বাগডোগরা জংলি বাবা মন্দির এর কাছে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর যখন ৪ সেনা জওয়ান। জানা যায় রবিবার সন্ধ্যে ৫টা নাগাদ একটি চার চাকা গাড়িতে চার সেনা যাওয়া বাগডোগরা জংলি বাবা মন্দির পথ হয়ে বাগডগোরার দিকে আসছিলেন। সেই সময় বাম্পারে ধাক্কা লেগে গাড়ি রাস্তা থেকে প্রায় ১০ ফিট দূরে জঙ্গলে গিয়ে পড়ে। তাদের সকলকেই দ্রুত বেঙডুবি বেস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বাগডোগরা বন বিভাগের কর্মীরা, বাগডোগরা ট্রাফিক গার্ডের কর্মীরা ও বাগডোগরা থানার পুলিশ।
গাড়ির ধাক্কায় চিতাবাঘের মৃত্যু যেন কিছুতেই কমছে না। শুক্রবার রাতে ৩১নং জাতীয় সড়কে বাগডোগরার মুনি চাবাগানের কাছে ফের গাড়ির ধাক্কায় চিতাবাঘের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বিগত কয়েক মাসে এই রাস্তা পারাপার করতে গিয়ে তিনটে চিতার মৃত্যু হয়েছে। স্বভাবতই উদ্বিগ্ন বনদফতর।বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে বাগডোগরার ৩১নং জাতীয় সড়কের ওপর ক্ষত বিক্ষত একটি চিতাবাঘের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় পথযাত্রী। খবর দেওয়া হয় বাগডোগরা থানায়। তৎক্ষনাৎ বিষয়টি জানানো হয় বাগডোগরা বন বিভাগে। বাগডোগরা থানার ট্রাফিক গার্ড ও বাগডোগরা বনবিভাগের কর্মীরা ঘটনাস্থলে আসেন। বেঙ্গল সাফারি পার্কে নিয়ে যাওয়া হয় মৃত চিতাটিকে। জানা গিয়েছে, ওই পার্কেই চিতাবাঘটির ময়নাতদন্ত হবে। মাথায় আঘাত পেয়েছে চিতাটি।বাগডোগরা বনদফতরের রেঞ্জ অফিসার সমীরণ রাজ জানিয়েছেন, রাস্তা পার হতে গিয়েই সম্ভবত গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে চিতাবাঘটির। ময়না তদন্তেই জানা যাবে মৃত্য়ুর প্রকৃত কারণ। এর আগেও এই এলাকাতেই রাস্তা পারাপার করতে গিয়ে একের পর এক চিতাবাঘের মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। তাতে উদ্বেগ বেড়েছে বনদফতরের।