শনিবার ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু আইপিএল। প্রস্তুত আবু ধাবি ও দুবাইয়ের স্টেডিয়াম। টুইট করলেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ২০:৪২:৩৭
শেষ আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ২০:৪৬:১২
Written By: জনতার কথা অ্যাডমিন
দুবাইয়ের স্টেডিয়াম
শনিবার ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু আইপিএল। প্রস্তুত আবু ধাবি ও দুবাইয়ের স্টেডিয়াম। টুইট করলেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।
দোহায় রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপে শুক্রবার এমন এক ম্যাচ দেখা গেল, যা শেষ বল পর্যন্ত দর্শকদের নাড়িয়ে দিল। ভারত A এবং বাংলাদেশ Aদুটি দলই ১৯৪ রান করায় ম্যাচ গড়াল সুপার ওভারে। কিন্তু সুপার ওভারের শেষ বলেই ভারত A-র কপালে জুটল পরাজয়। আর ফাইনালের টিকিট তুলে নিল বাংলাদেশ A।পুরো ম্যাচে নাটক যেন থামতেই চাইছিল না। শেষ ওভারের শুরুতে ভারতকে প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। এর আগে ১৯তম ওভারে বাংলাদেশের রিপন মন্ডল মাত্র পাঁচ রান দিয়ে রামনদীপ সিং-কে ফিরিয়ে ম্যাচে দারুণ চাপ তৈরি করেন। শেষ তিন বলে প্রয়োজন আট রান। তখনই ঘটে ম্যাচের প্রথম বড় ভুললং-অফ থেকে জিশান আলম একটি সহজ ক্যাচ ফেলে দেন, আর সেটি ছুঁয়ে চারও হয়ে যায়। সেই চারেই ম্যাচে ফের আশা জাগে ভারত শিবিরে। কিন্তু আশুতোষ শর্মা পরের বলেই বোল্ড হয়ে ফেরেন।শেষ বলে চার না তুললে হার নিশ্চিততবু ভারত অলৌকিকভাবে পেয়ে যায় টাই করার সুযোগ। হর্ষ দুবে লং-অনে বল পাঠিয়ে ইতিমধ্যেই এক রান নিয়েছিলেন, দ্বিতীয় রান নিতে গিয়ে প্রায় থেমে যান। কিন্তু বাংলাদেশ অধিনায়ক আকবর আলির অবিশ্বাস্য ভুলস্টাম্পে দৌড়োতে না গিয়ে তিনি নরম আন্ডার-আর্ম থ্রো মারতে গিয়ে মিস করেন, পিছনে কেউ ছিল না ব্যাক-আপে। ভারত সেই সুযোগে নিয়ে নেয় তিন রান, আর তাতেই ম্যাচ টাই।সুপার ওভারে আবার অচেনা সিদ্ধান্ত ভারত শিবিরে। টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারা বৈভব সূর্যবংশীকে ওপেন করানো হল না। ব্যাট করতে নামেন জিতেশ শর্মা। রিপন মন্ডল দুরন্ত ইয়র্কার ফেলে তাঁকে প্রথম বলেই বোল্ড করেন। অন্য ব্যাটার আশুতোষের ব্যাটেও ইয়র্কার সামলানো গেল নাসোজা উঠল এক্সট্রা কভারের হাতে। সুপার ওভারে ভারত তুলল মাত্র এক রান।বাংলাদেশের লক্ষ্য ছিল মাত্র দুই রান। প্রথম বলেই সুয়াশ শর্মা উইকেট নিলেও, দ্বিতীয় বলটি গুগলি ভুল লেন্থে হয়ে ওয়াইডসেই এক রানেই বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত হয়। ভারত A-র জন্য শেষ হয় এক ব্যর্থ প্রচারণাযেখানে তারা পাকিস্তান A-এর কাছে হারার পর ওমানের বিরুদ্ধেও সমস্যায় পড়েছিল।এর আগেই ভারত A বোলিংয়ে বড় ভুল করে ফেলে। বাংলাদেশের শেষ দুই ওভারে ওঠে ৫০ রান! মেহরব মাত্র ১৮ বলে ৪৮* করেনএর মধ্যে নামন ধিরের বলে এক ওভারে ২৮ রান। হাবিবুর রহমানের ৬৫ রান দলকে মজবুত ভিত্তি দেয়।চেজে বৈভব সূর্যবংশীর ১৫ বলে ৩৮ রানে ভারতের আশা জাগলেও মাঝপথে ছন্দ হারাতে থাকে দল। প্রিয়াংশ আর্য (৪৪) ও জিতেশ শর্মা (৩৩) চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষ ওভারের সেই চাপ, ভুল সিদ্ধান্ত আর সুপার ওভারে দুর্বল ব্যাটিংসব মিলিয়ে ভারত A ছিটকে যায় টুর্নামেন্ট থেকে।এমন নাটকীয় লড়াইয়ের শেষে বাংলাদেশ A-র জয় ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে দীর্ঘদিন থাকবে। আর ভারত A হয়তো ভাবতেই থাকবেসেই মিসড থ্রো আর সুপার ওভারের ভুল সিদ্ধান্তই কিনা শেষ পর্যন্ত বড় দাম চুকিয়ে দিল।
যা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল, শেষ পর্যন্ত তাই সত্যি হল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ইডেন গার্ডেন্সে চলতি টেস্ট ম্যাচে আর খেলবেন না ভারতীয় অধিনায়ক শুভমন গিল। রবিবার সকালেই বিসিসিআই এক বিবৃতিতে জানিয়ে দিয়েছে, প্রয়োজন পড়লেও আর মাঠে নামার মতো অবস্থায় নেই তিনি। বোর্ডের পক্ষ থেকে বিবৃতী দিয়ে জানানো হয়েছে,কলকাতায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের খেলা চলাকালীন শুভমন গিল ঘাড়ে চোট পান। দিনের শেষে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন এবং এই টেস্টে আর অংশ নিতে পারবেন না।হঠাৎ বেড়ে ওঠা ব্যথা, হাসপাতালে ভর্তি অধিনায়ক। শনিবার ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই ঘাড়ে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন গিল। ব্যথা কমানোর ওষুধ খেলেও তেমন আরাম মেলেনি। ব্যাট করতে নামার আগে এবং ম্যাচ চলাকালীনও ওষুধ খেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দ্বিতীয় দিনের নিজের তৃতীয় বলেই সাইমন হারমারকে স্লগ-সুইপ করতে গিয়ে ব্যথা ফের বাড়ে। সঙ্গে সঙ্গে মাঠে ছুটে আসেন দলের ফিজিয়ো। পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাঁকে মাঠ ছাড়তে বলা হয়।মাত্র তিন বল ক্রিজে থাকতে পেরেছিলেন গিল। ব্যথা এতটাই তীব্র ছিল যে ঘাড় ঘোরাতেই সমস্যায় পড়ছিলেন তিনি।এমআরআই রিপোর্টে পুরনো চোটের মিল.সন্ধ্যায় অ্যাম্বুল্যান্সে করে গিলকে দক্ষিণ কলকাতার উডল্যান্ডস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই তাঁর এমআরআই স্ক্যান করা হয়। রিপোর্টে ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, প্রায় এক বছর আগে গিল একই ধরনের চোট পেয়েছিলেন এবং সেই সময়কার রিপোর্টের সঙ্গে বর্তমান রিপোর্টের মিল পাওয়া গিয়েছে।২৬ বছর বয়সী হওয়ায় শরীরের সহনশক্তি ভালোচিকিৎসকেরা এটিকে পেন থ্রেশহোল্ড বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু এ বার ব্যথার তীব্রতা এতটাই বেশি যে গিল তা সহ্য করতে পারছেন না। তাই চিকিৎসকেরা তাঁকে দলের সঙ্গে হোটেলে না রেখে পৃথকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।গিলের পরবর্তী চিকিৎসা এবং পুনর্বাসন পরিকল্পনা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বিসিসিআইয়ের বিশেষজ্ঞ মেডিক্যাল প্যানেল।অধিনায়ক ছাড়াই কঠিন পরীক্ষায় ভারত, শনিবারই দলের অন্দরে আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল যে পুরো ইডেন টেস্টই হয়তো গিলকে বাইরে বসে কাটাতে হবে। রবিবার সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। এখন কঠিন, বাউন্সি ও অনিশ্চিত ইডেন পিচে অধিনায়ককে ছাড়াই দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে ভারতীয় দলকে।
ইডেন গার্ডেন্সে ভারতদক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট ম্যাচের প্রথম দুদিন যেন ব্যাটসম্যানদের দুঃস্বপ্ন। কঠোর, অনিয়মিত বাউন্স, অতিরিক্ত সুইং আর সিম মুভমেন্টসব মিলিয়ে এমন এক পিচ তৈরি হয়েছে যেখানে ২২গজে টিকে থাকাই মুখ্য চ্যালেঞ্জ। ব্যাটারদের দুর্ভোগের চিত্র স্পষ্ট: দুদিনে মোট পড়ে গিয়েছে ২৬ উইকেট, আর পুরো ম্যাচে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান মাত্র ৩৯!ভারতের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়েছে শুভমন গিলের হঠাৎ চোট। শুভমন গিল আহত হওয়ায় ভারতীয় ব্যাটিং এ এক ব্যাটার কম। শনিবার মাত্র তিন বল খেলেই মাঠ ছেড়ে উঠে যান শুভমন গিল। ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়ায় তিনি প্রথম ইনিংসে আর ব্যাট করতে নামতেই পারেননি। ফলে ভারতকে খেলতে হয়েছে একজন কম ব্যাটার নিয়েযা এমন পিচে আরও বড় চাপ তৈরি করেছে।ফিল্ডিংয়েও তাঁর অনুপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। শুভমন সারাদিন মাঠে নামেননি, গিলের অনুপস্থিতে ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন সহ-অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। সুত্র মারফত জানা যায়, গিলের রবিবার মাঠে নামা নিয়েও ঘোর অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। অধিনায়ক হিসেবে তাঁর ফিটনেস ভারতীয় ইনিংস ও কৌশলে বড় প্রভাব ফেলতে পারে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তৃতীয় দিনে তাঁর অনুপস্থিতি ভারতের বিপক্ষে যেতে পারে বলে আশঙ্কা, বিশেষ করে যখন ম্যাচ মাত্র কয়েকটা সেশনেই নিষ্পত্তি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।পিচে কী ধরণের আচরণ করছে?১) ইডেনের ইতিহাসে এমন পিচ বিরল নয়, কিন্তু এবার পরিস্থিতি অনেকটাই চরমে।২) বল নতুন অবস্থায় লাট্টুর মতো ঘুরছে।৩) শুকনো ঘাস থাকলেও বেস লেয়ার শক্ত ও ফাটল ধরা।৪) কিছু বল নিচু হচ্ছে, কিছু হঠাৎ লাফিয়ে উঠছে।৫) ব্যাটারদের টেকনিকের থেকেও ভাগ্য বড় ভূমিকা নিচ্ছে।এমন অবস্থায় টেস্ট ম্যাচের মান নিয়ে-ই প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষজ্ঞদের অনেকে বলছেনএটা বোলিং-ফেভার নয়, বরং ওভার-রিঅ্যাক্টিভ সারফেস। দর্শকের মধ্যেও অসন্তোষদুদিনেই আধা ম্যাচ শেষ হয়ে যাওয়ার ছবি টেস্ট ক্রিকেটের ভাবমূর্তির পক্ষে ভালো নয়। যদিও বিদেশে পেস সহায়ক পিচেও এই ধরণের ফলাফল হামেসাই দেখা যায়। টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ও ফিটনেস সমস্যা ভারতীয় দলকে সাময়ীক ব্যাকফুটে ঠেলে দেয়। ভারতীয় ব্যাটাররা শুরু থেকেই এই পিচে রান তুলতে মাথা খুঁড়ে মরছেন। দুই ওপেনারই ব্যার্থ। ঋষভ পন্থ সাময়িক প্রতিরোধের চেষ্টা করেন, দুটি চার ও দুটি ছক্কার সাহাজ্জ্যে ২৪ বলে ২৭ রান করেন।ভারতের প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের আগ্রাসন বিশেষ ভাবে লক্ষিত। দক্ষিণ আফ্রিকার পেসাররা পিচের গতি ও অনিয়মিত বাউন্সকে কাজে লাগিয়ে একের পর এক উইকেট তুলে নিয়েছেন। শর্ট বল ও লেংথের মিশেলে ভারতীয় ব্যাটাররা বারবার ধরা পড়েছেন। স্পিনাররাও সাহায্য পাচ্ছেন, কারণ পিচের রুক্ষতা দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েই চলেছে।ইডেন গার্ডেন্সে এই টেস্ট ম্যাচ ভারতের ব্যাটিং ব্যর্থতা, দক্ষিণ আফ্রিকার ধারালো পেস আক্রমণ এবং শুভমন গিলের চোটসব মিলিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে এই বিতর্কিত ইডেন পিচ, যা দুদিনেই ম্যাচকে প্রায় শেষের মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে।আগামী দিনে শুভমনের ফিটনেস এবং ভারতের পন্থের নেতৃত্বদুটোই ভারতের ভাগ্যে বড় প্রভাব ফেলবে। আর ক্রিকেট বিশ্ব তাকিয়ে আছেএই পিচে শেষমেশ কোন দল জয়লাভ করে?
যেখানে দলেই থাকেন জসপ্রীত বুমরাহ, সেখানে অধিনায়কের চিন্তা যেন অর্ধেক কমে যায়। আবারও সে কথাই প্রমাণ করে দিলেন ভারতীয় পেস সেনসেশন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ইডেনে যেন আগুন ছুড়লেন তিনি। মাত্র ২৭ রানে ৫ উইকেট তুলে নিয়ে একার হাতে গুছিয়ে দিলেন প্রোটিয়া ব্যাটিং লাইন-আপকে। ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে টেস্টের প্রথম দিনেই পাঁচ উইকেট নেওয়ার বিরল রেকর্ড গড়লেন বুমরাহ। ২০০৮ সালে আহমেদাবাদে এই কীর্তি করেছিল ডেল স্টেন। এবার ভারতীয় দর্শকরা সাক্ষী হলেন বুমরাহ ম্যাজিকের।ইডেনে শেষবার প্রথম ইনিংসে পাঁচ উইকেট দেখা গিয়েছিল ২০১৯ সালে, গোলাপি বলের ঐতিহাসিক টেস্টে, ইশান্ত শর্মার হাতে। প্রায় ছয় বছর বাদে বুমরাহও সেই তালিকায় নিজের নাম খোদাই করে দিলেন। তার সঙ্গে গড়ে ফেললেন আরও একাধিক রেকর্ড।২০১৮ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত টেস্টে সবচেয়ে বেশি বার ওপেনারদের আউট করার রেকর্ড এখন বুমরাহর দখলে। স্টুয়ার্ট ব্রডকে পিছনে ফেলে ১৩ বার প্রতিপক্ষের ওপেনিং ব্যাটারকে ফিরিয়ে দিলেন তিনি। ম্যাচের ১১তম ওভারে রিকলটনকে ফেরান, যিনি তখন মারমুখী মেজাজে ব্যাট করছিলেন। এরপর ১৩তম ওভারে আবার আঘাতপরাস্ত হন মার্করাম। দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারদের সংগ্রহ দাঁড়ায় মাত্র ৩১ ও ২৩।এতেই শেষ নয়। রিকলটনকে বোল্ড করেই আরেকটি ভারতীয় রেকর্ড ভেঙে ফেললেন বুমরাহ। বোল্ড করে সবচেয়ে বেশি উইকেট তোলার তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে এলেন তিনি। ১৫২ জন ব্যাটারকে বোল্ড করে এবার অশ্বিনকে (১৫১) ছাপিয়ে গেলেন। তার ওপরে রয়েছেন কিংবদন্তি কপিল দেব (১৬৭) এবং তালিকার শীর্ষে অনিল কুম্বলে (১৮৬)।ইডেনে বুমরাহ যেন নিজের আলাদা মঞ্চ তৈরি করলেন। একের পর এক নিখুঁত ইয়র্কার, বাউন্সার আর গতি পরিবর্তনের ঝড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং ভেঙে চুরমার। আবারও প্রমাণ হলভারতের টেস্ট দলকে যতক্ষণ বুমরাহ বোলিং আক্রমণের সামনে রয়েছেন, ততক্ষণ যে কোনও প্রতিপক্ষই সতর্ক না হয়ে পারে না।