• ২ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার ১৮ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Rain

কলকাতা

নর্দমায় ভাসছে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড!

যে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিয়ে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছে রাজ্যের শাসকদল এবারে হাওড়ায় নর্দমা থেকে পাওয়া গেল সেই স্বাস্থ্যসাথী কার্ড। বুধবার রাতে রাজবল্লভ সাহা লেনের একটি নর্দমায় এই কার্ড পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এলাকাটি হাওড়া পুরসভার ২৮নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। স্থানীয় বাসিন্দা অভিজিৎ মণ্ডল জানান, রাতে রাস্তার ধারে কল থেকে জল নিতে গিয়ে দেখেন, নর্দমায় পড়ে রয়েছে ৮ থেকে ১০টি স্বাস্থ্যসাথী কার্ড। কে বা কারা কার্ডগুলো ওখানে ফেলে গেল তা বুঝতে না পেরে, স্থানীয়রাই কার্ডগুলো তুলে গুছিয়ে রাখেন। এলাকার আর এক বাসিন্দা বিশ্বরূপ সাহা জানান, রাজ্য সরকার কার্ডগুলো সাধারণ মানুষের হাতে তুলে না দিয়ে এগুলো নষ্ট করছে।এই ঘটনায় সরকারের তীব্র সমালোচনা করে বিজেপির জেলা সদর সভাপতি সুরজিৎ সাহা বলেন, রাজ্য সরকার দুয়ারে আর মানুষের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড রাজবল্লভ সাহা লেনের যমের দুয়ারে পড়ে রয়েছে। রাজ্য সরকার মানুষের জীবন নিয়ে খেলছে। এই প্রসঙ্গে মধ্য হাওড়ার বিধায়ক তথা রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড রাস্তায় পড়ে থাকার খবর শুনেছি। ঠিক কী হয়েছে তা খোঁজ নিয়ে দেখছে প্রশাসন। এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২১
কলকাতা

বসন্তে অকালবৃষ্টিতে ভিজতে পারে বঙ্গ

রাজ্য থেকে বিদায় নিচ্ছে শীত। ঊর্ধ্বমুথী তাপমাত্রার পারদ। এরই মাঝে রাজ্য ভিজতে পারে বৃষ্টিতে। অকাল বর্ষণ হতে পারে কলকাতাতেও। সপ্তাহের শুরুতেই এমনই পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া দপ্তর।হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিম ও উপকূলের জেলা, উত্তরবঙ্গের পার্বত্য জেলাগুলোতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস বলছে, দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের পাহাড়ি এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়িতে। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং হাওড়ার একাংশে। বৃহস্পতিবার হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে। সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতাতেও। শুক্রবার কলকাতা-সহ হাওড়া উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২১
রাজ্য

কেন শীতেও জমা জলের সমস্যা হাওড়ায়?

শীতকালেও জমা জলের সমস্যা হাওড়া পুরসভার ২নম্বর ওয়ার্ডের দয়াময় নস্কর লেনের বাসিন্দাদের। বাড়ির উঠানে, রাস্তায় জমে থাকা নোংরা জল পেরিয়েই যাতায়াত করতে প্রাণ ওষ্ঠাগত এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দার। তাঁদের অভিযোগ, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁরা সকাল-বিকেল নোংরা জলে বন্দি হয়ে থাকছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, সকালে এবং দুপুরে যখন পুরসভার পরিস্রুত পানীয় জল পাইপলাইনে আসে, তখনও নিকাশিনালা উপচে নোংরা জল চলে আসে রাস্তায়। আবার জোয়ারের সময় গঙ্গার জলস্তর বেড়ে গেলেও এমন সমস্যা হয়। বছরের পর বছর ধরে নিকাশিনালা সাফাই না করার ফলে কার্যত পুরোটাই বুজে গিয়েছে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। তাঁদের এই সমস্যার কথা পুরসভা থেকে শুরু করে প্রশাসনের নানা স্তরে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ এলাকার বাসিন্দাদের। আগামী দিনে এই সমস্যার সমাধান না হলে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করার কথাও চিন্তা ভাবনা করছেন এলাকার মানুষ। এলাকাটি গঙ্গার কাছে হওয়ায় নিকাশিনালার সঙ্গে গঙ্গার জলস্তরের যোগ থাকা অসম্ভব নয় বলে মনে করছেন কেউ কেউ। যদিও পুরসভার পানীয় জল আসার সময়ে কেন নিকাশিনালা উপচে পড়ছে, তার কোনও ব্যাখ্যা খুঁজে পাচ্ছেন না তাঁরা।এলাকায় ঘুরে দেখা গেল, বেশ কিছু বাড়ির সামনের উঠোনে পর্যন্ত নোংরা জল জমে রয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, বর্ষার সময় মনে হয়েছিল, প্রচুর জমা জলের জন্য এই সমস্যা। কিন্তু এখন তো কোথাও বৃষ্টি নেই। তাহলে কেন এমনটা হচ্ছে? স্থানীয় বাসিন্দা রমেশ দুবে বলেন, দিনের পর দিন এই ভোগান্তি চলছে আমাদের। দয়ারাম নস্কর লেন শুধু নয়, গুহ রোডের একাংশের বাসিন্দারাও একই সমস্যার মধ্যে পড়েছেন। কাউন্সিলর না থাকায় পুরসভায় গিয়ে অভিযোগ জানিয়ে আসা হয়েছে। কিন্তু কোনওভাবে কোনও সমাধান হয়নি। এভাবে আর চালানো সম্ভব নয় বলে ক্ষোভের সঙ্গে জানান তিনি। এলাকায় দেখা গেল, নিকাশিনালা ভর্তি হয়ে রয়েছে নানা ধরনের প্লাস্টিক ও অন্যান্য বর্জ্যে।স্থানীয় মানুষের দাবি, নিকাশি সংস্কার এবং সাফাই করলেই এই সমস্যা আর থাকবে না। তা করা হচ্ছে না বলেই নোংরা জলের মধ্যে সকাল-বিকেল বন্দি হয়ে থাকতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ বিষয়ে হাওড়া পুরসভার এক পদস্থ আধিকারিক জানান, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।

ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২১
কলকাতা

অকাল বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতা

আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসই সত্যি হল। রবিবার প্রায় ভোররাত থেকেই হালকা বৃষ্টিতে ভিজল কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত। কোথাও কোথাও আকাশের মুখ ঢেকেছে মেঘে। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই। কারণ, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বদল হবে আবহাওয়ার। সকাল দশটার পর বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। দেখা মিলতে পারে হালকা রোদেরও।আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, মধ্যপ্রদেশের দিকে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। তার ফলেই কলকাতা-সহ রাজ্যের একাধিক জেলা বৃষ্টিতে ভেজে। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল অর্থাৎ শনিবার শহরের তাপমাত্রা ছিল কিছুটা কম। ওইদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে ৯৯ শতাংশ জলীয় বাষ্প ছিল। কখনও পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তো কখনও নিম্নচাপের প্রভাবে শুরু থেকে ঠান্ডা ধাক্কা খেয়েছে ঠিকই। তবে গত ১০ বছরে এবার রেকর্ড ঠান্ডার সাক্ষী ফেব্রুয়ারি। শীতলতম মাস বেশ তাড়িয়ে তাড়িয়েই উপভোগ করেছেন শীতপ্রেমীরা। সোমবার থেকে আবারও রাজ্যে দেখা মিলবে কনকনে শীতের। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও। বুধবার পর্যন্ত জারি থাকবে শীতের কামড়।

ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২১
কলকাতা

জালালখালিতে রেল অবরোধ

মঙ্গলবার সকালে কৃষ্ণনগর-শিয়ালদহ শাখায় ব্যাহত হয় ট্রেন চলাচল। রেলট্র্যাকে পরপর দাঁড়িয়ে রইল ট্রেন। যার জেরে আটকে পড়লেন কয়েকশো নিত্যযাত্রী। জানা গিয়েছে, কৃষ্ণনগর শাখার জালালখালি হল্ট স্টেশনে অবরোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তার ফলেই এই বিপত্তি।জানা গিয়েছে, জালালখালি হল্টে এই অবরোধ কর্মসূচি পূর্বনির্ধারিতই ছিল। এই স্টেশনে প্রতিটি লোকাল ট্রেনের স্টপেজ দিতে হবে, স্থানীয়দের এই দাবি দীর্ঘদিনের। রেলের কাছে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও সুরাহা হয়নি। এবার তাই দাবি আদায়ের জন্য এবার আন্দোলোনে নামলেন স্থানীয়রা। সকাল থেকে আটকে শিয়ালদহগামী সমস্ত কৃষ্ণনগর লোকাল আটকে দেওয়া হল জালালখালি হল্টে। আসলে, এই স্টেশনে প্রচুর নিত্যযাত্রী রয়েছেন, প্রতিদিন তাঁদের নানা দিকে যেতে হয়। কিন্তু জালালখালি হল্ট স্টেশনে সমস্ত লোকাল ট্রেন থামে না। তাই সমস্যায় পড়তে হয় স্কুলপড়ুয়া থেকে অফিসযাত্রী সকলকেই। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ৯টার পর পর্যন্ত চলে এই অবরোধ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, ২০১৭ সাল থেকে তাঁরা দাবি তুলে আসছেন, জালালখালি হল্টে সব লোকাল ট্রেন থামানো হোক। তাতে তাঁদের সকলের যাতায়াতে সুবিধা হবে। সংশ্লিষ্ট সকলের কাছেই এই আবেদন নিয়ে পৌঁছে দিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু রেলকর্তারা তাতে কান দেননি বলে অভিযোগ।

ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২১
রাজ্য

কুয়াশার দাপটে রাজ্যে ব্যহত ট্রেন ও বিমান চলাচল

ঘন কুয়াশার দাপটে মঙ্গলবার সকালে নগরজীবনকে রীতিমতো বেহাল করে দিল। কুয়াশার চাদর ঠেলে চলতে না পেরে থমকে গেল রেল ও বিমান পরিষেবা। দেরিতে চলল লোকাল ট্রেনও। ভুগতে হল আমজনতাকে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানাচ্ছে, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির জেরে এই পরিস্থিতি। এদিন সকাল থেকেই ঘন কুয়াশায় জনজীবন কার্যত ওলটপালট হয়ে গিয়েছে তামাম দক্ষিণবঙ্গে। রেল-বিমানসড়ক যোগাযোগ ব্যাহত হয়েছে। অনেক জায়গায় সকালে রীতিমতো ফগ লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হয়েছে। একই দশা ট্রেনেরও। কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম থাকায় হাওড়া, শিয়ালদহ-সহ বিভিন্ন শাখায় রেলের চাকা গড়িয়েছে শামুকের গতিতে। কয়েকটি জায়গায় দূরপাল্লার ট্রেনকে দীর্ঘক্ষণ বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ প্রয়াত তৃণমূল বিধায়ক মৃগেন মাইতি কুয়াশার জেরে বিমান ওঠানামাও ব্যাহত। দৃশ্যমানতা কম থাকায় এই মুহূর্তে উঠছে না কোনও বিমান। কলকাতা সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ভোরের দিকে এতটাই ঘন ছিল কুয়াশার চাদর যে বাধ্য হয়ে চালকদের সব ইন্ডিকেটর জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হয়েছে। অন্যদিকে জেলার ছবিটাও প্রায় একইরকম। মালদার ইংরেজবাজার, কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতেও দেখা গিয়েছে কুয়াশার পুরু আস্তরণ। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রভাবে বাতাসে রয়ে যাচ্ছে অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প, যা কিনা ঠান্ডা আবহে কুয়াশার চেহারা নিচ্ছে। আবহাওয়াবিদদের কথায়, কুয়াশার পর্দা গাঢ় হলে একদিকে যেমন মেঘের মতো আস্তরণ তৈরি করে দেয়, তেমনই বাধা দেয় উত্তুরে হাওয়ার স্বাভাবিক আনাগোনাকে। দক্ষিণবঙ্গে এদিন এমনটাই হয়েছে। এদিন কলকাতার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের তিন ডিগ্রি বেশি।

ডিসেম্বর ০৮, ২০২০
কলকাতা

কালীপুজো ও ভাইফোঁটায় কম ট্রেন চালাবে মেট্রো

শনিবার কালীপুজো ও আগামী সোমবার ভাইফোঁটা উপলক্ষে কম ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা মেট্রোরেল কতৃপক্ষ। তাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে , শনি ও সোমবার উৎসবের দিন ১৫২ টি মেট্রো চলবে। ছুটি ও যাত্রী কম হওয়ার জন্য এই দু দিনের মেট্রো পরিষেবা কমবে। আরও পড়ুন ঃ রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুকে ফ্ল্যাট ও অফিস খালি করার নোটিস ইডির এই দু দিন কবি সুভাষ ও নোয়াপাড়া থেকে সকাল ৮টায় প্রথম মেট্রো ছাড়বে। দুই প্রান্ত থেকে শেষ মেট্রো ছাড়বে রাত ন টায়। প্রসঙ্গত , কাজের দিনগুলিতে ১৯০ টি মেট্রো চলাচল করে।

নভেম্বর ১৪, ২০২০
কলকাতা

অফিস টাইমে ১০০ শতাংশ লোকাল ট্রেন চলবে , সিদ্ধান্ত রেল-রাজ্য বৈঠকে

অফিস টাইমে ১০০ শতাংশ লোকাল ট্রেন চলবে। এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল রেল-রাজ্যের বৈঠকে। বুধবার থেকেই রা্জ্যে চালু হয়েছে লোকাল ট্রেন। প্রথমদিনই অফিস টাইমে অনেক স্টেশনেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে ট্রেনগুলিতে। দ্বিতীয় দিনও তার অন্যথা হয়নি। সকলেই কোভিড সংক্রমণের আশঙ্কা করছে। এবার সেই ভিড় নিয়ন্ত্রণ করা যায় কীভাবে? তা নিয়েই বৃহস্পতিবার ভবানী ভবনে ফের বৈঠকে বসে রেল ও রাজ্য। গত রবিবার রাতেই পূর্ব-রেল ঘোষণা করেছিল, হাওড়া, শিয়ালদা ডিভিশন মিলিয়ে মোট ৬১৫টি লোকাল ট্রেন চলবে। কিন্তু বুধবার ৬৯৬টি লোকাল ট্রেন চলেছে বলে দাবি করে রেল। আরও পড়ুনঃ করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে টেট উত্তীর্ণদের নিয়োগ রাজ্যেঃ মমতা এদিন ভবানীভবনের বৈঠক থেকে সাংবাদিকদের উদ্দেশে মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, অফিস টাইমেই সবচেয়ে বেশি ভিড় হয়। ওইসময় ১০০ শতাংশ ট্রেন চালানোতে সহমত হয়েছে রেল। এখন যা ৭৫ শতাংশ চলছে। রেলের আধিকারিকরা জানান, আগে যেখানে ৩০ লক্ষ মানুষ ট্রেনে যাত্রা করত, এখন তার এক-তৃতীয়াংশ যাত্রী যাতায়াত করছেন। অর্থাৎ ১০ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করছেন। এক একটি ট্রেনে আগে যেখানে প্রায় ২ হাজার ২০০ যাত্রী উঠতেন, এখন সেখানে মাত্র এক হাজার ২০০ যাত্রী উঠছেন। কিছু কিছু স্টেশনে দেখা গিয়েছে, সাধারণ যাত্রী কোভিড-বিধির তোয়াক্কা করছেন না। তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলেও জানানো হয় এদিন।

নভেম্বর ১২, ২০২০
রাজ্য

লোকাল ট্রেন চালু হতেই জনসমুদ্র হাওড়া স্টেশন

রাজ্যের সঙ্গে রেল কতৃপক্ষের বৈঠকে ঠিক হয়েছিল , ১১ নভেম্ব্র থেকে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে লোকাল ট্রেন চলাচল করবে। মানতে হবে সমস্ত কোভিডবিধিও। বুধবার সকাল থেকে সেইমতোই চলছিল সবকিছু। কিন্তু বেলা গড়াতেই অফিস টাইমে ব্যান্ডেল লোকাল হাওড়া স্টেশনে পৌঁছাতেই জন সমুদ্রে ভেসে গেল স্টেশন চত্বর। যাত্রীদের বাস ধরার দৌড়ে সমস্ত বিধিনিষেধই হার মানল। তাই দেখে হতবাক হয়ে পড়েন রেল কর্তৃপক্ষ। এদিন সকালের অফিস টাইমে পুরনো ছবিই দেখা গেল হাওড়া স্টেশনে। কোভিড নীতি মেনে রেল কর্তৃপক্ষ ট্রেনে এবং হাওড়া স্টেশনে বিভিন্ন ব্যবস্থা করলেও অফিস টাইমের ভিড়ে শিকেয় ওঠে সামাজিক দূরত্ব বিধি। আরও পড়ুন ঃ দলীয় কর্মীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ বিজেপির রেলের হিসেব অনুযায়ী আগে প্রতিটি লোকাল ট্রেনে কম-বেশি ১২০০জন যাত্রী যাতায়াত করত। কোভিড পরিস্থিতিতে সেই সংখ্যা ৬০০থেকে ৭০০তে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। এদিন অফিস টাইমের ভিড় সব পরিকল্পনায় জল ঢেলে দেয়। তিনজনের বসার সিটে দুজনের বসার কথা থাকলেও ভিড়ের সময়ে সেই সিটেই চারজন করে যাত্রীকে বসতে দেখা যায়। উল্লেখ্য , এদিন পরিকল্পনা মতো ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয় হাওড়া স্টেশনকে। মাস্ক ছাড়া এদিন যাত্রীদের কাউকেই ট্রেনে যাতায়াত করতে দেওয়া হয়নি। ভীড় এড়াতে রেল পুলিশের তরফ থেকে বারবার মাইকিং করা হয়। হুইসেল বাজিয়ে ভীড় নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা যায় আরপিএফ কর্মীদের। সকালে হাওড়া স্টেশনে ঘুরে ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখেন পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার ইশাক খান। আরপিএফের তরফে উপস্থিত ছিলেন রজনীশ ত্রিপাঠী সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিন লোকাল ট্রেনে হকারদের উঠতে দেওয়া হয়নি। এদিন পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনের ডি আর এম ঈশাখ খান বলেন প্রয়োজন হলে অফিস টাইমে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হবে। তিনি আরো বলেন, মানুষকে সচেতন হতে হবে। ফোর্স দিয়ে মানুষকে নিয়ম মানানো সম্ভব নয়। এদিন সকালেও হাওড়া স্টেশনে দফায় দফায় জীবাণুমুক্তকরণ করা হয়। পরিস্থিতি যা আজ থেকেই ক্রমে ছন্দে ফিরছে হাওড়া স্টেশন। এদিন ভোর চারটে নাগাদ প্রায় সাড়ে সাত মাস পর হাওড়া স্টেশন থেকে প্রথম লোকাল ট্রেন যাত্রা শুরু করে।

নভেম্বর ১১, ২০২০
রাজ্য

রাজ্যে শুরু লোকাল ট্রেন চলাচল

করোনাজনিত কারণে চলতি বছরের মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছিল লকডাউন। সেই থেকে ৮ মাস গড়ায়নি লোকাল ট্রেনের চাকা। মাঝে রেলকর্মীদের জন্য স্পেশাল ট্রেন চললেও সাধারণ নিত্যযাত্রীদের কাছে অধরাই থেকে গিয়েছিল লোকাল ট্রেন। অবশেষে রাজ্য-রেল বৈঠকের পর বুধবার সকালে প্রায় সাড়ে ৭ মাস পর বাংলায় চালু হল লোকাল ট্রেন পরিষেবা। বুধবার সকাল থেকেই হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশনের টিকিট কাউন্টারে ছিল যাত্রীদের লম্বা লাইন। বঁনগা স্টেশনেও ভিড় ছিল ভালই। কয়েকটি স্টেশনে কিছুটা হলেও ভিড় দেখা গিয়েছে। আবার কয়েকটি স্টেশনে একদমই ভিড় ছিল না। নিয়ম মেনে প্রত্যেক যাত্রীই পালন করেছে কোভিডবিধি। পরিস্থিতি আয়ত্তে রাখতে প্রতি স্টেশনেই রয়েছে আরপিএফ, জিআরপি। ঘিরে দেওয়া হয়েছে স্টেশনের প্রবেশ ও বাহির পথ। যাতে কোনও ভাবে জমায়েত হতে না পারে। কিন্তু এদিন যারা ট্রেনে যাতায়াত করেছেন , সকলকে অনেকক্ষণ ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে। আরও পড়ুন ঃ পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর সমর্থনে চালু এবার নতুন ওয়েবসাইট রেলসুত্রে খবর, প্রতিদিন রাজ্যে ৬৯৬টি ট্রেন চলবে। শিয়ালদা ডিভিশনে চলবে ৪১৩টি ট্রেন, শিয়ালদা উত্তর ও মেইন শাখায় চলবে ২৭০টি ট্রেন, শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় চলবে ১৪৩টি ট্রেন, হাওড়া স্টেশনে ২০২টি ট্রেন, বাকি ৮১টি ট্রেন চলবে খড়গপুর ডিভিশনে। যাত্রীদের দাবি , আরও বেশি সংখ্যায় ট্রেন চালানো হলে সকলে কোভিড বিধি মেনে যাতায়াত করতে পারে।

নভেম্বর ১১, ২০২০
কলকাতা

বেতনের দাবিতে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিদের আন্দোলন

বেতনের দাবিতে আন্দোলন চালাচ্ছে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিরা। শুক্রবার এএইচএসডি পশ্চিমবঙ্গ সমেত চিকিৎসকদের যৌথ মঞ্চের প্রায় কুড়ি জন সিনিয়র চিকিৎসক বিকেলে হাইজিন ইনস্টিটিউটে যায়। সেখানে তাঁরা আন্দোলনরত পিজিটিদের সঙ্গে কথা বলে। তাদের আন্দোলনের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। ডিরেক্টর না থাকায় যৌথ মঞ্চের প্রতিনিধি দল এডিশনাল ডিরেক্টরের সঙ্গে দেখা করে, দ্রুত সমস্যা মেটানোর দাবি জানায়। আরও পড়ুন ঃ আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ২০০ -র বেশি আসনে জয়লাভ করবে বিজেপিঃ অমিত শাহ সামনের সপ্তাহের শুরুতেই সমস্যা মিটে যাবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। তাদের অভিযোগ , এই অচলাবস্থার দায় স্থানীয় প্রশাসন কোনো ভাবেই এড়াতে পারে না। গত চার মাস ইনস্টিটিউট অফ হাইজিনের প্রশাসন চুপ করে বসেছিল। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ফলেই এখন নড়াচড়া করছে। সমস্যা দ্রুত না মিটলে যৌথ মঞ্চ আবার আন্দোলনে যাবে।

নভেম্বর ০৬, ২০২০
কলকাতা

আগামী বুধবার থেকে রাজ্যে চলবে লোকাল ট্রেন

টানা আট মাস বন্ধ থাকার পর অবশেষে ঘুরতে চলেছে লোকাল ট্রেনের চাকা। বৃহস্পতিবার নবান্নে রেল এবং রাজ্য প্রশাসনের তরফে বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ আগামী বুধবার থেকে হাওড়া ও শিয়ালদা স্টেশনে প্রতিদিন ৩৬২ টি লোকাল ট্রেন চালু হবে। এরপর ধাপে ধাপে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হবে। সব স্টেশনে ট্রেন দাঁড়াবে। এর জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে রেল ও রাজ্য সরকার। আগের মতো কাউন্টার থেকে টিকিট কেটেই ট্রেনে ওঠা যাবে। তবে মাস্ক বাধ্যতামূলক। কোভিড বিধি মেনে ট্রেন চালানো হবে। আরও পড়ুন ঃ কালীপুজোর মণ্ডপেও নো-এন্ট্রিঃ হাইকোর্ট কোন গেট দিয়ে যাত্রীরা স্টেশনে ঢুকবেন এবং কোন গেট দিয়ে বের হবেন তা আগে থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। এর জন্য আরপিএফ-জিআরপি একসঙ্গে কাজ করবে। প্রতিটি স্টেশনে থাকবে স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা। রাজ্যের পক্ষ থেকে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে ছিলেন হাওড়া, শিয়ালদহ ও খড়্গপুরের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজাররা। প্রথমে বৈঠকে ঠিক হয়, গ্যালোপিং ট্রেন প্রথম ধাপে চালু হবে। কিন্তু, পরবর্তীকালে ঠিক হয়, সাধারণ নিত্যযাত্রীদের কথা মাথায় রেখে গ্যালোপিং নয়।

নভেম্বর ০৫, ২০২০
কলকাতা

অফিস টাইমে রেলকে ২০০ ট্রেন চালানোর প্রস্তাব রাজ্যের

অফিস টাইমে হাও়ড়া-শিয়ালদা মিলিয়ে মোট ২০০টি লোকাল ট্রেন চালানোর জন্য রেলকে প্রস্তাব দিল রাজ্য সরকার। এই প্রস্তাবে রেল কর্তারা সম্মতি দিয়েছেন বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে কি পরিস্থিতিতে লোকাল ট্রেন চালানো হবে তার চূড়ান্ত রূপরেখা তৈরি করতে আগামীকাল নবান্নে ফের বৈঠকে বসছে রেল ও রাজ্য। তার আগেই ট্রেন চলাচলের প্রক্রিয়া স্থির করতে এ দিন উভয় পক্ষের বৈঠক হয়। অন্য সময়ে কটা ট্রেন চলতে পারে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে রেল। যাত্রীদের মানতে হবে কোভিড বিধি। আরও পড়ুন ঃ কালীপুজোয় বাজি পোড়ানোর বন্ধ রাখার আরজি রাজ্য সরকারের রাজ্যে লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে বুধবার নবান্নে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। রেলের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন হাওড়া, শিয়ালদহ এবং খড়্গপুরের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজাররা। জানা গিয়েছে, তাদের হাতে আরপিএফ সংখ্যা কত তা রেলের তরফে রাজ্যকে জানানো হয়েছে। এছাড়াও হাওড়া ও শিয়ালদহের কোন রুট দিয়ে রোজ কত যাত্রী কলকাতামুখী হন তারও গড় সংখ্যা জানানো হয়েছে। এই দুটি বিবেচনা করেই নিউ নর্মালে লোকাল ট্রেন সংখ্যা চূড়ান্ত হবে। স্থির হবে বিভিন্ন রুটের কোন স্টেশনে ট্রেন দাঁড়াবে। জানা গিয়েছে, গ্যালপিং ট্রেনের সংখ্যা বাড়বে। উল্লেখ্য , গত মার্চে করোনা মহামারির জেরে লকডাউন শুরু হওয়া থেকে বন্ধ ছিল কলকাতা ও শহরতলির লোকাল ট্রেন পরিষেবা। কিন্তু আনলক প্রক্রিয়ায় লোকাল ট্রেন চালানোর দাবিতে কয়েকদিন আগেই বিভিন্ন স্টেশনে রেল অবরোধ এবং যাত্রীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। শুরু হয় পথ অবরোধও। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে সোমবার লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে রেল কর্তাদের সঙ্গে নবান্নে বৈঠকে বসেন রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর মঙ্গলবার রাজ্যে লোকাল ট্রেন চালানোর জন্য আবেদন জানিয়ে রেল কে চিঠিও দেন তিনি।

নভেম্বর ০৪, ২০২০
কলকাতা

পর্যাপ্ত সংখ্যক ট্রেন চালানো্র আবেদন জানিয়ে রেলকে চিঠি স্বরাষ্ট্রসচিবের

রেলকে ফের চিঠি লিখলেন পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্রসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী । রেলের কাছে তাঁর অনুরোধ , সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক ট্রেন চালাতে হবে। একমাত্র তাহলেই সমস্যার সমাধান সম্ভব বলে মনে করছে নবান্ন। তাঁর মতে , মাত্র ১০ শতাংশ ট্রেন চললে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে। বাদুড়ঝোলা ভিড় হবে ট্রেনগুলিতে। যেটা স্বাস্থ্য বিধি এবং সামাজিক দূরত্ববিধির পরিপন্থী। আরও পড়ুন ঃ দশ বছর ধরে ঘরছাড়া ব্যক্তিকে উদ্ধার করে বাড়ি ফেরাল জোড়াসাঁকো থানার এসআই আর সেই কারণেই তিনি পর্যাপ্ত সংখ্যক ট্রেন চালানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। প্রসঙ্গত , সোমবার নবান্নে রেল ও রাজ্যের বৈঠকে স্থির হয় , আপাতত ১০ শতাংশ ট্রেন চালু করা হবে। এরপর ধীরে ধীরে তা ২৫ শতাংশ হবে। এরপর এদিন স্বরাষ্ট্রসচিবের চিঠি পাওয়ার পর রেল কী সিদ্ধান্ত নেয় সেটাই এখন দেখার।

নভেম্বর ০৩, ২০২০
রাজ্য

ফের স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে সাধারণ যাত্রী উঠতে চাওয়ায় ধুন্ধু্মার বৈদ্যবাটি স্টেশনে

ফের স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে সাধারণ যাত্রীরা উঠতে চাওয়ায় ধুন্ধু্মার পরিস্থিতি তৈরি হল হুগলির বৈদ্যবাটি স্টেশনে। মঙ্গলবার সকালে রেললাইনে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ চলতে থাকে। এর জেরে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন চলাচল। জানা গিয়েছে , সকাল সাড়ে ৭ টা নাগাদ ওই ট্রেনটি বৈদ্যবাটি স্টেশনে আসে। তখন সেই ট্রেনে উঠতে গেলে বাধা পায় যাত্রীরা। এরপরেই তারা রেললাইনে গাছের গুড়ি ফেলে অবরোধ শুরু করে। অনেকক্ষণ অবরোধ চলার পর প্রশাসনের হস্তক্ষেপে অবরো্ধ উঠে যায়। আরও পড়ুন ঃ বাংলা পক্ষের উদ্যোগে আয়োজিত পুরুলিয়া বঙ্গভুক্তি দিবস প্রসঙ্গত, আজই নবান্নে রাজ্যে নিয়মিত ট্রেন চলাচল নিয়ে রেল-রাজ্য সরকার গুরুত্বপূ্র্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগ দিতে আজ বিকেলে নবান্নে আসছেন পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আধিকারিকরা। সম্ভবত তারপরই লোকাল ট্রেনের চাকা গড়ানো নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে। এরইমধ্যে এই ঘটনা ঘটায় চিন্তা বাড়ছে সব মহলেই।

নভেম্বর ০২, ২০২০
রাজ্য

ট্রেন চালানোর আবেদন জানিয়ে রেলকে চিঠি মুখ্যসচিবের

বিশেষ কয়েকজোড়া ট্রেন চালানোর আবেদন নিয়ে রেলকে চিঠি লিখলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব এইচ কে দ্বিবেদী। রেলের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিলেন তিনি। স্বরাষ্ট্র দপ্তরের তরফে টুইট করে খবরটি জানানো হয়েছে।সেখানে স্বরাষ্ট্রসচিব এইচ কে দ্বিবেদী লিখেছেন , এর আগে মেট্রো চলাচলও যথেষ্ট সতর্কতা ও দক্ষতার সঙ্গে চালু করতে সক্ষম হয়েছে রাজ্য। এবার রেলের সম্মতি মিললে সকাল ও সন্ধ্যেবেলায় বিশেষ কয়েকজোড়া ট্রেনও ভালভাবেই চলতে পারবে এ রাজ্যে। তাতে জনসাধারণেরও অনেক সুবিধা হবে। হাওড়ার ঘটনা নিয়ে তিনি চিঠিতে লিখেছেন , এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে শুধুমাত্র রেলকর্মীদের জন্য রাজ্যে বিশেষ ট্রেন চালানো হচ্ছে এবং তাতে সাধারণ মানুষের যাতায়াতের অধিকার নেই। স্পেশ্যাল ট্রেনে উঠতে চাওয়া যাত্রীদের প্রতি আরপিএফের আচরণ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। অন্যদিকে , শনিবার রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, রেল ও কেন্দ্রের এই ভূমিকা নিয়ে রাজ্য সরকার ক্ষুব্ধ ও ক্ষুন্ন। আলোচনার মাধ্যমে লোকাল ট্রেন চালানোর জন্য আমরা অনেক আগেই চিঠি দিয়েছিলাম রেলকে। কিন্তু রেল আমাদের কথা শোনেনি। মেট্রো পরিষেবা যেরকম চালু হয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে সেভাবে লোকাল ট্রেন চালুর জন্য আমরা পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজারকে চিঠি দিয়েছি। পূর্ব রেল জানিয়েছে, সোম-মঙ্গলবারের মধ্যে তারা অফিসার পাঠিয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপি-ভাইরাসের ভ্যাকসিন কী? আরামবাগে জানালেন শান্তনু প্রসঙ্গত , আনলক পর্বে রাজ্যে শুধুমাত্র রেলকর্মীদের জন্যই বিশেষ ট্রেন চালানো হচ্ছে। সেই স্পেশাল ট্রেনে উঠতে চাইছেন সাধারণ নিত্যযাত্রীরা। এনিয়ে রেল পুলিশের সঙ্গে যাত্রীদের প্রতিদিন বচসা লেগেই রয়েছে। শুক্রবারের পর শনিবারও যাত্রী বিক্ষোভে উত্তাল হয় হাওড়া স্টেশন চত্বর। রেলকর্মীদের জন্য বরাদ্দ ট্রেনে ওঠার দাবি নিয়ে শনিবার সন্ধ্যায় ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে জড়ো হন যাত্রীরা। ক্যাব রোডের গেট দিয়ে ওই যাত্রীরা ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করতেই আরপিএফ বাধা দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আরপিএফের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন যাত্রীরা।

নভেম্বর ০১, ২০২০
কলকাতা

নিম্নচাপের জের , বিকেলে কলকাতায় হালকা বৃষ্টিপাত

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনার কথা শুক্রবারই জানিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার বিকেলের পর বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টিও হয় কলকাতার একাধিক অঞ্চলে। এদিন সকালের দিকে রোদ ঝলমলে আকাশ থাকলেও বেলা যত বাড়ে ততই বাড়তে থাকে গুমোটভাব এবং অস্বস্তি। দুপুরের পর এবং বিকেলের দিকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় আকাশ মেঘলা হয়ে আসে, ঘন কালো মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছিল , কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, দুই বর্ধমান, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এদিন শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৩৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ২২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আরও পড়ুন ঃ নির্বাচনী ফান্ড তৈরি করার জন্য দাম বেড়েছে আলু- পিঁয়াজেরঃ দিলীপ এদিন দুপুরের পর থেকে কলকাতার আকাশও কালো হয়ে আসে। এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরেই ভোরের দিকে হালকা শীত অনুভব হচ্ছিল। রাতেও নামছিল তাপমাত্রা। ফলে দক্ষিণবঙ্গে এখনও শীত না এলেও শীতের অনুভূতি ইতিমধ্যেই অনেকে অনুভব করছেন। ফলে ভোররাতে বা মাঝরাতের দিকে বন্ধ করে দিতে হচ্ছে ফ্যান, এসি। এই নিম্নচাপের বৃষ্টির ফলে আরও বেশ কিছুটা কমবে তাপমাত্রা, শীতের অনুভূতি আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

অক্টোবর ৩১, ২০২০
উৎসব

সপ্তমীর সকাল থেকে শুরু বৃষ্টিপাত , পুজো পণ্ড হওয়ার আশঙ্কা

সপ্তমীর সকালে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়েছে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত। এদিন সকাল থেকেই আকাশের মুখ ছিল ভার। যে ক জন হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে সকাল থেকেই ঠাকুর দেখতে বেড়িয়েছিলেন , এই বৃষ্টির জেরে তারাও ভীষণভাবে বাধার সম্মুখী্ন হলেন। শেষে কো্নও উপায় না পেয়ে ছাতা হাতেই মণ্ডপে হাজির হয়েছেন অনেকে। আরও পড়ুনঃ গভীর নিম্নচাপ , পুজো কমিটিগুলিকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর প্রসঙ্গত , মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে আগেই পুজোয় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছিল হাওয়া অফিস। বলা হয়েছিল, ষষ্ঠী-সপ্তমী প্রবল বৃষ্টি হবে দক্ষিণবঙ্গে। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ওই নিম্নচাপের অভিমুখ ছিল অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল। পরে তা অভিমুখ পরিবর্তন করে। আরও শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূল হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগোতে থাকে। যত পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের কাছাকাছি আসে ততই গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে থাকে। এর জেরেই এদিন বৃষ্টির পাশাপাশি সমুদ্র উত্তাল হওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল।

অক্টোবর ২৩, ২০২০
রাজ্য

ষষ্ঠীর সকাল থেকে নিম্নচাপের জের , শুরু বৃষ্টি

ষষ্ঠীর সকাল থেকে নিম্নচাপের জেরে কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়ে গিয়েছে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় বইতে থাকে ঝোড়ো হাওয়া। এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন জেলায় আকাশের মুখ ছিল ভার। এরপর শুরু হয়ে যায় বৃষ্টি।যার জেরে ব্যহত হয় জনজীবন। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, শুক্র ও শনিবার ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে কলকাতা, হাওড়া ও হুগলিতে। সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। শনিবার পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সর্তকতা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আরও পড়ুনঃ বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বিমল গুরুংয়ের সঙ্গে অশুভ আঁতাত করছেনঃ অধীর জানা গিয়েছে , নিম্নচাপটি আরও শক্তি বাড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের কাছাকাছি এসে গেছে। মধ্য বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া এই নিম্নচাপের অভিমুখ ছিল অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল। কিন্তু স্থলভাগে না ঢুকে সেটি অভিমুখ পরিবর্তন করে আরও শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এবার এটি ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূল হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগোবে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের কাছাকাছি এসে তা অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এর ফলে সমুদ্র উত্তাল হবে। বইবে ঝোড়ো হাওয়া। ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

অক্টোবর ২২, ২০২০
কলকাতা

দুর্গাপুজোর ষষ্ঠী এবং সপ্তমীতে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

দুর্গাপুজোর ষষ্ঠী এবং সপ্তমীতে রাজ্যে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তার মধ্যেই অবশ্য বর্ষা চলে যাবে বলে আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। ভবনের হিসেব বলছে, রাজ্য থেকে বর্ষা ১৪ অক্টোবরের মধ্যে চলে যায়। শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি থেকে সাধারণত বর্ষা বিদায় নেয় ১২ অক্টোবর। আরও পড়ুনঃ অনুদান কি শুধু দুর্গাপুজোতেই দেয় সরকার? প্রশ্ন হাইাকোর্টের তবে এ বছর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বর্ষা বিদায় নিতে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ হয়ে যেতে পারে। তারই প্রভাব দুর্গাপুজোয় পড়তে পারে বলে মত আবহাওয়া দফতরের। তবে পুজোর আগে অর্থাত্ বৃহস্পতিবার থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত মেঘলা আকাশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় হতে পারে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি।

অক্টোবর ১৬, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

রায়নার বিধায়কের কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী

রায়নার বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার বিধানসভাতেই বিধায়ক শম্পা ধারা কন্যা সন্তান নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে হাজির হন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নাম রাখেন ঐশী। আশাপূরণ হওয়ায় শম্পা ধারা বেজায় খুশি। মেয়ের অন্নপ্রাসন অনুষ্ঠানের দিনও নির্দিষ্ট করে ফেলেছেন বিধায়ক। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য শম্পা ধারা এদিন মুখ্যমন্ত্রী সহ সকল বিধায়ককে নিমন্ত্রণও করেন।শম্পা ধারার কন্যার এখন বয়স মাত্র সাড়ে চার মাস। বাংলার অগ্নিকন্যা তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত তাঁর কন্যার নামকরণ করে আশীর্বাদ করুন, এমনটাই স্বপ্ন ছিল রায়নার তৃণমূল বিধায়কের। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষে নিজের শিশু কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে সোমবার দুপুরে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের সামনে পৌছে যান পূর্ব বর্ধমানের বিধায়ক। মুখ্যমন্ত্রী ঘর থেকে বের হতেই বিধায়ক শম্পা তাঁর কন্যার নামকরণ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন। নিজের দলের বিধায়কের সেই অনুরোধ ফেরাননি মুখ্যমন্ত্রী।শম্পা ধাড়া জানান, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি তাঁর কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছে। শম্পা ধারার কথা অনুযায়ী নাম করণ করে দেওয়ার পর তাঁর মেয়ের মাথায় হাত দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশীর্বাদ করেছেন। এটাই তো তাদের কাছে অনেক বড় পাওয়া। এর জন্য তিনি গর্বিত বোধ করছেন।তাঁর খুব আনন্দও হচ্ছে।

জুন ১৭, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

কেশরী চ্যাপ্টার টু, ইতিহাস বিকৃত করার ভয়ঙ্কর অভিযোগ

ইতিহাসের একটি পরিচিত অধ্যায় ইংরেজ শাসনের সময় বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বোস ও প্রফুল্ল চাকী কুখ্যাত ইংরেজ জাজকে বধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ভিত্তিতে ক্ষুদিরাম বোসের ফাঁসি হয়েছিল এবং প্রফুল্ল চাকীও পুলিশের হাতে যাতে ধরা না পড়ে তার জন্য নিজের প্রাণ নিজের হাতে নিয়েছিল। বিধাননগর দক্ষিণ থানাতে অভিযোগ এসেছে যে একটি সিনেমা ইদানিংকালে লাইভ স্ট্রিমিং হচ্ছে সিনেমাটির নাম হচ্ছে কেশরী চ্যাপ্টার টু। সেই সিনেমাটি জিও হটস্টারে দেখানো হচ্ছে লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে সেখানে একটা দৃশ্যে দেখানো হয়েছে যে ক্ষুদিরাম বোসের নামকে ক্ষুদিরাম সিং বলা হয়েছে এবং প্রফুল্ল চাকির সেখানে কোন উল্লেখ নেই।বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী অরবিন্দ ঘোষের ছোট ভাই বিরেন্দ্র কুমার ঘোষ তিনি ও বিপ্লবী ছিলেন উনার নামটাকে বারিন্দ্রা কুমার বলে বলা হচ্ছে। শুধুমাত্র ঐতিহাসিক তথ্যগুলোকে বিকৃত করা হয়নি, বরঞ্চ স্বাধীনতা সংগ্রামী যারা আছেন তাদের নামটাকে বিকৃত করে তাদের গরিমাটাকে কিছুটা হলেও ম্লান করার চেষ্টা হয়েছে এবং করা হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে একটা কেস করা হয়েছে। এটাও দেখানো হয়েছে খুদিরাম বোস এবং বারিন্দ্র ঘোষ ওনারা অমৃতসরের ছাত্র ছিলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগটা করা হয়েছে। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিধান নগর দক্ষিণ থানাতে একটি কেস রুজ করা হয়েছে এবং তদন্ত শুরু হয়েছে।

জুন ১৭, ২০২৫
কলকাতা

ভূয়ো কল সেন্টারের পর্দা ফাঁস, বাগুইআটিতে গ্রেফতার ৬

গোপন সূত্রে প্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বাগুইহাটি থানা অধীনস্ত সৃষ্টি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালায় বিধাননগর পুলিশের একটি দল এবং পর্দা ফাঁস করে একটি ভুয়ো কল সেন্টারের। অভিযুক্তরা বিভিন্ন রাজ্যে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করত এবং কম সুদে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের কস্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নিতো।স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে বাগুইআটি থানায় কেস নাম্বার ৩৮২/২০২৫ মামলা রুজু হয়। এই অভিযানে মোট ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং উদ্ধার হয়েছে বহু বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ইত্যাদি। এই মামলার তদন্ত চলছে। ধৃতদের আজ আদালতে পেশ করা হলে তাদের প্রত্যেকের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন মঞ্জুর হয়। মামলার তদন্ত চলছে।

জুন ১৭, ২০২৫
রাজ্য

তৃণমূলের দলীয় বৈঠকে মমতাবালাকে কটুক্তির অভিযোগ, উপপ্রধানকে গ্রেফতারের দাবি

দলীয় বৈঠক তৃণমূল উপপ্রধানের গালাগাল ও কটুক্তির শিকার তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতা ঠাকুর। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন তৃণমূল কর্মী। সরব হলেন মতুয়া ভক্তরা। পার্থ ভৌমিকের সম্পর্কে কিছু কথা বলার জন্যে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে, আর কিছু নয় বলে দাবি তৃণমূল জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাসের।একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি সভা ছিল সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙ্গায়। অভিযোগ, সেখানে বক্তব্য রাখার সময় গোপালনগর চৌবেরিয়া ১ নাম্বার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করেন। এমনকি বৈঠক শেষে মমতা ঠাকুর বাইরে বের হলে তাঁকে উদ্দেশ্য করে সুনীলসহ আরও কয়েকজন কটুক্তি করে এবং অশ্লীল অঙ্গিভঙ্গি করে, এমনকি তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। এবং ছোট জাত বলে আক্রমণ করা হয়। এই মর্মে সোমবার রাতে সব্যসাচী ভট্ট নামে এক তৃণমূল কর্মী গাইঘাটা থানায় এফ আই আর দায়ের করেন। অভিযোগ করার সময় সব্যসাচীর সঙ্গে ছিলেন মতুয়া ভক্তরা ও গোসাইরা। অভিযুক্তর গ্রেফতারের দাবি করেন তারা। তারা বলেন, মাকে গালাগালি দেওয়া মানে আমাদের মতুয়া সমাজকে গালি দেওয়া। এটা আমরা কোনওভাবেই মেনে নেব না। ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করা হয় তাহলে তীব্র প্রতিবাদ হবে।এই বিষয়ে অভিযুক্ত চৌবেড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার জানিয়েছেন, মমতা ঠাকুর বক্তব্য রাখতে গিয়ে নানা কথার মধ্যে দিয়ে জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস ও পার্থ ভৌমিককে আক্রমণ করছিল। আমি শুধু প্রতিবাদ করে বলেছি আপনাদের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের বৈঠকে এটা আলোচনা করবেন। আমি যদি উনাকে গালাগাল করে থাকি সেটা প্রমাণ করুক। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যদিও বনগাঁ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস জানিয়েছেন, গতকাল একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় চেয়ারম্যান পার্থ ভৌমিক সম্পর্কে কিছু কথা বলাতে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আর কিছু নয়। তৃণমূলের সভায় মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালাগাল ও জাত তুলে কটুক্তি নিয়ে কটাক্ষ করা প্রসঙ্গে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ওদের নেত্রী হরিচাঁদ গুরুচাঁদ নিয়ে যা বলেছেন তাতে ছোট নেতা কি বলবে। মমতা ঠাকুর হারিকাঠে গলা দিয়েছে, কি হবে বুঝতে পারছে না। ওর লজ্জা ঘৃণা ভয় কিছু নেই। এই বিষয়ে মমতা ঠাকুরবালার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জুন ১৭, ২০২৫
রাজ্য

জঙ্গিপুর হাসপাতালের ব্লাড সেন্টারে ঢুকে পড়ল সাপ। আতঙ্কিত ব্লাড সেন্টারের কর্মীরা।

জানা যায়, মঙ্গলবার প্রথমে ব্লাড সেন্টারের সাফাই কর্মী প্রথমে সাপ দেখতে পান।এরপর তিনি ব্লাড সেন্টারের কর্মীদের খবর দেন।সাপ থাকায় ফলে ব্লাড সেন্টারের স্বাভাবিক কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যায়।এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে ব্লাড সেন্টারে আসা রোগী সহ রোগীর আত্মীয়দের মধ্যে।পরবর্তীতে বনদপ্তরের কর্মীরা আসে ব্লাডা সেন্টারে এবং তারা সাপটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

জুন ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বাজারে ঢুকলো মরশুমের প্রথম ইলিশ

বর্ষা ঢুকতেই ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ উঠতে শুরু করল। বাজারে ঢুকলো মরশুমের প্রথম ইলিশ। একদিনের ফিসিংয়ে প্রায় ২৫ টন ইলিশ বাজারে এসেছে। সোমবার সকালে নামখানার খেয়াঘাটে প্রায় ২৫টি ট্রলার ইলিশ নিয়ে ফিরেছে। মৎস্যজীবীরা জানিয়েছেন, মূলত আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারণে ট্রলার গুলি ভালো ইলিশ পেয়েছে। এই রূপ আবহাওয়া থাকলে আগামী কয়েক দিনের ভিতরে বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণের ইলিশ আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।কাকদ্বীপ ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, প্রতিদিন কেউ কেউ দুই তিন টন ইলিস পাচ্ছে। ছশো থেকে আটসো গ্রামের ইলিশ মিলে

জুন ১৭, ২০২৫
বিদেশ

ইতিহাস গড়লেন ডোনা! কেমব্রিজে প্রথম ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্যের কর্মশালা সৌরভ জায়ার

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেসাস কলেজের ঐতিহাসিক প্রাঙ্গণ আজ ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্যের চিরকালীন ছন্দে মুখরিত হলো, যেখানে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ওড়িশি নৃত্যশিল্পী প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ জায়া ডোনা গাঙ্গুলি পরিচালনা করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম শাস্ত্রীয় নৃত্য কর্মশালা।কেমব্রিজের সাংস্কৃতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় রচিত হলো এই কর্মশালার মাধ্যমে, যেখানে ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক ও শিল্পপ্রেমীরা ওড়িশি নৃত্যভারতের আটটি স্বীকৃত শাস্ত্রীয় নৃত্যধারার অন্যতমসম্পর্কে একটি গভীর ও বাস্তবধর্মী অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। অংশগ্রহণকারীরা শিখলেন এই শিল্পরূপের মূল ভঙ্গিমা, অভিব্যক্তি এবং এর দার্শনিক ভিত্তি, যা এর আধ্যাত্মিক মূল এবং দুই হাজার বছরের ঐতিহ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।এই কর্মশালায় বিভিন্ন পটভূমি থেকে আগত অংশগ্রহণকারীরা অংশ নেন, যাঁদের অনেকেই প্রথমবারের মতো ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য প্রত্যক্ষ করেন। সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তির উপর জোর দিয়ে এই অনুষ্ঠানটি এমন সকলকে স্বাগত জানায়, যাঁদের নৃত্যে পূর্বে কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না।এই উপলক্ষে শ্রীমতি ডোনা গাঙ্গুলি বলেন, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ওড়িশির উত্তরাধিকার ভাগ করে নিতে পারা আমার জন্য এক গৌরবের ও আবেগঘন অভিজ্ঞতা। এই নৃত্য কেবল ভঙ্গিমা নয়এটি এক ধ্যান, ভক্তি ও গল্প বলা। আমি খুবই আনন্দিত এমন উৎসাহী অংশগ্রহণ ও ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ দেখে। এটি কেবল একটি পরিবেশনা নয়, এটি এক ধরনের সাংস্কৃতিক সংযোগ যা শিল্পের মাধ্যমে তৈরি হয়।এই উদ্যোগ আন্তর্জাতিক পরিসরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় ঐতিহ্যের প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহকে তুলে ধরে এবং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও বৈশ্বিক সম্পৃক্ততার প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করে। আয়োজকরা আশা প্রকাশ করেছেন, এটি কেবল শুরুভবিষ্যতে আরও এরকম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতীয় পারফর্মিং আর্টস নিয়ে আরও গভীর অনুসন্ধান চালানো সম্ভব হবে।কর্মশালাটি বিপুল সাড়া পায়; অংশগ্রহণকারীরা ডোনা গাঙ্গুলির উষ্ণতাপূর্ণ ও অনুপ্রেরণামূলক শিক্ষা এবং নৃত্যের সৌন্দর্যের প্রতি অকুণ্ঠ প্রশংসা জানান। ভবিষ্যতের জন্য আরও সহযোগিতা ও ভারতীয় সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে সম্প্রসারিত কর্মসূচির পরিকল্পনাও ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।ডোনা গাঙ্গুলি খ্যাতনামা ওড়িশি নৃত্যশিল্পী ও দীক্ষা মঞ্জরি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা, প্রখ্যাত গুরু পন্ডিত কেলুচরণ মহাপাত্রের শিষ্যা এবং ভারত ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসবে তাঁর নৃত্য পরিবেশনের জন্য প্রসিদ্ধ। ডোনা জানান তাঁর লক্ষ্য ওড়িশি নৃত্যের সৌন্দর্য ও দার্শনিক ভিত্তি আগামী প্রজন্মের কাছে বিশ্বব্যাপী পৌঁছে দেওয়া।

জুন ১৫, ২০২৫
রাজনীতি

২১ জুলাইয়ের পোস্টারে ছবি কার? কি সিদ্ধান্ত দলের?

২১ জুলাই শহীদ দিবস। ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে এবারের ২১ শে জুলাইকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। সভা সফল করতে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ঘাসফুল শিবির। শনিবার ভবানীপুরের দলীয় কার্যালয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করে তৃণমূল। সেই বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে দলীয় সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, এবার ২১ জুলাইয়ের পোস্টারে থাকবে শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি থাকবে না। এটা অভিষেক নিজেই চেয়েছেন। উল্লেখ্য, অভিষেক ২০১১ সালে তৃণমূলে যোগ দেন এবং দলের যুব সংগঠনের সভাপতি হন। এরপর থেকে তিনি দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে উঠে আসেন। কিন্তু তাঁর ছবি পোস্টার থেকে বাদ যাওয়ার বিষয়টিকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে জল্পনার শেষ নেই। গত বছর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দলের সমাবেশে অভিষেকের ছবি না-থাকায় তৃণমূলের ভিতরেই বিক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। কুণাল ঘোষের মতো নেতারা সেই নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলেছিলেন। এবার যাতে তেমন কোন বিতর্ক না হয় তা নিয়ে আগে ভাগেই সতর্ক অবস্থান নিল দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুদীপবাবু বলেন, ক্যামাক স্ট্রিটের দফতর থেকে যেসব পোস্টার পাঠানো হয়েছে, তাতে শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবিই রয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, অভিষেক নিজেই বলেছেন, যেহেতু তিনি ২১ জুলাইয়ের ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন না, তাই তাঁর ছবি পোস্টারে না থাকাই যুক্তিযুক্ত।রাজনৈতিক মহলের মতে, মমতা বারবার দলীয় সভায় স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন, সরকার যেমন তাঁর হাতেই, সংগঠনেও তিনিও শেষ কথা। ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই, বাম সরকারের আমলে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৩ জন তৃণমূল কর্মী। সেই শহিদদের স্মৃতিতে প্রতিবছর এই দিনটি পালন করে তৃণমূল। যেহেতু সেই সময় অভিষেক রাজনীতিতে ছিলেন না, তাই এবার তিনি নিজেই সরে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন এমনটাই দাবি সুদীপের-ফিরহাদদের।তবে এই ছবি বিতর্ক নতুন কোন ইস্যু নয়। ২০২৩ সালে নেতাজি ইন্ডোরের এক সভাতেও শুধু মমতার ছবি ছিল, অভিষেকের ছবি না-থাকায় কুণাল ঘোষ প্রশ্ন তুলেছিলেন। আবার ২০২৫-এর শুরুতে অভিষেকের দফতর থেকে প্রকাশিত ক্যালেন্ডারে তাঁর বিরাট ছবি ঘিরেও শুরু হয়েছিল বিতর্ক। পরে সেটি বদলে দেয় রাজ্য নেতৃত্ব। এরপর ফের ফেব্রুয়ারিতে নেতাজি ইন্ডোরের দলীয় সভায় দেখা যায় শুধুই মমতার ছবি। সব মিলিয়ে ২১ জুলাইয়ের সমাবেশকে ঘিরে যে রাজনৈতিক রূপরেখা তৈরি হচ্ছে, তাতে সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একক নেতৃত্বকেই সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। আর অভিষেকের ছবি না-থাকা সেই বার্তাকেই আরও সুদৃঢ় করল বলেই মত রাজনৈতিক মহলের ।

জুন ১৫, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal