ইংরাজির ১৭৫৯ সালে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারক হরিনারায়ন মূখোপাধ্যায় তৎকালীন পূর্ব-বর্ধমান জেলার কালনা মহুকুমার ভবানন্দপুর গ্রামে শুরু করলেন পারিবারিক দুর্গা পূজোর। সেই সময় ভবানন্দপুর গ্রামের পাশাপাশি বিস্তীর্ণ এলাকায় দুর্গা পূজোর কোনও চল ছিলোনা। সেই হিসাবে ওই অঞ্চলে হরিনারায়ন মূখোপাধ্যায়-ই দুর্গা পূজোর প্রবর্তক। কালনা থেকে প্রায় ৬ কি.মি. দূরে অবস্থিত ভবনন্দাপুর গ্রাম। রেলপথে 'বর্ধমান-হাওড়া' মেন লাইনের বৈঁচি স্টেশন ও 'কাটোয়া-হাওড়া' লাইনের কালনা স্টেশন থেকে নেমে এই গ্রাম যাওয়া এক প্রকার দূর্গমই ছিলো। যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম ছিলো গরুর গাড়ি।
নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে চন্দননগর রাণীঘাট থেকে ত্রিবেণী ঘাট পর্যন্ত গঙ্গাবক্ষে প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়।
নান্দনিক উদ্যোগে, পূর্ব রেল ব্যারাকপুর স্টেশনের চারপাশের বাইরের দেওয়ালগুলিতে রঙিন চিত্রকর্মের এক বর্ণিল সমারোহে সাজানোর আয়োজন করে এক বর্ণময় যাত্রার পথে এগিয়ে চলেছে। শুধুই রেল স্টেশনের সঙ্গে এই শহরের সংযোগ আরও সুদৃঢ় করা নয়, এটি হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই মনোরম উপশহরের সমগ্র অঞ্চলের নান্দনিক মূল্য বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শ্যুটিং এ ব্যস্ত সারাদিন। মিউজিক ভিডিও থেকে মডেলিং জগতে বেশ জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুচরিতা বিশ্বাস। বেশকিছু ব্রান্ডের শ্যুটে নাম কেড়েছেন তিনি।
আধো ঘুমের মধ্যে ঢ্যাম কুড়কুড় ঢাকের আওয়াজ কানে আসছিল অনেকক্ষণ ধরেই, শেষ পর্যন্ত চোখ খুলতেই হোলো। আধখোলা জানালার ও'পারে ফর্সা আকাশ... সামান্য ফুরফুরে হাওয়া ... মনে পড়ে গেল আজ সপ্তমী--- সাড়ে ছ'টার মধ্যে স্নান সেরে তৈরী হয়ে নেওয়া চাই, ঠিক সাতটায় কলাবউ স্নান করিয়ে ঘট আনতে যেতে হবে।
ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টির অভাবে দীঘা সৈকতে ইলিশের আনাগোনা সেভাবে দেখা না মেলায় ইলিশপ্রেমী আমবাঙালী মনমড়া। মনমড়া বাঙালীর আস মেটাতে উদ্যোগী হল 'বর্ধমান হোটেল এন্ড রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশন।
নবান্নে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, আগামী বুধবার মন্ত্রিসভায় রদবদল হবে। ইডি কেলেঙ্কারির পর মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অপসারণ করা হয়। কেলেঙ্কারি জনসমক্ষে এসে যাওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রদবদলের ইঙ্গিত দেন। তিনি ‘স্বচ্ছ ভাবমূর্তি’র মানুষজনকে সরকার পরিচালনায় নিয়ে আসার পরিকল্পনা শুরু করে দেন। এছাড়াও সুব্রত মুখোপাধ্যায়, সাধন পান্ডে মারা যাবার পর তাঁদের দফতরগুলো প্রায় খালি পড়ে ছিল। সেকারণে এমনিতেই একটা রদবদল অবশ্যাম্ভাবী ছিল। পার্থ চট্টোপাধ্যায় ইডির হেফাজতে যাওয়ায় এটা তরান্বিত হল। মমতা জানান, তাঁর হাতে অনেকগুলি দপ্তর হয়ে গেয়েছিল। তিনি বলেন, "আমার পক্ষে এতগুলো দফতর দেখা সম্ভব নয়। তাই আমরা মন্ত্রিসভায় একটা ছোট রদবদল করছি।’’ এই রদবদলের ফলে নতুন মন্ত্রী কারা কারা হলেন দেখে নেওয়া যাকঃ
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘বঙ্গবিভূষণ’ ও ‘বঙ্গভূষণ’ প্রাপকদের তালিকা ১৪ জুলাই প্রকাশ করেছে রাজ্য সরকার। পুরস্কার প্রাপকদের সম্মাননা জ্ঞ্যাপন করার জন্য সোমবার নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ভোগ করার জন্য আমি রাজনীতি করি না। আমি মনে করি, ত্যাগ করার রাজনীতি করা উচিত। ভোগ করার জন্য সারাজীবন রাজনীতি করিনি। আমার ধারণা ছিল, রাজনীতি মানে ত্যাগ। কিন্তু বলুন তো, সবাই কি এক? পার্থক্য তো থাকবেই। অন্যায়কে সাপোর্ট আমি করি না। দুর্নীতিকে সাপোর্ট করা আমার জীবনের নেশাও নয়, পেশাও নয়।’’
সালটা ছিল ১৯৯৩, সেই সময় যুব কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ।ভোটে কারচুপির অভিযোগে বাম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু বিরিদ্ধে আন্দোলনে নামে যুব কংগ্রেস। তাঁদের দাবী ছিল ভোটে সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা। সেই দাবিতে ২১ জুলাই মহাকরণ অভিযানের ডাক দেন তৎকালীন যুব কংগ্রেসের সভাপতি। ২১ জুলাই সকাল ১০টা থেকে মহাকরণ অভিমুখী জমায়েত শুরু হয়। পাঁচটি এলাকা দিয়ে এগোতে থাকেন কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকরা, নেতৃত্ব দেন স্বয়ং মমতা। অন্যান্য মিছিলে ছিলেন সৌগত রায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মদন মিত্র, পঙ্কজ বন্দ্যোপাধ্যায়রা। মিছিল মহাকরণে পৌঁছনোর আগেই চারিদিক থেকে ঘিরে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। শুরু হয় দুপক্ষের ধস্তাধস্তি। নানা জায়গায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে যুব কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকদের। পুলিশ-জনতা খন্ড যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। দুপক্ষই ইট-পাথর ছুঁড়তে শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন মমতা বন্দ্যপাধ্যায়। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় মেয়ো রোড ও রেড রোডের মাঝখানে। রেড রোডে পুলিশের ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেয় উত্তপ্ত জনতা। মারমুখী হয়ে পুলিশবাহিনী গুলি চালাতে শুরু করে। পরিস্থিতি ঠান্ডা হলে জানা যায়, ১৩ জন যুব কংগ্রেস কর্মী সমর্থক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
আপনি কি সফটওয়ার ইন্ডাস্ট্রিতে আছেন? বনগাঁ বা নৈহাটির ভিড় ট্রেন ঠেলে বিধাননগর স্টেশনে নেমে দু'বার অটো পাল্টানোর দিন শেষ। শিয়ালদহ থেকে এক ট্রেনে-ই পোউছে যাবেন সেক্টর ফাইভ।
সুদর্শন পট্টানায়েক, ১৯৭৭ এ পুরি জেলার এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণকরেন। তাঁকে ভারত সরকার দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ সন্মান পদ্মশ্রী প্রদান করেন ২০১৪ তে। এছাড়াও তিনি ২০১৯ এ প্রথম ভারতীয় হিসাবে 'ইতালি স্যান্ড পুরস্কার' এ পুরস্কৃত হয়। তিনি ২০১৭ তে বিশ্বের বৃহত্তম বালির দুর্গ নির্মান করে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেন।
মায়ের জন্মদিনের শতবর্ষ। তাই শনিবার গান্ধীনগরের বাড়িতে হাজির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদার মোদী।
শহর কলকাতার নামজাদা হলে হয়ে গেলো সত্যজিৎ রায়-র জীবনের ওপর আধারিত সিনেমার স্পেশাল স্ক্রিনিং।
সারা দেশে আগামী ৬ মে মুক্তি পেতে চলেছে ইন্দো-আর্জেন্টিনিও ছবি ‘থিংকিং অফ হিম’। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সারা ভারতের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে এই ছবিটি। ছবিটির পরিচালনা করেছেন পাবলো সিজার।
রহস্য ও ভয়ের গল্প নিয়ে আসছেন পরিচালক প্রীতম মুখোপাধ্যায়। ছবির নাম ‘রিশ’।
হোলি বা দোলযাত্রা যে নামেই ডাকুন এই দিন মানে শুধু আনন্দের দিন, রঙিন হওয়ার দিন। করোনা আবহে আমাদের সেই অনাবিল আনন্দে একটু ভাটা পড়লেও আমরা ধীরে ধীরে কঠিন সময়টা কাটিয়ে উঠছি। তাই বিগত বছরগুলোর করোনার চোখরাঙানি সামলে এই বছর আমরা দোলযাত্রা বেশ ভালোভাবেই উদযাপন করেছি।
মুক্তি পেল ‘আবার কাঞ্চনজঙ্ঘা’-র ট্রেলার, আলো ঝলমলে অনুষ্ঠানে কে কে এলেন? ‘জনতার কথা’-র ক্যামেরায় দেখুন ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানের কিছু এক্সক্লুসিভ ছবি।
সংসদ ভবনে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করলেন ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেন্দ্র সরকারের এই বাজেটে শিল্প ক্ষেত্রে অনেক জিনিসের করকাঠামো বৃদ্ধি পেয়েছে। আবার বেশ কিছু ক্ষেত্রে শুল্কে ছাড়ও দেওয়াও হয়েছে। যার ফল স্বরূপ কিছু পণ্য যেমন সস্তা হয়েছে, আবার কিছু কিছু জিনিশের ওপর করের বোঝা চেপে দাম বেড়েছে বেশ কিছুটা। সেইগুলি কী কী? দেখে নিন একনজরেঃ
ভারতীয় দলের মহিলা এই ব্যাটার ১৯৯৬ মহারাষ্ট্রের সাংলি এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটার হিসেবেই খেলেন, প্রয়োজনে ডানহাতে মিডিয়াম পেস বোলিংয়ে পারদর্শী তিনি।
শুধু করোনাই নয়, আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে যেকোনো লেবু-ই খুবই উপকারী, আজ জানুন পাতি/কাগজি কিছু বিশেষ গুনাবলিঃ