• ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, বুধবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

144

রাজ্য

ফের সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা, সুকান্তকে টেনে হিঁচড়ে বিক্ষোভ থেকে সরাল পুলিশ

শাহজাহানকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত তিনি সন্দেশখালি থানার সামনে অবস্থানে থাকবেন। এমন হঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলীয় নেতা, কর্মীদের নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ধর্না চালানোর পরই পুলিশ তাঁকে উঠে যেতে বলে। সময় দেওয়া হয় ৫ মিনিট। সেই নির্দেশ না মানায় বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে আটক করে পুলিশ। টেনে হিঁচড়ে সন্দেশখালি থানার সামনে থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় সুকান্ত মজুমদারদের। বিজেপি নেতাকে ফেরিঘাটের দিকে নিয়ে গিয়ে লঞ্চে তোলা হয়। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে ধামাখালিতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে, আইনি প্রক্রিয়া মেনে পিআর বন্ডে সুকান্ত মজুমদারকে ছেড়ে দেওয়া হয়।ধামাখালিতে সংবাদ মাধ্যমে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি বলেন, পুলিশ আমাকে গ্রেফতার করেছিল। জামিনে মুক্তিও দিয়েছে। কিন্তু আমি এখন কোথাও নড়ব না। আমার দলের কর্মী-সমর্থকেরা যত ক্ষণ না আসবে, আমি কলকাতা ফিরব না।ডিজি রাজীব কুমার ঘুরে আসার পরও ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি। নতুন করে উত্তপ্ত সন্দেশখালি সংলগ্ন ঝুপখালি। সেখানে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ উঠছে শেখ শাহজাহানের ভাই সিরাজউদ্দিনের বিরুদ্ধে। মহিলাদের বিক্ষোভে তপ্ত ঝুপখালি। দুপুরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় সিরাউদ্দিনের সম্পত্তিতে। এরপরই সন্ধ্যার মুখে, সন্দেশখালির কিছু এলাকায় নতুন করে ১৪৪ ধারা জারি করা হল। সন্দেশখালির ২ নম্বর ব্লকের ৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯টি জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রাশাসন।আট দিন আগে সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে টাকিতে পুলিশি বাধা মুখে পড়েছিলেন সুকান্ত। ধস্তাধস্তিতে অসুস্থও হয়ে পড়েছিলেন তিনি। হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাঁকে। বৃহস্পতিবার বিকেলে ফের ধামাখালিতে যান তিনি। প্রথমে ধৃত বিজেপি নেতা বিকাশ সিংয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন সুকান্ত। তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। সেখান থেকে বেরিয়ে থানার দিকে যান এই বিজেপি নেতা। থানার ওসির সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন তিনি। জানান, কেন তাঁদের দলের কর্মীদের আটকে রাখা হয়েছে, সেই প্রশ্ন তিনি পুলিশকে করতে চান। কিন্তু থানা পর্যন্ত যাওয়ার আগেই সুকান্ত মজুমদারকে আটকে দেয় পুলিশ। ফলে সেখানেই বসে পড়েন তিনি। তিনি বলেন, শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে হবে। আমাদের কর্মীদের মুক্তি দিতে হবে। ডিজি এখানে রাত কাটিয়েছেন। প্রয়োজনে আমিও রাতভর এখানে বসে থাকব। পরে শুধু সুকান্তকেই সন্দেশখালিতে যেতে দেয় পুলিশ। শেষমেষ ঘটে ধুন্ধুমার কাণ্ড।

ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৪
রাজনীতি

মঙ্গলবার ফের সন্দেশখালির উদ্দেশে শুভেন্দু, কি নির্দেশ হাইকোর্টের?

সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারির উপর স্থগিতাদেশ জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী সাত দিনের জন্য এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। পাশাপাশি, বিচারপতি কৌশিক চন্দ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে শর্তসাপেক্ষে সন্দেশখালি যাওয়ারও অনুমতি দিয়েছেন।সন্দেশখালির নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় যেতে পারবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।কোনও প্ররোচনা দিতে পারবেন না বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তার দায়িত্বে রাজ্য পুলিশই। নির্দেশ দেওয়া পরই তিন ঘণ্টার মধ্যে পুলিশকে শুভেন্দু অধিকারীকে রুট জানাতে হবে।রাজ্যকে বিচারপতির হুঁশিয়ারি যে, আপাতত ওইসব এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ভাবা হবে।হাইকোর্টের নির্দেশের পরই বিজেপি সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সকালেই বিধায়কদের একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে সন্দেশখালি যাবেন শুভেন্দু অধিকারী।গত ১২ ফেব্রুয়ারি বিরোধী দলনেতা সন্দেশখলি যেতে চাইলেও তাঁকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়নি। এরপরই সন্দেশখালিতে ঢুকতে চেয়ে মামলা করেন বিরোধী দলনেতা। বিধায়কদের নিয়ে রামপুরে রাস্তার উপরেই বসে পড়েন শুভেন্দু। পরে ফিরে আসেন। এরপরই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দুর আইনজীবীর দাবি, হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, সন্দেশখলির মধ্যে নির্দিষ্ট এলাকায় জরুরি পরিস্থিতি বিচার করে ১৪৪ ধারা জারি করতে হবে। কিন্তু পুলিশ সেই নির্দেশ অমান্য করে সন্দেশখালির বাইরের এলাকাতেও ১৪৪ ধারা জারি করে শুভেন্দু অধিকারীকে আটকে দিয়েছে।

ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৪
রাজ্য

সন্দেশখালি: ৪ জায়গায় উঠলো ১৪৪ ধারা, শিবুর পুলিশ হেফাজত, এলাকায় সরকারি শিবির

সন্দেশখালি ৪টি জায়গা থেকে তুলে নেওয়া হল ১৪৪ ধারা। ১৯টি জায়গার মধ্যে ৪টি জায়গা থেকে তুলে নেওয়া হল ১৪৪ ধারা। মণিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের গোপালের ঘাট, দুর্গামণ্ডপ গ্রাম পঞ্চায়েতের দাউদপুর বেরমজুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের আতাপুর ও পুলেপাড়া থেকে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়। সন্দেশখালি ২ নম্বর ব্লকের ৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ১৫টি জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা ১২ পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি থাকবে ১৫টি জায়গায়। এদিকে এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল ন্যাজাটে যায়। এই প্রতিনিধি দলে চিলেন রাজ্যের ৩ মন্ত্রী। পাশাপাশি সন্দেশখালিতে সাধারণ মানুষের অভিযোগ করার জন্য সরকারি ক্যাম্প করা হয়। সেখানে প্রায় ২০০ জন অভিযোগ জানিয়েছেন।এদিন বসিরহাট মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে তৃণমূল নেতা শিবু হাজরাকে। আদালতে পুলিশের তরফে যে রিমান্ড প্রেয়ার আর আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে, সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন শিবু। সেই সময়েই পুলিশের জালে পড়ে যান তিনি। শিবু অভিযোগের কথাও স্বীকার করেছেন পুলিশের কাছে। শাসনের দক্ষিণ শিকারি ঘেরি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। পুলিশের সেই নথিতে প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেব উল্লেখ করা হয়েছে শিবুকে। পুলিশ সেখানে বলেছে, জামিন পেলে এলাকায় শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে, তদন্তও প্রভাবিত হতে পারে। এই যুক্তিতেই পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানানো হয়। আদালত ৮ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযোগের কথা স্বীকার করেছেন শিবু। তবে কোনও অভিযোগের কথা, তা উল্লেখ করেনি পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ এ, ৩৫৪ বি, ৩৭৬ ডি, ৩০৭, ৩৪১, ৩২৩, ৫০৬, ৫০৯ ও ৩৪ নম্বর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে শিবুর বিরুদ্ধে। বাকি মামলাগুলি আগেই হয়েছিল। পরে এক মহিলার গোপন জবানবন্দি নেওয়ার পর শনিবার মামলায় যুক্ত হয় ৩৭৬ ডি (গণধর্ষণ) ও ৩০৭ (খুনের চেষ্টা) ধারা।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪
রাজ্য

ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় চলছে ১০৭ পুরসভার ভোটগণনা

ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কাল ১০৮ পুরসভা নির্বাচনের ১০৭ টি পুরসভার ভোট গণনা হবে। আগেই জানানো হয়েছে যে দিনহাটা পুরসভার ১৬ টি আসনের ১৬ টিই তৃণমূল কংগ্রেস দখল করায় ভোট হয়নি। এই ১০৭ টি পুরসভার ভোট গণনা হচ্ছে ১০৭ টি কেন্দ্রে। প্রত্যেক কেন্দ্রের দুশো মিটারের মধ্যে জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। গণনা কেন্দ্রের বাইরে প্রথম স্তরে থাকবে লাঠিধারী পুলিশের সঙ্গে রাজ্য পুলিশের কমব্যাট ফোর্স। দ্বিতীয় স্থানে প্রবেশ করতে গেলে সঙ্গে কাগজ ও কলম ছাড়া সঙ্গে কিছু রাখা যাবে না। এই দ্বিতীয় স্তর এই থাকছে সংবাদমাধ্যমের জন্য পৃথক ব্যবস্থা। তৃতীয় বলয়ে রয়েছে স্ট্রং রুম।এর পাশেই তৈরি করা হয়েছে মূল গণনা কেন্দ্র। এখানেই রয়েছে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী যা ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে। গণনা কেন্দ্রের ভিতরে একমাত্র রিটার্নিং অফিসার মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। গণনা শুরু হয়েছে সকাল আটটা থেকে। প্রথমেই গণনা হবে ভোটের কাজে নিযুক্ত ভোট কর্মীদের। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস জানিয়েছেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর বিজয় মিছিল করা যাবে। কিন্তু কোনওরকম অশান্তি বা গন্ডগোলের চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। রিটার্নিং অফিসার ও পর্যবেক্ষক ছাড়া কেউই গণনা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢুকতে পারবেন না। গণনাকর্মী ছাড়া পোলিং এজেন্ট, প্রার্থী ও তাঁর সঙ্গে একজন এজেন্ট প্রবেশ করতে পারবে সেখানে। তবে সমস্ত বিধিনিষেধ মেনেই প্রবেশ করতে হবে তাঁদের। ত্রিস্তরীয় সুরক্ষা ব্যবস্থায় প্রথম ধাপে রয়েছে রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী ও র্যাফ।দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপেও রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পুলিশ। তৃতীয় ধাপে সশস্ত্র পুলিশের সঙ্গে ইএফআর জাওয়ানদেরকেও রাখা হবে। প্রথমে গণনা হবে নির্বাচন কর্মীদের ভোটের। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দিনহাটা পুরসভা তৃণমূলের দখলে আসায় রবিবার ভোট হয়েছিল ১০৭টি পুরসভার। রবিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছিল ৭৬.৫১ শতাংশ। কমিশন সূত্রে খবর, সমস্ত বুথে ভোট শেষের পরে তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৮.০৩ শতাংশে। মোট ভোট পড়েছে ৭১ লক্ষ ৮৮ হাজার ৫৬৮। সর্বাধিক ভোট নেওয়া হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। ৮৬.১৫ শতাংশ। বীরভূম, হাওড়া, মালদহ, পূর্ব বর্ধমান ও উত্তর দিনাজপুর-সহ মোট দশটি জেলায় ৮০ শতাংশের উপর ভোট পড়েছে। বাঁকুড়া, কোচবিহার, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা-সহ আট জেলায় ৭০ শতাংশের উপর ভোট পড়েছে। সোমবার কমিশনের কাছে আরও ৪০০টি অভিযোগ জমা পড়েছে। সব মিলিয়ে কমিশনে অভিযোগ জমা পড়েছে ১৪০০টি।

মার্চ ০২, ২০২২
দেশ

হিজাব বিতর্কের মধ্যেই কর্নাটকে খুন বজরং দলের নেতা

হিজাব নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের কর্মী খুনের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল কর্নাটকের শিবমোগায়। অশান্তির আশঙ্কায় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। নামানো হয়েছে র্যাফ।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাত সাড়ে নটা নাগাদ খুন হন বজরং দলের যুব কর্মী হর্ষ। কয়েক জন দুষ্কৃতী তাঁকে ঘিরে ধরে ছুরি চালিয়ে পালিয়ে যায়। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পরই শিবমোগা শহরের সিগেহাট্টি এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য দাবি করেছেন, চলতি হিজাব বিতর্কের সঙ্গে বিষয়টি জড়িত নয়। তিনি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তদন্ত চলছে। খুব শীঘ্রই দোষীদের গ্রেপ্তার করা হবে।পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের তদন্তে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় র্যা ফ নামানো হয়েছে। এই খুনের ঘটনার সঙ্গে অন্তত চার থেকে পাঁচ জন জড়িত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই তদন্তের গতি-প্রকৃতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন।কর্নাটকের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী কে এস এশ্বরাপ্পা ওই যুবকের মৃত্যুর জন্য অভিযোগ তুলেছেন কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। কর্নাটকের কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন এশ্বরাপ্পা। তাঁর দাবি, হিজাব মামলার রেশ ধরে কংগ্রেসই এই হত্যায় ইন্ধন জুগিয়েছে। মন্ত্রী জানিয়েছেন, হর্ষ একজন সমাজকর্মী ছিলেন। সৎ কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।সম্প্রতি ডিকে শিবকুমার দাবি করেছেন জাতীয় পতাকা বদলে গেরুয়া পতাকা লাগানো হচ্ছে। হিজাব বিরোধী বিক্ষোভের জন্য সুরাতের একটি কারখানা থেকে ৫০ লক্ষ গেরুয়া শালের অর্ডার দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেছিলেন তিনি। গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী কে এস এশ্বরাপ্পার দাবি, ডিকে শিবকুমারের এই সব মন্তব্যের পরই দুষ্কৃতী তাণ্ডব বেড়ে গিয়েছে কর্নাটকে। হর্ষ নামে মৃত যুবকের পরিবারকে সাহায্য করা হবে বলেও জানিয়েছেন এশ্বরাপ্পা।

ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২২
দেশ

Mumbai section 144: মুম্বইয়ে বাতিল বর্ষবরণের উৎসব, ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত জারি ১৪৪ ধারা

মহারাষ্ট্রে গত কয়েক দিন ধরেই বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে দিল্লির পরই রয়েছে এই রাজ্য। বর্ষবরণ উৎসবে সাধারণ মানুষ মেতে উঠলে আরও খারাপ হতে পারে পরিস্থিতি। সংক্রমণ ঠেকাতে মুম্বই শহরে ১৪৪ ধারা জারির সিদ্ধান্ত নিল মুম্বই পুলিশ। ৩০ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ থেকেই শুরু হচ্ছে এই বিধিনিষেধ। চলবে আগামী ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্রে গত কয়েক দিন ধরেই বেড়েছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯০০ জন। এর মধ্যে মুম্বইয়ে আক্রান্ত এক হাজার ছাড়িয়েছে।pআরও পড়ুনঃ হাবড়া স্টেশনে কেন ভেঙে দেওয়া হল এমএ ইংলিশ চায়েওয়ালির দোকান?৩০ ডিসেম্বর থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত মুম্বইয়ে আয়োজন করা যাবে না কোনও অনুষ্ঠান। ঘরে হোক বা রেস্তরাঁ, বার, পাব কোথাও কোনও পার্টির আয়োজনও করা যাবে না। পাশাপাশি বর্ষবরণের উৎসবেও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। এই নির্দেশ অমান্য করলে মহামারি আইন এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির নির্দিষ্ট ধারায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।আরও পড়ুনঃ কামড় দিলেই তেতুল জলের বদলে বাটারস্কচ আইসস্ক্রিম, ভিন্ন স্বাদের ফুচকায় মেতেছে বর্ধমানবছর শেষে করোনার নয়া আতঙ্ক বিশ্বজুড়ে। গোটা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ, একমাসেই বিশ্বের ১১৭টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট। দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজারের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টকে ছাপিয়ে বিশ্বে ডমিনেন্ট ভ্যারিয়েন্ট হিসাবে রূপান্তরিত হচ্ছে ওমিক্রন।

ডিসেম্বর ৩০, ২০২১
দেশ

Mumbai Omicron: ওমিক্রন আক্রান্ত ১৭, মুম্বইয়ে জারি ১৪৪ ধারা

মুম্বইয়ে জারি ১৪৪ ধারা।মহারাষ্ট্রে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এক দিনেই তিন জন আক্রান্তের হদিশ মেলায় এ বার বড় জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল মুম্বই পুলিশ। দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৩২। তার মধ্যে মহারাষ্ট্রেই আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ জন। দুদিনের জন্য কোনও বড় জমায়েত, মিছিল করা যাবে না। শনিবার থেকেই এই নির্দেশ কার্যকর হবে ৪৮ ঘণ্টার জন্য। অর্থাৎ রবিবার পর্যন্ত এই নির্দেশ বহাল থাকবে।শুক্রবার সাড়ে তিন বছরের একটি শিশু-সহ সাত আক্রান্তকে চিহ্নিত করে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর। তাঁদের মধ্যে তিন জন তানজানিয়া, ব্রিটেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে সম্প্রতি মুম্বইয়ে ফিরেছেন। রাজ্যের মোট ওমিক্রন আক্রান্তের মধ্যে মুম্বইয়ে পাঁচ জনের দেহে এই ভাইরাস মিলেছে বলে স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে।১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুম্বই, পুণে এবং নাগপুর বিমানবন্দর দিয়ে ৬১ হাজার ৪৩৯ জন বিদেশ থেকে মহারাষ্ট্রে ঢুকেছেন। তাঁদের মধ্যে ৯ হাজার ৬৭৮ জন ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে এসেছেন বলে জানিয়েছেন বৃহন্মুম্বই পুরসভা। মুম্বইয়ে যে সাত জনের দেহে ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে, তাঁদের মধ্যে চার জনের দুটি টিকা নেওয়া ছিল। তাঁরা প্রত্যেকেই উপসর্গহীন। অন্য দিকে, বাকি তিন জনের দেহে মৃদু উপসর্গ ধরা পড়েছে।

ডিসেম্বর ১১, ২০২১
কলকাতা

Abhishek Bannerjee: পুরভোটের স্ট্র্যাটেজি বৈঠকে কড়া বার্তা অভিষেকের

সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করে জিততে হবে। কোনও অবস্থাতেই ভোটে জেতার জন্য প্রভাব খাটানো চলবে না। কলকাতায় পুরভোটে তৃণমূলের প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে শনিবার স্পষ্ট ভাষায় এ কথা জানিয়ে দিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা ভোলেননি অনেকেই। রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলার অভিযোগ উঠেছিল। জায়গায় জায়গায় ভোটদানে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ ওঠে। পরবর্তীতে সেই সব অভিযোগের প্রভাব খুব একটা ভালো হয়নি। সম্ভবত সেই কথা মাথায় রেখেই পুরভোটে দলীয় প্রার্থীদের কড়া বার্তা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।আজ পুরভোটের রণকৌশল সংক্রান্ত বৈঠকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি।শনিবারের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ১৪৪ টি ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী। ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিমের মতো নেতারা। ভোটের দিন যাতে কোথাও কোনও গণ্ডগোল না হয়. সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছেন অভিষেক। কোনও প্রার্থীর বিরুদ্ধে যদি কোথাও ভোটদানে বাধা দেওয়া বা অন্য কোনও বিশৃঙ্খলা অভিযোগ ওঠে, সে ক্ষেত্রে দল তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে বলেই জানিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।একুশের বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পর বর্তমানে তৃণমূলের কাছে পাখির চোখ ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচন। এর আগে ২০১৯- এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন বেড়ে গিয়েছিল এ রাজ্যে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ভাবমূর্তিতে যে ভাবে ক্ষুণ্ণ হয়েছিল, তারই প্রভাব লোকসভায় পড়েছিল বলে মনে করে রাজনৈতিক মহল। তাই এবার পুরভোটের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সাবধানী তৃণমূল কংগ্রেস। পুরভোটে যদি ভোটদানে বাধা দেওয়ার মতো ঘটনা সামনে আসে, তার প্রভাব পড়তে পারে ২০২৪- এর লোকসভা নির্বাচনে, সে জন্যই অভিষেকের এই বিশেষ বার্তা বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২১
রাজ্য

WB By-poll: ৩৫ কোম্পানির ঘেরাটোপে তিন বিধানসভা কেন্দ্রে শুরু ভোটগ্রহণ

রাজ্যের তিন কেন্দ্রের বিধানসভা আসনে শুরু হয়েছে উপনির্বাচন। ভবানীপুর আসন ছাড়াও মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ এবং জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে আজ। তবে নজরে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র ভবানীপুর। এই নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল।প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম আসনে পরাজিত হন মমতা। সংবিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ট দলের হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসলেও ছয় মাসের মধ্যে মমতাকে রাজ্যের যেকোনো একটি বিধানসভা আসনে জিতে আসতে হবে। সেই মর্মেই ভবানীপুর আসনে জয়ী রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় পদত্যাগ করেন। সেই আসন থেকেই লড়াই করার সিদ্ধান্ত নেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এদিকে, ভবানীপুরের উপনির্বাচনকে ঘিরে আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে নিরাপত্তা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে ভবানীপুর বিধানসভা এলাকাজুড়ে। নির্বাচন কমিশন নিয়োগ করেছে মোট ৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী।আরও পড়ুনঃ বেড ঘাটতির কারণে জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের ঠাঁই হয়েছে কাটোয়া হাসপাতালের মেঝেতেঅন্যদিকে, বিধানসভা নির্বাচনের আগেই প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় ভোট হয়নি মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ এবং জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্রে। তাই ওই দুটি কেন্দ্রে হতে চলেছে উপনির্বাচন। জঙ্গিপুর কেন্দ্রে বাম প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত ছিল ভোট।বৃহস্পতিবার ভোটে জঙ্গিপুরে লড়াই ত্রিমুখী। তৃণমূলের জাকির হোসেন, বিজেপির সুজিত দাস এবং আরএসপি প্রার্থী হিসেবে আছেন জানে আলম মিয়া।

সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১
কলকাতা

Bhawanipur By Poll: হাইভোল্টেজ ভবানীপুর, আজ থেকেই জারি ১৪৪ ধারা

উপনির্বাচনের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হচ্ছে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগের দিন নয়, বরং ভোটগ্রহণের ২ দিন আগেই ১৪৪ ধারা জারি করা হল ভবানীপুরে। বৃহস্পতিবার সবকটি বুথে হবে ওয়েবকাস্টিং। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর তেমনই। এদিকে এই উপনির্বাচন নিয়ে আবার সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন হাইকোর্টে মামলাকারী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। পুজোর আগে স্রেফ ভবানীপুরেই কেন উপনির্বাচন? নির্বাচনী বিজ্ঞপ্তিতে আপত্তি জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে হাইকোর্টে। সেই মামলায় নির্বাচন কমিশনকে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। মুখ্যসচিব এইচ কে দ্বিবেদীর ভূমিকা নিয়েও অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত অবশ্য স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, নির্ধারিত দিনে, অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বরই ভবানীপুর কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে। ভোটের পর ১৭ নভেম্বর যখন মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে বলে খবর, তখন আবার সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মামলাকারী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের দিন পরিস্থিতি কেমন থাকবে? ঝুঁকি নিতে নারাজ নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই ভবানীপুরে মোতায়েন করা হচ্ছে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবারই এলাকায় পৌঁছে যাবেন জওয়ানরা। সাধারণত ভোটের আগের দিন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে কমিশন। ভবানীপুরের ক্ষেত্রে সেই নিয়মেরও ব্যতিক্রম ঘটল। কমিশন সূত্রে খবর, আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাড়ে ছটা থেকে প্রত্যেকটি বুথ ও আশেপাশের ২০০ পর্যন্ত এলাকায় জারি থাকছে ১৪৪ ধারা। আরও পড়ুনঃ জল্পনা সত্যি করে কংগ্রেসে যোগ দিলেন কানহাইয়া-জিগনেশপ্রতিটি বুথে নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করার পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হবে। প্রতিটি বুথে ওয়েব কাস্টিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে ভবানীপুর আসনে ২৮৭ টি বুথের জন্য হাফ সেকশন অর্থাৎ তিন জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে। এছাড়া এলাকায় টহল দেবে কুইক রেসপন্স টিম। অন্য দিকে, বুথের বাইরে এবং এলাকার দায়িত্বে থাকছে কলকাতা পুলিশ। প্রতিটি থানার নিরাপত্তার দায়িত্বে একজন করে ডেপুটি কমিশনার মর্যাদার পুলিশ কর্তা কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।আগামীকাল সকাল থেকে ভোট শেষ হওয়া পর্যন্ত ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ৩৮টি জায়গায় থাকবে পুলিশ-পিকেট। শুধু ওই কেন্দ্রের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নটি জায়গায় হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াডমোতায়েন করা হচ্ছে। এ ছাড়া, থাকছে ২৩টি আরটি মোবাইল ভ্যান।ভবানীপুর ছড়াও ঐদিন জঙ্গিপুরে ৩৬৩টি এবং সামশেরগঞ্জে ৩২৯টি বুথে ভোট নেওয়া হবে। এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রের জন্য ৫২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। এর মধ্যে ভবানীপুরে ১৫, জঙ্গিপুরে ১৮ এবং সামশেরগঞ্জে ১৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রের জন্য দুজন পুলিশ পর্যবেক্ষক, দুজন সাধারণ পর্যবেক্ষক এবং দুজন সাধারণ পর্যবেক্ষক রয়েছেন।

সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২১
দেশ

Rath Yatra: অনাড়ম্বরেই মাসির বাড়ি যাচ্ছেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা

রথযাত্রা মহা ধুমধাম, ভক্তরা পথে লুটায়ে করিছে প্রণাম...কথন অনুসারে মহামারি আবহে এবার আর জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার রথের সামনে প্রণাম তো দূর, রথের রসি ধরার অনুমতিও নেই কোনও ভক্তেরই। জগন্নাথ ধাম পুরীতে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই সাজো সাজো রব শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু বিধিবাম। টিভির পর্দায় জগন্নাথ দর্শন ছাড়া আর উপায় নেই। করোনাবিধির কড়াকড়ির জন্য এবার ওডিশা সরকার ১৪৪ ধারা জারি রেখে নিয়মরক্ষার রথযাত্রার অনুমতি দিয়েছে। নির্দিষ্ট আচার মেনেই হবে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মাসির বাড়ির যাত্রা। নানা উপাচারের মাধ্যমে সেজে উঠেছে তিনটি রথ-নান্দিঘোষ, তালধ্বজ ও নীলদর্পনা। এই রথে চড়েই গুণ্ডিচা মন্দিরের উদ্দেশে রওনা দেবেন জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা। আরও পড়ুনঃ আন্তর্জাতিক টেনিসে ঐতিহাসিক সাফল্য বাঙালি তরুণের গত বছরের পুনরাবৃত্তি না হয়ে এবার হয়ত জগন্নাথদেব রথে চড়ে মাসির বাড়ি যাবেন, রথের দড়ি টেনে মাসির বাড়ি পৌঁছে দেবেন ভক্তকূল। এমনটাই সবাই ভেবেছিলেন। কিন্তু, ওই যে বলেনা, মানুষ চাইলেই সব হয় না, ভগবান যা চাইবেন তাই হবে (Man proposes, God disposes)। হলটাও তাই।বাধ সাধল সেই করোনা। যেভাবে করোনার করাল থাবা মানুষের স্বাভাবিক জীবনে প্রভাব ফেলেছে। তাতে শুধু পুরীতে নয়, সারা দেশের পাশাপাশি রাজ্যের রথযাত্রাতেও তার প্রভাব পড়েছে। রাজ্যের বহু প্রাচীন রথযাত্রা শুধুমাত্র নিয়মরক্ষা হিসেবেই রয়ে গিয়েছে। তা নিয়ে মানুষের উৎসাহ এবার বিফলে গিয়েছে। কথায় বলে, জগন্নাথ জগতের নাথ। জগতের সব ভালোতে-মন্ততে তাঁরই হাত রয়েছে। হয়তো এইভাবে মাসির বাড়ির যাত্রার পিছনেও তাঁরই কোনও লীলা রয়েছে। এমনটা ভেবেই মনে মনেই এবার জগন্নাথ সেরে ফেলবেন অনেকেই।

জুলাই ১২, ২০২১
দেশ

Lord Jagannath: ভক্তদের অনুপস্থিতিতে শুরু জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা

গতবছর করোনার (Corona Pandemic) প্রথম ঢেউয়ের কারণে ইতিহাসে প্রথমবার ভক্তদের ছাড়াই সম্পন্ন হয়েছিল পুরীর (Puri) জগন্নাথ দেবের (Lord Jagannath) স্নানযাত্রা। বছর ঘুরতেও ছবিটা বদলাল না। দেশজুড়ে টিকাকরণ শুরু হলেও আছড়ে পড়েছে মারণ ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। আর তাই রথযাত্রার আগে রীতি মেনে এবারেও জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার আয়োজন করা হলেও, তাতে থাকছেন না কোনও ভক্ত। এমনকী, রাজ পরিবারের ঘনিষ্ঠ কর্মচারী কোভিডে আক্রান্ত হওয়ায় থাকবেন না পুরীর গজপতি রাজা দিব্যসিংহ দেবও। যদিও প্রস্তুতিতে কোনও খামতি নেই। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রীতি মেনে সমস্ত কিছুর আয়োজন শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত, স্নানযাত্রায় অনূর্ধ্ব ৫০০ জন সেবায়েত কোভিড-পরীক্ষা করিয়ে আচার সম্পন্ন করার অনুমতি পেয়েছেন।আরও পড়ুনঃ রাজ্যে দ্রুত উপনির্বাচনের আর্জি মুখ্যমন্ত্রীরকথিত আছে, জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে স্বয়ম্ভু মনুর যজ্ঞের প্রভাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন প্রভু জগন্নাথ। তারপর এই পূণ্যতিথিটিকে জগন্নাথদেবের জন্মদিন হিসেবে পালন করার নির্দেশ দেন মনু। সেই জন্মদিন উপলক্ষে পৌরাণিক কাল থেকে এই বিশেষ স্নান উৎসব পালিত হয়ে আসছে আজও। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রথম পূর্ণিমাতেই জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার আয়োজন করা হয়। এদিন গর্ভগৃহ থেকে মূর্তি তুলে এনে স্নান মণ্ডপে স্থাপন করা হয়। সেখানেই সুগন্ধি জল দিয়ে স্নান করানো হয় জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে। স্নানের পাশাপাশি চলে মূর্তির সাজসজ্জা-অলঙ্করণ ইত্যাদি। ১০৮ ঘড়া জলে স্নানের পরেই জ্বরে কাবু হয়ে পড়েন জগন্নাথদেব। তাই এইসময় গৃহবন্দি অবস্থায় থাকেন। রথ পর্যন্ত বিশ্রাম নেন। তাই ভক্তরা জগন্নাথ দেবের দর্শন পান না। এই কয়েকদিন পুজোও হয় না তাঁর। রীতিমত কম্বল চাপা দিয়ে পড়ে থাকেন জগতের নাথ। তবে রথযাত্রার দিন রাজবেশে রথে করে তিনি যাবেন মাসির বাড়িতে। এ বার তা সম্পন্ন হবে ১২ জুলাই।তবে তার আগে এই স্নান যাত্রার আয়োজনে কোথাও কোনও খামতি রাখেনি মন্দির প্রশাসন। ইতিমধ্যে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। মন্দির চত্বরে যেমন কোনও ভক্ত প্রবেশ করতে পারবেন না, তেমনই জগন্নাথ দেবের স্নান দেখতেও কেউ উপস্থিত থাকতে পারবেন না। যদিও, জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা গোটা বিশ্বে লাইভ স্ট্রিম করা হবে বলে জানিয়েছে পুরীর মন্দির কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে, রাজা দিব্যসিংহ দেবের অনুপস্থিতিতে তাঁরই এক প্রতিনিধি হিসেবে নির্দিষ্ট রীতি পালন করে সোনার ঝাড়ু দিয়ে স্নানবেদী পরিষ্কার করবেন বলেই খবর। কারণ কোভিডবিধি মেনে আপাতত নিভৃতাবাসে রয়েছেন রাজা দিব্যসিংহ দেব। এদিকে, ১৪৭৫টি আইসক্রিমের কাঠি দিয়ে জগন্নাথ দেবের মূর্তি বানিয়ে তাক লাগালেন ওডিশার বাসিন্দা বিশ্বজিৎ নায়েক। তাঁর কীর্তি দেখে অবাক নেটিজেনরাও।

জুন ২৪, ২০২১

ট্রেন্ডিং

কলকাতা

বুধবারই সিদ্ধান্ত! ৩২ হাজার শিক্ষকের ভবিষ্যৎ কি তবে চূড়ান্ত?

শেষ হল প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি। গত ১২ নভেম্বর এই মামলার শুনানি হয়েছিল কলকাকা ডিভিশন বেঞ্চে। বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি রায়দান সেই সময় স্থগিত রেখেছিলেন। অবশেষে বুধবার এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় ঘোষণা করা হবে।২০১৬ সালে SSC-এর নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসে। সেই সময় সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাইকোর্ট, পরে সেই রায় বহাল রাখে Supreme Court of India। এরপর প্রাথমিকে নিয়োগেও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় তৎকালীন বিচারপতি Abhijit Gangopadhyay ২০২৩ সালে প্রশিক্ষণহীন ৩২ হাজার শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন। যদিও তিনি বলেছিলেন, শিক্ষকরা স্কুলে যেতে পারবেন এবং তিন মাসের মধ্যে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি বহাল রাখার কথাও বলা হয়েছিল।২০১৪ সালে প্রাথমিক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং ২০১৬ সালে প্রায় ৪২,৫০০ শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। সেই পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াতেই বেনিয়মের অভিযোগ ওঠে। মামলাকারীদের দাবি ছিল, ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। অন্য দিকে পর্ষদের বক্তব্য, কিছু ক্ষেত্রে ভুল হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু তা পরে সংশোধন করা হয়েছে।এরপর একক বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলাটি যায় ডিভিশন বেঞ্চে। সেই সময় বিচারপতি Subrata Talukdar ও বিচারপতি Supratim Bhattacharya একক বেঞ্চের চাকরি বাতিলের নির্দেশে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন। তবে তাঁরা নতুন করে নিয়োগ শুরু করার নির্দেশও দিয়েছিলেন। পরে রাজ্য সরকার ও পর্ষদ সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায়। শীর্ষ আদালত মামলাটি আবার হাইকোর্টে ফেরত পাঠায় এবং দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দেয়। সেই মামলা শুনেই এবার রায় ঘোষণা করতে চলেছে বর্তমান ডিভিশন বেঞ্চ।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

মোদী গেলে বিজেপি শেষ, মমতা থাকলে তৃণমূল অজেয়—কল্যাণের বিস্ফোরক মন্তব্য

বিজেপিতে যেমন নরেন্দ্র মোদি সবার মূল মুখ, তেমনই তৃণমূলে একমাত্র মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমনই মন্তব্য করলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, যত দিন মোদী রয়েছেন, তত দিন বিজেপি টিকে থাকবে। ঠিক সেই ভাবেই যত দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন, তত দিন তৃণমূলকে কেউ নড়াতে পারবে না। কল্যাণের কথায়, দল চলে মমতার নামেই, বাকিরা কী বলছেন, তাতে দলের কিছু আসে যায় না।মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদ সংক্রান্ত মন্তব্যে ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিতর্ক প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এই মন্তব্য করেন তিনি। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, মোদী থাকলে যেমন পদ্মফুল ফুটবে, তেমনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকলে তৃণমূলকে কেউ ঠেকাতে পারবে না। আগেও একাধিকবার তিনি বলেছেন, তাঁর কাছে একমাত্র নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্য কিছু তাঁর মাথায় থাকে না।তৃণমূলের অন্দরে নবীন ও প্রবীণ নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন নতুন নয়। এক সময় দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বয়সের ঊর্ধ্বসীমা নিয়ে বক্তব্য রাখায় বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন অনেকেরই মত ছিল, এতে তৃণমূলের অন্দরের নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সেই সময় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো প্রবীণ নেতাদের অবস্থান বারবার আলোচনায় এসেছে।এই প্রসঙ্গে বিজেপির সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, তৃণমূলে এখনও এমন অনেক প্রবীণ নেতা রয়েছেন, যাঁরা সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রয়েছেন। অন্য দিকে, তৃণমূলের মুখপাত্রের বক্তব্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখই আসলে তৃণমূলের মুখএ নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

করদাতা কমল বাংলায়! অমিতের খোঁচা—অভিষেকের কড়া পালটা

পশ্চিমবঙ্গেই করদাতার সংখ্যা কমে গিয়েছেএই তথ্য ঘিরে সরাসরি আক্রমণ করেছেন বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য। তিনি সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, রাজ্যে শিল্প নেই, কাজের সুযোগ কম এবং তাই আয়ও কম হচ্ছে; মোদী সরকারের আয়কর ছাড়ের সুবিধা গ্রহণ করায় বাংলায় করদাতা কমেছেএটাকে তিনি মোদী সরকারের উপহার হিসেবে বর্ণনা করেছেন। বিষয়টি সামনে চলে আসার পর বালুরঘাটের বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ি সাংবাদিক বৈঠক করে এ নিয়ে কথা বলেন।বিধায়ক অশোক দাবি করেন, ২০২৪-২৫ সালের অ্যাসেসমেন্টে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি মাত্র ২ লাখ হয়েছে, আগের বছরে যা ছিল ৩ লাখঅর্থাৎ বাড়তি সংখ্যা কমেছে। তিনি বলেন, মোদী সরকার ইনকাম ট্যাক্সে ছাড় দেয়ায় মধ্যবিত্তদের কর কমেছে, তাই ট্যাক্স রিলিফ পাওয়া নিয়েই এই পতন হয়েছে।দুইপাশেই পালটা দাবি ও প্রতিক্রমা তুঙ্গে। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এসকল হিসেব তুলে ধরে বলেছেন, গত সাত বছরে কেন্দ্রীয় সরাসরি ও পরোক্ষ কর যোগ করে বাংলা থেকে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব সংগ্রহ করা হয়েছেমোট প্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, ওই সময়ে কেন্দ্র থেকে বাংলায় ফেরত দেওয়া বকেয়া প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা। অভিষেকের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ২০১৭১৮ থেকে ২০২৩২৪ অর্থবর্ষ পর্যন্ত কন্ট্রিবিউশন ক্রমানুসারে বেড়েছে; ২০১৭১৮ সালে রাজ্য দিয়েছে ৬৩,৪০৭ কোটি, ২০১৮১৯ এ ৮৪,৪১৯ কোটি, ২০১৯২০ এ ৮৪,০১৫ কোটি, ২০২০২১ এ ৮০,০০৪ কোটি, ২০২১২২ এ ১,০১৭৬৭৩ কোটি, ২০২২২৩ এ ১,১৩,৬২১ কোটি এবং ২০২৩২৪ এ ১,২২,৯৮৮ কোটি টাকা।অভিষেকের তথ্যে ফের অমিত মালব্য রাতারাতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেনআর এতে রাজনীতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তৃণমূলের রাজ্য সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার পালটা বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাকে পিছিয়ে রাখার চেষ্টাই করছে; বাংলায় শিল্প প্রতিষ্ঠা না করতে নানা কৌশল চালানো হচ্ছে। তিনি যুক্তি দেখান যে অনেক ক্ষেত্রে এমএসএমই-তে বাংলা এগিয়ে আছে এবং অমিতবাবুর আঙুল তোলা তথ্য মিথ্যা মন্তব্যের ওপর ভিত্তি করে। তাঁর শব্দে, বাংলা থেকে কত ট্যাক্স নেওয়া হচ্ছে, সেটা আগে খতিয়ে দেখতে হবে।রাজনৈতিক তর্ক-ঝগড়ার মাঝেই সাধারণ মানুষ, শিল্প এবং চাকরির বাজার নিয়েও যে প্রশ্ন তুলেছে এই বিতর্ক, তা স্পষ্ট। আগামী দিনে কর-সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান এবং কেন্দ্ররাজ্য আর্থিক লেনদেন নিয়ে আরও তৎপরতার সম্ভাবনা দেখছেন সব পক্ষই।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
রাশিফল

আজকের দিনে 'মীন' রাশির জাতকের "নথিতে সুবিধা"। আজ মঙ্গলবার আপনার কেমন যাবে জেনে নিন

২ ডিসেম্বর ২০২৫ মঙ্গলবার, আপনার রাশিচক্র অনুযায়ী দিনটি কেমন কাটবে তা জানতে নিচে প্রতিটি রাশির জন্য সংক্ষিপ্ত রাশিফল দেওয়া হলো:🐏 মেষ (Aries): নতুন দায়িত্ব আসবে।🐂 বৃষ (Taurus): কেনাকাটায় আনন্দ।👥 মিথুন (Gemini): মিটিং সফল।🦀 কর্কট (Cancer): মানসিক চাপ কমান।🦁 সিংহ (Leo): আয়ের সুযোগ।🌾 কন্যা (Virgo): সঙ্গীর সমর্থন।⚖️ তুলা (Libra): সংযোগ বাড়বে।🦂 বৃশ্চিক (Scorpio): পুরনো কাজ এগোবে।🏹 ধনু (Sagittarius): ভাগ্য সহায়।🐐 মকর (Capricorn): কাজে মনোযোগ দিন।🌊 কুম্ভ (Aquarius): পরিচিত বাড়বে।🐟 মীন (Pisces): নথিতে সুবিধা।যে কোনও সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য যোগাযোগ করুনঃ শ্রী সূপর্ণ (জ্যোতিষী)যোগাযোগঃ ৯৮৩০০৬৫২৪০, ওয়েবসাইটঃ www.srisuparna.com

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

৭ হাজার ২৯৩ ‘দাগি’র পুরো নাম প্রকাশ করতেই হবে, SSC-কে কড়া নির্দেশ

নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হতেই ফের মামলার মুখে পড়ল এসএসসি। অযোগ্য প্রার্থীরা কীভাবে আবার পরীক্ষায় বসছে, তা নিয়েই মামলা ওঠে কলকাতা হাইকোর্ট-এ। এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি অমৃতা সিনহা আবারও কড়া নির্দেশ দিলেন। বুধবারের মধ্যেই ৭ হাজার ২৯৩ জন দাগি বা অযোগ্য প্রার্থীর পুরো তালিকা প্রকাশ করতে হবে এসএসসি-কে।এটা এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিক বার শীর্ষ আদালত ও হাইকোর্ট এসএসসি-কে অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করতে বলেছিল। সেই মতো কিছু তালিকা প্রকাশও করা হয়েছিল। পরে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবার দাগি প্রার্থীদের নাম উঠে আসায় নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়।বিচারপতি অমৃতা সিনহা আগেই নির্দেশ দিয়েছিলেন, অযোগ্যদের নাম, অভিভাবকের নাম, রোল নম্বর-সহ সব তথ্য প্রকাশ করতে হবে। সেই মতে গত ২৭ নভেম্বর এসএসসি ১ হাজার ৮০৬ জন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক-শিক্ষিকার নাম প্রকাশ করে, যাঁরা তখন চাকরি করছিলেন।কিন্তু এ দিন আদালত জানায়, এসএসসি যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তা সম্পূর্ণ নয়। এসএসসি আগেই জানিয়েছিল মোট অযোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ৭ হাজার ২৯৩ জন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত শুধু গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-র ৩ হাজার ৫১২ জন এবং ১ হাজার ৮০৬ জন শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ হয়েছে। বাকি সবার সম্পূর্ণ তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।এ বার আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, আউট অফ প্যানেল, র্যাঙ্ক জাম্প এবং ওএমআর মিস ম্যাচএই সব ধরনের অনিয়মে যুক্ত মোট ৭ হাজার ২৯৩ জনের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করতেই হবে। শুধু তাই নয়, নিয়োগ প্রক্রিয়া যাতে পুরোপুরি স্বচ্ছ হয়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্যানেল প্রকাশের পর যাঁদের নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের তালিকাও আগামী শুনানিতে আদালতে জমা দিতে হবে।এই ৭ হাজার ২৯৩ জনের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মীদুপক্ষই। অনেকেই তখন চাকরি করছিলেন, আবার কেউ কেউ তালিকায় থাকলেও চাকরিতে যুক্ত ছিলেন না। তবে এবার আদালত সকলেরই সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে আবারও চাকরি কেলেঙ্কারি নিয়ে চরম রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
কলকাতা

ভুয়ো নাম ঢোকানোর অভিযোগের পরই কি কমিশনের ইউ-টার্ন? বদলে গেল পুরো সিস্টেম

৯৯ শতাংশ এনুমারেশন ফর্ম জমা পড়ে গিয়েছে। তবুও এসআইআর প্রক্রিয়া নিয়ে একের পর এক অভিযোগ উঠে চলেছে। এক দিকে সোমবার বিএলও-দের বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। অন্য দিকে বিজেপি ও বিরোধীদের অভিযোগ, ব্লক লেভেল অফিসারদের উপর চাপ দিয়ে ভুয়ো নাম ঢোকানোর চেষ্টা চলছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সোমবার থেকেই বিএলও অ্যাপে আনা হল বড় বদল।এখন পর্যন্ত এনুমারেশন ফর্ম সংগ্রহ করার পর বিএলও-রা সেই তথ্য অ্যাপে এন্ট্রি করতেন। কিন্তু একবার এন্ট্রি হয়ে গেলে আর সংশোধনের কোনও সুযোগ ছিল না। মঙ্গলবার থেকে সেই নিয়ম বদলে যাচ্ছে। এবার অ্যাপে যুক্ত করা হল এডিট অপশন। অর্থাৎ কোনও ভুল হলে এবার বিএলও-রা নিজেরা সংশোধন করতে পারবেন, পাশাপাশি ইআরও-রাও সেই তথ্য এডিট করতে পারবেন।সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের আসার পরেই এই বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগের চাপেই কি এই বদল? সেই প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। কারণ বিরোধীদের দাবি ছিল, জোর করে ভুয়ো নাম এন্ট্রি করানো হচ্ছে বিএলও-দের দিয়ে।সোমবার রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী নিজে সিইও দফতরে গিয়ে এই অভিযোগ জানান। তিনি বলেন, বিএলও-দের থেকে ওটিপি নিয়ে আইপ্যাক-এর লোকেরা বেআইনিভাবে নাম ঢোকাচ্ছে। তাঁর নেতৃত্বেই বিজেপির প্রতিনিধিরা সেদিন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে ডেপুটেশন দেন।এই অভিযোগের পরই নির্বাচন কমিশন বিএলও অ্যাপে এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। নতুন ব্যবস্থায় ভুল ধরার পাশাপাশি সংশোধনের সুযোগ থাকায় এবার নাম এন্ট্রি নিয়ে স্বচ্ছতা বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
কলকাতা

CEO দফতরের সামনে নজিরবিহীন ধুন্ধুমার! মুখোমুখি বিএলও আর বিজেপি বিধায়করা

সোমবার সকাল থেকেই কলকাতার মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের সামনে তুমুল উত্তেজনার ছবি ধরা পড়ল। একেবারে নজিরবিহীন পরিস্থিতি তৈরি হয়। একদিকে তৃণমূলপন্থী বিএলও-দের একাংশ স্মারকলিপি জমা দিতে দফতরের সামনে জমায়েত করেন। ঠিক সেই সময় পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিজেপি বিধায়করা সেখানে পৌঁছন। শুরু হয় স্লোগান আর পাল্টা স্লোগান। মুহূর্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।বিএলও-দের দাবি ছিল, এসআইআর-এর কাজে যুক্ত থাকা মৃত কর্মীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং সাত দিনের সময়সীমা বাড়িয়ে অন্তত দুমাস করতে হবে। তাঁরা স্মারকলিপি দিতে এসেছিলেন। সকাল থেকেই ওই এলাকায় পুলিশের বিশাল বাহিনী মোতায়েন ছিল। বিএলও-রা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করতেই সেখানে পৌঁছে যান বিজেপি বিধায়করা। তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ আরও তীব্র হয়। পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। সেই ব্যারিকেড টপকে অনেকেই সামনে চলে আসেন।এই উত্তপ্ত অবস্থার মধ্য দিয়েই বিজেপি বিধায়করা ভিতরে প্রবেশ করেন। তাঁরা প্রায় দেড় ঘণ্টা ভিতরে ছিলেন এবং মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল-এর সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি জমা দেন। ভিতরে থেকেই ফেসবুক লাইভও করা হয়। রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ তুলে বলেন, ২৬, ২৭ এবং ২৮ নভেম্বরের ভোটার তালিকার সব এন্ট্রি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অডিট করাতে হবে।বিধায়করা বাইরে বেরোতেই পরিস্থিতি আরও তপ্ত হয়ে ওঠে। শুভেন্দুকে ঘিরে বিএলও-রা স্লোগান দিতে থাকেন। সেই সময় গাড়িতে ওঠার আগে শুভেন্দু গাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে হাত তুলে পাল্টা চোর চোর স্লোগান দেন। মুহূর্তে ভিড় আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠে। গোটা পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খায় পুলিশ।রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার এই ধরনের প্রকাশ্য স্লোগান রাজ্যের রাজনীতিতে বিরল। দিনভর মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের সামনে কার্যত রাজনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্রের ছবি দেখা গেল।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
রাজ্য

SIR-এর আতঙ্কের মাঝেই বড় স্বস্তি! নদিয়ায় বাংলাদেশি দম্পতির হাতে ভারতীয় নাগরিকত্ব

কেন্দ্র সরকার আগেই জানিয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে আসা মুসলিম শরণার্থী ছাড়া হিন্দু-সহ অন্যান্য ধর্মের শরণার্থীরা নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে নাগরিকত্ব পাবেন। ভোটার তালিকার বিশেষ পরিমার্জন বা SIR ঘিরে যখন রাজ্য জুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ, ঠিক সেই সময় নদিয়ার রানাঘাটে এক বাংলাদেশি দম্পতির হাতে এসে পৌঁছল ভারতীয় নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট। তা পেয়ে স্বস্তিতে বুক ভরেছে তাঁদের।নদিয়ার তাহেরপুর থানার কামগাছি জয়পুর এলাকার বাসিন্দা লাতুরাম সিকদার ও তাঁর স্ত্রী পদ্ম সিকদার কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসেন। লাতুরাম বাংলাদেশের সনাতনপুরে থাকতেন, আর পদ্ম থাকতেন পন্ডিতপুর এলাকায়। কট্টরপন্থীদের অত্যাচারের ভয়ে তাঁরা সীমান্ত পেরিয়ে নদিয়ায় চলে এসে বসবাস শুরু করেন। তাঁদের কাছে আগে থেকেই আধার কার্ড ছিল।চলতি বছরে বাংলায় SIR শুরু হলে তাঁরা চিন্তায় পড়ে যান, কারণ ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় তাঁদের নাম ছিল না। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশ অনুযায়ী তাঁরা Citizenship Amendment Act অনুযায়ী ক্যাম্পে গিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন। তাঁরা ১০ অক্টোবর আবেদন করেছিলেন এবং ১৯ নভেম্বর হাতে পান নাগরিকত্বের শংসাপত্র।নাগরিকত্ব পেয়ে পদ্ম সিকদার বলেন, তাঁরা খুব খুশি এবং কেন্দ্র যে পদ্ধতিতে আবেদন করতে বলেছে, সকলকে সেই নিয়ম মেনে আবেদন করার অনুরোধ জানান। লাতুরাম সিকদার বলেন, তাঁরা এক কাপড়ে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন প্রায় ৩৫-৩৬ বছর আগে। এখানেই বড় হয়েছেন, এখানেই তাঁদের সংসার। SIR শুরু হওয়ার পর ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তায় ছিলেন, তবে কেন্দ্রীয় সরকার যে আশ্বাস দিয়েছিল, সেই অনুযায়ী আবেদন করেই তাঁরা নাগরিকত্ব পেয়ে গেলেন। এখন ভোট দেওয়ার অধিকারও পেলেন তাঁরা।এই বিষয়ে রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক পার্থসারথী চ্যাটার্জি বলেন, শুরু থেকেই তাঁরা জানিয়েছিলেন আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এই দম্পতি নাগরিকত্ব পেয়েছেন, ভবিষ্যতে যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁরাও নাগরিকত্ব পাবেন।উল্লেখ্য, এর আগেও জঙ্গি হামলায় নিহত বিতান অধিকারীর স্ত্রী ভারতীয় নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন। নদিয়ার এই দম্পতির নাগরিকত্ব পাওয়ার ঘটনায় নতুন করে আশা দেখছেন অনেক শরণার্থী পরিবার।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal