• ১০ শ্রাবণ ১৪৩২, সোমবার ২৮ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

সংক্রমণ

স্বাস্থ্য

রাজ্যে আরও বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ১৫৫ জন। যার মধ্যে সর্বোচ্চ কলকাতায় (৫৩৯)। প্রত্যাশা মতোই তারপরই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে সে জেলায় আক্রান্ত ৪৮৫ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলি ও হাওড়াতেও অব্যাহত সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় এই তিন জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১২৯, ১৩৬ ও ১২১ জন। এদিকে পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় বাড়তেই লাগামছাড়া হয়ে পড়েছিল দার্জিলিংয়ের করোনা পরিস্থিতি। যদিও বর্তমানে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। একদিকে সেখানে আক্রান্ত ৭৩ জন। যদিও সংখ্যাটা গতকালের তুলনায় বেশ খানিকটা বেশি। সবমিলিয়ে বাংলার মোট করোনা আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৩৪ হাজার ৮৫০ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে করোনায় আশা জোগাচ্ছে সুস্থতার ঊর্ধ্বমুখী হার গত কয়েকদিন ধরেই কমছে অ্যাকটিভ কেস। এদিনও ব্যতিক্রম হল না। বর্তমানে চিকিৎসাধীন করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৬০ জনে। একদিনে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ২ হাজার ৭১৭ জন। ফলে রাজ্যে মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ৭ হাজার ৭০ জন। সুস্থতার হার ৯৪.৮১। তবে মারণ ভাইরাস এখনও প্রাণ কাড়ছে মানুষের। একদিনে ভাইরাসের বলি ৪৩ জন। যার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই একদিনে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ হাজার ৩২০ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২ হাজার ২৫৭ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট ৬৬ লক্ষ ৬৬ হাজার ৭৭ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

ডিসেম্বর ২০, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে করোনায় আশা জোগাচ্ছে সুস্থতার ঊর্ধ্বমুখী হার

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ২৩৯ জন। যার মধ্যে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে আক্রান্ত ৫৯৫ এবং ৫২৪ জন। এরপরই তালিকায রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলি ও হাওড়া। গত ২৪ ঘণ্টায় এই তিন জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১৫৩, ১১৮ ও ১০০ জন। এদিকে পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় বাড়তেই লাগামছাড়া হয়ে পড়েছিল দার্জিলিংয়ের করোনা পরিস্থিতি। যদিও বর্তমানে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। একদিকে সেখানে আক্রান্ত ৪২ জন। সবমিলিয়ে বাংলার মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৩২ হাজার ৬৯৫ জন। গতকালের তুলনায় কমেছে অ্যাকটিভ কেসও। বর্তমানে চিকিৎসাধীন করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৬৫ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে মোট করোনাজয়ী সংখ্যা পেরল ৫ লক্ষের গণ্ডি ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ২ হাজার ৭২৯ জন। ফলে রাজ্যে মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ৪ হাজার ৩৫৩ জন। সুস্থতার হার ৯৪.৬৮। তবে মারণ ভাইরাস এখনও প্রাণ কাড়ছে মানুষের। একদিনে ভাইরাসের বলি ৪২ জন। যার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই একদিনে প্রাণ হারিয়েছেন ১০ জন। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ হাজার ২৭৭ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২ হাজার ৩৫৫ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট ৬৬ লক্ষ ২৩ হাজার ৮২০ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে মোট করোনাজয়ী সংখ্যা পেরল ৫ লক্ষের গণ্ডি

গত ২৪ ঘণ্টায় এ রাজ্যে করোনা ভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত ২২৪৫ জন, বুধবার যা ছিল ২২৯৩। দৈনিক সুস্থতার হারও বেশি। একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৭৪৭ জন। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা পেরিয়ে গেল ৫ লক্ষ। সুস্থতার হার ৯৪.৫৬ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার বলি রাজ্যের ৪৪ জন, বুধবার যা ছিল ৪৪। স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ২১১, যার মধ্যে এই মূহুর্তে অ্যাকটিভ করোনা রোগী ১৯,৫৯৭। এ নিয়ে বাংলায় করোনার থাবায় মৃত্যু হয়েছে মোট ৯২৩৫। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অন্যদিকে, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সুস্থতার হারে আশার আলো দেখাচ্ছে বাংলা। এ নিয়ে রাজ্যে করোনাজয়ীর সংখ্যা পেরিয়ে গেল ৫ লক্ষ। জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২,৪৭৩টি, যার মধ্যে ৮.০৬ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ। মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬৫ লক্ষ ৩৮ হাজার ৯৯২। এই পরীক্ষার সংখ্যা আরও বাড়িয়ে, আরও দ্রুত করোনা রোগীকে চিহ্নিত করে চিকিৎসা শুরু করার লক্ষ্যে পরিকাঠামোর আরও উন্নতি হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। তবে এখনও সংক্রমণের শীর্ষে কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা। এই দুই জেলায় এখনও অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা যথাক্রমে ৪৬৫৮ এবং ৩৮৫৪। করোনাযুদ্ধে এগিয়ে তিন জেলা আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং, ঝাড়গ্রাম। এই তিন জায়গাতেই করোনা রোগী একশোর কম।

ডিসেম্বর ১৮, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা

রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ২৯৩ জন। যার মধ্যে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে আক্রান্ত ৫৪৭ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পশ্চিম বর্ধমানের সংক্রমণের ছবিটাও বিশেষ স্বস্তিজনক নয়। একদিনে এই দুই জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১৬৪ ও ১১২। হাওড়া, হুগলি ও নদিয়ায় একদিনে সংক্রমিত যথাক্রমে ১১৫, ১১৮ ও ১০৫ জন। সবমিলিয়ে বাংলার মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ২১১ জন। তবে গতকালের তুলনায় কমেছে অ্যাকটিভ কেস। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্ত ৫ লক্ষ ২৬ হাজার বর্তমানে চিকিৎসাধীন করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ২০ হাজার ১৪৩। ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ২ হাজার ৭৬৭ জন। ফলে রাজ্যে মোট করোনাজয়ী ৪ লক্ষ ৯৮ হাজার ৮৭৭ জন। সুস্থতার হার ৯৪.৪৫ শতাংশ। তবে মারণ ভাইরাস এখনও প্রাণ কাড়ছে মানুষের। একদিনে ভাইরাসের বলি ৪৬ জন। যার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই একদিনে প্রাণ হারিয়েছেন ১৭ জন। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ হাজার ১৯১ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২ হাজার ২৫৬ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট ৬৫ লক্ষ ৩৮ হাজার ৯৯২ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্ত ৫ লক্ষ ২৬ হাজার

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ২৮৯ জন। যার মধ্যে সর্বাধিক সংক্রমিতের হদিশ মিলেছে উত্তর ২৪ পরগনায় (৫২৩)। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা (৫০৩)।দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পশ্চিম বর্ধমানের সংক্রমণের ছবিটাও বিশেষ স্বস্তিজনক নয়। একদিনে এই দুই জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন যথাক্রমে ১৬৪ ও ১২৩। গত ২৪ ঘণ্টায় আবার হাওড়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১৩ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে অনেকটা নিম্নমুখী করোনায় দৈনিক সংক্রমণ সবমিলিয়ে বাংলার মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৫ হাজার ৯১৮ জন। তবে গতকালের তুলনায় কমেছে অ্যাকটিভ কেস। বর্তমানে চিকিৎসাধীন করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৬৬৩ জন। স্বস্তি দিয়ে বাড়ছে বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যাও। ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ২ হাজার ৯৬৫ জন। ফলে রাজ্যে মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৯৬ হাজার ১১০ জন। সুস্থতার হার ৯৪.৩৩। তবে মারণ ভাইরাস এখনও প্রাণ কাড়ছে মানুষের। একদিনে ভাইরাসের বলি ৪৫ জন। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ হাজার ১৪৫ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪১ হাজার ৫৬৯ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট ৬৪ লক্ষ ৯৬ হাজার ৭৩৬ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে অনেকটা নিম্নমুখী করোনায় দৈনিক সংক্রমণ

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৮৩৪জন, মৃত্যু হয়েছে ৪৩ জনের। তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা অনেকটাই বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার কবল থেকে সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ২৯৮০। এ নিয়ে বঙ্গে সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়াল ৯৪.১৮ শতাংশ। রবিবারও রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৭১০। সেই তুলনায় সোমবার সংখ্যা কমল অনেকটাই। এ নিয়ে বাংলায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ২১ হাজার ৭৯৫, যার মধ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ২১, ৩৮৪। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৩ জন করোনার বলি হওয়ায় এ নিয়ে মৃতের সংখ্য়া দাঁড়াল ৯১০০। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার আর সুস্থ হয়েছেন রাজ্যের মোট ৪ লক্ষ ৯৩ হাজার ১৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩১, ৬৭১টি। এর মধ্যে ৮.১১ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ। কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনার করোনা পরিসংখ্যান অবশ্য এখনও উদ্বেগজনকই। তুলনায় করোনাযুদ্ধে উত্তর ২৪ পরগনা ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। এই মুহূর্তে সেখানে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ৪২৬৯। কলকাতায় করোনা পজিটিভ রোগী ৫১৫৭।

ডিসেম্বর ১৫, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৫৮০ জন। তবে করোনায় দৈনিক মৃতের সংখ্যা সামান্য বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার বলি ৪৭ জন, শনিবার তা ছিল ৪৪। একই সময়ে রাজ্যে করোনার কবল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৯৯৪ জন, যা দৈনিক সংক্রমণের তুলনায় অনেকটাই বেশি। এ নিয়ে রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়াল ৯৩.৯৪ শতাংশ। স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত দুদিনের তুলনায় সপ্তাহান্তে রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বেশ খানিকটা কম। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনায় আক্রান্ত ৫ লক্ষ ১৯ হাজার ২১৫ জন, যার মধ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ২২, ৫৭৩। শনিবারের তুলনায় অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনার বলি হয়েছেন ৯০৫৭। আর মোট সুস্থতার সংখ্যা ৪ লক্ষ ৯০ হাজার ১৬৫। আরও পড়ুন ঃ দৈনিক সংক্রমণের তুলনায় সুস্থতার হার খানিকটা বেশি করোনা সংক্রমণের শীর্ষে যথারীতি দুই জেলা কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা। কলকাতায় এখনও অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ৫ হাজারের বেশি। তুলনায় উত্তর ২৪ পরগনার করোনা পরিসংখ্যান কিছুটা আশা জোগাচ্ছে। এখানে এই মুহূর্তে সাড়ে চার হাজারের সামান্য বেশি মানুষ করোনা পজিটিভ। করোনাযুুদ্ধে ভাল অবস্থানে রয়েছে দুই তিন জেলা কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, ঝাড়গ্রাম। তিন জেলাতেই করোনা পজিটিভের সংখ্যা ১০০র কম। পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪১,২১৮ টি, যার মধ্যে ৮.১২ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।

ডিসেম্বর ১৪, ২০২০
স্বাস্থ্য

দৈনিক সংক্রমণের তুলনায় সুস্থতার হার খানিকটা বেশি

স্বাস্থ্য দপ্তরের নতুন পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন রাজ্যে ২৭১০ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের। তুলনায় অনেকটাই বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনামুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৯১৩ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়াল ৯৩.৮৩ শতাংশ। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনার বলি ৯০১০। করোনায় মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ১৬ হাজার ৫০৫, যার মধ্যে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ২৩,০৩৪। পরিসংখ্যান বলছে, এ পর্যন্ত করোনার কবল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ লক্ষ ৮৭ হাজার ১৭১ জন। আরও পড়ুন ঃ নিম্নমুখী রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা তবে সংক্রমণের শীর্ষে সেই কলকাতাই। এখানে এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ২৭৭১। ঠিক পিছনেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, এখানে করোনা পজিটিভ ২১৪২। সংক্রমণের গোড়া থেকেই এই দুই জায়গাই বারবার চিন্তিত করেছে বিশেষজ্ঞদের। বছরশেষেও সেই উদ্বেগ কমছে না। করোনাযুদ্ধে এগিয়ে দুই জেলা কালিম্পং ও ঝাড়গ্রাম। দুই জেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা এই মুহূর্তে একশোর কম। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২,১০৭ টি, যার মধ্যে ৮.১৪ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ। এ নিয়ে রাজ্যে করোনার মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬৩,৪০,১৭১টি।

ডিসেম্বর ১৩, ২০২০
স্বাস্থ্য

নিম্নমুখী রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা

স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২,৭৫৩ জন। তাঁদের মধ্যে ৬৭৯ জনই কলকাতার। অর্থাৎ সংক্রমণের নিরিখে এদিনও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে নতুন করে সংক্রমিত ৬৬৪ জন। ফের তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে হাওড়া। নতুন করে সেখানকার ১৫৫ শরীরে থাবা বসিয়েছে মারণ ভাইরাস। এছাড়া অন্যান্য প্রায় সব জেলা থেকেই এদিন হদিশ মিলেছে নতুন আক্রান্তের। ফলে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫,১৬,৫০৫। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে দৈনিক সংক্রমিতের তুলনায় বেশি করোনাজয়ীর সংখ্যা এদিন মারণ করোনা প্রাণ কেড়েছে বাংলার ৫০ জনের। তাঁদের মধ্যে ১৫ জনই উত্তর ২৪ পরগনার। অর্থাৎ মৃত্যুর নিরিখে প্রথম স্থানে ওই জেলা। দ্বিতীয়ে কলকাতা। একদিনে করোনার বলি সেখানকার ১৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে জয় করে হাসিমুখে ঘরে ফিরেছেন বাংলার ২, ৮৭৩ জন। তাঁদের মধ্যে ৭৩৫ জন কলকাতার। উত্তর ২৪ পরগনার ৭৩৯ জন। এখনও পর্যন্ত করোনাকে পরাস্ত করেছেন বাংলার ৪, ৮৪, ২৫৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২, ১৩১ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৬৩, ৪০, ১৭১ জনের। বাংলায় মোট কোভিড হাসপাতাল রয়েছে ১০২টি। বর্তমানে হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ১১, ০৭, ২২৫ জন। মোট সেফ হোমের সংখ্যা ২০০টি। সেখানে রয়েছেন ৪৮৬ জন।

ডিসেম্বর ১২, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে দৈনিক সংক্রমিতের তুলনায় বেশি করোনাজয়ীর সংখ্যা

স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা থাবা বসিয়েছে বাংলার ২,৮০১ জনের শরীরে। একদিনে আক্রান্তদের মধ্যে কলকাতার ৬২২ জন। উত্তর ২৪ পরগনার ৬১৩ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নতুন করে আক্রান্ত ১৬৭ জন। উত্তরবঙ্গের মধ্যে দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির কোভিড গ্রাফ উর্ধ্বমুখী। ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫, ১৩, ৭৫২। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার বলি হয়েছেন রাজ্যের ৪৯ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে ফের বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ তাঁদের মধ্যে ১৯ জন কলকাতার। ১৩ জন উত্তর ২৪ পরগনার। অর্থাৎ দৈনিক মৃতের নিরিখে এদিন প্রথমে কলকাতা। দ্বিতীয়ে উত্তর ২৪ পরগনার। মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮,৯১৬। একদিনে করোনাকে হারিয়ে ঘরে ফিরেছেন বাংলার ২, ৯৫১ জন। তাঁদের মধ্যে ৭৫৬ জনই কলকাতার। অর্থাৎ সুস্থতার নিরিখেও প্রথমস্থানে তিলোত্তমা। এখনও পর্যন্ত বাংলার মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ৪, ৮১, ৩৮৫ জন। তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪২, ১৫২ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট কোভিড টেস্ট হয়েছে ৬২, ৯৮, ০৪০ জনের।

ডিসেম্বর ১১, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ফের বাড়ল দৈনিক করোনা সংক্রমণ

স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত চব্বিশ ঘণ্টায় রাজ্যে ২ হাজার ৯৪১ জনের শরীরে মিলেছে করোনা সংক্রমণ। এ নিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৫ হাজার ৫৪। তবে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা এই মুহূর্তে ২৩,৭৫০জন। গত চব্বিশ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৪ জন। মোট মৃতের সংখ্যা ৮৮২০। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৯৭১। এ নিয়ে করোনার কবল থেকে সুস্থ হলেন মোট ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ৪২৫ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে অনেকটাই কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩.৫৯ শতাংশ। কলকাতায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৫৮৯৮। সংক্রমণের নিরিখে দ্বিতীয় হলেও উত্তর ২৪ পরগনায় কমেছে করোনা পজিটিভের সংখ্যা। এই মুহূর্তে তা ৪৯৮০। করোনাযুদ্ধে রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে ভাল অবস্থায় রয়েছে দুই জেলা আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং। স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪,২৩০টি। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৬১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৩০৭, যার মধ্যে ৮.১৮ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।

ডিসেম্বর ০৯, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে অনেকটাই কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ

রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের সোমবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ২১৪ জন। সার্বিক সংক্রমণ খানিকটা কমলেও শীর্ষে সেই কলকাতাই। এখানে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯৩ জন। ঠিক তারপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। দক্ষিণবঙ্গের এই জেলাতেও সংক্রমণ লেগেই রয়েছে। তার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ৫ হাজার ৫৪ জন। তবে দৈনিক মৃতের সংখ্যা এদিন বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৪৮ জনের। যা গতকালের তুলনায় কিছুটা বেশি। রাজ্যে মোট ৮ হাজার ৭৭১ জন করোনার বলি হয়েছেন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে করোনায় দৈনিক সংক্রমণ, মৃত্যুর হারে সামান্য স্বস্তি তবে বাংলায় সকলকে অক্সিজেন জোগাচ্ছে সুস্থতার হার। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ২৩১ জন। যা দৈনিক আক্রান্তের তুলনায় খানিকটা বেশি। এখনও পর্যন্ত ৪ লক্ষ ৭২ হাজার ৪৫৪ জন করোনা মতো ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে জয়ী হয়েছেন। টেস্টের সংখ্যা বাড়িয়ে দ্রুত করোনাকে রোখাই লক্ষ্য কেন্দ্র ও রাজ্যের। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১ হাজার ৪৫৩টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। তার ফলে টেস্টের সংখ্যা এখনও পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়াল ৬১ লক্ষ ৬৭ হাজার ৩০৬টি। তার মধ্যে ৮.১৯ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

ডিসেম্বর ০৮, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে করোনায় দৈনিক সংক্রমণ, মৃত্যুর হারে সামান্য স্বস্তি

রবিবার স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলায় মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ২ হাজার ৮৪০। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা ভাইরাস মিলেছে ৩১৪৩ জনের শরীরে। মৃত্যু হয়েছে ৪৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার কবল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩১৬৭ জন। এ নিয়ে রাজ্যে করোনা থেকে সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়াল ৯৩. ৫১ শতাংশ। এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ২৩, ৮৯৪। মৃত্যু হয়েছে মোট ৮৭২৩জনের। আর সুস্থ হয়ে ফিরেছেন মোট ৪ লক্ষ ৭০ হাজার ২২৩ জন। তবে সংক্রমণের শীর্ষে এদিনও কলকাতা, দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার দুই জেলায় এই মুহূর্তে করোনা পজিটিভ যথাক্রমে ৫৯৪৮ ও ৫১৫৩। আর করোনাযুদ্ধে সবচেয়ে এগিয়ে দুই জেলা আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং। দুই জায়গাতেই এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যার ১০০র বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৪৪, ১৮৬ টি করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। যার মধ্যে পজিটিভ রিপোর্ট ৮.২ শতাংশ। এনিয়ে মোট করোনার নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়াল ৬০ লক্ষ ৯১ হাজার ৬৬৮।

ডিসেম্বর ০৭, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার

রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের শনিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১৭৫ জন। কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ৭৮৮ জন। দৈনিক সংক্রমিতের নিরিখে তার ঠিক পরেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে চলেছে উত্তর ২৪ পরগনা। দক্ষিণবঙ্গের এই জেলাতেও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হু হু করে। তার ফলে বর্তমানে বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ৬৯৭ জন। একদিনে কিছুটা হলেও কমেছে মৃতের সংখ্যা। কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৯ জন। রাজ্যে মোট কোভিডে প্রাণ গেল ৮ হাজার ৬৭৭ জনের। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে সামান্য কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ সংক্রমিতের হার কমার পাশাপাশি বাড়ছে রাজ্যে সুস্থতার হার। ৯৩.৪৭ শতাংশ ব্যক্তি করোনাকে জয় করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনাজয়ী ৩ হাজার ২০৭ জন। তার ফলে কোভিডকে হারিয়ে এতদিনে মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার ৫৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪ হাজার ৩৮৯ জনের। এখনও পর্যন্ত মোট ৬০ লক্ষ ৯১ হাজার ৬৬৮ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। তার মধ্যে ৮.২০ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

ডিসেম্বর ০৬, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে সামান্য কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২০৬ জন। এ নিয়ে শুক্রবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৯৬ হাজার ৫২২। সংক্রমণ ও মৃত্যুতে সকলের শীর্ষে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা। কলকাতায় এখনও করোনা রোগীর সংখ্যা ৬০০০ ছুঁইছুঁই। তুলনায় অনেকটা কম উত্তর ২৪ পরগনায় তা ৫ হাজারের বেশি। করোনাযুদ্ধে সবচেয়ে এগিয়ে দুই জেলা কালিম্পং ও আলিপুরদুয়ার। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ২৪ হাজার ৪৫। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে সামান্য কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২১৫ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৬৩ হাজার ৮৪৯ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৯৩.৪২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্য়ে আরও ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৮৬২৮। শুক্রবার ৪৪ হাজার ৩৫১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৬০ লক্ষ ৪৭ হাজার ২৭৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

ডিসেম্বর ০৫, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে সামান্য কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ

রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২৪৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭৭৪ জন। একইভাবে সংক্রমণের নিরিখে কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানেও করোনা সংক্রমণ একেবারে রোখা সম্ভব হচ্ছে না। ৭১৫ জন একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন। তার ফলে সব মিলিয়ে রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৯৩ হাজার ৩১৬ জন। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে ৫ লক্ষের দোরগোড়ায় মোট করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা গোটা রাজ্যে বৃহস্পতিবার করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের। তার ফলে রাজ্যে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৫৭৬ জন। রাজ্যে একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩,২৫৭ জন৷ বাংলায় এই পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লক্ষ ৬০ হাজার ৬৩৪ জন৷ বাংলায় বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৩.৩৮ শতাংশ। একদিনে বাংলায় ৪৪ হাজার ১৩০ জনের করোনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে কোভিড টেস্ট হয়েছে ৫৯ লক্ষ ৫৮ হাজার ৭৯৮ জন। তার মধ্যে ৮.২২ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ৫ লক্ষের দোরগোড়ায় মোট করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা

স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে বাংলার ৩,২২১ জনের শরীরে থাবা বসিয়েছে করোনা ভাইরাস। তাঁদের মধ্যে ৮৪১ জনই কলকাতার। দ্বিতীয় স্থানে উত্তর ২৪ পরগনা থাকলেও কমেছে সেখানকার নতুন আক্রান্তের সংখ্যা। একদিনে সেখানে নতুন করে সংক্রমিত ৬৯৭ জন। তৃতীয় স্থানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সেখানে নতুন করে আক্রান্ত ১৮৮ জন। উত্তরবঙ্গের দুই জেলা দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি নতুন করে বাড়াচ্ছে চিন্তা। এছাড়াও অন্যান্য জেলা থেকেও নতুন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। যার জেরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪, ৯০, ০৭০। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে করোনায় সুস্থতার হার ৯৩ শতাংশের বেশি এদিন করোনায় মৃত ৫১ জনের মধ্যে ১২ জনই কলকাতার। ১১ জন উত্তর ২৪ পরগনার। করোনা প্রাণ কেড়েছে বাংলার মোট ৮,৫২৭ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে হারিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩, ২৭৫ জন। বাংলার মোট করোনাজয়ীর সংখ্যা ৪, ৫৭, ৩৭৭ জন। সুস্থতার হার ৯৩.৩৩ শতাংশ। এদিন করোনা পরীক্ষা হয়েছে মোট ৪২, ৬২৪ জন। এখনও পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৯, ৫৮, ৭৯৮ জনের।

ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে করোনায় সুস্থতার হার ৯৩ শতাংশের বেশি

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৩১৫ জন।এদের মধ্যে ৮০৭ জন কলকাতার। অর্থাৎ সংক্রমণের নিরিখে আজও প্রথমে তিলোত্তমা। দ্বিতীয়ে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে নতুন করে সংক্রমিত ৭৯৬ জন। তৃতীয় স্থানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সেখানে নতুন আক্রান্ত ২০৯ জন। হাওড়ায় ১৭১ জন। হুগলিতে ১১৮ জন। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়িতে নতুন করে সংক্রমিত ১১৩ জন। এছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য প্রায় সব জেলা থেকেই মিলেছে সংক্রমিতের হদিশ। এর ফলে বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৮৬ হাজার ৭৯৯। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের মোট সংখ্যা ২৪ হাজার ২২১। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে। আরও পড়ুন ঃ রাজ্যে নিম্নমুখী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৩৪০ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৫৪ হাজার ১০২ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে ৯৩.২৮ শতাংশ। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৮৪৭৬। মঙ্গলবার ৪৩ হাজার ২৪১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৫৯ লক্ষ ১৬ হাজার ১৭৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

ডিসেম্বর ০২, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে নিম্নমুখী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬৭১ জন। এ নিয়ে সোমবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৮৩ হাজার ৪৮৪। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৪ হাজার ২৯৮। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭৩০ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৫০ হাজার ৭৬২ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৩.২৩ শতাংশ। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৮৪২৪। আরও পড়ুনঃ রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় মৃতের সংখ্যা সোমবার ৩৮ হাজার ১৭৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৫৮ লক্ষ ৭২ হাজার ৯৩৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে ধারা বজায় রেখে ফের শীর্ষে কলকাতা। একদিনে এখানে ৭৩৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ফের বেড়েছে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যাও। রবিবারই কলকাতার তিনটি এলাকা বালিগঞ্জ, টালিগঞ্জ ও গড়িয়ার একাংশকে কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার সেই তালিকায় জুড়ল ভবানীপুরের বহুতল। কলকাতার পরেই আক্রান্তের নিরিখে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানেও যেন বাগে আনা যাচ্ছে না আক্রান্তের গ্রাফ। ফলে রাজ্যে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৮৩ হাজার ৪৮৪ জন।

ডিসেম্বর ০১, ২০২০
স্বাস্থ্য

রাজ্যে ফের বাড়ল করোনায় মৃতের সংখ্যা

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৩৬৭ জন। বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৮০ হাজার ৮১৩। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের মোট সংখ্যা ২৪ হাজার ৪০৫। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৪৫ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৪৮ হাজার ৩২ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে ৯৩.১৮ শতাংশ। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৮৩৭৬। আরও পড়ুন ঃ ফের রাজ্যে বাড়ল করোনায় সুস্থতার হার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ৪৫ হাজার ২০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ৫৮ লক্ষ ৩৪ হাজার ৭৫৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা সেই সংক্রমণের শীর্ষেই। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের রেকর্ড শহর কলকাতায়। রবিবারও কলকাতায় ৯০০র কাছাকাছি বাসিন্দা নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। যদিও এই সময়েই কলকাতায় করোনা মুক্ত হয়েছেন ৯৪১ জন রোগী। কলকাতার পাশাপাশি উত্তর ২৪ পরগনাতেও সংক্রমণের দাপট বেড়েই চলেছে। এই মুহূর্তে জেলায় করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ৬,২২২।

নভেম্বর ৩০, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

পরিযায়ী বাংলার শ্রমিকদের পাশে রাজ্য পুলিশ, বিশেষ আবেদন

বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাঙালি বিদ্বেষ চলছে বলে অভিযোগ করছে তৃণমূল কংগ্রেস। এমনকী তাঁদের কাউকে কাউকে বাংলাদেশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখছে, মারধর করার মতো অভিযোগ উঠছে। এই অবস্থায় রাজ্য পুলি সোশাল মিডিয়া ভিনরাজ্যে কর্মরত বাঙালিদের প্রতি বিশেষ আবেদন জানিয়েছে। রাজ্য পুলিশ সামাজিক মাধ্যমে বলছে, বাংলা থেকে ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে যোগাযোগ করুন রাজ্য পুলিশের হেল্পলাইনে।বাংলা থেকে ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে যোগাযোগ করুন রাজ্য পুলিশের হেল্পলাইনেবাংলা থেকে ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে অনেকে নানা সমস্যার মুখে পড়ছেন এবং হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে আমরা খবর পাচ্ছি। কিন্তু যাঁরা ভুক্তভোগী, তাঁদের বা তাঁদের পরিবারের লোকজন এই West Bengal Police (@WBPolice) July 25, 2025বাংলা থেকে ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে অনেকে নানা সমস্যার মুখে পড়ছেন এবং হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে আমরা খবর পাচ্ছি। কিন্তু যাঁরা ভুক্তভোগী, তাঁদের বা তাঁদের পরিবারের লোকজন এই সমস্যার কথা কাকে জানাবেন, কীভাবে জানাবেন, সেই বিষয়ে ওঁদের কোনও স্পষ্ট ধারণা নেই।বাংলা থেকে ভিনরাজ্যে কাজ করতে যাওয়া নাগরিকরা যদি কোনও ধরনের সমস্যায় পড়েন, তাঁদের বা তাঁদের পরিবারের কাছে আমাদের আবেদন, সঙ্গে সঙ্গে আপনার স্থানীয় থানায় জানান। জেলার কন্ট্রোল রুমেও জানাতে পারেন। এ ছাড়া, পরিবারগুলির সুবিধার্থে আমরা চালু করছি একটি হেল্পলাইন। যার নম্বর হল 9147727666 । এই নম্বরে শুধু হোয়াটস্যাপ করা যাবে। মেসেজ করে প্রয়োজনীয় তথ্য এখানে দিতে পারেন, নিজের নাম-ঠিকানাসহ। প্রতিটি তথ্য যাচাই করে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

জুলাই ২৫, ২০২৫
দেশ

হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল স্কুল ভবন, মৃত ৬, জখম প্রায় ৫০

মর্মন্তুদ ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা রাজস্থানের স্কুলে! স্কুলে প্রার্থনা চলাকালীন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল সরকারি স্কুলভবন। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় ৪০-৪৫ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পুলিশ ও উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। শুক্রবার সাত সকালে রাজস্থানের ঝালাওয়ারে আচমকা একটি সরকারি স্কুল ভবন ধসে পড়ে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৬ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় ৪০-৪৫ জন ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়েছে। ভবনটি ধসে পড়ার সাথে সাথেই চারদিকে চিৎকার ও আর্তনাদ শুরু হয়ে যায়। পুলিশ ও উদ্ধারকারী দল উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। কেন সরকারি স্কুল ভবন ভেঙে পড়ল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

জুলাই ২৫, ২০২৫
দেশ

অনিল আম্বানির সংস্থায় হানা ইডির, কেন এই অভিযান?

অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে একগুচ্ছ এফআইআর দায়েরের পর এবার সক্রিয় হল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। দিল্লি ও মুম্বই-সহ মোট ৩৫টি জায়গায় চলছে তল্লাশি অভিযান। ইডি সূত্রে খবর, অনিল আম্বানির সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে টাকা তছরুপ ও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে এই অভিযান। ইতিমধ্যেই ৫০টিরও বেশি সংস্থার ২৫ জন উচ্চ পদস্থ কর্তা ব্যক্তিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।বিশেষ করে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাঙ্কের তরফে অনিলের সংস্থা রাগা গ্রুপের বিভিন্ন কোম্পানিকে প্রায় ৩,০০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়।ইডি-র দাবি, এই ঋণ দেওয়ার আগে ইয়েস ব্যাঙ্কের তৎকালীন প্রোমোটাররা নিজেদের ব্যক্তিগত সংস্থাগুলিতে টাকা পেয়েছিলেন, যেটি ছিল একটি বেআইনি কুইড প্রো কো চুক্তি।সেবি তাদের রিপোর্টে রিলায়্যান্স হোম ফিনান্স লিমিটেডের (RHFL) বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়মের কথা জানিয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে যেখানে কর্পোরেট ঋণ ছিল ৩,৭৪২ কোটি টাকা, সেখানে ২০১৮-১৯-এ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮,৬৭০ কোটিতে। ইয়েস ব্যাঙ্কের তৎকালীন প্রোমোটার ও সিনিয়র আধিকারিকদের ভূমিকা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। ইডি সন্দেহ করছে, তারা ব্যক্তিগত লাভের জন্য এই ঋণ অনুমোদন করেছেন।

জুলাই ২৫, ২০২৫
দেশ

আপাতত উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ জয় হিন্দ কলোনিতে

দিল্লির বসন্তকুঞ্জের জয় হিন্দ কলোনিতে উচ্ছেদ নিয়ে আন্দোলন করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। আপাতত বন্ধ থাকছে উচ্ছেদ অভিযান। বৃহস্পতিবার দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, ওই এলাকায় এখন কোনও উচ্ছেদ অভিযান চালানো যাবে না। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর এই রায় স্বস্তি এনে দিয়েছে স্থানীয় বাঙালি ভাষাভাষী বাসিন্দাদের।জয় হিন্দ কলোনি মিনি বাংলা বলে পরিচিত। বহু দশক ধরে বাঙালি পরিবাররা এখানে বসবাস করছেন। কিন্তু সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে এই এলাকাকে অবৈধ বসতি বলে চিহ্নিত করে উচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়, পানীয় জলের ব্যবস্থাও বন্ধ হয়ে যায়। এরপরই আইনি পথের আশ্রয় নেন স্থানীয়রা। আপাতত এই এলাকার বাসিন্দারা স্বস্তিতে।

জুলাই ২৫, ২০২৫
রাজ্য

বেতন বাড়লো ভোটার তালিকা সংশোধন ও বিশেষ ড্রাইভারের কাজে নিয়ুক্তদের

আগামী বছর বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন। কয়েক মাস বাদে বিহার বিধানসভা ভোট। চলছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। এরই মধ্যে বেতন বাড়লো ভোটার তালিকা সংশোধন ও বিশেষ ড্রাইভের কাজে যুক্ত বিএলও এবং সুপারভাইজারদের। তাঁদের ন্যূনতম বাৎসরিক বেতন একধাক্কায় প্রায় দ্বিগুণ করল নির্বাচন কমিশন। নতুন নির্দেশ অনুযায়ী, বুথ লেভেল অফিসাররা বছরে ১২ হাজার টাকা এবং বিএলও সুপারভাইজাররা ১৮ হাজার টাকা করে পাবেন।এর পাশাপাশি, বিশেষ ড্রাইভের জন্য বিএলওদের অতিরিক্ত ২ হাজার টাকা ইনসেনটিভও দেবে কমিশন। ২৪ জুলাই প্রকাশিত নির্দেশে কমিশন জানিয়েছে, ২০১৫ সালের পুরনো নির্দেশ বাতিল করে এই নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর করা হচ্ছে। সমস্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের জানানো হয়েছে, এই নির্দেশ দ্রুত বাস্তবায়ন করে সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দিতে হবে।

জুলাই ২৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

টিকিট-গুজব নস্যাৎ সিএবির, পর্যবেক্ষকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবি জোরালো

সিএবির পদাধিকারী থেকে কমিটি সদস্যদের বিরুদ্ধে নানাবিধ অভিযোগপত্র জমা পড়ছে ওম্বুডসম্যানের কাছে। তার মধ্যেই এবার প্রশ্ন উঠে গেল সিএবির ম্যাচ পর্যবেক্ষক যশোবন্ত বিশ্বাস সম্পর্কে। একজন পর্যবেক্ষক হয়ে তিনি নানাভাবে সিএবির বিরুদ্ধাচরণ কীভাবে করতে পারেন, উদ্দেশ্য কী, এর পিছনে আর্থিক লেনদেন জড়িত কিনা তা নিয়েই সংশয় বাড়ছে। ২০২৩-২৪ মরশুমে মহমেডান স্পোর্টিং-টাউন ক্লাব ম্যাচে গড়াপেটা হয় বলে অভিযোগ। প্রহসন দেখে দুই ক্লাবকে শোকজ করে সিএবি। বিষয়টি গিয়েছে ওম্বুডসম্যানের কাছে। বেশ কয়েকটি শুনানি হয়েছে। ম্যাচ রেফারি, পর্যবেক্ষক, আম্পায়ারদের রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হয়েছে। সব পক্ষের মতামত শোনা হয়েছে। সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম থেকেই এই ম্যাচটি নিয়ে হওয়া বিতর্কে কড়া মনোভাব দেখিয়েছেন। সিএবি সূত্রে খবর, ওই ম্যাচে পর্যবেক্ষকের ভূমিকা নিয়ে সংশয় থাকায় আজ অবধি তাঁকে কোনও ম্যাচ দেওয়া হয়নি। তবে বছর দেড়েক হতে চললেও ওম্বুডসম্যানের দরবারে এই বিষয়টির নিষ্পত্তিও হয়নি। সিএবির অনেকেই চাইছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে বার্ষিক সাধারণ সভার আগেই সত্য উদ্ঘাটিত হোক, দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ হোক।ওই ম্যাচেও টাউন ক্লাবের কর্তা তথা সিএবি যুগ্ম সচিব দেবব্রত দাসের ভূমিকা নিয়ে অভিযোগ জমা পড়েছিল সিএবিতে। সম্প্রতি এই দেবব্রত দাসের বিরুদ্ধে দেড় কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি-সহ নানা অভিযোগ উঠছে। যার শুনানি চালাচ্ছেন ওম্বুডসম্যান। আর এখানেই বিষয়টিতে অন্য মাত্রা যোগ হয়েছে।ওই বিতর্কিত ম্যাচ নিয়ে যেখানে পর্যবেক্ষক ক্লিনচিট পাননি সেখানে তিনি কীভাবে অভিযুক্ত ক্লাবের অভিযুক্ত কর্তার হয়ে সওয়াল করতে পারেন সেই প্রশ্ন উঠছে। দেবব্রত দাসের বিরুদ্ধে ওঠা সাম্প্রতিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে যশোবন্ত যে তাঁর হয়ে ব্যাট ধরেছেন তার স্ক্রিনশট জমা পড়েছে সিএবিতে। এই অবস্থায় এসপার-ওসপার চাইছেন সিএবির অনেকেই। যশোবন্ত নানাভাবে যে সিএবি বিরোধিতা চালাচ্ছেন তাও নজরে রয়েছে সিএবির। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল অডিওতে (যার সত্যতা যাচাই করেনি জনতার কথা) সিএবি সভাপতি সম্পর্কে ছাপার অযোগ্য ভাষা প্রয়োগের অভিযোগ রয়েছে যশোবন্তর বিরুদ্ধে। বর্তমানে সিএবিতে তথাকথিত বিরোধী লবির গর্বিত সৈনিক বলে দাবি করে যশোবন্ত সাংবাদিকদের ভুয়ো তথ্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ এবং সেগুলি ফলাও করে পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমনকী আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে সিএবির নির্বাচনে কাঁটা ছড়ানোর হুঁশিয়ারিও তিনি দিচ্ছেন বলেও সিএবি কর্তারা জানতে পেরেছেন। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্তা বললেন, ওঁর পর্যবেক্ষক হওয়ার যোগ্যতা আছে কি? আর উনি কী বলছেন তাতে বিন্দুমাত্র প্রভাব পড়বে না সিএবির বার্ষিক সাধারণ সভায়, এমনকী নির্বাচন হলে তাতেও। স্বার্থসিদ্ধির জন্য এক পক্ষের পাত্তা না পেয়ে খানিকটা নিজে উদ্যোগী হয়েই অপর পক্ষের ঘনিষ্ঠ হয়ে ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা ছাড়া এ সব কিছু নয়। আর সাংবাদিকদের অবস্থা এত খারাপ হয়নি যে ওঁর কথা শুনে ভিত্তিহীন, একপেশে বা নেতিবাচক খবর করে নিজেরা বিপাকে পড়বেন। তবে এটাও ঠিক, মহমেডান-টাউন ম্যাচের তদন্তের দীর্ঘসূত্রিতা বরদাস্ত করা উচিত নয়। ভিনরাজ্যের ক্রিকেটার খেলানো নিয়ে টাউনের আপত্তি বা অভিযোগ জমার কথা পর্যবেক্ষক মহমেডানকে আগেভাগে জানিয়েছিলেন কিনা বা গড়াপেটায় তাঁর কী ভূমিকা, আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হোক। সিএবিতে জমা দেওয়া তাঁর রিপোর্ট আদৌ কতটা বিশ্বাসযোগ্য, যশোবন্তের সাম্প্রতিক আচরণ বা অবস্থান দেখে তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন ওঠার অবকাশ থাকছেই। একদা যিনি দেবব্রতর সমালোচনা করেছেন বিভিন্ন মহলে, তিনিই আবার কেন দেবব্রতকে নিয়ে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন, কোনওভাবে বাঁচার জন্যে কিনা সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। এই প্রশ্ন তোলা হবে সিএবি সভাপতির কাছেও।এদিকে, গতকাল রটে গিয়েছিল সিএবি নাকি সংবিধান সংশোধন করে বাংলার প্রাক্তন ক্রিকেটার ও সদস্যদের ম্যাচ টিকিট দেওয়া বন্ধ করতে চাইছে। যদিও এটি গুজব। সিএবি সভাপতি জানিয়েছেন, ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচ হোক বা আইপিএল, যাঁর জন্য যতগুলি করে টিকিট বরাদ্দ তাই দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে আইসিসি ইভেন্ট, দ্বিপাক্ষিক সিরিজ, যে কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচ বা আইপিএলেও সেই ধারা বজায় থাকবে। ফলে গুজবে কান দেবেন না।ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংবিধান সংশোধনের যে চিঠি সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়বে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। মুদ্রণ প্রমাদ-সহ খসড়া চিঠির কপি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই, কিছু মহলে বার্ষিক সাধারণ সভার আগে অসন্তোষ তৈরির উদ্দেশ্য নিয়েই। এতে সিএবিতেই ঘুঘুর বাসা আছে কিনা তা নিয়েও খোঁজ চলছে বলে জানা গিয়েছে।

জুলাই ২৪, ২০২৫
রাজ্য

২০২৬-এর আগে দুয়ারে সরকারের নয়া মডেল, কর্মসূচি ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’

২১ জুলাই শেষ হতেই নবান্ন থেকে নয়া কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার দুয়ারে সরকারের মডেলে নয়া কর্মসূচি। একেবারের বুথ ভিত্তিক উন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়েছে রাজ্য সরকার। তিনটে বুথ নিয়ে একটি কর্মসূচি। এই প্রকল্পকে নয়া চমক বলে দাবি করেছে বিরোধীরা।নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আগে আমরা দুয়ারে সরকার কর্মসূচি চালু করেছিলাম। প্রায় ১০ কোটি মানুষ তাতে অংশ নিয়েছিলেন। সেই কর্মসূচির ৯০% কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ১০% কাজ কিছু প্রকল্পে এখনও বাকি আছে। অনেকেই আবেদন করেছেন, আমরা সেই প্রকল্পগুলো ডিসেম্বর থেকে চালু করব, বিশেষ করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মতো যেসব প্রকল্প রয়েছে। দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মাধ্যমে বহু মানুষ উপকৃত হয়েছেন। জাতিগত শংসাপত্র, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কৃষক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা একটি কর্মসূচি শুরু করছি যার নেতৃত্বে আমি, মুখ্য সচিব এবং ডিজিপি পুলিশ থাকবেন। এই কর্মসূচির নাম আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান। রাজ্য সরকারের তহবিলের উপর নির্ভর করে সরকারি বিভাগগুলির কাজ যথারীতি চলতে থাকবে। MGNREGA তহবিল আটকে রাখা হয়েছে, গ্রামীণ আবাস যোজনার তহবিল আটকে রাখা হয়েছে এবং রাস্তার তহবিলও বন্ধ করা হয়েছে। দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে মানুষ নিজেরাই এসে তাঁদের সমস্যার কথা জানাতেন। আমরা অনেক সমস্যার সমাধান করতে পেরেছিলাম। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই সবাইকে, সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে প্রশাসনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের, যাঁরা দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।কেন এই নয়া কর্মসবূচি নিয়েছে রাজ্য? তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, পাড়ায় ছোট ছোট সমস্যা থেকে যায়, যেমন কোনও জায়গায় একটা কল বসানো দরকার বা একটা ইলেকট্রিক পোল বসানো দরকার। এই ধরনের বিষয়গুলো নজরে আনা দরকার। আমরা অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি, কিন্তু তবুও কিছু জায়গা হয়তো কোনও কারণে বাদ পড়ে গেছে। এই ধরনের ছোট ছোট সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা একটি নতুন কর্মসূচি আনছি। আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান। এই ধরনের উদ্যোগ দেশে এই প্রথম। দেখতে ছোট মনে হলেও এর বিস্তৃতি বিশাল। প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভরতার কথা বলেন, কিন্তু বাস্তবে তার কোনও প্রতিফলন দেখা যায় না। সব কাজ রাজ্য সরকারকেই করতে হচ্ছে।কোন পদ্ধতিতে এই কর্মসূচি রূপায়ণ হবে তাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই কর্মসূচি দেশের মধ্যে প্রথম বাংসা চালু করছে বলেও দাবি করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান, দেশের প্রথম এই ধরনের কর্মসূচি। এটি একটি উদ্যোগ, যার লক্ষ্য হল গ্রামে গ্রামে ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করা। সরকারি অফিসাররা ক্যাম্পে থাকবেন, সাধারণ মানুষের কথা শুনবেন। প্রতিটি ক্যাম্প ৩টি বুথ নিয়ে তৈরি হবে। অর্থাৎ একেকটি ইউনিট হবে একেকটি পাড়া। আমাদের ৮০,০০০-এরও বেশি বুথ রয়েছে, তাই এই পুরো কর্মসূচি সম্পূর্ণ করতে ২ মাস সময় লাগবে। প্রত্যেকটি বুথে অফিসাররা সারাদিন থাকবেন। নির্দিষ্ট একটি জায়গা থাকবে, যেখানে পাড়ার মানুষ তাদের এলাকা সংক্রান্ত সমস্যাগুলি জানাতে পারবেন। অফিসারেরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ ঠিক করবেন।এই কর্মসূচির জন্য একটি বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতি বুথে ১০ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে। মোট খরচ ৮,০০০ কোটিরও বেশি টাকা। পঞ্চায়েত, জেলা পরিষদ বা পৌরসভা যেমন কাজ করছে, তেমনই কাজ করবে। তবে এর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই নতুন কর্মসূচি শুরু করছে। এই কর্মসূচি আগামী ২ অগস্ট থেকে শুরু হবে। একটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করা হবে, যা চিফ সেক্রেটারির নেতৃত্বে কাজ করবে। জেলায় ও রাজ্যে আলাদা আলাদা টাস্ক ফোর্স তৈরি করা হবে। শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য পুলিশও সহযোগিতা করবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে আগামী ২ মাস ধরে সরকার মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে। দুর্গাপুজোর জন্য ১৫ দিনের ছুটি থাকবে, পরে আবার সময় বাড়ানো হবে। তবে সব বুথই কভার করা হবে। এই কর্মসূচির পাশাপাশি দুয়ারে সরকার কর্মসূচিও চালু থাকবে।

জুলাই ২৩, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

ম্যাঞ্চেস্টারে মহারণ! পন্থকে নিয়ে স্বস্তি, আকাশের জায়গায় কম্বোজের অভিষেক?

পাঁচ টেস্টের সিরিজ আপাতত ২-১। বুধবার থেকে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে শুরু হচ্ছে অ্যান্ডারসন-তেন্ডুলকর ট্রফির চতুর্থ টেস্ট। দুই দলের একাদশেই পরিবর্তন আসছে। বেন স্টোকসরা ইতিমধ্যেই প্রথম এগারো ঘোষণা করে দিয়েছেন। ম্যাঞ্চেস্টারের আবহাওয়া ও পিচ দেখে ভারত একাদশ ঘোষণা করবে টসের সময়েই।ভারতীয় শিবিরে চোট-আঘাতের সমস্যা। মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে এসে ভারত অধিনায়ক শুভমান গিল জানিয়ে দিলেন, আঙুলের চোট সারায় সহ অধিনায়ক ঋষভ পন্থ উইকেটকিপিং করবেন। তবে চতুর্থ টেস্ট খেলতে পারবেন না আকাশ দীপ। লর্ডস টেস্টে তিনি কুঁচকিতে চোট পান। নেটে বল করেননি। ম্যাঞ্চেস্টারে বোলিং কোচ মর্নি মরকেলের সামনে বল করতে গিয়ে স্বচ্ছন্দ বোধ করেননি আকাশ। ফিট হতে তাঁর সময় লাগবে। হাঁটুর চোট সিরিজ থেকেই ছিটকে দিয়েছে অলরাউন্ডার নীতীশ কুমার রেড্ডিকে।ফলে তিনে বি সাই সুদর্শনের খেলা নিশ্চিত। বৃষ্টির ফলে ঢাকা পিচের কাছে গিয়ে তাঁকে শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে দেখা গিয়েছে। গিল করুণ নায়ারকে খেলানোর ইঙ্গিতও দিয়ে রেখেছেন। এই অবস্থায় করুণ ছয়ে ব্যাট করতে যেতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। ইংল্যান্ড সফরে তিনটি টেস্ট খেলার কথা ছিল জসপ্রীত বুমরাহর। তিনি ম্যাঞ্চেস্টারেই খেলবেন। ইংল্যান্ডের পিচগুলির মধ্যে ম্যাঞ্চেস্টারেই সবচেয়ে বেশি সুবিধা আদায় করে নিতে পারেন পেসাররা। যেভাবে বৃষ্টিতে পিচ ঢাকা থাকছে তাতে খেলা শুরুর সময় থেকে উইকেটের আর্দ্রতার কারণে ব্যাটারদের অস্বস্তিতে ফেলতে পারেন সিমাররা, মানছেন শুভমান।এই টেস্টে অংশুল কম্বোজের টেস্ট অভিষেক হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা। একাদশে জায়গা পেতে তাঁর লড়াই প্রসিধ কৃষ্ণর সঙ্গে। তবে প্রসিধের বিরুদ্ধে যাচ্ছে ৫৫-র উপর বোলিং গড়, সাড়ে পাঁচের কাছাকাছি ইকনমি। ইংল্যান্ডে তিনি বিশেষ সুবিধা করতে পারেননি। সেই সঙ্গে তাঁর চেয়ে কম্বোজের ব্যাটের হাত অনেক ভালো। সে কারণেই অংশুল কম্বোজ হতে চলেছেন ম্যাঞ্চেস্টারে ভারতের সারপ্রাইজ প্যাকেজ। উল্লেখ্য, গত বছর রঞ্জি ট্রফিতে হরিয়ানার কম্বোজ কেরলের বিরুদ্ধে ৪৯ রানের বিনিময়ে ইনিংসে দশ উইকেট নিয়েছিলেন।চোটের কারণে ইংল্যান্ডের স্পিনার শোয়েব বশির ছিটকে গিয়েছেন সিরিজ থেকেই। লর্ডসে চোট নিয়ে বল করতে গিয়ে মহম্মদ সিরাজের জয়সূচক উইকেটটি বশির নিয়েছিলেন। স্টোকসদের একাদশে বশিরের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন লিয়াম ডসন। আট বছর পর তিনি টেস্ট খেলবেন। ইংল্যান্ড আত্মবিশ্বাসী, এই টেস্ট জিতে সিরিজ পকেটে পুরে ফেলার ব্যাপারে। ভারতের কাছে সিরিজ বাঁচিয়ে রাখার চ্যালেঞ্জ।ভারতের সম্ভাব্য একাদশ- যশস্বী জয়সওয়াল, লোকেশ রাহুল, বি সাই সুদর্শন, শুভমান গিল (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), করুণ নায়ার, রবীন্দ্র জাদেজা, ওয়াশিংটন সুন্দর, অংশুল কম্বোজ, জসপ্রীত বুমরাহ, মহম্মদ সিরাজ।ইংল্যান্ডের একাদশ- জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), লিয়াম ডসন, ক্রিস ওকস, ব্রাইডন কার্স, জোফ্রা আর্চার।

জুলাই ২২, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal