• ৫ শ্রাবণ ১৪৩২, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

রাজনীতি

রাজনীতি

খুনের রাজনীতি বন্ধে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবেঃ বাবুল

ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কড়া আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। শুক্রবার বাবুল সুপ্রিয় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছেন , হিংস্র সরকারকে থামানোর পথ কিন্তু সংবিধানে রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ভাবেন, ভয় দেখিয়ে মানুষকে ভোট দিতে যেতে দেবেন না, বিরোধীদের ওপর আক্রমণ করবেন, তা হলে সংবিধানে এসব থামানোর ব্যবস্থা আছে। আগামী ছমাসে নিজেকে শুধরে নিন মমতা। এভাবে হিংসার রাজনীতি কিন্তু চলবে না। আমরা এই নিয়ে বারবার রাস্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছি। হিংসার রাজনীতি, খুনের রাজনীতি কিন্তু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনমতা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলার মানুষ আমাদের পাশে রয়েছে। যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও ক্ষমতায় আসেন তবে ধরে নিতে হবে তা পুলিশ, প্রশাসনের উপর প্রভাব খাটিয়েই হয়েছে। আমরা আশাবাদী কমপক্ষে ২০০ আসন পেয়ে বাংলায় ক্ষমতায় আসব। বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসলে রাজ্যবাসী সবকিছুই পাবে। আরও পড়ুন ঃ বিজেপি বিস্ফো্রণের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেঃ ফিরহাদ যদিও সাংসদ সৌগত রায় পালটা প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেন, বাবুল গানবাজনা নিয়ে থাকতেন। তাই তিনি রাজনীতির কিছুই বোঝেন না। এসব কথা বলে তৃণমূলকে ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না।

নভেম্বর ২০, ২০২০
রাজনীতি

বিজেপি বিস্ফো্রণের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেঃ ফিরহাদ

কালিয়াচক থানার সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মালদা এসেই মৃত ও আহতদের পরিবারের হাতে দুই লক্ষ টাকা এবং ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। পাশাপাশি মৃত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। এদিন বিকেলে সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর হেলিকপ্টারে মালদায় আসেন ফিরহাদ হাকিম। মালদার বিমানবন্দর থেকে সরাসরি কনভয় নিয়ে চলে যান সুজাপুরের স্কুলপাড়া এলাকায় । সেখানে মৃত এবং আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এর পাশাপাশি সুজাপুর থেকে ফিরে মালদা মেডিকেল কলেজে আহতদের সঙ্গে দেখা করেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। আরও পড়ুন ঃ বহিরাগতদের মানে না বাংলার মানুষঃ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার বিকালে সুজাপুরে বিস্ফোরণকাণ্ডে মৃত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর সরাসরি বিজেপির বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন , বিজেপি সব কথাতেই এনআইএর তদন্তের দাবি তোলে। অথচ এই পরিস্থিতির পর ওদের দলের কোনও নেতৃত্বকেই দেখা যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী এই ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। কলকাতা থেকে হেলিকপ্টারে মালদা এসেই সেই আর্থিক ক্ষতিপূরণ ওই পরিবারগুলির হাতে তুলে দিয়েছি। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমবেদনা জানানো উচিৎ। কিন্তু এখন বিজেপি রাজনীতি করছে। এদিকে সুজাপুরে প্লাস্টিকের কারখানায় বিস্ফোরণ কাণ্ডে বিজেপির উত্তর মালদা সাংসদ খগেন মুর্মু এনআইএর তদন্তের দাবি জানিয়ে বিস্তর অভিযোগ তুলেছেন। যদিও বিজেপি সাংসদের এই বক্তব্যকে তুলোধনা করে তৃণমূল সাংসদ তথা দলের জেলা সভাপতি মৌসুম নূর বলেন , এই মর্মান্তিক পরিস্থিতিতে বিজেপি এখন রাজনীতি করতে ময়দানে নেমে পড়েছে। পুলিশ প্রশাসন যেখানে বলছে প্লাস্টিকের কারখানায় কাটিং মেশিন বিস্ফোরণ হয়ে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সেখানে বিজেপি সাংসদ এরকম কথা বলে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত এবং আহতদের সঙ্গে দেখা করতে আসেননি বিজেপির জেলা নেতৃত্ব। অথচ তারা ঘরে বসে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করছেন। তৃণমূল সাংসদ মৌসুম নূর আরও বলেন, এদিন বিস্ফোরণকাণ্ডে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । আমিও তাঁর সঙ্গে ছিলাম । মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এই ঘটনায় আহতদের সঙ্গে সঙ্গেই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে জেলা পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা। ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে ছিলেন সাংসদ মৌসুম নূর সহ জেলা পুলিশ প্রশাসনের কর্তারা।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
রাজনীতি

রামনগরের মেগা শোয় কী বললেন শুভেন্দু?

আমি একটি দলের প্রাথমিক, সক্রিয় সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য। মুখ্যমন্ত্রী তাড়াননি, আমিও ছাড়িনি। নিয়ন্ত্রকরা তাড়াননি, আমিও ছাড়িনি। মতভেদ থেকে বিচ্ছেদ হয়, কিন্তু বিদ্যাসাগরের জেলার লোক এত অনৈতিক নই যে এই মঞ্চে দলবদলের কথা বলব। ইন্দিরা গান্ধীর জন্মদিনে তাঁর ছবিতে মাল্যদান করছিলাম দেখে এক সাংবাদিক বললেন, মিডিয়া নাকি এ থেকে দলবদলের কথা ভাবছে। টিআরপির জন্য যা খুশি করতে পারেন। বৃহস্পতিবার ১৯ নভেম্বর রামনগরে সমবায় সপ্তাহের মেগা শো-র মঞ্চ থেকে এ কথা বললেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, আমি বসন্তের কোকিল নই। সব সময় ভোট চাই ভোট দাও, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও বলি না। স্থান, কাল, পাত্র, ব্যানার জানে শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামের মঞ্চে যেমন রাজনৈতিক কথা বলি না, তেমন মন্ত্রিসভার সদস্য থেকে রাজনৈতিক কথা এখানে বলা যায় না। হাইপ তুলে এসেছিল মিডিয়া, দায়িত্ব তাদের। এটা সমবায়ীদের মেগা শো। কোনও রাজ্য বা দেশ এতো বড়ো সমবায় সভা করতে পারবেন না। দশকের পর দশক এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত বলেই করতে পারি। অন্তত ৫ লক্ষ পরিবারের সঙ্গে সমবায়ের মাধ্যমেই আমার সম্পর্ক আছে। সবার সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক। হলদিয়ায় ছটপুজোর অনুষ্ঠানে যাব, ৫ হাজার হিন্দিভাষী ওখানে আছেন। নন্দকুমার থেকে পুরুলিয়া অবধি জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধন করব। সমবায় সমাবেশ শেষে জয়তু সমবায় স্লোগান দেন শুভেন্দুবাবু।

নভেম্বর ১৯, ২০২০
রাজনীতি

রাঢ়বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষমতায় আসার জন্য পথ দেখাবেঃ রাজু

বিহারের পর বাঙালিকে পাখির চোখ করেছে বিজেপি। বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই জানালেন বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার দলের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য কমিটির নেতাদের উপস্থিতিতে শুরু হল আলোচনাসভা। তার আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন , কংগ্রেস , সিপিএম , তৃণমূল সব এক। তাদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে মিম। সকলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। তিনি আরও বলেন, রাঢ়বঙ্গের ৫০টি আসনের লক্ষ্যে এগোচ্ছে বিজেপি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে রাঢ়বঙ্গই বিজেপিকে ক্ষমতা দখলের পথে অনেকটা এগিয়ে দেবে দাবি করেন বিজেপির রাঢ়বঙ্গের পর্যবেক্ষক রাজু ব্যানার্জী। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে সাতটি সাংগঠনিক জেলাকে নিয়ে তৈরি রাঢ়বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষমতায় আসার জন্য পথ দেখাবে। বুধবার দুর্গাপুরে গুরুত্বপূর্ণ এক সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দিতে এসে এই দাবি করলেন বিজেপির রাঢ় বঙ্গের পর্যবেক্ষক রাজু ব্যানার্জী। দিদি নয় ভোটটা এবার দাদা করাবে। তাই মানুষ ভোট দেবে আর তাতেই মিলবে ৫০টির মতো আসন। এমনই দাবি রাজ্য বিজেপির নেতা রাজু ব্যানার্জীর। এই রাঢ়বঙ্গে ৫৭টি বিধানসভা আছে,আর রাঢ়বঙ্গের এই সাতটি সাংগঠনিক জেলা থেকে গত লোকসভা নির্বাচনে পাঁচ জন সাংসদ পেয়েছে বিজেপি। আরও পড়ুন ঃ সংখ্যালঘুদের জন্য কিছু করেনি তৃণমূলঃ দিলীপ বিজেপি নেতা রাজু ব্যানার্জীর দাবি , লোকসভার নিরিখে ৩৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি, তাই ৫০টি আসনে এবার জয় নিশ্চিত বলে দাবি বিজেপি নেতৃত্বের। বুধবার সিটিসেন্টারে এক বেসরকারী অতিথিশালায় বিজেপির রাঢ় বঙ্গের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বিনোদ সনকার দলের সাতটি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও পদাধিকারীদের নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেন, যেখানে দলের কেন্দ্রীয় দল ওয়ান টু ওয়ান বৈঠক করেন বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও পদাধিকারীদের সাথে জানতে চান কোথায় সমস্যা হচ্ছে, আর কোথায় বা প্লাস পয়েন্টে রয়েছে দল। এখন একুশে বাংলা জয়ের লক্ষ্যে বিজেপির রাঢ়বঙ্গের টার্গেট আসন কতটা বাস্তব রূপ পায় সেটাই এখন দেখার বিষয়। আর যার উত্তর সময় ছাড়া আর কেউ দিতে পারবে না।

নভেম্বর ১৮, ২০২০
রাজনীতি

সংখ্যালঘুদের জন্য কিছু করেনি তৃণমূলঃ দিলীপ

মিম কি করবে আমাদের হাতে নেই। মুসলিম ভোট আমরা নিয়ন্ত্রণও করি না। এখনও মুসলিম ভোটাররা পশ্চিমবঙ্গে আমাদের ভোট দেননি। যদি এখানকার মুসলিম ভোটাররা তৃণমূল , কংগ্রেস , সিপিএমকে ভোট না দিয়ে অন্য দলকে ভোট দেয় , তাহলে বুঝতে হবে ওরা মুসলিমদের ধোঁকা দিয়েছে। তাদের জন্য কিছু করেননি।তাই তারা বিকল্প খুঁজছেন। বিজেপিকে বিকল্প মনে করছে ওরা। মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিরসা মুন্ডার মূর্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওখানে একটা বিরসা মুন্ডার ছোট মূর্তি ছিল , জেলা প্রশাসন ওটাকে সরিয়ে দিয়ে নতুন মূর্তি লাগিয়েছে। আরও পড়ুন ঃ সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ রিঙ্কু নস্করের তখন আদিবাসী ভাইয়েরা কোনও প্রতিবাদ করেননি কেন ? প্রতিবাদ করা উচিত ছিল। বিরসা মুন্ডাকে কেউ দেখেননি। অমিত শাহ যখন মালা দিয়েছেন , ওটা বিরসা মুন্ডার মূর্তি। তিনি আরও বলেন , বিজেপির আইটি সেল কুৎসা প্রচার করলে আদালতে যান তারা। দিলীপবাবু আরও বলেন , তৃণমূলে থাকবেন না বিজেপিতে যাবেন , তা স্পষ্ট করে বলুন শুভেন্দু অধিকারী।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ রিঙ্কু নস্করের

সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন রিঙ্কু নস্কর। তিনি কলকাতা পুরসভার ১০২ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলর। বর্তমানে দলের তরফে ওয়ার্ড কোর্ডিনেটরের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁর বহু অনুগামীও এদিন বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ রিঙ্কু নস্করের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। ২০১৫ সালের পুরসভা নির্বাচনে তৃণমূল কলকাতার অন্যান্য জায়গায় বিরোধীদের ধরাশায়ী করলেও ১০২ নম্বর ওয়ার্ডে দাঁত ফোটাতে পারেনি। প্রসঙ্গত , মঙ্গলবারই বাম ও কংগ্রেস আগামী বিধানসভা নির্বাচনের রণকৌশল ঠিক করার জন্য বৈঠকে বসেছে। তার আগেই কাউন্সিলরের দলত্যাগ সিপিএম-এর কাছে বড় ধাক্কা বলে মত রাজ্যের রাজনৈ্তিক মহলের। রিঙ্কু নস্কর জানান , কংগ্রেসের সঙ্গে বামেদের জোট মানতে না পারায় তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তাঁর স্বামী মানস মুখোপাধ্যায় আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। দিলীপবাবু বলেন , যাঁদের কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে , কিন্তু অন্য দলে থেকে হাঁপিয়ে উঠেছেন তাঁদের জন্য বিজেপির দ্বার খোলা রয়েছে। অন্যন্যা দল থেকে প্রায় প্রায় ৩০০ কর্মী এদিন বিজেপিতে নাম লিখিয়েছে। আরও অনেকেই যোগাযোগ করছেন বিজেপিতে যোগদানের জন্য। আরও পড়ুন ঃ একুশের লড়াইয়ে বাংলায় বিজেপির দায়িত্বে ৫ কেন্দ্রীয় নেতা প্রসঙ্গত , কাউন্সিলর হওয়ার আগেই লোকসভা ভোটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর কেন্দ্র থেকে রিঙ্কুকে প্রার্থী করেছিল সিপিএম। তবে, চৌধুরী মোহন জাটুয়ার কাছে হারতে হয় তাঁকে।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

একুশের লড়াইয়ে বাংলায় বিজেপির দায়িত্বে ৫ কেন্দ্রীয় নেতা

রাজ্যের ৫ সাংগঠনিক জোনের দায়িত্ব দেওয়া হল ৫ কেন্দ্রীয় নেতাকে। মঙ্গলবার হেস্টিংসে দলের কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় নেতা এবং রাজ্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গের সহকারি পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। উপস্থিত ছিলেন সর্বভারতীয় সাংগঠনিক নেতা বি এল সন্তোষ , কৈলাস বিজয়বর্গীয়, অরবিন্দ মেনন, দিলীপ ঘোষ , মুকুল রায় , রাহুল সিনহা , অনুপম হাজরা প্রমুখ। মোট ৬ জন কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতিতে বৈঠকে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, দলের পাঁচ সাংগঠনিক জোনে রাজ্য নেতাদের উপরে পর্যবেক্ষক ও আহ্বায়কের দায়িত্ব থাকবেন পাঁচ কেন্দ্রীয় নেতা। ঠিক হল, মেদিনীপুর, হুগলি ও হাওড়া দেখবেন সুনীল দেওধর, রাঢ়বঙ্গ দেখবেন বিনোদ সনকার, কলকাতা দেখবেন দুষ্ম্যন্ত গৌতম, নবদ্বীপ দেখবেন বিনোদ তাওরে এবং উত্তরবঙ্গ দেখবেন হরিশ দ্বিবেদী। আরও পড়ুন ঃ এই দল আমার নয়, হতে পারে নাঃ মিহির গোস্বামী এই পাঁচটি জোনের নতুন দায়িত্বে আসা নেতারা আগামী ১৮ থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জোনের জেলা নেতৃ্ত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসে গোটা পরিস্থিতি বুঝে নেবেন। সেইমতো পরবর্তী পরিকল্পনা তৈ্রি হবে। বৈঠক শেষে অনুপম হাজরা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন , প্রত্যেকটি বুথে সপ্তাহে একটা করে অন্তত কর্মসূচি যাতে হয় , সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। যারা মান - অভিমান করে দলের থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন , তাদের সামনের সারিতে নিয়ে এসে লড়াইয়ের কথা বলা হয়েছে এদিনের বৈঠকে। এছাড়াও এদিনের বৈঠকে আলোচনায় উঠে আসে কোথায় কোথায় দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা আছে। সেখানে তা দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করতেও বলা হয়েছে।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

এই দল আমার নয়, হতে পারে নাঃ মিহির গোস্বামী

আমার দল আর আমার নেত্রীর হাতে নেই, অর্থাৎ এই দল আর আমার নয়, হতে পারে না। দিদি এখানে নিস্পৃহ। ফের তৃ্ণমূলের বিরুদ্ধে এ ভাষাতেই তোপ দাগলেন কোচবিহার দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক মিহির গোস্বামী। তিনি তাঁর ফেসবুক পেজে আরও লেখেন , শ্যামা মায়ের আরাধনালগ্নে আমার এই অনুমান আরও দৃঢ় হয়েছে। তাই এই দলের সঙ্গে সমস্ত রকমের সম্পর্ক ছিন্ন করাটাই কি স্বাভাবিক নয়? তাঁর অভিযোগ , যে দলের অভিধানে সম্মান বলে শব্দটিই অনুপস্থিত , সেই দলে বাইশটা বছর কাটিয়ে দিলাম! কী করে সম্ভব হল, কেন তা সম্ভব হল এসব প্রশ্ন উঠে আসে নিজের মনেই! উত্তর একটাই খুঁজে পাই, দিদি! দলের ভেতর অজস্র অপমান অবমাননা ক্রমাগত সহ্য করে গিয়েছি অকারণে, চুপ করে থাকার জন্য শুভানুধ্যায়ীরাও বিরক্ত হয়েছেন বারবার। কিন্তু আমার উত্তর একটাই ছিল, দিদি! যার উপর বিশ্বাস-আস্থাতেই এতদিন টিকে ছিলাম। আরও পড়ুন ঃ উত্তর ২৪ পরগণার সব আসন দখল করবঃ দিলীপ তিনি দলের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে আরও লেখেন , ১৯৮৯ সাল থেকে মমতা বন্দ্যো্পাধ্যায়ের নেতৃত্ব মেনে চলেছি। দীর্ঘ তিরিশ বছর অতিক্রম করার পর বোধগম্য হয়েছে, দিদির লোক এখানে অপ্রয়োজনীয় ও গুরুত্বহীন। অন্যায্য সবকিছু মেনে নিয়ে যো হুজুর করে টিকে থাকতে পারলে থাকো, নয়ত তফাৎ যাও। তিনি আরও লেখেন , সংগঠন থেকে আমার অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা করার পর ছয় সপ্তাহ কেটে গেছে। এই বিয়াল্লিশ দিনে আমি সব দলের কাছ থেকে এক বা একাধিক ফোন কল পেয়েছি, কথা বলেছি। বহু পুরনো রাজনৈতিক বন্ধুর ফোন পেয়েছি রাজ্যের বাইরে থেকেও। কিন্তু গত ছয় সপ্তাহে খোদ নেত্রীর কাছ থেকে কোনও ফোন আসেনি। কোনও বরখাস্তনামা কিংবা বহিস্কারের নির্দেশও আসেনি তাঁর কাছ থেকে।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

উত্তর ২৪ পরগণার সব আসন দখল করবঃ দিলীপ

বিধানসভা ভোটে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সব আসন ছিনিয়ে নেব, কীভাবে রুখবেন ভাবুন। ফের রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে এই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবারও প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছিলেন দিলীপবাবু। সেখানে তিনি আরও বলেন , একুশে বাংলার দায়িত্ব পাবে বিজেপিই। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেছিলেন , বিজেপি ভোটের জন্য বাংলায় অস্ত্র আনছে। খাদ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বলেন, উনি নিজে যা যা করেছেন, এখন সে সবই বলছেন। লোক জানে কে কী করছে, হিসেব হবে একুশ সালে। আমরা সাধারণ মানুষের উপর ভরসা করি। তাঁদের সিদ্ধান্তই ঠিক। সবার চরিত্র তাঁরা জানে। আমরা পরীক্ষা দিতে রাজি আছি। ওনারাও পরীক্ষা দিক। আরও পড়ুন ঃ মমতা সরকারের শাসন এবার শেষ হবেঃ অমিত মালব্য আবগারি দপ্তর থেকে কাটমানি আসে বিজেপির দপ্তরে! জ্যোতিপ্রয় মল্লিকের এই অভিযোগের পালটা দিতে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আক্রমণ করেছেন বিজেপি সাংসদ। বলেন, যেমন নেত্রী, তেমন তাঁর চ্যালা! ওনার নেত্রী সেনাকে তোলাবাজ বলেছিলেন। যারা দেশের সেনাকে বিশ্বাস করে না, পুলিশে বিশ্বাস করে না। মানুষ তাঁদের বিশ্বাস করে না। হুমকির সুরে এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের জেলার দুটো আসন বিজেপি ইতিমধ্যেই দখল করেছে। বাকি গুলোও করব। প্রাতঃভ্রমণ সেরে এদিন রুরির কাছে চা চক্রে যোগ দেন সাংসদ। আলোচনা করেন বাংলার রাজনীতি নিয়ে।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

মমতা সরকারের শাসন এবার শেষ হবেঃ অমিত মালব্য

পিসির সরকারের দুর্নীতি, স্বজনপোষণ ও অরাজকতা দূর করতে বাংলার মানুষের ভোটে ২০০-এর বেশি আসনে জয় পাবে বিজেপি। রাজ্যে এসে এই মন্তব্য করলেন বিজেপির নবনিযুক্ত সহকারি পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। দলের আইটি সেলের প্রধানকে ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন , ২০২১ নির্বাচনে বাংলার গৌরবময় অধ্যায় পুনঃস্থাপিত হবে। মমতা সরকারের শাসন এবার শেষ হবে। আরও পড়ুন ঃ বাংলাকে গুজরাত হতে দিতে চাই নাঃ ফিরহাদ বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে , কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও অরবিন্দ মেননের সঙ্গে আগামী বিধানসভা ভোটের আগে এখানে পুরোদস্তুর সক্রিয় থাকবেন মালব্য। মূলত বিজেপির হয়ে ডিজিটাল প্রচারে ঝড় তোলার কাজটা করবেন তিনি। তার আগে সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দিতেই তার রাজ্যে আগমন। প্রসঙ্গত , সম্প্রতি রাজ্য সফরে এসে অমিত শাহ ঘোষণা করেছিলেন , ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে ২০০ -র বেশি আসন পেয়ে সরকার গড়বে বিজেপি। এদিন সেই একই মন্তব্য অমিত মালব্যের গলায় শোনা গেল।

নভেম্বর ১৭, ২০২০
রাজনীতি

বাংলাকে গুজরাত হতে দিতে চাই নাঃ ফিরহাদ

বাংলা উত্তরপ্রদেশ, গুজরাতের মতো হলে ভয় হচ্ছে এনকাউনটারে ক্রিমিনালরা মারা যাবে। ইসরাত জাহানকে পুলিসের হাতে খুন হতে হয়েছিল। গুজরাতে দু হাজার মানুষ খুন হয়েছে। কিন্তু এ রাজ্যে ক্রিমিনালদের আদালতে পাঠানো হয়। সেই জন্য বাংলা কে গুজরাত হতে দিতে চাই না। সোমবার দিলীপ ঘোষের মন্তব্যের পালটা প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে এই মন্তব্য করলেন রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। আরও পড়ুন ঃ একবার সুযোগ দিন , বাংলাকে গুজরাত বানিয়ে দেবঃ দিলীপ তিনি আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা , নজরুলের বাংলা , রামকৃষ্ণের বাংলা এবং অনেক মহাপুরুষের বাংলা। বাংলার মানুষ ঠিক করবে গুজরাতের মত দাঙ্গা বাংলায় ফিরে আসবে কি না ! ধর্মে ধর্মে ভেদাভেদ করে কখনও রাজ্যে উন্নয়ন হয় না, সেই জন্য দেশের জিডিপি বাংলাদেশের থেকে পিছনে চলে গেছে। দিলীপ ঘোষ গুজরাতে চলে যান, বিজেপি না থাকলে পৃথিবী শান্ত হবে।

নভেম্বর ১৬, ২০২০
রাজনীতি

একবার সুযোগ দিন , বাংলাকে গুজরাত বানিয়ে দেবঃ দিলীপ

জ্যোতিপ্রিয় কোথায় দাঁড়াবেন শুধু বলুন। যে কেন্দ্রেই দাঁড়াবেন, ওঁকে হারিয়ে দেব। ওঁকে আর মানুষ চায় না। সোমবার রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রীকে এভাবেই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সোমবার বারাসতের কলোনি মোড়ে চা চক্রে যোগ দিয়েছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। এদিন দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, এক বার সুযোগ দিন। আমরা বাংলাকে গুজরাত বানাবো। যাতে বাংলার মানুষকে পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে গুজরাতে না যেতে হয়। দিদিমনির পাপের বোঝা বাংলাকে বইতে হচ্ছে। আরও পড়ুন ঃ সন্ত্রাসবাদীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাংলাঃ দিলীপ তাঁর অভিযোগ , তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যের কোনও পরিবর্তন হয়নি। যা কিছু হয়েছে শুধুমাত্র দিদির ভাই আর ভাইপোর হয়েছে। কেন্দ্র কৃষকের জন্য প্রকল্প নিয়েছে । সারা দেশের কৃষক সেই প্রকল্পের সুযোগ পাচ্ছে। বঞ্চিত হচ্ছে শুধুমাত্র এ রাজ্যের কৃষকরা। বাংলা জুড়ে দাঙ্গার রাজনীতি করছে তৃণমুল। বাদুড়িয়া, বসিরহাট,মালদহ,আসানসোল সর্বত্র দাঙ্গা হয়েছে এই তৃণমূলের শাসনে ৷ মুর্শিদাবাদে প্রচুর জঙ্গিও তৈরি হচ্ছে। রাজ্যে আল কায়দা ঘাঁটি গেড়েছে । আর এই সবই হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁচলের তলায়। তিনি কিছুই করছেন না। এছাড়াও উদ্বাস্তু অধ্যুষিত উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় দাঁড়িয়ে ফের নাগরিকত্ব আইনে সকলকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। আমফানের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য আবার কেন্দ্র টাকা দিয়েছে। সেটাও মানুষের কাছে আদৌ পৌঁছবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন , কেন্দ্রের পাঠানো টাকা যাতে মানুষের কাছে পৌছয় , তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে নজরদারি করতে হবে।

নভেম্বর ১৬, ২০২০
রাজনীতি

সন্ত্রাসবাদীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাংলাঃ দিলীপ

তৃণমূলে এখন মানভঞ্জনের পালা চলছে। শুভেন্দু অধিকারী প্রসঙ্গে শাসকদলকে কটাক্ষ করে এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। অন্যন্যদিনের মতোই রবিবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। গিয়েছিলেন সেন্ট্রাল পার্কে। এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, একুশের নির্বাচনে আমাদের কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। আমরা প্রস্তুত। বাকিরা এখনও ঘর সামলাচ্ছে। প্রাতঃভ্রমণ সেরে এদিন বরানগরে একটি চা চক্রে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। ডানলপ মোড় থেকে ঘোড়ার গাড়িতে টবিন রোডের ওই চা-চক্রে পৌঁছন তিনি তিনি। বাংলা থেকে একের পর এক জঙ্গি গ্রেপ্তারির প্রসঙ্গে বলেন, সন্ত্রাসবাদীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাংলা। বাংলার বিভিন্ন জায়গা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেপ্তারি চলছে। এরপরই তাঁর ও দলের বিভিন্ন নেতাদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা প্রসঙ্গে তিনি সাফ জানান যে, ওসবে ভয় পায় না বিজেপি। গুরুত্বও দেয় না।

নভেম্বর ১৫, ২০২০
রাজনীতি

মাথায় আছে কি করতে হবেঃ শুভেন্দু

আগামী ১৯ নভেম্বর একটি সভা ডেকেছি। সেদিন একটু বেশি সময় নিয়ে অনেক কথা বলব। শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে কালীপুজোর উদ্বো্ধনী অনুষ্ঠানে এমনই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন রাজ্যের সেচ ও পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী । তিনি এদিন বলেন, একটা সময়ে যাদের উপকারে লেগেছিলাম , এখন তাদের অনেকের আমাকে নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। নন্দীগ্রাম আন্দোলনে অনেক বাহাদুরকে না দেখা গেলেও ফেসবুকে আমাকে গালাগালি দিতে অনেককেই দেখা যাচ্ছে। ভাল সময়ে না থাকলেও খারাপ সময়ে শুভেন্দু পাশেই থাকে। আরও পড়ুন ঃ ২০২১ নির্বাচনে বাংলায় কৈলাসেই ভরসা কেন্দ্রীয় বিজেপির তিনি আরও বলেন , অনেক পদ আসে , আবার চলেও যায়। আজ পদ আছে , কাল থাকবে না। আমার কাছে পদ কিছু নয়। সেবক শুভেন্দু সাধারণের পাশে যেমন ছিল , তেমনই থাকবে। এরপর তিনি বলেন , যা বলতে হয় , তা করতে নেই। আর যা করতে হয় , তা বলতে নেই। তাঁর মাথায় আছে , কখন কি করতে হবে।

নভেম্বর ১৪, ২০২০
রাজনীতি

২০২১ নির্বাচনে বাংলায় কৈলাসেই ভরসা কেন্দ্রীয় বিজেপির

কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে ফের রাজ্যের দায়িত্ব দিল কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতৃত্ব। তাকে পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষক হিসেবে বেছে নেওয়া হল। তাঁর নামে এদিন অনুমোদন দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজয়বর্গীয়র সহযোগী করা হয়েছে অরবিন্দ মেনন এবং বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যকে। এছাড়াও অরবিন্দ মেনন ও শিবপ্রকাশ যেমন সহকারী পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে আছেন , ঠিক তেমনই থাকবেন। পাশাপাশি, অনুপম হাজরাকে বিহারের এবং বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকারকে ঝাড়খণ্ডের সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিকিমের দায়িত্ব বর্তেছে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের ওপর। আরও পড়ুন ঃ আমাকে আটকানোর ক্ষমতা কারও নেইঃ শুভেন্দু এর আগে জল্পনা ছিল, কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে সরিয়ে পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে অন্য কাউকে নিয়ে আসা হবে। শুক্রবার বিকেলে বিভিন্ন রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলীয় পর্যবেক্ষকদের নামের তালিকা প্রকাশ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং।

নভেম্বর ১৪, ২০২০
রাজনীতি

আমাকে আটকানোর ক্ষমতা কারও নেইঃ শুভেন্দু

ঘূর্ণিঝড়ের পর নন্দীগ্রামে কেউ আসেনি। আমিই বারবার ছুটে এসেছি, পাশে থেকেছি। শুক্রবার নন্দীগ্রামে কালীপুজো উদ্বোধনে এসে ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রাজ্যের সেচ ও পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। এদিন নিজের মনোভাব আরও স্পষ্ট করে দিলে শুভেন্দু জানান, আমাকে আটকানোর ক্ষমতা কারও নেই। আপনাদের আশীর্বাদ, দোয়া, প্রার্থনাকে সঙ্গী করে আমি এগিয়ে যাব। আরও পড়ুন ঃ শুভেন্দুকে নিয়ে জল্পনার মাঝেই কাঁথিতে শিশির অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক পিকের প্রসঙ্গত , বৃহস্পতিবার রাতে শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে যান ভোটকৌশলী প্রশান্ত কিশোর। তিনি কাঁথির অধিকারী বাড়িতে যখন যান, শুভেন্দু বাড়িতে ছিলেন না। তারপর সেখানে বসেই ফোনে কথা হয় শুভেন্দুর সঙ্গে। কিন্তু পিকেকে ময়দানে নামিয়েও যে শুভেন্দুর মনোভাব বদলানো যায়নি, তা এদিন তাঁর মন্তব্যেই স্পষ্ট।

নভেম্বর ১৩, ২০২০
রাজনীতি

শুভেন্দুকে নিয়ে জল্পনার মাঝেই কাঁথিতে শিশির অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক পিকের

রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে তৃ্ণমূলের দূরত্ব বাড়ছে বলে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে সমঝোতায় যেতে কাঁথির অধিকারী বাড়িতে দল নিয়ে হাজির হলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর। সেখানে শুভেন্দু অধিকারী ছিলেন না। তিনি তখন কালীপুজো উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সভাপতি শিশির অধিকারীর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রশান্ত কিশোর। তাদের মধ্যে ঘণ্টা দুয়েক বৈঠক হয় বলে সূ্ত্র মারফত জানা গিয়েছে। ্কি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে , তা অবশ্য জানা যায়নি। আরও পড়ুন ঃ পাহাড়ের জনতা দরিদ্রই থেকে গিয়েছেঃ দিলীপ প্রসঙ্গত , বৃহস্পতিবার ঘাটালে বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চে শুভেন্দুর ভাষণে ছিল দল ও নেত্রীর কথা। মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে শহিদ স্মরণে সমাবেশের মঞ্চ থেকে ভাষণে দল এবং নেত্রীর কথা একবারও উচ্চারণ করেননি রাজ্যের পরিবহণ, সেচ ও জলসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী।

নভেম্বর ১৩, ২০২০
রাজনীতি

পাহাড়ের জনতা দরিদ্রই থেকে গিয়েছেঃ দিলীপ

পাহাড়ে বিনয় তামাং থাকবে , ডুয়ার্সে থাকবে বিমল গুরুং। জিটিএ হয়েছে , এর আগে অনেক কিছু হয়েছে। পাহাড়ের জনতার কি লাভ হয়েছে। তারা দরিদ্রই থেকে গিয়েছে। বৃহস্পতিবার জয়গাঁতে এক জনসভায় একথা বলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি এদিন বলেন, নরেন্দ্র মোদি পাহাড়ের জন্য ভাবে। বিজেপিও পাহাড়ের জন্য ভাবে। দিলীপবাবু বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের জন্য টাকা দেয়, কিন্তু রাজ্যের কৃষকরা তা পায় না। দিদি যতদিন মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন , ততদিন কিছু পাওয়া যাবে ্না।চিকিৎসার জন্য বেঙ্গালুরু , চেন্নাই , ভেলোরে যেতে হয়। কারণ , এখানে চিকিৎসা ব্যবস্থাই নেই। এখানের যুবকদের চাকরির জন্য হয় শিলিগুড়ি যেতে হয় , নয়তো ভিন রাজ্যে যেতে হয়। তিনি আরও বলেন , এর আগে আমি পাহাড়ে গিয়েছিলাম। তখন আমার উপর হামলা হয়েছিল। আরও পড়ুন ঃ দিলীপ ঘোষের কনভয়ে হামলা , অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে অন্যদিকে , এদিন দিলীপ ঘোষের কনভয়ে হামলার প্রতিবাদে সারারাজ্য জুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে বিজেপি যুব মোর্চা। বিজেপি যুব মোর্চা সভাপতি সৌমিত্র খান বলেন, কিছু দুষ্কৃ্তী ও পুলিশ অফিসার মিলে দিলীপ ঘোষের কনভয়ের উপর এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। যেসব পুলিশকর্মী এই ঘটনার সঙ্গে যু্ক্ত , তাদের দ্রুত অপসারণের দাবি জানাব। শুভেন্দু অধিকারী প্রসঙ্গে তিনি বলেন , উনি কি করবেন , সেটা ওনার ব্যাপার।

নভেম্বর ১২, ২০২০
রাজনীতি

দিলীপ ঘোষের কনভয়ে হামলা , অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কনভয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভাঙা হয়েছে বিধায়ক উইলসন চম্প্রমারির গাড়ির কাচও।অল্পের জন্য রেহাই পায় দিলীপ ঘোষের গাড়ি। ঘটনাটি ঘটেছে , ভারত-ভুটান সীমান্তে আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের দলসিংপাড়ার কাছে। অভিযোগ, সেখানে বিজেপি রাজ্য সভাপতির কনভয় লক্ষ্য করে পাথরবৃষ্টি হয়। দিলীপ ঘোষকে ঘিরে চলে গো ব্যাক স্লোগান। তাঁকে কালো পতাকাও দেখানো হয়। এরপর কোনওক্রমে সভায় হাজির হন তিনি। আরও পড়ুন ঃ যারা মমতাদির হাত দুর্বল করছে , তারা বিজেপির হাত শক্ত করছেঃ ফিরহাদ জানা গিয়েছে , বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জয়গাঁতে জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। পুলিশের দাবি, পঁচিশটি বাইক নিয়ে র্যালির অনুমতি নিয়েছিল বিজেপি। অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও কমপক্ষে একশোটি বাইক নিয়ে র্যালি করার চেষ্টা করেন দিলীপ ঘোষ। দলসিংপাড়াতে ওই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাধা দেয় পুলিশ। এর জেরে পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের বচসা বেঁধে যায়। পুলিশের কর্ডন ভেঙে বেআইনিভাবে বাইক র্যালি চালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। এরপর জয়গাঁর মঙ্গলাবাড়িতে পৌঁছয় র্যালি। তারপরেই ঘটে এই ঘটনা। বিজেপি রাজ্য সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু এর প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, পশ্চিমবঙ্গে যে আইনশৃঙ্খলা নেই , তা প্রতি মুহূর্তে প্রমাণিত হয়। এটা তৃণমূলের অবসাদের ফল। নির্বাচন কীভাবে হবে , তা নির্বাচন কমিশন বুঝবে। নির্বাচন করার মতো পরিস্থিতি না থাকলে সরকারকে সরিয়ে দিতে হবে। নির্বাচন এগিয়ে এলে বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হবেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। অন্যদিকে বিজেপি যুব মোর্চা সভাপতি সৌ্মিত্র খান বলেন, দিলীপ ঘোষের উপর হামলার প্রতিবাদে সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদ জানানো হবে।

নভেম্বর ১২, ২০২০
রাজনীতি

যারা মমতাদির হাত দুর্বল করছে , তারা বিজেপির হাত শক্ত করছেঃ ফিরহাদ

আমরা কেউই হেলিকপ্টারে নামিনি। সিঁড়ি দিয়ে উঠেছি। আর সেই সিঁড়িটা তৈ্রি করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে ছিল শুভেন্দু অধিকারীর সভা। তাঁর সভার পর পালটা সভা করতে গিয়ে এই মন্তব্য করেন ফিরহাদ হাকিম। তিনি কারও নাম না করে বলেন, থাকে , মীরজাফররাও থাকে। ফিরহাদ বলেন , সকালে ডাকেননি কেন ? ডাকলে আসতাম। মালা দিতাম শহিদ তর্পণে। ডাকা হবে না , আসতে দেওয়া হবে না। আবার আমি আমি করে আমিত্ব দেখিয়ে কথা বলা হবে। এ কেমন কথা । আমি না বলতে হবে আমরা। তিনি আরও বলেন , মমতাদি কাজের সুযোগ না দিলে আমরা কেউ কিছু নই। আরও পড়ুন ঃ নন্দীগ্রামের আন্দোলনকে স্মরণ করে টুইট মমতা , অভিষেকের তিনি বলেন, যারা মমতাদির হাত দুর্বল করছে , তারা বিজেপির হাত শক্ত করছে। সিপিএম খুব খারাপ ছিল। বিজেপি আরও খারাপ পার্টি। এমন কিছু করবেন না যাতে তাদের সুবিধা হয়। বাংলায় বিজেপির জায়গা নেই। ওরা মমতাকে সরাতে চায় ভাঙন ধরিয়ে। জন নেত্রী বাংলাকে ঠিক পথে রেখেছেন। বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরোধিতা করেন। বিজেপি এলে ধর্মের নামে সন্ত্রাস ফিরবে। এসব হতে দেবেন না।

নভেম্বর ১০, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • ...
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজনীতি

কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবস, উত্তরবঙ্গে যুব মোর্চার উত্তরকন্যা অভিযান

একদিকে যখন ধর্মতলায় তৃণমূল কংগ্রেস শহিদ দিবস পালন করছে তখন উত্তরবঙ্গে উত্তরকন্যা অভিযান করছে বিজেপি। এদিন শিলিগুড়িতে উত্তরকন্যা অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি ড. ইন্দ্রনীল খাঁ সহ উত্তরবঙ্গের বিজেপির সাংসদ এবং বিধায়কগণ। এদিন তিনবাত্তি মোড় থেকে সুবিশাল মিছিল শুরু হয়। মিছিল শেষে চুনাভাটি ফুটবল গ্রাউন্ড থেকে শাসক দলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে বাংলাদেশ থেকে যে হিন্দুরা এসেছেন, তাঁরা মোদীজির চোখে শরণার্থী। অনুপ্রবেশকারী নন। এখানে ভারতীয় মুসলিমরা আছেন। আপনাদের কোনও চিন্তা নেই। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। কিন্তু বাংলাদেশি মুসলিম এবং রোহিঙ্গাদের একজনকেও ভোটার তালিকায় থাকতে দেব না। আগামী বিধানসভা ভোটে তৃণমূলকে পরাস্ত করার হুঁশিয়ারি দিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, চ্যালেঞ্জ করছি ২০২৬-এ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করব। আমি চ্যালেঞ্জ করছি আপনাকে।বিরোধী দলনেতা বলেন, উত্তরবঙ্গে প্রকৃতি যা যা দিয়েছে, সব লুট করেছে। বালি, পাথর, গাছ কিছুই নেই। পাহাড়ের উপর বঞ্চনা হয়েছে। চা-বাগানের শ্রমিকেরা ঠিকঠাক মজুরি পান না। উত্তরবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে নিউরোলজিস্ট নেই। কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে এইমস তৈরি করতে চাইলেও রাজ্য সরকার জায়গা দেয় না বলে অভিযোগ তাঁর। বিরোধী দলনেতা এদিন আগামীর কর্মসূচি ঘোষণা করে জানান, আগামী ৪ অগস্ট দলের ৬৫ জন বিধায়ককে নিয়ে কোচবিহারে যাবেন। তখন দলের সব বিধায়ক মিলে উত্তরকন্যাতেও যাবেন বলে জানান তিনি।

জুলাই ২১, ২০২৫
রাজনীতি

“ভোটারদের গায়ে হাত পড়লে গণ আন্দোলন", চক্রান্ত বাংলাতেও! চরম হুঁশিয়ারি মমতার

বেশ কিছু দিন ধরেই কেন্দ্রীয় সরকার ভোটার তালিকায় কারচুপি করছে বলে অভিযোগ করছে তৃণমূল কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী দলগুলো। সোমবার একুশে জুলাইয়ের শহিদ দিবসে হুঙ্কার ছাড়লেন তৃণমূল সুপ্রমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, বিহারে ৪০ লক্ষেরও বেশি ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এবার পশ্চিমবঙ্গেও সেটাই করতে চাও? যদি এমনটা করার চেষ্টা করো, তাহলে আমরা ঘেরাও আন্দোলন শুরু করব। আমরা তীব্র প্রতিবাদে নামব। আমরা তোমাদের কারোর নাম বাদ দিতে দেব না, একজনকেও ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠাতে দেব না_এরই পাশাপাশি বিজেপি সরকারের বাঙালিদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, এই মুহূর্ত থেকেই শুরু হচ্ছে ভাষা আন্দোলন। ২৭ জুলাই থেকে, প্রতি শনিবার ও রবিবার মিছিল ও সভা করতে হবে-বাংলা ভাষার প্রতি যে হিংসা ও অবমাননা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে। বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এটা করতে হবে। কোনও পরিযায়ী শ্রমিক বা তাঁদের পরিবার যদি বলে তারা সমস্যায় আছে, তাহলে পাশে দাঁড়াতে হবে, আমাদেরও অবহিত করুন।

জুলাই ২১, ২০২৫
রাজ্য

নিশানায় মহাদেব! চাঞ্চল্যকর অভিযোগ জমা পড়ল সিএবিতে

প্রবীর চক্রবর্তী, দেবব্রত দাস, অম্বরীশ মিত্রর পর এবার সিএবিতে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ জমা পড়ল মহাদেব চক্রবর্তীর নামে। সিএবির ওম্বুডসম্যান, সিএবি সচিব ও কলকাতা পুলিশ ক্লাবের সচিবের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন লেকটাউনের বাসিন্দা তথা ক্রিকেট অনুরাগী শ্যামল দাস। গত ১৮ জুলাই। অভিযোগ, সিএবির নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মহাদেব চক্রবর্তী বাংলার ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থার অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সদস্য হয়ে রয়েছেন। কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা দফতরের এসিপি (ওএসডি) পদে আসীন থাকা অবস্থায় কীভাবে মহাদেব চক্রবর্তী সিএবির অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সদস্য হয়ে গেলেন তা নিয়েই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন অভিযোগকারী।এমনকী তিনি মনোনয়নের সময় বা হলফনামায় যথোপযুক্ত নথি জমা দিয়েছিলেন কিনা, তাতে কোনও গরমিল আছে কিনা তা নিয়ে উপযুক্ত তদন্তের আর্জিও জানানো হয়েছে। সিএবির নিয়মের চতুর্থ চ্যাপ্টারে ৩৪(৩)(ডি) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ মূলত উঠেছে মহাদেবের বিরুদ্ধে। এই নিয়মে উল্লেখ রয়েছে, যদি কোনও সরকারি কর্মচারী স্পোর্টস কোটায় নিযুক্ত হয়ে থাকেন একমাত্র সে ক্ষেত্রেই তিনি অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সদস্য বা সিএবির পদাধিকারী হতে পারবেন। আবেদনকারীর সংশয় ঠিক এই জায়গাতেই। ফলে ক্লিনচিট পেতে মহাদেব এখন যথোপযুক্ত নথি পেশ করেন কিনা বা তিনি কী পদক্ষেপ করেন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।আবেদনকারীর আর্জি, মহাদেবকে সব ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সরিয়ে রেখে শৃঙ্খলা সংক্রান্ত তদন্ত অবিলম্বে শুরু হোক। প্রয়োজনে ফৌজদারি পদক্ষেপ শুরু করা যেতে পারে বলেও আবেদন জানানো হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে, মহাদেবের নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করে তাঁর সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বছর বাহাত্তরের ওই অভিযোগকারী। শুধু তাই নয়, এমন গুরুতর অভিযোগে দোষী প্রতিপন্ন হলে মহাদেব যাতে ভবিষ্যতে সিএবিতে কোনওভাবে যুক্ত থাকতে না পারেন সেই ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার আর্জিও জানানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সিএবির কেউ কিংবা অভিযুক্ত মহাদেব চক্রবর্তী মুখ খোলেননি।

জুলাই ২১, ২০২৫
রাজ্য

'অরুণিমা'র ছটায় স্কুল ড্রপআউট, বাল্যবিবাহ ও অপ্রাপ্তবয়স্ক মাতৃত্বের সংকট থেকে অন্ধকার দূরীকরণ লড়াই

পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ এবং বেশ কিছু শহরতলি অঞ্চলে এক নতুন সামাজিক সংকট ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে - স্কুলছুট মেয়েদের সংখ্যা বাড়ছে, যা পরোক্ষভাবে বাল্যবিবাহ এবং অল্পবয়সে সন্তান ধারণের হারকেও উদ্বুদ্ধ করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই তিনটি বিষয় একে অপরের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত এবং রাজ্যের নারী-স্বাস্থ্যের পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নকেও প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত করছে।রাজ্যের কিছু জেলার ৮ম শ্রেণি বা ১০ম শ্রেণির পর মেয়েদের স্কুলছুট হয়ে পড়ার প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে। আর্থিক অনটন, পরিবারের পুরাতন সামাজিক ধারণা, এবং বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত পরিকাঠামোর অভাব, এই সবই এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেল্থ সার্ভে (NFHS-5) অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ অঞ্চলে এখনও প্রতি তিনটি মেয়ের মধ্যে একটি মেয়ে ১৮ বছরের আগেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। অনেক ক্ষেত্রে পরিবার স্কুলছুট মেয়েদের দায় মনে করে, এবং যত দ্রুত সম্ভব তাদের বিবাহ দিয়ে দিতে চায়।এই বাল্যবিবাহের পরিণতি হিসেবে ১৬-১৮ বছরের বহু কিশোরী মা হয়ে উঠছে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সম্পূর্ণ প্রস্তুত না থাকা অবস্থায় মাতৃত্ব গ্রহণের ফলে বাড়ছে মাতৃমৃত্যুর হার, অপুষ্ট শিশু জন্ম এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য জটিলতা। সমাজতাত্ত্বিক ও শিশু অধিকারকর্মীরা বলছেন, স্কুলশিক্ষার অকাল সমাপ্তি মানে শুধু পড়াশোনার শেষ নয়এটা একসময়ে সেই কিশোরীর আত্মবিশ্বাস, স্বাস্থ্য, স্বপ্ন, এমনকি জীবনের নিরাপত্তার পরিণতিও নির্ধারণ করে দেয়।বিশেষজ্ঞরা বলছেন কন্যাশ্রী ও সবলা মতো সামাজিক প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার চালু করেছে, অনেক ক্ষেত্রেই এই প্রকল্পগুলি তথ্যের অভাবে সর্বস্তরে পৌঁছায় না। বিদ্যালয়স্তরে মনোবিদ ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালানো অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। ঠিক সেই সমস্যার গভীরে গিয়ে তার গুরুত্ব বুঝে জেলার সদর শহর থেকে ২৫ কিমি দুরে এক প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের এক শিক্ষিকার লড়াইকে সম্বর্ধিত করল স্থানীয় প্রশাসন।১৭ জুলাই, বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি-২ ব্লকের পাহাড়হাটী বাবুরাম গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা অরুণিমা মুখোপাধ্যায়কে মেমারি-২ ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাল্যবিবাহ-রোধ, স্কুলছুট মেয়েদের আবার পড়াশোনার আবহে ফিরিয়ে আনা ও স্কুলের মেয়েদের বিভিন্ন ভাবে প্রশিক্ষিত করা এবং সার্বিক শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য সম্বর্ধিত করা হয়। অরুণিমা নিজে একজন প্রথিতযশা নৃত্য শিল্পী। কত্থক নৃত্যে রাজ্যস্তরে বহু গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে সুনিপুণ নৃত্যকলা পরিবেশন করেছেন। বর্তমানে তাঁর স্কুল বাবুরাম গার্লস হাই স্কুলে-ই তাঁর ধ্যানজ্ঞান শিক্ষিকা অরুণিমা মুখোপাধ্যায় জনতার কথাকে বলেন, আমি পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি দুই নম্বর ব্লকের অন্তর্গত পাহাড়হাটি বাবুরাম গার্লস হাইস্কুলের একজন শিক্ষিকা। গত আট বছর ধরেই আমি স্কুল ছুট এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করে চলেছি সক্রিয়ভাবে। তিনি আরও বলেন, পাহাড়হাটি বাবুরাম গার্লস হাইস্কুলে একটি কন্যাশ্রী আনন্দ ক্লাব গঠন করেছি। তার সদস্যরা আমাদেরই ছাত্রী। তাদেরকে নিয়ে নিরলসভাবে এই কাজটি করে চলেছি। অরুণিমা বলেন, প্রান্তিক পরিবার এবং গরিব পরিবারের মেয়েরা যেহেতু বাল্যবিবাহে বেশি জড়িয়ে পড়ছে, তাই তাদেরকে স্কুল শ্রেণীকক্ষে ফিরিয়ে আনা আমার মূল লক্ষ্য এবং পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের সাথে কথা বলে আমি সচেতন করার চেষ্টা করে চলেছি। চাইল্ড ম্যারেজ এবং চাইল্ড প্রেগনেন্সির ক্ষেত্রে তাদের মেয়ের জীবনটা কতখানি বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে পরবর্তীকালে সেটা বোঝানোর চেষ্টা করছি। অনেকজনকেই ফিরিয়ে আনতে পেরেছি ক্লাসরুমে। তিনি জানান, মেমারি-২ ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে সম্বর্ধনা পেয়েছি এতে আমি খুবই আনন্দিত এবং আপ্লুত। এই পুরস্কার আমাদের লড়াইকে আরও জোড়ালো করতে সাহায্য করবে। অরুণিমা জানান, এই কাজে আমি সবসময়ই মেমারি-২ নম্বর ব্লক প্রশাসন, এসআই অফিস, বিজুর-২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতকে পাশে পাচ্ছি। সর্বোপরি আমার পাহাড়হাটি বাবুরাম গার্লস হাইস্কুলের সহকর্মী ও বিদ্যালয় পরিচালন সমিতির সকল সদস্যদের পাশে পাচ্ছি। অরুণিমা বলেন, আমাদের এই লড়াই যাঁদের সাহায্য ছাড়া সম্ভব হত না সেই ছাত্রীদের সাহায্য সবচেয়ে বেশী পাচ্ছি। তারা নিজেদের মধ্যেই সচতেনতা প্রসার করছে সেটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় পাওনা এবং খুবই আনন্দের বিষয়। তিনি জানান, একজন শিক্ষিকা ও বিদ্যালয়ের প্রধান হিসাবে এটা আমার প্রাথমিক দায়িত্ব। তিনি অঙ্গীকার করেন, সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন ও শিক্ষা ও সচতেনতা বাড়ানোর এই প্রয়াস তাঁর অব্যহত থাকবে।

জুলাই ১৯, ২০২৫
দেশ

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে ৫০০০ কোটির বেশি মূল্যের প্রকল্পের সূচনা করবেন

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন।১৯৫০ কোটি টাকার বেশি অর্থ বরাদ্দে তেল ও গ্যাস পরিকাঠামোয় প্রধানমন্ত্রী বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায় ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (BPCL)-এর সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন (CGD) প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঘরোয়া, বাণিজ্যিক ও শিল্পগ্রাহকদের PNG সংযোগ প্রদান করা হবে, রিটেল আউটলেটে CNG উপলব্ধ থাকবে এবং এই অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর-হলদিয়া প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের দুর্গাপুর থেকে কলকাতা পর্যন্ত ১৩২ কিমি দীর্ঘ অংশটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যা প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা (PMUG) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত জগদীশপুর-হলদিয়া ও বোকারো-ধামরা পাইপলাইন প্রকল্পের অংশ। আনুমানিক ১,১৯০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটি পূর্ব বর্ধমান, হুগলি ও নদিয়া জেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের জন্য এই পাইপলাইন নির্মাণকালে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং এখন লক্ষাধিক পরিবারকে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে সহায়তা করবে।পরিবেশবান্ধব শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর স্টিল থার্মাল পাওয়ার স্টেশন এবং রঘুনাথপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশনে ফ্লু গ্যাস ডিজালফারাইজেশন (FGD) সিস্টেম সংযোজনের প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার আনুমানিক ব্যয় ₹ ১,৪৫৭ কোটি টাকা। এটি এলাকার পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।রেল পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী পুরুলিয়া জেলার পুরুলিয়া-কোটশিলা রেললাইন দ্বিগুণ করার ৩৬ কিমি দীর্ঘ প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার ব্যয় প্রায় ৩৯০ কোটি। এই প্রকল্পটি জামশেদপুর, বোকারো ও ধানবাদের শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে রাঁচি ও কলকাতার সংযোগ উন্নত করবে, পণ্য পরিবহনের গতি বাড়াবে এবং শিল্প ও ব্যবসার ক্ষেত্রে লজিস্টিক্স সুবিধা উন্নত করবে।সেতু ভারতম প্রকল্পের অধীনে পশ্চিম বর্ধমানের তোপসি ও পাণ্ডবেশ্বরে নির্মিত দুটি রোড ওভার ব্রিজ (ROBs)-এর উদ্বোধনও প্রধানমন্ত্রী করবেন, যার মোট ব্যয় প্রায় ৩৮০ কোটি টাকা। এই সেতুগুলি রেল লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ এবং এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন

জুলাই ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থায় চেয়ারপারর্সন ও দুজন ভাইস চেয়ারপারর্সনের নাম ঘোষণা

বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নতুন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এবার ২জন ভাই চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। চেয়ারম্যান হয়েছেন উজ্জ্বল প্রামানিক। জামালপুরের বিধায়ক ছিলেন। ভাইস চেয়রাম্যান দুজন হলেন কাকলি তা গুপ্তা ও আইনুল হক। এর আগে বিডিএর চেয়ারপার্সন ছিলেন কাকলি তা গুপ্তা ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক। চেয়ারপার্সন থেকে ভাইস চেয়ারপার্সন হয়ে গেলেন কাকলি তা গুপ্তা। আগের পদে রইলেন আইনুল হক। বর্ধমান পুরসভার দীর্ঘ দিনের চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক।

জুলাই ১৫, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal