, অনেক হয়েছে জাগো মা, এবার কিছু সেকুলার গান গাও। পাশাপাশি মারধরের হুমকি ও শারীরিকভাবে আক্রমণের চেষ্টাও করা হয় বলে অভিযোগ।পরিস্থিতি দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে উঠলে অনুষ্ঠান কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। পরে লগ্নজিতা চক্রবর্তী ভগবানপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে তিনি জানান, প্রথমে থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আসার পর মামলা রুজু হয় এবং অভিযুক্ত মেহবুব মল্লিককে গ্রেপ্তার করা হয়।পূর্ব মেদিনীপুরের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মিতুন দে জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে ভগবানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক এবং আরও এক পুলিশকর্মীর ভূমিকা নিয়েও বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের গাফিলতির প্রমাণ মিললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজাও তীব্র হয়েছে। বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য। বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পাণ্ডা অভিযোগ করেন, একজন শিল্পী কি গান গাইবেন, সেটাও শাসক দলের লোক ঠিক করে দিচ্ছে। এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। তিনি আরও দাবি করেন, পুলিশ প্রথমে অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেছিল। যদিও এই ঘটনার বিষয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে কোনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।লাইভ মঞ্চে একজন শিল্পীর গান বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিয়ে ওঠা এই প্রশ্ন এখন আর শুধু ব্যক্তিগত অভিযোগে সীমাবদ্ধ নয়। সাংস্কৃতিক পরিসরে মতপ্রকাশের অধিকার, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং রাজনৈতিক প্রভাব সব মিলিয়ে এই ঘটনা রাজ্যজুড়ে বড় বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

ডিসেম্বর ২১, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal