• ২৪ শ্রাবণ ১৪৩২, রবিবার ১০ আগস্ট ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

WBCS

নিবন্ধ

ভাষা। আমার ভাষা। আপনার ভাষা। আমাদের সবার ভাষা।

স্বাধীনতার পর ভারত কি ভাবে চলবে তা ঠিক করার জন্য একটি সংবিধানের পরিকল্পনা করা হয়। যে আইনসভা এই সংবিধানটি তৈরি করবে বলে ঠিক হয় তাকে আমরা সবাই সংবিধান সভা বলে জানি। ভারতের শাসনকার্যে কোন ভাষার ব্যবহার হবে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। বিবিধতায় ভরা এই দেশ আমাদের। এই বিবিধাতার মধ্যে একতা আমাদের একটি বড় বৈশিষ্ট্য। তবে মুশকিল হলো সব কটি ভাষাকেই সরকারি কাজে লাগানোর অনেক অসুবিধা আছে। ধরা গেল কেন্দ্রীয় স্তরে কোন একটি আইন তৈরি হলো। সেই আইনটির শত শত ভাষায় নোটিফিকেশন করা একটি দুঃসাধ্য ব্যাপার। এবং আজ থেকে ৭০-৭৫ বছর আগে সেটা আরো কষ্টকর ছিল। ঠিক হয় যে ভাষাটি ভারতের সবথেকে বেশি সংখ্যক লোকেজন ব্যবহার করে থাকেন সেই হিন্দি কে কেন্দ্রীয় স্তরে রাজ ভাষার স্বীকৃতি দেওয়া হবে। এর আগে অনেক গুণীজন হিন্দি ভাষার জন্য সওয়াল করে গেছেন। দুজন অহিন্দি ভাষী মানুষের কথা বলতেই হয়। তারা হলেন মহাত্মা গান্ধী ( মাতৃভাষা গুজরাতি) ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ( মাতৃভাষা বাংলা)। মাথায় রাখবেন কথাটি হল রাজভাষা, রাষ্ট্রভাষা নয়। এবং অবশ্যই ইংরেজির ব্যবহার অব্যাহত থাকবে। রাজ্যগুলি নিজ নিজ স্তরে ভারতের অন্যান্য ভাষাগুলিকে ব্যবহার করতে পারবেন।আরেকটু বৃহত্তর স্তরে বেশি সংখ্যক ভাষাকে ব্যবহার করার জন্য সংবিধানের অষ্টম তপশীল তৈরি হয়। এই তপশীলে অন্তর্ভুক্ত ভাষাগুলিতে ভারতবর্ষের সরকারি পরীক্ষাগুলি দেওয়া যায়। ধাপে ধাপে অন্তর্ভুক্তির ফলে এখন অষ্টম তপশীলে ভাষার সংখ্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাইশ। উদাহরণস্বরূপ সান্তালি ( সাঁওতালি ) ভাষা অষ্টম তপশীল অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা। ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় কোন পরীক্ষার্থী মনে করলে বেশ কিছু পেপারের পরীক্ষা সাঁওতালি মাধ্যমে দিতে পারবেন। এমনকি তিনি মনে করলে তার ইন্টারভিউ তিনি সাঁওতালি ভাষায় দিতে পারবেন। সব ভাষাকে সম্মান জানিয়ে আমাদের দেশ এগিয়ে চলেছে এবং ভবিষ্যতেও আরো এগিয়ে যাবে।ভারতের সঙ্গে স্বাধীন হওয়া এবং ভারত থেকে আলাদা হওয়া দেশটি হলো পাকিস্তান। আজকের বাংলাদেশ তখন পাকিস্তানের অংশ ছিল এবং পূর্ব দিকে অবস্থিতির কারণে পূর্ব পাকিস্তান বলে জানা যেত। পশ্চিম পাকিস্তানের সব থেকে বেশি সংখ্যক লোকেজন উর্দু ভাষা ব্যবহার করে থাকেন। পূর্ব পাকিস্তানে মূলত বাংলা ভাষা বলা হতো। সংখ্যার দিক দিয়ে তৎকালীন পাকিস্তানে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের সংখ্যা বেশি ছিল। তা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সরকার সমগ্র দেশে উর্দুকে প্রাধান্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। বাংলা ভাষাভাষীর উপর উর্দুকে চাপিয়ে দেওয়ার এ সিদ্ধান্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাংলা ভাষাভাষী মানুষজন মেনে নিতে পারলেন না। বিক্ষোভ, বিদ্রোহ, স্বাধীনতা আন্দোলন। পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তান একটি নতুন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেল। বাংলাদেশ। বলাবাহুল্য বাংলাদেশের স্বাধীকারের সংগ্রামে তার পাশে দাঁড়িয়ে থেকেছে যে দেশ সেটি হল আমাদের দেশ ভারত।ভাষার জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে বহু মানুষ শহীদ হয়েছেন। আন্তর্জাতিক স্তরে সেই স্মৃতিকে মনে রেখে আজকের দিন একুশে ফেব্রুয়ারি কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারিআমি কি ভুলিতে পারিআবদুল গাফ্ফার চৌধুরী।হিন্দি ভাষী কোন মানুষ শুধুমাত্র একটি ভাষা হিন্দি নিয়ে ভারতবর্ষের বেশিরভাগ কাজ করতে পারবেন। যদি তিনি ইংরেজি ভাষাটা শিখে নেন তবে তার কাছে এটা একটি বাড়তি পাওনা।বাংলাভাষী কোন মানুষ শুধুমাত্র বাংলা ভাষা ব্যবহার করে রাজ্যস্তরের বেশিরভাগ কাজ করতে পারবেন। তবে রাজ্যের বাইরের কাজ সমাধা করতে গিয়ে অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হবেন। এই একই কথা অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাগুলোর জন্যও প্রযোজ্য। বলিউডের প্রভাবে ও অন্যান্য বিভিন্ন কারণে অহিন্দি ভাষা মানুষেরা অনেকেই আজ হিন্দি ভাষার সঙ্গে পরিচিতি লাভ করেছেন। আঞ্চলিক ভাষাভাষী মানুষজন যদি ইংরেজিটা শিখে নিতে পারেন তবে তারা তিন তিনটি ভাষার ব্যবহার করতে পারছেন। নিজস্ব মাতৃভাষা, হিন্দি ও ইংরেজি।ভারতবর্ষে অবস্থিত বেশিরভাগ আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন মাতৃভাষার ব্যবহার শুধুমাত্র নিজের সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে করতে পারেন। একটি দুটি ব্যতিক্রম ছাড়া সরকারিস্তরে এ ভাষা গুলির ব্যবহার সাধারণত হয় না। তাই এই সম্প্রদায়ের মানুষজনদের অবধারিতভাবে সেই রাজ্যের আঞ্চলিক ভাষাটি শিখতে হয়। সর্বভারতীয় স্তরে কাজের জন্য তারা হিন্দি শিখে থাকেন। ও উচ্চতর সফলতার জন্য ইংরেজি ভাষাটি শেখাটা একরকম বাধ্যতামূলক ব্যাপার। তাই ভারতবর্ষের আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ জন একাধারে ন্যূনতম চারটি ভাষা শেখেন। নিজস্ব মাতৃভাষা, আঞ্চলিক ভাষা, হিন্দি ও ইংরেজি। কিছু কিছু আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন এর বাইরে অন্য আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষের মাতৃভাষা ব্যবহার করে থাকেন। দেখা যায় ভাষা ব্যবহারে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন অন্যদের থেকে অনেক এগিয়ে।একটি শিশু তার মা-বাবাকে অনুসরণ করে প্রথম শব্দগুলি বলতে শেখে, বুঝতে শেখে। একটু একটু করে সে ছোট ছোট বাক্য বলতে শেখে। বাড়িতে ব্যবহৃত ভাষাটি হয়ে ওঠে তার মাতৃভাষা। শিক্ষা দানের ক্ষেত্রে সেই ভাষাটি ব্যবহৃত হলে শিশুর পক্ষে শিক্ষা গ্রহণ করা খুব সহজ হয়। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে যদি তার মাতৃভাষার পরিবর্তে অন্য কোন অপরিচিত ভাষায় তার শিক্ষা দীক্ষা আরম্ভ হয় তবে সেটি শিশুটির পক্ষে বড্ড কষ্টকর হয়ে যায়। যদি শিশুটি তার কথা বড়দের বলতে পারতো তবে সে বলতো তাকে যেন নিজের মাতৃভাষাতেই প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হয়। ভারতের সংবিধান শিশুদের এই কথা ভেবেই অনুচ্ছেদ ৩৫০ এর ক তে মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষার কথা বলেছে। ভারতের বেশিরভাগ ভাষায় এই সুবিধা নেই এবং যে গুটিকয়েক ভাষায় এই সুবিধা আছে সেখানে আমরা অভিভাবকগণ অনেকেই মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষাদান থেকে অনেক সময় সন্তানদের বঞ্চিত করে রাখি।আপনি যতো বেশি ভাষা শিখবেন ততো বেশি সমৃদ্ধ হবেন। এ কথা আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি। আমার মাতৃভাষা বাংলা। হিন্দি, ইংরেজি ও ওড়িয়া ভাষা শেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। এখন একটু একটু করে সাঁওতালি শিখছি। বিভিন্ন ভাষা ব্যবহার করার অনেক উপকারিতা পাই আমি ও আনন্দ অনুভব করি।ভারত বিবিধতায় ভরা দেশ। এই দেশে বিভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি, ভাষা সহাবস্থান করে। আমরা সমস্ত ভাষাকে সম্মান করবো। তবে খেয়াল রাখবো মানুষের উপর যেন কোন ভাষা চাপিয়ে দেওয়া না হয়। এবং আমরাও জ্ঞানত ও অজ্ঞানত যেন তা না করি। আমার ইচ্ছা হবে আমি আমার মাতৃভাষা ব্যবহার করবো। আমার ইচ্ছা হবে আমি অন্য ভাষা ব্যবহার করবো। আমার ইচ্ছা হবে আমি সামনের জনের মাতৃভাষা ব্যবহার করবো। আমাদের ইচ্ছা হবে আমরা নিজ নিজ বা পরস্পরের মাতৃভাষা ব্যবহার করবো। আমাদের ইচ্ছা হবে আমরা অন্য একটি ভাষা ব্যবহার করবো। ভাষা ব্যবহারে আমাদের এই স্বাধীনতা আমরা রক্ষা করবো। এভাবেই সমস্ত ভাষাকে সম্মান জানিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করবো।কৃষ্ণেন্দু কুমার মন্ডল নবোদয়।

ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৪
রাজ্য

স্কুল সহ রাজ্য সরকারি চাকরিতে বাংলা বাধ্যতামূলক করার দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভ বাংলা পক্ষ'র

১৮ ই ফেব্রুয়ারি রবিবার ডাব্লু বি সি এস (WBCS) সহ সব রাজ্য সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বাংলা ভাষায় পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা ও বাধ্যতামূলক ভাবে দশম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা শিক্ষার দাবিতে কলকাতায় রাজপথে মহামিছিল করল বাংলা ও বাঙ্গালিত সংগঠন বাংলা পক্ষ। ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ঠিক তার প্রাক্কালে এই মিছিল ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া হাজরা মোড় থেকে শুরু হয়ে বরীন্দ্রসদন চত্বরে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এও পদযাত্রায় হাজার হাজার বাঙালি অংশগ্রহণ করেন।মূলত বাঙ্গালি যুব সমাজের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। এই মিছলের নেতৃত্ব দেন বাংলা পক্ষের সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক গর্গ চট্টোপাধ্যায়। মিছিল থেকে স্পষ্ট হিন্দি-উর্দু তোষণ বিরোধী আওয়াজ ওঠে। দাবী ওঠে বাংলার মাটিতে এই ধরনের কোনও তোষণ চলবে না। তাঁরা এও দাবী রাখে, WBCS এ হিন্দি-উর্দু ঢোকানো চলবে না। সমস্ত স্কুলে এবং রাজ্য সরকারি চাকরিতে বাংলা বাধ্যতামূলক করার জোরালো দাবী তোলে তাঁরা। তাঁদের দাবী, বাংলার সর্বস্তরের বিশিষ্টরা বাংলা পক্ষর পাশে আছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে বাঙালির কথা ভাবার অনুরোধ বাংলা পক্ষের।সংগঠনের সাধারন সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায় জনতার কথাকে জানান- ভারতের অন্য রাজ্যে যা স্বাভাবিক বাংলায় তা অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে, বাংলা পক্ষ এই অবস্থার বদল চায়। আজকের এই মিছিলে বাঙালির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে বাঙালি দল, ধর্মের ঊর্ধে বাংলা পক্ষর দাবির পাশে আছে। বাঙালি সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরাও এই দাবিতে বাংলা পক্ষর পাশে আছেন। সার্বিক ভাবে বাঙালি নিজের অধিকারের দাবিতে জেগে উঠছে। সংগঠনের পক্ষ থেকে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে যে চিঠি দেওয়া হচ্ছে, সমর্থন জানিয়ে তাতে স্বাক্ষর করেছেন প্রবীন সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, শিক্ষাবিদ ও গবেষক পবিত্র সরকার, গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী, রূপম ইসলাম, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী, কবি সুবোধ সরকার, নাট্যকার চন্দন সেন, ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য সহ সমাজের নানা ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত বাঙালিরা। সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি বলেন, শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে ভাষাদিবস পালন অর্থহীন, ভাষা কিভাবে বাঁচবে, বাঙালি কিভাবে বাঁচবে সেই বিষয়ে আন্দোলন দরকার। পথে নেমে বাঙালির দাবিতে সোচ্চার বাংলা পক্ষর আগে আর কেউ হয়নি এই বাংলার মাটিতে। আজকের এই মিছিলের গুরুত্ব এখানেই, হাজার বাঙালি আজ চাকরি থেকে স্কুল শিক্ষায় বাংলা বাধ্যতামূলকের দাবিতে পথে নেমেছে, সমর্থন জানিয়েছেন বাঙালি সমাজের বিভিন্ন জগতের কৃতী সন্তানরা, এ এক অভূতপূর্ব মেলবন্ধন। বাঙালির এই ঐক্যবদ্ধ দাবি বাংলার সরকারকে ভাবতে বাধ্য করবে বলেই তিনি আশাপ্রকাশ করেন।গর্গ চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক মাইতি ছাড়াও রবিবাসরীয় পদযাত্রায় বাংলা পক্ষের তরফ থেকে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের শীর্ষ পরিষদ সদস্য অরিন্দম চ্যাটার্জী, মনোজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, মনন মন্ডল, রজত ভট্টাচার্য, সম্রাট কর, ডাঃ আব্দুল লতিফ, মহঃ সাহীন, সৌম্যকান্তি ঘোড়ই সহ জাতীয় সংগ্রাম পরিষদ ও বিভিন্ন জেলা নেতৃত্ব।

ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪
শিক্ষা

WBCS: করোনা ফাঁড়া কাটিয়ে ডব্লুউবিসিএস-সহ তিনটি পরীক্ষার নির্ঘণ্ট ঘোষণা

ডব্লুউবিসিএস (WBCS)-সহ স্থগিত থাকা তিনটি বড় চাকরির পরীক্ষার নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (West Bengal Public Service Commission)। প্রথমে বিধানসভা নির্বাচন ও তারপরে রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে পরপর দুবার পরীক্ষাগুলি স্থগিত করা হয়। সম্প্রতি বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন জানিয়েছে, ৭ অগস্ট থেকে ৩১ অগস্টের মধ্যে হবে পরীক্ষাগুলি।নতুন নির্ঘণ্ট অনুযায়ী, ৭ অগাস্ট ওয়েস্ট বেঙ্গল অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সার্ভিস রিক্রুইটমেন্ট ২০২০-র প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ও ২২ অগস্ট ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস এগজিকিউটিভ (ডব্লুবিসিএস) ২০২১-এর প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে। ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস এগজিকিউটিভ (ডব্লুবিসিএস) ২০২০-র মেইন পরীক্ষা হবে ২৭, ২৮, ২৯ ও ৩১ অগস্ট। প্রায় ৩ লক্ষ প্রার্থী অংশগ্রহণ করবেন এই তিনটি পরীক্ষায়।আরও পড়ুনঃ কলেজের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভপ্রথমে ২১ মার্চ থেকে ২৮ এপ্রিলের মধ্যে হওয়ার কথা ছিল এই তিনটি পরীক্ষা। কিন্তু, রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন চলাকালীন পরীক্ষা পরিচালনা সম্পর্কিত সমস্যাগুলি বিবেচনা করে সেগুলি স্থগিত করে দেয় কমিশন। তারপরে ১৭ মে থেকে ১৩ জুনের মধ্যে পরীক্ষাগুলির সম্ভাব্য দিন নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু, করোনা পরিস্থিতিতে দ্বিতীয়বার পরীক্ষাগুলি স্থগিত করে দেওয়া হয় কমিশনের তরফে। বর্তমানে রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় পুনরায় এই তিনটি পরীক্ষার সম্ভাব্য দিন ঘোষণা করা হল। পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান দেবাশিস বোস বলেন, আমরা কখনই পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে চাইনি। পরিস্থিতির চাপে পিছিয়ে ছিলাম। এখন চাকরিপ্রার্থীদের সুবিধার চিন্তা করে যত তাড়াতাড়ি করা যায় তার জন্য চেষ্টা করছি।

জুন ২৭, ২০২১

ট্রেন্ডিং

কলকাতা

আরজি কর কাণ্ডের একবছরে নবান্ন অভিযান ঘিরে তুলকালাম, অঘোষিত এমার্জেন্সি দেখছে শুভেন্দু

নবান্ন অভিমানকে কেন্দ্র করে শনিবার ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে। অভয়ার মৃত্যুর বিচার চেয়ে এক বছরে নবান্ন অভিমানের ডাক দিয়েছিল তাঁর বাবা-মা। সেই আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পদযাত্রা থেকে অভয়ার বাবা ও মাকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। বিক্ষোভে পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলেও অভিযোগ। এদিকে এদিন এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গে যেন অঘোষিত ইমারজেন্সি জারি করেছে মমতা পুলিশ। গত বছর আজকের দিনে কর্তব্যরতা তরুণী চিকিৎসক বোন অভয়া খুন ও ধর্ষণ হন। তার ন্যায়বিচারের দাবি নিয়ে অভয়ার বাবা ও মা তাদের ন্যায্য অধিকার বুঝেনিতে পশ্চিমবঙ্গের সর্বস্তরের জনগণকে আহ্বান জানান নবান্ন যাওয়ার।উক্ত কর্মসূচি পূর্ব ঘোষিত, মহামান্য কলকাতা হাইকোর্ট অনুমোদিত কর্মসূচি। নিরীহ, নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের উপর মমতা পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করে। গুরুতর আহত হন অভয়ার বাবা ও মা সহ অনেকেই। তাদেরকে সুচিকিৎসার জন্য বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও তার দলদাস প্রশাসন ন্যায় বিচার দিতে পারে না অথচ এই একপেশে অত্যাচার করে তাদেরকে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ আর সহ্য করবে না। এবার এর বদল হবে। তবে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি অযথা রাজনীতি করেছে বিজেপি। সেই ফাঁদে পা দিয়েছে অভয়ার বাবা, মা।

আগস্ট ০৯, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠকে অস্বস্তি বাড়ল সিএবি যুগ্ম সচিবের, জানুন কারণ

সিএবির অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠকে অস্বস্তি বাড়ল যুগ্ম সচিব দেবব্রত দাসের। টাউন ক্লাবে খেলানো থেকে বাংলা দলে সুযোগ করে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ, প্রতিশ্রুতিভঙ্গ, সিএবিকে টিকিট বাবদ কয়েক লক্ষ টাকা না মেটানো-সহ বেশ কিছু অভিযোগ উঠেছিল সিএবির যুগ্ম সচিব দেবব্রত দাসের বিরুদ্ধে। এ ছাড়াও কোষাধ্যক্ষ প্রবীর চক্রবর্তী, সিএবির অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সদস্য মহাদেব চক্রবর্তী, সিএবির সাব কমিটির সদস্য অম্বরীশ মিত্রর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে আলোচনার কথা ছিল গতকাল অ্যাপেক্স কাউন্সিলের জরুরি বৈঠকে। অভিযুক্ত সদস্যরা বৈঠকে থাকতে পারবেন বলেও আগেই সিদ্ধান্ত হয়।সিএবি সূত্রে খবর, দেবব্রত দাসকে বলা হয়েছে, টিকিট বাবদ বকেয়া অর্থ ১৫ দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৫ দিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে হবে। সেই জবাব এলে তা পাঠানো হবে ওম্বুডসম্যানের কাছে।প্রবীর চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি শেষ হয়েছে। এবার সিদ্ধান্ত জানাবেন ওম্বুডসম্যান। প্রবীরের বিরুদ্ধে উয়াড়ি ক্লাব কী পদক্ষেপ করবে বা কোন পথে আইনি লড়াই চলবে সে ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবে না সিএবি। তবে সিএবির তরফে বরাদ্দকৃত অর্থ কোন খাতে কতটা ব্যবহৃত হয়েছে সেই ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট না আসা অবধি উয়াড়ি ও এরিয়ান ক্লাবের জন্য আর্থিক অনুদান বন্ধ থাকবে।অম্বরীশের নামে যে আইনজীবী চিঠি পাঠিয়ে অভিযোগ করেছিলেন তিনি তা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় এই বিষয়ে আর আলোচনা হয়নি। মহাদেব অ্যাপেক্স কাউন্সিলে নিয়ম মেনে এসেছিলেন কিনা সে বিষয়েও আর জলঘোলা হয়নি তিনি কলকাতা পুলিশ থেকে অবসর নেওয়ায় এবং বর্তমান অ্যাপেক্স কাউন্সিলের মেয়াদ শেষ হয়ে আসায়। ইস্টবেঙ্গল বনাম ভবানীপুর লিগ ফাইনালে যে অবাঞ্ছিত বিতর্কিত ঘটনা ঘটেছিল তার জন্য দুই আম্পায়ার, পর্যবেক্ষক ও কয়েকজন ক্রিকেটারের শাস্তি হয়েছে। ওই পর্যবেক্ষক ও আম্পায়াররা আর পরের বছর লিগ ফাইনাল খেলাতে পারবেন না। সুরজ সিন্ধু জয়সওয়াল-সহ কয়েকজন ক্রিকেটারকে খান চারেক লিগ ম্যাচে দেখা যাবে না, তাঁদের বিরুদ্ধে আচরণবিধির লেভেল থ্রি লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য, ওই ন্যক্কারজনক ঘটনার পরেই কড়া পদক্ষেপের আশ্বাস দেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়।

আগস্ট ০৬, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

ওভালে ইতিহাস! 'নেভার গিভ আপ' আর 'বিলিভ' মন্ত্রেই শুভমান-সিরাজদের বাজিমাত

ওভালে ইতিহাস গড়ল ভারত। ৬ রানে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে। যা টেস্টে গত একশো বছরে দেখেনি ওভাল। টেস্টে রানের নিরিখে এটিই ভারতের সবচেয়ে কম ব্যবধানে জয়। যার ফলে অ্যান্ডারসন-তেন্ডুলকর ট্রফির পাঁচ টেস্টের সিরিজ ২-২। প্রতিটি টেস্ট পঞ্চম দিন অবধি গড়িয়েছে, যা টেস্ট ফরম্যাটের সেরা বিজ্ঞাপন।আজ শেষদিন টেস্ট জিততে ভারতের দরকার ছিল চার উইকেট, ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫ রান। জেমি স্মিথ আর জেমি ওভার্টনকে ফিরিয়ে দেন মহম্মদ সিরাজ। জশ টং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণর শিকার। এরপর এক হাতে ব্যাট করার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামেন ক্রিস ওকস। কাঁধের হাড় সরেছে ফিল্ডিং করতে গিয়ে। দৌড়ে রান নেওয়ার সময় যন্ত্রণা ধরা পড়ছিল তাঁর অভিব্যক্তিতে। তবে ব্যাট করতে হয়নি। গাস অ্যাটকিনসন মরণপণ চেষ্টা করছিলেন। যদিও মহম্মদ সিরাজের পারফেক্ট ইয়র্কার ভারতকে উপহার দিল স্মরণীয় জয়। হ্যারি ব্রুক ও জো রুটের ১৯৫ রানের পার্টনারশিপ ইংল্যান্ডের সিরিজ জেতার সম্ভাবনা জোরালো করেছিল। যদিও ৬৬ রানের মধ্যে শেষ সাত উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ড থামল ৩৬৭ রানে। শেষ ৬ উইকেটের পতন ৩৫ রানের মধ্যে।মহম্মদ সিরাজ পাঁচটি টেস্টেই খেলেছেন। দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিলেন। সিরিজে সর্বাধিক উইকেটশিকারী। সিরাজ বললেন, গতকাল যদি ব্রুকের ক্যাচটা নিতে পারতাম তাহলে খেলা আজ অবধি গড়াত না। ওই ক্যাচ পড়ার পর ব্রুক টি২০ মেজাজে খেলতে থাকেন। ফলে ওটা ম্যাচ চেঞ্জিং মোমেন্ট হতে পারতো। আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে নিজের প্রতি বিশ্বাস ছিল যে আমিই জেতাতে পারব। বিলিভ লেখা ইমেজ গুগল থেকে নামিয়ে ওয়ালপেপারে রেখেছিলাম দলকে জেতানোর অঙ্গীকার করে।লর্ডস টেস্টে ভারত হেরেছিল। মহম্মদ সিরাজ রক্ষণাত্মকভাবে খেলার পরেও বল গড়িয়ে উইকেটে লেগে বেল পড়েছিল, জেতে ইংল্যান্ড। আজ সেই সিরাজ শেষ উইকেট পেলেন অ্যাটকিনসনকে বোল্ড করে। সিরাজের কথায়, সেদিন রবীন্দ্র জাদেজা বলেছিলেন ঠিকঠাক ডিফেন্স করতে আর প্রয়াত বাবার কথা মাথায় রাখতে, যাঁর জন্যে এই অবধি পৌঁছেছি। কিন্তু সেদিন পারিনি জেতাতে। আজ জিততে পেরে ভালো লাগছে। রবি শাস্ত্রী তো বলেই দিলেন, সিরাজ হায়দরাবাদে ফিরলে তাঁকে প্রোমোশন দেওয়া উচিত। আর ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ যথেষ্ট নয়!ভারত অধিনায়ক শুভমান গিলকে জড়িয়ে ধরতে দেখা গেল হেড কোচ গৌতম গম্ভীরকে। দেশের মাটিতে নিউজিল্যান্ডের কাছে আর অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে টেস্ট সিরিজ হারের পর এই প্রথম গম্ভীরের প্রশিক্ষণাধীন ভারত টেস্ট সিরিজ ড্র করল। ভারতীয় শিবির ওভালে রুদ্ধশ্বাস টেস্ট জেতাকে সিরিজ জয় হিসেবেই ভাবছে। টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম সিরিজেই সিরিজ সেরা হলেন সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী গিল, ইংল্যান্ডের তরফে ব্রুক। শুভমান বলেন, দলে কৃষ্ণ, সিরাজের মতো বোলার থাকলে অধিনায়কের কাজ সহজ হয়ে যায়। উই নেভার গিভ আপ। অর্থাৎ শেষ অবধি নাছোড় লড়াই চালানোই যে তাঁদের মূল মন্ত্র সেটাও জানাতে ভুললেন না দল নিয়ে গর্বিত গিল। গিল যথার্থই বললেন, এই সিরিজে সব টেস্টের শেষদিনের শুরুতেও কেউ নিশ্চিত হতে পারেনি কে জিতবে। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বেন স্টোকস চোটের কারণে ওভালে খেলতে পারেননি। তিনি গিলের সঙ্গে সহমত যে, দুই দল যেভাবে এই সিরিজ খেলল তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা-সহ, তার যথার্থ প্রতিফলন ২-২ ফল হওয়া।

আগস্ট ০৪, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

অভিমন্যুর অভিষেক আর কবে?

ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে করুণ নায়ার ০, ২০, ৩১, ২৬, ৪০, ১৪, ৫৭, ১৭ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বি সাই সুদর্শন ০, ৩০, ৬১, ০, ৩৮, ১১।তবু একের পর এক সিরিজে বেঞ্চে বসিয়ে রাখা হচ্ছে অভিমন্যু ঈশ্বরণকে। ভারতীয় এ দলের অধিনায়ক হিসেবে ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিরুদ্ধে যাঁর দুটি অর্ধশতরান ছিল। তবু তিনের কথা ভেবে অভিষেক ঘটানো হলো সাই সুদর্শনের। যাঁর ৩১টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে এখনও অবধি ২০৪৮ রান রয়েছে। সেখানে অভিমন্যু? ১০৩টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ৭৮৪১ রান করেছেন। ২৭টি শতরান, ৩১টি অর্ধশতরান। ২০১৩ সালে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক হলেও আন্তর্জাতিক অভিষেকের জন্য তাঁকে ওয়েট করানো হচ্ছে। সুদর্শন তিন ফরম্যাটেই দেশের হয়ে খেলে ফেলেছেন। অভিমন্যুর চেয়ে অনেক পিছিয়ে থেকেও। এর পিছনে কোন ক্রিকেটীয় যুক্তি?সুদর্শন আইপিএল খেলেন, অভিমন্যু সুযোগ পাননি। তবে টেস্ট দলে সুযোগের মাপকাঠি তো আইপিএল হতে পারে না। সাই অক্টোবরে ২৪ বছর পূর্ণ করবেন। সেপ্টেম্বরে ৩০ হবে অভিমন্যুর। করুণ ৩৪ পূর্ণ করার পথে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক রান করার পর ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিরুদ্ধে দ্বিশতরান হাঁকিয়ে টেস্ট দলে করুণ কামব্যাক নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনে হোক বা মিডল অর্ডারে করুণের অবস্থা বেশ করুণ। ফলে তাঁকে এবার বসানো যেতেই পারে।গৌতম গম্ভীরের পছন্দ, অপছন্দ বড় কথা নয়। প্রথম একাদশ নির্বাচনে যোগ্যতা, পারফরম্যান্স হোক মাপকাঠি। শুভমান গিলের গুজরাত টাইটান্সে খেলার সুবাদে সুদর্শন ব্যর্থ হয়েও খেলে যাবেন, আর অভিমন্যুকে জল বয়ে বেড়াতে হবে বা পরিবর্ত হিসেবে ফিল্ডিং করতে হবে এটা মানা যায় না। ২০২২ সালে রোহিত শর্মা চোট পাওয়ায় বাংলাদেশ সিরিজে অভিমন্যুর টেস্ট অভিষেকের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। অথচ সেই সময় থেকে আজ অবধি ১৫ জনের টেস্ট অভিষেক হয়েছে। অভিমন্যুকে বসে বসে তা দেখতে হয়েছে।অংশুল কম্বোজকে ডাকা হলো। কিন্তু কেন ডাকা হলো না মুকেশ কুমারকে? ভারত এরপর দেশের মাটিতে টেস্ট সিরিজ খেলবে। দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর টেস্টে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিপক্ষ। লোকেশ রাহুল আর যশস্বী জয়সওয়াল ওপেনার হিসেবে আপাতত জায়গা পাকা করে ফেলেছেন। কিন্তু তিনে ভরসাযোগ্য কাউকে এখনও পাওয়া যায়নি। এই আবহে অবিলম্বে সুযোগ দেওয়া হোক অভিমন্যুকে। পর্যাপ্ত সুযোগ পেয়েও ব্যর্থ হলে না হয় অন্য কাউকে সুযোগ দেবেন। কিন্তু অভিমন্যুকে এবার টেস্টের প্রথম এগারোয় না নেওয়া হলে তা হবে অন্যায়। না হলে কীসের রঞ্জি, ইরানি বা দলীপ, কিংবা ভারতীয় এ দলের হয়ে খেলা! যে যেভাবে পারেন অভিমন্যুর জন্য জোরালো দাবি উঠুক।

আগস্ট ০৩, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal