• ১২ আষাঢ় ১৪৩২, শনিবার ২৮ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Schedule

রাজ্য

বর্ধমান হাওড়া মেন লাইনে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন, যাত্রী বিক্ষোভ বর্ধমান ষ্টেশনে

শুক্রবার সন্ধ্যায় বর্ধমান হাওড়া মেন লাইন লোকাল ট্রেন বিলম্ব হওয়াতে যাত্রী বিক্ষোভে কার্যত রণক্ষেত্র চেহারা নেয় বর্ধমান রেল ষ্টেশন। নিত্যাযাত্রী-রা জানান, প্রায় প্রতিদিন-ই ৭ঃ৫৫ (৩৭৮৫২ ডাউন) মেন লাইন হাওড়া লোকাল ট্রেনটি ৮নং প্লাটফর্ম থেকেই ছাড়ে। সেই মতাবেক তাঁরা ৮নং প্লাটফর্মে অপেক্ষা করতে থাকেন এবং ৭ঃ২২ এ ঘোষণা করা হয় ৭ঃ৫৫-র (৩৭৮৫২ ডাউন) মেন লাইন লোকাল ৮নং প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে। ঘোষণা শুনে তাঁরা সেই খালি ট্রেনে উঠে বসে ছিলেন। কিন্তু ৮টা বেজে যাওয়ার পরও ট্রেনটি না ছাড়ায় তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন, এবং হটাৎ ৮ঃ২০ মিনিটে ঘোষণা করা হয় ৮নং প্লাটফর্মের ট্রেনটি ৮ঃ৩০-র (৩৫০২১ আপ) কাটোয়া লোকাল করা হয়েছে। সেই ঘোষণা শুনে তাঁরা ১নং প্লাটফর্মের অনুসন্ধান কাউন্টারে গেলে সেখানকার কর্মীদের কাছে এই বিলম্বের কোনও সদুত্তর পাননি। ওই ট্রেনের এক নিত্যযাত্রী সিদ্ধান্ত দত্ত জনতার কথা কে জানান,৭ঃ৫৫ (৩৭৮৫২ ডাউন) মেন লাইন হাওড়া লোকাল ট্রেনটি প্রায় প্রতিদিন-ই দেরীতে ছাড়ে। আজও আস্বাভাবিক দেরী হওয়ার জন্য ষ্টেশনে কোনও রকম ঘোষণা করা হয়নি। তাই ওই ট্রেনের নিত্যযাত্রীরা ১নং প্লাটফর্মের অনুসন্ধান কাউন্টারে গেলেও সেখানকার কর্তব্যরত কর্মী তাঁদের সঠিক তথ্য দিতে সাথে পারে না। নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ সেখানকার কর্মীরা নিত্যযাত্রীদের সাথে অভব্য আচরণ করেন এবং নিত্যযাত্রীদের সাথে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন।তাঁরা জানান, তাঁদের বিক্ষোভের কিছুক্ষণের মধ্যেই ৮:৩৬ মিনিটে ৮ নং প্লাটফর্ম থেকে নির্ধারিত সময়ের ৪১ মিনিট পর ট্রেনটি ছাড়ে। এই বিষয়ে জনতার কথা থেকে স্টেশন ম্যানেজার স্বপন অধিকারী কে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ইলেকট্রিক্যাল ফল্ট থাকায় ট্রেন ছাড়তে বিলম্ব হয়। ৭ঃ৫৫ র (৩৭৮৫২ ডাউন) মেন লাইন লোকাল ৮ঃ৩২ এ বর্ধমান ষ্টেশন ছাড়ে। এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক। তিনি যাত্রী বিক্ষোভের কথা অস্বীকার করেন।

নভেম্বর ১১, ২০২২
রাজ্য

রাজধানী অটকে পড়লো! দীর্ঘক্ষন লোকাল ট্রেনগুলিকে খানা তে আটকে রাখার প্রতিবাদে

যাত্রী বিক্ষোভের জেরে আটকে যায় রাজধানী এক্সপ্রেস। ডাউন রামপুরহাট বর্ধমান লোকালকে খানা জংশন স্টেশনে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখায় ক্ষুদ্ধ যাত্রীরা লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েন। ফলে ডাউন নয়াদিল্লি হাওড়া রাজধানী এক্সপ্রেস থেমে যায়।প্রতিদিন লোকাল ট্রেন খানা জংশন স্টেশনে আটকে রেখে মেল এক্সপ্রেস ট্রেন পার করা হচ্ছে। তারই প্রতিবাদে রেল অবরোধ। ঘন্টা খানেক অবরোধ চলার পর রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসের পর অবরোধ ওঠে।তারপর রাজধানী সহ সব ট্রেনের চলাচল শুরু হয়। অবরোধের জেরে ডাউন কাজিরাঙ্গা এক্সপ্রেস আটক পড়ে বনপাস স্টেশনে। খানা জংশন স্টেশনে আটকে ছিল একটি সেলুনকার।বর্ধমান স্টেশন থেকে ছাড়তে দেরী হয় আপ বর্ধমান রামপুরহাট লোকাল।

অক্টোবর ১৯, ২০২২
রাজ্য

কুড়মি সম্প্রদায়কে এসটি তালিকাভুক্ত করা হলে রাজ্যে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি

কুড়মি সম্প্রদায়কে এসটি করার চেষ্টার প্রতিবাদর জানিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে বর্ধমান শহরের কার্জনগেট চত্ত্বরে বিক্ষোভ দেখাল আদিবাসী কল্যাণ সমিতি । সমিতির অভিযোগ, এসটি হওয়ার নির্ধারিত বৈশিষ্ট্য না থাকা সত্ত্বেও অবৈধভাবে, অনৈতিকভাবে কুড়মী সম্প্রদায়কে এসটি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়াস চালানো হচ্ছে। তার বিরুদ্ধেই এই প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। কুড়মি সম্প্রদায়কে এসটি করা হলে রাজ্যে আগুন জ্বলবে বলে হুঁশিয়ারি দেন আন্দোলনকারীরা। প্রয়োজনে রেল রোখা থেকে শুরু করে বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে বলে জানালেন তারা, এবং আগামী লোকসভা ভোটে ভোটবাক্সের মধ্যে দিয়েও এর প্রতিবাদ হবে বলে জানান তারা। এদিন বিক্ষোভ শেষে জেলাশাসকের কাছে ডেপুটেশন দেয় আন্দোলনকারীরা।

অক্টোবর ১৮, ২০২২
রাজ্য

রেল-সড়ক অবরোধের ১০০ ঘন্টা পার, দাবিতে অনড় কুড়মি সমাজ

কুড়মি সমাজের স্পষ্ট দাবি, তপসিলি জনজাতিভুক্ত করতে হবে। রেল ও সড়ক অবরোধের ১০০ ঘন্টা পেরিয়ে গিয়েছে। তবু মেলেনি রফাসূত্র। রাজ্য সরকার ফের চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারকে। এই চিঠি আদৌ কার্যকর হবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান আন্দোলনকারীরা। রেল ও সড়ক পথ বন্ধ থাকায় স্বভাবতই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়ায় অব্যাহত কুড়মি সমাজের লাগাতার বিক্ষোভ-অবরোধ কর্মসূচি। গত মঙ্গলবার থেকে বিক্ষোভ-অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে কুড়মিরা। শনিবার তাঁদের লাগাতার এই আন্দোলন পাঁচ দিনে পড়ল। ১০০ ঘন্টা পার করেছে।পশ্চিম মেদিনীপুরের খেমাশুলি ও পুরুলিয়ার কুস্তাউর স্টেশনে গত পাঁচ দিন ধরে রেললাইনের উপর বসে-শুয়ে, মঞ্চ বেধে গান গেয়ে আন্দোলন চালাচ্ছেন কুড়মিরা। একটানা রেল রোকো কর্মসূচিতে প্রতি দিন দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ে বহু ট্রেন বাতিল করছে। বহু ট্রেনের গতিপথ বদল করতে বাধ্য হচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ। রেললাইনের পাশাপাশি একটানা অবরোধ চলছে জাতীয় সড়কেও। পশ্চিম মেদিনীপুরের খেমাশুলিতে ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন কুড়মিরা।জাতীয় সড়কে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে গত মঙ্গলবার থেকে গাড়ির লাইন পড়ে গিয়েছে। চরম হয়রনির শিকার হচ্ছেন গাড়িচালক-খালাসি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। খাবারের ভান্ডারে টান পড়েছে গাড়িচালক-খালাসিদের। রেল অবরোধের জেরে দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ে আড়াইশোর বেশি ট্রেন ইতিমধ্যেই বাতিল করেছে। বহু ট্রেনের যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। দাবি না মেটা পর্যন্ত আন্দোলন তুলবে না কুড়মিরা। তাঁরা জানিয়ে দিয়েছে, প্রশাসন বলপ্রয়োগ করুক বা গুলি করুক এক পা-ও পিছবে না।

সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২
রাজ্য

শিয়ালদা-সেক্টর ফাইভে সারাদিনে কত মেট্রো চলবে, কখন ছাড়বে, কত সময় অন্তর চলবে, জানুন সূচি

ইতিমধ্যে শিয়ালদা স্টেশন থেকে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর উদ্বোধন করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। মাঝে একটা দিন পর বৃহস্পতিবার শুরু হবে শিয়ালদা থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত যাত্রী নিয়ে মেট্রোর ছোটার পালা। আইটি সেক্টর ছাড়াও হাজার হাজার অফিসযাত্রী ও সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে এই মেট্রো চালু হলে{ কলকাতা মেট্রো রেল এই পথের সূচিও প্রকাশ করেছে সাধারণের সুবিধার জন্য।বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মেট্রো রেলওয়ে কলকাতার জানিয়েছে, শিয়ালদা থেকে সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত দিনে ১০০টি মেট্রো চলাচল করবে। ৫০টি আপ, ডাউনে থাকবে ৫০টি। তবে আপাতত রবিবার এই রুটে মেট্রো চলাচল বন্ধ থাকবে। শিয়ালদা স্টেশন থেকে আপ-এ সেক্টর ফাইভ অভিমুখে প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৬.৫৫ মিনিটে। ডাউনে সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদা পর্যন্ত প্রথম মেট্রো ছাড়াবে সকাল ৭টা থেকে। শিয়ালদা থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভের উদ্দেশ্যে দিনের শেষ মেট্রো রওনা দেবে রাত ৯.৩৫ মিনিটে। অন্যদিকে সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদার দিকে শেষ মেট্রো ছাড়বে রাত ৯.৪০ মিনিটে।প্রথম দু ঘন্টা অর্থাৎ সকাল ৬.৫৫-৮.৫৫ মিনিট, শিয়ালদা স্টেশন থেকে ২০ মিনিট অন্তর মেট্রো যাতায়াত করবে। তার পরের দুঘন্টা অর্থাৎ ৮.৫৫-১০.৫৫, মেট্রো উভয় দিক থেকেই ১৫ মিনিট অন্তর চলবে। ১০.৫৫ থেকে ৪.৫৫ পর্যন্ত ওই পথে মেট্রোর সময়ের ব্যবধান ফের সকালের মতো ২০ মিনিট হবে। অফিসয়াত্রীদের ফেরার সময় ৪.৫৫ থেকে ৭.৫৫ পর্যন্ত ফের মেট্রো চলবে ১৫ মিনিট। রাতে ৭.৫৫ থেকে ৯.৯৫ অবধি মেট্রোর চাকা গড়াবে ২০ মিনিট অন্তর অন্তর।

জুলাই ১২, ২০২২
খেলার দুনিয়া

ঠিক হয়ে গেল এএফসি কাপে এটিকে মোহনবাগানের প্রতিপক্ষ, কারা?‌ জানতে পড়ুন

এএফসি কাপের প্রাথমিক পর্বের গ্রুপ লিগের প্রথম ম্যাচে ঠিক হয়ে গেছে এটিকে মোহনবাগানের প্রতিপক্ষ। ১২ এপ্রিল যুবভারতীতে শ্রীলঙ্কার ব্লু স্টারের বিরুদ্ধে খেলতে হবে সবুজমেরুণ ব্রিগেডকে। প্লে অফ ম্যাচে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসিকে হারিয়ে প্রাথমিক পর্বে উঠে এসেছে শ্রীলঙ্কার ব্লু স্টার। গ্রুপ লিগের প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষকে মেপে নিতে ব্লু স্টার ও মাচিন্দ্রা এফসি ম্যাচ দেখেছিলেন এটিকে মোহনবাগান কোচ জুয়ান ফেরান্দো। খেলা দেখে শ্রীলঙ্কার ব্লু স্টারকে যথেষ্ট শক্তিশালী প্রতিপক্ষ মনে হয়েছে তাঁর। বিপক্ষকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। ব্লু স্টারের খেলা দেখে সবুজমেরুণ কোচের বিশ্লেষণ, শ্রীলঙ্কার এই দলের পাসিং ফুটবল যথেষ্ট ভাল। মাঝমাঠে পাস খেলতে খেলতে হঠাৎ আক্রমণে উঠে আসে গতি বাড়িয়ে। ম্যাচের কোনও সময়েই হালকাভাব দেখানো চলবে না। ওদের ছোট করে দেখলে ডুবতে হবে। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।এটিকে মোহনবাগানের ভিডিও অ্যানালিস্ট ব্লু স্টার ও মাচিন্দা এফসির গোটা ম্যাচ ভিডিও রেকর্ডিং করেছেন। দলের ফুটবলারদের ওই ম্যাচের ভিডিও দেখাবেন জুয়ান ফেরান্দো। বিপক্ষ দলের কোথায় দুর্বলতা, কোন জায়গায় শক্তিশালী সেগুলো ফুটবলারদের সামনে তুলে ধরবেন। বিপক্ষের শক্তি ও দুর্বলতা অনুযায়ী ম্যাচের পরিকল্পনা করবেন। এএফসির ম্যাচে এই প্রথম দল নিয়ে মাঠে নামবেন না জুয়ান ফেরান্দো। তাঁর কোচিংয়ে এফসি গোয়া একবার এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলেছিল। যদিও তেমন আশানূরূপ ফল করতে পারেনি। এটিকে মোহনবাগানকে সাফল্য এনে দিতে চান। তবে এখনই পরের পর্ব নিয়ে ভাবছেন না সবুজমেরুণ কোচ। তাঁর লক্ষ্য একেকটা ম্যাচ ধরে এগোনো। এদিকে, যুবভারতীর প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে পুরোদমে প্রস্তুতি চলছে এটিকে মোহনবাগানের। রয় কৃষ্ণাসহ সব বিদেশি যোগ দিয়েছেন। লিস্টন কোলাসো ছাড়া সব ভারতীয় ফুটবলারও অনুশীলন করছেন। লিস্টনের নাকে অপারেশন হয়েছে। কয়েকদিন পরেই তিনি অনুশীলনে যোগ দেবেন। পরে যোগ দিলেও তাঁর খেলতে কোনও অসুবিধা হবে না বলে জানিয়েছেন জুয়ান ফেরান্দো।

এপ্রিল ০৭, ২০২২
রাজ্য

উপনির্বাচনের জন্য উচ্চ মাধ্যমিকের সময়সূচিতে ফের বদল

আসানসোল ও বালিগঞ্জে উপনির্বাচনের কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়সূচি ফের বদল করা হল। পরিবর্তিত সূচিতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে ২ থেকে ২৭ এপ্রিল। নির্বাচনের কারণে ৬ থেকে ১৫ এপ্রিলের মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিকের কোনও পরীক্ষা থাকছে না।উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে বৃহস্পতিবার নবান্নে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু-সহ শিক্ষা দপ্তর ও প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ২ ও ৪ এপ্রিলে প্রথম ও দ্বিতীয় ভাষা এবং ৫ এপ্রিলের বৃত্তিমূলক পরীক্ষা পূর্ব নির্ধারিত সূচি মতই হচ্ছে কিন্তু ৫ তারিখ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে যেসব পরীক্ষা ছিল তা সবই ১৬ তারিখ থেকে হবে।উচ্চমাধ্যমিকের নতুন সূচি অনুযায়ী- ২ এপ্রিল প্রথম ভাষা, ৪ এপ্রিল দ্বিতীয় ভাষা, ৫ এপ্রিল ভোকেশনাল সাবজেক্ট, ১৬ এপ্রিল অঙ্ক, ১৮ এপ্রিল ইকনমিক্স, ১৯ এপ্রিল কমিউন্টার সায়েন্স গ্রুপ, ২০ এপ্রিল কমার্শিয়াল ল গ্রুপ , ২২ এপ্রিল পদার্থ বিদ্যা, ২৩ এপ্রিল স্ট্যাস্টিটিক্স, ২৬ এপ্রিল কেমিস্ট্রি, ২৭ এপ্রিল বায়োলজিক্যাল সায়েন্স গ্রুপের পরীক্ষা হবে। ৩০ এপ্রিল রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা হবে বলেও মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন।উচ্চ মাধ্যমিকের সময়সূচি বারবার বদলানোর জন্য পরীক্ষার্থীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষার কথা মাথায় রেখে নির্বাচন কমিশনের উপনির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করা উচিৎ ছিল।সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের সঙ্গে ওই দুই আসনে উপনির্বাচন করা যেত।উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের কোনও অসুবিধা না সৃষ্টি করে ২ আসনের উপ-নির্বাচনের প্রচার করতে মুখ্যমন্ত্রী তার সমস্ত রাজনৈতিক দলের কাছে আবেদন জানান।

মার্চ ১৭, ২০২২
দেশ

5 State Elections: পাঁচ রাজ্যে ভোটের দিন ঘোষণা শনিবার বিকেলেই

করোনা সংক্রমণের আবহেই পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোটের দিন ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। করোনা ও ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে কিছুটা সংশয় দেখা দিলেও জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, করোনাবিধি মেনে নির্ধারিত সময়েই বিধানসভা নির্বাচন হবে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টেয় সাংবাদিক বৈঠকে উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর এবং গোয়ার বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করবেন।ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যেই উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রতিটি রাজ্যে পরিদর্শন সেরেছে নির্বাচন কমিশন। তবে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের দাপটে দেশে হারে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, তার জন্য ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে কিছুটা সংশয় দেখা দিয়েছিল। সেই কারণে দুদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণের সঙ্গেও বৈঠকে বসে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকে দেশের করোনা পরিস্থিতি, বিশেষত উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পঞ্জাব, গোয়া ও মণিপুরে করোনা ও ওমিক্রন নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে যাবতীয় তথ্য জানান স্বাস্থ্য সচিব।এর আগে ২০১৭ সালে ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত ওই পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল। উত্তরপ্রদেশের ৪০৩টি আসনে ভোট হয়েছিল সাত দফায়। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মণিপুরের ৬০টি বিধানসভা আসনে দুদফায়। পঞ্জাবের ১১৭, উত্তরাখণ্ডের ৭০ এবং গোয়ার ৪০টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছিল এক দফাতেই। ২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশ-সহ পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোটের গণনা হয়েছিল ১১ মার্চ।

জানুয়ারি ০৮, ২০২২
বিবিধ

Train Cancel: কুয়াশার কারণে বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, দেখে নেওয়া যাক কোন কোন ট্রেন বাতিল করা হয়েছে

কুয়াশার কারণে নতুন বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কিছু ট্রেন চলবে না। শুধু পূর্ব রেল, দক্ষিণ-পূর্ব রেল এবং পশ্চিম রেলেই ৩২ টি ট্রেন বাতিল থাকছে। কোন কোন ট্রেন বাতিল থাকবে দেখুন তার সম্পূর্ণ তালিকা -পূর্ব রেল১২৩৫৭/১২৩৫৭ কলকাতা-অমৃতসর: ৩০ নভেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি মঙ্গলবার এবং শনিবার বাতিল থাকবে।১২৩৫৮/১২৩৫৮ অমৃতসর-কলকাতা: আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি বৃহস্পতিবার এবং সোমবার বাতিল থাকবে।১৩৪২৯/০৩৪২৯ মালদহ টাউন-আনন্দ বিহার: আগামী ৩ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার বাতিল থাকবে।১৩৪৩০/০৩৪৩০ আনন্দ বিহার-মালদহ টাউন: আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শনিবার বাতিল থাকবে।১১১০৬/০১১০৬ ঝাঁসি-কলকাতা: আগামী ৩ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার বাতিল থাকবে।১১১০৫/০১১০৫ কলকাতা-ঝাঁসি: আগামী ৫ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি রবিবার বাতিল থাকবে।১৪০০৪/০৪০০৪ নয়াদিল্লি-মালদহ টাউন: আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি বৃহস্পতিবার এবং রবিবার বাতিল থাকবে।১৪০০৩/০৪০০৩ মালদহ টাউন-নয়াদিল্লি: আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ১ মার্চ পর্যন্ত প্রতি মঙ্গলবার এবং শনিবার বাতিল থাকবে।১২৯৮৮/০২৯৮৮ আজমেঢ়-শিয়ালদহ: আজ (১ ডিসেম্বর) থেকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১২৯৮৭/০২৯৮৭ শিয়ালদহ-আজমেঢ়: আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ১ মার্চ পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১২৩২৫/০২৩২৫ কলকাতা-নাঙ্গালড্যাম: আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি বৃহস্পতিবার বাতিল থাকবে।১২৩২৬/০২৩২৬ নাঙ্গালড্যাম-কলকাতা: আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শনিবার বাতিল থাকবে।দক্ষিণ-পূর্ব রেল:২২৮৫৭ সাঁতরাগাছি-আনন্দ বিহার এক্সপ্রেস: আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল থাকবে।২২৮৫৮ আনন্দ বিহার-সাঁতরাগাছি: আগামী ৭ ডিসেম্বর থেকে আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১২৮৭৩ হাতিয়া-আনন্দ বিহার এক্সপ্রেস: ৩০ নভেম্বর থেকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১২৮৭৪ আনন্দ বিহার-হাতিয়া এক্সপ্রেস: আজ (১ ডিসেম্বর) থেকে আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১৮১০৩ টাটানগর-অমৃতসর এক্সপ্রেস: আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১৮১০৪ অমৃতসর-টাটানগর এক্সপ্রেস: ১ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২ মার্চ পর্যন্ত বাতিল থাকবে।১২৩৫৬ পাটনা-রাঁচি এক্সপ্রেস: ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার বাতিল থাকবে।১২৩৬৬ রাঁচি- পাটনা এক্সপ্রেস: ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার বাতিল থাকবে।পশ্চিম রেল:০৯৪০৭ আমদাবাদ-বারাণসী সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯৪০৮ বারাণসী-আমদাবাদ সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৪৩০৯ উজ্জ্বয়নী-দেরাদুন দ্বি-সাপ্তাহিক : আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৪৩১০ দেরাদুন-উজ্জ্বয়নী দ্বি-সাপ্তাহিক : আজ (১ ডিসেম্বর) থেকে নয়া বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯১১১ ভালসাদ-হরিদ্বার সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৭ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯১১২ হরিদ্বার-ভালসাদ সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৮ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯০১৭ বান্দ্রা টার্মিনাস-হরিদ্বার সাপ্তাহিক স্পেশাল : আজ (১ ডিসেম্বর) থেকে নয়া বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯০১৮ হরিদ্বার-বান্দ্রা টার্মিনাস সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৫০৬৮ বান্দ্রা টার্মিনাস-গোরখপুর সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৩ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৫০৬৭ গোরখপুর-বান্দ্রা টার্মিনাস সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯৪০৩ আমদাবাদ-সুলতানপুর সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৭ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।০৯৪০৪ সুলতানপুর-আমদাবাদ সাপ্তাহিক স্পেশাল : আগামী ৮ ডিসেম্বর থেকে নয়া বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাতিল।

ডিসেম্বর ০১, ২০২১
রাজ্য

Examination Schedule: মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক নির্ঘণ্ট ঘোষণা, পরীক্ষার সূচি জানুন

আগামী বছরের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। ৭ মার্চ থেকে শুরু হবে ২০২২ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষা চলবে ১৬ মার্চ পর্যন্ত। অন্যদিকে উচ্চমাধ্যমিক শুরু হবে ২ এপ্রিল থেকে। চলবে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত। উচ্চ মাধ্যমিক হবে হোম সেন্টারে। অর্থাৎ স্কুলেই হবে পরীক্ষাগ্রহণ।২০২২ সালের মাধ্যমিকের সূচি-৭ মার্চ বাংলা৮ মার্চ ইংরেজি৯ মার্চ ভূগোল১১ মার্চ ইতিহাস১২ মার্চ জীবনবিজ্ঞান১৪ মার্চ অঙ্ক১৫ মার্চ ভৌত বিজ্ঞান১৬ মার্চ ঐচ্ছিক বিষয়পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় জানান, মাধ্যমিক শুরু হবে সকাল ১১টা ৪৫ থেকে। চলবে বেলা ৩টে পর্যন্ত। প্রথম ১৫ মিনিট প্রশ্নপত্র পড়ুয়ারা পড়বে। পরের তিন ঘণ্টা থাকবে লেখার জন্য। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছেন ৯ হাজার ৯৯১ টি স্কুলের পড়ুয়ারা। আমাদের হোম সেন্টার হবে না। কোভিড বিধি মেনে যতখানি পারব পরীক্ষাকেন্দ্র বাড়াব। সেই হিসাবে পরীক্ষা হবে। এখনও অবধি সিদ্ধান্ত টেস্ট আমরা নেব। তবে সবটাই নির্ভর করবে কোভিড পরিস্থিতির উপরে। ডিসেম্বরের শেষের দিকে স্কুলগুলিতে টেস্ট পরীক্ষার ব্যবস্থা করা যাবে বলে আশাবাদী পর্ষদ সভাপতি।অন্যদিকে ২ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। মোট ৫৬ টা বিষয়ের উপর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে। একাদশে রয়েছে ৬০টি বিষয়ে পরীক্ষা। কারণ এ বছর একাদশে আরও চারটি ভোকেশনাল কোর্স বেড়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশের পরীক্ষা হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা ১৫ পর্যন্ত। একই দিনে একাদশের পরীক্ষা হবে বেলা ২টো থেকে বিকেল ৫টা ১৫ পর্যন্ত। উচ্চমাধ্যমিকের প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা শুরু হবে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ। প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষাগুলো স্কুলগুলিই পরিচালনা করবে।

নভেম্বর ০১, ২০২১
রাজনীতি

Goa Mamata: গোয়ায় বাধার মুখেও দিনভর ঠাসা কর্মসূচি মমতার, জেনে নিন দিনের সূচি

নতুন ভোরের আশ্বাস যে কেবলমাত্র স্লোগানে আটকে নেই, সেকথা স্পষ্ট তৃণমূল সুপ্রিমোর কন্ঠে। ৩ দিনের তাঁর সফর শুরু গোয়ায়। কিন্তু গোড়াতেই তাঁকে দেখতে হয় কালো পতাকা। আগামী ফেব্রুয়ারিতে গোয়া বিধানসভা নির্বাচন। বিজেপি আর কংগ্রেসের লড়াইয়ের মঞ্চ তৈরি। সেই মঞ্চে হঠাৎ আর্বিভাব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শুক্রবার একের পর এক অনুষ্ঠান ঘিরে দিনভর ব্যস্ত থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসুন জেনে নিই মমতার সারাদিনের কর্মসূচি।শুক্রবারের সূচিসকাল ১০গোয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের বৈঠক। ডোনাপলার ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে হবে বৈঠক।বেলা ১২ টাপানাজির বেটিমে মত্স্যজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।দুপুর ১টাডোনাপোলা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে সাংবাদিক বৈঠক করবেন তিনি।দুপুর ৩.৩০ মিনিটেপোন্ডায় মুঙ্গয়েশি মন্দির দর্শন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়বিকাল ৪ টেয়গোয়ায় শ্রী মহালসা নারায়ণী মন্দির দর্শনবিকাল ৪.৩০ মিনিটপোন্ডার তপভূমি মন্দির দর্শন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়সন্ধ্যা ৫.৪৫ মিনিটনাগরিক সমাজের মুখোমুখি হবেন তিনি। ইন্টারন্যাশনার সেন্টারেই হবে এই কর্মসূচি।গোয়া সফরের শুরুতেই রাজনৈতিকভাবেও ধাক্কা খেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন না গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির নেতা বিজয় সরদেশাই। আজ গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির সূত্রে এমনটাই জানানো হয়েছে। শোনা যাচ্ছিল, গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির নেতা বিজয় সরদেশাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে পারেন তৃণমূল নেত্রী। বিজয় সরদেশাইয়ের দল গোয়ায় বিজেপির জোটসঙ্গী। তাই গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির সঙ্গে মমতার এই বৈঠক যথেষ্টই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু এখন গোয়ার রাজনীতির আকাশে যেমন পূর্বাভাস, তাতে তৃণমূল সুপ্রিমোর সঙ্গে দেখা করছেন না বিজয় সরদেশাই।

অক্টোবর ২৯, ২০২১
কলকাতা

Metro: সোম থেকে বাড়ছে মেট্রো, দেখে নিন নতুন সময়সূচি

আগামী সোমবার থেকে রাতের দিকে আরও এক ঘণ্টা বাড়ানো হল মেট্রো পরিষেবা। বৃহস্পতিবারই ৩১ অগস্ট পর্যন্ত কোভিডবিধি বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। সেই সঙ্গে বিধিনিষেধও আরও কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। আর তার পরই এই সিদ্ধান্ত নিল মেট্রো কর্তৃপক্ষ।আরও পড়ুনঃ ফিল্মি কায়দায় দরজা ভেঙে বিজেপি নেতাকে গ্রেপ্তার করল পুলিশমেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, আগামী সোমবার থেকে রাত আটটার পরিবর্তে শেষ মেট্রো ছাড়়বে রাত নটায়। এছাড়াও জানানো হয়েছে, সোমবার থেকে বাড়ছে মেট্রো রেলের সংখ্যা। সোম থেকে শুক্র সকাল এবং সন্ধের ব্যস্ত সময়ে ৫ মিনিট অন্তর চলবে মেট্রো। ওই পাঁচ দিন আপ ও ডাউন মিলিয়ে ২৪০টি করে ট্রেন চলবে দিনে। এতদিন চলছিল ২২৮টি ট্রেন। এর মধ্যে ১৬১টি ট্রেন চলবে কবি সুভাষ এবং দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা এবং বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে সন্ধে সওয়া ৭টা পর্যন্ত বিশেষ মেট্রো পরিষেবা চালু থাকবে কবি সুভাষ এবং দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে। রবিবার কোনও মেট্রো চলবে না।

আগস্ট ১৩, ২০২১

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

লালগোলা রাজবাড়ির ঐতিহাসিক রথযাত্রা, রাস্তায় মানুষের ঢল

সীমন্তের গঞ্জ শহর লালগোলা রাজবাড়ির রথযাত্রা উৎসবকে কেন্দ্র করে জেলার মানুষের বড় উন্মাদনা। ফলে রাজবাড়ির রথের রশি টানতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজির হন সাধারন মানুষ থেকে ভক্তগন। নিয়ম মেনে রাজবাড়ির জগন্নাথ মন্দিরে পুজাপাঠের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে রথ বাজারে মাসির বাড়ি পৌঁছয় জগন্নাথ দেব। সেই সঙ্গে রাজ বাড়ির রথকে ঘিরে বাসিন্দাদের উচ্ছ্বাস পরিনত হল সম্প্রীতির মহোৎসবে। রাজপরিবার সুত্রে জানা যায়, পুরীর আদলে পেতলের পাত দিয়ে মোড়া প্রায় ৪০ ফিট উচ্চতার ৬ চাকার এই রথটি ১৮৪০ সালে তৈরি করান লালগোলার মহারাজা মহেশ নারায়ণ রায়। অবশ্য এর আগে ১৮২৩ সালেও লালগোলায় একটি কাঠের রথ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বলে জানা যায়। লালগোলা রাজ পরিবারের কূল দেবতা দধিমানব দেব। এই দেবতাকেই রথের দিন জগন্নাথ দেব হিসেবে পুজা করা হয়। রথের দিন তাঁকে রথ বাজারে মাসির বাড়ি নিয়ে আসা হয়, সেখানে বিধি মেনে সাত দিন পুজা করার পর উল্টো রথের দিন ফের রাজ বাড়ির জগন্নাথ মন্দিরে নিয়ে যাওয়ায় রীতি। রথ উপলক্ষ্যে বেশ কয়েক দিন মেলা বসে রাজ বাড়ি প্রাঙ্গনে। সাকার্স রথমেলার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। শিশু কিশোরদের জন্য বসে হরেক কিসিমের নাগরদোলা। মহিলাদর জন্য সংসারের টুকিটাকি থেকে আধুনিক রেস্তোরাঁ। যেখানে পাওয়া যায় ভিন রাজ্যের খাবারের হরেক পদ। লালগোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য অজয় ঘোষ বলেন , লালগোলার রথের ঐতিহ্য বাংলা জুড়ে। ফলে মানুষ এই দিনের অপেক্ষায় থাকেন।রথের কদিন শ্বশুর বাড়ি থেকে ছেলে মেয়েদের নিয়ে বাপের বাড়ি লালগোলাতে ফেরেন বিবাহিত মহিলারা। এখানেই লালগোলার রথের বিশেষ মাহাত্ম্য। এদিকে রথের দঁড়িতে টান দিতে অন্যান্যদের সঙ্গে সমবেত হন সারজামান শেখ, সাহিল শেখ, ফিরোজ হোসেনদের মতো অনেকেই। তাদের দাবি, রাজ বাড়ির রথের সঙ্গে এলাকার মানুষের শেকড়ের সম্পর্ক। এখানে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে থেকেও বড় হয়ে ওঠে ভাবের আদান প্রদান,সম্প্রদায়ের মেল বন্ধন। তাছাড়া রথের মেলা কে ঘিরে এলাকার ছোট বড় সব মানুষ মেতে ওঠেন সমান ভাবে। লালগোলা রাজবাড়ির রথের পাশাপাশি জিয়াগঞ্জের সাদক বাগ আঁকড়ার বৈষ্ণবীয় রথ কে ঘিরে জেলার মানুষের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। নশিপুর রাজবাড়ির রথের ঐতিহ্য বেশ প্রাচীন। রথের মেলায় রকমারি ফুল ও ফলের গাছ পাওয়া যায়। ফলে গাছ প্রেমী মানুষের আকর্ষণ রয়েছে নশিপুর রাজবাড়ি মেলার প্রতি।

জুন ২৭, ২০২৫
কলকাতা

কলকাতার 'ল কলেজে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ, গ্রেফতার ৩, তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি

কসবা ল কলেজের ক্যাম্পাসের ভিতরে এক আইনের ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের ছাত্র নেতা মনজিৎ মিশ্র সহ অন্যান্য দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অন্য অভিযুক্ত জাইব আহমেদ ও প্রমিত মুখার্জি। মনজিৎ মিশ্র ওই ল কলেজের প্রাক্তনী এবং তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা ছিল এবং বাকি দুজন সেখানকার পড়ুয়া। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ঘটানো হয় ২৫ জুন, বুধবার রাতে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই। শুধু ধর্ষণই নয়, ধর্ষিতার মুখ বন্ধ রাখতে ভিডিও রেকর্ডিং করে ভয় দেখায় অভিযোগকারীরা। পরবর্তীতে ধর্ষিতা যাতে অভিযোগ না জানান, তার জন্যও নানাভাবে চাপ দেওয়া হয় এবং অভিযোগের এফআইআর কপিতে অভিযুক্তদের নাম দেওয়ার বদলে তাদের নামের আদ্যক্ষর দিয়ে অভিযোগ লেখা হয়। এমন ঘটনা বোধহয় কেবলমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই ঘটা সম্ভব। ভারতীয় জনতা পার্টি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে। বিজেপির দাবি, কসবার গণধর্ষণের ঘটনা কোনও বিচ্ছিন্ন অপরাধের ঘটনা নয়, এটি অভয়া ধর্ষণ কান্ডের পর এই রাজ্যের নারী নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলার ব্যর্থতার আবারও এক জলজ্যান্ত উদাহরণ।এই বিষয়ে রাজ্য সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী ড. সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধকে ছোটখাটো বলে উপেক্ষা করেন, যা রাজ্যে এই ধরনের অপরাধ বৃদ্ধির জন্য দায়ী। তাঁর এই মনোভাব পুলিশ প্রশাসনকেও প্রভাবিত করে, যার ফলে অপরাধীরা নির্ভয়ে এই ধরনের কাজ করে। রাজ্যে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, কলকাতার মতো শহরে, যেখানে মুখ্যমন্ত্রীর নিজের কার্যালয় রয়েছে, সেখানে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিরাপদ বোধ করবে?২০২৪ সালে আরজি কর মেডিকেল কলেজের এক নারী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি উঠেছিল। রাজ্য সভাপতি সেই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, আরজি করের ঘটনায়ও মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন। এখনও তিনি একই ভুল করছেন।পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি অতিরিক্ত আনুগত্য দেখায়, যার ফলে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তিনি বলেন, পুলিশের কাজ অপরাধীদের ধরা, কিন্তু তারা শাসক দলের নেতাদের সুরক্ষা দিতে ব্যস্ত।এই বিষয়ে বিরোধী দলনেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেন, এই ঘটনা শুধুমাত্র একটি অপরাধ নয়, এটি তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের দ্বারা শিক্ষাঙ্গনকে কলুষিত করার একটি জ্বলন্ত প্রমাণ। তৃণমূলের ছাত্র নেতারা বারবার তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভয় ও অরাজকতার পরিবেশ তৈরি করছে। তিনি আরও বলেন, ঘটনার জন্য পুলিশ দায়ী । মনোজ ভার্মা থেকে শুরু করে বিনীত গোয়েল এবং বাকি সব পুলিশ দিঘায় রয়েছে । পুরো কলকাতা পুলিশকে নিয়ে চলে গিয়েছে ওখানে। দিঘায় তো লোকই হয়নি৷ তাই জামা খুলিয়ে পুলিশকে দিয়ে হাঁটাবে। এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে থাকার যোগ্যতা নেই। বিজেপি এই বিষয়টা নিয়ে লড়বে। খুব বড় পদক্ষেপ করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের এই সরকারকে উচিত শাস্তি দেওয়া উচিত।এদিনের ঘটনার প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপির বিধায়ক এবং সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী অগ্নিমিত্রা পা ৷ তিনি বলেন, শিউরে ওঠার মতো ঘটনা। অভয়ার ঘটনার পরে দশ মাসও কাটেনি আজকে আরেক অভয়া বোনের গণধর্ষণ হয়ে গেল। এই ঘটনা ঘটেছে বুধবার।এদিকে তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে দলীয় নেতৃত্ব ল কলেজের ঘটনাকে ঘৃণ্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে। অপরাধীদের কড়া শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, অভিযুক্তরা কেউ তৃণমূল কংগ্রেস বা টিএমসিপির নেতৃত্বে নেই। দলের সঙ্গে এখন তাদের কোন সম্পর্ক নেই। আর অভিযুক্তদের সঙ্গে নেতাদের ছবি প্রসঙ্গে তৃমূলের দাবি, বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বহু অপরাধীদের ছবি দেখা গিয়েছে।

জুন ২৭, ২০২৫
রাজ্য

রথযাত্রা ও জিলিপি বাংলার সংস্কৃতির একটি মিষ্টি সংযোগ

রথ দেখতে গিয়ে কলা না বেচলেও জিলিপি খাননা এরকম মানুষ মেলা ভার। রথযাত্রা ও জিলিপির সম্পর্কটি বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির একটি মিষ্টি সংযোগ। বিশেষত পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায়, রথযাত্রা মানেই একটি উৎসব, আর এই উৎসবের অনিবার্য অংশ হচ্ছে জিলিপি।কেন রথযাত্রায় জিলিপি খাওয়ার রেওয়াজ?ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি: জিলিপি একটি বহু পুরনো ও জনপ্রিয় ভারতীয় মিষ্টান্ন। রথযাত্রা উপলক্ষে ভোগ ও প্রসাদে মিষ্টির ব্যবহার প্রচলিত, এবং জিলিপি তার মধ্যে একটি প্রধান আইটেম।উৎসবের আনন্দে শামিল হওয়া: রথযাত্রার দিন সকালে বা রথ টানার পর জিলিপি খাওয়ার প্রথা বহু জায়গায় প্রচলিত। এটি যেন রথের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে।জাগন্নাথদেবের ভোগ: ওড়িশার পুরীতে রথযাত্রার সময় জগন্নাথদেবের জন্য যে ৫৬ ভোগ দেওয়া হয়, তাতে নানা রকমের মিষ্টির মধ্যে জিলিপির মতো মিষ্টিও থাকে (যদিও সেখানে জিলিপিকে স্থানীয়ভাবে অন্য নামে ডাকা হতে পারে)।লোকাচার ও বাজার সংস্কৃতি: বাংলার বিভিন্ন মেলাতে যেমন রথের মেলা হয়, সেখানে জিলিপি ও অন্যান্য মিষ্টি খাবার বিক্রি হয় ব্যাপকভাবে। এটি এক ধরনের লোকাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে রথ মানেই জিলিপি!রথ ও জিলিপির সম্পর্ক হলো উৎসব, ভক্তি ও ঐতিহ্যের এক অপূর্ব মেলবন্ধন। রথ টানার পর একগাদা গরম জিলিপি খাওয়ার আনন্দ বাঙালির হৃদয়ে বিশেষভাবে গেঁথে আছে।

জুন ২৭, ২০২৫
রাজ্য

শিশুর মাদকাশক্তি! উদ্ধারের উপায়? আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে আলোচনা সভা বর্ধমানের স্কুলের

প্রতি বছর ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী ও অবৈধ পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করায় মাদক ব্যবহারের ফলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং এবং অবৈধ মাদক পাচারের জন্য স্মাজের কি সমস্যা হয়। মাদক শরীর, মন এবং ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মাদক সেবনের ফলে যেরকম শরীরের ক্ষতি হয় ঠিক সেইভাবে মাদক সেবন একটি মানুষকে সমাজের মুল স্রোত থেকে দুরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে একাকী করে তুলতে পারে। মাদক সেবন মানুষকে অসুস্থ করে তোলে এবং সুখী জীবন যাপন করতে বাধা দেয়।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে মাদক থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে না বলতে হবে এবং বন্ধুদেরও মাদক থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করতে হবে। আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী উপলক্ষে আজ সিএসআর বক্স থেকে কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ে এসেছিলেন শ্রেয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বয়ঃসন্ধির সময় ছাত্রছাত্রীরা প্রধানত বিদ্যালয়ে কিরকম সমস্যার মধ্যে পড়ে এবং কিভাবে তার সমাধান করা উচিত সে বিষয়ে বিসদে আলোচনা করলেন। শ্রেণিকক্ষে তথা বন্ধুবৃত্তে নানা মানসিকতার পড়ুয়া থাকে, কেউ কেউ বেশি বয়সেরও হয়। তারা নেশার মতো নানারকম ক্ষতিকর অভ্যাসের দিকে অন্যদের আকর্ষণ করে। সহপাঠীর কাছ থেকে খারাপ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাহলে উপায়?বক্তা মদ খাওয়ার বিভিন্ন ক্ষতি ব্যাখ্যা করেন - শারীরিক আর মানসিক স্তরে। এইরকম খারাপ বন্ধু যেন সীমা লঙ্ঘন না করে এটা আগে থেকে দেখা উচিত। তিনি বলেন, কেউ প্রতিরোধ না করতে পারলে তৎক্ষণাৎ তোমদের শিক্ষকদের এবিষয়ে জানানো উচিত। যদি কোনও শিশু জোরপূর্বক মাদকাসক্তির শিকার হন, তাহলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে প্রথমে শিশু সুরক্ষার জন্য সহায়তা চাইতে পারে, এবং তারা তোমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবে। ১০৯৮ নম্বরে নেশা নিয়ে সমস্যার বিষয়ে জানানো যায়। বা গুরুজনদের কাউকে অবশ্যই বলা উচিত।বর্ধমান শহরের কাঞ্চননগর দীননাথ দাস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক ড.সুভাষচন্দ্র দত্ত জনতার কথাকে জানান, এই জাতীয় প্রোগ্রাম আমরা সবসময়েই স্বাগত জানাই। সমাজে নেশার ক্রমবর্ধমান প্রকোপের দিকে তাকিয়ে তাদের রক্ষা করা আমাদের সবার কর্তব্য।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

অরিজিৎ সিং বর্ধমানে? শুটিংয়ের জায়গা খুঁজতে গেলেন বাংলা সিনেমার গ্রামে

মঙ্গলবার ঠিক সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ অরিজিৎ সিং এলেন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের মৌখিড়া জমিদার বাড়ির কাছে। ঘুরে দেখলেন জেলার একমাত্র জঙ্গল মহলের কালিকাপুর রাজবাড়িও। ছবি তুললেন রাজবাড়ির পুরোহিত পিগলু ওরফে গোপাল চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাকে নিরাপত্তাহীন জঙ্গলের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরতে দেখে অবাক হন অনেকে। শোনা যায় সম্প্রতি অরিজিৎ সিং বোলপুরে এসেছেন এবার এলেন আউশগ্রামে হঠাৎই। জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং একটি নতুন ছবির শুটিংয়ের জন্য রেকি করতে এসেছেন বলে জানান চিত্রনাট্যকার, লেখক, আউশগ্রামের ভূমিপুত্র রাধামাধব মণ্ডল। তিনি আরও জানান, যে তিনি ইলামবাজার সংলগ্ন অঞ্চলে শুটিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা খুঁজছেন বেশ কয়েক দিন ধরেই। তাঁকে এদিন হঠাৎ করে আউশগ্রামের রাস্তায় দেখেই চমকে ওঠেন সকলে। যদিও তাঁর আশার বিষয়টি ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয়।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

মুর্শিদাবাদের সীমান্ত এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশি গ্রেফতার

সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দুই বাংলাদেশী যুবককে গ্রেপ্তার করলো রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে রঘুনাথগঞ্জের তেঘরি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কাইয়ুম রেজা (২৪)এবং জাহির রহমান(৩৫)। উভয়ের বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ। বুধবার ধৃতদের জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিশ। যদিও কি উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল ধৃতরা কিংবা কিভাবেই বা পার হয়ে এসেছে তারা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশের পক্ষ থেকে। ধৃতদের পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয়ে চিকিৎসার জন্য ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার দুই

অভিনব কায়দায় ২১ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করলো বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে কয়েকজন পরিচিতের নাম বলে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার নিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, গত বছর নভেম্বর মাসের ২ তারিখে পেট্রাপোল থানার পুরাতন বনগাঁ এলাকার বাসিন্দা অমিত হালদার বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানিয়ে বলেন, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি বাংলাদেশী নাগরিক পরিচয় দিয়ে তার কয়েকজন পরিচিতের সুপারিশ নিয়ে তাকে চিকিৎসার জন্য টাকা ধার দিতে বলেন। ঐ ব্যক্তি ফোন মারফত বলেন, তিনি ভারতে চিকিৎসা করাতে আসবেন তার জন্য টাকা প্রয়োজন এবং তাকে ধার দিতে অনুরোধ করেন, আশ্বাস দেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন। অমিত বাবু তার কথায় তাকে ২১ লক্ষ টাকা ধার দেন এবং পরবর্তীতে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অমিত বাবুর অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমে দুই প্রতারককে গ্রেফতার করে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত দুই প্রতারক প্রানতোষ বনিককে শিলিগুড়ি থেকে এবং বিকাশ তামাংকে দার্জিলিং এর মিরিক থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বুধবার ৬ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পেশ করেছে বনগাঁ সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ জানতে চায় এই প্রতারনার পিছনে আর কারা কারা জড়িত এবং এই প্রতারনার জাল কতদূর ছড়িয়েছে।

জুন ২৬, ২০২৫
রাজ্য

পর্যটনে জোর, পূর্ব বর্ধমান জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলি তুলে ধরতে শিবির

পর্যটন শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে একাধিক উদ্যোগ নিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আধুনিক পরিকাঠামো, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রচারে ঢালাও জোর দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধু রাজস্ব বৃদ্ধিই নয়, বাড়ছে স্থানীয় মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও। রাজ্য সরকারের সাথে সাথে জেলা প্রশাসন ও নানা উদ্যোগ নিচ্ছে পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে।পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন দুদিনের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করল। বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলার সদরে নিউ কালেক্টর বিল্ডিংর রাসবিহারী সভাকক্ষে এই শিবিরে যোগ দেন পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান পর্যটন আধিকারিক ও পর্যটন ব্যবসায়ীরা। বাংলার পর্যটন মানচিত্রে অবিভক্ত বর্ধমানের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলির প্রচার ও প্রসার করতেই এই আয়োজন বলে জানানো হয়। শিবিরে যোগদান করেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যটন বিভাগের অধ্যাপক মীর আব্দুল শফিক, দিলীপকুমার দাস, পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং (আইএএস)।দুদিনের শিবিরে পর্যটন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র ঘিরে সার্কিট ট্যুরিজমের পরিকল্পনা নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়। এছাড়াও বাঁকুড়া, বীরভুম, পশ্চিম বর্ধমান, নদীয়ার মত লাগোয়া জেলাগুলির পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গেও পূর্ব বর্ধমানকে কি ভাবে জোড়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরানিক মত অনুযায়ী সারা দেশের যে সতীর ৫১টি বা ৫২টি মূল শক্তিপীঠের তালিকা পাওয়া যায় তাতে পূর্ব বর্ধমানের একাধিক শক্তিপীঠ আছে। এছাড়াও অম্বিকা কালনা ও বর্ধমান শহরে দুটি ১০৮ শিব মন্দির, বিজয় তোড়ণ (কার্জন গেট), শের আফগান, কুতুবুদ্দিন ও নুরজাহানের সমাধির মতো ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে। অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) প্রতীক সিং বলেন, জেলায় এতিহাসিক গুরুত্বের অনেক পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলি সংস্কারে উদ্যোগ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদেরও পর্যটনে শিল্পে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন শিল্পে নতুন জোয়ার এনেছে রাজ্য সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগ। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য ও ঐতিহাসিক স্থানের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের উপরও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের সংস্কৃতি, হস্তশিল্প এবং লোকসংগীতকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন জেলার পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরতে ইতিমধ্যেই একটি ভিডিও তৈরি করেছে।রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, পর্যটন শুধু অর্থনীতির চাকা ঘোরায় না, এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়কে তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম। তাই আমরা একাধারে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের যুক্ত করে পর্যটনের প্রসারে কাজ করছি।বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে গাইড প্রশিক্ষণ, হোমস্টে উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব পর্যটনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। উত্তরবঙ্গ, সুন্দরবন, দার্জিলিং, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভুম সর্বত্র পর্যটনের নবজাগরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. শিবকালি গুপ্ত জনতার কথাকে জানান, পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে। এটা যেমন কিছু মানুষের বিনোদন আবার বহু মানুষের জীবিকাতে বিরাট প্রভাব ফেলে। তিনি আরও জানান, আগে প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যটক সেভাবে আসত না, এখন বহু বিদেশি পর্যটকও প্রত্যন্ত গ্রামে ভ্রমন করেন। তাঁরা হস্তশিল্প কিনছেন, খাবার খাচ্ছেন। সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে জোয়াড় আনতে সাহায্য করছেন। তিনি আরও বলেন, আমাদের জেলায় পর্যটন অকর্ষনের অভাব নেই, জেলাকে ঘিরে আছে তিন তিনটে নদী (দামদর, ভাগীরথী, অজয়)। বিস্তীর্ন বনাঞ্চল, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, হস্তশিল্প, লোকশিল্প। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের শম্ভুনাথ কলেজের ভুগোলের অধ্যাপক ড. কুনাল চক্রবর্তী বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পর্যটন শিল্পে উৎসাহ দিতে নানাবিধ প্রকল্প ঘোষনা করছে। রাজ্য সরকার Experience Bengal ডিজিটাল ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এতে বিভিন্ন সনামধন্য পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সাথে বহু গ্রামীন পর্যটন কেন্দ্রেও মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাঁর মতে পর্যটনের বিকাশ সরাসরি হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বহু মানুষের জীবিকায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তিনি বলেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ বছরে বাংলার পর্যটন শিল্প দেশের অন্যতম বড় আয়ের উৎস হয়ে উঠবে।

জুন ২৫, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal