কুকুরের ড্যান্স নিয়ে উত্তাল সোশাল মিডিয়া। যে সে কুকুর নয় একেবারে দেশি কুকুর। এই কুকুরের নৃত্য দেখে সোশাল মিডিয়ায় মানুষজন এতটাই মেতেছে যে লক্ষ লক্ষ ভিউ হয়েছে এই ড্যান্সের ভিডিওর। আপনি দেখলেও মোহিত হয়ে যাবেন।ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে কোনও অনুষ্ঠান বাড়ি চলছিল। সেখানে একটু দেশি কুকুর অন্যদের সঙ্গে নিজের তালে তালে নেচে চলেছেন। কুকুরটি পিঠে কালো রং,পায়ের দিকটা লালছে। এই কুকুরের ড্যান্স দেখলে যে কেউ অবাক হতে বাধ্য। কুকুরটির নৃত্য দেখলে মনে হতে পারে সে বোধহয় নাচের প্রশিক্ষণ নিয়েছে। বক্সে গান বাজছে আর আনন্দে আত্মহারা হয়ে চার পায়ের সঙ্গে দেহের তাল মিলিয়ে নেচেই চলেছে কুকুরটি। নিজেও মজা পেয়েছে। দেখুন সেই মজার ভিডিও।
উত্তরবঙ্গের তৃণমূল নেতার উদ্দাম নৃত্য ভাইরাল হতেই তোলপাড় রাজনৈতিক মহল। নাচের সঙ্গে বিকৃত অঙ্গভঙ্গিতে দিলেন দলের স্লোগান। ওই নেতার নাচের দৃশ্য এখন মোবাইলে মোবাইলে ঘুরছে। এই উদ্দাম নৃত্যকে তৃণমূলের অপসংস্কৃতি বলে দাবি করলেন বিজেপি নেতৃত্ব। ভাইরাল ভিডিওর জেরে জলপাইগুড়ির বানারহাটের ব্লক তৃণমূল সভাপতি নয়ন দত্ত এখন খবরের শিরোনামে। এক ভিডিওতেই বাংলাজুড়ে পরিচিতি পেলেন তৃণমূলের নয়ন। যদিও ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি জনতার কথা।খাইকে পান বানারসি ওয়ালা আবার দয়ালবাবা কলা খাবা এমন সব চটুল হিন্দী-বাংলা গানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উদ্দাম নৃত্য করে ভাইরাল হয়েছেন বানারহাট ব্লকের তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি নয়ন দত্ত। গানের সঙ্গে সমানে চলছে সিটি। এই এক ভিডিও জলপাইগুড়ি ছাড়িয়ে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে স্পষ্ট, একটি ঘরে বাবু ঘরানায় ফিরে গিয়েছেন তাঁর অনুগামিদের নিয়ে। পরিস্থিতি অস্বাভাবিক, অপ্রকৃতিস্থ বললেই চলে। বেসামাল হয়ে পড়ে যাচ্ছেন। ঘরের দেওয়াল ধরে বসে পড়ছেন। এর সঙ্গে চলছে জোরদার রাজনৈতিক স্লোগান।তাঁর সঙ্গে তাল মিলিয়ে কোমর দুলিয়েছে ব্লক তৃণমূলের যুবসভাপতি বিমল মাইতিও। সোজা হয়ে দাঁড়াতেই পারছেন না। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গিতে মেতে উঠেছেন তাঁরা। হাততালি দিতে দেখা যাচ্ছে অনুগামীদের। নয়ন দত্তের দাবি, এই ভিডিও অনেক পুরনো। তাঁকে ফাঁসানোর জন্য কেউ সেই ভিডিও নতুন করে ছড়িয়ে দিয়েছে।
জি মিউজিক বাংলা থেকে মুক্তি পেল মিউজিক ভিডিও হৃদি। এই মিউজিক ভিডিওর সঙ্গে ত্রিপুরার সব শিল্পীরা যুক্ত রয়েছেন। ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন অনুপম গোস্বামী। সুরকার সুরজিৎ পটারী, গানের কথা লিখেছেন সৈকত সরকার, সঙ্গীত ব্যবস্থাপনায় রয়েছেন তাপস ধর, গান গেয়েছেন অর্পিতা সরকার ও কিষাণ দাস এবং অভিনয় করেছেন পূজা দেবনাথ ও কর্ণজিৎ ভট্টাচার্য। মিউজিক ভিডিও নিয়ে অর্পিতা জনতার কথা কে জানালেন, হৃদির সঙ্গে ত্রিপুরার কিছু শিল্পী জড়িত রয়েছে। প্রত্যেকের প্রচেষ্টায়, প্রত্যেকের ডেডিকেশনে কাজটি মুক্তি পেল। গানের ব্যাপারে আপনাদের বলতে পারি গানটি তিন-সাড়ে তিন বছর আগে আমাকে পাঠানো হয়েছিল। এটা একটা ভালোবাসার গান যেখানে ছেলেটি তার প্রেমিকার প্রতি অনুভূতি প্রকাশ করছে। অর্পিতা আরও জানান,মিউজিক ভিডিওর গল্পটা খুব সহজ। আর সহজ জিনিসের সঙ্গেই অডিয়েন্সরা বেশি কানেক্ট করতে পারে। গানটি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং তারা যতটা যেভাবে পারছে আরও আরও ভালোবাসা দিয়ে যাচ্ছে।
আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা নিয়ে তোলপাড় রাজ্যের শিক্ষামহল। ভিডিও ভাইরাল হতে শোরগোল পড়ে যায় সবমহলেই। নিন্দার ঝড় উঠেছে রাজ্যজুড়ে। ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত গিয়াসুদ্দিন মন্ডলকে। প্রশ্ন উঠেছে রাজ্যের শিক্ষার পরিবেশ নিয়ে। ঘটনা ভাইরাল হওয়ার পর তৃণমূল ছাত্র পরিষদ জানিয়ে দিয়েছে, ওই ছাত্রকে তাঁরা তিন বছর আগেই সাসপেন্ড করে দিয়েছে। কিন্তু মূল প্রশ্ন হল ভিডিও ভাইরাল না হলে ওই ঘটনা কী সামনে আসত? নাকি ওই অভিযুক্ত গ্রেফতার হত?একজন উপাচার্যকে চেয়ারে বসিয়ে যে ভাষায় কথা বলা হয়েছে তা কোনও সমাজ বরদাস্ত করতে পারে না বলেই শিক্ষামহলের বক্তব্য। তাহলে কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটছে, এই প্রশ্নই সর্বস্তরে। এর আগে রায়গঞ্জ কলেজ, ভাঙর কলেজসহ নানা কলেজে অবান্তর ঘটনা ঘটেছে। এবারও মাত্রা ছাড়ায়েছে। কলেজে ছাত্র রাজনীতি অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যাওয়ার ফলে ছাত্র সংসদের নির্বাচনই বন্ধ রেখেছে রাজ্য সরকার, এমনই মনে করছেন শিক্ষামহল। তবে শিক্ষাঙ্গনে গুন্ডারাজ যে কমেনি তার হাতে-নাতে প্রমান এই আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা। কোনও সভ্যজগতে কোনও একজন সাধারণ মানুষের সঙ্গেও কী এই ঘটনা ঘটানো যায়? প্রশ্নটা শুধু শিক্ষাঙ্গন নয়। এভাবে হেয়, অপমান করার সাহস কোথা থেকে পায়? বর্বরতার চূড়ান্ত।কোনও ঘটনা ঘটলেই হাত ধুয়ে নিতে উঠে-পড়ে লোকজন। যে অকথ্য ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তার নিন্দার কোনও ভাষা হতে পারে না। বাম আমলের মতো এখনও রাজনীতির হাত থেকে রেহাই পায়নি শিক্ষাক্ষেত্র। উপাচার্য নিয়োগ নিয়েও বিস্তর প্রশ্ন রয়েছে। বামেদের সময়েও ছিল। লবির লোক ছাড়া নাকি উপাচার্যই হওয়া যায় না বলে অভিযোগ। শিক্ষার মান সেখানে প্রশ্নের মুখে পড়তে বাধ্য। শিক্ষাক্ষেত্রে শাসন সেখানে থাকতে পারে না। শিক্ষাঙ্গন প্রকৃতই যেদিন রাজনীতিকরণ মুক্ত হবে সেদিন সুস্থ শিক্ষাব্যবস্থা সম্ভব। এই অভব্য ছাত্রসমাজের পিছনে কে বা কারা রয়েছে। সেই সব খতিয়ে দেখলে কেঁচো খুড়তে কেউটে বের হবেই। প্রথমত ছাত্রসমাজকে অহেতুক রাজনীতিতে অপব্যবহার তার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কে কার লোক। অতএব চিৎকার, চেঁচামেচি জুড়ে কিছু হবে না। নিন্দা করে কোনও লাভ হবে না। একমাত্র সিস্টেমের বদলই পারে শিক্ষাঙ্গণে প্রকৃত মানুষ তৈরি করতে। অন্যায় রাজনীতিকরণ বন্ধ না হলে কেউ ঘটনা নিয়ে হাত ধুয়ে ফেলবে, একদল নিন্দার ঝড় তুলবে। কাজের কাজ কিছুই হবে না।
মুক্তি পেল রেজারাকশন এন্টারটেনমেন্ট প্রযোজিত, সেলিব্রিটি ফ্যাশন ফটোগ্রাফার তথাগত ঘোষের পরিচালনায় মিউজিক ভিডিও মেঘের ঠিকানা। এই মিউজিক ভিডিওতে গানটি গেয়েছেন শ্রেষ্ঠা দে, গানের সুর করেছেন সৌপ্তিক মজুমদার। মিউজিক ভিডিওতে রয়েছেন নবাগতা নীল দে। পাহাড়ের সুন্দর বরফ ঢাকা পটভূমিতে এক নিঃসঙ্গ মেয়ের প্রকৃতির সঙ্গে মিলে মিশে বাঁচার একান্ত নির্জন গল্প মানুষের সামনে তুলে ধরল মিউজিক ভিডিও মেঘের ঠিকানা। সেই নির্জনতার গুঞ্জনও পাওয়া যাবে গানের মধ্যে।মিউজিক ভিডিও প্রসঙ্গে তথাগত জানালেন, নারীর মন আর প্রকৃতি কোথাও গিয়ে মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়। এই মিউজিক ভিডিওতে একজন একলা নারীর মধ্যে দিয়ে সেরকমই এক সংমিলনের গল্প তুলে ধরতে চেয়েছি আমরা। বরফ আর কুয়াশা ঢাকা পাহাড়ের মাঝে এক একলা মেয়ে খুঁজতে বেরিয়েছে মেঘের ঠিকানা। ভালো থাকার রসদ। মিউজিক ভিডিওর মধ্যে দিয়ে সেই মন ভালো করা অভিযান তুলে ধরতে চলেছি আমরা।এই মিউজিক ভিডিওর অভিনেত্রী নীল জানালেন, তথাগত ঘোষের সঙ্গে কাজ করতে পারা সত্যি একটা দারুণ অভিজ্ঞতা। এই মিউজিক ভিডিওর শুটিংটা আমরা ভীষণ মজা করে করেছি। তথাগতর গাইডেন্স আমার অভিনয় করার ক্ষেত্রেও অনেক সাহায্য করেছে।
ভাতারের ওরগ্রাম জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নে খেই হারিয়ে ফেললেন রাজ্যের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। এদিনের অনুষ্ঠানে কুড়ি টাকায় মদের পাউচ পাওয়া যাচ্ছে সেকথাও জানান তিনি। সাংবাদিকদের কাপড় কিনে গরিব দুঃস্থ দের সাহায্য করার পরামর্শও দেন তিনি। মন্ত্রীর অভিযোগ, সাংবাদিকরা সব সময় ভালো কাজের মধ্যেও খারাপ খুঁজে বার করার চেষ্টা করে। তার এহেন কর্মকান্ডে অস্বস্তিতে পড়ে যান উপস্থিত অন্যান্য নেতৃবর্গ, প্রশাসনের লোকজন ও আয়োজকরা।রাজ্যের প্রবীণ মন্ত্রী ২০ টাকার পাউচ মদের কথা বলেছেন। রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, কারা এই পাউচ মদের কারবার করে? তাহলে কী পাউচ মদ বিক্রি বন্ধ করার পরামর্শ দিচ্ছেন মন্ত্রী। নাকি ব্যাপক বিক্রি হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তিনি। অভিজ্ঞ মহলের বক্তব্য, নেতা-মন্ত্রীরা তাঁদের নিজেদের দায়িত্ব পালন করলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন, ভোগান্তিতে পড়বেন না। রাজ্যে একাংশ নেতার অপকর্মেের জন্য কাটমানির অভিযোগ তুলেছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাছাড়া সরকারি নানা প্রকল্প নিয়ে বিস্তর অভিযোগ রয়েছ। পঞ্চায়েত স্তরের নেতৃত্বের চালচলন দেখলেই বুঝতে অসুবিধা হয় না দুর্নীতির বহর কী জায়গায় পৌছেছে। হাজার হাজার রাজপ্রাসাদ তৈরি হয়েছে বাংলায়।
শ্রী দেলারট নিবেদিত সৌমেন চট্টোপাধ্যায় এর উদ্যোগে ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে সৌম্য চক্রবর্তীর শর্ট ফিল্ম পেন্ডুলাম এর ট্রেলার লঞ্চ হয়ে গেল। অভিনয় করেছেন সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা। জীবনটা আসলে পেন্ডুলাম এর মতো অনিশ্চিত। আজ যেখানে আছে, কাল সেখানে নাও থাকতে পারে। সেই অনিশ্চয়তার গল্প বলবে পেন্ডুলাম।এছাড়া দেখানো হল মিউজিক্যাল শর্ট ফিল্ম আবদার। পরিচালনায় রয়েছেন অরুদীপ্ত দাশগুপ্ত। অভিনয় করেছেন ঋতব্রত মুখার্জি ও নবাগতা দেবাঙ্গী। মিউজিক করেছেন শুভ।মণিদীপ এর পরিচালনায় মন রে ফিরে আয় মিউজিক ভিডিওটি প্রদর্শিত হল। অভিনয় করেছেন দেবতনু ও ঐশ্বর্য সেন। প্রদর্শিত হল সুদীপ মৃধার মিউজিক ভিডিওর টুকরো অংশ। শঙ্খ চক্রবর্তী পরিচালিত শর্ট ফিল্ম রে অফ হোপ জীবনের সেই আশার আলো যে আলো আমাদের বাঁচিয়ে রাখে সেই আশার কথা বলবে। রাজ দাস অভিনীত ফেসিং দ্য ফেস বিখ্যাত পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষকে উৎসর্গিত। রাজ দাস নিজেও ট্রান্সজেন্ডার। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের জীবন ও যাপনের কথাই বলবে ফেসিং দ্য ফেস।
রাহুল বসাক একজন সফল ব্যবসায়ী। কলকাতায় এবং কলকাতার বাইরে তাঁর পরিচিতি কম নয়। কিন্তু রাহুল এবার তাঁর চেনা গণ্ডী থেকে বেরিয়ে নতুন জায়গায় পা রাখছেন। অজানা কয়ে জানার চেষ্টায় হাত বাড়ালেন। রাহুলকে এবার প্রথমবারের জন্য অভিনয়ে দেখা যাবে। আলোর মেঘ এই মিউজিক ভিডিওতে সম্প্রতি অভিনয় করেছেন রাহুল। খুব শীঘ্রই মুক্তি পাবে এই মিউজিক ভিডিওটি। এখানে রাহুলের বিপরীতে রয়েছেন টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দর্শনা বণিক। এই গানের কথা লিখেছেন শাশ্বতা রায় এবং কথা লিখেছেন সায়ক আমান। কন্ঠ দিয়েছেন অরিত্র সেনগুপ্ত। পরিচালনা করেছেন প্রশান্ত সিংহ। প্রথমবার অভিনয় নিয়ে রাহুল জানালেন, এই প্রোজেক্টটা নিয়ে খুব এক্সাইটেড আমি। সকলে মিলে আমাকে খুব ভালোভাবে গাইড করেছেন। উনাদের গাইডেন্সটা অবশ্যই আমাকে অনেকটা হেল্প করেছে। সাকসেসফুলি কাজ করতে পেরেছি। বাকী সাকসেসটা নির্ভর করছে দর্শকদের ওপর। তাদের থেকে কেমন ফিডব্যাক আসে তার অপেক্ষায় আমি রয়েছি।
সারেগামার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করলেন অনুপম রায়। আর সারেগামার হাত ধরেই ২০২২ এ নতুন কাজ শুরু করলেন অনুপম রায়। তাঁর নতুন প্রোজেক্টটি একটি মিউজিক ভিডিও। যার নাম পুতুল আমি। আগামীকাল ভ্যালেন্টাইন্স ডে অর্থাৎ ভালোবাসার দিনে মিউজিক ভিডিওটি মুক্তি পাবে। প্রথমবার ঋদ্ধি সেন ও সুরঙ্গনা বন্দ্যোপাধ্যায় কে এখানে অভিনয় করতে দেখা যাবে। এই মিউজিক ভিডিও সংক্রান্ত একটি সাংবাদিক সম্মেলন হয়ে গেল। প্রকাশিত হল মিউজিক ভিডিওর টিজার। অভিনেতা ঋদ্ধি সেন এই মিউজিক ভিডিওতে কাজ করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে জানালেন, অনুপম দার ফ্যান আমরা সবাই। অনুপম দার সঙ্গে সিনেমায় আমি কাজ করেছি। কিন্তু এটা অনুপম দার নিজের গান, সিনেমার নয়। এই মিউজিক ভিডিওতে ফিচার করতে পারাটা আমার আর সুরঙ্গনার জন্য খুবই আনন্দের। অনুপম দার প্রচুর গান শুনে সময় কেটেছে। সেই জায়গা থেকে আই অ্যাম ভেরি হ্যাপি। সুরঙ্গনা জানালেন, অনুপম দা-র সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা খুব ভালো। আর ঋদ্ধির সঙ্গে আমি প্রথম মিউজিক ভিডিওতে কাজ করছি। সেটা আবার ভ্যালেন্টাইন্স ডের দিন বেরোবে। আমার গান টা খুব ভালো লেগেছে। কাজটা খুব আনন্দ করে করেছি। আমি আশা করছি দর্শকদের ভালো লাগবে কাজটা।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা রমেশ দেও। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। আনন্দ, মেরে আপনে-র মতো গুরুত্বপূর্ণ ছবিতে তাঁর অভিনীত ছবি প্রশংসিত হয়েছে। মৃত্যুসংবাদ জানিয়েছেন তাঁর ছেলে মারাঠি অভিনেতা অজিঙ্ক দেও। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন বেশ কয়েকদিন ধরেই রমেশ দেও অসুস্থতায় ভুগছিলেন। তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র অভিনয় দেও বলিউড পরিচালক। যিনি গেম, দিল্লি বেলি-র মতো ছবিতে পরিচালনা করেছেন। মহারাষ্ট্রের অমরাবতী তে ১৯২৯ সালের ৩০ জানুয়ারি তাঁর জন্ম হয়। ১৯৬২ সালে রাজশ্রী প্রোডাকশনের প্রযোজনায় আরতি ছবি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন বলিউডে। এরপর অমিতাভ বচ্চন, রাজেশ খান্না, শত্রুঘ্ন সিনহার মতো একাধিক তারকার সঙ্গে অভিনয় করেছেন।
মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১১ হাজার ফুট উচ্চতায় স্কি করছে ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ (আইটিবিপি)! উত্তরাখণ্ডের অউলিতে বরফের কোলে আইটিবিপি হিমবীর- এর সাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপনের ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।आईटीबीपी के हिमवीरों का राष्ट्र को नमनHappy Republic Day from #Himveers of ITBPFrom #Ladakh#RepublicDay2022 #RepublicDay #गणतंत्रदिवस pic.twitter.com/bS1A8pnPlH ITBP (@ITBP_official) January 26, 2022৭৩তম সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। টুইটার হ্যান্ডেল থেকে মোদি লেখেন, সবাইকে শুভ প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা। জয় হিন্দ।On 73rd #RepublicDay, lets listen to the ITBP Constable Lovely Singh singing a song dedicated to the nation:हम हिन्दुस्तानी हैंसैनिक तूफानी हैं..#RepublicDay2022 #RepublicDayIndia@PMOIndia @DefenceMinIndia @rajnathsingh @PIBHomeAffairs @ianuragthakur📽️: @ITBP_official pic.twitter.com/9O4pUKJ1N0 Ministry of Information and Broadcasting (@MIB_India) January 26, 2022আইটিবিপি-র একাধিক ভাইরাল ভিডিওর মধ্যে একটিতে দেখা যাচ্ছে সাদা বরফে ডাকা অউলিতে কালো পোশাকে স্কি করছেন জওয়ানরা। হাতে রয়েছে জাতীয় পতাকা। আরেক ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, আইটিবিপি জওয়ানরা কুচকাওয়াজ করছেন বরফে ঘেরা লাদাখে। ৭৩তম সাধারণতন্ত্র দিবসের সকালে এই দুই ভিডিও কার্যত ভাইরাল হয়েছে টুইটারে।
শনিবার জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই ভার্চুয়াল বৈঠকে দেশের বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকরা উপস্থিত ছিলেন। জেলাশাসকদের এদিন তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারি কাজ শেষ করার ক্ষেত্রে দ্রুততাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। নির্দিষ্ট সময় বেঁধে মানুষের কাজ করার ওপর বাড়তি জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।দেশের প্রতিভা ও নতুনত্বের অভাব নেই। প্রত্যেক জেলার জেলাশাসককে, জেলার লুকিয়ে থাকা বিশেষ গুণ খুঁজে বের করার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। জেলার কর্ম দক্ষতার ওপর নির্ভর করেই বিশ্বে সেই জেলা আলাদা পরিচয় লাভ করতে পারবে বলেই মনে করেন নরেন্দ্র মোদি। জেলাশাসকদের তাঁর বার্তা, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে নিজের জেলাকে তুলে ধরার দায়িত্ব আপনাদের। জেলার বাসিন্দাদের বিশেষ দক্ষতা খুঁজে বের করে সেটা কাজে লাগানোর জন্য জেলাশাসকদের আবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১০০ শতাংশ পরিষেবা অসুবিধার লক্ষ্যমাত্রা রেখে প্রত্যেকটি জেলায় আমাদের কাজ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করার জন্য বিভিন্ন জেলার ক্ষেত্রে রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে যাতে আগামী দুবছরে সব কাজ শেষ হয়ে যায়।জেলাশাসকদের নিয়ে এদিনের বৈঠকে আরও একটি উদ্ভাবনী পদ্ধতির কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নততর করতে ১০ কাজকে বেছে নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। ৩ মাসের মধ্যে ওই ১০টি কাজ অবশ্যই শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছেন মোদি। দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব কর্মসূচি নিয়েছে কেন্দ্র। সেই কর্মসূচির আওতায় আরও ৫ টি কাজ বেছে নিয়ে শেষ করার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।এই দিনের বৈঠকে ডিজিটাল পরিষেবার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারতে ডিজিটাল পরিকাঠামোতে নিঃশব্দ উন্নয়ন হচ্ছে। জেলার প্রত্যেকটি প্রান্তে ডিজিটাল সুযোগ-সুবিধা যেন পৌছে যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ২২ টি রাজ্যের ১৪২ টি জেলা কাজের ভিত্তিতে পিছিয়ে পড়েছে, সেই জেলাগুলিতে দ্রুততার সঙ্গে কাজ করার আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কোভিড সংক্রমিত ব্যক্তিদের ধাতব বাক্সে বন্দি করে রাখা শুরু করেছে চিন সরকার! নেটমাধ্যমে ইতিমধ্যেই ভাইরাল সেই ভিডিও। সংক্রমণকে নাগালে রাখতে নিভৃতবাস, বিচ্ছিন্নবাস, লকডাউন সব পন্থাই নিয়েছে তারা। এত কিছু করেও সংক্রমণ আয়ত্তে না আসায় এই ভয়ঙ্কর পথ বেছে নিয়েছে চিন। আর তাতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে।আরও পড়ুনঃ এক ফোনে মিলবে ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা পরিষেবা, গলসির হাসপাতালে নয়া উদ্যোগভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, কোভিড সংক্রমিত ব্যক্তিদের বা তাঁদের সংস্পর্শে আসা সকলকে ধাতব বাক্সের মতো ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে রয়েছে একটি খাট, জলের বোতল ও একটি শৌচাগার। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মধ্য চিনের শাংচি প্রদেশের জিআন শহরে খোলা হয়েছে এই নিভৃতবাস ক্যাম্প। সেখানে বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক, এমনকী, গর্ভবতী মহিলাদেরও অন্তত দুসপ্তাহের জন্য জোর করে রাখা হচ্ছে বলে অভিযোগ। যা নিয়ে বিতর্কও দানা বেঁধেছে।আরও পড়ুনঃ মধুচক্র চালানোর অভিযোগে পাঁচ যুবক গ্রেফতার, চাঞ্চল্য মেমারিতেসিনেমার কোনও দৃশ্যের থেকে কম নয় চিনের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ির চিত্র। অস্থায়ী কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলির সামনে বাসের লম্বা লাইন, ভিতরে জবুথবু হয়ে বসে রয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। চিনের জিরো কোভিড নীতি অনুযায়ী, একজনও করোনা আক্রান্ত হলে, গোটা শহরেরই বাসিন্দাদের যেমন করোনা পরীক্ষা করানো হচ্ছে, তেমনই আবার একজনের রিপোর্ট পজেটিভ এলেই, বাকি এলাকার সমস্ত বাসিন্দাদের ধাতব বাক্সে বন্দি করে রাখা হচ্ছে বাকিদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়ানো থেকে আটকাতে।আরও পড়ুনঃ রাজ্যে টানা দুদিন করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি, কমেছে পজিটিভিটি রেটবাড়তে থাকা কোভিড সংক্রমণের দরুণ জিআন শহরের প্রায় দুকোটি বাসিন্দাকে বাড়িতেই থাকতে বলা হয়েছে। খাবার কিনতে বাইরে বেরোনোর ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা। সোমবার সেখানে ১৩ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। মাত্র দুজন ওমিক্রন সংক্রমিতের সন্ধান পাওয়ার পর চিনের আনিয়াং শহরে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। চিন সংক্রমণ রুখতে এতটাই কড়া অবস্থান নিয়েছে যে, কোনও বহুতলের এক জন বাসিন্দা সংক্রমিত হলেও ওই বহুতলের সকল বাসিন্দাদের নিভৃতবাসে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
মুক্তি পেল শীতের মরসুমে নতুন প্রেমের গান তোকে পাবো বলে ও তার জমজমাট মিউজিক ভিডিও। গানটি গেয়েছেন নবনীতা। নবনীতা ডেনমার্কের প্রবাসী বাঙালি এবং DENMARKS GOT TALENT এর সেমিফাইনালিস্ট ও বটে। তিনি ভারতের একজন জনপ্রিয় সংগীত শিল্পীও। এই গানটির গীতিকার এবং সুরকার প্রাঞ্জল, যিনি টলিউডের বহু সিনেমার গান লিখেছেন। সম্প্রতি বুড়ো সাধু ছায়াছবির সংগীত পরিচালক ছিলেন। এর পাশাপাশি টেলিভিশনের বেশ কিছু ধারাবাহিকেও সংগীত পরিচালনা করেছেন যেমন ও গো নিরুপমা, রিমলি, মন ফাগুন ও সম্প্রতি গাঁটছড়া। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন জয়দীপ ব্যানার্জি। জয়দীপ klick এর জনপ্রিয় ওয়েবসিরিজ Chickflick এবং সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া Chickflick-2 এর পরিচালক এবং এ ছাড়াও বহু জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ এর লেখক ও তিনি। মুখ্য চরিত্রে আছেন টেলিভিশনের জনপরিয় মুখ ঐশ্বর্য সেন এবং মৃত্যুন্জয় ভট্টাচার্য ওরফে নীল। মিউজিক ভিডিওটির প্রযোজনার দায়িত্ব সামলেছেন নবনীতা ও মিল্কি ওয়ে ফিল্মস।
রাত ১২ টায় মোবাইলে ভিডিও কনফারেন্স। এক দিকে প্রেমিক, অন্যদিকে পরিবারের লোকজন ও প্রেমিকা। প্রথমে আত্মহত্যার হুমকি। তারপর সেতু থেকে নদীতে ঝাঁপ। পরিবারের লোকজন রাতেই ছুটেছে সেতুর কাছে। অবাক করা এই ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির তিস্তা নদীতে। যুবকের সন্ধানে সকাল থেকেই তল্লাশি চালাচ্ছে সিভিল ডেফেন্সের কর্মীরা। কেন ভিডিও কল করে নদীতে ঝাঁপ দিল ধীরাজ প্রজাপতি(২৯), তা নিয়ে ধন্দে পড়েছে পরিবারের সদস্যরা। ধন্দে পুলিশও।জানা গিয়েছে, রবিবার রাত ১২টা নাগাদ জলপাইগুড়ির তিস্তা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছিল ধীরাজ প্রজাপতি। ওই যুবক সেতুতে দাঁড়িয়ে পরিবারের সবাইকে ভিডিও কল করে। এমনকী তাঁর প্রেমিকাকেও কনফারেন্স কল করেন। কনফারেন্স কলেই নাকি আত্মহত্যার হুমকি দেন ওই যুবক। হুমকি দিতে দিতেই সে তিস্তা নদীতে ঝাঁপ দেন। পরিবারের লোকেরা কিছু বুঝতেই পারেননি। ঘটনার আকস্মিকতায় তাঁরা হতবাক হয়ে যান। তাঁরা বারে বারেই নিষেধ করেন। ঘটনার পরই সেখানে ছুটে যায় যুবকের পরিবারের লোকজন। বিষয়টি তাঁরা জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানায় জানায়। এবার যুবকের খোঁজ শুরু হয় নদীতে। পুলিশের অনুমান, নদীতে ঝাঁপ দিয়ে তিস্তার জলে তলিয়ে গিয়েছে যুবক। সোমবার সকাল থেকে ধীরাজের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা।যুবকের দাদা মনোজ প্রজাপতি জানান, ভাইয়ের রাণীনগর বিএসএফ ক্যম্পের কাছে স্টেশনারির দোকান রয়েছে। রবিবার রাত ১২টা নাগাদ তিস্তা সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে কনফারেন্স কলে কথা বলছিল তাঁর দাদা, দিদি ও প্রেমিকা। তখন ভিডিও কলে আত্মহত্যা করার কথা জানায়। সবাই তখন হাতজোড় করতে থাকে এমন কাজ না করার জন্য। কিছু বোঝার আগেই ভিডিও কল অন করেই ঝাঁপ দিয়ে দেয় নদীতে। কেন এমন কাজ করল ওই যুবক, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জলের পাইপ খুললে জলের বদলে টাকা? গল্প হলেও সত্যি! আয় বহির্ভুত সম্পতির তল্লশি চালাতে গিয়ে তাজ্জব বনে গেলেন অপরাধ দমন শাখার আধিকারিকরা। বুধবার কর্নাটকের বিভিন্ন জায়গায় অকস্মাৎ খানা তল্লাশি চালায় রাজ্য অপরাধ দমন শাখা। তাতেই এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে আসে। বিভিন্ন সরকারি অফিসারদের দপ্তরে ও বাসস্থানে অভিযান চালানো হয়। সেই অভিযানে অফিসারদের বাড়ি থেকে প্রচুর পরিমাণে বেনামী সম্পত্তি, সোনার গয়না এবং নগদ টাকা উদ্ধার করেছে তদন্তকারি দল।#WATCH Karnataka ACB recovers approximately Rs 13 lakhs during a raid at the residence of a PWD junior engineer in Kalaburagi(Video source unverified) pic.twitter.com/wlYZNG6rRO ANI (@ANI) November 24, 2021সংবাদ সংস্থা এএনআই সুত্রে জানা গিয়েছে, অপরাধ দমন শাখার প্রায় ৪০০ জন অফিসার কর্নাটকের প্রায় ৬০টি জায়গায় বুধবার অভিযান চালিয়েছেন। তদন্তকারি দলের এক অফিসার মহেশ মেঘনানাভার, এসপি, নর্থ ইস্টার্ন রেঞ্জ, জানিয়েছেন সাড়ে তিন কোটি টাকার গয়না ছাড়াও প্রচুর পরিমানে নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে এই অভিযানে। তিনি আরও জানিয়েছেন কালবুর্গী শহরের এক পূর্ত দফতরের পিডব্লিউডি জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫৪ লক্ষ টাকা, যার মধ্যে বাড়ির ভিতরের জলের পাইপ থেকেই উদ্ধার হয়েছে ১৩ লক্ষ টাকা।জলের পাইপ থেকে উদ্ধার হওয়া টাকার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে পড়ে। ভিডিও-তে দেখা যায় গোছা গোছা টাকা পাইপের ভিতর থেকে উদ্ধার করছে। তাঁর বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধারের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে নেটমাধ্যমে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জলের পাইপ থেকে রাশি রাশি টাকা বের করছেন অপরাধ দমন শাখার অফিসাররা।
বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র এবং তাঁর বড় ছেলে সানি দেওল যে দুজনে কে কার কতটা কাছের সেটা কারোর অজানা জন্য। বাবার অত্যন্ত কাছের সানি। বাবাকে নিয়েই হিমাচল প্রদেশের মানালিতে ছুটি কাটাতে গেছেন এই অভিনেতা-রাজনীতিবিদ। ছেলের সঙ্গে সেখানে মনের আনন্দে জমিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন ধর্মেন্দ্র, তার হাতেগরম প্রমাণ এই বর্ষীয়ান অভিনেতার টুইট করা একটি ভিডিয়ো। আর সেই ভিডিয়োতে বাবা-ছেলের একান্ত আপন মুহূর্ত কাটাতে দেখে মন ভিজেছে নেটিজেনদের। ওই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে রাস্তার এক ধরে পা ছড়িয়ে বসে রয়েছেন ধতাঁকে পিছন থেকে সস্নেহে শক্ত করে হারিয়ে ধরে রয়েছেন সানি। পরম মমতায় বাবার মিথ্যে মাথা রেখে চুম্বনও আঁকলেন তিনি। এরপর ক্যামেরা প্যান হয়ে ঘুরে যাচ্ছে চারপাশে পাহাড় ও জঙ্গল ঘেরা সেই জায়গার ওপর। দূরে দেখা যাচ্ছে বয়ে যাওয়া একলা পাহাড়ি নদীও। মাঝে সানিও হাত তুলে কিছু একটা দেখাতে চাইলে মন দিয়ে সেদিকে একমনে দেখলেন ধর্মেন্দ্র। ভিডিয়োর একেবারে শেষে নিজের চিরাচরিত ভঙ্গিতে ভক্তদের ফ্লায়িং কিস ছুঁড়ে দিয়ে তাঁদের ধন্যবাদও জানাতে ভোলেননি তিনি। এরপর ভিডিয়োর ক্যাপশনে সানির উদ্দেশে ধন্যবাদ জানিয়ে ধর্মেন্দ্র লিখেছেন হিমাচল প্রদেশের মানালিতে ছুটি কাটাতে এসে তাঁর যারপরনাই ভালো লাগছে।নেটিজেনদের কাছ থেকেও বিভিন্ন কমেন্ট এসেছে। অনেক ভালো ভালো কমেন্ট করেছেন তারা। নেটিজেনদের মধ্যে একজন লিখেছেন, টু লেজেন্ডস ইন ওয়ান ফ্রেম। আরেকজন লিখেছেন, সানি দেওল ওয়ান অফ দ্য বেস্ট সন ইন হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি।
বর্ষা যেমন সুখের স্মৃতি বয়ে আনে তেমনই অনেক মনখারাপের সুর হৃদয়ে ঢেউ তোলে। প্রেম বিরহ বেদনা আনন্দের অনুভুতিরা মিলেমিশে যায়। হঠাৎ মেঘ করে আসে মনে৷ বৃষ্টি আসে বাইরে ও ভেতরে ৷ মনের কথারা তখন গান হয়ে ওঠে। তারপর হঠাৎ বৃষ্টি এলো। মোট ৬ টি রোম্যান্টিক গানের সমন্বয় হঠাৎ বৃষ্টি এলো। ক্ষন ভঙ্গুর জীবনে কোন কিছুই স্থায়ী নয়, ক্ষণে ক্ষণে সবকিছুই বদলে যাচ্ছে৷ বদল হবেই বারে বারে৷ এই নিয়েই গান আমার যে ছবি৷ দিল না কেউ দিল না গানটিতে চিঠি, না পাওয়ার বেদনার প্রতীক৷ হঠাৎ বৃষ্টি এলো গানে বারিধারার সঙ্গে মিলেমিশে গেছে মানব মনের এক গভীর আকুতি। কাল বিকেলে পেলাম খুঁজে গানটিতে রয়েছে হারিয়ে ফিরে পাওয়ার আনন্দ৷ ও বৃষ্টি তুমি একটু থাম না গানেও সেই অদর্শনের আকুতি এবং বর্ষার জল তার দোসর৷ অনেক দিনের না দেখার যে আকুতি তার মধ্যে বৃষ্টি হলো যে দোসর। বহমান নদীর মতই জীবন। প্রতিমুহূর্তে ভাঙা গড়ায় বদলে যাচ্ছে জীবন সময়ের ছন্দে ও তালে।গানগুলি লিখেছেন অশোক চক্রবর্তী। কলেজ জীবন থেকে লেখালেখি শুরু। গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ নাটক লেখার পাশাপাশি আধুনিক বাংলা গান, লোকগান, ভক্তিগীতি রচনা করেছেন। গানগুলি গেয়েছেন এবং সুর করেছেন সেঁজুতি ভৌমিক। মায়ের কাছে মাত্র ৪ বছর বয়সে সেঁজুতির গান শেখার শুরু৷ পরে শ্রীমতি মায়া সেনের ছাত্রী শ্রীমতি শিপ্রা ঘোষ এর কাছে ও সেই সঙ্গে শ্রীবিষ্ণু দত্তের কাছে তালিম চলে। হিমাংশু চক্রবর্তীর কাছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত এর শিক্ষাগ্রহণ করেছেন৷ ডিজায়ার মেলোডি স্টুডিওতে রেকর্ড করা হয়েছে৷ অধিকর্তা সুনীল মাইতি, তবলায় শেখর পাল, বাঁশিতে মি. অপূর্ব মুনি, গীটারে পুণ্যশ্লোক মাইতি, সুনীল মাইতি।স্যাক্সোফোনে অভিজিৎ,বেহালায় প্রভু দয়াল। মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন কুশল, রায়ানী, প্রতীক,শ্রেয়সী, সৌম্যশেখর, সুমন, সুস্মিতা,সায়ন্তন, জয়শ্রী। দক্ষিণ কলকাতার একটি ক্যাফেতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ হল সেঁজুতি ভৌমিকের বাংলা রোম্যান্টিক গানের অ্যালবাম হঠাৎ বৃষ্টি এলো। গানগুলি শোনা যাবে Senjuti Pranojyoti ইউটিউব চ্যানেলে।
টলিউডের গ্ল্যামার কুইন শুভশ্রী। তার ছবি থেকে শুরু করে ফটোশুট, ভিডিও কোনওটাই নেটিজেনদের চোখ এড়ায় না। ফেসবুক থেকে শুরু করে ইন্সটাগ্রাম, টুইটার সবেতেই নজর কাড়েন শুভশ্রী। এবার চলতি সপ্তাহেই নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ফোটোশ্যুটের ভিডিও শেয়ার করেছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। আর তা নিয়েই চলছে জোরদার চর্চা। তবে নেটিজেনরা এখানে ভালো কিছু কমেন্ট করেননি। বরং ট্রোলড হয়েছেন তিনি। ওয়ান শোল্ডার ইলেকট্রিক ব্লু গাউন পরে ফোটোশ্যুট করান তিনি। আর সেখানেই নায়িকার এক্সপ্রেশন আজব ছিল বলে ট্রোলিং শুরু করেছেন একটা অংশ।মেসি হেয়ার, কমলা লিপস্টিক আর লুপ ইয়াররিংয়ে ক্যামেরায় ধরা দেন শুভশ্রী। নায়িকার এক হাতে স্টেটমেন্ট ব্রেসলেট। কমলা দেওয়ালকে ব্র্যাকগ্রাউন্ডে রেখেই বেশিরভাগ শ্যুট করা হয়েছে। দেওয়ালে আবার ঝোলানো আছে বেশকিছু ক্রস।আবেদনে ভরপুর সেই ভিডিও দেখে শুভশ্রীর অনুরাগীরা প্রশংসার বন্যা বইয়ে দিয়েছেন। তবে কিছু মানুষের মতে, ওভার এক্সপ্রেশন দিয়ে ফেলেছেন শুভশ্রী। যা মোটেও ফ্যাশন ফিলিংস আনছে না! বরং মনে করিয়ে দিচ্ছে, ভূতের সিনেমার কথা। ভয় পেয়েছি প্রথম অংশটা দেখে, হাসিটা যেমন ভয়ানক, তেমন ছবি তোলার সময় মুখটাও-র মতো নানা কমেন্ট পড়েছে সেখানে। বোল্ড এক্সপ্রেশন দিতে দেখা গেছে পরিচালক রাজ চক্রবর্তীর স্ত্রী কে।
আমাদের সকলের প্রিয় পটার গাওয়া নতুন মিউজিক ভিডিও আসতে চলেছে। এই মিউজিক ভিডিওর নাম ভিজতে এসো রাধা। একটু অন্যধরণের একটা প্রোজেক্ট দেখতে চলেছেন দর্শকরা।এই মিউজিক ভিডিওর লিরিক্স লিখেছেন রাজীব চক্রবর্তী। পরিচালনা ও সুরকার ইশানু চক্রবর্তী। কলঙ্কিনী রাধার পর আবার রাধার সঙ্গে দেখা করবেন পটা।এই প্রোজেক্ট নিয়ে তিনি জনতার কথা কে জানালেন,অদ্ভুত ভালো একটা গান। রাজীব দা পেন ডাউন করেছে। সুর করেছে ঈশানু। প্রেম বলতে তো রাধা বিষয়টা চলে আসে। কৃষ্ন বিষয়টাও চলে আসে। এক্ষেত্রে হয়তো একটু অন্যরকম ভাবে ভাবনা। আমরা যেটা ভিডিও করেছি সেখানে দেখানো হচ্ছে একটি মেয়ে একটা জায়গাতে ভীষণ ভালো পারফর্মার কিন্তু তার জীবনে হঠাৎ একটা পরিবর্তন আসে সেখান থেকে জিরো পয়েন্টে চলে আসে। সেখান থেকে হোপ সে আবার চলতে আরম্ভ করবে। সেই তাগিদটার জায়গা থেকে এই গানটা পুরোটা তৈরি করা।