• ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, রবিবার ০১ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

BJP

রাজনীতি

বিজেপিতে যোগ দিলেন মিহির গোস্বামী

অবশেষে তৃৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন কোচবিহার দক্ষিণের বিধায়ক মিহির গোস্বামী। প্রসঙ্গত, শুক্রবার তিনি তৃণমূলের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন। এদিন তিনি দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে গিয়ে কেন্দ্রের শাসকদলে যোগদান করেন। তাঁর যোগদানের সময় উপস্থিত ছিলেন দলের রাজ্যের পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক ও অর্জুন সিং। কৈলাস বিজয়বর্গীয় তার গলায় উত্তরীয় পড়িয়ে দলে বরণ করে নেন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে মিহির গোস্বামী বলেন, আমি ইতিমধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দিয়েছি৷ আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে যে অনাচার চলছে, দুর্নীতি ও ঠিকাদারি সংস্থার রাজত্ব তৈরি হয়েছে তার প্রতিবাদেই আমার এই সিদ্ধান্ত। স্বাধীনতার পর থেকে বাম ও ডানপন্থী উভয় জামানায় উত্তরবাংলার প্রতি যে বঞ্চনা, ধারাবাহিকভাবে যে অবহেলা হয়ে এসেছে তার প্রতিবাদে আমার ধর্মযুদ্ধ বলতে পারেন ৷ রাজনৈতিক জীবনের প্রান্তে এসে, আমি আমার বাংলার নতুন দিনের ভোট দেখতে চাই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে আমরা উত্তরবঙ্গের মানুষ সুদিন দেখতে পাব ৷ আরও পড়ুন ঃ মারের বদলা মারের নিদান দিলীপের প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে থেকে দলের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় কোচবিহার দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামীর। বারবার দলের নেতা-মন্ত্রী এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিধায়ক। দলের তরফে প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও পরবর্তীতে একাধিক নেতা কথা বলেন মিহিরবাবুর সঙ্গে। এই পরিস্থিতিতে প্রকাশ্যে আসে বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সঙ্গে মিহির গোস্বামীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথা। তখন থেকেই শুরু কানাঘুষো। অনেকের মনেই ধারণা তৈরি হয়, সাংগঠনিক পদত্যাগের পাশাপাশি এবার মিহিরবাবু দলবদলও করতে চলেছেন। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত এই জল্পনাকে প্রশ্রয় দেননি বিধায়ক। বরং বারবারই জানিয়েছেন, দলবদল নিয়ে কখনওই কিছু ভাবেননি তিনি। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার দলের প্রতি অভিমান ব্যক্ত করে একটি ফেসবুক পোস্ট করেন বিধায়ক। সেখানেই লেখেন, আজ এই তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আমার যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাই। আমি আশা করছি, আমার দীর্ঘদিনের সাথী, বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ীরা আমাকে মার্জ্জনা করবেন।

নভেম্বর ২৭, ২০২০
রাজ্য

অশালীন মন্তব্যের জের, অভিযোগ দায়ের অগ্নিমিত্রা পলের বিরুদ্ধে

অশালীন মন্তব্যের জেরে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের বিরুদ্ধে তমলুক থানায় অভিযোগ দায়ের হল। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৪, ৩০৬ ও ৫০৯ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ হাওড়ায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে বসছে এক হাজার সিসিটিভি প্রসঙ্গত, তমলুকের সভা থেকে অগ্নিমিত্রা বলেছিলেন, বাংলায় মেয়েরা নিরাপদ নন। তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা ধর্ষণ করছে। দিদিমণি বলে দিয়েছেন, আমি তোদের চাকরি দিতে পারি নি। তাই এন্টারটেইনমেন্টের জন্য তোরা ধর্ষণ কর। ধর্ষণ হলে ক্ষতিপূরণ দিয়ে দেব। গোটা ঘটনায় কিছুটা অস্বস্তিতে পড়ে যায় রাজ্য বিজেপিও। বিদ্বজ্জন থেকে সাধারণ মানুষ সকলেই সরব হয়েছেন অগ্নিমিত্রার এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে।

নভেম্বর ২৭, ২০২০
কলকাতা

বিজেপির মিছিলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র তারাতলা

মাঝেরহাট ব্রিজ খোলার দাবিতে তারাতলায় বিজেপির মিছিলে ধুন্ধুমার। পুলিশ মিছিল আটকালে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তাদের তুমুল বচসা শুরু হয়ে যায়। বেঁধে যায় ধস্তাধস্তিও। ব্যাপক লাঠিচার্জ করা হয়। একাধিক বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার তারাতলা মোড় থেকে মাঝেরহাট পর্যন্ত মিছিলের কর্মসূচি ছিল। কিন্তু মিছিল শুরু হওয়ার আগেই তা আটকে দেয় পুলিশ। পুলিশ ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এরপরই তারাতলা মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে বিজেপি। তাঁদেরও বিক্ষোভ থেকে উঠিয়ে দেয় পুলিশ। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মিছিল এগোনর চেষ্টা করে বিক্ষোভকারিরা। এমনকি তাঁরা গার্ডরেল গুলিও ছুঁড়ে ফেলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। মোড়ের আশেপাশের গলিতে থাকা বিজেপির নেতা-কর্মীদেরও টেনে বের করে আনতে দেখা যায়। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যপালের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সরব কল্যাণ আটক করা হয় বহু বিজেপি নেতা কর্মীদের। রেহাই পাননি মহিলা মোর্চার কর্মীরাও। বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মীর মাথা ফেটে যায়। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন মহিলা ও পুলিশ কর্মী। অটোয় তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। বেশ কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও লাঠিচার্জ-গ্রেপ্তারির পরও বারবার করে ফের জমায়েত করতে দেখা যায় বিজেপি কর্মীদের। পরে বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে পুলিশের লাঠিচার্জ। আমরা জনতার সুবিধার জন্য মিছিল করেছি। কিন্তু মমতার সরকার তা হতে দেবে না। দুর্নীতির বড় উদাহরণ মাঝেরহাট ব্রিজ।

নভেম্বর ২৬, ২০২০
রাজ্য

শুভেন্দুর জেলার তৃণমূল নেতার বিজেপিতে যোগ

প্রত্যাশামতোই বিজেপিতে যোগ দিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সিরাজ খান। বুধবার তিনি মেচেদাতে বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেন। তাঁরা সিরাজ খানের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। কয়েকদিন আগেই তিনি কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বলে জানা গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারীকে দেখেই তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, আমি একজন মৎস্যজীবী। আমাকে মৎস কর্মাধ্যক্ষ না দিয়ে খাদ্য দফতর দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোন কাজ করতে পারছি না। এছাড়াও খাদ্য দফতরের বিরুদ্ধে তিনি গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগও তুলেছিলেন। আরও পড়ুন ঃ কেন্দ্রের টাকা দিদির ভাইয়েরা লুটেপুটে নিচ্ছেঃ দিলীপ তাঁর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার জল্পনা নিয়ে তোলপাড় পূর্ব মেদিনীপুরের রাজনৈতিক মহল। এদিকে শুভেন্দু অধিকারীর অরাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে দল বেজায় অস্বস্তিতে পড়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের পতাকা তলে বহু দিন ধরেই কোনও কর্মসূচিতে নন্দীগ্রামের বিধায়ককে দেখা যাচ্ছে না। এদিকে শুভেন্দুর সঙ্গেই দলের সাংসদ সৌগত রায়ের বৈঠক চলছে। এখনও পর্যন্ত কোনও রফাসূত্র মেলেনি বলেই জানা গিয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের এক মুসলিম তৃণমূল নেতার বিজেপিতে যোগ দেওয়া খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
কলকাতা

অগ্নিমিত্রা পলের মন্তব্যের কড়া নিন্দা পার্থর

অগ্নিমিত্রা পল পূর্ব মেদিনীপুরের সভায় যে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন, তার তীব্র নিন্দা করেছেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বুধবার তিনি টুইটে লেখেন, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেক্স র্যাকেট চলে বলে তিনি যে মন্তব্য করেছেন, তা আমাদের স্তম্ভিত করে দিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্ষণকে সমর্থন করেন বলে তিনি যে মন্তব্য করেছেন, তা শুধু রাজ্য সরকারের অবমাননা নয়, বাংলার সংস্কৃতিকে লজ্জায় ফেলে দিয়েছে। আমরা এখন দেখছি, বিজেপি নেতারা বাংলার মূল্যবোধকে অসম্মান করছে। আরও পড়ুন ঃ সারা দেশে এক দল, এক ভাষা করতে চাইছে বিজেপিঃ সৌগত রায় প্রসঙ্গত , অগ্নিমিত্রা পল বলেছিলেন, মালদহতে দুদিন আগে একটা ৬ বছরের বাচ্চাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। তারকেশ্বরেও একই ঘটনা। কারা ধর্ষণ করছে জানেন? বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই তৃণমূল পার্টির যারা সদস্য বা সমর্থক, তারা ধর্ষণ করছে। দিদিমণি এদের বলে দিয়েছেন, শোন রে, তোদের তো চাকরি দিতে পারিনি! তাই এন্টারটেনমেন্টের জন্য শরীর গরম হয়ে গেলে তোরা গিয়ে ধর্ষণ করবি। তোরা গিয়ে ধর্ষণ কর। আর আমি মহিলাদের ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে দেব। তার এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে রাজ্য রাজনীতিতে।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজ্য

দিলীপ ঘোষের সভায় যোগ দিতে যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

দিলীপ ঘোষের সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এক বিজেপি কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আহত বিজেপি কর্মীর নাম অভীক মণ্ডল। তাকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, বুধবার সিউড়ি জেলা স্কুল মাঠে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের সভা ছিল। অভিযোগ, সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় বিজেপি কর্মী -সমর্থকদের বাধা দেওয়া হয় নানুরের শিমুলিয়া গ্রামে। চলে বোমা, গুলিও। বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। একাধিক বাইক ভাঙচুর করা হয়। সমস্ত অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে তৃণমূল। আরও পড়ুন ঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হিটলার বলে কটাক্ষ সায়ন্তনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। তাদের প্রথমে গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। শিমুলিয়ায় এদিন পাল্টা তৃণমূল কর্মীদের লাঠিপেটা করেছেন বিজেপি সমর্থকরা বলে অভিযোগ উঠেছে। পরে আরও পুলিশকর্মী এলাকায় এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। খবর পেয়েই শিমুলিয়া চলে আসে নানুর থানার পুলিশ। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। অন্যদিকে, একইরকম ঘটনা ঘটে সাঁথিয়ার ভ্রমরকল গ্রামে। বিজেপির অভিযোগে, সেখান থেকেও দলের সমর্থকরা দিলীপ ঘোষের সভায় আসছিলেন। ভ্রমরকলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে রাস্তায় তির ধনুক নিয়ে বসে পড়েছেন বিজেপি সমর্থকরা।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজ্য

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হিটলার বলে কটাক্ষ সায়ন্তনের

এবার নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হিটলার বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। তিনি বলেন, মঙ্গলবার সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দিতে মালদহে যান বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। সকালে পুরাতন মালদহের মঙ্গলবাড়ি এলাকায় চা-চর্চায় যোগ দেন তিনি। সেখানে তিনি বলেন, কালিঘাট প্রাইভেট লিমিটেডের শাড়ি পড়া হিটলারি শাসন কেউ বরদাস্ত করবে না। একুশের পর কালিঘাটে মাত্র ২ জন থাকবেন। ডুবন্ত জাহাজ ছেড়ে পালাবেন বাকি সকলে। যারা মমতা সরকারের বিরুদ্ধে লড়তে চান, তাঁদের সকলকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরামর্শও দেন তিনি। আরও পড়ুন ঃ গোটা রাজ্যে আমিই পর্যবেক্ষকঃ মমতা সুজাপুর বিস্ফোরণ কাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সায়ন্তন বসু দাবি করেন, ওই বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা অনেক বেশি। সরকার সংখ্যা গোপন করছে, দেহ লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জঙ্গি গ্রেপ্তারির ঘটনার জন্য রাজ্য সরকারকেই দায়ী করেন তিনি। বলেন, পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ তৈরি করার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজনীতি

জনসভায় ধর্ষণ নিয়ে অশালীন মন্তব্য অগ্নিমিত্রার

ধর্ষণ নিয়ে বেলাগাম ও অশালীন মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য মহিলা মোর্চার সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পল। মঙ্গলবার তমলুকে বিজেপির ডাকা জেলাশাসকের দফতর ঘেরাও ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি ছিল। সেখানে ধর্ষণ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে কু মন্তব্য করে বসলেন অগ্নিমিত্রা। তিনি বলেন, মালদহতে দুদিন আগে একটা ৬ বছরের বাচ্চাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। তারকেশ্বরেও একই ঘটনা। কারা ধর্ষণ করছে জানেন? বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই তৃণমূল পার্টির যারা সদস্য বা সমর্থক, তারা ধর্ষণ করছে। দিদিমণি এদের বলে দিয়েছেন, শোন রে, তোদের তো চাকরি দিতে পারিনি! তাই এন্টারটেনমেন্টের জন্য শরীর গরম হয়ে গেলে তোরা গিয়ে ধর্ষণ করবি। তোরা গিয়ে ধর্ষণ কর। আর আমি মহিলাদের ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে দেব। আরও পড়ুন ঃ শুভেন্দুকে নিয়ে কী বললেন সৌগত? তার এই মন্তব্যের সমালোচনায় সরব হয়েছেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এর আগেও ধর্ষণ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি নেত্রী। অগ্নিমিত্রার তোপ, রাজ্যে চাকরি-বাকরি নেই। ধর্ষণটাও একটা শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। এরপরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে হুঙ্কার দেন অগ্নিমিত্রা, ১০ বছর ধরে বাংলায় যে অন্যায় চলছে তার হিসেব ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে নেবে বিজেপি।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
রাজ্য

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য কেন্দ্রের পাঠানো ৬ হাজার টাকা পাননি বাংলার কৃষকরাঃ কৈ্লাস বিজয়বর্গীয়

বাংলার কৃষকরা বছরে ৬ হাজার টাকা পাননি। নরেন্দ্র দাদা টাকা পাঠান, এটা চান না দিদি। দিদি তালিকা পাঠালে আপনারা বছরে ৬ হাজার টাকা পাবেন। মঙ্গলবার জয়নগরে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে এই ভাষাতেই তোপ দাগলেন কৈ্লাস বিজয়বর্গীয়। তিনি এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, এতে নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে, এই আশঙ্কায় বাংলার কৃষকদের বঞ্চিত করেছেন মমতা। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প নিজের সরকারের নামে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একবারও কেন্দ্রের সরকারের নাম নেওয়া হচ্ছে না। করোনা মহামারীতেও কেন্দ্র পয়সা দিয়েছে, আবার আম্ফানে ১ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। মানুষের কাছে সেই বার্তা দেওয়া হচ্ছে না। আরও পড়ুনঃ পঞ্চানন বর্মার জন্মদিনে রাজ্য সরকারি ছুটি, ঘোষণা মমতার তিনি আরও বলেন, কৃষ্ণভক্তি ও রামভক্তির ভূমি বাংলা। চৈতন্য মহাপ্রভুর পরম্পরাকে আপনারা বহন করে চলছেন। ভক্তিরসের গঙ্গা এখানে প্রবাহমান। চৈতন্য মহাপ্রভু না থাকলে গোটা বাংলা বাংলাদেশ হয়ে যেত। ষাট বছর পরে কীর্তন শিল্পীরা গাইতে পারেন না। তখন আয় হয় না। সংসারের বোঝা হয়ে ওঠেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে কীর্তন শিল্পীদের কথা বলি। তাঁদের পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন ১২০০ শিল্পী পাবেন। ক্ষমতায় আসার পর সবাইকে দেওয়া হবে।

নভেম্বর ২৪, ২০২০
কলকাতা

সারা দেশে এক দল, এক ভাষা করতে চাইছে বিজেপিঃ সৌগত রায়

রাজ্য বিজেপি অন্তর্কলহে ক্লান্ত। বিজেপি মমতার সমান্তরাল মুখ তৈরি করতে পারছে না, যে কারণে ভিন রাজ্য থেকে বিজেপি নেতাদের নিয়ে আসছে। আমাদের আশঙ্কা তাঁরা এখানে বিভাজনের রাজনীতি করতে আসছেন। যাতে আমাদের রাজ্যের শান্তির পরিবেশ বিঘ্নিত হতে পারে। মঙ্গলবার তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে এমনই অভিযোগ করলেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। তিনি আরও বলেন, বিজেপি দেশের অনেক রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে। আবার যেখানে ক্ষমতায় ছিল না, সেখানে দলত্যাগে উৎসাহ দিয়ে বিজেপি-বিরোধী রাজ্য সরকারকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি এটা করতে পারবে না। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সৌগত রায় বলেন, দেশে যেটা ঘটছে, সেটা আমাদের জন্য চিন্তার বিষয়। বিজেপি সারা দেশে এক দল, এক ভাষা করতে চাইছে। যা ভয়ঙ্কর চিন্তাভাবনা। আমাদের দেশের স্বশাসিত সংস্থাগুলি ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ছে। আরও পড়ুন ঃ ৬০ বছর অবধি কাজের দাবিতে বিক্ষোভ সিভিল ডিফেন্স ভলেন্টিয়ারদের তিনি বলেন, রাজ্য সরকার কৃষকদের পাশে রয়েছে। কেন্দ্র কৃষকদের কথা ভাবে না। এমনিতে কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের প্রাপ্যের পরিমাণ ৫০ হাজার কোটি টাকা। সেই টাকা মেটানো হচ্ছে না। এই সংকটের মধ্যে দিয়ে চলেও রাজ্য সরকার নিজের দায়িত্ব পালন করে চলেছে। নিজের রাজনৈতিক জীবনে রাজনীতির মান এতটা নীচে নামতে পারে তা কল্পনাও করতে পারেননি বলে দাবি করলেন সৌগত রায়।

নভেম্বর ২৪, ২০২০
রাজনীতি

অগ্নিমিত্রা পলের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কড়া জবাব বৈশাখীর

বিধানসভা ভোটের আগে দলের কাজে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে যতই সক্রিয় করে তোলার চেষ্টা হোক না কেন, দলের মধ্যেকার বিরোধ যেন কিছুতেই মিটছে না। সম্প্রতি বিজয়া সম্মিলনীতে শোভনকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও বৈশাখীকে আমন্ত্রণ না করা নিয়ে জল অনেকদূর পর্যন্ত গড়ায়। সে প্রসঙ্গে বিজেপির মহিলা মোর্চার সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পল বলেন, এই ঘটনা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। সব অনুষ্ঠানে সকলে আমন্ত্রিত হবেন, এমন নয়। তাছাড়া বৈশাখী নিশ্চয়ই শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সমান মর্যাদা আশা করতে পারেন না। অগ্নিমিত্রা পলের এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে এবার পালটা জবাব দিলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। অগ্নিমিত্রা পাল যখন বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁর একটাই পরিচয় ছিল, তিনি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। যতদূর আমি জানি, আপনার কোনও রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না। কখনও কোনও রাজনৈতিক ভূমিকাও পালন করেননি। তা সত্ত্বেও বিজেপি মহিলা মোর্চার প্রধানের মতো গুরুদায়িত্ব পেয়েছেন। আরও পড়ুন ঃ ভোল পালটে ছত্রধর মাহাতোকে দলে যোগ দেওয়ার বার্তা দিলীপের উনি বোধহয় অবগত নন। আমি ওয়েবকুপার জেনারেল সেক্রেটারি পদে ছিলাম। অনৈতিক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। পেজ ৩-তে আমার কখনও নাম আসেনি। পুরুলিয়া থেকে বর্ধমান, গোসাবা থেকে গড়িয়া, ধর্মতলা থেকে যাদবপুর পর্যন্ত ঘুরেছি, ভোটে টিকিট পাওয়ার জন্য নয়, আমার দলের সদস্যপদ বাড়ানোর জন্য। গার্হস্থ্য হিংসা, শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়ার চেষ্টা করেছি। কিছু ছবি পোস্ট করে জনসমর্থন পাইনি। মিটিং-মিছিলে অংশ নিয়ে মানুষের ভালবাসা অর্জন করেছি। আপনার পূর্বসূরী লকেট চট্টোপাধ্য়ায় সুহৃদয়ে আমায় বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আমন্ত্রণ জানাতেন। যার জন্য ওঁকে শ্রদ্ধা করি। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষও সে দলে আমার অবস্থান স্বীকৃতি দিয়েছেন। আপনার মন্তব্যে আমি ব্যথিত। কোনও বিরোধী দল নয়, আমার দলের সহকর্মীই আমাকে সমালোচিত করলেন। আমার কোনও গডফাদার নেই। মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্য়ায়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে রাজনৈতিক মূল্যবোধ শিখেছি। বিজেপিতে রামলালজি, শিবপ্রকাশজি, মেননজি, অমিতাভদার থেকে অনেক উৎসাহ পেয়েছিশোভন আমার মেন্টর, আমি ওঁকে শ্রদ্ধা করিলকেট, রূপা, ভারতী ঘোষদের পছন্দ করি, যাঁরা আমার মতো একজন ক্ষুদ্র নেতাকে অনুপ্রাণিত করতে পারেন।

নভেম্বর ২৪, ২০২০
কলকাতা

বিজেপির বিজয়া সম্মিলনীতে আমন্ত্রণ পায়নি বৈশাখী , না যাওয়ার সিদ্ধান্ত শোভনের

বিজেপির বিজয়া সম্মিলনীতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রাক্তন মেয়র তথা অধুনা বিজেপি নেতা শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। কিন্তু সেখানে শোভন আমন্ত্রণ পেলেও বৈশাখীকে নাকি ডাকা হয়নি। তাই দলীয় অনুষ্ঠানে থাকছেন না তাঁরা। এমনটাই সূত্রের খবর। শোভন চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, রবিবার সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে বিজেপির বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির থাকার জন্য বৈশাখীর মোবাইল ফোনে ফোন করে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু বৈশাখীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। কয়েকদিন রাজ্য সফরে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এসে গভীর রাতে নিউটাউনের হোটেলে শোভন-বৈশাখীকে তলব করে বৈঠকও করেন। দিন দুয়েক আগে বঙ্গ বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অরবিন্দ মেনন এবং সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী বৈঠক করেন শোভন-বৈশাখীর সঙ্গে। সেখানে উপহার বিনিময়ের পর দুজনকেই আরও দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আরও পড়ুন ঃ শিল্পীদের জন্য সব ধরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অনুমতি নবান্নের গত বছর আগস্ট মাসে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র তথা বিধায়ক শোভন এবং তাঁর বান্ধবী বৈশাখী। কিন্তু কোনও দলীয় কর্মসূচিতেই তাদের দেখা যায়নি। বিজেপির নেতাদের সঙ্গে তাদের দূরত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সদ্য রাজ্য কমিটিতে সদস্য পদ দেওয়া হয়েছে শোভন-বৈশাখীকে। কিন্তু আমন্ত্রণ বিতর্কে ফের দলের সঙ্গে শোভন-বৈশাখীর দূরত্ব তৈ্রি হল বলে মত রাজ্যের রাজনৈ্তিক মহলের।

নভেম্বর ২২, ২০২০
রাজ্য

প্রধানমন্ত্রী কি দেশের নাগরিক নয়? প্রশ্ন কৈলাসের

প্রধানমন্ত্রী আমফানের জন্য এক হাজার কোটি টাকা দিয়েছিল। কিন্তু সেই টাকা কীভাবে খরচ হয়েছে কেউ জানে না । শনিবার রামনগরের এক সভা থেকে তৃণমূলকে এভাষাতেই আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন , এই চাল চোর সরকার ঝড়ের পয়সাও খেয়ে নেয়। খেয়ে নেয় গরিবের পয়সাও। একথা বলে তিনি জনসাধারণের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, এই সরকার কি পশ্চিমবঙ্গে থাকা উচিত? সভায় উপস্থিত জনতা সমস্বরে চিৎকার করে জানায়, না এই সরকার থাকা উচিত না। সেই সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিপুল কর্মীদের তিনি প্রশ্ন করেন, এই চালচোর সরকারের কী আর রাজ্যে থাকা উচিত? উত্তর আসে না। আরও পড়ুনঃ সুজাপুরে পাওয়া যায়নি কোনও বিস্ফোরক সামগ্রীর নমুনাঃ ফরেনসিক তিনি আরও বলেন, এর আগে আপনারা এই রাজ্যে কংগ্রেসের সরকার দেখেছেন , সিপিএম-এর সরকারও দেখেছেন। সিপিএমের সময় খুন হত , লুটপাট হত। এরপর আপনারা সিপিএমকে সরিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে নিয়ে এসেছেন এই ভেবে যে , সোনার বাংলা গড়ে উঠবে। মা- মাটি-মানুষ স্লোগানের মাধ্যমে তিনি রাজ্যের মানুষের কাছ থেকে দুবার সরকার গড়ার সুযোগ পেয়েছেন। মহিলাদের সম্মানহানি এই রাজ্যে বেশি হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, মা সুরক্ষিত নয় , মাটি সুরক্ষিত নয়। এদিন সিএএ নিয়েও তিনি সরব হয়ে বলেন, দেশের বাইরে যে সমস্ত হিন্দু বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে বিতাড়িত হয়েছেন সেই সমস্ত মানুষকে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য অমিত শাহ এই আইন লাগু করেছেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন রাজ্যে আসেন, তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন তিনি বহিরাগত। কৈলাস বিজয়বর্গীয় জনতাকে প্রশ্ন করেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি , অমিত শাহ কি বহিরাগত ? প্রধানমন্ত্রী কি দেশের নাগরিক নয়? জনতা জানায় প্রধানমন্ত্রী বহিরাগত নয়। রোহিঙ্গা , মুসলমান , বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে গলা মেলান মমতা। আজ টিএমসি মমতার নয় , শুভেন্দুর নয়। টিএমসি এখন পুরনো নেতাদের নেই । টিএমসি এখন পিকে ও অভিষেকের। ভাইপোই এখন টিএমসি চালাচ্ছে। এখন যারা সিন্ডিকেট চালাচ্ছে , তাদের ঠিকানা হবে জেল। পাশাপাশি রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে কৈলাস বলেন, দিদি আর ভাইপোর হাতে আর চার মাস সময় রয়েছে যত পারেন এই সময় টাকা গুছিয়ে নিন। কিন্তু ওই টাকা কি করবেন, যখন সিবিআই হস্তক্ষেপ করবে। তখন ওই পয়সা কোনো কাজে লাগবে না। জেলে বসে পয়সা গুনতে পারবেন না। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে , এবার বিজেপির সরকার হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে বেকারত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। ১০০০০ এর উপর কলকারখানা বন্ধ হয়েছে। আমরা সরকারে এলে নতুন কারখানা তৈরি হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন এই বিজেপি নেতা। এদিন বিজেপিতে ২২ জন বাম নেতা যোগ দেন। এদিন যোগদান মেলায় উপস্থিত ছিলেন সাংসদ লকেট চ্যাটার্জী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব।

নভেম্বর ২১, ২০২০
রাজনীতি

খুনের রাজনীতি বন্ধে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবেঃ বাবুল

ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কড়া আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। শুক্রবার বাবুল সুপ্রিয় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছেন , হিংস্র সরকারকে থামানোর পথ কিন্তু সংবিধানে রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ভাবেন, ভয় দেখিয়ে মানুষকে ভোট দিতে যেতে দেবেন না, বিরোধীদের ওপর আক্রমণ করবেন, তা হলে সংবিধানে এসব থামানোর ব্যবস্থা আছে। আগামী ছমাসে নিজেকে শুধরে নিন মমতা। এভাবে হিংসার রাজনীতি কিন্তু চলবে না। আমরা এই নিয়ে বারবার রাস্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছি। হিংসার রাজনীতি, খুনের রাজনীতি কিন্তু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনমতা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলার মানুষ আমাদের পাশে রয়েছে। যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও ক্ষমতায় আসেন তবে ধরে নিতে হবে তা পুলিশ, প্রশাসনের উপর প্রভাব খাটিয়েই হয়েছে। আমরা আশাবাদী কমপক্ষে ২০০ আসন পেয়ে বাংলায় ক্ষমতায় আসব। বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসলে রাজ্যবাসী সবকিছুই পাবে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপি বিস্ফো্রণের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেঃ ফিরহাদ যদিও সাংসদ সৌগত রায় পালটা প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেন, বাবুল গানবাজনা নিয়ে থাকতেন। তাই তিনি রাজনীতির কিছুই বোঝেন না। এসব কথা বলে তৃণমূলকে ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না।

নভেম্বর ২০, ২০২০
কলকাতা

অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে মুকুল রায়ের

অস্ত্রোপচারের পর ভালো আছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। বৃহস্পতিবার গলব্লাডারে অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁর। সেই অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বুধবার হঠাৎ অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে বাইপাসের একটা বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকালে তাঁকে দেখতে হাসপাতালে এসেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এছাড়াও তাঁকে দেখতে আসেন রাজ্যের বিজেপি পর্যবেক্ষক কৈ্লাস বিজয়বর্গীয়। আরও পড়ুন ঃ বহিরাগতদের মানে না বাংলার মানুষঃ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য মুকুল রায়কে দেখে এসে দিলীপবাবু বলেন, মুকুলদা এখন ভালো আছেন। তিনি খুব শীঘ্রই দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। হাসপাতাল সূত্রে খবর, আগের থেকে অনেকটাই সুস্থ তিনি। আজ সকালে তরল জাতীয় খাবার দেওয়া হয়েছে তাঁকে। দু-একদিনের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটিও দেওয়া হবে। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন দলীয় নেতা - কর্মীরা।

নভেম্বর ২০, ২০২০
রাজনীতি

বিজেপি বিস্ফো্রণের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেঃ ফিরহাদ

কালিয়াচক থানার সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মালদা এসেই মৃত ও আহতদের পরিবারের হাতে দুই লক্ষ টাকা এবং ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। পাশাপাশি মৃত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। এদিন বিকেলে সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর হেলিকপ্টারে মালদায় আসেন ফিরহাদ হাকিম। মালদার বিমানবন্দর থেকে সরাসরি কনভয় নিয়ে চলে যান সুজাপুরের স্কুলপাড়া এলাকায় । সেখানে মৃত এবং আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এর পাশাপাশি সুজাপুর থেকে ফিরে মালদা মেডিকেল কলেজে আহতদের সঙ্গে দেখা করেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। আরও পড়ুন ঃ বহিরাগতদের মানে না বাংলার মানুষঃ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার বিকালে সুজাপুরে বিস্ফোরণকাণ্ডে মৃত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর সরাসরি বিজেপির বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন , বিজেপি সব কথাতেই এনআইএর তদন্তের দাবি তোলে। অথচ এই পরিস্থিতির পর ওদের দলের কোনও নেতৃত্বকেই দেখা যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী এই ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। কলকাতা থেকে হেলিকপ্টারে মালদা এসেই সেই আর্থিক ক্ষতিপূরণ ওই পরিবারগুলির হাতে তুলে দিয়েছি। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমবেদনা জানানো উচিৎ। কিন্তু এখন বিজেপি রাজনীতি করছে। এদিকে সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণ কাণ্ডে বিজেপির উত্তর মালদা সাংসদ খগেন মুর্মু এনআইএর তদন্তের দাবি জানিয়ে বিস্তর অভিযোগ তুলেছেন। যদিও বিজেপি সাংসদের এই বক্তব্যকে তুলোধনা করে তৃণমূল সাংসদ তথা দলের জেলা সভাপতি মৌসুম নূর বলেন , এই মর্মান্তিক পরিস্থিতিতে বিজেপি এখন রাজনীতি করতে ময়দানে নেমে পড়েছে। পুলিশ প্রশাসন যেখানে বলছে প্লাস্টিকের কারখানায় কাটিং মেশিন বিস্ফোরণ হয়ে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সেখানে বিজেপি সাংসদ এরকম কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত এবং আহতদের সঙ্গে দেখা করতে আসেননি বিজেপির জেলা নেতৃত্ব। অথচ তারা ঘরে বসে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করছেন। তৃণমূল সাংসদ মৌসুম নূর আরও বলেন, এদিন বিস্ফোরণকাণ্ডে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । আমিও তাঁর সঙ্গে ছিলাম । মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এই ঘটনায় আহতদের সঙ্গে সঙ্গেই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে জেলা পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা। ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে ছিলেন সাংসদ মৌসুম নূর সহ জেলা পুলিশ প্রশাসনের কর্তারা।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
রাজ্য

কর্মী খুনের প্রতিবাদে বিজেপির ডাকা বন্ধে রণক্ষেত্র তুফা্নগঞ্জ

দলীয় কর্মী খুনের প্রতিবাদে বিজেপির ডাকা বন্ধে উত্তপ্ত তুফা্নগঞ্জ। বিজেপির অভিযোগ , তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বন্ধ ব্যর্থ করতে না পেরে তাদের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছে। জোড়াই মোড়ে বিজেপির দুই কর্মী রবীন্দ্র দাস ও বিমল পাল জখম হয়েছেন বলে অভিযোগ বিজেপির। দুজনকে তুফা্নগঞ্জ হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি , জোর করে রাস্তা বন্ধ ও দোকানে হামলার জেরে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়েছে বিজেপি সমর্থকদের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশি টহল বাড়ানো হয়। তুফা্নগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় , বন্ধে গোলমাল এড়াতে দোকান - বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। তবে সরকারি বাস চলাচল স্বাভাবিক ছিল। আরও পড়ুন ঃ মালদার কালিয়াচকে প্লাস্টিক কারখানায় বিস্ফোরণে মৃত্যু ৫ জনের , ক্ষতিপূরণ ঘোষণা রাজ্যের অভিযোগ নাককাটিগাছ এলাকার পূর্ব শিকারপুরে বুধবার সকালে খুন হন বিজেপির ৯/১৯৮ নম্বর বুথের বুথ সম্পাদক কালাচাঁদ কর্মকার। এই ঘটনায় আহত হন আরও দুজন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নিহত কালাচাঁদকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায় দুষ্কৃতীরা। তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। মৃতের পরিজনদের দাবি, বিজেপি করার অপরাধেই তাঁদের উপরে এই আক্রমণ। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির জেলা নেতৃত্বেরও। যদিও পুলিশের দাবি কালীপুজোর ভাসানকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রাতে পূর্ব শিকারপুরের ২টি ক্লাবের মধ্যে গণ্ডগোলকে কেন্দ্র করেই অশান্তির সূত্রপাত। বিবাদ থামাতে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হামলার শিকার হন ৫৫ বছরের কালাচাঁদ কর্মকার। এই ঘটনায় বিজেপি রাজনৈতিক রং লাগানোর অভিযোগ করছে বলে পাল্টা দাবি করছে তৃণমূলও।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
রাজ্য

ভাটপাড়ায় খুন তৃণমূল কর্মী

গোষ্ঠীকোন্দলের জেরে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে এক তৃণমূল কর্মীকে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মৃতের নাম আকাশ প্রসাদ। তৃণমূল কংগ্রেসের টাউন প্রেসিডেন্ট সোমনাথ শ্যামের অনুগামী বলে এলাকায় পরিচিত আকাশ। উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দল থানার পাল ঘাট রোড এলাকার ঘটনা। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, গোষ্ঠীকোন্দলের জেরে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী অশোক সাউ ও তাঁর দলবল ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রর বাঁট দিয়ে মেরে আকাশকে হত্যা করে ৷ তারপর বোমাবাজি করতে করতে এলাকা ছাড়ে তারা। আরও পড়ুন ঃ বৃদ্ধ দম্পতির দেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ছেলে যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের টাউন প্রেসিডেন্ট সোমনাথ শ্যামের দাবি , এই ঘটনা ঘটিয়েছে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এতে তৃণমূলের কেউ জড়িত নয়। অন্যদিকে, সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, আকাশ প্রসাদ একজন দুষ্কৃতী ও বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে জানতাম। কিন্তু তৃণমূল কর্মী বলে জানতাম না। এই ঘটনায় বিজেপি-র কোনও যোগ নেই ৷ একথা আকাশের পরিবারই বলছে ৷ তৃণমূল তাদের গোষ্ঠীকোন্দল বিজেপি-র উপর চাপানোর চেষ্টা করছে।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
রাজনীতি

রাঢ়বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষমতায় আসার জন্য পথ দেখাবেঃ রাজু

বিহারের পর বাঙালিকে পাখির চোখ করেছে বিজেপি। বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই জানালেন বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার দলের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য কমিটির নেতাদের উপস্থিতিতে শুরু হল আলোচনাসভা। তার আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন , কংগ্রেস , সিপিএম , তৃণমূল সব এক। তাদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে মিম। সকলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। তিনি আরও বলেন, রাঢ়বঙ্গের ৫০টি আসনের লক্ষ্যে এগোচ্ছে বিজেপি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে রাঢ়বঙ্গই বিজেপিকে ক্ষমতা দখলের পথে অনেকটা এগিয়ে দেবে দাবি করেন বিজেপির রাঢ়বঙ্গের পর্যবেক্ষক রাজু ব্যানার্জী। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে সাতটি সাংগঠনিক জেলাকে নিয়ে তৈরি রাঢ়বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষমতায় আসার জন্য পথ দেখাবে। বুধবার দুর্গাপুরে গুরুত্বপূর্ণ এক সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দিতে এসে এই দাবি করলেন বিজেপির রাঢ় বঙ্গের পর্যবেক্ষক রাজু ব্যানার্জী। দিদি নয় ভোটটা এবার দাদা করাবে। তাই মানুষ ভোট দেবে আর তাতেই মিলবে ৫০টির মতো আসন। এমনই দাবি রাজ্য বিজেপির নেতা রাজু ব্যানার্জীর। এই রাঢ়বঙ্গে ৫৭টি বিধানসভা আছে,আর রাঢ়বঙ্গের এই সাতটি সাংগঠনিক জেলা থেকে গত লোকসভা নির্বাচনে পাঁচ জন সাংসদ পেয়েছে বিজেপি। আরও পড়ুন ঃ সংখ্যালঘুদের জন্য কিছু করেনি তৃণমূলঃ দিলীপ বিজেপি নেতা রাজু ব্যানার্জীর দাবি , লোকসভার নিরিখে ৩৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি, তাই ৫০টি আসনে এবার জয় নিশ্চিত বলে দাবি বিজেপি নেতৃত্বের। বুধবার সিটিসেন্টারে এক বেসরকারী অতিথিশালায় বিজেপির রাঢ় বঙ্গের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বিনোদ সনকার দলের সাতটি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও পদাধিকারীদের নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেন, যেখানে দলের কেন্দ্রীয় দল ওয়ান টু ওয়ান বৈঠক করেন বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও পদাধিকারীদের সাথে জানতে চান কোথায় সমস্যা হচ্ছে, আর কোথায় বা প্লাস পয়েন্টে রয়েছে দল। এখন একুশে বাংলা জয়ের লক্ষ্যে বিজেপির রাঢ়বঙ্গের টার্গেট আসন কতটা বাস্তব রূপ পায় সেটাই এখন দেখার বিষয়। আর যার উত্তর সময় ছাড়া আর কেউ দিতে পারবে না।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
রাজ্য

বিজেপির বুথ কমিটির সম্পাদক খুন , অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

বিজেপির বুথ কমিটির সম্পাদককে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মৃতের নাম কালাচাঁদ কর্মকার। তিনি বিজেপির বুথ সম্পাদক পদে ছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনার জেরে বুধবার সকাল থেকে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে তুফানগঞ্জের নাককাটি গাছ গ্রাম পঞ্চায়েতের চামটা গ্রামের কর্মকারপাড়ায়। খবর পেয়ে তুফানগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। মৃতের পরিবারের তরফ থেকে লক্ষ্মী বর্মন বলেন, বুধবার সকালে কালাচাঁদবাবুকে রাস্তায় ফেলে মারছিল কয়েকজন। সেই সময় বাড়ির লোকরা বাঁচাতে যায়। ওই সময়ই কালাছাঁদের পেটে লাথি মারা হয়েছে। তখই জ্ঞান হারান তিনি। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কালাচাঁদকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। পরিবারের তরফ থেকে স্থানীয় তৃণমূল নেতা রঞ্জিত বর্মন, কমল বর্মন, সঞ্জিত বর্মন, নারায়ণ বর্মন ও দিলীপ বর্মনকে এই মারধরের জন্য দায়ী করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সকালে দুই ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে ফের বচসা বাধে। শুরু হয় হাতাহাতি। ঘরের সামনে অশান্তি দেখে তা মেটাতে বের হন কালাচাঁদবাবু। অভিযোগ, তখনই তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তড়িঘড়ি রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ডাক্তাররা মৃত বলে ঘোষণা করে। পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, দুই ক্লাবের বচসার জেরেই এই ঘটনা। মৃত ব্যক্তি অশান্তি মেটাতে গিয়েছিলেন। আপাতদৃষ্টিতে এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ কমল বর্মন নামে একজন ব্যক্তিকে আটক করেছে। ইতিমধ্যেই তার মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। আরও পড়ুন ঃ প্রয়াত জেলা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি আভাস ভট্টাচার্য্য বিজেপির তরফে টুইটে বলা হয়েছে, কোচবিহারে বিজেপির বুথ সম্পাদক কালাচাঁদ কর্মকারকে তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে। রক্তের রাজনীতি করে বাংলার মানুষের সমর্থন পাওয়া যায় না মমতা ব্যানার্জী। আপনার দিন গোনার পালা শুরু! অন্যদিকে বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, কোচবিহারে বিজেপির বুথ সম্পাদক কালাচাঁদ কর্মকারকে তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনী পিটিয়ে হত্যা করেছে, কিন্তু প্রশাসন চোখে কাপড় বেঁধে রেখেছে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে। খুব শীঘ্রই মানুষ এর জবাব দেবে এই অহংকারী সরকারকে।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

চন্দননগরে একই পরিবারের ৩ সদস্যের রহস্যমৃত্যু, তদন্তে নেমেছে পুলিশ

চন্দননগর, ৩০ মে: হুগলির চন্দননগরে বৃহস্পতিবার সকালে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার সাক্ষী থাকলো স্থানীয় বাসিন্দারা। একই পরিবারের তিন সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে ছড়িয়েছে ব্যাপক উত্তেজনা। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন পরিবারের কর্তা, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের কিশোর পুত্র। সূত্রের খবর, এদিন সকালে চন্দননগরের শ্রীপল্লি এলাকার একটি বাড়ি থেকে তিনজনের নিথর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, সকালবেলা দরজা না খোলায় সন্দেহ জাগে প্রতিবেশীদের। তারা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করে।সূত্রের খবর, বুধবার ভোর ২টার দিকে চন্দননগর থানা কোলুপুকুর গড়েরধর এলাকায় তিন পরিবারের সদস্যের অস্বাভাবিক মৃত্যুর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তারা প্রতিমা ঘোষ (৪৬) এবং তার মেয়ে পৌষালী ঘোষ (১৩) এর মৃতদেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন, মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রতিমার স্বামী বাবলু ঘোষ (৬২) কে দড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তদন্তের সময় পুলিশ জানতে পারে যে বাবলু একটি টিনের বাক্স তৈরির কারখানায় কাজ করত। তবে, কিছু সময়ের জন্য, সে টোটো (তিন চাকার গাড়ি) চালানো শুরু করে এবং অবশেষে তার বাড়িতেই একটি ছোট দোকান শুরু করে।প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, এটি হয় আত্মহত্যা, নয়তো পরিকল্পিত খুন। তবে ঘটনার প্রকৃত কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। বাড়ির ভিতরে কোনোরকম লুটপাটের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রতিবেশীদের অনেকেই জানিয়েছেন, পরিবারটি সদ্য আর্থিক সমস্যায় পড়েছিল এবং কিছুদিন ধরে মানসিক চাপের মধ্যে ছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেহগুলি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে এবং ঘটনার ফরেনসিক তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিশ পরিবারের আত্মীয়-পরিজন ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।চন্দননগর কমিশনারেটের এক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক জানান, আমরা সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছিআত্মহত্যা, পারিবারিক কলহ, অথবা বাইরের কোনো দুষ্কৃতীর হাত। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এই ঘটনায় গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

আইসিকে কদর্য ভাষা অনুব্রতর, FIR, শেষমেশ ক্ষমা প্রার্থনা

তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডলের একটি অডিও ক্লিপ ভাইরাল হতেই রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় পড়ে যায়। সেই অডিওর শোনা যাচ্ছে, বীরভূম জেলা তৃণমূল কোর কমিটির অন্যতম সদস্য অনুব্রত মণ্ডল বোলপুর থানার আইসি লিটন হালদারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছেন। দুদিন আগে এই অডিও ক্লিপটি যে কোনও কারণেই ভাইরাল হয়ে যায়। তারপরেই জেলা পুলিশ সুপার আমনদীপ সিং, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার বোলপুর রানা মুখোপাধ্যায় বৈঠক ডেকে আইসি লিটন হালদারকেও ডেকে পাঠান। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বোলপুর এসডিপিও রিকি আগরওয়াল সহ চার পুলিশ কর্তা। উল্লেখ্য, গতকালই অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নাগরিক কমিটির ডাকে বোলপুর থানায় এক বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীরা। অভিযোগ, আইসি লিটন হালদার বিভিন্ন জনের কাছ থেকে তোলাবাজি অর্থ দাবি করেন। অনুব্রত মণ্ডলকেও, এ ব্যাপারে সোচ্চার হতে দেখা যায়। যদিও এ ব্যাপারে পুলিশের তরফে কোন বক্তব্য জনসমক্ষে আসেনি। অনুব্রতর কদর্য বক্তব্য সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরই তীব্র নিন্দা হয় বিভিন্ন মহল থেকে। এমনকি বিজেপির রাজ্য শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব শাসকদলকে আক্রমণ করার হাতিয়ার পেয়ে যায়। একইসঙ্গে তৃণমূল দল থেকে নিজস্ব হ্যান্ডেলে অনুব্রত মণ্ডলের ঘটনার নিন্দা করা হয়। বলা হয় যে, অনুব্রত মণ্ডল একজন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তার সঙ্গে আমাদের দল সম্পূর্ণ দ্বিমত প্রকাশ করছে। এবং এই মন্তব্যকে ও সমর্থন করছে না। পাশাপাশি, দল তাকে নির্দেশ দেয় যে আগামী চার ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে তার বিরুদ্ধে দল শোকজ নোটিশ জারি করবে। ইতিমধ্যে, পুলিশের তরফে একটি মুখবন্ধ খামে চিঠি এসে পৌঁছায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে। অন্যদিকে, বোলপুর থানায় বিএনএস এর ৭৫, ১৩২, ২২৪ ও ৩৫১ ধারায় অনুব্রতর বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়। পাশাপাশি, অডিও ক্লিপটি কিভাবে ভাইরাল হল তা নিয়ে তদন্ত করা হবে বলে জানান, বীরভূমের পুলিশ সুপার আমানদীপ সিং। অবমাননাকর মন্তব্যের তদন্ত শুক্রবার বোলপুর দলীয় কার্যালয়ে অনুব্রত মণ্ডল একটি ভিডিও বার্তায় সকলের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেন, যে নানুরের শিঙ্গিতে তার এক দলীয় কর্মীর পা ভেঙে গুড়ো করে দেওয়া হয় সে ব্যাপারে তিনি আইসিকে দেখার অনুরোধ করেন। অনুব্রত বলেন, যে নুরুল নামে সেই দলীয় কর্মী গুরুতর অবস্থায় আহত হন। তারপর সেখান থেকে তাকে ফোন করা হয়। রাত্রি দশটায় ঘুমের ওষুধ খেয়ে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। ফোনে ঘুম ভেঙে যাওয়ার পর, তিনি আইসিকে বলেন যে, ওই আহত ব্যক্তিকে বাঁচানোর জন্য আপাতত হাসপাতালে ভর্তি করুন। একইভাবে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ ও আইসিকে অনুরোধ করেন। কিন্তু আইসি তাকে একটি খারাপ কথা বলেন। যেটা তিনি আর বলতে চাইছেন না। তার পক্ষে (অনুব্রতর) এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করা উচিত হয়নি। তিনি ক্ষমা চাইছেন।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

বিধানসভা ভোটের দামামা বাজিয়ে দিলেন মোদী, শিক্ষা থেকে হিংসা উঠে এল ভাষণে

২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আলিপুরদুয়ারের জনসভায় কড়া ভাষায় আক্রমণ শানালেন তৃণমূল কংগ্রেসকে। এই সরকারকে উৎখাতের ডাক দিয়েছেন মোদী। পাশাপাশি তাঁর ভাষণে উঠে এসেছে মুর্শিদাবাদ, মালদার হিংসার কথা, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা বরবাদ বলেও উল্লেখ করেছেন মোদী।বৃহস্পতিবার নরেন্দ্র মোদী বলেন, মুর্শিদাবাদ, মালদায় যা হল তা এখানকার সরকারের নির্মমতা। দাঙ্গায় গরিব মা-বোনেদের জীবনভরের পুঁজি লুঠ হয়ে গেল। তুষ্টিকরণের রাজনীতি চলছে, গুন্ডাদের খোলামেলা ছুট দিয়ে রেখেছে সরকার। সরকারে থাকা লোকজন, পার্টির লোকজন মানুষের ঘর চিহ্নিত করে জ্বালাচ্ছে, পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখছে। এখানে কী পরিস্থিতি চলছে সেটা কল্পনাও করতে পারছি না। সরকার এভাবে চালাতে হয়? গরিব মানুষের উপর অত্যাচার হলেও সরকারের ভ্রুক্ষেপ নেই। সব কিছুতেই এখানে আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। বাংলার মানুষেরও আর তৃণমূলের সরকারের উপর ভরসা নেই। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ একাধিক সংকটে জেরবার বলেও দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একের পর এক ইস্যু তুলে ধরতে থাকেন নরেন্দ্র মোদী। এই ইস্যুতেও তৃণমূল পরিচালিত সরকারকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন মোদী। তাঁর কথায়, সংকটে জেরবার বাংলা। প্রথম সংকট, একদিকে হিংসা-অরাজকতা চলছে। দ্বিতীয়, মা-বোনেদের ওপর অত্যাচার চলছে। তৃতীয়ত, যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘোরতর নিরাশা তৈরি হয়েছে, কর্মহীনতার যন্ত্রণায় ভুগছে যুবরা। চতুর্থত, বেপরোয়া দুর্নীতি চলছে। পঞ্চম সংকট হল, এই রাজ্যের গরিবের অধিকার ছিনিয়ে নিচ্ছে শাসকদলের রাজনীতি।এরই পাশাপাশি অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিরা যা করেছে, সারা ভারতের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের লোকেদেরও তুমুল আক্রোশ ছিল। আপনাদের সেই আক্রোশ আমি ভালোই বুঝেছি। জঙ্গিরা আমাদের মা-বোনেদের সিঁদুর মোছানোর দুঃসাহস দেখিয়েছিল। আমাদের বীর সেনারা ওদের সিঁদুরের শক্তি কী সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। আমরা জঙ্গি ঘাটি ধ্বংস করেছি। পাকিস্তান এটা কল্পনাও করতে পারিনি। জঙ্গিদের ঠিকানা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমন শিক্ষা পাবে পাকিস্তান কল্পনাও করেনি। সন্ত্রাসের লালন পালন করে পাকিস্তান। ১৯৪৭-এর পর থেকেই ভারতে সন্ত্রাস পাকিস্তানের। বাংলাদেশে পাকিস্তানের অত্যাচার ভোলবার নয়। তিনবার পাকিস্তানকে ঘরে ঢুকে মেরেছে ভারত।SSC-এর নিয়োগ দুর্নীতির জেরে এই রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়েছে। শাসকদল তৃণমূলের তাবড় নেতা-মন্ত্রী পাহাড়-প্রমাণ এই দুর্নীতিতে আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের সভামঞ্চ থেকে রাজ্যের এই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শিক্ষাক্ষেত্রে এমন দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে বেনজির নিশানা করেছেন নমো।প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেছেন, তৃণমূলের নেতারা এত বড় পাপ করেও নিজেদের ভুল মানতে নারাজ। হাজার-হাজার পরিবারকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলা হয়েছে। গরিব পরিবারের ছেলে-মেয়েদের অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা বরবাদ। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেও তৃণমূলের নেতারা মানতে নারাজ। বাংলায় হাজার-হাজার শিক্ষকের কেরিয়ার বরবাদ। এখানকার যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘোরতর নিরাশা তৈরি হয়েছে। কর্মহীনতার যন্ত্রণায় ভুগছে যুবরা। বেপরোয়া দুর্নীতি নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে লাগাতার মানুষের বিশ্বাস কমছে।

মে ৩০, ২০২৫
রাজ্য

মেয়ের প্রথম জন্মদিনে রক্তদান শিবির! সাধুবাদ মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের

মেয়ের প্রথম বছরের জন্মদিনের মাধ্যমে মালদা মেডিকেল কলেজের ব্লাড ব্যাংকের রক্ত সংকট মেটানোর বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলেন দাস পরিবার। বুধবার সকাল থেকেই বাড়ির একমাত্র মেয়ের প্রথম বছরের এই জন্মদিনকে ঘিরেই ধুমধাম ভাবে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে ইংরেজবাজার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের পুরাটুলি এলাকার দাস পরিবার। বাড়ির সামনেই জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের ভ্রাম্যমান রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় দাস পরিবারের পক্ষ থেকে। আর এই রক্তদান শিবিরের প্রথম রক্তদাতা হিসাবে ছোট্ট এক বছরের আদিক্সা দাসের বাবা দেবাশীষ দাস স্বেচ্ছায় রক্তদান দিয়ে কর্মসূচি সূচনা করেন। এদিন এই জন্মদিন উপলক্ষে বিকেল পর্যন্ত দেবাশীষবাবুর আত্মীয় পরিজন, বন্ধু বান্ধব মিলিয়ে প্রায় ৫০ জন স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। দেবাশীষবাবুর এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ , স্বাস্থ্য দপ্তর এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।মালদা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডাঃ পার্থপতিম মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এটি খুব ভালো উদ্যোগ। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, বিভিন্ন সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন , নানান রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলি মাঝে মধ্যেই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করছেন। এদিন ইংরেজবাজার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের পুরাটুলি এলাকায় এক বছরের ছোট্ট আদিক্সা দাসের জন্মদিন উপলক্ষেই এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিলেন তাঁর বাবা দেবাশীষ দাস। সঙ্গ দিয়েছিলেন দেবাশিষবাবুর স্ত্রী কোয়েল সাহা দাস। এদিন জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এবং মালদা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা নিয়ে ভ্রাম্যমান ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পের একটি বড় গাড়ি ছোট্ট মেয়ে আদিক্সা দাসের বাড়ির সামনে গিয়ে হাজির হয়। সেই ভ্রাম্যমান গাড়িতেই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় ব্যবসায়ী দেবাশিষবাবুর পুরাটুলি এলাকায় নিজস্ব বাড়ি রয়েছে। পরিবারের একমাত্র মেয়ে আদিক্সার জন্মদিনে এমন পরিকল্পনা অনেক আগে থেকে নিয়েছিলেন দেবাশিষবাবু এবং তার স্ত্রী কোয়েল সাহা দাস । আর সেটা কার্যত বাস্তবে করে দেখালেন। ব্যবসায়ী দেবাশিষ দাস বলেন, মেডিকেল কলেজে চিকিৎসারত রোগীর আত্মীয়েরা এক ইউনিট রক্তের জন্য কিভাবে ব্লাড ব্যাংকে ছোটাছুটি করছে। মাঝেমধ্যেই দেখি মেডিকেল কলেজের রক্তের সংকট রোগীদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। আমিও একসময় হয়রানির শিকার হয়েছিলাম। তাই এদিন মেয়ের জন্মদিনে এমন ভাবেই স্বেচ্ছায় রক্তদানের শিবির করেছি। আমার আত্মীয় পরিজন বন্ধু-বান্ধবরা অনেকেই এগিয়ে এসে স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছবি দাস জানিয়েছেন, এটা খুব ভালো উদ্যোগ । আমার এলাকার দাস পরিবার তাদের বাড়ির একমাত্র মেয়ের প্রথম জন্মদিনে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছেন । তাদের এই কর্মসূচিকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই সকলকে এগিয়ে আসা উচিত।

মে ২৯, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

বিশ্বের তারকা ফুটবলার ইয়ামালকে মনে আছে? বিশ্বের অন্যতম বড় ক্লাবে ১০ নম্বর জার্সির মালিক ১৭ বছরেই

মনে আছে লামিল ইয়ামালের কথা? গত বিশ্বকাপ ফুটবলে স্পেনের নাবালক তারকা ফুটবলার। জার্মানীর মাঠ কাঁপিয়ে দিয়েছিল এই ইয়ামাল। আগামী ২০৩১ পর্যন্ত ইয়ামাল লা লিগাতে বার্সেলোনার হয়েই খেলবেন। এই বয়সে মাল্টি মিলিয়নের চুক্তি হয়েছে বার্সেলোনার সঙ্গে ইমামালের। লা লিগাতে এই মরসুমে নিজে শুধু ১৮টি গোল করেননি, গোল করতে সহায়তা করেছেন আরও ১৩টি ক্ষেত্রে। বিপক্ষের ডিফেন্সে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টি করেন এই স্পেনের এই ফুটবলার। খ্যাতি পয়েছেন গত জার্মানী বিশ্বকাপে। স্পেনের দলে প্রয়োজনীয় ফুটবলার ছিলেন তিনি। জার্মানী শ্রম আইন অনুযায়ী ফাইন দিয়েও তাকে দলে রেখেছিল স্পেন। তার ফায়দাও পেয়েছিল তারা। এবার বার্সেলোনার সঙ্গে তার চুক্তি হয়েছে প্রতি মরসুমে তিনি পাবেন বেসিক হিসাবে ১৫ মিলিয়ন ইউরো, যা বোনাস নিয়ে ২০ মিলিয়নে দাঁড়াতে পারে। বার্সেলোনার হয়ে তিনি ইতিমধ্যে মোট ১০৬টি গোল করেছেন। মাত্র ১৭ বছরবয়েস ইয়ামাল যে অর্থ পাচ্ছেন তা যে কারও কাছে বড় স্বপ্ন। তা আগে কেউ পায়নি। তাছাড়া এই মরসুমে ইয়ামাল দলের ১০ নম্বর জার্সি পরবেন।

মে ২৯, ২০২৫
রাজ্য

মেমারিতে বাবা-মাকে খুন করে বনগাঁয় গিয়ে তান্ডব, গ্রেফতার গুণধর ছেলে, ধুন্ধুমার কাণ্ড

শুরু মেমারিতে, যার শেষ হল বনগাঁতে। গুনধর ইঞ্জিনিয়ার ছেলে বাবা-মাকে নৃশংস ভাবে খুন করে পালিয়েছিল বনগাঁয়। সেখানে গিয়ে এলোপাথারি ছুরি চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে জখম করেছে। তাকে জোর করে বের করার জন্য থানা আক্রমণ করেছে স্থানীয় ক্ষুব্ধ জনতা। পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে। ধুন্ধুমার কাণ্ড। বুধবার সকালে গলার নলি কাটা অবস্থায় বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে উদ্ধার হয় বৃদ্ধ মা ও বাবার রক্তাত মৃতদেহ। মোস্তাফিজুর রহমান (৬৫) ও মমতাজ পারভীন (৫৫)। ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের মেমারি পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাশিয়ারা মুক্তারবাগান এলাকায়। জোড়া খুনের খবর পেয়ে জেলার পুলিশ সুপার সায়ক দাস দলবল নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। তবে মৃত দম্পতির ছেলে বাড়িতে না থাকায় পুলিশের সন্দেহ বাড়তে থাকে। তবে এটা যে খুনের ঘটনা তা নিয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত ছিল পুলিশ। খুনের পর বৃদ্ধ দম্পতিকে ঘর থেকে টেনে হিঁচড়ে বাইরে বের করে আনা হয়েছিল। সেই কারণে গোটা নানা জায়গায় রক্তের দাগ দেখা গিয়েছে। রাতে দিকে এই ঘটনার আঁচ গিয়ে পড়ে সীমান্ত এলাকায় উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁয়। জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির ছেলে হুমায়ূন কবির বাইরে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতো। হুমায়ুনের মানসিক সমস্যা আছে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। তাছাড়া বাড়ির সিসিটিভির হার্ড ডিস্ক উধাও বলে জানা গিয়েছে। বৃদ্ধ দম্পতির দেহ ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা নমুনা সংগ্রহ করেছেন। এদিকে বুধবার সন্ধ্যায় অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বনগাঁ খান শরীফে ঢুকে বেশ কয়েকজনের ওপরে ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে। এই ঘটনায় কয়েকজন আহত অবস্থায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। বনগাঁ খান শরীফের সামনে কিছুক্ষণ অবস্থান করে সংখ্যালঘুরা। জানা গিয়েছে, একদল বনগাঁ থানায় এসে আসামিকে ছাড়ানোর জন্য চেষ্টা করে এবং বনগাঁ থানায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং কয়েকজনকে আটক করেছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছান বনগাঁর এসপি দীনেশ কুমার। পরে পুলিশ জানতে পারে ওই যুবক মেমারিতে বাবা-মাকে খুন করে বনগাঁয় এসে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।বনগাঁ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার সাংবাদিকদের জানান, আক্রমণকারী যুবকের নাম হুমায়ন কবির। বয়স ৩৫ বছর, বাড়ি বর্ধমানের মেমারি। আজ সকালে এই ব্যক্তি তার বাবা-মাকে খুন করে এখানে এসেছে। তারা ছুরির আঘাতে চার জন আহত হয়েছে। এদিকে থানা ভাঙচুরের ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আঘাত পেয়েছেন একজন কনস্টেবল ও একজন এএসআই। এদিকে রাতেই মেমারি থানার পুলিশ পৌঁছে গিয়েছে বনগাঁ থানায়।

মে ২৯, ২০২৫
রাজ্য

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জের, যুবকের মাথা ফাটিয়ে, হাত কেটে দিল গৃহবধূ

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় যুবকের উপরে আক্রমণ ও তার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রতিবেশী গৃহবধূর বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বনগাঁয়। প্রতিবেশী গৃহবধূর সঙ্গে যুবকের চার বছরের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক। সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় যুবকের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া, ব্লেড দিয়ে হাত কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক গৃহবধূর বিরুদ্ধে। শুধু যুবকের উপর হামলা করেই থামেনি প্রতিবেশী ওই গৃহবধূ। যুবকের পরিবারের অভিযোগ, ওই গৃহবধূ তাদের বাড়ির খাবারে বিষ মিশিয়ে দিয়েছে এবং বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁ থানার সভাইপুর এলাকায়। সোমবার বনগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের করে যুবক। যুবকের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে বনগাঁ থানার পুলিশ। অভিযুক্ত গৃহবধূকে মঙ্গলবার বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করে পুলিশ।

মে ২৮, ২০২৫
রাজ্য

গভীর রাতে বোমাবাজি ও গুলি হরিহরপাড়ায়, জখম এক, গ্রেফতার ৪

সোমবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থানার অন্তর্গত নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। অভিযোগ, ওই রাতে একদল দুষ্কৃতী এলাকায় বোমাবাজি চালানোর পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দা নাজিমউদ্দিন শেখ ওরফে কালুকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।গুলিতে তাঁর পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে হরিহরপাড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ ও পরে কলকাতার একটি হাসপাতালে রেফার করা হয়।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জমি দখলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল। সেই বিবাদের জেরেই এই হামলা বলে প্রাথমিক অনুমান। উল্লেখযোগ্য যে, দুই পক্ষই শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত বলে এলাকাবাসীর দাবি।এই ঘটনায় হরিহরপাড়া থানার পুলিশ ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করেছে। এলাকায় উত্তেজনা থাকলেও বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তদন্ত চলছে।হরিহরপাড়া থানার নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় বোমাবাজি ও গুলি চালানোর ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র গুলি উদ্ধারসহ চার জনকে গ্রেফতার করে বহরমপুর জেলা জজ আদালতে পাঠানো হলো। ধৃতদের তিনজনের বাড়ি নাজিরপুর পূর্বপাড়া এলাকায় একজনের বাড়ি চোয়া এলাকায়

মে ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal