• ১ শ্রাবণ ১৪৩২, শুক্রবার ১৮ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Khokon Das

রাজনীতি

বর্ধমানে বিজেপি নেতা কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে, অভিযোগ অস্বীকার বিধায়কের

বিজেপি নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠলো বর্ধমানে। অভিযোগ, হামলাকারীরা বিজেপির মণ্ডল সভাপতির বাড়িতে চড়াও হয়ে বিজেপি কর্মীদের মারধর করার পাশাপাশি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুঠপাট চালায়। তখন বিজেপির কার্য্যকারিনী কমিটির বৈঠকও চলছিল। বর্ধমান শহরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের রথতলা এলাকায় হওয়া এই ঘটনায় এলাকার বিধায়ক খোকন দাসের নাম জড়িয়েছে। বর্ধমান শহরের ৫ নম্বর মণ্ডল সভাপতি শুভঙ্কর রায়, মণ্ডলের সাধারণ সম্পাদক অসিত হালদার সহ আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বিজেপি নেতা তথা বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের নেতৃত্বে বিশাল লামা, মনোজ ওরাও,পুনা ভাংরা ও পবন সিং সোমবার বর্ধমান জেলা বিজেপি দফতরে এসে পৌঁছান। এরপর আহত বিজেপি কর্মীদের দেখতে তারা সেখান থেকে চলে যান স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে । আহতদের কাছ থেকে হামলার ঘটনার সবিস্তার শুনে বিজেপি প্রতিনিধিরা ক্ষোভ ব্যক্ত করেন। শঙ্কর ঘোষ বলেন, শাসকদলের দুস্কৃতীরা চরম অন্যায় করছে। বিজেপির সংগঠন বিস্তারে ভয় পেয়ে তারা এসব করছে।ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপি জেলা যুবমোর্চার সম্পাদক দেবজ্যোতি সিনহার অভিযোগ, বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক খোকন দাসের বাড়ির শহরের রথতলা এলাকায়। বিধায়কের বাড়ির কাছেই বাড়ি রথতলা এলাকায় ৫ নম্বর মণ্ডলের মণ্ডল বিজেপি সভাপতি শুভঙ্কর রায়ের। রবিবার সন্ধ্যায় সেখানেই বুথ স্বশক্তিকরণ ও অপারেশন সিঁদুরের সফলতার কথা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া নিয়ে বিজেপি কর্মীরা বৈঠক করছিলেন।বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, বৈঠকের শেষদিকে হঠাৎ করেই বিধায়ক খোকন দাসের ঘনিষ্ঠ কয়েকজনের নেতৃত্বে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপি মণ্ডল সভাপতি শুভঙ্কর রায়ের বাড়িতে চড়াও হয়। তারা বিজেপি কর্মীদের মারধর করে। এমনকি মণ্ডল সভাপতির বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটতরাজও চালায় বলে অভিযোগ। ঘটনায় মণ্ডল সভাপতি সহ আরও বেশ কয়েকজন বিজেপিকর্মী আহত হন। চিকিৎসার জন্য তাদের বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। খবর পেয়ে রাতেই বর্ধমান থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি সামাল দেয় । তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র প্রসেনজিত দাসের দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। বিজেপি নেতৃত্ব আইনের দ্বারস্থ হলে প্রশাসন উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে। বিজেপি বাজার গরম করার জন্যই তৃণমূলের নামে এসব মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে প্রসেনজিত দাস মন্তব্য করেছেন। আর বিধায়ক খোকন দাস অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি রাতে ঝামেলার কথা শুনেছি। ওদের নিজেদের মধ্যে ঝামেলা। আমরা ওর মধ্যে নেই। মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। আমাদের কেউ হামলা করেনি। আর শুভঙ্কর রায় তো বাংলাদেশী। ওই একমাত্র এখানে থাকে। ওর গোটা পরিবার থাকে বাংলাদেশে। কি করে নাম তোলালো তা বুঝতে পারছি না। বিধায়কের এই বক্তব্যের পাল্টা জেলা বিজেপির সহ-সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র বলেন, নিজে বাংলাদেশি বলেই হয়তো বিধায়ক খোকন দাস সবাইকে বাংলাদেশি বানিয়ে দিতে চাইছে।

জুন ০৯, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমানে কঙ্কালেশ্বরী কালিমন্দির প্রাঙ্গনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন ১০১ জোড়া পাত্রপাত্রী

বর্ধমানের কঙ্কালেশ্বরী কালিমন্দির প্রাঙ্গনে রবিবার রাতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন ১০১ জোড়া পাত্রপাত্রী। এই মহাযজ্ঞের আয়োজন করেন বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস। কাউন্সিলর থাকাকালীন তিনি কঙ্কালেশ্বরী কালিবাড়ি গণবিবাহ কমিটির মাধ্যমে এই গণবিবাহ শুরু করেন। এটা নবমতম বর্ষ। এদের মধ্যে ১৪ জোড়া মুসলিম বাকিরা সবাই হিন্দু। নিজের নিজের ধর্মের নিয়ম মেনেই বিয়ে হল তাদের।এদিনের বিয়ের আসরে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ও চন্দ্রনাথ সিনহা। ছিলেন জেলা সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, সাংসদ সুনীল মণ্ডল, সাংসদ অসিত মাল, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিমাই চন্দ্র সাহা, জেলাশাসক প্রিয়াঙ্কা সিংলা, জেলার পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন। ছিলেন বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় সহ আরো একঝাঁক বিধায়ক।গণবিবাহ হলেও আয়োজনের খামতি ছিল না। সকাল থেকেই কাঞ্চননগর সহ শহরে ছিল সাজোসাজো রব। বেশ সুন্দর করে মণ্ডপ সাজানো হয়। ছিল আলোকসজ্জা আর সাউণ্ড সিস্টেম।বেলা গড়াতেই টোটো চেপে হাজির হন বরসহ বরযাত্রীরা। তেমনি কনের বাড়ির লোকেরাও হাজির হন। উপস্থিত ছিলেন পুরোহিত ও কাজীরা। যেমন তেমন করে বিয়ে কিন্তু হয়নি। আয়োজকরা সব খরচ দিয়েছেন। পাত্র ওঁ পাত্রীকে দেওয়া হয়েছে সোনার আংটি আর নাকছাবি। যৌতুক হিসাবে দেওয়া হয়েছে কালার টিভি, বিছানা, সাইকেল, সেলাই মেশিন থেকে আরো অনেক দানসামগ্রী। আর দেওয়া হয়েছে জীবন বিমার পলিসি। দেওয়া হয়েছে চাল, আলু, আটা থেকে একমাসের মত রেশন। এছাড়াও পাত্রপক্ষ ও কনেপক্ষের পঞ্চাশজন আত্মীয়ের ভুরিভোজের ব্যবস্থা ও ছিল।

ডিসেম্বর ০৫, ২০২২
রাজ্য

খোকন দাসের বক্তব্য নিয়ে নির্বাচন কমিশনে রাজ্য বিজেপি, শাস্তির দাবি

বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাসের শাস্তির দাবিতে নির্বাচন কমিশের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য বিজেপি। ভোটার লিস্টে শুধু তৃণমূলেরই নাম তুলুন, বিজেপির লোকেদের তুলবেন না। বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূলের বিধায়কের এই হুমকি ভিডিও নির্বাচন কমিশনের সিইও দফতরে জমা দিয়েছে বিজেপি। তাঁর শাস্তি দাবি করেছে গেরুয়া শিবির।রাজ্যে ভোটার লিস্টের নাম তোলার কাজ চলছে। সেই সেময় এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক। প্রশাসনের নীচু স্তরের লোকজন বিজেপির সঙ্গে কোনও সহযোগিতা করছে না অভিযোগ করেছে দলীয় নেতৃত্ব। নির্বাচন কমিশন অভিযোগ পেয়ে ক্ষতিয়ে দেখছে। বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া বলেন, এই বিধায়কের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এফআইআর করা উচিত। প্রশাসন থেকে চূড়ান্ত অসহযোগিতা করা হচ্ছে।মঙ্গলবার বর্ধমানের টাউনহলে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা এলাকার তৃণমূল কংগ্রেসের ভোটার লিষ্ট সংক্রান্ত বুথ ভিত্তিক এজেন্টদের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখছিলেন স্থানীয় বিধায়ক খোকন দাস। তিনি বলেন, নতুন লোক আসছেই। নতুন লোক মানে সব বাংলাদেশ থেকে আসা লোক। তাঁদের ভোট বেশি তুলতে যাওয়া বেশি ক্ষতি। কারণ তাঁরা তো বেশি হিন্দু হিন্দু করে বেশীটাই ভোট দিয়ে দেয় বিজেপিকে। এটাকে নিয়ে অস্বীকার করার কিছু নেই। নতুন লোকের ভোট তুলবেন যাঁরা আমাদের দলের সাথে যুক্ত তাঁদের। তৃণমূল বিধায়কের এই মন্তব্য ঘিরে তৈরী হয়েছে বিতর্ক। এবার নির্বাচন কমিশনে গেল বিজেপি।

নভেম্বর ১৮, ২০২২
রাজনীতি

চাঞ্চল্যকর মন্তব্য বিধায়কের! বাংলাদেশ থেকে যারা নতুন আসছে তাঁরা সবাই বিজেপির

নতুন লোক আসছেই। নতুন লোক মানে সব বাংলাদেশ থেকে আসা লোক। তাদের ভোট বেশি তুলতে যাওয়া বেশি ক্ষতি। কারণ তারাতো বেশি হিন্দু হিন্দু করে বেশীটাই ভোট দিয়ে দেয় বিজেপিকে। এটাকে নিয়ে অস্বীকার করার কিছু নেই। নতুন লোকের ভোট তুলবেন যারা আমাদের দলের সাথে যুক্ত তাদের। বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক খোকন দাসের এই মন্তব্য ঘিরে তৈরী হয়েছে বির্তক।মঙ্গলবার বর্ধমানের টাউনহলে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেসের ভোটার লিষ্ট সংক্রান্ত বুথ ভিত্তিক এজেন্টদের আলোচনা সভায় এই মন্তব্য করেন বিধায়ক খোকন দাস। যা ঘিরে জেলায় আলোড়ন শুরু হয়ে গেছে।বিজেপি বর্ধমান জেলা কমিটির সহ-সভাপতি তথা জেলা মুখপাত্র সৌম্যরাজ ব্যানার্জীর অভিযোগ, এর মাধ্যমেই প্রমাণিত হচ্ছে যে তৃণমূলই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে বিজেপি নয়। বাংলাদেশ থেকে আসা লোক সম্পর্কে যদি বিধায়কের কাছে কোন তথ্য থাকে তাহলে বিধায়কের উচিত ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি না করে সেই তথ্য রাজ্য ও কেন্দ্রকে জানানো। আমরা তো এই কারণেই সিএএ লাগু করার কথা বলেছি,যার প্রযোজনীয়তা আজ বিধায়কের কথাতেই স্পষ্ট।যদিও পূর্ব-বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বিজেপিই অভিযোগ করেছিল পশ্চিমবাংলায় বাংলাদেশী লোক ঢুকছে তো বিধায়ক এটাই বলতে চেয়েছেন যে বাংলাদেশ থেকে যদি কোনো লোক ঢোকে তাদের নাম ভোটার লিষ্টে তুলবেন না। অযথা কথার অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে। তৃণমূল ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে না। সিএএ লাগু করা বিজেপির একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে। ভোটের সময়ই তা প্রতিফলিত হয়।

নভেম্বর ১৬, ২০২২
রাজ্য

বর্ধমানের পূজা কার্নিভালের মঞ্চে বসতে চলেছে বলিউডি তাড়কাদের চাঁদের হাট

শুক্রবার বর্ধমান শহরে হতে চলে দুর্গাপূজা কার্নিভালের জন্য যানচলাচলে নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে নির্দেশিকা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারী করল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। পূর্ব বর্ধমান জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক রামশংকর মন্ডল জানিয়েছেন, কার্নিভাল শুরু হবে বিকাল ৫ টে নাগাদ নীলপুর মোড় সংলগ্ন সৎসঙ্গ ভবন এলাকা থেকে। এই র্যালী শেষ হবে লক্ষ্মীপুর মাঠের পাঞ্জাবী পাড়া মোড়ে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্জন গেটের সামনে করা হয়েছে তিনটি ভাগে প্রায় বিশাল মঞ্চ বাঁধা হয়েছে যা প্রায় ২০০ ফুট লম্বা । যেখানে উপস্থিত থাকবেন পূর্ব বর্ধমান জেলার মন্ত্রীরা-সহ বিধায়ক অন্যান্য জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনিক আধিকারিকরা। গড়ে তোলা হয়েছে কড়া পুলিশি নিরাপত্তা। বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসনের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ এবং বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়কের ব্যবস্থাপনায় বর্ধমান শহরের ৩১ টি পুজো কমিটিকে নিয়ে হচ্ছে দুর্গাপূজা এবারের কার্নিভাল।আরও জানা গেছে, জি টি রোড ধরে চলবে এই কার্নিভালের র্যালী। সুত্র মারফত জানা গেছে কার্নিভ্যালে হাজির থাকবেন মুম্বাইয়ের বিশিষ্ট অভিনেতা চাংকি পান্ডে-সহ আরও অনেক সেলিব্রেটিরাই। কার্জনগেট চত্বরে প্রত্যেকটি পুজো কমিটিকে ৩-৪ মিনিট করে নিজেদের পারফরম্যান্স তুলে ধরার জন্য সময় দেওয়া হবে। সামগ্রিক বিচারের নিরিখে তাদের মধ্য থেকে পুরস্কৃতও করা হবে। প্রসঙ্গত, দুর্গাপূজাকে ইউনেস্কো হেরিটেজ ঘোষণা করাতে, মুখমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে রাজ্যে সমস্ত জেলাতেই কালকে এই কার্নিভ্যালের আয়োজন করা হয়েছে।জি টি রোড ধরে হতে চলা এই কার্নিভালের জন্য বর্ধমান শহরে যানচলাচলে নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে একটি নির্দেশিকা জারী করল পূর্ব-বর্ধমান জেলা পুলিশ। শুক্রবার আলিশা বাস স্ট্যান্ড থেকে কার্জনগেট এলাকা ও রেলওয়ে ওভারব্রিজ হয়ে গোলাপবাস মোড় পর্যন্ত জি টি রোড বরাবর এই নির্দিশিকা কার্যকরী থাকবে। নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, সকাল ৮ টা থেকেই পণ্যবাহী গাড়ি চলাচলা নিষেধাজ্ঞা থাকছে (যতক্ষন কার্নিভাল চলবে)। বাস চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকছে দুপুর ১২ টা থেকে। ইকো-রিক্সায় (টোটো) নিষেধাজ্ঞা থাকছে দুপুর ২ টো থেকে। চারচাকা গাড়ীতে নিষেধাজ্ঞা থাকছে বিকেল চারটে থেকে এবং দু-চাকা যানে নিষেধাজ্ঞা থাকছে বিকেল সাড়ে চারটে থেকে।

অক্টোবর ০৬, ২০২২
রাজ্য

বর্ধমান শহরের সৌন্দার্যায়নে আঘাত হানার প্রতিবাদে বিদ্বজনেদের অবস্থান বিক্ষোভ

৩১ শে আগষ্ট সিপিআইএমের ডাকে আইন অমান্য কর্মসূচি ঘিরে যে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটে। সেদিন রণংদেহী জনতাকে বাগে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের সেল ছোঁড়ে। পরিস্থিতি বাগে আনতে লাঠিচার্জ করতে হয়। পুলিসের অভিযোগ সিপিএম সমর্থকদের ছোঁড়া ইঁটে ঘায়েল হন বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী। জনতা-পুলিসের খন্ডযুদ্ধ বাধে। কার্জনগেটের নতুন সাজসজ্জা ভাঙচুর করা হয়। বিশ্ববাংলা গ্লোব উপড়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। কার্জন গেটের অদুরে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক কার্যালয়ে ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে।পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন বেশ কিছু বাম কর্মী-সমর্থক। জানা যায় বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস সেদিন পুরস্কার নিতে শহরের বাইরে ছিলেন। সোমবার ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে মেঘলা আবহাওয়ায় বিকেলে বিধায়ক সমর্থকদের এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয় কার্জন গেট চত্তরে। সেখানে শিক্ষক, অধ্যাপক, চিকিৎসক, উকিল, লেখক ও শিল্পী সহ বিদ্বদজনেরা অংশ নেন। মঞ্চের পাশে রাখা একটি সাদা বড় ক্যনভাসের ওপর সাক্ষর সংগ্রহ করা হয় সভায় উপস্থিত মানুষজনের কাছে।

সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২
রাজ্য

'বর্ধমান শহরে ওরা যা তান্ডব করেছে, আমাদের ৫ মিনিট লাগবে ওই তান্ডব বন্ধ করে দিতে' -বিধায়ক খোকন দাস

বুধবার বর্ধমানে বামেদের আইন অমান্য কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে। এই নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে জনতার কথাকে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস বলেন, তিনি ২-৩ দিন একটা বিশেষ কারণে বর্ধমানের বাইরে ছিলেন। তিনি এও জানান এক বেসরকারি এনজিও তাঁকে বিশিষ্ট সমাজসেবী হিসাবে সন্মাননা দেওয়ার জন্য তাঁকে দিল্লী ডেকে ছিল, সেই পুরস্কার নিতেই তিনি শহরের বাইরে ছিলেন।তিনি আরও জানান আমি কাল দিল্লীতে বিভিন্ন চ্যনেলের মাধ্যমে ও দলের কর্মিদের কাছে বুধবারের ঘটনার পুংখানুপুংখ রিপোর্ট পেয়েছি। তিনি জানান, যেকোনোও পার্টিই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলন করতে পারে, কিন্তু বুধবারচোর ধরো জেল ভরো আন্দোলনের নামে যেভাবে তান্ডব চালিয়েছে সিপিএম তাঁর ভাবছে আবার এইভাবে সন্ত্রাস করে সিপিএম আবার বাংলায় ফিরে আসবে। ২০১১ থেকে বারবার নির্বাচনে প্রমানিত বাংলার মানুষ সিপিএম কে পছন্দ করেনা।তিনি আরও জানান কলকাতা থেকে দলনেত্রী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আমাদের দলীয় কর্মীরা যথেষ্ট সংযত ছিল। কারন আমরা বাংলায় শান্তি চায়। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, বর্ধমান শহরে ওরা যা তান্ডব করেছে, আমাদের ৫ মিনিট লাগবে ওই তান্ডব বন্ধ করে দিতে। তিনি আরও জানান,আমাদের কর্মীরা কাল্কেই অদের পার্টি অফিস ভেঙ্গে দিতে চায়ছিলো। আমাদের কলকাতা থেকে বারন করেছে বলে তাই আমাদের কর্মীদের কোনও জায়গায় কোনও কিছু করে নাই। তিনি বাম নেতাদের ও সংযত হওয়ার আবেদন করেন।

সেপ্টেম্বর ০১, ২০২২
রাজ্য

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও ১০০ দিনের কাজের প্রাপ্য টাকার দাবিতে বর্ধমানে মহামিছিল

রাজ্যে যখন বিজেপি-র সর্ব-ভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা দলকে অক্সিজেন যোগান দিতে এসেছেন, ঠিক সেই সময় সারা রাজ্য জুড়ে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে রাস্তায় নামল তৃণমূল কংগ্রেস। মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান প্রকল্প-র বকেয়া প্রদান ও পেট্রোপণ্য সহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মুল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সোমবার বর্ধমান শহরে এক প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করেন তৃণমূল কংগ্রেস। মিছিলটি শুরু হয় বংশগোপাল টাউন হল থেকে। মিছিলের নেতৃত্ব দেন বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস, উত্তরফটক-এ গিয়ে এক পথসভা করে মিছিলের পরিসমাপ্তি হয়।বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস জানান বর্ধমান পুরসভার ৩৪টি ওয়ার্ডের অধিকাংশ পুরপিতা এই মহা মিছিলে অংশ নেন। তিনি আরও জানান আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ হাজার তৃণমূল সমর্থক পা মেলান এই প্রতিবাদ মিছিলে। বিধায়ক খোকন দাস জানান, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার যেভাবে পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন ও রান্না গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে তাতে করে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে।বর্ধমান শহরে তৃনমুলের মহামিছিলবর্ধমান শহর আর এক তৃণমূল নেতৃত্ব সুজিত কুমার ঘোষ জনতার কথা কে জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বিচারিতা ও বৈমাতৃক সুলভ আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানাই, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী বারংবার বিভিন্ন সভায় জানিয়েছেন ৯৪ হাজার কোটি টাকা জিএসটি থেকে প্রাপ্য রাজ্যের পাওনা কেন্দ্রের এই অমানবিক সরকার আটকে রেখেছে। আমরা জানি দেশের অন্য বিজেপি শাষিত রাজ্যের এই পরিস্থিতি নেই।সুজিত ঘোষ আরও জানান, পেট্রোপণ্যের আস্বাভাবিক মুল্যবৃদ্ধির প্রত্যক্ষ প্রভাবে নিত্য প্রয়োজনীয় দাম আজ আকাশ ছোঁয়া। সাধারণ মানুষ দেখছে, এর উত্তর ২০২৪ লোকসভা তে তাঁরা দেবে। বাংলার দিদি ভারতের দিদি হতে কিছু সময়ের অপেক্ষা। আজকের মিছিলে অগণিত মানুষের উপস্থিতি সেই বার্তা-ই দিচ্ছে। বিধায়ক খোকন দাস ছাড়া এই মিছিলে উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি, বর্ধমান পুরসভার উপ-পৌরপতি মৌসুমি দাস, ৪ নং ওয়ার্ডের পুরপিতা নুরুল আলম, উজ্জ্বল প্রামাণিক, সুজিত কুমার ঘোষ, আব্দুল রব, শিবশঙ্কর ঘোষ, ইন্তেকাব আলম সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

জুন ০৭, ২০২২
রাজ্য

পেট্রোপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বর্ধমানে রাস্তায় নামলো মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস

রান্নার গ্যাস সহ পেট্রোপণ্যের অস্বাভিক মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে পথে নামলো মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস। আজ বর্ধমান শহরে বর্ধমান দক্ষিন-র বিধায়ক খোকন দাসের নেতৃত্বে পোষ্টার হাতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদের রাজপথে হাটলো মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যারা।বৃহস্পতিবার বর্ধমান শহরের টাউনহল থেকে শুরু হয়ে বিসি রোড হয়ে রাজবাড়ী পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিল করলো তারা। এই মিছিল থেকে রান্নার গ্যাস ও পেট্রোল ডিজেলের দাম প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকারকে ধিক্কার জানানো হয়। অবিলম্বে এই বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার করার দাবি তোলা হয়। মিছিল শেষে এদিন একটি পথসভা করা হয়।পথসভাতে বর্ধমান শহরের তৃণমূল নেতৃত্ব বলেন, যে হারে জ্বালানি গ্যাসের দাম বেড়ে চেলেছে তাতে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষজন চরম অসুবিধার সন্মুখিন হচ্ছেন। তাঁরা বলেন কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া ভাঁওতা উজালা প্রকল্পের ওভেন ও গ্যাস সিলিন্ডার মানুষের খাটের তলায় স্থান পেয়েছে। অবিলম্বে এই পরিস্থিতি সামাল নে দেওয়া গেলে সাধারণ মানুষ চড়ম বিপাকে পরবে।

মার্চ ৩১, ২০২২
রাজ্য

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থায় নেই স্থানীয় বিধায়ক, দায়িত্বে কাকলি

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার (BDA) নতুন চেয়ারপার্সন ঘোষণা করলো রাজ্য পৌর ও নগরোন্নয়ন দফতর। শুক্রবার বিজ্ঞপ্তিতে একজন চেয়ারপার্সন ও ৯ জন সদস্যের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু নতুন কমিটিতে সদস্য পর্যন্ত করা হয়নি বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসকে। এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে।এর আগে বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান ছিলেন প্রাক্তন বিধায়ক রবিবঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মৃত্যুর পর পদটি দীর্ঘদিন ফাঁকা ছিল। বিডিএ-র দায়িত্ব দূরের কথা সদস্য়ও করা হয়নি বর্ধমানের বিধায়ক খোকন দাসকে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নতুন চেয়ারপার্সন হয়েছেন কাকলি তা গুপ্ত। ৯ জন সদস্যের মধ্যে রয়েছেন, পুর্ব-বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি, রাজ্য সরকারের অর্থ দফতরের প্রতিনিধি, পৌর ও নগরোন্নয়ন দফতরের প্রতিনিধি, পুর্ব-বর্ধমান জেলাশাসক, পুর্ব-বর্ধমান পুলিশসুপার, বর্ধমান পৌরসভার চেয়ারম্যান, বর্ধমান উত্তর বিধানসভার বিধায়ক নিশীথ মালিক, শুভব্রত মুখোপাধ্যায় ও বিডিএর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার।প্রসঙ্গত কাকলি তা গুপ্ত দীর্ঘদিন তৃণমূল দলের সক্রিয় রাজনীতির সাথে যুক্ত। তিনি বর্ধমান-১ পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত-কর্মাধক্ষের দ্বায়িত্ব সামলেছেন। বর্তমানে তিনি বর্ধমান-১ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য।

জানুয়ারি ২১, ২০২২
রাজ্য

Khokan Das: এবার দলের কর্মীদের দিয়ে পায়ে জুতো গলিয়ে বিতর্কে বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক

দলের কর্মীরাই দলের সম্পদ। দলীয় সভা থেকে একথা হামেশাই বলে থাকেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকি তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে অহংকারহীন ব্যবহারের পরামর্শও দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের দিয়েছেন। কিন্তু নেত্রী এমনটা বললেও দলের দুই কর্মীর বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসের পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়ার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই বিতর্ক চরমে উঠেছে। যদিও বিধায়ক খোকন দাস বৃহস্পতিবার দাবি করেছেন, সব বাজে কথা। কোনও সরকারী লোক আমার পায়ে জুতো পরিয়ে দেয়নি। আমার নিজের লোক, আমার ভাইয়ের ব্যাটাই আমার পায়ে জুতোর চেনটা ঢুকিয়ে দেয়। বিরোধীদের কাজ নেই। তাই এইসব নিয়ে অহেতুক বিতর্ক তৈরি করছে বলে খোকন দাস মন্তব্য করেন।আরও পড়ুনঃ পুরসভার কর্মী বদলিতে বিধায়কের সম্মতি! শোরগোল বর্ধমানে ঘটনা সূত্রে জানা গিয়েছে, কিশোর কুমারের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বুধবার বর্ধমান পৌরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে রাধারানী স্টেডিয়ামে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। ওই রক্তদান শিবিরের আনুষ্ঠানিক সূচনা করতে উপস্থিত হন বিধায়ক খোকন দাস সহ একাধিক নেতা। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের আগে খোকন দাস তাঁর পায়ের জুতো খোলেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে তিনি তাঁর জুতোয় পা দিতেই দুই যুবক জুতো পায়ে গলাতে তাঁকে সাহায্য করছে। জুতোর পিছনের অংশ পায়ে গলিয়েও দিতে দেখা যায় এক যুবককে। এই ভিডিও নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হতেই শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। কারণ, যে দুই যুবককে বিধায়কের পায়ে জুতো পরিয়ে দিতে দেখা গিয়েছে তাঁরা দলেরই কর্মী। জানা গিয়েছে, তাঁদের একজনের নাম অমিত মল্লিক আর অপর জনের নাম শেখ চাঁদ। বিধায়ক খোকন দাসের সঙ্গেই তাঁরা সবসময়ে থাকেন। বুধবার বিধায়কের ওয়ার্ডের শাসকদলের এক কর্মী ফেসবুক লাইভে বিজেপির নাম ও নিশান ঘুচিয়ে দেবার হুমকি দেন। সেই ফেসবুক লাইভ নিয়েও শোরগোল পড়ে বর্ধমানের রাজনৈতিক মহলে। এরপর বিধায়ক খোকন দাসকে জুতো পরানোর ভিডিও ভাইরাল হতেই বিতর্কেরঝড় বইতে শুরু করেছে। উল্লেখ্য, বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক এই প্রথম বিতর্কে জড়ালেন এমন নয়। ইতিপূর্বে বর্ধমান পৌরসভার টেন্ডার কমিটির মিটিংয়ে থেকে তিনি বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। এছাড়াও, বিজেপি সাংবাদিকদের মদ আর টাকা দিয়ে কিনে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিল বলে প্রকাশ্য সভা থেকে মন্তব্য করেও বিধায়ক খোকন দাস বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন।বিজেপির বর্ধমান শহর কমিটির আহ্বায়ক কল্লোল নন্দন বলেন, তৃণমূল নেতা ও বিধায়কদের অহংকার মানুষ এখন দেখছে। তৃণমূলের বিধায়ককে জুতোও এখন পায়ে পরিয়ে দিতে হচ্ছে।এর থেকে দুঃখজনক আর কিছু হতে পারে না !

আগস্ট ০৫, ২০২১
রাজ্য

Employee Transfer: পুরসভার কর্মী বদলিতে বিধায়কের সম্মতি! শোরগোল বর্ধমানে  

পুরসভার কর্মী বদলির আদেশের চিঠিতে বিধায়কের নাম। প্রশাসকের সঙ্গে বিধায়কের আলোচনার প্রেক্ষিতে এক দফতর থেকে অন্য দফতরে বদলি করা হয়েছে দুই পুরকর্মীকে। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ববর্ধমানের বর্ধমান পুরসভায়। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক প্রাক্তন এক কাউন্সিলরের দাবি, এই বদলের ক্ষেত্রে স্থানীয় বিধায়কের কোনও ভূমিকা থাকারই কথা নয়। বিষয়টা একান্তই পুরসভার নিজস্ব। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি। কী করে বিধায়কের সম্মতি বদলি করা যেতে পারে পুরসভার কর্মীকে? এই প্রশ্ন তুলেছেন ওই প্রাক্তন কাউন্সিলর।আরও পড়ুনঃ মমতার আবেদনে সাড়া সুপ্রিম কোর্টের, হাইকোর্টকে হলফনামা জমা নেওয়ার নির্দেশবর্ধমান পুরসভার দুই কর্মী এক দফতর থেকে অন্য দফতরে বদলি হয়েছে। ১৫ জুন পুরসভার ওই বদলির আদেশপত্রে দেখা যাচ্ছে শেখ আজাহারউদ্দিন বদলি হয়েছেন লাইসেন্স দফতর থেকে ট্যাক্স দফতরে। অন্যদিকে সজল কুমার রায়কে বদলি করা হয়েছে ট্যাক্স থেকে লাইসেন্স দফতরে। সেই বদলির আদেশের চিঠিতেই রয়েছে স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাসের নাম। তাঁর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতেই এই বদলির সিদ্ধান্ত বলে ওই অর্ডারে উল্লেখ করা হয়েছে।আরও পড়ুনঃ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেল স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডদলের এক প্রাক্তন কাউন্সিলরের বক্তব্য, পুরসভার অফিসিয়াল কার্যক্রমে কীভাবে বিধায়কের ক্ষমতা থাকতে পারে তা বোঝা যাচ্ছে না। পুরকর্মী বদলির বিষয়ে তাঁর কী ভূমিকা? এই বেনিয়মের তদন্ত হওয়া দরকার। পুরকর্মী বদলির জন্য বিধায়কের সঙ্গে আলোচনার সম্পর্ক কী বা তা বদলির আদেশনামায় কী করে উল্লেখ থাকতে পারে তা নিয়ে পুরসভার কর্মীমহলেও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই বদলির প্রকৃত উদ্দেশ্যই বা কী সেই প্রশ্নও তুলেছেন প্রাক্তন কাউন্সিলরদের একাংশ।আরও পড়ুনঃ ডেল্টা স্ট্রেনে দেশে প্রথম মৃত্যু মধ্যপ্রদেশে২০১৮-এর অক্টোবরে বর্ধমান পুরসভায় তৃণমূল বোর্ডের পরিচালনের মেয়াদ ফুরিয়ে যায়। তারপর থেকে সংশ্লিষ্ট নির্বাহী আধিকারিক পুরসভা পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন। সূত্রের খবর, ২২জুন পুরসভার কনফারেন্স হলে টেন্ডার কমিটির বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেও হাজির ছিলেন বর্ধমানের বিধায়ক খোকন দাস। কী ভাবে পুরসভার টেন্ডার কমিটির বৈঠকে তিনি হাজির থাকতে পারেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। শুধু তাই নয়, প্রাক্তন এক কাউন্সিলরের দাবি, পুরসভার একটি ঘরে অফিস বানিয়ে ফেলেছেন তিনি।

জুন ২৫, ২০২১

ট্রেন্ডিং

দেশ

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে ৫০০০ কোটির বেশি মূল্যের প্রকল্পের সূচনা করবেন

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন।১৯৫০ কোটি টাকার বেশি অর্থ বরাদ্দে তেল ও গ্যাস পরিকাঠামোয় প্রধানমন্ত্রী বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায় ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (BPCL)-এর সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন (CGD) প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঘরোয়া, বাণিজ্যিক ও শিল্পগ্রাহকদের PNG সংযোগ প্রদান করা হবে, রিটেল আউটলেটে CNG উপলব্ধ থাকবে এবং এই অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর-হলদিয়া প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের দুর্গাপুর থেকে কলকাতা পর্যন্ত ১৩২ কিমি দীর্ঘ অংশটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যা প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা (PMUG) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত জগদীশপুর-হলদিয়া ও বোকারো-ধামরা পাইপলাইন প্রকল্পের অংশ। আনুমানিক ১,১৯০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটি পূর্ব বর্ধমান, হুগলি ও নদিয়া জেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের জন্য এই পাইপলাইন নির্মাণকালে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং এখন লক্ষাধিক পরিবারকে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে সহায়তা করবে।পরিবেশবান্ধব শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর স্টিল থার্মাল পাওয়ার স্টেশন এবং রঘুনাথপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশনে ফ্লু গ্যাস ডিজালফারাইজেশন (FGD) সিস্টেম সংযোজনের প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার আনুমানিক ব্যয় ₹ ১,৪৫৭ কোটি টাকা। এটি এলাকার পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।রেল পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী পুরুলিয়া জেলার পুরুলিয়া-কোটশিলা রেললাইন দ্বিগুণ করার ৩৬ কিমি দীর্ঘ প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার ব্যয় প্রায় ৩৯০ কোটি। এই প্রকল্পটি জামশেদপুর, বোকারো ও ধানবাদের শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে রাঁচি ও কলকাতার সংযোগ উন্নত করবে, পণ্য পরিবহনের গতি বাড়াবে এবং শিল্প ও ব্যবসার ক্ষেত্রে লজিস্টিক্স সুবিধা উন্নত করবে।সেতু ভারতম প্রকল্পের অধীনে পশ্চিম বর্ধমানের তোপসি ও পাণ্ডবেশ্বরে নির্মিত দুটি রোড ওভার ব্রিজ (ROBs)-এর উদ্বোধনও প্রধানমন্ত্রী করবেন, যার মোট ব্যয় প্রায় ৩৮০ কোটি টাকা। এই সেতুগুলি রেল লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ এবং এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন

জুলাই ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থায় চেয়ারপারর্সন ও দুজন ভাইস চেয়ারপারর্সনের নাম ঘোষণা

বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নতুন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এবার ২জন ভাই চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। চেয়ারম্যান হয়েছেন উজ্জ্বল প্রামানিক। জামালপুরের বিধায়ক ছিলেন। ভাইস চেয়রাম্যান দুজন হলেন কাকলি তা গুপ্তা ও আইনুল হক। এর আগে বিডিএর চেয়ারপার্সন ছিলেন কাকলি তা গুপ্তা ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক। চেয়ারপার্সন থেকে ভাইস চেয়ারপার্সন হয়ে গেলেন কাকলি তা গুপ্তা। আগের পদে রইলেন আইনুল হক। বর্ধমান পুরসভার দীর্ঘ দিনের চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক।

জুলাই ১৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কালনা থানার মৈত্রী কাপ কলঙ্কিত করল কেএসএসএ

পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের উদ্যোগে কালনা থানার পরিচালনায় শনিবার থেকে শুরু হলো মৈত্রী কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। ১৬ দলকে নিয়ে দু-দিনের এই প্রতিযোগিতা হচ্ছে অঘোরনাথ পার্ক স্টেডিয়ামে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানো ও ফুটবল প্রতিভা অন্বেষণের লক্ষ্যে প্রশংসনীয় উদ্যোগ। যদিও প্রথম দিনেই এই টুর্নামেন্টে কালির দাগ লাগাল কালনা মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার কর্তা মানিক দাসের ভূমিকা।প্রি কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচে বিজাড়া সুহানা একাদশ যথাসময়ে দল নামাতে না পারায় ওয়াকওভার পায় পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি। সময়ানুবর্তিতার উপর জোর দিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছিলেন কালনা থানার আইসি সুজিত ভট্টাচার্য। এরপরেই শুরু হয় চালাকি। পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতিকে দ্বিতীয় ম্যাচের পরিবর্তে চতুর্থ ম্যাচ খেলতে বিজাড়ার এক কর্তা অনুরোধ করলেও তারা রাজি হয়নি। বিজাড়ার টিম লিস্ট জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া কেএসএসএ-র এক প্রভাবশালী আটকে দেন বলে অভিযোগ। এরপর তিনিই গিয়ে ওই দলের কয়েকজনকে কেএসএসএ-র হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নেন। যদিও ওই ফুটবলাররা মাঠে নামতেই বেঁকে বসে তৃতীয় ম্যাচে কেএসএসএ কোচিং ক্যাম্পের প্রতিপক্ষ দল মধুপুর মারাং বুরু ক্লাব। শেষ অবধি কালনা থানার আইসির নির্দেশে তিন ফুটবলারকে বসাতে বাধ্য হয় কেএসএসএ। কাহানি মে ট্যুইস্ট এখানেই। টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী পরাজিত দলের কাউকে খেলানো যাবে না। এমনকী রবিবারের খেলার যে নিয়ম প্রকাশ করা হয়েছে তাতে লেখা আছে, যদি কেউ এমন করে এবং তা প্রমাণিত হয় তাহলে সেই দলকে বহিষ্কার করা হবে। সেটাই যদি হবে, তাহলে যে দল এমন অপরাধ করল সেই দলের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে প্রতিপক্ষ মধুপুরকে জয়ী ঘোষণা করা হলো না সেই প্রশ্ন উঠছে। দর্শক মহলেও বিষয়টি নিয়ে চর্চা চলতে থাকে।এরপর সেমিফাইনালের আগে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি জানায় যে তিনজনকে আগেই জালিয়াতির জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে তাঁদের যেন না নামানো হয়। এই সময় সেই মানিক লোকজন জোগাড় করে আপত্তিকর আচরণ করেন। এমনকী মঞ্চে বসেই। প্রশ্ন হলো, টুর্নামেন্টে একটি দলের কর্তা এহেন আচরণ করেন কীভাবে, তাও পুলিশ আধিকারিকদের মঞ্চে বসে? প্রথমে জালিয়াতি করতে গিয়ে পার পাওয়া, তারপর মানিকের অস্ত্র হয়ে দাঁড়ায় রেফারি ম্যানেজ।সেমিফাইনালে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতির সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল কেএসএসএ-র। খেলা যখন ১-১, টাইব্রেকারের দিকে ম্যাচ গড়াচ্ছে তখন রেফারি চরম ভুল সিদ্ধান্ত নেন। যার মাশুল গুনতে হয় সংহতিকে।বল কেএসএসএ-র ফুটবলারের গায়ে লেগে গোললাইন অতিক্রম করলেও কর্নার দেন রেফারি! সংহতি প্রতিবাদ জানালেও রেফারি কর্ণপাত করেননি। সেই মুভ থেকে জয়সূচক গোল পায় টেইন্টেড কেএসএসএ। যা দেখে মাঠে উপস্থিত অন্য রেফারিরাও বলেন ওটি কর্নার ছিল না। কর্নার না হলে গোলটিও হতো না। যে রেফারিরা ম্যাচটি খেলালেন তাঁরা স্থানীয় রেফারি। তাঁরা সংশ্লিষ্ট মানিক দাসকে মানিকদা বলে অভিহিত করছিলেন। অভিযোগ, ওই মানিক কেএসএসএ-তে নিজের থাকার প্রভাব খাটিয়ে রেফারি ম্যানেজ করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে গোল জাজ রাখা হলো না কেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এই টুর্নামেন্ট খেলাতে এআইএফএফের রেফারি জোগাড়ের চেষ্টা করেছিল থানা। তবে তাঁদের পাওয়া যায়নি। এরপর সব ঠিক করা হয় মানিকের উপস্থিতিতেই। তিনি লটারির সময়েও হাজির ছিলেন। মানিকের এমন জালিয়াতির প্রচেষ্টা ও উদ্ধত আচরণে রুষ্ট অনেকেই।এক ক্লাবের কর্তা থেকে দর্শকদের কয়েকজন বলছিলেন, দেখে তো মনে হচ্ছে থানা নয়, মানিক সর্বেসর্বা! তিনি থানার কে? যদিও কালনা থানার উপর কোনও ক্ষোভ নেই কারও। পুলিশের টুর্নামেন্ট, রেফারির সিদ্ধান্ত শিরোধার্য বলে সবাই সব সিদ্ধান্ত মুখ বুজে মেনে নিলেন। কিন্তু আগাগোড়া পক্ষপাতদুষ্টতা কলঙ্কিত করল কালনা থানার সাধু উদ্যোগকে। সকলেই বলছিলেন, টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী যে দলের প্রথম ম্যাচেই বহিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সেই দল গায়ের জোরে ফাইনালে, এই বিষয়টি হাস্যকর। ফুটবলের স্পিরিটের সঙ্গে বেমানান। পুলিশের টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতার শিকার হয়ে রুষ্ট অনেকেই। যে মানিকের জন্য কলঙ্কিত হলো এমন দারুণ এক টুর্নামেন্ট, তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয় থানা ও কেএসএসএ-র তরফে সেটাই দেখার। আর কিছু না হলে ফুটবল মহলের কাছে কি সদর্থক বার্তা যাবে? প্রশ্ন থেকেই গেল।

জুলাই ১২, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal