• ১৫ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

টুকিটাকি

টুকিটাকি

শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত পান করুন আমলকী চা, জেনে নিন উপকারিতাগুলি

আমলকীর নানা গুনের কথা আমরা জানি। আমলকী চুল থেকে শুরু করে ত্বকের নানা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। তবে এসবের সাথে সাথে আমাদের শারীরিক নানা সমস্যা দূর করতেও আমলকী খুবই উপকারী। আর তাই নিয়মিত আমলকীর চা খাওয়া অভ্যাস করতে পারেন। এতে আপনি নানা ভাবে উপকৃত হবেন। চলুন তবে জেনে নিই আমলকী চা এর নানা গুনাগুন সম্পর্কে। আরও পড়ুন ঃ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে অনবদ্য ফুলকপি, না জেনে থাকলে জেনে নিন ! উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার এর সমস্যা যাদের রয়েছে তারা নিয়মিত আমলকী চা খতে পারেন। কারণ আমলকী রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে তার জেরে শরীরে সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়। তাই নিয়মিত আমলকী খেতে পারেন। উপকৃত হবে। এছাড়া আমলকী রক্ত জমাট বাঁধতে বাঁধা দেয় তারসাথে কোলেস্টেরলের লেভেল নিয়ন্ত্রন করে। তারফলে হার্টের যেকোনো সমস্যা দূর হয়। অন্যদিকে গলা ব্যথা থেকে শুরু করে সর্দি-কাশি ইত্যাদি থেকে রেহাই দেয় আমলকী। তাই নিয়মিত আমলকী চা কিংবা আমলকী খেতে পারেন। উপকার পাবেন।

ডিসেম্বর ১৩, ২০২০
টুকিটাকি

রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে অনবদ্য ফুলকপি, না জেনে থাকলে জেনে নিন !

শীত মানেই সুস্বাদু সবজি ফুলকপির সমাহার। শীতকালে সকলের বাড়িতেই ফুলকপির নানা রকমের পদ হয়ে থাকে। ফুলকপি আমাদের ফাইবার জাতীয় খাবার হজমে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও এতে থাকা ফাইবার শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া ফুলকপিতে উপস্থিত ভিটামিন বি মস্তিষ্কের উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য ফুলকপি খাওয়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উল্লেখ্য ফুলকপিতে উপস্থিত রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইটোকেমিকেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ নানা পুষ্টিকর উপাদান। অন্যদিকে ফুলকপি ক্যান্সার প্রতিহত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সূত্রের খবর, ফুলকপির সালফোরাফেন ক্যান্সারের স্টেম সেল নষ্ট করে দেয় এছাড়া শরীরে কোন ধরনের টিউমার বাড়তে দেয় না। আরও পড়ুন ঃ করোনাকালে মাস্ক কিভাবে ব্যবহার করে সুরক্ষিত থাকবেন, জেনে নিন ! ফুলকপিতে রয়েছে দাঁত ও মাড়ির উপকারী ক্যালসিয়াম ও ফ্লোরাইড। এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে। ফুলকপি হৃদ্যন্ত্রের জন্য ভালো। এতে যে সালফোরাপেন আছে, তা হৃদ্রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে। ফুলকপিতে আছে ভিটামিন বি, সি ও কে, যা এ সময়ের সর্দি, ঠান্ডা, কাশি জ্বর ভাব, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গা-ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফুলকপির আরও সব প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধেও অংশ নেয়। এই সবজিতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্ত তৈরিতে আয়রন রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গর্ভবতী মা ও অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের জন্য ফুলকপি অত্যন্ত জরুরি। কম ক্যালরিযুক্ত ও উচ্চমাত্রার আঁশসমৃদ্ধ ফুলকপি চুল ভালো রাখে। ত্বকের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে। ফুলকপি পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। চোখের যত্নে ফুলকপির কোনো তুলনা হয় না। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখতে বেশি করে ফুলকপি খাওয়া উচিত।

ডিসেম্বর ০৯, ২০২০
টুকিটাকি

করোনাকালে মাস্ক কিভাবে ব্যবহার করে সুরক্ষিত থাকবেন, জেনে নিন !

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে। নিজে সুস্থ থাকলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বা সন্দেহ করা হচ্ছেএমন ব্যক্তির শুশ্রূষা করার সময়ই শুধু আপনার মাস্ক পরার প্রয়োজন রয়েছে। হাঁচি বা কাশি থাকলে মাস্ক ব্যবহার করুন, যেন আপনার শরীরে করোনাভাইরাস থাকলে তা অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়। মাস্ক ব্যবহার তখনই কার্যকর, যখন আপনি অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ড রাব বা সাবান-জল দিয়ে ঘন ঘন হাত পরিষ্কার করেন। মাস্ক পরার আগে হাত (সাবান-জল দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড বা হ্যান্ড রাব দিয়ে) পরিষ্কার করে নিন। আরও পড়ুন ঃ কানে ব্যথা হলে কি করণীয়, জেনে নিন ! মাস্ক পরার সময় এর সামনের অংশ ধরবেন না। নাক ও মুখ মাস্ক দিয়ে ঢেকে ফেলুন এবং মনে রাখবেন, মুখ ও মাস্কের মধ্যে যেন কোনো ফাঁকা স্থান না থাকে। ব্যবহৃত মাস্কটি আর্দ্র বা ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে মনে হওয়ামাত্রই তা বদলে ফেলুন। ডিসপোজিবল বা একবার ব্যবহারের জন্য তৈরি মাস্ক বারবার ব্যবহার করবেন না। মাস্ক অপসারণের পর হাত পরিষ্কার করে নিন।

ডিসেম্বর ০৭, ২০২০
টুকিটাকি

কানে ব্যথা হলে কি করণীয়, জেনে নিন !

কানে ব্যথা হলে ভুলেও কানে আঙুল বা কটন বাড জাতীয় জিনিস ঢোকানো যাবে না। কানের ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু চিকিৎসা নেওয়া যেতে পারে। এতে করে খুব দ্রুত কানের তীব্র ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। যদি এতে কাজ না হয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। একটি প্যানে লবণ বাদামী বর্ণ ধারণ না করা পর্যন্ত ভাজতে হবে। বাদামি বর্ণ ধারণ করলে তা চুলা থেকে নামিয়ে একটি পরিষ্কার কাপড়ে পেঁচিয়ে নিয়ে কানে ভাপ দিতে হবে। এতে করে কানের ব্যথা তাৎক্ষণিকভাবে উপশম হবে। আদার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান দ্রুত কানের ব্যথা উপশমে বেশ কার্যকরী। আদা ছেঁচে নিয়ে এর তাজা রস ২/৩ ফোঁটা কানের ভেতর দিলে ব্যথা কমে যাবে। এছাড়াও আদা থেঁতো করে তিলের তেলে ফুটিয়ে তেল কানের ভেতর দেওয়া যেতে পারে। এতে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। আরও পড়ুন ঃ বাদাম খেলে আমাদের শরীরে কি হয় জানেন, জানলে চমকে যাবেন ! একটি বোতলে কিংবা হট ব্যাগে গরম জল নিয়ে অথবা একটি সুতি পাতলা কাপড় গরম জলে ভিজিয়ে কানের কাছে চেপে ধরতে হবে। গরম ভাপ কানের ভিতরে গেলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। এতে করে কানের ব্যথা উপশম হবে। রসুনের অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান কানের ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের ব্যথা উপশমে কাজ করে। দুই টেবিল চামচ তিলের তেলে চা চামচ থেঁতো করা রসুন দুই/তিন মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। রসুন ছেঁকে নিয়ে ঠাণ্ডা হওয়ার পর দুই/এক ফোঁটা তেল কানের ভেতর দিলে ব্যথা কমে যাবে। অলিভ অয়েল গরম করে কুসুম গরম থাকতেই তিন/চার ফোঁটা তেল ড্রপার দিয়ে কানের ভেতর দিতে হবে। এতে কানের ইনফেকশন জনিত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। পেঁয়াজ অনেক কার্যকরী অ্যান্টিসেপ্টিক। পেঁয়াজ গ্রেট বা কুঁচি করে নিয়ে চিপে রস বের করে দিনে অন্তত দুই/তিন বার তিন/চার ফোঁটা করে আক্রান্ত কানের ভেতর দিতে হবে। এতে করে কানের ব্যথা দূর হবে।

ডিসেম্বর ০৬, ২০২০
টুকিটাকি

বাদাম খেলে আমাদের শরীরে কি হয় জানেন, জানলে চমকে যাবেন !

বাদাম অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য বাদাম একটি স্বাস্থ্য সম্মত খাবার।বাদামে প্রচুর খাদ্য আঁশ, উপকারি তেল, শর্করা, আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে। বাদামের প্রোটিন দেহ গঠনে ও মাংসপেশি তৈরিতে সাহায্য করে। বাদাম স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কারন এতে রয়েছে ভিটামিন বি৩ এবং রেসভেরাট্রল। এই দুটি উপাদান মস্তিষ্কে রক্ত চলাচাল বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্মৃতিশক্তিরও উন্নতি ঘটে পাশাপাশি ব্রেন এর পাওয়ার বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া এতে উপস্থিত নিয়াসিন উপাদান আলঝেইমার রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে। আরও পড়ুন ঃ চোখের যত্নে দরকারি পাঁচ খাবার হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে বাদাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে উপস্থিত উপকারী তেল শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা হ্রাস পায়। ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে বাদাম। বাদামে উপস্থিত পলিফেনোলিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট একাধিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে। বিশেষ করে কোলোন ক্যান্সারের প্রকোপ কমাতে বাদাম বেশ কার্যকরী। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে বাদাম। রাতে ১০-১৫ টি কাঁচা বাদাম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাদাম ওজন কমাতে বেশ কার্যকরী। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এক মুঠো বাদাম যুক্ত করে আপনি অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। বাদামে টাইটোফন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে যা শরীরে নানাবিধ হরমোনের ক্ষরণকে নিয়ন্ত্রণে রেখে ডিপ্রেশন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই মানসিক অবসাদ এবং স্ট্রেস কমাতে বাদামের কোন বিকল্প হয় না বললেই চলে। বাদামে উপস্থিত ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরকে সচল ও কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। তাই শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিন বাদাম খাবেন।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২০
টুকিটাকি

চোখের যত্নে দরকারি পাঁচ খাবার

প্রতিটি মানুষের নিজের চোখের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান হওয়া উচিত। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা পেতে আমরা চশমা ও রোদচশমা ব্যবহার করি। চোখের সুরক্ষায় একটানা কম্পিউটারের পর্দায় সময় দেওয়া উচিত নয়। চোখ সুস্থ রাখতে চোখের নিয়মিত বিশ্রাম ও ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি। একই সঙ্গে যে সব খাবার চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করে সেগুলো নিয়মিত খাওয়া উচিত। চোখের প্রতি যত্নে সব সময় সর্তক থাকতে হবে সবাইকে। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ কমলা রঙের ফল সবচেয়ে উপকারী। এসব ফলে বিদ্যমান বিটা-ক্যারোটিন ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়ে চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া রোধে কাজ করে। গাজর ছাড়াও মিষ্টি আলু, কুমড়ো, লাউ জাতীয় সবজি, কমলা ও লাল মরিচেও বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে। আরও পড়ুন ঃ রূপচর্চায় মিষ্টি কুমড়ার ৪ ফেসপ্যাক পাতা কপি, শাক, ব্রকলি, সবুজ শাক সবজি এমনকি ডাল এবং অ্যাভোকাডোর ভেতর থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট চোখের ছানি ও ম্যাকুলার পতন রোধে দারুণ কার্যকরী। দৃশ্যমান আলো চোখের লেন্স ও রেটিনার ক্ষতি করে। সবুজ শাক সবজি সপ্তাহে এক বা দুইবার এবং কিউই ও আঙুর ফল খাদ্য তালিকায় যুক্ত হলে চোখের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়। ভিটামিন সি চোখের ক্ষতি এবং চোখের বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। তাই প্রতিদিন প্রত্যেকের খাবার তালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার থাকা বাঞ্ছনীয়। দিনে একটি কমলা, আঙুর, লেবু বা বাতাবি লেবু খাওয়াই যথেষ্ট। সকল জামেই জন্য প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি থাকে। স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, ব্লুবেরি, কালো জাম, আম, পেপে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড চোখের জন্য অত্যন্ত দরকারি। এসব পুষ্টির বড় উৎস বাদাম ও বীজ। দৈনিক ভিটামির ই এর চাহিদা পূরণে দুই মুঠো পরিমাণ কাজুবাদাম, আখরোট, সূর্যমুখী বীজ, পেস্তা বাদাম বা অন্য কোনো বাদাম খেতে হবে। মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড ও চোখের সুস্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। স্যালমন, সারডিন, টোনা, হেরিং, রাঘববোয়াল মাছ এবং কাঁকড়া ও ঝিনুকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি রয়েছে। সপ্তাহে দুদিন এসব খাদ্য গ্রহণ করলে দৃষ্টিশক্তি ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্যই তা দারুণ কার্যকর হবে।

ডিসেম্বর ০১, ২০২০
টুকিটাকি

রূপচর্চায় মিষ্টি কুমড়ার ৪ ফেসপ্যাক

মিষ্টি কুমড়া খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তবে কেবল খাদ্য হিসেবে নয়, রূপচর্চায়ও বেশ কার্যকর এটি। বিশেষ করে ত্বক থেকে বলিরেখা দূর করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এর জুড়ি নেই। রূপচর্চায় মিষ্টি কুমড়া ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট উপায় রয়েছে। চলুন সেটা জেনে নিই। আধা কাপ মিষ্টি কুমড়ার পেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ২ চা চামচ মধু, ১টি ডিম ও ১ চা চামচ গোলাপজল। এবার মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মিষ্টি কুমড়ার পেস্ট নিন ২ চা চামচ। এর সঙ্গে মেশান ২ চা চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ও ১ চা চামচ চিনি। মিশ্রনটি ত্বকে পুরু করে লাগান। আধঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। আরও পড়ুন ঃ ডিম খেয়ে কমতে পারে ওজন , কীভাবে জেনে নিন ! দুই চা চামচ মিষ্টি কুমড়ার পেস্ট, ১ চা চামচ মুলতানি মাটি ও ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। ফেসপ্যাকটি ত্বকে লাগিয়ে শুকিয়ে যাওয়া অব্দি অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। দেড় চা চামচ দুধের সরের সঙ্গে সমপরিমাণ মিষ্টি কুমড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এর সঙ্গে যোগ করুন ২ চা চামচ চিনি। ফেসপ্যাকটি ২০ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

নভেম্বর ৩০, ২০২০
টুকিটাকি

ডিম খেয়ে কমতে পারে ওজন , কীভাবে জেনে নিন !

ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করে থাকেন আপনি। খাওয়ার রুটিন থেকে শুরু করে হাঁটাচলা সবই হয়তো করছেন। তবে আপনি জানেন কি তিন উপায়ে ডিম খেয়ে ওজন কমাতে পারেন। ডিম হচ্ছে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। ডিম খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে, তাই খিদে কম লাগে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার চাহিদা কমে, তাই ওজনও কমে। ওজন কমাতে প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ডিম রাখতে পারেন। আসুন জেনে নিই অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলে কীভাবে ডিম খাবেন? আরও পড়ুন ঃ অতিরিক্ত ভিটামিন ডি খাচ্ছেন না তো, জেনে নিন কি কি সমস্যা হতে পারে ! হাঁড়িতে জল নিয়ে তাতে অল্প ভিনিগার মিশিয়ে নিন। জল ফুটে উঠলে তাতে ডিম ভেঙে ছেড়ে দিন। কিছুক্ষণ পরই পোচটিকে আলতো করে তুলে নিন জল থেকে। ডিমের সবটুকু পুষ্টিগুণ মেলে এই পোচ থেকে। আর পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমে। আপনার প্রতি দিনের খাবার তালিকায় স্যালাড থাকে, এতে নতুনত্ব আনতে যোগ করুন সিদ্ধ ডিমের কুঁচানো অংশ। এর সঙ্গে মেশান গোলমরিচ ও লেবুর রস। এতে পুরো ডিমের পুষ্টিগুণ তো মিলবে। আর মেদও ঝরবে দ্রুত। ডিমের সঙ্গে ওটমিল মিশিয়ে খেতে পারেন। ওটমিল শরীরে বাড়তি কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড জমার পথে বাধা দেয়। আর ডিম জোগায় প্রোটিন। ওটমিল ও ডিম একসঙ্গে খেলে মেদ বাড়বে না।

নভেম্বর ২৯, ২০২০
টুকিটাকি

অতিরিক্ত ভিটামিন ডি খাচ্ছেন না তো, জেনে নিন কি কি সমস্যা হতে পারে !

প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার মাধ্যমেই শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হয়। কিন্তু এই ভিটামিন যদি শরীরে অতিরিক্ত মাত্রায় প্রবেশ করে, তাহলে শরীর সুস্থ থাকে না। শরীরে অতিরিক্তমাত্রায় ভিটামিন ডি হলে যেসব সমস্যা দেখা দেয়- ভিটামিন ডি শরীরে বেশি পরিমাণে গেলে ক্যালসিয়ামের মাত্রাও বাড়বে। যার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব, বমি বমি ভাব, হজমের সমস্যা, অত্যধিক তৃষ্ণার সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও ভিটামিন ডি আপনার শরীরের মধ্যে ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি শরীরে বেশি পরিমাণে গেলে ক্যালসিয়ামের মাত্রাও বাড়বে। আরও পড়ুন ঃ শরীর সুস্থ রাখতে শীতের মরশুমে নিয়মিত খান কমলালেবু যার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব, বমি বমি ভাব, হজমের সমস্যা, অত্যধিক তৃষ্ণার সমস্যা হতে পারে। রক্তে উচ্চ ভিটামিন ডি আপনার কিডনিকেও প্রভাবিত করতে পারে। রক্তে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ৮০ শতাংশ নির্ভর করে পাচনতন্ত্রের উপর। ভিটামিন ডি বেশি হলেই পেটে মোচড় হতে পারে, বমি বমি ভাব এবং হজমের অন্য সমস্যাও দেখা যেতে পারে। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়াও এর লক্ষণ। ভিটামিন ডির উচ্চমাত্রা ক্লান্তির সাথে সম্পর্কযুক্ত। হাড়ের বদলে রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রার কারণেই এমনটা হয়। আয়রন ও প্রোটিন না পাওয়ার কারণে পেশীর পুষ্টি হয় না। ভিটামিন ডি বেশি হলে মলত্যাগে কষ্ট হয়। পেটে ব্যথাও হতে পারে।

নভেম্বর ২৮, ২০২০
টুকিটাকি

শরীর সুস্থ রাখতে শীতের মরশুমে নিয়মিত খান কমলালেবু

শীতের মরশুমে ফলের মধ্যে অন্যতম হল কমলালেবু। আর এই ফলের উপকারিতাও রয়েছে অনেক। অন্যদিকে কমলালেবু আমাদের বহু রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে থাকে। চলুন জেনে নিন কমলালেবুর নানা উপকারিতা সম্পর্কে.. ঠাণ্ডা লাগা, কানের সমস্যা দূর করতে ভীষণ উপকারী কমলা। কমলায় রয়েছে বিটা ক্যারোটিন; যা শরীরের কোষের ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। লিমোনয়েড নামে এক ধরনের পদার্থ রয়েছে কমলালেবুতে যা মুখ, ত্বক, ফুসফুস, স্তন, পাকস্থলীতে ক্যানসার প্রতিরোধে দারুণ সহায়ক। মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য জরুরি উপাদন ফলিক অ্যাসিডও যথেষ্ট পরিমাণে থাকে কমলায়। আরও পড়ুন ঃ সুস্থ থাকতে প্রতিদিন খান এক কোয়া রসুন বিশেষজ্ঞদের মতে, কমলায় থাকে ভিটামিন বি৬; যা মানবদেহে প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। কমলালেবু জাতীয় ফল আমাদের স্ট্রোক হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। তাই নিয়মিত কমলালেবু খেলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকটাই দূর হবে। কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেমে ভারসাম্য বজায় রাখতে ভীষণ সহায়ক কমলালেবু। কমলা খেলে খিদে বাড়ে, খাওয়ার রুচি তৈরি হয়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও কমলার জুড়ি মেলা ভার। লিভার কিংবা হার্টের বিভিন্ন রোগে কমলা খুবই উপকারী। হাইপারটেনশনের রোগীদের ক্ষেত্রেও কমলা খেলে উপকার মেলে।তবে শুধু কমলার কোয়াতেই নয়; এর খোসাতেও রয়েছে অনেক গুণ।যেমন, কমলার খোসা রূপচর্চায় অত্যন্ত উপকারী। স্কিনে ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সহায়ক পাঁকা কমলার খোসা। তাছাড়া কমলার খোসা একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁতের হলদে ভাব দূর করে। তাই কমলার তাজা খোসা বেঁটে টুথপেস্টের মতো ব্যবহার করা যায়।

নভেম্বর ২৩, ২০২০
টুকিটাকি

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন চাই এক কোয়া রসুন

সুস্থ থাকতে রোজ খেতে হবে এক কোয়া কাঁচা রসুন। কাঁচা রসুনেই উপকার৷ তবে হাই প্রেশার বা কোলেস্টেরল থাকলে খাওয়া দরকার ৩৪টি করে৷ এক্ষেত্রে প্রেশার বা কোলেস্টেরলের ওষুধ বন্ধ করবেন না৷ প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে। সঠিক খাবার, ব্যায়াম ও চেকআপ চালিয়ে যাবেন৷ রক্তচাপ কমায়৷ চার কোয়া করে খেলে সে রক্তচাপ কমানোর ওষুধের সঙ্গেও পাল্লা দিতে পারে কিছু ক্ষেত্রে৷ টোটাল এবং এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০১৫ শতাংশ কমে যায়৷ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস একে ব্যবহার করেছিলেন সারভাইকাল ক্যান্সারের চিকিৎসায়৷ লুই পাস্তুর এর অ্যান্টিফাংগাল ও অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণের খবর জানান৷ সময়ের সঙ্গে আরও উপকারের কথা জানা গেছে৷ আর আধুনিক বিজ্ঞানীরা জানালেন, হৃদরোগ প্রতিরোধে এর ভূমিকার কথা৷ ইউনিভার্সিটি অব কানেক্টিকাট স্কুল অব মেডিসিনএর কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ টিমের মতে, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে৷ আরও পড়ুন ঃ ওষুধ ছাড়াই মুক্তি পাওয়া যাবে সর্দি-কাশি থেকে , জেনে নিন কীভাবে! তবে উপকারি কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়াতে ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে এর কোনও ভূমিকা নেই৷ যে সমস্ত হৃদরোগী নিয়মিত রসুন খান, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ থাকেন৷ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের দৌলতে কমে অ্যালঝাইমার ও ডিমেনসিয়ার প্রকোপ৷ সংক্রমণজনিত অসুখবিসুখ কম হয়, বাড়ে আয়ু৷ ইস্ট্রোজেন লেভেল বেড়ে হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল হয় মেয়েদের৷ তবে এ নিয়ে শেষ কথা বলার সময় এখনও আসেনি৷লেড টক্সিসিটি কমাতে কাজে লাগে৷

নভেম্বর ২২, ২০২০
টুকিটাকি

ওষুধ ছাড়াই মুক্তি পাওয়া যাবে সর্দি-কাশি থেকে , জেনে নিন কীভাবে!

শীতের তীব্রতায় আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে মানব শরীরে বিভিন্ন ধরণের ঠান্ডাজনিত অসুখ সর্দি - কাশির প্রকোপ বাড়ে। জেনে নিন , কি করে সর্দি - কাশির প্রকোপ থেকে ওষুধ ছাড়াই মুক্তি পাওয়া যায়। দারুচিনি যে কেবল রান্নার স্বাদ বাড়াতেই ব্যবহার করা হয় এমন নয়। ঠাণ্ডা লাগা কমাতে দারুচিনি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎসও এই দারুচিনি। গরম জলে কয়েক টুকরো দারুচিনি দিয়ে তা ফুটিয়ে পান করুন প্রতিদিন। এতে বুকে কফের সমস্যা থাকলেও তা কমে যাবে। এমন কি সাইনাস ও মাইগ্রেনের সমস্যাও কমিয়ে আরাম দেয় এই পানীয়। আরও পড়ুন ঃ ত্বকের সৌন্দর্যে গোলাপ জল , রূপ লাবণ্যে হয়ে উঠবেন অনন্য ! পিপারিন থাকায় গোল মরিচ শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। শুধু তাই-ই নয়, গোল মরিচ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টও। গলা বসে যাওয়া, নাক বন্ধ ইত্যাদি সমস্যা থেকে আরাম দেয় এই পানীয়। অন্যদিকে ঠাণ্ডার সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতারও বাড়ায় এই গোল মরিচ। এই শীতে চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন এই গোল মরিচ। প্রতিদিন মরিচ চা খেলে শীতে সুস্থ থাকবে শরীর। ভাল ফল পেতে এতে কিছুটা মধু মেশাতে পারেন। আদা যে সর্দি-কাশির মতো অসুখে কাজে আসে, তা অনেকেরই জানা। আদায় থাকা জিঞ্জারল, জিঞ্জারন প্রভৃতি উপাদান অ্যান্টিইনফ্লেমটরি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। ঠাণ্ডা লাগা থেকে বাঁচতে খুবই কাজে আসে আদা। এক কাপ জলে আদা কুঁচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। এতে যোগ করুন লেবুর রস ও মধু। লেবু ও মধু দুই-ই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়ম করে খালি পেটে এই পানীয় খেলে শীতের অসুখের হাত থেকে তো রক্ষা পাবেন। এছাড়া শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর করতেও এটি অত্যন্ত কার্যকর।

নভেম্বর ২১, ২০২০
টুকিটাকি

ত্বকের সৌন্দর্যে গোলাপ জল , রূপ লাবণ্যে হয়ে উঠবেন অনন্য !

ত্বকের সৌন্দর্যে গোলাপের জল ব্যবহারের কোনো জুড়ি নেই। এটি রুক্ষ্ম, শুক্ষ ও তৈলাক্ত সব রকমের ত্বকের জন্যই উপকারি। ফেস প্যাক, স্ক্রাব ও স্কিন টোনার সব কিছুর সঙ্গে গোলাপের জল মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। ত্বকের পরিচর্যা করার সময় পিইচ লেবেলের দিকে বিশেষ ধ্যান দিতে ভুলবেন না, দূষণ ও সূর্যের ইউবি রশ্মির জন্য আজ আমাদের ত্বক খুবই ক্ষতিগ্রস্ত, এর জন্য ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা যায়, এক্ষেত্রে গোলাপের জল পিএইচ লেবেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে ও আমাদের ত্বক সতেজ থাকে। গোলাপ জল এস্ট্রিঞ্জেন্ট-এর মতো কাজ করে, যার ফলে আপনি যখনি নিজের ত্বকে গোলাপ জলের ব্যবহার করেন তখন তা আপনার ত্বক থেকে ধুলো দূর করতে সাহায্য করে। গোলাপ পানির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই কারণে গোলাপ জল এন্টি-এজিং হিসাবে ব্যবহার করা হয়, এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কোষ গুলিকে ভেতর থেকে দৃঢ়তা প্রদান করে তা সতেজ রাখে। যাতে করে মুখের ত্বক টানটান থাকে। গোলাপ জল এক মুহূর্তে আপনার মুডকে সতেজ করে দিতে পারে। আসলে,আপনি যখনই মুখে গোলাপজল ব্যবহার করেন, তখনি এটির সুন্দর গন্ধ আপনার মন সতেজ করে দেয়, যার ফলে স্ট্রেস আপনার আশেপাশে ঘেঁষতে পারে না। আরও পড়ুন ঃ সারাদিন চোখ কম্পিউটার - মোবাইলে , বিপদ রুখতে কি করণীয় ? এবার জেনে নিন , কিভাবে ব্যবহার করবেন গোলাপ জল । মুখ ধোয়ার পরে, তুলোয় গোলাপ জল নিয়ে মুখের নিচের থেকে ওপর দিকে আলতো করে গোলাপ জল লাগান। আপনি রাতে শোয়ার আগে এর ব্যবহার করতে পারেন।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
টুকিটাকি

সারাদিন চোখ কম্পিউটার - মোবাইলে , বিপদ রুখতে কি করণীয় ?

সারাদিন বিভিন্ন কাজের জন্য চোখ রাখতে হয় কম্পিউটার , ল্যাপটপ ও মোবাইলে। আর এর জন্য চোখের উপর চাপ পড়ে। কাজের সময় চোখ ভালো রাখতে মাঝেমধ্যে চোখে জলের ঝাপটা দিন। কারণ , টানা আট থেকে নয় ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে থেকে কাজ করা ও ফোনে সারাদিন কথা বলা। সব মিলিয়ে চোখের সমস্যা হওয়া খুবই স্বাভাবিক। তাই এখন বেশিরভাগ মানুষই চশমা ব্যবহার করেন। আসুন জেনে নিই কীভাবে চোখের যত্ন নেবেন- কাজের সময় খেয়াল রাখুন চারদিক থেকে অতিরিক্ত আলো যেন আপনার কম্পিউটারে না আসে। চোখ ভালো রাখতে কম্পিটারের আলোর সমন্বয় করে নিতে হবে। প্রতি তিন থেকে চার সেকেন্ড পর পর চোখের পাতা ফেলা চোখের ছোটখাটো সমস্যার সমাধান করে। তাই ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন। একটানা কাজ করবেন না। আরও পড়ুন ঃ তরকারিতে নুন বেশি পড়ে গেলে কি করণীয় , জেনে নিন ! মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ করে চোখকে বিশ্রামও দিন। এতে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখকে বিশ্রাম দিন। ৩০ মিনিট পর পর কাজ বন্ধ রাখুন দুই থেকে তিন মিনিটের জন্য। এতে চোখের রক্ত সরবরাহ বাড়বে এবং চোখের পেশি সক্রিয় থাকবে। মাঝেমধ্যে চোখে পানির ঝাপটা দিন। সারা দিনে ১০ থেকে ১৫ বার চোখে পানির ঝাপটা দিতে পারেন। এতে চোখ ঠাণ্ডা থাকে। প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি, বাদাম, কমলালেবু খেতে পারেন। এসব খাবার চোখের কর্নিয়া ভালো রাখে। পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। সারাদিনের কাজের পর অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি।

নভেম্বর ১৬, ২০২০
টুকিটাকি

তরকারিতে নুন বেশি পড়ে গেলে কি করণীয় , জেনে নিন !

রান্নায় নুন বেশি হলে সেই অতিরিক্ত নুন-এর মাত্রা ঠিক করতে ব্যবহার করতে পারেন এই সহজ ঘরোয়া টোটকা। দেখে নিন সেগুলি কি কি ? তরকারি বা মাছের ঝোলে নুন বেশি হয়ে গেলে তাতে কয়েকটুকরো সেদ্ধ করা আলু দিয়ে দিন। দেখবেন নুনের কটাভাব কমে যাবে। এছাড়াও তরকারিতে নুনের ভাব কমানোর জন্য ব্যবহার করতে পারেন দই বা দুধ। দুগ্ধজাত এই খাবারগুলির মাধ্যমে সহজেই রান্নায় অতিরিক্ত নুনের পরিমাণ কমিয়ে আনা যেতে পারে। তরকারিতে যদি নুনের মাত্রা অতিরিক্ত হয়ে যায় , তাহলে এক চামচ ভিনিগার ও সমপরিমাণ চিনি যোগ করুন। আরও পড়ুন ঃ কচুর লতির উপকারিতা জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! এই মিশ্রণের মাধ্যমে খাবারে নুনের মাত্রা সঠিক রাখা সম্ভব। কাঁচা পেয়াজ তরকারিতে নুনের কটাভাব দূর করতে সাহায্য করে। সেক্ষেত্রে পেঁয়াজটি খানিকক্ষণ তরকারিতে রেখে দিয়ে তারপর তুলে নিতে হবে। দেখবেন খাবারে অতিরিক্ত নুনের ভাব চলে গিয়েছে।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
টুকিটাকি

কচুর লতির উপকারিতা জানলে চমকে যাবেন আপনিও !

বাঙালির হেসেলে এমন কিছু খাওয়ার আছে যা সত্যি ভাবনার বাইরে। কচুর পাতা থেকে শিকড় কোন কিছুই বাদ যায়না খাওয়ার ক্ষেত্রে। কচুর লতির নাম শুনতেই জিভে জল চলে আসে। তবে শুধু সুস্বাদু নয় এর উপকারিতাও অনেক। কচুর লতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন।যা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।গর্ভস্থ অবস্থা, খেলোয়াড়, বাড়ন্ত শিশু, কেমোথেরাপি পাচ্ছে এমন রোগীদের জন্য কচুর লতি ভীষণ উপকারি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম।যা হাড় শক্ত করে ও চুলের ভঙ্গুরতা রোধ করে। আরও পড়ুন ঃ ঘরোয়া উপায়ে সামান্য খরচে রোধ করুন চুলের অকালপক্কতা এই সবজিতে ডায়াটারি ফাইবার বা আশের পরিমান খুব বেশি।যা খাবার হজমে সাহায্য করে।দীর্ঘ বছরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কচুর লতিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি আছে যা সংক্রামক রোগের থেকে আমাদের দূরে রাখে।শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে দ্বিগুণ শক্তিশালী।ভিটামিন সি চর্মরোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। অনেকেই কচুর লতি খান চিংড়ি মাছ দিয়ে।চিংড়ি মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল।তাই যারা হৃদরোগী,ডায়াবেটিস ও উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় আক্রান্ত বা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তারা চিংড়ি মাছ ও শুটকি মাছ বর্জন করুন।কচুর লতি রক্তে চিনির মাত্রা বাড়ায় না।তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা নিঃসংকোচে খেতে পারেন কচুর লতি। খাবার হজমের পর বর্জ্য দেহ থেকে সঠিকভাবে বের হতে সাহায্য করে।তাই কচুর লতি খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে খুবই কম।আয়োডিন দাঁত, হাড় ও চুল মজবুত করে।

নভেম্বর ১৪, ২০২০
টুকিটাকি

ঘরোয়া উপায়ে সামান্য খরচে রোধ করুন চুলের অকালপক্কতা

কম বয়সে অনেকেরই চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে। আর তরুণ বয়সে চুল পাকা বেশ বিব্রতকর ব্যাপারই বটে। যদিও সাময়িক সমাধান হিসেবে অনেকে চুলে কলপ ব্যবহার করে থাকেন। তবে এতে চুল একেবারে কালো হয় না। তার পাশাপাশি কলপের উপাদান নিম্নমানের হলে তা মাথার চামড়ার ক্ষতি করতে পারে। অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। অথচ, প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরে থাকা নানা উপাদান দিয়ে চুলের অকালপক্কতার চিকিৎসা উপকরণ তৈরী করা সম্ভব। সেই সমস্যা থেকে উদ্ধার পেতে কি করণীয় , তা দেখে নেওয়া যাক। পেঁয়াজ বাটা চুলের অকালে পেকে যাওয়া ঠেকাতে অত্যন্ত উপকারী। তাই পেঁয়াজ বেটে প্রতিদিন চুলের গোড়ায় মালিশ করুন। এরপর চুলে তা ভাল ভাবে মিশে যাওয়ার পর ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে। অল্প কয়েকদিনের মধ্যে পাকা চুলের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে। আরও পড়ুন ঃ কাশির সিরাপ খেয়ে শরীরের ক্ষতি করছেন না তো ! আমলকি ও লেবু এই দুটো ফলের পুষ্টি গুণ অত্যন্ত বেশি। শরীরের মেদ কমানো, হৃদপিন্ডের সমস্যা ইত্যাদি অভ্যন্তরীণ সমস্যার পাশাপাশি চামড়ার ইনফেকশন এবং মাথার চামড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন যোগান দেয়ার ক্ষেত্রে এই দুটো ফলের জুড়ি নেই। তাই অকালে চুল পাকা রোধের জন্য বাজার থেকে আমলকির গুঁড়া কিনে এনে তা লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ১ ঘণ্টা করে মাথার চামড়ায় ম্যাসাজ করুন, তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ফলাফল নিজেই টের পাবেন। পাকা চুলের হাত থেকে রেহাই পেতে হলে প্রতিদিন ৪ চা চামচ নারিকেল তেলের সাথে আড়াই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে উক্ত মিশ্রণ চুলের গোড়ায় এবং মাথার চামড়ায় লাগান। দুই সপ্তাহের মধ্যেই পাকা চুল কালো হয়ে উঠবে। তার পাশাপাশি আপনার মাথার চামড়া সুস্থ থাকবে, খুশকি হবে না এবং চুলও হবে উজ্জ্বল।

নভেম্বর ১৩, ২০২০
টুকিটাকি

কাশির সিরাপ খেয়ে শরীরের ক্ষতি করছেন না তো !

শীত এসে গিয়েছে। সকাল ও রাতে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে সকলের। আবার বেলার দিকে গরম লাগছে। এই তাপমাত্রার তারতম্যের কারণেই সর্দি-কাশি খুব সহজেই ধরে যাচ্ছে ৮ থেকে ৮০ বয়সী প্রায় সকল মানুষের। এদিকে, কাশি হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই অনেকে ওষুধের দোকান থেকে কফ-সিরাপ কিনে খাওয়া শুরু করে দেন। কিন্তু কাফ সিরাপ কতটা মারাত্মক হতে পারে আপনার শরীরের জন্য , তা কি জানেন ? চিকিৎসকদের অনেকেই জানিয়েছেন, কাফ সিরাপ খেলে অনেক সময় খিঁচুনি, ঝিমুনি, অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন, কিডনি, যকৃতের সমস্যাসহ নানা ক্ষতি হতে পারে। তাই কাশি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া কাফ সিরাপ খাওয়া বন্ধ করুন। আরও পড়ুন ঃ থানকুনি পাতার জাদুকরী উপকারিতার কথা জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! জানা গিয়েছে , কাশির সিরাপে হাইড্রোকার্বন থাকে। মূলত বুকব্যথা ও কাশি কমাতে এটা ব্যবহৃত হয়। হাইড্রোকার্বন একধরনের মাদক, যা ক্ষতিকর। এটা ছাড়াও কাশির সিরাপে অনেক উপাদান থাকে, যেগুলোর কারণে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, ঝিমুনি আসে, ঘুম ঘুম ভাব হয়। সিরাপের মরফিন স্নায়ু ও পেশিকে শিথিল করে দেয়। এফিড্রিনের কারণে শ্লেষ্মা শুকিয়ে যায়।

নভেম্বর ১০, ২০২০
টুকিটাকি

থানকুনি পাতার জাদুকরী উপকারিতার কথা জানলে চমকে যাবেন আপনিও !

থানকুনি পাতা আমাদের শরীরের নানা রোগ দূর করে। চলুন জেনে নিন থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। সপ্তাহে ২-৩ বার থানকুনি পাতা খেলে স্কাল্পের ভেতরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে চুল পড়ার মাত্রা কমতে শুরু করে। এছাড়াও কোথাও কেটে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে অল্প করে থানকুনি পাতা বেঁটে লাগিয়ে দেবেন। দেখবেন নিমেষে কষ্ট কমে যাবে। রক্ত শুদ্ধ করতে সাহায্য করে থানকুনি পাতার রস। যার ফলে দেহের সকল কোষে শুদ্ধ রক্ত পৌঁছে যায় এবং শরীর রোগমুক্ত হয়। এছাড়া ভালো ঘুমের জন্য থানকুনি পাতা ভিজিয়ে খেতে পারেন। আরও পড়ুন ঃ শরীরে নানাবিধ রোগ দূর করতে অনবদ্য গাজর থানকুনি পাতা ভেজানো জল স্নায়ু শিথিল করে ফলে সহজেই ঘুম আসে। থানকুনি পাতা আলসার, আমাশয় দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও ২ চামচ থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে অল্প করে চিনি মিশিয়ে খেলে সঙ্গে সঙ্গে কাশি কমে যায়। আর যদি এক সপ্তাহ খেতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই। সেক্ষেত্রে কাশির কোনও চিহ্নই থাকবে না।

নভেম্বর ০৮, ২০২০
টুকিটাকি

শরীরে নানাবিধ রোগ দূর করতে অনবদ্য গাজর

সব মানুষের শরীরে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন সমস্যা লেগেই থাকে। কিন্তু গাজর খেলে শরীরের অনেক সমস্যা একেবারে মিটে যেতে ্পারে। চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক , গাজরে উপস্থিত খাদ্যআঁশ আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। ফলে দ্রুত খাবার হজম হয়ে যায়। এছাড়া গাজর চুল পড়ার সমস্যা, ব্রণের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। এরজন্য নিয়মিত গাজর খাওয়া খুবই উপকারী। আরও পড়ুন ঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঢেঁড়স অনবদ্য গাজর দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে থাকে। গাজর চোখের জন্য খুব ভাল। অন্যদিকে গাজরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ডায়েটারি ফাইবার আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এর ফলে আমাদের হার্ট ভাল থাকে।

নভেম্বর ০৭, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

ভয়ঙ্কর ঘটনা আসানসোলে, বাড়িতেই পুড়ে শেষ মা, বাবা ও ছেলে

বাড়িতে আগুন লেগে মৃত তিন, আহত এক। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান। শনিবার গভীর রাতের ঘটনা। এই ঘটনায় বাড়ির তিনজন মারা গিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির কর্তা কেবল চন, স্ত্রী গায়ত্রী চন ও এদের জামাই বাবলু সিং আগুন লাগার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। কেবল চনের মেয়ে শিল্পী সিংকে আশঙ্কা জনক অবস্থায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোল দক্ষিণ থানার ফতেপুর বৈশালী পার্কের কাছে। রাতে দমকল ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

জুন ২৯, ২০২৫
রাজ্য

অজানা ফোন কল থেকে সাবধান! ১ কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার পান্ডা

পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নামে পরিচয় দিয়ে ডিজিটাল অ্যারেস্টের নাম করে প্রতারণা। গ্রেপ্তার এক। গ্রেপ্তার করলে বিধানগর সাইবার ক্রাইম পুলিশ পুলিশ সূত্রে খবর সল্টলেক ডিএল ব্লকের বাসিন্দা শম্ভুনাথ চৌধুরী একটি ফোন কল আসে। সেখানে তাকে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে। আপনি ঘর বন্ধ থাকবেন। কোন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। এবং ধাপে ধাপে চারদিন ধরে প্রায় এক কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। তিনি প্রতারিত হয়েছেন বলে বুঝতে পেরে সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত নেমে নির্মল বিজয় নামে রাজস্থানের বাসিন্দার নাম উঠে আসে। দীর্ঘদিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে গতকাল নাগেরবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে বিধান নগর সাইবার থানার পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

কলকাতা 'ল কলেজে ঘটনার প্রতিবাদ সামশেরগঞ্জে, পথে বামেরা

কলকাতার ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে সামসেরগঞ্জেও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বামেরা। শনিবার বিকেলে DYFI এবং SFI এর নেতৃত্বে সামসেরগঞ্জের কাকুড়িয়ায় রাস্তা অবরোধ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।মুখ্যমন্ত্রীর কুশ পুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে বামেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও রাস্তা অবরোধে বাধা দেওয়ার সময় থেকেই পুলিশের সঙ্গে কার্যত ধস্তাধস্তি হয় বাম কর্মী সমর্থকদের। তামান্না খাতুনের খুনিদের শাস্তি দেওয়ার পাশাপশি কলকাতার কলেজে ধর্ষণ কাণ্ডে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বাম কর্মী সমর্থকরা।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

লালবাজারে আটক বঙ্গ বিজেপির সভাপতি, অবস্থান থেকে পুলিশ গাড়িতে তোলা হল ৩ কাউন্সিলরকে

কসবা ল কলেজে তৃণমূল ছাত্র নেতা মনোজিৎ মিশ্রকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার দুই সঙ্গীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিন গড়িয়াহাটে এই ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেখান থেকে রাজ্য সভাপতি ডঃ সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপি নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নারী নিরাপত্তার অবনতি এবং কসবা লকলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করছিল বিজেপি। এরপর দলের অন্যদের সঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে লালবাজারে আটক করে রেখেছে। সুকান্ত মজুমদার স্পষ্ট জানিয়েছে, ব্যক্তিগত বন্ডে এবার আর জামিন নেবেন না। রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সুকান্ত মজুমদার জামিন নেননি। তিনি দলের অন্যদের সঙ্গে এখন লালবাজারেই আছেন। অন্যদিকে এই সময় লালবাজারের সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করছিল বিজেপি। সেই অবস্থান থেকে বিজেপির তিন কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশ। সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত ও বিজয় ওঝাকে আটক করে পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

কসবা কাণ্ডে মদন মিত্র ও কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে তোলপাড় বাংলা, তৃণমূলের নিন্দা

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রের কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। তৃণমূল বলছে, দল দুই নেতার মন্তব্য সমর্থন করে না। কার্যত এই দুই নেতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দূরত্ব তৈরি করছে। বিজেপি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, যদি ওই মেয়েটি না যেত, তাহলে এই ঘটনা এড়ানো যেত, যদি সে কাউকে জানাত অথবা দুজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেত, তাহলেও সেদিনের এই ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি অপরাধীদের সমর্থন করতে চাইছে এই তৃণমূল নেতা। অন্য দিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, মানসিকতার পরিবর্তন না হলে হবে না। আইন বা পুলিশ দিয়ে কিছু হবে না। স্টুডেন্টরা যদি তাঁদের সহপাঠিনীকে রেপ করা তা প্যাথিটিক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি পুলিশ থাকবে? মূল অভিযুক্ত যে প্রাক্তনী তা এড়িয়ে গিয়েছেন কল্যান। এদিকে এই দুই নেতার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বক্তব্য, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।তৃণমূল বলছে আমাদের অবস্থান স্পষ্টমহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

'ফুড ব্লগ'! সস্তা জনপ্রিয়তার আড়ালে ভাইরাল 'অন্ধকার'

মুঠোফোন ধরে সামাজিক মাধ্যমে খানিক নাড়াচাড়া করতেই একের পর এক খাবারের দোকানের ভিডিও আসতে থাকে। প্লাস্টিকের চালা, একেবারেই অস্বাস্থকর পরিবেশ কিন্তু মানুষ লাইন দিয়ে খাবার খাচ্ছে। আবার সেই খাবার খেয়ে ক্যামেরার সামনে প্রস্বস্থি সূচক মন্তব্যও করে যাচ্ছেন। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের দাপট এতটায় যে, কেউ নতুন উদ্যোগ নিলে উদ্বোধনের দিন প্রথমেই যাঁদের কথা তাঁদের মনে করেন তাঁরা হলেন ফুড ব্লগার। সামাজিক মাধ্যম খুললেই আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুড ব্লগারদের কে দেখতে পাই। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁদের ফুড ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বহু সাধারণমানের খাবার স্টল রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গেছেন। আমরা কলকাতার নন্দিনীর ভাতের হোটেল দেখেছি, শিয়ালদার রাজুর পরটা, মোবাইল পরটা, বর্ধমানে মুনমুন দির পোলাও চিলি চিকেন ছাড়াও অনেক ভাইরাল ফুড ব্লগ দেখেছি, এরা প্রত্যেকেই সাধারণ থেকে খুব কম সময়ে অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আবার অন্যদিকে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁরা রীতিমত ফুড ব্লগিংয়ের নামে এক কথায় নোংরামি চালায় বলে অভিযোগ। আর এদের কারণেই প্রায় সময়েই বিক্রেতাদের নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।চিত্র পরিচালক সূর্য বলেন, এই সমস্ত ফুড ব্লগারদের অযৌক্তিক সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কোন বিক্রেতা হয়ে ওঠে খুব জনপ্রিয় আবার কেও হয় সমালোচনার শিকার। তাঁদের জীবন ও জীবিকা দুটোই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি - ফুড ব্লগ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন সূর্য। যেটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৮ শে জুন SD Entertainment youtube চ্যানেলে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র দেখা যাবে অভিনেতা অনুপম মুখার্জিকে। যিনি থিয়েটারের পাশাপাশি বিভিন্ন মেগা সিরিয়ালে নিয়মিত অভিনয় করে চলেছেন।এ ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন পুষ্পিতা বক্সী, রাজা মুখার্জি, সুদিপ চক্রবর্তী, অনিরুদ্ধ দাসগুপ্ত, আকাশ ব্যানার্জি সহ আরো এক ঝাঁক নতুন অভিনেতা। ছবিতে চিত্রগ্রাহকের দায়িত্ব ছিলেন সৌনক দাস ও অভ্রজিৎ নাথ।এখনো পর্যন্ত ফুডব্লগ ছবিটি ৯ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এ অংশগ্রহণ করে ৬ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে সেরা বাংলা ছবি, সেরা গল্প, সেরা পরিচালক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ ও নেপাল আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অন্যতম।ফুড ব্লগ ছবিটি প্রসঙ্গে পরিচালক সূর্য জানান আমি সর্বদা এমন ছবি তৈরি করতে পছন্দ করি যা এক সামাজিক বার্তা প্রদান করে। আশা করি এই ছবিটির মাধ্যমেও আমরা সমাজকে এক শিক্ষামূলক বার্তা দিতে পারবো।

জুন ২৮, ২০২৫
নিবন্ধ

সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে রসুনের উপকারিতা জানুন

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব সাধারণত বেড়ে যায় এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক এক চক্র। কয়েকটি কারণে বর্ষাকালে সাপের আনাগোনা বাড়ে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম, বন্যা ও জল জমা, সাপ সাধারণত মাটির গর্তে বাস করে। বর্ষায় সেই গর্তে জল জমে যাওয়ায় তারা শুকনো জায়গা খুঁজে বেরিয়ে আসে। আশ্রয় খোঁজা, বৃষ্টিতে সাপ আশ্রয় নিতে খোঁজে শুকনো ও উষ্ণ জায়গাযেমন: বাড়ির বারান্দা, রান্নাঘর, গ্যারেজ, বা স্টোররুম। এছাড়াও সাপ খাবারের খোঁজে বসতিতে ঢুকে পরে। ইঁদুর, ব্যাঙ ইত্যাদি জীব বর্ষাকালে উঁচু ডাঙ্গা জমি, বসত বাড়িতে উঠে আসে, তাদের অনুসরন করে সাপ মানুষের বসতিতে ঢুকে পড়ে। যেসব এলাকা বনাঞ্চল বা জলাভূমির পাশে, সেখানে বর্ষায় সাপ চলাচল বেশি হয়।সাপের উপদ্রব থেকে নিরাপদে দূরে থাকতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক স্প্রে করেন কেউ কেউ। কিন্তু আমাদের বাড়িতেই এক ভেষজ সবসমই থাকে সেই রসুন ব্যাবহার করে সাপ থেকে দূরে থাকা যায় বলে অনেকের-ই ধারণা। সাপের আসা-যাওয়ার পথে রসুন দেওয়ার পেছনে একটি প্রচলিত লোকবিশ্বাস রয়েছে। এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর পেছনে কিছু সাধারণ কারণ নিচে দেওয়া হলো:কেন রসুন দেওয়া হয়?তীব্র গন্ধ: রসুনের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র এবং এটি অনেক প্রাণীর জন্য খুবই অস্বস্তিকর। কিছু মানুষের ধারণা যে সাপ তাদের সংবেদনশীল জিহ্বা (জ্যাকবসন অঙ্গ) দিয়ে পরিবেশের গন্ধ বোঝে, আর রসুনের তীব্র গন্ধ তাদের বিরক্তি উদ্রেক করে।রসুনে অ্যালিসিনের মতো সালফার সমৃদ্ধ যৌগ থাকে, যা তীব্র গন্ধ তৈরি করে। এই গন্ধ সাপের সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় অঙ্গগুলিকে (বিশেষ করে জ্যাকবসন অঙ্গ, যা তারা তাদের জিহ্বার মাধ্যমে পরিবেশকে ঘ্রাণ নিতে ব্যবহার করে) জ্বালাতন করতে পারে বা অভিভূত করতে পারে।লোকবিশ্বাস ও অভ্যাসঃ গ্রামাঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই রসুন, পেঁয়াজ, নিমম বা কর্পূর ব্যবহারের মাধ্যমে সাপ দূরে রাখার চেষ্টা চলে আসছে। যদিও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ খুব একটা নেই, তবুও অনেকেই এটাকে কার্যকর মনে করেন। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে সাপ তাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে রসুন ব্যবহার একটি বিকল্প পদ্ধতি।বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে এখনও সরাসরি প্রমাণ নেই যে রসুন সাপকে নিশ্চিতভাবে তাড়াতে পারে। তবে কিছু গবেষণা বলেছে, সাপ সাধারণত তীব্র গন্ধ বা ঝাঁঝালো রাসায়নিক এড়িয়ে চলে, তাই কিছু ক্ষেত্রে রসুন কার্যকর হতে পারে।রসুন ব্যবহার পদ্ধতিঃ১। রসুন থেঁতো করে সাপের সম্ভাব্য চলাচলের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন।২। রসুন ও লবণের মিশ্রণ একটি কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন।৩। রসুন তেলের সঙ্গে ন্যাপথলিন মিশিয়ে ব্যবহার করেন অনেকে (সতর্কতার সঙ্গে)।তবে মনে রাখবেনঃ১। সাপ তাড়ানোর জন্য রেসকিউ টিম বা স্থানীয় বন দপ্তরে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।২। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার, ঘাসছাঁটা রাখা, ইঁদুর-মুরগির আনাগোনা কমানোএসব বেশি কার্যকর।সাপ তাড়ানোর জন্য কিছু নিরাপদ ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো, যা আপনি রসুনের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন:পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন (সবচেয়ে কার্যকর উপায়)১। বাড়ির চারপাশে ঝোপঝাড়, লম্বা ঘাস, ময়লা, কাঠের গুঁড়ি বা ইটের স্তূপ থাকলে সাপ আশ্রয় নিতে পারে।২। পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস সরিয়ে ফেলুন।৩। ইঁদুর বা ছোট প্রাণী থাকলে সাপ আসতে পারে, এদের নিয়ন্ত্রণ করুন।প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ১. রসুন ও পেঁয়াজঃ রসুন ও পেঁয়াজ থেঁতো করে মিশিয়ে সাপের চলাচলের পথে ছড়িয়ে দিন। আপনি চাইলে সেগুলোর রস করেও স্প্রে করতে পারেন।২. লবণ ও চুনঃ চুন ও লবণ (নুন) মিশিয়ে দেয়ালে বা জানালার আশপাশে ছিটিয়ে রাখুন৩. নিমের পাতা ও তেলঃ নিমের তেল সাপদের প্রচণ্ড অপছন্দের জিনিস। এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে সাপের আসা যাওয়ার পথে স্প্রে করতে পারেন।৪. সাদা ভিনিগারঃ ভিনিগার ও লবণ মিশিয়ে সাপের চলার পথে স্প্রে করুন। মাটির গন্ধ নষ্ট হওয়ায় সাপ এড়িয়ে চলে।কম্পন ও শব্দ ব্যবহারঃসাপ শব্দ-সংবেদনশীল (কম্পনে সাড়া দেয়)। মাটি কাঁপায় এমন যন্ত্র (যেমন: হাতুড়ি দিয়ে ঠোকাঠুকি), বা ব্যাটারিচালিত কম্পন-ডিভাইস সাপ দূরে রাখতে পারে।পোষা প্রাণীঃ কুকুর (দেশী বা বিদেশি) সাপের উপস্থিতি টের পেলে ঘন ঘন ডাকতে থাকে। গ্রামের অনেক বাড়িতে পোষা প্রাণী রাখার ফলে সাপ আসার সম্ভাবনা কমে যায়।যা করবেন নাঃসাপ দেখলে নিজে রিস্ক নিয়ে তাড়াতে যাবেন না।, পেট্রোল, অ্যাসিড বা আগুন ব্যবহার করবেন না। সাপটিকে না মেড়ে তারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও সাপ সামাজের ভারসাম্য রাখতে বিরাট ভুমিকা নেয়। সাপ দেখলে বা সন্দেহ হলে আপনার এলাকায় বন দফতর বা স্থানীয় সাপ উদ্ধারকারী দলের (snake rescuer) সঙ্গে যোগাযোগ করুন। অনেক জায়গায় হেল্পলাইন নম্বরও রয়েছে। প্রয়োজনে জেলার বনদপ্তরে ফোন করে সাহায্য নিন। এছাড়াও জেলায় জেলায় বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যাঁরা বসতি থেকে সাপ গুলিকে উদ্ধার করে নিরাপদে অরণ্যে পৌছাতে সাহায্য করেন। যেমন, বর্ধমান জেলায় তথাগত পাল আছেন, যিনি তাঁর দৈনন্দিন পেশার কঠিন চাপের ফাঁকেও এই ধরনের নোবেল জব করতে ভালবাসেন।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

এলাকায় মদের দোকান তৈরির প্রতিবাদে গাইঘাটার ইছাপুরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার ইছাপুরে গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট নামে একটি দোকানের উদ্বোধন হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দাবি মানুষকে বোকা বানাতে রেস্টুরেন্ট বলা হচ্ছে। কিন্তু এখানে হবে মদের দোকান, একটি ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে এমই দাবি করেন গ্রামবাসীরা। এবং ইছাপুর গ্রামের বাসিন্দারা মিছিল করে এসে দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাদের দাবি, দোকান মালিক পাশের জমির মালিকদের ভুল বুঝিয়ে রেস্টুরেন্ট কাম বারের লাইসেন্স বানিয়েছে।এলাকায় মদের দোকান হলে পরিবেশ নষ্ট হবে, নারী নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটবে ধ্বংস হবে যুবসমাজ। ফলে তারা কোনভাবেই মদের দোকান হতে দেবেন না। ঘন্টাখানেক বিক্ষোভ চলার পর বিক্ষোভে শামিল হন গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর । কোনভাবেই এখানে মদের দোকান হতে দেবেন না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তবে মালিক পক্ষের দাবি, তাদের যেকোনো লাইসেন্স থাকতে পারে। কিন্তু এখানে রেস্টুরেন্টই তৈরি হবে।

জুন ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal