• ১ পৌষ ১৪৩২, শনিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Footbal

কলকাতা

ভোটের ভেট, ট্যাবের পর ফুটবল

একেই বলে ভোটের বালাই। বিধানসভা ভোটের আগে স্কুলে স্কুলে ফুটবল বিতরণের কথা ভাবছে রাজ্য সরকার। স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা বিনামূল্যে সাইকেল, বই, খাতা, পোশাক ও জুতো পায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা মতো উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্র-ছাত্রীদের ট্যাব কেনার জন্য সবাইকে ১০ হাজার করে টাকা পাঠানো হচ্ছে। এবার, ছাত্রছাত্রীদের খেলাধুলায় আরও বেশি করে উৎসাহ দিতে স্কুলে ফুটবল পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার।করোনা অতিমারি সংক্রমণ রুখতে মার্চ মাস থেকে টানা স্কুল বন্ধ। তবে প্রত্যেকের মিড-ডে মিলের খাদ্যসামগ্রী বিতরণে ছেদ পড়েনি। আগামী মাসে ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চালু করার পরিকল্পনা চলছে। রাজ্যের জেলবন্দি আসামিদের বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দেওয়া হয়। কেউ ছবি আঁকেন, কেউ ছেনি-হাতুড়ি হাতে স্থাপত্যকলায় মনোনিবেশ করেন। গান, আবৃত্তি, অভিনয়-সহ নানা সাংস্কৃতিক কাজেও আসামিদের উৎসাহ দেয় কারা দফতর। কিছুদিন আগে সংশোধনাগারের সদস্যরা এক লক্ষ ফুটবল তৈরি করেছেন। কারামন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস জানিয়েছেন, সংশোধনাগারের সদস্যদের তৈরি ৫০ হাজার ফুটবল ইতিমধ্যে বিভিন্ন ম্যাচে ব্যবহৃত হয়েছে। বাকি ফুটবলগুলো পড়ে আছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সেগুলো স্কুলে বিতরণের কথা ভাবা হচ্ছে। এই কারণে আসামিদের হাতে তৈরি ফুটবল স্কুল পড়ুয়াদের জন্য বরাদ্দ করাই যুক্তিযুক্ত বলে মনে করছে সরকার।

জানুয়ারি ৩১, ২০২১
খেলার দুনিয়া

প্রয়াত দিয়েগো মারাদোনা, শোকার্ত ফুটবল বিশ্ব

প্রয়াত ফুটবলের রাজপুত্র দিয়েগো মারাদোনা। জানা যায়, বুধবার নিজের বাড়িতে থাকাকালীনই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০। অজস্র ম্যাচে তাঁর অবিস্মরণীয় পারফরম্যান্স সকলে মনে রাখবে। প্রথমেই যে ম্যাচের কথা না বললেই নয়, ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ। সেখানে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হয়েছিল পশ্চিম জার্মানি। আর্জেন্টিনা সেই ম্যাচে ৩-২ গোলে জয়লাভ করে। সেই ম্যাচে মারাদোনার অবিস্মরণীয় পারফরম্যান্স সকলেই মনে রাখবে। আরও পড়ুন ঃ ফুটবলার হওয়ার লক্ষ্যে পথচলা শুরু বাইচুংয়ের ছেলে ইউজেনের এছাড়াও ১৯৮৭ সালে নাপোলি স্কুপ সিরিজ এ কোপা ইটালিয়া ডবলসের ফাইনালে তার অনবদ্য পারফরম্যান্স সকলের মন জয় করে নিয়েছে। এছাড়াও ১৯৮৮-৮৯ ইউয়েফা কাপ কোয়ার্টার ফাইনালে নাপোলি ৩-০ গোলে জুভেন্টাসকে পরাজিত করে। সেই ম্যাচেও মারাদোনার পারফরম্যান্স মনে রাখার মতো। ১৯৮৮-৮৯ এ ইউয়েফা কাপ সেমিফাইনালে তাঁর পারফরম্যান্স প্রশংসার দাবি রাখে। ১৯৯০ সালের বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনা। সেই ম্যাচে অসাধারণ খেলেছিলেন মারাদোনা। এছাড়াও ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে আর্জেন্টিনা ৪-০ গোলে গ্রিসকে পরাজিত করে। সেই ম্যাচেও মারাদোনার পারফরম্যান্স অনবদ্য। প্রয়াত হলেও মারাদোনার এই পারফরম্যান্স সকলে মনে রাখবে।

নভেম্বর ২৬, ২০২০
খেলার দুনিয়া

ফুটবলার হওয়ার লক্ষ্যে পথচলা শুরু বাইচুংয়ের ছেলে ইউজেনের

বাবা একসময় ছিলেন দেশের অন্যতম সেরা জনপ্রিয় ফুটবলার। দেশের হয়ে দীর্ঘদিন চুটিয়ে খেলেছেন। দেশকে দীর্ঘদিন ধরে নেতৃত্বেও দিয়েছেন। ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, জেসিটির হয়ে চুটিয়ে খেলছেন। বারি এফসি, পেরাক এফএর মতো বিদেশের ক্লাবেও খেলেছেন। বাবা বাইচুং ভুটিয়ার মতো ফুটবলার হওয়ার লক্ষ্যে পথ চলা শুরু করলেন ইউজেন ভুটিয়া। গুরগাঁওতে আবাসিক ফুটবল অ্যাকাডেমি তৈরি করেছেন বাইচুং ভুটিয়া। নাম বাইচুং ভুটিয়া ফুটবল অ্যাকাডেমি। এই অ্যাকাডেমিতেই রবিবার থেকে প্রথাগত ফুটবল পাঠ নিতে শুরু করল ইউজেন। হরিয়ানার গুরগাঁও ও কেরালার নীলাম্বুরে দুটি আবাসিক অ্যাকাডেমি তৈরি করেছেন বাইচুং। গুরগাঁওতেই ইউজেনকে ভর্তি করেছেন বাইচুং। ছেলেকে অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করার কথা তিনি নিজেই জানিয়েছেন। টুইট করেছেন, ইউজেন ফুটবল দুনিয়ায় নতুন যাত্রা শুরু করল।

নভেম্বর ০৮, ২০২০
খেলার দুনিয়া

এটিকে মোহনবাগানের প্রধান স্পনসর হল কারা?‌

এটিকে মোহনবাগানের প্রধান স্পনসর হল কারা? আইএসএল শুরুর ২ সপ্তাহ আগে নতুন স্পনসর পেল এটিকে মোহনবাগান। ক্লাবের জার্সিতে দেখা যাবে এসবিওটিওপি.নেটএর লোগো। এই বহুজাতিক সংস্থাটি শুক্রবারই এটিকে মোহনবাগানেরর সঙ্গে প্রধান স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে। খেলা সংক্রান্ত খবরাখরব সরবরাহ করে সংস্থাটি। এসবিওটিওপি.নেটএর মত বড় সংস্থাকে প্রধান স্পনসর হিসেবে পেয়ে খুশি এটিকে মোহনবাগান কর্তারা। ক্লাবেন সিইও রঘু আয়ার বলেন, এইরকম একটা বড় সংস্থাকে প্রধান স্পনসর হিসেবে পেয়ে আমরা খুশি। ক্লাবকে স্পনসর করার ধন্যবাদ। সংস্থার বিজনেস ডেভেলপমেন্টের প্রধান স্কাই ট্যানার বলেন, এটিকে মোহনবাগানের মতো দলের প্রধান স্পনসর হতে পেরে আমরা খুশি। ক্লাবকে সাফল্য এনে দিতে সবরকম সাহায্য করব। এটিকে মোহনবাগানের ম্যাচ ও প্র্যাকটিসের জার্সিতে সংস্থাটির লোগো থাকবে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লিডস ইউনাইটেডের প্রধান স্পনসর হিসেবে রয়েছে এসবিওটিওপি.নেট। উদ্বোধনী ম্যাচ থেকেই নতুন সংস্থার লোগো দেওয়া জার্সি পরে নামবেন এটিকে মোহনবাগান ফুটবলাররা।

নভেম্বর ০৬, ২০২০
খেলার দুনিয়া

‌এসসি ইস্টবেঙ্গলের নতুন জার্সিতে কীসের প্রতীক?‌ 

সরকারিভাবে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হল এসসি ইস্টবেঙ্গলের জার্সি। সোমবার গোয়ার পানাজিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই জার্সি প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। এবার আইএসএলের জন্য তিন ধরনের জার্সি তৈরি করেছে এসসি ইস্টবেঙ্গল। তিন জার্সিতে রাখা হয়েছে যথাক্রমে মশাল, ইলিশ ও রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের প্রতীক। জার্সির ডিজাইন তৈরি করেছেন কলকাতার পরিবেশ সচেতন ডিজাইনার মেঘনা নায়েক। একটা জার্সি হোম ম্যাচের জন্য, একটা অ্যাওয়ে ম্যাচের জন্য। আর একটা বাড়তি জার্সি তৈরি করে রাখা হয়েছে। হোম ম্যাচের জার্সি লালহলুদ। সঙ্গে থাকছে মশাল দেওয়া ক্লাবের লোগো। অ্যাওয়ে জার্সির রং নীল ও সাদা। এই জার্সিতে থাকছে ইলিশ মাছ। আর তিন নম্বর জার্সিতে থাকছে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের প্রতীক। ক্লাবের নতুন জার্সি ভাল লেগেছে এসসি ইস্টবেঙ্গল কোচ রবি ফাউলারের। তিনি বলেন, জার্সিগুলো দেখতে খুব ভাল হয়েছে। হোম জার্সি ক্লাবের ঐতিহ্যবজায় রেখেছে।

নভেম্বর ০২, ২০২০
খেলার দুনিয়া

৪৯ বছর বয়সেই মারা গেলেন চ্যাপম্যান

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ভারতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন অধিনায়ক কার্লটন চ্যাপম্যান। বয়স হয়েছিল ৪৯ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন চ্যাপম্যান। সোমবার সকালে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে মারা যান এই প্রাক্তন ফুটবলার। ১৯৯১ সালে টি এফ এতে যোগ দেন চ্যাপম্যান। দুবছর বাদে ইস্টবেঙ্গলে সই করেন। ১৯৯৩ সালে এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপের ম্যাচে লাল হলুদের হয়ে ইরাকের আল জাওরার বিরুদ্ধে দুরন্ত হ্যাটট্রিক করেছিলেন। ১৯৯৫ সালে জেসিটিতে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে জেসিটির হয়ে ফেডারেশন কাপ, আই এফ এ শিল্ড ও ডুরান্ড কাপ জিতেছিলেন। ১৯৯৭তে সুখবিন্দার সিংয়ের কোচিংয়ে জেসিটির জার্সিতে প্রথম জাতীয় লিগ জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করেন। ইস্টবেঙ্গলে দুদফায় খেলার সময় ৪ বার কলকাতা লিগ (১৯৯৩, ৯৮-২০০০), ২ বার শিল্ড ( ৯৪, ২০০০), একবার ডুরান্ড, রোভার্স, কলিঙ্গ কাপ জেতেন। বাংলার হয়ে ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৮ সালে সন্তোষ ট্রফি জয়ের কৃতিত্ব রয়েছে চ্যাপম্যানের। সন্তোষ ট্রফির ইতিহাসে ১৯৯৫ সালে গোয়ার বিরুদ্ধে প্রথম গোল্ডেন গোলের অধিকারী তিনি। উইঙ্গার ও মিডফিল্ডার দুটো পজিশনেই দাপিয়ে খেলেছিলেন চ্যাপম্যান। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালে কাঠমান্ডুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল ভারত। দেশের জার্সিতে ৩৯ ম্যাচে ৬ গোল করেছিলেন তিনি। ৫টি ম্যাচে দেশকে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯৫ সাফ গেমস, ১৯৯৭ নেহরু কাপ, ১৯৯৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন চ্যাপম্যান। ২০০১ সালে ফুটবল থেকে অবসর নেন। ছাড়ার পর ২০০২ সালে টি এফ এতে কোচিং জীবন শুরু করেন চ্যাপম্যান। বিভিন্ন সময়ে রয়াল ওয়াহিংডো, ভবানীপুর এফসি, স্টুডেন্টস ইউনিয়ন এফসি, সুদেভা এফসিতে কোচিং করেন।

অক্টোবর ১২, ২০২০
খেলার দুনিয়া

চাপ কাটিয়ে দুর্দান্ত জয় তুলে নিল মহমেডান

মহমেডান: ৪ (উইলিস প্লাজা, রিজাল–২, ফৈয়াজ) আরা এফসি: ১ (সফিউল–আত্মঘাতী) আই লিগের দ্বিতীয় ডিভিশনের প্রথম ম্যাচে সেভাবে নিজেদের মেলে ধরতে পারেনি। এসেছিল কষ্টার্জিত জয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ঝলমলে মহমেডান। আরা এফ সি–কে ৪–১ গোলের ব্যবধানে উড়িয়ে দুর্দান্ত জয় তুলে নিল সাদাকালো ব্রিগেড। ২টি গোল করেন রিজাল, ১টি করে গোল উইলিস প্লাজা ও শেখ ফৈয়াজের। গড়াপেটার আশঙ্কা নিয়ে ম্যাচের আগে থেকেই দারুণ চাপে ছিল মহমেডান। তাছাড়া আগের ম্যাচের পারফরমেন্সে খুশি ছিলেন না সদস্য–সমর্থকরা। আরা এফ সি–র বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে কয়েকটা পরিবর্তনই বদলে দেয় মহমেডানকে। এদিন দুর্দান্ত খেলা উপহার দিলেন ফুটবলাররা। এদিন শুরু থেকেই ঝড় তোলে মহমেডান। ম্যাচের প্রথমার্ধেই ৩–০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়। ১৩ মিনিটে ছাংতের পাস থেকে প্রথম গোল করেন উইলিস প্লাজা। ২১ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান অভিষেক রিজাল। চোটের জন্য এদিন খেলতে পারেননি কিংসলে। বাকিরা তঁার অভাব বুঝতে দেননি। ৪৫ মিনিটে হীরা মণ্ডলের পাস থেকে ৩–০ করেন রিজাল। ম্যাচের ৫৩ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করে বসেন মহমেডানের সফিউল। তার আগে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি প্লাজা। ৮০ মিনিটে ফৈয়াজের শট বারে লাগে। ৮ মিনিট পর তিনিই ৪–১ করেন। গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট না করলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত মহমেডান।

অক্টোবর ১১, ২০২০
খেলার দুনিয়া

লাল-হলুদে কাজ করতে তর সইছে না রবি ফাউলারের

কয়েকদিন আগেই তাঁর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে শ্রী সিমেন্ট ইস্টবেঙ্গল ফাউন্ডেশনের। মাঠে নেমে ফুটবলারদের নিয়ে কাজ করার জন্য তর সইছে না লাল হলুদের নতুন কোচ রবি ফাউলারের। লিভারপুলের এই কিংবদন্তি বলেন, ‘ইস্টবেঙ্গল ক্লাবটা আমার কাছে নতুন। কিন্তু ক্লাবের ইতিহাস ১০০ বছরের পুরনো। এই রকম শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবকে সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।" ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বির কথাও শুনেছেন ফাউলার। ডার্বি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, " ফুটবলে এইধরনের লড়াই থাকা খুব ভাল। ফুটবলাররা ভাল পারফরম্যান্স করতে উৎসাহ পায়। আমিও অনেক ডার্বি খেলেছি। ডার্বির গুরুত্ব জানি। ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের লড়াইয়ের ইতিহাসও জেনে নিয়েছি।" খুব তাড়াতাড়ি প্র্যাকটিস শুরু করতে চাইছেন কর্তারা। শনিবার থেকে ফুটবলারদের কোভিড ১৯ টেস্ট শুরু হয়েছে। টেস্ট শেষ হলে ফুটবলারদের গোয়ায় কোয়ারেন্টিন শিবিরে পাঠানো হবে। আপাতত ১৯ জন স্বদেশী ও ৭ জন বিদেশি গোয়া শিবিরে যাবেন। কোয়ারেন্টিন পর্ব শেষ হলে প্র্যাকটিস শুরু হয়ে। আইএসএল সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা আছে ফাউলারের। আইএসএলে কোচিং করানো টেডি শেরিংহ্যাম, ডেভিড জেমস, বর্তমানে ওডিশা এফসি–‌র দায়িত্বে থাকা স্টুয়ার্ট ব্যাক্সটারের সঙ্গেও তাঁর কথা হয়। সহকারী কোচ রেনেডি ও বাকি কোচিং স্টাফের প্রশংসা করেন ফাউলার।

অক্টোবর ১১, ২০২০
খেলার দুনিয়া

সমর্থকদের বিক্ষোভে কেন উত্তাল মহমেডান?‌ জানতে পড়ুন

ইনভেস্টর বিতর্ক নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল মহমেডান। শুক্রবার বিতর্ক মেটানোর জন্য কার্যকরী সমিতির সভা ডাকা হয়েছিল। সভা শুরু হওয়ার আগেই ক্লাব তাঁবুর সামনে হাজির হন সমর্থকরা। সমর্থকদের হাতে ছিল পোস্টার, প্লাকার্ড। সমর্থকদের মুখে স্লোগান, ‘‌দুর্নীতি বন্ধ করে ক্লাবকে রক্ষা করো’‌, ‘‌অবিলম্বে ইনভেস্টর চাই’‌। দায়িত্বে থাকা কর্তাদের পদত্যাগও দাবি করেন সমর্থকরা। মহমেডানের ফ্যান ক্লাব ব্ল্যাক প্যান্থার্সের সমর্থকরা ক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভে সামিল হয়। বিক্ষোভের মধ্যেই কার্যকরী সমিতির বৈঠক শুরু হয়। প্রায় ঘন্টা দেড়েক বৈঠক চলে। জট অনেকটাই কেটেছে। শনিবার আবার বৈঠকে বসবেন কর্তারা। ভিডিও কনফারেন্সে ইনভেস্টরের প্রতিনিধিদেরও যোগ দেওয়ার কথা। বৈঠক শেষে ক্লাব সচিব ওয়াসিম আক্রাম বলেন, ‘‌জট কাটতে চলেছে। আবার বৈঠকে বসব। আশা করছি সোমবারের মধ্যে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ইনভেস্টরের নাম ঘোষণা করতে পারব।’ ‌ক্লাবকে বিক্রি করে ইনভেস্টর চান না অধিকাংশ কর্তা। তাঁরা ৫০ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করার পক্ষপাতি।

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২০
খেলার দুনিয়া

সমর্থকদের বিক্ষোভে কেন উত্তাল মহমেডান?‌ জানতে পড়ুন

ইনভেস্টর বিতর্ক নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল মহমেডান। শুক্রবার বিতর্ক মেটানোর জন্য কার্যকরী সমিতির সভা ডাকা হয়েছিল। সভা শুরু হওয়ার আগেই ক্লাব তাঁবুর সামনে হাজির হন সমর্থকরা। সমর্থকদের হাতে ছিল পোস্টার, প্লাকার্ড। সমর্থকদের মুখে স্লোগান, দুর্নীতি বন্ধ করে ক্লাবকে রক্ষা করো, অবিলম্বে ইনভেস্টর চাই। দায়িত্বে থাকা কর্তাদের পদত্যাগও দাবি করেন সমর্থকরা। মহমেডানের ফ্যান ক্লাব ব্ল্যাক প্যান্থার্সের সমর্থকরা ক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভে সামিল হয়। বিক্ষোভের মধ্যেই কার্যকরী সমিতির বৈঠক শুরু হয়। প্রায় ঘন্টা দেড়েক বৈঠক চলে। জট অনেকটাই কেটেছে। শনিবার আবার বৈঠকে বসবেন কর্তারা। ভিডিও কনফারেন্সে ইনভেস্টরের প্রতিনিধিদেরও যোগ দেওয়ার কথা। বৈঠক শেষে ক্লাব সচিব ওয়াসিম আক্রাম বলেন, জট কাটতে চলেছে। আবার বৈঠকে বসব। আশা করছি সোমবারের মধ্যে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ইনভেস্টরের নাম ঘোষণা করতে পারব। ক্লাবকে বিক্রি করে ইনভেস্টর চান না অধিকাংশ কর্তা। তাঁরা ৫০ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করার পক্ষপাতি।

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২০
খেলার দুনিয়া

কলকাতায় এবার কোন দলে খেলবেন শিলটন?

গোয়া ছেড়ে আবার কলকাতায় শিলটন পাল। মোহনবাগানের এই প্রাক্তন গোলকিপারকে খেলতে দেখা যাবে দ্বিতীয় ডিভিশন আই লিগে। ভবানীপুরের জার্সি গায়ে খেলবেন এই অভিজ্ঞ গোলকিপার। দীর্ঘদিন মোহনবাগানে খেলার পর এবছর গোয়ার চার্চিল ব্রাদার্সে যোগ দিয়েছিলেন শিলটন। আই লিগের প্রথম ডিভিশন কবে শুরু হবে, এখনও ঠিক করেনি ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন। তাই লোনে ভবানীপুরের হয়ে যায় লিগ দ্বিতীয় ডিভিশনে খেলবেন। শুক্রবার ভবনীপুরে অনুশীলনও শুরু করেছেন।দ্বিতীয় ডিভিশনের খেলা শেষ হলে আবার চার্চিল ব্রাদার্সে যোগ দেবেন শিলটন। মোহনবাগানে আসার আগে তিনি ছিলেন টাটা ফুটবল একাডেমিতে। ২০০৬ সালে মোহনবাগানে যোগ দেন। চেন্নাইন এফ সি, কেরালা ব্লাস্টার্স, এটিকের হয়ে লোনে আই এস এলেও খেলেছেন।

সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

যুবভারতী কাণ্ডে নতুন মোড়, শতদ্রু দত্তের রিষড়ার বাড়িতে হানা বিধাননগর পুলিশের

যুবভারতী কাণ্ডের পর থেকেই রিষড়ার একটি ঝাঁ চকচকে তিনতলা বাড়ি ঘিরে কৌতূহল বেড়েছে। শুক্রবার সকালে সেই বাড়িতেই হাজির হল বিধাননগর পুলিশ। যুবভারতী স্টেডিয়ামে মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে হওয়া বিশৃঙ্খলার ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তের এই বাড়িতে এদিন তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। তবে ঠিক কী কারণে এই তল্লাশি, তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি পুলিশ আধিকারিকরা।গত ১৩ ডিসেম্বর যুবভারতী স্টেডিয়ামে লিওনেল মেসির অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে ছিলেন শতদ্রু দত্ত। ওই দিন স্টেডিয়ামে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ছড়ায়। সেই ঘটনার পরই আয়োজক সংস্থার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এবং পুলিশ শতদ্রুকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। ঠিক সেই সময়ই শুক্রবার সকালে তাঁর রিষড়ার বাড়িতে পৌঁছে যায় বিধাননগর পুলিশের একটি দল।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ বিধাননগর থানার পাঁচজন আধিকারিক, তাঁদের মধ্যে মহিলা পুলিশকর্মীও ছিলেন, এদিন সকালে রিষড়ায় যান। প্রথমে তাঁরা রিষড়া থানায় হাজির হন। পরে স্থানীয় থানার পুলিশের সহযোগিতায় বাঙুর পার্ক এলাকায় শতদ্রু দত্তের বাড়িতে যান তদন্তকারীরা। সেই সময় বাড়িতে শুধুমাত্র এক পরিচারিকা ছিলেন। তাঁর সঙ্গেও কথা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা।এরপর তিনতলা বাড়ির প্রতিটি ঘরে তল্লাশি চালানো হয়। সূত্রের খবর, ওই বাড়িতে একটি ব্যক্তিগত ফুটবল মাঠ এবং একটি সুইমিং পুল রয়েছে। সেগুলিও ঘুরে দেখেন তদন্তকারীরা। তবে তল্লাশির পর বাড়ি থেকে কোনও কিছু বাজেয়াপ্ত করা হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন, তাই এখনই কিছু বলা সম্ভব নয়।এদিকে তদন্তকারীদের একাংশের অনুমান, মেসির অনুষ্ঠানে বিপুল পরিমাণ কালো টাকা ব্যবহার হয়ে থাকতে পারে। যুবভারতী কাণ্ডে পুলিশের তরফে ইতিমধ্যেই দুটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সেই এফআইআরের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইসিআইআর দায়ের করে আর্থিক লেনদেনের উৎস খতিয়ে দেখতে পারে বলে তদন্তকারী সূত্রে খবর।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
দেশ

সংবাদমাধ্যমে আগুন, ভারত-বিরোধী স্লোগান—ঢাকা পরিস্থিতিতে কড়া নজর দিল্লির

ওসমান হাদির মৃত্যুর পর ফের তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ঢাকাসহ একাধিক শহরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমের অফিসে আগুন লাগানো হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে এবং কট্টরপন্থীদের একাংশ প্রকাশ্যে ভারত-বিরোধী মন্তব্য করছে। পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায়, তা নিয়ে কড়া নজর রাখছে ভারত।সূত্রের খবর, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় যেখানে ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস রয়েছে, সেখানে কর্মরত ভারতীয় আধিকারিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে নয়া দিল্লি। সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জেরে একাধিক জায়গায় ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র ইতিমধ্যেই বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে।বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের সামনে কট্টরপন্থীদের বিক্ষোভ চলে। কয়েকটি ক্ষেত্রে সেই বিক্ষোভ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ। রাত সাড়ে দশটা নাগাদ চট্টগ্রামে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনারের বাসভবন ঘিরে ধরার ডাক দেওয়া হয়েছে বলে খবর আসে। বিভিন্ন দিক থেকে অফিস ঘেরাওয়ের আহ্বান জানানো হয়। এই পরিস্থিতিতে গোটা ঘটনার উপর নজর রাখছে ভারত সরকার। সূত্রের খবর, নিরাপত্তার কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় আজও ভিসা কেন্দ্র বন্ধ থাকতে পারে।উল্লেখ্য, এর আগেও বাংলাদেশের এক রাজনৈতিক মিছিলে ভারতের সেভেন সিস্টার্সকে আলাদা করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন এনসিপি নেতা হাসনাত। সেই মন্তব্যের পরই দিল্লি কড়া অবস্থান নেয়। বাংলাদেশের হাইকমিশনার মহম্মদ রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে স্পষ্ট জানানো হয়, এই ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য ভারত কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনার পর স্পষ্ট, সেই বার্তা এখনও পুরোপুরি কার্যকর হয়নি বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
বিদেশ

কে এই ওসমান হাদি? যাঁর মৃত্যুতে গোটা বাংলাদেশে আগুন জ্বলছে

কয়েক মাস আগেও যাঁকে প্রায় কেউ চিনতেন না, অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি ঘরে ঘরে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন। রাজনীতিতে আচমকা উত্থান, আবার সেই কাহিনি পূর্ণতা পাওয়ার আগেই থেমে গেল। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ। দেশজুড়ে ছড়িয়েছে উত্তেজনা, বহু জায়গায় আগুন ও বিক্ষোভ। যাঁকে ঘিরে এত আলোচনা, আন্দোলন ও বিতর্ক, সেই ওসমান হাদি আসলে কে ছিলেন?অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছিলেন ওসমান হাদি। শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লিগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তার অন্যতম মুখ ছিলেন তিনি। সেই আন্দোলনের মাধ্যমেই জাতীয় রাজনীতিতে পরিচিতি পান হাদি। বিতর্কিত গ্রেটার বাংলাদেশ-এর মানচিত্র তৈরির সঙ্গেও তাঁর নাম জড়ায়, যেখানে ভারতের সেভেন সিস্টার্স-সহ একাধিক অঞ্চলকে বাংলাদেশের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছিল।১৯৯৩ সালের ৩০ জুন বরিশালে জন্ম ওসমান হাদির। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট। ঢাকার রামপুরা এলাকায় থাকতেন। পেশায় শিক্ষক ছিলেন হাদি। জুলাই আন্দোলনের সময় তিনি সক্রিয়ভাবে স্থানীয় সাংগঠনিক কাজে যুক্ত হন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রামপুরা এলাকার সমন্বয়ক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পান এবং পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন।শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লিগ নিষিদ্ধ করার দাবিতে যারা সরব হন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন হাদি। সেই সময়েই গড়ে ওঠে ইনকিলাব মঞ্চ। এই মঞ্চের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং ন্যায়বিচারের দাবি। ইনকিলাব মঞ্চের তরফে জুলাই অভ্যুত্থানের স্মৃতি সংরক্ষণ, অভিযুক্তদের বিচার, আহত ও নিহতদের স্বীকৃতি এবং জুলাই চার্টার ঘোষণার দাবি তোলেন হাদি। এর ফলে রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন তিনি।ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায়ও হাদির নাম জড়ায়। বিষয়টি নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়। ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে হাদি বারবার আওয়ামী লিগের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন ও হত্যার অভিযোগ তুলে দলটিকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। দাবি মানা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারিও দিয়েছিলেন তিনি।সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদি জানিয়েছিলেন, তাঁকে ফোন ও মেসেজ করে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবুও তিনি পিছিয়ে যাননি। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ের ঘোষণা দেন। চা-সিঙ্গারা আড্ডার মাধ্যমে প্রচারও শুরু করেছিলেন। ঠিক সেই সময়ই ঘটে যায় মর্মান্তিক ঘটনা।গত ১২ ডিসেম্বর জুম্মার নামাজের পর ঢাকার বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকা দিয়ে ফেরার সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। গুলি মাথা ভেদ করে বেরিয়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে একটি বেসরকারি হাসপাতালে এবং সেখান থেকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর রাতে সিঙ্গাপুরে মৃত্যু হয় ওসমান হাদির। আজ তাঁর দেহ বাংলাদেশে আনা হবে।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

নিষিদ্ধপল্লীতে ভোটার উধাও! খসড়া তালিকায় বাদ ২০ শতাংশ নাম

নিজস্ব সংবাদদাতা: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হতেই চমকে দেওয়ার মতো তথ্য সামনে এল আসানসোলে। উদ্বেগ ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলেও। এসআইআর বা স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশনের প্রাথমিক পর্ব শেষে দেখা যাচ্ছে, কুলটি বিধানসভার নিয়ামতপুর সংলগ্ন নিষিদ্ধপল্লী এলাকার চারটি বুথে মোট ভোটারের প্রায় ২০ শতাংশ নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। পাশাপাশি আরও প্রায় ২০ শতাংশ ভোটারের সঙ্গে পুরনো তালিকার কোনও ম্যাপিং করা যায়নি বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর।এসআইআর শুরু হওয়ার সময় এই চারটি বুথে মোট ভোটার ছিলেন ৩ হাজার ৬২৭ জন। খসড়া তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, ৭৪২ জনের নাম বাদ গিয়েছে। বাদ পড়া ভোটারদের মধ্যে ১৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে, ৬৯ জন অন্যত্র চলে গিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক, অর্থাৎ ৫৩৪ জন ভোটারের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। জানা গিয়েছে, তাঁরা এনুমারেশন ফর্ম তুললেও তা আর জমা দেননি। পাশাপাশি ২০০২ সালের ভোটার তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি এমন ভোটারের সংখ্যা ৬৮৪ জন।এই তথ্য সামনে আসতেই বিরোধীরা সরব হয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, বছরের পর বছর এই ভূতুড়ে ভোটারদের ব্যবহার করে এসেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। নিষিদ্ধপল্লী এলাকায় বাংলাদেশি নাগরিকদের নাম ভোটার তালিকায় ঢোকানো হয়েছিল বলেও অভিযোগ তুলেছে বিরোধীরা।তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। দলের দাবি, এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী বুথ লেভেল অফিসার বা বিএলও-রা। তৃণমূলের জেলা সহ-সভাপতি বাচ্চু রায় বলেন, নিষিদ্ধপল্লীর অনেক যৌনকর্মী নিজের পরিচয় ও ঠিকানা গোপন রেখে সেখানে কাজ করতে আসেন। এসআইআর চলাকালীন তাঁরা ভয় পেয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছেন বা ফর্ম তুললেও জমা দেননি। তাঁর দাবি, এখানে কোনও বাংলাদেশি যোগ নেই।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

আপাতত স্বস্তি যোগ্য শিক্ষকদের, চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি সুপ্রিম কোর্টের

অবশেষে কিছুটা স্বস্তির। সৌজন্যে সুপ্রিম কোর্ট। যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ৩১ ডিসেম্বর নয়, ২০২৬ সালের ৩১ অগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে বহাল থাকবেন যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এই সময়সীমার মধ্যেই নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এমনই স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। রাজ্যের তরফে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানোর আবেদন জানানো হলেও আদালত সেই আবেদন আংশিক মঞ্জুর করে প্রায় আট মাসের অতিরিক্ত সময় দেয়। আদালত জানিয়ে দেয়, আগামী ৩১ অগস্টের মধ্যেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এই সময়কালে যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা নিয়মিত বেতন পাবেন এবং পড়ানোর কাজও চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে আদালত স্পষ্ট করেছে, এই সুবিধা শুধুমাত্র শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীদের ক্ষেত্রে এই নির্দেশ কার্যকর হবে না।আজকের এই রায়ে বড় স্বস্তি পেল রাজ্য সরকারও। কারণ ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে শিক্ষা ব্যবস্থা সচল রাখা এবং বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষক সংকট এড়ানো রাজ্যের পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত আগের যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পরিষেবা ও বেতন বহাল থাকবে।উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৩ এপ্রিল ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেওয়ার সময় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন করে পরীক্ষা নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরকে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই জটিল প্রক্রিয়া শেষ করা কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ায় রাজ্য সরকার সময় বাড়ানোর আবেদন জানায়।আদালতে রাজ্যের তরফে জানানো হয়, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ স্তরের শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষ করতে আরও কয়েক মাস সময় প্রয়োজন। পাশাপাশি যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর আর্জিও জানানো হয়। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই এই গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজ্য

চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগে দেওচা–পাঁচামিতে পাথর উত্তোলনের বরাত বাতিল, নতুন দরপত্রে বিতর্ক

চুক্তির শর্ত লঙ্ঘনের অভিযোগে দেওচাপাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্প এলাকায় পাথর উত্তোলনের কাজের বরাত বাতিল করল রাজ্য সরকার। প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ একর জমিতে পাথর উত্তোলনের দায়িত্বে থাকা মেসার্স পাচামি ব্যাসল্ট মাইনিং প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের দাবি, সংস্থাটি চুক্তির একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শর্ত মানেনি বলেই এই পদক্ষেপ।রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, প্রকল্পের দ্বিতীয় ধাপে ৩১৪ একর জমিতে পাথর উত্তোলনের জন্য নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত ঘিরে শুরু হয়েছে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্ক। বিরোধী দল বিজেপির অভিযোগ, দেওচাপাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকার আসলে ধোঁয়াশা তৈরি করছে। বৃহস্পতিবার সিউড়িতে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, গত ১৫ বছরে রাজ্য সরকার একটি বড় শিল্প প্রকল্পও বাস্তবে রূপ দিতে পারেনি। অথচ দেওচাপাঁচামিকে দেশের বৃহত্তম কয়লাখনি বলে প্রচার করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, আসন্ন শিল্প সম্মেলনের আগে বরাত বাতিল ও নতুন দরপত্র ডেকে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে।বিজেপি নেতার আরও অভিযোগ, নতুন দরপত্রে কোথাও কয়লাখনি স্থাপনের উল্লেখ নেই। বরং আগামী ১৫ বছরের জন্য শুধুমাত্র পাথর উত্তোলনের কথাই বলা হয়েছে। তাঁর বক্তব্য, এর থেকেই স্পষ্ট যে আপাতত কয়লা উত্তোলনের কোনও পরিকল্পনাই রাজ্যের নেই। যদিও গত অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক স্তরে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল, এখনও পর্যন্ত কোনও সংস্থা আগ্রহ দেখায়নি বলেও দাবি করেন তিনি।জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, কেন্দ্রের অনুমোদন ছাড়া এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অথচ এখনও পর্যন্ত কোনও পূর্ণাঙ্গ নকশা বা প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে জমা পড়েনি। পাশাপাশি আদিবাসীদের জমি নেওয়া হলেও উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বা স্থায়ী কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি বলেও অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিকে রাজ্য সরকারের শিল্পনীতির ব্যর্থতার প্রতিফলন বলে দাবি করছে বিরোধীরা।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
কলকাতা

মেসি-কাণ্ডে মানহানির অভিযোগ, লালবাজারে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের এফআইআর

লিওনেল মেসিকে ঘিরে কলকাতার সাম্প্রতিক বিতর্কে এবার আইনি মোড়। প্রকাশ্যে মানহানিকর মন্তব্যের অভিযোগ তুলে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারে এফআইআর দায়ের করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। অভিযোগের আঙুল উঠেছে কলকাতার আর্জেন্টিনা ফ্যান ক্লাবের প্রধান তথা মেসি-ভক্ত উত্তম সাহার দিকে।সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের আইনজীবীর তরফে জানানো হয়েছে, যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মেসিকে ঘিরে যে বিতর্কিত ঘটনার সূত্রপাত, তা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে সৌরভের ভূমিকা সম্পর্কে একাধিক ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হয়েছে। এই মন্তব্যগুলিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর বলেই দাবি করা হয়েছে অভিযোগে।সৌরভের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানে তিনি শুধুমাত্র একজন আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবেই উপস্থিত ছিলেন। ইভেন্টের আয়োজন বা পরিচালনার সঙ্গে তাঁর কোনও রকম সাংগঠনিক যোগ ছিল না। অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক ছিলেন শতদ্রু দত্ত। একই অনুষ্ঠানে অভিনেতা শাহরুখ খান-সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও উপস্থিত ছিলেন বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, উত্তম সাহা প্রকাশ্যে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে চিটিংবাজ বলে কটাক্ষ করেন, যা প্রাক্তন অধিনায়কের সামাজিক সম্মান ও দীর্ঘদিনের ভাবমূর্তিকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই কারণেই মানহানির নোটিস পাঠানোর পাশাপাশি লালবাজারে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।উল্লেখ্য, মেসিকে দেখার আশায় যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে হাজার হাজার দর্শক মোটা অঙ্কের টিকিট কেটেও শেষ পর্যন্ত হতাশ হন। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্য রাজনীতিতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস পদত্যাগ করেন। পুলিশ কর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। একজন ডিসিপি সাসপেন্ড হয়েছে। এই আবহেই দেওয়া উত্তম সাহার মন্তব্যকে ঘিরে এবার আইনি পথে হাঁটলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫
রাজনীতি

একেই হুমায়ুন কবীরে অস্থির! এবার দুর্নীতির অভিযোগ জেলা পরিষদের সদস্যপদে ইস্তফা দাপুটে তৃণমূলনেত্রীর

২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে মুর্শিদাবাদে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে বড়সড় রাজনৈতিক বিস্ফোরণ। দলের হেভিওয়েট নেত্রী ও জেলা পরিষদের প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি শাহনাজ বেগম জেলা পরিষদের সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। শুধু পদত্যাগই নয়, দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রকাশ্যে নিজের দলের পরিচালিত জেলা পরিষদ বোর্ডকে কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি।১৭ ডিসেম্বর বিভাগীয় কমিশনারের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠান শাহনাজ বেগম। তার প্রতিলিপি জমা পড়েছে জেলা শাসকের কাছেও। তবে প্রশাসনিক চিঠির থেকেও বেশি আলোড়ন তৈরি করেছে তাঁর ফেসবুক পোস্ট। সেখানে তিনি স্পষ্ট ভাষায় লেখেন, চোর জেলা পরিষদের একজন অংশীদার হয়ে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এই এক লাইনের মন্তব্যেই জেলা তৃণমূল রাজনীতিতে তীব্র অস্বস্তি ছড়িয়েছে।শাহনাজ বেগম দাবি করেছেন, তিনি কখনও অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেননি এবং ভবিষ্যতেও করবেন না। দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা ক্ষোভই যে এবার প্রকাশ্যে এসেছে, তা তাঁর বক্তব্যেই স্পষ্ট। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বাচনের মুখে দাঁড়িয়ে দলের অন্দরে এমন প্রকাশ্য বিদ্রোহ তৃণমূলের জন্য বড় ধাক্কা।মুর্শিদাবাদ জেলা রাজনীতিতে শাহনাজ বেগম অত্যন্ত প্রভাবশালী নাম। একসময় কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি ভেঙে জেলা পরিষদে তৃণমূলের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। ২০১৩ সাল থেকে সোমপাড়া, রামপাড়া ও রামনগর বাছড়া এলাকা থেকে টানা তিনবার নির্বাচিত হন তিনি। কর্মাধ্যক্ষ থেকে সহকারী সভাধিপতি, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন শাহনাজ।যদিও আপাতত অন্য কোনও দলে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দেননি তিনি। তবে পদ ছাড়লেও এলাকার মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। এই বিস্ফোরক ইস্তফা মুর্শিদাবাদের রাজনীতিতে কী প্রভাব ফেলে, এখন সেটাই দেখার।

ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal