• ১৫ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

টুকিটাকি

টুকিটাকি

দাঁত সাদা রাখবেন কীভাবে? জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতি

হাসি হল মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সুন্দর হাসির জন্য সুন্দর দাঁত আরও গুরুত্বপূর্ণ। হলুদ হয়ে যাচ্ছে দাঁত? তাই নিয়ে বেশ চিন্তিত ! কীভাবে সাদা রাখবেন দাঁত। জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিহাসি যে কোনও মানুষের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।আর দাঁত সুন্দর হলে হাসি আরও সুন্দর দেখায়। কিন্তু অনেক সময় এই হাসি ম্লান হয়ে যায় যদি দাঁতের কোনও সমস্যা দেখা দেয়। কিংবা দাঁতের রঙের পরিবর্তন ঘটে। আপনাদের জন্য রইল তেমনিই কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি, যাতে দাঁত দেখাবে মুক্তোর মত। হাসি হয়ে উঠবে আরও আকর্ষনীয়।বেকিং সোডাযে কোনও কিছু পরিষ্কারের জন্য বেকিং সোডা যে ম্যাজিকের মত কাজ করে তা অনেকেরই জানা। কিন্তু জানেন কী দাঁত ঝকঝকে রাখতেও বেকিং সোডা দারুন কাজে করে। জলের সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। আর সেই পেস্টটি ব্রাশে লাগিয়ে কিছুক্ষণ ব্রাশ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন।লেবুর খোসাপ্রাকৃতিকভাবেই লেবুতে আছে ব্লিচিং উপাদান। লেবুর খোসা খুব সহজেই দাঁত পরিস্কার রাখে। দাঁতে কিছুক্ষণ লেবুর খোসা ঘষে নিন তারপর ধুয়ে ফেলুন।নারকেল তেলহ্যাঁ একদম ঠিক পড়ছেন। মুখে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এমনকি কয়েক ফোঁটা তেল ব্রাশে দিয়ে ভাল করে দাঁতে ঘষুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। পাবেন চমৎকার ফল।

জুন ০৪, ২০২১
টুকিটাকি

চমৎকারী শ্রীফল, জানুন নানাবিধ উপকার

অদ্ভুতভাবেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। আদ্রতা কমে এসেছে। ড্রাই হয়ে গিয়েছে। ঠোঁট ফাঁটছে অসময়েও। জানেন কি এ হেন সময়ে বেল খেলে আপনার এই সমস্যা দূর হবে! কারণ বেলে রয়েছে হাজারও উপকারিতা।সেই প্রাচীন সময় থেকেই কিন্তু আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পাকপোক্ত জায়গা করে করে নিয়েছিল বেল। তাই বেল খেয়ে থাকুন সুস্থ। তাহলে জেনে নিন বেলের উপকারিতা।১) কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে- সবাই জানে বেল পেট পরিষ্কার করে।একথা কিন্তু বৈজ্ঞানিক ভাবেও সত্য।নিয়মিত টানা ৩ মাস যদি আপনি বেল খান তাহলে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন এই সমস্যা থেকে।২) আলসারের ওষুধ হিসেবে- পাকা বেলের শাঁসে সেই ফাইবার আছে যা আলসার উপশমে খুবই কার্যকরী। সপ্তাহে তিনদিন খান বেলের শরবত।এছাড়া বেলের পাতা সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন খেলেও অনেকংশে কমে আলসার।৩) ডায়াবেটিস কমায়- পাকা বেলে আছে মেথানল নামের একটি উপাদান যা ব্লাড সুগার কমাতে অনবদ্য কাজ করে।তবে শরবত করে নয় বেল খেতে হবে এমনিই।৪) আর্থ্রারাইটিস কমাতে- ব্যাথা ছাড়া এখন খুব কম মানুষই আছেন।নিয়মিত বেল খেলেই মুক্তি পাবেন আর্থ্রারাইটিস-এর সমস্যা থেকে।৫) এনার্জি বাড়ায়- এনার্জি বাড়াতে বেলের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ১০০ গ্রাম বেল ১৪০ ক্যালোরি এনার্জি দেয়। এছাড়াও বেল মেটাবলিক স্পিড বাড়ায়। ৬) ব্লাড প্রেসার কমায়- ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেলের জুড়িমেলা ভার।

মে ২৮, ২০২১
টুকিটাকি

ফলের রাজার রাজকীয় গুণাগুণ

আম সব ফলের রাজা। মুড়ি, ভাত, দই, কেক, জুস- সব কিছুতেই আমের গন্ধে ম ম করে বেড়ায় গ্রীষ্মের দিনগুলিতে। আমের এই লোভনীয় স্বাদ আর গন্ধে মোহ হয়ে পেটপুজোই নয়, আম দিয়ে ত্বকের পরিচর্চা হলেও অবাক হবেন না।ত্বকের পরিচর্চায় আমের ব্যবহার। এতে অবাক হওয়ার নেই। আম যেমন খেলে বহু উপকারিতা রয়েছে, তেমনি স্কিনকেয়ারের জন্যও আম অত্যন্ত কার্যকরী। ত্বকের উজ্জ্বলভাব ধরে রাখতে, ক্ষতিকর ইউভি রশ্মি থেকেও রক্ষা করে আম। কারোর ত্বকে ব্রণর প্রবণতা বেশি থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে, আম অ্যান্টি-এজিং হিসেবেও ত্বকের জন্য খুব ভাল।শুধু স্বাদেই নয়, ত্বককে সুস্থ রাখতেও রয়েছে বিশেষ কয়েকটি টিপস১. সেলেব্রিটিরা এমনটা করেই থাকেন। সবচেয়ে সহজ উপায় হল নিয়মিত ত্বকের পরিচর্চার জন্য আমের শাঁস লাগান। একটি গোটা আমের রসাল শাঁস বেশ কার্যকরী। ২০ মিনিট রেখে স্বাভাবিক জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের উপর ট্যান পড়লে বা রোদে গরমে ত্বক পুড়ে গেলে আমের শাঁস লাগালে তা দূর হয় দ্রুত।২. মুড না থাকলে মাত্র তিনটি উপকরণ দিয়ে একটি ফেসমাস্ক বানিয়ে ফেলুন।, একটি গোটা আমের শাঁসের সঙ্গে মুলতানি মাটি ও দুধ মিশিয়ে ভাল করে পেস্ট বানান। কিছু সময় ধরে মুখের মধ্যে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখের মধ্যে জমে থাকা ময়লা ও অতিরিক্ত তেল উধাও হবে এই ফেসমাস্কের কারণে।৩. যদি কারোর স্বর্শকাতর স্কিন হয়, তাহলে আমের শাঁসের সঙ্গে মুলতানি মাটি, দই ও গোলাপ জল মেশান। দুর্দান্ত ফেসমাস্কটিতে এই গরমের মরসুমে ত্বককে হাইড্রেট করতে সাহায্য করবে।৪. ম্যাঙ্গো স্ক্রাব বানাতে লাগবে আমের শাঁস, মধু ও দুধ। গোটা মুখের মধ্যে ভাল করে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে আঙ্গুলের আলতো ছোঁয়ায় ঘষতে থাকুন। মধুর জায়গায় ব্রাউন সুগার ব্যবহার করতে পারেন। দ্রুত ত্বকের যৌবন ও উজ্জ্বলতা ফেরাতে এই ফেসমাস্ক ভীষণ কার্যকরী।৫. ত্বকের দেখভালের জন্য গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যেস রয়েছে। এবার থেকে যখনই পারবেন আমের শাঁস লাগাতে পারেন। মানে গ্রিন টির সঙ্গে শাঁস যোগ করে একটি অসাধারণ ফেসমাস্ক তৈরি করে গোটা মুখের মধ্যে লাগান। ১৫-২০ মিনিট রাখুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে আপনাআপনিই আলগা চমক ফুটে উঠবে।

মে ২৩, ২০২১
টুকিটাকি

চুল ঝরছে? ত্বকে সমস্যা? বাড়িতে কর্পূর থাকলে একাধিক সমস্যার সমাধান

আমাদের দেশে প্রাচীন কাল থেকেই পুজো-পাঠে আর খাবারের সুগন্ধ বাড়াতে কর্পূরের ব্যবহার করা হয়। চোখ বন্ধ করেও শুধু মাত্র গন্ধেই কর্পূর চেনা যায়। তবে শুধু পুজো-পাঠ বা খাবারের সুগন্ধ বাড়াতেই নয়, বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও প্রাচীন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় যুগ যুগ ধরে কর্পূর ব্যবহার করা হয়। আজ জেনে নেওয়া যাক কর্পূরের কয়েকটি অজানা, আশ্চর্য ব্যবহার...১. কর্পূরের ট্যাবলেট ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। কর্পূরের গন্ধে মশা ঘর ছেড়ে পালাবে।২. ঘরের দুর্গন্ধ কাটাতে কর্পূরের ট্যাবলেট ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন এটি রুম ফ্রেশনারের কাজ করবে।৩. সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে গেলে বা বুকে কফ জমে গেলে কর্পূরের সাহায্য নিতে পারেন। কর্পূরের গন্ধে বন্ধ নাক ছেড়ে যাবে। সরষের তেল বা নারিকেল তেলের সঙ্গে আন্দাজ মতো কর্পূর মিশিয়ে সামান্য গরম করে নিন। উষ্ণ অবস্থাতেই এই তেলের মিশ্রণটি বুকে, পিঠে ভাল করে মালিশ করতে পারলে দ্রুত আরাম পাওয়া যাবে।৪. অতিরিক্ত চুল ঝরা রোধ করতে আর খুশকির সমস্যা দূর করতে কর্পূর একেবারে অব্যর্থ একটি উপাদান। নিয়মিত মাথায় মাখার তেলের সঙ্গে কর্পূরের গুঁড়ো মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করতে পারলে চুল ঝরার পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে। চুলে শ্যাম্পু করার আগে এই তেলের মিশ্রণ মাথার তালুতে আর চুলের গোড়ায় মাখতে পারলে খুশকির সমস্যাও দ্রুত কমবে।৫. ব্রণ ও ব্রণর দাগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে কর্পূর অত্যন্ত কার্যকরী! কয়েক ফোঁটা কর্পূর এসেনশিয়াল অয়েল বা কর্পূরের গুঁড়ো এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, নারকেল তেল বা আমন্ড তেলের সঙ্গে মিশিয়ে কয়েক দিন কেখে দিন। এ বার ওই তেল ব্রণ আক্রান্ত ত্বকে ভাল করে মালিশ করতে পারলে ব্রণর সমস্যা দ্রুত কমবে, সেই সঙ্গে ব্রণর দাগও ফিকে হয়ে যাবে।৬. ত্বকের চুলকানি বা র্যাশের সমস্যায় কর্পূর অত্যন্ত কার্যকরী। এক টুকরো ভোজ্য কর্পূর সামান্য জলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকের আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে, কিছু ক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের চুলকানি বা র্যাশের সমস্যা দ্রুত কমে যাবে। তবে খেয়াল রাখবেন, কখনওই কাটা বা ক্ষত স্থানে কর্পূর ব্যবহার করবেন না। কারণ কর্পূর রক্তের সঙ্গে মিশে গেলে শরীরে বিষক্রিয়া হতে পারে।৭. ছারপোকা তাড়াতে কর্পূর অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। ছারপোকার সমস্যা থেকে মুক্ত পেতে প্রথমে বিছানার চাদর ধুয়ে, তোষক, ম্যাট্রেস সব দীর্ঘ ক্ষণ রোদে দিন। এর পর একটি বড় কর্পূরের টুকরো কাপড়ে মুড়ে বিছানা ও ম্যাট্রেসের মাঝে রেখে দিন। কর্পূরের গন্ধে ছারপোকারা বিছানার ধারেকাছেও ঘেঁষবে না।৮. বাড়িতে পিঁপড়ের উপদ্রব বেড়েছে? তাহলে এই সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই পেতে বাজার চলতি ক্ষতিকর কীটনাশকের পরিবর্তে জলের সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে ঘরের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। কর্পূরের ঘন্ধে পিঁপড়ে ঘর ছেড়ে পালাবে।

এপ্রিল ১৮, ২০২১
টুকিটাকি

এইসব উপসর্গ দেখলে করোনা পরীক্ষায় দেরি করা যাবে না

করোনা আবার বাড়ছে। ফলে সংক্রমণের ভয় এখন তুঙ্গে। এই সময়ে নিজের এবং অন্যদের মধ্যে আতঙ্ক না বাড়িয়ে সাবধান হওয়া দরকার। কী ভাবে হতে হবে সতর্ক? মাস্ক পরা, স্যানিটাইজার ব্যবহার করা অবশ্যই জরুরি। তবে আরও একটি দিকে খেয়াল রাখতে হবে ভাল ভাবে। কোনও সঙ্কেত পেলেই করোনা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া দরকার। কী ধরনের অসুবিধা থাকলে ভাবতেই হবে পরীক্ষা করার কথা? দুদিনের বেশি যদি জ্বরজ্বর ভাব থাকে, তবে গাফিলতি না করাই ভাল। সারা দিন কাশি যদি এমন হয় যে গলার স্বর বদলে যাচ্ছে, তবে তা চিন্তার।অন্য সময়ের তুলনায় বেশি ক্লান্ত লাগছে দিনভর, তা-ও স্বাভাবিক নয়।এমন সব লক্ষণ দেখলে সতর্ক হওয়াই ভাল। উপসর্গ থাকলে তাতে গুরুত্ব না দিলে বিপদ বাড়তে পারে। সমস্যায় পড়বেন অন্যরাও।এক বার পরীক্ষা করিয়ে নিলে ক্ষতি কী!

এপ্রিল ১২, ২০২১
টুকিটাকি

গরমে রোজ আম খাওয়ার পরামর্শ ডায়াটেশিয়ানদের

গরমকালটা আসলেই অনেকেরই মনে হয় কেন আসল, বেশ তো শীতকালটা ছিল। গরম, ঘাম , এনার্জির ক্ষয় , বিরক্তি সব মিলিয়ে গরমকালের নামটা শুনলেই অনেকের নাক কুঁচকে ওঠে। তবে এত খারাপের মধ্যেও গরমকালে এমন একটা ভালো জিনিস আছে, যা প্রতিটা মানুষ পছন্দ করেন। আর তা অবশ্যই আম ।আম খেতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। গাছে গাছে আম ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। আর কদিন পর থেকেই আম পাকতে শুরু করে দেবে। সেই আশাতেই অনেকে বসে রয়েছেন। আবার অনেকে তো ধৈর্য ধরতে না পেরে দোকান থেকে ইতিমধ্যেই আম কিনে খেতে শুরু করে দিয়েছেন। যদিও তা কোল্ড স্টোরেজের। সে যাই হোক, আম তো আমই.. আপনিও হয়তো আম থেকে শুরু করে দিয়েছেন , কিংবা কদিন পর থেকেই আম খাবেন। তার আগে জেনে নিন আমের গুণাগুণগুলি। শুধু রসনাতেই এর তৃপ্তি, নাকি স্বাস্থ্যের জন্যেও কিছু উপকারিতা রয়েছে, জেনে নিন।১) আমে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিডেন্টস উপাদান রয়েছে, যা কোলন , স্তন , প্রস্টেট , লিউকেমিয়া প্রভৃতি ক্যানসার থেকে আমাদের শরীরকে রক্ষা করে।২) আমে থাকা প্রচুর পরিমানে ফাইবার , পেকটিন , ভিটামিন সি কোলেস্টেরল লেভেলের ভারসাম্য বজায় রাখে।৩) ত্বকের জন্য আম খুবই উপকারী। ব্রণ এবং ত্বকের অন্যান্য অনেক সমস্যা প্রতিরোধ করে আম।৪) এক কাপ আম আমাদের শরীরে ২৫ শতাংশ ভিটামিন এ প্রদান করে। যা আমাদের চোখের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। আম অন্ধত্ব দূর করে, দৃষ্টিশক্তি শক্তিশালী করে এবং শুষ্ক চোখের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

এপ্রিল ১১, ২০২১
টুকিটাকি

অবাঞ্ছিত তিল দূর করবেন কীভাবে? জানুন সহজ উপায়

গালের পাশে হঠাৎ করেই গজিয়ে উঠেছে তিল। আয়নার সামনে দাঁড়ালে নিজেকে একদম ভাল লাগে না। ভাবছেন এই তিলটা যদি না থাকত কী ভালই না হত। জেনে নিন তিল দূর করার কিছু সহজ উপায়।তিল ত্বকের এমন একটি চিহ্ন যা কখনও কখনও সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে তোলে কখনও আবার নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় তিলের কারণে অনেককেই মানায় না। তখন মনে হতেই পারে এই তিলটা যদি তুলে ফেলা যেত । অতটাও কঠিন কিছু ব্যাপার না তা। আপনাদের জন্য রইল তিল তোলার কিছু ঘরোয়া উপায়।অ্যাপেল সিডার ভিনিগারঅ্যাপেল সিডার ভিনিগার দ্বারা খুব সহজ পদ্ধতিতেই তিল নির্মূল করা যায়। অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে ম্যালিক আর টার্টারিক অ্যাসিড থাকে। তা তিলের উপর দিলে আস্তে আস্তে তিল নির্মূল হয়ে যায়। তুলোতে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নিতে হবে তারপর সেই ভেজান তুলো উপর ১ঘণ্টা রেখে দিন। এইটা দুই সপ্তাহ করলেই তিল ভ্যানিশ হতে বাধ্য।রসুনরসুন ভীষণই উষ্ণ। তাই খুব সহজেই তিল সরিয়ে দেওয়া যায়। কিছু রসুন আর লবঙ্গ বেটে নিয়ে সেই ব্যাটারটা তিলের উপর লাগিয়ে রাখুন। পেস্টটি শুকিয়ে গেলে তার উপর ব্যান্ডেজ লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এইটা যদি এক সপ্তাহ টানা করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই অবাঞ্ছিত তিল থেকে মুক্তি পাবেন।ক্যাস্টর অয়েলঅনেকগুলো গুণের মধ্যে ক্যাস্টর অয়েলের অন্যতম গুন হল ত্বক থেকে তিল সরানো। এক চা চামচ ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে একটুখানি বেকিং সোডা মিশিয়ে তিলের উপর লাগিয়ে রেখে দিন সারারাত। সকালে উঠে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। একমাস যদি তা করতে পারেন তাহলে হাতে নাতে ফল পাবেন।আনারসের জুসশুধুমাত্র ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করতে নয় ত্বকের ক্রিম হিসাবে ভাল কাজ করে আনারসের জুস। কিছুটা আনারসের রস নিন তাতে সামুদ্রিক লবণ মেশান। মিশ্রণটি ভাল করে তিলের উপর দিন এবং স্ক্রাব করুন। ১৫ মিনিট স্ক্রাব করার পর তিলের উপরের আস্তরণটি উঠতে শুরু করে। এই পদ্ধতিটি এক সপ্তাহ করুন তাহলে অতি সহজেই অবাঞ্ছিত তিল দূর করতে পারবেন।

এপ্রিল ০৭, ২০২১
টুকিটাকি

রোজ পাতে থাকুক ঢ্যাঁড়স! জেনে নিন এর গুণাবলী…

করোনা পরিস্থিতিতে প্যাচপ্যাচে গরমে নাজেহাল অবস্থা সাধারণের। তারই মধ্যে শরীরে যত্ন নিতে বদ্ধপরিকর সকলেই। গরমে শরীরের যত্ন নিতে সপ্তাহে তিনদিন খান ঢ্যাঁড়স। শিশু, প্রবীণ ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ঢ্যাঁড়স অত্যন্ত উপকারী।ঢ্যাঁড়সের নাম শুনেই নাক সিঁটকাচ্ছেন! অনেকেরই এই উপকারী সবজিতে না-পসন্দ। তবে এই গরমে সবচেয়ে সহজপাচ্য সবজির মধ্যে অন্যতম হল এই ঢ্যাঁড়স। শিশু ও প্রবীণরা ঢ্যাঁড়স খেলেও নতুন প্রজন্মের কাছে ঢ্যাঁড়স এখনও গুরুত্বহীন। ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারী ফাইবার সমৃদ্ধ ঢ্যাঁড়সের উপকারীতা শুনলে চমকে যাবেন। এই গরমে শরীর ভালো রাখতে তাই রোজ পাতে থাকুন ঢ্যাঁড়সের পদ।আসুন দেখে নিই, ঢ্যাঁড়স খেলে আমাদের শরীর কেন ভালো থাকে১. ঢ্যাঁড়সের অনেক গুণ রয়েছে। এতে রয়েছে ভিটামিন এ , অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে।২. ঢ্যাঁড়সে রয়েছে সলিউবল ফাইবার পেকটিন, যা রক্তের মন্দ কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে ও অ্যাথেরোসক্লোরোসিস প্রতিরোধ করে।৩. গর্ভাবস্থায় ভ্রূণ তৈরির জন্য ভালো ঢ্যাঁড়স গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে, গর্ভপাত হওয়া প্রতিরোধ করে।৪. বাতাসের মধ্যে ভেসে থাকা দূষিত পদার্থ দূরে করে শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে ও মুখের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।৫. ঢ্যাঁড়স কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। ঢ্যাঁড়সের উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেলসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে।৬. ঢ্যাঁড়স চুলের কন্ডিশনার হিসেবে খুব ভাল উপাদান। খুসকি দূর করতে এবং শুষ্ক মাথার ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।৭. বিষণ্ণতা, দুর্বলতা এবং অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে।৮. ঢ্যাঁড়সে আছে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, লিউটিন। এর কারণে চোখের গ্লুকোমা, চোখের ছানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।৯. ঢ্যাঁড়সের মধ্যে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ থাকায় ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। সূর্যের ইউভি রস্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে।১০. চোখের নানান সমস্যা রোধ করা যায় ঢ্যাঁড়সের গুণের জেরে।খারাপ লাগলেও আজ থেকেই ট্রাই করতে পারেন ঢ্যাঁড়স। গরমে ঠান্ডা থাকে, পেট ভালো রাখতে, দূষণ থেকে ত্বককে রক্ষা করতে এই ঢ্যাঁড়সের গুণের শেষ নেই।

এপ্রিল ০৫, ২০২১
টুকিটাকি

গরমে ত্বকের ট্যান কাটাতে জেনে নিন কয়েকটি সহজ ঘরোয়া উপায়

পার্লারে গিয়ে অনেক টাকা খরচ করে কোনও বিউটি ট্রিটমেন্ট করাতে হবে না। এ বার ঘরে বসেই ত্বকের দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা ট্যান দূর করতে পারবেন অনায়াসে। এমনই কয়েকটি উপাদানের খোঁজ দেওয়া হচ্ছে, যা নিয়মিত ব্যবহার করে আপনি পেতে পারেন নিখুঁত, উজ্জ্বল, ফর্সা ত্বক। ঘরোয়া উপায়ে কী ভাবে ত্বকের ট্যান দূর করবেন একনজরে দেখে নিনগাজর: শুষ্ক এবং ট্যান পড়া ত্বকে গাজর ভাল করে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর মোটামুটি শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে মুখের ট্যান দূর হবে এবং ত্বক আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।লেবু: লেবু ত্বকের কালো দাগ ছোপ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। তুলোর সঙ্গে লেবুর রস মাখিয়ে নিন, তারপর কালো দাগের উপর ৫ মিনিট ধরে ঘষুন। তারপর ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে নিন। তবে মুখে বা শরীরের কোথাও লেবু মাখার পর সরাসরি সূর্যের আলোতে বেরনো যাবে না। পাকা পেঁপে: পাকা পেঁপে হল কালো দাগ বা ট্যান দূর করার ক্ষেত্রে একটি অন্যতম কার্যকরী ঘরোয়া উপাদান। পাকা এক টুকরো পেঁপে নিয়ে শরীরের কালচে বা ট্যান পড়া জায়গায় ভালো করে ঘষুন। আধা ঘণ্টার মতো রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ বার এই মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। পেঁপেতে থাকা প্যাপিন মরা কোষ দূর করে ত্বকের রং উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে। পেয়াঁজ: ত্বকের উপর বাড়তে থাকা বয়স জনিত কালচে ছোপ বা ট্যান দূর করতে পেয়াঁজের রস দারুণ কার্যকরী। এক টুকরো পেয়াঁজ নিয়ে শরীরের কালচে বা ট্যান পড়া জায়গায় ৫ মিনিট ধরে ঘষে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত ফল পেতে পেয়াঁজের রস প্রতিদিন ব্যবহার করা যেতে পারে। অ্যালোভেরা: কেবল ব্রন কমাতেই নয়, ত্বকের কালো দাগ-ছোপ দূর করতে, ট্যান কাটাতেও অ্যালোভেরা জুড়ি মেলা ভার। প্রথমে অ্যালোভেরা জেল বের করে নিন, তারপর শরীরের ট্যান পড়া অংশে আলতো হাতে মাখুন। একটু সময় নিয়ে এমন ভাবে ম্যাসাজ করবেন যাতে অ্যালোভেরা জেল ত্বক একদম শুষে নেয়। কয়েক ঘণ্টা পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷কলা ও লেবুর মাস্ক: পাকা কলা ও লেবু মিশিয়ে প্রথমে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে, গলায়, হাতে, পায়ে বা শরীরের যে কোনও অংশে ব্যবহার করা যেতে পারে। পেস্টটি শরীরের কালচে বা ট্যান পড়া জায়গায় ১৫ মিনিট মাখিয়ে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এই মাস্ক লাগালে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে

এপ্রিল ০৩, ২০২১
টুকিটাকি

গাজরের বহুবিধ গুনাগুণ

বহুল উপকারি সবজির মধ্যে অন্যতম গাজর। গাজরের মধ্যে থাকে ভিটামিন সি। আর এই উপাদান ত্বকের জৌলুস ফেরাতে এবং ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে সাহায্য করে। যাবতীয় দাগছোপ দূর করে ত্বক রাখে ঝকঝকে। ত্বকের গঠন সুদৃঢ় করতেও সাহায্য করে গাজরে থাকা বিভিন্ন রকমের উপাদান। চুল এবং ত্বকের পরিচর্যায় গাজর খুবই উপকারি। অনেকেই প্রতিদিনের ডায়েটে রাখেন গাজরের রস। অনেকে আবার ফ্রুট স্যালাড কিংবা এমনি স্যালাডে রাখেন গাজর। শুধু ত্বক বা চুল ভাল রাখতে নয়, স্বাস্থ্য বজায় রাখার অসংখ্য গুণ রয়েছে গাজরে।গাজরের গুনাগুন জেনে নেওয়া যাক:১. গাজরে থাকে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদান ভিটামিন এ- তে পরিণত হয়। ফলে নতুন স্কিন সেল তৈরি হতে সাহায্য করে গাজরে থাকা এই উপাদান। এছাড়া ত্বকের ঔজ্জ্বল্যও বাড়ায়।২. গাজরের মধ্যে থাকে ভিটামিন সি। আর এই উপাদান ত্বকের জৌলুস ফেরাতে এবং ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে সাহায্য করে। যাবতীয় দাগছোপ দূর করে ত্বক রাখে ঝকঝকে।৩. ত্বকের টেক্সচার বা গঠন সুদৃঢ় করতেও সাহায্য করে গাজরে থাকা বিভিন্ন রকমের উপাদান। বিশেষ করে গাজরে থাকা ভিটামিন এ স্কিন টেক্সচার সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে।৪. সূর্যের তেজে যে ট্যান পড়ে আপনার চামড়ায় সেটা দূর করে গাজরে থাকা বিটা ক্যারোটিন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করা এই উপাদান।৫. হেয়ারফল অর্থাৎ চুল পড়ার সমস্যা আজকাল প্রায় সকলেরই রয়েছে। এক্ষেত্রেও সমাধানের কাজ করে গাজর। শুধু তাই নয়, আপনার স্ক্যাল্পে পুষ্টিও জোগায় গাজর।৬. শুধু চুল বা ত্বকের পরিচর্যায় নয়, স্বাস্থ্য বজায় রাখতে, চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে এবং মেন্সট্রুয়াল বিভিন্ন ইস্যুর সমাধানে সাহায্য করে গাজর। প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে তোলে গাজর।

মার্চ ৩১, ২০২১
টুকিটাকি

দোলের রং উঠবে, ত্বক আর চুলের লাভও হবে, জেনে নিন সহজ উপায়

দোলের রং সারা মুখে ভর্তি, স্নানের সময় বার বার সাবান দিয়ে ধুয়েও কোনও ভাবে যাচ্ছেই না, অফিস যেতে সমস্যা, না, রং তোলা মোটেই খুব কঠিন বিষয় নয়। হাতের কাছে থাকা কয়েকটা উপাদান দিয়েই সহজেই তুলে ফেলা যায় রং। কিন্তু এর অনেকগুলিই আবার ত্বকের জন্য ততটা নিরাপদ নয়। তা হলে? দেখে নেওয়া যাক, রং তোলার কিছু সহজ প্রক্রিয়া, যারা ক্ষতি তো করবেই না, বরং এগুলিতে উপকার হবে ত্বকের।লেবুর ব্যবহার: একটু হালকা রং তোলার জন্য লেবুর বিকল্প নেই। লেবু, মধু, জলপাই তেল আর হলুদ আছে এমন ফেস প্যাক ব্যবহার করে রং তুললে ত্বকের স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসে। ত্বকের নমনীয়তাও বাড়ে।ডিম: রং খেলার নাম করে মাথায় ডিম ফাটানোর রেওয়াজ আজকের নয়। অনেকেরই দাবি, এতে চুলের উপকার হয়। কথাটা খুব ভুলও নয়। চুলের এবং মাথার ত্বকের রং তুলতে ডিমের হলুদ অংশ খুবই পারদর্শী। এই হলুদ অংশ রং লাগা জায়গাগুলিতে মাখিয়ে রেখে, পরে তা হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে তুলে ফেললেই হল। রং পরিষ্কার।বিয়ার: পানীয় হিসেবে দোলের দিনে অনেকেরই পছন্দ। কিন্তু শুধু পানীয় হিসেবে নয়, এর ব্যবহার হতে পারে রং তোলার ক্ষেত্রেও। চুলের রং আর মুখের রং তুলতে বিয়ার ব্যবহার করা যেতেই পারে। এতে চুলের এবং ত্বকের উভয়েরই উপকার হয়। শুধু বিয়ার দিয়ে রং সাফ করার আগে, এক বোতল এই পানীয়ের সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারলে ভাল হয়।

মার্চ ২৯, ২০২১
টুকিটাকি

চুলের সমস্যায় ঘরোয়া সমাধান

নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বেশির ভাগ মানুষই চুল পড়ার সমস্যায় জর্জরিত। কিছু ক্ষেত্রে চুল পড়ার বিষয়টা জিনগত হলেও নানা শারীরিক সমস্যা, মানসিক চাপও এর জন্য বহু ক্ষেত্রে দায়ী। তা ছাড়া কলকাতার পরিবেশে দূষণ, আর্দ্রতা, তার সঙ্গে ঘামের কারণেও ব্যাপক পরিমাণে চলু উঠে যায় অনেকের। দৈনিক ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যদি রোজ তার থেকেও বেশি চুল পড়তে শুরু করে, তবে তা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। তাই ঠিক সময়ে চুলের পরিচর্যার দিকে একটু বেশি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। চুলের যত্ন নিতে গেলেই যে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে কিংবা তা খরচ সাপেক্ষ হবে, তা কিন্তু নয়। কম খরচে, সামান্য কিছু ঘরোয়া জিনিসও হয়ে উঠতে পারে আপনার চুল পরিচর্যার উপকরণ। দেখে নিই কী সেই উপকরণগুলি?অ্যালো ভেরা: অ্যালো ভেরা যেমন ত্বকের জন্য ভাল, তেমনই চুলের জন্যও উপকারী। এটি চুল পড়া বন্ধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া মাথার ত্বকের চুলকানি ভাব দূর করে এবং এই ত্বকের স্বাভাবিক পিএইচ-এর মাত্রা সংরক্ষণে সাহায্য করে। আর খুসকি দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার।কী ভাবে ব্যবহার করবেন?একটি বড় মাপের অ্যালো ভেরা পাতা নিয়ে তার ভিতরের শাঁস বের করে নিতে হবে। তার পর ওই শাঁস ভাল করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ৪৫ মিনিট রেখে দিন। এর পর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন এটি ব্যবহার করুন।মেথি: চুল পড়া আটকাতে মেথি খুব ভাল কাজ করে। এর মধ্যে থাকা প্রোটিন এবং নিকোটিনিক অ্যাসিড চুলের গোড়া মজবুত করে চুল উজ্জ্বল এবং লম্বা করতে সাহায্য করে।কী ভাবে ব্যবহার করবেন?এক কাপ মেথি সারা রাত জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে তা বেটে একটা পেস্ট তৈরি করে নিন। এর পর ওই পেস্ট চুলে এবং মাথায় লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। পারলে একটা শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। এর পর জলে ধুয়ে ফেলুন। শ্যাম্পু ব্যবহারের কোনও প্রয়োজন নেই। টানা ১ মাস সপ্তাহে ২ দিন করে এটি ব্যবহার করলে আপনি পেয়ে যাবেন উজ্জ্বল, ঘন, লম্বা চুল।চুলের যত্নে আমলকিআমলকী: আমলকীতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটারি উপাদান, যা চুল পড়া বন্ধ করতে দারুণ কাজ করে। মাথার ত্বক ভাল রাখতে এবং দ্রুত চুল বাড়াতে আমলকীর জুড়ি মেলা ভার।কী ভাবে ব্যবহার করবেন?এক কাপ নারকেল তেলের মধ্যে ৪ থেকে ৫টি শুকনো আমলকী নিয়ে তা ফুটিয়ে নিন। তেল কালো হয়ে যাওয়া অবধি ফোটাতে থাকুন। এর পর তা নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করে নিন। এ বার ওই তেল দিয়ে মাথায় মাসাজ করে ৩০ মিনিট মতো রেখে দিন। তার পর শ্যাম্পু এবং জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে ২ বার এটি ব্যবহার করুন।

মার্চ ২৫, ২০২১
টুকিটাকি

চুল এবং ত্বকের পরিচর্যায় অব্যর্থ নারকেল তেল, জেনে নিন কী কী কাজে লাগে

নারকেলের গুণের কথা সকলে্রই জানা। নারকেলের নির্যাস তেলেও রয়েছে অনেক গুণ।এই তেলে রান্না করা খাবার খেতে যতই কম সুস্বাদু লাগুক, এর মধ্যে পুষ্টিগুণ নাকি মারাত্মক। তবে শুধু খাওয়ায় নয়, চুল এবং ত্বকের পরিচর্যাতেই ভীষণ ভাবে উপকার করে এই নারকেল তেল।চুলের পরিচর্যা-১. যাঁদের শ্যাম্পু করলেই চুল মারাত্মক রুক্ষ হয়ে যায়, কন্ডিশনার দিলেও বিশেষ লাভ হয় না, তাঁরা শ্যাম্পু করার আগে নারকেল তেল সামান্য গরম করে মাথায় ম্যাসাজ করুন। তারপর শ্যাম্পু করে নিলেই দেখবেন আপনার চুল স্মুদ এবং সিল্কি হয়ে গিয়েছে।২. খুশকির সমস্যাও কমিয়ে দেয় নারকেল তেল। মূলত, স্ক্যাল্প শুকনো এবং রুক্ষ থাকলেই খুশকির সমস্যা প্রবলভাবে দেখা দেয়। তা থেকে অনেকসময় আবার অনেক স্কিনের সমস্যাও হয়ে থাকে। তাই স্ক্যাল্পে পুষ্টি জোগাতে নারকেল তেল ব্যবহার করুন। এর ফলে খুশকির সমস্যা কমবে।৩. ঘরোয়া পদ্ধতিতে হেয়ার মাস্ক বা স্পা-এর জন্য প্যাক তৈরির সময় সামান্য নারকেল তেল মিশিয়ে নিতে পারেন। এর ফলে চুল অনেক বেশি নরম থাকে। চুলের ফ্রিজি ভাব চলে যায়।ত্বকের পরিচর্যা-১. চড়া মেকআপ তুলতে নারকেল তেল অব্যর্থ। ক্লিনজার-ফেসওয়াস এসবের বদলে পুরু করে নারকেল তেল লাগিয়ে নিন। মিনিট ১০ রেখে পরিষ্কার জলে মুখ ধুয়ে নিন। খুব চিটচিটে ভাব লাগবে সামান্য ক্লেনজার দিয়ে আর একবার মুখ ধুয়ে নিন। এর ফলে মেকআপ উঠে গেলেও মুখের ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হবে না।২. পা ফাটার সমস্যা দূর করতেও কাজে লাগে নারকেল তেল। পায়ের ফাটা জায়গা, বিশেষ করে গোড়ালির অংশে সামান্য নুন আর নারকেল তেল মিশিয়ে পা ঘষার ব্রাশ দিয়ে ভাল করে ঘষতে হবে। এর ফলে চামড়া নরম হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে ফাটা অংশে বসে যাওয়া ময়লাও দূর হবে। এবার সামান্য গরম জলে খানিকক্ষণ পা ডুবিয়ে রাখুন। তারপর ভাল করে পা মুছে নিয়ে ফুটক্রিম লাগিয়ে নিন। সাতদিন এই পদ্ধতিতে পায়ের যত্ন করলে ফল পাবেন হাতেনাতে।৩. অনেকে আবার শরীরের রুক্ষভাব দূর করতেও নারকেল তেল মালিশ করে থাকেন। এর উপকারও আছে অনেক।

মার্চ ২২, ২০২১
টুকিটাকি

গরমে শরীর, মন, পেট ঠান্ডা রাখবেন কীভাবে, জানুন

শীতে যেখানে খাওয়া দাওয়ার কোনও অন্ত থাকে না, সেখানে গরমকালে ঠান্ডা খাওয়ার খাবার চেষ্টা করেন অনেকেই। আপনাদের জন্য রইল তেমনই ঠান্ডা খাবার তালিকা।তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। গরমকালে ঠান্ডা খাওয়ার খাবার চেষ্টা করেন অনেকেই। তাতে শরীর ঠান্ডাও থাকে আবার হজমের সমস্যাও হয় না। রইল তেমনই কিছু ঠান্ডা খাবারের তালিকা।দইদই শুধুমাত্র অন্ত্রের জন্য ভাল না, পেট ঠান্ডা করতেও কাজে লাগে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় হজম শক্তি বাড়ায়। দই খাওয়া হার্ট এবং ত্বকের জন্য খুবই ভাল। দই ভাত বা রায়তা হিসাবে দই খেতে মন্দ না। এই গরমে ঘোল কিংবা লস্যি যেমন উপাদেয় পানীয়, তেমনই স্বাস্থকরও।পুদিনা পাতাপুদিনা পাতা মূলত গ্রীষ্মকালে খাওয়া হয়। চাটনি, রায়তা, কিংবা পুদিনা পাতার আইসক্রিম হিসাবে খাওয়া যেতে পারে। পুদিনা পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হজম আর ত্বকের পক্ষেও খুবই ভাল।শসাশীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যে কোনও সময়ে শসা খাওয়া যায়।স্যালাড হিসাবেই প্রধানত শসা খায় সবাই। শুধু তাই শসা হজমে কাজে লাগে। শসাতে খুবই কম ক্যালোরি আর ফ্যাট থাকে।লেবুর জলগরমে বাইরে থেকে ঘুরে লেবুর জল বা শরবৎ দেওয়া হয়। অল্প মিষ্টি যোগ করলে বেশ ভাল খেতে লাগে।শরীর ঠান্ডা হওয়ার পাশাপাশি মেটাবলিজমও বাড়ায় আর তাড়াতাড়ি খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

মার্চ ২১, ২০২১
টুকিটাকি

দোল খেলুন, কিন্তু ত্বক ও চুলের যত্নে দিন বিশেষ নজর

খেলবো হোলি রং দেব না, তাই কখনও হয়... ফের বাড়তে থাকা করোনা আবহের মধ্যেই সামনেই হোলি উৎসব। এবছর উপরি পাওয়া ছুটির দিনে পড়েছে রঙের উৎসব। গতবছর করোনার দাপটে হোলি খেলা কার্যত হয়ইনি। এবছর করোনার সতর্কতা থাকবে নিশ্চিত। তবে অনেকেই জমিয়ে হোলি খেলার পরিকল্পনা করে ফেলেছেন। সতর্কতা মেনেই তৈরি হয়ে গিয়েছে প্ল্যান। কিন্তু হোলি খেলতে গেলে রং-আবিরে চুল এবং ত্বকের বারোটা বাজার অবস্থা হয়। তাই চুল এবং ত্বক ভাল রাখতে হোলির প্রয়োজন সঠিক পরিচর্যা।জেনে নিন দোলের দিন ত্বক এবং চুলের ক্ষতি আটকাতে কী কী করণীয়..১। ভাল করে বডি অয়েল মেখে তবেই হোলি খেলতে নামুন। রঙ তোলার ক্ষেত্রেও তেলের মতো ভাল আর কিছু হয় না। এর ফলে আপনার ত্বক রুক্ষ হবে না। সহজে রং ত্বকে বসে যাবে না। ফলে রং তুলতে সুবিধা হবে।২। আবির বা রং ভীষণ ভাবে নখে ঢুকে যায়। তারপর সেই রং নখে ধরে যায়। তাই নখের পরিচর্যা করতে হলে অবশ্যই গাঢ় রঙের নেলপলিশ পরুন।৩। যেহেতু দিনের বেলায় দোল খেলবেন, তাই সানস্ক্রিন লাগান অতি অবশ্যই। নাহলে ট্যান পড়তে বাধ্য। এর ফলে কেবল রোদ নয় রঙ থেকেও রক্ষা পাবে আপনার স্ক্রিন।৪। সারাবছর তেল না মাখলেও দোল খেলতে নামার আগে মাথায় ভাল করে অয়েল ম্যাসাজ করে নিন। এর ফলে চুলে রং বসে যাবে না। যেটুকু রং বা আবির লাগবে সেটা সহজেই শ্যাম্পু করে তুলে নেওয়া যাবে। শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার বা সিরাম লাগান। পারলে বাড়িতেই স্পা করে নিন। অবশ্যই হোলি খেলার সময় চুল বেঁধে রাখবেন। নাহলে চুলের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আর যদি সম্ভব হয় তাহলে মাথায় হেয়ার ক্যাপ পরে নিতে পারেন। কিংবা রঙিন ওড়না বা স্কার্ফ দিয়ে মাথা পেঁচিয়ে রাখতেও পারেন।এ এর ফলে স্টাইলও হবে। আবার রং-আবির থেকে চুল বাঁচানোও সম্ভব হবে।সামান্য এই কয়েকটি জিনিস মেনে চললেই উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন চুল ও ত্বকের কোনওরকম ক্ষতি না করেই। আর কোভিড বিধি মানতে যেন ভুলবেন না। তাহলেই কিন্তু বিপদ..

মার্চ ২০, ২০২১
টুকিটাকি

রুক্ষ চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার ঠিকঠাক করছেন তো? জানুন

সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন শ্যাম্পু করা এখন সবার কাছে বাধ্যবধ্যকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাস্তার ধুলোবালি থেকে চুলকে রক্ষা করতেই শ্যাম্পু করা। তাই শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনর এখন ভীষণ জরুরি। কিন্তু এটা মানতেই হচ্ছে তাড়াহুড়োতে সবসময় শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনর ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার কিছু কিছু সময় অনেকে কন্ডিশনর ব্যবহার করে না কারণ চুল চিটচিটে লাগে। আপনার ও কী এই এক সমস্যা? কন্ডিশনর মাথায় দিলেই চুল বাজে হয়ে যায়? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে জানাই কন্ডিশনর চুলে দেওয়ার কতগুলো নিয়ম আছে। তা আপনি মানছেন না। নিশ্চয় কিছু ভুল করছেন ।প্রথমত আপনি যদি চুলের গোড়ায় অথবা স্ক্যাল্পে কন্ডিশনর দেন তার ফলে স্ক্যাল্প আরও চিটচিটে হয়ে যায়। এমনিতেই স্ক্যাল্প থেকে তেল বের হয়। তার সঙ্গে যদি কন্ডিশনর মেশে তাহলে চুল আরও বাজে দেখায়। তাই কখনও চুলের গোড়ায় না মাঝখান থেকে কন্ডিশনর লাগানো উচিৎ। তাহলে চুল নরম এবং সিল্কি হয়।শ্যাম্পুর পর চুলে কন্ডিশনর দেওয়া ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে কোনও জিনিসই প্রয়োজনের তুলনায় বেশী বা কম ব্যবহার করা উচিৎ নয়। কন্ডিশনর ব্যবহার না করলে যেমন চুল ভেঙে যেতে পারে, তেমনিই বেশী পরিমাণ দিলে আরও চিটচিটে হয়ে যায়। আর কম দিলে তো কিছু বোঝা যাবে না। কতটা দেবেন সেটা পুরোটাই নির্ভর করে চুল কতটা লম্বা আর ঘনত্বের উপর। প্রত্যেকের চুলের ধরন একরকমের হয় না। কারোর চুল পাতলা হয় আবার কারোর মোটা। কারোর চুল একটু বেশী রুক্ষ। প্রত্যেক ধরনের চুলের জন্য আলাদা আলাদা যেমন শ্যাম্পু হয় তেমনই কন্ডিশনরও ব্যবহার করা উচিৎ। যদি আপনি কন্ডিশনর লাগিয়েই চুল ধুয়ে ফেলেন তাহলে ভুল করছেন। কন্ডিশনর চুলে দেওয়ার পর কিছু মিনিট অপেক্ষা করা উচিৎ। তারপর ধোয়া উচিৎ। চার থেকে পাঁচ মিনিট তো রাখাতেই হবে। তবেই আপনার চুল দেখাবে নরম, চকচকে, ঢেউ খেলানো।

মার্চ ১৮, ২০২১
টুকিটাকি

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন চাই এক কোয়া রসুন

সুস্থ থাকতে রোজ খেতে হবে এক কোয়া কাঁচা রসুন। কাঁচা রসুনেই উপকার৷ তবে হাই প্রেশার বা কোলেস্টেরল থাকলে খাওয়া দরকার ৩৪টি করে৷ এক্ষেত্রে প্রেশার বা কোলেস্টেরলের ওষুধ বন্ধ করবেন না৷ প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে। সঠিক খাবার, ব্যায়াম ও চেকআপ চালিয়ে যাবেন৷ রক্তচাপ কমায়৷ চার কোয়া করে খেলে সে রক্তচাপ কমানোর ওষুধের সঙ্গেও পাল্লা দিতে পারে কিছু ক্ষেত্রে৷ টোটাল এবং এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০১৫ শতাংশ কমে যায়৷ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস একে ব্যবহার করেছিলেন সারভাইকাল ক্যান্সারের চিকিৎসায়৷ লুই পাস্তুর এর অ্যান্টিফাংগাল ও অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণের খবর জানান৷ সময়ের সঙ্গে আরও উপকারের কথা জানা গেছে৷ আর আধুনিক বিজ্ঞানীরা জানালেন, হৃদরোগ প্রতিরোধে এর ভূমিকার কথা৷ ইউনিভার্সিটি অব কানেক্টিকাট স্কুল অব মেডিসিনএর কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ টিমের মতে, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে৷ আরও পড়ুন ঃ ওষুধ ছাড়াই মুক্তি পাওয়া যাবে সর্দি-কাশি থেকে , জেনে নিন কীভাবে! তবে উপকারি কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়াতে ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে এর কোনও ভূমিকা নেই৷ যে সমস্ত হৃদরোগী নিয়মিত রসুন খান, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ থাকেন৷ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের দৌলতে কমে অ্যালঝাইমার ও ডিমেনসিয়ার প্রকোপ৷ সংক্রমণজনিত অসুখবিসুখ কম হয়, বাড়ে আয়ু৷ ইস্ট্রোজেন লেভেল বেড়ে হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল হয় মেয়েদের৷ তবে এ নিয়ে শেষ কথা বলার সময় এখনও আসেনি৷লেড টক্সিসিটি কমাতে কাজে লাগে৷

ডিসেম্বর ২২, ২০২০
টুকিটাকি

ত্বকের যত্নে নারকেল তেলের ব্যবহার , না জানলে জেনে নিন !

শীতকালে শুষ্কতার পরিমান বৃদ্ধি পাওয়া আমারা ত্বকের নানা সমস্যায় পড়ে থাকি। আমাদের ত্বক টানটান হয়ে যায়। এছাড়া বেশি শুষ্ক হয়ে ত্বক ফেটেও যায়। তাই শীতকালে ত্বকের এক্সট্রা কেয়ার নেওয়া প্রয়োজন। আর এই শীতে ত্বক ময়েশ্চারাইজ করতে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। এবার জেনে নিন ত্বকের যত্নে নারকেল তেলের উপকারিতা সম্পর্কে.. আরও পড়ুন ঃ চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন কি করে, জেনে নিন ! উল্লেখ্য বাজারের নানা ময়েশ্চারাইজারের থেকে নারকেল তেল খুবই উপকারী। ত্বকের রুক্ষ ভাব নারকেল তেল নিমেষে দূর করে দিতে পারে। তাই শীতকালে নিয়মিত ত্বকের জন্য নারকেল তেল ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে রাত্রিবেলা ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে। তারপর সামান্য নারকেল তেল গরম করে আলতো হাতে সারা মুখে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে আপনার ত্বক দ্রুত ময়েশ্চারাইজ হয়ে উঠবে। এবং আপনার ত্বক বলিরেখা পড়া থেকেই দূরে রাখবে।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২০
টুকিটাকি

চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন কি করে, জেনে নিন !

চুল পড়ার সমস্যা নতুন কিছু নয়। আমরা সকলেই এই সমস্যায় পড়ি। আর বিশেষ করে শীত কালে চুলের সমস্যা একটু বেশিই হয়ে থাকে। যেমন চুল পড়ার সাথে সাথে চুলে খুসকির সমস্যা, চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। তাই এবার চুল পড়ার সমস্যা কে বাইবাই করে নতুন চুল কীভাবে গোজাবে সেদিকে নজর দিন। আজ রইলো নতুন চুল গজানোর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস। একনজরে দেখে নিন.. আরও পড়ুন ঃ ঘুমের আগে ত্বকের যত্ন নতুন চুল গজানোর জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার সাথে সাথে স্ক্যাল্পে তেল দিয়ে ভালো করে নিয়মিত ম্যাসাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে নারকেল তেল একটু গরম করে স্ক্যাল্প ও চুলে ভালো করে লাগান। এতে স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। সঙ্গে চুল লম্বা হয়। অন্যদিকে মাথায় রাখবেন চুলের অন্যতম উপকারী উপাদান হল ওমেগা। তাই খাবারে ওমেগা রাখতে পারেন যাতে চুল পড়ার সমস্যা দূর হওয়ার সাথে সাথে নতুন চুল দূর গজাতে পারে। এছাড়া ওমেগা ছাড়াও চুলের জন্য উপকারী আরও বেশকিছু উপাদান রয়েছে, সেগুলি হল- ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি, আয়রন, বায়োটিন ও জিঙ্ক।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২০
টুকিটাকি

ঘুমের আগে ত্বকের যত্ন

সারা দিনের পরিশ্রম, ধকল ও ধুলাবালিতে লাবণ্য হারিয়ে নিস্তেজ হয়ে যায় ত্বক। দিনের শেষে নামমাত্রই ত্বকের যত্ন নেওয়া হয় বা নেওয়াই হয় না বললেই চলে! তবে ঘুমের আগে ত্বকের পরিচর্যার ব্যাপারে আলসেমি করা ঠিক নয়। ত্বককে সতেজ, সুস্থ ও প্রাণবন্ত রাখতে সঠিক পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। ঘুমের আগে অবশ্যই ত্বক খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। মেকআপ থাকলে প্রথমে ক্রিম, তেল, ময়েশ্চারাইজার বা মেকআপ রিমুভার দিয়ে তা তুলে নিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় যে চোখের নিচের কাজল বা মাসকারার হালকা আভা থেকে যায়। এতে করে চোখের চারপাশ কালো হতে থাকে। তাই মেকআপ তোলার সময় কটন বল বা টিস্যুতে তেল বা পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে ঘড়ির কাঁটার দিকে ও উল্টা দিকে মালিশ করে চোখের অংশটুকু মুছে নিতে হবে। এতে করে পরিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখের চারপাশে বলিরেখা পড়ার আশঙ্কাও কমে যায়। এরপর ফেসওয়াশ লাগিয়ে বেশি করে জলের ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। আরও পড়ুন ঃ শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত পান করুন আমলকী চা, জেনে নিন উপকারিতাগুলি মুখ ধোয়ার পর যে জলটুকু থেকে যায় তা পুরোপুরি না মুছে ত্বক কিছুটা ভেজা থাকা অবস্থায় ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। শুষ্ক ত্বকে তৈলাক্ত, মিশ্র ত্বকে যেকোনো ধরনের এবং তৈলাক্ত ত্বকে ক্রিমজাতীয় ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। আবার অনেকেই আছেন নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। নাইট ক্রিম কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিতে হবে যে তা ত্বকের সঙ্গে মানিয়ে যাচ্ছে কি না। রাতের বেলা ঠোঁট আলতোভাবে পরিষ্কার করে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে ঘুমাতে হবে, এতে ঠোঁট শুকাবে না। এ ছাড়া হাত-পা পরিষ্কার করে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ঘুমালে লম্বা সময় ধরে হাত-পায়ের ত্বক ভালো থাকবে। ধরনভেদে ত্বককে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। আর সেই ধরন বুঝেই ঘুমের আগে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।

ডিসেম্বর ১৪, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

ভয়ঙ্কর ঘটনা আসানসোলে, বাড়িতেই পুড়ে শেষ মা, বাবা ও ছেলে

বাড়িতে আগুন লেগে মৃত তিন, আহত এক। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান। শনিবার গভীর রাতের ঘটনা। এই ঘটনায় বাড়ির তিনজন মারা গিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির কর্তা কেবল চন, স্ত্রী গায়ত্রী চন ও এদের জামাই বাবলু সিং আগুন লাগার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। কেবল চনের মেয়ে শিল্পী সিংকে আশঙ্কা জনক অবস্থায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোল দক্ষিণ থানার ফতেপুর বৈশালী পার্কের কাছে। রাতে দমকল ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

জুন ২৯, ২০২৫
রাজ্য

অজানা ফোন কল থেকে সাবধান! ১ কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার পান্ডা

পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নামে পরিচয় দিয়ে ডিজিটাল অ্যারেস্টের নাম করে প্রতারণা। গ্রেপ্তার এক। গ্রেপ্তার করলে বিধানগর সাইবার ক্রাইম পুলিশ পুলিশ সূত্রে খবর সল্টলেক ডিএল ব্লকের বাসিন্দা শম্ভুনাথ চৌধুরী একটি ফোন কল আসে। সেখানে তাকে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে। আপনি ঘর বন্ধ থাকবেন। কোন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। এবং ধাপে ধাপে চারদিন ধরে প্রায় এক কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। তিনি প্রতারিত হয়েছেন বলে বুঝতে পেরে সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত নেমে নির্মল বিজয় নামে রাজস্থানের বাসিন্দার নাম উঠে আসে। দীর্ঘদিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে গতকাল নাগেরবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে বিধান নগর সাইবার থানার পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

কলকাতা 'ল কলেজে ঘটনার প্রতিবাদ সামশেরগঞ্জে, পথে বামেরা

কলকাতার ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে সামসেরগঞ্জেও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বামেরা। শনিবার বিকেলে DYFI এবং SFI এর নেতৃত্বে সামসেরগঞ্জের কাকুড়িয়ায় রাস্তা অবরোধ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।মুখ্যমন্ত্রীর কুশ পুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে বামেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও রাস্তা অবরোধে বাধা দেওয়ার সময় থেকেই পুলিশের সঙ্গে কার্যত ধস্তাধস্তি হয় বাম কর্মী সমর্থকদের। তামান্না খাতুনের খুনিদের শাস্তি দেওয়ার পাশাপশি কলকাতার কলেজে ধর্ষণ কাণ্ডে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বাম কর্মী সমর্থকরা।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

লালবাজারে আটক বঙ্গ বিজেপির সভাপতি, অবস্থান থেকে পুলিশ গাড়িতে তোলা হল ৩ কাউন্সিলরকে

কসবা ল কলেজে তৃণমূল ছাত্র নেতা মনোজিৎ মিশ্রকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার দুই সঙ্গীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিন গড়িয়াহাটে এই ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেখান থেকে রাজ্য সভাপতি ডঃ সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপি নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নারী নিরাপত্তার অবনতি এবং কসবা লকলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করছিল বিজেপি। এরপর দলের অন্যদের সঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে লালবাজারে আটক করে রেখেছে। সুকান্ত মজুমদার স্পষ্ট জানিয়েছে, ব্যক্তিগত বন্ডে এবার আর জামিন নেবেন না। রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সুকান্ত মজুমদার জামিন নেননি। তিনি দলের অন্যদের সঙ্গে এখন লালবাজারেই আছেন। অন্যদিকে এই সময় লালবাজারের সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করছিল বিজেপি। সেই অবস্থান থেকে বিজেপির তিন কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশ। সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত ও বিজয় ওঝাকে আটক করে পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

কসবা কাণ্ডে মদন মিত্র ও কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে তোলপাড় বাংলা, তৃণমূলের নিন্দা

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রের কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। তৃণমূল বলছে, দল দুই নেতার মন্তব্য সমর্থন করে না। কার্যত এই দুই নেতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দূরত্ব তৈরি করছে। বিজেপি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, যদি ওই মেয়েটি না যেত, তাহলে এই ঘটনা এড়ানো যেত, যদি সে কাউকে জানাত অথবা দুজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেত, তাহলেও সেদিনের এই ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি অপরাধীদের সমর্থন করতে চাইছে এই তৃণমূল নেতা। অন্য দিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, মানসিকতার পরিবর্তন না হলে হবে না। আইন বা পুলিশ দিয়ে কিছু হবে না। স্টুডেন্টরা যদি তাঁদের সহপাঠিনীকে রেপ করা তা প্যাথিটিক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি পুলিশ থাকবে? মূল অভিযুক্ত যে প্রাক্তনী তা এড়িয়ে গিয়েছেন কল্যান। এদিকে এই দুই নেতার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বক্তব্য, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।তৃণমূল বলছে আমাদের অবস্থান স্পষ্টমহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

'ফুড ব্লগ'! সস্তা জনপ্রিয়তার আড়ালে ভাইরাল 'অন্ধকার'

মুঠোফোন ধরে সামাজিক মাধ্যমে খানিক নাড়াচাড়া করতেই একের পর এক খাবারের দোকানের ভিডিও আসতে থাকে। প্লাস্টিকের চালা, একেবারেই অস্বাস্থকর পরিবেশ কিন্তু মানুষ লাইন দিয়ে খাবার খাচ্ছে। আবার সেই খাবার খেয়ে ক্যামেরার সামনে প্রস্বস্থি সূচক মন্তব্যও করে যাচ্ছেন। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের দাপট এতটায় যে, কেউ নতুন উদ্যোগ নিলে উদ্বোধনের দিন প্রথমেই যাঁদের কথা তাঁদের মনে করেন তাঁরা হলেন ফুড ব্লগার। সামাজিক মাধ্যম খুললেই আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুড ব্লগারদের কে দেখতে পাই। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁদের ফুড ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বহু সাধারণমানের খাবার স্টল রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গেছেন। আমরা কলকাতার নন্দিনীর ভাতের হোটেল দেখেছি, শিয়ালদার রাজুর পরটা, মোবাইল পরটা, বর্ধমানে মুনমুন দির পোলাও চিলি চিকেন ছাড়াও অনেক ভাইরাল ফুড ব্লগ দেখেছি, এরা প্রত্যেকেই সাধারণ থেকে খুব কম সময়ে অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আবার অন্যদিকে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁরা রীতিমত ফুড ব্লগিংয়ের নামে এক কথায় নোংরামি চালায় বলে অভিযোগ। আর এদের কারণেই প্রায় সময়েই বিক্রেতাদের নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।চিত্র পরিচালক সূর্য বলেন, এই সমস্ত ফুড ব্লগারদের অযৌক্তিক সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কোন বিক্রেতা হয়ে ওঠে খুব জনপ্রিয় আবার কেও হয় সমালোচনার শিকার। তাঁদের জীবন ও জীবিকা দুটোই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি - ফুড ব্লগ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন সূর্য। যেটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৮ শে জুন SD Entertainment youtube চ্যানেলে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র দেখা যাবে অভিনেতা অনুপম মুখার্জিকে। যিনি থিয়েটারের পাশাপাশি বিভিন্ন মেগা সিরিয়ালে নিয়মিত অভিনয় করে চলেছেন।এ ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন পুষ্পিতা বক্সী, রাজা মুখার্জি, সুদিপ চক্রবর্তী, অনিরুদ্ধ দাসগুপ্ত, আকাশ ব্যানার্জি সহ আরো এক ঝাঁক নতুন অভিনেতা। ছবিতে চিত্রগ্রাহকের দায়িত্ব ছিলেন সৌনক দাস ও অভ্রজিৎ নাথ।এখনো পর্যন্ত ফুডব্লগ ছবিটি ৯ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এ অংশগ্রহণ করে ৬ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে সেরা বাংলা ছবি, সেরা গল্প, সেরা পরিচালক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ ও নেপাল আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অন্যতম।ফুড ব্লগ ছবিটি প্রসঙ্গে পরিচালক সূর্য জানান আমি সর্বদা এমন ছবি তৈরি করতে পছন্দ করি যা এক সামাজিক বার্তা প্রদান করে। আশা করি এই ছবিটির মাধ্যমেও আমরা সমাজকে এক শিক্ষামূলক বার্তা দিতে পারবো।

জুন ২৮, ২০২৫
নিবন্ধ

সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে রসুনের উপকারিতা জানুন

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব সাধারণত বেড়ে যায় এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক এক চক্র। কয়েকটি কারণে বর্ষাকালে সাপের আনাগোনা বাড়ে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম, বন্যা ও জল জমা, সাপ সাধারণত মাটির গর্তে বাস করে। বর্ষায় সেই গর্তে জল জমে যাওয়ায় তারা শুকনো জায়গা খুঁজে বেরিয়ে আসে। আশ্রয় খোঁজা, বৃষ্টিতে সাপ আশ্রয় নিতে খোঁজে শুকনো ও উষ্ণ জায়গাযেমন: বাড়ির বারান্দা, রান্নাঘর, গ্যারেজ, বা স্টোররুম। এছাড়াও সাপ খাবারের খোঁজে বসতিতে ঢুকে পরে। ইঁদুর, ব্যাঙ ইত্যাদি জীব বর্ষাকালে উঁচু ডাঙ্গা জমি, বসত বাড়িতে উঠে আসে, তাদের অনুসরন করে সাপ মানুষের বসতিতে ঢুকে পড়ে। যেসব এলাকা বনাঞ্চল বা জলাভূমির পাশে, সেখানে বর্ষায় সাপ চলাচল বেশি হয়।সাপের উপদ্রব থেকে নিরাপদে দূরে থাকতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক স্প্রে করেন কেউ কেউ। কিন্তু আমাদের বাড়িতেই এক ভেষজ সবসমই থাকে সেই রসুন ব্যাবহার করে সাপ থেকে দূরে থাকা যায় বলে অনেকের-ই ধারণা। সাপের আসা-যাওয়ার পথে রসুন দেওয়ার পেছনে একটি প্রচলিত লোকবিশ্বাস রয়েছে। এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর পেছনে কিছু সাধারণ কারণ নিচে দেওয়া হলো:কেন রসুন দেওয়া হয়?তীব্র গন্ধ: রসুনের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র এবং এটি অনেক প্রাণীর জন্য খুবই অস্বস্তিকর। কিছু মানুষের ধারণা যে সাপ তাদের সংবেদনশীল জিহ্বা (জ্যাকবসন অঙ্গ) দিয়ে পরিবেশের গন্ধ বোঝে, আর রসুনের তীব্র গন্ধ তাদের বিরক্তি উদ্রেক করে।রসুনে অ্যালিসিনের মতো সালফার সমৃদ্ধ যৌগ থাকে, যা তীব্র গন্ধ তৈরি করে। এই গন্ধ সাপের সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় অঙ্গগুলিকে (বিশেষ করে জ্যাকবসন অঙ্গ, যা তারা তাদের জিহ্বার মাধ্যমে পরিবেশকে ঘ্রাণ নিতে ব্যবহার করে) জ্বালাতন করতে পারে বা অভিভূত করতে পারে।লোকবিশ্বাস ও অভ্যাসঃ গ্রামাঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই রসুন, পেঁয়াজ, নিমম বা কর্পূর ব্যবহারের মাধ্যমে সাপ দূরে রাখার চেষ্টা চলে আসছে। যদিও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ খুব একটা নেই, তবুও অনেকেই এটাকে কার্যকর মনে করেন। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে সাপ তাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে রসুন ব্যবহার একটি বিকল্প পদ্ধতি।বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে এখনও সরাসরি প্রমাণ নেই যে রসুন সাপকে নিশ্চিতভাবে তাড়াতে পারে। তবে কিছু গবেষণা বলেছে, সাপ সাধারণত তীব্র গন্ধ বা ঝাঁঝালো রাসায়নিক এড়িয়ে চলে, তাই কিছু ক্ষেত্রে রসুন কার্যকর হতে পারে।রসুন ব্যবহার পদ্ধতিঃ১। রসুন থেঁতো করে সাপের সম্ভাব্য চলাচলের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন।২। রসুন ও লবণের মিশ্রণ একটি কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন।৩। রসুন তেলের সঙ্গে ন্যাপথলিন মিশিয়ে ব্যবহার করেন অনেকে (সতর্কতার সঙ্গে)।তবে মনে রাখবেনঃ১। সাপ তাড়ানোর জন্য রেসকিউ টিম বা স্থানীয় বন দপ্তরে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।২। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার, ঘাসছাঁটা রাখা, ইঁদুর-মুরগির আনাগোনা কমানোএসব বেশি কার্যকর।সাপ তাড়ানোর জন্য কিছু নিরাপদ ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো, যা আপনি রসুনের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন:পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন (সবচেয়ে কার্যকর উপায়)১। বাড়ির চারপাশে ঝোপঝাড়, লম্বা ঘাস, ময়লা, কাঠের গুঁড়ি বা ইটের স্তূপ থাকলে সাপ আশ্রয় নিতে পারে।২। পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস সরিয়ে ফেলুন।৩। ইঁদুর বা ছোট প্রাণী থাকলে সাপ আসতে পারে, এদের নিয়ন্ত্রণ করুন।প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ১. রসুন ও পেঁয়াজঃ রসুন ও পেঁয়াজ থেঁতো করে মিশিয়ে সাপের চলাচলের পথে ছড়িয়ে দিন। আপনি চাইলে সেগুলোর রস করেও স্প্রে করতে পারেন।২. লবণ ও চুনঃ চুন ও লবণ (নুন) মিশিয়ে দেয়ালে বা জানালার আশপাশে ছিটিয়ে রাখুন৩. নিমের পাতা ও তেলঃ নিমের তেল সাপদের প্রচণ্ড অপছন্দের জিনিস। এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে সাপের আসা যাওয়ার পথে স্প্রে করতে পারেন।৪. সাদা ভিনিগারঃ ভিনিগার ও লবণ মিশিয়ে সাপের চলার পথে স্প্রে করুন। মাটির গন্ধ নষ্ট হওয়ায় সাপ এড়িয়ে চলে।কম্পন ও শব্দ ব্যবহারঃসাপ শব্দ-সংবেদনশীল (কম্পনে সাড়া দেয়)। মাটি কাঁপায় এমন যন্ত্র (যেমন: হাতুড়ি দিয়ে ঠোকাঠুকি), বা ব্যাটারিচালিত কম্পন-ডিভাইস সাপ দূরে রাখতে পারে।পোষা প্রাণীঃ কুকুর (দেশী বা বিদেশি) সাপের উপস্থিতি টের পেলে ঘন ঘন ডাকতে থাকে। গ্রামের অনেক বাড়িতে পোষা প্রাণী রাখার ফলে সাপ আসার সম্ভাবনা কমে যায়।যা করবেন নাঃসাপ দেখলে নিজে রিস্ক নিয়ে তাড়াতে যাবেন না।, পেট্রোল, অ্যাসিড বা আগুন ব্যবহার করবেন না। সাপটিকে না মেড়ে তারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও সাপ সামাজের ভারসাম্য রাখতে বিরাট ভুমিকা নেয়। সাপ দেখলে বা সন্দেহ হলে আপনার এলাকায় বন দফতর বা স্থানীয় সাপ উদ্ধারকারী দলের (snake rescuer) সঙ্গে যোগাযোগ করুন। অনেক জায়গায় হেল্পলাইন নম্বরও রয়েছে। প্রয়োজনে জেলার বনদপ্তরে ফোন করে সাহায্য নিন। এছাড়াও জেলায় জেলায় বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যাঁরা বসতি থেকে সাপ গুলিকে উদ্ধার করে নিরাপদে অরণ্যে পৌছাতে সাহায্য করেন। যেমন, বর্ধমান জেলায় তথাগত পাল আছেন, যিনি তাঁর দৈনন্দিন পেশার কঠিন চাপের ফাঁকেও এই ধরনের নোবেল জব করতে ভালবাসেন।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

এলাকায় মদের দোকান তৈরির প্রতিবাদে গাইঘাটার ইছাপুরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার ইছাপুরে গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট নামে একটি দোকানের উদ্বোধন হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দাবি মানুষকে বোকা বানাতে রেস্টুরেন্ট বলা হচ্ছে। কিন্তু এখানে হবে মদের দোকান, একটি ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে এমই দাবি করেন গ্রামবাসীরা। এবং ইছাপুর গ্রামের বাসিন্দারা মিছিল করে এসে দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাদের দাবি, দোকান মালিক পাশের জমির মালিকদের ভুল বুঝিয়ে রেস্টুরেন্ট কাম বারের লাইসেন্স বানিয়েছে।এলাকায় মদের দোকান হলে পরিবেশ নষ্ট হবে, নারী নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটবে ধ্বংস হবে যুবসমাজ। ফলে তারা কোনভাবেই মদের দোকান হতে দেবেন না। ঘন্টাখানেক বিক্ষোভ চলার পর বিক্ষোভে শামিল হন গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর । কোনভাবেই এখানে মদের দোকান হতে দেবেন না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তবে মালিক পক্ষের দাবি, তাদের যেকোনো লাইসেন্স থাকতে পারে। কিন্তু এখানে রেস্টুরেন্টই তৈরি হবে।

জুন ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal