• ১ পৌষ ১৪৩২, শুক্রবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

West Bengal

রাজ্য

পঞ্চায়েত নির্বাচনে কড়া ব্যবস্থার আশ্বাস রাজ্যপালের

সময় মত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোন কথা নয় কাজ হবে এবার। আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা প্রসঙ্গে কলকাতা বিমানবন্দরের প্রতিক্রিয়া দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। কলকাতা বিমানবন্দরে গতকালের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এদিন রাত আটটা নাগাদ দিল্লী থেকে ফিরে তিনি কলকাতা বিমানবন্দরের দ্বিতীয় টার্মিনালে আসেন। ডিপারচার লেভেলের থ্রি সি গেটের কাছে যে জায়গায় আগুন লেগেছিল সেই জায়গা তিনি পরিদর্শন করেন। অন্যদিকে গতকালের অগ্নিকাণ্ড প্রসঙ্গে রাজ্যপাল বিমানবন্দরের অগ্নি নির্বাপন দপ্তরের কর্মীদের প্রশংসা করে বলেন, সঠিক সময়ে সঠিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দ্রুত আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে এবং কোন রকমের বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি। কোনও প্রাণহানি হয়নি। একটি নিছক দুর্ঘটনা নয় মানুষের গাফিলতি থাকতে পারে।

জুন ১৫, ২০২৩
রাজ্য

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চেয়ে আবেদন জানাবে কমিশন, কড়া নির্দেশ হাইকোর্টের

বিরোধীরা প্রথম থেকেই দাবি করে আসছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট করানোর। বৃহস্পতিবার দুপুরে কড়া সুরে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আর এদিন বিকেলেই সেই ইঙ্গিতের বাস্তবায়ণ হল। শুধু স্পর্শকাতর জেলা নয়, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে সব জেলাতেই থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা। এর আগে বহিনী সংক্রান্ত নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্যই আদালতে আর্জি জানিয়েছিল কমিশন। সেই মামলার নির্দেশেই জোর ধাক্কা খেল রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকার।প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম কমিশনের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। তাঁর কথায়, স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিতকরণে যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাতে কমিশন পদক্ষেপ করেনি। অবাধ মনোনয়ন প্রক্রিয়া সুনিশ্চিত করতেও কমিশনের ভূমিকা দৃঢ় নয়। এরপরই পঞ্চায়েত ভোটে সব জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেওয়া হয়।কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য কেন্দ্রের কাছে আবেদন জানাতে হবে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চেয়ে আবেদন জানাবে কমিশন। তৎক্ষণাৎ বাহিনী দিতে হবে কেন্দ্রকে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ বহন করবে কেন্দ্র।এদিনের হাইকোর্টের বাহিনী নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, তৃণমূল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ভয় পায় না। বাহিনীর সুরক্ষা সত্ত্বেও ভোটে তৃণমূলই জিতবে। কিন্তু নীতিগত প্রশ্নে এই নির্দেশের যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখার প্রয়োজন আছে। অন্য রাজ্যে তো স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাচন সেই রাজ্যের পুলিশ দিয়েই হয়। তাহলে বাংলার ক্ষেত্রে আলদা নিয়ম কেন? বিরোধী দলগুলো পরিকল্পিতভাবে অশান্তি পাকিয়ে আদালতকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে বলেও এদিন দাবি করেছেন কুণাল।পঞ্চায়েত ভোট রাজ্যজুড়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে করানোর দাবি নিয়ে আদালতে মামলা করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সেই মামলায় কমিশনকে স্পর্শকাতর জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। বাহিনী সংক্রান্ত সেই নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য ফের আদালতে আর্জি জানায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যেই মনোনয়ন ঘিরে হিংসায় জর্জরিত হয় বাংলা। পুলিশ কার্যত নীরব দর্শক ছিল। এসবের মধ্যেও স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করতে পারেনি কমিশন। আর কমিশনের এই ভূমিকাতেই ক্ষুব্ধ ছিলেন প্রধান বিচারপতি। বৃহস্পতিবারের শুনানিতে কমিশনের আইনজীবীকে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন ছিল, এবার কী তাহলে গোটা রাজ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটের নির্দেশ দিয়ে দেব? এর মধ্যেই মনোনয়নে হিংসায় নিহত হয়েছেন চার জন। শেষ পর্যন্ত উভয়পক্ষের সওয়াল শুনে রাজ্যজুড়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট করানোর নির্দেশ দেয় আদালত।

জুন ১৫, ২০২৩
রাজ্য

এ যেন ২০১৮-র প্রতিচ্ছবি, পঞ্চায়েতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়াকে ঘিরে তুমুল অশান্তি

অশান্তি পিছু ছাড়ছে না। ঠিক যেন ২০১৮-এর ছবির পুনরাবৃত্তি! পঞ্চায়েত ভোটে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে তুমুল অশান্তি। এবার ঘটনাস্থল মুর্শিদাবাদের ডোমকল। অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুস্কৃতীরা লাঠি, বাঁশ, ছাড়াও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘিরে রেখেছিল বিডিও অফিস। সিপিএম ও কংগ্রেসের প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিতে গেলেই চলে হামলা। রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ। তুমুল উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সামলাতে কার্যত হিমশিম দশা হয় পুলিশের।পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া শুরু হতেই দিকে-দিকে অশান্তি। শনিবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিল মুর্শিদাবাদের ডোমকল। বিডিও অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাচ্ছিলেন বাম ও কংগ্রেসের প্রার্থীরা। অভিযোগ, আগে থেকেই বিডিও অফিসের দখল চলে গিয়েছিল দুষ্কৃতীদের হাতে।পুলিশ থাকলেও দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য তাতে এতটুকু কমেনি বলেই দাবি বিরোধীদের। এদিন বিরোধী দলের প্রার্থীরা যেতেই তাঁদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে দুষ্কৃতীরা। কয়েকজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে।প্রাণভয়ে রাস্তায় দৌড়াতে দেখা গিয়েছে বিরোধী প্রার্থী থেকে শুরু করে বাম ও কংগ্রেসের কর্মীদের। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও উত্তেজনা কমেনি। বিরোধীদের অভিযোগ, মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে এদিন তাঁদের বাধা দেয় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। তাঁদের মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। যদিও বিরোধীদের তোলা এই অভিযোগের পাল্টা কোনও প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের তরফে মেলেনি।

জুন ১০, ২০২৩
রাজ্য

তীব্র দহনে ছাড়খাড় বাংলা, বর্ষা কবে প্রবেশ করবে বঙ্গে? জানুন আপডেট

তীব্র দাবদহে ঝলসে যাচ্ছে বাংলা। সকাল হতেই রোদের জ্বলন, বেলা বাড়তেই গরমও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি এখন যেন স্বাভাবিকের কোটায়। দক্ষিণবঙ্গ ও জঙ্গলমহল পুড়ে ছাড়খাড়। এখন বঙ্গবাসীর মনে একটাই প্রশ্ন বৃষ্টি কবে আসছে? চাতক পাখীর মতো অবস্থা সারা বাংলার। তবে বর্ষা নিয়ে কোনও আশারবানী শোনাতে পারছে না হাওয়া অফিস। বরং আলিপুর হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী তাপপ্রবাহ চলতে থাকবে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হলেও বর্ষার কোনও সম্ভাবনাই এখন নেই। বর্ষা আসতে এবার দেরি হবে। সাধারণত বঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করে ৮-১০ জুন নাগাদ। উল্টে রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয় দফতর। আলিপুর হাওয়া অফিসের আধিকারিক সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কেরলে বর্ষা প্রবেশের ইতিমধ্যে ৬দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত তা লাক্ষাদ্বীপের কাছেই আটকে আছে। এদিকে দক্ষিণ-পূর্ব আরব সাগরে ঘুর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এই নিম্নচাপ আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টায় গভীর থেকে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। শেষ পর্যন্ত এর হাত ধরেই কেরলে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে। ভারতের মূল ভূখণ্ড কেরলের পর দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু একেবারে দক্ষিণ ভারত থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতে চলে আসে। উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্য অসম, মেঘালয় হয়ে তা উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করে বর্ষা। সাধারণত জলপাইগুড়িতে ৭ জুন বর্ষা প্রবেশের স্বাভাবিক দিন। এখন রাজ্যে যে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি চলছে তাতে এবার বর্ষা বেশ কয়েক দিন পরে ঢুকবে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অনুকূল পরিস্থিতি না থাকার কারণেই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢুকবে দেরিতে।

জুন ০৬, ২০২৩
রাজনীতি

বঙ্গে কেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ? কটাক্ষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

কলকাতায় এসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সোমবার রাতে দমদমে নেতাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অমিত শাহকে স্বাগত জানান বিজেপির রাজ্য় সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীসহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। অমিত শাহর রাজ্য সফর নিয়ে গতকাল নবান্নে কটাক্ষ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগে মনিপুর যাওয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।মনিপুরে সংঘর্ষে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বাড়ির পর বাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। মনিপুর জুড়ে ১৪৪ কার্ফু জারি রয়েছে। সেই মনিপুর ছেড়ে বাংলায় কেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ? প্রশ্ন তুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, অমিত শাহ বাংলায় আসতেই পারেন। তাতে মনে করার কিছু নেই। কিন্তু আগে মনিপুরে নয় কেন? যে রাজ্য হিংসায় জ্বলছে। বাংলায় কিছু ঘটলে পরের দিনই তো প্রতিনিধি পাঠিয়ে দেন।মঙ্গলবার একাধিক কর্মসূচি রয়েছে অমিত শাহর। ভারত-বাংলাদেশ পেট্রোপল সীমান্তে সরকারি অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষ্যে অমিত শাহ যাবেন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে। এদিন বিকেলে সায়েন্স সিটির মঞ্চে খোলা হাওয়া আয়োজিত রবীন্দ্র স্মরণ অনুষ্ঠানেও হাজির থাকবেন অমিত শাহ। রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপিকে বহিরাগত তকমা দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসে। সেই তকমা ঘোচাতেই বিজেপির রবীন্দ্র স্মরণ। বিজেপি যে বাঙালি বিদ্বেষী নয় তা বোঝাতে মরিয়া গেরুয়া শিবির।

মে ০৯, ২০২৩
রাজ্য

কেন বাংলায় নিষিদ্ধ ‘দ্য কেরালা স্টোরি’? কি বলছেন মুখ্যমন্ত্রী ও সংঘ পরিবার?

বাংলায় দ্য কেরালা স্টোরি নিষিদ্ধ করেছে রাজ্য সরকার। নিষিদ্ধ ঘোষণার আগে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে দ্য কেরালা স্টোরি তৈরি করে বিজেপি উদ্দেশ্য প্রণোদিত উসকানি দিচ্ছে। দ্য কেরালা স্টোরি নিষিদ্ধ করতে মুখ্যসচিবকে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের শান্তি সৌহার্দ্য বজায় রাখতেই এই পদক্ষেপ বলে খবর। যদিও বিজেপি ও হিন্দু সংগঠনগুলির দাবি, সংখ্যালঘু তোষণ করতেই দ্য কেরালা স্টোরি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়।সোমবার নবান্নে দ্য কেরালা স্টোরি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী আগেই অস্বস্তি ব্যক্ত করেন। মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় এই সিনেমা নিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেন। মমতার দাবি, ওরা বিভাজনের রাজনীতি করছে। কেন দ্য কাশ্মীর ফাইলস বানালো ওরা? এক শ্রেণীর মানুষকে কটাক্ষ করার জন্য। এখন কেরালা স্টোরি বানিয়েছে। ওটা সিপিএম-এর রাজ্য। আমি ওদের একেবারেই সমর্থন করি না। ওরা বিজেপি-র সঙ্গে চলছে।মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, বিজেপি মনোনীত কিছু তারকা তো বাংলাতেও এসেছিলেন। তাদের টাকা দেয় বিজেপি। তথ্য বিকৃত করে তারা নাকি বেঙ্গল ফাইলস নামে একটি ছবি বানাচ্ছে। আগে কাশ্মীর ফাইলস, তারপর দ্য় কেরল স্টোরি, এবার বাংলার মানুষদের তাতাতে বেঙ্গল ফাইলস তৈরি করা হচ্ছে। এভাবে বাংলাকেও অপমান করার চেষ্টা করছে। ওরা বলছে, সেভ বেঙ্গল। কেন? শান্তিপ্রিয় একটা রাজ্য বাংলা। বিজেপি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে কেন?তবে মুখ্য়মন্ত্রীর সিনেমা নিষিদ্ধ ঘোষণার পর বিজেপি ও সংঘ পরিবার একযোগে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে। দ্য কেরালা স্টোরির বাঙালি পরিচালক সুদীপ্ত সেন আদালতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী আইসিসকে সমর্থন করছেন। তিনি সন্ত্রাসবাদীদের পক্ষে সমর্থন করছেন। আরএসএস ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দাবি, সত্যি ঘটনাকে আড়াল করতে চাইছেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। সংখ্যালঘু ভোট ব্যাংক টিকিয়ে রাখতেই এই পদক্ষেপ। বাঙালি হিন্দুদের অস্তিত্ব বিপন্ন নিয়ে সিনেমা হওয়া উচিত বলেও মনে করে সংঘ পরিবার। পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য সাংগঠনিক পর্যায়ে বৈঠক করছে আরএসস ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

মে ০৯, ২০২৩
কলকাতা

পোষ্যকে হাতে নিয়েই ট্রেডমিলে ঘাম ঝড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভিডিও ভাইরাল

ট্রেডমিলে হাঁটতে হাঁটতে বাজেট তৈরির কথা আগেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যখন তিনি হাঁটার সময় পান না তখন ট্রেডমিলেই সেই কাজ সেরে নেন। রবিবার ছুটির দিনে ইনস্টাতে ট্রেড মিলে হাঁটার ভিডিও পোস্ট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে পোষ্যকে হাতে নিয়েই ট্রেডমিলে ঘাম ঝড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। কয়েক সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে তাঁর হাতে মিষ্টি দেখতে একটি লোমশ বিদেশি কুকুর রয়েছে। সেই কুকুরটি হাতে নিয়েই ট্রেডমিলে হাঁটছেন মমতা। অবাক পানে তাকিয়ে রয়েছে কুকুরটি। সে কোনও দুষ্টমি করছে না।বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যখন মিছিলে হাঁটেন তখন তাঁর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পারেন না নেতা-নেত্রীরাও। এমনকী তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরাও প্রায় ছুটতে থাকেন। যখন বাইরে হাঁটার সময় পান না তখন ট্রেড মিলেই হাঁটা সেরে নেন তিনি। এবার ট্রেডমিলে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে ওই মিষ্টি পোষ্যকে দেখে নেটিজেনরা মজার মজার মন্তব্য করেছেন।

মে ০৭, ২০২৩
রাজ্য

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সোমবার থেকে ছুটির ঘোষণা সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে

মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে ছুটির বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য সরকার। আগামী কাল সোমবার থেকে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এক সপ্তাহ ছুটি থাকবে অতিরিক্ত গরমের জন্য। মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিও ছুটির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সরকারি নির্দেশ মেনে বর্ধমান মডেল স্কুলও ছুটি ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।গত কয়েক দিন ধরেই টানা রোদে-গরমে পুড়ে ছারখার বাংলা। তীব্র দাবদাহের পরিস্থিতি বিবেচনা করে রবিবার সকালেই রাজ্যের সব সরকারি স্কুলে কাল থেকেই ছুটি ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগামী সপ্তাহেই রাজ্যের সরকারি-বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়কে ছুটি দিতে বলেছেন। সপ্তাহের শুরু সোমবার থেকে শনিবার পর্যন্ত সরকারি স্কুল-কলেজ সহ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির ঘোষণার কথা জানিয়ে দেন তিনি। বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলিকেও ছুটি দিতে অনুরোধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের পাহাড়ী এলাকা এই ছুটির আওতা থেকে বাদ যাবে। রাজ্যে একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রয়েছে। যা আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত থাকার সম্ভাবনা আছে। তীব্র গরমে ছাত্র-ছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে বলে মনে করছে রাজ্য। তাই আগাম গরমের ছুটির ঘোষণা।

এপ্রিল ১৬, ২০২৩
সম্পাদকীয়

ডিএ নিয়ে মিছিল, অনশন-অবস্থানে উত্তপ্ত রাজ্য, বাকি বিষয়গুলির কি হবে?

ডিএ থেকে সরকারি কর্মীরা যেন বঞ্চিত না হন, এই দাবিতে জোরদার আন্দোলন চলছে। সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে ডিএ নিয়ে। আইনের কচকচানি ছেড়ে ডিএ নিয়ে কোনও প্রশ্ন না তুলেও বলা যায় বাকি কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা জরুরি। সেদিকেও সরকারের নজর দেওয়া বাঞ্ছনীয়।সরকারি অফিসে কি দালালরাজ বন্ধ হয়েছে? ভূমিসংস্কার দফতরে কি সহজেই কোনও কাজ করানো সম্ভব? কলকাতার সরকারি হাসপাতালে সহজেই কি ভর্তি হওয়া যায়? পেনশনের ফাইল কি সময়ে নড়াচড়া করে? পুরসভাগুলিতে কি অবস্থা? যে কোনও সরকারি অফিসে অভিজ্ঞতা কমবেশি সকলেরই আছে। অধিকাংশ সরকারি অফিসে কিভাবে রোজ দিন লক্ষ লক্ষ মানুষের কাজ করাতে গিয়ে কি হাল হয় তা অজানা নয় কারও। আর যদি সেই ব্যক্তি একটু কম বোঝেন তার কপালে দুঃখের শেষ থাকে না। সিবিআই, সিআইডি, এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ যে কেউ তদন্ত করলেই এমন দৃশ্য দেখতে পাবেন। ১০-৫টা অফিস করার জন্য সরকারি দফতরে প্রয়োজন বায়োমেট্রিক এটেনডেন্স। তা কি এখনও হয়েছে? প্রয়োজন কাজ ভিত্তিক পারফর্মেন্স রিপোর্ট। কাধে ঝোলা ব্যাগ আর পার্টির নেতা সরকারি কর্মীদের একটা অংশ বাম আমলেও কোনও কাজ করতো কিনা প্রশ্ন রয়েছে। এখনও এই অংশের কর্মীরা কাজ করেন? কাজের নিরিখেই কর্মীর যোগ্যতা নির্ধারিত হওয়া উচিত। সেই অনুযায়ী আধিকারিক বা কর্মী সেই সুযোগ-সুবিধা পাবে, গায়ে হাওয়া লাগানোর দিন কবে বন্ধ হবে?এছাড়া যে বেআইনিভাবে শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী ও গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগ হয়েছে তা আদালতের রায়েই প্রমান মিলেছে। অর্থাৎ এখনও এই সংখ্যা কত বাড়বে তার কোনও ইয়াত্তা নেই। তাহলে এই সব লোকজন জনগণের অর্থ এভাবে আত্মসাৎ করতে পারে? শুধু শিক্ষাকর্মী বা শিক্ষকদের কথা নয়, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, পুরসভায় যে সব কর্মী রয়েছেন তদন্ত করলেই তাঁদের নিয়োগের করুণ কাহিনী প্রকাশ পেতে বাধ্য। আগে বাম আমলে স্কুল ম্যানেজমেন্টের ম্যানেজের বিষয় ছিল। অর্থাৎ কমপিটিটিভ পরীক্ষা দিয়ে স্বচ্ছভাবে কতজন সরকারি কর্মী নিয়োগ হয়েছেন তার পরিসংখ্যান কি সরকার প্রকাশ করতে পাবরে? কিন্তু ডিএ-এর জন্য প্রত্যেকের মাথাব্যথা।প্রশ্ন উঠেছে, যে ভাবে সরকারি ও সরকারি পোষিত সংস্থায় নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে সেক্ষেত্রে ডিএ নিয়ে সাধারণের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক নয় কি? সরকারি নিয়োগে স্বচ্ছতা, বায়োমেট্রিক হাজিরা, কর্মক্ষেত্রের সুষ্ঠু পরিবেশ, সাধারণের জন্য কাজ করার মানসিকতা তৈরি হওয়া প্রয়োজন। ডিএ-র সঙ্গে এই সব দাবি দাওয়া পূরণ করা উচিত নয় কি?

মার্চ ১৫, ২০২৩
রাজ্য

'পাঠান' শাহরুখ প্রচন্ড ব্যস্ত, সাংসদ অভিনেতা দেবকে বড় দায়িত্ব দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা

তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেতা দেবকে পর্যটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়ার প্রস্তাব দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেব ঘাড় নেড়ে সেই প্রস্তাবে রাজিও হয়ে যান। রাজ্যের পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসাবে কাজ করবেন টলি অভিনেতা।বুধবার নবান্ন সভাগৃহে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোমোশনের বৈঠক চলছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন দেবও। হঠাৎই মুখ্যমন্ত্রী দেবকে বলেন, তুমি বাংলার অ্যাম্বাসাডর হও। দেব মাথা নাড়ে। প্রশ্ন ওঠে তাহলে কি বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান থাকছে না। বিষয়টি স্পষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, তা নয়। শাহরুখ ব্যস্ত। তাই পর্যটনের ব্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছে দেব। এ ব্যাপারে বিজ্ঞাপন তৈরির জন্য গৌতম ঘোষকে দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী দেবকে বলেন, তুমি আরও দু তিনজনকে সঙ্গে নিয়ে নাও।

মার্চ ১৫, ২০২৩
রাজ্য

১০ মার্চ ছাত্র ধর্মঘটের ডাক বাম ছাত্র সংগঠনের

আজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এআইডিএসও র ছাত্র মিছিল কলেজ স্কোয়ার পরিক্রমা করে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে শেষ হয়। বিষয়ঃ রাজ্যের ৮২০৭ টি সরকারি স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার চক্রান্ত রুখতে, দুর্নীতি মুক্তভাবে সমস্ত শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ সহ সরকারি স্কুলের পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ বাতিলের দাবিতে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার সুযোগ হরণকারী শিক্ষা নীতির বিরুদ্ধে, সরকারি শিক্ষা বাঁচানোর লক্ষ্যে রাজ্যের সংগ্রামী শিক্ষাপ্রেমী মানুষ, এবং এই উদ্দেশে আগামী ১০ মার্চ সারা বাংলা ছাত্র ধর্মঘটের ডাক । এআইডিএসও র আরো দাবী রাজ্যের ৮২০৭ টি স্কুলের যে ভয়াবহ চিত্র প্রকাশিত হয়েছে তা পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক সহ সমস্ত শিক্ষাপ্রেমী মানুষকে উদ্বিগ্ন করেছে। সম্প্রতি রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের স্কুল পর্যবেক্ষনের রিপোর্ট অনুযায়ী রাজ্যে ৩০ জনের কম ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে চলছে এমন স্কুলের সংখ্যা কলকাতা সহ প্রতিটি জেলায় কয়েকশ। সরকারি স্কুলে ছাত্র সংখ্যা কমে যাওয়ার ঘটনা আকস্মিক নয়। বামফ্রন্ট সরকারের সময়েও ছাত্র সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া স্কুলের সংখ্যা নেহাতই কম ছিল না। বর্তমান তৃণমূল সরকার এখনও পর্যন্ত এবিষয়ে সদর্থক কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। বামফ্রন্ট সরকার প্রাথমিকে পাশফেল তুলে দিয়ে স্কুল শিক্ষার সর্বনাশ শুরু করে ড্রপআউট বৃদ্ধির প্রচেষ্টা শুরু করেছিল আর বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশফেল তুলে দিয়ে স্কুল শিক্ষাকে পুরোপুরি ধ্বংসের দিকে নিয়ে এসেছে৷ পাশাপাশি সরকারি স্কুলে প্রত্যেক বছর ব্যাপক ফি বাড়ানো হচ্ছে, যার ফলে সাধারণ দরিদ্র পরিবারের ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে না। কোভিড পরিস্থিতির পরে পরিবারগুলোর রোজগারের পথ যখন বন্ধ হয়ে পড়েছে এবং এখনও রাজ্য সরকার শিক্ষার ফি মকুব করার মতন ছাত্রস্বার্থবাহী পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। উপরন্তু মুখে কেন্দ্র সরকারের বিরোধিতা করলেও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের নিয়ে আসা জাতীয় শিক্ষা নীতিকে তারা এ রাজ্যে চালু করেছে। যে শিক্ষা নীতি গণতান্ত্রিক, সার্বজনীন শিক্ষাকে ধ্বংস করে গোটা শিক্ষা ব্যবস্থাকে কর্পোরেট পুঁজির লুঠের মৃগয়াক্ষেত্রে পরিনত করছে। আর এক দিকে পাশ ফেল না থাকা, রাজ্যের স্কুলগুলোতে শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি এবং শিক্ষকের অভাব সরকারি স্কুলের পরিকাঠামোর বেহাল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ফলে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংখ্যা কমে যাওয়া কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আরও আশঙ্কা এই শিক্ষা নীতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছাত্র সংখ্যা কম এই অজুহাতে এই সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকেই পিপিপির আওতায় এনে সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেশি বিদেশি মালিকদের হাতে তুলে দেবে সরকার। সেখানে রমরমিয়ে চলবে শিক্ষা ব্যাবসা। যার সাথে দেশের গরীব পরিবারের ছাত্রছাত্রীদেরর কোনও সম্পর্ক থাকবে না। এই প্রক্রিয়ার একটু একটু করে চলে যাবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার সুযোগ। তাই সরকারের এই শিক্ষা স্বার্থবিরোধী, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার সুযোগ হরণকারী শিক্ষা নীতির বিরুদ্ধে, সরকারি শিক্ষা বাঁচানোর লক্ষ্যে রাজ্যের সংগ্রামী শিক্ষাপ্রেমী মানুষ, ছাত্র শিক্ষক অভিভাবকদের উদ্দ্যেশ্যে আগামী ১০ মার্চ ছাত্র ধর্মঘটের আহ্বান রাখছি আমরা।

মার্চ ০২, ২০২৩
রাজ্য

DA-র দাবিতে নাছোড়বান্দা সরকারি কর্মীরা এবার ধর্মঘটের পথে, অচল হবে অফিস

কর্মবিরতির পর এবার ধর্মঘটের ডাক। বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আগামী ১০ মার্চ সরকারি দফতরে বনধের ডাক দিলেন যৌথ সংগ্রামী মঞ্চ ও কো অর্ডিনেশন কমিটি। এর আগে ধর্মঘটের দিন ঘোষণা হয়েছিল ৯ মার্চ। ওই দিন মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা আছে। তাই এই পরিবর্তন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। ২০ ও ২১ ফেব্রুয়ারি ডিএ-র দাবিতে কর্মবিরতি পালন করে সরকারি কর্মীদের একাংশ।বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ১০ মার্চ বন্ধ ডাক। কো-অর্ডিনেশন কমিটির সঙ্গে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। কর্মবিরতির দিন সরকার বিজ্ঞপ্তি জারি করে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছিল সরকারি কর্মীদের অফিসের কাজে যোগ দিতে। বনধেরও যে বিরোধিতা করবে রাজ্য তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। পর পর দুদিনের কর্মবিরতিতে সরকারের টনক না নড়ায় এবার পুরোপুরি ধর্মঘটের রাস্তায় হাঁটলেন সরকারি কর্মচারীরা। আগামী ১০ মার্চ হকের ডিএ-র দাবিতে প্রশাসনিক কাজকর্মে ধর্মঘটের ডাক দিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠনগুলি। ওই দিন সরকারি দফতরে কাজকর্ম যে লাটে উঠবে। ডিএ নিয়ে যে সরকারি কর্মচারিদের সংগঠন সহজে ছেড়ে কথা বলবে না তা স্পষ্ট করেছে তাঁরা।

ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৩
রাজ্য

রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বাজেট ভাষণে ক্ষুব্ধ বিজেপি, এক বছরেই উলোট-পূরাণ

রাজ্যপাল হায় হায় বলে স্লোগান দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্য সরকারের দেওয়া লিখিত ভাষণ পাঠ করা নিয়েই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত। রাজ্যপালের ভাষণ চলাকালীন চোর ধরো জেল ভরো স্লাগান দিতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। ছিঁড়ে দেওয়া হয় রাজ্যপালের ভাষণের কপি। ওয়াকআউট করে বিজেপি বিধায়করা। এমনকী রাজ্যপাল বিধানসভা চত্বরে গাড়িতে ওঠার সময়ও গেরুয়া শিবিরের বিধায়করা স্লোগান দিতে থাকেন।এর আগে প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরের সময় বিপরীত দৃশ্য দেখা যেত। তখন রাজ্যপালকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাত তৃণমূলের মন্ত্রী-বিধায়করা, এখন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়ছে বিজেপি বিধায়করা। একেবারেই উলোট-পূরাণ।গতবছর ২০২২ রাজ্য বাজেট অধিবেশনে তৎকালীন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ভাষণ না পাঠ করেই বিধানসভার কক্ষ ত্যাগ করছিলেন। তখন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শশী পাঁজা, শিউলি সাহারা ঘেরাও করে ফেলেছিলেন ধনকড়কে। কোনওরকম ভাবে নামকা ওয়াস্তে রাজ্য সরকারের লিখিত ভাষণ পাঠ করে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর চোখের ইশারায় তৃণমূলের মহিলা বিধায়করা এমন কান্ড ঘটিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এখন বিজেপির স্লোগান-বিক্ষোভের সমালোচনা করছে তৃণমূল কংগ্রেস। রাজ্যপাল বদলে যেতেই বদলে গেল বিধানসভার পরিস্থিতি। এমনকী রাজভবনকে তৃণমূল বলত বিজেপির সদর দফতর। এখন পরিস্থিতির অনেকটাই বদল ঘটেছে। জগদীপ ধনকড় রাজ্যপালের পদ ছেড়ে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হলে তাঁর বিরুদ্ধে ভোটই দেয়নি তৃণমূল কংগ্রেস।২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবসে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল। তখনও কড়া ভাষায় সমালোচনা করেছে বিজেপি। তারপর সেন্ট জেভিয়ার্সে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডি লিট প্রদান অনুষ্ঠানে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করেছিলেন রাজ্যপাল।মোদ্দা কথা রাজ্যপালের কর্মকান্ডে খুশি নয় বঙ্গ বিজেপি। এখনও অবধি রাজ্যপালের অবস্থানে তৃণমূল স্বস্তিতে।

ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২৩
রাজ্য

বাংলায় স্থায়ী রাজ্যপাল ড. সিভি আনন্দ বোস

স্থায়ী রাজ্যপাল পেল পশ্চিমবঙ্গ। কেরলের বাসিন্দা ড. সিভি আনন্দ বোস নয়া রাজ্যপাল হচ্ছেন বাংলায়। অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের ভূমিকা নিয়ে সম্প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সরাসরি ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন অস্থায়ী রাজ্যপালের বিরুদ্ধে। এমনকী অভিযোগত্র তুলে দেওয়ার সময় রাজ্যপাল ছিলেন না রাজভবনে। রাজ্যপালের সেক্রেটারির কাছে দাবি সনদ পেশ করেন শুভেন্দুরা। এরপরই ঘোষণা হল বাংলার নয়া রাজ্যপালের নাম।I heartily welcome the appointment of Dr. C V Ananda Bose; IAS (Retd.) as the Honble Governor of West Bengal.An eminent Civil Servant, he accomplished great feats in his career. Before retirement he served as the Chief Secretary Secretary to Government of India. pic.twitter.com/TF13XTlaFN Suvendu Adhikari শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) November 17, 2022৭১ বছরের ডঃ সি ভি আনন্দ বোস পেশায় প্রাক্তন আইএএস অফিসার। জেলা থেকে রাজ্যস্তরের প্রশাসনে নানা সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। এখন আনন্দ বোস মেঘালয় সরকারের উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করছেন। নয়া রাজ্যপাল জানিয়েছেন বাংলার সঙ্গে তাঁর আত্মিক সম্পর্ক। তিনি কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এরাজ্যেই। সেখানেই এবার রাজ্যপালের দায়িত্বভার সামলাবেন

নভেম্বর ১৭, ২০২২
কলকাতা

পুলিশের কাজে বাধা, হিংসা ছড়ানো, গ্রেফতার ৩০ জনকে আদালতে পেশ করবে পুলিশ

২০১৪ টেট উত্তীর্ণ আন্দোলনকারীদের গ্রেফতার ৩০ জনকে বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করা হবে। জানা গিয়েছে, এঁদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করেছে কলকাতা পুলিশ। পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া, হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। বুধবার আন্দোলনকারী অরুনিমা পালকে কামড়ে দেয় এক মহিলা পুলিশকর্মী। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই চারিদিকে নিন্দার ঝড় ওঠে। সেই অরুনিমা পালকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যদিও কামড়ে দেওয়া পুলিশ কর্মী ভর্তি হয়েছেন এসএসকেএমে। চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলনের জেরে গতকাল উত্তাল হয়ে যায় কলকাতার রাজপথ।এর আগে সল্টলেকে করুনাময়ীতে লাগাতার অনশন অবস্থানে বসেছিল ২০১৪ টেট উত্তীর্ণরা। তখন আদালত থেকে ১৪৪ ধারা অর্ডার বের করে গভীর রাতে আন্দোলন তুলে দিয়েছিল পুলিশ। সেদিনও টেনে-হিঁচড়ে পুলিশ ভ্যানে তোলা হয়েছিল। তারপর থেকে আগের মতো ধর্মতলায় মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তির পাদদেশে আন্দোলন করছিল। এদিন এক্সাইড মোড় ও ক্যামাকস্ট্রিটে চাকরি প্রার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। পুলিশ প্রায় ২৮০ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করে। মাথা ফেটে যায় আন্দোলনকারীদের, পুলিশের গাড়ির তলায় শুয়ে পড়ে চাকরি প্রার্থীরা। পুলিশ কামড়ে দেয় অরুনিমা পালকে। তাঁকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ২৮০ জনের মধ্যে ৩০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁদের আজ আদালতে পেশ করা হবে।

নভেম্বর ১০, ২০২২
রাজ্য

এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং, মাটি হতে পারে উৎসব

উৎসবের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং নিয়ে চূড়ান্ত সতর্কতা এরাজ্যেও। কালীপুজোর আনন্দ মাটি করে দিতে পারে সিত্রাং। হাওয়া অফিসের চূড়ান্ত আপডেট, মঙ্গলবার ভোরেই আছড়ে পড়বে প্রবল শক্তিশালী এই ঘূর্ণিঝড়। তবে গতি অনুযায়ী ল্যান্ডফল হবে বাংলাদেশের বরিশালে। কিন্তু এই ঝড়ের ব্যাপক প্রভাব পড়তে চলেছে উপকূলবর্তী জেলাগুলি ও দক্ষিণবঙ্গের একাংশে। ইতিমধ্যেই ভোর থেকে বেশ কয়েকটি জেলায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, বেলা বাড়তেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, মঙ্গলবার ভোড়ে সিত্রাং বাংলাদেশের তিনকোনা দ্বীপ ও সন্দ্বীপের মাঝামাঝি কোনও একটা জায়গায় আছড়ে পড়বে। এখানে ল্যান্ডফল না হলেও ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়বে এরাজ্যেও। পূর্ব মেদিনীপুর ছাড়া সিত্রাংয়ের প্রভাব পড়বে দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনায়। বৃষ্টি হবে কলকাতাতেও।বঙ্গোপসাগরে ইতিমধ্যেই শক্তি সঞ্চয় করেছে সিত্রাং, জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। এদিন ভোর থেকেই রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ভারি বর্ষণের সঙ্গে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, সিত্রাং সমুদ্র থেকে স্থলভাগের কাছাকাছি আসতেই ঝড়-বৃষ্টির দাপট বাড়বে।ইতিমধ্যেই জরুরি ভিত্তিতে সরকারি দফতরের ছুটি বাতিল করেছে নবান্ন। সতর্ক রাজ্য প্রশাসন। পূর্ব মেদিনীপুর ও দুই ২৪ পরগনার জেলা প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। দুর্যোগ মোকাবিলায় সমস্তরকম ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া আগেই নিষেধ করা হয়েছে।

অক্টোবর ২৪, ২০২২
শিক্ষা

পুজোতে এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর, ইন্টারভিউ কালীপুজোর আগেই

এসএসসি চাকরি প্রার্থীদের পুজোর মুখে সুখবর শোনালেন স্কুল সার্ভিস কমিশন। নবম-দশম শ্রেণির চাকরি প্রার্থীরা ৫শো দিনের বেশি লাগাতার অবস্থানে বসে রয়েছেন মেয়ো রোডে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে। বিভিন্ন সময় সেখানে গিয়েছেন শাসক দল থেকে বিরোধী দলের নেতৃত্ব। আন্দোলনকারী চাকরি প্রার্থীদের আশার বানী শোনালেও তাঁদের অবস্থা না আঁচালে বিশ্বাস নেইয়ের মতো। ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষা হওয়ার ৬ বছর পর ইন্টারভিউয়ের জন্য তাঁরা ডাক পেলেন। এসএসসি সূত্রে খবর, ইন্টারভিউয়ের জন্য ১৫৮৫ জনকে ডাকা হয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে। পুজোর পর ইন্টারভিউতে ডাকা হবে চাকরিপ্রার্থীদের। স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট বা এসএলএসটি বঞ্চিত প্রার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করে চলেছেন। মেধা তালিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এদিন নয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহ অর্থাৎ কালীপুজোর আগে ইন্টারভিউ শুরু হবে। এসএসসি-র ওয়েবসাইট http://www.westbengalssc.com থেকে চাকরিপ্রার্থীরা ইন্টারভিউয়ের চিঠি ডাউনলোড করতে পারবেন। তারপর প্রয়োজনীয় নথি নিয়ে কমিশনের অফিসে যোগাযোগ করতে হবে প্রার্থীদের।

সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২২
রাজ্য

সারদার 'লাল ডায়েরী'র পর এবার রহস্যময় 'কালো ডায়েরী', কার কার নাম আছে ওই ডায়েরীতে?

সরদা মামলায় লাল ডায়েরী পর এবার কালো ডায়েরী নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। সারদা মামলায় লাল ডায়েরী উদ্ধার হওয়ার পর অনেকেই প্রবল উৎসুক ছিলেন কি কি বা কার কার নাম আছে এই লাল ডায়েরীতে। ইডি সুত্রে জানানো হয়েছে, পার্থ ঘনিষ্ট অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে একটি কালো ডায়েরী ও একটি পকেট ডায়েরী উদ্ধার করা হয়েছে। ভারতবর্ষের অর্থনৈতিক অপরাধের ইতিহাস ঘাঁটতে গেলে বেশ কয়েকটি ডায়েরি রহস্য সামনে আসবেই। যেমন, নব্বইয়ের দশকের হাওয়ালা কেলেঙ্কারিতে সুরেন্দ্র জৈনের রহস্যময় ডায়েরী বা ২০১৭-১৮ তে সাহারার সর্বময় কর্তা সুব্রত রায়ের ডায়েরী, ২০১১-১২তে আলোড়ন সৃষ্টিকারি সারদা কর্তার লাল ডায়েরী এবার রহস্যের কেন্দ্রে এক কালো ডায়েরী যা ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ট অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের টালিগঞ্জের অভিজাত আবাসবনের ফ্ল্যাটে তল্লাশি করে পাওয়া গেছে। এছাড়াও সেখানের তল্লাশিতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় মুদ্রা, বিদেশী মুদ্রা এবং গয়না উদ্ধার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর তদন্তকারী দল।ইডি-র একটি সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, রাজ্যের শিক্ষা দফতরের নাম লেখা ওই কালো ডায়েরিতে অর্থিক লেনদেন সহ বেশ কিছু হিসাব এবং বিশেষ কয়েকজনের নামের উল্লেখ রয়েছে ওই রহস্যময় ডায়েরীতে। কয়েকদিন আগে ইডি জানিয়েছিল, তাঁদের প্রাথমিক তদন্তের শেষে মনে হচ্ছে, পার্থ ঘনিষ্ট অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া রাশি রাশি টাকা, গহনা ও সম্পত্তির দলিলের সাথে এসএসসি-র নিয়োগে সংক্রান্ত দুর্নীতির অদৃশ্য কোনও যোগসূত্র রয়েছে। তদন্তকারী অফিসারেরা এখন ওই ডায়েরির সূত্র ধরেই সেই যোগ সূত্র খোঁজার চেষ্টা করছেন।বিশেষ সুত্রে জানা যাচ্ছে, রাজ্য শিক্ষা দফতরের ও স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নাম লেখা ওই কালো ডায়েরিতে অর্থিক লেনদেনের কিছু হিসাব এবং বিশেষ কিছু ব্যক্তির নামের লেখা আছে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) আগেই জানিয়েছিল, অর্পিতার মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া পাহাড় প্রমান টাকার সঙ্গে এসএসসি-র শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির বিশেষ যোগসূত্র রয়েছে বলে তাঁদের প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে। এখন রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে কালো ডায়েরী। এমনটা মনে করাই যায়, সামনের কয়েকটা দিন মানুষ অধীর আগ্রহে তাকিয়ে থাকবে ওই কালো ডায়েরীর কথা জানতে। কে বা কাদের কাদের নাম ওই রহস্যময় ডায়েরীতে লেখা আছে। মনে করা হচ্ছে ইডির তদন্তকারী দল ওই ডায়েরির সূত্র ধরেই রহস্যের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌছানোর চেষ্টা করবেন।

জুলাই ২৬, ২০২২
রাজ্য

বিজেপির আবার 'মাস্টারস্ট্রোক'? একজন শিয়া মুসলিম নেতা ধনখড়ের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন বাংলায়

ভারতীয় জনতা পার্টি-র সংসদীয় বোর্ড পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে উপ-রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসাবে বেছে নেওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপাল কে হবেন তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চুড়ান্ত জল্পনা শুরু হয়েছে। মাত্র দুবছর পর ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচন। ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গে আশাতীত ভালো ফলের পর ২০২৪-এও রাজ্যে ভালো ফল পেতে মরিয়া বিজেপি শিবির। এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যপাল পদে কে বসতে পারেন তা নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে। বিজেপি সূত্রের খবর, তারা পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের পদের জন্য উত্তরপ্রদেশের একজন শিয়া মুসলিম নেতা মুখতার আব্বাস নকভির কথা ভাবছেন। অতি সম্প্রতি রাজ্যসভার সাংসদ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রক থেকে পদত্যাগ করেছেন তিনি।জগদীপ ধনখড়কে ২০১৯-এ পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছিল৷ সাধারণভাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যপালের নাম চূড়ান্ত করার আগে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এই নাম নিয়ে প্রাথমিকভাবে পরামর্শ করে ঘোষণা করেন। যদিও সাংবিধানিক ভাবে এই আলোচনা কনওভাবেই বাধ্যতামূলক নয়। তবে, ফেডারেল কাঠামোতে এটি একটি প্রচলিত প্রথা। কিন্তু জগদীপ ধনখড়ের ক্ষেত্রে, তৎকালীন তৃণমূল সরকার অভিযোগ করেছিল, রাজ্যপাল হিসাবে ধনখড়ের নাম ঘোষণা করার পরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজ্যপালের নিয়োগের বিষয়ে অবহিত করার জন্য ডেকেছিলেন।সেই সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখমন্ত্রী খোলাখুলি ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন। ফলস্বরূপ, ধনখড়ের নিয়োগকে ঘিরে প্রাথমিকভাবে যে ফাটল তৈরি হয়েছিল তা সময়ের সঙ্গে ক্রমশ প্রসারিত হয়। তিক্ততা চরমে পৌঁছয়। ধনখড়ের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে রাজ্য বিধানসভায় রাজ্যপালের বিরুদ্ধে নজিরবিহীনভাবে একটি নিন্দা প্রস্তাব নিয়ে আসে।অভিজ্ঞ রাজনৈতিক সচেতন মানুষের প্রশ্ন, এবার কী হবে? পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল নিয়োগের আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে ফোন করবেন অমিত শাহ? লোকসভা নির্বাচনের আগে ধনকড়কে সরিয়ে কেন্দ্র ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে ইতিবাচক বার্তা পাঠিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী দিনে যে নতুন গভর্নর আসবেন, তিনি কি সংঘাতের পথ ধরে রাখবেন না সমঝোতার পথে হাঁটবেন? বিজেপি সূত্রে খবর, নকভি এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গে যাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন। তিনি একজন প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক নেতা। তিনি অটল বিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভায় মমতার এক সময়ের সহকর্মীও ছিলেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নকভি যথেষ্ট দক্ষ ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে এর আগে। অনেক রাজনীতিবিদই মনে করেন যে ধনখড় যেভাবে মমতার প্রকাশ্যে বিরোধিতা করতেন সে পথে হয়তো তিনি হাঁটবেন না। এছাড়া নকভির ওপর সরাসরি আক্রমণ রাজ্যের সংখ্যালঘু ভোটে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। বিষয়টি একদিকে মমতাকে অস্বস্তিতে ফেলবে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা।

জুলাই ১৭, ২০২২
দেশ

দ্রৌপদী মুর্মু ভোটপ্রচারে শিলিগুড়িতে, কাল কলকাতায়

এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু শিলিগুড়ি পৌঁছেছেন। সোমবার তিনি বাগডোগরা বিমান বন্দরে অবতরণ করেন। বিধায়ক-সাংসদদের কাছে ভোট চাইতে তিনি বাংলায় এসেছেন। শিলিগুড়িতে দ্রৌপদী মুর্মু সিকিম ও আশেপাশের রাজ্যের বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। আগমিকাল তিনি কলকাতায় যাবেন। সেখানে এরাজ্যের দলীয় বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন উত্তরবঙ্গে আছেন। তৃণমূল নেত্রী এর আগে রাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। অবিজেপি দলের রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন যশবন্ত সিনহা। যদিও পরবর্তীতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বিজেপি প্রার্থী নিয়ে আলোচনা করেনি। দ্রোপদী মুর্মুর জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়ে দেন তিনি।

জুলাই ১১, ২০২২
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • ...
  • 18
  • 19
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাশিফল

আজকের দিনে 'সিংহ' রাশির জাতকের "আয়ের প্রবাহ বাড়বে"। আজ বৃহস্পতিবার আপনার কেমন যাবে জেনে নিন

১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ বৃহস্পতিবার, আপনার রাশিচক্র অনুযায়ী দিনটি কেমন কাটবে তা জানতে নিচে প্রতিটি রাশির জন্য সংক্ষিপ্ত রাশিফল দেওয়া হলো:🐏 মেষ (Aries): নতুন কাজ শুরু।🐂 বৃষ (Taurus): পরিবারে সুখবর।👥 মিথুন (Gemini): মিটিং শুভ।🦀 কর্কট (Cancer): স্বাস্থ্যে নজর দিন।🦁 সিংহ (Leo): আয়ের প্রবাহ বাড়বে।🌾 কন্যা (Virgo): প্রেম মধুর।⚖️ তুলা (Libra): যাত্রার ভাবনা।🦂 বৃশ্চিক (Scorpio): টাকার লেনদেন সফল।🏹 ধনু (Sagittarius): অগ্রগতি স্থির।🐐 মকর (Capricorn): ভুল বোঝাবুঝি কমবে।🌊 কুম্ভ (Aquarius): বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটবে।🐟 মীন (Pisces): নথি সংক্রান্ত কাজ সফল।যে কোনও সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য যোগাযোগ করুনঃ শ্রী সূপর্ণ (জ্যোতিষী)যোগাযোগঃ ৯৮৩০০৬৫২৪০, ওয়েবসাইটঃ www.srisuparna.com

ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫
বিদেশ

কোমা থেকে উঠে গ্রেফতার! বন্ডাই বিচ হামলায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নতুন মোড়। কোমা থেকে জেগে উঠে ২৪ বছরের অভিযুক্ত নবীদ আক্রমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। হাসপাতালেই তাঁর বিরুদ্ধে ৫৯টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৫টি খুনের মামলা।গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদিদের হনুক্কা উৎসব চলাকালীন বন্ডাই বিচে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। সেই হামলায় নবীদ আক্রম এবং তাঁর বাবা সাজিদ আক্রম জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের দাবি। পুলিশের পাল্টা অভিযানে ঘটনাস্থলেই নিহত হন সাজিদ আক্রম। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় নবীদকে। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর সম্প্রতি তাঁর জ্ঞান ফেরে।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জ্ঞান ফিরতেই হাসপাতালের শয্যাতেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। চিকিৎসকেরা জানান, নবীদ মানসিক ভাবে স্থিতিশীল এবং আইনি প্রক্রিয়া বোঝার মতো অবস্থায় ছিলেন। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের কমিশনার জানান, চিকিৎসকের অনুমতির পরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং সতর্ক করা হয়েছে আইনি অধিকার সম্পর্কে।খুনের অভিযোগ ছাড়াও নবীদের বিরুদ্ধে খুনের উদ্দেশ্যে আঘাত করা, নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী প্রতীক প্রকাশ, এবং কোনও ভবনের কাছে বিস্ফোরক রাখার অভিযোগও আনা হয়েছে। বুধবার হাসপাতালেই তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে।এই হামলায় প্রাণ হারান মোট ১৫ জন। ১৯৯৬ সালের পর অস্ট্রেলিয়ায় এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ গণগুলি চালনার ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। নিহতদের স্মরণে বন্ডাই প্যাভিলিয়নে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হন। ইতিমধ্যেই নিহতদের শেষকৃত্যের কাজ শুরু হয়েছে।এই ঘটনার জেরে বন্ডাই বিচে নববর্ষের সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বরের জন্য নির্ধারিত সিডনির সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক ডান্স পার্টিও বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।এই হামলার প্রথম চিহ্নিত নিহত ব্যক্তি ছিলেন রাব্বি এলি শ্ল্যাঙ্গার। তাঁর শেষকৃত্যে আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। বন্ডাইয়ের চাবাদ কেন্দ্রের রাব্বি লেভি উলফ বলেন, এই মৃত্যু ইহুদি সমাজের কাছে অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি জানান, এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলায় শুধু ইহুদি সমাজ নয়, গোটা অস্ট্রেলিয়া এবং বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ গভীরভাবে মর্মাহত।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

রোহিঙ্গা ভোটার নিয়ে বিজেপির দাবি ভুয়ো? কমিশনের নাম করে পাল্টা অভিষেক

অনুপ্রবেশকারী ভোটার ইস্যুতে ফের বিজেপিকে কড়া আক্রমণ করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি দাবি করেন, বিজেপির তোলা অভিযোগ নির্বাচন কমিশন নিজেই খারিজ করে দিয়েছে। বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তৃণমূল সাংসদ বলেন, ভোটার তালিকার সামারি রিভিশন বা এসএসআর প্রক্রিয়ায় সাধারণত দেড় থেকে দুই শতাংশ মৃত ভোটারের নাম বাদ যায়, এটা নতুন কিছু নয়।অভিষেকের বক্তব্য, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ক্লেম অ্যান্ড অবজেকশন পর্ব শেষ হওয়ার পরে, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। তখনই স্পষ্ট হবে কার নাম থাকছে আর কার নাম বাদ যাচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি যে এক কোটি বা দেড় কোটি রোহিঙ্গা ভোটারের গল্প ছড়াচ্ছে, তা নির্বাচন কমিশনই নাকচ করে দিয়েছে।তিনি আরও বলেন, যদি সত্যিই কোথাও অনুপ্রবেশকারী বা রোহিঙ্গা ভোটার থাকে, বিজেপি সেই তালিকা প্রকাশ করুক। একই সঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন, দেশের সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব যাঁর হাতে, সেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাঁর অধীনে থাকা বিএসএফ ও সিআরপিএফ তখন কী করছিল? সীমান্তে নজরদারি যদি ঠিকমতো হয়, তা হলে এত অনুপ্রবেশ ঘটছে কীভাবে, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি।অনুপ্রবেশ ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরেই সরব। বিজেপির দাবি, এসআইআর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুপ্রবেশকারী ও রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করে দেশছাড়া করা হবে। সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্ত এলাকায় এমন ছবি সামনে এসেছে, যেখানে একাধিক বাংলাদেশি নাগরিককে বাক্স-প্যাটরা নিয়ে সীমান্তে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। তাঁরা বিএসএফ-এর অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন বলেও জানা গিয়েছে।এই আবহেই এসআইআর-এর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হয়েছে। সেই তালিকা থেকে প্রায় ৫৪ লক্ষ নাম বাদ পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য রাজ্য রাজনীতিতে নতুন করে বিতর্ক উসকে দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশি জাহাজের ধাক্কা! ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে মিলল দুই মৎস্যজীবীর দেহ

বাংলাদেশি নৌসেনার জাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষের পর গভীর সমুদ্রে ডুবে যাওয়া মৎস্যজীবীদের ট্রলার থেকে মিলল আরও দুজনের দেহ। নামখানার উপকূলে টেনে আনা দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রলার থেকে ভোররাতে উদ্ধার হয় নিখোঁজ দুই মৎস্যজীবীর দেহ। তাঁদের নাম রঞ্জন দাস ও সঞ্জীব দাস। এখনও তিন জন মৎস্যজীবীর কোনও খোঁজ মেলেনি। তাঁদের নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে।উদ্ধার হওয়া দেহ দুটি পাওয়া গিয়েছে ট্রলার এফবি পারমিতা-১১-এর কেবিনের ভিতর থেকে। মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত রঞ্জন দাসের বাড়ি পূর্ব বর্ধমানে। সঞ্জীব দাস কাকদ্বীপের বাসিন্দা। ট্রলারের কেবিনে আর কোনও নিখোঁজ মৎস্যজীবী আটকে রয়েছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হলেও আর কোনও দেহ পাওয়া যায়নি।গত রবিবার ১৬ জন মৎস্যজীবী নিয়ে ট্রলারটি বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়েছিল। ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জলসীমানার কাছে আচমকাই ট্রলারটি ডুবে যায়। সেই সময় ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী এবং আশপাশের অন্য ট্রলারের মৎস্যজীবীদের তৎপরতায় ১১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়।উদ্ধার হওয়া মৎস্যজীবীদের অভিযোগ, একটি বাংলাদেশি নৌসেনার জাহাজ ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁদের ট্রলারে ধাক্কা মারে এবং তারপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। যদিও এই অভিযোগ বাংলাদেশ নৌসেনার পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়েছে।দুর্ঘটনার পর পাঁচ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ ছিলেন। তাঁদের খোঁজে গতকাল গভীর রাতে ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে নামখানার উপকূলে টেনে আনা হয়। সেখান থেকেই এদিন উদ্ধার হয় দুজনের দেহ। প্রিয়জনের দেহ ফিরে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন মৃতদের পরিবার। এখনও নিখোঁজ তিন মৎস্যজীবীর খোঁজে দ্রুত তল্লাশির দাবি জানিয়েছেন তাঁদের পরিজনরা।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

খসড়া ভোটার তালিকায় গরম রাজ্য রাজনীতি, নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের একদিনের মধ্যেই রাজ্য রাজনীতিতে তীব্র আলোড়ন। এই খসড়া তালিকা থেকে ৫৮ লক্ষেরও বেশি ভোটারের নাম বাদ পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই দিনই ভবানীপুরে তৃণমূলের বুথ লেভেল এজেন্টদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার কলকাতায় দলের বিএলএ-দের নিয়ে বড় বৈঠক করতে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।আগামী ২২ ডিসেম্বর কলকাতার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এই বৈঠক হবে। সেখানে কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া ও হুগলির একাংশের বিএলএ-দের ডাকা হয়েছে। খসড়া ভোটার তালিকা ঘিরে তৈরি হওয়া বিভ্রান্তি ও অভিযোগের মধ্যেই এই বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।এসআইআর প্রক্রিয়ায় কোনও বৈধ ভোটারের নাম যাতে বাদ না যায়, সেই বিষয়ে শুরু থেকেই দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটার তালিকা সংশোধনের এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলির বিএলএ-দের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিএলও-দের সঙ্গে তাঁরাই ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য যাচাই করেন। কোনও যোগ্য ভোটারের নাম বাদ পড়ছে কি না, সেদিকেই নজর রাখেন তাঁরা।খসড়া তালিকা প্রকাশের পর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক অভিযোগ সামনে এসেছে। অনেক ক্ষেত্রে জীবিত ব্যক্তিকে মৃত দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। হুগলির ডানকুনি পুরসভার এক তৃণমূল কাউন্সিলরকেও খসড়া ভোটার তালিকায় মৃত দেখানো হয়েছে বলে দাবি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে তৃণমূল।আগামী ২৩ ডিসেম্বর থেকে ভোটার তালিকা সংক্রান্ত শুনানি শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে খসড়া তালিকায় নাম থাকা ভোটারদেরও শুনানিতে ডাকা হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় কোনও বৈধ ভোটারের নাম যাতে বাদ না যায়, সে জন্য আগেভাগেই তৎপর হয়েছে তৃণমূল।কমিশনের শুনানি শুরুর ঠিক আগের দিন কলকাতার বিএলএ-দের নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকে হাওড়া ও হুগলির কিছু অংশের বিএলএ-রাও থাকবেন। নেতাজি ইন্ডোরের এই বৈঠক থেকে বিএলএ-দের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী কী বার্তা দেন, সেদিকেই এখন তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

আরজি কর মামলায় বড় মোড়! সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে শুনানি ফিরল কলকাতা হাইকোর্টে

আরজি কর মামলার শুনানি এবার থেকে হবে কলকাতা হাইকোর্টে। এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। দেশের সর্বোচ্চ আদালত মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে ফিরিয়ে দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আগে দেওয়া সমস্ত নির্দেশ ঠিকমতো মানা হচ্ছে কি না, তা এখন থেকে নজরে রাখবে কলকাতা হাইকোর্ট।সুপ্রিম কোর্ট এদিন সিবিআই-কে নতুন করে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, সেই তথ্য নির্যাতিতার পরিবারকে জানাতেও বলা হয়েছে। পাশাপাশি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আরজি কর সংক্রান্ত মামলাটি হাইকোর্টের কোনও একটি ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠাতে হবে।উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ভিতরে এক তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় সঞ্জয় রাইয়ের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। তবে নির্যাতিতার মা-বাবার দাবি, এই ঘটনায় একা সঞ্জয় নয়, আরও একাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছে।মঙ্গলবারও সিবিআইয়ের তদন্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন নির্যাতিতার বাবা। তিনি বলেন, শিয়ালদহ আদালতে যেসব সওয়াল-জবাব হয়, তার পরের দিনই সেই অনুযায়ী রায়ের কপি পাওয়া যায়। কিন্তু সিবিআই সেই নথিগুলিকে গুরুত্ব দেয় না। তাঁর অভিযোগ, সাত মাস ধরে হাইকোর্টে মামলা চললেও এখনও ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়নি। শুনানি শুরু হলে সিবিআইকে সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।নির্যাতিতার পরিবার আরও দাবি করেছে, এই ঘটনায় বহু মানুষ জড়িত। তাঁদের বক্তব্য, ডিএনএ রিপোর্টেই সেই বিষয়টি স্পষ্ট। একজন মহিলার ডিএনএর সঙ্গে আরও ছজন পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গিয়েছে। পরিবার জানে, তাঁরা কারা। এখন তাঁদের একটাই দাবি, সিবিআই সঠিক ভাবে তদন্ত করুক এবং সব দোষীদের সামনে আনুক।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

স্টেডিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হল না শুভেন্দুকে, ফের উত্তপ্ত রাজনীতি

যুবভারতী স্টেডিয়াম কাণ্ডের পর ফের উত্তেজনা। বুধবার সকালে স্টেডিয়ামে ঢুকতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ঢুকতে না পেরে তিনি ফিরে যান। তাঁর অভিযোগ, যুবভারতীর সমস্ত গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।এদিন বেলা বারোটা নাগাদ শুভেন্দু অধিকারী একাধিক বিজেপি বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে যুবভারতী স্টেডিয়ামে পৌঁছন। কিন্তু গেটের বাইরে দাঁড়িয়েই থাকতে হয় তাঁদের। ঢোকার অনুমতি মেলেনি। এর আগেই রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলের শীর্ষ পুলিশ কর্তারা স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে চলে যান বলে সূত্রের খবর।ঘটনাস্থলেই শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রাজ্য সরকার যে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, তা তাঁরা মানেন না। সেই কারণেই বিষয়টি আদালতে গিয়েছে। তাঁর দাবি, তদন্ত কমিটি রাজ্য সরকারের প্রভাবমুক্ত হওয়া উচিত। কারণ এই ঘটনায় মূল অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধেই। তাঁর অভিযোগ, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পুলিশের ছিল, অথচ সেই পুলিশের বিরুদ্ধেই প্রশ্ন উঠছে। পাশাপাশি ক্রীড়া দফতরের ভূমিকা নিয়েও অভিযোগ তোলেন তিনি।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে শীর্ষ পুলিশ কর্তা পীযূষ পান্ডের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল যুবভারতী স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে। সেই দলে ছিলেন জাভেদ শামিম, সুপ্রতীম সরকার ও মুরলীধর শর্মা। তাঁরা প্রথমে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটে যান, পরে স্টেডিয়ামে পৌঁছে গোটা এলাকা ঘুরে দেখেন। তাঁদের পরিদর্শনের পরই যুবভারতীর সমস্ত গেট বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে জানা যাচ্ছে।স্টেডিয়ামের বাইরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রাজ্যপালকেও আগে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। রাজ্যপালের সঙ্গে যদি এমন আচরণ করা যায়, তাহলে বিরোধী দলনেতার ক্ষেত্রেও তা করা হতে পারে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, দরজা বন্ধ করে সবাই ভিতর থেকে পালিয়ে গিয়েছে।উল্লেখ্য, ঘটনার দিন শনিবার সন্ধ্যাতেও রাজ্যপাল যুবভারতী স্টেডিয়ামে গিয়েছিলেন। সেবারও গেট বন্ধ থাকায় তাঁকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে ফিরে যেতে হয়। পরদিন ফের স্টেডিয়ামে যান রাজ্যপাল। যুবভারতী কাণ্ডকে কেন্দ্র করে ক্রমশ রাজনৈতিক চাপানউতোর বাড়ছে।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

ফের চাকরি বাতিল! পাহাড়ে ৩১৩ শিক্ষক ছাঁটাইয়ের নির্দেশ হাইকোর্টের

ফের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে কড়া পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। পাহাড় এলাকায় বেআইনি ভাবে শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ৩১৩ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিল আদালত। বুধবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।এর আগে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ছাব্বিশ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। পরে সুপ্রিম কোর্টও সেই রায় বহাল রেখেছিল। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও বড় সিদ্ধান্ত নিল আদালত।এই মামলাটি জিটিএ-র নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকার শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত। অভিযোগ, সেখানে নিয়ম ভেঙে বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। এই মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম জড়ায়। পাশাপাশি বিনয় তামাং এবং তৃণমূল যুব নেতা তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধেও অভিযোগ ওঠে। আদালতে জানানো হয়, যোগ্যতার তোয়াক্কা না করেই নিয়োগ করা হয়েছে।মামলার শুনানিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে হাইকোর্ট। আগেই যোগ্য ও অযোগ্য শিক্ষকদের আলাদা তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। প্রাথমিক পর্যায়ে এই মামলার তদন্তের জন্য বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর একক বেঞ্চ সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে রাজ্য সরকার সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায়। তবে ডিভিশন বেঞ্চও বিচারপতি বসুর রায় বহাল রাখে। এরপর মামলা পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টে। সেখান থেকে ফের মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে ফিরে আসে।বুধবার শুনানিতে বিচারপতি বসু নির্দেশ দেন, অবিলম্বে এই ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করতে হবে। আদালতে তিনি প্রশ্ন তোলেন, রাজ্য সরকার কেন এদের দায়িত্ব বহন করবে এবং এদের শিক্ষাগত যোগ্যতাই বা কী। প্রাথমিক ভাবে এই মামলার কাজে সিআইডি-কে দিয়ে তদন্ত চালানোর নির্দেশও দেন তিনি।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal