• ১ পৌষ ১৪৩২, শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Loksabha

দেশ

Babul Supriyo: অবশেষে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বাবুল

সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। ইস্তফাপত্র জমা দিতে মঙ্গলবার সকালে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার বাসভবনে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই আনুষ্ঠানিকভাবে ইস্তফা দেন বাবুল। মঙ্গলবার বাবুল যে ইস্তফা দেবেন এ কথাজানিয়েছিলেন।আরও পড়ুনঃ লক্ষ্মীপুজোর আগেই আগুন সবজি থেকে ফল, ধরলেই লাগছে ছ্যাঁকাবাবুল জানান, সাংসদ পদ ধরে রাখাটা অনৈতিক মনে হয়েছিল বলেই ইস্তফা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাবুল। এ দিন ওম বিড়লার বাসভবন থেকে বেরিয়ে তিনি একদিকে যেমন আসানসোলের প্রতি তাঁর আবেগের কথা ব্যক্ত করেন, অন্যদিকে শিশির অধিকারীর সাংসদ পদ নিয়ে খোঁচা দেন শুভেন্দু অধিকারীকে।বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদানের পরই সংসদ পদ থেকে তিনি ইস্তফা দেবেন বলে জানিয়ে ছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। এ জন্য গত মাসের শেষের দিকে দিল্লি উড়ে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা ব্যস্ত থাকায় তাঁর সময় পাননি বাবুল। তিনি দু বার চেষ্টা করেও স্পিকারের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি বলে দাবি করেন বাবুল। অন্যদিকে লোকসভার একটি সূত্র থেকে জানা যায়, আবেদনই করা হয়নি। আজ অবশেষে ইস্তফা দিলেন তিনি।

অক্টোবর ১৯, ২০২১
দেশ

Monsoon Session: আজ শুরু বাদল অধিবেশন, নজরে একাধিক ইস্যু

আজ সংসদে শুরু হতে চলেছে বাদল অধিবেশন। অধিবেশনে একাধিক বিষয়ে নজরের পাশাপাশি রাজ্যে উচ্চ প্রাথমিকের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া, মুম্বইয়ে কয়েক ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে মৃত্যু প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আজ নজর থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।বেলা ১১টা থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন। ১৭তম লোকসভার ষষ্ঠ অধিবেশন এটি। করোনার কারণে গত বারের মতো এ বারও দূরত্ব-বিধি বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে সাংসদদের। যদিও বেশিরভাগ সাংসদের টিকাকরণ হয়ে গিয়েছে। লোকসভা সূত্রে খবর, ৪০০-এর বেশি সাংসদ এবং ২০০-র কর্মী করোনার দুটি প্রতিষেধক নিয়েছেন। এ বারের অধিবেশনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ হতে পারে। সেই তালিকায় রয়েছে ডিএনএ টেকনোলজি-র মতো বিল। এ ছাড়া রাজ্যসভা ও লোকসভা মিলিয়ে ৩৮টি বিল তালিকায় রয়েছে। অন্যদিকে, সরকারকে চাপে ফেলতে বিরোধীরাও বেশ কয়েকটি বিষয় সংসদে উত্থাপন করতে পারে। করোনা দ্বিতীয় ঢেউতে স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশা, রাজ্যে রাজ্যে প্রতিষেধক বাড়ন্ত, সীমান্ত নিয়ে ফের উত্তেজনা ভারত-চিনের এই বিষয়গুলি নিয়ে বিরোধী দলগুলি সরব হতে পারে উভয় কক্ষে। এ ছাড়া তারা কৃষি আইন নিয়েও প্রতিবাদ করতে পারে তারা। ফলে দিল্লিতে সোমবার থেকে শুরু হওয়া বাদল অধিবেশনের দিকে নজর থাকবে।আরও পড়ুনঃ আত্মতুষ্টিই ধস নামিয়েছে বিজেপিতে, মুখ খুললেন শুভেন্দুউল্লেখ্য, সংসদে বাদল অধিবেশন শুরুর আগের দিন নিয়ম অনুসারে সর্বদলীয় বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী । তাঁর সরকার নিয়ম মেনে যে কোনও বিষয়ে বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত, এমনটাও জানান তিনি বৈঠকে। এরপরই মোদির এমন মন্তব্যের কটাক্ষ করে তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ওব্রায়েন। মোদির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে তিনি টুইটারে লেখেন, আপনি নিজে বৈঠকে ৯ মিনিট ছিলেন। রবিবার সর্বদলীয় বৈঠকে মোট ৩৩টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে মোদি জানান, তাঁর সরকার কোনও রকমের আলোচনাকে ভয় পায় না। আলোচনার পরেই বিল পাশ করার চিন্তাভাবনা করছে তারা। আসন্ন অধিবেশনে মোট ৩০টি বিল পেশ করার পরিকল্পনা করেছে মোদি সরকার। সেই প্রসঙ্গেই এ কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।আরও পড়ুনঃ ইংল্যান্ড সিরিজ কোহলিদের কাছে বড় পরীক্ষা, বলছেন ইয়ান চ্যাপেল বৈঠকের পরে টুইট করেন মোদি। তিনি লেখেন, সংসদে বাদল অধিবেশনের আগে সর্বদল বৈঠকে যোগ দিলাম। আশা করছি একটি ফলপ্রসূ অধিবেশন হবে। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে সব বিষয়ে আলোচনা করব আমরা।

জুলাই ১৯, ২০২১
রাজনীতি

‘২০২৪-এ বারাণসী সামলান’, মোদিকে নিশানা তৃণমূলের

বঙ্গে দ্বিতীয় দফা ভোটের দিন প্রচারে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । নন্দীগ্রামের ভোট পরিস্থিতিতে গেরুয়া ঝড়, দিদির হার দেখেছিলেন তিনি। তাই উলুবেড়িয়ার সভা থেকে তাঁর শ্লেষমিশ্রিত প্রশ্ন ছিল, তাহলে কি অন্য কোনও আসন থেকে ফের লড়াই করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো? সঙ্গে সঙ্গে তৃণমূলও এর জবাব দিয়েছে। নন্দীগ্রামে জয় নিশ্চিত, অন্য আর কোথাও লড়বেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, টুইট করে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। ২০২৪এ দিল্লি দখলের লড়াইয়ে নেমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরাসরি নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।তৃণমূলের অফিশিয়াল পেজে লেখা হয়েছে, দিদি নন্দীগ্রাম থেকে জিতছেনই।তাই অন্য কোনও আসন থেকে তাঁর লড়াইয়ের কোনও প্রশ্নই ওঠে না। পরের অংশের বার্তাই বেশ ইঙ্গিতবাহী। নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে তৃণমূলের পরামর্শ বাংলার মানুষকে বিভ্রান্ত করা বন্ধ করুন, আপনার মিথ্যাচার প্রকাশ্যে এসে পড়েছে। বরং ২০২৪এ নিজের জন্য নিরাপদ একটি আসন খুঁজে নিন। কারণ, আপনি বারাণসীতে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বেন। আর এখানেই উসকে উঠছে জল্পনা। তবে কি পরবর্তী লোকসভা ভোটে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে নির্বাচনী লড়াইয়ে নামবেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই? তারই ইঙ্গিত দিয়ে রাখল দলের তরফে এই টুইট?

এপ্রিল ০২, ২০২১
দেশ

কৃষকদের সম্মান ও মর্যাদা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রকে অনুরোধ অধীরের

আমাদের দেশকে যাঁরা খাবার জোগান দেন, তাঁদের অবশ্যই যথাযোগ্য সম্মান ও মর্যাদা দেওয়া উচিত। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে আন্দোলনরত কৃষকদের সমর্থনে টুইট করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী। এদিন কৃষকদের সমর্থনে টুইট করে অধীর চৌধুরী লিখেছেন, হাজারে হাজারে কৃষক প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। সপ্তাহের উপর ধরে তাঁরা দিল্লীগামী বিভিন্ন রাস্তার উপর বসে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। আমাদের দেশকে যাঁরা খাবার জোগান দেন, তাঁদের অবশ্যই যথাযোগ্য সম্মান ও মর্যাদা দেওয়া উচিত। আরও পড়ুন ঃ নয় বছরে দিদির বাংলায় কৃষকদের রোজগার দ্বিগুণ বেড়েছেঃ ডেরেক তিনি লিখেছেন, খোলা আকাশের নীচে তাঁরা বসে রয়েছেন। দিনের পর দিন ধরে তাঁরা সমস্তরকম অসুবিধার মধ্যে দিল্লির হাড়কাঁপানো ঠান্ডা সহ্য করে চলেছেন। আমি সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, যত দ্রুত সম্ভব কৃষকদের সমস্যার সমাধান করুক। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের কৃষি আইনের বিরোধিতায় পথে নেমেছেন কৃষকরা। তাঁরা অবিলম্বে নয়া কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। আইন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে তাদের পক্ষ থেকে।

ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
বিনোদুনিয়া

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মান দেওয়ার কথা ভাবেনি রাজ্য সরকারঃ অধীর

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর তাঁর মরদেহ নিয়ে এই বাংলায় অনেক নাটক হয়ে গেল , রাজনীতি হয়ে গেল। অথচ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যে যে অধিকার দেওয়া হয়, যে সব পদে বসানো হয়, ২০১১ সালের পর সমস্ত কিছু এক এক করে কেড়ে নেওয়া হয়। বুধবার সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে গিয়ে পৌ্লমী বসুর সঙ্গে দেখা করার পর এই মন্তব্য করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। তিনি আরও বলেন, ২০২০ সাল পর্যন্ত অনেক ছোটখাটো, মাঝারি, এপাড়ার-সেপাড়ার শিল্পীদের সম্মান দেওয়া হয়েছে। সৌমিত্রর মত আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মানুষকে সম্মান দেওয়ার কথা এই সরকার ভাবেনি। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর যে সমস্ত জায়গায় তাঁকে সম্মানিত করার সুযোগ ছিল, তা থেকে শিল্পীকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এরপরেই তিনি রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলেন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিকে মানুষের মনে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সরকার কোনও পদক্ষেপ করুন। একটা ভাল অডিটোরিয়াম করুন তাঁর নামে। আমরা খুশি হব। আমি নিজে ভারত সরকারের কাছে দাবি করতে চলেছি, এসআরএফটিআই-এ যেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে একটি চেয়ার উৎসর্গ করা হয়। সত্যজিৎ রায়ের অতি প্রিয় অভিনেতার নাম সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তাই একটি চেয়ার প্রদান করার আবেদন জানাব। আরও পড়ুন ঃ সাইবার ক্রাইম নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ সব্যসাচী তিনি আরও বলেন , সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় যে কত সাধারণ জীবনযাপন করতেন , তাঁর ঘরে ঢুকলেই বোঝা যায়। মনে হল , যেন তীর্থ দর্শন করলাম। এরকম একজন ব্যক্তিত্ব যিনি বাংলার প্রতীক। শুধু ভারতবর্ষের শিল্প জগৎ নয় , সারা বিশ্বে তাঁর পরিচিতি। সেইরকম একজন মানুষ এত সাধারণ জীবনযাপন করতে পারেন , সেটা এখানে না আসলে , না দেখলে বোঝা যেত না। আজও টেবিলের উপরে তাঁর আঁকা ছবি রয়েছে। যেন একটা তীর্থ দর্শন করে গেলাম।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
রাজ্য

বিধানসভা নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়েই লড়বে বাম- কংগ্রেস

আগামী বিধানসভা নির্বাচনে জোট বেধে লড়বে বাম - কংগ্রেস। মঙ্গলবার জোট নিয়ে আজ আরও এক দফা বৈঠক ছিল বাম ও কংগ্রেসের। বৈঠক পর একসঙ্গে সাংবাদিক বৈঠক করেন অধীর চৌধুরি ও বিমান বসু। বিমান বসু জানান, বাংলায় জোট শক্তিশালী হচ্ছে। অধীরবাবু বলেন , জোটকে অস্বীকার করা যাচ্ছে না। তবে আসন-বণ্টন কী হবে তা নিয়ে আজকের বৈঠকে কোনও আলোচনা হয়নি। এই বিষয়ে আগামীদিনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান অধীরবাবু। এছাড়াও ২৬ নভেম্বর বামেদের ডাকা সাধারণ ধর্মঘটে শামিল হবে কংগ্রেসও। ধর্মঘটের সমর্থনে ২৩ নভেম্বর মিছিল করবে বাম ও কংগ্রেস। মেট্রো চ্যানেল থেকে হেদুয়া পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন অধীর-বিমানরা । ২৬ নভেম্বর বামেদের ডাকা সাধারণ ধর্মঘটে শামিল হবে কংগ্রেসও । ধর্মঘটের সমর্থনে ২৩ নভেম্বর মিছিল করবে বাম ও কংগ্রেস। মেট্রো চ্যানেল থেকে হেদুয়া পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন অধীর-বিমানরা। আরও পড়ুন ঃ শহিদ সুবোধ ঘোষের অন্ত্যেষ্টিতে বিজেপি সাংসদকে প্রবেশে বাধা , সমালোচনায় ধনকড় অন্যদিকে , এদিন জাঙ্গিপাড়ায় ফুরফুরা শরিফে পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকী এবং পীরজাদা ইব্রাহিম সিদ্দিকীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরি এবং বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান। ফুরফুরায় আসার আগে ডানকুনিতে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেন অধীরবাবু । সেখানে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা দেন, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের স্বার্থে বিজেপি ও তৃণমূলকে দূরে রাখতে হবে এবং সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে কংগ্রেস এবং বামেদের উপর। ফুরফুরায় দুই পীরজাদার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, সিদ্দিকী সাহেবরা বাংলার সর্বস্তরের, সর্বধর্মের মানুষের জন্য মঙ্গল কামনা করেন। ফুরফুরা শরিফ একটি পীঠস্থান । বাংলার রাজনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তি হিসেবে কংগ্রেস এবং বাম আগামী দিনে জোটবদ্ধভাবে লড়াই করতে চাইছে। বাংলাকে রক্ষা করার স্বার্থে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির হাত মজবুত করা দরকার। তাই পীরজাদাদের কাছে দোয়া করার আবেদন করেছি ।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজ্য

রেণুকা মাড্ডির কাছ থেকে ভাইফোঁটা নিলেন অধীর

রেণুকা মাড্ডির কাছ থেকে ভাইফোঁটা নিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। বহরমপুরের মাজদিয়াপুরের বাসিন্দা রেণুকার কাছে ফোঁটা নিয়ে মিষ্টিমুখের পর বোনের হাতে শাড়ি, উপহার তুলে দেন অধীর। দাদাকে ব্লেজার উপহার দিয়েছেন রেণুকা। উল্লেখ্য , এই রেণুকা মাণ্ডি ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থ দফার নির্বাচনের দিন ছেলের মৃত্যুর পরও অধীর চৌধুরী যাতে হেরে না যান, তার জন্য ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছিলেন। সেই খবর শুনে আগেও তাঁর বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন বহরমপুরের সাংসদ। এবার রাখির দিনেও রেণুকার বাড়িতে গিয়ে রাখি পরে এসেছিলেন। এ বার ভাইফোঁটার দিন সবার আগে বোন রেণুকার বাড়িতে পৌঁছে গেলেন দাদা অধীর। আরও পড়ুন ঃ মহিলাদের কটূক্তির প্রতিবাদ করায় দুই যুবককে বেধড়ক মারধর দুষ্কৃ্তীদের প্রসঙ্গত , গত লোকসভা নির্বাচনের দিন রেণুকার মেজ ছেলে রজত আত্মঘাতী হন। এদিকে সেদিনই ছিল বহরমপুর কেন্দ্রের নির্বাচন। ছেলের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে যেতেই তিনি ভোট কেন্দ্রে চলে যান। প্রিসাইডিং অফিসারকে বলে আগে ভোটে দিয়ে ফের হাসপাতালের মর্গের সামনে এসে দাঁড়ান। রেণুকা জানান, এদিন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছি, দাদা যেন আগামী দিনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হন।

নভেম্বর ১৬, ২০২০
দেশ

রাহুল গান্ধীকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য , ওবামার কড়া সমালোচনা অধীরের

প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাঁর নিজের লেখা বইতে রাহুল গান্ধী সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন , তা নিয়ে বিতর্ক ক্রমেই বেড়ে চলেছে জাতীয় রাজনীতিতে। লোকসভার কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী বারাক ওবামার সমালোচনা করে টুইটে লিখেছেন , মিস্টার বারাক ওবামা, আপনাকে বলব এই ধরনের রুক্ষ মন্তব্য করার আগে আমাদের প্রিয় নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে একবার কথা বলে নিতে পারতেন। সামনাসামনি কিংবা ভারচুয়াল মাধ্যমে। তাহলেই তাঁর ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক অনুধাবন করতে পারতেন।আমাদের নেতার মূল্যায়ন করার আগে এরপর দুবার ভাববেন। নাহলে অজ্ঞতার মহাবিশ্বেই থাকতে হবে। আরও পড়ুন ঃ বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে ফের বসতে চলেছেন নীতিশ কুমার প্রসঙ্গত , ওবামা তাঁর বইতে লিখেছিলেন , প্রাক্তন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট এখনও ঠিক আকার নিয়ে উঠতে পারেননি। এবং এখন শিক্ষককে তুষ্ট করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনও বিষয়ে সিদ্ধহস্ত হতে যে মানসিকতা বা যোগ্যতার প্রয়োজন হয়, সেটা হয়তো তাঁর নেই।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

যুবভারতী কাণ্ডে নতুন মোড়, শতদ্রু দত্তের রিষড়ার বাড়িতে হানা বিধাননগর পুলিশের

যুবভারতী কাণ্ডের পর থেকেই রিষড়ার একটি ঝাঁ চকচকে তিনতলা বাড়ি ঘিরে কৌতূহল বেড়েছে। শুক্রবার সকালে সেই বাড়িতেই হাজির হল বিধাননগর পুলিশ। যুবভারতী স্টেডিয়ামে মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে হওয়া বিশৃঙ্খলার ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তের এই বাড়িতে এদিন তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। তবে ঠিক কী কারণে এই তল্লাশি, তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি পুলিশ আধিকারিকরা।গত ১৩ ডিসেম্বর যুবভারতী স্টেডিয়ামে লিওনেল মেসির অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে ছিলেন শতদ্রু দত্ত। ওই দিন স্টেডিয়ামে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ছড়ায়। সেই ঘটনার পরই আয়োজক সংস্থার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এবং পুলিশ শতদ্রুকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। ঠিক সেই সময়ই শুক্রবার সকালে তাঁর রিষড়ার বাড়িতে পৌঁছে যায় বিধাননগর পুলিশের একটি দল।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ বিধাননগর থানার পাঁচজন আধিকারিক, তাঁদের মধ্যে মহিলা পুলিশকর্মীও ছিলেন, এদিন সকালে রিষড়ায় যান। প্রথমে তাঁরা রিষড়া থানায় হাজির হন। পরে স্থানীয় থানার পুলিশের সহযোগিতায় বাঙুর পার্ক এলাকায় শতদ্রু দত্তের বাড়িতে যান তদন্তকারীরা। সেই সময় বাড়িতে শুধুমাত্র এক পরিচারিকা ছিলেন। তাঁর সঙ্গেও কথা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা।এরপর তিনতলা বাড়ির প্রতিটি ঘরে তল্লাশি চালানো হয়। সূত্রের খবর, ওই বাড়িতে একটি ব্যক্তিগত ফুটবল মাঠ এবং একটি সুইমিং পুল রয়েছে। সেগুলিও ঘুরে দেখেন তদন্তকারীরা। তবে তল্লাশির পর বাড়ি থেকে কোনও কিছু বাজেয়াপ্ত করা হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন, তাই এখনই কিছু বলা সম্ভব নয়।এদিকে তদন্তকারীদের একাংশের অনুমান, মেসির অনুষ্ঠানে বিপুল পরিমাণ কালো টাকা ব্যবহার হয়ে থাকতে পারে। যুবভারতী কাণ্ডে পুলিশের তরফে ইতিমধ্যেই দুটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সেই এফআইআরের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইসিআইআর দায়ের করে আর্থিক লেনদেনের উৎস খতিয়ে দেখতে পারে বলে তদন্তকারী সূত্রে খবর।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
দেশ

সংবাদমাধ্যমে আগুন, ভারত-বিরোধী স্লোগান—ঢাকা পরিস্থিতিতে কড়া নজর দিল্লির

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ফের তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ঢাকাসহ একাধিক শহরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমের অফিসে আগুন লাগানো হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে এবং কট্টরপন্থীদের একাংশ প্রকাশ্যে ভারত-বিরোধী মন্তব্য করছে। পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায়, তা নিয়ে কড়া নজর রাখছে ভারত।সূত্রের খবর, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় যেখানে ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস রয়েছে, সেখানে কর্মরত ভারতীয় আধিকারিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে নয়া দিল্লি। সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জেরে একাধিক জায়গায় ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র ইতিমধ্যেই বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে।বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের সামনে কট্টরপন্থীদের বিক্ষোভ চলে। কয়েকটি ক্ষেত্রে সেই বিক্ষোভ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ। রাত সাড়ে দশটা নাগাদ চট্টগ্রামে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনারের বাসভবন ঘিরে ধরার ডাক দেওয়া হয়েছে বলে খবর আসে। বিভিন্ন দিক থেকে অফিস ঘেরাওয়ের আহ্বান জানানো হয়। এই পরিস্থিতিতে গোটা ঘটনার উপর নজর রাখছে ভারত সরকার। সূত্রের খবর, নিরাপত্তার কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় আজও ভিসা কেন্দ্র বন্ধ থাকতে পারে।উল্লেখ্য, এর আগেও বাংলাদেশের এক রাজনৈতিক মিছিলে ভারতের সেভেন সিস্টার্সকে আলাদা করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন এনসিপি নেতা হাসনাত। সেই মন্তব্যের পরই দিল্লি কড়া অবস্থান নেয়। বাংলাদেশের হাইকমিশনার মহম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে স্পষ্ট জানানো হয়, এই ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য ভারত কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনার পর স্পষ্ট, সেই বার্তা এখনও পুরোপুরি কার্যকর হয়নি বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
বিদেশ

কে এই ওসমান হাদি? যাঁর মৃত্যুতে গোটা বাংলাদেশে আগুন জ্বলছে

কয়েক মাস আগেও যাঁকে প্রায় কেউ চিনতেন না, অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি ঘরে ঘরে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন। রাজনীতিতে আচমকা উত্থান, আবার সেই কাহিনি পূর্ণতা পাওয়ার আগেই থেমে গেল। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ। দেশজুড়ে ছড়িয়েছে উত্তেজনা, বহু জায়গায় আগুন ও বিক্ষোভ। যাঁকে ঘিরে এত আলোচনা, আন্দোলন ও বিতর্ক, সেই ওসমান হাদি আসলে কে ছিলেন?অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছিলেন ওসমান হাদি। শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লিগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তার অন্যতম মুখ ছিলেন তিনি। সেই আন্দোলনের মাধ্যমেই জাতীয় রাজনীতিতে পরিচিতি পান হাদি। বিতর্কিত গ্রেটার বাংলাদেশ-এর মানচিত্র তৈরির সঙ্গেও তাঁর নাম জড়ায়, যেখানে ভারতের সেভেন সিস্টার্স-সহ একাধিক অঞ্চলকে বাংলাদেশের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছিল।১৯৯৩ সালের ৩০ জুন বরিশালে জন্ম ওসমান হাদির। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট। ঢাকার রামপুরা এলাকায় থাকতেন। পেশায় শিক্ষক ছিলেন হাদি। জুলাই আন্দোলনের সময় তিনি সক্রিয়ভাবে স্থানীয় সাংগঠনিক কাজে যুক্ত হন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রামপুরা এলাকার সমন্বয়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান এবং পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন।শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লিগ নিষিদ্ধ করার দাবিতে যারা সরব হন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন হাদি। সেই সময়েই গড়ে ওঠে ইনকিলাব মঞ্চ। এই মঞ্চের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং ন্যায়বিচারের দাবি। ইনকিলাব মঞ্চের তরফে জুলাই অভ্যুত্থানের স্মৃতি সংরক্ষণ, অভিযুক্তদের বিচার, আহত ও নিহতদের স্বীকৃতি এবং জুলাই চার্টার ঘোষণার দাবি তোলেন হাদি। এর ফলে রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন তিনি।ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায়ও হাদির নাম জড়ায়। বিষয়টি নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে হাদি বারবার আওয়ামী লিগের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন ও হত্যার অভিযোগ তুলে দলটিকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। দাবি মানা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারিও দিয়েছিলেন তিনি।সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদি জানিয়েছিলেন, তাঁকে ফোন ও মেসেজ করে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবুও তিনি পিছিয়ে যাননি। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ের ঘোষণা দেন। চা-সিঙ্গারা আড্ডার মাধ্যমে প্রচারও শুরু করেছিলেন। ঠিক সেই সময়ই ঘটে যায় মর্মান্তিক ঘটনা।গত ১২ ডিসেম্বর জুম্মার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকা দিয়ে ফেরার সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। গুলি মাথা ভেদ করে বেরিয়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে একটি বেসরকারি হাসপাতালে এবং সেখান থেকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর রাতে সিঙ্গাপুরে মৃত্যু হয় ওসমান হাদির। আজ তাঁর দেহ বাংলাদেশে আনা হবে।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

নিষিদ্ধপল্লীতে ভোটার উধাও! খসড়া তালিকায় বাদ ২০ শতাংশ নাম

নিজস্ব সংবাদদাতা: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হতেই চমকে দেওয়ার মতো তথ্য সামনে এল আসানসোলে। উদ্বেগ ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলেও। এসআইআর বা স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশনের প্রাথমিক পর্ব শেষে দেখা যাচ্ছে, কুলটি বিধানসভার নিয়ামতপুর সংলগ্ন নিষিদ্ধপল্লী এলাকার চারটি বুথে মোট ভোটারের প্রায় ২০ শতাংশ নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। পাশাপাশি আরও প্রায় ২০ শতাংশ ভোটারের সঙ্গে পুরনো তালিকার কোনও ম্যাপিং করা যায়নি বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর।এসআইআর শুরু হওয়ার সময় এই চারটি বুথে মোট ভোটার ছিলেন ৩ হাজার ৬২৭ জন। খসড়া তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, ৭৪২ জনের নাম বাদ গিয়েছে। বাদ পড়া ভোটারদের মধ্যে ১৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে, ৬৯ জন অন্যত্র চলে গিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক, অর্থাৎ ৫৩৪ জন ভোটারের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। জানা গিয়েছে, তাঁরা এনুমারেশন ফর্ম তুললেও তা আর জমা দেননি। পাশাপাশি ২০০২ সালের ভোটার তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি এমন ভোটারের সংখ্যা ৬৮৪ জন।এই তথ্য সামনে আসতেই বিরোধীরা সরব হয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, বছরের পর বছর এই ভূতুড়ে ভোটারদের ব্যবহার করে এসেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। নিষিদ্ধপল্লী এলাকায় বাংলাদেশি নাগরিকদের নাম ভোটার তালিকায় ঢোকানো হয়েছিল বলেও অভিযোগ তুলেছে বিরোধীরা।তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। দলের দাবি, এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী বুথ লেভেল অফিসার বা বিএলও-রা। তৃণমূলের জেলা সহ-সভাপতি বাচ্চু রায় বলেন, নিষিদ্ধপল্লীর অনেক যৌনকর্মী নিজের পরিচয় ও ঠিকানা গোপন রেখে সেখানে কাজ করতে আসেন। এসআইআর চলাকালীন তাঁরা ভয় পেয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছেন বা ফর্ম তুললেও জমা দেননি। তাঁর দাবি, এখানে কোনও বাংলাদেশি যোগ নেই।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

আপাতত স্বস্তি যোগ্য শিক্ষকদের, চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি সুপ্রিম কোর্টের

অবশেষে কিছুটা স্বস্তির। সৌজন্যে সুপ্রিম কোর্ট। যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ৩১ ডিসেম্বর নয়, ২০২৬ সালের ৩১ অগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে বহাল থাকবেন যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এই সময়সীমার মধ্যেই নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এমনই স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। রাজ্যের তরফে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানোর আবেদন জানানো হলেও আদালত সেই আবেদন আংশিক মঞ্জুর করে প্রায় আট মাসের অতিরিক্ত সময় দেয়। আদালত জানিয়ে দেয়, আগামী ৩১ অগস্টের মধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এই সময়কালে যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা নিয়মিত বেতন পাবেন এবং পড়ানোর কাজও চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে আদালত স্পষ্ট করেছে, এই সুবিধা শুধুমাত্র শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের ক্ষেত্রে এই নির্দেশ কার্যকর হবে না।আজকের এই রায়ে বড় স্বস্তি পেল রাজ্য সরকারও। কারণ ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে শিক্ষা ব্যবস্থা সচল রাখা এবং বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষক সংকট এড়ানো রাজ্যের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আগের যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পরিষেবা ও বেতন বহাল থাকবে।উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৩ এপ্রিল ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেওয়ার সময় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন করে পরীক্ষা নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই জটিল প্রক্রিয়া শেষ করা কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ায় রাজ্য সরকার সময় বাড়ানোর আবেদন জানায়।আদালতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ স্তরের শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষ করতে আরও কয়েক মাস সময় প্রয়োজন। পাশাপাশি যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর আর্জিও জানানো হয়। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই এই গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগে দেওচা–পাঁচামিতে পাথর উত্তোলনের বরাত বাতিল, নতুন দরপত্রে বিতর্ক

চুক্তির শর্ত লঙ্ঘনের অভিযোগে দেওচাপাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্প এলাকায় পাথর উত্তোলনের কাজের বরাত বাতিল করল রাজ্য সরকার। প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ একর জমিতে পাথর উত্তোলনের দায়িত্বে থাকা মেসার্স পাচামি ব্যাসল্ট মাইনিং প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের দাবি, সংস্থাটি চুক্তির একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শর্ত মানেনি বলেই এই পদক্ষেপ।রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, প্রকল্পের দ্বিতীয় ধাপে ৩১৪ একর জমিতে পাথর উত্তোলনের জন্য নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত ঘিরে শুরু হয়েছে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক। বিরোধী দল বিজেপির অভিযোগ, দেওচাপাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকার আসলে ধোঁয়াশা তৈরি করছে। বৃহস্পতিবার সিউড়িতে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, গত ১৫ বছরে রাজ্য সরকার একটি বড় শিল্প প্রকল্পও বাস্তবে রূপ দিতে পারেনি। অথচ দেওচাপাঁচামিকে দেশের বৃহত্তম কয়লাখনি বলে প্রচার করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, আসন্ন শিল্প সম্মেলনের আগে বরাত বাতিল ও নতুন দরপত্র ডেকে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে।বিজেপি নেতার আরও অভিযোগ, নতুন দরপত্রে কোথাও কয়লাখনি স্থাপনের উল্লেখ নেই। বরং আগামী ১৫ বছরের জন্য শুধুমাত্র পাথর উত্তোলনের কথাই বলা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, এর থেকেই স্পষ্ট যে আপাতত কয়লা উত্তোলনের কোনও পরিকল্পনাই রাজ্যের নেই। যদিও গত অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক স্তরে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল, এখনও পর্যন্ত কোনও সংস্থা আগ্রহ দেখায়নি বলেও দাবি করেন তিনি।জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, কেন্দ্রের অনুমোদন ছাড়া এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অথচ এখনও পর্যন্ত কোনও পূর্ণাঙ্গ নকশা বা প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে জমা পড়েনি। পাশাপাশি আদিবাসীদের জমি নেওয়া হলেও উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বা স্থায়ী কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি বলেও অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিকে রাজ্য সরকারের শিল্পনীতির ব্যর্থতার প্রতিফলন বলে দাবি করছে বিরোধীরা।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
কলকাতা

মেসি-কাণ্ডে মানহানির অভিযোগ, লালবাজারে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের এফআইআর

লিওনেল মেসিকে ঘিরে কলকাতার সাম্প্রতিক বিতর্কে এবার আইনি মোড়। প্রকাশ্যে মানহানিকর মন্তব্যের অভিযোগ তুলে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারে এফআইআর দায়ের করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। অভিযোগের আঙুল উঠেছে কলকাতার আর্জেন্টিনা ফ্যান ক্লাবের প্রধান তথা মেসি-ভক্ত উত্তম সাহার দিকে।সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের আইনজীবীর তরফে জানানো হয়েছে, যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মেসিকে ঘিরে যে বিতর্কিত ঘটনার সূত্রপাত, তা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে সৌরভের ভূমিকা সম্পর্কে একাধিক ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হয়েছে। এই মন্তব্যগুলিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর বলেই দাবি করা হয়েছে অভিযোগে।সৌরভের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানে তিনি শুধুমাত্র একজন আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবেই উপস্থিত ছিলেন। ইভেন্টের আয়োজন বা পরিচালনার সঙ্গে তাঁর কোনও রকম সাংগঠনিক যোগ ছিল না। অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক ছিলেন শতদ্রু দত্ত। একই অনুষ্ঠানে অভিনেতা শাহরুখ খান-সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও উপস্থিত ছিলেন বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, উত্তম সাহা প্রকাশ্যে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে চিটিংবাজ বলে কটাক্ষ করেন, যা প্রাক্তন অধিনায়কের সামাজিক সম্মান ও দীর্ঘদিনের ভাবমূর্তিকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই কারণেই মানহানির নোটিস পাঠানোর পাশাপাশি লালবাজারে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।উল্লেখ্য, মেসিকে দেখার আশায় যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে হাজার হাজার দর্শক মোটা অঙ্কের টিকিট কেটেও শেষ পর্যন্ত হতাশ হন। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্য রাজনীতিতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস পদত্যাগ করেন। পুলিশ কর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। একজন ডিসিপি সাসপেন্ড হয়েছে। এই আবহেই দেওয়া উত্তম সাহার মন্তব্যকে ঘিরে এবার আইনি পথে হাঁটলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজনীতি

একেই হুমায়ুন কবীরে অস্থির! এবার দুর্নীতির অভিযোগ জেলা পরিষদের সদস্যপদে ইস্তফা দাপুটে তৃণমূলনেত্রীর

২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে মুর্শিদাবাদে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে বড়সড় রাজনৈতিক বিস্ফোরণ। দলের হেভিওয়েট নেত্রী ও জেলা পরিষদের প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি শাহনাজ বেগম জেলা পরিষদের সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। শুধু পদত্যাগই নয়, দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রকাশ্যে নিজের দলের পরিচালিত জেলা পরিষদ বোর্ডকে কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি।১৭ ডিসেম্বর বিভাগীয় কমিশনারের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠান শাহনাজ বেগম। তার প্রতিলিপি জমা পড়েছে জেলা শাসকের কাছেও। তবে প্রশাসনিক চিঠির থেকেও বেশি আলোড়ন তৈরি করেছে তাঁর ফেসবুক পোস্ট। সেখানে তিনি স্পষ্ট ভাষায় লেখেন, চোর জেলা পরিষদের একজন অংশীদার হয়ে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এই এক লাইনের মন্তব্যেই জেলা তৃণমূল রাজনীতিতে তীব্র অস্বস্তি ছড়িয়েছে।শাহনাজ বেগম দাবি করেছেন, তিনি কখনও অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেননি এবং ভবিষ্যতেও করবেন না। দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা ক্ষোভই যে এবার প্রকাশ্যে এসেছে, তা তাঁর বক্তব্যেই স্পষ্ট। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বাচনের মুখে দাঁড়িয়ে দলের অন্দরে এমন প্রকাশ্য বিদ্রোহ তৃণমূলের জন্য বড় ধাক্কা।মুর্শিদাবাদ জেলা রাজনীতিতে শাহনাজ বেগম অত্যন্ত প্রভাবশালী নাম। একসময় কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি ভেঙে জেলা পরিষদে তৃণমূলের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। ২০১৩ সাল থেকে সোমপাড়া, রামপাড়া ও রামনগর বাছড়া এলাকা থেকে টানা তিনবার নির্বাচিত হন তিনি। কর্মাধ্যক্ষ থেকে সহকারী সভাধিপতি, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন শাহনাজ।যদিও আপাতত অন্য কোনও দলে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দেননি তিনি। তবে পদ ছাড়লেও এলাকার মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। এই বিস্ফোরক ইস্তফা মুর্শিদাবাদের রাজনীতিতে কী প্রভাব ফেলে, এখন সেটাই দেখার।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal