• ১২ আষাঢ় ১৪৩২, রবিবার ২৯ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Councillor

রাজনীতি

কাউন্সিলরকে 'বিয়ের প্রস্তাব' ঘিরে বিরাট বিবাদ গড়াল থানা পর্যন্ত, পাল্টা অভিযোগ তৃণমূল নেতার

দলেরই কাউন্সিলরকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ শেষমেশ এলাকারই দাপুটে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে, তা থানা পর্যন্ত গড়িয়েছে। তরুণী কাউন্সিলর তাঁর এই অভিযোগ দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়েছেন। এদিকে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই তৃণমূল নেতা। উল্টে তাঁর দলেরই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ তুলেছেন তিনি। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগণার রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ১৫ নং ওয়ার্ডের।এই ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এলাকারই তৃণমূল নেতা প্রতীক দের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ করেছেন তিনি। পাপিয়া বলেন, প্রতীক দে আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। বিভিন্নভাবে আমাকে অপদস্থ করেছেন। আমি প্রতিবাদ করতে গেলে প্রতীক দে ও তাঁর সঙ্গীরা আমাকে ওয়ার্ড থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয়। আমার বাড়ির সামনে গালিগালাজ করে ও আমাকে পদত্যাগ করতে বলে। আমাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হচ্ছে। গভীর রাতে আমার বাড়িতে হামলার প্রমাণ আছে আমার কাছে। আমি সেই ভিডিও দলের উচ্চ নেতৃত্বকে পাঠিয়েছি। প্রতীক দে আমাকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা করে ভাগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করি। স্থানীয় প্রশাসনকে আমি বিষয়টি জানিয়েছি।যদিও কাউন্সিলরের তোলা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা প্রতীক দে। তাঁকে ফাঁসাতেই কাউন্সিলরের এই অভিযোগ বলে পাল্টা দাবি তাঁর। এব্যাপারে দলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কিংবা প্রশাসনের তদন্তেই আস্থা রয়েছে তাঁর।তৃণমূল নেতা প্রতীক দের কথায়, অভিযোগ যে কেউ করতেই পারেন। ওঁর অভিযোগের কি সত্যতা আছে সেটা ওঁকেই প্রমাণ করতে হবে। দলের উচ্চ নেতৃত্ব ওঁকে ডেকেছিল উনি যাননি। দল তদন্ত করুক। আমি যে কোনও তদন্তের জন্য তৈরি আছি। আমাকে অপদস্থ করার চেষ্টা হচ্ছে। ওয়ার্ড কমিটিকে মাসে ১ লক্ষ টাকা করে পৌরমাতা তুলে দিতে বলেছিলেন। টাকা না তুলে দিলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি পর্যন্ত উনি দিয়েছেন। গত তিন মাস ধরে পার্টি অফিসে দলের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। পার্টিকর্মীদের সঙ্গে ওঁর বিরোধিতা তৈরি হয়েছে।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩
রাজ্য

কাউন্সিলর খুনের তদন্তভার সিআইডিকে, কড়া বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

পানিহাটি পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর অনুপম দত্তকে খুনের ঘটনার তদন্তভার পেয়েই ঘটনাস্থলে গেল সিআইডি-র তদন্তকারী দল। সোমবার দুপুরে সিআইডি-এর পাঁচ জন তদন্তকারী পানিহাটি গিয়ে ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন।অন্যদিকে, অনুপম দত্ত খুনের ঘটনার ধৃত অমিত পণ্ডিত ওরফে শম্ভুকে সোমবার ব্যারাকপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশি হেপাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশের তরফ থেকে আদালতে ১০ দিনের পুলিশ হেপাজতের আবেদন জানানো হয়েছিল। বিচারক তা মঞ্জুর করেন। পানিহাটি ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সোমবার সকাল থেকেই ছিল চাপা উত্তেজনা। স্থানীয় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা সকালে ফের বিটি রোড অবরোধ করেন। পুলিশ সূত্রের খবর, অনুপমকে খুন করার জন্য নদিয়ার হরিণঘাটার বাসিন্দা শম্ভুকে ভাড়া করা হয়েছিল। তাঁকে জেরা এই খুনে আরও কারা জড়িত, তা জানার চেষ্টা চলছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার জনপ্রিয় তৃণমূল নেতার খুনের সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে সিআইডি-র তদন্তকারী অফিসারেরা।রাজ্যে দুই কাউন্সিলরের হত্যার ঘটনায় কড়া বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার নবান্নের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী।সেখানে বিরোধীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় গন্ডগোল করার অভিযোগ তুলে তিনি রাজনৈতিক রং না দেখে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে।এদিন রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, এডিজি আইনশৃঙ্খলা, ডিআইজি-সিআইডির কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই মর্মে নির্দেশ দেন।নবান্ন সূত্রে খবর, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে কড়া বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিভিন্ন জায়গায় গণ্ডগোল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বিরোধীরা। অশান্তির ঘটনায় রং না দেখে পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যদিকে রাজ্যে দুই কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় বিরোধী বিজেপি পুলিশ মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেছে। রাজ্য বিধানসভার দৃষ্টি আকর্ষণ পর্বে আজ বিজেপি সদস্য শঙ্কর ঘোষ গতকালের ওই দুই নৃশংস ঘটনার কথা উল্লেখ করে দোষীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি করেন।তিনি বলেন, বর্তমানে যখন বিভিন্ন পুরসভায় চেয়ারম্যান নির্বাচন প্রক্রিয়া চলছে তখন এধরণের ঘটনার পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে কিনা তার অনুসন্ধান প্রয়োজন।এব্যাপারে ওই বিজেপি সদস্য মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশ মন্ত্রী বিধানসভায় বিবৃতি দাবি করেন।এরপরে বিজেপি সদস্যরা সভায় কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে।রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে এই অভিযোগ তুলে তারা স্লোগান দিতে শুরু করেন।প্রথমার্ধের অধিবেশন শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত এই বিক্ষোভ চলতে থাকে।

মার্চ ১৪, ২০২২
রাজ্য

জোড়া কাউন্সিলর খুনে উত্তেজনা পানিহাটি ও ঝালদায়

রবিবারের সন্ধ্যাতেই দুই জেলায় দুই কাউন্সিলর খুনের ঘটনা ঘিরে সোমবার সকাল থেকে শোরগোল শুরু হয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটি পুরসভার কাউন্সিলর অনুপম দত্ত খুনে রবিবার রাতেই গ্রেপ্তার হয়েছেন মূল অভিযুক্ত। তবে পুরুলিয়ার ঝালদায় কাউন্সিলর খুনের অভিযোগে সোমবার সকাল পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। শুরু হয়েছে তল্লাশি। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে নিহত কাউন্সিলর তপন কান্দুর আত্মীয়-পরিজনদেরও। পার্শ্ববর্তী ঝাড়খণ্ড সীমানায় চলছে ব্যাপক নজরদারি। ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার ১২ ঘণ্টা পুরুলিয়া বনধের ডাক দিয়েছে কংগ্রেস। অন্যদিকে সোমবারই নিহত দলীয় কর্মীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। সোমবার বেলা ৩টে নাগাদ ঝালদায় পৌঁছনোর কথা তাঁর। এবার ঝালদা পুরসভার ভোটের ফল ত্রিশঙ্কু হয়েছিল। কংগ্রেস-তৃণমূল সমান সমান আসন পায়। তা নিয়ে একটা রাজনৈতিক চাপানউতর এলাকায় চলছিল বলে কংগ্রেসের দাবি। এরইমধ্যে কাউন্সিলরের খুনের ঘটনা। এই ঘটনায় পুলিশকে কাঠগড়ায় তুলেছে বিজেপি। তাদের দাবি, পুলিশের প্রত্যক্ষ মদত না থাকলে এ ঘটনা ঘটে না।পানিহাটির আট নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী তৃণমূল প্রার্থী অনুপম দত্ত মাথা লক্ষ্য করে গুলি। রবিবার সন্ধ্যায় দুষ্কতীরা পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে তাঁর মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তৃণমূল কাউন্সিলরকে উদ্ধার করে প্রথমে ভর্তি করানো হয় সাগরদত্ত মেডিক্যাল হাসপাতালে। সেখান থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।অন্য দিকে, রবিবার ঠিক একই রকম ঘটনা ঘটে পুরুলিয়ার ঝালদায়। সেখানে সদ্য জয়ী কংগ্রেসের এক কাউন্সিলরকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় কয়েকজন দুষ্কৃতী। জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় ঝালদা পুরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুকে গুলি করে মোটর বাইকে উঠে চম্পট দেয় কয়েকজন দুষ্কৃতী। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই কাউন্সিলরকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে রাঁচিতে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। মৃত্যু হয় ওই কাউন্সিলরেরও।

মার্চ ১৪, ২০২২
কলকাতা

TMC: লালবাড়ি দখলে বিশাল জয় তৃণমূলের, একনজরে দেখে নিন কোন ওয়ার্ডে কে জিতলেন

পুরসভা নির্বাচনে রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রায় ১৩ শতাংশ ভোট বৃদ্ধি করে ছোট লালবাড়ি দখল করেছে ঘাসফুল শিবির। বিধানসভা ভোটের হিসেবে, কলকাতা পুরসভার ১৪৪ টি ওয়ার্ড অঞ্চলে তৃণমূলের ভোট ছিল ৫৯.০৩ শতাংশ। সেখানে বিজেপির ভোট ছিল ৩২.৯২ শতাংশ। কলকাতা পুরভোটের ফলাফলের ট্রেন্ডে দেখা গিয়েছে তৃণমূলের ভোট বেড়ে হয়েছে ৭১ শতাংশ এবং বিজেপির ভোট কমে হয়েছে ৮.৯ শতাংশ। অর্থাৎ বিজেপি-র ভোট কমেছে প্রায় ২৩ থেকে ২৪ শতাংশ। এই ২৩ থেকে ২৪ শতাংশ ভোটের একটা সিংহভাগ অংশ তৃণমূলের দিকে গেলেও একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এসেছে বামেদের দিকে। ফলত বামেদের ভোট ৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১১.৪ শতাংশ।কলকাতা পুরসভার ১৬টি বরোর ১৪৪টি ওয়ার্ডের ভোট গণনা। রাজনৈতিক ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছে সাড়ে ৯০০ প্রার্থীর। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন ওয়ার্ডে জিতেছেন কোন প্রার্থী-১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের কার্তিক মান্না।২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের কাকলি সেন।৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের দেবীকা চক্রবর্তী ।৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের গৌতম হালদার।৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের তরুণ সাহা ।১১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের অতিন ঘোষ।১২ নম্বর বরোর সব ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস।১৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের অনিন্দ রাউত।১৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের অমল চক্রবর্তী।২০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের বিজয় উপাধ্যায়।২১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের মীরা হাজরা।২২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিত।২৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপি প্রার্থী বিজয় ওঝা।২৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের তারক চক্রবর্তী ।২৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী অয়ন চক্রবর্তী ।২৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের ইকবাল আহমেদ।৩০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাস।৩১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের পরেশ পাল।৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের অলকানন্দা দাস।৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের শচিন সিং।৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সোমা চৌধুরী ।৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের মহম্মদ জসিমুদ্দিন।৪০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সুপর্ণা দত্ত।৪১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের রীতা চৌধুরী ।৪২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী মহেশ শর্মা।৪৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী নির্দল প্রার্থী আয়েশা কানিজ।৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক।৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের বিমল সিং।৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের বিশ্বরূপ দে।৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের মোনালিসা বন্দ্যোপাধ্যায়।৫০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ।৫১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী ইন্দ্রনীল কুমার।৫২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সোহিনী মুখোপাধ্যায়।৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সবিতারানি দাস।৫৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী স্বর্ণকমল সাহার ছেলে সন্দীপন।৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সুস্মিতা ভট্টাচার্য চট্টোপাধ্যায়।৬৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী শাম্মি জাহান বেগম।৬৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের নিবেদিতা শর্মা।৬৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের বিজনলাল মুখোপাধ্যায়।৭২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সন্দীপ বক্সী।৭৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৬,৪৯৩ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়।৭৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের দেবলীনা বিশ্বাস।৭৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী নিজামুউদ্দিন শামস।৭৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের ষষ্ঠী দাস।৭৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের শামিমা রেহান খান।৭৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সোমা দাস।৭৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের রামপেয়ারে রাম।৮০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী আনোয়ার খান।৮১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী জুঁই বিশ্বাস।৮২ নম্বর ওয়ার্ডে ১৪,৮৬৭ ভোটে জয়ী ফিরহাদ হাকিম।৮৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী প্রবীর মুখোপাধ্যায়।৮৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী পারমিতা চট্টোপাধ্যায়।৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের দেবাশিস কুমার।৮৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সৌরভ বসু।৮৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মালা রায়।৮৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মমতা মজুমদার।৯১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়।৯২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী সিপিএম প্রার্থী মধুছন্দা দেব।৯৬ ওয়ার্ডে জয়ী বসুন্ধরা গোস্বামী।১০১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত।১০৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৮৬ ভোটে জয়ী সিপিএম প্রার্থী নন্দিতা রায়।১০৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তারকেশ্বর চক্রবর্তী ।১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের অরিজিৎ দাস ঠাকুর।১০৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের লিপিকা মান্না।১০৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সুশান্ত কুমার ঘোষ।১১১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী স্বরাজ মণ্ডল।১১২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী গোপাল রায়।১১৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী অনিতা কর মজুমদার।১১৪ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ মণ্ডল১১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী রত্না শূর।১১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের কৃষ্ণা সিং।১১৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের অমিত সিং।১১৮ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের তারক সিং।১১৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের কাকলি বাগ।১২০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সুশান্ত ঘোষ।১২১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের রূপক গঙ্গোপাধ্যায়।১২২ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সোমা চক্রবর্তী।১৩১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী রত্না চট্টোপাধ্যায়।১৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী নির্দল প্রার্থী রুবিনা নাজ।১৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী কংগ্রেসের ওয়াসিম আনসারি।১৪০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের আবু মহম্মদ তারিক।১৪১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী নির্দল প্রার্থী পূর্বাশা নস্কর।

ডিসেম্বর ২১, ২০২১
কলকাতা

TMC Councillor: তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ফ্ল্যাট থেকে বোমা উদ্ধার

বন্ধ ফ্ল্যাটের (Flat) চাবি খুলতেই নজরে পড়ল কৌটো বোমা। কামারহাটির আনোয়ার বাগানে এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, এই ফ্ল্যাটটির মালিক স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে। তার ফলে বোমা উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোরও তৈরি হয়েছে। এদিকে, বোমা উদ্ধারের ঘটনা সামনে আসার পর থেকেই এলাকাছাড়া তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে। তাই এই ঘটনার সঙ্গে তাঁর যোগসাজশের সন্দেহ আরও জোরাল হয়েছে বলেই দাবি স্থানীয়দের।আরও পড়ুনঃ শিশু মৃত্যুতে ক্ষোভ, পথ অবরোধ নয়াবাজে স্থানীয়দের দাবি, স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর (TMC Councillor) কালামউদ্দিন আনসারির ছেলে চন্দন আনসারির ফ্ল্যাটটি ভাড়া দেওয়া ছিল। কয়েকমাস আগে ভাড়াটে বিহারে চলে যান। শনিবার সন্ধেয় তিনি কামারহাটিতে ফেরেন। তালা খোলার চেষ্টা করেন। তবে দেখেন তাঁর কাছে থাকা চাবি দিয়ে তালা খোলা যাচ্ছে না। কিছুটা অবাক হয়ে যান তিনি। আশেপাশের লোকজনকে সমস্যার কথা জানান। তালা ভেঙে কার্যত ফ্ল্যাটের ভিতরে ঢুকতে যান। তবে দেখেন ঘরের মধ্যে ঠিক গ্যাস সিলিন্ডারের পাশে কমপক্ষে ৫০টি কৌটো বোমা রাখা রয়েছে।প্রতিবেশীদের মাধ্যমে পুলিশে যোগাযোগ করেন ওই ভাড়াটে। পুলিশ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। কৌটো বোমাগুলি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তাঁদের অভিযোগ, এলাকায় দিন দিন দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য বাড়ছে। বাড়ছে অপরাধমূলক কাজকর্মও। তবে তা সত্ত্বেও পুলিশ নিশ্চুপ বলেও অভিযোগ এলাকাবাসীর। কী কারণে বোমা মজুত করা হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে বিরোধীদের দাবি, এলাকায় অশান্তি তৈরি করতেই বোমা মজুত করেছিলেন তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে।

জুন ২৭, ২০২১
রাজ্য

দুর্গাপুরে কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ভুলে একযোগে কাজের বার্তা মমতার

দ্বন্দ্ব ভুলে উন্নয়নের স্বার্থে কাউন্সিলরদের একসঙ্গে চলার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার দুর্গাপুর থেকে বনগাঁ উড়ে যাওয়ার ঠিক আগে ভগৎ সিং ক্রীড়াঙ্গনে দুর্গাপুরের প্রতিটি কাউন্সিলরকে জরুরি তলব করেন মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকে ছিলেন আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি তথা বিশ্বনাথ পাড়িয়াল, পশ্চিম বর্ধমান জেলার সহ সভাপতি উত্তম মুখোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, নব্বই সাল থেকে সিপিএমের হাতে মার খেয়ে খেয়ে কোমর ভেঙে গেছে। হাত ভাঙা আছে। কোমরে বেল্ট ছাড়া হাটাচলা করতে পারি না। মাথায় ৬৫ টি স্টিচ আছে। এখন যারা ছোট তারা জানো না। তোমরা একসঙ্গে কাজ করো। আরও পড়ুন ঃ মতুয়ারা সকলেই নাগরিক, ঘোষণা মমতার সূত্রের খবর, তিনি নির্দেশ দিয়েছেন কারখানাগুলোতে যাতে স্থানীয় বেকার যুবকদের চাকরি হয় সেই বিষয়টি দেখতে। মেয়র পারিষদ সদস্য প্রভাত চট্টোপাধ্যায়কে আসানসোল সংগঠন নিয়ে ফের সতর্ক করেন মুখ্যমন্ত্রী। এলাকার উন্নয়ন নিয়ে যেন আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ এবং দুর্গাপুর নগর নিগম যৌথভাবে দুর্গাপুর শহরের বিভিন্ন কাজ করে সে নির্দেশও দেন। যেমন, রাস্তা, জল, আলো, নিকাশি সমস্যার দ্রুত সমাধান করা। দুর্গাপুর নগর নিগমে ট্রেড লাইসেন্স বা অন্যান্য কাজ যেন বাকি না থাকে সে বিষয়ে দুর্গাপুরের মেয়রকে বলেন। এবং ওই আলোচনা থেকেই দুর্গাপুরের প্রাক্তন মেয়র তথা বিধায়ক অপূর্ব মুখোপাধ্যায়ের সাথে ফোনে কথা বলে পুরনো দ্বন্দ্ব ভুলে গিয়েে ফের সক্রিয় হয়ে ময়দানে নামার কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ডিসেম্বর ০৯, ২০২০
রাজনীতি

সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ রিঙ্কু নস্করের

সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন রিঙ্কু নস্কর। তিনি কলকাতা পুরসভার ১০২ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলর। বর্তমানে দলের তরফে ওয়ার্ড কোর্ডিনেটরের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁর বহু অনুগামীও এদিন বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ রিঙ্কু নস্করের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। ২০১৫ সালের পুরসভা নির্বাচনে তৃণমূল কলকাতার অন্যান্য জায়গায় বিরোধীদের ধরাশায়ী করলেও ১০২ নম্বর ওয়ার্ডে দাঁত ফোটাতে পারেনি। প্রসঙ্গত , মঙ্গলবারই বাম ও কংগ্রেস আগামী বিধানসভা নির্বাচনের রণকৌশল ঠিক করার জন্য বৈঠকে বসেছে। তার আগেই কাউন্সিলরের দলত্যাগ সিপিএম-এর কাছে বড় ধাক্কা বলে মত রাজ্যের রাজনৈ্তিক মহলের। রিঙ্কু নস্কর জানান , কংগ্রেসের সঙ্গে বামেদের জোট মানতে না পারায় তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তাঁর স্বামী মানস মুখোপাধ্যায় আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। দিলীপবাবু বলেন , যাঁদের কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে , কিন্তু অন্য দলে থেকে হাঁপিয়ে উঠেছেন তাঁদের জন্য বিজেপির দ্বার খোলা রয়েছে। অন্যন্যা দল থেকে প্রায় প্রায় ৩০০ কর্মী এদিন বিজেপিতে নাম লিখিয়েছে। আরও অনেকেই যোগাযোগ করছেন বিজেপিতে যোগদানের জন্য। আরও পড়ুন ঃ একুশের লড়াইয়ে বাংলায় বিজেপির দায়িত্বে ৫ কেন্দ্রীয় নেতা প্রসঙ্গত , কাউন্সিলর হওয়ার আগেই লোকসভা ভোটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর কেন্দ্র থেকে রিঙ্কুকে প্রার্থী করেছিল সিপিএম। তবে, চৌধুরী মোহন জাটুয়ার কাছে হারতে হয় তাঁকে।

নভেম্বর ১৭, ২০২০

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

অজানা ফোন কল থেকে সাবধান! ১ কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার পান্ডা

পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নামে পরিচয় দিয়ে ডিজিটাল অ্যারেস্টের নাম করে প্রতারণা। গ্রেপ্তার এক। গ্রেপ্তার করলে বিধানগর সাইবার ক্রাইম পুলিশ পুলিশ সূত্রে খবর সল্টলেক ডিএল ব্লকের বাসিন্দা শম্ভুনাথ চৌধুরী একটি ফোন কল আসে। সেখানে তাকে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে। আপনি ঘর বন্ধ থাকবেন। কোন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। এবং ধাপে ধাপে চারদিন ধরে প্রায় এক কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। তিনি প্রতারিত হয়েছেন বলে বুঝতে পেরে সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত নেমে নির্মল বিজয় নামে রাজস্থানের বাসিন্দার নাম উঠে আসে। দীর্ঘদিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে গতকাল নাগেরবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে বিধান নগর সাইবার থানার পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

কলকাতা 'ল কলেজে ঘটনার প্রতিবাদ সামশেরগঞ্জে, পথে বামেরা

কলকাতার ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে সামসেরগঞ্জেও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বামেরা। শনিবার বিকেলে DYFI এবং SFI এর নেতৃত্বে সামসেরগঞ্জের কাকুড়িয়ায় রাস্তা অবরোধ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।মুখ্যমন্ত্রীর কুশ পুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে বামেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও রাস্তা অবরোধে বাধা দেওয়ার সময় থেকেই পুলিশের সঙ্গে কার্যত ধস্তাধস্তি হয় বাম কর্মী সমর্থকদের। তামান্না খাতুনের খুনিদের শাস্তি দেওয়ার পাশাপশি কলকাতার কলেজে ধর্ষণ কাণ্ডে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বাম কর্মী সমর্থকরা।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

লালবাজারে আটক বঙ্গ বিজেপির সভাপতি, অবস্থান থেকে পুলিশ গাড়িতে তোলা হল ৩ কাউন্সিলরকে

কসবা ল কলেজে তৃণমূল ছাত্র নেতা মনোজিৎ মিশ্রকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার দুই সঙ্গীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিন গড়িয়াহাটে এই ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেখান থেকে রাজ্য সভাপতি ডঃ সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপি নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নারী নিরাপত্তার অবনতি এবং কসবা লকলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করছিল বিজেপি। এরপর দলের অন্যদের সঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে লালবাজারে আটক করে রেখেছে। সুকান্ত মজুমদার স্পষ্ট জানিয়েছে, ব্যক্তিগত বন্ডে এবার আর জামিন নেবেন না। রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সুকান্ত মজুমদার জামিন নেননি। তিনি দলের অন্যদের সঙ্গে এখন লালবাজারেই আছেন। অন্যদিকে এই সময় লালবাজারের সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করছিল বিজেপি। সেই অবস্থান থেকে বিজেপির তিন কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশ। সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত ও বিজয় ওঝাকে আটক করে পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

কসবা কাণ্ডে মদন মিত্র ও কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে তোলপাড় বাংলা, তৃণমূলের নিন্দা

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রের কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। তৃণমূল বলছে, দল দুই নেতার মন্তব্য সমর্থন করে না। কার্যত এই দুই নেতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দূরত্ব তৈরি করছে। বিজেপি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, যদি ওই মেয়েটি না যেত, তাহলে এই ঘটনা এড়ানো যেত, যদি সে কাউকে জানাত অথবা দুজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেত, তাহলেও সেদিনের এই ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি অপরাধীদের সমর্থন করতে চাইছে এই তৃণমূল নেতা। অন্য দিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, মানসিকতার পরিবর্তন না হলে হবে না। আইন বা পুলিশ দিয়ে কিছু হবে না। স্টুডেন্টরা যদি তাঁদের সহপাঠিনীকে রেপ করা তা প্যাথিটিক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি পুলিশ থাকবে? মূল অভিযুক্ত যে প্রাক্তনী তা এড়িয়ে গিয়েছেন কল্যান। এদিকে এই দুই নেতার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বক্তব্য, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।তৃণমূল বলছে আমাদের অবস্থান স্পষ্টমহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

'ফুড ব্লগ'! সস্তা জনপ্রিয়তার আড়ালে ভাইরাল 'অন্ধকার'

মুঠোফোন ধরে সামাজিক মাধ্যমে খানিক নাড়াচাড়া করতেই একের পর এক খাবারের দোকানের ভিডিও আসতে থাকে। প্লাস্টিকের চালা, একেবারেই অস্বাস্থকর পরিবেশ কিন্তু মানুষ লাইন দিয়ে খাবার খাচ্ছে। আবার সেই খাবার খেয়ে ক্যামেরার সামনে প্রস্বস্থি সূচক মন্তব্যও করে যাচ্ছেন। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের দাপট এতটায় যে, কেউ নতুন উদ্যোগ নিলে উদ্বোধনের দিন প্রথমেই যাঁদের কথা তাঁদের মনে করেন তাঁরা হলেন ফুড ব্লগার। সামাজিক মাধ্যম খুললেই আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুড ব্লগারদের কে দেখতে পাই। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁদের ফুড ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বহু সাধারণমানের খাবার স্টল রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গেছেন। আমরা কলকাতার নন্দিনীর ভাতের হোটেল দেখেছি, শিয়ালদার রাজুর পরটা, মোবাইল পরটা, বর্ধমানে মুনমুন দির পোলাও চিলি চিকেন ছাড়াও অনেক ভাইরাল ফুড ব্লগ দেখেছি, এরা প্রত্যেকেই সাধারণ থেকে খুব কম সময়ে অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আবার অন্যদিকে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁরা রীতিমত ফুড ব্লগিংয়ের নামে এক কথায় নোংরামি চালায় বলে অভিযোগ। আর এদের কারণেই প্রায় সময়েই বিক্রেতাদের নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।চিত্র পরিচালক সূর্য বলেন, এই সমস্ত ফুড ব্লগারদের অযৌক্তিক সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কোন বিক্রেতা হয়ে ওঠে খুব জনপ্রিয় আবার কেও হয় সমালোচনার শিকার। তাঁদের জীবন ও জীবিকা দুটোই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি - ফুড ব্লগ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন সূর্য। যেটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৮ শে জুন SD Entertainment youtube চ্যানেলে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র দেখা যাবে অভিনেতা অনুপম মুখার্জিকে। যিনি থিয়েটারের পাশাপাশি বিভিন্ন মেগা সিরিয়ালে নিয়মিত অভিনয় করে চলেছেন।এ ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন পুষ্পিতা বক্সী, রাজা মুখার্জি, সুদিপ চক্রবর্তী, অনিরুদ্ধ দাসগুপ্ত, আকাশ ব্যানার্জি সহ আরো এক ঝাঁক নতুন অভিনেতা। ছবিতে চিত্রগ্রাহকের দায়িত্ব ছিলেন সৌনক দাস ও অভ্রজিৎ নাথ।এখনো পর্যন্ত ফুডব্লগ ছবিটি ৯ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এ অংশগ্রহণ করে ৬ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে সেরা বাংলা ছবি, সেরা গল্প, সেরা পরিচালক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ ও নেপাল আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অন্যতম।ফুড ব্লগ ছবিটি প্রসঙ্গে পরিচালক সূর্য জানান আমি সর্বদা এমন ছবি তৈরি করতে পছন্দ করি যা এক সামাজিক বার্তা প্রদান করে। আশা করি এই ছবিটির মাধ্যমেও আমরা সমাজকে এক শিক্ষামূলক বার্তা দিতে পারবো।

জুন ২৮, ২০২৫
নিবন্ধ

সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে রসুনের উপকারিতা জানুন

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব সাধারণত বেড়ে যায় এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক এক চক্র। কয়েকটি কারণে বর্ষাকালে সাপের আনাগোনা বাড়ে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম, বন্যা ও জল জমা, সাপ সাধারণত মাটির গর্তে বাস করে। বর্ষায় সেই গর্তে জল জমে যাওয়ায় তারা শুকনো জায়গা খুঁজে বেরিয়ে আসে। আশ্রয় খোঁজা, বৃষ্টিতে সাপ আশ্রয় নিতে খোঁজে শুকনো ও উষ্ণ জায়গাযেমন: বাড়ির বারান্দা, রান্নাঘর, গ্যারেজ, বা স্টোররুম। এছাড়াও সাপ খাবারের খোঁজে বসতিতে ঢুকে পরে। ইঁদুর, ব্যাঙ ইত্যাদি জীব বর্ষাকালে উঁচু ডাঙ্গা জমি, বসত বাড়িতে উঠে আসে, তাদের অনুসরন করে সাপ মানুষের বসতিতে ঢুকে পড়ে। যেসব এলাকা বনাঞ্চল বা জলাভূমির পাশে, সেখানে বর্ষায় সাপ চলাচল বেশি হয়।সাপের উপদ্রব থেকে নিরাপদে দূরে থাকতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক স্প্রে করেন কেউ কেউ। কিন্তু আমাদের বাড়িতেই এক ভেষজ সবসমই থাকে সেই রসুন ব্যাবহার করে সাপ থেকে দূরে থাকা যায় বলে অনেকের-ই ধারণা। সাপের আসা-যাওয়ার পথে রসুন দেওয়ার পেছনে একটি প্রচলিত লোকবিশ্বাস রয়েছে। এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর পেছনে কিছু সাধারণ কারণ নিচে দেওয়া হলো:কেন রসুন দেওয়া হয়?তীব্র গন্ধ: রসুনের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র এবং এটি অনেক প্রাণীর জন্য খুবই অস্বস্তিকর। কিছু মানুষের ধারণা যে সাপ তাদের সংবেদনশীল জিহ্বা (জ্যাকবসন অঙ্গ) দিয়ে পরিবেশের গন্ধ বোঝে, আর রসুনের তীব্র গন্ধ তাদের বিরক্তি উদ্রেক করে।রসুনে অ্যালিসিনের মতো সালফার সমৃদ্ধ যৌগ থাকে, যা তীব্র গন্ধ তৈরি করে। এই গন্ধ সাপের সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় অঙ্গগুলিকে (বিশেষ করে জ্যাকবসন অঙ্গ, যা তারা তাদের জিহ্বার মাধ্যমে পরিবেশকে ঘ্রাণ নিতে ব্যবহার করে) জ্বালাতন করতে পারে বা অভিভূত করতে পারে।লোকবিশ্বাস ও অভ্যাসঃ গ্রামাঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই রসুন, পেঁয়াজ, নিমম বা কর্পূর ব্যবহারের মাধ্যমে সাপ দূরে রাখার চেষ্টা চলে আসছে। যদিও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ খুব একটা নেই, তবুও অনেকেই এটাকে কার্যকর মনে করেন। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে সাপ তাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে রসুন ব্যবহার একটি বিকল্প পদ্ধতি।বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে এখনও সরাসরি প্রমাণ নেই যে রসুন সাপকে নিশ্চিতভাবে তাড়াতে পারে। তবে কিছু গবেষণা বলেছে, সাপ সাধারণত তীব্র গন্ধ বা ঝাঁঝালো রাসায়নিক এড়িয়ে চলে, তাই কিছু ক্ষেত্রে রসুন কার্যকর হতে পারে।রসুন ব্যবহার পদ্ধতিঃ১। রসুন থেঁতো করে সাপের সম্ভাব্য চলাচলের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন।২। রসুন ও লবণের মিশ্রণ একটি কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন।৩। রসুন তেলের সঙ্গে ন্যাপথলিন মিশিয়ে ব্যবহার করেন অনেকে (সতর্কতার সঙ্গে)।তবে মনে রাখবেনঃ১। সাপ তাড়ানোর জন্য রেসকিউ টিম বা স্থানীয় বন দপ্তরে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।২। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার, ঘাসছাঁটা রাখা, ইঁদুর-মুরগির আনাগোনা কমানোএসব বেশি কার্যকর।সাপ তাড়ানোর জন্য কিছু নিরাপদ ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো, যা আপনি রসুনের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন:পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন (সবচেয়ে কার্যকর উপায়)১। বাড়ির চারপাশে ঝোপঝাড়, লম্বা ঘাস, ময়লা, কাঠের গুঁড়ি বা ইটের স্তূপ থাকলে সাপ আশ্রয় নিতে পারে।২। পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস সরিয়ে ফেলুন।৩। ইঁদুর বা ছোট প্রাণী থাকলে সাপ আসতে পারে, এদের নিয়ন্ত্রণ করুন।প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ১. রসুন ও পেঁয়াজঃ রসুন ও পেঁয়াজ থেঁতো করে মিশিয়ে সাপের চলাচলের পথে ছড়িয়ে দিন। আপনি চাইলে সেগুলোর রস করেও স্প্রে করতে পারেন।২. লবণ ও চুনঃ চুন ও লবণ (নুন) মিশিয়ে দেয়ালে বা জানালার আশপাশে ছিটিয়ে রাখুন৩. নিমের পাতা ও তেলঃ নিমের তেল সাপদের প্রচণ্ড অপছন্দের জিনিস। এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে সাপের আসা যাওয়ার পথে স্প্রে করতে পারেন।৪. সাদা ভিনিগারঃ ভিনিগার ও লবণ মিশিয়ে সাপের চলার পথে স্প্রে করুন। মাটির গন্ধ নষ্ট হওয়ায় সাপ এড়িয়ে চলে।কম্পন ও শব্দ ব্যবহারঃসাপ শব্দ-সংবেদনশীল (কম্পনে সাড়া দেয়)। মাটি কাঁপায় এমন যন্ত্র (যেমন: হাতুড়ি দিয়ে ঠোকাঠুকি), বা ব্যাটারিচালিত কম্পন-ডিভাইস সাপ দূরে রাখতে পারে।পোষা প্রাণীঃ কুকুর (দেশী বা বিদেশি) সাপের উপস্থিতি টের পেলে ঘন ঘন ডাকতে থাকে। গ্রামের অনেক বাড়িতে পোষা প্রাণী রাখার ফলে সাপ আসার সম্ভাবনা কমে যায়।যা করবেন নাঃসাপ দেখলে নিজে রিস্ক নিয়ে তাড়াতে যাবেন না।, পেট্রোল, অ্যাসিড বা আগুন ব্যবহার করবেন না। সাপটিকে না মেড়ে তারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও সাপ সামাজের ভারসাম্য রাখতে বিরাট ভুমিকা নেয়। সাপ দেখলে বা সন্দেহ হলে আপনার এলাকায় বন দফতর বা স্থানীয় সাপ উদ্ধারকারী দলের (snake rescuer) সঙ্গে যোগাযোগ করুন। অনেক জায়গায় হেল্পলাইন নম্বরও রয়েছে। প্রয়োজনে জেলার বনদপ্তরে ফোন করে সাহায্য নিন। এছাড়াও জেলায় জেলায় বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যাঁরা বসতি থেকে সাপ গুলিকে উদ্ধার করে নিরাপদে অরণ্যে পৌছাতে সাহায্য করেন। যেমন, বর্ধমান জেলায় তথাগত পাল আছেন, যিনি তাঁর দৈনন্দিন পেশার কঠিন চাপের ফাঁকেও এই ধরনের নোবেল জব করতে ভালবাসেন।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

এলাকায় মদের দোকান তৈরির প্রতিবাদে গাইঘাটার ইছাপুরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার ইছাপুরে গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট নামে একটি দোকানের উদ্বোধন হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দাবি মানুষকে বোকা বানাতে রেস্টুরেন্ট বলা হচ্ছে। কিন্তু এখানে হবে মদের দোকান, একটি ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে এমই দাবি করেন গ্রামবাসীরা। এবং ইছাপুর গ্রামের বাসিন্দারা মিছিল করে এসে দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাদের দাবি, দোকান মালিক পাশের জমির মালিকদের ভুল বুঝিয়ে রেস্টুরেন্ট কাম বারের লাইসেন্স বানিয়েছে।এলাকায় মদের দোকান হলে পরিবেশ নষ্ট হবে, নারী নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটবে ধ্বংস হবে যুবসমাজ। ফলে তারা কোনভাবেই মদের দোকান হতে দেবেন না। ঘন্টাখানেক বিক্ষোভ চলার পর বিক্ষোভে শামিল হন গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর । কোনভাবেই এখানে মদের দোকান হতে দেবেন না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তবে মালিক পক্ষের দাবি, তাদের যেকোনো লাইসেন্স থাকতে পারে। কিন্তু এখানে রেস্টুরেন্টই তৈরি হবে।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

মুম্বাইয়ের অভিনেত্রী ও মডেল 'কাঁটা লাগা গার্ল'-এর অকাল মৃত্যু, শোকের ছায়া শিল্পী মহলে

মাত্র ৪২ বছরে মৃত্য়ু হল মুম্বাইয়ের অভিনেত্রী মডেলের। শেফালি জারিওয়ালা শুক্রবার মুম্বাইয়ে মারা গেছেন। জানা গিয়েছে, তার স্বামী পরাগ ত্যাগী এবং আরও তিনজন তাকে বেলভিউ মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যান। ডাক্তাররা পরে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর কারণ এখনও নিশ্চিত করা হয়নি।মুম্বাই পুলিশের এক কর্তা সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, আন্ধেরি এলাকায় নিজের বাসভবনে মেডেলের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। মুম্বাই পুলিশ রাত ১টায় এই খবর পেয়েছে। তার মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুপার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্ট নয়।শেফালি জারিওয়ালা ২০০০-এর দশকের প্রথম দিকের হিট কাঁটা লাগা গানের মিউজিক ভিডিওতে তার অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিতি পান। এমনকি এই গানটি তাকে কাঁটা লাগা গার্ল উপাধিও এনে দেয়। এরপর তিনি সলমান খানের মুঝসে শাদি কারোগিতে অভিনয় করেন। পরে, তিনি সলমানের সঞ্চালনায় রিয়েলিটি শো, বিগ বস ১৩-তেও অংশ নেন। ২০০৪ সালে, শেফালি মিট ব্রাদার্স খ্যাত সঙ্গীতশিল্পী হরমিত সিংয়ের সাথে বিয়ে করেন। কিন্তু ২০০৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ ঘটে। ২০১৫ সালে, তিনি অভিনেতা পরাগ ত্যাগীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।সেলিব্রিটিরা শেফালি জারিওয়ালার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। আমি গভীরভাবে মর্মাহত, শোকাহত। আমাদের প্রিয় তারকা এবং আমার প্রিয় বন্ধু @শেফালিজারিওয়ালা আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছেন। এখনও বিশ্বাস করতে পারছি না। তোমার অনুগ্রহ, হাসি এবং চেতনার জন্য তোমাকে সর্বদা স্মরণ করব। ওম শান্তি,। গায়ক মিকা সিং X-তে তার শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান। রাজীব আদাতিয়া, কাম্যা পাঞ্জাবি, আলি গনি সহ আরও সেলিব্রিটিরা অভিনেতার আকস্মিক মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।অভিনেত্রী দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি লিখেছেন, এটা অবিশ্বাস্য। আমরা পরিবারের জন্য মর্মাহত এবং দুঃখিত। আমার বন্ধু শেফালি জারিওয়ালা আর নেই শুনে একেবারে হতবাক হয়ে গেলাম। শেষবার আমি তার সঙ্গে একটি পার্টিতে দেখা করেছিলাম। জীবন এত ছোট। সে আমার সাথে #BiggBoss13 তে ছিল।

জুন ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal